Tag: West Bengal

West Bengal

  • Lok Sabha Election 2024: দুর্গাপুরে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ, আসানসোলে শাসক দলের দাপাদাপি

    Lok Sabha Election 2024: দুর্গাপুরে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ, আসানসোলে শাসক দলের দাপাদাপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের সামনেই বিজেপি বিধায়কের গায়ে হাত দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন দুর্গাপুর ২৭৭ এসি ৮২ নম্বর বুথের সামনে থেকে তৃণমূলের বাহিনী বিজেপি বিধায়ককে তুমুল বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। জানা গিয়েছে, দুর্গাপুর ২৭৭ এসি ৮২ নম্বর বুথে বিজেপি পোলিং এজেন্ট রাহুল সাহানি’কে বুথে ঢুকতে বাঁধা দেয় তৃণমূল। বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর পশ্চিম বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ চন্দ্র ঘোরুই যান। তৃণমূল নেতা কর্মীরা ধাক্কা দিয়ে এলাকা ছাড়া করেন।  পুলিশের সামনে বিধায়কের সঙ্গে অভব্য আচরণ করেন তৃণমূলের লোকজন। বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ চন্দ্র ঘোরুই বলেন, পুলিশের সামনে তৃণমূলের লোকজন আমার গায়ে হাত দিয়েছে। এসব চলতে পারে না। আমরা সমস্ত স্তরে অভিযোগ জানাব।

    বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ

    দুর্গাপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি কর্মীদের মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর  করার অভিযোগ ওঠলো তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত কর্মীদের বক্তব্য, আমরা বুথের বাইরে দাঁড়িয়েছিলাম। আচমকা ১৫০ জন তৃণমূল কর্মী আমাদের ওপর চড়াও হয়। দুটি বাইক ভাঙচুর করে। ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মী ও এলাকাবাসী রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিস বাহিনী। ব্যাপক উত্তেজনা।

    বুথে তৃণমূল নেতার দাপাদাপি! (Lok Sabha Election 2024)

     এদিন ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন আসানসোল জামুরিয়া এলাকায় বহু বুথে বহিরাগতরা দাপিয়ে বেড়ায় বলে বিজেপির অভিযোগ। আসানসোল পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কুলটির লালবাজার এলাকায় ৫৮ / ৫৯ নম্বর বুথে উত্তেজনা। বিজেপির অভিযোগ, কুলটি ব্লক যুব তৃণমূলের সভাপতি বিমান দত্ত দলবল নিয়ে বুথে ঢোকার চেষ্টা করে। ওই ওয়ার্ডের ভোটার না হওয়া সত্ত্বেও কী করে বিমান দলবল নিয়ে সেখানে আসে? এই প্রশ্ন তুলে বিজেপি প্রতিবাদ করলে দু পক্ষের তুমুল বাকবিতন্ডা শুরু হয়। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আসে ।

    বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে বাধা

    পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভারি বিলপাহাড়ি গ্রামে বিজেপির পোলিং এজেন্ট  শুভজিৎ দেওয়াসীকে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। বিজেপির অভিযোগ সকাল থেকে বিজেপি কর্মীর বাড়ি ঘেরাও করে রেখেছে তৃণমূল কর্মীরা। শুভজিৎ বলেন, আমাকে তৃণমূলের লোকজন বুথে বসতে দেয়নি। ওরা এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে। পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা এলাকায় বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে ঢুকতে বাধা দেয় পুলিশ। তিনি ওই এলাকার ভোটার নয় বলেই পুলিশ হরিপুরের গাইঘাটা মোড়ে তাঁর গাড়ি আটকে দেয। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। তিন ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকার পর অবশেষে পুলিশের চাপে আসানসোল ফিরে গেলেন বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি। তিনি বলেন, পুলিশ এবং প্রশাসন তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। পাণ্ডবেশ্বর জুড়ে তৃণমূল সন্ত্রাস করে বেড়াচ্ছে। আমাদের এজেন্ট বসতে দিচ্ছে না। আর পুলিশ প্রশাসন আমাকে বাধা দিচ্ছে।  ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কমিশনে অভিযোগ জানাবো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি তৃণমূ্লের দুষ্কৃতীদের!

    Nadia: নদিয়ায় বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাপাদাপি তৃণমূ্লের দুষ্কৃতীদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চতুর্থ দফা ভোটে নদিয়ার (Nadia) শান্তিপুর, কৃষ্ণনগরে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বহু বুথে বিজেপি সহ বিজেপি এজেন্টদের বসতে না দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা করার অভিযোগও উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। সবমিলিয়ে ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে নদিয়া জেলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।

    বিজেপি কর্মীদের মার (Nadia)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে,কৃষ্ণনগর (Nadia) লোকসভার অন্তর্গত কৃষ্ণনগর পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের ঘূর্ণিতে দুজন বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃনমূলের বিরুদ্ধে। পরবর্তীকালে পুলিশ এসে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এরপরই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়। পরবর্তীকালে তিনি কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি বলেন, তৃণমূল আমাদের কর্মীর ওপর হামলা চালিয়েছে। পুলিশ তৃণমূলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিকেল ৫টায় খুন করা হবে বিজেপির কর্মীদের, তৃণমূল বিধায়কের হুমকির পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপেরও

    তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে

    চাপড়া (Nadia) বিধানসভার ২০০, ২০১ নম্বর বুথ বাঙালঝি, স্বামী বিবেকানন্দ হাইস্কুলে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা মুখে গামছা বেঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। বিরোধী ভোটাররা যেন বুথ মুখী না হয়, তারজন্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ভয় দেখাচ্ছে বলে অভিযোগ। চাপড়া বিধানসভার সোনপুকুর দাস পাড়ায় বিরোধী ভোটারদের ভোট দিতে বাধা। ঘটনাটি ঘটেছে ৯ নম্বর ও ১০ নম্বর বুথে। এই ঘটনায় তৃণমূলে বিরুদ্ধে  অভিযোগ একাবাসী। এমনকী বিরোধীদের ভোটারদের মারধর করার অভিযোগ উঠছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। চাপড়া ব্লকের সোনপুকুর এলাকায় সিপিএম কর্মী সমর্থকদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠে। পরবর্তীতে খবর পেতেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী এস এম সাদি, তারপর সিপিএম কর্মী -সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার জন্য নিজেই নিয়ে যান প্রার্থী। চাপড়া থানার হাতিশালা গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০ নম্বর বুথে ভোট দিতে গেলে সিপিএম ভোটারদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল শাসকদলের বিরুদ্ধে।

    বিরোধী কর্মীদের মাথা ফাটানোর অভিযোগ

    কালীগঞ্জ (Nadia) থানার পালিতবেঘিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় সিপিএম প্রধানের আত্মীয়র মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত ব্যক্তির নাম হাসমুত শেখ। অভিযোগ, চেয়ার টেবিল নিয়ে বসতে দিচ্ছে না শাসক দলের নেতা কর্মীরা। বসতে গেলে মারধর করছে। তৃণমূল ভোট লুটেরার দল, আমাদের এজেন্টের বসতে দিচ্ছে না। সোমবার চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনে রানাঘাট কেন্দ্রের অন্তর্গত নবদ্বীপ বিধানসভার দুটি বুথে শুরু থেকে ইভিএম খারাপ থাকায় দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকে ভোট গ্রহণ। তেহট্ট বিধানসভার নারায়ণপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৭ এবং ১৯ নম্বর বুথে বিরোধী দলের এজেন্টকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

     ভোট দিতে এসে সেলফি তোলার ধুম!

    ভোট দিতে এসে সেলফি তোলার ধুম! এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের মনের ইচ্ছার কথা ভেবেই হয়তো জেলা প্রশাসনের মডেল বুথে করা হয়েছে সেলফি জোন। যদিও মডেল বুথ হিসাবে রয়েছে শিশুদের জন্য লজেন্স সর্বসাধারণের জন্য চা পানীয় জল অসুস্থদের জন্য ওয়ারেস এবং অন্যান্য প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা।  মহিলা ও শিশুদের বৃদ্ধদের বিশেষভাবে সক্ষমদের বসার জন্য রয়েছে অতিথি আসন। বিশেষভাবে সক্ষমদের জন্য রয়েছে হুইল চেয়ার। এভাবেই সুসজ্জিত করা হয়েছে নদীয়ার (Nadia) শান্তিপুর শহরের মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২৫ নম্বর  বুথ।  যদিও পার্শ্ববর্তী ১২৪ এবং ১২৬ নম্বর বুথে একই পরিষেবা বজায় আছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিকেল ৫টায় খুন করা হবে বিজেপির কর্মীদের, তৃণমূল বিধায়কের হুমকির পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপেরও

    BJP: বিকেল ৫টায় খুন করা হবে বিজেপির কর্মীদের, তৃণমূল বিধায়কের হুমকির পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চতুর্থ দফায় রাজ্যে লোকসভার ভোট গ্রহণ শুরু হতে দিকে দিকে অশান্তির খবর উঠে আসছে। লাগাতার বহরমপুর এবং বীরভূমে উত্তপ্ত হওয়ার খবর আসছে। এবার বর্ধমানের কাঞ্চনপুর এলাকায় বিজেপি (BJP) কর্মীদেরকে খুনের হুমকি দিয়েছে তৃণমূল বিধায়ক। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বিকেল পাঁচটার পরে বিজেপির লোকজনকে খুন করা হবে। বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক খোকন দাস এবং তাঁর দলবল এই হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পাল্টা তৃণমূলকে এই হুমকির বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।

    আবার চতুর্থদফা নির্বাচনের দিনেই দুর্গাপুরের তুল্লাবাজার এলাকায় তৃণমূল দুষ্কৃতীদের আক্রমণে গাড়ির কাচ ভাঙল। বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের। বুথে ঝামেলার কথা জানতে পেরে ছুটে যান তিনি। এরপর তাঁর গাড়িকে লক্ষ্য করে চলে ইটবৃষ্টি। আধলা ইট মেরে ভেঙে দেওয়া হয় সংবাদ মধ্যমের গাড়ি। একই ভাবে দিলীপ ঘোষকে উদ্দেশ্য করে দেওয়া হয় গো-ব্যাক স্লোগান।

    কী বললেন দিলীপ (BJP)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটের দিন সকালেই বেলেপুকুর প্রাইমারি স্কুলে আসেন দিলীপ ঘোষ। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন আর সেখানেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি। তিনি বলেন, “বর্ধমান দুর্গাপুরে এই খুনোখুনি হতে দেবো না। সেই কারণেই আমি এলাকা ঘুরছি। বিজেপি (BJP) কর্মীদের পাশে আমি সবসময় রয়েছি। এই খোকন দাস একজন ছিঁছকে মস্তান। কাউন্সিলরের মতো ব্যবহার করছেন। এলাকায় কাটমানি তোলে, এলাকায় মানুষকে ভয় দেখায়। খুনের হুমকি দিয়ে বেড়ায়।” তাঁকে ঘিরে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে তিনি বলেন,“রাজ্যের দুষ্কৃতীরা ভোট নিয়ন্ত্রণ করছে। বিজেপি কর্মীদের মেরে বার করে দেওয়া হয়েছে। এলাকার মানুষ ভোট দিতে পারছেন না। পুলিশ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সবটাই দেখছে।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের আগের রাতেই খুন তৃণমূল কর্মী! পরিবারের দাবি দলের গোষ্ঠীকোন্দল

    ৫ টা পর্যন্ত এখানেই থাকব

    একই ভাবে তৃণমূল নেতা খোকন দাসের হুমকির উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে জেলার বিজেপি (BJP) নেতা অভিলাস দাস বলেন, “এখানে এসে এই তৃণমূল নেতা হুমকি দিয়ে গিয়েছেন। ওঁর গুন্ডারা বলেছে বিজেপির ছেলেদের কেটে ফেলবে। সবাইকে মাটির নিচে পুঁতে দেবে। এলাকার মহিলাদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। ওঁর ড্রাইভার বাজারে দাঁড়িয়ে মহিলাদের হুমকি দিয়েছে। ওঁদের এত বড় ক্ষমতা, কত বড় হনু হয়েছে আমরাও দেখব? একই ভাবে আমার বউকে হুমকি দিয়েছে। আমরাও ৫ টা পর্যন্ত এখানেই থাকব দেখি কী করে এই তৃণমূল নেতা।” চতুর্থ দফায় আজ এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বসিরহাট নিয়ে বাড়তি সতর্কতা কমিশনের! ভোটে রেকর্ড সংখ্যক বাহিনী থাকার সম্ভাবনা

    Lok Sabha Election 2024: বসিরহাট নিয়ে বাড়তি সতর্কতা কমিশনের! ভোটে রেকর্ড সংখ্যক বাহিনী থাকার সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আবহ। ইতিমধ্যেই প্রথম তিন দফার ভোট শেষ হয়েছে। আজ অর্থাৎ সোমবার রয়েছে চতুর্থ দফার ভোট। প্রথম তিন দফার ভোটে সেরকম কোনো অশান্তির ছবি সামনে আসেনি। কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া ভোটকে কেন্দ্র করে কোন বড় ঘটনা ঘটেনি। অর্থাৎ যথাযথভাবে নির্বাচন কমিশন তার দায়িত্ব পালন করেছে। উল্লেখ্য এবছর লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে হাইভোল্টেজ এলাকা ছিল সন্দেশখালি। বসিরহাট (Basirhat) লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এই সন্দেশখালি তে ভোট রয়েছে সপ্তম দফায়। তাই এখন থেকেই আঁটো সাঁটো  নিরাপত্তার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন 

    নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, সপ্তম দফায় শুধুমাত্র বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রেই রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন থাকবে। সঙ্গে বসিরহাট (Basirhat) লোকসভা কেন্দ্রের একাধিক যে দ্বীপ এলাকাগুলিতে ভোট (Lok Sabha Election 2024) রয়েছে, সেই এলাকাগুলিতে আগে থেকেই কিউআরটি মোতায়েন করা হবে।

    হাইভোল্টেজ সন্দেশখালি (Lok Sabha Election 2024)

     ১ জুন অর্থাৎ শেষ দফায় ভোট রয়েছে বসিরহাট কেন্দ্রে। সন্দেশখালির ঘটনার পর থেকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে এই কেন্দ্রের নিরাপত্তার বিষয়ে। অন্যদিকে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) মরশুমে রবিবার সকালেও নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি এলাকা। এক তৃণমূল কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় উদ্বিগ্ন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট জেলা শাসক তথা জেলার নির্বাচনী আধিকারিক থেকে। এই রিপোর্ট আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতরে পাঠাতে হবে জেলাশাসককে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আসুন, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করি’’, চতুর্থ দফায় ভোট দানের আর্জি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    অন্যদিকে আবার দ্বিতীয় দফার ভোট (Lok Sabha Election 2024) চলাকালীন সিবিআই-এর তল্লাশি অভিযান এবং এনএসজি কমান্ডোদের রোবট নামিয়ে অস্ত্র এবং বোমা উদ্ধারের ঘটনায় প্রথম থেকেই চিন্তায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। শুধুমাত্র দ্বিতীয় দফার নির্বাচন চলাকালীনই নয় তারপর একাধিক ঘটনা ঘটেছে সন্দেশখালিতে। একদিকে যেমন অস্ত্র উদ্ধার অন্যদিকে, একাধিক ভিডিয়ো সামনে এসেছে। যা নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। 
    এই পরিস্থিতিতে কী ভাবে বসিরহাট (Basirhat) লোকসভা কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) হবে সেটাই পাখির চোখ নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের কাছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ketugram Murder: ভোটের আগের রাতেই খুন তৃণমূল কর্মী! পরিবারের দাবি দলের গোষ্ঠীকোন্দল

    Ketugram Murder: ভোটের আগের রাতেই খুন তৃণমূল কর্মী! পরিবারের দাবি দলের গোষ্ঠীকোন্দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চতুর্থদফা ভোটের আগের রাতেই খুন এক ব্যক্তি। ঘটনা ঘটেছে বর্ধমানের কেতুগ্রামে। যদিও এই এলাকা বোলপুর লোকসভার অধীনে। মৃত ব্যক্তি তৃণমূল কর্মী ছিলেন বলে পরিচিত। অবশ্য মৃতের পরিবারের দাবি তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলে খুন করা হয়েছে। অপর দিকে পাল্টা তৃণমূলের দাবি, খুনের পিছনে সিপিএম-এর হাত রয়েছে। উল্লেখ্য গত পঞ্চায়েত এবং বিধানসভা নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই কেতুগ্রাম (Ketugram Murder), মঙ্গলকোট এলাকা। এই রাজ্য ভোটকে ঘিরে রাজনৈতিক হিংসা থামার কোনও লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না।

    মৃত ব্যক্তির পরিচয় কী (Ketugram Murder)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটের আগের দিন রাতে এই তৃণমূল কর্মীকে প্রথমে বোমা মেরে আহত করা হয়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে কুপিয়ে খুন করা হয়। তবে অভিযোগের তির তৃণমূলের অপর আরেক গোষ্ঠীর দিকে। ঘটনা ঘটেছে কেতুপুরগ্রামের (Ketugram Murder) আনখোনা গ্রাম পঞ্চায়েতের চেঁচুরি গ্রামে। নিহত ব্যক্তির নাম মিন্টু শেখ (৪৫)। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে উপস্থিত হয়।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    স্থানীয় (Ketugram Murder) তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, সন্ধ্যার সময় পাশের সুদিপুর গ্রামে তৃণমূলের নির্বাচনী কাজে গিয়েছিলেন মিন্টু। একজন সঙ্গীকে নিয়ে বাইকে করে ফিরছিলেন। এরপর বেশ কিছু জন বাইক নিয়ে তাঁর উপর চড়াও হয়। এরপর বোমা মেরে আহত করা হয় মিন্টুকে এবং তারপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়। যেহেতু তিনি ভোটের কাজে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন তাই তাঁকে টার্গেট করে খুন করা হয়েছে। খুনের পিছনে রয়েছে সিপিএম।

    আরও পড়ুনঃআজ চতুর্থ দফায় রাজ্যে কোন কোন কেন্দ্রে ভোট, প্রার্থী কারা? জেনে নিন

    পরিবারের বক্তব্য

    মৃত মিন্টু শেখের স্ত্রী তুহিনা বলেন, “তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলে খুন (Ketugram Murder) করা হয়েছে আমার স্বামীকে। খুনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি। লোক লাগিয়ে তাঁকে খুন করানো হয়েছে।” আবার মিন্টুর ভাগ্নে বলেন, “পাঁচটা বোমা মারা হয়েছে। আমি যখন খবর পেয়েছি তখনও শরীরে প্রাণ ছিল। রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল। মুখে জল দিতেই সব শেষ হইয়ে গেল। অপর আরেক জন যে সঙ্গে ছিলেন তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attack On BJP: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী! বিজেপির ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Attack On BJP: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী! বিজেপির ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী। আবারো বিজেপির ওপর হামলার (Attack On BJP) অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। বিজেপির ব্যানার,ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ সহ বিজেপি কর্মীদেরও মারধর করা হয়েছে বলে দাবি।  যদিও, অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। 

    ঠিক কি ঘটেছিল? (Attack On BJP)

    বিজেপি কর্মী নৃপেণ কাপাসিয়া জানান, “শনিবার শেষ লগ্নের প্রচার ছিল। টোটো করে তারা প্রচারে বেরিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁদের টোটোতে লাগানো বিভিন্ন বিজেপির ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে (Attack On BJP) দেওয়া হয়েছে।” শুধু তাই নয়, সেখানে থাকা কর্মীদেরও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার পরেই শনিবার রাতে নাদন ঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। 

    অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের

    এ বিষয়ে পূর্বস্থলী ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দিলীপ মল্লিক বলেন,“তৃণমূলের খেয়েদেয়ে কাজ নেই যে মারধর (Attack On BJP) করতে যাবে। গোষ্ঠী কোন্দলে জীর্ণ ওরা। নব বিজেপি, আদি বিজেপি, তৎকাল বিজেপি। প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকেই বিভিন্ন জায়গায় ওদের মধ্যে কোন্দল দেখা দিয়েছিল। এ ওকে সহ্য করতে পারছে না। বিশ্বাস করতে পারছে না। বিজেপি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জর্জরিত। এটি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল।”

    বহরমপুরে হামলা

    উল্লেখ্য,বিজেপির ওপর হামলার (Attack On BJP) ঘটনা এটাই প্রথম নয়। দুদিন আগেই বহরমপুরে রাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ চলাকালীন বিজেপির ব্যানার ফেস্টুন ছেঁড়ার ঘটনা ঘটেছে। জানা গিয়েছে, বহরমপুর পৌরসভার উনিশ এবং কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের পুরনো হাসপাতালের পিছনে বিজেপি পার্টি অফিসের ২০০ মিটারের মধ্যে রাতের অন্ধকারে বিজেপির পোস্টার গুলি ছিঁড়েছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। 
    এ প্রসঙ্গে বিজেপির লাল্টু দাস বলেন, “পোস্টার ছিঁড়ে রাতের অন্ধকারে ভয় দেখিয়ে বিজেপিকে রোখা যাবেনা।” তিনি আরো জানান গত রাত্রি থেকে বিজেপি কর্মীদের বাড়ি গিয়ে ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল নেতা কর্মীরা। সেই সঙ্গে উনিশ এবং কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তার দুপাশে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে পোস্টার লাগানো ছিল। সেই পোস্টটার ছেঁড়ারও অভিযোগ আনলেন বিজেপির লাল্টু দাস। এ বিষয়ে তৃণমূল এর পক্ষ থেকে জানানো হয় হিংসার রাজনীতি তৃণমূল করে না। বিজেপি নেতা কর্মীরাই নিজেরাই রাতের অন্ধকারে পোস্টটার ছিড়েছে বলে তাদের অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

     প্রসঙ্গত, আগামীকাল বহরমপুর লোকসভা ভোট। এই ভোট সুষ্ঠুভাবে সুসম্পূর্ণ করার জন্য নির্বাচনী কমিশনার বদ্ধপরিকর। কিন্তু এরই মধ্যে বিজেপির পোস্টটার ছেঁড়াকে (Attack On BJP) কেন্দ্র করে রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়াচ্ছে একাধিক জায়গায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

    Balurghat: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট (Balurghat) জেলা হাসপাতালে  আকাল এক্স-রে প্লেটের। প্লেটের অভাবে প্রায় বন্ধ হতে বসেছে এক্স-রে পরিষেবা। যার জেরে সমস্যায় পড়েছেন রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা। 

    রোগীদের অভিযোগ 

    হাসপাতালে এক্স-রে করাতে আসা রোগীদের তরফে জানা যায়, বালুরঘাট (Balurghat) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক্স-রে বিভাগে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে আকাল পড়েছে এক্স-রে প্লেটের। ফলে বহির্বিভাগে আসা রোগীরা সমস্যায় পড়ছেন। শুধু তাঁরাই নয়, যারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তাঁদেরও একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সমস্যা এখানেই থেমে নেই। যে এক্স-রে (X-ray Services) মেশিন আছে তাও মাঝেমধ্যেই বিকল হয়ে পড়ছে। ফলে রোগী এবং তাঁদের আত্মীয়দের মধ্যে ছড়াচ্ছে ক্ষোভ। 

    হাসপাতাল তরফে খবর (Balurghat) 

    হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে , স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে এক্স-রে প্লেটের সাপ্লাই কম থাকার কারণে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে বহু রোগী এক্স-রে করার পর প্লেট নেয় না। যার ফলে নষ্ট হয় প্লেট গুলি। তবে যত দ্রুত সমস্যা সমাধান করা যায়, সেই চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
    এ প্রসঙ্গে হাসপাতালে (Balurghat) এক্স-রে করতে আসা রোগীরা বলেন, “হাসপাতালে এক্স-রে করতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে শুনি এক্স-রে হবেনা। কারণ এক্স-রে প্লেট নেই। এর আগেও একদিন এসেছিলাম সেদিনও এক্স-রে করতে পারিনি। হাসপাতালে মাঝের মধ্যে এক্স-রে মেশিন খারাপ (X-ray Services) থাকে। আমরা প্রচন্ড সমস্যার মধ্যে পড়েছি।”
    প্রসঙ্গত, বালুরঘাট (Balurghat) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে হাসপাতালের নিচ তলায় এক্স-রে পরিষেবা দেওয়া হয়। ওই এক্স-রে বিভাগে গত কিছুদিন ধরে এক্স-রে প্লেটের অভাব দেখা দিয়েছে। ফলে বহির্বিভাগ থেকে আসা রোগীরা এক্স-রে করাতে এসে সমস্যায় পড়ছে। শুধুমাত্র জেলা হাসপাতালে ভর্তি থাকা এমারজেন্সি রোগীদের এক্স-রে চলছে। ফলে গত কয়েকদিন ধরে এক্স-রে করতে এসে বহির্বিভাগের রোগীরা ঘুরে যাচ্ছে। এদিকে হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন এমনিতেই খারাপ। ওই এক্স-রে মেশিন (X-ray Services) মাঝেমধ্যেই বিকল হয়ে যায়। কিছু কিছু সময় এক্স-রে মেশিন চললেও এবারে এক্স-রে প্লেটের অভাব দেখা দিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    হাসপাতাল সুপারের বক্তব্য 

    এই বিষয়ে হাসপাতাল (Balurghat) সুপার কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বাগ বলেন,”এক্স-রে হচ্ছে কিন্তু প্লেটের একটু চাহিদা আছে। আমরা উপর মহলে জানিয়েছি। দ্রুত প্লেট এসে যাবে। আর প্লেট এসে গেলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় চতুর্থ দফা নির্বাচনের আগে লোকসভা ভোটের প্রচারে আবারও রাজ্যে এলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে এবার বিজেপির টিকিটে দাঁড়িয়েছেন অর্জুন সিং। তাঁর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে এদিন একটি জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে ধরেন। একইসঙ্গে ব্যারাকপুর (Barrackpore) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে সভা থেকে ৫ গ্যারান্টি দিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। ভাষণের মাঝে বাংলায় বলে উঠলেন, মোদির গ্যারান্টি হল গ্যারান্টি পূরণের গ্যারান্টি।” তুললেন সিএএ ইস্যুও। তৃণমূল সরকারকে তোপ দেগে তাঁর মন্তব্য, “রাতারাতি সিএএ -কে ভিলেন বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।” ব্যারাকপুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে স্মরণ করলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসও। 

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক বাংলায় এসে কী কী গ্যারান্টি দিলেন মোদি (Narendra Modi)

    ১) যতক্ষণ মোদি আছে ভাগবান রামের পুজো কেউ আটকাতে পারবে না। 
    ২) যতক্ষণ মোদি আছে রাম মন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় কেউ বদলাতে পারবে না।  
    ৩) যতক্ষণ মোদি আছে কেউ সিএএ আটকাতে পারবে না।
    ৪)যতক্ষণ মোদি আছে ততক্ষণ ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ দেওয়া হবে না।  
    ৫) যতক্ষণ মোদি আছে এসসি এসটি ওবিসি সংরক্ষণ কেউ বন্ধ করতে পারেব না। 

    মঞ্চ থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’

    রবিবার জনসভা থেকে প্রচারের সুর সপ্তমে চড়ালেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।যার আগাগোড়া হিন্দুত্বের বার্তায় ভরা। এদিন মোদি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে রামের নাম নিতে দেয় না তৃণমূল সরকার। রামনবমী উৎসব পালন করতে দেওয়া হয় না। তৃণমূলের পাশাপাশি কংগ্রেস আর বামফ্রন্টও রামনবমীর বিরুদ্ধে। এমন লোকজনদের হাতে এই মহান দেশ তুলে দেওয়া যায় কি?” প্রশ্ন তোলেন মোদি। এরপরেই সভা মঞ্চ থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’ তোলেন তিনি।
    বাংলায় হিন্দুদের উপর অত্যাচার করা হয় বলেও অভিযোগ তোলেন মোদি। ব্যারাকপুরের সভা থেকে তিনি বলেন, ‘হিন্দুদের উপর অত্যাচার বাংলায় বরদাস্ত করা হবে না।’ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাংলায় অবস্থান নিয়ে বড় দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, “বাংলায় হিন্দুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক করে রাখতে চায় তৃণমূল নেতৃত্ব। হিন্দুদের তাড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এঁদের এত বড় সাহস! আদিবাসী, দলিতদের সঙ্গে অন্যায় আমরা মেনে নেব না।”

    এছাড়াও দুর্নীতি নিয়ে আক্রমণের সময় মোদির মুখে উঠে আসে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়েছে, ভুয়ো ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, চাকরি বিক্রি করা হয়েছে। পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) মুখে ফের একবার উঠে আসে সন্দেশখালি প্রসঙ্গে। আবারও একবার সরাসরি শেখ শাহজাহানের নাম মুখে আনেন নরেন্দ্র মোদি। সন্দেশখালিতে মা-বোনের সম্মান নষ্ট করা হয়েছে, সবকিছু জেনেও এখানকার সরকার কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ তাঁর। 

    আরও পড়ুন: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনেও এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে লড়েছিলেন অর্জুন সিং। জয়ীও হয়েছিলেন। যদিও পরে তৃণমূলের ফিরে যান তিনি। কিন্তু এবারের লোকসভা কেন্দ্রে তাঁকে তৃণমূল টিকিট না দেওয়ায় ফের একবার পদ্মশিবিরে যোগ দেন অর্জুন। মোদির আশা, ২০১৯-এর চেয়েও ২০২৪ এ ভালো ফল হবে বারাকপুরে (Barrackpore)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Weather: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    West Bengal Weather: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে। আবার বাড়বে গরম। নাজেহাল হবে বাংলা। এপ্রিলের শুরু থেকেই অসহ্য গরমে বৃষ্টির জন্য চাতক পাখির মতো প্রতীক্ষায় ছিল মানুষ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর অবশ্য পূর্বাভাস দিয়েছিল গত সপ্তাহ থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে। সেই মতোই নামে বৃষ্টি। ফলে তীব্র দহনের পর স্বস্তি এনে দিয়েছিল সেই বৃষ্টি। গত কয়েক দিনে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির প্রায় সর্বত্রই কমবেশি ঝড়বৃষ্টি হয়েছে। যার প্রভাবে একধাক্কায় কমেছে অনেকটা তাপমাত্রা। কিন্তু বৃষ্টির এই স্বস্তি সাময়িক ছিল। আলিপুর আহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আগামীকাল সোমবার ১৩ মে থেকে আহাওয়ার (West Bengal Weather) কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে।  ধীরে ধীরে চড়তে শুরু করবে পারদ। সর্বত্রই তিন থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে এখনও পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে নীচেই রয়েছে তাপমাত্রা। বৃষ্টির পূর্বাভাসও রয়েছে কিছু কিছু জায়গায়। 

    কোথায় কোথায় বৃষ্টির পূর্বাভাস? (West Bengal Weather) 

    দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ অংশেই হলুদ সতর্কতা থাকছে। মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া ও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। রাজ্যের (West Bengal Weather) বাকি জেলাগুলিতেও থাকছে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে সেখানে ঝোড়ো হাওয়ার গতি ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার থাকবে। তবে কলকাতা (Kolkata Weather), হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামে রবিবারের পর আর ঝড়বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা নেই।
    অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও রয়েছে ঝড়বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা। উত্তরবঙ্গে বজ্রপাতের তীব্রতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া কোনও কোনও জায়গায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলায় কিছু কিছু স্থানে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া ও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে। সেকারণে ওই জেলাগুলিতে জারি থাকছে হলুদ সতর্কতা।  

    আরও পড়ুন: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    কলকাতার আবহাওয়া (Kolkata Weather)

    রবিবার সকাল থেকেই কলকাতায় আংশিক মেঘলা আকাশ। যদিও বেলা বাড়লে সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশের দেখা মিলেছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে বিকেলের দিকে শহরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইবে। এরপর সোমবার থেকে আবার ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রার পারদ। তবে রবিবারে শহর কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ ডিগ্রি কম। আর দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩.৭ ডিগ্রি কিম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    Anubrata Mondal: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Bribhum) জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal)বোলপুরের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’-এর পতাকা। অনুব্রত জেলবন্দি থাকলেও পুলিশের নিরাপত্তাতেই রয়েছে দাপুটে এই তৃণমূল নেতার বাড়ি। কিন্তু তার মধ্যেই শনিবার সকালে দেখা গেল অন্য ছবি। পুলিশের ঘেরাটোপের মধ্যেও অনুব্রতর বাড়ির ছাদে উড়ল গেরুয়া পতাকা। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। 

    কে লাগাল পতাকা? (Anubrata Mondal)

    এক বছরের বেশির সময় বোলপুরের এই বাড়িতে নেই অনুব্রত (Anubrata Mondal) ও তাঁর কন্যা সুকন্যা। তিহাড় জেলে বন্দি তারা। তাঁর স্ত্রী গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর আগে। তবে কে লাগাল পতাকা? আগে একটা সময় ওই বাড়ির নীচে লাইন পড়ত মানুষের। এখন ফাঁকা পড়ে বাড়ি। নিরাপত্তারক্ষীরাই পাহারা দেন। মাঝে মাঝে আত্মীয়স্বজনরা আসেন। এছাড়া বাড়ির কাজের লোকেরাও মাঝে মধ্যে এসে ঘর পরিষ্কার করেন। তা ছাড়া আর কারও প্রবেশাধিকার নেই ওই বাড়িতে। বেশিরভাগ সময়েই তালবন্ধই হয়ে পড়ে থাকে। তালে  ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা ছাদের মাথায় কে লাগিয়ে গেল তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। নিরপত্তারক্ষীরাও জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে তারা কিছু জানেন না।    
    সম্প্রতি বীরভূমে (Bribhum) ভোট প্রচারে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেষ্ট (Anubrata Mondal) ও তার মেয়েকে বন্দি করে রাখা হয়েছে, যাতে সে তৃণমূল করতে না পারে…আমি আপনাদের বলছি, দেখে নেবেন ভোটের পর ওদের ছেড়ে দেবে।”

     বিরোধীদের দাবি

    এ প্রসঙ্গে কংগ্রেস, সিপিএমের মতো বিরোধীদের দাবি, বিজেপির সঙ্গে তলায় তলায় বোঝাপড়া রয়েছে তৃণমূল নেতাদের। তারই প্রকাশ হল ছাদের পতাকায়। বীরভূম (Bribhum) সিপিএম এর জেলা সম্পাদক গৌতম ঘোষ বলেন, “ওদের সম্মতিতে এটা ঘটেছে। আমার কাছে যা খবর আছে তাতে মনে হয় ওদের পরিবারের লোকেরা তলে তলে বিজেপি করছে। এখন তৃণমূলের যা অবস্থান তাতে রাম নবমীর পতাকা ওরাই ঝোলাবে। আগে থেকে সবাই বুঝতে পারছেন যে, বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখলেই বেরোনোর ছাড়পত্র পাওয়া যাচ্ছে। সেই কারণেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরাও যোগাযোগ রাখছেন। ফলে অনুব্রত (Anubrata Mondal) যদি বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বেরিয়ে আসেন, তা হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।” অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা জয়দেব মুখোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আগেই বোলপুর এসে অধীর চৌধুরী বলে গিয়েছিলেন যে, অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) জেল থেকে বের হতে গেলে হাতে বিজেপির পতাকা নিয়ে বেরোতে হবে। ফলে সে রকম কোনও ঘটনা ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।”

    আরও পড়ুন: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    যদিও  এপ্রসঙ্গে দলের মুখপাত্র জামশেদ আলি খান বলেন, ‘‘অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) একজন ধর্মপরায়ণ মানুষ। ফলে তাঁর বাড়িতে যদি জয় শ্রীরামের পতাকা ওড়ে, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আর রাম তো কারও একার নয়, বাড়িতে রামের পতাকা ঝুলবে, এতে অবাক হওয়ার কী আছে?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share