Category: পড়াশোনা

Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India Book of Records: ৫ মিনিটে ইংরেজি থেকে বাংলায় তর্জমা ১৫৮ টি! খুদের কীর্তিতে গর্বিত পরিবার

    India Book of Records: ৫ মিনিটে ইংরেজি থেকে বাংলায় তর্জমা ১৫৮ টি! খুদের কীর্তিতে গর্বিত পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘির এক প্রাইমারি শিক্ষকের ছেলে সৌম্যজিৎ রবিদাস। বয়স ৫ বছর ১০ মাস। কিন্তু এই বয়সেই বাজিমাত করেছে সে। ছোট্ট শিশুটি নাম তুলেছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস-এ (India Book of Records)। সৌম্যজিতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সে যখন কথা বলা শুরু করল, সেই সময় থেকেই ওর স্মরণশক্তির প্রখরতা খুব বেশি। ওকে কোনও কিছু একবার বলে দেওয়ার একমাস পর জিজ্ঞেস করলেও সেটা বলে দিতে পারত। গত জুলাই মাসের ২৬ তারিখে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস-এ আবেদনপত্র জমা দেন তাঁর বাবা। তারপর ভিডিও মারফত ইংরেজি থেকে বাংলায় পাঁচ মিনিটে ১৫৮ টি তর্জমা করে জমা দেওয়া হয়। এরপর গত ২৮ শে অগাস্ট ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে জানানো হয়, সৌম্যজিৎ রবিদাসের  নাম বুক অফ রেকর্ডস-এ স্থান পেয়েছে। ২৮ শে অগাস্ট ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ড-এর শংসাপত্র সহ মেডেল আসে সৌম্যজিতের বাড়িতে।

    ছোট থেকেই শখ বই পড়ার (India Book of Records)

    সৌম্যজিৎ রবিদাসের মা’র ইচ্ছা, তাঁর ছেলে ডাক্তার হোক। বাবা পেশায় প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক। তিনি বলেন, প্রত্যেক মা-বাবাই সন্তানদের দেখভাল করেন এবং তাদের কীসে ভাল হবে, সে বিষয়ে সব কিছু ত্যাগ করে সন্তানের পিছনে পড়ে থাকেন। এটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ও যখন কথা বলতে শিখলো, তখন ওকে যা বলা হত ও সেটা অনেকদিন পর্যন্ত মনে রাখতে পারতো। ছোট থেকেই ওর শখ বই নিয়ে নাড়াচাড়া করা। ফোনের প্রতি সৌম্যজিতের প্রচণ্ড অনীহা। ছোট থেকেই পাশাপাশি দুটো জিনিস ফোন এবং বই রেখে দিলেও বইটা নিয়েই পড়াশোনা করতে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়তো। জানার আগ্রহ প্রবল। কোনও নতুন ইংরেজি শব্দ শুনলেই মায়ের কাছে ছুটে চলে যেত তার বাংলা তর্জমা কী হবে, জানার জন্য। কোনও কারণে মায়ের বলতে অসুবিধা হলেও, ও কিন্তু ছাড়ার পাত্র নয়। অভিধান দেখেও ওর মাকে বলতে হতো, ইংরেজি থেকে ওই বাক্যের তরজমা (India Book of Records)।

    ডাক্তার হিসাবে দেখতে চায় পরিবার (India Book of Records)

    খুশি সৌম্যজিতের পরিবারের লোকজন সহ সাগরদিঘির মানুষজন। বাড়ির সকলের ইচ্ছে, যদি সৌম্যজিৎ পড়াশোনা ঠিকমত চালিয়ে নিয়ে যেতে পারে, তাহলে তাঁরা তাকে ডাক্তার হিসেবে দেখতে চাই। সেই কারণে আজ সৌম্যজিতের বাবা-মা সমস্ত মানুষের আশীর্বাদ চাইলেন যাতে তাঁর ছেলে শিক্ষার আলোয় প্রভাবিত হয়ে মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল করতে পারে। এই আশায় সৌম্যজিতের (India Book of Records) পরিবার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IIEST Shibpur: শিবপুর আইআইইএসটি-তে নেই র‍্যাগিং বা ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনা, কীভাবে সম্ভব হল?

    IIEST Shibpur: শিবপুর আইআইইএসটি-তে নেই র‍্যাগিং বা ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনা, কীভাবে সম্ভব হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: র‍্যাগিংয়ের অভিযোগে ছাত্রমৃত্যুতে উত্তাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। অথচ এরকমই ছাত্রমৃত্যুর পর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল হাওড়ার শিবপুর আইআইইএসটি-তে ছাত্র সংঘর্ষ ও র‍্যাগিংয়ের ঘটনা। অভিযোগ, ২০০৬ সালের আগে বারবার র‍্যাগিং ও ছাত্র সংঘর্ষের অভিযোগ আসত হাওড়ার শিবপুরের বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি থেকে। ২০০৬ সালে তৎকালীন বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি বা বেসু-র ১১ নম্বর হস্টেলের দোতলার বারান্দা থেকে নিচে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় সৌমিক বসু নামে তৃতীয় বর্ষের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্রের। সেই সময় বেসুতে এসএফআই  এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট কনসলিডেশন নামে দুই ছাত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ প্রায়শই লেগে থাকত। মাঝে মধ্যে অভিযোগ আসত র‍্যাগিংয়েরও।

    কীভাবে মৃত্যু হয়েছিল সৌমিক বসুর?

    সৌমিক বসু এসএফআই-এর সমর্থক ছিলেন। ২০০৬ সালের ৭ই অগাস্ট রাতে ১১ নম্বর হস্টেলে দুই ছাত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ৮ ই অগাস্ট যখন ততকালীন রেজিস্ট্রার ইন্দ্রনাথ সিনহা (বর্তমানে মাইনিং ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক) হস্টেলে ঢুকছিলেন, সেই সময় ওই ছেলেটি মনে করেন যে ইন্দ্রনাথবাবু পুরো ব্যাপারটা জেনে গেছেন। তখন তিনি ছুটে পালাতে যান। তখন ছিল বর্ষাকাল। বারান্দা ভিজে ছিল। পা পিছলে দোতলা থেকে নিচে পড়ে যান ওই যুবক। মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরোতে থাকে। প্রথমে কলেজের ছাত্র ও শিক্ষকরা দ্রুত তাঁকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে গ্রিন করিডোর করে সিএমআরআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু তার পরেও বাঁচানো যায়নি। ১২ তারিখ অর্থাৎ ঘটনার তিন দিন পর তাঁর মৃত্যু হয়।

    কীভাবে ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে গেল র‍্যাগিং?

    সেই সময় মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের নির্দেশে সিআইডি তদন্ত শুরু হয়। সিআইডির তদন্ত রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। পরে পরশমণি চট্টোপাধ্যায় কমিশন গঠন করা হয়। পরশমণি চট্টোপাধ্যায় বেসু-র প্রাক্তন উপাচার্য ছিলেন। তিনি এই ক্যাম্পাসে গন্ডগোল এবং র‍্যাগিং রুখতে বেশ কিছু পরামর্শ দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকেও এ ব্যাপারে বেশ কিছু কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তার ফলে ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ আস্তে আস্তে কমে যায় এবং র‍্যাগিংয়ের ঘটনাও পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীকালে ২০১৪ সালে বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি বেসু রূপান্তরিত হয় শিবপুর আইআইইএসটি-তে। কেন্দ্রের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনে চলে আসে বেসু। শিবপুরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি বর্তমানে ইউজিসি সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে।

    এরপর ‍র‍্যাগিং বা ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনা রুখতে আইআইইএসটির অধ্যাপকরা উদ্যোগী হন। ‍র‍্যাগিং এবং ছাত্র সংগঠনের ঘটনা বন্ধে যেমন অ্যান্টি র‍্যাগিং কমিটিকে সক্রিয় করা হয়, এর পাশাপাশি ছাত্রদের অভাব-অভিযোগ নিয়ে নিয়মিত বৈঠক হয়। ক্যাম্পাস চত্বরে সিসিটিভি, অ্যান্টি রাগিং হেল্পলাইন চালু করা, বাইরের রাজনীতি থেকে শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি বন্ধ করা, আইআইইএসটি-র গেটে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা, কোনও রকম আইডি কার্ড ছাড়া কাউকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়া, এই সমস্ত নানা পদক্ষেপের ফলে র‍্যাগিং ও ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

    কী বলছেন ছাত্ররা?

    আইআইইএসটির এক ছাত্র বলেন, যাদবপুরে যেমন বহিরাগত রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ অনেক বেশি দেখা যায়, সে দিক থেকে শিবপুর আইআইইএসটি সম্পূর্ণ ভাবে বাইরের রাজনীতি থেকে মুক্ত। কেন্দ্র সরকারের অধীনে সরাসরি চলে যাওয়ার পর সেখানে ছাত্র নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। ছাত্রছাত্রীরা নিজেরাই তাঁদের লিডার নির্বাচন করেন। এছাড়া হস্টেল ক্যাম্পাসে পাশ আউট ছাত্রদের থাকার কোনও ব্যবস্থা নেই। হস্টেল, লাইব্রেরি সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব ধরনের বিভাগ থেকে ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিলে তবেই ছাত্রদের হাতে মার্কশিট দেওয়া হয়। স্বাভাবিকভাবেই আইআইইএসটি-তে বহিরাগত বা পাশ আউট ছাত্রছাত্রীরা থাকার কোনও ব্যবস্থা নেই।

    কী বলছেন জয়েন্ট রেজিস্ট্রার? 

    বর্তমান জয়েন্ট রেজিস্ট্রার (অ্যাকাডেমিক) নির্মাল্যকুমার ভট্টাচার্য বলেন, ২০০৬ সালে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার পর ছাত্র-ছাত্রীদের উপলব্ধি হয় যে অযথা নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন তাঁরা। তারপর থেকে নিজেরাই আস্তে আস্তে এই ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেন। অন্যদিকে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীরা জানিয়েছেন, বর্তমানে এখানে র‍্যাগিং বলে কিছু নেই। উল্টে তাঁরা সিনিয়রদের কাছ থেকে সহযোগিতা পান অনেক বেশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Teacher Awards: দেশের সেরা ৫০ জনের মধ্যে বাংলার ‘জাতীয় শিক্ষক’ কে?

    National Teacher Awards: দেশের সেরা ৫০ জনের মধ্যে বাংলার ‘জাতীয় শিক্ষক’ কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ বছর ‘জাতীয় শিক্ষক’ সম্মান (National Teacher Awards) পাচ্ছেন হাওড়া জেলার বালির নিশ্চিন্দার রঘুনাথপুর নফর অ্যাকাডেমির শিক্ষক চন্দন মিশ্র। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসের দিন দিল্লিতে তাঁর হাতে জাতীয় শিক্ষক সম্মান তুলে দেবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। দেশের সেরা ৫০ জন শিক্ষকের মধ্যে এ রাজ্য থেকে জায়গা করে নিয়েছেন বালির অভয়নগর এলাকার ওই প্রধান শিক্ষক চন্দন মিশ্র।

    কে এই চন্দন মিশ্র (National Teacher Awards)? 

    স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, চন্দনবাবু বিগত ২২ বছর ধরে শিক্ষকতা করছেন৷ চাকরি সূত্রে হাওড়ার এই স্কুলে থাকলেও তিনি আদতে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বরানগরের বাসিন্দা। কর্মজীবনে শিক্ষক হিসেবে একাধিক পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন। ২০২২ সালে রাজ্য সরকার তাঁকে শিক্ষারত্ন সম্মানে ভূষিত করে। তিনি বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম হাইস্কুল থেকে প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। এরপর স্কটিশ চার্চ থেকে উচ্চ শিক্ষা এবং তারপর বিএড করেন। ২০০১ সালে শিক্ষকতা শুরু করেন খিদিরপুর অ্যাকাডেমিতে। চার বছর সেখানে পড়ান। এর পর চলে যান হাওড়ার বাগনানের কুলগাছিয়া কামিনা হাইস্কুলে। টানা ১০ বছর সেখানকার শিক্ষক ছিলেন চন্দনবাবু। এর পর নিশ্চিন্দা রঘুনাথপুর নফর অ্যাকাডেমিতে শিক্ষকতা শুরু। অন্যান্য শিক্ষকদের মতো নিজেকেও চন্দনবাবু মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবেই ভাবতে ভালবাসেন। পুঁথিগত শিক্ষাদানের পাশাপাশি প্রত্যেক পড়ুয়াকে ভাল মানুষ হওয়ার পাঠও সব সময় দিয়ে যান এই শিক্ষক। সেই মানুষ গড়ার কারিগরকেই এই সম্মান (National Teacher Awards) জানাতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি।

    খুশি তিনি, ছাত্রছাত্রী এবং জেলার বাসিন্দারা (National Teacher Awards)

    তাঁদের প্রধান শিক্ষক আদর্শ শিক্ষকের এই সম্মান পাওয়ার খবরে খুশি তাঁর অসংখ্য ছাত্রছাত্রী। এই খবরে খুশি চন্দনবাবু, তাঁর স্কুল ও হাওড়া জেলার বাসিন্দারা। চন্দনবাবু বলেন, আমিও আশা করতাম, একদিন রাষ্ট্রপতি আমাকে জাতীয় শিক্ষকের সম্মান (National Teacher Awards) তুলে দেবেন। আজ সেই স্বপ্ন সত্যি হতে চলেছে। এটা আমার কাছে যেমন আনন্দের, তেমন গর্বের। ৩ সেপ্টেম্বর আমাকে দিল্লিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। শিক্ষক দিবসে সম্মানীয় রাষ্ট্রপতি পুরস্কার তুলে দেবেন। তিনি বলেন, শিক্ষকরা সমাজ ও মানুষ গড়ার কারিগর। এই সম্মান তাঁকে আগামী দিনে আরও ভাল কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Jadavpur University: র‍্যাগিং রুখতে শিক্ষক-পড়ুয়ার সরাসরি যোগাযোগ যাদবপুরে নেই কেন? কাদের স্বার্থে?

    Jadavpur University: র‍্যাগিং রুখতে শিক্ষক-পড়ুয়ার সরাসরি যোগাযোগ যাদবপুরে নেই কেন? কাদের স্বার্থে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও হস্টেলে, আবার কখনও কলেজ ক্যাম্পাসে। সিনিয়র পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে একাধিক বার হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যের একাধিক মেডিক্যাল কলেজে নানা ঘটনায় প্রকাশ্যে এসেছে র‍্যাগিং রোগের ছবি! কিন্তু গত কয়েক বছরে পড়ুয়া-শিক্ষক সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থাকে পোক্ত করে অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজ রুখেছে র‍্যাগিং রোগ! প্রশ্ন উঠছে, অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজ পারলে, রাজ্যের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কেন শিক্ষক-পড়ুয়ার সহজ সম্পর্ক তৈরি করতে পারল না? কেন কর্তৃপক্ষের কাছে যাওয়ার জন্য এখনও লাল ফিতের গেড়োয় আটকে থাকতে হয় সাধারণ পড়ুয়াদের? মুক্তচিন্তার প্রাঙ্গণে কেন সহজ নয় পড়ুয়া ও কর্তৃপক্ষের যোগাযোগের মাধ্যম?

    কীভাবে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে যোগাযোগ সহজ হয়েছে? 

    রাজ্যের অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে বিভিন্ন জেলা থেকে পড়ুয়ারা আসেন। বিভিন্ন সময়েই এই হস্টেলগুলিতেও প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ তোলেন। কিন্তু গত কয়েক বছরে র‍্যাগিং রুখতে নতুন পন্থা নিয়েছে সংশ্লিষ্ট মহল। অধিকাংশ কলেজে তৈরি হয় হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ। প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা ভর্তির পরেই তাদের নিয়ে গ্রুপ তৈরি হয়। সেই গ্রুপে থাকেন কলেজের একাধিক বিভাগের অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষাকর্মী, হস্টেলের সুপার। কোনও রকম অসুবিধার সম্মুখীন হলেই পড়ুয়া ওই গ্রুপে লিখতে পারবেন। একাধিক ব্যক্তি তাঁর সমস্যার কথা জানতে পারবেন। দ্রুত পদক্ষেপ সহজ হবে। আর তাতেই কাজ হচ্ছে বলে জানাচ্ছে পড়ুয়াদের একাংশ। কলেজ ক্যাম্পাস হোক কিংবা হস্টেল, সরাসরি কলেজের কর্তৃপক্ষ স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা পাওয়ায় পঠনপাঠন থেকে অন্যান্য সমস্যা সহজেই জানানো যাচ্ছে। ফলে, হেনস্তা কমছে।

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন কোথায়? 

    দিন কয়েক আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের দেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেল থেকে উদ্ধার হয়। অভিযোগ, সিনিয়র ছাত্ররা তাঁকে র‍্যাগিং করে। আর তার জেরেই ওই ছাত্র মারা যান। এরপরেই প্রশ্নের মুখে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হস্টেল সুপার, ডিন অব স্টুডেন্টের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। কেন একজন প্রথম বর্ষের পড়ুয়া নির্দিষ্ট নিয়মমাফিক হস্টেলে থাকতে পারলেন না, সে নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। পড়ুয়াদের একাংশ জানাচ্ছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) কোনও রকম হেনস্তার অভিযোগ করতে হলে ই-মেল মারফত করতে হয়। কিন্তু রাতে হস্টেলে একাধিকবার র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। তৎক্ষণাৎ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের কোনও রকম উপায় নেই। কার্যত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাধারণ পড়ুয়ার যোগাযোগ করা বেশ কঠিন। আর তার ফলেই প্রশ্ন উঠেছে, মুক্তমনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন থাকবে এই লাল ফিতের গেড়ো?

    কী বলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ? 

    সাম্প্রতিক পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক সে কথা জানালেও কেন এমন ঘটনা ঘটলো এবং তার দায় কতখানি কর্তৃপক্ষের, সে নিয়ে মুখে কুলুপ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের! হস্টেল সুপার এবং ডিন অব স্টুডেন্টের ভূমিকা নিয়েও থাকছে প্রশ্ন! আর এসবের কোনও উত্তর দিতে নারাজ বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student death: আসছে ইউজিসি, চলে যেতে পারে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশিষ্ট’ তকমা

    JU Student death: আসছে ইউজিসি, চলে যেতে পারে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশিষ্ট’ তকমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্রমৃত্যুর কারণে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (JU Student death) এখন ঘরে-বাইরে আলোচনার শিরোনামে। পরের সপ্তাহে আসতে চলেছেন ইউজিসির প্রতিনিধিরা। যাদবপুর আইওইউ বা Institutions of Eminence (IoE) এর তকমা কি হারাবে? এই প্রশ্নই উঠছে যাদবপুরের ক্যাম্পাসে। 

    ইনস্টিটিউশনস অব এমিনেন্স বা বিশিষ্টতার তকমা কী (JU Student death)?

    ২০১৮ সাল থেকে ইউজিসি বিশেষ প্রকল্পের সুচনা করেছিল। তাতে বলা হয়, দেশের মোট ১০ টি সরকারি এবং ১০ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশিষ্টর তকমা দিয়ে বড় অনুদান দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো, গবেষণা এবং উন্নত ক্লাসের সুবিধার জন্য এই অনুদান মিলবে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক থেকে। সেই সঙ্গে থাকবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সম্পূর্ণ পাঠ্যক্রমে স্বায়ত্ত শাসনের অধিকার। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৯ সালের ছাত্র সংসদের নির্বাচনে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ এই ইনস্টিটিউশনস অব এমিনেন্স-এর জন্য বিশেষ প্রচার অভিযান চালায়। উল্লেখ্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (JU Student death) এবং রাজ্যকে বিশিষ্টতার জন্য সহযোগিতা এবং বিশেষ অনুদান পাওয়ার জন্য প্রতিবেদন পাঠাতে বলা হয়। কিন্তু রাজ্য সরকার বা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এই তকমা নিয়ে খুব একটা সক্রিয়তা দেখায়নি বলে অভিযোগ ওঠে।

    কেন এই তকমা বাতিল হতে পারে?

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (JU Student death) সম্পর্কে ইউজিসির এক আধিকারিক বলেন, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে যাদবপুর ৩ হাজার ২৯৯ কোটি টাকার বাজেট জমা দিয়েছে ইউজিসির কাছে। কিন্তু পরে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের তরফে রাজ্য সরকারের কাছে অনুদানের ১০০০ কোটি টাকা বহন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তাতে রাজ্য সরকার এবং রাজ্যের শিক্ষা দফতর সক্রিয়তা দেখায়নি। প্রস্তাবকে সংশোধন করে রাজ্য শিক্ষা দফতর পাঠালেও, সেখানে বাজেটের পরিমাণ কম করা হয় বলে ইউজিসিকে জানানো হয়। এর ফলে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক যাদবপুরের ইনস্টিটিউশনস অব এমিনেন্স তকমা বাতিল করার সুপারিশ করে। একই ভাবে জামিয়া হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্টতার তকমা হারাবে বলে জানা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজ্য সরকার যদি অনুদানের একটা অংশ বহন না করে, তাহলে এই বিশেষ তকমার অনুদান না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

    স্বপ্নদীপের মৃত্যুতে যাদবপুর এখন সরগরম। মৃত্যুর কারণ হিসাবে র‍্যাগিং এবং কর্তৃপক্ষের দায়বদ্ধতা নিয়েও উঠছে প্রশ্না। ইউজিসি আসার পর এখন তদন্তের গতি কোন পথে এগোয় তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • UPSC: ইউপিএসসি পরীক্ষায় ইঞ্জিনিয়ারদের সাফল্যের হার সবথেকে বেশি, বলছে রিপোর্ট

    UPSC: ইউপিএসসি পরীক্ষায় ইঞ্জিনিয়ারদের সাফল্যের হার সবথেকে বেশি, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত ১০ বছরে ইউপিএসসি পরীক্ষায় ইঞ্জিনিয়ারদের সাফল্যের হার সবথেকে বেশি। দেখা যাচ্ছে, বর্তমান প্যানেলের ৭০ শতাংশেরও বেশি প্রার্থী বাছাই হয়েছেন সিভিল সার্ভিসে যাঁরা টেকনিক্যাল অথবা মেডিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্র বা ছাত্রী। ইউপিএসসি (UPSC) কর্তারা বলছেন যে বেশিরভাগ ইঞ্জিনিয়ার এবং ডাক্তাররা ইউপিএসসিকে পছন্দের তালিকায় রাখছেন। এর ফলে দেশে  ভাল ডাক্তার এবং ইঞ্জিনিয়ারদের অভাব বাড়তে থাকবে। ইউপিএসসির (UPSC) কর্তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে এই প্রবণতা যদি চলতে থাকে তাহলে আগামী দিনে অন্যান্য ক্ষেত্রে মেধাকে হারিয়ে ফেলবে আমাদের দেশ।

    ইঞ্জিনিয়ারদের সাফল্যের হার বেশি

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ডাক্তার এবং ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে  থেকে যদি বেশি সংখ্যায় ইউপিএসসি (UPSC) সিভিল সার্ভেন্ট পাওয়া যায়, তবে সেক্ষেত্রে চিকিৎসা শাস্ত্র অথবা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রগুলিতে মেধার অভাব দেখা দেবে। সম্প্রতি, এই ডেটা প্রস্তুত করা হয়েছে ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষায় যারা সফল হয়েছেন তাঁদের  পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতার উপর। এবং সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০১১ সালে ৪৬ শতাংশ ইঞ্জিনিয়ার ইউপিএসসি (UPSC) পরীক্ষার সফল হয়েছিলেন, ২০২০ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষার সফল হয়েছেন ৬৫ শতাংশ ইঞ্জিনিয়ার ছাত্র-ছাত্রী।  অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে ২০১১ সালে মেডিক্যাল ছাত্র-ছাত্রীদের সাফল্যের হার ১৪ শতাংশ ছিল, ২০২০ সালে তা নেমে এসেছে ৪ শতাংশে। অন্যদিকে হিউম্যানিটিস নিয়ে পড়াশোনা করেছেন এমন পড়ুয়ারা ২০১১ সালের ইউপিএসসি-তে সফল হয়েছিলেন ২৩ শতাংশ। এবং ২০২০ তে সেই সাফল্যের হার ২৮ শতাংশ। মাঝখানে হিউম্যানিটিসের ছাত্র-ছাত্রীদের সাফল্যের হার বেড়ে গিয়েছিল ২০১২ সালে। সেবার ৪০ শতাংশের বেশি ছাত্র-ছাত্রী সফল হন ইউপিএসসি-তে (UPSC)। 

    কমিটির প্রস্তাব

    ইতিমধ্যে  কমিটি আর্জি জানিয়েছে, ইউপিএসসির সমস্ত পর্ব যাতে ছয় মাসের মধ্যে সম্পন্ন হয়। কমিটির মতে, সাধারণ মানুষের সঙ্গে সরকারের যোগসূত্র গড়ে তোলেন সিভিল সার্ভেন্টরা। তাই একজন দক্ষ এবং পেশাদার সিভিল সার্ভেন্ট (UPSC) গড়ে তুলতে ভাল মানের প্রশিক্ষণের কথা বলা হয়েছে ঐ রিপোর্টে। কমিটির পরামর্শ,  আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অবনতি হলে কীভাবে সিভিল সার্ভেন্টরা তা নিয়ন্ত্রণ করবেন, এ বিষয়ে সব থেকে জোর দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: আমেরিকার ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণার ডাক পেলেন প্রত্যন্ত এলাকার যুবক

    Dakshin Dinajpur: আমেরিকার ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণার ডাক পেলেন প্রত্যন্ত এলাকার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ বিজ্ঞানী হওয়ার হাতছানি! আমেরিকার শিকাগোতে যাচ্ছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রত্যন্ত এলাকার যুবক। কুমারগঞ্জের (Dakshin Dinajpur) সমজিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষ্ণপুর এলাকার বাসিন্দা বয়স ২৩ এর যুবক আব্দুল মোতাকাব্বের সরকারের এমন সাফল্যে বেজায় খুশি প্রতিবেশীরা। অবাক হয়েছেন খোদ পরিবারের লোকেরাও। যাকে দেখতেই এখন ভিড় জমছে বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া কৃষ্ণপুর গ্রামে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের কৃতী ছাত্র আব্দুল মোতাকাব্বের শুধুমাত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আমেরিকার পাঁচ-পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণা করার ডাক পেয়েছেন। যেখান থেকে মিলেছে মাসিক লক্ষ লক্ষ টাকা স্টাইপেন্ডের প্রতিশ্রুতিও। আর যার খুশিতেই রীতিমতো উৎসবের আমেজ সীমান্তবর্তী ওই গ্রামে। এদিকে ছেলের এমন সাফল্যের খবরে আবেগে আপ্লুত মা-বাবা চোখের জল আটকে রাখতে পারেননি। দেশের জন্য, সমাজের জন্য ও পরিবেশের জন্য কিছু করে দেখাক আব্দুল মোতাকাব্বের, চাইছে গোটা কৃষ্ণপুর গ্রাম। একাধিক শিক্ষকের পরামর্শ ও এপিজে আব্দুল কালামের আদর্শকে পাথেয় করেই গবেষণার কাজে মনোনিবেশ করতে চান আব্দুল মোতাকাব্বের।

    কীভাবে এল এই ডাক?

    দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) কুমারগঞ্জ ব্লকের সীমান্তবর্তী গ্রাম কৃষ্ণপুরের বাসিন্দা পেশায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন সরকারের ছোট ছেলে আব্দুল মোতাকাব্বের সরকার। ছোট থেকেই মেধাবী আব্দুল মোতাকাব্বের প্রথমে স্থানীয় মাদ্রাসা ও তার পর হাইস্কুল থেকে পড়াশুনা করে ৯৩ শতাংশ নম্বর নিয়ে ২০১৮ সালে বালুরঘাট ললিতমোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঁচ বছর রসায়ন বিভাগ নিয়ে পড়াশুনা করে ইউএস-এর অনলাইন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এরপরেই চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আমেরিকার পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণার ডাক পান কুমারগঞ্জের প্রত্যন্ত এলাকার ওই মেধাবী ছাত্র।

    ৬ অগাস্ট আকাশপথে আমেরিকায় পৌঁছাবেন

    যদিও আব্দুল মোতাকাব্বের শিকাগোতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অফ এলিনয়েজে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেখান থেকে পাঁচ বছর গ্লোবাল ওয়ার্মিং ও অপ্রচলিত শক্তির উপরই গবেষণা করবেন তিনি। চুক্তি হিসাবে আমেরিকা সরকার ভারতীয় টাকায় প্রতি মাসে তাঁকে দু’ লক্ষেরও বেশি টাকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। যে খবর দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) সীমান্ত অধ্যুষিত গ্রামে পৌঁছাতেই খুশির আমেজে মেতে উঠেছে গোটা গ্রাম। আবেগে আপ্লুত হয়েছে আব্দুলের গোটা পরিবারও। আগামী ৬ অগাস্ট আকাশপথে আমেরিকায় পৌঁছাবেন কুমারগঞ্জ ব্লকের কৃষ্ণপুর গ্রামের ওই যুবক। মেধাবী ওই কৃতীকে দেখতেই যেন সকাল থেকে সন্ধ্যা উপচে পড়ছে গ্রামবাসীদের ভিড়।

    কী বললেন ওই যুবক এবং তাঁর বাবা-মা?

    আব্দুল মোতাকাব্বের সরকার (Dakshin Dinajpur) বলেন, দেশের জন্য, সমাজের জন্য কিছু করার ভাবনা তাঁর ছোট থেকেই। গ্লোবাল ওয়ার্মিং ও অপ্রচলিত শক্তির উপর গবেষণার জন্য আমেরিকার শিকাগোতে ডাক পেয়েছেন তিনি। পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ডাক পেলেও আমেরিকার শিকাগোতে ইউনিভার্সিটি অফ এলিনয়েজেই যোগ দিচ্ছেন। বাবা তোফাজ্জল হোসেন সরকার বলেন, তাঁর ছেলে এপিজে আব্দুল কালামকে অনুসরণ করেই এপথে এগিয়ে চলেছে। দেশের জন্য, সমাজের জন্য, মানুষের জন্য কিছু করুক, তাঁরা সেটাই চান। মা মেহেবুবা বিবি বলেন, ছোট থেকেই একটু আলাদা তাঁর ছোট ছেলে। পড়াশুনায় যথেষ্টই ভালো সে। তবে একটা অচেনা শহরে যাচ্ছে, এটা নিয়েই কিছুটা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বনবিজ্ঞানীর কৃতিত্ব অর্জন করলেন বালুরঘাটের রেখা মাহাতো, উচ্ছ্বসিত পরিবার

    Dakshin Dinajpur: বনবিজ্ঞানীর কৃতিত্ব অর্জন করলেন বালুরঘাটের রেখা মাহাতো, উচ্ছ্বসিত পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) ব্লকের চিঙ্গিসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মেয়ে বন বিভাগের বিজ্ঞানী হওয়ার অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছেন। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ ফরেস্ট্রি রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন পরীক্ষায় পাশ করেই এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন রেখা মাহাতো। দেশের মধ্যে ২৭ জন এই সফল তালিকায় আছেন। তার মধ্যে শুধুমাত্র বায়ো টেকনোলজিরই আছেন চারজন। তার মধ্যে রেখা অন্যতম। আগামীতে দেশের বনাঞ্চলের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ নিয়ে গবেষণা করবেন তিনি। রেখা সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের রাবার বোর্ডে চাকরিও পেয়েছেন। গ্রামের মেয়ের বনবিজ্ঞানী হওয়ার সাফল্যে গর্বিত গোটা গ্রাম। কৃষক পরিবারের বছর পঁচিশের তরুণীর এমন সাফল্যকে সাধুবাদ জানিয়েছে জেলার মানুষ।

    কী বললেন রেখা মাহাতো (Dakshin Dinajpur)?

    রেখা মাহাতো বলেন, ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞানী হওয়ার ইচ্ছে ছিল। গাছের প্রতি একটা আলাদা টান রয়েছে। তাই ছোটবেলা থেকেই কষ্ট করে পড়াশোনা করে এই জায়গায় পৌঁছেছি। খুব ভালো লাগছে। আগামীতে গাছ নিয়েই গবেষণা করব। পাশাপাশি দেশের জন্যও কাজ করব। রেখার বাবা বিষ্ণুপদ মাহাতো ও মা জয়ন্তী মাহাতো বলেন, আমরা কৃষক পরিবারের হলেও খুব কষ্ট করে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করিয়েছি। তবে মেয়ে এত দূরে পৌঁছবে কল্পনাও করতে পারিনি। মেয়ের জন্য খুব গর্ব হচ্ছে। রেখার বাড়ি বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে। শুরু থেকেই লড়াইটা সহজ ছিল না। আত্মীয়ের বাড়িতে কিংবা ভাড়া বাড়িতে থেকেই স্কুলের গণ্ডি পার করেছেন। পরবর্তীতে কলকাতা ও দিল্লিতে থেকে পড়াশুনা করেছেন। বর্তমানে চাকরি সূত্রে থাকেন অসমে। তবে খুব শীঘ্রই দেরাদুনে বায়ো টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে বিজ্ঞানী হিসেবে যোগ দেবেন।

    পরিবারের বক্তব্য

    রেখার দুই দাদা অনুপ মাহাতো ও মানস মাহাতো বলেন, সীমান্তবর্তী এই গ্রাম থেকে শহরে গিয়ে পড়াশোনা করতে হয়েছে বোনকে। আজ ওর সাফল্যে গোটা গ্রাম খুশি। বালুরঘাটের (Dakshin Dinajpur) শিক্ষক দীপক মণ্ডল বলেন, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ঠিক থাকলে মানুষ সাফল্য পাবেই। রেখা তারই প্রমাণ। কিছুদিন আগেও বালুরঘাটের একছাত্র বিজ্ঞানী হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এবার বালুরঘাটের মেয়ে বিজ্ঞানী হচ্ছেন। জেলার এমন সাফল্যে আমরা গর্বিত।

    কীভাবে পড়াশুনা করেছেন?

    জানা গিয়েছে, রেখা ২০১৩ সালে বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) ব্লকের বাদামাইল হাইস্কুল থেকে ৮৮.৬ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর বালুরঘাট গার্লস স্কুল থেকে ৯২ শতাংশ নম্বর নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। কল্যাণীতে বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন। তারপর দিল্লির ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইন্সটিটিউট থেকে এমএসসি পাশ করেন। ২০২২ সালে পরীক্ষা দিয়ে ভারত সরকারের অধীন রাবার বোর্ডে চাকরি পান। কিন্তু বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন থেকে সরে আসেননি। ভাবা পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রের বিজ্ঞানী হওয়ার পরীক্ষাও দিয়েছিলেন। কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলেও ইন্টারভিউতে পাশ করেননি। অতঃপর ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ ফরেস্ট্রি রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশনের পরীক্ষায় পাশ করে বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্নপূরণ করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কোর্স শুরু এবার বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

    Paschim Medinipur: আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কোর্স শুরু এবার বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিশ্বের দরবারে পথ চলা শুরু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের। আর সেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ইতিমধ্যেই কাজে লাগাতে শুরু করেছে বিশ্বের বিভিন্ন তাবড় দেশ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি সহ সরকারি, বেসরকারি কোম্পানি যাবতীয় ক্ষেত্রেই এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এবার পিছিয়ে পড়া জঙ্গলমহল অধ্যুষিত পশ্চিম মেদিনীপুরে (Paschim Medinipur) শুরু হল সেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (AI) কোর্স। মেদিনীপুর শহরের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ৬ মাসের এই কোর্স শুরু করতে চলেছে পড়ুয়াদের জন্য।

    কীভাবে পড়ানো হবে এই কোর্স (Paschim Medinipur)?

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই কোর্সে ছাত্র-ছাত্রীসহ শিক্ষকও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিএই (CCAE) ডিপার্টমেন্টে সান্ধ্যকালীন ক্লাসে এই কোর্স চালু হবে। কোর্সের মেয়াদ রাখা হয়েছে ছয় মাস এবং কোর্স ফি তিন হাজার টাকা। প্রথম পর্বের চল্লিশটি আসন নিয়ে এই কোর্স শুরু হবে। এরপর আস্তে আস্তে পড়ুয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে এই কোর্সের আসন সংখ্যা বাড়বে বলেই জানিয়েছে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় (Paschim Medinipur)। অনলাইন এবং অফলাইনের মাধ্যমে আবেদনপত্র গৃহীত হবে। এই বছর পুজোর আগেই এই কোর্স চালু হতে চলেছে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভবনে। আর সেই কোর্স নিয়ে ইতিমধ্যে ফর্ম ফিলাপে এগিয়ে এসেছে পড়ুয়া সহ শিক্ষকরা। গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করলেই এই কোর্সে আবেদন করা যাবে। এই কোর্স আগামী দিনের যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলেই দাবি শিক্ষক সহ দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের।

    বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    এই বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে বলেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুশান্ত চক্রবর্তী। তিনি বলেন, যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে ব্যবহার করছে গোটা বিশ্ব। জঙ্গলমহলের (Paschim Medinipur) পিছিয়ে পড়া মানুষ যদি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের জ্ঞানকে শিক্ষা হিসাবে গ্রহণ করেন, তাহলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আগামী দিনে বিশ্বের সঙ্গে তাঁরাও পায়ে পা মিলিয়ে উন্নতির দিকে এগিয়ে যাবেন। শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রে নয়, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, পরিবেশ, বিজ্ঞান এবং বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি কোম্পানি সহ কর্পোরেট জগতেও এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা যাবে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহারে কাজ হবে অত্যন্ত সহজ এবং খুব দ্রুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম, ৬ বছর বয়সেই তাক লাগিয়ে দিয়েছে শ্রীহান!

    Durgapur: কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম, ৬ বছর বয়সেই তাক লাগিয়ে দিয়েছে শ্রীহান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ৬ বছর। কিন্তু তাতে কী? এই বয়সেই কণ্ঠস্থ ১৯৪ টি সামুদ্রিক প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম। গড়গড়িয়ে অবলীলায় বলে চলেছে কঠিন কঠিন দাঁত ভাঙা সব ইংরেজি শব্দ। এশিয়ায় রেকর্ড করে ফেলল দুর্গাপুরের (Durgapur) হরিবাজার অঞ্চলের বাসিন্দা ছোট্ট শ্রীহান। মাত্র সাড়ে ৯ মিনিটে এইসব নাম বলায় এশিয়া বুক অফ রেকর্ডস থেকে স্বীকৃতি মিলেছে সম্প্রতি। তার ঝুলিতে এসেছে শংসাপত্র, মেডেল । দুর্গাপুরের হেমশীলা মডেলের ক্লাস ওয়ানের ছাত্র শ্রীহানের ছোটবেলা থেকেই ফটোগ্রাফিক মেমরি, যা দেখে তাই মনে রাখতে পারে। এই বয়সেই সোলার সিস্টেম, সামুদ্রিক প্রাণী, প্ল্যানেট ইত্যাদি বিষয়ের ওপর এনসাইক্লোপিডিয়া পড়ে ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি ছবি আঁকার ব্যাপক আগ্রহ এই খুদের, জানাচ্ছে নিজের মুখে।

    কী বললেন গর্বিত বাবা-মা (Durgapur) 

    শ্রীহান পালের (Durgapur) বাবা ডঃ সৌরভ পাল একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই পড়ার বইয়ের পাশাপাশি এই বিষয়গুলিতে অসীম আগ্রহ ছেলের। অন্যান্য বাচ্চারা কোথাও গেলে যেমন খেলনা চায়, ও তাই চাইত। কিন্তু তার থেকে ওর বেশি আগ্রহ ছিল বইতে। প্রথম বিভিন্ন প্ল্যানেট। তারপর বিভিন্ন জায়গা। তারপর স্বাধীনতা সংগ্রামী। মোটামুটি সবার সম্পর্কেই বই কিনে দিয়েছি, ও পড়েছে। ওর আসলে ফটগ্রাফিক মেমরি আছে। সব যে পড়ছে, তা নয়। টিভি বা মোবাইলে কিছুক্ষণ দেখলেই ও মনে রাখতে পারে। কেমন লাগছে? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাবা হিসেবে তো খুবই গর্ব অনুভব করছি। এর পরের লক্ষ্য কি গিনেস বুক? উত্তর এল, সে তো আছেই ইচ্ছা। তবে ওদের পদ্ধতি একটু সময়সাপেক্ষ। আগের বছর আমার ছেলে ন্যাশনালে উত্তীর্ণ হল। এবার এশিয়ায়। তাই গিনেস বুকের জন্য আবেদন করব।

    ছেলে এশিয়া রেকর্ডসের অধিকারী। গর্বিত মা পৌলমি পাল বলেন, ছোটবেলা থেকেই নানা বিষয়ে ওর আগ্রহ ছিল। আরও ছোটবেলা থেকেই যা শুনত তাই মনে রাখত। আমি ওকে যতটা পেরেছি, সাহায্য করেছি। সেভাবে মনে রেখেই আজ এশিয়ায় সেরা হয়েছে শ্রীহান। তাই মা হিসেবে আমারও খুব গর্ব হচ্ছে।

    এবার লক্ষ্য গিনেস বুকে নাম তোলা

    এর আগে শ্রীহান একটি বাংলা চ্যানেলের রিয়েলিটি শোতে গিয়েও তাক লাগিয়ে দিয়েছিল সঞ্চালক তথা বিখ্যাত ক্রিকেটার সৌরভ গাঙ্গুলিকে। এবার লক্ষ্য গিনেস বুকে নাম তোলা। তবে তার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। দুর্গাপুরের (Durgapur) বিরল এই প্রতিভার কৃতিত্বে গর্বিত বাবা, মা সহ পরিবার ও পাড়াপ্রতিবেশীর পাশাপাশি নগরবাসীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share