Tag: West Bengal

West Bengal

  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় ভোটের হার ৬১.৪৫%, প্রথম সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় ভোটের হার ৬১.৪৫%, প্রথম সারিতে পশ্চিমবঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে ভারতের লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) তৃতীয় ধাপ। ৭ মে মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের ১০ রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৯৩ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় পর্যায়ে (third phase of Lok Sabha polls) বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬১.৪৫%। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, তৃতীয় দফার লোকসভা ভোটও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের সময় অশান্তির অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, কিন্তু সে রাজ্যেও নির্বিঘ্নেই মিটেছে তৃতীয় পর্ব।

    তৃতীয় দফায় যে ৯৩টি আসনে ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৪টির পাশাপাশি গুজরাতের ২৫, কর্নাটকের ১৪, মহারাষ্ট্রের ১১টি, উত্তরপ্রদেশের ১০টি, মধ্যপ্রদেশের ৯টি, ছত্তিশগড়ের ৭টি, বিহারের ৫টি, অসমের ৪টি, গোয়ার ২টি, দাদরা ও নগর হভেলীর ১টি এবং দমন ও দিউয়ের ১টি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে। 

    তৃতীয় দফায় ৬০ শতাংশের বেশি ভোট (Lok Sabha Election 2024) 

    লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় পর্বে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৬১.৪৫% ভোট পড়েছে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিহারে ৫৬.০১%, ছত্তিশগড়ে ৬৬.৮৭%, মহারাষ্ট্রে ৫৩.৪০%, অসমে ৭৫.২৬%, গোয়ায় ৭৪.২৭%, কর্নাটকে ৬৬.০৫%, মধ্যপ্রদেশে ৫৫.১৩%, উত্তরপ্রদেশে ৬২.২৮%, পশ্চিমবঙ্গে ৭৩.৯৩% এবং গুজরাটে ৫৫.২২% ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। 

    উল্লেখ্য বড় বড় রাজ্যগুলিতে যেখানে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) হার অত্যধিক পরিমাণে কম, সেখানে কার্যত উলটো পথে হাঁটছে বাংলা। প্রথম তিন দফাতেই অসম ও গোয়ার পর বাংলায় ভোটের হার অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে। পাশাপাশি মহিলা ভোটারের হারও পুরুষদের তুলনায় বেশি। 

    কোন দফায় কত ভোট পড়ল? 

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে আপলোড করা তথ্য অনুযায়ী, ৬১.৪৫% ভোট পড়েছে তৃতীয় পর্বে। ২০১৯ সালে যে পরিসংখ্যান ছিল ৬৭.৩৩ শতাংশ। এবারের প্রথম দফার নির্বাচনে ১০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024) হয়। ভোটের হার ছিল ৬৬.১৪%। আর দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ভোটের হার ছিল ৬৬.৭১%।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    সব মিলিয়ে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) ১১ কোটির বেশি ভোটার দেশের ১ হাজার ৩৫১ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করেছে। এবার ভারতের ৫৪৩ আসনে নির্বাচন হবে সাত ধাপে। চলবে প্রায় দুই মাস ধরে। শুরু হয়েছে ১৯ এপ্রিল। শেষ হবে ১ জুন। ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হল তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ৭ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৬০.১৯ শতাংশ। মতদানের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি-শাসিত অসম। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে এই রাজ্যে। এখানে বিকেল ৫টি অবধি ভোট পড়েছে ৭৪.৮৬ শতাংশ।

    বাংলায় ভোটের হার (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন ভোট হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনেও (Lok Sabha Elections 2024)। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত মালদহ উত্তরে ভোট পড়েছে ৭৩.৩০ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে মালদহ দক্ষিণে পোলিং হয়েছে ৭৩.৬৮ শতাংশ। জঙ্গিপুরে ভোট দানের হার ৭২.১৩ শতাংশ। মুর্শিদাবাদে ভোট পড়েছে ৭৬.৪৯ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের চার কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রেও। সেখানে ভোটদানের হার ৭৩.৬৮ শতাংশ।

    অভিযোগের পাহাড়

    এই দফায় বাংলার চার কেন্দ্র মিলিয়ে কমিশনের কাছে সব মিলিয়ে জমা পড়ছে ৪৩৩টি অভিযোগ। এর মধ্যে দলগতভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে ২৫৩টি। সব চেয়ে বেশি অভিযোগ করেছে সিপিএম। তারা অভিযোগ করেছে ১৬৩টি। কংগ্রেসের অভিযোগের সংখ্যা ২৯টি, বিজেপির ২৭টি এবং তৃণমূলের ১৮টি। এই দফায়ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া নাজিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫৯ নম্বর বুথে এক ভোটারের ভোট দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে। ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল বলেও অভিযোগ। বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন ওই বুথের প্রিসাইডিং অফিসার সেলিম রেজা বিশ্বাস।

    আরও পড়ুুন: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মালদহের চাঁচলে আবার বোমা মারার হুমকি দিয়ে তুলে দেওয়া বিজেপির সহায়তা বুথ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। চাঁচল বিধানসভার মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুমসাডাঙি ২২১ নম্বর বুথের ঘটনা। বিজেপি কর্মী শঙ্কর দাসের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা বাবু সরকার দলবল নিয়ে এসে বোমা মারার হুমকি দিয়ে তাঁদের ক্যাম্প তুলে দেয়। মালদহ দক্ষিণের শামসেরগঞ্জের জোতশালীর ১২৫ ও ১২৬ নম্বর বুথে অশান্তি বাঁধানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট দিতে আসা কংগ্রেসের এক বৃদ্ধ সমর্থককে মেরে পা ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শামসেরগঞ্জেরই ২১৯ নম্বর বুথেও। হামলা হয়েছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তিনটি ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙুল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের দিকে। যদিও সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর লোকসভায় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১২ ই মে বারাকপুর লোকসভায় বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে ভাটপাড়া পুরসভার জিলিপি মাঠে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসার প্রস্তাবিত সেই মাঠ খুঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই অর্জুন সিং বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী সভা করার প্রস্তাবিত মাঠ পরিদর্শন করতে যান। তিনি বলেন, পুরসভার পক্ষ থেকে সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আপাতত তাদের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ভাটপাড়ার মাঠ খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে (Narendra Modi)

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে ভাটপাড়া জিলিপি মাঠে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এবারও সেই মাঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির পক্ষ থেকে বাছাই করা হয়েছে। নিয়ম মেনে দলের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু, আচমকাই তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে গোটা মাঠটি খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার অর্জুন সিং দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে জিলিপি মাঠ পরিদর্শনে যান। বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী আসবেন সেটা জেনেই পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল এই কাজ করেছে। আসলে বিজেপির প্রতি মানুষেরই আস্থা দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। কারণ, প্রতিদিনই তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করছে। আর সেই আতঙ্ক থেকেই ওরা এসব করছে। বিনয় মণ্ডল নামে দলীয় কর্মীকে তৃণমূলের লোকজন বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা থানায় অভিযোগে জানিয়েছি। তৃণমূলের এই ধরনের নোংরামীকে সমর্থন করা যায় না।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জগদ্দল বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ভাটপাড়া জগদ্দল এলাকার হাজার হাজার ছেলেমেয়ে ওই মাঠে খেলা করে। মাঠের সংস্কার করার খুবই প্রয়োজন ছিল। তাই পুরসভার পক্ষ থেকে আমরা মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন শুনছি ওই মাঠে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসছেন। আমরা আপাতত কাজ বন্ধ রেখেছি। প্রধানমন্ত্রী আসার আগে পর্যন্ত মাঠ আমরা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সমস্ত রকম চেষ্টা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না নেতা–মন্ত্রীরা‌! কড়া সিদ্ধান্ত কমিশনের

    Election Commission: রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে থাকতে পারবেন না নেতা–মন্ত্রীরা‌! কড়া সিদ্ধান্ত কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই রবীন্দ্র জয়ন্তী (Rabindra Jayanti)। আপামর বাঙালির কাছে এই দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। এবছর ভোটের আবহের মধ্যেই পড়েছে রবীন্দ্র জয়ন্তী। আর সেই কারনেই এবার রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠানেও রাশ টানল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থাকতে পারবেন না বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। কেবল মুখ্যসচিব-সহ সরকারি স্তরের আধিকারিকরা সরকারিভাবে রবীন্দ্র জয়ন্তী পালন করতে পারবেন।

    কমিশনের নির্দেশ (Election Commission)

    ২৫ বৈশাখ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উপলক্ষে সাধারণ বাঙালি, স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে নেতা–মন্ত্রীরা কবিগুরুকে শ্রদ্ধা জানিয়ে থাকেন। কিন্তু এবার কবিগুরুকে শ্রদ্ধা জানাতে বা রবীন্দ্র জয়ন্তীর কোনও অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন না নেতা–মন্ত্রীরা। রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে রাজ্যের কোনও মন্ত্রী বুধবার রবীন্দ্র সদনে থাকতে পারবেন না। এমনকী মুখ্যমন্ত্রীও এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন না বলেই জানিয়েছে কমিশন (Election Commission)। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত?

    প্রসঙ্গত, প্রত্যেক বছরের মত এই বছরও রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষ্যে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে অনুষ্ঠান হবে রবীন্দ্র সদনে। প্রত্যেক বছরের এই অনুষ্ঠানে হাজির থাকেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ রাজ্যের মন্ত্রীরা। তবে নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) নির্দেশে এবার সেটি আর হচ্ছে না। কমিশন আরও জানিয়েছে, কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তির ছবি রবীন্দ্র জয়ন্তী সংক্রান্ত ব্যানার বা হোর্ডিং ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনী আচরণ বিধি জারি থাকায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। 

    আরও পড়ুন:সিট বেল্ট বেঁধেও মহাকাশে যাওয়া হল না! শেষ মুহূর্তে বাতিল সুনীতার মহাকাশযাত্রা

    আগেও দেখা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে রাজ্য সরকারকে শর্তসাপেক্ষে ‘‌বাংলা দিবস’‌ পালনের অনুমতি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। পয়লা বৈশাখ পালন করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ ছিল, সেই অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্বে থাকবেন শুধুমাত্র সরকারি অফিসাররাই। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট ছিল রাজ্যে। তার আগে ১৪ এপ্রিল ছিল পয়লা বৈশাখ। কিন্তু তাতেও নিষেধাজ্ঞা ছিল। এমনকী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল বিজ্ঞাপন ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও। আর পয়লা বৈশাখের পর এবার নিষেধাজ্ঞা জারি হল রবীন্দ্র জয়ন্তী (Rabindra Jayanti) পালনের ক্ষেত্রেও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: সন্দেশখালির জবাব দিতে পাল্টা ভিডিও পোস্ট বিরোধী দলনেতার, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সন্দেশখালির জবাব দিতে পাল্টা ভিডিও পোস্ট বিরোধী দলনেতার, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যদি ভয় মুক্ত অবাধ নির্বাচন হয় তৃণমূল কংগ্রেস প্রথম হারবে দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে। কারণ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাতে সাধারণ মানুষকে জতুগৃহ করে রেখেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে রেখে ভোট লুট করা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কোনও মানুষ নেই। তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে আছে মামলা আর হামলা। সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এভাবেই তৃণমূলকে তুলোধনা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কোনও কর্মীর মাথা ফাটলে দায়িত্ব আমার (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, মথুরাপুর থানার ওসি আজ হাইকোর্টে শোকজ খেয়েছে। ভাইপোর পি এ কে চুরির টাকা দিয়ে মথুরাপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদার টিকিট নিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর স্ত্রীর চাকরি গিয়েছে আর ৪ তারিখে আপনি গো হারা হারবেন। অন্যদিকে তিনি জানান, এক তারিখ দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভোট রয়েছে, আমি সকাল পাঁচটা থেকে জেগে থাকবো। প্রত্যেকটি বুথ স্তরের কর্মীদেরকে বলবো যেখানেই সিসিটিভির তার ছেড়ে দেবে ক্যামেরার মুখ ঘুরিয়ে দেবে অথবা গন্ডগোল করার চেষ্টা করবে সঙ্গে সঙ্গে ছবি তুলে আমাকে পাঠাবেন আমি পদক্ষেপ নেব। অন্যদিকে, তিনি এও বলেন, কোনও কর্মীর মাথা ফাটলে সেই দায়িত্ব আমার, আমি চৌকিদারের ভূমিকা পালন করব।

    সন্দেশখালির ভিডি ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বক্তব্য, সন্দেশখালির ভিডিও শুধু ‘ফেক’ই নয়, ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও। আর সন্দেশখালির গঙ্গাধর কয়ালের ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও প্রসঙ্গে জুড়ল ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, সচিন তেন্ডুলকারের নাম। আর সে নাম শুভেন্দু অধিকারী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন। সেখানে বিরাট কোহলির ভিডিও রয়েছে। শুভেন্দুর দাবি, ৩২ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের ভিডিওটি ডিপ ফেক প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স) এবং ডিপফেকের যুগে প্রযুক্তিকে তো ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছেই। নাম না করে আই প্যাকের কথাও উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেক্ষেত্রে নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও বিঁধেছেন তিনি।

    Every invention has two aspects, it can be used in a positive sense but its misuse can’t be ruled out either.

    In the age of Artificial Intelligence (AI), Deepfake and what not, crooks are misusing the technology for their vested interests.

    Deepfake videos of renowned… pic.twitter.com/RaREW6jnbx

    মমতাকে তোপ

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘মেদিনীপুর আর জঙ্গলমহলের ভোট হয়ে যাবে ২৫ তারিখ। একেবারে আমি পড়ব এখানে। আমি ২৬ তারিখ পাথরপ্রতিমায় সভা করব। কাকদ্বীপ, মন্দিরবাজার, রায়দিঘি, কুলপি, সবার সঙ্গে দেখা করে যাব। ওই দিন সবাইকে আমার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দিয়ে যাব। ভোটের দিন ভোর ৫টা থেকে আমি জেগে থাকব। শুধু বুথ নম্বর, পোলিং স্টেশনের নাম আর থানার নাম দিয়ে আমাকে শুধু পাঠাতে থাকবেন। এমন মার হবে, এবারের ভোট বুঝিয়ে দেব আমরা’। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পালটা গদ্দার বলে আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, ‘পিসি কালকে বলছে, পিসি – ভাইপো বলছে। নাম বলুক দেখে নেব। ক’দিন আগে আমাকে গদ্দার বলেছিল। আপনি তো সব থেকে বড় গদ্দার।আপনাকে চিনিয়েছে রাজীব গান্ধী, আপনি কংগ্রেসকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন। আপনাকে আশ্রয় দিয়েছে অটল বিহারী বাজপেয়ী, আপনি বাজপেয়ীকে ছুরি মেরেছেন’। পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে তিনি বলেন, ‘আপনি বলেছেন, পিসি আর ভাইপোর নাম বলুন, হ্যাঁ আমি বলছি। পিসির নাম মমতা ব্যানার্জি, ভাইপোর নাম অভিষেক ব্যানার্জি। আপনার কী ক্ষমতা আছে করে নিন’। তিনি আরও বলেন, এই জেলায় রোহিঙ্গাদের ঢোকাচ্ছে তৃণমূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshhkhali Incident: ফের সন্দেশখালিতে সিবিআই! কার বাড়িতে ঢুকল এবার?

    Sandeshhkhali Incident: ফের সন্দেশখালিতে সিবিআই! কার বাড়িতে ঢুকল এবার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও গুলি, বন্দুক উদ্ধার আবার কখনও স্টিং অপারেশন। সপ্তাহে অন্তত একবার সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। সেই জানুয়ারি মাস থেকে সংবাদ শিরোনামে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার এই প্রত্যন্ত এলাকা। সোমবার ৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল হাজির হয়েছে সন্দেশখালিতে। এবার জমি মাফিয়ার খপ্পড়ে পড়া দিনু মন্ডল ও হান্নান গাজির বাড়িতে উপস্থিত হন সিবিআইয়ের (CBI) তদন্তকারী দলের সদস্যরা।

    দিনু মণ্ডলের বাড়িতে সিবিআই

    এদিন সিবিআই আধিকারিকদের একটি দল ন্যাজাট থানার শিরিষতলায় দীনু মণ্ডলের বাড়িতে উপস্থিত হন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সূত্রে খবর শেখ শাহজাহানদের দল বলের বিরুদ্ধে বলপূর্বক (Sandeshkhali Incident) জমি দখলের অভিযোগ ছিল। এর মধ্যে একটি অভিযোগ করেছিলেন দীনু মন্ডল। এদিন তাঁর বাড়িতে জমি সংক্রান্ত নথিপত্র খতিয়ে দেখতে উপস্থিত হন তদন্তকারিরা। স্থানীয় সূত্রে খবর কাগজপত্র দেখানোর পর দিনু মন্ডল নিজের জমিও ঘুরিয়ে দেখান সিবিআই আধিকারিকদের।

    আরও পড়ুন: ভোটের আবহে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এলেন

    হান্নান গাজির বাড়িতেও সিবিআই

    উল্লেখ্য বসিরহাটে (Basirhat) জমি দখল মামলার তদন্তভার বর্তমানে রয়েছে সিবিআই আধিকারিকদের হাতে। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রের খবর ইমেলের মাধ্যমে বলপূর্বক জমি দখলের (Sandeshkhali Incident)  অভিযোগ জানিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। এদিন ন্যাজাট থানার ঝুপখালি এলাকার হান্নান গাজি নামে এক ব্যক্তির বাড়িতেও উপস্থিত হন সিবিআই আধিকারিকরা। সেখানেও জমি জমা দখল সংক্রান্ত অভিযোগ ছিল। অভিযোগ খতিয়ে দেখেন তদন্তকারিরা। গত মাসে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতন এবং জমি সংক্রান্ত মামলার তদন্তভার সিবিআইকে গ্রহণ করতে হবে। এরপর অনলাইনে পোর্টাল খুলে ই-মেল মারফত অভিযোগ গ্রহণ শুরু হয়। প্রায় একশোর কাছাকছি অভিযোগ দায়ের হয়। সেই সমস্ত অভিযোগের তদন্ত নেমেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। গত বৃহস্পতিবার সন্দেশখালি কাণ্ডে (Sandeshkhali Incident) কলকাতা হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই। প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে তদন্তের স্ট্যাটাস রিপোর্ট মুখ বন্ধ খামে জমা দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Locket Chatterjee: পান্ডুয়ায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত চেয়ে পথে নামলেন লকেট

    Locket Chatterjee: পান্ডুয়ায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত চেয়ে পথে নামলেন লকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির পান্ডুয়ায় বোমা বিস্ফোরণে (Pandua Bomb Blast) বালকের মৃত্যুর ঘটনায় এবার এনআইএ (NIA) তদন্তের দাবি জানিয়ে পথে নামলেন হুগলির বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, পুলিশ শুধু বলে যাচ্ছে, তদন্ত হচ্ছে। কিন্তু তিন-চার ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও পুলিশের বম্ব স্কোয়াড এসে পৌঁছল না ঘটনাস্থলে। লকেটের (Locket Chatterjee) পাশাপাশি এদিন ঘটনার প্রতিবাদে জিটি রোড অবরোধ করলেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। উল্লেখ্য চলতি মাসের ২০ তারিখ পঞ্চম দফায় হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। আর তার আগে এই ঘটনায় তোলপাড় হচ্ছে এলাকা। ভোটের আবহে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজাও।

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    সোমবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা রয়েছে পান্ডুয়ায়। সেই সভাস্থল থেকে কিছুটা দুরেই ঘটল ভয়াবহ ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ পান্ডুয়ার তিন্না এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে হঠাৎই প্রচন্ড বিস্ফোরণের শব্দ শোনেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তড়িঘড়ি পুকুর পাড়ে ছুটে এলে তারা দেখতে পান তিনটি বাচ্চা গুরুতর জখম অবস্থায় পড়ে রয়েছে। মৃত কিশোরের নাম রাজ বিশ্বাস। আহত দুই জন রুপম বল্লভ ও সৌরভ চৌধুরী। প্রত্যেকেরই বয়স ১১ থেকে ১৩ এর মধ্যে। এই ঘটনার পরেই এলাকায় যান লকেট (Locket Chatterjee)। ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। এর পরেই বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ (NIA) তদন্তের দাবিতে তিন্না মোড়ের কাছে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী। 

    লকেটের বক্তব্য (Locket Chatterjee) 

    লকেটে বক্তব্য, ‘‘আজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা রয়েছে পান্ডুয়ায়। তাই আমাকে উঠে যেতে বলছে। কিন্তু আমি কী করে উঠব? ওই শিশুর মা আমাকে জিজ্ঞেস করছিলেন, এর পর কী হবে? আমাকে বলছিলেন, ধীরে ধীরে আপনারাও চলে যাবেন তো। পুলিশকে কোনও বিশ্বাস নেই। আমি ঢুকতে গেলাম, বলল ওদিকে যাবেন না। আরও বোম থাকতে পারে, তাহলে বোম স্কোয়াড কোথায়? দু ঘণ্টা আগে থেকে বলছে যে বোম স্কোয়াড এসে গিয়েছে, কিন্তু বোম স্কোয়াড আসেনি। আদৌ বোম স্কোয়াড আসবে? এনআইএ তদন্ত করতে হবে। আশপাশে এ ভাবে বোমা ছড়িয়ে রয়েছে? ভাবতেই পারছি না।’’

    আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রীর পিএ-র পরিচারকের বাড়ি থেকে ২৫ কোটি টাকা উদ্ধার ইডির!

    শমীক ভট্টাচার্যের বক্তব্য 

    লকেটের পাশাপাশি এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘‘গত ১৪ মাসে বোমা বিস্ফোরণে (Pandua Bomb Blast) এই নিয়ে ৯ জন কিশোর বা শিশু মারা গিয়েছে। কেউ বল ভেবে খেলতে গিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মারা গিয়েছে। শৌচাগারে গিয়ে মারা গিয়েছে। জঙ্গলে পা পড়ে বিস্ফোরণ হয়েছে, সেখানে মারা গিয়েছে। আমরা কোন রাজ্য বসবাস করছি? বারুদের স্তূপের উপর পশ্চিমবঙ্গ। কারণ যে রাজনৈতিক দলটিকে দুভার্গ্যবশত তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় নিয়ে আসা হয়েছে, তাঁদের রাজনীতির ভিতটাই বোমা, হিংসা,সন্ত্রাস, দখলদারি। আজকে তাঁদের কারণে গোটা পশ্চিমবঙ্গে এই অবস্থা তৈরি হয়েছে। বগটুইয়ের ঘটনার পর মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন সমস্ত অফিসারদের ছুটি বাতিল করে দিয়ে, ১৫ দিন সময় দিলাম, সমস্ত অস্ত্র উদ্ধার করো। আর তারপরে কতগুলি বিস্ফোরণ পশ্চিমবঙ্গে হয়েছে?!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: “সন্দেশখালির মতো ফলতায় জাহাঙ্গির বাহিনী মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে”, বিস্ফোরক অভিজিৎ দাস

    South 24 Parganas: “সন্দেশখালির মতো ফলতায় জাহাঙ্গির বাহিনী মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে”, বিস্ফোরক অভিজিৎ দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির মতো দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ডায়মন্ড হারবারে তৃণমূলের হার্মাদ বাহিনী সন্ত্রাস চালাচ্ছে। মহেশতলায় দলীয় কর্মীদের নিয়ে একটি জনসভায় যোগ দিয়ে একথা বলেন বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস। এমনিতেই প্রার্থী হওয়ার পর থেকে গোটা লোকসভা কেন্দ্র চষে বেড়়াচ্ছেন তিনি। তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে তীব্র আক্রমণ করছেন তিনি।

    সন্দেশখালির মতো ফলতায় জাহাঙ্গির বাহিনী মহিলাদের অত্যাচার করেছে (South 24 Parganas)

    এদিন জনসভা থেকেই এবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন ডায়মন্ড হারবারের(South 24 Parganas)  বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস। তিনি বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস সন্দেশখালি নিয়ে বড় বড় কথা বলছে। ফলতা, বিষ্ণুপুর,বজবজে দেখুক কীভাবে তৃণমূলের হার্মাদ বাহিনী সন্ত্রাস চালাচ্ছে। সন্দেশখালিতে শাহজাহান ও তার বাহিনী মহিলাদের ওপর অত্যাচার করেছে। শাহজাহানের মতো ফলতায় তৃণমূল নেতা জাহাঙ্গির ও তার বাহিনীর দ্বারা কত মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে তার হিসাব নেই। আমরা এই সব হার্মাদ বাহিনীর গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।” পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, “এবারে লোকসভার নির্বাচনে কোনও হিন্দু-মুসলিম বা কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ভোট নয়, সাধারণ মানুষ তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে ডায়মন্ড হারবার থেকে এই অভিশাপকে সরাবে।”

    আরও পড়ুন: “বাংলায় অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক”, বিস্ফোরক অমিত শাহ

    কর্ম সংস্থানে উদ্যোগ

    তিনি বলেন, “তৃণমূল এখানে কোনও উন্নয়ন করেনি। তৃণমূলের লোকজন শুধু তোলাবাজি করেছে। মানুষ কোনও পরিষেবা পাইনি। এই কেন্দ্রের মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখে তাহলে ১১টি কোম্পানিকে নিয়ে এসে কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করব। তৃণমূল শুধু দুর্নীতি করেছে। কর্ম সংস্থানের কোনও ব্যবস্থা করেনি। এই কেন্দ্রের মানুষের অন্যতম ইস্যু হচ্ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত করা। চিকিৎসার জন্য এই এলাকার মানুষ ভিন রাজ্যে যান। আশা করি, তিন বছরের মধ্যেই এই এলাকায় আমরা এইমস হাসপাতাল করতে পারব। আর এই হাসপাতাল হয়ে গেলে আর এই কেন্দ্রের মানুষদের চিকিৎসার জন্য বাইরে যেতে হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission of India: ভোটের আবহে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এলেন

    Election Commission of India: ভোটের আবহে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সর্ব্বৃহত গণতান্ত্রিক দেশের গণতন্ত্রের উৎসবের (Loksabha Election 2024) সাক্ষী থাকতে ভারতে আসছেন বিদেশি প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ছয়টি রাজ্যে যাবেন। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাট, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশ। এই রাজ্যগুলির বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচন ও সংশ্লিষ্ট প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করতে পারবে তাঁরা (Election Commission of India)। বিদেশি প্রতিনিধিরা ভারতের নির্বাচনী ব্যবস্থার সূক্ষ্মতা এবং ভারতীয় নির্বাচনের সেরা অনুশীলনগুলির সাথে পরিচিত হবেন।

    ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এসেছেন

    ভারতের নির্বাচন কমিশনের (Election Commission of India) ঐতিহ্য বজায় রেখে স্বচ্ছতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা এবং গণতান্ত্রিক দেশগুলির মধ্যে নির্বাচনী অনুশীলনে উচ্চমান বজায় রাখার স্বার্থে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতীয় সাধারণ নির্বাচন দেখতে ভারতে রয়েছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইলেকশন ভিজিটরস প্রোগ্রামের (IEVP) অংশ হিসেবে তাঁরা ভারতে এসেছেন। নয়াদিল্লিতে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক শ্রী রাজীব কুমার এবংইলেকশন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধুর উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করা হয়েছিল। প্রতিনিধিরা ভারতের তৃতীয় ও চতুর্থ দফায় নির্বাচনে প্রক্রিয়ায় উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তবে চীন ও পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

    প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচিতেও অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা

    জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) সমাবেশেও বিদেশী কূটনীতিকদের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তাঁরা প্রচারে শরিক হবেন না। বিজেপি (BJP) বিদেশি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদের ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ভারতে কীভাবে ভোট গ্রহণ হয় কতটা নিরপেক্ষ ভোট পরিচালনা হয় এগুলি দেখানো হবে বিদেশি প্রতিনিধি দলকে। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের প্রচার কর্মসূচিও দেখতে পাবেন তাঁরা। নয়া দিল্লিতে আলোচনার পর তারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন রাজ্যে গণতন্ত্রের সবচেয়ে থেকে বড় উৎসবের (Loksabha Election 2024) সাক্ষী হতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    শুভেচ্ছা জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

    ভারতীয় জনতা পার্টির বৈদেশিক কূটনৈতিক শাখা সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির প্রচার কর্মসূচির সাক্ষী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জানা গিয়েছে ভুটান, মঙ্গোলিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মাদাগাস্কার, ফিজি, কিরঘিজস্তান, রাশিয়া, মলদোভা, টিউনিসিয়া, সেশেলস, কম্বোডিয়া, নেপাল, ফিলিপিন্স, শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবোয়ে, বাংলাদেশ, কাজাখস্তান, জর্জিয়া, চিলি, উজবেকিস্তান, মালদ্বীপ, পাপুয়া নিউগিনি এবং নামিবিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন। ইউরোপীয় ইনিয়নের রাজনৈতিক দলগুলিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে বর্তমানে নির্বাচন প্রক্রিয়ার চলার কারণে তারা আসতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন। তাঁরা ভারতকে (Loksabha Election 2024) সুস্থ নির্বাচন পরিচালনার জন্য শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাবেন। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেও রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দিল্লিতে। একটি দল প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির একটি সমাবেশে অংশ নিতে পারেন বলে জানা গিয়েছে (Election Commission of India)। এর আগে হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্রিশগড়ের বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও বিদেশি প্রতিনিধি এবং কূটনীতিকদের বিজেপির প্রচার পর্ব দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ভারতের মত সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশে কীভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হয় এবং কীভাবে ভোটারদের কিভাবে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয় সেগুলির উপর আকর্ষণ রয়েছে প্রতিনিধিদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বাংলায় অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক”, বিস্ফোরক অমিত শাহ

    Amit Shah: “বাংলায় অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক”, বিস্ফোরক অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক।” সোমবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের দলীয় প্রার্থী দিলীপ ঘোষের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এই মন্তব্য করেন। এর আগে কৃষ্ণনগরে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে রোড শো করেছিলেন তিনি।

    সন্দেশখালি নিয়ে তৃণমূলকে তুলোধনা (Amit Shah)

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, শাহজাহানকে জেলের পিছনে যাওয়া উচিৎ ছিল কি না? এখানকার মহিলার ধর্ষণ করা হয়েছে। সন্দেশখালিতে যাঁরা অত্যাচার করেছে তাঁদের যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাতালেও লুকিয়ে রাখেন আমরা খুঁজে বের করে জেলে ভরব। এই বার আমরা ৩০ সিটের লক্ষ্য রাখছি। আপনারা জেতাবেন তো? ৪০০ পার করাবেন তো। সিএএ চালু হওয়া উচিত তো? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিএএ-র  যতই বিরোধ করুন আমরা হিন্দু ভাইদের নাগরিকত্ব দেবই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করে বলছি দুর্গাপুরে জিতবেন না। এখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন ধান্দা খুলেছেন। অপরাধীদের জন্য এখানে কেউ কোনও কাজ করতে পারে না। এরা ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখানকার মন্ত্রীদের ঘর থেকে ৫০ কোটি টাকার ক্যাশ মেলে। কালকে রাতেও ঝাড়খন্ডের এক মন্ত্রীর ঘর থেকে প্রচুর উদ্ধার হয়েছে। মমতা দিদির কথা মতো কংগ্রেস সরকার চলছিল। রোজদিন পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে আলিয়া- মালিয়া-জালিয়া চলে আসত। বোমাবাজি করত। ওরা ভোট ব্যাঙ্কের জন্য কিছুই বলে না। পুলওয়ামায় হামলার পরই নরেন্দ্র মোদি সার্জিকাল স্ট্রাইক করে পাকিস্তানের ঘরে ঢুকে জঙ্গিদের শেষ করেছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের সভার দিনই বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু কিশোরের, উড়ল হাত, শোরগোল

    অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক

    এদিন অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছিল। ওঁরা যাননি। কারণ ভোট ব্যাঙ্কের জন্য ভয় পায়। ওঁদের ভোট ব্যাঙ্ক কারা জানেন তো? যাঁরা বাংলায় অনুপ্রবেশকারী তাঁরাই ওদের ভোটব্যাঙ্ক। যাঁরা রামের বহিষ্কার করেছে দুর্গাপুরবাসী কি ভোট দেবে? এরপর কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, দিলীপ ঘোষের নামে যখন বিজেপিকে ভোট দেবেন সেই সময় মনে রাখবেন আপনারা মোদিজিকে আরও একবার প্রধানমন্ত্রী বানানো।

    নদিয়ায় রোড শোয়ে জনজোয়ার

    এদিন সকালে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের হয়ে ভোট প্রচারে আসেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কৃষ্ণনগর সদর মোড় থেকে কৃষ্ণনগর এভি হাইস্কুল পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটারেরও বেশি রোড শো করেন তিনি। এদিন অমিত শাহের পাশে উপস্থিত ছিলেন প্রার্থী অমৃতা রায় এবং কৃষ্ণনগর বিজেপির জেলা সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস। অমিত শাহ রোডশো চলাকালীন রাস্তার দুপাশে থাকা সাধারণ ভোটারদের উদ্দেশ্যে হাত জোড়ো করেন এবং তাদের ওপর ফুল বর্ষণ করেন। রোড শো শেষ হওয়ার পর প্রায় তিন মিনিট বক্তব্য রাখেন তিনি। এদিন কৃষ্ণনগর শহর জুড়ে রোড শো নিয়ে রাস্তার দুধারে ভিড় উপচে পড়ে। প্রথমেই কর্মীদের উদ্দেশ্যে কৃতজ্ঞতা প্রদান করেন। এরপরই তিনি বলেন, “আজ সাধারণ মানুষ এবং কর্মীদের যা উৎসাহ দেখছি তাতে আমার মনে হচ্ছে অমৃতা রায় প্রচুর ভোটে জিতবেন।” পাশাপাশি কর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, পশ্চিমবঙ্গে যে দুর্নীতি চলছে সেটা বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে কাটমানি এবং ঘুষ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share