Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Bangladesh: হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সামনে গণবিক্ষোভ

    Bangladesh: হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সামনে গণবিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালের বিজয় দিবসের কথা মনে করিয়ে দিতে দিল্লিতে বাংলাদেশ (Bangladesh) হাই কমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে বিরাট বিক্ষোভে সামিল হয়েছে ভারতীয়রা। গত ৫ অগাস্ট থেকে লাগাতার হওয়া বাংলাদেশে হিন্দু নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ এবং ঘেরাও কর্মসূচি নিয়ে ওই দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসকে কড়া বার্তা দিয়েছে ভারতীয় হিন্দু সমাজ। হাজার হাজার সাধারণ জনতার সঙ্গে সাধুসন্তরা এদিন এই কর্মসূচীতে যোগদান করেছেন। দাবি একটাই হিন্দু নির্যাতন বন্ধ হোক।

    হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তির রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে (Bangladesh)

    নভেম্বরের শেষেই বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু ধর্ম গুরু চিন্ময় কৃষ্ণদাসকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন একাধিক জায়গায় কট্টর মৌলবাদী মুসলমানদের চলছে আগ্রাসন। হিন্দু বাড়ি-ঘর ভাঙচুর, দোকান লুট, মন্দিরে আগুন, মূর্তি ভাঙচুর, হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ, খুন-সহ একাধিক ঘটনায় চরম বিপাকে সনাতনী সমাজ। ঢাকার রাজপথে বিলি হচ্ছে ‘ভারত শত্রুরাষ্ট্র’ লিফলেট, চার দিনে কলকাতা দখল হবে বলে দেওয়া হচ্ছে হুঙ্কার। ধর্মগুরুরা প্রকাশ্যে মাইকে ঘোষণা করছেন তলোয়ার দিয়ে কোপানো হবে ইসকনকে। এই সব ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস একদম চুপ। চট্টগ্রামের বাড়িতে ঢুকে খুন করা হয়েছে হিন্দু মহিলাকে। ঢাকায় পড়ানো হচ্ছে জগন্নাথের মন্দির। তাই প্রতিবাদ জানাতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে একত্রিত হয়েছেন বহু মানুষ। সকলের মুখে একটাই স্লোগান হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তির রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে বাংলাদেশকে। একই ভাবে ইসকনের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা যাবে না। অবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ সন্ন্যাসীকে মুক্তি দিতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ এএসআই-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য, ২৫০টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ওয়াকফের দখলে!

    হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত

    এদিন দিল্লিতে আন্দোলনকারীরা বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘ কেন নির্বাক? অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো সংগঠনও হিন্দুদের উপর ভয়াবহ অত্যাচারের বিরুদ্ধে চুপচাপ করে বসে আছে। বাংলাদেশ কি ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা ভুলে গিয়েছে? একই ভাবে আগে মুম্বইয়ে বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের (Bangladesh High Commission) সামনে একাধিক হিন্দু সংগঠন বিক্ষোভ দেখান। একই ভাবে রবিবার দেশের আরও একাধিক জায়গায় হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি ঢাকায় বাংলাদেশের (Bangladesh) বিদেশ উপদেষ্টা মহম্মদ তৌহিদ হুসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছি। হিন্দুদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Properties: এএসআই-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য, ২৫০টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ওয়াকফের দখলে!

    Waqf Properties: এএসআই-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর তথ্য, ২৫০টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ওয়াকফের দখলে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI)-এর একটি অভ্যন্তরীণ সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, তাদের ২৫০টি সংরক্ষিত ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ওয়াকফ সম্পত্তির হিসেবে তালিকা ভুক্ত হয়েছে। এই রিপোর্টকে যৌথ সংসদীয় কমিটির সামনে পেশ করতে চাইছে দেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ। কিন্তু প্রশ্ন হল, সরকারি সম্পত্তি কীভাবে মুসলিম ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Properties) সম্পত্তি হল? বিজেপির অবশ্য দাবি, দেশজুড়ে ওয়াকফ বোর্ডের নামে প্রচুর সম্পত্তি দখলের বড়সড় চক্রান্ত চলছে। এটা পূর্বতন কংগ্রেসের শাসনেই বেপরোয়া রূপ নিয়েছে। তাই সময়ে এসেছে আইন পরিবর্তনের। উল্লেখ্য, সংসদের যৌথ সংসদীয় কমিটিতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪ এখন পর্যালোচনার স্তরে রয়েছে। এই বিলের পাশ হওয়া নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী গেরুয়া শিবির।

    সাচার কিমিটি সুপারিশ করেছিল (Waqf Properties)

    জানা গিয়েছে, এএসআই (ASI)-এর পক্ষ থেকে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, অসংখ্য স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে, যেগুলি ২০০৬ সালের সাচার কমিটির রিপোর্টে স্থান পেয়েছে। যদিও এই রিপোর্ট মূলত রাজনৈতিক স্বার্থ এবং ভোট ব্যাঙ্কের কথা মাথায় রেখে কংগ্রেস সরকার তৈরি করেছিল। ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের আর্থিক, সামজিক এবং শিক্ষাগত অবস্থানকে কেন্দ্র করে প্রাচীন স্মৃতি স্তম্ভগুলিকে নথিভুক্ত করা হয় ওয়াকফ বোর্ডে (Waqf Properties)। রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন, এটা ইসলামি ল্যান্ড জিহাদের একটা বড় মাধ্যম।

    দিল্লির বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান ওয়াকফের দখলে

    তালিকায় দেখা গিয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Properties) দখলে থাকা ১৭২টি জায়গার মধ্যে দিল্লির বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য স্থানো রয়েছে। তালিকায় উল্লেখযোগ্য নামগুলির মধ্য়ে রয়েছে— ফিরোজশাহ কোটলার জামা মসজিদ, আরকে পুরমের ছোটি গুমতি মাকবারা, হাউজ খাস মসজিদ এবং ইদগাহ। এই রকম আরও অনেক স্মৃতিসৌধ বা স্তম্ভগুলি দেশজুড়ে নানা জায়গায় ছড়িয়ে রয়েছে। গত সেপ্টেম্বরের যৌথ সংসদীয় কমিটির সমীক্ষায় ওয়াকফ বোর্ডের মোট ১২০টি জায়গার নাম পাওয়া গিয়েছে যেগুলি সরাসরি এএসআই-এর অধীনে এবং সংরক্ষণে থাকার কথা। এখন ১৯৫৮ সালের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক স্মৃতি স্তম্ভ আইন (ASI) এবং ১৯৯৫ সালের ওয়াকফ অ্যাক্ট বোর্ডকে আইন অনুযায়ী দুই পক্ষের অধিকার নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধিতা একান্ত মিটিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। তাই দ্রুত সংসদে ওয়াকফ বিলকে সংশোধন করা একান্ত প্রয়োজন মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: রাজ্যে ঘাঁটি গেড়ে থাকা ৮৫০ অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে তাড়িয়ে দিল ছত্তিশগড় সরকার

    Chhattisgarh: রাজ্যে ঘাঁটি গেড়ে থাকা ৮৫০ অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে তাড়িয়ে দিল ছত্তিশগড় সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বস্তার থেকে ৫০০ এবং কাওয়ার্ধা থেকে ৩৫০ জন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে (Bangladeshi Infiltrators) ফেরত পাঠানো হয়েছে। একথা জানিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজয় শর্মা। অবৈধ জবরদখল প্রবণতার জন্য বাংলাদেশি মুসলমানদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু দিন ধরে তোলপাড় চলছে ছত্তিশগড়ে। ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে আদিবাসী অধ্যুষিত জেলায় অবৈধ বাংলাদেশি অনিয়ন্ত্রিত অনুপ্রবেশের কারণে বন্‌ধ পালিত হয়েছিল। যা বিরাট প্রভাব ফেলেছিল এই রাজ্যের রাজনীতিতে।

    সরকার দুর্বল মনোভাব দেখাবে না (Chhattisgarh)

    ৯ ডিসেম্বর ভিলাইতে একটি বিশেষ জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজয় শর্মা বলেন, “রাজ্য থেকে প্রায় ৮৫০ জন অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের (Bangladeshi Infiltrators) বিতাড়িত করেছি। কোন্ডাগাঁও থেকে ৪৬ জন অনুপ্রবেশকারী বর্তমানে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে দ্রুত ফেরত পাঠানো হবে। আরও অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করতে সরকার ব্যাপক ভাবে কাজ করছে। দুষ্কৃতীদের মুক্তাঞ্চলগুলির সঙ্গে কোনও রকম সরকার দুর্বল মনোভাব দেখাবে না।”

    আদিবাসী সামজের বন্‌ধ

    ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) বেশ কয়েকমাস ধরে বাংলাদেশি মুসলমানদের অবৈধ অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltrators) এবং এলাকা দখলের বিরুদ্ধে তীব্র ভাবে সরব হয়েছে স্থানীয় জনজাতিরা। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার বন্‌ধ ডেকেছিল স্থানীয় আদিবাসীরা। সেখানে দোকান, বাজার, স্কুল, কলেজ সব বন্ধ রাখা হয়েছিল। কেবলমাত্র জরুরি পরিষেবা চালু রাখা হয়েছিল। এখানকার আদিবাসী সমাজের বক্তব্য হল, “বাংলাদেশে অস্থিরতার কারণে চোরা পথে ভারতে ঢুকে ওরা (বাংলাদেশি) এখানকার জায়গা দখল করছে। শহর, গ্রামের সর্বত্র তারা নিজেদের বসতি গড়ে আমাদের জামি জায়গা দখল করে নিচ্ছে। অবিলম্বে তাদের ভারত থেকে বিতাড়িত করতে হবে। এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক ও জনবিন্যাসকে বদলে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    অপর দিকে, মাওবাদীদের বিরুদ্ধে ছত্তিশগড়ে ব্যাপক অভিযান চলছে। বস্তার আইজি সুন্দর রাজ পি-এর মতে, বস্তার এবং কোন্ডাগাঁও উভয় জেলাকেই কয়েক দশকের বিদ্রোহের পর মাওবাদীমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি একটি বিবৃতিতে বলেছিলেন, “রাজ্যের অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন প্রচেষ্টা, তীব্র নিরাপত্তা অভিযান এক সঙ্গে চলছে। এই অঞ্চলে মাওবাদীদের কার্যকলাপকে উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল করে দেওয়া হয়েছে, যা একটি ঐতিহাসিক দিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sanjay Malhotra: শক্তিকান্ত দাসের পর আরবিআইয়ের নয়া গভর্নর সঞ্জয় মালহোত্রা, চেনেন তাঁকে?

    Sanjay Malhotra: শক্তিকান্ত দাসের পর আরবিআইয়ের নয়া গভর্নর সঞ্জয় মালহোত্রা, চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নয়া গভর্নর নিযুক্ত হলেন সঞ্জয় মালহোত্রা (Sanjay Malhotra)। শক্তিকান্ত দাসের (Shaktikanta Das) স্থলাভিষিক্ত হলেন সঞ্জয়। তিনি হলেন আরবিআইয়ের ২৬তম গভর্নর (RBI Governor)। আজ, মঙ্গলবার শেষ হবে শক্তিকান্তের কার্যকালের মেয়াদ। তার পর, বুধবার থেকে আরবিআইয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন অর্থমন্ত্রকের রাজস্ব সচিব মালহোত্রা। ১৯৯০ ব্যাচের রাজস্থান ক্যাডারের আইএএস অফিসার তিনি।

    শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)

    কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় সরকারের হয়েই অর্থ দফতরে কাজ করেছেন সঞ্জয় (Sanjay Malhotra)। বর্তমানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর নীতি তৈরিতে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ২০১৮ সালে উর্জিত পটেল আরবিআইয়ের গভর্নর পদে ইস্তফা দিলে নিয়োগ করা হয় শক্তিকান্তকে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে তিন বছর তাঁর মেয়াদ বৃদ্ধি করে মোদি সরকার। এদিনই শেষ হচ্ছে সেই মেয়াদও। আরবিআইয়ের ইতিহাসে দ্বিতীয় দীর্ঘমেয়াদি গভর্নর (RBI Governor) হলেন শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das)। এর আগে, সাড়ে সাত বছর ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের শীর্ষ পদে ছিলেন বেনুগোপাল রামা রাও। শক্তিকান্তের ঝুলি অভিজ্ঞতায় পূর্ণ। তিনি কাজ করেছেন বিশ্বব্যাঙ্ক, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক এবং এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে। আটটি কেন্দ্রীয় বাজেটের সঙ্গে জড়িয়েছিলেন তিনি। ১৫তম অর্থ কমিশনের সদস্যও ছিলেন শক্তিকান্ত। ভারতের জি২০ শেরপা হিসেবেও কাজ করেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    চিনুন সঞ্জয় মালহোত্রাকে (Sanjay Malhotra)

    এই শক্তিকান্তেরই জায়গায় বসানো হল সঞ্জয়কে। তিনি আইআইটি কানপুরের প্রাক্তনী। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্নাতক ডিগ্রি। আমেরিকার প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাবলিক পলিসিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও লাভ করেছেন তিনি। অর্থমন্ত্রকের রাজস্ব সচিব হওয়ার আগে আর্থিক পরিষেবা বিভাগের সচিবের দায়িত্বভার সামলেছেন তিনি। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে প্রশাসনিক কাজের দীর্ঘ ৩৩ বছরের অভিজ্ঞতা। বিদ্যুৎ, কর, তথ্যপ্রযুক্তি ও খনির মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের কাজের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন  সঞ্জয় (Sanjay Malhotra)। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের শীর্ষ পদে (RBI Governor) তাঁর মেয়াদ হবে তিন বছর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • World Meditation Day: ২১ ডিসেম্বর বিশ্ব ধ্যান দিবস, ভারতের প্রাচীন আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে স্বীকৃতি রাষ্ট্রসঙ্ঘের

    World Meditation Day: ২১ ডিসেম্বর বিশ্ব ধ্যান দিবস, ভারতের প্রাচীন আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে স্বীকৃতি রাষ্ট্রসঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রচীন জ্ঞান এবং আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য এখন বিশ্বব্যাপী আলোচ্য এবং চর্চিত বিষয়। তাকে স্বীকৃতি দিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের (United Nations) তরফে ২১ ডিসেম্বরকে বিশ্ব ধ্যান দিবস (World Meditation Day) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই ভারত কতটা জ্ঞান সমৃদ্ধ ছিল এই ঘোষণা তারই প্রমাণ। বিশ্বব্যাপী সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে গেলে ধ্যানের প্রয়োজনীয়তা একান্ত আবশ্যক। প্রাচীন মুনি-ঋষিদের দীর্ঘায়ুর প্রধান কারণ ছিল এই ধ্যান এবং যোগ সাধনা। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ঘোষণায় বিশ্বের দরবারে ভারতের প্রচীন জ্ঞান এবং আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের গৌরব যে আরও বৃদ্ধি পেল তা প্রত্যেক ভারতীয় এখন আরও বেশি মনে প্রাণে বিশ্বাস করছেন।

    যুদ্ধ-অস্থিরতার বিরুদ্ধে শান্তি আনবে ধ্যান (World Meditation Day)

    সংযুক্ত রাষ্ট্রসঙ্ঘের (United Nations) সাধারণ সভায় ২১ ডিসেম্বরকে বিশ্ব ধ্যান দিবস (World Meditation Day) হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তাব পেশ করে লিচেনস্টাইন। সেই প্রস্তাবে সমর্থন জানায় শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মেক্সিকো, অ্যান্ডোরা এবং ভারত। একই ভাবে পূর্ণ সমর্থন দেয় বাংলাদেশ, বুলগেরিয়া, মরিশাস, মোনাকো এবং আইসল্যান্ড-এর মতো দেশগুলি। তাতে বলা হয়, এই ধ্যান হল এমন এক বিষয় যা গোটা বিশ্বকে ক্রমবর্ধমান, যুদ্ধ, অস্থিরতার বিরুদ্ধে শান্তি এনে দিতে পারে। ধ্যানের গুরুত্ব মানব জীবনে অতুলনীয়। এর পরই প্রস্তাব গৃহীত হয় ওই সভায়।

    বিশ্ব একটি পরিবার

    রাষ্ট্রসঙ্ঘ (United Nations) ভারতের স্থায়ী রাষ্ট্রদূত পাারভাথানেনি হরিশ এই প্রস্তাবের জন্য বিশেষ ভাবে গর্ব অনুভব করেন। একই সঙ্গে বিশ্বের দরবারে এই ধ্যানের গুরুত্ব সম্পর্কে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “মানব সমাজের সুস্থতার জন্য এই পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই উদ্যোগ (World Meditation Day) ভারতের জন্য বসুধৈব কুটুম্বকম অর্থাৎ বিশ্ব একটি পরিবার এই ভাবনার প্রকাশ দেখা গিয়েছে। বিশ্ব জুড়ে শান্তি এবং সম্প্রীতির জন্য এই ভাবনা একান্ত ভাবে আবশ্যক। সকলের জন্য মঙ্গল কামনা হল এর প্রধান উদ্দেশ্য।”

    আরও পড়ুনঃ উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    যোগদিবসের পরিপূরক

    এই শীতকালের ২১ ডিসেম্বরকে দিন ঠিক করার কারণ হল, এই সময় শীতকালীন অয়নকালের (Winter Solstice) সঙ্গে মিলে যায়, সূর্যের উত্তরায়ণের সূচনাকে চিহ্নিত করা যায়। সেই সঙ্গে মানুষের অভ্যন্তরীণ স্তরে আধ্যাত্মিক ভাবে শারীরিক, মানসিক ভাবনার রূপান্তরকে প্রভাবিত করবে বলে জানানো হয়। ২১ জুন, গ্রীষ্মকালীন অয়নকালের (Summer Solstice) সময় পালিত হয় বিশ্ব যোগ দিবস। ফলে তাকে মাথায় রেখে পরিপূরক হিসেবে ২১ ডিসেম্বর (World Meditation Day) ঠিক করা হয়েছে। উল্লেখ্য ভারতের প্রাচীন যোগ, ধ্যান, বিজ্ঞান চর্চা, শিল্প স্থাপাত্য, ভাস্কর্য, চারুকলা-সহ নানা প্রাচীন জ্ঞান পরম্পরায় যে মানব জীবনের মোক্ষের ধারণা লুকিয়ে রয়েছে তা বিশ্ববাসীর কাছে ক্রমে ক্রমেই প্রকট হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    One Nation One Election: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ হতে পারে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) বিল। সরকারি সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বর মাসেই ইঙ্গিত মিলেছিল, বিলটি পেশ হতে পারে শীতকালীন অধিবেশনে। সম্প্রতি এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Parliament Session)।

    পেশ হতে পারে বিল (One Nation One Election)

    জানা গিয়েছে, সরকার এই বিলটি পেশ করবে। পরে সেটি পাঠানো হবে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। সূত্রের খবর, জেপিসি সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিশদে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে। সরকার আলোচনায় বিভিন্ন স্তরের অংশীদারদেরও যুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে। সমস্ত রাজ্য বিধানসভার স্পিকারদের মতামত নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি বুদ্ধিজীবী, বিশেষজ্ঞ এবং নাগরিক সমাজের সদস্যদেরও যুক্ত করা হবে বলে সূত্রের খবর। সূত্রের খবর, যদি শীতকালীন অধিবেশনে বিলটি পেশ করা নাও হয়, তাহলে বিলটি পেশ হবে বাজেট অধিবেশনে।

    এক দেশ, এক নির্বাচন

    এক দেশ, এক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা কতটা বাস্তবসম্মত, তা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটিও গঠন করেছিল মোদি সরকার। এই কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। চলতি বছরের মার্চ মাসেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে একটি রিপোর্ট জমা দেয়। তার পরেই কোবিন্দ কমিটির প্রস্তাব পাশ হয় মোদির মন্ত্রিসভায়। এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) ব্যবস্থা চালু করতে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্যোগী বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। এই ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে একাধিক পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র। বিলটি পাশ হয়ে আইনে পরিণত হলে সারা দেশে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে হিন্দুরা, ঢাকার সঙ্গে বৈঠকে স্পষ্ট জানাল ভারত

    এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। মোদি সরকারের যুক্তি, এই ব্যবস্থা চালু হলে নির্বাচন করতে যে বড় অঙ্কের টাকা খরচ হয়, তা কমে যাব। তাছাড়া, আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হওয়ায় বারবার থমকে যাবে না উন্নয়নমূলক কাজ। সরকারি কর্মীদেরও চাপ কমে যাবে। নির্বাচন হলে ভোটার তালিকা প্রস্তুত থেকে নানা কাজে যুক্ত হন সরকারি কর্মীরা। তাঁদের ওপর চাপ পড়ার পাশাপাশি, ব্যাহত হয় (Parliament Session) সরকারি কাজকর্মও। দেশজুড়ে এক সঙ্গে নির্বাচন (One Nation One Election) হলে, বন্ধ হবে এসবই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Attacks on Hindu: প্রতিবাদ কাশ্মীরি সংখ্যালঘুদের, বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের বিরুদ্ধে ভারতজুড়ে বিক্ষোভ

    Bangladesh Attacks on Hindu: প্রতিবাদ কাশ্মীরি সংখ্যালঘুদের, বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের বিরুদ্ধে ভারতজুড়ে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর একের পর এক হিংসার ঘটনা ঘটেছে। একদিকে আওয়ামি লিগের নেতা কর্মীরা যেমন আক্রান্ত হয়েছেন, ঠিক তেমনি নাগরিকদের দুর্বল অংশ সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হয়ে চলেছে। শাসকদলের নেতারা ফতোয়া জারি করেছে, অত্যাচারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে পারবে না। কেউ ভারতের পক্ষে কথা বলতে পারবে না। বাজারে বাজারে ভারতীয় পণ্য বর্জনের নির্দেশ দিচ্ছে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা। পদ্মা পাড়ে হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে কাশ্মীরি সংখ্যালঘুুরা। আসমুদ্র-হিমাচল হয়েছে প্রতিবাদে মুখর। 

    শ্রীনগরে প্রতিবাদ

    বাংলাদেশে হিন্দুদের বিরুদ্ধে চলমান অত্যাচারের নিন্দা জানিয়ে শ্রীনগরে একটি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের আয়োজন করে কাশ্মীরি সংখ্যালঘুরা। বিক্ষোভকারীরা আন্তর্জাতিক ও সরকারি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। সামাজিক কর্মী অনিতা চাঁদপুরী এই বিষয়ে ভারত সরকার, মানবাধিকার কমিশন এবং রাষ্ট্রসঙ্ঘের নীরবতার সমালোচনা করেছেন, উদ্বেগের সমাধান না হলে বৃহত্তর দেশব্যাপী মিছিলের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অবস্থার সঙ্গে একদা কাশ্মীরে বসবাসকারী হিন্দু-ব্রাহ্মণদের অবস্থর তুলনা করেছেন অনেকে। গত ৩৫ বছর ধরে কাশ্মীরে হিন্দুরা এরকম অত্যাচার দেখেছেন বলেও মত অনেকের।

    ভারতের নানা প্রান্তে অসন্তোষ

    শুধু কাশ্মীর নয়, বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা নিয়ে ভারতের নানা প্রান্তে অসন্তোষ চোখে পড়েছে। নয়ডা, গাজিয়াবাদে বিক্ষোভ সংগঠিত হয়েছে। হিন্দু সংগঠনগুলি থানে জেলায় বাংলাদেশের পরিস্থিতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে৷ নভি মুম্বাইয়ে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হামলার প্রতিবাদে নেতৃত্ব দিচ্ছে সাকাল হিন্দু সমাজ৷ হিন্দুদের উপর হামলার প্রতিবাদে কলকাতা-সহ সারা বাংলায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নৃশংসতার প্রতিবাদে হিন্দু সংগঠনগুলি শিমলায় সমাবেশ করেছে। ভারতীয় সনাতন সোসাইটি জামশেদপুরে বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে। বিক্ষোভ সংগঠিত হয়েছে লখনউ, মোরাদাবাদেও।

    জার্মানিতেও প্রতিবাদ

    বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, মায় হিন্দুদের ওপর চলমান অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আওয়াজ ভারতের সীা ছাড়িয়ে বিদেশেও আছড়ে পড়ছে। জার্মানির হিন্দু সংগঠনও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক স্তরে এই বিষয়টি তুলে ধরার কথা বলেছে তারা। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বহু হিন্দু মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর, বাড়ি ও দোকানে লুটপাট, এমনকি আগুন ধরিয়ে দেওয়ার খবর প্রতিদিন সামনে আসছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিতে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। এই অঞ্চলগুলি হল চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর, দিনাজপুর ঠাকুরগাঁও, চাপাই নবাবগঞ্জের মতো প্রত্যন্ত ও মফস্বল অঞ্চলে। বাদ নেই ঢাকা ও ঢাকার শহরতলি এলাকাগুলিও। এই ধারাবাহিক অত্যাচারের জন্য মূলত অভিযোগ উঠেছে খালেদার নেতৃত্বাধীন বিএনপি (বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি) এবং জামাত-ই-ইসলামির বিরুদ্ধে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জামাত-ই-ইসলামির মৌলবাদী শক্তির হিংসা ও লালসার শিকার হয়েছেন এই আক্রান্তরা। দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে প্রায় ৩০টি জেলাতে হিংসার ঘটনা বেশি ঘটছে। 

    আরও পড়ুনঃ চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানিয়ে ইউনূসকে চিঠি দিল বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মঠ-মিশন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানিয়ে ইউনূসকে চিঠি দিল বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মঠ-মিশন

    Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানিয়ে ইউনূসকে চিঠি দিল বাংলাদেশের রামকৃষ্ণ মঠ-মিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় প্রভু এখন বাংলাদেশের (Bangladesh) জেলে রয়েছেন। তাঁর জামিনের মামলার পরবর্তী শুনানি হবে নয়া বছরে। এদিকে চিন্ময় প্রভু যাতে কোনও রকম আইনি সহায়তা না পান, তার জন্যে ক্রমাগত হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে চট্টগ্রামের আইনজীবীদের একটা অংশ। এমনকী, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হয়ে কোনও আইনজীবী যদি আদালতে সওয়াল করেন, তাহলে সেই আইনজীবীকে গণপিটুনি দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। এই আবহের মধ্যে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হয়ে এবার চিঠি লিখলেন ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ও সম্পাদক স্বামী পূর্ণাত্মানন্দ। এই নিয়ে সেদেশের সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসকে চিঠি লিখেছেন স্বামী পূর্ণাত্মানন্দ। তাতে চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তির দাবি জানানো হয়েছে।

    চিঠিতে কী বলা হয়েছে? (Bangladesh)

    রামকৃষ্ণ মিশনের লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, হিন্দু সন্ন্যাসীকে মুক্ত করলে অন্তর্বর্তী সরকারেরই ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সেই চিঠিতে রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসী লেখেন, ‘‘সম্প্রতি দেশের (Bangladesh) সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রীচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে কারামুক্তি প্রদান করলে আপনার সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে বলে আমরা মনে করি। আশা করি, এবিষয়ে আপনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে আমাদের আশ্বস্ত করবেন। ’’ এর আগে, এই গ্রেফতারের বিরুদ্ধে ভারতের রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সরব হয়েছিলেন। চিন্ময় প্রভুর মুক্তির দাবি জানিয়েছিলেন। অন্যদিকে, আগামী ১৩ ডিসেম্বরও সনাতনীদের একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল বাংলাদেশে। কিন্তু সূত্রের খবর, বর্তমান পরিস্থিতির জেরে সেটিও বাতিল করা হয়েছে।

    ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট কী বললেন?

    এদিকে বাংলাদেশের (Bangladesh) অশান্তি আবহ প্রসঙ্গে চরম আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। তিনি বলেছেন, ‘‘খুব বিপজ্জনক। আমাদের ভক্তরা খুব চিন্তিত। সবচেয়ে চিন্তার বিষয়, যদি এই রকম মৌলানারা পুরো বাংলাদেশে ঘুরে, এই রকম সভা করছে যেখানে হাজার হাজার মানুষ তাঁদের শুনছে। সোশাল মিডিয়াতে যখন পোস্ট করা হচ্ছে, লক্ষ লক্ষ ভিউ পাচ্ছে। একসঙ্গে এত মানুষের যদি মগজ ধোলাই হয়, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের পুলিশ, সেনা যদি ভাবে আমরা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেব, এত লক্ষ লক্ষ মানুষকে কেউ সামলাতে পারবে না। ওরা যেটা বলছে, গণহত্যা যদি শুরু করে দেয়, এটা কারও নিয়ন্ত্রণে থাকবে না।’’ ইসকনকে নিষিদ্ধ করার কোনও পরিকল্পনা তাদের নেই বলে, ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে ইউনূস সরকারের পক্ষ থেকে। তাহলে কার মদতে ইসকনকে মুছে ফেলার ডাক দিচ্ছে মৌলবাদীরা? কোন সাহসে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বলছে? এবার কি ওই সব কট্টরপন্থীর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেবে ইউনূসের প্রশাসন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Voronezh Radar System: ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের হদিশ মিলবে! ভারতে আসছে রুশ ‘ভরোনেঝ’ রেডার

    Voronezh Radar System: ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের হদিশ মিলবে! ভারতে আসছে রুশ ‘ভরোনেঝ’ রেডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার সঙ্গে ৪ বিলিয়ন ডলারের (৩৩ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা) একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি (India Russia Defence Deal) স্বাক্ষর করতে চলেছে ভারত। এই চুক্তির আওতায় রাশিয়া ভারতকে অত্যাধুনিক রেডার সিস্টেম সরবরাহ করবে। এর ফলে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্তকরণ এবং বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অনেক বেশি শক্তিশালী হবে। ভারত রাশিয়া থেকে ‘ভরোনেঝ’ সিরিজের রেডার (Voronezh Radar System) কিনতে যাচ্ছে। এটি ৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত শত্রুপক্ষের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা যুদ্ধবিমানকে শনাক্ত করতে পারে। শত্রুর ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করার এই ধরনের ক্ষমতা বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশের হাতেই রয়েছে।

    এই রেডার সিস্টেম নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ

    এই চুক্তি (India Russia Defence Deal) ভারতের চলমান বিমান প্রতিরক্ষা আধুনিকীকরণ প্রচেষ্টার অংশ। দেশের নিরাপত্তার জন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই রেডার সিস্টেমের প্রায় ৬০ শতাংশ উপাদান ভারতেই তৈরি করা হবে। যা আত্মনির্ভর ভারতের অবস্থান শক্ত করবে। ভারত-রাশিয়া প্রতিরক্ষা সম্পর্ককেও আরও শক্তিশালী করবে এই চুক্তি। এই রেডার সিস্টেমটি (Voronezh Radar System) কর্নাটকের চিত্রদুর্গে স্থাপন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে ইতিমধ্যেই অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা এবং উন্নত এরোস্পেস পরিকাঠামোর সুবিধা রয়েছে। এই চুক্তি নিয়ে ইতিমধ্যেই ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আধিকারিকদের সঙ্গে রেডার সিস্টেমের নির্মাতা আলমাজ-আন্তের নেতৃত্বে রুশ প্রতিনিধি দলের আলোচনা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের বিশেষত্ব (Voronezh Radar System) 

    ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের প্রধান কাজ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করা। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের গতি অনেক বেশি হওয়ায় দ্রুত এটি শনাক্ত করা জরুরি যাতে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায়। এটি মহাকাশ-সীমার কাছাকাছি উড়ন্ত আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পারে (India Russia Defence Deal)। এছাড়াও, এই রেডার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র এবং যুদ্ধবিমান সহ অন্যান্য আকাশপথে হুমকি সম্পর্কেও তথ্য সরবরাহ করে। ‘ভরোনেঝ’ রেডার সিস্টেমের (Voronezh Radar System) একটি স্টেশন ৬ হাজার কিলোমিটার দূরত্ব এবং ৮ হাজার কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত কোনও কিছুকে শনাক্ত করতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tripura Hotels: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    Tripura Hotels: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন চলছেই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশিদের জন্য বুকিং নেওয়া বন্ধ করে দিল অল ত্রিপুরা হোটেল (Tripura Hotels) অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতি। সমিতির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতির অফিস সেক্রেটারি ভাস্কর চক্রবর্তী বলেন, “২ ডিসেম্বর আমরা আমাদের সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এদিন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য কোনও হোটেলে পরিষবা সেবা উপলব্ধ থাকবে না। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাজ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রতি একটি কঠোর প্রতিক্রিয়া।

    রেস্তরাঁ মালিক সমিতির ঘোষণা (Tripura Hotels)

    অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতির ঘোষণা, বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ত্রিপুরা রাজ্যে সেবা প্রদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর বাড়তে থাকা নির্যাতনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি বলেন, “এহেন সিদ্ধান্তের প্রধান কারণ বাংলাদেশে আমাদের জাতীয় পতাকার প্রতি দেখানো অসম্মান। বাংলাদেশের হাই কমিশনকে ঘিরে ঘটনার ঘটনাও এই সিদ্ধান্ত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন (Tripura Hotels) করেছে।”

    বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা

    তিনি বলেন, “আর একটি কারণ হল এখানে আগত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা। যদি কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যা কোনও বাংলাদেশি অতিথির সঙ্গে সম্পর্কিত, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার হোটেল মালিকের ওপর পড়বে। এমন জটিলতা এড়ানোর জন্য, আমরা চলতি মাসের ২ তারিখে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমরা বাংলাদেশি নাগরিকদের ঘর দেব না।”
    তিনি বলেন, “২ ডিসেম্বরের আগে যারা এখানে চেক-ইন করেছেন, তাঁরা থাকতে পারবেন। কিন্তু আমরা নতুন করে আর বুকিং নেব না। এও সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, যদি কেউ চিকিৎসার প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র-সহ জরুরি পরিস্থিতিতে আসে, তাহলে তাদের ঘর দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত হিংসা বাড়ছে। শুক্রবার ও শনিবারের মাঝে রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় লক্ষ্মী-নারায়ণ মন্দিরে। এসব কারণে বাংলাদেশিদের (Bangladeshi Citizens) জন্য দ্বার বন্ধ হয়ে গেল ত্রিপুরার হোটেলে (Tripura Hotels)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share