Tag: West Bengal

West Bengal

  • Bangladesh Crisis: প্রাণ বাঁচাতে ভারতে আওয়ামি নেতা! খুশিতে বাংলাদেশ ফিরছেন বিএনপি কর্মী

    Bangladesh Crisis: প্রাণ বাঁচাতে ভারতে আওয়ামি নেতা! খুশিতে বাংলাদেশ ফিরছেন বিএনপি কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজন চরম আতঙ্ক নিয়ে প্রাণ বাঁচাতে নিজের জন্মভিটে ছেড়ে ভারতে চলে এসেছেন। আর অন্যজন খুশির মেজাজে ভারত থেকে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) ফিরছেন। প্রথমজন আওয়ামি লিগের নেতা মহম্মদ রুবেল ইসলাম। আর দ্বিতীয় জন বিএনপি-র সমর্থক ইশাক জমান পাটোয়ারি। হাসিনার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর একই সময়ে বাংলাদেশের দু’রকম ছবি উঠে এল শিলিগুড়িতে।

    দেশ ছাড়ার অভিজ্ঞতার কথা বললেন রুবেল (Bangladesh Crisis)

    জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) দিনাজপুর পুরসভার বাসিন্দা মহম্মদ রুবেল ইসলাম সাত বছর ধরে হাসিনার দলের সঙ্গে যুক্ত। মঙ্গলবার তিনি শিলিগুড়িতে এক আত্মীয়ের বাড়িতে চলে এসেছেন। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। ফুলবাড়ি সীমান্ত দিয়ে তিনি ভারতে এসেছেন। সেখান থেকে আসার সময় তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন। তিনি বলেন, “ভয়াবহ! আসার সময় রাস্তায় দেখলাম কোথাও কোথাও আগুন জ্বলছে। দোকানপাট খোলা থাকলেও লোক নেই। বেশির ভাগ দোকানেই লুট হয়েছে। কোনও মালপত্র নেই। আমার স্ত্রী এবং তিন সন্তান বাড়িতে রয়েছে। অনুমতি পেলে তাদেরও সঙ্গে করে নিয়ে আসতাম। চিন্তায় আছি। প্রধানমন্ত্রী দেশ ছাড়ার পর নাকি তারা (বাংলাদেশিরা) স্বাধীনতা পেয়েছে! আসলে যারা লুটপাট চালাচ্ছে, তাদের স্বাধীনতা হয়েছে। যারা দেশ চালাবে বলে ভাবছে, তারা দেশপ্রেমী না। সংসদ ভবন, গণভবন লুট করছে।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ইস্কনের মন্দির ভাঙচুর, ছত্রখান বিগ্রহও

    আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের থাকার অবস্থা নেই!

    রুবেল বলেন, “আওয়ামি লিগের (Awami League) নেতা-কর্মীদের বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) থাকা দুর্বিষহ হয়ে গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় পরিস্থিতি আরও বেশি খারাপ হয়েছে। যেখানেই আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মী, সমর্থকদের পাচ্ছে, সেখানেই মারধর করা হচ্ছে। বাড়ি লুট করা হচ্ছে। আমি নিজের পরিবার ছেড়ে ভারতে এসে প্রাণ বাঁচালাম। আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের মেরে ফেলছে, গুম করে দিচ্ছে। যাকে যেভাবে পারছে বিএনপি আর জামাত শিবির অত্যাচার করছে। আন্দোলন শুরু হয়েছিল ছাত্রদের। কিন্তু, এখন ছাত্রদের ঘাড়ে বন্দুক রেখেছে জামাত শিবির। দেশের একের পর এক শপিং মল, সরকারি কার্যালয়ে হামলা চালাচ্ছে। আসলে জামাতরা দেশটাকে দ্বিতীয় পাকিস্তান বানাতে চাইছে, আফগানিস্তান বানাতে চাইছে।”

    খুশির মেজাজে বাড়ি ফিরছেন বিএনপি কর্মী

    সোমবার থেকেই ফুলবাড়ির ইন্দো-বাংলাদেশ সীমান্তে দেশ পারাপারের ভিড় অনেকটাই থমকে গিয়েছে। গত দু’দিন আগেও দুই দেশের যে সংখ্যক মানুষের যাতায়াত ছিল, তা আর চোখে পড়ছে না। তবে, খুশির মেজাজে মঙ্গলবার ভারত থেকে বাংলাদেশ ফিরতে দেখা গেল পঞ্চগড়ের এক বাসিন্দাকে। ইশাক জমান পাটোয়ারি নামে ওই যুবক পড়াশোনার জন্য সিকিমে ছিলেন। তবে, দেশের উত্তাল পরিস্থিতি সময় তিনি বাড়ি ফিরছেন। ইশাকের দাবি, তিনি বিএনপির সমর্থক। তাই আগে দেশে ফিরতে চেয়ে পারেননি। এবার আনন্দে তিনি বাড়ি ফিরছেন। তিনি বলেন, “আওয়ামি লিগের (Awami League) তাণ্ডবে আমার বাবাকে টানা ১৭ দিন বাড়ি থেকে পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে। মা একা থেকেছেন। আমার বাড়ি যাওয়া অসম্ভব হয়ে উঠেছিল। আমরা বিরোধী দল করি বলেই এত অত্যাচার। হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। এখন আমি খুশির মেজাজে দেশে ফিরছি। দেশের পরিস্থিতি এখন ঠিক আছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    Bangladesh Crisis: ‘‘একমাত্র মোদি পারবেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে’’, দাবি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) কার্ফু তুলে দেওয়া হলেও দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ রয়েছে। সোমবারও দেশের একাধিক জায়গায় হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট চালানো হয়েছে। একাধিক জেলায় বহু হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের এই সার্বিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar)।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Bangladesh Crisis)

    রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘‘বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা হচ্ছে। তাদের সম্পত্তি লুট করা হয়েছে। আর এসব ঘটনার পিছনে সেখানকার সেনাবাহিনীর সমর্থন রয়েছে। এটা ভবিষ্যতে আমাদের দেশের জন্য উদ্বেগের বিষয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁদের সুরক্ষা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। তবে, এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।’’ জগন্নাথ সরকারের (Jagannath Sarkar) মতে, শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই এই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারেন। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের অসহায় সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করতে পারেন মোদি-ই। আমি হিন্দু বেঙ্গল ইউনিটের একজন সদস্য হিসেবে এসব কথা বলছি। বাংলাদেশে যেই সরকার গঠন করুক আমি তা নিয়ে চিন্তা করি না। আমার একমাত্র উদ্বেগ হল সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তির যেন কোনও ক্ষতি না হয়।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘১ কোটির ওপর বাংলাদেশি হিন্দু আসবেন পশ্চিমবঙ্গে’’, বড় দাবি শুভেন্দুর

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক

    ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভের মধ্যে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনও শান্ত হয়নি। সোমবার আওয়ামি লিগের বহু নেতাকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। সাংসদের বাড়িতে আগুন লাগানো হয়েছে। আওয়ামি লিগের নেতার হোটেলে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে ২১ জন পুড়িয়ে মারা হয়েছে। সোমবার মোট ১০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শতাধিক মানুষ জখম হয়েছেন। পদত্যাগের পর সোমবার সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছন শেখ হাসিনা। তিনি দিল্লিতে থাকবেন, নাকি অন্য জায়গায় যাবেন তা স্পষ্ট নয়, কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে যে তিনি লন্ডনে যেতে পারেন। অন্যদিকে, সংকট মোকাবিলায় সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এই বৈঠকে বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর আলোচনা করা হয়। সেখানে কয়েক হাজার ভারতীয় রয়েছেন। তাঁদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: নথি জাল করে রামকৃষ্ণ আশ্রমের ১৪০ কোটির জমি দখল ‘তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ’ জমি মাফিয়াদের

    Siliguri: নথি জাল করে রামকৃষ্ণ আশ্রমের ১৪০ কোটির জমি দখল ‘তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ’ জমি মাফিয়াদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের একাংশের মদতেই শিলিগুড়িতে (Siliguri) জমি মাফিয়ারা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সেবক হাউজের পর এবার মাটিগাড়ায় রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ আশ্রমের জমি হাতানোর অভিযোগ উঠেছে জমি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। এক বা দুবিঘা নয়, ৯.৯০ একর জমি, যার বাজার মূল্য ১৪০ কোটি টাকা। বিষয়টি সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    জাল নথি করে মিউটেশন! (Siliguri)

    শিলিগুড়ির (Siliguri) সাহুডাঙ্গি রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ আশ্রমের সন্ন্যাসীদের মাটিগাড়ায় উপনগরীর কাছে মাল্লাগুড়িতে ৯.৯০ একর জমি রয়েছে। তার মধ্যে ১০ বিঘা জমি ১৯৭৬ সালে আশ্রমের কেনা। বাকি জমি দানে পেয়েছিল আশ্রম কর্তৃপক্ষ। ওই জমিতে দাতব্য চিকিৎসালয় এবং স্কুল করার কথা ছিল। কিন্তু, এখন জমির সিংহভাগই দখল হয়ে গিয়েছে। দখলদাররা নিজেদের নামে জমির নথি তৈরি করে নিয়েছে বলে অভিযোগ। ২০২২ সালে জমিটির মিউটেশনের জন্য আবেদন করা হলে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ। যদিও সম্প্রতি আশ্রমের মহারাজরা জানতে পারেন, এরই মাঝে ওই জমির জাল নথির মাধ্যমে খতিয়ান বদলে অন্য কারও নামে জমির মালিকানা চলে গিয়েছে। জমি জবরদখল করে সেখানে গোডাউন গড়ে উঠেছে। আর এসবই জমি মাফিয়াদের হাতে ধরেই বেদখল হয়েছে বলে অভিযোগ। তৃণমূলের (Trinamool Congress) মদতেই এসব হয়েছে বলে এলাকায় চর্চা রয়েছে। সম্প্রতি, শিলিগুড়ি পুরনিগমে রামকৃষ্ণ মিশনের সেবক হাউজ  ১০০ কোটি টাকার একটি জমি দখলের অভিযোগ ওঠে মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় পুলিশ তদন্তে নেমে ১২ জনকে গ্রেফতার করে। পরে, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর রাতারাতি জমির মিউটেশনের কাগজ মিশন কর্তৃপক্ষের হাতে গিয়ে তুলে দিয়েছিলেন খোদ মেয়র গৌতম দেব। ফের জমি হাতানোর ঘটনায় চরম বিড়ম্বনা পড়েছে শাসক দল।

    আরও পড়ুন: পরপর মন্দিরে হামলা, নেতাকে হত্যা! বাংলাদেশে ফের টার্গেট হিন্দুরা

    আশ্রমের মহারাজ কী বললেন?

    ওই বিপুল পরিমাণ জমি পুনরুদ্ধারের আবেদন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শিলিগুড়ির (Siliguri) মেয়র গৌতম দেবকে চিঠি দেয় রামকৃষ্ণ আশ্রম কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই শিলিগুড়ি পুরনিগম ভবনে রামকৃষ্ণ আশ্রম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন মেয়র গৌতম দেব। জমি জবরদখল প্রসঙ্গে রামকৃষ্ণ আশ্রমের সম্পাদক স্বামী বিনয়ানন্দ মহারাজ বলেন, “আমরা আমাদের জমি উদ্ধারের জন্য মেয়রের কাছে আবেদন করেছিলাম। ওই জমি উদ্ধারে সাহায্য করার তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।”

    মেয়র কী সাফাই দিলেন?

    মেয়র গৌতম দেব তাঁর বক্তব্যের মধ্যে বুঝিয়ে দিলেন, তৃণমূলের আমলে কিছু হয়নি। সবই আগে হয়েছে। তিনি বলেন, “১৯৭৬ সালের জমি। ১৯৯০ সাল থেকে সেখানে স্থায়ী, অস্থায়ী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান তৈরি হতে শুরু করে। অনেকটা জমি। তবে, জমির দলিল রামকৃষ্ণ আশ্রমের নামে রয়েছে। তাই তাঁরা নথি তৈরির জন্য আবেদন করছেন। আমরা সেসব কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Titagarh: মমতার দেওয়া পুজোর অনুদানের টাকা ঢুকল তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামীর অ্যাকাউন্টে!

    Titagarh: মমতার দেওয়া পুজোর অনুদানের টাকা ঢুকল তৃণমূল কাউন্সিলরের স্বামীর অ্যাকাউন্টে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গা পুজোয় সরকারি অনুদান দেওয়া নিয়ে বড়সড় দুর্নীতি সামনে এল। সরকারি অনুদানের টাকা তৃণমূল (Trinamool Congress) কাউন্সিলরের স্বামীর অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে টিটাগড় (Titagarh) পুরসভা এলাকায়। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপি সরব হয়েছে। এমনকী, হাইকোর্টে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিরোধী দল।

    ঠিক কী অভিযোগ?(Titagarh)

    মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া পুজোর অনুদানের টাকা টিটাগড় (Titagarh) বিবেকনগর পুজো কমিটির বদলে কমিটির জেনারেল সেক্রেটারির ব্যক্তিগত কোম্পানির অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে বলে অভিযোগ। পুজো কমিটির সেক্রেটারির নাম দেবব্রত ভট্টাচার্য। তিনি আবার তৃণমূল কাউন্সিলর মৌসুমী ভট্টাচার্যের স্বামী। তাঁর কোম্পানির অ্যাকাউন্টে সরকারি টাকা ঢুকেছে। দেবব্রত বলেন, “কারও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট না থাকলে জেনারেল সেক্রেটারির ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে ঢোকে। সেখান থেকে খরচ করা হয়। এটা সর্বজনীন। যদি প্রোটোকল না থাকত, আমাকে তো চেক দিতই না ট্রেজারি থেকে। আমাকে ম্যালাইন করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    দেবব্রতর স্ত্রী কাউন্সিলর মৌসুমি ভট্টাচার্য বলেন, “যে সমস্ত পুজো কমিটির অ্যাকাউন্ট নেই, সেক্রেটারি বা কারও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে টাকা আসে। টিটাগড় থানা থেকে এবার একটা অর্ডার এসেছে, ২০২৩ সাল পর্যন্ত যে সমস্ত পুজো কমিটি নিজেদের অ্যাকাউন্টে টাকা নিত, ২০২৪ থেকে তা হবে না। পুজো কমিটির অ্যাকাউন্টেই টাকা নিতে হবে। গতবার নিয়ম ছিল। অনেকে বিষয়টার ভিতরে ঢুকছে না। ভাবছে সেক্রেটারির অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছে, সেক্রেটারি টাকা নিয়ে নিয়েছে। কিন্তু, সবটাই ভুল। সঙ্গে সঙ্গে পুজোর অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: পরপর মন্দিরে হামলা, নেতাকে হত্যা! বাংলাদেশে ফের টার্গেট হিন্দুরা

    দলীয় কাউন্সিলরও সরব হয়েছেন

    কাউন্সিলর বা তাঁর স্বামী যা সাফাই দিন না কেন, তা মানতে নারাজ দলেরই একাংশ। এ প্রসঙ্গে বিবেকনগরের পুজো কমিটির সঙ্গে এক সময় যুক্ত এবং টিটাগড় (Titagarh) পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতা প্রশান্ত চৌধুরী বলেন “আমাদের প্রতিটা পুজো কমিটির সঙ্গে দীর্ঘদিন আমি জড়িত। প্রতিটি পুজো কমিটিরই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট আছে। ২০২১ সাল পর্যন্ত এই পুজোর সঙ্গেও ছিলাম। ২০২২ থেকে আমি খুব একটা জড়িত নই। যেহেতু অন্য জায়গায় কাউন্সিলর হয়েছি, সেখানে পুজো হয়। এটা কী করে হল আমার মাথায় আসছে না। একটা কোম্পানির অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছে দেখলাম।”

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চালু করা দুর্গাপুজোর ক্লাবগুলিকে সরকারি টাকা অনুদান দেওয়ার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই সরব বিজেপি। দীর্ঘদিন ধরেই এর প্রতিবাদ করে আসছে বিজেপি। গেরুয়া শিবির, একাধিকবার দাবি করেছে, দুর্গাপুজোর আড়ালে এভাবে দলের একাংশের তুষ্টিকরণ করা হচ্ছে। সেই দাবি যে অমূলক নয়, তার প্রমাণ ফের একবার মিলল এদিন। এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী বলেন, ‘‘সরকারি অনুদানের টাকা এভাবে ব্যক্তিগত কারও অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারে না। এর তদন্ত হওয়া দরকার। আমি সংশ্লিষ্ট দফতরে চিঠি দেব। হাইকোর্টে মামলাও দায়ের করব।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB SET 2024: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের উদ্যোগ, চলতি মাসেই আবেদন

    WB SET 2024: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের উদ্যোগ, চলতি মাসেই আবেদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের জন্য স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (WB SET 2024) নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। চলতি মাস থেকেই আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে। ১ অগাস্ট থেকে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়া যাবে। আবেদনপত্রের ত্রুটি সংশোধনের জন্য ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পোর্টাল চালু রাখা হবে।

    কবে নেওয়া হবে পরীক্ষা? (WB SET 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ১৫ ডিসেম্বর এরাজ্যে ২৬তম স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (WB SET 2024) নেওয়া হবে। স্নাতকোত্তর স্তরে ৫৫ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়ে যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা এই পরীক্ষা দিতে পারতেন। ১৫ ডিসেম্বর প্রথম পত্রের পরীক্ষার জন্য সকাল ৯টা এবং দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষার জন্য বেলা ১১টা ৪৫ নাগাদ পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। প্রথম পত্রের পরীক্ষা বেলা সাড়ে ১১টা এবং দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা দুপুর ২টো নাগাদ শেষ হবে। তবে, আবেদনের ক্ষেত্রে বয়সের কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। বাংলা, ইংরেজি, লাইব্রেরি সায়েন্স, ভৌতবিজ্ঞানসহ মোট ৩৩টি বিষয়ে দু’টি সেশনে দু’টি পেপারে পরীক্ষা চলবে। প্রথম সেশনের পরীক্ষা এক ঘণ্টা এবং দ্বিতীয় সেশনের পরীক্ষা দু’ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হবে। প্রথম পেপারে ১০০ এবং দ্বিতীয় পেপারে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৪০ শতাংশের বেশি নম্বর থাকতে হবে। তবেই তাঁরা অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর (Assitant Professor) হওয়ার যোগ্য হয়ে উঠবেন।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    কত ফি?

    রাজ্যের ৩৩টি জেলায় এই পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকবে। সব মিলিয়ে মোট দু’টি জেলা পরীক্ষার্থীরা (Assitant Professor) বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। এর জন্য অনলাইনে আবেদন (WB SET 2024) গ্রহণ করা হবে। এগজামিনেশন ফি হিসেবে অসংরক্ষিত প্রার্থীদের ১,৩০০ টাকা, তফশিলি জাতি ও উপজাতিভুক্ত প্রার্থী এবং তৃতীয় লিঙ্গের আবেদনকারীদের ৩২৫ টাকা এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিভুক্ত ব্যক্তিদের ৬৫০ টাকা জমা দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Army: ওয়েনাড়ে জীবন বাজি রেখে সেনা জওয়ানদের লড়াই, কুর্ণিশ জানিয়ে হৃদয়স্পর্শী চিঠি খুদের

    Army: ওয়েনাড়ে জীবন বাজি রেখে সেনা জওয়ানদের লড়াই, কুর্ণিশ জানিয়ে হৃদয়স্পর্শী চিঠি খুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বৃষ্টির দাপটে ভূমিধসে তছনছ হয়ে গিয়েছে কেরলের ওয়েনাড় (Wayanad)। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে একেবারে দিশাহারা অবস্থা। বিপর্যয়ের পরই উদ্ধারকাজে নামেন সেনাবাহিনীর ৫০০ জওয়ান। শনিবারও উদ্ধারকাজ চালিয়েছেন তাঁরা। জীবন বাজি রেখে জওয়ানরা (Army) অন্যের প্রাণ রক্ষা করেছেন। জওয়ানদের এই সেবা তৃতীয় শ্রেণির পড়ুয়ার মন জয় করে নিয়েছে। তাঁদের এই উদ্ধারকাজ দেখে জওয়ানদের হৃদয়স্পর্শী চিঠি লিখল তৃতীয় শ্রেণির ওই পড়ুয়া রায়ান।

    সেনাদের চিঠিতে কী লিখেছে রায়ান? (Army)

    জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে কেরলে বন্যায় ৪০০ জনের মতো মারা যান। তারপর এত বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় কেরলে ঘটেনি। এবার ওয়েনাড়ে বিপর্যয়ের জেরে ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিপর্যয়ে মানুষকে উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন সেনা জওয়ানরা (Army)। বিধ্বস্ত এলাকায় ধ্বংসস্তূপের তলায় কেউ আটকে রয়েছেন কি না, তা তাঁরা খতিয়ে দেখছেন। কখনও বিস্কুট খেয়েই সারাদিন কাটাচ্ছেন জওয়ানরা। তাঁদের এই উদ্ধারকাজ দেখে হৃদয়স্পর্শী চিঠি লিখল ছোট্ট রায়ান। মালায়ালম ভাষায় জওয়ানদের চিঠি লিখল সে। চিঠিতে রায়ান লিখেছে, “আমার প্রিয় সেনা, ভয়াবহ ভূমিধসে বিধ্বস্ত আমার ভালোবাসার ওয়েনাড় (Wayanad)। বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমি খুব খুশি ও গর্বিত যে ধ্বংসস্তূপের তলায় যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের আপনারা উদ্ধার করছেন। আমি এখনই একটা ভিডিওতে দেখলাম, নিজেদের খিদে মেটাতে আপনারা বিস্কুট খেয়ে আবার সেতু নির্মাণে লেগে পড়লেন। আমিও একদিন সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চাই এবং দেশকে রক্ষা করতে চাই।”

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    খুদে রায়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে সেনা

    খুদে রায়ানের কাছে থেকে হৃদয়স্পর্শী চিঠি পেয়ে আপ্লুত সেনা (Army) জওয়ানরা। সেনার পক্ষ থেকেও রায়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে সুন্দর চিঠি লিখেছে। রায়ানকে ইয়ং ওয়ারিয়র বলে সেনাদের পক্ষ লেখা হয়েছে, “তোমার কথা আমাদের হৃদয় ছুঁয়েছে। তুমি সেনা পোশাক পরে আমাদের পাশে দাঁড়াবে, সেই দিনের অপেক্ষা করছি। সবাই মিলে আমরা দেশকে গর্বিত করব। ধন্যবাদ, ইয়ং ওয়ারিয়র।”

    <

    p style=”text-align: justify;”> 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam: অসমে সেমি কন্ডাক্টর প্ল্যান্টের ভূমি পূজন, বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ

    Assam: অসমে সেমি কন্ডাক্টর প্ল্যান্টের ভূমি পূজন, বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেমি কন্ডাক্টর (Semiconductor Assembly) প্ল্যান্টের ভূমি পূজন হয়ে গেল অসমে (Assam)। শনিবার, ৩ অগাস্ট এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ।

    প্ল্যান্ট গড়বে টাটা (Assam)

    ২৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্ল্যান্টটি গড়বে টাটা ইলেকট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেড। এই প্ল্যান্ট হবে ভারতের প্রথম দেশিয় সেমিকন্ডাক্টর অ্যাসেম্বলি এবং টেস্টের সুবিধা যুক্ত। প্ল্যান্টটি তৈরি হবে মরিগাঁও জেলার জাগিরোডে। স্তোস্ত্র পাঠ করে পুজোয় অংশ নেন মুখ্যমন্ত্রী বিশ্ব শর্মা এবং চন্দ্রশেখরণ। পুজোয় অংশ নিয়েছিলেন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পুরোহিতরা। প্ল্যান্টের একটি থ্রি-ডি মডেলের আবরণ উন্মোচন করেন মুখ্যমন্ত্রী। ভাষণ দেন সমাবেশে।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘মা কামাখ্যা ও শ্রীমন্ত শঙ্করদেব এবং আমাদের লোকজন ভূমি পূজন অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন। অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন টাটা সন্সের চেয়ারম্যান শ্রী এন চন্দ্রশেখরণ।’ তিনি এও লিখেছেন, ‘প্ল্যান্ট তৈরিতে ব্যয় হবে ২৭ হাজার কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হবে ২৭ হাজার মানুষের। ওয়ার্ল্ড ক্লাস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকো সিস্টেম আকর্ষণ করবে এই প্ল্যান্ট।এটি নয়া যুগের প্রযুক্তিতে বিশ্বব্যাপী নেতা হওয়ার জন্য ভারতের অনুসন্ধানকে উৎসাহিত করবে।’ অসমের জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক দিন হয়ে থাকবে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী (Assam)।

    মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফে ট্যুইট-বার্তায় বলা হয়েছে, প্ল্যান্টটি চালু হয়ে গেলে এটি অসমের ল্যান্ডস্কেপ বদলে দেবে। সমৃদ্ধির নয়া যুগের অগ্রদূত হয়ে থাকবে। চলতি বছরই গ্রিনফিল্ড অ্যাসেম্বলি, টেস্টিং, মার্কিং অ্যান্ড প্যাকেজিং ফেসিলিটি মিলবে এমন প্ল্যান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্ত্রিসভায় পাশ হওয়ার পর ১৩ মার্চ তিনি আরও দুটি সেমি কন্ডাক্টর প্ল্যান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু সহপাঠীকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা, লন্ডনের স্কুলে বহিষ্কৃত ৩ পড়ুয়া

    অসম পারলেও, এখনও বাংলায় এই জাতীয় প্রজেক্ট হয়নি বলেই অভিযোগ। অথচ ফি বছর কাঁড়ি কাঁড়ি সরকারি টাকা খরচ করে শিল্প সম্মেলনের নামে মোচ্ছব হয় (Semiconductor Assembly)। তার পরেও রাজ্যে হা-শিল্প দশা।

    অসমকে (Assam) দেখে শিক্ষা নেবে কি বাংলা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    Vande Bharat: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলপথ হচ্ছে লাইফ লাইন। দেশের কোটি কোটি মানুষ এই পরিষেবার ওপর ভরসা করে রয়েছেন। ক্রমাগত রেল পরিষেবা উন্নত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে রেল দফতর। সামান্য কিছু হলেই সেটা নিয়ে গেল গেল রব। আর বিক্ষিপ্ত দু-এক জায়গায় ট্রেন, মালগাড়ি লাইনচ্যুত হওয়ার খবর সামনে আসতেই জনগনকে বিভ্রান্ত করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে এক শ্রেণির অসাধু মানুষ। এমনই দাবি রেল কর্তৃপক্ষের। হুগলির শিবাইচণ্ডী স্টেশনে বন্দে ভারত (Vande Bharat)-লোকাল ট্রেন একই লাইনে চলে আসার ঘটনা নিয়ে তোলপাড় নেটপাড়া। এই ঘটনা ঠিক নয় বলে রেল আধিকারিকরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Vande Bharat)

    হুগলির শিবাইচণ্ডী স্টেশনে একই লাইনে চলে আসে বন্দে ভারত (Vande Bharat) এবং একটি লোকাল ট্রেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। সেই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, মুখোমুখি একটি বন্দে ভারত এবং লোকাল ট্রেন। আর তা দেখেই সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, হাওড়া ছেড়ে এনজিপির উদ্দেশে রওনা দেওয়া বন্দে ভারতটিকেই দেখা গিয়েছে ভাইরাল ভিডিওর ফ্রেমে।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    রেল আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    যদিও এই ঘটনা নিয়ে পূর্ব রেলের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, যাঁরা ভিডিওটি পোস্ট করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই দু’জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হাওড়া-গুরাপ লোকাল ট্রেনটি (Local Train) অটোমেটিক সিগন্যাল জোনে দাঁড়িয়েছিল। ওই সময় বন্দে ভারত (Vande Bharat) ট্রেনটিও ঢুকেছিল। অটোমেটিক সিগন্যাল জোনে একটি নিরাপদ দূরত্ব রেখে ট্রেন চলাচল করে। হাওড়া বা শিয়ালদা লাইনে এটা রোজকার দৃশ্য। একটি ট্রেনের আগে বা পরে, নিরাপদ দূরত্বে অপর একটি ট্রেনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। কিছু অসাধু ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক ভিডিও ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার এবং রেল ব্যবস্থাকে অপমান করার চেষ্টা করছে। অতএব, এটা প্রমাণিত যে ভাইরাল ভিডিওটি ভুয়ো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সৌরভকে ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি লিজ! মমতাকে কাঠগড়ায় তুলে জনস্বার্থ মামলা

    Calcutta High Court: সৌরভকে ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি লিজ! মমতাকে কাঠগড়ায় তুলে জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইস্পাত কারখানার জন্য ভারতীয় ক্রিকেটের আইকন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে  (Sourav Ganguly) জমি দিয়েছে রাজ্য সরকার। এক টাকায় ৯৯৯ বছরের জন্য ৩৫০ একর জমি লিজ দেওয়া হয়েছে। কেন বা কীভাবে ওই জমি সৌরভকে দিল রাজ্য তা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে। সেই মামলার শুনানি হবে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। 

    কীসের ভিত্তিতে মামলা

    অতীতে পশ্চিম মেদিনীপুরে ‘ফিল্মসিটি’ তৈরির জন্য প্রয়াগ গোষ্ঠীকে ৭৫০ একর জমি দিয়েছিল রাজ্য। ওই জমির জন্য এবং ‘ফিল্মসিটি’ প্রকল্পের কাজে প্রায় ২৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিল প্রয়াগ গোষ্ঠী। কিন্তু পরবর্তী সময়ে চিটফান্ড কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়ায় ওই সংস্থার। আমানতকারীদের জমানো ২৭০০ কোটি টাকা ওই ‘ফিল্মসিটি’ তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। চিটফান্ড কেলেঙ্কারি মামলায় সেই সময় অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এসপি তালুকদারের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছিল হাইকোর্ট। এর পর আমানতকারীদের টাকা ফেরানোর উদ্দেশ্যে রাজ্য ও প্রয়াগ গোষ্ঠীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির তালিকায় ছিল পশ্চিম মেদিনীপুরে সৌরভকে  (Sourav Ganguly) দেওয়া জমিও। রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হয় মামলা। জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন শেখ মাসুদ নামে এক আমানতকারী।

    আরও পড়ুন: ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে শুক্রবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় বৃষ্টির সতর্কতা

     বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তিই ফের হস্তান্তর

    আগের বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই কেন প্রয়াগ গোষ্ঠীর বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তি আবার অন্যকে দেওয়া হচ্ছে, তা নিয়েই প্রশ্ন ওঠে। মামলাকারীর আইনজীবী শুভাশিস চক্রবর্তী আদালতে বলেন, “প্রয়াগ গোষ্ঠীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ছিল রাজ্যের। সেই মতো ওই জমি বিক্রি করে আমানতকারীদের টাকা পাইয়ে দেওয়া উচিত।” কিন্তু তা না করে রাজ্য কী ভাবে সৌরভকে (Sourav Ganguly) কারখানা তৈরির জন্য এক টাকায় ৯৯৯ বছরের জন্য ওই জমি লিজে দিল? এর সঙ্গে কী স্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে রাজ্যের, তা নিয়েই উঠছে নানা প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah Bridge: ২৬ হাজার ৫০০ টন স্টিল! নাট-বোল্ট ছাড়াই কীভাবে তৈরি হয়েছিল হাওড়া ব্রিজ?

    Howrah Bridge: ২৬ হাজার ৫০০ টন স্টিল! নাট-বোল্ট ছাড়াই কীভাবে তৈরি হয়েছিল হাওড়া ব্রিজ?

    হরিহর ঘোষাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় তখনও বিদ্যুতের আলো আসেনি। রাস্তায় জ্বলে হাতে গোনা কয়েকটি গ্যাসবাতি। হুগলি নদীর ওপারে হাওড়ার বুক চিড়ে তখন ছুটছে রেলগাড়ি। ব্যান্ডেল, বর্ধমান, রানিগঞ্জ পর্যন্ত যাচ্ছে ট্রেন। একদিনের মধ্যে সহজেই বর্ধমান থেকে ঘুরে আসাও যাচ্ছে। কিন্তু,হাওড়া স্টেশনে যাওয়ার জন্য কলকাতাবাসীর (Kolkata) কাছে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়াল হুগলি নদী। সেই নৌকার ভরসায় থাকা। তাই, নদীর ওপর ব্রিজ তৈরি হোক, এটা কলকাতাবাসী মনেপ্রাণে চাইছিলেন। আর দরবারও শুরু হল সমস্ত স্তর থেকে। ব্রিটিশ সরকারও উদ্যোগী হল। বহুদিনের আশা অবশেষে হাওড়া ব্রিজ (Howrah Bridge) হিসেবে পূর্ণতা পেলে

    পন্টুন ব্রিজ (Howrah Bridge)

    আজকের যে হাওড়া ব্রিজ (Howrah Bridge) দিয়ে প্রতিদিন ১ লক্ষ যানবাহন, দেড় লক্ষ পথচারী চলাচল করেন, সেই ব্রিজ প্রথমেই গড়়ে ওঠেনি। ১৮৬২ সালে হাওড়া ব্রিজ তৈরির প্রথম প্রস্তাব নেওয়া হয়েছিল। ১৮৭৪ সালে হাওড়া এবং কলকাতার মধ্যে একটি পন্টুন ব্রিজ বা ভাসমান সেতু তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু দুই শহরের মধ্যে বিশাল যানজট সামলাতে বা এলাকায় ঘন ঘন ঝড়ের মোকাবিলা করার জন্য এটি যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল না। আর হুগলি নদীতে জাহাজ চলাচলের জন্য রাতের দিকে নির্দিষ্ট একটি সময়ে এই সেতু খুলে দেওয়া হত। আর সকালে সেতু জুড়়ে দেওয়া হত। তবে, ভারী যানবাহন যাওয়ার সময় সেতু নড়বড় করত। ফলে, এই সেতুর ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা ক্রমশ কমছিল। তাছাড়া কলকাতার জনসংখ্যা বাড়ছিল। মহানগরীতে ব্যবসা- বাণিজ্য-অফিস কাছারিও গড়়ে উঠতে শুরু করেছে তখন। পাশাপাশি, হাওড়াতেও একের পর এক শিল্পের রমরমা কারবারের দরুণ লোকজনের সংখ্যা, গাড়ি চলাচলও বাড়ছিল। গঙ্গাপাড়ের একদিকের হাওড়া আর অপর প্রান্তে কলকাতা শহরকে জুড়ে দেওয়ার জন্য মজবুত সেতুর প্রয়োজন দেখা দেয়। হাওড়া স্টেশনে ট্রেনের সংখ্যা বাড়তে শুরু করায় সেই প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়ে যায়। তাই পরিকল্পনা হয় নতুন ব্রিজের।

    নতুন হাওড়়া ব্রিজ

    নতুন হাওড়া ব্রিজ (Howrah Bridge) তৈরির জন্য ১৯০৬ সালে একটি কমিটি গঠন করা হয়। পুরানো সেতুর ভারবহন ক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। আগামী দিনে সেতু তৈরির রূপরেখা তৈরি করা হয়। তবে,  কিছুদিনের মধ্যে উদ্যোগ ঠান্ডা ঘরে চলে যায়। এরই মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (১৯১৪-১৯১৮) শুরু হয়ে যায়। যুদ্ধের কারণে বেশ কয়েক বছর আর এই সেতু তৈরির উদ্যোগ কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। ১৯২১ সালে আর এন মুখোপাধ্যায়, কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারম্যান স্যার ক্লেমেন্ট হিন্ডলি এবং চিফ ইঞ্জিনিয়র জে ম্যাকগ্লাশানের নেতৃত্বে ‘মুখার্জি কমিটি’ নামে ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে একটি কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটি প্রথম একক স্প্যান আর্চ ব্রিজ তৈরির প্রস্তাব দেয়।

    নতুন হাওড়া ব্রিজের কাজ কবে শুরু হল?

    ১৯৩৬ সালে পাকাপাকিভাবে ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হয়। একেবারে স্টিল দিয়ে ব্রিজ তৈরির পরিকল্পনা করা হয়। ইংরেজ সাহেবদের লক্ষ্য ছিল, এমনভাবে ব্রিজটি তৈরি করতে হবে যাতে এই ব্রিজের নীচের অংশে কোনও পিলার না থাকে। যাতে গঙ্গা দিয়ে ভেসে যাওয়া জাহাজ বা নৌকা চলাচলের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা না হয়। ব্রিজের শুরু ও শেষে চারটি করে পিলার থাকলেও মাঝে সেই কারণেই কোনও পিলার নেই। এই ব্রিজটি ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। পুরানো পন্টুন ব্রিজটি হাওড়া স্টেশনের একেবারেই সামনে ছিল। এবার পন্টুন ব্রিজ থেকে কিছুটা উত্তর দিকে নতুন হাওড়া ব্রিজের কাজ শুরু হয়। স্টেশন থেকে কিছুটা দূরে ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হয়।

    হাওড়া ব্রিজে কত টন স্টিল ব্যবহার হয়েছিল জানেন?

    ব্রিটিশ আমলে এই ব্রিজ তৈরির কাঁচামাল-সহ সব জিনিসই জাহাজে চাপিয়ে ভারতে আনা হবে বলে ঠিক হয়েছিল। বিশেষ করে ব্রিজ তৈরির জন্য ২৬ হাজার ৫০০ টন স্টিল আসার কথা ছিল ইংল্যান্ড থেকে। তবে, শেষমেশ এসে পৌঁছায় মাত্র ৩ হাজার ৫০০ টন স্টিল। ফলে, বাকি ২৩ হাজার টন স্টিল আর আসেনি। তাই, নতুন হাওড়া ব্রিজ তৈরি প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। তখন অনেকটা ত্রাতার মতো এগিয়ে এসেছিল দেশিয় উদ্যোগপতি টাটা গোষ্ঠী। তারা বাকি ২৩ হাজার টন স্টিল সরবরাহ করেছিল। এই ব্রিজে কোনও নাট-বোল্ট ব্যবহার করা হয়নি। মেটাল প্লেটগুলিকে এমনভাবে চেপে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে, যাতে কোনও নাট-বোল্ট বা স্ক্রু ছাড়াই এই ব্রিজটি দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। ব্রিজ তৈরির সময় এটি বিশ্বের তৃতীয় দীর্ঘতম ব্রিজ ছিল। তবে বর্তমানে এটি বিশ্বের ষষ্ঠ দীর্ঘতম ক্যান্টিলিভার ব্রিজ।

    হাওড়া ব্রিজ থেকে রবীন্দ্র সেতু

    হাওড়া সেতু বা হাওড়া ব্রিজ চালু হয়েছিল ১৯৪৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি। নতুন ব্রিজটি ৭০৫ মিটার লম্বা, ৭১ ফুট চওড়া। আর ব্রিজটির উচ্চতা ৮২ মিটার। এই ব্রিজের দু’পাশে পথচারীদের জন্য ১৫ ফুট চওড়া ফুটপাত রয়েছে। আগে কলকাতা (Kolkata) থেকে ট্রামও এই ব্রিজের ওপর চলত। ১৯৯২ সাল নাগাদ তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই ব্রিজ চালু হওয়ার সময় নাম ছিল, নতুন হাওড়া ব্রিজ। পরবর্তীকালে, ১৯৬৫ সালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামানুযায়ী এই সেতুর নামকরণ করা হয় রবীন্দ্র সেতু। ৮১ বছর পেরোলেও এই ব্রিজ দেশের অন্যতম একটি স্থাপত্য। ব্রিটিশ আমলে তৈরি হয়েছিল এই ব্রিজটি। আজও একইরকমভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে গর্বের হাওড়া ব্রিজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share