Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mohan Bhagwat: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতের ভারসাম্যের নীতির প্রশংসায় মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতের ভারসাম্যের নীতির প্রশংসায় মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Ukraine Russia War) ভারসাম্যের নীতি নিয়েছে ভারত (India)। নয়াদিল্লির সেই অবস্থানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। এই দুই দেশের যুদ্ধ যে দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সমস্যা বাড়িয়েছে, তাও জানিয়ে দেন আরএসএস প্রধান।

    আরও পড়ুন : নেহরুর মানসিকতা ছিল ঔপনিবেশিক? বিস্ফোরক আরএসএস শিক্ষাবিদ

    নাগপুরে আরএসএসের প্রশিক্ষণ পর্ব শেষে দীক্ষান্ত ভাষণ দেন সংঘ প্রধান। সেখানেই উঠে আসে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ এবং তাতে ভারতের অবস্থান। এই যুদ্ধে পশ্চিমের দেশগুলি অস্ত্র সাহায্য করছে বলেও সাফ জানান তিনি। ওই দেশগুলি ভারত এবং পাকিস্তানকে সমরাস্ত্র পরীক্ষার ভরকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ ভাগবতের।

    এর পরেই তিনি বলেন, ভারতকে সত্য বলতে হবে। অবলম্বন করতে হবে ভারসাম্যপূর্ণ পন্থাও। আরএসএস প্রধান বলেন, সৌভাগ্যবশতঃ ভারত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারসাম্যের নীতি নিয়েছে। এদেশ আক্রমণকে সমর্থন করেনি। আবার রাশিয়ার বিরোধিতাও করেনি। সাউথ ব্লক যুদ্ধে ইউক্রেনকে সাহায্য করেনি, তবে তাদের অন্যান্য সহায়তা দিয়ে আসছে।

    ভাগবত বলেন, ভারত ক্রমাগত রাশিয়াকে ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনা করতে বলছে। তিনি বলেন, যারা আলোচনার বিরোধিতা করছে, তাদের কোনও ভাল উদ্দেশ্য নেই। এই প্রসঙ্গেই ভাগবত পশ্চিমের দেশগুলিকে একহাত নেন। তাঁর মতে, অতীতেও দেখা গিয়েছে যে ভারত ও পাকিস্তানকে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিত এবং নিজেদের তৈরি সমরাস্ত্র পরীক্ষা করত পাশ্চাত্য দেশগুলি। এখানেও সেরকম কিছু চলছে। 

    ভাগবত বলেন, ভারতের আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত। একমাত্র তাহলেই সংকট রোখার অবস্থানে থাকবে দেশ। তিনি বলেন, ভারত যথেষ্ট শক্তিশালী হলে যুদ্ধ বন্ধ করে দিত। কিন্তু তা পারে না। দেশের শক্তি এখনও বাড়ছে। তবে সম্পূর্ণ হয়নি।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    সংঘচালক বলেন, শক্তি থাকা সত্ত্বেও চিন কেন তাদের থামাচ্ছে না? কারণ এই যুদ্ধে তারাও কিছুর গন্ধ পাচ্ছে। এই যুদ্ধ আমাদের মতো দেশগুলির জন্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক সমস্যা বাড়িয়েছে। বিশ্বের এই সব সংকট মোকাবিলার জন্যই ভারতকে শক্তিশালী হতে হবে বলেও মনে করেন সংঘচালক। বলেন, আমাদের শক্তিশালী হতে হবে। যদি ভারতের পূর্ণ শক্তি থাকত, তাহলে এমন ঘটনা বিশ্বে ঘটত না। প্রসঙ্গত, ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন (Ukraine) আক্রমণ করে রাশিয়া। সেই যুদ্ধ এখনও চলছে। যুদ্ধের আঁচে গোটা বিশ্বেই জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। যার ফল ভোগ করছেন সাধারণ মানুষ।

     

  • Draupadi Murmu: বিরোধী ঐক্যে ফাটল প্রকট, দ্রৌপদীর পক্ষে ক্রস ভোটিং রাজ্যে রাজ্যে

    Draupadi Murmu: বিরোধী ঐক্যে ফাটল প্রকট, দ্রৌপদীর পক্ষে ক্রস ভোটিং রাজ্যে রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Elections 2022) ফলে প্রকাশ্যে চলে এল বিরোধী ঐক্যে ফাটল! এই নির্বাচনে হয়েছে ব্যাপক ক্রস ভোটিং (Cross Voting)। তার জেরেই এনডিএর  রাষ্ট্রপতি (NDA Presidential candidate) পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) জয়ী হয়েছেন বিপুল ভোটে। ধরাশায়ী হয়েছেন বিজেপি (BJP) বিরোধী জোটের প্রার্থী তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে জনজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদীকে চেয়ে দলীয় অবস্থানের বিপরীতে গিয়ে বিরোধী শিবিরের বহু সাংসদ, বিধায়কই ভোট দিয়েছেন বিজেপির প্রার্থীকে।

    ভারতীয় গণতন্ত্র প্রতিনিধিত্বমূলক। এখানে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সরাসরি অংশ নেন না ভোটাররা। তাঁদের হয়ে ভোট দেন সাংসদ এবং বিধায়করা। দেশের সব সাংসদ এবং বিধায়করা এই ভোটে অংশ নেন। গেরুয়া শিবির সূত্রের দাবি, বিভিন্ন বিধানসভার প্রায় ১২৫ জন বিধায়ক ভোট দিয়েছেন বিজেপির দ্রৌপদীকে। বিরোধী শিবিরের ১২ জন সাংসদের ক্রস ভোটিংয়েও লাভবান হয়েছেন দ্রৌপদী। অথচ এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীকে হারাতে চেষ্টার কসুর করেনি বিরোধীরা। তার পরেও বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়েছেন বিরোধী শিবিরের অনেক বিধায়ক, সাংসদ। যা থেকে স্পষ্ট সেভাবে দানা বাঁধতে পারেনি বিরোধী ঐক্য। 

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    জানা গিয়েছে, অসম, মধ্যপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় বিরোধী শিবিরের একাধিক বিধায়ক স্বদলের অবস্থানের বাইরে গিয়ে সমর্থন করেছেন দ্রৌপদীকে। গেরুয়া শিবিরের অনুমান, মধ্যপ্রেদেশের ২০ জন বিধায়ক, অসমের প্রায় ২২ জন বিধায়ক, বিহার ও ছত্তিশগড়ের ছ’জন বিধায়ক, গোয়ার চারজন বিধায়ক এবং গুজরাটের ১০ জন বিধায়ক ক্রস ভোট দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকেও বিরোধীদের এক বিধায়কও ক্রস ভোটিং করেছেন বলে দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। ভোট শেষ হওয়ার পরেই শুভেন্দু (Suvendu) দাবি করেছিলেন, ৭০টি ভোট তো পাবই, তার বেশিও পাব। তাঁর কথা মিলে গেল হুবহু। কারণ এ রাজ্যে দ্রৌপদী পেয়েছেন ৭১টি ভোট। এই বাড়তি ভোট যে তৃণমূল শিবিরের, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন : জয়ী দ্রৌপদী, মমতা ব্যর্থ, তৃণমূলনেত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    ওড়িশা এবং হরিয়ানায়ও হয়েছে ক্রস ভোটিং। একই চিত্র ধরা পড়েছে বাম শাসিত কেরলেও। দ্রৌপদীর কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। অন্ধ্রপ্রদেশ, সিকিম এবং নাগাল্যান্ডে একটিও ভোট পাননি তিনি। নিজের রাজ্য ঝাড়খণ্ডেও খুব বেশি ভোট পাননি যশবন্ত। তাঁর পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ জন বিধায়ক।

    বিজেপির দ্রৌপদী যাঁদের ভোট পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কংগ্রেসেরও অনেক ভোটার ছিলেন। যাঁরা ক্রস ভোটিং করেছেন, তাঁদের প্রত্যেকেরই দাবি, অন্তরাত্মার ডাকে সাড়া দিয়েই দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে তাঁরা ভোট দিয়েছেন দ্রৌপদীকে। এই সব কারণেই আগামী পাঁচ বছরের জন্য রাইসিনা হিলসের (Raisina Hills) স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে গেলেন ওড়িশার দ্রৌপদী মুর্মু।  

     

  • Hiraben Modi: শতবর্ষে পদার্পণ হিরাবেনের, মায়ের সঙ্গে দেখা করবেন মোদি

    Hiraben Modi: শতবর্ষে পদার্পণ হিরাবেনের, মায়ের সঙ্গে দেখা করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৮ জন ১০০-য় পা দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মা হিরাবেন মোদি (Hiraben Modi)। মা-এর জীবনের এই বিশেষ দিনে মায়ের পাশেই থাকতে চান তাঁর প্রধানমন্ত্রী ছেলে। তাই সেদিন মেয়ের সাথে দেখা করতে গুজরাট যাবেন মোদি। এমনটাই জানিয়েছে মোদি পরিবার। 

    গান্ধীনগরে মায়ের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি ওইদিন প্রভাগড় মন্দির দর্শন এবং ভদোদরাতে একটি পদযাত্রায় অংশ নেবেন তিনি।

    আরও পড়ুন: “জ্ঞান, কর্ম এবং ভক্তির একটি নিখুঁত সংমিশ্রণ”, যোগ সাধনা প্রসঙ্গে মোদি  

    ১৯২৩ সালে ১৮ জুন জন্ম হিরাবেন মোদির। এই বছর ১০০ বছরে পা। গান্ধীনগরে ছোট ছেলে পঙ্কজ মোদির সঙ্গে থাকেন হিরাবেন, সেখানেই দেখা হতে পারে মা-ছেলের। ওই দিন আহমেদাবাদের জগন্নাথ মন্দিরে একটি ‘ভাণ্ডারো’ বা গণআহারের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে মোদির পরিবার। পাশাপাশি হটকেশ্বর মহাদেব মন্দিরে সেদিন হিরাবেনের দীর্ঘায়ু কামনায় সারাদিন ধরে চলবে পুজো ও যজ্ঞ। সেখানে ভজন সঙ্গীতের অনুষ্ঠান হবে, শিব আরাধনাও হবে। এমনটাই জানিয়েছেন মোদির ভাই পঙ্কজ মোদি। গত মার্চ মাসে শেষ বার মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।   

    আরও পড়ুন: মাতৃপ্রেম! মা হীরাবেনের সঙ্গে মোদির আবেগঘন মুহূর্ত

    এর আগে, দু’দিনের গুজরাট সফরে গিয়ে গত ১১ মার্চ আমেদাবাদে হিরাবেনের সঙ্গে দেখা করেন মোদি। করোনা দুবছর পর মায়ের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।  

    গান্ধীনগর (Gandhinagar) প্রশাসনও মোদি জননীর জন্মদিনকে স্মরণীয় করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। হিরাবেনের নামে এ বার সেখানে একটি রাস্তার নামকরণের সিদ্ধান্ত নিল তারা। রায়সান পেট্রোল পাম্প থেকে ৬০ মিটার দূরত্ব পর্যন্ত রাস্তার নাম রাখা হচ্ছে ‘পূজ্য হীরাবা মার্গ’। সব ব্যবস্থা সেরে রেখেছে গান্ধীনগর পুরসংস্থা। শুরুতে এই দিনই রাস্তার নামকরণের কথা থাকলেও পরবর্তীতে পিছিয়ে দেয় গান্ধীনগর প্রশাসন। পুরসংস্থার তরফে বলা হয়েছে কিছু সরকারি কাজ বাকি থাকায় পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে রাস্তার নামকরণের তারিখ।  

     

     

     

  • Misleading Ads: দায় নিয়ে হবে সেলেব্রিটিদেরও? বিভ্রান্তিমূলক বিজ্ঞাপনে নিষেধাজ্ঞা জারি কেন্দ্রের

    Misleading Ads: দায় নিয়ে হবে সেলেব্রিটিদেরও? বিভ্রান্তিমূলক বিজ্ঞাপনে নিষেধাজ্ঞা জারি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েব সিরিজের (Web Series) পর এবার বিজ্ঞাপনের (Advertisement) ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করল কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government)। বিভ্রান্তিমূলক বিজ্ঞাপনকে (Misleading Ads) নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যে সমস্ত বিজ্ঞাপনে গ্রাহকদের ‘ছাড়’ বা ‘বিনামূল্য’ পণ্য দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়, সেই সব বিজ্ঞাপনকে নিষিদ্ধ করেছে কেন্দ্র।  

    ‘প্রিভেনশন অফ মিসলিডিং অ্যাডভ্যার্টাইসমেন্ট অ্যান্ড এন্ডোরসমেন্ট ফর মিসলিডিং অ্যাডভার্টাইসমেন্ট ২০২২’ নামের বিধি জারি করা হয়েছে। নিয়ম না মানলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বিজ্ঞাপন সংস্থার বিরুদ্ধে। এমনকি নিয়ম লঙ্ঘনকারী বিজ্ঞাপনে মুখ দেখানো তারকাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে। যেসব বিজ্ঞাপন শিশুদের জন্যে তৈরি করা, সেইসব বিজ্ঞাপনের ওপরেও নজর রাখবে কেন্দ্র। কনজিউমার প্রোটেকশন অ্যাক্ট (Consumer Protection Act) অনুযায়ী, নিয়ম ভাঙলে ১০ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানাও হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    ক্রেতা সুরক্ষা বিষয়ক মন্ত্রকের (Ministry of Consumer Affairs) সচিব রোহিত কুমার (Rohit Kumar) বলেন, “বিভ্রান্তিকমূলক বিজ্ঞাপনগুলির ওপর ইতিমধ্যেই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। কিন্তু নতুন নির্দেশিকায় বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে। বিজ্ঞাপন প্রস্তুতকারী সংস্থা এবং পণ্যের কোম্পানিগুলির নিয়মগুলি বুঝতে সুবিধা হবে।” রোহিত আরও বলেন, “ক্রীড়াবিদ, অভিনেতাদের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদেরও এই বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। যে কোনও পণ্যের প্রচারে নামার আগে ওই পণ্য সম্পর্কে বিজ্ঞাপনে কী দাবি করা হচ্ছে সেটা জেনে নিতে হবে তাঁদের। এই বিখ্যাত মানুষদের দেখে অনেকেই প্রভাবিত হন। ফলে তাঁরা যে সব কথা বিজ্ঞাপনে সাক্ষর করছেন, তা নিয়ে একটু হোমওয়ার্ক করে নেওয়া দরকার।”    

    আরও পড়ুন: ডিজিটাল চোখে সবকিছুই নজরবন্দি প্রধানমন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বিজ্ঞাপনে শিশুদের খাবারের পণ্যে তার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে মিথ্যে দাবি করা যাবে না। চিরাচরিত খাবারের থেকে এই খাবারের পুষ্টিগুণ বেশি বলে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না। পণ্যের গুণ সম্পর্কে কোনও দাবি করা হলে সেই দাবির উৎস জানাতে হবে সংস্থাকে। নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, কোনও পণ্যের ক্ষেত্রেই কোনও মিথ্যে দাবি করা যাবে না। অনেক ক্ষেত্রে যে সংস্থা বিজ্ঞাপন করছে, সেই সংস্থার মালিকানায় অংশীদারিত্বও থাকে। তা-ও স্পষ্ট ভাবে জানাতে হবে। 

    মদের সরাসরি বিজ্ঞাপন করার নিয়ম নেই বলে, মদ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি অনেক সময় সোডার বিজ্ঞাপন করে। এই ধরনের মিথ্যাচারেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র।  বিভিন্ন সংস্থা লড়াইয়ের ময়দানে টিকে থাকতে বিভিন্ন ছাড় ঘোষণা করেও বিজ্ঞাপন বানায়। এ ক্ষেত্রেও বিজ্ঞাপনে যে সব দাবি করা হচ্ছে, তার সত্যতা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। পোর্টালগুলিতে অনেক সময় মিথ্যে রিভিউ দেখা যায়। সে বিষয়েও সতর্ক কেন্দ্র। এ বিষয়ে সকলের মতামত জানার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

     

  • Airlines Updates: ওয়েব চেক-ইনে অতিরিক্ত টাকা আর নয়, নয়া সিদ্ধান্ত অসামরিক বিমান মন্ত্রকের

    Airlines Updates: ওয়েব চেক-ইনে অতিরিক্ত টাকা আর নয়, নয়া সিদ্ধান্ত অসামরিক বিমান মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাত্রীদের স্বার্থে সক্রিয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। এবার থেকে বিমানবন্দরে ওয়েব চেক-ইন করার জন্য অতিরিক্ত টাকা গুনতে হবে না যাত্রীদের। বৃহস্পতিবার বিমান পরিবহণ মন্ত্রক (Ministry) থেকে এয়ারলাইন্সগুলিকে এই অনুরোধ করা হয়েছে। এর আগে এই পরিষেবার জন্য প্রত্যেক যাত্রীর কাছ থেকে ২০০ টাকা ফি নিত এয়ারলাইন্স (Airlines) কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: শপথ নিলেন শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী, জানেন কি দীনেশ গুণবর্ধনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক

    বিমানের জ্বালানির দাম বৃদ্ধির কারণে একধাক্কায় বিমানের টিকিটের দাম বেড়ে গিয়েছিল। তবে সম্প্রতি দাম কমেছে জ্বালানির। ফলে বিমানে যাতায়াতে খরচ কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার অসামরিক বিমান মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, চেক-ইন কাউন্টারে বোর্ডিং পাস দেওয়ার সময় অতিরিক্ত কোনও চার্জ বসানো যাবে না। বর্তমানে ভারতের সর্ববৃহৎ এয়ারলাইন ইন্ডিগো চেক-ইন কাউন্টারে বোর্ডিং পাস ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ নেয়। এদিন মন্ত্রকের তরফে ট্যুইটে জানানো হয়েছে, ‘কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান মন্ত্রকের নজরে এসেছে যে, কিছু এয়ারলাইন যাত্রীদের বোর্ডিং পাস দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত টাকা চার্জ করছে।’

    আরও পড়ুন: ১৩টি বিয়ে করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের যুবক! এরপর যা হল…

    ট্যুইটে আরও জানানো হয়,এয়ারক্রাফ্ট নিয়ম, ১৯৩৭ অনুযায়ী এই চার্জ নেওয়া যায় না। উল্লেখ্য, বিমানে কোনও জায়গায় যাত্রা করার আগে টিকিট করার পরে ওয়েব চেক-ইন করাতে হয় যাত্রীদের। কিন্তু সেই ওয়েব চেক-ইন করা না থাকলে কিছু এয়ারলাইন অতিরিক্ত ২০০ টাকা চার্জ করছে।কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান মন্ত্রকের তরফে এদিন জানানো হয়েছে, ওয়েব চেক ইন করা না থাকলে বিমান বন্দরের মধ্যে চেক-ইন কাউন্টারে বোর্ডিং পাস ইস্যু করার ক্ষেত্রে কোনও চার্জ নেওয়া যাবে না। তবে, এই সুবিধা কেবল অর্ন্তদেশীয় বিমান পরিষেবায় মিলবে বলে সরকারি তরফে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের এই নির্দেশে খুশির হাওয়া বিমান যাত্রীদের মধ্যে। এই নির্দেশে বিমান সংস্থাগুলি সতর্ক হতে পারে, বলে আশা করছেন সাধারণ যাত্রীরা। 

  • Sharad Pawar: দলের সমস্ত শাখা ভেঙে দিলেন এনসিপি প্রধান! কী ভাবছেন শরদ পাওয়ার

    Sharad Pawar: দলের সমস্ত শাখা ভেঙে দিলেন এনসিপি প্রধান! কী ভাবছেন শরদ পাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র রাজনীতিতে ফের নতুন মোড়। জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি (NCP)-র জাতীয় স্তরে সমস্ত কমিটি ভেঙে দেওয়া হল। এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন প্রবীণ নেতা প্রফুল্ল প্যাটেল (Praful Patel)। কিন্তু হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি, সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।

    এনসিপির জাতীয় সম্পাদক প্রফুল্ল প্যাটেল বুধবার রাতে ট্যুইট করে লেখেন, “জাতীয় সভাপতি শরদ পওয়ারের অনুমতি অনুসারে জাতীয় স্তরের যাবতীয় বিভাগ ও শাখার অবিলম্বে অবলুপ্তি করা হচ্ছে। কেবল ন্যাশনালিস্ট উইমেনস উয়ং, ন্যাশনালিস্ট ইয়ুথ কংগ্রেস ও ন্যাশনালিস্ট স্টুডেন্টস কংগ্রেস থাকবে”। পরবর্তী আরেকটি ট্যুইটে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, এই সিদ্ধান্ত মহারাষ্ট্র বা অন্য কোনও রাজ্য শাখার উপরে কার্যকরী হবে না। 

    [tw]


    [/tw]

    মহারাষ্ট্রে মহা বিকাশ আগাড়ি  (MVA) জোট সরকারের পতনের তিন সপ্তাহের মধ্যে এনসিপি তাদের পার্টির সমস্ত পদ ও সেল বিলুপ্ত করা নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জল্পনা। দলের সংগঠন ঢেলে সাজাতেই এই সিদ্ধান্ত বলে এনসিপি (NCP) সূত্রে খবর। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, দলের ভাঙন রুখতেই শরদ পাওয়ারের এই সিদ্ধান্ত। কেননা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনসিপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে ক্রস ভোটিংয়ের অভিযোগ উঠেছিল।
     
     
    প্রশ্ন উঠছে, শিবসেনার পর কি এবার অন্তর্দ্বন্দ্বের আগুন ছড়াল ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির অন্দরেও? এক্ষেত্রে ২০১৯-এর স্মৃতি এনসিপি সুপ্রিমোকে উস্কে দিয়েছে বলে দলের একাংশের মত। ওই বছর দলকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের সঙ্গে উপ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন অজিত পাওয়ার। এবারও কী সেরকম কিছু ঘটতে চলেছে? সেই আশঙ্কাতেই দল ভেঙে দিলেন এনসিপি প্রধান? প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলের।
  • NIA:  জেএমবি জঙ্গি-যোগের খোঁজে ৩ রাজ্যে হানা এনআইএ-র

    NIA:  জেএমবি জঙ্গি-যোগের খোঁজে ৩ রাজ্যে হানা এনআইএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের তিন রাজ্যের ছ’ জায়গায় হানা দিলে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)। সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে হানা দেন তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। সম্প্রতি বাংলাদেশের (Bangladesh) জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিনের (JMB) ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করে এনআইএ। সেই সূত্রেই ওই ছয় জায়গায় হানা দেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশের ভোপালে চার জায়গায়, বিহারের কাটিহারে এবং উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরে একযোগে হানা দেন তদন্তকারীরা।

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার এক আধিকারিক জানান, জেএমবি-র ছয় সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। ভোপালের একটি বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের। তিনি জানান, তারা জেএমবি-র আদর্শ প্রচার করছিল। ভারতে জিহাদি কাজকর্ম চালানোর জন্য তারা তরুণদের উৎসাহিতও করছিল। এদিনের তল্লাশিতে বেশ কিছু ডিজিটাল ডিভাইস, মোবাইল ফোন, সিমকার্ড এবং মেমরি কার্ড বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে জিহাদি পুস্তিকাও। হদিশ মিলেছে ব্যাংক অ্যাকাউন্টেরও।  

    আরও পড়ুন : আইএস জঙ্গি মুসাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা এনআইএ আদালতের

    এদিকে, রাজ্যের সাম্প্রতিক অশন্তির ঘটনার নেপথ্যেও বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির যোগ রয়েছে বলে আশঙ্কা গোয়েন্দাদের। নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যকে ঘিরে দিন কয়েক আগে অশান্ত হয়ে ওঠে হাওড়া, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার বিভিন্ন জায়গা। হাওড়ার উলুবেড়িয়া, পাঁচলা এবং সলপে ব্যাপক অশান্তি হয়। গোয়েন্দাদের অনুমান, এই অশান্তির নেপথ্যে রয়েছে জেএমবি-র স্লিপার সেলের হাত।

    আরও পড়ুন : নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ? পঞ্জাবে পুলিশের সদর দফতরে গ্রেনেড হামলার তদন্ত পেতে পারে এনআইএ

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, এ রাজ্যে যখন সিএএ বিরোধী আন্দোলন হচ্ছিল, তখনও রাজ্যের যেসব জায়গায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হয়েছিল। সেবারও মূলত অশান্তি হয়েছিল হাওড়া, উলুবেড়িয়া সাবডিভিশন এবং মুর্শিদাবাদের একাংশে। তার পিছনেও জেএমবির স্লিপার সেলের হাত রয়েছে বলে অনুমান।

    সূত্রের খবর, মাসখানেক আগেও হাওড়া, উলুবেড়িয়া মহকুমার একাধিক জায়গায় জেএমবির প্রথম সারির কয়েকজন জঙ্গি নেতা রাত কাটিয়েছে। কেবল জেএমবি নয়, গোয়েন্দা সূত্রে খবর, হাওড়া, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার যে সব জায়গায় বিক্ষিপ্ত অশান্তি হয়েছে তার পিছনেও ছিল পড়শি বাংলাদেশের একাধিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের স্লিপার সেলের দীর্ঘ হাত।

     

  • Air pollution: বায়ুদূষণের ফলে ভারতীয়দের আয়ু কমবে ৫ বছর! দাবি গবেষণায়

    Air pollution: বায়ুদূষণের ফলে ভারতীয়দের আয়ু কমবে ৫ বছর! দাবি গবেষণায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বায়ুদূষণের জেরে দেশবাসীর প্রত্যাশিত আয়ু কমতে পারে প্রায় পাঁচ বছর। এমনই দাবি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউটের (Energy Policy Institute at the University of Chicago)এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্সের (একিউএলআই) নবতম রিপোর্টে এই কথা বলা হয়েছে। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সবচেয়ে দূষিত শহর দিল্লি। দূষণের জেরে সেখানে আয়ু কমতে পারে ১০.১ বছর। অন্য দিকে,বিশ্বে বায়ুদূষণের জেরে ৯৭.৩ শতাংশ নাগরিকের জীবনই ঝুঁকির মুখে।

    ২০২০ সালে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে ওই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ৬৩ শতাংশ ভারতীয় দেশের এমন অঞ্চলে বাস করেন, যেখানে বায়ুদূষণ জাতীয় মানের (প্রতি ঘনমিটারে ৪০ মাইক্রোগ্রাম)উপরে। তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের বায়ুদূষিত দেশগুলির তালিকায় বাংলাদেশের (৭৫.৮ মাইক্রোগ্রাম/ঘনমিটার, নাগরিকদের আয়ু কমতে পারে ৬.৯ বছর) পরেই রয়েছে ভারত। দেশে বায়ুদূষণের নিরিখে পশ্চিমবঙ্গ রয়েছে সপ্তম স্থানে। এ রাজ্যে দূষণের পরিমাণ ৬৫.৪ মাইক্রোগ্রাম/ঘনমিটার। তার ফলে রাজ্যবাসীর আয়ু কমতে পারে ৫.৯ বছর।

    আরও পড়ুন: ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস, জেনে নিন এই দিনের তাৎপর্য

    শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই রিপোর্ট বলছে, বিশ্বে বায়ুদূষণের জেরে মানুষের আয়ু কমতে পারে ২.২ বছর। অন্য দিকে ধূমপানে ১.৯ বছর, মদ্যপানে আট মাস, অসুরক্ষিত জলের মাধ্যমে সাত মাস, এইচআইভি ৪ মাস, ম্যালেরিয়া ৩ মাস এবং সন্ত্রাসের জেরে আয়ু কমতে পারে ৯ দিন। এই গবেষণা অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে পৃথিবীতে দূষণবৃদ্ধির হারের ৪৪ শতাংশের জন্য দায়ী ভারত। ২০১৩ সালে যেখানে প্রতি ঘনমিটারে ৫৩ মাইক্রোগ্রাম দূষণ ছিল, সেটাই বর্তমানে বেড়ে হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৫৫.৭ মাইক্রোগ্রাম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র বেঁধে দেওয়া সীমার (প্রতি ঘনমিটারে ৫ মাইক্রোগ্রাম) চেয়ে যা ১১ গুণ বেশি! গত বছর দূষণ বিধির ক্ষেত্রে পরিবর্তন করেছিল হু। আগে বছরে প্রতি ঘনমিটারে ১০ মাইক্রোগ্রাম দূষণ সহনশীল হিসাবে বিবেচিত হত। তা কমিয়ে করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৫ মাইক্রোগ্রাম। দূষণবৃদ্ধির কারণ হিসাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কলকারখানা বৃদ্ধি, গাছ কেটে শহরাঞ্চলের প্রসারকে দায়ী করা হয়েছে। প্রতিবছরই শীতকালে প্রায় ধোঁয়াশায় ঢেকে যায় রাজধানী দিল্লি। এ বিষয়ে বারবার সতর্ক হওয়ার কথা বলেছেন পরিবেশবিদরা।

  • Russia: জুলাই মাসে রাশিয়া ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম কয়লা সরবরাহকারী, বলছে রিপোর্ট

    Russia: জুলাই মাসে রাশিয়া ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম কয়লা সরবরাহকারী, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) তৃতীয় বৃহত্তম কয়লা সরবরাহকারী (Coal Supplier) হয়ে উঠেছে রাশিয়া (Russia)। জুলাই মাসের রেকর্ড এমনটাই বলছে। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে আমদানি এক পঞ্চমাংশ বাড়িয়েছিল ভারত সরকার। ফলস্বরূপ এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লক্ষ ৬ হাজার টনে। ভারতীয় পরামর্শদাতা কোলমিন্টের দেওয়া তথ্য থেকে এমনটাই জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: চিনকে রুখতে ভারতের পাশে! নয়া আইন পাশ মার্কিন সংসদে   

    এর আগে রাশিয়া ভারতের ষষ্ঠ বৃহত্তম কয়লা সরবরাহকারী ছিল। ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মোজাম্বিক এবং কোলাম্বিয়ার পর স্থান ছিল রাশিয়ার। মোজাম্বিক এবং কলম্বিয়া বহু দিন ধরেই যৌথভাবে পাঁচ নম্বর অবস্থান করছিল। 

    আরও পড়ুন: বাহিনীর সংখ্যায় টান, ইউক্রেনে ‘ভাড়াটে সেনা’ পাঠাচ্ছে রাশিয়া?

    ভারতের আশা, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিক অনুমোদনের কারণে এখন থেকে ভারতীয় মুদ্রায় পণ্যগুলির দাম চোকানো যাবে। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হবে। রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে রাশিয়া থেকে ভারতের আমদানি প্রায় পাঁচ গুণ বেড়ে ১৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।  

    আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত ১৫ হাজার রুশ সেনা, বিস্ফোরক দাবি সিএইএ-র     

    ভারত, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদক, আমদানিকারক এবং কয়লার ভোক্তা। রাশিয়া থেকে ভারত প্রধানত ইস্পাত তৈরিতে ব্যবহৃত হওয়া কোকিং কয়লা আমদানি করেছে। এছাড়া ভারতের অন্য প্রধান সরবরাহকারী অস্ট্রেলিয়া। সাম্প্রতিক কালে রুশ সরবরাহকারীরা ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য প্রচুর ছাড় দিয়েছে। প্রধানত বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত কয়লার আমদানি বহুগুণ বেড়েছে। পশ্চিমা দেশগুলির নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্বব্যাপী কোণঠাসা হয়ে যায় পুতিনের দেশ। আর এতেই ভারতের সঙ্গে লেনদেন অনেকটা বেড়ে যায়। 

    আরও পড়ুন: ক্ষণিকের স্বস্তি, খাদ্য শস্য রফতানির বিষয়ে সমঝোতা রাশিয়া-ইউক্রেনের

    জুনের তুলনায় জুলাই মাসে রাশিয়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত কয়লা আমদানি ৭০.৩ শতাংশ বেড়েছে। সেখানে কোকিং কয়লা আমদানি দুই-তৃতীয়াংশের বেশি বেড়েছে।   

  • BJP to Rahul Gandhi: কংগ্রেসে কি গণতন্ত্র রয়েছে? পরিবারতন্ত্রই সম্বল, রাহুলকে তোপ বিজেপির

    BJP to Rahul Gandhi: কংগ্রেসে কি গণতন্ত্র রয়েছে? পরিবারতন্ত্রই সম্বল, রাহুলকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজেকে বাঁচাতে কেন্দ্রীয় সংস্থা-প্রতিষ্ঠানগুলিকে অপমান করা বন্ধ করুন, রাহুল গান্ধীর উদ্দেশে কড়া বার্তা বিজেপির। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী শুক্রবার বিজেপির আমলে দেশে গণতন্ত্র নষ্ট হওয়ার অভিযোগ তোলেন। তারই প্রেক্ষিতে বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ বলেন, রাহুল গান্ধী গণতন্ত্রের কথা বলছেন কিন্তু দেশে পরিবারতন্ত্র চালায় কংগ্রেস। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী একদা দেশে ‘ইমার্জেন্সি’ ঘোষণা করে গণতন্ত্রের পরিবেশ নষ্ট করেছিলেন বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    শুক্রবার সংসদ ভবনের বাইরে রাহুল গান্ধী-সহ একাধিক কংগ্রেস সাংসদকে আটক করে দিল্লি পুলিশ। মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব এবং খাদ্যপণ্যের উপর জিএসটি বসানোর প্রতিবাদে রাজধানীতে তুমুল বিক্ষোভ আন্দোলনের  ডাক দিয়েছে কংগ্রেস। সাংসদদের একটি মিছিল নিয়ে সংসদ থেকে রাষ্ট্রপতি ভবনের দিকে যাচ্ছিলেন রাহুল। বিজয় চক পৌঁছনোর আগেই তাঁকে আটক করে দিল্লি পুলিশ। এ দিন সংসদ ভবন চত্বরে সনিয়া গান্ধীকেও বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায়। শুক্রবার পার্লামেন্টের ভেতরে ও বাইরে কংগ্রেস সংসদ সদস্যরা বিক্ষোভ করতে থাকে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, বিক্ষোভের কারণে দিল্লির কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বাধা পায়। তাই রাজপথে শান্তি বজায় রাখতে আটক করতে হয় রাহুল গান্ধী, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী, শশী তারুর-সহ কংগ্রেস নেতাদের। 

    আরও পড়ুন: মুম্বইয়ে উদ্ধার ৭০০ কেজি নিষিদ্ধ মাদক, গ্রেফতার স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ যুবক সহ ৫

    এদিন রাহুল গান্ধী বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, “আমরা গণতন্ত্রের মৃত্যু দেখছি। সাত দশক ধরে আমরা এক একটা ইট জুড়ে গণতন্ত্র তৈরি করেছিলাম, তা পাঁচ বছরেই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের চোখের সামনে গণতন্ত্রকে ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। যারাই একনায়কতন্ত্রের চিন্তাধারার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে, তাদের উপরই নৃশংসভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে, গ্রেফতার করা হচ্ছে, জেলে ভরা হচ্ছে এবং মারধর করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: জঙ্গিদের গ্রেনেড হামলায় কাশ্মীরে হত পরিযায়ী শ্রমিক, জখম ২

    রাহুল গান্ধীর এই আক্রমণের পাল্টা জবাব দেয় বিজেপিও। বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া বলেন, “২০১৫ সালে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলা জামিন পেয়েছিলেন সনিয়া ও রাহুল গান্ধী। এই মামলা বহু পুরনো, তখন ওনারা অভিযোগ করেননি যে ইডিকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। নিজেরা ধরা পড়ে গিয়েছেন, এই বিষয় থেকে সাধারণের নজর ঘোরাতেই এইসব প্রচেষ্টা করছে কংগ্রেস।”

LinkedIn
Share