Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Teacher Transfer: শুধু শহর বা শহরতলি নয়, যেখানে প্রয়োজন সেখানেই যেতে হবে শিক্ষকদের! অভিমত হাইকোর্টের

    Teacher Transfer: শুধু শহর বা শহরতলি নয়, যেখানে প্রয়োজন সেখানেই যেতে হবে শিক্ষকদের! অভিমত হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘স্কুলে পড়ুয়া নেই। শিক্ষকরা স্কুলে যাচ্ছেন আর আসছেন। এটা তো চলতে পারে না। কলকাতার শূন্য-ছাত্রের স্কুলের শিক্ষককে হাওড়ার ছাত্র-পূর্ণ স্কুলে যেতেই হবে। এ বার থেকে ওই আইন প্রয়োগ করা হোক।’’ শিক্ষক বদলি মামলায় শুক্রবার মন্তব্য করলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। 

    কী বললেন বিচারপতি

    কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকায় বদলি চেয়ে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের আবেদনের হিড়িক দেখে রীতিমতো অবাক হয়েছিল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এই বিষয়ে সরকারকে নির্দিষ্ট নীতি তৈরি প্রসঙ্গে মতামতও জানতে চেয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এবার শিক্ষক বদলির ক্ষেত্রে কড়া অবস্থান নিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। প্রয়োজন পড়লে যে কোনও জেলার যে কোনও স্কুলেই যে শিক্ষক-শিক্ষিকাকে বদলি করা হতে পারে, আদালতের বক্তব্যে তা কার্যত স্পষ্ট। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে এক শিক্ষকের বদলি সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে এই মামলার শুনানি চলাকালীন, তিনি মন্তব্য করেন, “কোনও জঙ্গলের আইন চলতে পারে না। যত শিক্ষক বদলির মামলা আছে, এবার থেকে নির্দিষ্ট আইন প্রয়োগ করেই হবে। যে যাঁর খুশি মতো কাজ করবেন, এটা সম্ভব নয়।” তাঁর নির্দেশ, শিক্ষক বদলির ক্ষেত্রে প্রশাসনের যে নির্দেশিকা রয়েছে, তা মানতে হবে।

    আরও পড়ুন: ১১ বছর পর কার্টুনকাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি! এটা গণতন্ত্রপ্রিয় নাগরিকেরই জয়, অভিমত অম্বিকেশ মহাপাত্রর

    বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু শুক্রবার তাঁর এজলাসে মামলা চলাকালীন এ নিয়ে অ্যাডভোকেট জেনারেল (এজি) সৌমেন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য চান। জানতে চান, কেন এমন কড়া গাইডলাইন হবে না, যার মাধ্যমে রাজ্য সরকার নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন কোথায় বদলি করা হবে। এদিন এজি আদালতে জানান, শিক্ষাদফতর চাইলে তা পারে। এরপরই আদালত জানায়, শিক্ষা দফতর নির্দেশ দেওয়ার সাতদিনের মধ্যে তা পালন করতে হবে। শিক্ষক যদি না পালন করেন তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে শিক্ষা দফতর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Madhyamik Exam: সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন! পিছিয়ে গেল মাধ্যমিকের ইতিহাস পরীক্ষা

    Madhyamik Exam: সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন! পিছিয়ে গেল মাধ্যমিকের ইতিহাস পরীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে বিধানসভায় উপনির্বাচনের জেরে পরিবর্তন করা হল চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার সূচি (Madhyamik Exam 2023)। বৃহস্পতিবার  মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে এক বিবৃতি দিয়ে একথা জানান হয়। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দেওয়া সূচি অনুযায়ী, চলতি বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি, সোমবার হওয়ার কথা ছিল ইতিহাস পরীক্ষা। কিন্তু ওই দিন মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন (By-Election) ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। সেই কারণেই ইতিহাস বিষয়ের পরীক্ষাটি ২৭ ফেব্রুয়ারি হবে না। পরিবর্তে পরীক্ষা হবে ১ মার্চ। 

    একই জায়গায় পরীক্ষা 

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইতিহাস পরীক্ষার তারিখ পাল্টানো হচ্ছে। তবে একই জায়গায় পরীক্ষা নেওয়া হবে। এছাড়াও বাকি অন্যান্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে কোনও বদল হচ্ছে না। প্রসঙ্গত, সদ্য প্রয়াত হন রাজ্যের মন্ত্রী তথা মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির বিধায়ক সুব্রত সাহা। সেই কেন্দ্রে উপনির্বাচনের কথা জানায় কমিশন। কিন্তু একই দিনে মাধ্যমিক পরীক্ষা পড়ে যাওয়ায় চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। বুধবারই এই বিষয় খতিয়ে দেখা হবে বলে আশ্বস্ত করেছিলেন পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই মতো পিছিয়ে দেওয়া হল পরীক্ষা। পর্ষদ সভাপতি বলেন, ‘‘শিক্ষা দফতরকে জানিয়ে এবং জেলা ও পর্ষদের সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই দিন পরিবর্তন করা হয়েছে।’’ 

    আরও পড়ুন: সিবিএসই বোর্ডের দশম শ্রেণির পরীক্ষায়, বিজ্ঞান বিভাগে ভাল রেজাল্ট করতে কিছু টিপস

    বুধবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট। সেই সঙ্গে ৭ ফেব্রুয়ারি সাগরদিঘিতে বিধানসভা উপনির্বাচন হবে এমনটাই জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। এরপরই পর্ষদের তরফে এই সিদ্ধান্ত। পর্ষদের নোটিসে বলা হয়েছে, ‘বৃহত্তর জনস্বার্থে’ উপনির্বাচনের জন্য মাধ্যমিকের ইতিহাস পরীক্ষার দিন বদল করা হল। 

    মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সূচি অনুযায়ী কবে কী পরীক্ষা 

    ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম ভাষা
    ২৪ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ভাষা
    ২৫ ফেব্রুয়ারি ভূগোল 
    ২৮ ফেব্রুয়ারি জীবনবিজ্ঞান 
    ২ মার্চ অঙ্ক
    ৩ মার্চ ভৌতবিজ্ঞান
    ৪ মার্চ ঐচ্ছিক 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Vinesh Phogat: রাজনীতি করবেন না! ধর্না মঞ্চ থেকে বৃন্দা কারাতকে নামিয়ে দিলেন কুস্তিগীররা

    Vinesh Phogat: রাজনীতি করবেন না! ধর্না মঞ্চ থেকে বৃন্দা কারাতকে নামিয়ে দিলেন কুস্তিগীররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা নিয়ে রাজনীতি করবেন না। এটা কুস্তিগীরদের লড়াই। “আমরা যেমন কুস্তির আখড়ায় লড়তে পারি। তেমনই নিজেদের মান-সম্মানের লড়াইটাও লড়তে জানি। আমাদের পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ কিন্তু দয়া করে এটা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।” সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বৃন্দা কারাতকে বললেনঅলিম্পিক পদকজয়ী কুস্তিগীর বজরং পুনিয়া (Wrestler Bajrang Punia)। কুস্তি ফেডারেশনের (WFI) প্রেসিডেন্ট ও কয়েকজন কোচের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ জানিয়ে নয়াদিল্লির (Delhi) যন্তরমন্তরে (Jantar Mantar) ধর্ণা দিচ্ছেন প্রতিবাদী কুস্তিগীররা (wrestlers’ protest)। বৃহস্পতিবার সেখানে গিয়েছিলেন বৃন্দা কারাত। স্টেজে (stage) ওঠায় সেখান থেকে নামিয়ে দেওয়া হল সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বৃন্দা কারাতকে। এমনকী তাঁকে মাইক নিয়ে কোনও কথাও বলতে দেওয়া হয়নি। তাঁকে পরিষ্কার বলা হয় এটা কুস্তিগীরদের প্রতিবাদ মঞ্চ। এখানে রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের কোনও জায়গা নেই।

    একজোট কুস্তিগীররা

    মহিলা কুস্তিগীরদের দিনের পর দিন ধরে যৌন হেনস্তা করেছেন জাতীয় কোচ ও ফেডারেশনের কর্তারা অভিযোগ কুস্তিগীরদের। বুধবার এই অভিযোগ এনে দিল্লির যন্তর মন্তরে ধরনায় বসেছেন কুস্তিগিররা। সেখানে শামিল হয়েছেন অলিম্পিক পদকজয়ী সাক্ষী মালিক (Sakshee Malikkh), যোগেশ্বর দত্ত (Yogeshwar Dutt),  বজরং পুনিয়ার (Bajrang Punia) মতো কুস্তিগিররাও। যৌন হেনস্তার পাশাপাশি কুস্তিগিরদের উপর মানসিক নির্যাতন চালানোরও অভিযোগ আনা হয়েছে ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট (WFI) ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে। এশিয়ান গেমস ও কমনওয়েলথ গেমসের সোনাজয়ী এই কুস্তিগীর বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন। 

    আরও পড়ুন: ১২ রানে কিউইদের হারাল ভারত, ডাবল সেঞ্চুরিতে ম্যাচের তারকা শুভমান

    কথা বললেন ববিতা ফোগাট

    আজ যন্তর মন্তরে কুস্তিগীরদের ধর্নার দ্বিতীয় দিন ছিল। সরকারের তরফে ধর্না মঞ্চে বিক্ষোভেরত কুস্তিগীরদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন একসময়ের সতীর্থ, তিন বারের কমনওয়েলথ পদকজয়ী এবং বর্তমানে বিজেপি নেত্রী ববিতা ফোগাট। দঙ্গল খ্যাত ববিতা বলেছেন, সরকারের তরফে বিক্ষোভকারীদের জন্য বার্তা নিয়ে এসেছেন তিনি। তাঁদের সব দাবি পূরণ করা হবে। তিনি বলেন, “আমি প্রথমে একজন কুস্তিগীর তারপর রাজনীতিবিদ। ওদের ব্যথাটা খুব ভালো বুঝি। দেশের কুস্তিগীররা যে দাবি তুলেছেন তা পূরণ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।” বর্তমান কুস্তি ফেডারেশনকে ভেঙে দিয়ে নতুন করে গড়ার দাবিও তুলেছেন বজরং, অংশু মালিক, ভিনেশরা। ১৮ জানুয়ারি থেকে লখনৌতে জাতীয় কুস্তি শিবির হওয়ার কথা ছিল। বিক্ষোভের কারণে তা আপাতত বন্ধ।

    জবাব তলব

    এদিনই কয়েকজন কুস্তিগীর কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রকে গিয়েছেন তাঁদের অভিযোগের বিষয়ে জানাতে। তারপরই কেন্দ্রীয় যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া মন্ত্রক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের কুস্তি ফেডারেশনের জবাবদিহি তলব করেছে। ফেডারেশন সেই নির্দেশ অমান্য করলে কেন্দ্রীয় যুবকল্যাণ ও ক্রীড়ামন্ত্রক ২০১১ সালের ন্যাশনাল স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট কোড অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে। ক্রীড়ামন্ত্রক সূত্রে খবর, নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করলেও কুস্তিগীরদের চাপে পদত্যাগ করতে চলেছেন ব্রিজভূষণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TET Scam: কার কাছে কত টাকা? যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষকে সিবিআই তলব

    TET Scam: কার কাছে কত টাকা? যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষকে সিবিআই তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষকে নিজাম প্যালেসে তলব করল সিবিআই। বুধবারই তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। সঙ্গে ডেকে পাঠানো হয়েছে তাপস মণ্ডলের প্রতিনিধিকেও। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কুন্তল নিজাম প্যালেসে পৌঁছননি। 

    কুন্তলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সম্প্রতি নিজাম প্যালেসে একাধিক বার তলব করা হয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে। তার মধ্যেই একবার নিজাম থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সামনে তাপস দাবি করেন, তিনি যুবনেতা কুন্তল ঘোষকে ১৯ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। এখানেই শেষ নয়, গোটা ঘটনায় প্রায় ১০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে বলে দাবি তাপসের। এছাড়া, শুধু কুন্তলই নন, এর মধ্যে আরও ছোট বড় নেতা জড়িত রয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন তাপস। হুগলির যুব তৃণমূল নেতা তথা যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষ অফলাইন রেজিস্ট্রেশন, পাশ করিয়ে দেওয়ার জন্য ও চাকরি পাইয়ে দিতে এই টাকা নিয়েছেন বলে দাবি করেন তাপস। সিবিআইয়েরও অনুমান কুন্তলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে মোটা টাকা লেনদেন হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দৃশ্যে বদল! ‘পাঠান’ নিয়ে বড় নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের 

    অভিষেকের ঘনিষ্ঠ কুন্তল

    সূত্রের খবর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল এর আগে ২ বার সিবিআইয়ের হাজিরা এড়িয়েছেন। সংবাদ মাধ্যমে একাধিক ছবিতে এবং কর্মসূচিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি সায়নী ঘোষের সঙ্গেও দেখা গিয়েছে কুন্তলকে। যদিও এই বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি। এবার কুন্তলকে নিজাম প্যালেসে জেরা করে নিয়োগ দুর্নীতির পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা একাধিক রহস্যের উন্মোচন করতে চাইছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকেরা। ইতিমধ্যেই নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ড নিয়ে চাপে রয়েছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। পার্থ চট্টোপাধ্যায় মানিক ভট্টাচার্য সহ একাধিক নেতা জেলে রয়েছেন। স্কুল সার্ভিস কমিশনের একাধিক প্রাক্তন আধিকারিক, এমনকী উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকেও গ্রেফতার করা হয়েছে এই ঘটনায়। এবার কুন্তল ঘোষের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে বলে মনে করছে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্ম নয়, উন্নয়নকে হাতিয়ার করে ২০২৪ লোকসভা ভোটে জিতে আসতে হবে। বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের কর্মীদের উদ্দেশে এমনই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা নির্বাচনের বাকি আর ৪০০ দিন। এই আবহে ভোটের আশা না করেই বিজেপি কর্মীদের মুসলিমদের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি এখন আর শুধু রাজনৈতিক আন্দোলন নয়। এটি একটি সামাজিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। অমৃত কালকে কর্তব্য কালে রূপান্তরিত করার জন্য সমাজের সকল মানুষকে এক সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে।”

    মুসলিম ভোটে জোর

    ২০১৪ সালে প্রথম বার দিল্লির মসনদে বসেছিলেন মোদি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। এ বার লক্ষ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। লোকসভার আগে চলতি বছরেই তেলঙ্গনা,কর্ণাটকের মতো রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। এই রাজ্যগুলিতে মুসলিম ভোটাররা বড় ফ্যাক্টার। তাই মুসলিম তথা সংখ্যালঘু ভোটকে খুবই গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। সেই লক্ষ্যেই বিজেপি-র জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দলের নেতা-কর্মীদের শিক্ষিত মুসলিমদের কাছে পৌঁছনোর কথা বলেন। তাঁদের সামনে উন্নযনের লেখচিত্র তুলে ধরার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    ঐক্যের বার্তা

    পাশাপাশি মুসলিমদের উদ্দেশ্য কোনওরকম কু কথা-আক্রমণ করা যাবে না বলেও দলীয় কর্মীদের বারবার বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। যোগী আদিত্যনাথ থেকে প্রজ্ঞা ঠাকুর,নুপুর শর্মা সহ বিজেপির নেতা,মন্ত্রী প্রকাশ্যে বারবার মুসলিম বিরোধী মন্তব্য করেছেন। তাতে দলের ভাবমূর্তির ক্ষতি হয়েছে বলেই মনে করেন মোদি। বিজেপির এক শীর্ষ স্থানীয় নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বিজেপি কর্মীদের ভোটের আশা না করেই পাসমান্ডা মুসলিম, বোহরা সম্প্রদায়, পেশাদার এবং শিক্ষিত মুসলিমদের সঙ্গে দেখা করার আহ্বান জানান।’কর্মী-সমর্থকদের অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে মন্তব্য করতেও নিষেধ করেন মোদি। সম্প্রতি বিজেপির একাধিক নেতা ‘অপ্রাসঙ্গিক’ বিষয় নিয়ে আলপটকা মন্তব্য করেছেন। তাতে আখেরে অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে বিজেপিকে। মোদির বার্তা, এই সব বিতর্কের জেরে দলের প্রচার ধাক্কা খেয়েছে। ওই অপ্রাসঙ্গিক বিষয়গুলি সামনে চলে আসছে। বিজেপির উন্নয়নের প্রচার পিছনের দিকে চলে যাচ্ছে। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এই নীতির অধীনে, সমস্ত রাজ্যের একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত এবং একে অপরের ভাষা ও সংস্কৃতির সাথে মিলিত হওয়া উচিত, বলেও মত প্রধানমন্ত্রীর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CV Ananda Bose: রাজ্য-রাজভবন সংঘাতে ইতি! উপাচার্যদের বৈঠক শেষ কী বললেন রাজ্যপাল?

    CV Ananda Bose: রাজ্য-রাজভবন সংঘাতে ইতি! উপাচার্যদের বৈঠক শেষ কী বললেন রাজ্যপাল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রের উন্নতির জন্য সদা ব্যস্ত রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। উন্নয়নের স্বার্থে মানুষকেই প্রাধান্য দিতে চান রাজ্যপাল। কোনওরকম রাজনীতি নয় যা ঠিক তাই করতে আগ্রহী রাজ্যপাল। মঙ্গলবার, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য ও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে বৈঠক শেষে এমনই ইঙ্গিত দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য-রাজভবন সংঘাতে ইতিও টানলেন শিক্ষামন্ত্রী। রাজ্য-রাজভবন-বিকাশভবন এবার থেকে একসঙ্গে কাজ করবে বলে জানালেন ব্রাত্য বসু। রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসকেই ‘ আচার্য’ সম্বোধন করেন তিনি।

    অতীতের সংঘাতে ইতি

    জগদীপ ধনখড় বাংলার রাজ্যপাল থাকাকালীন তাঁর জমানায় রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত বারবার শিরোনামে উঠে এসেছে। ধনখড়ের আমলেই রাজ্যপালের পরিবর্তে মুখ্যমন্ত্রীকে আচার্য করার জন্য বিল আনা হয়েছিল বিধানসভায়। উল্লেখ্য, শিক্ষা দফতরের প্রচুর ফাইল আটকে রয়েছে রাজভবনে। তাই রাজ্যপালের সাহায্য কাম্য রাজ্য শিক্ষা দফতরের। এদিন বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন,‘‘আমাদের মহামহিম রাজ্যপাল তথা সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের সঙ্গে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের ঐতিহাসিক বৈঠক হয়েছে। এই প্রথম রাজভবনে রাজ্যপালের অনুজ্ঞায় আমি, আমার বিভাগীয় প্রধান এবং সরকার পোষিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব উপাচার্যদের নিয়ে রাজভবনে বৈঠক করেছি। আচার্য সব হালহকিকত খুঁটিনাটি জেনেছেন। প্রত্যেক উপাচার্যের সঙ্গে মাননীয় আচার্য আলাদা ভাবে কথা বলেছেন। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের খবর নিয়েছেন।” 

    আরও পড়ুন: ‘দোষী’ আইনজীবীদের চিহ্নিত করে মামলা, বিচারপতি মান্থা বিক্ষোভকাণ্ডে বলল হাইকোর্ট

    রাজ্যপালের অভিমত

    মঙ্গলবারের বৈঠক যে ফলপ্রসূ হয়েছে সে কথা জানিয়েছেন খোদ রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসও। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের খুবই উৎসাহজনক, অনুপ্রেরণাদায়ক আলোচনা হয়েছে। আলোচনার সারমর্ম, নতুন প্রজন্মের কাছে শিক্ষার সব দরজা খুলে দেওয়া। যাতে নতুন প্রজন্ম বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। শিক্ষা সব থেকে শক্তিশালী হাতিয়ার। সমাজে পরিবর্তনের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ। উপাচার্যেরা অসাধারণ পরামর্শ দিয়েছেন। সব নিয়েই ভাবনাচিন্তা হবে। নতুন বাংলা হবে, সেই বাংলা দেশকে এবং দেশ বিশ্বকে পথ দেখাবে। যা গুরুদেব বলেছেন, চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির।’ এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “কুড়িজন উপাচার্যকে ইউজিসির নির্দেশ না মেনে রাজ্যপালকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে তাঁরা নিয়োগ করেছিলেন। সেই মামলা চলছে। সমস্ত জায়গায় আচার্য হিসাবে মুখ্যমন্ত্রীকে বসানোর চেষ্টা করেছিলেন ব্রাত্য বসুরা। তবে বাস্তবায়িত হয়নি। আমরা চাই সংঘাতের আবহ না থাকুক। এটাই স্বাভাবিক যে রাজভবন-রাজ্য-নবান্ন একসঙ্গে কাজ করবে। এই পরিবেশ তৃণমূলই নষ্ট করেছিল।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায়  ২৫টি আসন পাবে বিজেপি! দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ২৫টি আসন পাবে বিজেপি! দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আর বাকি ৪০০ দিন। বছর ঘুরলেই বাজবে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। তার আগে দিল্লিতে দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক শেষে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়ে দিলেন, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় অন্তত ২৫টি আসন পাবে বিজেপি। 

    ২৫ টি আসনের ঘোষণা

    সুকান্তের দাবি, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপি ২০১৯-এর থেকে বেশি আসন পাবে। তিনি বলেন, “২০১৯-এর নির্বাচনে আমরা অনেক ভালো ফল করেছিলাম। এবার তার থেকেও ভালো ফল করব। ২০১৯-এর নির্বাচনে বিজেপি বাংলায় ১৮টি আসনে জিতেছিল। ২ থেকে বেড়ে ১৮ হয়েছিল।” তাঁর কথায়, এবার ২৫-এর কাছাকাছি পৌঁছবে বিজেপির আসন, এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত।

    প্রসঙ্গত, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিপুল আসন নিয়ে কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছিল। একাই বিজেপি পেরিয়ে গিয়েছিল ৩০০ আসনের গণ্ডি। বিরোধীরা কেউ ধরা-ছোঁয়ার মধ্যে ছিল না। এবার বিজেপি ২০১৯-এর ফলাফলকেও টপকে যাবে বলে দাবি করছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ২০১৪ সালে প্রথম বার দিল্লির মসনদে বসেছিলেন মোদি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। এ বার লক্ষ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। ‘হ্যাটট্রিক’ করতে মরিয়া বিজেপি। দলীয় সূত্রে খবর, দেশ জুড়ে মোট ১৬০টি লোকসভা আসনকে চিহ্নিত করেছেন মোদি, শাহ, নড্ডারা। সেই আসনগুলির জন্য নেওয়া হচ্ছে বিশেষ কৌশল। প্রচারে ঝড় তুলতে খতিয়ে দেখা হচ্ছে সমস্ত দিক।

    আরও পড়ুুন: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    সুকান্তের যুক্তি

    এই আবহেই সুকান্ত মজুমদার দাবি করেন বাংলায় ২৫টি আসন পাবে বিজেপি। তাঁর যুক্তি, আগে বাংলায় ১০ থেকে ১১ শতাংশ ভোট পেত বিজেপি। এখন সেই ভোটের হার বেড়ে হয়েছে ৩৯ থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ঝুলিতে ২ কোটি ৩০ লক্ষ ভোট এসেছিল বলে দাবি করেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।  তিনি আরও বলেন, “২০১৪ সালের আগে আমাদের দল রাজ্যে সেভাবে দাগ কাটতে পারেনি। তবে তারপর থেকে আমাদের ভোট বেড়েছে জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে।” জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে প্রত্য়েক বিজেপি নেতা তাঁদের বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের নাম উল্লেখ করেছেন বলে দাবি করেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, ” পশ্চিমবঙ্গে জয় পেতে প্রত্যেক নেতাই সংকল্পবদ্ধ। “

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Babar Azam: সতীর্থের বান্ধবীর সঙ্গে ‘সেক্স চ্যাট’! বিতর্কে পাক অধিনায়ক বাবর আজম

    Babar Azam: সতীর্থের বান্ধবীর সঙ্গে ‘সেক্স চ্যাট’! বিতর্কে পাক অধিনায়ক বাবর আজম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে পালাবদলের পর তাঁর নেতৃত্ব প্রশ্নের মুখে। এর মধ্যে বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন বাবর আজম। এক মহিলার সঙ্গে তাঁর গোপন চ্যাট ও ভিডিও কলের ফুটেজ সামনে এসেছে। যা তোলপাড় ফেলে দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেটে। কারণ বাবর যে মহিলার সঙ্গে অন্তরঙ্গ চ্যাট করেছেন তিনি আর কেউ নন, খোদ পাকিস্তান দলের এক ক্রিকেটারের বান্ধবী। উত্তেজক চ্যাটে বাবর ওই মহিলাকে বোঝাতে চেয়েছেন, তাকে খুশি রাখলে তার প্রেমিক তথা পাক দলের ক্রিকেটারের জায়গা সুরক্ষিত। এই চ্যাট নিয়ে রীতিমত বিপাকে বাবর আজম। যদিও তিনি এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন।

    কী ঘটেছিল

    সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে যেমন পাকিস্তান অধিনায়কের সমালোচনায় মুখর, তেমনি অনেকে আবার এটা চক্রান্ত বলে দাবি করেছেন। এর আগেও এক মহিলাকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল বাবরের বিরুদ্ধে। কিছু দিন আগে সাংবাদিক সম্মেলনেও মেজাজ হারিয়েছিলন তিনি। ক্রিকেট পণ্ডিতরা মনে করছেন আর হয়তো পাকিস্তান দলের ক্যাপ্টেন্সি ধরে রাখা সম্ভব হবে না বাবরের। ঘরে বাইরে প্রবল চাপে তিনি। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে ফের বিয়ে করেছেন দাউদ ইব্রাহিম! এনআইএ-কে জানালেন ভাগ্নে

    সোমবার ‘Dr Nimo Yadav’ নামে এক ট্যুইটার ব্যবহারকারী দাবি করেন, সতীর্থের বান্ধবীর সঙ্গে নাকি সেক্সচ্যাট করছেন বাবর। যদিও মঙ্গলবার তিনি জানান, ‘বিদ্রুপাত্মক’ ওই ট্যুইট নিয়ে যেভাবে বাবরের বিরুদ্ধে ‘জঘন্য’ অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা একেবারেই কাম্য নয়। তিনি বলেন, ‘আমিই ওই বিষয়টি শুরু করেছিলাম। ওটা ভুয়ো ছিল। বাবরের কাছে ক্ষমা চাইছি।’ পরে তিনি জানান, বাবরের বিরুদ্ধে যে ‘বিদ্রুপাত্মক’ ট্যুইট (সেক্সচ্যাটের ট্যুইট) করেছিলেন, তা মুছে দিয়েছেন তিনি।

    ভুয়ো ট্যুইট

    এই স্বীকারোক্তির পরে ওই ‘বিদ্রুপাত্মক’ ট্যুইটের জন্য তুমুল তোপের মুখে পড়েন ‘Dr Nimo Yadav’। যদিও ওই ব্যক্তি নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন। তিনি বলেন, ‘যাঁরা বলছেন যে আমার এরকম করা উচিত হয়নি, (তাঁদের কয়েকটা কথা বলতে চাই)। আমি যখন আপনার অপছন্দের লোক বা দলকে নিয়ে এরকম করব, তখন উপভোগ করবেন না। দ্বিতীয়ত, আমি কাউকে গিয়ে বলিনি যে আমার ট্যুইটের রিট্যুইট করুন বা আমার ট্যুইটে লাইক করুন। মিডিয়া কী খবর করছে, সেটা আমায় দায়িত্ব নয়। চতুর্থত, আমি মজার জন্য ট্যুইটার ব্যবহার করি।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    C V Ananda Bose: আজ উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে আচার্য্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস! কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজভবনে রাজ্যপাল এবং উপাচার্যদের বৈঠকে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও উপস্থিত থাকবেন। রাজ্যের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ আগেই প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যপাল। উচ্চশিক্ষা দফতরের আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানান রাজ্যপাল। ইতিমধ্যে উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে ই-মেইল করে সব উপাচার্যদের একথা জানানো হয়েছে।

    আইন মেনে বৈঠক

    রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়েও রাজভবনের সঙ্গে বারে বারে সংঘাতে জড়িয়েছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর তথা রাজ্য।তবে এবার উপাচার্যদের বৈঠকে ডাকা নিয়ে আইন মেনে চলায় রাজভবনের তরফে আর কোন বিতর্ক থাকছে না। এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, “উচ্চশিক্ষা দফতর মারফত ই-মেল এসেছে বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য। অবশ্যই আমরা যাব। নিয়ম মেনেই তো বৈঠক ডাকা হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: কলেজিয়ামে সরকারি প্রতিনিধি রাখতে চায় কেন্দ্র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি রিজিজুর

    রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে সরব বিরোধীরা। এমনকী এই নিয়ে সদ্য রাজ্যপালের কাছে নালিশ ঠুকে এসেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তারপরই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে নিয়ে বৈঠকে বসার আগ্রহ দেখালেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি গোটা বিষয়টি সরেজমিনে বুঝে নিতে চান। তাও শান্তিপূর্ণ আবহে। সংঘাতের আবহ ত্যাগ করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী তিনি। তাই আইন মেনে উচ্চশিক্ষা দফতরের মাধ্যমে উপাচার্যদের বৈঠকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রাজ্যপাল। রাজভবন সূত্রে খবর বিশ্ববিদ্যালয় গুলি সম্পর্কে রাজ্যপাল পরিচিত হতে চাইবেন এই বৈঠকে। রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নেই। সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের জন্য ফের তৎপরতা শুরু করেছে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতর। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের জন্য ইতিমধ্যে সার্চ কমিটি গঠনও হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: আবাস যোজনার টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: আবাস যোজনার টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনার টাকা ফেরত না দিলে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার, হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মিড ডে মিল নিয়ে রাজ্য সরকারের (State Government) বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন তিনি। শুভেন্দুর অভিযোগ, মিড ডে মিলের জন্য পাঠানো কেন্দ্রের টাকা নিয়ে রাজ্য সরকার দুয়ারে সরকার ক্যাম্প (Duare Sarkar Camp) চালাচ্ছে। 

    আবাস যোজনা নিয়ে সরব

    বিজেপি সূত্রে খবর, রাজ্য কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় জেলায় জেলায় বঞ্চিতদের তালিকা তুলে ধরে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ানোর পাশাপাশি আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে শাসক দল তৃণমূল তথা সরকারকে কার্যত অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। নির্দিষ্ট গাইডলাইন উপেক্ষা করে গরিব মানুষদের বঞ্চিত রেখে তথাকথিত বড় লোকরা আবাস যোজনার বাড়ি পেয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী ঘনিষ্ঠরাই কাটমানির বিনিময়ে ঘর পেয়েছে শুধু নয়, আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পঞ্চায়েত এলাকার অনেক তৃণমূল নেতাও বাড়ি নিয়েছে। যাঁরা আবাস যোজনার আসল দাবিদার তাঁদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী গরিবের বন্ধু, গরিবের জন্য বাড়ি, শৌচালয় দিয়েছেন। কিন্তু তৃণমূল, নিজের দলের লোক ছাড়া কাউকে আবাসের বাড়ি দেয়নি। যাঁদের পাকা বাড়ি, তাঁদের থেকে কাটমানি খেয়ে আবাসের তালিকায় নাম তুলেছে। প্রকৃত গরিবের সঙ্গে বঞ্চনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, মামলা করে বঞ্চিতদের সুযোগ পাইয়ে দেওয়ার লড়াই করবে বিজেপি। শুভেন্দুর কথায়, “কী করে টাকা ফেরত করাতে হয়,আমরা জানি। টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হবে।”

    আরও পড়ুন: গঙ্গা আরতি করতে হিন্দুদের কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন সুকান্ত মজুমদারের

    মিড ডে মিল দুর্নীতি প্রসঙ্গ

    ব্যারাকপুরে সাংগঠনিক জেলার অঞ্চল সম্মেলনে শুভেন্দু মিড ডে মিল নিয়েও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হন। এদিন তিনি বলেন, “দু’বছর করোনা পর্বে সাড়ে ৯ কোটি কেজির চাল,স্যানিটাইজার,মাস্ক কেনার ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। মিড ডে মিলের অ্যাকাউন্টের টাকা ভারত সরকারের। এই টাকা পড়ে থাকলে সুদ হয়। সেই সুদের টাকাতে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প থেকে আরও বিভিন্ন কর্মসূচি চালাচ্ছে রাজ্য সরকার”। এই বিষয়ে এদিন শুভেন্দু বলেন, “অপেক্ষা করুন। একের পর এক সব দুর্নীতি বেরিয়ে আসবে। এ নিয়ে কেন্দ্র থেকে প্রতিনিধি দল আসছে। তারা মিড ডে মিল সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখে সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেবে।” শুভেন্দু জানান, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক এই বিষয়ে অডিট টিম পাঠিয়ে অনুসন্ধান করবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share