Category: পড়াশোনা

Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Foreign Language Courses: ভারতে বিদেশি ভাষা শিক্ষার সুযোগ

    Foreign Language Courses: ভারতে বিদেশি ভাষা শিক্ষার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশি ভাষা শিক্ষার (Foreign Language Courses) চাহিদা ভারতে বরাবরই রয়েছে। বৃহৎ এই পৃথিবীতে অঞ্চল, দেশ এবং সংস্কৃতি ভেদে ভাষার অভাব নেই। কিন্তু আমাদের মনে প্রশ্ন থেকেই যায় কোন কোন বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) আয়ত্ত করতে পারলে ভালো বেতনের কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে। ২০২২ সালে এসে কোন কোন বিদেশি ভাষা শিখলে আমাদের ভালো কেরিয়ার তৈরি হবে। মনে রাখতে হবে বিদেশি ভাষার উপর দখল থাকলে বিদেশে কাজ পাওয়াও সহজ হবে। 

    আমরা এবার সংক্ষিপ্তভাবে জেনে নিই কিছু বিদেশি ভাষার কোর্স (Foreign Language Courses) সম্পর্কে, যাতে একটি গাইডলাইন তৈরি হয়, আগ্রহী দের জন্য।

    এ বিশ্বের সবথেকে বেশি সংখ্যক মানুষ কথা বলে এই পাঁচটি ভাষায় English, Mandarin Chinese, Spanish, Arabic, French. ইংরাজি ভারতে বহু পঠিত ভাষা, সেজন্য আমরা এখানে ইংরাজি ছাড়া অন্য ভাষাগুলির বিষয়ে আলোকপাত করলাম।
     
    German এবং Japanese এই দুটি ভাষাও ভারতে খুব জনপ্রিয়। এর কারণ হলো জাপান এবং জার্মানির অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই উন্নত। ফলে এখানে বিভিন্ন বিষয়ে কেরিয়ার তৈরি করতে এই দুটি ভাষা শিখতেই হয়। বিগত কয়েক বছরে আরও কতগুলি ভাষার চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে ভারতবর্ষে, সেগুলি হল Portuguese, Italian, Korean এবং Russian.

    আমাদের দেশে যে দশটি বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার উপর আগ্রহ সবথেকে বেশি রয়েছে, সেগুলি এক নজরে দেখে নেব।

    ১) ফরাসি

    ভারতে যে সমস্ত বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার উপর চাহিদা রয়েছে, তাদের মধ্যে ফরাসি সবথেকে জনপ্রিয়। ভারতবর্ষের দিল্লি এবং অন্যান্য রাজ্যে এক লাখের উপর ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে যারা ফরাসি ভাষা আয়ত্ত করার কাজে লেগে রয়েছে। প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে। বিদেশি ভাষার (Foreign Language Courses) মধ্যে এটি অন্যতম যে ভাষাটি জানলে কর্পোরেট দুনিয়ার চাকরিতে সহজেই প্রবেশ করা যায়। অনেক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজের ভাষা হিসেবে ফরাসি ব্যবহার করা হয়। ফ্যাশান, শিক্ষা, ডিজাইন, ব্যাঙ্কিং, ফাইন্যান্স, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট, ট্রাভেলিং, রিটেইলিং, লাক্সারি গুডস ইত্যাদি সেক্টরে এই ভাষার প্রচলন রয়েছে। অর্থাৎ কিছু সেক্টরে কাজ করার জন্য এই ভাষা শেখা অপরিহার্য। এই পৃথিবীতে ৩০টিরও বেশি দেশের মানুষ ফরাসি ভাষায় কথা বলেন। এই ভাষার প্রচলন পাঁচটি মহাদেশে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী যে সমস্ত ভাষা শেখার উপর মানুষের আগ্রহ সবথেকে বেশি রয়েছে, তাদের মধ্যে ফরাসি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

    ২) জার্মান

    ফরাসি এবং স্প্যানিশ ভাষার মতোই জার্মান ভাষাতেও অসংখ্য মানুষ বিশ্বব্যাপী কথা বলেন এবং এই ভাষা শিখলে কাজের সুবিধা রয়েছে, এমন ক্ষেত্র নেহাত কম নয়। ফরাসির পরে এটি হল দ্বিতীয় ভাষা যেটা শিখতে ভারতীয়দের আগ্রহ তুঙ্গে থাকে। এই ভাষার প্রতি আগ্রহ থাকার কারণ গুলি নিচে ব্যাখ্যা করা হল

    i) ইউরোপের বেশিরভাগ মানুষের মাতৃভাষা হলো জার্মান। জার্মানি, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ডের অফিসিয়াল ভাষা হল জার্মান। 

    ii) অর্থনৈতিকভাবে জার্মানি দেশ হল খুব উন্নত। তাই জার্মান ভাষা শেখার আগ্রহ মানুষের বেশি থাকে। কারণ এই ভাষা শিখলে Volkswagen, BASF, Daimler, BMW, Bosch, Siemens প্রভৃতি কোম্পানিতে কাজ খুঁজে নেওয়া সহজ হয়। বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, অটোমোবাইল প্রভৃতি ক্ষেত্রেও জার্মান ভাষার প্রচলন রয়েছে।

    iii) পাঁচশোর অধিক ভারতীয় স্কুল এবং কলেজে এবং আড়াইশোর বেশি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে জার্মান ভাষা পোড়ানো হয়।

    iv) ১৯৫৭ তে জার্মানি সরকার জার্মান ভাষা শিক্ষা প্রসারের জন্য কলকাতাতে ম্যাক্স মুলার ভবন তৈরি করে। 

    v) বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সেরার তালিকায় থাকে। তাই এই ভাষা শিখলে কদর অনেক বেড়ে যায়। জার্মানি বা অস্ট্রিয়াতে উচ্চশিক্ষা লাভের পরিকল্পনা থাকলে এই ভাষা শিখতে আর দেরি করা উচিত নয়।

    ৩) স্প্যানিশ

    সারা বিশ্বব্যাপী কুড়িটি এমন দেশ রয়েছে, যেখানে স্প্যানিশ ভাষায় (Foreign Language Courses) কথা বলা হয়। বিশ্বব্যাপী স্প্যানিশ ভাষার চাহিদা ব্যাপক রয়েছে। ফ্রেঞ্চ এবং জার্মান ভাষার পরে এটি হল তৃতীয় ভাষা, যেটি শেখার আগ্রহ মানুষের যথেষ্ট থাকে। ট্রাভেল, ট্যুরিজম, জার্নালিজম ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে স্প্যানিশ ভাষা ব্যবহৃত হয়। লিখিত এবং কথ্য স্প্যানিশ ভাষা যেকোনো ব্যক্তির কেরিয়ার তৈরিতে সম্পদ। বিপিওতে চাকরি, ভাষা শিক্ষক ইত্যাদি পেশাতেও কেরিয়ার তৈরি করা যায় এই ভাষা (Foreign Language Courses) জানা থাকলে। দক্ষিণ এবং মধ্য আমেরিকার সাথে ভারতবর্ষের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দিন দিন বেড়েই চলেছে। স্প্যানিশ মিউজিক, স্প্যানিশ ফুটবল লিগ এর অসম্ভব জনপ্রিয়তা রয়েছে পৃথিবীব্যাপী এবং ভারতবর্ষ তার বাইরে নয়। তাই স্প্যানিশ ভাষা এত গুরুত্বপূর্ণ।

    ৪) জাপানি

    বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত জাপানের উন্নত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রয়েছে। প্রযুক্তিবিদ্যার উন্নত দেশ হিসেবে জাপান পরিচিত। যদি ভাবেন কোন ভাষা শিখলে, সবথেকে বেশি বেতনের চাকরি পাবেন, তবে সেটা নিঃসন্দেহে জাপানি ভাষা। জাপানি ভাষার (Foreign Language Courses) উপর দখল একটি ভালো কেরিয়ার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

    ৫) মান্দারিন চাইনিজ 

    পৃথিবীব্যাপী কয়েক কোটি মানুষ এই ভাষায় কথা বলেন। পৃথিবীর অর্থনৈতিক মানচিত্রে চীন দেশের স্থান অত্যন্ত লক্ষণীয়। বিভিন্ন চাইনিজ ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানিতে ভালো বেতনের চাকরি পেতে এই ভাষা (Foreign Language Courses) কাজে লাগে। বর্তমান ভারতে চাইনিজ দোভাষী কাজের খুবই চাহিদা রয়েছে।

    ৬) রাশিয়ান

    রাশিয়ান ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার আগ্রহ ভারতবর্ষে খুব বেশি। সারা পৃথিবীতে ৩০ কোটি মানুষ এই ভাষায় কথা বলেন। ভারত এবং রাশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বর্তমান। রাশিয়ান ভাষা শেখা থাকলে ইঞ্জিনিয়ারিং, তেল এবং গ্যাস তথা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রতে ভালো কাজের সুযোগ রয়েছে। রাশিয়ান ভাষা শেখা থাকলে, রাশিয়ান সাহিত্য ক্ষেত্রতেও কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। একটা সময় ছিল, যখন ভারতবর্ষের বিভিন্ন শহরে রাশিয়ান ভাষা (Foreign Language Courses) শেখানো হতো। রাশিয়ান সরকার বর্তমানে তাদের ভাষার প্রসারের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে।

    ৭) পর্তুগিজ 

    পর্তুগিজ ভাষার (Foreign Language Courses) ওপর দখল রয়েছে যাঁদের, তাঁদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে ফাইন্যান্স, ট্রাভেলিং, টেকনোলজি, আইটি, এডুকেশন প্রভৃতি ক্ষেত্রে। ভারতের দিল্লি এবং গোয়াতে এই ভাষা এখনও অনেকটা জনপ্রিয় রয়েছে। পৃথিবীর যে আটটি দেশে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলা হয় তার মধ্যে ব্রাজিল এবং পর্তুগালের সাথে ভারতের সম্পর্ক দিন দিন উন্নত হচ্ছে। বাণিজ্যিক সমেত অন্যান্য বিষয়েও সম্পর্ক স্থাপন হচ্ছে। তাই পর্তুগিজ ভাষা জানা থাকলে বিদেশে কাজ পাওয়া সম্ভব।

    ৮) ইতালিয়ান

    বিদেশী ভাষা শিখতে যাদের আগ্রহ রয়েছে তাঁদের জন্য ইতালিয়ান ভাষাও গুরুত্বপূর্ণ। এই ভাষার উপর দখল থাকলে Banco, Fiat, Benetton, Gucci, Lloyd, Ferrari, Marconi, Pinnacle প্রভৃতি কোম্পানিতে কাজ পাওয়ার সহজ হয়। কারণ এই সমস্ত কর্তৃপক্ষ ইতালিয়ান ভাষা যাঁরা জানে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়। অন্যান্য ভাষার থেকে তুলনামূলকভাবে অনেকটা সহজ হয় ইতালিয়ান ভাষা শেখা।

    ৯) আরবি

    তেল সম্পদে পরিপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হল আরব দেশ। এদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ কর্মসূত্রে আরব দেশ গুলিতে যান। কাতার, ওমান, কুয়েত প্রভৃতি দেশে বিভিন্ন কোম্পানি ও সংস্থায় কাজ করতে চাইলে আরবি ভাষা শেখা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত দেশগুলিতে বেতন প্যাকেজ খুবই ভালো।

    ১০) কোরিয়ান

    উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে অফিসিয়াল ভাষা হল কোরিয়ান। দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনৈতিকভাবে খুবই উন্নত। Hyundai, Posco, Lotte, Samsung, LG, Kia ইত্যাদি কোম্পানিগুলি আমাদের খুবই পরিচিত। এগুলো আন্তর্জাতিক কোরিয়ান কোম্পানি। কোরিয়ান নাটক, কোরিয়ান গান, কোরিয়ান পপ এগুলোর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে ভালো কেরিয়ার তৈরি করা সম্ভব।

  • Short Term Course: ভালো কেরিয়ার গড়তে ১০টি স্বল্পমেয়াদি কোর্স সম্পর্কে জানুন

    Short Term Course: ভালো কেরিয়ার গড়তে ১০টি স্বল্পমেয়াদি কোর্স সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে, সঠিক কেরিয়ার নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। আজকের দিনে বিভিন্ন কর্মমুখী স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) করানো হয় সারা দেশব্যাপী অসংখ্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। টেকনোলজি, ডিজাইন ,ম্যানুফ্যাকচারিং ইত্যাদি নানা রকম কোর্স চালু রয়েছে। স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে স্বনির্ভর হওয়া সম্ভব। আজকে আমরা আলোচনা করব এমনই ১০টি স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short Term Course) সম্পর্কে। প্রথাগত কোর্সের বাইরে, ভিন্ন ধর্মী এই কোর্সগুলি ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে ভালো কেরিয়ার অপশন। 

    ১) গেম ডিজাইন

    প্রথমেই বলা যাক এই  স্বল্পমেয়াদী কোর্সটির (Short term Course) বিষয়ে। মোবাইল গেম খেলতে কার না আবার ভালো লাগে। আজকের কৈশোর তো বলতে গেলে আউটডোর গেমস এর থেকে মোবাইল গেম বেশি পছন্দ করে। যদি আপনারও ভিডিও গেমে আগ্রহ থাকে তাহলে এই আগ্রহকেই পেশা বানিয়ে নিতে আর দেরি করবেন না। ভিডিও গেমের ডিজাইন, গ্রাফিক্স , ইত্যাদি বানানো এই কোর্সে শেখানো হয়। গেম ডিজাইনিং কোর্সের উপর ডিপ্লোমা করানো হয় ভারতবর্ষের বিভিন্ন কলেজে। এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সটি (Short term Course) করে আপনি কেরিয়ার নির্বাচন করতে পারেন নিম্নলিখিত পেশাদার কর্মী হিসেবে।

    1. Multimedia Artists and Animators

    2. Software Developers

    3. Art Directors

    4. Graphic Designers

    5. Web Developers

    6. Final Thoughts

    ২) ডেটা সায়েন্স

    US Bureau of Labor Statistics এর সমীক্ষা অনুযায়ী ২০২৬ এর মধ্যে ২৭% চাকরি বুস্ট করবে ডেটা সায়েন্স। ভবিষ্যতের সেরা চাকরি বেছে নিতে ডেটা সায়েন্স কোর্সের জুড়ি মেলা ভার। কম্পিউটার ,অংক, স্ট্যাটিসটিক্স, ডেটা অ্যানালিসিস এগুলোতে যদি আগ্রহ থাকে তাহলে বেছে নিতে পারেন এই কোর্সটি। প্রতিটি শিল্প ক্ষেত্রে এবং বাণিজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় ডেটা সায়েন্স কোর্স পাশ দের। তাদের কাজ হল, বিগ ডেটা অ্যানালাইস করা এবং ব্যবসার উন্নতিতে কাজ করা। সফল পেশাদার হিসেবে বেছে নিতে পারেন নিম্নলিখিত কেরিয়ার গুলি-
    1. Data Scientist

    2. Machine Learning Engineer

    3. Machine Learning Scientist

    4. Applications Architect

    5. Enterprise Architect

    ৩) সাইবার সিকিউরিটি

    একবিংশ শতকে এটা ইনফরমেশন টেকনোলজির যুগ চলছে। টাকা লেনদেন থেকে যাবতীয় ব্যক্তিগত তথ্য আদান-প্রদান সবকিছুই অনলাইনে করতে হয়। তাই সাইবার সিকিউরিটি নামের এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course) চাহিদা এখন তুঙ্গে। কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন এই ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্ররা এই স্বল্প মেয়াদী কোর্স  (Short term Course) নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সের (Short term Course) মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়। ‌ কর্মমুখী এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course) মাধ্যমে আপনারা যে কেরিয়ারগুলিকে অপশন হিসেবে বেছে নিতে পারেন সেগুলি হল-

    1. Cybersecurity Analyst

    2. Cybersecurity Consultant

    3. Cyber Security Manager/Administrator

    4. Software Developer/Engineer

    5. Systems Engineer

    ৪) ফার্মাকোলজি

    এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে মোটা মাইনের সরকারি বা বেসরকারি কাজের সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন রিসার্চ ইনস্টিটিউশন ,হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড বায়োটেক ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদিতে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course)। আসুন এবার দেখে নিই, পেশাদার কর্মী হিসেবে কোন কোন কেরিয়ার অপশন আপনি পাবেন এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে। 

    1. Pharmacist

    2. Pharmacologist

    3. Pharmaceutical Sales Representative

    4. Pharmaceutical Marketing Manager

    5. Medical Writer

    ৫ ) কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট

    প্রতিটি দেশের অর্থনীতি যত এগোচ্ছে তত বেশি কনস্ট্রাকশন এর কাজ হচ্ছে। সরকারি স্তরে হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গৃহ নির্মাণ, শহুরে এলাকায় ফ্ল্যাট তৈরি এগুলো চলছে। তাই কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সটি (Short term Course) সময়োপযোগী এতে কোন সন্দেহ নেই। বৃহৎ কনস্ট্রাকশন গুলিতে প্রয়োজন হয় কনস্ট্রাকশন ম্যানেজারের। সার্বিক পরিকল্পনা থেকে , কন্ট্রাক্টর হায়ার করা সমেত সমস্ত খুঁটিনাটি কাজ দেখে নিতে হয় কনস্ট্রাকশন ম্যানেজারদের। এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সে (Short term Course) করে একটি ভালো কেরিয়ার অপশন তৈরি করা যায়। কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স  (Short term Course)করে আপনি বেছে নিতে পারেন নিচের যে কোন একটি কেরিয়ার অপশন।

    1. Construction Manager

    2. Project Engineer

    3. Estimator

    4. Construction Inspector

    5. Civil Engineer

    আরও পড়ুন: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    ৬) হিউম্যান রিসোর্স

    প্রথমে খোঁজ নিতে হবে যে কোন কোন প্রতিষ্ঠানে মানবসম্পদ বিভাগ রয়েছে। সাধারণত বড় বড় দেশি এবং বহুজাতিক সংস্থাগুলিতে এই বিভাগ থাকে। গার্মেন্টস, ফ্যাক্টরি ,মিডিয়া হাউজ, প্রকাশনা সংস্থা, টেলি কমিউনিকেশন এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ রয়েছে এই স্বল্প মেয়াদী কোর্স   (Short term Course) করে। নিম্নলিখিত পদগুলিতে নিয়োগ করা হয় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স (Short term Course) যারা করে থাকেন।

    1. HR Officer

    2. Human Resources Manager

    3. HR Consultant

    4. Executive Recruiter

    5. Compensation and Benefits Manager

    ৭) নার্সিং

    এই কর্মমুখী কোর্সের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেকেই আছে যারা বেঙ্গালুরুতে নার্সিং পড়তে যায়। স্বাস্থ্য বিষয়ক এই কোর্স করে বিভিন্ন ছোট বড় বেসরকারি হাসপাতালে অথবা সরকারি হাসপাতালে কাজের সুযোগ রয়েছে। এই কোর্স করে নিম্নলিখিত পেশাগুলিকে বেছে নেওয়া যায়।

    1. Registered Nurse (RN)

    2. Certified Registered Nurse Anesthetist (CRNA)

    3. Cardiac Nurse

    4. Critical Care Nurse and ER Nurse

    5. Family Nurse Practitioner (FNP)

    ৮) ব্যবসা বিষয়ক কোর্স

    ফাইন্যান্স ,মার্কেটিং, একাউন্টেন্ট ইত্যাদি বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) রয়েছে, যেগুলোই ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত। ছোট বড়ো বিভিন্ন বাণিজ্য সংস্থায় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়োগ করা হয়। নিম্নলিখিত পেশা গুলিকে বেছে নিতে পারেন ব্যবসা বিষয়ক নানা রকম কোর্স করে।

    1. Accountant

    2. Management Consultant

    3. Financial Analyst

    4. Actuary

    5. Corporate Attorney (also requires a law degree)

    ৯) বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিং বিষয়ক কোর্স

    এই যুগ বিজ্ঞাপনের যুগ। বিভিন্ন ছোট বড় সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, সরকারি হোক বা বেসরকারি, বিজ্ঞাপন দিতেই হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এর ক্ষেত্র আরো অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিজ্ঞাপন এবং মার্কেটিং বিষয়ে বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ করে নিম্নলিখিত পেশাগুলিকে বেছে নিতে পারেন।

    1. Marketing Manager

    2. SEO Manager

    3. Fundraising Manager

    4. Event Planner

    5. Social Media Manager

    ১০) অর্থনীতি বিষয়ক বিভিন্ন কোর্স

    অর্থনৈতিক বিষয়ক বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ করলে পাবলিক পলিসি, হেলথ কেয়ার রিফর্ম ,আরবান প্ল্যানিং সমেত অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। স্বল্প মেয়াদি কোর্সগুলি (Short term Course)পাশ করার পরে যে যে পেশাগুলিতে কেরিয়ার তৈরি করা যায় সেগুলি হল-

    1. Economist

    2. Financial risk analyst

    3. Data analyst

    4. Financial planner

    5. Accountant

  • Sports Psychology: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    Sports Psychology: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল কলেজের বিদ্যালাভ এখন শুধু মাত্র কতোগুলো প্রথাগত ডিগ্রির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। গ্লোবালাইজেশনের যুগে বিদ্যালাভের ক্ষেত্র বেড়েই চলেছে। নিত্য নতুন কর্মমুখী কোর্স চালু হচ্ছে। কোনও কোর্স স্বল্পমেয়াদি তো কোনওটা আবার ডিগ্রি। এই কোর্স গুলির বৈশিষ্ট্য হলো, এগুলো পেশাদার কর্মী তৈরি করতে পারে নিজ নিজ ক্ষেত্রে। কর্মমুখী এই কোর্সগুলো ছাত্র ছাত্রীদের স্বনির্ভর করতেও সক্ষম। জোর দেওয়া হয় ব্যবহারিক জ্ঞানের উপর। দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয় ছাত্র ছাত্রীদের। দেশ ও সমাজের বিভিন্ন সেক্টরের দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তাই প্রতি মুহূর্তে দরকার পড়ছে দক্ষ কর্মীর।

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুতে আইফোনের উৎপাদক ইউনিটে ৬০,০০০ কর্মী নিয়োগ, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর 

    স্পোর্টস হল একটি বৃহৎ ক্ষেত্র। দেশের তরুণ সমাজ এবং শিক্ষানবিশ খেলোয়াড়দের সার্বিক উন্নতির কাজ করে এই ক্ষেত্র। অজস্র রকমের ইনডোর এবং আউডডোর গেম রয়েছে। রয়েছে বিভিন্ন স্পোর্টস ক্লাব এবং সংস্থা। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার গুলির আলাদা মন্ত্রণালয় রয়েছে স্পোর্টসের। বিভিন্ন স্পোর্টসের বিভিন্ন ইভেন্ট আমরা দেখতে পাই। জাতীয় স্তরে আন্তর্জাতিক স্তরে তো দেখি তার সাথে সাথে জেলা ও ব্লক স্তরের ইভেন্ট গুলি আমাদের চোখ এড়ায় না। দৈহিক সক্ষমতা এবং দৈহিক অনুশীলন যে কোন স্পোর্টস এর জন্য অপরিহার্য তবে স্পোর্টস শুধু এটার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। খেলোয়াড়দের মনোজগৎও সমান গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয় সংক্রান্ত একটি কোর্সের নাম হল ‘স্পোর্টস সাইকোলজি’। এই কোর্সটির বিষয় হলো, খেলোয়াড়দের পারফরমেন্স কে প্রভাবিত করবে কোন কোন সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টর সেটা নিয়ে পড়াশোনা। খেলোয়াড়দের মনোজগতে স্থির করে দেয় যে তাদের দল কেমন পারফরম্যান্স করবে। মাঠের জয়ের আগে খেলোয়াড়দের আগে মনের জগতে জিততে হয়। তাহলেই স্বাভাবিক ছন্দে এবং নিজস্ব দক্ষতায় আত্মবিশ্বাসের সাথে খেলোয়াড়রা খেলতে পারে। বিভিন্ন স্পোর্টস সংস্থা স্পোর্টস এর ক্লাব সরকারি এবং বেসরকারি আরও অনেক সংগঠন রয়েছে যেখানে স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের প্রয়োজন পড়ে। 

    স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের কেরিয়ার

    সাইকোলজি বিষয়ে সম্পর্কে তো আমরা জানি। স্কুলে কলেজে এই বিষয় পড়ানো হয়। স্নাতক, স্নাতকোত্তর, থেকে পিএইচডি এবং অনেক সময় ডিপ্লোমা কোর্সও করানো হয় সাইকোলজি বিষয়ে। সাইকোলজি ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্র বা ছাত্রীরা Association of Applied Sports Psychology (AASP)  নামক এই সংস্থায় রেজিস্ট্রেশন করিয়ে রাখতে পারেন। এই সংস্থার দেওয়া সার্টিফিকেট, স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের ক্যারিয়ার তৈরি করতে কাজে লাগে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্পোর্টস সাইকোলজিস্ট এর ক্যারিয়ার শুরু হয়, মাসে ৬,০০০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকা বেতনের মধ্যে। পরবর্তীকালে এই বেতন মাসে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাহলে আর দেরি কেন! সাইকোলজি বিষয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে করা যেতেই পারে এই কোর্স। 

    ভারতের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্স করা যেতে পারে

    ১) দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়।
    ২) রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে সাইকোলজি বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি দেওয়া হয়।
    ৩) মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্স করানো হয়।
    ৪) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, এখানেও সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রী দেওয়া হয়।
    ৫) গুরু নানক দেব বিশ্ববিদ্যালয়,  স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে এখানে স্নাতক এবং মাস্টার্স ডিগ্রি করা যায়।
    ৬) ন্যাশনাল স্কুল অফ লিডারশিপ, স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে এখানে সার্টিফিকেট কোর্স করানো হয়।
    ৭) ইনস্টিটিউট অফ হোলিস্টিক মেন্টাল হেলথ, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে পিজি ডিপ্লোমা কোর্স করানো হয়।
    ৮) রয়্যাল স্কুল অফ বিজনেস, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স করানো হয়। 
    ৯) ইনস্টিটিউট অফ স্পোর্টস সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে সার্টিফিকেট, ডিপ্লোমা সহ বিভিন্ন কোর্স এখান থেকে করা যেতে পারে।
    ১০) নেতাজি সুভাষ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্পোর্টস, এখান থেকেও স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে অনেক কোর্স করানো হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Data Science: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    Data Science: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটি (IT) সেক্টরে কাজের চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। প্রয়োজন হল, নিজেকে ‘দক্ষ’ করে তুলতে হবে। পেশাদার হতে হবে। কম্পিউটার (Computer) সায়েন্স, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং, হার্ডওয়ার, সফটওয়্যার, কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ ইত্যাদি কোর্স করে আইটি সেক্টরে অনেকেই চাকরি করেন। আজ আমরা আলোচনা করবো ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স নিয়ে। জানব এই কোর্সের খুঁটিনাটি সমস্ত বিষয়।

    কোর্সের খুঁটিনাটি…

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স আসলে কি?

    স্ট্যাটিসটিক্স, টুলস, বিজনেস নলেজ এসবের সংমিশ্রণ হল ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স। এই ক্ষেত্রে একজন দক্ষ কর্মী হতে উপরের বিষয়গুলিকে ভালভাবে আয়ত্ত করতে হবে।

    ফাইনান্স, মার্কেটিং, রিটেল আইটি, ব্যাঙ্ক ইত্যাদি ক্ষেত্রে ডেটা সায়েন্টিস্টদের প্রয়োজন। ডেটা সায়েন্সের (Data Science) চাহিদা তাই পৃথিবী ব্যাপী বললেই ভাল হয়। যে কোনও ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেই এই কোর্স করা যায়। একবিংশ শতাব্দীর ট্রেন্ডিং জব হিসেবে আইবিএম ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে ‘ডেটা সায়েন্স’ (Data Science)কে।

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্সের গঠন:

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)এর তিনটি অংশ।

    ১) মেশিন লার্নিং:  

    এর মধ্যে রয়েছে অ্যালগরিদম এবং ম্যাথমেটিক্যাল মডেলস।

    উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এই সময়ে বিভিন্ন ট্রেডিং এবং ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে টাইম সিরিজ ফোরকাস্টিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। অতীতের ডেটা দেখে, মেশিন আগামী মাসের বা আগামী বছরের প্রেডিকশন করতে পারে। এটাই হল মেশিন লার্নিং।

    ২) বিগ ডেটা:-

    প্রতিনিয়ত আমরা প্রচুর ডেটা তৈরি করি ক্লিক অর্ডার, ভিডিও ইমেজ, কমেন্ট আর্টিকেল ইত্যাদির মাধ্যমে। এই ডেটাগুলিকে সাধারণত বলে আনস্ট্রাকচারড ডেটা। এই ডেটাকে মাঝেমধ্যেই বলা হয় ‘বিগ ডেটা’। বিগ ডেটা টুলস এবং টেকনিক মূলত আন স্ট্রাকচার্ড ডেটাকে স্ট্রাকচার্ড ডেটাতে কনভার্ট করতে সাহায্য করে।

    ৩) বিজনেস ইন্টেলিজেন্স:

    প্রত্যেক ব্যবসায়ই প্রতিনিয়ত ডেটা তৈরি হয়। এই ডেটা অ্যানালিসিস করা হয়। তারপর ভিসুয়াল রিপোর্টে গ্রাফের মাধ্যমে দেখানো হয়।

    ভাল ডেটা সায়েন্টিস্ট হতে দক্ষতা কি কি প্রয়োজন?

    মূলত তিনটি পিলারের উপর দাঁড়িয়ে আছে ডেটা সায়েন্টিস্টদের দক্ষতা।

    টুলস, টেকনিক্স এবং ব্যবসায়িক দক্ষতা।

    ১) টুলস

    টুলসের মধ্যে রয়েছে

     In-depth knowledge in R,

    Python coding, MS Excel, Hadoop Platform, SQL database/coding, Technology এই গুলি, যা জানতে হবে।

    ২) টেকনিকস

    টেকনিকসের মধ্যে রয়েছে

    Mathematical Expertise,

    Working with unstructured data এই গুলি, যা একজন পেশাদার কর্মী হতে সাহায্য করবে।

    ৩) ব্যবসায়িক দক্ষতা

    এই পেশায় ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

     বেতন প্যাকেজ কেমন হয়?

    জব ট্রেন্ডিংয়ে দেখা যাচ্ছে, ৪৬ শতাংশ ডেটা সায়েন্টিস্টের বাৎসরিক বেতন ৬ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে। ৮% ডেটা সায়েন্টিস্টের বাৎসরিক বেতন ২৫ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকার মধ্যে।

    কীভাবে একজন ডেটা সায়েন্টিস্ট হতে পারে

    যে কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেটা সায়েন্স (Data Science) এর উপর পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করলেই ডেটা সায়েন্টিস্ট হওয়া যায়। এ জন্য ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক। ইঞ্জিনিয়ারিং, অঙ্ক, অর্থনীতি, ইনফরমেশন টেকনোলজি, পরিসংখ্যান ইত্যাদি শাখার গ্র্যাজুয়েটরা আবেদন করতে পারেন।

    কাজের সাথে যুক্ত আছেন যাঁরা, তাঁরাও এই কোর্স করতে পারেন। তবে নূন্যতম তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। software developers, testers, QA, networking professionals, system administrators, product and program management professionals,  IT support professionals-রা আবেদন করতে পারেন এই কোর্সের জন্য।

    এই কোর্সের সিলেবাসে কি রয়েছে?

    ডেটা সায়েন্সে(Data Science) যে যে বিষয়গুলি পড়ানো হবে সেগুলি হল-

    excel

    python programming

    SQL

    data visualisation

    machine learning

    statistics for data science

    data visualisation with tableau and Power BI

    specialisation of either advanced machine learning track or data analytics

    কোন কোন পদে চাকরি পাওয়া যাবে?

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স করলে নিম্নলিখিত এই পদগুলিতে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    data scientist

    data analyst

    data manager

    business analyst business intelligence specialist

    data science consultant analytics manager

    স্বল্পমেয়াদি কোর্স নাকি ডেটা সায়েন্স (Data Science)এর ফুল টাইম কোর্স। কোনটা ভাল?

    ফুল টাইম কোর্সটাই সবচেয়ে ভাল। যদি কেউ তিন বছরের ডিগ্রি কোর্স করে থাকেন অথবা তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকে এই ক্ষেত্রে তাহলে পোস্ট গ্রাজুয়েশন কোর্স একটি ভালো অপশন।

    আরও পড়ুন:‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Short-Term Course Benefits: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

    Short-Term Course Benefits: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথাগত ডিগ্রি থেকেও পেশাগত দক্ষতা আজকের দিনে খুব জরুরি হয়ে পড়েছে। যে কোনও সংস্থা বা শিল্প, সরকারি এবং বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই দক্ষ কর্মীর চাহিদা রয়েছে। দক্ষতা বৃদ্ধির এই কোর্সগুলোই সার্টিফিকেট বা কিছু ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা কোর্স নামে পরিচিত। এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর (Short-Term Course Benefits) সুবিধা হল, এই কোর্সগুলো অনলাইনে করা যায়। 

    করোনা অতিমারির পরে, সারা বিশ্বব্যাপী অনলাইন কাজকর্মের উপর নির্ভরতা বেড়েছে। ইন্টারনেটের যুগে ভারতবর্ষের প্রতিটি গ্রামেই এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা (Short-Term Course Benefits) নেওয়া যায়। এগুলি হয়তো রেগুলার মোডে বা অফলাইনে ভারতবর্ষের প্রতিটি গ্রাম বা শহরে সম্ভব নয়। কিন্তু, অনলাইন মোড হওয়ায় মফস্বল বা প্রত্যন্ত গ্রামের পড়ুয়ারাও তাই আজকে পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ, ওয়েব ডিজাইন, ডেটা সায়েন্সের বিভিন্ন কোর্সগুলো ঘরে বসে করতে পারছে।

    একজন পড়ুয়া বা পেশাদারের কাছে স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলোর এত চাহিদা কেন? (Short-Term Course Benefits) আমরা এবার জানব।

    ১) ফ্লেক্সিবিলিটি

    এই স্বল্প মেয়াদের অনলাইন কোর্সগুলোর (Short-Term Course Benefits) সুবিধা হল এগুলো ফ্লেক্সিবল হয়। নির্দিষ্ট সময়সীমার বাঁধন থাকে না। স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলোর আরও একটি সুবিধা হল, এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতার অত বেশি বিধি-নিষেধ থাকে না। যে কোনও বয়সের মানুষই করতে পারেন। স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলো ছাত্ররা নিজেদের ছন্দেই শিখতে পারে। নিজেদের মনের মতো পরিবেশেই শেখা যায়। স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা, ডিগ্রির থেকেও এখানে বড় বিষয় হল দক্ষতা বৃদ্ধি। একেকজন ছাত্রের যে যেদিকে আগ্রহ থাকে সেই সমস্ত দিকগুলোতেই শিখতে পারে ছাত্ররা, এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সের মাধ্যমে।

    ২) অল্প খরচ  

    এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা হল (Short-Term Course Benefits) খুব কম খরচেই এগুলো করা যায়। যেকোনও প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে গেলে যা খরচ হয়, অনলাইন স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো অবিশ্বাস্যভাবে তার থেকে অনেক কম খরচে করা যায়‌। সরকারি কলেজ ছাড়া যে কোনও প্রফেশনাল কোর্স, কোনও ডিগ্রি কলেজ থেকে করতে গেলে কেমন খরচ হয় সে তো আমরা সকলেই জানি।

    ৩) কোর্স মনিটরিং

    ছাত্ররা নিজেরাই এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স ( Short-Term Course Benefits) মনিটরিং করতে পারবে। এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলোতে পড়ুয়ারা যেহেতু নিজেদের কোর্স নিজেরাই মনিটরিং করে তাই নিজেদের ভুল-ত্রুটিগুলোও তারা নিজেরাই সংশোধন করতে পারে।

    ৪) ব্যবহারিক জ্ঞানে জোর

    ব্যবহারিক জ্ঞানের প্রতি বেশি ফোকাস দেওয়া হয় এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলোতে (Short-Term Course Benefits)। এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো করার সুবিধা এখানে থিওরির থেকে বেশি প্রাকটিক্যাল এর উপর জোর দেওয়া হয়। যা পড়ুয়াদের  দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এখন যেকোনও কাজে দক্ষতাটাই দেখা হয়। এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলো করার সুবিধা হল, এগুলো করার পরে আলাদাভাবে আর কোনও ট্রেনিং নিতে হয় না। কারণ এই কোর্সগুলো তৈরি হয় ব্যবহারিক জ্ঞানের উপর ভিত্তি করেই।

    ৫) আধুনিক যুগ অনুযায়ী দক্ষতা

    NEW-AGE SKILLS বা আধুনিক যুগ অনুযায়ী দক্ষতার পাঠ পাওয়া যায়, এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোতে (Short-Term Course Benefits)। ‘Future of Jobs Report 2018′ এর উপর সমীক্ষা করেছিল World Economic Forum. সেখানে দেখা যায় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো New age skill-এর পাঠ দেয়। যাতে সহজেই পড়ুয়ারা চাকরি পেতে পারে এবং পেশাদার হয়ে উঠতে পারে।

  • Career in Travel and Tourism: ‘ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস’- এর বিভিন্ন কোর্সে চাহিদা বাড়ছে, জেনে নিন খুঁটিনাটি

    Career in Travel and Tourism: ‘ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস’- এর বিভিন্ন কোর্সে চাহিদা বাড়ছে, জেনে নিন খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানুষ মাত্রই ভ্রমণ পিপাসু। মনোরম পাহাড়ী পরিবেশ, সমুদ্র স্রোতের গর্জন, পার্বত্য উপত্যকা এসবের টান কার আবার না থাকে। জানেন কি? ভ্রমণের এই নেশাকে পেশা বানিয়ে নেওয়ার জন্য ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর চালু হয়েছে বিভিন্ন কোর্স (tour and travel course)। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গুলিতে সবথেকে বেশী রাজস্ব যে ক্ষেত্র থেকে আসে সেটা ট্যুরিজম। করোনা মহামারির সময় কমবেশি সব দেশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই ক্ষেত্র। ট্যুরিজম ক্ষেত্রের গুরুত্ব আগামীদিনে বাড়তে চলেছে। দরকার পড়বে পেশাদার কর্মীর। এবার ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স গুলির উপর বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

    ‘ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স’ আসলে কি?

    বর্তমান ভারতে ট্যুরিজম ইন্ড্রাস্ট্রি ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ক্ষেত্রটি আজ দেশের মধ্যে অন্যতম বৃহৎ এবং লাভজনক ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। ভারতের স্থাপত্য, ভাস্কর্য , ঐতিহাসিক স্থানের প্রতি বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ বরাবরই আছে। তাই ট্যুরিজম সেক্টরে বিদেশি মুদ্রার বিনিময়ের হারও বেশ ভালো। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে,এদেশে ২০২৫ এর মধ্যে ৪কোটি ৫০ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী হবে এই সেক্টরে।  ভারতের ছাত্রদের একটি ভালো কেরিয়ার তৈরীর সুযোগ রয়েছে এই সেক্টরে। বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি, সরকারের পর্যটন দপ্তর, ট্যুর অপারেশন, শুল্ক বিভাগ, হোটেল ইত্যাদি জায়গায় কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।

    ছাত্ররা ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম এর উপর ডিগ্রি, ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেট কোর্স করতে পারবে‌। স্নাতক, স্নাতকোত্তর এর পাশাপাশি গবেষণার সুযোগ রয়েছে এই বিষয়ে।

    এই পেশার সাথে যুক্ত হতে গেলে কিরকম দক্ষতার প্রয়োজন। 

    ভ্রমণে গেলে মানুষ কে নিজের বাড়ি থেকে অনেকটাই দূরে থাকতে হয়। এখানেই একজন দক্ষ কর্মীর দক্ষতা বোঝা যায়। মানুষটিকে সমস্ত রকমের সুবিধা দিতে হবে যা তিনি বাড়িতে পেতে অভ্যস্ত। এই পেশায় যুক্ত হতে ভ্রমনের প্রতি ভালোবাসা, নতুন নতুন জিনিস শেখার আগ্রহ থাকতে হবে। তার সাথে নিজেকে সর্বদাই আপডেট রাখতে হবে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় , যা এই সেক্টরে একজন পেশাদার কর্মী হতে সাহায্য করবে। সেগুলো হলো – 

    ১)নিজেকে আত্মবিশ্বাস হতে হবে।

    ২) ভালো কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে।

    ৩) আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব থাকলে এই পেশায় উন্নতি সম্ভব।

    ৪) পরিশ্রম করার  মানসিকতা থাকতে হবে।

    ৫) ফ্লেক্সিবেল হতে হবে।

    ৬) কমিটমেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ শব্দ এই পেশার ক্ষেত্রে।

    ৭) অবিরাম কাজ করার উৎসাহ থাকতে হবে।

    ৮) অ্যাডমিনেস্ট্রশন এবং ম্যানেজমেন্ট এ ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। 

    ৯) ধৈর্য্যশীল হতে হবে।

    ১০) পরিকল্পনা করার দক্ষতা থাকতে হবে।

    ১১) প্রবলেম সলভিং স্কিল জানতে হবে।

    ১২) সংগঠন দক্ষতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।

    ১৩) নেটওয়ার্ক দক্ষতা থাকতে হবে।

    ১৪) টিম ওয়ার্ক জানতে হবে।

    ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স করতে কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগে 

    ভারতবর্ষে অনেক কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো ‘ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস’ এর উপর সার্টিফিকেট ডিপ্লোমা এবং ডিগ্রী কোর্স করায়।

    ব্যাচেলার ডিগ্রি

    ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস এর উপর ব্যাচেলার ডিগ্রী কোর্স করতে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক পাস করতে হবে যে কোন শাখায় এবং ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী নম্বরের শতাংশ কমা বাড়া হয়।

    আরও পড়ুন: ঘর আলো করে এসেছে কন্যা সন্তান, মেয়ের কী নাম দিলেন বিপাশা?

    মাস্টার্স ডিগ্রি

    প্রার্থীকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাজুয়েট হতে হবে এবং ৪৫ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে থাকতে হবে। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী নম্বরের কমা বাড়া হতে পারে। যে সমস্ত প্রার্থীর বিদেশী ভাষায় দক্ষতা থাকবে তারা অগ্রাধিকার পাবে। 

    ডিপ্লোমা কোর্স

    প্রাপ্তিকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে থাকতে হবে সঙ্গে থাকতে হবে ৪৫ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর। কলেজ অনুযায়ী নম্বর এর বাড়া কমা হতে পারে।

    পিজি ডিপ্লোমা কোর্স

    প্রার্থীকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট হতে হবে সঙ্গে থাকতে হবে ৪৫ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর।

    সার্টিফিকেট কোর্স

    এই কোর্স করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক পাস করে থাকতে হবে এবং ৪৫% থেকে ৬০% নম্বর পেয়ে থাকতে হবে।

    অনলাইন এবং ডিসটেন্স লার্নিং কোর্স

    অনলাইন মোডে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস বিষয়ে উপরিউক্ত  কোর্সগুলো করায়।

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের কোর্স করার জন্য কোন প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয় কি?

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর এমবিএ করতে হলে
    CAT, XAT, GMAT ইত্যাদি পরীক্ষায় বসতে হয়।

    কোন কোন সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর কোর্স করানো হয়? 

    ৮০০ উপর বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো থেকে ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর বিভিন্ন কোর্স পড়ানো হয়। সরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলি হল-
    Institute of Hotel Management Catering Technology & Applied Nutrition (IHM), Chennai

    Indira Gandhi National Open University (IGNOU)

    Garware Institute of Career Education and Development

    University of Mumbai
    Banaras Hindu University (BHU)

    কোন কোন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এই কোর্স করানো হয়? 

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের এর উপর কোর্স করানো হয় এমন জনপ্রিয় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে কয়েকটি হল- 

    IIHM Kolkata

    SRM Institute of Hotel Management, Chennai

    Parul University, Vadodara

    Chandigarh University (CU), Chandigarh

    SIITAM, Hyderabad

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • NEET PG: ১৬ নভেম্বরের মধ্যে নিট পিজির দ্বিতীয় কাউন্সেলিং শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    NEET PG: ১৬ নভেম্বরের মধ্যে নিট পিজির দ্বিতীয় কাউন্সেলিং শেষ করার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ নভেম্বর বিকেল ৬টার মধ্যে সব রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিকে নিট পিজি- র দ্বিতীয় রাউন্ডের কাউন্সেলিং (NEET PG Second Round Counselling) শেষ করার নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। নিট পিজি- র কাউন্সেলিং নিয়ে ঢিলেমি হচ্ছে, এই অভিযোগ পাওয়ার পরেই এই নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। 

    প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি হিমা একটি মামলার শুনানি চলাকালীন জানতে পারেন, অনেক রাজ্যেই দ্বিতীয় কাউন্সেলিং বাকি আছে, কিন্তু মপ-আপ কাউন্সেলিং- এর কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে অখিলের মন্তব্যের জের, বিজেপির আন্দোলনে উত্তাল রাজ্য 

    স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে রাজ্যের দ্বিতীয় কাউন্সেলিং সম্পন্ন হওয়ার পরে, মপ- আপ কাউন্সেলিং – এ যোগদানের যোগ্যতার মানদণ্ড জানিয়ে একটি নোটিফিকেশন জারি করা হয়েছে। নোটিফিকেশন- এ বলা হয়েছে, “যারা রাজ্যের দ্বিতীয় কাউন্সেলিং- এ একটি সিট ধরে রেখেছেন তাদের মপ-আপ কাউন্সেলিং- এ যোগদান না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।” রাজ্যগুলিকে পরামর্শ দিয়ে বলা হয়েছে, যারা এর আগের যেকোনও কাউন্সেলিং- এ সিট পেয়েছেন তাদের এই সিট থেকে যেন অব্যহতি না দেওয়া হয়।

    মপ-আপ কাউন্সেলিং:

    এদিকে মেডিক্যাল কাউন্সেলিং কমিটি (এমসিসি) নিট পিজি কাউন্সেলিংয়ের মপ আপ রাউন্ডে রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা বাড়িয়েছে। যে প্রার্থীরা এখনও রেজিস্টার করেননি, তাঁরা এমসিসি-এর সরকারি ওয়েবসাইট-mcc.nic.in-এ গিয়ে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। এখন মপ আপ রাউন্ডে শিক্ষার্থীরা রেজিস্টার করতে পারবেন আগামী ১৩ নভেম্বরের পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা বিকল্প বাছাই নিশ্চিতও করতে পারবেন ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।

    চলতি বছরে গত ২১ মে দেশজুড়ে ৮৪৯টি কেন্দ্রে নিট পিজি পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট ১ লক্ষ ৮২ হাজার ৩১৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিলেন। পরীক্ষাটি কম্পিউটারে নেওয়া হয়। মোট সাড়ে ৩ ঘণ্টার পরীক্ষা হয়েছিল। প্রশ্নপত্রে মোট ২০০টি এমসিকিউ (MCQ) প্রশ্ন ছিল। প্রতিটি প্রশ্নের জন্যে চার নম্বর করে ধার্য করা হয় এবং প্রতিটি ভুল উত্তরে এক নম্বর করে কাটা হয় পরীক্ষার্থীদের। উত্তর না দিলে সেই প্রশ্নের জন্য কোনও নম্বর কাটা হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • CLAT Exam: আইন নিয়ে পড়াশোনা করতে চান? জেনে নিন সিএলএটি পরীক্ষার খুঁটিনাটি

    CLAT Exam: আইন নিয়ে পড়াশোনা করতে চান? জেনে নিন সিএলএটি পরীক্ষার খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোটের ওপর গাউন চাপিয়ে, এজলাসে দাঁড়িয়ে সওয়াল জবাব করার সখ অনেকেরই থাকে। স্বাধীনতার আগে আবার বিলেত থেকে ‘ব্যারিস্টার’ ডিগ্রি নিয়ে আসাটা ছিল সামাজিক মর্যাদা ও প্রতিপত্তির অন্যতম মাপকাঠি। দেশ স্বাধীন হয়েছে। তবে আইনের ডিগ্রির প্রতি আকর্ষণ আগের মতোই রয়েছে। সরকারি বেসরকারি অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই রয়েছে যেখানে “আইন” পড়ানো হয়। তবে দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি থেকে আইনের ডিগ্রি নিতে চাইলে সেক্ষেত্রে বসতে হবে CLAT পরীক্ষায়। সম্পূর্ণ নাম Common Law Admission Test। এই পরীক্ষায় ভালো স্কোর করলে সুযোগ পাওয়া যায় দেশের নামী ২৫টি আইন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার। এছাড়াও কিছু বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও CLAT স্কোরের ভিত্তিতে ভর্তি নেয়। বিভিন্ন Public sector গুলি, যেমন ONGC, Coal India, BHEL, Steel Authority of India, Oil India তে আইনি পরামর্শদাতা হিসেবে সুযোগ পেতে CLAT স্কোর দেখা হয়। এই বছরের CLAT পরীক্ষা হবে ১৮ই ডিসেম্বর। অনলাইন ফর্মফিলাপ চলবে ১৩ই নভেম্বর অবধি।

    আরও পড়ুন: কেরলে ৩২ হাজার মহিলার ধর্মান্তকরণ ও আইসিসে যোগদানের কথা বলবে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’

    কারা বসতে পারে এই পরীক্ষায়?

    CLAT এর মাধ্যমে স্নাতক স্তরে যারা আইন নিয়ে পড়তে চায়, তাদেরকে যে কোনো শাখায় অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল যেকোনও পরীক্ষায় পাশ করতে হবে এবং নূন্যতম ৪৫% নম্বর পেতে হবে‌। সংরক্ষিত ক্যাটাগরির  প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৪০% নম্বর পেলেই হবে। অন্যদিকে  CLAT এর মাধ্যমে আইনের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পেতে, আইনের গ্রাজুয়েটরা ৫০% নম্বর পেলেই আবেদন করতে পারবে। সংরক্ষিত ক্যাটাগরির প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৪৫% নম্বর থাকলেই আবেদন যোগ্য। ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র ছাত্রীরাও এই পরীক্ষায় বসতে পারবে কিছু শর্ত সাপেক্ষে। 

    পরীক্ষার বিষয় কী কী?

    ১৫০ নম্বরের এই পরীক্ষায় সময় পাওয়া যাবে ২ ঘণ্টা। এমসিকিউ ধাঁচে প্রশ্ন হবে। প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে‌। নেগেটিভ মার্কিং রয়েছে। প্রতিটি ভুলের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে।
    নিম্নলিখিত বিষয় গুলি থেকে প্রশ্ন আসবে। 

    ইংলিশ কমপ্রিহেনশন

    জেনারেল নলেজ এবং কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স 

    লিগ্যাল রিজনিং

    লজিক্যাল রিজনিং

    কোয়ান্টেটিভ টেকনিক (ম্যাথ)

    দেশের সেরা আইন বিশ্ববিদ্যালয় গুলি দেখে নেওয়া যাক একনজরে :

    ১)ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্গালোর।
    ২) NALSAR ইউনিভার্সিটি অফ ,, হায়দ্রাবাদ।
    ৩) ন্যাশনাল ল ইনস্টিটিউট ইউনিভার্সিটি, ভোপাল।
    ৪) দ্য ওয়েস্ট বেঙ্গল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ জ্যুরডিক্যাল সায়েন্সে্‌ কলকাতা।
    ৫) ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, যোধপুর।
    ৬) হেদায়েতুল্লাহ ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, রায়পুর।
    ৭) গুজরাট ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, গান্ধীনগর।
    ৮) ডক্টর রামমোহন লোহিয়া ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, লক্ষ্ণৌ।
    ৯) ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ এডভান্সড লিগ্যাল স্টাডিস, কোচি।
    ১০) রাজীব গান্ধী ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ ল, পাতিয়ালা।
    ১১) চাণক্য ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, পাটনা।
    ১২) ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ওড়িশা, কটক।
    ১৩) দামোদারাম সঞ্জীব্য ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, বিশাখাপত্তনম।
    ১৪) ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ স্টাডি এন্ড রিসার্চ ইন ল, রাঁচি।
    ১৫) ন্যাশনাল ল স্কুল এন্ড জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমি, গুয়াহাটি। 
    ১৬) তামিলনাড়ু ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, ত্রিচি।
    ১৭) মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, মুম্বাই।
    ১৮) মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, নাগপুর।
    ১৯) মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, ঔরাঙ্গাবাদ।
    ২০) হিমাচল প্রদেশ ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, শিমলা।
    ২১)ধর্মশাস্ত্র ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, জব্বলপুর।
    ২২) ডঃ বি আর আম্বেদকর ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, সনিপথ।
    ২৩) ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, সিকিম।
    ২৪) ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, ত্রিপুরা।
    ২৫) ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, মেঘালয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • IIT New Courses: জয়েন্ট ছাড়াও আইআইটিতে করানো হচ্ছে বেশ কিছু নতুন কোর্স, জেনে নিন খুঁটিনাটি তথ্য

    IIT New Courses: জয়েন্ট ছাড়াও আইআইটিতে করানো হচ্ছে বেশ কিছু নতুন কোর্স, জেনে নিন খুঁটিনাটি তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটিতে পড়ার স্বপ্ন কার না থাকে! আইআইটি ক্যাম্পাসে প্রবেশ মানেই তো ছাত্র জীবনের পরম মোক্ষপ্রাপ্তি। দেশের ২৩ টি আইআইটি তে বর্তমানে প্রযুক্তির বিভিন্ন কোর্স তো করানোই হয়, সাথে সাথেই বিভিন্ন সার্টিফিকেট, ডিগ্রি, ডিপ্লোমা কোর্স চালু হয়েছে (IIT New Courses)। কোন আইআইটি কী কী কোর্স নিয়ে এল, আমরা একনজরে দেখে নেব।

    আইআইটি পাটনা

    জয়েন্ট এন্ট্রান্সে ভাল স্কোর নেই তো কি হয়েছে! প্রয়োজন নেই। আইআইটি পাটনা নিয়ে এসেছে একগুচ্ছ নতুন কোর্স (IIT New Courses)। আগ্রহী পড়ুয়ারা সরাসরি ভর্তির আবেদন করতে পারেন এই কোর্স গুলিতে। স্নাতক স্তরের নতুন এই কোর্স গুলি হল –

    ১)কম্পিউটার সায়েন্স ও ডেটা অ্যানালিটিক্সে বিএসসি অনার্স

    ২)আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স ও সাইবার সিকিউরিটিতে বিএসসি অনার্স

    ৩)গণিত ও কম্পিউটার সায়েন্সে বিএসসি অনার্স

    ৪)অ্যাকাউন্টিং ও ফিনানশিয়াল ম্যানেজমেন্টে স্নাতক কোর্স

    ৫)বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতক কোর্স

    আইআইটি মাদ্রাজ

    প্রোগ্রামিং ও ডেটা সায়েন্সে বিএসসি কোর্স করতে চাইলে আবেদন করতে পারেন আইআইটি মাদ্রাজে (IIT New Courses)। প্রোগ্রামিংয়ে পড়ুয়াদের দক্ষতা বাড়ানোই হলো এই কোর্সের লক্ষ্য। ছাত্র ছাত্রীরা নিজেদের পছন্দ মতো এই কোর্সের ফাউন্ডেশনাল সার্টিফিকেট, একটি বা দুটি ডিপ্লোমা, বিএসসি বা বিএস ডিগ্রি নিতে পারবে। আইআইটি থেকে কোর্স মানেই তো নিজেকে একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হিসেবে গড়ে তোলার সুযোগ। পাইথন ও জাভা প্রোগ্রামিং, ডিবিএমএস তো শেখানো হবেই, তার সাথে এই কোর্সে থাকবে মেশিন লার্নিং টেকনিক, আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স, ডিপ লার্নিং, বিগ ডেটা এবং পাওয়ার বিআই বা ট্যাবলোর মতো টুলের ব্যবহারও। পড়াশোনার বিষয় গুলি অনলাইনেই পাওয়া যাবে। তবে পরীক্ষা হবে অফলাইনে। দেশের ১৩০টি কেন্দ্রে, এমনকি দেশের বাইরেও থাকবে পরীক্ষাকেন্দ্র।

    দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করলেই, এই কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন (IIT New Courses)। এই কোর্সের পাশাপাশি অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি কোর্স করতে পারবেন অথবা চাকুরিজীবি হলেও কোনও বিধিনিষেধ নেই, এই কোর্সের ক্ষেত্রে। মোট চার সপ্তাহের বিষয়সূচী তৈরি করেছেন আইআইটি মাদ্রাজে অধ্যাপকরা।

    আইআইটি মান্ডি

    বৈদ্যুতিন পরিবহনে এম টেক করানো হবে আইআইটি মান্ডি থেকে (IIT New Courses)। প্রতিষ্ঠানের স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং স্কুল অফ কম্পিউটিং অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর যৌথ উদ্যোগে এই দুবছরের স্নাতকোত্তর কোর্স চালু  হয়েছে। এই কোর্সের জন্য গেট স্কোর থাকতে হবে। কোর্সের জন্য আবেদনকারীর ৬০% নম্বর সহ কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। কোন কোন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখার স্নাতকরা এই কোর্সে আবেদন করতে পারবেন একবার দেখে নিন।

    ইলেকট্রিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারিং

    মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং

    প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইনস্ট্রুমেন্টেশন অ্যান্ড কন্ট্রোল

    ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড 

    কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    আইআইটি দিল্লি

    ইলেকট্রিক মোবিলিটি- বিষয়ে এমটেক  চালু করেছে দিল্লি আইআইটির সেন্টার ফর অটোমোটিভ রিসার্চ অ্যান্ড ট্রাইবোলজি (IIT New Courses)। বৈদ্যুতিন যানবাহন, ড্রাইভট্রেন, চার্জার, চার্জিং পরিকাঠামো, ব্যাটারি এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম, ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, স্বয়ংচালিত যান ইত্যাদি বিষয় পড়ানো হবে এই কোর্সে। নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক ডিগ্রি থাকলে এই কোর্সে আবেদন করা যাবে-

    ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারিং

    অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং

    প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইন্ডাসট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং

    ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং

    আইআইটি দিল্লিতে অন্যরকম বেশ কত গুলো কোর্স চালু হয়েছে। সেগুলো আমরা দেখে নেব।

    ব্যাচেলর অফ ডিজাইন- আইআইটি দিল্লির ডিজাইন বিভাগ থেকে চার বছরের এই কোর্সটি চালু হয়েছে (IIT New Courses)। ইউসিইইডি স্কোরের মাধ্যমে এতে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। প্রোডাক্ট ডিজাইন, ইন্টারঅ্যাকশন ডিজাইন, কমিউনিকেশন ডিজাইনের মতো বিষয় গুলি এই কোর্সের অন্তর্গত।

    এম টেক ইন মেশিন ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড ডেটা সায়েন্স-  এই কোর্সের পড়ুয়ারা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের ব্যবহারিক দিকগুলোর সঙ্গে হাতেকলমে পরিচিত হতে পারবেন। এই কোর্সে ভর্তি হতে গেলেও প্রয়োজন চারবছরের স্নাতক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি।

    এমএস ইন ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি অ্যান্ড ইনজুরি প্রিভেনশন- এই নতুন কোর্সের মূল বিষয় হল ভারত এবং তার সমান সামাজিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দেশগুলোর সড়ক পরিবহণ ও ট্রাফিক নিরাপত্তা(IIT New Courses)।

    এম টেক ইন বায়ো মলিকিউলার অ্যান্ড বায়োপ্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং- এই কোর্সে (IIT New Courses) ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিই, বিটেক, এমএসসি বা সমতুল ডিগ্রি থাকতে হবে। পূর্ণ সময়ের জন্য এই কোর্সের মেয়াদ দুবছর এবং আংশিক সময়ের জন্য ৩ বছর।

  • JEE Main 2023: নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ -এর রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এনটিএ

    JEE Main 2023: নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ -এর রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে এনটিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ( NTA) নভেম্বর মাসেই জেইই মেইন ২০২৩ (JEE Main 2023) -এর আবেদন এবং রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে। যোগ্য এবং আগ্রহী প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, jeemain.nta.nic.in থেকে তাদের আবেদনপত্র তথা রেজিস্ট্রেশন ফর্মে আবেদন করে জমা দিতে পারেন।  

    জেইই মেইন ২০২২-এর মতো, জেইই মেইন ২০২৩ পরীক্ষাও দুটি সেশনে নেওয়া হবে -সেশন ১ এবং সেশন ২৷ সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ১- এর পরীক্ষা জানুয়ারি মাসে নেওয়া হতে পারে। সেশন ২- র পরীক্ষা এপ্রিল মাসে নেওয়া হতে পারে।   

    প্রার্থীরা জেইই মেইন ২০২৩ -এর উভয় সেশনে অথবা দুটির যেকোনও একটিতে উপস্থিত হতে পারেন। দুটি সেশনের যেকোনও একটিতে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বরের হিসেবে র‍্যাঙ্ক দেওয়া হবে পরীক্ষার্থীদের। করোনার আগের সময় মেনেই নেওয়া হবে জেইই মেইন ২০২৩- এর পরীক্ষা। পরীক্ষা পেছানো হবে না। এটি জেইই নীট এবং কুয়েটের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।   

    জানা গিয়েছে, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ১ -এর আবেদনপত্র নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে প্রকাশ করা হবে এবং পরীক্ষা নেওয়া হবে জানুয়ারিতে। এছাড়াও, জেইই মেইন ২০২৩ সেশন ২ -এর আবেদনপত্র সম্ভবত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হবে এবং পরীক্ষা এপ্রিলে নেওয়া হবে।  

    আরও পড়ুন: পুলওয়ামা আক্রমণ নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ, ৫ বছরের জেল বেঙ্গালুরুর ছাত্রের

    জেইই মেইন ২০২২ -এ মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল প্রতি সেশনে প্রায় ৯.৫ লক্ষ। এমন অনেক প্রার্থী রয়েছেন যারা ভালো স্কোর করতে দুটি সেশনেই বসেন। মনে করা হচ্ছে জেইই মেইন ২০২৩ -এও একই সংখ্যক আবেদন জমা পড়বে৷ এই বছর, ২৪ জন প্রার্থী ১০০% নম্বর পেয়ে র‍্যাঙ্ক ১- এ জায়গা পেয়েছেন ৷    

    জেইই মেইন ২০২২ -এর মতো, জেইই মেইন ২০২৩ -এর পরীক্ষার প্যাটার্ন একই থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রার্থীদের দুটি বিভাগ থেকে প্রশ্ন করা হবে। বিভাগ এ এবং বিভাগ বি। বিভাগ এ হবে এমসিকিউ (MCQ)। প্রার্থীদের প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ৪ নম্বর দেওয়া হবে। প্রতিটি ভুলের জন্য এক নম্বর করে কাটা হবে। বিভাগ বি হবে নিউমেরিক্যাল টাইপ। প্রার্থীদের ১০টির মধ্যে ৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। বিভাগ বি- তে কোনও নেগেটিভ মার্কিং নেই।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  
     
     
LinkedIn
Share