Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mahakumbh 2025: নারীর ক্ষমতায়ন! ত্রিবেণী সঙ্গমের মহাকুম্ভে ক্যান্টিন চালাবেন গ্রামের মহিলারা

    Mahakumbh 2025: নারীর ক্ষমতায়ন! ত্রিবেণী সঙ্গমের মহাকুম্ভে ক্যান্টিন চালাবেন গ্রামের মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ত্রিবেণী সঙ্গমে হবে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। এই মেলাই হতে চলেছে গ্রামীণ মহিলাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মসংস্থানের উৎস (Economic Growth)। রাজ্য জীবিকা মিশনের অধীনে গ্রামীণ অঞ্চলের স্ব-সহায়ক গ্রুপগুলির মহিলাকে মহাকুম্ভ প্রাঙ্গণে বিভিন্ন স্টল এবং দোকান বরাদ্দ করা হবে।

    গ্রামীণ মহিলাদের ক্ষমতায়ন (Mahakumbh 2025)

    রাজ্য জীবিকা মিশনের দ্বারা পরিকল্পিত পুরো পরিকল্পনাটি শুধুমাত্র গ্রামীণ মহিলাদের ক্ষমতায়নের দিকে লক্ষ্য রেখে করা হয়েছে। মাঘ মেলা, কুম্ভ মেলা বা মহাকুম্ভের মতো অনুষ্ঠানগুলি লক্ষ লক্ষ দর্শনার্থীকে আকর্ষণ করে। এই সব আচার-অনুষ্ঠানে খাবার, স্ন্যাকস ও গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকে। এই মিশনের লক্ষ্য গ্রামীণ মহিলাদের মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করা।

    ক্যান্টিন পরিচালনার দায়িত্ব

    ডেপুটি কমিশনার এনআরএলএম রাজীব কুমার সিং জানান, পরিকল্পনাটির মধ্যে মহিলাদের মেলা প্রাঙ্গণে পাঁচটি ক্যান্টিন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “কুম্ভ মেলা কর্তৃপক্ষের কাছে এই মহিলাদের জন্য প্রতিটি সেক্টরে ১০টি করে দোকান বরাদ্দ করার একটি প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মেলার সরস হাট সেকশনে ৪০টিরও বেশি দোকান রয়েছে। এই উদ্যোগটি ৫,০০০-এরও বেশি গ্রামীণ মহিলার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।” তিনি বলেন, “মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025) গ্রামীণ মহিলাদের তৈরি স্টল এবং দোকানে বিক্রি হওয়া পণ্যগুলি প্রয়াগরাজ মহাকুম্ভের ব্র্যান্ডিংকে প্রচারের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হবে, যা শহর থেকে শুরু করে প্রতিটি গ্রাম্য রাস্তায় এর পরিচিতি ছড়িয়ে দেবে।”

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    উপজেলা কমিশনার রাজীব কুমার সিংয়ের মতে, এই স্টলগুলিতে বিভিন্ন ধরণের বহুমুখী পণ্য থাকবে। মহাকুম্ভের সময় ঠান্ডা আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে মহাকুম্ভের লোগো এবং স্লোগান সহ মাফলার তৈরি করা হচ্ছে যাতে উষ্ণতা বজায় থাকে। তিনি বলেন, “তরুণ প্রজন্মের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা সেলফি ক্যাপ তৈরি করা হচ্ছে, যা শীত থেকে সুরক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি সেলফির জন্য স্টাইলিশ টাচ প্রদান করবে।”

    একলব্য আজীবিকা মহিলা সমূহের তরফে নেহা নিশাদ বলেন, আমার গ্রুপের মহিলারা এই পণ্যগুলো তৈরি করছেন। প্রতিটি (Economic Growth) পণ্যে কুম্ভের লোগো থাকবে। প্রসাদের জন্য প্রস্তুত করা ঝুড়িগুলিতে রাখা অঙ্গবস্ত্রেও মহাকুম্ভের লোগো এবং স্লোগান থাকবে (Mahakumbh 2025)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: সীমান্তে ১,৩০০ কোটি টাকার সোনা-রুপো বাজেয়াপ্ত, ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    BSF: সীমান্তে ১,৩০০ কোটি টাকার সোনা-রুপো বাজেয়াপ্ত, ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সোনা ও রুপোর চোরাচালান ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছর অক্টোবর মাসের শেষে প্রায় ১,৩০০ কোটি টাকা মূল্যের এই মূল্যবান ধাতু আটক করেছে বিএসএফ (BSF)।

    আটক সোনা-রুপো (BSF)

    বিএসএফের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাহিনী ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত (India Bangladesh Border) ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোট ১৭২.৮২৮ কেজি সোনা ও ১৭৮.৮০৫ কেজি রুপো আটক করা হয়েছে। গত বছর এই সময় আটক করা হয়েছিল ১৬৩.৩২৫ কেজি সোনা। এছাড়াও, বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১১,৮৬৬.৭৮৮ কেজি মাদকদ্রব্য, ৩,২৬৫,৭০০টি জালনোট, ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৫৭৪ রাউন্ড গোলাবারুদ আটক করেছে। বিএসএফ ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সীমান্তে ৪,১৬৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। ২২ জন চোরাচালানকারীকে নিউট্রিলাইজ করা হয়েছে।  

    মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    বার্ষিক প্রেস মিটে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএসএফের (BSF) ডিরেক্টর জেনারেল দলজিত সিং চৌধুরী বলেন, “বাহিনী ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে অনুপ্রবেশ, চোরাচালান এবং গ্রেফতারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।” তিনি বলেন, “বিএসএফ (BSF) ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন করেছে, যা স্থানীয় পুলিশ এবং সরকারি রেল পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ে রেলওয়ে স্টেশন এবং বাস স্ট্যান্ডে কাজ করছে।” তিনি জানান, অতিরিক্ত জনবল, বিশেষ পর্যবেক্ষণ সরঞ্জাম এবং যানবাহন মোতায়েন করে নজরদারি শক্তিশালী করার জন্য বিস্তারিত দুর্বলতা মানচিত্রও প্রস্তুত করা হয়েছে, যা অনুপ্রবেশ এবং চোরাচালান রোধে সহায়ক হবে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    তিনি বলেন, “ইলেকট্রনিক সার্ভেইল্যান্স অফ ভানরেবল প্যাচেস (ESVP) প্রকল্পের অধীনে, সিসিটিভি এবং পিটিজি ক্যামেরা, আইআর সেন্সর এবং ইনফ্রারেড এলার্ম-সহ কমান্ড এবং কন্ট্রোল সিস্টেম সজ্জিত সমন্বিত পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক সীমান্তের দুর্বল এলাকাগুলিতে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করার জন্য স্থাপন করা হয়েছে।”

    ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “অনুপ্রবেশের অঞ্চল চিহ্নিত করা হয়েছে, সন্দেহভাজন রুটগুলিতে নজরদারি করা হচ্ছে এবং গ্রামবাসীদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক ও যোগাযোগের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “রাতের সময় বেড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক গাড়ি প্যাট্রোলিংও করা হয়, মোবাইল চেকপোস্ট স্থাপন করা হয় গভীর এলাকায় (India Bangladesh Border) এবং সংযোগ পয়েন্টগুলিতে (BSF)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: কংগ্রেস আমলের থেকে মোদি জমানায় রেল দুর্ঘটনা অনেক কমেছে, তথ্য দিয়ে দাবি রেল মন্ত্রকের

    Indian Railways: কংগ্রেস আমলের থেকে মোদি জমানায় রেল দুর্ঘটনা অনেক কমেছে, তথ্য দিয়ে দাবি রেল মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের আমলে রেল (Indian Railways) দুর্ঘটনা ৬০ শতাংশ কমেছে। রাজ্যসভায় এই মর্মে বিশেষ রিপোর্ট জমা পড়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষে রেল মন্ত্রক জানিয়েছে, দুর্ঘটনা (Accident) রুখতে গত ১০ বছরে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি পরিচালিত এনডিএ সরকার। গত কয়েক দশকের কংগ্রেস শাসিত সরকারের তুলনায় নরেন্দ্র মোদি পরিচালিত সরকার রেলের যে অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটিয়েছে, তা রাজনীতির অধিকাংশ মানুষ মনে করছেন।

    ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এখনও পর্যন্ত মৃত ৩৬২ জন(Indian Railways)

    রাজ্যসভায় রেল দুর্ঘটনার (Accident) বিস্তৃত জবাব দিয়েছে ভারতীয় রেল মন্ত্রক (Indian Railways)। সেখানে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০২১ সালের এপ্রিল মাস থেকে এখনও পর্যন্ত সারা ভারতে মোট ১৫২টি গুরুতর রেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সব দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে মোট ৩৬২ জনের এবং মোট আহতদের সংখ্যা ৯৫৮ জন। নিহতদের মধ্যে রেল বিভাগের মোট কর্মচারী রয়েছেন ১১ জন। এই সব দুর্ঘটনাকে মাথায় রেখে রেলের তরফ থেকে একাধিক অত্যাধুনিক ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। ফলে আগের থেকে রেল দুর্ঘটনা অনেক পরিমাণে কমে গিয়েছে।

    ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে মোট দুর্ঘটনার সংখ্যা ৪০টি

    একই সঙ্গে তথ্য দিয়ে রেল মন্ত্রক (Indian Railways) জানিয়েছে, ২০১৪-১৫ আর্থিক বছরে সারা দেশে রেল বিপত্তির ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে ১৩৫টি। অপর দিকে ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে মোট রেল দুর্ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে মাত্র ৪০টি। একই ভাবে রেলের ব্যবস্থা যে ঢেলে সাজানো হচ্ছে সেই বিষয়ও জানানো হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে, রেললাইন, রেলের কামরায় নানা সমস্যার কথা, অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ইত্যাদি।

    আরও পড়ুনঃ সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    নিরাপদ যাত্রায় রেল বদ্ধপরিকর

    প্রসঙ্গত, রেলের (Indian Railways) গত কয়েক মাসে রেল দুর্ঘটনার (Accident) পিছনে যে রেল জেহাদিদের একটা ষড়যন্ত্রের কৌশল রয়েছে, তা উপেক্ষার নয়। উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, দিল্লি, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপূর্ব ভারতে নানা সময় পাথর, ইট, লোহা, গ্যাসের সিলিন্ডার, লাইনের তার-সহ একাধিক উপাদান দিয়ে বড়সড় নাশকতার ছক বাঞ্চালের তথ্য উঠে এসেছে। ঠিক এই পরিস্থিতিকে কাটিয়ে বন্দে ভারত, বন্দে ভারত স্লিপার, কবচ ৫.০, হাই স্পিড ট্রেন, বুলেট, হাইড্রোজেন চালিত ট্রেন-সহ আধুনিক ট্রেনের খবর প্রতিনিয়ত আসছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে সময় ও দূরত্বকে কমিয়ে রেলকে আরও অত্যাধুনিক এবং নিরাপদ যাত্রার পরিষেবা দিতে ভারত সরকার যে বদ্ধপরিকর, সেই বিষয়েও জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    Amit Shah: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস উপলক্ষে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। দেশবাসীকে সশস্ত্র বাহিনী (Armed Forces) পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আহ্বানও জানান।

    কী লিখলেন শাহ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া এক পোস্টে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, “সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা দিবসে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অমর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা। তাদের বীরত্ব ও দেশপ্রেমের মাধ্যমে, আমাদের শহিদরা জাতির সম্মান রক্ষা করতে সর্বোচ্চ ত্যাগের অমর কাহিনি সৃষ্টি করেছেন।” তিনি লেখেন, “আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ও তাদের পরিবারের কল্যাণের জন্য সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অবদান রাখার জন্য সবার প্রতি আমার আবেদন।” এই উপলক্ষে, সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ ও পুনর্বাসন, গুজরাট রাজ্যের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-কে একটি ক্ষুদ্র পতাকা দিয়ে সংবর্ধিত করা হয়। পোস্টে তিনি আরও লেখেন, “আমাকে ক্ষুদ্র পতাকা দিয়ে সংবর্ধিত করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ ও পুনর্বাসন, গুজরাট রাজ্যের প্রতিনিধিদলকে হৃদয়ের গভীর থেকে ধন্যবাদ জানাই।”

    মোদির শ্রদ্ধা

    এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাহসী সৈনিকদের প্রতি (Amit Shah) শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মানুষকে সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে তহবিলে দান করার আহ্বান জানান। এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী মোদী লিখেছেন, “সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে আমাদের সাহসী সৈনিকদের বীরত্ব, দৃঢ়সংকল্প এবং ত্যাগকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। তাঁদের বীরত্ব আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তাঁদের ত্যাগ আমাদের বিনম্র করে এবং তাঁদের নিবেদন আমাদের সুরক্ষিত রাখে। আসুন, আমরা সশস্ত্র বাহিনী ফ্ল্যাগ ডে তহবিলে দান করি।”

    আরও পড়ুন: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    শনিবার সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীও সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অনুদান দিয়েছেন। এক্স হ্যান্ডেলে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। পোস্টে লেখা হয়েছে, “সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবসের প্রাক্কালে, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী পতাকা দিবস তহবিলে অনুদান দেন। কেন্দ্রীয় সেনিক বোর্ডের সচিব সিওএএসের ওপর সশস্ত্র বাহিনী পতাকা পরিয়ে দেন।” প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও জনগণকে ওই তহবিলে উদারভাবে (Armed Forces) দান করার আহ্বান জানান (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বোচাসনবাসি শ্রী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ” (বিএপিএস) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা (Religious Groups Volunteers) তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন।” শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভারতীয় সংস্কৃতিতে সেবাকে সবচেয়ে বড় ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টিরও উল্লেখ করেন তিনি।

    অনুপ্রেরণার উৎস (PM Modi)

    এদিন আমেদাবাদে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে কার্যকার সুবর্ণ মহোৎসবে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবকরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষকে ক্ষমতায়িত করছেন, যা মানুষের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস।” তিনি মনে করিয়ে দেন, ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইউক্রেন থেকে সরিয়ে আনা ছাত্রদের সহায়তায় বিএপিএসের উদ্যোগগুলি উল্লেখযোগ্য ছিল।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন ইউক্রেনে যুদ্ধ বাড়তে শুরু করেছিল, তখন ভারত সরকার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে আটকে পড়া ভারতীয়দের সরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরে, বিপুল সংখ্যক ভারতীয় পোল্যান্ডে পৌঁছাতে শুরু করে। কিন্তু যুদ্ধের পরিবেশে পোল্যান্ডে পৌঁছে যাওয়া ভারতীয়দের জন্য সর্বোচ্চ সাহায্য কীভাবে প্রদান করা যায়, তা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।” তিনি বলেন, “সেই সময় আমি বিএপিএসের একজন সাধুর সঙ্গে কথা বলি এবং আমি মনে করি এটা রাত ১২ বা ১টা ছিল। আমি তাঁকে অনুরোধ করি যে, পোল্যান্ডে পৌঁছানো বিপুল সংখ্যক ভারতীয়কে সাহায্য করার জন্য আপনার সমর্থন প্রয়োজন এবং আমি দেখেছি কীভাবে আপনার সংস্থা সারা ইউরোপের বিএপিএস কর্মীদের একরাতে একত্রিত করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সংস্কৃতিতে সেবা সর্বোচ্চ ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শুধুমাত্র কথার কথা নয়, বরং এটি জীবনের একটি মূল্যবোধ।” তিনি বলেন, “আমি আনন্দিত যে হাজার হাজার বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবক নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতার সঙ্গে সেবা কার্যক্রমে নিযুক্ত রয়েছেন, যা কোনও সংগঠনের জন্য একটি বড় পাওনা। আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাই এবং আমার শুভকামনা জানাই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন। গভীর নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষদের ক্ষমতায়িত করছেন (Religious Groups Volunteers)। এটি আপনাদের অনুপ্রেরণার, সম্মানের এবং গভীর শ্রদ্ধার এক উৎস করে তুলেছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    BJP: ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদল ইনভেস্টিগেটিভ সাংবাদিক ও বিরোধী নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে মিলে ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এমনই অভিযোগ করছে বিজেপি (BJP)। তারা এই অভিযোগ তুলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং সেখানে সক্রিয় ডিপ স্টেট উপাদানগুলির বিরুদ্ধে। গত দুদশকে নয়াদিল্লি ও ওয়াশিংটন একটি শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। দুই দেশই কিছু মতভেদ ও বিধোধ থাকা সত্ত্বেও (Adani Indictment) সম্পর্ক আরও মজবুত করার অঙ্গীকার করার করেছে। এমতাবস্থায় উঠেছে অভিযোগ।

    বিজেপির দাবি (BJP)

    বিজেপির দাবি, রাহুল গান্ধীর দল কংগ্রেস অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড কোরাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) এর প্রতিবেদনগুলি ব্যবহার করেছে যা আদানি গ্রুপের ওপর এককভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং মোদীকে দুর্বল করতে সরকারের সাথে তার কথিত ঘনিষ্ঠতার কথা বলে বেড়াচ্ছে। ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্পে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে গত মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত করা হয়েছে গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি এবং আরও সাতজনকে। গ্রুপের দাবি, অভিযোগ, ভিত্তিহীন।

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদন

    ওসিসিআরপির প্রতিবেদনে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, ভারতের রাষ্ট্র-পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হ্যাকাররা ইসরায়েলের তৈরি পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করে সরকার-বিরোধীদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। উভয় অভিযোগই অস্বীকার করেছে কেন্দ্রের শাসক দল। বিজেপি আগেই রাহুল গান্ধী এবং ওসিসিআরপি এবং নবতিপর কোটিপতি আর্থিক সহায়তাকারী ও সমাজসেবী জর্জ সোরোসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করার অভিযোগ এনেছিল।

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    বৃহস্পতিবার বিজেপি একটি ফরাসি সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ওসিসিআরপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং অন্য গভীর রাষ্ট্রের ব্যক্তিত্ব যেমন সোরোসের দ্বারা অর্থায়িত। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি (BJP) বলেছে, ওই রাষ্ট্রের স্পষ্ট উদ্দেশ্য ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে ভারতকে অস্থিতিশীল করা। পদ্ম পার্টির দাবি,  এটি সবসময়ই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের পিছনে থাকা একটি অ্যাজেন্ডা ছিল… ওসিসিআরপি রাষ্ট্রের অ্যাজেন্ডা পরিচালনার জন্য একটি সংবাদমাধ্যমের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করেছে।

    মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক মুখপাত্র বলেন, “মার্কিন সরকার সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সহায়তা প্রদান করে। তবে এটি এই সংগঠনগুলির (Adani Indictment) সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত বা দিকনির্দেশকে প্রভাবিত করে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বৈধতা খতিয়ে দেখতে বিশেষ বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: উপাসনাস্থল আইনের বৈধতা খতিয়ে দেখতে বিশেষ বেঞ্চ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল (বিশেষ বিধান) আইনটির বৈধতার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব রিট পিটিশন শুনানির জন্য (Places Of Worship Act) বিশেষ বেঞ্চ গঠন করলেন ভারতের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না (Supreme Court)। এই আইন অনুযায়ী, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের আগে যেসব ধর্মীয় স্থানের চরিত্র এবং পরিচয় যেমন ছিল, তা রক্ষা করে।

    বেঞ্চ গঠন (Supreme Court)

    তিন বিচারপতির বেঞ্চটি প্রধান বিচারপতি খন্নার নেতৃত্বে গঠিত। বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং কেভি বিশ্বনাথনও। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১২ ডিসেম্বর, দুপুর সাড়ে তিনটায়। মামলাটি ১৯৯১ সালের আইনের বৈধতা নিয়ে পিটিশনগুচ্ছের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি মামলা। পিটিশনগুলির মধ্যে রয়েছেন আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়ও। তাঁদের অভিযোগ,  ১৯৯১ সালের আইনটি হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ এবং শিখদের আদালতে তাদের উপাসনাস্থল রি-ক্লেইমের সুযোগ দেয়নি। এই উপাসনাস্থলগুলি মৌলবাদী বর্বর আক্রমণকারীরা অধিগ্রহণ করেছিল।

    মুসলিম সংগঠনের বিরোধিতা

    এই আবেদনগুলির বিরোধিতা করেছে বিভিন্ন মুসলিম সংগঠন। এর মধ্যে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এবং জামিয়াত উলামা-ই-হিন্দ-ও। তাদের যুক্তি হল, জনস্বার্থ মামলার ছদ্মবেশে এই আবেদনগুলো এমন একটি কেন্দ্রীয় আইনকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে না, যা ভ্রাতৃত্ব এবং ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনা, সংবিধানের প্রস্তাবনার মূল্যবোধ এবং মৌলিক কাঠামোর অংশগুলো রক্ষার মাধ্যমে ধর্মীয় স্থানগুলোর ধর্মীয় চরিত্র সংরক্ষণ করেছে।

    আরও পড়ুন: বধ্যভূমি বাংলাদেশ! নেত্রকোনায় হামলা কালী মন্দিরে, রাজশাহীতে হিন্দুর জমি জবরদখল

    অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড এও উল্লেখ করেছে যে, অযোধ্যা রায়ে ১৯৯১ সালের আইনের গুরুত্ব স্বীকৃত হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে (Supreme Court), এই আইন আমাদের ইতিহাস এবং জাতির ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত জনসাধারণের উপাসনার স্থানগুলোর চরিত্র সংরক্ষণে, সংসদ সুস্পষ্ট ভাষায় নির্দেশ দিয়েছে যে ইতিহাস এবং তার ভুলগুলো বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে দমন করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হবে না।

    জ্ঞানবাপী মসজিদের পরিচালনা কর্তৃপক্ষও মামলায় হস্তক্ষেপ করার আবেদন জানিয়েছে। জ্ঞানবাপী মসজিদের প্রতিনিধিত্বকারী আনজুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ বারাণসী যুক্তি দিয়েছে যে, মুঘল আমলের শাসকদের কারণে সৃষ্ট কথিত অভিযোগ ও অভিযোগপূর্ণ দাবি আইন প্রণয়ন, যেমন উপাসনাস্থল (বিশেষ বিধান) আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করার ভিত্তি হতে পারে না।

    প্রসঙ্গত, জ্ঞানবাপী মসজিদটি কয়েকটি দেওয়ানি মামলার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে, যেখানে হিন্দু মামলাকারীরা মসজিদের নীচে মন্দিরের অস্তিত্ব দাবি করছেন (Places Of Worship Act) এবং সেখানে পুজোর অধিকার দাবি করেছেন (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India and Italy: বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করতে উদ্যোগী ভারত ও ইটালি

    India and Italy: বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করতে উদ্যোগী ভারত ও ইটালি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করতে উদ্যোগী ভারত ও ইটালি (India and Italy)। দুই দেশই একটি নয়া কটন রুট (Cotton Route) তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এই রুট ঐতিহাসিক সিল্ক রুটের পাশাপাশি বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করবে। মুম্বইয়ে এই ঘোষণা করেন ইটালির বাণিজ্যমন্ত্রী অ্যাডলফো উরসো। তাঁর আশা, ইটালি ইউরোপীয় ইউনিয়নে ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার হয়ে উঠবে।

    প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ (India and Italy)

    তিনি জানান, ইটালি তার প্রতিরক্ষা বাজেট ২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে। এর মধ্যে সাইবার নিরাপত্তা, ট্যাংক, সাবমেরিন এবং মহাকাশ প্রকল্পের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। উরসো বিশ্বাস করেন, ইটালির প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ লক্ষ্যে পৌঁছাতে ভারত সাহায্য করতে পারে। তিনি জানান, ইতিমধ্যেই দুই দেশের মহাকাশ সংস্থাগুলোর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে (India and Italy)।

    মেইড ইন ইটালি

    ইটালির বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ইটালি মেইড ইন ইটালি ২০৩০ শিল্প পরিকল্পনা শুরু করছে, যা খাদ্য, ফ্যাশন এবং টেক্সটাইলের মতো ঐতিহ্যবাহী ক্ষেত্রগুলিকে প্রসারিত করার লক্ষ্যে কাজ করবে। নতুন ফোকাস এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে ফার্মাসিউটিক্যালস, এয়ারোস্পেস, মেরিন ইন্ডাস্ট্রি এবং উচ্চ-প্রযুক্তির প্রতিরক্ষা ক্ষেত্র। তিনি মনে করেন, এই খাতে ভারতের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে।

    উরসো ভারতকে ইটালিয়ান কোম্পানিগুলির জন্য এশিয়ান বাজারে প্রবেশের একটি গেটওয়ে হিসেবে দেখেন। অন্যদিকে, ইটালি ইউরোপের বাজার লক্ষ্য করা ভারতীয় কোম্পানিগুলির জন্য একটি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। জানা গিয়েছে, গত বছর ভারত ও ইটালির মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ১৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। ইটালি ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাণিজ্য সহযোগী হওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছে। এই প্রবৃদ্ধির জন্য লজিস্টিকস এবং বন্দর পরিকাঠামোর উন্নতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিল্প অংশীদারিত্বের বিকাশও এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    প্রসঙ্গত, বর্তমান সহযোগিতার মধ্যে রয়েছে ভারতের লোহা ও ইস্পাত শিল্পে ইটালির বিনিয়োগ। ভারতের মেশিন টুলস এবং কৃষি খাতে ইটালির বিনিয়োগও প্রবাহিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে মহাকাশ অনুসন্ধান এবং সামুদ্রিক শিল্পে (Cotton Route) সুযোগের প্রত্যাশাও করা হচ্ছে (India and Italy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Vikram Misri: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি, জানাল বিদেশ মন্ত্রক

    Vikram Misri: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি, জানাল বিদেশ মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ (Bangladesh) সফরে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি (Vikram Misri)। হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে চলছে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননাও হচ্ছে। গ্রেফতার করা হয়েছে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। তার জেরে তপ্ত বাংলাদেশ। এহেন আবহে পড়শি দেশে যাচ্ছেন বিক্রম। শুক্রবার বিক্রমের বাংলাদেশ সফর নিশ্চিত করা হয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানান, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদেশমন্ত্রকের কার্যনির্বাহী সচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিক্রম। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অন্য প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন ভারতের বিদেশ সচিব।

    কী বললেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র (Vikram Misri)

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আগামী ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফরে যাচ্ছেন বিদেশ সচিব। তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য – ফরেন অফিস কনসালটেশন। বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা শুরু করার এটা আমাদের প্রয়াস।” তিনি বলেন, “সেখানে বাংলাদেশের বিদেশ সচিবের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ জড়িত এমন সব ইস্যুতে আলোচনা হবে। শুধু বাংলাদেশের বিদেশ সচিবের সঙ্গে নয়, বিক্রম মিস্রি আরও একাধিক বৈঠক করবেন।” চিন্ময় কৃষ্ণের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “চিন্ময় দাসের আইনি অধিকার নিশ্চিত করা হবে।” বিদেশ মন্ত্রকের আশা, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ বিচার হবে।

    আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    তপ্ত আবহেই ঢাকা যাচ্ছেন বিক্রম

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশ পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়। পরবর্তী কালে অভিযোগ ওঠে, আদালতে মামলা লড়ার সুযোগও পাননি চিন্ময়। তাঁর হয়ে যাঁরা মামলা লড়তে চেয়েছিলেন, তাঁদের অনেকের (Vikram Misri) ওপর হামলা হয়েছে। হামলা হয়েছে চিন্ময়ের আইনজীবীর ওপরও। তাঁর হয়ে যাতে কোনও আইনজীবী সওয়াল না করেন, তা নিশ্চিত করতে রীতিমতো হুমকিও দেয় কট্টরপন্থীরা। যার জেরে চিন্ময়ের জামিনের আবেদন সংক্রান্ত মামলা মুলতুবি করে দেওয়া হয় এক মাসের জন্য। এ বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ভারতের তরফে ইউনূস প্রশাসনের প্রতি বিশেষ বার্তাও পাঠানো হয়। এহেন আবহেই ঢাকা সফরে যাচ্ছেন (Bangladesh) ভারতের বিদেশ সচিব (Vikram Misri)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share