Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুখটানে পকেটে টান পড়তে চলেছে মধ্যবিত্তের। দাম বাড়ছে সিগারেট (Cigarettes Price Hike) সহ অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের। প্রায় ৩৫ শতাংশ দাম বাড়তে পারে সিগারেটের। কোপ পড়তে পারে বেশ কিছু পানীয়ের উপরেও। কারণ কোল্ড ড্রিঙ্কস, সিগারেট, তামাকজাত দ্রব্য-সহ শরীরের পক্ষে বিভিন্ন ক্ষতিকারক দ্রব্যের জিএসটি বাড়ানোর সুপারিশ করল মন্ত্রিগোষ্ঠী (GST Council)। আপাতত সেইসব দ্রব্যের উপরে ২৮ শতাংশ জিএসটি ধার্য করা হয়। সেটা বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।

    কবে থেকে বাড়বে দাম

    সূত্রের খবর, বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর নেতৃত্বে মন্ত্রিগোষ্ঠী যে সুপারিশ করেছে, তা নিয়ে আগামী ২১ ডিসেম্বর জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে আলোচনা করা হবে। জিএসটি বাড়ানো হবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের নেতৃত্বাধীন কাউন্সিল (GST Council)। বর্তমানে সিগারেটের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি লাগু আছে। এখন একলাফে জিএসটি ৩৫ শতাংশ বাড়লে, দাম বাড়বে অনেকটাই। বর্তমানে জিএসটি হার ৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ, এই চারটি স্তরে রয়েছে। এবার নেশার দ্রব্যের উপর নতুন করে ৩৫ শতাংশ করকাঠামো আনা হতে পারে। মন্ত্রিগোষ্ঠীর তরফে মোট ১৪৮টি পন্যের উপর ট্যাক্স পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

    জিএসটি বাড়ছে কোথায় (GST Council)

    তামাকজাত পণ্যের দাম মূলত জিএসটির উপর নির্ভর করে। কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের পর দেখা গিয়েছিল টোবাকো ট্যাক্স বাড়ানো হয়নি। ফলে কেন্দ্রীয় বাজেট অনুসারে সিগারেটের দামের (Cigarettes Price Hike) কোনও পরিবর্তন হয়নি। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জিএসটি হার যুক্ত করার জন্য জিএসটি পরিষদ গত ৯ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরি করেছে। সোমবার সেই গোষ্ঠীর তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বেশ কিছু পানীয়, সিগারেট, তামাক এবং তামাকজাত পণ্যের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ করের বদলে ৩৫ শতাংশ কর বসানো হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    জিএসটি কমছে কোথায়

    মন্ত্রিগোষ্ঠীর (GST Council) ওই বৈঠকে আরও বলা হয়েছে যে, প্যাকেটজাত পানীয় জলের (২০ লিটার বা তার বেশি) ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১০ হাজার টাকার কম দামের সাইকেলে জিএসটি ১২ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১৫ হাজার টাকার বেশি দামের জুতোতে জিএসটি ১৮  থেকে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। ২৫ হাজার টাকার বেশি দামি ঘড়ির উপর জিএসটি ১৮ থেকে বাড়িতে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। এছাড়াও, জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর (GST Council) প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এখন বীমার প্রিমিয়ামের ওপর ১৮ শতাংশ হারে জিএসটি দিতে হয়। প্রবীণদের ক্ষেত্রে সেটাও সরে যেতে পারে বলে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Digital Arrest: জনমানসে আতঙ্ক বাড়াচ্ছে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ স্ক্যাম! প্রতারণার জাল থেকে কীভাবে রক্ষা?

    Digital Arrest: জনমানসে আতঙ্ক বাড়াচ্ছে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ স্ক্যাম! প্রতারণার জাল থেকে কীভাবে রক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাইবার ক্রাইমের ঘটনা বাড়ছে। বিশেষ করে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’-এর (Digital Arrest) মাধ্যমে প্রতারণা করার প্রবণতা বাড়ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিদেশ থেকে প্রতারকরা সব কিছু পরিচালনা করে। নানা কৌশল প্রয়োগ করে কোটি কোটি টাকা সাধারণ মানুষের আত্মসাৎ করে নেয় প্রতারকরা। অনেক সময় সারা জীবনের উপার্জনের সমস্ত অর্থ হাতিয়ে নেয় প্রতারকরা।

    সাইবার জালিয়াতিতে দেশে কত টাকা খোয়া গিয়েছে? (Digital Arrest)

    বিদেশে বসে প্রতারকরা একের পর এক প্রতারণা করে চলেছে। পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে যে ২০২৪ সালের প্রথম চার মাসে, ভারত সাইবার জালিয়াতি করে ১,৭৭৭ কোটি টাকা প্রতারকরা হাতিয়ে নিয়েছে। এর মধ্যে ৪৬ শতাংশ প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে মায়নমার, লাওস এবং কম্বোডিয়ায়। আর সাইবার ক্রাইমের মধ্যে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) প্রতারকদের অন্যতম হাতিয়ার। আর এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে চলতি বছরের প্রথম চার মাসে ১২০ কোটি টাকা হাতিয়েছে প্রতারকরা।

    আরও পড়ুন: দ্রুত নামবে পারদ! মাঝ-ডিসেম্বর থেকেই শীতের ঝোড়ো ব্যাটিং, বলছে পূর্বাভাস

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ কী?

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) আসলে একটা টার্ম। এতে সাইবার জালিয়াতরা অন্য একজনকে গ্রেফতারের হুমকি দিয়ে তাঁর বাড়িতে বন্দি করে রাখে। এতে সাইবার প্রতারকরা ভিডিও কল করে। প্রতারকরা নিজের চারপাশের ব্যাকগ্রাউন্ডকে হুবহু থানার মতো করে নেয়। অথবা এটিকে কোনও এজেন্সির অফিসের মতো করে নেয়। এই সব দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। এরপর ওই ব্যক্তি ভয় পেয়ে প্রতারণাচক্রের জালে জড়িয়ে পড়েন। এর পরে এই সাইবার জালিয়াতিরা আপনাকে প্রতারণা করতে শুরু করে। আপনার থেকে নানা ভাবে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশ্যে আসা সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং উদ্বেগজনক কেলেঙ্কারিগুলির মধ্যে একটি হল এই ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’।

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ স্ক্যাম কীভাবে কাজ করে?

    সাধারণত, এই কেলেঙ্কারি (Digital Arrest) শুরু হয় পুলিশ, সিবিআই বা অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি- সহ সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে জাহির করা একজনের কাছ থেকে একটি অযাচিত ফোন কল বা ভিডিও কলের মাধ্যমে। এসব প্রতারক তাদের ‘টার্গেট’ ব্যক্তিকে নানা কৌশল অবলম্বন করে ভয় দেখাতে শুরু করে। প্রতারকরা মিথ্যাভাবে দাবি করে যে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি আর্থিক জালিয়াতি, মাদক পাচার বা অর্থ পাচারের মতো উল্লেখযোগ্য অপরাধ করেছে। প্রতারিত হওয়া ব্যক্তি তাদের কথা না মানলে, প্রতারকরা (Scam) তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতারের হুমকি দিয়ে তাড়াহুড়ো করতে শুরু করে। প্রতারকদের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য হল প্রতারিতদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া। স্ক্যামাররা প্রায়ই নিরাপত্তার জন্য দ্রুত টাকা দিতে বলে। প্রতারকরা তাদের প্রতারিত হওয়া ব্যক্তির মানসিক অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে, তাঁকে ভয় দেখিয়ে পরিবারের সদস্যদের সম্মানহানির আশঙ্কার কথা বলে তাঁদের আরও দুর্বল করে তোলে। বিনিময়ে বহু টাকা দাবি করে।

    কীভাবে আপনার টাকা পুনরুদ্ধার করবেন?

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) জালিয়াতির কারণে হারানো অর্থ ফেরত পাওয়ার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। কেউ এই প্রতারণার শিকার হলে তাঁকে অবিলম্বে ১৯৩০ নম্বরে কল করে অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় থানায় একটি এফআইআর দায়ের করার কথা বলা হচ্ছে। একইসঙ্গে আদালতে পিটিশন করতে বলা হচ্ছে। অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পুলিশকে দিন। একইসঙ্গে আপনার আইনজীবীকে অবশ্যই পুলিশ রিপোর্ট এবং আপনার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টগুলি প্রমাণ হিসেবে দিন। আদালত একবার দাবিটি যাচাই করলে, তারা ব্যাংকগুলিকে প্রতারকদের ফ্রিজ করা অ্যাকাউন্টে থাকা আপনার অর্থ ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিতে পারে। তবে, আপনাকে রিফান্ডের পরিমাণের সমান একটি জামিন (সিওরটি) প্রদান করতে হবে, যা মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আদালতে থাকবে। আর আপনি প্রয়োজনীয় জামিন প্রদান করতে ব্যর্থ হলে, আপনি তহবিল পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবেন না। প্রতারকরা যখন বিভিন্ন প্রতারিতদের কাছে থেকে টাকা হাতিয়ে একই অ্যাকাউন্টে রাখে, তখন ব্যাঙ্কগুলি আদালতের আদেশের ক্রম অনুসারে তহবিল ছেড়ে দেয়। আদালতের নির্দেশের মাধ্যমে প্রতারিতরা তাদের অর্থ পুনরুদ্ধার করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: লাভ জেহাদ ও ল্যান্ড জেহাদের বিরুদ্ধে উত্তরাখণ্ডে মহা পঞ্চায়েত সভা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    Uttarakhand: লাভ জেহাদ ও ল্যান্ড জেহাদের বিরুদ্ধে উত্তরাখণ্ডে মহা পঞ্চায়েত সভা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত রবিবার, ১ ডিসেম্বর, বেশ কতগুলি হিন্দু সংগঠন মিলে উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) উত্তরাকাশিতে মহা পঞ্চায়েত সভার আয়োজন করে। এই সভার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানানো হয় দেবোত্তর সম্পত্তিতে অবৈধ মসজিদ নির্মাণের বিরুদ্ধে। এর পাশাপাশি উত্তরাখণ্ডে লাভ জেহাদ ও ল্যান্ড জেহাদের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ জানানো হয়। ওই সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে হাজির ছিলেন হায়দরাবাদের বিজেপি নেতা রাজা সিং।

    কী বললেন বক্তারা?

    সভায় রাজা সিং (T Raja Singh) বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী ধামির উচিত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে একটি চায় পে চর্চা করার। কারণ যোগী আদিত্যনাথই ধামিকে বলতে পারতেন ঠিক কিভাবে ল্যান্ড জেহাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। আমরা কখনও ল্যান্ড জেহাদকে উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) প্রশ্রয় দেব না।’’ অন্যদিকে, গঙ্গোত্রির বিধায়ক সুরেশ সিং চৌহান সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এবং তিনি বলেন, ‘‘কোথাও কোথাও এই শহরের ধর্মীয় পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা তা সফলতা দেব না। এখানে কোনও রকমের মাংস, ডিম বা মদের দোকান আমরা তৈরি করতে দেব না।’’

    জেলা প্রশাসন শর্ত সাপেক্ষে সভার অনুমতি দেয় 

    প্রসঙ্গত মহা পঞ্চায়েতসভা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে জেলা প্রশাসন বেশ কিছু শর্ত চাপায় হিন্দু সংগঠনগুলির (Uttarakhand) ওপর। সেখানে বলা হয় যে এমন কিছু বক্তব্য রাখা যাবে না, যা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়। জানা গিয়েছে, এই সম্মেলনটির আয়োজন করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং এই সম্মেলনে ৫০০ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরবর্তীকালে উদ্যোক্তারা (Uttarakhand) আরও বড় মহাপঞ্চায়েত সভার করার বিষয়ে জানিয়েছেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা অনুজ ওয়ালিয়া সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এটা তো শুরু আমরা উত্তরাখণ্ড জুড়ে আরও সভা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: ‘প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে বিমার খরচও কমবে’, বললেন সীতারামন

    Nirmala Sitharaman: ‘প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে বিমার খরচও কমবে’, বললেন সীতারামন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জিএসটি পরিষদের (GST Council) বৈঠকে বিমার প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে দেশে জীবন ও স্বাস্থ্য বিমার খরচ কমবে।” সোমবার লোকসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী?

    তিনি জানান, জিএসটি পরিষদ (GST Council) গত ৯ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে এজন্য মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরি করেছে। সেখানে যদি পরিষদ কর কমানোর প্রস্তাব আসে, তা হলে খরচ কমার কথা। নির্মলা (Nirmala Sitharaman) বলেন, “প্রতিযোগিতাই খরচ কমানো নিশ্চিত করবে।” প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিমার প্রিমিয়ামে জিএসটি বসে ১৮ শতাংশ। চলতি মাসের ২১ তারিখে রাজস্থানের জয়সলমিরে বৈঠকে বসতে চলেছে জিএসটি কাউন্সিল। ওই বৈঠকে জীবন বিমা ও স্বাস্থ্যবিমার ওপর জিএসটি কমানোর প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে।

    জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক (GST Council) 

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, “৯ সেপ্টেম্বর জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের সময় জীবন বিমা ও স্বাস্থ্য বিমার ওপর জিএসটির বিষয়টি সার্বিকভাবে খতিয়ে দেখতে একটি মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরির সুপারিশ করা হয়।” তিনি বলেন, “জীবন ও স্বাস্থ্যবিমার জিএসটি হার সংক্রান্ত বিষয়টি মন্ত্রিগোষ্ঠীর কাছে পর্যালোচনার জন্য পড়ে রয়েছে। জিএসটি কাউন্সিল (GST Council) যদি বিমা প্রকল্পের জিএসটি হার কমানোর সুপারিশ করে, তা হলে বিমা গ্রাহকের প্রকল্প কেনার খরচ কমে যাবে।” নির্মলা (Nirmala Sitharaman) বলেন, “গ্রাহক টানতে বিভিন্ন বিমা সংস্থা প্রকল্পের ওপর প্রিমিয়ামের যে দর নির্ধারণ করবে, তা-ই সার্বিক ভাবে বিমার খরচ কমানোয় সহায়ক হবে।” তিনি বলেন, “বিমার প্রিমিয়ামের ওপর জিএসটি হার বসানো হয়। কাজেই জিএসটির (GST Council)  হার কমানো হলে তা সরাসরি বিমা গ্রাহকের উপকারে লাগবে।”

    আরও পড়ুন: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    অর্থমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ৫ লাখ টাকার বেশি মূল্যের স্বাস্থ্য বিমা কেনা প্রবীণ নাগরিকের সংখ্যা ছিল ২.৮৬ লাখ। ২০২৩-২৪ সালে সেটা বেড়ে ৯.০৩ লাখ হয়েছে। সেই সময়ে জীবন ও স্বাস্থ্য বিমায় জিএসটি (GST Council) খাতে সরকারের ঘরে এসেছে মোট ১৬ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Drug Seized in Andaman: মাদক পাচারকারীরা যোগাযোগ রাখত মাস্কের স্টারলিঙ্ক দিয়ে! আন্দামান অভিযানে বড় দাবি পুলিশের

    Drug Seized in Andaman: মাদক পাচারকারীরা যোগাযোগ রাখত মাস্কের স্টারলিঙ্ক দিয়ে! আন্দামান অভিযানে বড় দাবি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দামানে (Drug Seized in Andaman) মাছ ধরার ট্রলার থেকে সম্প্রতি ছ’হাজার কেজি নিষিদ্ধ মাদক উদ্ধার করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। এত বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারের ঘটনা বঙ্গোপসাগরে এর আগে কখনও ঘটেনি বলে দাবি আধিকারিকদের। আন্দামান পুলিশ জানিয়েছে ওই ট্রলার থেকে অত্যাধুনিক স্যাটেলাইট যোগাযোগ সরঞ্জাম এবং নেভিগেশন কোঅর্ডিনেট উদ্ধার করা হয়েছে। ওই জাহাজে প্রায় ৬,০০০ কিলোগ্রাম মেথামফেটামিন পাওয়া গিয়েছে, যার বাজারমূল্য ৩৬ হাজার কোটি টাকা। 

    আটক জাহাজে স্টারলিঙ্ক ডিভাইস

    ক্রাইম অ্যান্ড ইকোনমিক অফেন্স পুলিশ স্টেশন (C&EO) এবং ভারতীয় উপকূল রক্ষীবাহিনীর (ICG) যৌথ অভিযানে জাহাজটি আটক করা হয়। উদ্ধার করা জাহাজে স্টারলিঙ্ক ডিভাইস এবং রাঙ্গাট ও নীল দ্বীপের জন্য সংরক্ষিত জিপিএস কোঅর্ডিনেট ছিল। স্টারলিঙ্ক হল ইলন মাস্কের স্পেসএক্স পরিচালিত সংস্থা। এটি দূরবর্তী সামুদ্রিক এলাকায় উচ্চ গতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে। এই ডিভাসটিই মাদক পাচারকারীরা অবৈধ কার্যকলাপের জন্য কার্যকর করছিল বলে অনুমান পুলিশের। ওই ট্রলার থেকে ছ’জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁরা সকলেই মায়ানমারের নাগরিক। ভারত এবং উপকূলবর্তী অন্য কয়েকটি দেশের উদ্দেশে মাদকবাহী ট্রলারটি আসছিল, বলে মনে করছেন আধিকারিকরা।

    তদন্তে পুলিশ ও উপকূলরক্ষী বাহিনী

    ওই ট্রলারের ভিতরে ছোট ছোট প্যাকেটে মাদক রাখা ছিল। এই ধরনের তিন হাজার প্যাকেট মিলেছে। প্রতি প্যাকেটে অন্তত দু’কেজি করে মাদক ভরা ছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে ‘মেথাফেটামাইন’ নামের ওই মাদকের আনুমানিক দর ৩৬ হাজার কোটি টাকা। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কাছে বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরার ট্রলারে তল্লাশি চালিয়ে এই মাদক উদ্ধার (Drug Seized in Andaman) করা হয়েছে, জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা আধিকারিক। আন্দামানের রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে ব্যারেন দ্বীপের কাছে ঘুরছিল ট্রলারটি। তাকে সতর্ক করে উপকূলরক্ষী বাহিনী। ট্রলারের গতি কমাতে বলা হয়। সতর্ক করে দেওয়া হয় স্থলভাগের আধিকারিকদেরও। তার পরে ব্যারেন দ্বীপের কাছে গিয়ে ওই ট্রলারটিকে আটক করে তল্লাশি চালায় বাহিনী। গ্রেফতার করা হয় মায়ানমারের নাগরিকদের। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। তারা যৌথ ভাবে এই মাদক উদ্ধারের তদন্ত করছে। পুলিশ জানিয়েছে, মূল অভিযুক্ত, জয় ইয়ার সোয়ের অবস্থান মায়ানমার, তাইল্যান্ড এবং লাওসের সীমানার কাছের টাচিলিয়েক শহরে পাওয়া গিয়েছে। ওই জায়গাটি গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল নামে পরিচিত। মাদক পাচারের কেন্দ্র বলে পরিচিত ওই অঞ্চল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JPC Chief Attacks Mamata: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    JPC Chief Attacks Mamata: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল সরকার কেবল মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে এই বার্তা দিতে প্রস্তাব আনছে যে তারা পাশে রয়েছে। এটি সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টার বেশি কিছু নয়।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এমনই অভিযোগ করলেন ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলের (Waqf Bill) প্রস্তাবিত সংস্কার নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) চেয়ারম্যান জগদম্বিকা পাল (JPC Chief Attacks Mamata)।

    মমতা সরকারকে তোপ জগদম্বিকার

    মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তিনি সংসদীয় গণতন্ত্রকে ‘অবজ্ঞা ও উপহাস’ করার অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, “এটি অত্যন্ত আপত্তিকর পদক্ষেপ এবং গণতন্ত্রের বৃহত্তম মন্দিরের (সংসদ) কর্তৃত্বকে ছোট করার শামিল।” জেপিসি চেয়ারম্যান (JPC Chief Attacks Mamata) বলেন, “যখন জেপিসি ওয়াকফ বিল নিয়ে আলোচনা করছে, তখন মমতা সরকার এর বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনছে। তারা এর মাধ্যমে কী প্রমাণ করতে চায়? তাদের কি সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রতি কোনও শ্রদ্ধা নেই?” প্রসঙ্গত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় ওয়াকফ (সংশোধনী) বিলের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনতে চলেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও বিলটি নিয়ে তাঁর মতামত দেওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে বিলটি জেপিসির বিবেচনাধীন। এই প্রস্তাব নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

    কটাক্ষ কল্যাণকেও

    জেপিসি চেয়ারম্যান জগদম্বিকা (JPC Chief Attacks Mamata) তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কেও কটাক্ষ করেন। উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক মন্তব্যের জন্য কল্যাণকে আক্রমণ শানান তিনি। বলেন, “কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে, যেখানে মুসলিম সম্প্রদায় নামাজ পড়বে, সেই জমি ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Bill) সম্পত্তি হয়ে যাবে। জনসমক্ষে বড় বড় কথা বলার পরিবর্তে তাঁর উচিত ছিল জেপিসি সভায় প্রস্তাব দেওয়া।”  

    আরও পড়ুন: চিন্ময় প্রভুর আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা বাংলাদেশে, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন রমেন রায়

    এদিকে, জেপিসি রাজ্য সরকারগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে, তারা যেন ওয়াকফ বোর্ডের ৪০ নম্বর ধারা ব্যবহার করে দাবি করা সম্পত্তির বিবরণ সরবরাহ করে তাদের। উল্লেখ্য, কোনও সম্পত্তি তাদের অধিকারভুক্ত কিনা, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ওয়াকফ বোর্ডকে দেয় ওয়াকফ আইনের ৪০ নম্বর ধারা। এ প্রসঙ্গে জগদম্বিকা (JPC Chief Attacks Mamata) বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারগুলিকে বিস্তারিত তথ্য দিতে বলেছি। প্রয়োজনে আমরা সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্য সচিব বা সংখ্যালঘু বিভাগের সচিবকে তলব করব (Waqf Bill)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ১২৩ বছর পর দ্বিতীয় উষ্ণতম নভেম্বর পেল দেশ, বলছে মৌসম ভবনের রিপোর্ট

    Weather Update: ১২৩ বছর পর দ্বিতীয় উষ্ণতম নভেম্বর পেল দেশ, বলছে মৌসম ভবনের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের নভেম্বর মাস গত ১২৩ বছরে দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ভারতের আবহাওয়া (Weather Update) বিভাগ (আইএমডি) সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২৩ বছরের মধ্যে এবছরের নভেম্বর দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ১৯০১ সালে নভেম্বর এরকম উষ্ণতম ছিল। তার পর এবছরের নভেম্বর দ্বিতীয় উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

    আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক কী বললেন? (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৯১ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, তার থেকে ২০২৪ সালে তাপমাত্রা বেশি রয়েছে। গত ৩০ বছরের গড়ের তুলনায় ২০২৪ সালের নভেম্বরের দেশব্যাপী গড় সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং গড় তাপমাত্রা যথাক্রমে ০.৬২ ডিগ্রি, ১.০৫ ডিগ্রি এবং ০.৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে নভেম্বর সর্বাধিক তাপমাত্রার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের দ্বিতীয় উষ্ণতম এবং গড় তাপমাত্রার নিরিখে তৃতীয় উষ্ণতম এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার জন্য সপ্তম উষ্ণতম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এই উষ্ণ আবহাওয়ার জন্য দুটি কারণের কথা জানিয়েছেন মৌসম ভবনের ডিরেক্টর জেনারেল মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র। তিনি বলেন, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার অনুপস্থিতি। সারা দেশে ঘূর্ণিঝড়ের অভাব। এই কারণে সারা মাসে বৃষ্টির পরিমাণও কম হয়েছে। নভেম্বর মাসে এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে মাত্র তিনটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সংগঠিত হয়েছে এবং বঙ্গোপসাগরে মাত্র দুটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে, যার মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড় ফেঙ্গাল। সাধারণত, নভেম্বরে আরও সক্রিয় ঘূর্ণিঝড় সংঘঠিত হতে দেখা যায়, যা বৃষ্টিপাত আনতে সাহায্য করে। কিন্তু এই বছর এটি ছিল না। তাই এটি ভারতের ওপর খুব বেশি প্রভাব ফেলেনি। সুতরাং, উত্তর এবং উত্তর-পশ্চিম ভারতের সমভূমিতে খুব বেশি বৃষ্টিপাত হয়নি।

    দেশে বৃষ্টির পরিমাণ

    হাওয়া (Weather Update) অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়েছে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। বৃষ্টির পরিমাণ মাত্র ২.৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৭৯.৯ শতাংশ কম। দক্ষিণ ভারতে সাধারণত উত্তর-পূর্ব বর্ষা থেকে উপকৃত হয়। এছাড়াও ৩৭.৯ শতাংশ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি হয়েছে। আইএমডি প্রধান উল্লেখ করেছেন, ২০০১ থেকে ২০২৪ সালের ডেটা থেকে দেখা যাচ্ছে যে ভারতে গত ২৪ বছরে নভেম্বর মাসে মাত্র ছয় বার স্বাভাবিক বা গড় বৃষ্টিপাত হয়েছে। মহাপাত্র উল্লেখ করেছেন যে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দ্বারা সৃষ্ট বৃষ্টিপাত ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “আমরা জামিন দিই, আর আপনি মন্ত্রী হয়ে যান” মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: “আমরা জামিন দিই, আর আপনি মন্ত্রী হয়ে যান” মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা জামিন দিই এবং পরদিন আপনি মন্ত্রী হয়ে যান!” তামিলনাড়ু মন্ত্রিসভায় সেন্টিল বালাজির (Senthil Balaji)  নিয়োগ নিয়ে এমনই মন্তব্য করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ক্যাশ-ফর-জবস কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত অর্থপাচারের মামলায় জামিন পাওয়ার পরপরই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দেওয়া হয়েছে সেন্টিলকে। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই এমনতর মন্তব্য শীর্ষ আদালতের।

    কী বললেন বিচারপতি? (Supreme Court)

    ২ ডিসেম্বর, সোমবার, বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং বিচারপতি অগাস্টিন জর্জ মাসিহের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হচ্ছিল বালাজিকে জামিন দেওয়ার রায় পুনর্বিবেচনার জন্য করা একটি আবেদনের। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল যে বালাজির মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ সাক্ষীদের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। শুনানির সময় বিচারপতি ওকা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, “আমরা জামিন দিই এবং পরদিন আপনি মন্ত্রী হয়ে যান! যে কেউ মনে করবে যে, একজন সিনিয়র মন্ত্রিসভার মন্ত্রী হিসেবে এখন আপনার পদমর্যাদার কারণে সাক্ষীরা চাপে থাকবে। এটা কী চলছে?”

    কী বলছে বেঞ্চ?

    তবে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও বেঞ্চ ইঙ্গিত দিয়েছে যে তারা পূর্বের জামিন সংক্রান্ত রায়ে হস্তক্ষেপ করবে না। ২৬ সেপ্টেম্বর ওই রায় দেওয়া হয়েছিল। আদালত স্বীকার করে যে বালাজির নতুন পদমর্যাদা সাক্ষীদের ওপর অযথা প্রভাব ফেলতে পারে। তবে এটি পূর্ববর্তী রায়ের সারমর্ম পুনর্বিবেচনা করবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে। এর আগে বালাজির জামিন মঞ্জুর করেছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। যদিও অর্থপাচার মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। কোর্ট তাঁর দীর্ঘ কারাবাস এবং দ্রুত বিচার শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই দেখে জামিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ‘‘কলকাতার এক দিনের ময়লা ফেলে এলেই চাপা পড়ে যাবেন’’, ইউনূসকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মামলাটি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বালাজির দ্রুত রাজনৈতিক নিয়োগের কারণে। জামিনে মুক্তি পাওয়ার মাত্র তিন দিন পর, ২৯ সেপ্টেম্বর, তিনি তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্টালিনের প্রশাসনে মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। তিনি বিদ্যুৎ, অপ্রচলিত জ্বালানি উন্নয়ন, এবং মদ্যনিষেধ ও আবগারি বিভাগের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এই দ্রুত উন্নতি বালাজির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও এমন নিয়োগ কতটা যুক্তিযুক্ত, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

    বেঞ্চ স্পষ্ট করে দিয়েছে যে তারা আপাতত মামলায় কোনও নোটিশ জারি করছে না। তবে বালাজির আইনজীবীদের নির্দেশ পাওয়ার জন্য (Senthil Balaji) সময় চেয়েছে। মামলাটি পরবর্তী শুনানি ১৩ ডিসেম্বর (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘কলকাতার এক দিনের ময়লা ফেলে এলেই চাপা পড়ে যাবেন’’, ইউনূসকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘কলকাতার এক দিনের ময়লা ফেলে এলেই চাপা পড়ে যাবেন’’, ইউনূসকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞের কড়া প্রতিবাদ জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাংলাদেশের হিন্দুদের উপরে অত্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্তে যে সভার আয়োজন করা হয়, সেখান থেকে শুভেন্দু বলেন, ‘‘ইউনূস হুঁশিয়ার, শুধু কলকাতায় একদিনে যে আবর্জনা বের হয়, ওটা ফেলে দিয়ে এলেই ঢাকা পড়ে যাবেন আপনি। পাঙ্গা নিতে আসবেন না।’’ বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে কিছুটা দাঁড়িয়ে ইউনূস সরকারকে ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেন শুভেন্দু। তিনি জানান, ১৯৭১ সালে ১৭,০০০ ভারতীয় জওয়ান আত্মবলিদান দিয়ে এই বাংলাদেশ তৈরি করে দিয়েছেন। এটা ভুললে চলবে না। কেউ যদি অতীত ভুলে যান, তাঁর ভবিষ্যৎ ভালো হয় না। 

    বাংলাদেশ সরকারকে সতর্কবার্তা

    সনাতনী হিন্দু সংগঠনের ডাকে এদিন দুপুরে পেট্রাপোল সীমান্তের মঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। অরাজনৈতিক সংগঠনের ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল। সেখান থেকে হিন্দুদের জোট বাঁধার ডাক দেন তিনি। এর পর হাতে জাতীয় পতাকা নিয়ে জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিয়ে জিরো পয়েন্টের দিকে পদযাত্রা করেন। সেখানে কালো বেলুন উড়িয়ে প্রতিবাদ দেখান। তার পর প্যাসেঞ্জার টার্মিনাস ধরে অভিবাসন কেন্দ্রের দিকে রওনা দেন। সকাল থেকেই এই চত্বরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন প্রচুর মানুষ। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন শুভেন্দু। হাতও মেলান। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার কথায়, “হাজার হাজার মানুষ জমায়েত করেছে। এরা কোনও বিজেপি নয়। হিন্দুরা জোট বাঁধছে। সকাল ছটা থেকে সীমান্তে বাণিজ্য বন্ধ।” শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, “একদিনেই টাইট হয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: আরও শক্তিশালী নৌসেনা! ফ্রান্স থেকে ২৬ রাফাল মেরিন যুদ্ধবিমান আসছে ভারতে, চুক্তি শীঘ্রই

    এটা ট্রেলার

    বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণদাসের গ্রেফতারির প্রতিবাদে এদিন এই সভার আয়োজন করা হয়। এখানে সমবেত সাধুরা বলেন, ‘‘সনাতনীদের এক হতে হবে। বাংলাদেশে অবিলম্বে হিন্দুনিধন যজ্ঞ বন্ধ করতে হবে। পরের শুনানিতেই চিন্ময় প্রভুকে মুক্তি দিতে হবে।’’ এই সভায় দাঁড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, “এটা ট্রেলার দেখিয়ে গেলাম। অত্যাচার বন্ধ না হলে পরের সপ্তাহে আমরা পাঁচদিন ধর্না দেব। তারপর ২০২৫ সালে আমরা লাগাতার বন‍্‍ধ করব। ওরা আলু, পেঁয়াজ কীভাবে খায়, সেটা দেখিয়ে দেব। আমাদের নাম ভারতবর্ষ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Bangladesh Relation: বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ১৩৫ কোটি! টাকা চেয়ে ঢাকাকে হুঁশিয়ারি ত্রিপুরার

    India-Bangladesh Relation: বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ১৩৫ কোটি! টাকা চেয়ে ঢাকাকে হুঁশিয়ারি ত্রিপুরার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশ (India-Bangladesh Relation) সরকারের কাছে বকেয়া ১৩৫ কোটি টাকা চাইল ত্রিপুরা সরকার। বিদ্যুৎচুক্তি নিয়ে গৌতম আদানির মালিকানাধীন শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে টালবাহানার মধ্যেই ত্রিপুরা সরকার বাংলাদেশকে বকেয়া মিটিয়ে দিতে বলেছে। প্রসঙ্গত, এমন একটা সময় ত্রিপুরা সরকারের তরফে বাংলাদেশের কাছে বকেয়া চাওয়া হয়ছে, যখন ঢাকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নিয়ে টানাপড়েন চলছে। বাংলাদেশের মধ্যে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

    বকেয়া বাড়ছে নিয়মিত

    বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে ভারতের ‘ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন’-এর সঙ্গে বাংলাদেশ (India-Bangladesh Relation) সরকারের চুক্তি হয়েছিল। ‘বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম লিমিটেড’-এর মাধ্যমে এই চুক্তি হয়। চুক্তি মোতাবেক, প্রতি ইউনিটের জন্য একটি নির্দিষ্ট অর্থ ধার্য করেছিল ত্রিপুরা সরকার। সেই অর্থের বিনিময়ে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ পাঠায় তারা। কিন্তু ত্রিপুরা সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বাবদ অনেক টাকা বকেয়া পড়ে গিয়েছে। ত্রিপুরার বিদ্যুৎমন্ত্রী রতন নাথ জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ বাবদ প্রতি ইউনিটের হিসাবে ৬ টাকা ৬৫ পয়সা করে নেয় ত্রিপুরা সরকার।

    অশান্ত বাংলাদেশ

    গত কয়েক দিন ধরে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশের একাংশে। একাধিক সংখ্যালঘু নেতা, সন্ন্যাসীকে গ্রেফতারের ফলে বাংলাদেশের কিছু জায়গায় অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ শামিল হয়েছেন। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত সরকার। অভিযোগ উঠেছে যে, ভারত-বিরোধী শক্তি মাথাচাড়া দিয়েছে বাংলাদেশে। এমনকী বাংলাদেশে ত্রিপুরা-কলকাতাগামী বাসে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এই আবহে বাংলাদেশকে কোনও রকম ছাড় দিতে নারাজ ভারত। 

    আরও পড়ুন: আরও শক্তিশালী নৌসেনা! ফ্রান্স থেকে ২৬ রাফাল মেরিন যুদ্ধবিমান আসছে ভারতে, চুক্তি শীঘ্রই

    আদানির কাছে ধার

    আদানিদের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা চলছে বাংলাদেশ সরকারের। ২০১৭ সালে শেখ হাসিনার আমলে আদানি গোষ্ঠীর বিদ্যুৎচুক্তির বিষয়ে হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশ দেয়। এর পাশাপাশি ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারও আদানি-সহ ছ’টি সংস্থার সঙ্গে হওয়া বিদ্যুৎচুক্তি খতিয়ে দেখছে। সম্প্রতি আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি দিয়ে জানায়, বিদ্যুতের বকেয়া বিল বাবদ ৮০ কোটি ডলার বকেয়া রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share