Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হল আইসিসি। আর সেই আন্তর্জাতিক সংস্থার মাথায় ফের বসলেন কোনও ভারতীয়। আজ ১ ডিসেম্বর থেকে আইসিসির চেয়ারম্যান (Icc Chairman) পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ। প্রসঙ্গত, ২০২০ সাল থেকে আইসিসির পদে ছিলেন গ্রেগ বার্কলে। ২০২৪ সালে এই পদে বসলেন জয় শাহ (Jay Shah)। প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রথম ক্রিকেট প্রশাসনে এসেছিলেন জয় শাহ। সেসময় গুজরাত ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন থেকে কাজ শুরু করেন তিনি। পরবর্তীকালে বিসিসিআইয়ে কনিষ্ঠতম সচিবও হন তিনি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবে কাজ করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

    দায়িত্ব নিয়ে কী বললেন জয় শাহ (Jay Shah)?

    দায়িত্ব নেওয়ার পর জয় শাহ (Jay Shah) বলেন, ‘‘আইসিসির চেয়ারম্যানের (Icc Chairman) দায়িত্ব পেয়ে আমি সম্মানিত। আইসিসির পরিচালক এবং সদস্য বোর্ডগুলির সমর্থন এবং বিশ্বাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ক্রিকেটের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। আমরা এখন ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্স গেমসের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিশ্বে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছি আমরা। চেষ্টা করা হচ্ছে খেলাটাকে আরও আকর্ষণীয় করার। তিন ধরনের ক্রিকেটকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মহিলাদের ক্রিকেটেরও বিশ্বব্যাপী প্রসারের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের সব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। আইসিসির সব কমিটি এবং সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করতে চাই।’’ নিজের বক্তব্যে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন গ্রেগ বার্কলেকেও।

    সবচেয়ে কম বয়সি সভাপতি (Jay Shah)

    প্রসঙ্গত, জয় শাহ হলেন আইসিসির সবচেয়ে কম বয়সি প্রেসিডেন্ট। এর আগে ভারতীয় হিসেবে আইসিসির প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জগমোহন ডালমিয়া, শরদ পাওয়ার, শশাঙ্ক মনোহর প্রমুখ। প্রসঙ্গত,  বিসিসিআইয়ের সচিব থাকার সময় জয় শাহ বারবার মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতেন। তিনি সচিব থাকাকালীনই মেয়েদের প্রিমিয়াম লিগ শুরু করে বিসিসিআই। পাশাপাশি মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য পুরুষদের সমান বেতনও চালু করেন তিনি। এবার আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরেও তাঁর মুখে শোনা গেল মহিলা ক্রিকেটে জোর দেওয়ার কথা। তিনি জানিয়েছেন, মহিলা ক্রিকেটের উন্নতিতে গতি আরও বাড়াতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রবিবার ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস (BSF)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিএসএফ-কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে বিএসএফের অবদান ও সাহসের প্রশংসা করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘বিএসএফ জওয়ানদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাই। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে তাঁদের অবদান, কর্তব্যবোধ এক ব্যতিক্রমী উদাহরণ তৈরি করেছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত।’’ প্রসঙ্গত, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বা বিএসএফ হল পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী। বর্তমানে ২ লাখ ৬৫ হাজার সেনা রয়েছে বিএসএফে। প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস পালন করা হয়।

    শুভেচ্ছা জানালেন শাহ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) পাশাপাশি বিএসএফ দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রবিবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিএসএফ দিবসে সমস্ত বিএসএফের সদস্য ও তাঁদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানাই। বিএসএফ ভারতবর্ষের সম্মান-মর্যাদাকে অক্ষুন্ন রেখেছে এবং দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে নিজের জীবন দিতেও তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত। আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি সেই সমস্ত বিএসএফ সদস্য়দের প্রতি, যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

    বিএসএফ (BSF) প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, বিএসএফ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬৫ সালের ১ ডিসেম্বর। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আবহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বা বিএসএফ। প্রতিষ্ঠার আগে পর্যন্ত দেশের সীমানা দেখভালের কাজ রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী করত। বিএসএফের আওতায় রয়েছে ভারত-বাংলাদেশের ৪,০৯৬ কিমি সীমা ও ভারত-পাকিস্তানের ৩,৩২৩ কিলোমিটার সীমা। জানা যায়, প্রথম দিকে বিএসএফের ২৫টি ব্যাটেলিয়ান ছিল। বর্তমানে সারা দেশে বিএসএফের ১৯২টি ব্যাটেলিয়ান রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand Rishikesh: প্রধান পর্যটন কেন্দ্রের তালিকায় নাম যোগনগরী হৃষিকেশের, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ধামীর

    Uttarakhand Rishikesh: প্রধান পর্যটন কেন্দ্রের তালিকায় নাম যোগনগরী হৃষিকেশের, প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ধামীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৪০টি প্রধান পর্যটন কেন্দ্রের তালিকায় রয়েছে যোগনগরী হৃষিকেশের (Uttarakhand Rishikesh) নাম। এই কেন্দ্রগুলিকে বিশ্বমানের (Major Tourist Destinations) করে গড়ে তোলা হবে। সেই কারণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় পর্যটন ও সংস্কৃতি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী? (Uttarakhand Rishikesh)

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই প্রকল্পের অধীনে হৃষিকেশে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে একটি আধুনিক রাফটিং বেস স্টেশন নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পটি ওয়াটার স্পোর্টস প্রোমোট করবে। পর্যটকদের জন্য আরামদায়ক ও রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতাও প্রদান করবে।” তিনি বলেন, “রাফটিং বেস স্টেশনের নির্মাণ স্থানীয় জনগণের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং রাজ্যের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।”

    রাজ্যে উন্নয়নের জোয়ার

    ধামির আমলে (Uttarakhand Rishikesh) ব্যাপক উন্নতি হচ্ছে রাজ্যের। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের কল্যাণের জন্য বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পে নিয়োজিত রয়েছেন। এর আগে, ২৯ নভেম্বর ধামী বিভিন্ন বিধানসভা এলাকার সড়ক ও সেতু নির্মাণের জন্য ৬৬.১২ কোটি টাকা অনুমোদন করেছেন বলে সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, বরাদ্দকৃত অর্থে নৈনিতাল জেলার কালাধুংগি বিধানসভা কেন্দ্রের আওতায় ৮.২০০ কিমি দীর্ঘ খাল পাঞ্চাক্কি স্কোয়ার থেকে কামলুওয়াগঞ্জা পর্যন্ত ঢেকে দেওয়া হবে। ৩.১০০ কিমি দীর্ঘ খাল চৌফুলা স্কোয়ার থেকে কাঠঘরিয়া স্কোয়ার পর্যন্ত নির্মাণের জন্য ১২.৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    লোহাঘাট বিধানসভা কেন্দ্রের কালসান থান্থা মোটরওয়ে থেকে বানোলি সুদার্কা, থান্থা মোটরওয়ের উন্নয়নের জন্য ৩.৪৬ কোটি টাকা এবং দেরাদুন জেলার বিকাশনগর বিধানসভা কেন্দ্রের লাম্বারপুর থেকে লাঙ্গা মোটরওয়েকে দেড় লেন (৫.৫০ মিটার) থেকে দুই লেন (৭.০০ মিটার) পর্যন্ত সম্প্রসারিত ও উন্নয়নের জন্য ডিবিএম এবং বিসি ব্যবস্থার অধীনে ১০.৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী চম্পাবাত জেলার চম্পাবাত বিধানসভা কেন্দ্রের আওতায় শহিদ শিরোমণি চিলকোটি (গৌড়ি-কিমাটোলি) মোটর সড়কের উন্নয়ন কাজের জন্য ৯.৫৮ কোটি টাকা এবং চম্পাবাত বিধানসভা কেন্দ্রের টানাকপুরের অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর উন্নয়ন কাজের (Major Tourist Destinations) জন্য হট মিক্স ডিবিএম এবং বিসি  ব্যবস্থার অধীনে ৫.৯৮ কোটি টাকা অনুমোদন করেছেন বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়েছে (Uttarakhand Rishikesh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: নারীরা এগিয়ে এসে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নিন, আর্জি সীতারামনের

    Nirmala Sitharaman: নারীরা এগিয়ে এসে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা নিন, আর্জি সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারীরা এগিয়ে আসুন। কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা নিন। শনিবার এমনই (Women Benefits Schemes) আহ্বান জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। মহিলারা যাতে আরও সক্ষম ও ক্ষমতাশালী হতে পারেন, তাই তাঁদের এগিয়ে আসা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।

    ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রাম (Nirmala Sitharaman) 

    এদিন মধুবনীতে অনুষ্ঠিত একটি ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে ১ হাজার ১২১ কোটি টাকার ঋণ বিলি করা হয়েছে। পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৯৪ জন। সেই অনুষ্ঠানেই মহিলাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি বলেন, দেশের প্রতিটি গ্রামে একটি করে ‘লাখপতি দিদি’ থাকা উচিত… এবং এজন্য, নারীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ব্যাংকগুলি বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে।”

    কী বললেন সীতারামন?

    সীতারামন বলেন, “বিহারের প্রতিটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর (SHG) মাধ্যমে নারীদের আর্থিক সহায়তা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আমি নারীদের আহ্বান জানাই যে তাঁরা যেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের অংশ হোন… যাতে তাঁরা আরও সক্ষম এবং ক্ষমতাশালী হতে পারেন।” তিনি (Nirmala Sitharaman) বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যে একটি উন্নত ভারতের লক্ষ্য অর্জনে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।”

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন যে ভারতের উন্নয়ন নারীদের নেতৃত্বে হওয়া উচিত। এনডিএ সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট… গরিব, নারী, যুব এবং কৃষকরা সরকারের শীর্ষ চারটি অগ্রাধিকার। প্রধানমন্ত্রী বিহারের উদাহরণ দেন এবং বলেন যে অন্য রাজ্যগুলিরও উচিত একই উন্নয়ন এবং বৃদ্ধির পথ অনুসরণ করা।”

    আরও পড়ুন: জাল নথির চক্র ফাঁস! পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি

    অর্থমন্ত্রী ক্রেডিট আউটরিচ প্রোগ্রামের সময় মধুবনী, বিহারে সম্প্রতি সংবিধান দিবসে প্রকাশিত মৈথিলি এবং সংস্কৃত ভাষায় ভারতের সংবিধানের প্রতিলিপি বিলি করেন। প্রোগ্রামের সময় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। কথা বলেন সেন্ট্রাল ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প থেকে (Women Benefits Schemes) উপকৃত স্টল মালিকদের সঙ্গেও। এদিন তিনি (Nirmala Sitharaman) প্রায় ২৫টি স্টল মালিকের সঙ্গে কথা বলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    Chhattisgarh: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী গন (Maoist Clearance), ইলেকট্রিসিটি অন! চুম্বকে এই হল খবর। ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) একটি প্রত্যন্ত গ্রাম, এক বছর আগেও যেখানে সড়কপথে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল, গোটা গ্রাম ছিল মাওবাদীদের নিয়ন্ত্রণে, সেখানে প্রথমবার বিজলি বাতি জ্বলল ঘরে ঘরে। ২৮শে নভেম্বর প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ সংযোগ পেল এই গ্রাম। রাতের ‘আঁধার’ দূর হওয়ায় যারপরনাই খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা।

    মাও দখলমুক্ত গ্রাম (Chhattisgarh)

    বীজাপুর জেলার সদর দফতর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছুটওয়াহি গ্রাম। এই সময় এই গ্রাম শাসন করত মাওবাদীরা। নকশাল অভিযান চালিয়ে মুক্ত করা হয় গ্রাম। তার পরে গ্রামে বয়ে যায় উন্নয়নের জোয়ার। দেওয়া হয় বিদ্যুৎ সংযোগও। বনপার্টি (মাওবাদীদের এই নামেই ডাকেন স্থানীয়রা) যাতে ফের গ্রামের দখল নিতে না পারে, তাই স্থাপন করা হয়েছে নিরাপত্তা শিবির।

    কী বলছে প্রশাসন

    বীজাপুরের জেলা কালেক্টর সম্বিত মিশ্র বলেন, “স্বাধীনতার পর প্রথমবার আমরা গ্রামবাসীদের বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পেরেছি। এটা সম্ভব হয়েছে বীজাপুরে নয়া নিরাপত্তা শিবির স্থাপনের ফলে। এসব এলাকায় যাতায়াতও সুগম হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে যেসব গ্রামে আমরা নিরাপত্তা শিবিরের মাধ্যমে পৌঁছাতে পারছি, সেখানে যত দ্রুত সম্ভব মৌলিক পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া। আগামী বছরের মধ্যে আমরা এই সম্প্রদায়গুলোর জন্য সড়ক সংযোগও স্থাপন করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছি।” তিনি বলেন (Chhattisgarh), “নিয়াদ নেলনার প্রকল্পের অধীনে বিদ্যুৎ সরবরাহের পাশাপাশি, আমরা জল জীবন মিশনের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ, মোবাইল টাওয়ার, স্কুল, আঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র স্থাপন এবং সরকারি রেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করছি।”

    আরও পড়ুন: জাল নথির চক্র ফাঁস! পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশি

    প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, “বীজাপুরের ১০০টিরও বেশি গ্রামে এখনও বিদ্যুৎ (Maoist Clearance) সংযোগ নেই। নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের উপস্থিতি সাফ করে যখন এগিয়ে যাবে, তখন প্রশাসন কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামবাসীদের জন্য বিদ্যুৎ এবং অন্যান্য সুবিধা দিতে পারবে।” প্রসঙ্গত, চলতি বছর ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh) নিরাপত্তা বাহিনী ২১০ জন মাওবাদীকে নিকেশ করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Northeast Tourist Site: উত্তর-পূর্ব ভারতে ৮টি ‘আইকনিক’ পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নে ৮০০ কোটির প্রকল্প কেন্দ্রের

    Northeast Tourist Site: উত্তর-পূর্ব ভারতে ৮টি ‘আইকনিক’ পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নে ৮০০ কোটির প্রকল্প কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব (Northeast Tourist Site) ভারতের রাজ্যগুলি পর্যটনের জন্য আদর্শ জায়গা। প্রতি বছর সারা ভারতের নানা প্রান্ত থেকে অসম, ত্রিপুরা, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, সিকিম ও মিজোরামের নানা পর্যটন কেন্দ্রে (Iconic Tourist Center) ব্যাপক জন সমাগম হয়ে থাকে। সেই কারণে এই অঞ্চলগুলির জনসাধারণের বেশিরভাগ আয়ের উৎস হল হোটেল ব্যবসা, পরিবহণ এবং স্থানীয় উৎপাদন সামগ্রী। এখন এই রাজ্যগুলির মোট ৮টি অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় পর্যটনস্থলে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে আইকনিক সাইট গড়ে তোলা হবে। এই প্রকল্পগুলির টাকা কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের ব্যয় বিভাগ (ডিওই) দ্বারা অনুমোদন করা হয়েছে।

    ২০২৬ সালে প্রকল্প শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা (Northeast Tourist Site)

    ডিওই সূত্রে জানা গিয়েছে, “উত্তর-পূর্ব ভারতে (Northeast Tourist Site) প্রথম কিস্তিতে মোট অনুদানের ৬৬% টাকা সরাসরি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে দেওয়া হবে। এরপর পর্যটক মন্ত্রক প্রকল্পের কাজের পর্যালোচনা করবে। মোটামুটি আগামী ২ বছরের মধ্যে এই উন্নয়নের কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। আগামী ২০২৬ সালের মার্চ মাসের আগে সমস্ত কাজের বাস্তবায়ন করতে হবে। এই প্রকল্পের অনুমোদন যে সব এলাকায় দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সিকিমের নাথুলা সীমান্ত। এখানে মোট ৯৭.৩৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। একই ভাবে ত্রিপুরার গোমতিতে ৫১টি শক্তিপীঠের পার্ক বাবদ ৯৭.৭ কোটি, মণিপুরের লোকটাক হ্রদে ৮৯.৪৮ কোটি টাকা, শিলংয়ের উমিয়াম লেকের জন্য ৯৯.২৭ কোটি টাকা এবং সিয়াং ইকো-রিট্রিট-এ অরুণাচলের পাসীঘাটে (Iconic Tourist Center) ৪৬.৪৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    অরুণাচলে ২০৫ শতাংশ পর্যটক বৃদ্ধি পেয়েছে

    কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, “সারা দেশে পর্যটকদের আরও আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে কেন্দ্র কর্তৃক অনুমোদিত ৩২৯৫ কোটি টাকার বেশি প্রকল্পকে বাস্তবায়নের কাজ করা হচ্ছে। এই টাকা ২৩টি রাজ্যকে দেওয়া হবে। মোট ৪০টি প্রকল্পের অংশ বলা যায় এই উত্তর-পূর্ব (Northeast Tourist Site) ভারতের ৮টি পর্যটন কেন্দ্রের প্রকল্পকে (Iconic Tourist Center)।” একই ভাবে আরও জানা গিয়েছে পর্যটন মন্ত্রক রাজ্যগুলিকে এসএএসসিআই নির্দেশিকা প্রণয়ন করেছে। আবার এই প্রসঙ্গে অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খানডু বলেছেন, “আমাদের রাজ্যে গত এক দশকে পর্যটকদের সংখ্যা ২০৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিব্বতের সীমান্ত লাগোয়া এলাকায়ও পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্য সরকার, কেন্দ্র এবং সেনাবাহিনী একসাথে কাজ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ৫ ডিসেম্বর, হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনক্ষণ ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)। গতকাল শনিবারই মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে জানিয়েছেন, আগামী ৫ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিকেল ৫টায় মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে নতুন মুখ্যমন্ত্রী শপথগ্রহণ করবেন। অর্থাৎ একথা পরিষ্কার হয়ে গেল, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যেই জানা যাবে। বিজেপি সূত্রের খবর, আগামীকাল ২ ডিসেম্বর বিজেপি বিধায়কদের বৈঠক হবে। যেখানে বিধায়কেরা নিজেদের দলের নেতা বেছে নেবেন। নিজের সমাজমাধ্যমের পোস্টে মারাঠা ভূমের বিজেপি নেতা বাওয়ানকুলে আরও জানিয়েছেন, শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    শনিবার ২৩ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে (Maharashtra)  বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয়েছিল

    প্রসঙ্গত, গত মাসের শনিবার ২৩ নভেম্বর মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয়েছিল। তারপর থেকেই শিবসেনা (শিন্ডে)-বিজেপি আলোচনা চলছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ইস্যুতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন শিন্ডে-ফড়ণবীশ।  সূত্রের খবর, বিজেপি জোটের সব কিছুই ইতিবাচক রয়েছে। এখন দেখার মুখ্যমন্ত্রী কে হন মহারাষ্ট্রে!

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা, সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তি চাইল আরএসএস

    ঐক্যবদ্ধ এনডিএ 

    বিধানসভা ভোটে বিপুল জয় পেয়েছে এনডিএ শিবির। মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিজেপি-শিন্ডেসেনা-এনসিপি (অজিত)-এর ‘মহাযুতির’র ঐক্যবদ্ধ চেহারা অটুট রয়েছে। প্রসঙ্গত, এনসিপি (অজিত) ফলপ্রকাশের পরের দিন থেকেই বলে আসছে, ফড়ণবীশ মুখ্যমন্ত্রী হলে তাদের কোনও আপত্তি নেই। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, বিজেপিরই কেউ মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন। কেউ কেউ মনে করছেন শিন্ডেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করতে পারে গেরুয়া শিবির। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, শরিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করে বৃহস্পতিবারই শপথের দিন চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভায় ২৮৮ জন সদস্য রয়েছেন। এরমধ্যে বিজেপি জোট ২৩৩ আসনে জয় পেয়েছে। এরমধ্যে বিজেপির ১৩২ আসন, শিবসেনা (শিন্ডে) ৫৭ এবং এন সি পি (অজিত) ৪১ আসন পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Fengal: শনিবার রাতে ‘ফেনজল’-এর তাণ্ডব চেন্নাই-পুদুচেরিতে! বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃত ৩

    Cyclone Fengal: শনিবার রাতে ‘ফেনজল’-এর তাণ্ডব চেন্নাই-পুদুচেরিতে! বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাতভর উত্তর তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরিতে তাণ্ডব চালাল ঘূর্ণিঝড় ফেনজল (Cyclone Fengal)। আজ রবিবার ১ ডিসেম্বর সকালেই এই ঝড় শক্তি হারিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা যাচ্ছে, আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে আরও শক্তিক্ষয় করে এই গভীর নিম্নচাপ সাধারণ নিম্নচাপে পরিণত হবে। তবে এর প্রভাবে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণ ভারতের একাধিক রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। চেন্নাইয়ে ফেনজলের (Cyclone Fengal) কারণে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    তামিলনাড়ুর উপকূল এলাকায় ঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার

    প্রসঙ্গত, শনিবার রাতেই (Heavy Rain) দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর থেকে তামিলনাড়ুর উপকূল হয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করেছে ফেনজল ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Fengal)। শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত ‘ল্যান্ডফল’ বা আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া চলেছে। আজ রবিবার ভোর সাড়ে ৫টার মধ্যে শক্তি হারিয়ে ঘূর্ণিঝড় পরিণত হয়েছে গভীর নিম্নচাপে। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর উপকূল এলাকায় ঝড়ের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার।

    শুরু হয়েছে উড়ান

    ঝড়ের কারণে (Heavy Rain) আজ রবিবার ভোর পর্যন্ত চেন্নাই বিমানবন্দর বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে বর্তমানে বিমান ওঠানামা শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে উপকূল সংলগ্ন চেন্নাইয়ের বিস্তীর্ণ অংশ জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। পুদুচেরিরও একাধিক নিচু অংশ ডুবে গিয়েছে। অনেক স্কুল এবং হাসপাতালও জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। ব্যাহত হয়েছে ট্রেন চলাচল। পুদুচেরিতে বিপর্যয় মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৪ হাজার সরকারি অফিসার, এমনটাই জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

    ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ ভারতের একাধিক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা 

    প্রসঙ্গত, ঝড় আসার আগেই উপকূল সংলগ্ন এলাকা থেকে শনিবারই বহু মানুষকে সরিয়ে দিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরির একাধিক ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ফেনজল দুর্বল হলেও এখনই বৃষ্টি থামছে না চেন্নাইতে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, দক্ষিণ কর্নাটক এবং কেরলে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি চলতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হল তরল, ‘ক্ষোভের জের’, বলছে বিজেপি

    Arvind Kejriwal: কেজরিকে লক্ষ্য করে ছোড়া হল তরল, ‘ক্ষোভের জের’, বলছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আক্রান্ত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এবার তাঁকে লক্ষ্য করে তরল পদার্থ ছুড়ে মারলেন এক ব্যক্তি। দক্ষিণ দিল্লির ঘটনায় চাঞ্চল্য (Viral Video)। শনিবার বিকেলে আম আদমি পার্টির তরফে আয়োজন করা হয়েছিল পদযাত্রার। তাতে শামিল হয়েছিলেন কেজরিওয়াল স্বয়ং।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা (Arvind Kejriwal)

    প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ভিড়ের মধ্যেই এক যুবক চলে আসেন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর একেবারে কাছে। তাঁকে লক্ষ্য করে তরল পদার্থ ছোড়ার চেষ্টা করেন। দলীয় কর্মীদের তৎপরতায় বড়সড় বিপত্তির হাত থেকে বেঁচে যান আপ সুপ্রিমো। জানা গিয়েছে, হামলাকারীর নাম অশোক ঝাঁ। মারধর করে তাকে তুলে দেওয়া হয় দিল্লি পুলিশের হাতে।

    কেজরির ওপর হামলা হয়েছে আগেও

    কেজরিওয়ালের ওপর হামলার ঘটনা অবশ্য এই প্রথম নয়। ২০১৬ সালের শুরুর দিকে দিল্লির ছত্রশাল স্টেডিয়ামে দিল্লির তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর মুখে কালি ছিটিয়ে দিয়েছিলেন এক যুবতী। তার আগে নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন তাঁকে কষিয়ে থাপ্পড়ও মেরেছিলেন এক ব্যক্তি। ওই বছরই দিল্লি সচিবালয়ের মধ্যেই সাংবাদিক বৈঠক চলাকালীন কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) লক্ষ্য করে জুতো ছুড়েছিলেন বেদ প্রকাশ নামের এক যুবক।

    দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে ইদানিং প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির বিভিন্ন এলাকায় পদযাত্রা-সহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন কেজরিওয়াল। এদিন তিনি পদযাত্রা করছিলেন গ্রেটার কৈলাশ এলাকায়। সেই সময়ই ঘটে বিপত্তি।

    আরও পড়ুন: ব্যাপক অত্যাচার, বাংলাদেশ কি হিন্দু শূন্য হয়ে যাবে?

    ঘটনার প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সাংসদ বিজেপির কমলজিৎ সেহরাওয়াত বলেন, “দিল্লির সরকার মানুষকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।” তিনি বলেন, “মানুষ ক্ষুব্ধ, কারণ রাস্তা ভাঙা, নর্দমা উপচে পড়ছে এবং দূষণের মাত্রাও অত্যন্ত বেশি। তাই জনগণ ধৈর্য হারাচ্ছে।” সেহরাওয়াত বলেন, “তবে আমি জনগণকে অনুরোধ করছি, তারা যেন ভোটের মাধ্যমে তাদের মত প্রকাশ করে। পুলিশের উচিত সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।

    বিজেপির একটা অংশ একে কেজরিওয়ালের ‘গিমিক’ বলেই মনে করছে। তাদের মতে, রাজনৈতিকভাবে সফল হতে পারছেন না কেজরিওয়াল (Viral Video)। তাই লোক দিয়ে এই ধরনের কাজ করাচ্ছেন (Arvind Kejriwal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh Odisha: ছত্তিশগড়ে গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী, ওড়িশায় আটক কুখ্যাত নেত্রী অ্যান্টি মাদভি

    Chhattisgarh Odisha: ছত্তিশগড়ে গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী, ওড়িশায় আটক কুখ্যাত নেত্রী অ্যান্টি মাদভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chhattisgarh Odisha) কেন্দ্রীয় বাহিনীর উদ্যোগে বিশেষ অভিযান। গ্রেফতার ১৩ মাওবাদী (Maoists)। ধৃত এই মাওবাদীদের মধ্যে রয়েছেন কুখ্যাত কোসা পুনমে ওরফে হাডমা। তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করা হয়েছিল ২ লাখ টাকা। এদিকে, ওড়িশার মালকানগিরি থেকে কুখ্যাত মাওবাদী ক্যাডার অ্যান্টি মাদভিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁর মাথার দামও ঘোষণা করা হয়েছিল ২ লক্ষ টাকা। দুই রাজ্যের বিজেপি সরকার যে মাওবাদী দমনে আরও কড়া মনোভাব পোষণ করেছে, এই দুটি ঘটনাই তার প্রমাণ। 

    মাও দমনে অভিযান (Chhattisgarh-Odisha)

    গত ২৯ নভেম্বর ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Odisha) বীজাপুর এলাকায় গোপন সূত্র মারফত খবর পেয়ে অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এখনেই লুকিয়ে ছিল নিষিদ্ধ সংগঠন কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়ার (মাওবাদী Maoists) জাগারগুণ্ডা এলাকার নেত্রী হাডমা। গত কয়েক বছর ধরে ফেরার ছিলেন তিনি। অভিযানে বীজাপুরের তারেম থানা থেকে ৩ জন, আওয়াপল্লি থেকে ৫ জন এবং জংলা থানা এলাকা থেকে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন ডিআরজি, স্পেশাল টাস্ক ফোর্স, সিআরপিএফ, কোবরা বাহিনী। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতার হওয়া অধিকাংশ মাওবাদীর বয়স ১৯ থেকে ৪০-এর মধ্যে। তাঁরা প্রত্যেকে সক্রিয় ভাবে নাশকতামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। গ্রেফতারির সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাছ থেকে টিফিন বোমা, বিস্ফোরক যন্ত্র, বিস্ফোরক দড়ি, গুলি, অস্ত্র ইত্যাদি উদ্ধার হয়েছে।

    হাডমা কে?

    হাডমা (Maoists) হলেন বস্তার (Chhattisgarh Odisha) এলাকার একজন ভয়ঙ্কর মাওবাদী নেতা। বেশ কিছু নাশকতামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। জাগারগুন্ডা এলাকায় তিনিই নেতৃত্ব দিয়ে নাশকতামূলক কাজকর্ম চালাতেন। একাধিকবার নিরাপত্তা বাহিনী এবং সামরিক বাহিনীর উপর হামলার পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    অ্যান্টি মাদভি কে?

    অন্যদিকে, পুলিশ অ্যান্টি মাদভিকে (Maoists) জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। তাতে জানা গিয়েছে, তিনি ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিশগড়ে মাওবাদী কার্যকলাপের নেতৃত্ব দিতেন। তিনি লেকি নামেও পরিচিত। তাঁর বাড়ি পুলহার গ্রামে। ছত্তিগড়ের বীজাপুর জেলা জংলা সীমান্তে সক্রিয় ভাবে কাজ করতেন তিনি। পশ্চিম বাস্তারের ১২ নম্বর প্লাটুনের ডেপুটি কমান্ডার সুক্রমের নেতৃত্বে ২০১৭ সালে মাওবাদী দলে যোগদান করে ছিলেন তিনি।

    উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Odisha) মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই বলেছিলেন, “গত ১১ মাসে ২১০জনেরও বেশি মাওবাদীকে নিকেশ করা গিয়েছে। নাগরিক জীবনকে নিরাপদ এবং সুরক্ষিত করাই বিজেপি সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য। ২০২৬ সালের মধ্যেই রাজ্যে লাল সন্ত্রাসকে সমূলে উৎখাত করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share