Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    RBI: ১ এপ্রিল বদলানো হবে না ২০০০ টাকার নোট, কেন বলল আরবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ এপ্রিল, সোমবার ২০০০ টাকার নোট গ্রহণ বা বদল করা যাবে না, জানিয়ে দিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। ২ এপ্রিল থেকে আবার চালু হবে পরিষেবা। ২০০০ টাকার নোটের লেনদেন এখন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাজার থেকে নোট তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে এক বছর ধরে। কিন্তু, এখনও ১০০ শতাংশ নোট ব্যাঙ্কে ফেরেনি। আজও বিভিন্ন রাজ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হেড অফিসগুলিতে ২০০০ টাকার নোট বদলের প্রক্রিয়া হয়ে চলেছে। তাই আগে থেকেই নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিল আরবিআই।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    বৃহস্পতিবার একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আরবিআই (RBI)। সেখানে জানানো হয়েছে আগামী ১ এপ্রিল, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ১৯টি অফিসেই ২০০০ টাকার ব্যাঙ্কনোট বদল এবং জমা দেওয়ার যাবতীয় প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে। শেষ হওয়ার অর্থবর্ষের হিসেবনিকেশ (annual closing of accounts) সংক্রান্ত কারণেই ওই দিন ২০০০ টাকার বদল ও জমা হবে না। যদিও, তারপরের দিন অর্থাৎ ২ এপ্রিল থেকেই এই কাজ আবার শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলেও এই বিষয়টি পোস্ট করেছে আরবিআই।  ২৯ ফেব্রুয়ারি আরবিআই জানিয়েছিল, ২০০০ টাকা নোটের ৯৭.৬২ শতাংশই ফেরত এসেছে। ২০২৩ সালের ১৯ মে আরবিআই ঘোষণা করেছিল, আর ২০০০ টাকার নতুন নোট ছাপা হবে না। বাজার থেকে পুরনো নোট তুলে নেওয়া হবে। 

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডিমানিটাইজেশনের পর নতুন ১০০, ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট বাজারে আনে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কিন্তু, ২০০০ টাকার নোট খুচরো করতে সমস্যা হয় এবং এই নোটের অনেক নকল টাকাও বাজারে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাই গত বছরের ১৯ মে ২০০০ টাকার নোট অবৈধ ঘোষণা করে বাজার থেকে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে আরবিআই। প্রথমদিকে সমস্ত ব্যাঙ্কে, তারপর কেবল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) শাখায় ২০০০ টাকার নোট জমা দিয়ে পরিবর্তে অন্য নোট নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। 

     

    আরও পড়ুন: দক্ষিণ কলকাতায় নামী ছাতু ব্যবসায়ীর অফিসে আয়কর হানা, উদ্ধার বিপুল টাকা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • LCA Tejas Mark-1A: আকাশে ডানা মেলল এলসিএ মার্ক-১এ, প্রথম উড়ান তেজস-এর নতুন সংস্করণের

    LCA Tejas Mark-1A: আকাশে ডানা মেলল এলসিএ মার্ক-১এ, প্রথম উড়ান তেজস-এর নতুন সংস্করণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। আকাশে ডানা মেলল দেশীয় তেজস মার্ক-১এ যুদ্ধবিমান (LCA Tejas Mark-1A) । বৃহস্পতিবার, প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান সফলভাবে সম্পন্ন করেছে এই লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট বা সংক্ষেপে এলসিএ। এবার ভারতীয় বায়ুসেনায় (Indian Air Force) হাতে আসা থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে তেজস-এর নতুন সংস্করণ। 

    ডানা মেলল এলসিএ মার্ক-১এ

    বৃহস্পতিবার, বেঙ্গালুরুতে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (হ্যাল)-এর তত্ত্বাবধানে এই উড়ান পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। সংস্থার আধিকারিকরা সেই খবর সংবাদমাধ্যমকে দেন। জানা গিয়েছে, প্রথমবার আকাশে উড়ে প্রায় ১৫ মিনিট চক্কর কাটে এলসিএ মার্ক-১এ (LCA Tejas Mark-1A)। বস্তুত, ৮৩টি মার্ক-১এ বিমানের জন্য হ্যাল-এর সঙ্গে ৪৮ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করেছে বায়ুসেনা। আরও ৯৭টি যুদ্ধবিমান কেনার জন্য ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: মার্চ মাসেই প্রথম ‘তেজস মার্ক-১এ’ হাতে পাচ্ছে বায়ুসেনা?

    চলতি মাসের শেষেই হস্তান্তর!

    সূত্রের খবর, চলতি মাসের শেষেই সম্ভবত এই সংস্করণের প্রথম বিমানটি তুলে দেওয়া হবে বায়ুসেনার (Indian Air Force) হাতে। খবর মিলেছে, আগামী ৩১ মার্চ এই হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। সেদিন এলসিএ মার্ক-১এ যুদ্ধবিমানের টুইন-সিটার বা দুই আসন-বিশিষ্ট ভার্সান বায়ুসেনার হাতে তুলে দেওয়া হবে। তেমনটা হলে, স্বদেশীয় যুদ্ধবিমান প্রকল্পের জন্য তা হতে চলেছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, এলসিএ তেজস মার্ক-১এ (LCA Tejas Mark-1A) মূলত হল চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। তবে, বিশ্বের বহু চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের তুলনায় তেজস মার্ক-১এ হতে চলেছে বেশি ক্ষমতাশালী ও উন্নত।

    চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তেজস মার্ক-১এ

    ২০১৬ সাল থেকেই ভারতীয় বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে রয়েছে তেজসের মার্ক-১ সংস্করণ। বর্তমানে, বায়ুসেনায় তেজস মার্ক-১ যুদ্ধবিমানের দুটি স্কোয়াড্রন রয়েছে— একটি ১৮ নম্বর এবং দ্বিতীয়টি ৪৫ নম্বর স্কোয়াড্রন। একবার মার্ক-১এ সংস্করণ (LCA Tejas Mark-1A) অন্তর্ভুক্ত হলে বায়ুসেনার শক্তি ও সংখ্যা— দুটোই অনেকটা বেড়ে যাবে। বাহিনীতে মার্ক-১এ যুদ্ধবিমান অন্তর্ভুক্ত হলে তা ‘যুগান্তকারী’ হবে বলে উল্লেখ করেন বায়ুসেনা (Indian Air Force) প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরি। 

    আধুনিকীকরণের পথে ভারতীয় বায়ুসেনা

    বর্তমানে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দেশের বায়ুসেনায় এলসিএ মার্ক-১এ যুদ্ধবিমানের অন্তর্ভুক্তি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, ধুঁকতে থাকা মিগ সিরিজের যুদ্ধবিমানগুলিকে অবসরে পাঠানোর পর ভারতীয় বায়ুসেনায় এখন যুদ্ধবিমানের বিপুল ঘাটতি রয়েছে। দেশীয় চতুর্থ প্রজন্মের উন্নত এলসিএ মার্ক-১এ (LCA Tejas Mark-1A) বিমান সেই ঘাটতি অনায়াসে পূরণ করতে পারবে। ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) এখন আধুনিকীকরণের পথে। তারা চাইছে দ্রুত ফাইটার ফ্লিটের সংখ্যা বাড়াতে। সেই লক্ষ্য পূরণ  করতে বায়ুসেনার প্রধান ভরসা দেশীয় তেজস মার্ক-১এ।

    তেজসের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে…

    ইতিমধ্যেই, বাহিনীতে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এলসিএ তেজস। বিভিন্ন দেশ এই বিমান কেনার বিষয়ে তাদের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এবার নতুন এলসিএ মার্ক-১এ (LCA Tejas Mark-1A) যুদ্ধবিমানগুলি সেই আকর্ষণ আরও বাড়াবে বলেই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল। তেজস-এর বর্তমান সংস্করণের মতো একই (চতুর্থ) প্রজন্মের হলেও তুলনায় মার্ক-১এ তার পূর্বসূরির চেয়ে ঢের বেশি উন্নত, আধুনিক ও শক্তিশালী হতে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • IT Notice: ১৭০০ কোটি টাকা জরিমানা চেয়ে কংগ্রেসকে আয়কর দফতরের নোটিস

    IT Notice: ১৭০০ কোটি টাকা জরিমানা চেয়ে কংগ্রেসকে আয়কর দফতরের নোটিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে আরও বিপাকে জাতীয় কংগ্রেস (Congress)। রাহুল গান্ধী-মল্লিকার্জুন খড়্গের দলের কাছে ১৭০০ কোটি টাকা চেয়ে নোটিস পাঠাল আয়কর দফতর (IT Notice)। কেন্দ্রীয় সংস্থাটির একটি সূত্র জানাচ্ছে, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২০-২১ অর্থবর্ষ পর্যন্ত আয়কর সংক্রান্ত রিটার্ন পর্যালোচনা করেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। বকেয়া কর, তার সুদ এবং জরিমানার অঙ্ক মিলিয়েই ১,৭০০ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে বলে ওই সূত্রের দাবি। 

    কী বলছে আয়কর দফতর

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে আয়কর বিভাগ (IT Notice)। তাদের দেওয়া আয়করের পুনঃমূল্যায়ন করা হচ্ছে। ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬ এবং ২০১৬-১৭ বছরগুলির জন্য আয়কর পুনর্মূল্যায়ন সংক্রান্ত আয়কর বিভাগের আদেশকে প্রথমে দিল্লি হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিল কংগ্রেস। ২২ মার্চ, কংগ্রেসের এই আবেদন খারিজ করে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত ভার্মা এবং বিচারপতি পুরুষৈন্দ্র কুমার কৌরবের বেঞ্চ জানিয়েছিল, এই বিষয়ে তারা হস্তক্ষেপ করতে চায় না। এরপরই আয়কর বিভাগ জানিয়েছে, জরিমানা এবং সুদ-সহ কংগ্রেসকে ১৭০০ কোটি টাকা দিতে হবে। আয়কর আইনের ১৩(১) ধারা লঙ্ঘনের প্রমাণ মেলার পরেই পদক্ষেপ করা হয়েছে। 

    আদালতে কংগ্রেসের দাবি খারিজ

    এর আগে, বকেয়া কর হিসাবে কংগ্রেসকে  ২০১৮-১৯ মূল্যায়ন বর্ষের জন্য ১০৫ কোটি টাকা দেওয়ার নোটিস দিয়েছিল আয়কর দফতর (IT Notice)। সেই নোটিসে স্থগিতাদেশ চেয়েও দিল্লি হাইকোর্ট থেকে খালি হাতেই ফিরতে হয়েছিল কংগ্রেসকে। বিচারপতিরা জানিয়েছিলেন ইনকাম ট্যাক্স আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশে নাক গলানোর প্রয়োজন বোধ করছেন না তাঁরা। এর আগে ১৪ লক্ষ টাকা হিসাবের গরমিলের অভিযোগে কংগ্রেসের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে ১৩৫ কোটি টাকা জরিমানা ও সুদ কেটে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    লোকসভা ভোটে যাতে কংগ্রেস প্রচার, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অর্থ খরচ করতে না পারে, তার জন্যই প্রথমে কংগ্রেসকে আয়কর দফতরের নোটিস ও তার পরে কংগ্রেসের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে এর আগে অভিযোগ তুলেছেন সনিয়া, রাহুল ও খড়্গে। যদিও কংগ্রেসের এই দাবিকে গুরুত্ব দেয়নি আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ বছর বাদে লোকসভা ভোটের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজনীতিতে ফের কামব্যাক গোবিন্দার। মুম্বইয়ের ভিরারের ছেলে গোবিন্দার (Govinda)। পুরো নাম গোবিন্দ অরুণ আহুজা। বৃহস্পতিবার সকালে ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ দেখা করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে তথা শিবসেনা নেতার সঙ্গে। তারপরই আনুষ্ঠানিক ভাবে শিবসেনার শিন্ডে শিবিরে যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হতে পারে। 

    ভোটে প্রার্থী গোবিন্দা!

    শিন্ডেসেনা সূত্রের খবর, লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হতে পারে গোবিন্দাকে। ২০০৪ সালের লোকসভা ভোটে মুম্বই উত্তর কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে রাজনীতির পথে যাত্রা শুরু হয়েছিল গোবিন্দার (Govinda)। হারিয়েছিলেন, অটল বিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার সদস্য, জনপ্রিয় নেতা রাম নায়েককে। গোবিন্দার যোগদানের পর শিবসেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে বলেন, ‘‘গোবিন্দা আজ আমার সঙ্গে দেখা করে আমাকে জানিয়েছেন যে মুম্বই বদলে যাচ্ছে। ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটছে। এই সমস্ত কাজ গোবিন্দাকে প্রভাবিত করেছে। রাজ্যেও উন্নয়নের কাজ চলছে পুরোদমে। তাই তিনি আজ আমাদের সঙ্গে এসেছেন ।’’ একনাথের আরও দাবি, শিবসেনাকে মানুষের কাছে আরও বেশি করে তুলে ধরার কাজ করবেন গোবিন্দা৷ মানুষের পাশে থেকে তাঁদের হয়ে কাজ করতে চান বলিউড তারকা।

    আরও পড়ুন: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্রে বিজেপির সমর্থনে জয়ী হয়েছিলেন শিবসেনার গজানন কিরীটকর। শিবসেনার ভাঙনের পরে তিনি রয়েছেন উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (ইউবিটি)-তে। লোকসভা ভোটে ওই কেন্দ্রে গজাননের ছেলে অমলকে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন উদ্ধব। এখন দেখার গোবিন্দাকে (Govinda) প্রার্থী করা হলে, তাঁর ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ ইমেজ কীভাবে কাজে লাগান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi-Bill Gates: ‘‘প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারত গোটা বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে’’, বললেন বিল গেটস

    PM Modi-Bill Gates: ‘‘প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারত গোটা বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে’’, বললেন বিল গেটস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারত গোটা বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’’ শুক্রবারই প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের পরে এমনই মন্তব্য করলেন বিল গেটস (PM Modi-Bill Gates)। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে অনুষ্ঠিত হয় এই বৈঠক। বিল গেটসের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আলোচনায় উঠেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থেকে শুরু করে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিভিন্ন বিষয়ও।

    ডিজিটাল সরকার

    ডিজিটাল বিপ্লব সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “ইন্দোনেশিয়ায় জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সময়, সারা বিশ্বের প্রতিনিধিরা আমাদের দেশের ডিজিটাল বিপ্লব সম্পর্কে তাদের কৌতূহল প্রকাশ করেছিলেন। আমি তাদের বলেছিলাম, আমরা প্রযুক্তিকে গণতান্ত্রিক করেছি। প্রযুক্তিকে জনগণের দ্বারা এবং জনগণের জন্য চালনা করেছি।” একথা শুনে মোদি সরকারকে এদিন “ডিজিটাল সরকার” আখ্যা দেন বিল গেটস (PM Modi-Bill Gates)।

    মোদি-গেটস কথোপথন

    ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে নয়া দিল্লিতে জি২০ গোষ্ঠীর শীর্ষ সম্মেলন বসেছিল। সেই সম্মেলনও উঠে আসে দুই ক্ষেত্রের দুই নেতার আলোচনায়।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি: “জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে আমাদের বহু আলোচনা হয়েছিল। আপনি হয়তো দেখেছেন, আমরা দায়িত্ব নেওয়ার আগে, জি২০ কার্যক্রমগুলি এদিক-ওদিক, এদিক-ওদিক করছিল। আমরা এখন জি২০-র মূল উদ্দেশ্যগুলিকে মূলধারায় নিয়ে এসেছি। আশা করি আপনার নিজের অভিজ্ঞতাও একই কথা বলে।” 

    বিল গেটস: “জি২০ অনেক বেশি অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়েছে। ভারতকে এই সম্মেলনের আয়োজনের সময় ডিজিটাল উদ্ভাবনের মতো অনেক নতুন বিষয় তুলে এনেছে। কীভাবে উত্তরের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার বদলে দক্ষিণে-দক্ষিণে সহযোগিতা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে তা দেখিয়ে দিয়েছে। আপনি ভারতে অতীতে যে সাফল্য অর্জন করেছেন, তা নিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠান এতটাই উত্তেজিত যে, আমরা এই সাফল্য অন্য অনেক দেশে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় অংশীদার হতে চাই।”

    নমো ড্রোন দিদি

    বিল গেটসকে (PM Modi-Bill Gates) এদিন প্রধানমন্ত্রী ‘নমো ড্রোন দিদি’ প্রকল্পের বিষয়েও বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিশ্বে প্রযুক্তির ব্যবহারে বিভাজনের কথা যখন শুনতাম, তখনই আমি ঠিক করেছিলাম, আমার দেশে এমন কিছু ঘটতে দেব না। ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয়। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য। ভারত নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের জন্য প্রস্তুত। আমি ‘নমো ড্রোন দিদি’ প্রকল্প শুরু করেছি। অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে চলছে এই প্রকল্প। আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছে, যে তারা সাইকেলও চড়তে জানত না। কিন্তু এখন তারা প্রত্যেকে পাইলট এবং ড্রোন ওড়াতে পারে। মানসিকতাই বদলে গিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    PM Modi: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে লেখা আইনজীবীদের চিঠির প্রেক্ষিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিচার ব্য়বস্থার পবিত্রতা নিয়ে আশঙ্কাপ্রকাশ করে দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি লেখেন দেশের ৬০০ জন আইনজীবী। এর জবাব দিতে গিয়েই কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করে সোশ্য়াল মিডিয়া হ্যান্ডেল ‘এক্স’-এ মোদি লিখলেন, ‘১৪০ কোটি ভারতীয় যে ওদের প্রত্যাখ্যান করছে, এতে আশ্চর্য কিছু নেই।’ সবাইকে নিজেদের মতো করে ভাবে কংগ্রেস দাবি প্রধানমন্ত্রীর।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল ‘এক্স’-এ একটি পোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে তিনি লেখেন, ‘কদর্য ভাষায় গালিগালাজ করে ভয় দেখিয়ে কাউকে কিছু করতে বাধ্য করা কংগ্রেসের সংস্কৃতি। পাঁচ দশক আগে, ওরাই একেবারে নিবেদিত বিচারব্যবস্থার ডাক দিয়েছিল। লজ্জাহীন ভাবে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য বাকিদের সবটুকু চায় ওরা। কিন্তু দেশের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে নারাজ। ১৪০ কোটি ভারতীয় যে ওদের প্রত্যাখ্যান করছে, এতে আশ্চর্য কিছু নেই।’ 

    আইনজীবীদের চিঠি

    মোদির (PM Modi) সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের কিছুক্ষণ আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি দেন দেশের নানা প্রান্তের প্রায় ৬০০ জন আইনজীবী। দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে দেওয়া চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে আইনজীবী হরিশ সালভে এবং সুপ্রিম কোর্টের বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মনন কুমার মিশ্ররও। চিঠিতে অভিযোগ করা হয়েছে যে, স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বিচার বিভাগকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আদালতের সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে দেশের বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা চলছে। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, যে সমস্ত মামলায় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা দুর্নীতিতে অভিযুক্ত, সেই সব মামলাতেই এই ধরনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: নাইট শিবিরে বদলি, চিন্নাস্বামীতে আজ কলকাতার সামনে বেঙ্গালুরু

    কিরেণ রিজিজুর উত্তর

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং অরুণাচল ওয়েস্টের প্রার্থী, কিরেণ রিজিজু এই নিয়ে গত কালই সরব হন। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘কংগ্রেসই ভারতীয় সংবিধানকে শিকেয় তুলে একেবারে নিবেদিত বিচারব্যবস্থার ভাবনা এনেছিল। কংগ্রেস এবং বামপন্থীরা চায়, আদালত এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলি যেন শুধু তাদের স্বার্থ রক্ষা করে। না হলেই তারা সেই প্রতিষ্ঠানগুলিকেই আক্রমণ করতে শুরু করে দেয়।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rachna Banerjee: তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধান্ত যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Rachna Banerjee: তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধান্ত যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachna Banerjee)। প্রথমবারের জন্য ভোটের ময়দানে নেমেছেন তিনি। অন্যদিকে, তাঁর প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধান্ত মহাপাত্র অবশ্য অনেক দিন ধরেই রয়েছেন রাজনীতিতে। বিজু জনতা দলের সাংসদও ছিলেন পরপর ২ বার। এবার তিনি যোগ দিলেন বিজেপিতে। ওড়িয়া সিনেমায় সিদ্ধান্তের বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। গেরুয়া শিবিরের সূত্রে জানা গিয়েছে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হতে পারে। বিজেপিতে যোগ দিয়ে সিদ্ধান্ত বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডবল ইঞ্জিন উন্নয়নকে ওড়িশাতেও আনতে হবে।’’

    ওড়িশার ব্রহ্মপুর লোকসভা আসনে ২ বারের সাংসদ সিদ্ধান্ত

    ২০০৯ সালেই ওড়িশার ব্রহ্মপুর লোকসভা আসন থেকে প্রথমবারের জন্য বিজেডির টিকিটে জয়লাভ করেছিলেন সিদ্ধান্ত। পরের নির্বাচনেও ওই আসন থেকেই জিতেছিলেন তিনি। তবে ১৭তম লোকসভা নির্বাচনে, ২০১৯ সালে ওই আসনে আর তাঁকে প্রার্থী করেনি নবীন পট্টনায়েকের দল। ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের দামামা বাজার ১২ দিনের মাথায় বৃহস্পতিবারই দিল্লিতে বিজেপির দফতরে গিয়ে যোগ দেন এই ওড়িয়া তারকা। এদিন বিজেপিতে যোগদানের পর বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখাও করেন তিনি।

    রচনার সঙ্গে গাঁটছড়া ও বিচ্ছেদ

    সিদ্ধান্ত ওড়িয়া ছবির বড় সুপারস্টার। রাজ্য সরকারের দেওয়া অসংখ্য পুরস্কারও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। ওড়িয়া ছবিতে অভিনয় করতেন রচনাও (Rachna Banerjee)। সেই থেকেই পরিচয়। পরে দুজনে গোপনে বিয়ে করেছিলেন। যদিও সে বিয়ে বেশিদিন টেকেনি। কারণ হিসাবে জানা যায়, সিদ্ধান্তের পরিবার রচনাকে মেনে নেয়নি বলেই বিচ্ছেদ হয়। ২০০৪ সালে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয় বলে জানা যায়। পরে রচনা (Rachna Banerjee) বিয়ে করেন প্রবাল বসুকে। তবে সে বিয়েও টেকেনি।

    ছ’বারের বিজেডি সাংসদ ভর্তৃহরি মহতাবও বিজেপিতে

    অন্যদিকে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্তের সঙ্গে বিজেপিতে যোগ দেন নবীন পট্টনায়েকের দলের ছ’বারের সাংসদ ভর্তৃহরি মহতাব। ওড়িশার গুরুত্বপূর্ণ কটক কেন্দ্র থেকে ছ’বার সাংসদ হয়েছেন তিনি। বিজেডির প্রথম দিন থেকে তিনি ছিলেন নবীন পট্টনায়েকের সঙ্গে। প্রথমবারের জন্য গেলেন অন্যদলে। কটকের এই সাংসদের বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। রাজনীতিবিদ হিসাবে তিনি গোটা দেশেই পরিচিত মুখ। ভোটের মুখে তাঁর দলত্যাগ বিজেডির কাছে বড় ধাক্কা বলেই রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছেন। মনে করা হচ্ছে কটক কেন্দ্রেই প্রার্থী হবেন ভর্তৃহরি মহতাব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ভোটের দিন কি সবেতন ছুটি আপনার প্রাপ্য? কী বলছে কমিশনের আইন?

    Election Commission: ভোটের দিন কি সবেতন ছুটি আপনার প্রাপ্য? কী বলছে কমিশনের আইন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এপ্রিল মাসের ১৯ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। চলতি মাসের ১৬ তারিখ লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। সারা দেশে সাত দফায় ভোট হবে দেশে। প্রতিটি দফায় পশ্চিমবঙ্গের কোনও না কোনও আসন থাকবে। ভোট শেষ হবে ১ জুন। ৪ জুন প্রকাশিত হবে লোকসভা ভোটের ফল। সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারীরা কি ছুটি পাবেন ভোটের দিনগুলিতে? কী বলছে কমিশন? কী সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য?

    কী বলছে নির্বাচন কমিশনের নিয়ম?

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) নিয়ম অনুযায়ী, প্রত্যেক ভোটারের নিজের কেন্দ্রের ভোটের দিন সবেতন ছুটি প্রাপ্য। ১৯৫১ সালের ‘রিপ্রেজেন্টেশন অফ দ্য পিপলস অ্যাক্ট’ অনুযায়ী এই ছুটি পেতে পারেন ভোটাররা। এই আইনের ১৩৫বি ধারায় তা উল্লেখও করা রয়েছে। সরকারি, বেসরকারি, আধা সরকারি এবং সমস্ত প্রকারের অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এই সবেতন ছুটির কথা বলা রয়েছে সেখানে। শুধু তাই নয়, কর্তৃপক্ষ ছুটি না দিলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে জরিমানাও করা যেতে পারে। লোকসভা নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন সমেত সমস্ত নির্বাচনের ক্ষেত্রেই এই ছুটি পাবেন ভোটাররা। কোনও ভোটার যদি কর্মসূত্রে অন্য রাজ্যে বাস করেন, সে ক্ষেত্রেও নিজের কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার জন্য তাঁকে সবেতন ছুটি দেওয়া বাধ্যতামূলক। 

    বাংলায় ছুটি ঘোষণা

    প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের দিনগুলিতে ইতিমধ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে নবান্ন। বৃহস্পতিবারই এই মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি সামনে আসে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে (Election Commission)। যে যে কেন্দ্রে যেদিন নির্বাচন রয়েছে সেই কেন্দ্রগুলিতে সেদিন ভোটাররা সবেতন ছুটি পাবেন। ওই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কেবলমাত্র সরকারি দফতর নয়, বেসরকারি কর্মীদেরও ওই দিনগুলিতে ছুটি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। জানা গিয়েছে, শ্রম দফরের তরফে এ নিয়ে একটি পৃথক বিজ্ঞাপ্তি জারি করা হবে শীঘ্রই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: সিঙাড়া থেকে হেলিপ্যাড তৈরির খরচ, ভোট প্রচারে রেট বেঁধে দিল কমিশন

    Election Commission: সিঙাড়া থেকে হেলিপ্যাড তৈরির খরচ, ভোট প্রচারে রেট বেঁধে দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনকে স্বচ্ছ ও অবাধ করার ঘোষণা কমিশন (Election Commission) আগেই করেছিল। সেই মতো একের পর এক পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে কমিশনকে। এবার ভোটের খরচকে স্বচ্ছ করতে বিভিন্ন রেট বেঁধে দিতে চলেছে কমিশন। এমনটাই জানা গিয়েছে। এবিষয়ে এক কদম এগিয়ে ২৮১টি সামগ্রীর মূল্য বেঁধে দিল যোগী রাজ্যের গৌতম বুদ্ধ নগর জেলা প্রশাসন। তবে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্থানীয় দরকে মাথায় রেখে এই রেট চার্টে সামান্য অদলবদল করেছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।  কিন্তু, কেন এমন মূল্য বেঁধে দেওয়ার প্রয়োজন হল?

    কেন এমন সিদ্ধান্ত? 

    গৌতম বুদ্ধ নগরের এক আধিকারিকের কথায়,  “কেউ হিসাবে গরমিল দেখাতে পারবে না। ধরুন কোনও দল ১ হাজার সিঙাড়া বা মিষ্টি বিতরণ করেছে, তখন এর মূল্য এই রেট তালিকার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে।” নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) নিয়ম অনুযায়ী, প্রত্যেক প্রার্থীকে নির্বাচনী খরচের জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করে রাখতে হবে। প্রচারের প্রতিটি খরচ সেই অ্যাকাউন্ট থেকেই হওয়া বাঞ্ছনীয়। ২০ হাজার টাকার বেশি খরচ করলে তা চেকের মাধ্যমে করতে হবে প্রার্থীদের। এই হিসাবে দেখা যাচ্ছে ২০১৯ সালের তুলনায় ১৮তম লোকসভা নির্বাচন প্রার্থীদের ২০% খরচ বাড়তে চলেছে। কারণ গত পাঁচ বছরে সিঙাড়া থেকে থেকে স্পেশাল থালি, কফি, পোহা, পুরি-সবজি সমেত অন্যান্য সামগ্রীর দাম বেড়েছে।

    সিঙাড়া, পোহা, পুরি-সবজির রেট বেঁধে দেওয়া হল

    নির্বাচনে কমিশনের (Election Commission) একটি সূত্র জানাচ্ছে, ২০১৯ সালে যে সিঙাড়ার দাম ৮ টাকা ছিল বর্তমানে তা পৌঁছেছে ১০ টাকায়। এইভাবে ১০০ টাকার স্পেশাল থালি ২০২৪ সালে হয়েছে ১৬০ টাকা। পোহার দামও বেড়েছে পাঁচ টাকা। এক কাপ চায়ের দাম ধরা হচ্ছে ১৪ টাকা। পুরি-সবজির দাম ৬০ টাকা, লাঞ্চ প্যাকেট ১২০ টাকা, ভিআইপি লাঞ্চ প্যাকেট ২০০ টাকা, জলের বোতল ২০ টাকা, কোল্ড-ড্রিঙ্কস ১৫ টাকা। একইভাবে, বরফি ২০০ টাকা কিলো, বিস্কুট ১৫০ টাকা কিলো, ব্রেড পকোড়া ১০ টাকা, স্যান্ডউইচ ১৫ টাকা এবং জিলিপি ১৪০ টাকা কিলো ধার্য করেছে কমিশন। 

    ধার্য করা হয়েছে হোটেল, গাড়ি ভাড়ার খরচও

    হোটেলে রুম বুক করলে এসি সিঙ্গেল বেডের ভাড়া ধরা হয়েছে ১,৬৫০ টাকা। আর ডবল বেডে ভাড়া ধরা হয়েছে ২,১০০ টাকা, এসি ছাড়া হোটেল রুমের খরচ ধরা হচ্ছে ৯০০ টাকা। ডাবল বেডে ১,৩০০ টাকা। এর পাশাপাশি, নির্বাচনের প্রচারের (Election Commission) কাজে ব্যবহৃত যানবাহনগুলির খরচাও বেড়েছে। এই যানবাহনগুলির একদিনের ভাড়া আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা হয়েছে। জীপ গাড়ির দর ঘণ্টাপ্রতি ১০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। একইভাবে টেম্পো ৮৫০ টাকা, টাটা সুমো ১২০০ টাকা, ইনোভা ২৭০০ টাকা, স্করপিও ১৫০০ টাকা, ইন্ডিগো, সুইফ্ট এবং বোলেরো ১২০০ টাকা, টাটা সাফারি ১৬০০ টাকা এবং টাভেরা ১৭০০ টাকা। গাড়ি চালকের মজুরি ধরা হয়েছে ৫৪০ টাকা হয়েছে।

    হেলিপ্যাড তৈরির খরচ

    বড় বড় তারকা প্রচারকরা (Election Commission) সাধারণত হেলিকপ্টারে উড়ে প্রচারে আসেন। তাঁদের জন্য নির্মাণ করতে হয় হেলিপ্যাড। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও হেলপ্যাড তৈরিতে খরচ ছিল ১০,০০০ টাকা। ২০২৪ সালে এটা ধরা হয়েছে ১২ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি প্যান্ডেল, মঞ্চ, ব্যানার ইত্যাদির খরচও বেশি ধরা হয়েছে আগের থেকে। ড্রোন ক্যামেরার খরচ ১৫ মিনিটের জন্য ১৬ হাজার টাকা রাখা হয়েছে।

    নেতাদের জন্য গাঁদা-গোলাপ ফুলের মালা

    রেট বেঁধে দেওয়া হয়েছে ফুলের মালাতেও (Election Commission)। গাঁদা ফুলের মালার এক পিসের দাম ধরা হয়েছে ২৫ টাকা। ফুলের তোড়ার দাম ধার্য করা হয়েছে ১৮০ টাকা। ভিভিআইপি নেতারা মঞ্চে এলে দৈত্যকায় ফুলের মালা ব্যবহার করতে দেখা যায়। এর দাম ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত ধরা হয়েছে। গোলাপ ফুলের বুকের দাম ৪০০ টাকা নির্ধারিত হয়েছে। খরচ বেড়েছে প্রজেক্টরেরও। ৪৪ ইঞ্চি এলইডি’র ডিসপ্লে ২০২৪ সালে ৫০০০ টাকা ভাড়া হিসাবে ধরা হচ্ছে প্রতি ১২ ঘণ্টায়। ২০১৯ সালে যা ৩,০০০ টাকা ছিল।

    ঢোল-করতাল থেকে নাচগানের আসরও তালিকায়

    প্রচারে জনসংযোগ বাড়াতে বহু প্রার্থী খোল-করতাল থেকে শুরু করে ডিজে ও নাচগানের আয়োজন করেন। নির্ধারিত হয়েছে তার খরচও। জানা যাচ্ছে, ঢোল-নাগাড়ার জন্য ঘণ্টাপ্রতি ৫৫০ টাকা এবং নাচগানের আসরের জন্য ৯,৫০০ টাকা নির্ধারিত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়াল ইস্যুতে মার্কিন মন্তব্য, কড়া প্রতিক্রিয়া বিদেশ মন্ত্রকের

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়াল ইস্যুতে মার্কিন মন্তব্য, কড়া প্রতিক্রিয়া বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) গ্রেফতারি নিয়ে মার্কিন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সে দেশের কূটনীতিকে ডেকে পাঠানোর ঠিক একদিন পরেই ফের বিবৃতি দিল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। বৃহস্পতিবারই বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র জানিয়েছেন যে ভারতের আইনি ব্যবস্থা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে যে কোনও বিদেশি দাবিকে মানা হবে না। প্রসঙ্গত, গতকালই ভারত কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মার্কিন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কড়া অবস্থান নেয়। প্রসঙ্গত, কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) গ্রেফতারি এবং কংগ্রেসের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মার্কিন সরকারের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এনিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমরা চাইছি, আইনি প্রক্রিয়া যাতে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হয়। এছাড়া এই প্রক্রিয়ার ওপরে আমরা নজর রাখছি।’’

    কী বললেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র?

    এ নিয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘‘আমাদের দেশ গর্বিত রয়েছে তার স্বাধীন এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা দায়বদ্ধ দেশের সার্বভৌমত্বকে বিদেশি শক্তি থেকে রক্ষা করার জন্য। ভারতবর্ষের আইনি প্রক্রিয়া সবসময় ‘রুল অফ ল’- এর ওপরে প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সবথেকে উল্লেখযোগ্য উপাদান হল পারস্পরিক শ্রদ্ধা।’’

    ঘটনার প্রেক্ষাপট

    আবগারি নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বর্তমানে জেলে রয়েছেন তিনি। কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য করেছে আমেরিকা। তার জেরে বুধবারই ভারতের মার্কিন দূতাবাসের এক শীর্ষ কূটনীতিককে তলব করে ব্যাখ্যা চায় সাউথ ব্লক। ভারত সরকার বুধবার দেশে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি চিফ অফ মিশনের সঙ্গে ৪০ মিনিট ধরে বৈঠকও করে। তার আগে তাঁকে সাউথ ব্লকে বিদেশ মন্ত্রকের অফিসে তলব করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিবৃতি দিয়েছিল আমেরিকা। মার্কিন এক কূটনীতিক মন্তব্য করেছিলেন, তাঁরা পুরো ঘটনার ওপর নজর রাখছেন (Arvind Kejriwal)। এই ঘটনায় স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও দ্রুত আইনি পদক্ষেপও আশা করছেন তাঁরা। এর পরেই মার্কিন ওই কূটনীতিককে ডেকে পাঠায় নয়াদিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share