Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rahul Gandhi: মোদি নন, তাঁর ‘প্রতিপক্ষ’ ইন্ডি-নেতারাই! অস্তিত্বের সঙ্কট থেকেই কি আগ্রাসী রাহুল?

    Rahul Gandhi: মোদি নন, তাঁর ‘প্রতিপক্ষ’ ইন্ডি-নেতারাই! অস্তিত্বের সঙ্কট থেকেই কি আগ্রাসী রাহুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অম্বেডকর ইস্যুতে উত্তাল লোকসভা। হইচই যিনি বাঁধাচ্ছেন, তিনি কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সম্প্রতি সংসদে মারামারিকাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তাঁর। তাঁরই আঘাতে বিজেপির দুই সাংসদ জখম হয়েছেন বলে অভিযোগ। সংসদে আগ্রাসী ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাঁকে। আপাতত দেশের কোনও অঙ্গরাজ্যে নির্বাচন নেই। লোকসভার নির্বাচন তো হয়েছে এই বছরেই।

    আগ্রাসী আচরণের কারণ (Rahul Gandhi)

    তাই রাহুলের এহেন আগ্রাসী আচরণের কারণ কী? তাঁর লক্ষ্য কী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিকল্প হয়ে ওঠা? সে গুড়ে বালি! কারণ সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই ধরা পড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কথা। তাঁর স্লোগান, তাঁরা বাগ্মীতা, তাঁর বাচনভঙ্গী সব মিলিয়ে মোদি একজন আদর্শ মানুষ। ধারে এবং ভারে কোনওভাবেই রাহুল তাঁর তুল্য নন! তাহলে কী কারণে হঠাৎই এত আগ্রাসী হয়ে উঠলেন রাহুল? সদ্য সমাপ্ত মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনেও জয় পায়নি কংগ্রেস কিংবা ইন্ডি জোট। জয় বলতে ওয়েনাড় লোকসভা কেন্দ্রে বোন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার জয়। কিন্তু তাতে তো লাফালাফি করার জন্য যে বাড়তি অক্সিজেনের প্রয়োজন, তা মেলে না! তাহলে হঠাৎই কেন এত আগ্রাসী হয়ে উঠলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি?

    ‘ইন্ডি’ জোটের অন্দরে

    রাজনীতির কারবারিদের মতে, এর উত্তর লুকিয়ে রয়েছে বিরোধী জোটের অন্দরেই। বিজেপিকে রুখতে লোকসভা নির্বাচনের আগে জোট বাঁধে বিজেপি বিরোধী ২৮টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছিল ইন্ডি। মোদি ম্যাজিকে সেই জোট বিশেষ ট্যাঁ-ফোঁ করতে পারেনি লোকসভা নির্বাচনে। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন কিছু কমেছে, তবে তার পরেও নিশ্চিন্তে রাজ করছে বিজেপিই এবং নেতৃত্বে সেই মোদিই। ওই নির্বাচনে কংগ্রেস পেয়েছে শ’খানেক আসন। ইন্ডি জোটের অন্য দলগুলি পেয়েছে এর চেয়েও কম আসন। তার মানে এই নয় যে, কংগ্রেসের নেতৃত্ব মানতে হবে। বরং রাহুল ভোট ক্যাচার না হওয়ায় ইন্ডি জোটের অন্দরেই মাথা তুলেছেন একাধিক নেতা। তাঁদের কেউ প্রকাশ্যে, কেউ বা আবডালে প্রশ্ন তুলছেন রাহুলের নেতৃত্ব নিয়েই। সহজ কথায়, বর্তমানে ইন্ডি জোটের মধ্যেই রাহুলের একাধিক ‘প্রতিপক্ষ’ তৈরি। 

    আরও পড়ুন: ‘মোদি ম্যাজিকে ভর করেই মহারাষ্ট্র-হরিয়ানায় বাজিমাত বিজেপির’, বলছে সমীক্ষা

    মমতা-অখিলেশ

    লোকসভা নির্বাচনের আগেই তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামীরা চেয়েছিলেন মমতাকে প্রধানমন্ত্রী মুখ করে নির্বাচনে লড়ুক ইন্ডি জোট (Rahul Gandhi)। নিতান্তই একটি আঞ্চলিক দলের নেত্রী হওয়ায় পানি পায়নি মমতা দলের নেতানেত্রীদের সেই দাবি। যার জেরে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে আগে যে দুটো বৈঠক ডেকেছিল ইন্ডি জোট, তাতে উপস্থিত ছিলেন না তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধি। কেবল মমতাই নন, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশই বা কীসে কম যান?  তিনি এক সময় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। রাজ্য চালানোর অভিজ্ঞতা তাঁর রয়েছে (রাহুলের সেটাও নেই)। কংগ্রেসের (Congress) সভাপতি পদে বসেও, তিনি কিস্যু করতে পারেননি। বাধ্য হয়ে ব্যর্থতার কলঙ্ক মুছতে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল।

    লড়াইয়ের ময়দানে কেজরি-পাওয়ারও

    ইন্ডি জোটে রয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিও। কেজরিওয়ালের শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা রাজনীতির অভিজ্ঞতা, কোনও দিক থেকেই আপ সুপ্রিমোর সঙ্গে এঁটে উঠতে পারবেন না রাহুল (Rahul Gandhi)। অর্থাৎ, ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার তিনিও। কেজরিওয়ালের দল ক্ষমতায় রয়েছে দেশের দুটি অঙ্গরাজ্যে – দিল্লি এবং পঞ্জাবে। সেখানে তৃণমূল রয়েছে কেবল পশ্চিমঙ্গে। সেদিক থেকে দেখলে প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার হিসেবে মমতার চেয়েও এগিয়ে কেজরিওয়াল। অবশ্য একটা সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে। সেটা হল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোদস্তুর রাজনীতির লোক। আর কেজরিওয়াল ছিলেন শিক্ষাবিদদের সারিতে, পরে এসেছেন রাজনীতিতে। তবে রাজনীতিতে তাঁর অভিজ্ঞতাও খুব কম নয়। যে কারণে কেজরিওয়ালও বিশেষ পাত্তা দেন না রাহুলকে, বলা ভালো ইন্ডি জোটকে। ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দাবি রাখেন এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারও। দীর্ঘদিনের পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ। প্রবীণ। লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর সমর্থকরাও ধুয়ো তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মুখ করা হোক তাঁকে। তবে তাঁর দাবিও বিশেষ পাত্তা পায়নি ইন্ডি জোটে। 

    মাথা তোলাটা তাঁর দায়!

    রাজনৈতিক মহলের (Congress) মতে, এই প্রধানমন্ত্রীর দাবিদারের ভিড়ে যে কোনও সময়ই হারিয়ে যেতে পারেন রাহুল (Rahul Gandhi)। তিনি ভালো মতোই টের পাচ্ছেন যে, ইন্ডি জোটে তাঁর আধিপত্য শেষ হচ্ছে। পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে। এখন, অস্তিত্বের জানান দিতে তাই মাথা তোলাটা তাঁর দায়। তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সিংহভাগই নির্ভর করছে ইন্ডি জোটের বাকি মাথাদের ছাপিয়ে উঠতে তিনি পারেন কিনা, তার ওপর! সেই কারণেই ইদানিং আগ্রাসী হয়ে উঠছেন রাহুল। এত মরিয়া হয়ে উঠেছেন তিনি। তাঁর লক্ষ্য, মোদি নন, তাঁর প্রধান লক্ষ্য ইন্ডি জোটের বাকিদের ছাপিয়ে নেতা হওয়া। সেই কারণেই লোকসভায় আগ্রাসী হয়েছেন তিনি। সেই কারণেই মারপিট করে ‘হিরো’ হওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি কী পারবেন ‘আসলি হিরো’ হতে? কোটি টাকার এই প্রশ্নের (Congress) উত্তর দেবে সময় (Rahul Gandhi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।          

  • Hampi: হাম্পিতে এএসআই খনন কার্যে উদ্ধার পঞ্চদশ শতাব্দীর পান সুপারির বাজারের অবশেষ

    Hampi: হাম্পিতে এএসআই খনন কার্যে উদ্ধার পঞ্চদশ শতাব্দীর পান সুপারির বাজারের অবশেষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাম্পিতে (Hampi) আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে খনন কার্য চালিয়ে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের অতি সমৃদ্ধ প্রাচীন পান সুপারির বাজারের নিদর্শন উদ্ধার করা হয়েছে। ফলে দক্ষিণ ভারতীয় এই সাম্রাজ্য যে কতটা সমৃদ্ধশালী ছিল এবং বাণিজ্যকেন্দ্রের অন্যতম পীঠস্থান ছিল, তার কথা আরও সুস্পষ্ট ভাবে জানা গেল বলে মনে করছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। সেখানে উদ্ধার হয়েছে একাধিক বেশ মূল্যবান ধাতুও।

    এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে চলে খনন (Hampi)

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের আধিকারিকরা কর্নাটকের বর্তমান বিজয়নগর (Vijayanagara) জেলার হাম্পিতে (Hampi) হাজারা রাম মন্দির এবং শ্রুঙ্গারাদা হেব্বাগিলু প্রবেশদ্বারে মধ্যে স্থিত সুপ্রাচীন পান সুপারি বাজারের এক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে খনন কার্য চালিয়েছে। প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে, একটি বড় দোকানের রাস্তা ছিল এই জায়গায়। এই রাস্তা বেশ জমজমাট ছিল। নানা ব্যবসায়ীদের যাতায়াত ছিল এই পথে। সেই সঙ্গে আরও মনে করা হচ্ছে যে, এখানে সোনা, রূপা-সহ নানা মূল্যবান ধাতুর কেনাবেচা চলত।

    আনুমানিক ১৫ শতক সময়ের উপাদান

    গত ১০ দিন ধরে খনন কাজের ফলে প্রত্নতাত্ত্বিকরা পোড়া মাটি, চিনা মাটির নানা বাসন-সহ উপাদান উদ্ধার করেছেন। একই সঙ্গে পোড়া মাটির নানা পুঁতি, মুদ্রা, তামা, ব্রোঞ্জের দ্রব্যও পাওয়া গিয়েছে। গবেষকরা মনে করছেন, আনুমানিক পঞ্চদশ শতক সময়ের উপাদান এই সব বস্তুগুলি। হাম্পির (Hampi) এএসআই সার্কেলের কার্যনির্বাহী প্রত্নতত্ত্ববিদ নিখিল দাস বলেন, “বিজয়নগরের (Vijayanagara) বেশির ভাগ খনন কাজ চলছে জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে। এখানকার স্থাপত্য শিলালিপি এবং বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ কাহিনীর উপর নির্ভর করে দেখা গিয়েছে এখানে একটি সুপ্রকিল্পিত সুন্দর বাজার ছিল। পেদ্দা অঙ্গদি বিধি এলাকায় মূল্যবান ধাতুর ব্যবসা চলত। এই বাজার পান সুপারির বাজার নামেও পরিচিত ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ মমতার জন্যই বছরে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি কলকাতা মেট্রোয়, থমকে বহু রেল প্রকল্পও, সংসদে অশ্বিনী

    ৬৫০ বর্গ মিটার জায়গায় এই বাজার ছিল

    তবে উল্লেখ্য এই স্থানে (Hampi) এটাই প্রথম খননকার্য নয়। ১৯৮৫ সালে এএসআই হাম্পির রামমন্দিরের সামনে একটি ১৫০ বর্গমিটার জায়গা খনন শুরু করেছিল। এখানে বাদাম জাতীয় পণ্যের বাণিজ্য করার উপাদান পাওয়া গিয়েছে। তবে অর্থের অভাবে সাময়িক ভাবে খনন কার্যবন্ধ রাখা হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার খননের জন্য ৭ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ করেছে। এখন ১০ বাই ১০ মিটার একটি গর্ত খনন করা হয়েছে। মোট ৬৫০ বর্গ মিটার জায়গায় এই বাজার বিস্তৃত বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘মোদি ম্যাজিকে ভর করেই মহারাষ্ট্র-হরিয়ানায় বাজিমাত বিজেপির’, বলছে সমীক্ষা

    PM Modi: ‘মোদি ম্যাজিকে ভর করেই মহারাষ্ট্র-হরিয়ানায় বাজিমাত বিজেপির’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি ম্যাজিকেই বাজিমাত হয়েছে মহারাষ্ট্র-হরিয়ানায়। মেট্রিজের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষাতে উঠে এসেছে এই তথ্য। ২০১৪ সালে যখন তিনি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখনও দেশজুড়ে (BJP) মোদি-হাওয়া (PM Modi)। সেই হাওয়াই পালে লেগে অনায়াস হয়েছে বিজেপির ভোট বৈতরণী পার।

    মোদি ঝড় (PM Modi)

    ২০১৪ সালে বস্তুত মোদি ঝড়েই বিরোধীরা উড়ে গিয়েছিল খড়কুটোর মতো। প্রধানমন্ত্রী হন মোদি। তার পর থেকে গত ১০ বছরে মোদির জনপ্রিয়তা বেড়েছে বই কমেনি। চলতি বছর লোকসভা নির্বাচনেও মোদি ক্যারিশ্মায়ই কুপোকাত হয়েছে বিরোধী শিবির। কেবল দেশবাসী নন, মোদির বাগ্মিতায় মুগ্ধ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। অক্টোবরের ৫ তারিখে নির্বাচন হয় হরিয়ানার ৯০টি আসনে। আর ২০ নভেম্বর নির্বাচন হয় মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি আসনে। দুই রাজ্যেই পদ্মের জয়জয়কার। হরিয়ানায় ৪৮টি আসন পেয়েছে বিজেপি। আর মহারাষ্ট্রে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। বিজেপি, শিবসেনা এবং এনসিপির মহাজোট (মহাযুতি) পেয়েছে ২৩৫টি আসন। দুই রাজ্যেই সরকার গড়েছে পদ্ম শিবির।

    মোদি ম্যাজিক

    সমীক্ষা চালানো হয়েছিল ২৫ নভেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মহারাষ্ট্রে মতামত নেওয়া হয়েছিল ৭৬ হাজার ৮৩০ জনের। আর হরিয়ানায় মতামত নেওয়া হয়েছিল ৫৩ হাজার ৬৪৭ জনের। এই সমীক্ষাতেই ধরা পড়েছে মোদির (PM Modi) জনপ্রিয়তার ছবি। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন কিছু কমেছে ঠিকই, তবে মোদির জনপ্রিয়তা অটুট। সমীক্ষায় প্রকাশ, মোদির ওপর আস্থা রেখেছেন ৫৫ শতাংশ ভোটার। হরিয়ানার ৫৩ শতাংশ ভোটারও আস্থা রেখেছেন মোদির ওপর।

    আরও পড়ুন: ডোভালের বৈঠকে গলল বরফ, ফের শুরু হতে চলেছে কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা

    মোদির বিরুদ্ধে সংবিধান বদলানোর অভিযোগ তুলে হাওয়া গরম করার চেষ্টা করেছিল কংগ্রেস। মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানায় প্রচারে গিয়ে সে কথা ফলাও করে বলেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও। তার পরেও অটুট মোদি ম্যাজিক। সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, রাহুলের ওপর তেমন আস্থা দেখাননি ভোটাররা। মোদির দৃঢ় মানসিকতা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার কাছে স্রেফ উড়ে গিয়েছেন রাহুল। জানা গিয়েছে, মোদির জনপ্রিয়তা, তাঁর সরকারের প্রতি বিশ্বাস এবং ‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’ এবং ‘বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে’র মতো (BJP) স্লোগানেই কুপোকাত হয়েছেন বিরোধীরা (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

    India: ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন’’, মানচিত্র বিতর্কে বাংলাদেশকে সতর্ক করল দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমাগত ভারতবিরোধী মন্তব্য ভেসেই আসছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে। এ নিয়ে ইউনূস সরকারকে সতর্ক করল ভারত (India)। বাংলাদেশ সরকারের উদ্দেশ্যে ভারতের বার্তা, ‘‘ভাষা নিয়ে আরও সংযত হোন।’’ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত মাহফুজ আলমের পোস্ট ঘিরেই শুরু বিতর্ক। বাংলাদেশের মানচিত্র বলে দাবি করে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি প্রকাশ করেন মাহফুজ আলম (Mahfuj Alam)। অভিযোগ, সেই মানচিত্রে ভারতের বেশ কিছুটা অংশকেও দেখানো হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরাকে সেখানে বাংলাদেশের অংশ হিসেবে দেখানো হয়।

    মাহফুজ আলমের  ফেসবুক পোস্ট

    বিজয় দিবসের রাতে একটি দীর্ঘ ফেসবুক পোস্টে করেছিলেন মাহফুজ আলম। সেখানে লেখা ছিল, “বিজয় এসেছে, তবে সামগ্রিক নয় ।মুক্তি এখনও বহুত দূরে।…’’ তাঁর মতে, পশ্চিমবঙ্গের একাংশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারত নিয়ে অখণ্ড বাংলাদেশ তৈরি করতে হবে। মাহফুজের দাবি ছিল, এই মানচিত্র না হলে নাকি পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ হবে না। এই পোস্টটি তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি করে। কারণ, মাহফুজের এই দাবি সরাসরি ভারতের সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ করে। এমনকী, খোদ বাংলাদেশের অন্দরেই মাহফুজের পোস্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। 

    বিদেশমন্ত্রকের কড়া হুঁশিয়ারি (India)

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন, মাহফুজ আলমের ফেসবুক পোস্টের বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের কাছে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে। কঠোর বার্তা পেতেই মাহফুজের পোস্ট ডিলিট করে দেওয়া হয়। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, ‘‘ওই বিতর্কিত পোস্ট ইতিমধ্যে মুছে ফেলেছে। তবে আমরা সংশ্লিষ্ট পক্ষকে তাঁদের জনসাধারণের মধ্যে প্রকাশ্যে মন্তব্য (ভারতবিরোধী) নিয়ে সচেতন হওয়ার কথা বলতে চাই। ভারত বার বার বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতির আগ্রহ দেখিয়েছে। কিন্তু এই রকমের মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে দায়িত্বজ্ঞান থাকার প্রয়োজন।’’

    মাহফুজকেই ‘বিপ্লবের মাথা’ বলে উদ্ধৃত করেছিলেন ইউনূস

    প্রসঙ্গত, একদা এই মাহফুজকেই ‘বিপ্লবের মাথা’ বলে উদ্ধৃত করেছিলেন ইউনূস নিজে। অন্তর্বর্তী সরকারের এক জন প্রতিনিধি হিসেবে আলমের মন্তব্য ভারত (India) ভালো ভাবে নিচ্ছে না ভারত, সেটা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে।  অন্যদিকে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ এবং মানবাধিকারের ওপর এর প্রভাব নিয়ে আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে মোদি সরকারকে (India)। গত ৯ ডিসেম্বর ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিস্রির বাংলাদেশ সফরের সময়েও সেই বার্তা দেওয়া হয়েছিল। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে ওড়িশা, বিহার সবটাই দখল করে নেওয়া হবে। এরপর আবার মানচিত্র বিতর্ক সামনে এল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

     

  • PM Modi: এবার আমিরের আমন্ত্রণে দু’দিনের সফরে কুয়েত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: এবার আমিরের আমন্ত্রণে দু’দিনের সফরে কুয়েত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দু’দিনের সফরে কুয়েত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কুয়েতের (Kuwait) আমির শেখ মেশেল আল আহমেদ আল জবর আল সাবার আমন্ত্রণে কুয়েত যাচ্ছেন তিনি। ৪৩ বছর পরে এই প্রথম ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন কুয়েতে।

    ইন্দিরার পরে যাচ্ছেন মোদি (PM Modi)

    ১৯৮১ সালে কুয়েত গিয়েছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তার পর এবার যাচ্ছেন মোদি। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে বিদেশমন্ত্রকের তরফে নিশ্চিত করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কুয়েত সফরের বিষয়টি। শুক্রবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, মোদির সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি নয়া অধ্যায়ের সূচনা করবে। প্রধানমন্ত্রীর এই সফর দুই দেশের মধ্যে আরও গতিশীল অংশীদারিত্ব উন্নত করতে সহায়ক হবে। সফরের লক্ষ্য হল দুই দেশের মধ্যে আরও গতিশীল অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করা। বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, “আমরা প্রতিরক্ষা এবং বাণিজ্য-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পর্ক জোরদার করার দিকে নজর দিচ্ছি।”

    প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের পর তাঁকে বায়ান প্রাসাদে দেওয়া হবে আনুষ্ঠানিক গার্ড অব অনার। এর পরে কুয়েতের আমির ও কুয়েতের ক্রাউন প্রিন্সের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী প্রবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে একটি কমিউনিটি ইভেন্টে ভাষণ দেবেন। তিনি একটি শ্রম শিবিরও পরিদর্শন করবেন (PM Modi)। এখানে প্রবাসী ভারতীয় কর্মীরা বসবাস করেন। কুয়েতের আমিরের বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ২৬তম আরব গালফ কাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও অংশ নেবেন।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২,২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    সচিব অরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ভারতের গালফ অঞ্চলের সঙ্গে সম্পর্কের মধ্যে একটি বড় পরিবর্তন এসেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গালফ দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত ও গভীর করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।” কুয়েত ভারতীয়দের শীর্ষ বাণিজ্যিক অংশীদারদের মধ্যে একটি, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে যার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ (Kuwait) দাঁড়িয়েছে ১০.৪৭ বিলিয়ন ডলার। এটি ভারতের ষষ্ঠ বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল সরবরাহকারী দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে। দেশের মোট জ্বালানি চাহিদার ৩ শতাংশ পূর্ণ করে কুয়েত (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২,২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২,২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের (Hindus Minorities) ওপর অত্যাচার বেড়েছে (Bangladesh Crisis)। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে শুক্রবার তার পরিসংখ্যান দিল বিদেশমন্ত্রক।

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের পরিসংখ্যান (Bangladesh Crisis)

    জানা গিয়েছে, চলতি বছর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২ হাজার ২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে। এর সিংহভাগ ঘটনাই ঘটেছে হাসিনা-পরবর্তী কালে। এই বছরে ভারতের আর এক পড়শি দেশ পাকিস্তানে হিংসার ঘটনা ঘটেছে ১১২টি। রাজ্যসভায় এই তথ্য পেশ করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, হিন্দুদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও মঙ্গল নিশ্চিত করার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লেখা হয়েছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান উভয় দেশের কাছেই। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকার এই ঘটনাগুলিকে গভীরভাবে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেছে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এই উদ্বেগ শেয়ারও করেছে। ভারতের আশা, বাংলাদেশ সরকার হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ করবে।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সরকার কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হিংসার বিষয়টি উত্থাপন করেছে। পাকিস্তান সরকারকে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, সাম্প্রদায়িক হিংসা, নিয়মিত নিপীড়ন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা প্রতিরোধের জন্য পদক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে। তাদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং কল্যাণ নিশ্চিত করার অনুরোধও জানানো হয়েছে। ভারত পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের দুরবস্থা আন্তর্জাতিক মঞ্চে লাগাতার তুলে ধরে। জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেছে ৪৭টি। ২০২৩ সালে ৩০২টি এবং ২০২৪ সালের ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ২০০টি হিংসার ঘটনাও ঘটেছে।

    আরও পড়ুন: “দেশের ঐতিহ্য হল সবাই নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন”, বার্তা মোহন ভাগবতের

    এদিকে, ২০২২ সালে পাকিস্তানে হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেছে ২৪১টি। তার পরের বছর ১০৩টি। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত হিংসার ঘটনা ঘটেছে ১১২টি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ছাড়া অন্য প্রতিবেশী দেশগুলিতে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হিংসার কোনও ঘটনা ঘটেনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, “সরকার এই ঘটনাগুলিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখছে। বাংলাদেশ সরকারের কাছে এ বিষয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করেছে।” তিনি বলেন, “ভারতের আশা, বাংলাদেশ হিন্দু (Hindus Minorities) ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ (Bangladesh Crisis) করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: প্লাস্টিকমুক্ত মহাকুম্ভ! সাড়ে ১৪ হাজার স্টিলের প্লেট ও কাপড়ের ব্যাগ গেল রাজস্থান থেকে

    Mahakumbh 2025: প্লাস্টিকমুক্ত মহাকুম্ভ! সাড়ে ১৪ হাজার স্টিলের প্লেট ও কাপড়ের ব্যাগ গেল রাজস্থান থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা! জানুয়ারিতেই বসছে মহাকুম্ভ মেলা (Mahakumbh 2025)। তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। এই মহাকুম্ভ মেলাকে পরিবেশবান্ধব (Plastic Free Event) হিসেবে গড়ে তুলতে একাধিক উদ্যোগ আগেই নিতে দেখা গিয়েছে কেন্দ্র ও উত্তরপ্রদেশ সরকারকে। এবার আরও একটি বড় পদক্ষেপ করল ‘পরিবেশ সংরক্ষণ গতিবিধি’ নামের রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ প্রভাবিত একটি সংগঠন। মহাকুম্ভকে পরিবেশ বান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে ১৪,৫০০ স্টিলের প্লেট অর্থাৎ থালি এবং আরও অসংখ্য কাপড়ের তৈরি ব্যাগ রাজস্থানের উদয়পুর থেকে রওনা দিল প্রয়াগরাজের উদ্দেশে। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওয়ান থালি ওয়ান থলিয়া’।

    ৪০ কোটি ভক্ত হাজির হবেন (Mahakumbh 2025)

    পরিবেশের ভারসাম্য বজায় (Mahakumbh 2025) রাখতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই সংগঠনের সদস্যরা। প্রসঙ্গত মহাকুম্ভ শুরু হচ্ছে আগামী ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে। সমস্ত ধরনের প্লাস্টিক বর্জ্য ও পলিথিনকে বাদ রাখা হয়েছে মহাকুম্ভ থেকে। প্রসঙ্গত, মহাকুম্ভ  হল সারা পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় ধর্মীয় সমাবেশ বা ধর্মীয় মেলা। তাই এই উৎসবকে প্লাস্টিক মুক্ত করে, পরিবেশবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলে একটি বড় বার্তা বিশ্বকে দিতে চাইছে ভারত, এমন টাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। জানা যাচ্ছে, মহাকুম্ভ মেলাতে চল্লিশ কোটি ভক্তের আগমন ঘটতে পারে।

    চল্লিশ হাজার টন বর্জ্য মহাকুম্ভ মেলা প্রাঙ্গণে তৈরি হতে পারে

    এখনও পর্যন্ত অনুমান করা হচ্ছে (Mahakumbh 2025) চল্লিশ হাজার টন বর্জ্য মহাকুম্ভ মেলা প্রাঙ্গণে তৈরি হবে। তাই স্বাভাবিকভাবে সেভাবেই পরিবেশ বান্ধব হিসেবে গড়ে তোলার নানা পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে রাজ্য তথা কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে বেশ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাও। উদয়পুর থেকে যাওয়া এই ১৪,৫০০ স্টিলের প্লেটের গাড়িটিকে রওনা করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বর্ষীয়ান প্রচারক মনফুল সিং। পতাকা নাড়িয়ে এবং ওম মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে রওনা করা হয় গাড়িটিকে। প্রসঙ্গত, এই ১৪,৫০০ স্টিলের প্লেট এবং কাপড়ের ব্যাগগুলি তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন কমিউনিটি গ্রুপের মাধ্যমে। যার ফলে একটা বিষয় স্পষ্ট যে শুধুমাত্র পরিবেশবান্ধবই নয়, মহাকুম্ভকে সার্থক করে তুলতে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ভক্তরাও ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তাঁরাও হাত লাগিয়েছেন নানা কাজে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: “দেশের ঐতিহ্য হল সবাই নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন”, বার্তা মোহন ভাগবতের

    RSS: “দেশের ঐতিহ্য হল সবাই নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন”, বার্তা মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের নানা প্রান্তে রাম মন্দিরের মতো মন্দির উদ্ধারের ভাবনা পোষণ নিয়ে সতর্ক করলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। অতি উৎসাহীর বশে এই ধরনের কাজ সমাজের কাছে খারাপ বার্তা দেবে বলে মনে করেন তিনি। স্পষ্ট ভাষায় এদিন পুণের ‘ইন্ডিয়া-দ্য বিশ্বগুরু’-এর একটি আলোচনা চক্রে যোগদান করে বলেন, ‘‘সব কিছুর মধ্যে মন্দির খোঁজার কর্মকাণ্ডগুলি গ্রহণযোগ্য নয়, অনেকই নেতা হইতে চাইছেন। সকলে নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন, এটাই দেশের ঐতিহ্য।’’ তিনি এদিন ভারতকে বিশ্ব গুরু হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহ দেন।

    রামকৃষ্ণ মিশনে ক্রিসমাস উদযাপন হয় (RSS)

    ভারতবর্ষের নাগরিকদের উচিত বিশ্বের সামনে সবসময় ভারতকে সম্প্রীতির মহামিলন কেন্দ্র হিসেবে মেলে ধরা। এই জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী হিন্দুদের সংযত হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন। সমাজতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ (RSS) একটি দায়িত্বশীল সামাজিক সংগঠন। হিন্দুত্বের বিষয়কে সবচেয়ে বেশি প্রাথমিকতা দেওয়া হয় আর তাই সমাজে ধ্বংসাত্মক ভাবনাকে কখনই গ্রহণ করা হয় না। তাই সঙ্ঘের সর সঙ্ঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “ভারত বহুত্ববাদী দেশ। আমরা শুধু দিয়েই থাকি না, সাদরে গ্রহণও করি, কারণ আমরা হিন্দু। স্বামী বিবেকানন্দের রামকৃষ্ণ মিশনে ক্রিসমাস উদযাপন হয়। এটা আমাদের জোরের জায়গা, কারণ আমরা হিন্দু বলেই পারি।”

    বৃহৎ আন্দোলনের পরিণাম ছিল অযোধ্যা

    আরএসএস (RSS)-এর সঙ্ঘ চালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) রামজন্মভূমি আন্দোলনের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “এই ভারতের মধ্যে আমরা একটি দীর্ঘ সময় ধরে সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করছি। বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে একটা ঐক্যভাব রয়েছে। আমরা যদি বিশ্বে একটি বিশেষ মডেল নির্মাণ করতে চাই তাহলে আমাদের আরও সংযত এবং ধৈর্যশীল হতে হবে। রাম মন্দির নির্মাণের পর থেকেই অনেকে মনে করছেন দেশের নানা জায়গায় মন্দির উদ্ধার করে একই ধরনের ইস্যু তুলে ধরলেই হিন্দুদের নেতা হওয়া যাবে, কিন্তু এই কর্মের মধ্যে তলে তলে একটি বিরূপ ভাবনাকেও প্রচার করা হচ্ছে। এই মত একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। শ্রীরামের জন্মস্থান এবং মন্দির, একটি সামজিক-সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ভাবে আস্থা-বিশ্বাস-অস্তিত্বের প্রমাণ নিয়ে বৃহৎ আন্দোলন ছিল। দেশব্যাপী মানুষের চাহিদাও ছিল। সেই সঙ্গে জনমতও ছিল। সামাজিক ভাবে একটি বৃহৎ আন্দোলনের পরিণাম ছিল অযোধ্যার রামমন্দির।”

    সংবিধান অনুযায়ী দেশ চলছে

    এই প্রেক্ষিতে নতুন নতুন মন্দির পুনরুদ্ধার প্রসঙ্গে আরএসএস (RSS) প্রধান ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, “সংবাদপত্রে প্রতিদিন দেখা যাচ্ছে একটা একটা করে বিবাদ হচ্ছে। এই ভাবনাকে বা উদ্দেশ্যকে কোনও ভাবেই অনুমোদন দেওয়া যাবে না। ভারতকে আগের ভুলগুলি থেকে বেরিয়ে নতুন ভাবে ভাবতে হবে। দেশকে কীভাবে বিশ্বের কাছে বিশ্বগুরু করা যায় তা নিয়ে ভাবতে হবে। দেশে বহিরাগতরা আক্রমণ করেছে, এরপর মূল সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে যেতে পারিনি তারা, জোর পূর্বক ধর্মান্তরণ করেছে তারা। তাই এখন আধিপত্যের সময় চলে গিয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী দেশ চলছে। তাই তাকে গুরুত্ব দিয়ে সেই রূপ কাজ করতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ নতুন বছরের গোড়াতেই উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি আইন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী ধামির

    ব্রিটিশদের ষড়যন্ত্র ছিল

    ভাগবত (RSS) ব্রিটিশদের ষড়যন্ত্রের কথা বলে বলেন, “মুঘল আমলে ১৮৫৭ সালে বাহাদুর শাহ গোহত্যা নিষিদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু ঔরঙ্গজেব তা মানেননি। হিন্দুদের মনে দাগ কাটতে অকাতরে উল্টোকাজই করে গিয়েছেন এই মুসলমান শাসক। অযোধ্যায় রামমন্দির আগেই হিন্দুদের হাতে দেওয়ার কথা হয়েছিল, কিন্ত ব্রিটিশরা আরও বেশিদিন শাসন করার জন্য হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে বিভেদের দেওয়ালকে আরও শক্তপোক্ত করেছিল। এতে সেই সময় থেকে আরও বিরাট ফাটল তৈরি হয়েছিল দুই ধর্মের মানুষের মধ্যে। এখান থেকেই বিছিন্নতাবাদ এবং পরবর্তী সময়ে পাকিস্তান নির্মাণ হয়। সবটাই ছিল গভীর ষড়যন্ত্র। কে সংখ্যাগরিষ্ঠ আর কে সংখ্যালঘু সবাই সমান। দেশের ঐতিহ্য হল সকলে নিজ নিজ উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারবেন। এটাই ভারতীয়দের আসল পরিচয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: নতুন বছরের গোড়াতেই উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি আইন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী ধামির

    Uniform Civil Code: নতুন বছরের গোড়াতেই উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি আইন, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী ধামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকেই অভিন্ন দেওয়ানি আইন (Uniform Civil Code) কার্যকর হবে। ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি জানিয়েছেন, ইউসিসি অর্থাৎ ইউনিফর্ম সিভিল কোড আইন বাস্তবায়নের জন্য সমস্ত প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। তেমনটা হলে, এই রাজ্য হতে চলেছে ভারতের প্রথম রাজ্য যেখানে অভিন্ন দেওয়ানি আইন কার্যকর হতে চলেছে।

    নারী এবং শিশুদের ক্ষমতায়ণের দিকে নিয়ে যাবে (Uniform Civil Code)

    রাজ্যের সচিবালয়ের অনুষ্ঠিত উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) বিনিয়োগ এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন বোর্ডের একটি বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ধামি বলেন, “রাজ্য সরকার আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে পূরণ করতে ইউসিসিকে (Uniform Civil Code) কার্যকর করতে চলেছে। এই আইন রাজ্যের সকল মানুষের জন্য একান্ত ভাবে প্রযোজ্য। ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ এবং সবকা বিশ্বাস’-এর ভাবনা নিয়ে কাজ করবে। এই আইন দেবভূমির নারী এবং শিশুদের ক্ষমতায়ণকে আরও বিস্তৃত করবে। আইনের সুবিধা পেতে একটি পোর্টাল এবং মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। জনসাধারণের সুবিধার জন্য এই আইনকে আরও সহজ করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গিদের হাতে অনায়াসে কি চলে যাচ্ছে পাসপোর্ট? বিরাট আশঙ্কা গোয়েন্দাদের

    প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে

    উল্লেখ্য উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) সরকার ২০২২ সালের মার্চ মাসে নবগঠিত সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইউসিসি (Uniform Civil Code) বাস্তবায়নের জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছিল। এরপর অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাইয়ের সভাপতিত্বে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন হয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ইউনিফর্ম সিভিল কোড বিল ২০২৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারিতে বিধানসভায় পাশ হয়। এর পর বিলটি রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে। ২০২৪-এর ১২ মার্চ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। ইউসিসি আইনকে বাস্তবায়িত করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত অধিকারিকদের সমস্ত প্রয়োজনীয় সুবিধার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ধামি। প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে, কার্যকর কেবল মাত্র সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bipin Rawat: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের, জানাল সংসদীয় রিপোর্ট

    Bipin Rawat: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের, জানাল সংসদীয় রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাইলটের ভুলেই মৃত্যু হয়েছিল সিডিএস বিপিন রাওয়াতের (Bipin Rawat)। তিন বছর আগের ওই চপার দুর্ঘটনায় (Chopper Crash) মৃত্যু হয়েছিল তৎকালীন সিডিএসের স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াত-সহ ১১ জনের। ঘন কুয়াশার মধ্যেই তামিলনাড়ুর কন্নুরের একটি পাহাড়ে গিয়ে ধাক্কা মারে বায়ুসেনার চপারটি। তার জেরেই মৃত্যু হয় বিপিন-সহ ১২ জনের।

    ৩৪টি বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখ (Bipin Rawat)

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষা বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে লোকসভায়। এই রিপোর্টে ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ঘটা মোট ৩৪টি বিমান দুর্ঘটনার উল্লেখ করা হয়। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০২১ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৯টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এর সবকটিই ঘটেছে পাইলটের ভুলে। এই ভুলের তালিকায় রয়েছে বিপিনের বিমান দুর্ঘটনার কথাও। তার পরেই খোলে রহস্যের জট।

    বিপিনের চপার

    বায়ুসেনার চপার এমআই-১৭ ভি ৫-এ নিজের স্ত্রী-সহ মোট ১২ জন জওয়ানকে নিয়ে তামিলনাড়ুর সুলুরের বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে ওয়েলিংটনের ডিফেন্স স্টাফ সার্ভিস কলেজে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রওনা দেন বিপিন (Bipin Rawat)। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে চপারটি ছেড়েছিল ১১.৫০ মিনিট নাগাদ। ১২.২০ মিনিট নাগাদ আচমকাই ভেঙে পড়ে চপারটি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনেকটাই নীচ দিয়ে চপারটি উড়ছিল। তার জেরে পাহাড়ের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষ হয় চপারটির। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান বিপিন-সহ মোট ১১জন। জখম হন গ্রুপ ক্যাপ্টেন বরুণ সিং। এক সপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁরও।

    আরও পড়ুন: সংসদে হাতাহাতিকাণ্ডে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে এফআইআর বিজেপির, কোন কোন ধারায়?

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বায়ুসেনার চপারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ার পিছনে প্রধান কারণ আচমকাই আবহাওয়ার অবনতি। যার জেরে চপারটি ঢুকে পড়ে মেঘের ভিতরে। সেই পরিস্থিতির কোনও আঁচই পাননি পাইলটরা। স্থানীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ার ফলেই নিয়ন্ত্রণ হারায় চপারটি। বিমানের ডেটা রেকর্ডার আর ককপিট ভয়েস রেকর্ডার বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি প্রত্যক্ষদর্শীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সবদিক খতিয়ে দেখেই পাইলটের ভুলের দাবি করা হয়েছে রিপোর্টে।

    প্রসঙ্গত, বিপিনের (Bipin Rawat) চপার দুর্ঘটনার পর বায়ুসেনাকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। গাফিলতি বা অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব উঠে এলেও, তা খারিজ করে দেওয়া হয়। শেষমেশ প্রকাশ্যে এল (Chopper Crash) তদন্ত কমিটির চূড়ান্ত রিরোর্ট।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share