Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    Indian Navy: ডুবোজাহাজ থেকে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করল নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশ ও স্থলপথে শত্রুকে শায়েস্তা করতে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র ছিল ভারতের হাতে। এবার ডুবোজাহাজ থেকেও ছোড়া যাবে পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র। এদিন ডুবোজাহাজ থেকে ছোড়া পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের (SLBM) সফল পরীক্ষা করল ভারত। বুধবার পরমাণু বিদ্যুৎচালিত ডুবোজাহাজ ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে এই ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়েছে। এটি কঠিন জ্বালানি দ্বারা চালিত ‘কে-৪’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র বলে জানা গিয়েছে। 

    ‘কে-৪’ মিসাইলের সফল পরীক্ষা

    প্রতিরক্ষামন্ত্র্রক সূত্রে খবর, সাড়ে ৩ হাজার কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এই আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি। এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লায় বেজিং সহ চিনের গুরুত্বপূর্ণ শহর চলে আসবে। সবচেয়ে বড় কথা, শত্রুর সীমার বাইরে থেকেই এই ক্ষেপণাস্ত্রকে নিক্ষেপ করতে পারবে ভারত। বুধবার সকালে বঙ্গোপসাগরে বিশাখাপত্তনম উপকূল থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা হয়। এই ধরনের পরীক্ষা এই নিয়ে দ্বিতীয়বার করল নৌসেনা। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রের আরও কিছু পরীক্ষা চালাবে নৌসেনা। এখনই কোনও সরকারি ঘোষণা না করা হলেও সূত্রের খবর, ‘আইএনএস অরিঘাত’ থেকে কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষাটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কে-৪ মিসাইলের পরীক্ষার জন্য গত কয়েক বছর ধরে শুধুমাত্র সাবমেরিনের পন্টুন ব্যবহার করা হয়েছিল। সূত্রের মতে, পরীক্ষা ফলাফল বিশদভাবে বিশ্লেষণ করা হবে এবং পরবর্তী বিশ্লেষণের পরে উচ্চ সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিস্তারিত জানানো হবে। এই পরীক্ষা সফল হলেই ভারতীয় সেনার মুকুটে যোগ হবে ‘আণবিক ত্রিশক্তি’র পালক। 

    কে-৪ মিসাইলে সজ্জিত ‘আইএনএস অরিঘাত’

    উল্লেখ্য, ভারতের কাছে এই মুহূর্তে পারমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন (SSBN) রয়েছে দুটি। তার একটি হল ‘আইএনএস অরিহন্ত’ এবং অন্যটি ‘আইএনএস অরিঘাত’। দুটি ডুবোজাহাজই পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করেছে। তবে, ‘আইএনএস অরিহন্ত’ কেবলমাত্র ৭৫০ কিমি পাল্লার ‘কে-১৫’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে। সেই জায়গায় তার উত্তরসূরি ‘আইএনএস অরিঘাত’ ৩,৫০০ কিমি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে সক্ষম। 

    সেনা সূত্রে খবর, আগামী বছরের মধ্যে একই ধরনের আরও একটি ডুবোজাহাজ তৈরি করে ফেলবে ভারতীয় সেনা। যার নাম ‘আইএনএস অরিধমান’। যার ওজন ৭,০০০ টন। ভারতের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO) কে-৪ মিসাইলটি তৈরি করেছে যা দেশের নিউক্লিয়ার-পাওয়ারড সাবমেরিনগুলোকে সজ্জিত করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Frontier Highway: চিন সীমান্ত ঘেঁষে অরুণাচলে তৈরি হচ্ছে ১,৬৩৭ কিমি হাইওয়ে, বড় বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Arunachal Frontier Highway: চিন সীমান্ত ঘেঁষে অরুণাচলে তৈরি হচ্ছে ১,৬৩৭ কিমি হাইওয়ে, বড় বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৈরি হচ্ছে ১ হাজার ৬৩৭ কিলোমিটার দীর্ঘ অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার হাইওয়ে (Arunachal Frontier Highway)। এই হাইওয়ে নির্মাণের জন্য কেন্দ্র বরাদ্দ করেছে ২৮ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। এই হাইওয়েটি ভারত-চিন আন্তর্জাতিক সীমানায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর রাজ্যের ১২টি জেলাকে সংযোগ করবে। হাইওয়েটি তৈরিতে আনুমানিক ব্যয় ধার্য হয়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।

    বদলাবে অরুণাচলের ভোল (Arunachal Frontier Highway)

    নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেলে বদলে যাবে অরুণাচল প্রদেশের আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, চিনের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এই রাস্তা তৈরি করছে ভারত। জানা গিয়েছে, এই হাইওয়েটি ভারত-তিব্বত-চিন-মায়ানমার সীমান্ত বরাবর নির্মিত হচ্ছে। হাইওয়েটি (Arunachal Frontier Highway) তৈরি হচ্ছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা ও আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে।

    কোথায় শুরু, শেষই বা কোথায়

    জানা গিয়েছে, হাইওয়েটি বমডিলা থেকে শুরু হবে এবং নাফ্রা, হুরি এবং মোনিগং শহরগুলির মধ্য দিয়ে যাবে। এই এলাকাগুলি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বা ম্যাকমোহন লাইনের কাছাকাছি অবস্থিত। হাইওয়েটি (Arunachal Frontier Highway) শেষ হবে ভারতের-মায়ানমার সীমান্তের কাছে, বিজয়নগরে গিয়ে। বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের মুখ্য ইঞ্জিনিয়র তথা ব্রহ্মাঙ্ক প্রকল্পের প্রধান সুবাস চন্দ্র লুনিয়া বলেন, “অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার হাইওয়ের জন্য কেন্দ্র ২৮ হাজার ২২৯ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে। এটি ১ হাজার ৬৮৩টি গ্রামকে সংযুক্ত করবে। ম্যাকমোহন লাইনের সমান্তরালে নির্মিত জাতীয় সড়কটি (Arunachal Frontier Highway) নির্মাণের কাজ শেষ হবে ২০২৭ সালের মধ্যে।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয় ইসকন, আবেদন খারিজ করে জানিয়ে দিল সেদেশের হাইকোর্ট

    তিনি জানান, অরুণাচল ফ্রন্টিয়ার ন্যাশনাল হাইওয়ে-৯১৩ (Arunachal Frontier Highway)-এর ১৯৮ কিমি (তাতো-তুতিং) অংশ নির্মাণের কাজ চলছে। ২০১৪ সালের পরে বিভিন্ন রাজ্যে বিআরও-এর কাজের জন্য সড়ক উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে বাজেট বরাদ্দ দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই বরাদ্দ পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ঢের বেশি। লুনিয়া বলেন, “সিয়াং, আপার সিয়াং, ওয়েস্ট সিয়াং এবং শি-য়োমি জেলার পাশাপাশি অসমের ধেমাজি জেলার চারটি সড়কের রক্ষণাবেক্ষণ-সহ সড়ক পরিকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজও চলছে।” তিনি বলেন, “ব্রহ্মাঙ্ক প্রকল্প প্রতিষ্ঠার দিন থেকে আজ পর্যন্ত ১৭টি রাস্তার নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে, যার মোট দৈর্ঘ্য ৪৯৬ কিলোমিটার (Arunachal Frontier Highway)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • TRAI Deadline: ডিসেম্বর থেকে মোবাইলে বন্ধ হবে ওটিপি? ট্রাইয়ের নয়া নিয়ম না মানায় বিপত্তি

    TRAI Deadline: ডিসেম্বর থেকে মোবাইলে বন্ধ হবে ওটিপি? ট্রাইয়ের নয়া নিয়ম না মানায় বিপত্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা ট্রাই-এর (TRAI Deadline) নয়া নিয়মের জেরে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর বন্ধ হয়ে যেতে পারে মোবাইলে ওটিপি (OTP) আসা। মোবাইলে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) পরিষেবা  নিয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে ১ ডিসেম্বর থেকে। এর জেরে সমস্যায় পড়তে পারেন ভারতের কোটি কোটি মোবাইল ব্যবহারকারী। অনলাইনে ব্যাঙ্কিং লেনদেন হোক বা ই-কমার্স সাইট থেকে জিনিস কেনা-ওটিপি আসতে দেরি হলে বা আসা বন্ধ হয়ে গেলে, এ সব কাজে সমস্যা বাড়বে। 

    ট্রাই-এর নতুন গাইডলাইন

    টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া বা ট্রাই অগাস্ট (TRAI Deadline) মাসেই নতুন গাইডলাইন দিয়েছিল দেশের টেলিকম অপারেটরদের। মোবাইল গ্রাহকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর স্বার্থে নতুন ট্রেসেবিলিটি রুল তৈরি করা হয়েছে। এই রুল অনুযায়ী, ওটিপি-সহ (OTP) সমস্ত বাণিজ্যিক মেসেজের উৎস সন্ধান করতে হবে জিয়ো, এয়ারটেল, ভোডাফোনের মতো টেলিকম অপারেটরদের। টেলিকম গ্রাহকদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি এবং প্রতারণামূলক ফাঁদ থেকে তাদের রক্ষা করতেই এই নিয়ম এনেছে ট্রাই। অগাস্ট মাসে নতুন নিয়মের কথা ঘোষণা করে তা লাগু করার জন্য ট্রাই দেশের টেলিকম অপারেটরদের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় দিয়েছিল। কিন্তু সেই সময়ের মধ্যে এই পরিষেবা চালু করার সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেয় টেলিকম অপারেটরগুলি। এর পর সময়সীমা ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এই সময়সীমা যদি নতুন করে বাড়ানো না হয়, তাহলে ১ ডিসেম্বর থেকেই সমস্যা হতে পারে ওটিপি আসা নিয়ে।

    আরও পড়ুন: ‘প্রজ্ঞান’-এর চেয়ে ১২ গুণ ভারী হবে চন্দ্রযান ৪-এর রোভার! জানাল ইসরো, আর কী কী পরিবর্তন?

    উপভোক্তাদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধিই লক্ষ্য

    ১ ডিসেম্বরের মধ্যে নয়া পদ্ধতি টেলি পরিষেবা সংস্থাগুলি আদৌ চালু করতে পারবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সে ক্ষেত্রে ডেডলাইনের পর যাবতীয় এসএমএস ব্লক করতে পারে ট্রাই (TRAI Deadline)। ফলে আর তা পাবেন না গ্রাহক। এতে ব্যাঙ্কিং, ইকমার্স থেকে শুরু করে ইপিএফওর মতো গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে সমস্যার মুখে পড়তে হবে তাঁদের। ট্রাই অবশ্য পর্যায়ক্রমে নতুন নির্দেশাবলি চালু করার সুযোগ দিয়েছে। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত টেলি অপারেটরদের দৈনিক সতর্কতা জারি করতে বলা হয়েছে। ১ ডিসেম্বর থেকে অবাঞ্ছিত যাবতীয় মেসেজ ব্লক করবেন তাঁরা। টেলি পরিষেবা নিয়ন্ত্রক সংস্থার দাবি, নতুন নিয়মে উপভোক্তাদের আর্থিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার থেকে ভুবনেশ্বরে ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশের সর্বভারতীয় সম্মেলন (All India DG-IG Police conference) আয়োজিত হতে চলেছে। এই সম্মেলন ৩ দিন ধরে চলবে। ওড়িশা (Odisha) প্রথমবার এই ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করছে। এই সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী হবে সম্মেলনে (All India DG-IG Police conference)

    এই সম্মেলনে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ছাড়াও সিআরপিএফ, ‘র’, এনএসজি, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এবং এসপিজি-র প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালেরও সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ডিজিপিদের সম্মেলনে অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সাইবার ক্রাইম, মাওবাদী ঝুঁকি, এআই সরঞ্জামগুলির দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সম্মেলনের মূল অ্যাজেন্ডা হল জাতীয় নিরাপত্তা ও পুলিশের কার্যক্রমের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা।

    আরও পড়ুন: শুক্রযান, চন্দ্রযান ৪, গগনযান অভিযান ও মহাকাশ স্টেশন উদ্বোধনের সময়সূচি প্রকাশ ইসরোর

    ওড়িশার (Odisha) কাছে গর্বের

    এ বিষয়ে এক প্রেস বিবৃতিতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজি-আইজি সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও ভুবনেশ্বরে এই সম্মেলন আয়োজন, ওড়িশার জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত।’’ তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মোদির এই সফর রাজ্যের উন্নয়নে নতুন সুযোগের সৃষ্টি করবে। তাঁর কথায়, ‘‘এটি ওড়িশার (Odisha) উন্নয়ন যাত্রায় একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। রাজ্যের জন্য আরও বেশি সুযোগ নিয়ে আসবে।’’ মন্তব্য করেন মন্ত্রী। হরিচন্দন জানান, এই সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরে পৌঁছবেন এবং ১ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত থাকবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (IB) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজ্য ডিজিপি-রা, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF) এর মহানির্দেশক, রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (R&AW), ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG), এবং স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (SPG)-এর প্রধানরা সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED:  দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি, ফিরল সন্দেশখালির স্মৃতি 

    ED:  দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি, ফিরল সন্দেশখালির স্মৃতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত ইডি (ED)। বৃহস্পতিবার সকালের এই ঘটনা ফের একবার ফেরাল চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের সন্দেশখালির স্মৃতি। জানা গিয়েছে সাইবার দুর্নীতির একটি মামলায় দিল্লির (Delhi) বিজওয়াসন এলাকায় তদন্তে যায় ইডির দল। ওই মামলার মূল অভিযুক্ত এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেটকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়ই তদন্তকারী অফিসারদের ওপর হামলা চালানো হয়।

    মোট ৫ জন অভিযুক্ত, দাবি ইডির (ED)  

    জানা গিয়েছে, তদন্তকারী অফিসারদের ওপর হামলা চালিয়েছে অভিযুক্ত এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। ইডির (ED) ওপর হামলা হতেই তড়িঘড়ি ছুটে আসে পুলিশ। ইডির তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “ঘটনাস্থলে পাঁচ জন অভিযুক্ত ছিল। তাদের মধ্যে একজন পলাতক। মারধরের জেরে ইডির এক অতিরিক্ত ডিরেক্টর আহত হয়েছেন।”

    একটি মোবাইল অ্যাপের বিরুদ্ধেই সাইবার প্রতারণার অভিযোগ ওঠে

    ইডি (ED) সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি মোবাইল অ্যাপের বিরুদ্ধেই (Delhi) সাইবার প্রতারণার অভিযোগ ওঠে এবং তারই তদন্ত শুরু হয়। সেই তদন্তে নাম উঠে আসে এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অশোক শর্মার। তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ফিশিং স্ক্যাম, কিউআর কোড প্রতারণা ও পার্ট টাইম চাকরির টোপ দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে প্রতারিত করা হচ্ছিল। অভিযুক্তর বাড়িতে সকালে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ই হঠাৎ অশোক এবং তার পরিবারের সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়ে ইডির ওপর। পুলিশ জানিয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তাদের মধ্যে একজন পলাতক রয়েছে। তার সন্ধান চালানো হচ্ছে। অন্যদিকে, যে সকল আধিকারিক হামলায় আহত হয়েছেন তাঁদের চিকিৎসাও চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramayana: ৪১৯টি তালপাতায় লেখা রামায়ণ, ২৫০ বছরের পুরনো পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত তামিলনাড়ুতে

    Ramayana: ৪১৯টি তালপাতায় লেখা রামায়ণ, ২৫০ বছরের পুরনো পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত তামিলনাড়ুতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আড়াইশো বছরেরও বেশি পুরনো রামায়ণের (Ramayana) তালপাতার পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হল তামিলনাড়ুতে। তামিলনাড়ুর বানিয়ামবাদীতে তালপাতার এই পাণ্ডুলিপিগুলি আবিষ্কারের কাজে সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছেন ডক্টর কে মোহন গান্ধী। তিনি আসলে একজন তামিল অধ্যাপক। সে রাজ্যের ভেলোর জেলার তিরুপাথরের একটি কলেজে অধ্যাপনা করেন তিনি। তাঁর সহযোগী হিসেবে ছিলেন কানিনিলাম মুনুসামি এবং ডঃ কামিনী। এই পাণ্ডুলিপিগুলি আবিষ্কার হয় সে রাজ্যের এজিহিল আমমাইয়ারের বাড়ি থেকে। এজিহিল আমমাইয়ার হলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। ৪১৯টি তালপাতা দিয়ে তৈরি ওই পাণ্ডুলিপিতে পদ্যের আকারে রামায়ণ লেখা ছিল।

    অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা এজিহিল আমমাইয়ার বাড়িতে মেলে এই পাণ্ডুলিপি

    প্রসঙ্গত, ওই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা এজিহিল আমমাইয়ার বাড়িতে এই পাণ্ডুলিপি থাকার কথা প্রথম জানেন ১৯ নামের এক ছাত্র মনীশ। যিনি বর্তমানে কম্পিউটার সায়েন্সের তৃতীয় বর্ষে পড়াশোনা করছেন। তিনিই অধ্যাপক গান্ধীকে প্রাচীন এই পাণ্ডুলিপি সম্পর্কে খবর দেন। জানা গিয়েছে, মনীশ হলেন ওই অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষিকার (এজিহিল আমমাইয়ার) আত্মীয়।

    পাণ্ডুলিপির বর্ণনা

    এরপরেই অধ্যাপক গান্ধী দল বেঁধে শিক্ষিকার (এজিহিল আমমাইয়ার)  বাড়িতে যান এবং সেখানে তাঁরা দেখেন যে পাঁচটি বান্ডিলে করে তালপাতা পাণ্ডুলিপি রাখা রয়েছে। জানা যায়, তাঁর পূর্বসূরিদের কাছ থেকে এগুলিকে সবটাই সংগ্রহ করেছিলেন অবসরপ্রাপ্ত ওই স্কুল শিক্ষিকা। পাণ্ডুলিপিটির (Tamil Nadu) দৈর্ঘ্য ১.৩৬ ফুট এবং প্রস্থ ০.১৩ ফুট। প্রতিটা পাতায় ৭ থেকে ৮ লাইন করে লেখা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রতি লাইনে বর্ণ সংখ্যা রয়েছে ৪৯ থেকে ৫২টি। প্রথম পাতাটিতে লেখা রয়েছে, ‘‘থুম্ব-নিথুম্বের মৃত্যুর পরে রাবণের বিরুদ্ধে রাম-লক্ষণের যুদ্ধের কাহিনি’’। জানা গিয়েছে, ওই গ্রন্থে আরও লেখা রয়েছে, যাঁরা এই পাণ্ডুলিপি পড়বেন, তাঁদের জীবন অনেক দীর্ঘ হবে এব সমৃদ্ধিতে ভরে যাবে। ভগবান রামচন্দ্রের (Ramayana) আশীর্বাদ সর্বদাই তাঁদের উপরে বর্ষিত হবে।

    সংরক্ষণের দাবি হিন্দু সংগঠনের (Ramayana)

    হিন্দু-মুন্ডাই নামের একটি একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন এ বিষয়ে জানিয়েছে, পুরনো ওই পাণ্ডুলিপিটি (Ramayana) আড়াইশো বছরের পুরনো। এখানে লিপিবদ্ধ রয়েছে ভগবান রামচন্দ্রের কাহিনি এবং পুরোটাই লেখা হয়েছে তাল পাতার ওপরে। এরপরে এই পাণ্ডুলিপি এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ঐতিহ্য প্রমাণ করে যে রামায়ণের গুরুত্ব সারা ভারতব্যাপী রয়েছে। হিন্দু-মুন্ডাই (Tamil Nadu) নামের ওই সংগঠন তামিলনাড়ু সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে যে অবিলম্বে ওই ৪১৯ পাতার তালপাতার পাণ্ডুলিপিকে সংরক্ষণ করা হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ajmer Sharif Dargah: আজমের শরিফ দরগা আদতে একটি শিব মন্দির, হিন্দু সেনার আর্জি গ্রহণ করল আদালত

    Ajmer Sharif Dargah: আজমের শরিফ দরগা আদতে একটি শিব মন্দির, হিন্দু সেনার আর্জি গ্রহণ করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজমের শরিফ দরগা (Ajmer Sharif Dargah) আদতে একটি হিন্দু মন্দির ছিল। এই মর্মে আবেদনপত্র জমা পড়েছিল রাজস্থানের আদালতে (Rajasthan Court)। সেই আবেদনের শুনানিতে সম্মতি দিয়েছে আদালত। হিন্দু সেনার দায়ের করা আবেদনে দাবি করা হয়েছে, সুফি সাধক খাজা মইনুদ্দিন চিশতির মাজার আসলে একটি শিব মন্দির। এই আবেদন গ্রহণ করেছে আজমেরের নিম্ন আদালত।

    তলব নোটিশ জারি করার নির্দেশ (Ajmer Sharif Dargah)

    আজমের পশ্চিম সিভিল জজ (সিনিয়র ডিভিশন) মনমোহন চন্ডেল হিন্দু সেনার সভাপতি বিষ্ণু গুপ্তের দ্বারা দায়ের করা আবেদনের শুনানি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই মামলার শুনানি হবে ২০ ডিসেম্বর। আজমের শরিফ দরগা কমিটি, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (ASI)-কে তলব নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    হিন্দু সেনার দাবি

    গত সেপ্টেম্বরে হিন্দু সেনা আজমের সিভিল কোর্টে একটি আবেদন দায়ের করে। তাতে দাবি করা হয়, খোয়াজা মইনউদ্দিন চিশতির দরগাকে ‘ভগবান শ্রী সঙ্কটমোচন মহাদেব বিরাজমান মন্দির’ ঘোষণা করা হোক। আবেদনে দাবি করা হয়েছে, দরগাটি একটি শিব মন্দিরের ওপর নির্মিত হয়েছে। প্রামাণিক উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই দাবি করা হয়েছে। সুফি দরগাটি (Ajmer Sharif Dargah) ওই জায়গা থেকে অপসারণের দাবিও জানানো হয়েছে। হিন্দু সেনার দাবি, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণকে নির্দেশ দেওয়া হোক যাতে জ্ঞানবাপি মামলার মতোই এই জায়গায় সমীক্ষা করা হয় এবং তারপর সেখানে শিব মন্দির পুননির্মাণ করা হয়।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    পিটিশনে বলা হয়েছে (Ajmer Sharif Dargah), খোয়াজা মইনউদ্দিন চিশতি মহম্মদ ঘোরির সঙ্গে আজমেরে এসেছিলেন। ঘোরি বহু হিন্দু মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে আজমেরের সঙ্কট মোচন মহাদেব মন্দিরও। হিন্দু সেনার দাবি, আজমের শরিফ দরগার প্রধান প্রবেশদ্বারের নকশা হিন্দু স্থাপত্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঐতিহাসিক নথিতে সেই জায়গায় একটি শিব মন্দিরের অস্তিত্বের উল্লেখ রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে আদালতের নির্দেশে শাহি জামা মসজিদে সমীক্ষা করতে গেলে শুরু হয় অশান্তি। সেখানেও (Rajasthan Court) স্থানীয়দের একাংশ দাবি করেন, হিন্দু মন্দির ভেঙে গড়ে উঠেছে মসজিদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রে ‘বিহার মডেল’ নয়, সাফ জানাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ‘বিহার মডেল’ নয়। শিন্ডেসেনাকে সাফ জানিয়ে দিয়েছে বিজেপি। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র প্রেম শুক্ল সংবাদমধ্যমকে জানান, বিহারের মতো পরিস্থিতি নেই মহারাষ্ট্রে। তিনি বলেন (Devendra Fadnavis), “ভোটের আগেই নীতিশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করার প্রস্তাব দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু মহারাষ্ট্রে আমরা এমন কোনও কথা দিইনি।” শুক্ল বলেন, “তাছাড়া মহারাষ্ট্রে আমাদের সাংগঠনিক ক্ষমতা বেশি।”

    শিন্ডেসেনার বক্তব্য (Devendra Fadnavis)

    সোমবারই ‘বিহার মডেলে’র প্রসঙ্গ টেনে শিন্ডেসেনার মুখপাত্র নরেশ মাশকে বলেছিলেন, “বিহারে যেমন বিজেপি আসন সংখ্যার দিকে না তাকিয়ে নীতীশ কুমারকে মুখ্যমন্ত্রী করেছিল, তেমনই মহারাষ্ট্রেও শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রী করা উচিত।” শিবসেনার এক নেতার দাবি, বিজেপি শিন্ডেকে জানিয়েছে যে, তিনিই মুখ্যমন্ত্রী থাকছেন।

    ফর্মুলা ওয়ান

    আজ, বুধবার দিল্লি গিয়েছেন উপ মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। শোনা যাচ্ছে, ফড়নবীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হবে শিন্ডেকে। এই সূত্রে শিন্ডেসেনা রাজি হবে কিনা, তা স্পষ্ট নয় (Devendra Fadnavis)। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ধীরে চলো নীতি নিয়ে এগোতে চাইছে পদ্ম পার্টি। সে ক্ষেত্রে প্রথমে সম্ভাব্য মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে, বণ্টন করা হবে দফতর। একেবারে শেষে বেছে নেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বলছেন শিন্ডে

    বুধবার শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বলেছি সরকার গঠনে আমাদের পক্ষ থেকে কোনও বাধা থাকবে না। মোদিজি এনডিএ-র নেতা। আমি বলেছি যে তাদের যা সিদ্ধান্ত হবে এবং যাকে তারা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মনোনীত করবেন, শিবসেনা তাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করবে।”

    আরও পড়ুন: ফাটল হচ্ছে চওড়া! ফের ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক এড়াল তৃণমূল, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। একনাথ শিন্ডের শিবসেনা পেয়েছে ৫৭টি আসন। অজিত পাওয়ারের এনসিপি জয়ী হয়েছে ৪১টি আসনে। ২০টি আসন গিয়েছে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরের ঝুলিতে। কংগ্রেস জয়ী হয়েছে মাত্রই ১৬টি আসনে। আর ১০টি আসনে (Maharashtra) জয় পেয়েছে শরদ পাওয়ারের এনসিপি (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • Maharashtra: “মোদি পরিবারের প্রধান, তাঁর সিদ্ধান্তই শেষ কথা”, বললেন শিন্ডে

    Maharashtra: “মোদি পরিবারের প্রধান, তাঁর সিদ্ধান্তই শেষ কথা”, বললেন শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরর উপরেই ছাড়লেন শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে। মোদিকে ‘পরিবারের প্রধান’ বলে সম্বোধন করে তিনি জানালেন, প্রধানমন্ত্রী যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তাতেই সমর্থন জানাবে শিবসেনা।

    কী বললেন শিন্ডে? (Maharashtra)

    মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনের ফল আসার পর থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ বা অজিত পাওয়ার, তিনজনেরই সমর্থকরা তাদের নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়। এই আবহে বুধবার ঠাণেতে সাংবাদিক বৈঠক করেন শিন্ডে। সেখানেই তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের জন্য বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব যে সিদ্ধান্তই নিক, তাকে সমর্থন করবে শিবসেনা।” প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর এই বিষয়ে কথা হয়েছে বলে জানিয়ে শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলেছি, আপনি আমাদের পরিবারের প্রধান। যে ভাবে বিজেপি আপনার সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করে, সে ভাবেই আমরা আপনার সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করব।” শিন্ডে জানান, মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ফোনে কথা হয়েছে। সেখানে সরকার গঠনের আলোচনায় তাঁকে যাতে ‘বাধা’ হিসেবে দেখা না-হয়, তার আর্জি জানান শিন্ডে। শিন্ডে আরও বলেন, “আমি নিজেকে কখনই মুখ্যমন্ত্রী ভাবিনি। আমি সবসময় একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে কাজ করেছি। আমি সব সময় দেশের উন্নয়নে কাজ করেছি। আমি মহারাষ্ট্রের প্রিয় বোনদের প্রিয় ভাই। অমিত শাহ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদি আমাকে সর্বদা সমর্থন করেছেন। তাঁরা আমাকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়েছেন। আমি তাঁদের কাছেও কৃতজ্ঞ।”

    আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েল-হিজবুল্লার! কেন এই সিদ্ধান্ত, কী ভাবছেন নেতানিয়াহু?

    দিল্লিতে বৈঠক

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনে ২৩০টি আসন জিতেছে। তবে, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে ভোটের ফল বেরনোর পর থেকেই জারি রয়েছে অনিশ্চয়তা ও জটিলতা। এই অবস্থায় শিবসেনা, এনসিপি-র শীর্ষ নেতা ও দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকে দিল্লিতে ডাকা হয়েছে। বিজেপি হাইকমান্ড প্রফুল্ল প্যাটেল, অজিত পাওয়ার, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং একনাথ শিন্ডের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের সময় নির্ধারণ করেছে। এই বৈঠকে মহারাষ্ট্রের রাজনীতি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বৈঠকে রাজ্যের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে, জানিয়ে দিলেন ফড়ণবীশ

    Devendra Fadnavis: মহারাষ্ট্রের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে, জানিয়ে দিলেন ফড়ণবীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে। বুধবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এমনটাই জানালেন বিজেপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। ইতিমধ্যেই তিনি দিল্লিতে পৌঁছেছেন। সেখানেই বিজেপির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

    পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আসার পর থেকেই নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) বা অজিত পাওয়ার, তিনজনেরই সমর্থকরা তাঁদের নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাইছেন। এই আবহে মহারাষ্ট্রের সরকার গঠন নিয়ে অচলাবস্থা ভাঙতে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকের জন্য তিনটি দলের নেতাদের দিল্লিতে তলব করা হয়। বিজেপি নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোট ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে ২৩০টি আসন জিতেছে। তবে, পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে ভোটের ফল বেরনোর পর থেকেই জারি রয়েছে অনিশ্চয়তা।

    কী বললেন ফড়ণবীশ?

    বিজেপি সূত্রে খবর, দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং আরএসএস দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকেই (Devendra Fadnavis) মুখ্যমন্ত্রী পদে চাইছে। সোমবার গভীর রাত পর্যন্ত ফড়ণবীশের সঙ্গে বৈঠক করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রী করা না-হলে জোটে কী প্রভাব পড়তে পারে, তাই নিয়েও নাকি আলোচনা হয়। জোটের তৃতীয় বৃহত্তম শরিক অজিত পওয়ারের এনসিপি আগেই ফড়ণবীশকে মুখ্যমন্ত্রী হলে সমর্থন দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে। ফলে পাল্লা ভারী ফড়ণবীশের। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, ফড়ণবীশ বলেন, “এ বিষয়ে উত্তর শীঘ্রই দেওয়া হবে। মহাযুতির (বিজেপি, শিবসেনা, এনসিপি) তিনটি দলের শীর্ষ সদস্যরা একসাথে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।” তিনি আরও বলেন, “প্রথমে মুখ্যমন্ত্রী নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তারপর অন্যান্য মন্ত্রীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” এছাড়া ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে বিরোধীদের আন্দোলন সম্পর্কে ফড়ণবীশ বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট ইতিমধ্যে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। ইভিএম সিস্টেম চলতে থাকবে।” বিরোধীদের ভুল প্রচার বন্ধ করার আহ্বান জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতের প্রাণশক্তি অন্যকে সাহায্য করার প্রেরণা দেয়’’, মূল্যবোধের কথা বললেন ভাগবত

    বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কথাই চূড়ান্ত

    প্রসঙ্গত, এর আগে বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে একনাথ শিন্ডে বলেন, “আমি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বলেছি যে মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় আমাকে বাধা মনে করবেন না। বিজেপির হাইকমান্ড সরকার গঠনের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবে শিবসেনা সমর্থন করবে।” শিবসেনা (ইউবিটি) নেতা দীপক কেসারকারও বলেছেন, “এই বিষয়গুলো নিয়ে শীঘ্রই দিল্লিতে আমাদের সিনিয়র নেতারা সিদ্ধান্ত নেবেন। আমাদের পক্ষে কিছু বলা উচিত নয়। আমাদের কাছে সবাই নেতা—একনাথ শিন্ডে, দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং অজিত পাওয়ারও আমাদের নেতা।” তিনি আরও বলেন, “একনাথ শিন্ডে এবং দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের সম্পর্ক ভালো, এবং ভবিষ্যতেও তা বজায় থাকবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share