Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • T20 World Cup 2022: পিঠের চোটে কাবু কার্তিক! বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? বাংলাদেশ ম্যাচে পরিবর্তন ভারতীয় দলে

    T20 World Cup 2022: পিঠের চোটে কাবু কার্তিক! বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? বাংলাদেশ ম্যাচে পরিবর্তন ভারতীয় দলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা পরাজয়ে বদলে গেলো পুরো ছবিটাই। ফিল গুড ফ্যাক্টর উধাও ভারতীয় শিবির থেকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার পর অনেকগুলো প্রশ্ন চলে এসেছে সামনে। দীনেশ কার্তিকের বিশ্বকাপ কি এখানেই শেষ? লোকেশ রাহুলের ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ঋষভ পন্থকে কি এবার খেলানোর কথা ভাববেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়? এর উত্তর হয়তো পাওয়া যাবে আগামী দিনে। তবে ভারতীয় দলের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান দীনেশ কার্তিক যেভাবে পিঠের ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে মাঠ ছেড়েছেন তাতে আশঙ্কার কালো মেঘ ঘনীভূত হয়েছে তাঁকে ঘিরে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিনিশার হিসেবে দেখা হচ্ছিল কার্তিককে। কিন্তু রবিবার প্রোটিয়াবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল চাপের মুখে সূর্য কুমার যাদব যখন অসাধারণ ব্যাটিং করছিলেন, তখন ক্রিজের উল্টোদিকে ছিলেন দীনেশ কার্তিক। শুরুতেই পরপর উইকেট পড়ে যাওয়ায় সেই মুহূর্তে খেলাটা ধরার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু একইসঙ্গে রান রেট সচল রাখাও দরকার ছিল। সূর্য কুমার যাদব মরিয়া চেষ্টা করলেও দীনেশ কার্তিকের খেলায় সেই তাগিদ লক্ষ্য করা যায়নি। মাত্র ছয় রান করতে তিনি খেলেছেন ১৫ টি বল। যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠতে শুরু করেছে। প্রাক্তন ক্রিকেটারদের অনেকেই কটাক্ষ করে বলছেন, কার্তিক হয়তো ভুলে গেছে, এটা পার্থের স্টেডিয়াম বেঙ্গালুরু নয়। আসলে দক্ষিণ আফ্রিকার পেশারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। লোকেশ রাহুল, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির পাশাপাশি দীনেশ কার্তিকও গুটিয়েছিলেন। তাই কটাক্ষের সুরে অনেকে বলছেন, কার্তিক ফিনিশারের ভূমিকায় দেখা দেওয়ার আগে নিজেই যেন ফিনিশ হয়ে গেল। দীনেশ কার্তিকের চোট কতটা গুরুতর সেটা অবশ্য এখনও ভারতীয় দলের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়নি। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের পর টিম ম্যানেজমেন্ট যে প্রথম একাদশে কিছু পরিবর্তন আনার কথা ভাববে সেটা বলাই বাহুল্য। খুব সম্ভবত পরের ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সেই পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘ভুয়ো মিস্টার বিন!’ ম্যাচের পর ট্যুইট-যুদ্ধে পাক, জিম্বাবোয়ের রাষ্ট্রপ্রধানরা

    অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হারের জন্য ফিল্ডিংকেই দুষলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন, গুরুত্বপূর্ণ সময় সহজ ক্যাচ মিস এবং রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার কারণেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানো গেল না। তিনটি ম্যাচ খেলে ভারতের ঝুলিতে এখন চার পয়েন্ট। রোহিতরা রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। সম সংখ্যক ম্যাচ খেলে পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। একটা গ্রুপ থেকে দুটো দল সেমিফাইনালে উঠবে। ভারতের এখনো খেলা বাকি বাংলাদেশ ও জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে। বাকি দুটি ম্যাচ জিতলে রোহিতরা শেষ চারের টিকিট পাকা করে ফেলবেন। 

  • Anubrata Mondal: গরু পাচার-কাণ্ডে ইডির সামনে হাজিরা বুধবার! দিল্লি গেলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা

    Anubrata Mondal: গরু পাচার-কাণ্ডে ইডির সামনে হাজিরা বুধবার! দিল্লি গেলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় বুধবার ইডি-র সামনে হাজিরা দিতে দিল্লি গেলেন অনুব্রত (Anubrata Mandal)-কন্যা সুকন্যা মণ্ডল। গত ২৭ অক্টোবর তাঁকে তলব করে ইডি। কিন্তু সেদিন তিনি হাজিরা দেননি। সুকন্যা মণ্ডল জানিয়েছিলেন তিনি রাজ্যের বাইরে রয়েছেন। সেকারণে হাজিরা দিতে পারবেন না।  দ্বিতীয়বার ২ নভেম্বর (বুধবার) দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে গিয়ে তাঁকে হাজিরা দেওয়ার কথা বলে ইডি। তাই ৩১ তারিখ দিল্লি রওনা দেন সুকন্যা। প্রয়োজনীয় নথিপত্র-সহ সুকন্যা মণ্ডল সোমবার সকালে বোলপুর (Bolpur) থেকে সড়কপথে অন্ডাল বিমানবন্দরে পৌঁছে যান। সেখান থেকে আকাশপথে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হন। তাঁর সঙ্গে তাঁদের পারিবারিক হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি ও অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ আহেমদপুরের চালকল মালিক তথা তৃণমূল (TMC) যুব নেতা রাজীব ভট্টাচার্যও দিল্লি রওনা হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: তিন প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব, বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে শুরু থেকেই বিপুল সম্পত্তির হদিশ পান তদন্তকারীরা। উঠে আসে ভোলেব্যোম রাইস মিল সহ একাধিক চালকলের নাম। তদন্তের শিকড়ে পৌঁছতে গিয়ে তদন্তকারীদের সামনে উঠে আসে এএনএম অ্যাগ্রোকেম ফুড প্রাইভেট লিমিটেড ও নীড় ডেভেলপার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে দুই সংস্থার নাম। এই দুই সংস্থার ডিরেক্টর পদে রয়েছেন সুকন্যা। সিবিআই চার্জশিটেও এই সংস্থাগুলির নাম রয়েছে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলকে পঞ্চায়েত ভোটে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন! অভিযোগ শুভেন্দুর

    সিবিআইয়ের জমা দেওয়া চার্জশিট অনুসারে ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে সুকন্যার আয় ছিল ৩ লক্ষ ১০ হাজার টাকা। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে তা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। অন্তত ৩ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে সুকন্যার নামে। সুকন্যার মালিকানাধীন সংস্থা এএনএম অ্যাগ্রোকেম লিমিটেডের আয়ব্যায়ের হিসাব চেয়েছে ইডি। আয়বৃদ্ধিতে বাবা অনুব্রত মণ্ডলকেও পিছনে ফেলেছেন সুকন্যা। দিল্লিতে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে জেরা করেছেন ইডি গোয়েন্দারা। তাঁর থেকে সুকন্যার ধনসম্পত্তির বহু তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, সেই তথ্য যাচাই করতেই সুকন্যাকে দিল্লিতে তলব করেছে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Team India: রোহিত, বিরাটদের বিশ্রাম দিল বিসিসিআই! নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ ম্যাচে নেতা হার্দিক, একদিনের সিরিজে শিখর

    Team India: রোহিত, বিরাটদের বিশ্রাম দিল বিসিসিআই! নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ ম্যাচে নেতা হার্দিক, একদিনের সিরিজে শিখর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সাদা বলের সিরিজে রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলিকে বিশ্রাম দেওয়া হল। বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে লোকেশ রাহুল, দীনেশ কার্তিককেও। কিউইদের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর ডেপুটি ঋষভ পন্থ। দলে ডাক পেয়েছেন সঞ্জু স্যামসন এবং উমরান মালিকও। টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর একদিনের সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে হার্দিককে। ওয়ান-ডে ম্যাচে ভারতের অধিনায়কত্ব সামলাবেন শিখর ধাওয়ান। দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ভালো বোলিং এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলার সুবাদে দলে সুযোগ পেয়েছেন বাংলার শাহবাজ আহমেদ। সোমবার নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজের দল ঘোষণা করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। আগামী ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট এবং একদিনের সিরিজ খেলবে ভারত। আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে একদিনের সিরিজ শুরু হবে। তারপর টেস্ট সিরিজ শুরু হবে ১৪ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নিরিখে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুটি টেস্ট ভারতের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি দল: হার্দিক পান্ডিয়া (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (সহ-অধিনায়ক এবং উইকেটকিপার), শুভমন গিল, ইশান কিষান, দীপক হুডা, সূর্যকুমার যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), ওয়াশিংটন সুন্দর, যুজবেন্দ্র চাহাল, কুলদীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, হার্ষাল প্যাটেল, মহম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার এবং উমরান মালিক।

    নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের দল: শিখর ধাওয়ান (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (সহ-অধিনায়ক এবং উইকেটকিপার), শুভমন গিল, দীপক হুডা, সূর্যকুমার যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটকিপার), ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর, শাহবাজ আহমেদ, যুজবেন্দ্র চাহাল, কুলদীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, দীপক চাহার, কুলদীপ সেন এবং উমরান মালিক।

    ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড সিরিজ

    ১) প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ১৮ নভেম্বর (শুক্রবার), ওয়েলিংটন। 

    ২) দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ২০ নভেম্বর (রবিবার), বে ওভাল। 

    ৩) তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ: ২২ নভেম্বর (মঙ্গলবার), নেপিয়ার।

    ৪) প্রথম একদিনের ম্যাচ: ২৫ নভেম্বর (শুক্রবার), অকল্যান্ড। 

    ৫) দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচ: ২৭ নভেম্বর (রবিবার), হ্যামিলটন। 

    ৬) তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ৩০ নভেম্বর (বুধবার), ক্রাইস্টচার্চ।

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহ-অধিনায়ক), শিখর ধাওয়ান, বিরাট কোহলি, রজত পতিদার, শ্রেয়স আইয়ার, রাহুল ত্রিপাঠী, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), ইশান কিষান (উইকেটকিপার), রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, দীপক চাহার এবং যশ দয়াল।

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্ট দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহ-অধিনায়ক), শুভমন গিল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি, শ্রেয়স আইয়ার, ঋষভ পন্থ (উইকেটকিপার), কেএস ভরত (উইকেটকিপার), রবিচন্দ্রন রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ এবং উমেশ যাদব। 

    ভারত বনাম বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ সফরের পুরো সূচি –

    ১) প্রথম একদিনের ম্যাচ: ৪ ডিসেম্বর (রবিবার), ঢাকা। 

    ২) দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচ: ৭ ডিসেম্বর (বুধবার), ঢাকা। 

    ৩) তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ১০ ডিসেম্বর (শনিবার), ঢাকা।

    ৪) প্রথম টেস্ট: ১৪ থেকে ১৮ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম। 

    ৫) দ্বিতীয় টেস্ট: ২২ থেকে ২৬ ডিসেম্বর, ঢাকা।

  • lpg distribution: গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি থেকে রেলওয়ে টাইম টেবিল! জেনে নিন নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে বদলে যাওয়া নিয়মগুলি

    lpg distribution: গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি থেকে রেলওয়ে টাইম টেবিল! জেনে নিন নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে বদলে যাওয়া নিয়মগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ নভেম্বর থেকে দেশের ১০০টি স্মার্ট শহরে নতুন নিয়মে গ্রাহকদের বাড়ি বাড়ি গ্যাস সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আগামী দিনে দেশজুড়ে নয়া ব্যবস্থা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত সমস্যা এড়াতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে গ্যাসের ডিলারদের কাছে যে ঠিকানা এবং ফোন নম্বর নথিভুক্ত আছে গ্রাহকদের তা একবার যাচাই করে দেওয়া প্রয়োজন। মোবাইল নম্বর আপডেট না করা থাকলে বা অসম্পূর্ণ বাড়ির ঠিকানার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সমস্যার মধ্যে পড়তে পারেন তাঁরা। এই ব্যবস্থা আপাতত শুধুমাত্র গার্হস্থ্য রান্নার গ‍্যাসের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার বাড়িতে পৌঁছে দিতে নয়া ব্যবস্থা চালু করেছে ইন্ডিয়ান অয়েল, ভারত পেট্রোলিয়াম-সহ বিভিন্ন তেল কোম্পানি। এর পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে DAC বা ডেলিভারি অথেনটিকেশন কোড। এই ব্যবস্থায় গ্রাহকের রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে একটি কোড পাঠানো হচ্ছে। ডেলিভারি পার্সন গ্যাস সিলিন্ডার বাড়িতে ডেলিভারির জন্য এলে গ্রাহককে তেল কোম্পানির পাঠানো সেই অথেনটিকেশন কোর্ড (OTP) তাঁকে জানাতে হবে। তেল কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, এই দু’টি কোড মিললেই তবে গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি করা হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে শি জিনপিংয়ের জিরো-কোভিড টলারেন্স নীতি…   

    ভারতীয় রেলের নতুন টাইম টেবিল
    ১ নভেম্বর থেকে ভারতীয় রেলের নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, কয়েক হাজার ট্রেনের টাইম টেবিল পরিবর্তন হবে। তাই আপনি যদি ১ নভেম্বর বা তার পরে ট্রেনে যাত্রা করবেন বলে ভাবেন,তাহলে অবশ্যই যাত্রার সময় পরীক্ষা করে নিন। ১ নভেম্বর থেকে প্রায় ১৩ হাজার প্যাসেঞ্জার ট্রেন, ৭ হাজার মালগাড়ি এবং ৩০টি রাজধানী এক্সপ্রেসের সময় পরিবর্তন করা হচ্ছে।

     স্বাস্থ্য ও সাধারণ ইন্সিওরেন্স ক্লেইমের জন্য KYC বাধ্যতামূলক
    ইন্সিওরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (IRDAI) ১ নভেম্বর থেকে বিমাকারীদের KYC করা বাধ্যতামূলক করতে পারে। এখনও পর্যন্ত, একটি নন-লাইফ ইন্সিওরেন্স পলিসি কেনার সময় KYC-র বিশদ বিবরণ দিতে হয়, যা আগামী ১ নভেম্বর থেকে বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। KYC সম্পর্কিত নিয়মগুলি নতুন ও পুরনো উভয় গ্রাহকদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হতে পারে। এর আওতায় ইন্সিওরেন্স ক্লেইম করার সময় আপনি KYC নথি না দিলে আপনার ক্লেইম বাতিল হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত! এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক

    Manik Bhattacharya: ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত! এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপদ বাড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya)। ফের তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত।  সেইসঙ্গে সিবিআইয়ের (CBI) আবেদন মঞ্জুর করে আদালত জানিয়েছে, জেলে গিয়ে মানিককে জেরা করা যাবে। মানিককে জেরা করতে চেয়ে আদালতে একটি পিটিশন জমা দিয়েছিল সিবিআই। তাতেই সম্মতি মিলল। এর ফলে এবার সিবিআই-এর জেরার মুখেও বসতে বাধ্য মানিক। একইসঙ্গে জেরা চলবে ইডি-রও (ED)।

    আরও পড়ুন: ডিসেম্বরেই পতন হচ্ছে তৃণমূল সরকারের? কী বললেন শুভেন্দু?

    শুক্রবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয় মানিককে।  আদালতে ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতিতে স্ত্রী ও ছেলেকে নামিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে আদালতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, লেনদেনের অধিকাংশটাই মানিকের স্ত্রী ও ছেলের মারফত হতো। ইডির দাবি, মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রীর সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী নামের একজনের জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই মৃত্যুঞ্জয়  ২০১৬ সালে মারা গেলেও তাঁর অ্যাকাউন্টে কয়েক কোটি টাকা রয়েছে বলে দাবি ইডির।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    তদন্তকারীদের নজরে বেসরকারি ডিএলএড কলেজ। মানিকের ছেলে শৌভিক ভট্টাচার্যের নামে সেই কলেজ। সেখান থেকে প্রায় ২ কোটি ৭৪ লক্ষ টাকা লাভ হয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। পার্থ এবং মানিকের হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটও নজরে তদন্তকারীদের। মানিকের ছেলের যে সংস্থা, তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে মানিকের কথোপকথনের বিষয়ও ইডির চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি, চাকরি বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা পেয়েছেন মানিক। সিবিআই বহুবার মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চেয়েছিল। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচ থাকায় গ্রেফতার করতে পারেনি। এখন জেলবন্দি মানিককে জিজ্ঞসাবাদ করতে চায় সিবিআই। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে। ফলে আরও বিপাকে পড়লেন মানিক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kolkata Dengue: বাংলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছুঁইছুঁই!  প্রশাসনের গাফিলতিতে ক্ষুব্ধ মানুষ

    Kolkata Dengue: বাংলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছুঁইছুঁই! প্রশাসনের গাফিলতিতে ক্ষুব্ধ মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গি (Dengue)পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বাংলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছুঁইছুঁই। উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্যভবনও। শুক্রবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য ভবন যে বুলেটিন দিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪২ হাজার ৬৬৬ জন। চলতি সপ্তাহে মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৫,৯৩৬ জন। সাপ্তাহিক আক্রান্তের রেখচিত্রে এই সপ্তাহেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ঘটেছে।  এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি উত্তর ২৪ পরগনায়। এ ছাড়া হাওড়া, হুগলি, কলকাতা ও মুর্শিদাবাদ জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। 

    আরও পড়ুন: ফের করোনার দাপট ভারতে, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

    এরই মধ্যে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে রাজ্যে মৃত্যু হল এক পুলিশ (Police) কর্মীর। কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) এএসআই (ASI) উৎপল নস্কর বৃহস্পতিবার থেকে সিএমআরআই হাসপাতালে (CMRI Hospital) ভর্তি ছিলেন। পুলিশ সূত্রে খবর,পঞ্চাশোর্ধ ওই পুলিশ কর্মী শনিবার ভোর ৫টা নাগাদ মারা যান। এদিকে পুলিশ বাহিনীর আরও কয়েকজন কর্মী ডেঙ্গি আক্রান্ত বলে পুলিশ সূত্রে খবর। 

    আরও পড়ুন: সিবিআই-এর তলব এড়িয়ে ই-মেল করলেন কেষ্ট কন্যা, কী লিখেছেন চিঠিতে?

    ডেঙ্গির সঙ্গেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ম্যালেরিয়া। চিকিত্‍সকরা বলছেন, একই সঙ্গে ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। কমবয়সী ও মহিলাদের মধ্যে বাড়ছে ডেঙ্গির প্রবণতা। ভালভাবে শীত না পড়া পর্যন্ত ডেঙ্গির প্রকোপ চলবে বলে অনুমান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।  স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খ‍বর, বেশ কিছু জায়গায় মারাত্মক হারে বাড়ছে ডেঙ্গি। তার মধ্যে, শীর্ষে রয়েছে কলকাতা। গত এক সপ্তাহে কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছে ৭৪৫ জন। ব্যারাকপুর পুরসভায় এক সপ্তাহে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৫৩৬। শ্রীরামপুর পুরসভায় ৪৪০ জন।  বহু জায়গায় ডেঙ্গি প্রতিরোধে স্থানীয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানুষ। আবার প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে,সাধারণ মানুষ সচেতন না হলে পুরসভার পক্ষে  ডেঙ্গি ঠেকানো সম্ভব নয়। বাড়িতে জমা জল পরিষ্কারের ব্যাপারে নাগরিক অনিহাকে দায়ী করা হচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনের তরফে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    T-20 world cup: কোহলির বদলে কোনও পাক ক্রিকেটার হলে ম্যাচটা হেরে যেত! বিরাট স্বীকারোক্তি কামরান আকমলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে কোহলির ইনিংসের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কামরান আকমল। সঙ্গে বাবর আজমদের খোঁচা দিতেও ছাড়লেন প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারটি।

    ঘোর এখনো কাটেনি ক্রিকেট বিশ্বের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-twenty World Cup) আসরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ম্যাচ জেতানো ইনিংস নিয়ে চর্চা অব্যাহত। গত রবিবার মেলবোর্নে এক রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে পাকিস্তানকে চার উইকেটে হারায় ভারত। জয়ের জন্য টিম ইন্ডিয়ার (Team India) প্রয়োজন ছিল ১৬০ রান। কিন্তু শুরুতেই রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, সূর্য কুমার যাদবরা ডাগ আউটে ফিরে যান।

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    দলের হাল ধরেন বিরাট কোহলি। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে যোগ করেন ১১৩ রান। এই পার্টনারশিপি পাকিস্তানকে লড়াই থেকে ছিটকে দেয়। শেষ তিন ওভারে দুর্ধর্ষ ব্যাটিং করেন কোহলি। ঠান্ডা মাথায় কিভাবে শত্রুর ডেরায় সফল হামলা চালানো সম্ভব তা দেখিয়ে দিয়েছেন ভিকে। তার সেই অসাধারণ ইনিংসের প্রশংসা শোনা গিয়েছে, পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মুখে। কোহলিকে ভিনগ্রহের ক্রিকেটার রূপে তুলে ধরেছিলেন ওয়াসিম আক্রাম। এবার বাবর আজমদের খোঁচা দিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার কামরান আকমল বলেছেন, ‘ভারতকে যে পরিস্থিতিতে থেকে বিরাট কোহলি ম্যাচ জিতিয়েছে, সেখানে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে অন্য ক্রিকেটার হলে  ৩০-৪০ রানে হারত। আমরা ওই চাপটা নিতেই পারতাম না। কোহলির এই ইনিংস বুঝিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে ওই আসল রাজা। আমাদের বড় ক্রিকেটারদের বলবো সবাই যেন কোহলির এই ব্যাটিং বারবার দেখে। অনেক কিছু শেখার রয়েছে। চাপের মুখে মাথা ঠান্ডা রেখে কিভাবে কঠিন ম্যাচ বের করতে হয় সেটা দেখিয়ে দিল বিরাট কোহলি। ১৯ তম ওভারে রউফের বলে ব্যাক ফুটে ও যে ছক্কাটা মেরেছে তা সবার পক্ষে সম্ভব হবে না। ওটা বিরাট বলেই পেরেছে। ও কত বড় ব্যাটসম্যান সেটা আমরা আবার দেখতে পেলাম।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • T-20 World Cup: প্র্যাকটিস সেরে মিলল না গরম খাবার! তারপর কী করলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা?

    T-20 World Cup: প্র্যাকটিস সেরে মিলল না গরম খাবার! তারপর কী করলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্র্যাকটিস শেষে ঠিকমতো খাবার না পেয়ে ফিরে আসতে হল হোটেলে। বিরক্ত ভারতীয় ক্রিকেটাররা। টি ২০ বিশ্বকাপে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে মঙ্গলবার অনুশীলন করে ভারতীয় দল। মঙ্গলবার প্র্যাকটিসে হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, অক্ষর প্যাটেল-সহ সব ফাস্ট বোলারদের বিশ্রাম দেয়া হয়েছিল। বাকি ভারতীয় প্লেয়াররা কয়েকঘণ্টা ধরে কঠোর অনুশীলন করেন। এরপর তাঁরা খাবার টেবিলে গিয়ে দেখেন সেখানে স্যান্ডউইচ ও ফল রাখা রয়েছে। স্যান্ডউইচ ঠান্ডা। ঐচ্ছিক অনুশীলনের শেষে মধ্যাহ্নভোজ সারতে গিয়ে এই ধরনের খাবার দেখে অসন্তুষ্ট হন ক্রিকেটাররা। অনেকেই ঠিক করেন, হোটেলে ফিরে কিছু খাবেন।

    এ প্রসঙ্গে বিসিসিআইয়ের (BCCI) এক কর্তা জানান, ক্রিকেটাররা খাবার বয়কট করেননি, কয়েকজন ফল খান। কিন্তু সকলেরই বক্তব্য ছিল, মধ্যাহ্নভোজের সময় হয়ে গিয়েছে। তাই তারা হোটেলে ফিরেই খাবেন। তিনি বলেন, “আসলে আইসিসি গরম খাবারের ব্যবস্থা করছে না। দ্বিপাক্ষিক সিরিজের সময় অন্য দেশের বোর্ড ক্রিকেটারদের জন্য গরম ভারতীয় খাবার রাখে। কিন্তু আইসিসি সব দেশের প্লেয়ারদের জন্য একই খাবার রাখে। কিন্তু দুই ঘণ্টা ধরে মাঠে কঠোর অনুশীলনের পর শসা, টমেটো এবং অ্যাভাকেডো দিয়ে ঠাণ্ডা স্যান্ডউইচ নিঃসন্দেহে যথেষ্ট খাবার নয়।”

    আরও পড়ুন: হটস্টারের ভিউয়ার্সে রেকর্ড! ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আবেগ -উন্মাদনায় ভাসল ক্রীড়াপ্রেমীরা

    বোর্ড সূত্রে খবর, নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে আজ, বুধবার ভারতীয় দল অনুশীলন করবে না। সেটাও বাধ্য হয়ে।  আইসিসি ভারতের প্র্যাকটিসের বন্দোবস্ত করেছিল ব্ল্যাকটাউনে। যেটা টিম হোটেল থেকে ৪২ কিলোমিটার দূরে। বৃহস্পতিবার সিডনিতে দুটি ম্যাচ রয়েছে। ভারত বনাম নেদারল্যান্ডস ম্যাচের পাশাপাশি রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম বাংলাদেশ ম্যাচ। দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের প্র্যাকটিস সেশন কাল সিডনি ক্রিকেটে গ্রাউন্ডে রাখা হলেও ভারতকে কেন এত দূরে প্র্যাকটিসে যেতে বলা হলো তা নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। এর আগে হোটেল নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন ভারতীয় প্লেয়াররা। প্র্যাকটিস ম্যাচ চলার সময় অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তানকে পাঁচ তারা হোটেলে রাখা হয়। ভারতীয় টিমকে রাখা হয়েছিল চার তারা হোটেলে। তা নিয়েও ক্ষোভ ছিল ভারতীয় দলের।

  • Kali Puja 2022: রাত বাড়তেই বাজির দাপট! শহরের রাস্তায় দেখা মিলল না পুলিশের

    Kali Puja 2022: রাত বাড়তেই বাজির দাপট! শহরের রাস্তায় দেখা মিলল না পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  নিম্নচাপ ভ্রূকুটি দেখালেও কালীপুজোর রাত বাড়তে বৃষ্টির আশঙ্কা কিছুটা কমে। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে শব্দ বাজির দাপট। একাংশের অভিযোগ, দীপাবলির রাতে শব্দ দূষণের মাত্রা জানান দেয়,  এই রাতে পুলিশ প্রশাসন ‘ঘুমিয়ে’ ছিল।  রাত বাড়তেই কলকাতার বাগবাজার, শোভাবাজার, গিরিশ পার্কের মতো বসতি এলাকায় শব্দ বাজির দাপট শুরু হয়। রাত বারোটার পরে বেহালার একাধিক জায়গায় রীতিমত ‘বাজি প্রতিযোগিতায়’ নামে ক্লাবগুলো। এলাকার বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, সন্ধ্যা থেকে আতস বাজি পোড়ানো শুরু হয়। যার ধোঁয়ার তীব্রতায় বাইরে তাকানো কঠিন হয়ে যায়। আর রাতে একের পর এক তীব্র আওয়াজ। যা জানান দেয়, শব্দ বাজির দাপট।

    তবে, শুধু কলকাতা নয়। উত্তর চব্বিশ পরগনা, হুগলি, হাওড়া, নদিয়া সহ একাধিক জেলাতেও কালীপুজোর রাতে বাজির দাপটে অতিষ্ঠ বাসিন্দারা। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো, কালীপুজোতে সন্ধ্যা ৮টা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত পরিবেশ বান্ধব বাজি পোড়ানো যাবে। পরিবেশের দূষণ করে এমন ধোঁয়া ও শব্দ বাজি ব্যবহার আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আদালতের নির্দেশকে বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব পুলিশ প্রশাসনের। কিন্তু কলকাতাবাসীদের একাংশ মনে করছেন, এই দায়িত্ব পালনে কার্যত ব্যর্থ প্রশাসন।

    পরিবেশ বান্ধব নয়, এমন বাজি বিক্রি রুখতেই পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। দীপাবলির কয়েক দিন আগে থেকেই প্রকাশ্য রাস্তায় আতস বাজি, শব্দ বাজি দেদার বিক্রি হয়েছে। টালা থেকে টালিগঞ্জ, উত্তর থেকে দক্ষিণ, কলকাতার একাধিক ফুটপাত দখল করেছিলেন বাজি বিক্রেতারা। আর সেই সব অস্থায়ী দোকানে অধিকাংশ বাজি পরিবেশ বান্ধব ছিল না। কিন্তু সেই বাজি বিক্রিতে পুলিশের নজরদারি ও ছিল না। 
    একাংশের মত, পরিবেশ বান্ধব বাজি বিক্রি নিশ্চিত করতে না পারলে, বারবার এই রকম পরিস্থিতিই তৈরি হবে।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ রাজা-রানির থেকেও বেশি!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুসফুস ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য এই পরিবেশ একেবারেই অস্বাস্থ্যকর। যেভাবে কালীপুজোর রাতে আকাশে সাদা ধোঁয়া দেখা গিয়েছে, তাতে স্পষ্ট অধিকাংশ আতস বাজি পরিবেশ বান্ধব ছিলো না। ফলে, এতে বায়ু দূষণ মারাত্মক ভাবে বেড়েছে। এর জেরে ক্রনিক পালমোনারি অবস্ট্রাক্টিভ ডিজিজ কিংবা হাপানি রোগীদের আরও সমস্যা বাড়তে পারে। পাশপাশি শব্দ বাজির জন্য শ্রবণশক্তি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। বিশেষত শিশুদের শ্রবণ ক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা ও থাকছে বলে মনে করছেন ইএনটি চিকিৎসকেরা। হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য ও এই পরিবেশ বেশ বিপজ্জনক বলে মত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের। হঠাৎ তীব্র আওয়াজে হৃদরোগীদের সমস্যা বাড়ে। তাই বড় বিপদ ঘটার ঝুঁকি ও থাকে। বিশেষত যাদের পেসমেকার রয়েছে, এমন রোগীদের ক্ষেত্রে এই তীব্র আওয়াজ, সমস্যার সৃষ্টি করে।

    তবে, শুধু মানুষ নয়। অন্যান্য প্রাণীদের জন্য ও এই পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর। বিশেষত, যাদের বাড়িতে পোষ্য রয়েছে, তাদের অধিকাংশ জানাচ্ছেন, কালীপুজোর রাতে বাজির দাপটে, পোষ্যদের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। ভুক্তভোগীদের একাংশ জানাচ্ছেন, বছরের পর বছর এমন পরিস্থিতি চললেও এর সমাধান পাওয়া যাচ্ছে না। দীপাবলির রাতে পরিস্থিতি খারাপ হলেও অভিযোগ করে বিশেষ লাভ হয় না। অনেক ক্ষেত্রেই বাজির অভিযোগ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয় না বলেও ভুক্তভোগীদের একাংশের অভিযোগ। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষকে সচেতন করার দায়িত্ব প্রশাসনের। বেআইনি বাজি বিক্রি রুখবে পুলিশ। কিন্তু সেই ভূমিকা ঠিকমতো পালন না হলে সুস্থ পরিবেশ পাওয়া কার্যত অসম্ভব। কিন্তু এই সব ক্ষেত্রে পুলিশের সক্রিয়তা চোখে পড়ে না।

  • Cyclone Sitrang: কমল সিত্রাংয়ের দাপট! আজ সকাল থেকেই ঝলমলে আকাশ

    Cyclone Sitrang: কমল সিত্রাংয়ের দাপট! আজ সকাল থেকেই ঝলমলে আকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর রাতে কনকনে ঠান্ডা হাওয়া আর ঝিড়ঝিড়ে বৃষ্টির পর মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঝলমলে আকাশ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের (Cyclone Sitrang) বিপদ কেটে গিয়েছে, বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর। এদিন আবহাওয়ার ক্রমশ উন্নতি হয়েছে। ভোর রাত থেকেই বৃষ্টি কমে যায়। কমেছে ঝোড়ো হাওয়ার বেগ। তবে এপার বাংলা রক্ষা পেলেও ওপার বাংলা ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিধ্বস্ত। পূর্বাভাস মতো সোমবার রাতে বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়ে সিত্রাং। স্থলভাগ ছুঁয়ে সিত্রাংয়ের  গতিপথ এখন ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির দিকে। ভারতীয় মৌসম ভবনের (IMD) তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে, ‘গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। এদিন ভোর থেকেই তা দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে এবং তারপর পরবর্তী ৬ ঘণ্টায় আরও দুর্বল হবে।’বাংলাদেশে আঘাত হানলেও পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় তেমন কোনও ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, নিম্নচাপ কাটলেও আজও এর প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে।

    আরও পড়ুন: আজ বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ, কখন শুরু হবে ও কোথায় দেখা যাবে?

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতীয় সময় রাত সাড়ে নটা থেকে সাড়ে এগারোটার মধ্যে সিতরাং বাংলাদেশের বরিশালের কাছে তিনকোনা ও সন্দীপের মধ্যবর্তী জায়গায় ল্যান্ডফল করে। সেই সময় তার বেগ ছিল ঘন্টায় প্রায় ৯০ কিমি। রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ সিতরাং-এর অবস্থান ছিল ঢাকা থেকে ৪০ কিমি পূর্বে, আগরতলা থেকে ৫০ কিমি পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং বাংলাদেশের বরিশাল থেকে ১২০ কিমি উত্তর-উত্তর-পূর্বে।

    আরও পড়ুন: উপলক্ষ কালীপুজো, তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর, লেক কালী বাড়িতে ভক্ত সমাগম

    দক্ষিণ বাংলাদেশের খেপুপাড়ার কাছে স্থলভাগে আঘাত হানার পর থেকে সেখানে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ে। বাংলাদেশে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাড়িঘর এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গিয়েছে। গাছ পড়ে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত দেওয়াল চাপা পড়ে এবং বাড়ি ধসে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে কুমিল্লায় ৩, ভোলায় ২, সিরাজগঞ্জে ২ এবং নড়াইল এবং বরগুনায় ১ জন করে মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। প্রায় ৫ থেকে ৬ ঘন্টা তাণ্ডব চালানোর পরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং রাতেই বাংলাদেশের সীমা অতিক্রম করেছে। অন্ততপক্ষে ২৮,১৫৫ জন মানুষ ও ২,৭৩৬ গবাদি পশুকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে আনা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সবরকম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ স্থানীয় প্রশাসনের তরফে। মঙ্গলবার খুলনা, বরিশাল এবং চট্টগ্রামে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে।

LinkedIn
Share