Tag: Winter

Winter

  • Picnic: শীত মানেই পিকনিক! আনন্দে ভেসে যাওয়ার আগে কোন কোন দিকে নজরদারি জরুরি?

    Picnic: শীত মানেই পিকনিক! আনন্দে ভেসে যাওয়ার আগে কোন কোন দিকে নজরদারি জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শহর থেকে জেলা, জাঁকিয়ে বসছে শীত! আর বছর শেষের এই মরশুমে মানুষ মাতেন উৎসবে। স্কুল থেকে পাড়ার ক্লাব কিংবা আবাসনের বাসিন্দা, একসঙ্গে বনভোজনের উৎসবে সামিল হন অনেকেই। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীত মানেই পিকনিক (Picnic) হলেও কয়েকটি দিক নজরে না রাখলেই বিপদ বাড়বে। বাড়তে পারে শারীরিক জটিলতাও। তাই সুস্থ শরীরে শীত উদযাপনের জন্য দরকার কয়েকটি দিকে বিশেষ নজরদারি। এবার দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি।

    জল পরিশ্রুত কিনা নজরে থাকুক (Picnic)

    জল পরিশ্রুত কিনা সবচেয়ে বেশি জরুরি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, পিকনিক বা বনভোজনে যে পানীয় জল ব্যবহার করা হচ্ছে কিংবা রান্নায় যে জল ব্যবহার করা হচ্ছে, তা পরিশ্রুত কিনা সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। জল থেকেই একাধিক জটিল রোগ তৈরি হয়। জন্ডিস, টাইফয়েড কিংবা ডায়ারিয়ার মতো রোগ জলবাহিত। তাই এই ধরনের জটিল রোগ আটকাতে পরিশ্রুত জল জরুরি। পিকনিকের রান্নায় ব্যবহারের সময় অনেকেই জল পরিশ্রুত কিনা, সে দিকে বিশেষ নজর দেন না‌। তাই পরিশ্রুত জলের উপরে বাড়তি নজরদারির পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    শৌচালয়ের দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শৌচালয় নিয়ে জনসচেতনতা তলানিতে। বিশেষত শৌচালয়ের স্বাস্থ্যবিধি কিংবা পরিচ্ছন্নতা নিয়ে অনেকেই সচেতন নয়। আর তার জেরেই বিপদ বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, পিকনিক (Picnic) স্পটে সাধারণত একটি বা দুটি শৌচালয় থাকে। একাধিক মানুষ সেগুলো ব্যবহার করেন। ঠিকমতো পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে না পারলে নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। বিশেষত ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশনের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে‌। তাই মহিলাদের এই বিষয়ে বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শৌচালয় ব্যবহারের আগে ও পরে পর্যাপ্ত জল ব্যবহার জরুরি এবং ভালোভাবে শৌচালয় পরিষ্কার রাখার দিকেও নজর দেওয়া দরকার।

    খাবার খাওয়ার আগে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি (Picnic)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবার খাওয়ার আগে এবং পরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই বনভোজনের সময় ঠিকমতো হাত পরিষ্কার করে খাবার খাওয়া হয় না। বিশেষত বাচ্চারা খেলাধূলা করতে করতেই খায়। এর ফলে পেট ব্যথা, বমি, অন্ত্রে সংক্রমণের মতো বিপদ তৈরি হয়। তাই খাবার আগে ভালোভাবে হাত ও মুখ পরিষ্কার করার দিকে নজর দেওয়া দরকার।

    ডায়াবেটিস আক্রান্তদের বিশেষ সতর্কতা জরুরি

    বনভোজনের (Picnic) মেনুতে কেক থেকে জয়নগরের মোয়া, এমন পদ থাকবেই। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই ধরনের খাবার ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে এই সময়ে সতর্কতা জরুরি। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতেই হবে।

    উল্লাসে মদ্যপান নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি

    বনভোজনের উল্লাসে অনেকেই মদ্যপানে সামিল হন। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত মদ্যপান বিপজ্জনক। তাঁরা জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এতে একদিকে লিভারের ক্ষতি করে। আবার অতিরিক্ত মদ্যপান করলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তাই শীতের (Winter) উদযাপনে মদ্যপানে নিয়ন্ত্রণ জরুরি বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue: শীতেও দাপট কমেনি ডেঙ্গির! কাদের ঝুঁকি বেশি? কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট?

    Dengue: শীতেও দাপট কমেনি ডেঙ্গির! কাদের ঝুঁকি বেশি? কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বর্ষায় প্রকোপ বাড়ে। কিন্তু তাপমাত্রার পারদ নামলে শক্তি ক্ষয় হয়, দাপটও কমে। এমনটাই গত কয়েক বছর হয়ে এসেছে। কিন্তু এই বছরের ছবি বেশ ব্যতিক্রম। রাজ্যে শীত জাঁকিয়ে বসছে। কিন্তু তারপরেও কমছে না ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ। বরং ডেঙ্গি সংক্রমণের পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগজনক। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসক মহল।

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট?

    স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, গত তিন সপ্তাহে শুধু কলকাতাতেই প্রায় ৩৫০ জনের ডেঙ্গি রিপোর্ট পজিটিভ হয়েছে। নদীয়া, মুর্শিদাবাদের মতো জেলার পরিস্থিতি আরও ভয়ানক। চলতি বছরে রাজ্যের সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গি আক্রান্ত জেলা মুর্শিদাবাদ। ওই জেলার সর্বশেষ রিপোর্ট উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েক সপ্তাহে শুধু মুর্শিদাবাদ জেলাতেই প্রায় পাঁচশোর বেশি মানুষ ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছরে মুর্শিদাবাদ জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। নদীয়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, হাওড়া, হুগলির পরিস্থিতিও যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট মহল। সূত্রের খবর, শীতেও রাজ্যের সর্বত্র ডেঙ্গির মারাত্মক প্রকোপ দেখা দিচ্ছে। চলতি বছরে রাজ্যে কয়েক লাখ মানুষ ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন। চলছে মৃত্যু মিছিল। অন্যান্য বছরে শীতে ডেঙ্গির দাপট কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু চলতি বছরে ডেঙ্গির দাপট অব্যাহত।

    কাদের ঝুঁকি বাড়ছে? (Dengue)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেক সময়েই ডেঙ্গি আক্রান্ত উপসর্গহীন হচ্ছেন‌। আর তার ফলেই বিপদ বাড়ছে। প্রথম থেকেই জ্বর কিংবা গায়ে-হাতে-পায়ে ব্যথা বা বমির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে না। সামান্য সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। কিন্তু তারপরেই হঠাৎ বমি বা রক্তক্ষরণের মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তাই পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠছে। প্রাণ সংশয়ের ঝুঁকিও বাড়ছে। বিশেষত শিশুদের জন্য এই ধরনের উপসর্গহীন ডেঙ্গি আরও ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কীভাবে সতর্ক থাকবেন?

    শীতেও (Winter) মশার দাপট চলছে। তাই ডেঙ্গির প্রকোপ অব্যাহত। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মশা নিধনে সক্রিয়তা না থাকলে ডেঙ্গির প্রকোপ কমানো যাবে না। তাই দরকার সচেতনতা।‌ পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখাই ডেঙ্গি (Dengue) মোকাবিলার প্রথম ও প্রধান অস্ত্র। নিজের বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখা জরুরি। জমা জল একেবারেই রাখা চলবে না। আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। এলাকার বাগান কিংবা পার্ক থাকলে, সেগুলো পরিষ্কারে বাড়তি নজর দিতে হবে‌। পাশপাশি স্কুল কিংবা অফিস চত্বর পরিষ্কার রাখার দিকেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সক্রিয় হতে হবে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত মশা নিধন স্প্রে দেওয়া জরুরি। নিকাশি ব্যবস্থাও পরিষ্কার থাকা দরকার। মশা বাহিত রোগ মোকাবিলার জন্য দরকার সতর্কতা। তবে সাধারণ সর্দিকাশির উপসর্গের আড়ালেও হানা দিচ্ছে ডেঙ্গি। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা দ্রুত করা দরকার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ রোগ প্রথমেই চিহ্নিত করতে পারলে বড় বিপদ আটকানো সহজ হবে। পাশপাশি সংক্রমণ রুখতেও সুবিধা হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শীতের ঝোড়ো ইনিংসের মধ্যে রাজ্যে বৃষ্টির ভ্রুকুটি, কুয়াশার দাপট কোথায় কোথায়?

    Weather Update: শীতের ঝোড়ো ইনিংসের মধ্যে রাজ্যে বৃষ্টির ভ্রুকুটি, কুয়াশার দাপট কোথায় কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে জাঁকিয়ে শীত। গত কয়েকদিনে হু হু করে নেমেছিল রাজ্যের তাপমাত্রা। বলা যেতে পারে, একধাক্কায় প্রায় ৫ ডিগ্রির মতো পারদ পতন হয়েছে। শীতের (Winter) ঝোড়ো ইনিংসের মধ্যে রাজ্যে বৃষ্টি নিয়ে বড় আপডেট দিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। জানা যাচ্ছে, নিম্নচাপের প্রভাবে ফের রাজ্যের তাপমাত্রা বাড়তে চলেছে। আর বৃষ্টির সম্ভাবনা একাধিক জেলায়।

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টি? (Weather Update)

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে জানা যাচ্ছে, দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে রূপান্তরিত হতে চলেছে। সেই নিম্নচাপ তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে এগোতে চলেছে। এর জেরে আগামী দু’দিন উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতে বাড়বে তাপমাত্রা। ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে তাপমাত্রা। বুধবার থেকে আংশিক মেঘলা আকাশ এবং শনিবার পর্যন্ত তাপমাত্রার পরিবর্তন না-হওয়ার সম্ভাবনা। শুক্র ও শনিবার বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে। উত্তরবঙ্গেও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা সপ্তাহের শেষে। শুধুমাত্র দার্জিলিং ও কালিম্পং পার্বত্য এলাকাতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।

    আরও পড়ুন: মাওবাদী নির্মূল কবে? সময়সীমা বেঁধে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    কোথায় কোথায় কুয়াশা?

    মঙ্গলবার দিনের আকাশ ভোরে কুয়াশাচ্ছন্ন, বেলায় রৌদ্রোজ্জ্বল থাকার সম্ভাবনা। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের (Weather Update) প্রায় সব জেলাতেই সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকতে পারে। এদিকে গতকাল শহর কলকাতার (Weather Update) তাপমাত্রা রবিবারের চেয়ে একটু বৃদ্ধি পেয়েছে। রবিবার মহানগরীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার যা খানিক বেড়ে দাঁড়ায় ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার থেকে আগামী কয়েকদিন রাজ্যজুড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ঘনকুয়াশার সতর্কতা থাকবে বেশ কিছু জেলাতে। আজ ঘনকুয়াশা থাকবে পূর্ব-পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া জেলাতে। বুধবার ঘনকুয়াশা সতর্কবার্তা রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং পশ্চিম বর্ধমানে। উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা রয়ছে। মঙ্গলবার ঘনকুয়াশা থাকবে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে। বুধবার ঘনকুয়াশার সতর্কবার্তা রয়েছে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: শীতের সঙ্গে দিল্লিতে পাল্লা দিচ্ছে দূষণ! ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস, জারি বিধিনিষেধ

    Delhi Pollution: শীতের সঙ্গে দিল্লিতে পাল্লা দিচ্ছে দূষণ! ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস, জারি বিধিনিষেধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে শীতে (Winter) কার্যত কাবু রাজধানী। গত কয়েক দিনে দিল্লির তাপমাত্রার পারদ নিম্নগামী। এই আবহের দোসর হল দূষণ। রাজধানী দিল্লির (Delhi Pollution)  বাতাসের গুণগত মানের অত্যন্ত অবনতি হওয়ায় আবার কড়াকড়ি জারি হচ্ছে। সব মিলিয়ে নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে দূষণ।

     ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস! (Delhi Pollution)  

    দূষণ মোকাবিলায় মঙ্গলবার থেকেই দিল্লিতে (Delhi Pollution)  কার্যকর হতে চলেছে তৃতীয় স্তরের সতর্কতা (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান ৩ বা জিআরএপি ৩)। নিয়ন্ত্রক পষ (কমিশন ফর এয়ার কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট) কয়েক দফা নির্দেশিকা জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দিল্লি গুরুগ্রাম, ফরিদাবাদ, গাজ়িয়াবাদ এবং গৌতম বুদ্ধ নগরের স্কুল এবং কলেজগুলির উচিত অবিলম্বে জিআরএপি ৩ সতর্কতা মেনে চলা। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ‘হাইব্রিড মডেলে’ ক্লাস করানোর নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। অর্থাৎ স্কুলগুলিতে অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা চালু করতে হবে। অভিভাবকেরা স্থির করবেন, তাঁরা তাঁদের বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাবেন, না কি অনলাইনে ক্লাস করাবেন।

    যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ

    সোমবার ভোরে ৫ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল দিল্লির (Delhi Pollution)  তাপমাত্রা। রবিবার ভোরে দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ছিল ২৪৬। সোমবার একই সময়ে বাতাসের গুণমান ৩৩৪-এ এসে ঠেকেছে, যা ‘খুব খারাপ’ পর্যায়ে পড়ে! দুপুরের দিকে গুণমান আরও খারাপ হয়েছে। দুপুর ২টোয় বাতাসের গুণমান ৩৬৭-তে পৌঁছেছে। এই পরিস্থিতিতে স্কুলের পাশাপাশি দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে যান চলাচলেও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। বিএস ৩-এর নীচে থাকা পেট্রল গাড়ি এবং বিএস ৪-এর নীচে থাকা ডিজেল গাড়ি চলাচল করতে পারবে না দিল্লির রাস্তায়। একই নিয়ম কার্যকর থাকবে দিল্লি সংলগ্ন উত্তরপ্রদেশের গুরুগ্রা ফরিদাবাদ, গাজিয়াবাদ এবং নয়ডায়। পাশাপাশি এ-ও বলা হয়েছে, এখনই প্রয়োজনীয় নয়, এমন সব নির্মাণকাজ কিংবা কোনও ভাঙার কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে। জাতীয় নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং কিছু সরকারি পরিকাঠামো সংক্রান্ত নির্মাণকাজকে এই কড়াকড়ির আওতার বাইরে রাখা হচ্ছে।

    দূষণ নিয়ে কড়া সুপ্রিম কোর্টও

    দূষণ নিয়ে সোমবার সুপ্রিম কোর্টও কড়া মন্তব্য করে। শুধু দিল্লি নয়, গোটা দেশের দূষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শুনানিতে আদালতের কমিশনার জানান, দূষণ মোকাবিলায় দিল্লিতে (Delhi Pollution)  জারি করা তৃতীয় স্তরের সতর্কতা (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান ৩ বা জিআরএপি ৩) ব্যর্থ হচ্ছে। কারণ, দিল্লি-এনসিআরের বাইরের রাজ্যগুলি দূষণবিরোধী পদক্ষেপ অনুসরণ করে না। তার পরই বিচারপতি অভয় এস ওকা ও বিচারপতি মনমোহনের বেঞ্চ কেন্দ্রকে বলে, “বায়ুদূষণের সমস্যায় জর্জরিত এমন প্রধান শহরগুলির তালিকা দিন। দূষণ নিয়ন্ত্রণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা প্রয়োজন। আমরা সুপ্রিম কোর্টে বসে শুধুমাত্র দিল্লির সমস্যা নিয়ে ভাবছি, এমন ভুল বার্তা অন্যান্য রাজ্যের কাছে যাওয়া ঠিক নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা (Temperature) বৃদ্ধির সম্ভাবনাও রয়েছে। কমতে পারে শীতের পারদ। বেশ কিছু জেলায় মেঘলা আবহাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে উত্তরবঙ্গের হাড় কাঁপানো শীতকে (Weather Update) হার মানাচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) বেশ কিছু জেলা। এই বছর শীত যে ব্যাপক ভাবে পড়েছে, তা জেলাবাসীরা স্বীকার করে নিয়েছেন। বিশেষ করে পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঠান্ডার বিরাট প্রকোপ। রবিবার কলকাতার তাপমাত্রা নেমে যায় ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩.৬ ডিগ্রি কম। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে।

    তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে

    এদিকে সাগরে নতুন নিম্নচাপ (Weather Update) সৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগরে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। আগামী ২৪ ঘন্টায় এই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে। যদিও এই নিম্নচাপের অভিমুখ থাকছে মূলত তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। সোম এবং মঙ্গলবার তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে পাহাড়ে। এটা হলে আগামী বুধবার থেকে ফের কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Temperature) সামান্য বাড়তে শুরু করবে। বঙ্গে এই মুহূর্তে তেমন ভাবে কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

    আরও পড়ুনঃ শিলিগুড়িতে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর যেন জনসমুদ্র! হিন্দুত্ববোধে জাগরিত বাংলা

    মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজ্যের বেশকিছু জেলায় চলবে শৈত্য প্রবাহ (Weather Update)

    অপর দিকে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং পুরুলিয়ায় (South Bengal) শৈত্যপ্রবাহের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্বাভাবিক বা তার নিচে তাপমাত্রা (Temperature) থাকবে। দুই থেকে অন্তত পাঁচ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনাও রয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত রাজ্যের বেশকিছু জেলায় শৈত্যপ্রবাহ চলবে। তবে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় শীত কমার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে এটাও বলা হয়েছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে উত্তরে তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হলেও বাংলায় বৃষ্টিপাত তেমন হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঠান্ডায় কালিম্পংকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া, দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা!

    Weather Update: ঠান্ডায় কালিম্পংকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া, দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে জাঁকিয়ে শীত। পাশাপাশি শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে বড়সড় সতর্কবার্তা দিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস। চলতি সপ্তাহে তো বটেই, আগামী সপ্তাহের গোড়াতেও কনকনে শীতের (Winter) আমেজ থাকবে রাজ্যে। শনিবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহ চলবে। এই জেলাগুলি হল পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম।

    ঠান্ডায় কালিম্পঙকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া (Weather Update)

    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২ দিনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় ৩-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচে থাকবে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী ৩ দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি কমবে। পশ্চিমের সব জেলা অর্থাৎ বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম -এই পাঁচটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা থাকবে। ১০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা থাকবে। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে থাকবে। আগামী সাতদিন তাপমাত্রা একই থাকবে। পাশাপাশি পরিবেশ ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকবে। বেলা বাড়লে ধীরে ধীরে কুয়াশা কাটবে। আগামী ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। শনিবার পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছিল ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শ্রীনিকেতনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.২ ডিগ্রি এবং ঝাড়গ্রামে ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কালিম্পঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঠান্ডায় কালিম্পঙকে ছাপিয়ে গেল পুরুলিয়া।

    আরও পড়ুন: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    কুয়াশার দাপট কোন কোন জেলায়?

    আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস, উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে কুয়াশার দাপট বেশি থাকবে। সকালের দিকে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং মালদার বিস্তীর্ণ অংশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে। ফলে দৃশ্যমানতাও অনেকটা কম থাকবে। ঘন কুয়াশা থাকবে দক্ষিণবঙ্গের পাঁচ জেলা উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায়। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার পর্যন্ত তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না। তবে সোমবারের পর থেকে তাপমাত্রা ফের বাড়বে। দুই থেকে তিন ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

    ফের ঘূর্ণাবর্ত!

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, দক্ষিণ আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সেটি নিম্নচাপে পরিণত হবে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে এই নিম্নচাপের অভিমুখ থাকবে তামিলনাডু উপকূলের দিকে। পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর হয়ে এই নিম্নচাপ তামিলনাড়ু উপকূলে স্থলভাগে প্রবেশ করবে। এর প্রভাবে আগামী দু’-তিন দিন আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। নিম্নচাপের সরাসরি প্রভাব না-পড়লেও আগামী সপ্তাহে রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত? সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা

    Weather Update: পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত? সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের কামড়ের আঁচ আন্দাজ করে ইতিমধ্যে সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হু হু করে নামছে তাপমাত্রা। আরও কয়েকদিন এই ধারা বজায় থাকবে বলে হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে। ফলে, জাঁকিয়ে শীতের (Winter) পরিস্থিতি চলবে রবিবার পর্যন্ত।

    শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা কোন কোন জেলায়? (Weather Update)

    পশ্চিমের সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। রাত ও দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকে নীচে থাকবে। জেলাগুলি হল পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, – ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম জেলায়। আগামীকালও পশ্চিমের জেলায় শৈত্য প্রবাহের পরিস্থিতি। কুয়াশার দাপট থাকবে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলায়। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা থাকবে কলকাতা সহ বাকি জেলাতেও। কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে সোমবার ও মঙ্গলবার। শনিবার থেকে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদা জেলাতে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত?

    শনিবার কলকাতার (Weather Update) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি! রাত ও দিনের দুই তাপমাত্রাই স্বাভাবিকের বেশ কিছুটা নীচে। আপাতত ১৫ ডিগ্রির নীচেই থাকবে তাপমাত্রা। পশ্চিমের জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কলকাতার প্রায় অর্ধেক! আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শনিবার সকালে পুরুলিয়ার তাপমাত্রা ছিল ৭.৫ ডিগ্রি, শ্রীনিকেতনে ৮.২ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯ ডিগ্রি, পানাগড়ে ৯.৬ ডিগ্রি, কল্যাণীতে ১০.৫ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১০ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১১.৪ ডিগ্রি, দিঘাতে ১২ ডিগ্রি! একইভাবে উলুবেড়িয়ায় ১১.৪ ডিগ্রি, ডায়মন্ড হারবারে ১৩.৪ ডিগ্রি, ক্যানিং: ১৩.৬ ডিগ্রি এবং দমদমে ১৪ ডিগ্রি। জাঁকিয়ে শীতের স্পেল উত্তরবঙ্গেও। স্বাভাবিকের নীচেই থাকবে পারদ। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

    বৃষ্টির সম্ভাবনা কোথায়?

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী দু’তিন দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোম, মঙ্গলবার নাগাদ ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ু, পন্ডিচেরি এবং কেরালাতে। ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে ওড়িশা, অসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম এবং ত্রিপুরাতে। চরম শৈত্য প্রবাহ থাকবে পঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, জম্মু-কাশ্মীর-সহ একাধিক রাজ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: জাঁকিয়ে শীত রাজ্যে! এক ধাক্কায় বিরাট পতন তাপমাত্রায়, কোন কোন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ?

    Weather Update: জাঁকিয়ে শীত রাজ্যে! এক ধাক্কায় বিরাট পতন তাপমাত্রায়, কোন কোন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান। এবার জাঁকিয়ে শীত পড়তে চলেছে রাজ্যে। অবশেষে রাজ্যে শৈত্যপ্রবাহ শুরু! বাধাহীন ভাবে বইছে উত্তুরে হাওয়া। বিশেষত পশ্চিমের জেলাগুলিতে কাঁপুনি দিয়ে পড়তে পারে শীত। শুষ্ক আবহাওয়া (Weather Update)  রাজ্যে। অবাধ উত্তুরে হাওয়া। আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। দু-এক জেলায় সকালের দিকে সামান্য কুয়াশা দিনভর পরিষ্কার আকাশ।

    কতদিন চলবে শৈত্য প্রবাহ? (Weather Update)  

    হাওয়া (Weather Update) অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মরশুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ রাজ্যে। ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার থেকে ১৫ ডিসেম্বর রবিবার পর্যন্ত শৈত্যপ্রবাহ চলবে রাজ্যের পশ্চিমের জেলায়। ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলতি শীতের প্রথম ইনিংসের দাপুটে ব্যাটিং। শুক্রবার শৈত্যপ্রবাহ শুরু দক্ষিণবঙ্গের চার জেলা পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূমে। কাল এবং পরশু, অর্থাৎ শনি ও রবিবারে শৈত্যপ্রবাহের সতর্কবার্তা পাঁচ জেলায়। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম এই পাঁচ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ চলবে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১০ ডিগ্রির নিচে নামল পারদ। ১৪ ডিসেম্বর রাতেই দক্ষিণের জেলাগুলোর তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত নিচে নেমে যেতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাতেও তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা স্বাভাবিকের নিচে থাকবে। জাঁকিয়ে শীতের পরিস্থিতি দক্ষিণবঙ্গে। উত্তরের ৪ জেলাও পড়তে পারে শৈত্যপ্রবাহের কবলে। দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলায় শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পূর্বাভাস।

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    কোন কোন জেলায় কুয়াশার দাপট?

    উত্তরবঙ্গে শুক্রবার কুয়াশা থাকবে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর জানাচ্ছে, কুয়াশার দাপট থাকবে দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলাতে। পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলাতে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা সহ বাকি জেলাতেও সকালের দিকে ধোঁয়াশা থাকবে। কলকাতায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নিচে। সারাদিন উত্তরে হাওয়ার অবাধ বিচরণ। রাতের তাপমাত্রা শুক্রবার সামান্য নামবে। শনিবার রাতের তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি কম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঘন কুয়াশার সতর্কতা ৮টি জেলায়, সপ্তাহান্তে রাজ্যে আরও নামবে পারদ

    Weather Update: ঘন কুয়াশার সতর্কতা ৮টি জেলায়, সপ্তাহান্তে রাজ্যে আরও নামবে পারদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাপমাত্রা নামার ইঙ্গিত দিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। আগামী কয়েক দিনে দক্ষিণবঙ্গে আর বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। উত্তরবঙ্গের জন্যও একই ইঙ্গিত মিলেছে। বেশিরভাগ সময়ই জেলাগুলিতে থাকবে ঘন কুয়াশার দাপট। ইতিমধ্যেই ঘন কুয়াশার সতর্কতা জারি হল দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায়। কুয়াশার চাদরে ঢাকবে দক্ষিণের তিন জেলাও। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তার পর তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।

    কবে থেকে পারদ কমবে? (Weather Update)

    চলতি সপ্তাহের শেষেই ১৫ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলবে কলকাতার পারদ। এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Weather Update)। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে মঙ্গলের সকালেও সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা (Winter) ছিল পুরুলিয়ায়। তাপমাত্রা ছিল ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া, ঝাড়গ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩.৫ ডিগ্রি, কল্যাণীতে ১৫.২ ডিগ্রি, শ্রীনিকেতনে ১৩.৬ ডিগ্রি, কৃষ্ণনগরে ১৩.২ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১৩.৬ ডিগ্রি, দমদমে ১৭.০ ডিগ্রি এবং বাঁকুড়ায় ১৫.১ ডিগ্রি। বুধবার থেকেই তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যেতে পারে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১০ ডিগ্রি বা তারও নীচে নামতে পারে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গেও তাপমাত্রা খানিকটা কমবে। শনিবারের মধ্যে তিন থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পারদ নামতে পারে শহরে। সপ্তাহের শেষে ফিরবে শীতের আমেজ।

    দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ফের দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। এই নিম্নচাপ পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। এর অভিমুখ থাকবে শ্রীলঙ্কা এবং তামিলনাড়ুর উপকূলের দিকে। এই কারণে দক্ষিণবঙ্গে শীতকে আরও কিছুটা পিছিয়ে দিয়েছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হচ্ছে না বলে জানিয়েছে আলিপুর।

    কুয়াশার দাপট কোন কোন জেলায়?

    হাওয়া অফিসের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতা সহ বাকি জেলাগুলিতে সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়লে আংশিক মেঘলা আকাশ থাকবে। তবে কোথাও কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। দক্ষিণবঙ্গেও বুধবার সকালে ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদের কিছু কিছু জায়গা ঘন কুয়াশায় ঢাকতে পারে। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় বুধবার সকালে ঘন কুয়াশা থাকবে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর এবং মালদায় কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা ১৯৯ মিটার থেকে ৫০ মিটার পর্যন্ত নেমে যেতে পারে। সে জন্য সকালের দিকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। এই জেলাগুলিতে কুয়াশার হলুদ সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Oranges: শীত মানেই কমলালেবু! এই ফল নিয়মিত বেশি খেলে কি কোনও বিপদ হতে পারে?

    Oranges: শীত মানেই কমলালেবু! এই ফল নিয়মিত বেশি খেলে কি কোনও বিপদ হতে পারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ কমছে। শীতের (Winter) আমেজ শহর থেকে জেলা সর্বত্র! আর বাঙালির শীতের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে কমলালেবু। শীতকাল আর কমলালেবু একে অপরের পরিপূরক। শীত পড়তেই অনেকেই নিয়মিত কমলালেবু খান। এই ফলের পুষ্টিগুণ একাধিক রয়েছে। কিন্তু নিয়মিত কমলালেবু (Oranges) খেলে শরীরে নানান সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁদের মতে, কমলালেবুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি-র মতো উপাদান। এর ফলে শরীরে ভিটামিন এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা সহজেই পূরণ হয়। আবার শীতে সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমাতে কিংবা ত্বকের শুষ্কতার সমস্যা মেটাতেও কমলালেবু বিশেষ সাহায্য করে। তাই কমলালেবুর একাধিক গুণ রয়েছে, একথা ঠিক। তবে, অতিরিক্ত কমলালেবু নিয়মিত খেলে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবার দেখে নেওয়া যাক, কমলালেবু কোন সমস্যা বাড়াতে পারে?

    আর্থ্রাইটিসের সমস্যা বাড়ায় (Oranges)

    কমলালেবু ঠান্ডা ফল। তাই এই ফল নিয়মিত খেলে শরীরে ব্যথা বাড়তে পারে। বিশেষ করে জয়েন্টের ব্যথা বেশি ভোগাতে পারে। যাঁরা বাতের সমস্যায় কাবু কিংবা আর্থ্রাইটিসের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য বাড়তি ক্ষতিকারক এই ফল। অনেক সময়েই অতিরিক্ত কমলালেবু খেলে হাত-পায়ের বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়।

    শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ায়, দেখা দেয় হার্ট বার্ন

    কমলালেবু টক জাতীয় ফল। এতে শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই কমলালেবু অতিরিক্ত খেলে শরীরে নানান প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। বিশেষ করে বুক জ্বালা বা হার্ট বার্নের মতো সমস্যা হয়‌।

    ডায়ারিয়ার ঝুঁকি বাড়ায় 

    কমলালেবুতে (Oranges) থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। তাই অতিরিক্ত খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। এমনকী ডায়ারিয়ার মতো জটিল পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারে কমলালেবু। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দিনে দু’টোর বেশি কমলালেবু খেলে এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যেতে পারে।

    কিডনির ঝুঁকি বাড়ায় (Oranges)

    অনেকেই কিডনির রোগে ভুগছেন। কমলালেবু তাঁদের জন্য বাড়তি বিপজ্জনক। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কমলালেবুতে নানান অ্যাসিড থাকে। এর ফলে কিডনির সমস্যা আরও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই কিডনির সমস্যায় আক্রান্তদের কমলালেবু খাওয়ার সময় পরিমাণ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।

    দাঁতের এনামেলের জন্য ক্ষতিকারক

    কমলালেবু দাঁতের এনামেলের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কমলালেবুতে অ্যাসিড থাকে। তাই অতিরিক্ত কমলালেবু খেলে দাঁতের নানান ক্ষতি দেখা যেতে পারে। বিশেষত ক্যাভেটিসের সমস্যা থাকলে কমলালেবু বাড়তি বিপদ তৈরি করতে পারে।

    বদহজম এবং গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে পারে

    কমলালেবু (Oranges) বদহজম এবং গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে পারে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই ফলের জেরে গ্যাস্ট্রোইজোফেসিয়াল রিফ্ল্যাক্স হতে পারে। ফলে গ্যাস এবং বদহজমের মতো শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

    পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, কমলালেবুর পুষ্টিগুণ প্রচুর। তাই নিয়মিত কমলালেবু শীতে খেলে শরীরে যথেষ্ট উপকার হবে। তবে পরিমাণে অবশ্যই নজর রাখতে হবে। একদিনে একাধিক কমলালেবু খাওয়া কখনই উচিত নয় বলেই জানাচ্ছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share