Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • S Jaishankar: “চিন-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে যদি…”, কী শর্ত দিলেন জয়শঙ্কর?

    S Jaishankar: “চিন-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে যদি…”, কী শর্ত দিলেন জয়শঙ্কর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত। একথা বারংবার জানিয়ে দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। চিন-ভারত সম্পর্ক কীভাবে স্বাভাবিক হবে, তাও জানিয়ে দিলেন তিনি। বিদেশমন্ত্রী বললেন, “চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে তখনই, যখন চিন সীমান্তে কী পরিমাণ সৈন্য মোতায়েন করছে তার ওপর। অদূর ভবিষ্যতে বেজিংয়ের সঙ্গে নয়াদিল্লির সম্পর্কের পূর্বশর্তও হবে এটাই।” তিনি বলেন, “ভারতীয় নাগরিকদের প্রতি আমার প্রথম কর্তব্য হল সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা। এই বিষয়ে আমি কোনও কম্প্রোমাইজ করব না।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর? (S Jaishanka)

    সম্প্রতি সিঙ্গাপুর, ফিলিপিন্স এবং মালয়েশিয়া সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। সব শেষে তিনি গিয়েছেন কুয়ালালামপুরে। সেখানেই প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে এক আলোচনায় যোগ দেন তিনি। প্রত্যাশিতভাবেই ওঠে চিন প্রসঙ্গ। তখনই কীভাবে পড়শি দেশ চিনের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি হবে, তা জানিয়ে দেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি দেশ চায় তার প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে। কে চায় না? কিন্তু প্রতিটি সম্পর্কের একটা ভিত্তি থাকে। আমরা এখনও চিনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।”

    ‘আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি’

    তিনি বলেন, “আমি চিনের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা সময়ে সময়ে সাক্ষাৎ করি। আমাদের সৈন্যরাও ও দেশের সৈন্যদের সঙ্গে আলোচনায় বসে প্রায়ই। কিন্তু একটা ব্যাপারে আমরা খুব পরিষ্কার, সেটা হল আমাদের একটা চুক্তি রয়েছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা রয়েছে। আমাদের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। তাই আমরা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সেনা মোতায়েন করি না। আমাদের উভয়পক্ষেরই এই দূরত্বটা বজায় রাখা উচিত। আমাদের যেখানে সেনা মোতায়েন করার কথা, আমরা সেখানেই সেনা মোতায়েন করি। চিনেরও তাই করা উচিত। আমরা চাই দুই দেশের সম্পর্কে ফিরে আসুক স্বাভাবিকতা।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এই স্বাভাবিকতা ফিরতে গেলে সেনা মোতায়েনের যে শর্ত আমাদের রয়েছে, তা মেনে চলতে হবে। একমাত্র তাহলেই ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্বাভাবিকতা ফিরবে।” জয়শঙ্কর বলেন, “এ বিষয়ে (সেনা মোতায়েনের বিষয়ে) আমরা খুব, খুব সৎ। চিনের ক্ষেত্রে সীমান্ত সমস্যা থাকায় দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে না বলেই মনে করেন বিদেশমন্ত্রী। যদিও ভারত সম্পর্কের উন্নতিতে খুবই আন্তরিক বলেও জানান তিনি (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    Lok Sabha Elections 2024: লোকসভা ভোটের আগে পাঞ্জাবে ‘রামধাক্কা’, আপ ছেড়ে বিজেপিতে সাংসদ, বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাজ্যে ‘রামধাক্কা’ খেল আম আদমি পার্টি। তাও আবার লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) মুখে। পাঞ্জাবের সবেধন নীলমণি সাংসদ আপের সুশীল কুমার রিঙ্কু (জলন্ধরের সাংসদ) হাতে তুলে নিলেন গেরুয়া ঝান্ডা। তিনি একা নন, জলন্ধর পশ্চিমের বিধায়ক আপের শীতল অঙ্গুরালও যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। আপ ছেড়ে সাংসদ ও বিধায়কের পদ্ম শিবিরে যোগদানের অনুষ্ঠান হয় দিল্লিতে, বুধবার।

    আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ! (Lok Sabha Elections 2024)

    গত বিধানসভা নির্বাচনে পাঞ্জাবের কংগ্রেস সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে আপ। সেই প্রথম দিল্লির বাইরে রাজত্ব পায় আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) মুখে এক সাংসদ ও এক বিধায়কের বিজেপি শিবিরে যোগ দেওয়ার ঘটনাটিকে পাঞ্চাবের আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ হিসেবেই দেখছে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ। বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওদে সুশীল ও শীতলকে স্বাগত জানান গেরুয়া শিবিরে। বিজেপিতে যোগদানের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির পাঞ্জাব রাজ্য সভাপতি সুনীল কুমার জাখর ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী।

    বিজেপিতে আপ সাংসদও

    পাঞ্জাব থেকে আপের একমাত্র সাংসদ ছিলেন সুশীল। অংসদীয় আচরণের জন্য সংসদের বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড করা হয় তাঁকে। আপের আগে কংগ্রেসেই ছিলেন সুশীল। তিনি কংগ্রেসের তিনবারের কাউন্সিলরও ছিলেন। জলন্ধর পশ্চিমের বিধায়কও হয়েছিলেন ‘হাত’ প্রতীকে লড়ে। ২০২৩ সালে যোগ দেন আম আদমি পার্টিতে। জলন্ধর লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়ে সংসদে পা রাখেন আপের প্রতিনিধি হয়ে।

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    পাঞ্জাবের আপ সরকারের প্রতি মোহভঙ্গ হওয়ায়ই যে তিনি বিজেপি শিবিরে যোগ দিয়েছেন, দ্ব্যর্থহীনভাবে তা জানিয়ে দিয়েছেন সুশীল। তিনি বলেন, “উপনির্বাচনে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছিলাম, তা পূরণ করতে পারিনি। কারণ আমার সরকার আমায় সাহায্য করেনি। দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাজের ধরন আমায় মুগ্ধ করেছে। জলন্ধরের উন্নয়ন সংক্রান্ত যে কোনও কাজ নিয়ে আমি কেন্দ্রের দ্বারস্থ হয়েছি। কেন্দ্র তা অনুমোদন করেছে। আমি কোন পার্টির তা বিচার করেনি। আদমপুর বিমানবন্দরেও বিমান ওঠানামা শুরু হয়েছে।”

    তিনি বলেন, “জলন্ধরে বন্দে ভারত ট্রেন থামছে। আদমপুর ও জলন্ধরে রেলওয়ে ওভারব্রিজ চাই। কেন্দ্রের সাহায্যে এটাও করব। আমার নিজের কোনও লোভ নেই। কিন্তু জলন্ধরবাসীর জন্য আমার অনেক কিছু চাওয়ার আছে (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sadanand Date: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    Sadanand Date: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯০ সালের আইপিএস ব্যাচের অফিসার ডক্টর সদানন্দ দাতে (Sadanand Date) এনআইএ-র নতুন প্রধান হলেন। ২০০৮ সালের ২৬/১১ হামলাকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে তিনি মোকাবিলা করেন বলে জানা যায়। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর লস্কর জঙ্গিরা হানা দিয়েছে মুম্বইতে, শোনা মাত্রই নিজের বাসভবন ছেড়ে দক্ষিণ মুম্বই পুলিশ স্টেশনের যান সদানন্দ। এরপর সেখান থেকে সোজা মাদাম কামা হাসপাতালে যান। সেখানেই জঙ্গিদের ছোড়া গ্রেনেড দাতের পায়ে পড়ে। তৎক্ষণাৎ তিনি অচৈতন্য হয়ে পড়েন। চোখ, গলা, বুক, হাঁটুতে আঘাত লাগে। সদানন্দ দাতে রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে তাঁর সাহসিকতার জন্য পুলিশ পদকও লাভ করেছেন।

    জন্ম ১৯৬৬ সালে

    এর আগে তিনি মহারাষ্ট্রের আন্টি টেরোরিজম (Sadanand Date) স্কোয়াড-এর দায়িত্বে ছিলেন এবং অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ কেস দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন। ১৯৬৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর জন্ম সদানন্দ দাতের। সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনে পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর (Sadanand Date) জেনারেল পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সদানন্দ দাতে পুনে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। প্রসঙ্গত, পুনে হল তাঁর জন্ম শহর। তিনি ইনস্টিটিউট অফ কস্ট অ্যাকাউন্টেট থেকেও পাশ করেন। অপরাধ বিষয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিশেষ পাঠ লাভ করেছেন বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    কী বলছেন তাঁর সহকর্মীরা 

    যে সমস্ত পুলিশ আধিকারিক সদানন্দ দাতের (Sadanand Date) সঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা প্রত্যকেই জানিয়েছেন, তিনি অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং সৎ একজন পুলিশ অফিসার। দাতের এক সহকর্মীর মতে, সকাল সাড়ে নটার সময় অফিস ঢোকার কথা থাকলেও, তিনি সকাল সাড়ে আটটা থেকেই অফিসে চলে আসতেন। নিজের কাজের প্রতি তিনি এতটাই ডেডিকেটেড ছিলেন। নিজের কাজের প্রতি দাতে অত্যন্ত স্বচ্ছ বলেও জানিয়েছেন, তাঁর অপর এক সহকর্মী। তাঁর ওপরে যে কোনওভাবেই রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো যায় না সে কথাও জানিয়েছেন সদানন্দ দাতের ওই সহকর্মী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok sabha Election 2024: লোকসভা ভোটে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি, বলছে রিপোর্ট

    Lok sabha Election 2024: লোকসভা ভোটে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট (Lok sabha Election 2024) মানেই শুধু খরচ আর খরচ। গত ১৬ মার্চ ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন। এরমধ্যে প্রচার পর্বও শুরু করে দিয়েছে সব রাজনৈতিক দলগুলি। অবাধ ও সুষ্ঠ নির্বাচন করতে মোটা টাকা অর্থ ব্যয় হয় কমিশনেরও। পরিসংখ্যান বলছে, স্বাধীন ভারতে যখন প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল (১৯৫১ ডিসেম্বর) সেবার নির্বাচন কমিশনের খরচ হয় প্রায় ১০.৫ কোটি টাকা। সময় যত এগোতে থাকে প্রতি বছরই নির্বাচনের খরচের বহরও বাড়তে থাকে। একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে খরচ হতে পারে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও (Lok sabha Election 2024) বেশি।

    সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলিতে খরচ

    সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাজিজ নামের একটি সংস্থার অনুমান, এবারের সাধারণ নির্বাচনে ১.২০ লাখ কোটি টাকারও বেশি খরচ হতে চলেছে। বিশ্বের সব থেকে বৃহত্তম গণতন্ত্রের নির্বাচন বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক ব্যয়বহুল ভোট হতে চলেছে। গবেষণায় (Lok sabha Election 2024) দেখা যাচ্ছে, প্রতি পাঁচ বছরে নির্বাচনী ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। ২০১৯ সালের নির্বাচনে ৬০ হাজার কোটি টাকা খরচ হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল। তার আগে ২০১৪ সালে ১৬তম লোকসভা নির্বাচনে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিল বলে জানা যায় কমিশনের সাইট থেকে।

    কেন এত ব্যয় বহুল নির্বাচন 

    ক্ষমতায় আসতে রাজনৈতিক দলগুলি এবং প্রার্থীরা জলের মতো অর্থ ব্যয় করা হয়। নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের ব্যয়ের বিষয়ে বিধি নিষেধ জারি করলেও রাজনৈতিক দলগুলির ওপর কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, আর এসব কারণেই ভারতে লোকসভা নির্বাচনে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়। হিসাব বলছে, গত কয়েক বছর ভারতের লোকসভা ভোটে যা খরচ হয়েছে তা বিশ্বের একাধিক দেশের জিডিপির সমান। লোকসভা নির্বাচনে যে কোনও দলের প্রার্থীর জন্য ৯৫ লাখ টাকা সীমা নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ একজন প্রার্থী (Lok sabha Election 2024) নির্বাচনী প্রচারে ৯৫ লাখ টাকার বেশি খরচ করতে পারবেন না।

    দলের খরচ কত?

    অ্যাসোসিয়েশন ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (ADR) এর রিপোর্ট অনুসারে, গত নির্বাচনে সাতটি জাতীয় দল ৫,৫৪৪ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করেছিল। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৪,০৫৭ কোটি টাকা। কংগ্রেস ১,১৬৭ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করে। হিসাব বলছে, ২০১৯ সালে, বিজেপি ১,১৪২ কোটি টাকা খরচ করেছিল। কংগ্রেস ৬২৬ কোটি টাকারও বেশি খরচ করেছে। ২০১৯ সালে, বিজেপি ৩০৩টি আসন জিতেছিল। এই হিসাব অনুযায়ী, এক একটি আসন জিততে গেরুয়া শিবির গড়ে ৪.৪ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। কংগ্রেসের ঘরে যায় মাত্র ৫২টি আসন। সেই হিসেবে একটি আসন জেতার জন্য গড়ে তাদের খরচ হয়েছে ১২ কোটি টাকার বেশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে, অতঃ কিম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিনের আবেদন খারিজ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal)। আবগারি দুর্নীতি মামলায় আপাতত তাঁকে থাকতে হচ্ছে ইডি হেফাজতেই। দিল্লি হাইকোর্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৩ এপ্রিল।

    জামিনের আবেদন কেজরির (Arvind Kejriwal)

    গত বহস্পতিবার আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। গ্রেফতারির বিরোধিতা করে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন আপ সুপ্রিমো। ইডির গ্রেফতারিতে তাঁর সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়েছে বলে দাবি করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। ইডি এখনও তাঁর দোষ প্রমাণ করতে পারেনি বলেও জামিনের আবেদনপত্রে উল্লেখ করা হয়। এর পরেই বুধবার শুনানির পর ইডির জবাব তলব করে আদালত। জবাব দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থাকে সাত দিন সময় দিয়েছে আদালত। জামিনের আবেদন খারিজ করে আদালত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে (Arvind Kejriwal) এই মামলার পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    হেফাজতে নিতে চায় সিবিআই 

    ২৮ মার্চ শেষ হচ্ছে কেজরিওয়ালের ইডি হেফাজতের প্রথম দফার মেয়াদ। এদিনই তাঁকে দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় হেফাজতে নিতে চায় সিবিআই। বৃহস্পতিবার ইডি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হচ্ছে কেজরিওয়ালের। তাঁকে ফের তোলা হবে আদালতে। সূত্রের খবর, সেখানেই তাঁকে হেফাজতে পেতে সওয়াল করবে সিবিআই।  

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    এদিকে জেলে বসেই সরকার চালিয়ে যাবেন বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন কেজরিওয়াল। জেল থেকেই তিনি দিচ্ছেন যাবতীয় নির্দেশ। তা পালন করে চলেছেন আপ পরিচালিত মন্ত্রিসভার সদস্যরা। জানা গিয়েছে, জেল থেকেই চিঠি লিখে মন্ত্রীদের বিভিন্ন নির্দেশ দিচ্ছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। তবে ওই চিঠি প্রকৃতই কেজরিওয়ালের লেখা কিনা, সে বিষয়ে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলেও দাবি করেছেন দিল্লির বিজেপি নেতৃত্ব। দিল্লির উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনা অবশ্য বলেন, “আমি দিল্লিবাসীকে এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে জেলে বসে সরকার চালানো যাবে না (Arvind Kejriwal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pinarayi Vijayan: আর্থিক অনিয়মের মামলা দায়ের কেরলের  সিপিএমের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ের বিরুদ্ধে

    Pinarayi Vijayan: আর্থিক অনিয়মের মামলা দায়ের কেরলের  সিপিএমের মুখ্যমন্ত্রীর মেয়ের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আর্থিক অনিয়মের মামলা দায়ের হল কেরলের মুখ্যমন্ত্রী তথা সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য পিনারাই বিজয়নের (Pinarayi Vijayan) মেয়ে বীণার বিরুদ্ধে। বীণার একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা রয়েছে। অভিযোগ, দুটি সংস্থা থেকে বীণার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় বেআইনি অর্থ ট্রান্সফার হয়েছিল। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই মামলা দায়ের করল ইডি।

    বীণার বিরুদ্ধে অভিযোগ (Pinarayi Vijayan)

    বীণার স্বামী মহম্মদ রিয়াজ কেরলের পর্যটনমন্ত্রী। রিয়াজের স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, কোচির দুই সংস্থা কোচি মিনারেলস ও রুটাইল লিমিটেড বীণার সংস্থায় ১.২১ কোটি টাকা দিয়েছিল। এই দুই সংস্থায়ই সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ করে বীণার আইটি সংস্থা। তাই বীণার সংস্থায় (Pinarayi Vijayan) এই বিপুল পরিমাণ টাকা দেওয়ার বিষয়টি বেআইনি লেনদেন বলে প্রকাশ্যে আসে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম মারফত। জানুয়ারিতে অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দেয় কেন্দ্রের কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক।

    কর্নাটক হাইকোর্টে অভিযোগ দায়ের 

    কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা সিরিয়াস ফ্রড ইনভেস্টিগেশন অফিসও বীণার সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে কর্নাটক হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় এক্সালজিক সলিউশনস প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি সংস্থা। এই সংস্থার পিটিশন খারিজ করে দেয় কর্নাটক হাইকোর্ট। তার পরেই মামলা দায়ের হয় মার্চে। এ বিষয়ে বিজয়ন কিংবা সিপিএমের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    কেবল বীণা নন, মামলা দায়ের হয়েছে তাঁর তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ও আরও বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। বেসরকারি দু’টি সংস্থা অবৈধভাবে বীণার সংস্থায় অর্থ দিয়েছে বলে অভিযোগ। এর পরেই প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের অধীনে মামলা রুজু করে ইডি। এই মামলায় জড়িতদের শীঘ্রই ইডি তলব করতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    কেরলের পর্যটনমন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, কোচি মিনারেলস ও রুটাইল লিমিটেডে সফটওয়্যার ডেভেলেপমেন্টের কাজ করার কথা ছিল বীণা আইটি সংস্থার। ইডির দাবি, ওই দুই সংস্থা ও বীণার সংস্থার মধ্যে লেনদেন হয়েছিল ১.২১ কোটিরও বেশি টাকা। কিন্তু কোনও কাজই হয়নি। কাজের নামে বেআইনি অর্থ লেনদেন করা হয়েছিল বলেই অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (Pinarayi Vijayan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজিং (Beijing)-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর (Asia’s billionaire capital) শিরোপা ছিনিয়ে নিল মুম্বই (Mumbai)। সেই সঙ্গে ঢুকে পড়ল আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের প্রথম তিনটি শহরের তালিকাতেও। সম্প্রতি হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ (Hurun Global Rich List 2024) প্রকাশিত হয়েছে। তাতেই দেখা গিয়েছে শতকোটি ডলার সম্পদের মালিকের সংখ্যায় বেজিংকে পিছনে ফেলে দিয়েছে মুম্বই।

    এগোচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি

    কেন্দ্রে মোদি (PM Modi) সরকারের হাত ধরে ভারতের অর্থনীতি যে এগোচ্ছে এই তালিকা তার প্রমাণ। হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ অনুযায়ী, রেকর্ড গতিতে উত্থান হয়েছে ভারতের কোটিপতিদের। গতবছরের তুলনায় এই বছর প্রায় ১০০ জন বিলিওনিয়ার বেরিয়েছে দেশ থেকে। আর বেজিং-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বই (Mumbai)। বর্তমানে চিনের রাজধানী বেজিংয়ে যখন ৯১ জন বিলিওনিয়ার রয়েছেন তখন ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বইয়ে বসবাস করছেন ৯২ জন।

    আর্থিকভাবে এগিয়ে মুম্বই

    বিশ্বে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা শহরগুলির মধ্যে তিন নম্বর স্থানে রয়েছে মুম্বই (Mumbai)। বিশ্বে সবথেকে বেশি বিলিওনিয়ারের বাস নিউ ইয়র্কে। ১১৯ জন কোটিপতির ঠিকানা হল এই শহর। আর দ্বিতীয় স্থানে আছে লন্ডন (৯৭)। এর পরের স্থানে আছে মুম্বই। এই সাফল্যের সৌজন্যে চিন ও আমেরিকার পর ভারত বিলিওনিয়ারদের তৃতীয়তম স্থানে থাকা দেশ। ভারতের ধনকুবেরদের মধ্যে শীর্ষে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। যাঁর মোট সম্পদের মূল্য ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদ-সহ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আদানি গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। মাত্র এক বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: সপ্তাহের শেষেই তাপমাত্রা ৩৬-৪০ ডিগ্রি, কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে চড়ছে পারদ

    দিল্লির রেকর্ড

     নয়াদিল্লিও ইতিহাসে প্রথমবারের মতন ঢুকে পড়েছে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের টপ ১০টি শহরের মধ্যে। সেখানে প্লাম বিচ, ইস্তানবুল, মেক্সিকো সিটি এবং মেলবোর্ন স্থান পেয়েছে প্রথম ৩০টি শহরের মধ্যে। গত বছরের তুলনায় মুম্বইয়ের সম্পদ যেখানে ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে বেজিং-এর কমেছে ২৭ শতাংশ। এই বছর চিনে যেখানে ৫৫ জন নতুন বিলিওনিয়ার উঠে এসেছেন সেখানে ভারত সাক্ষী থেকেছে নতুন ৯৪ জন বিলিনিয়ারের উত্থানের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal Arrest: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    Arvind Kejriwal Arrest: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal Arrest)। বর্তমানে জেলে রয়েছেন তিনি। কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য করেছে আমেরিকা। তার জেরে ভারতের মার্কিন দূতাবাসের এক শীর্ষ কূটনীতিককে তলব করে ব্যাখ্যা চেয়েছে সাউথ ব্লক। ভারত সরকার বুধবার দেশে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি চিফ অফ মিশনের সঙ্গে ৪০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছে। তার আগে তাঁকে সাউথ ব্লকে বিদেশ মন্ত্রকের অফিসে তলব করা হয়েছিল।

    মার্কিন কূটনীতিককে তলব (Arvind Kejriwal Arrest)

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিবৃতি দিয়েছিল আমেরিকা। মার্কিন এক কূটনীতিক মন্তব্য করেছিলেন, তাঁরা পুরো ঘটনার ওপর নজর রাখছেন (Arvind Kejriwal Arrest)। এই ঘটনায় স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও দ্রুত আইনি পদক্ষেপও আশা করছেন তাঁরা। এর পরেই মার্কিন ওই কূটনীতিককে ডেকে পাঠায় নয়াদিল্লি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেফতারি নিয়ে কেন তিনি মন্তব্য করেছেন, তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে তাঁর কাছ থেকে। নয়াদিল্লির তরফে তাঁকে এই বার্তাও দেওয়া হয় যে, অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ অখণ্ডতার বিষয়ে শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। কূটনীতিকদের এই বিষয়টি মাথায় রাখা প্রয়োজন। নাহলে বিরূপ দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়।

    দিল্লির বার্তা 

    ওয়াশিংটনের প্রতি বার্তায় দিল্লি সাফ জানিয়ে (Arvind Kejriwal Arrest) দিয়েছে, “কূটনীতিতে রাষ্ট্রগুলি অন্যের সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে, এমনটাই আশা করা যায়। এই দায়িত্ব গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে আরও বেশি, নয়তো অস্বাস্থ্যকর নজির স্থাপন করতে পারে।” মার্কিন এই কূটনীতিকের আগে কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মুখ খুলেছিলেন জার্মানির দূতাবাসের ডেপুটি চিফ জর্জ এনজুয়েলার। তাঁকেও তলব করা হয়েছিল ভারতীয় দূতাবাসের তরফে। নয়াদিল্লির তরফে তাঁকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, জার্মানির মন্তব্য ভারতের বিচারব্যবস্থায় নাক গলানোর শামিল। তাই সেই জায়গা থেকে জার্মানি যেন বিরত থাকে।

    আরও পড়ুুন: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    ভারতের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, জার্মানির মন্তব্য আমাদের বিচার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করা এবং আমাদের বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করার শামিল। দিল্লি এও জানিয়েছিল, এই প্রেক্ষাপটে করা পক্ষপাতমূলক অনুমানগুলি একেবারেই অযৌক্তিক (Arvind Kejriwal Arrest)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mahua Moitra: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    Mahua Moitra: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra) ফের তলব দিল্লিতে। বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘনের একটি মামলায় তলব করা হয়েছে তাঁকে। ২৮ মার্চ ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তৃণমূল নেত্রীকে। প্রসঙ্গত, এই মামলায় আগেও একবার মহুয়াকে সমন পাঠিয়েছিল ইডি। সেবার হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছিলেন তৃণমূলের এই নেত্রী। এই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানিকেও। তাঁকে আগেও দু’বার তলব করেছিল কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা।

    বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন (Mahua Moitra)

    বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনে মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে। তদন্তকারী আধিকারিকদের নজরে বিদেশি মুদ্রা লেনদেনের কয়েকটি ঘটনা রয়েছে। একটি নন-রেসিডেন্ট এক্সটারনাল অ্যাকাউন্টের লেনদেনও নজরে রয়েছে তাঁদের। এসব ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই তলব করা হয়েছে মহুয়া ও হীরানন্দানিকে। সংসদে ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। সেই নির্দেশের প্রেক্ষিতে মহুয়ার বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করা হয়। শনিবার সকালে মহুয়ার কলকাতার বাড়ি সহ চারটি ডেরায় তল্লাশি চালায় সিবিআই।

    ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ড

    ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে সিবিআই। তার জেরে ডিসেম্বর মাসে লোকসভার সাংসদ পদ খারিজ করা হয় মহুয়ার। লোকসভার এথিক্স কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে। এই ঘটনার শেষ দেখে ছাড়বেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন মহুয়া। লোকসভা থেকে বহিষ্কারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। সেই মামলাটি এখনও চলছে সুপ্রিম কোর্টে।

    জানা গিয়েছে, এথিক্স কমিটির রিপোর্টে তৃণমূল সাংসদের (মহুয়ার) লোকসভার লগইন আইডি অন্যের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার বিষয়টিকে অনৈতিক আচরণ ও সংসদের অবমাননা হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল। এথিক্স কমিটির রিপোর্টে মহুয়াকে কড়া শাস্তি দেওয়ার সুপারিশও করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, এবারও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রেই তৃণমূলের প্রার্থী মহুয়া। ৩১ মার্চ এই কেন্দ্র থেকেই প্রচার শুরু করার কথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মহুয়ার (Mahua Moitra) প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির অমৃতা রায়, কৃষ্ণনগরে যিনি ‘রানি মা’ নামেই খ্যাত।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির রেখা পাত্রের পর এবার কৃষ্ণনগরের রানিমাকে ফোন মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swami Smaranananda: স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ সংঘপ্রধান মোহন ভাগবতের

    Swami Smaranananda: স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ সংঘপ্রধান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রহ্মলোকে যাত্রা করেছেন স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজ। রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষোড়শ অধ্যক্ষ ছিলেন তিনি। প্রয়াত হলেন ৯৫ বছর বয়সে। স্বামী আত্মস্থানন্দের জীবনাবসানের পরে ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন তিনি। তাঁর প্রয়াণে গভীর শোকপ্রকাশ করেন  তাঁর মৃত্যুর খবর পেয়ে শোক প্রকাশ করল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ। এ দিন আরএসএসের তরফে বিবৃতি জারি করে রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজের প্রয়াণে শোকবার্তা জানানো হয়। শোকপ্রকাশ করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের শোকবার্তা

    এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভগবন্ত ও দত্তাত্রেয় হোসাবলে জানান, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি স্বামী স্মরণানন্দজি মহারাজের প্রয়াণে অত্যন্ত দুঃখিত শ্রী রামকৃষ্ণ ও স্বামী বিবেকানন্দের অগণিত ভক্ত ও সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষের সেবা ও আধ্যাত্মিকতার প্রতি তিনি জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠকে অসামান্য নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের তরফে মহারাজের প্রয়াণে দুঃখ প্রকাশ করা হয় ও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। রামকৃষ্ণ মঠের মহান কাজ যেন তাঁর সংকল্প ও চেতনার উপরে ভিত্তি করে এগিয়ে যায়, সেই প্রার্থনাও করা হয়। 

    স্বামী স্মরণানন্দের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া বেলুড় মঠে

    আজ, বুধবার স্বামী স্মরণানন্দ মহারাজের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে বেলুড় মঠে, মঠের নির্দিষ্ট জায়গায়, গঙ্গার পাড়ে। তার আগে রাত সোয়া আটটা নাগাদ দেহ নিয়ে আসা হবে মঠবাড়িতে। যেখানে স্বামী বিবেকানন্দ থাকতেন। আধ ঘণ্টা দেহ এখানে রাখার পরে সমস্ত মন্দির প্রদক্ষিণ করে তাঁর মরদেহ প্রেসিডেন্ট মহারাজের জন্য নির্দিষ্ট আবাসে নিয়ে আসা হবে। রাত ন’টা নাগাদ অন্ত্যেষ্টির কাজ শুরু হবে। জানান রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সুবীরানন্দ মহারাজ। আগামী ৭ এপ্রিল বেলুড় মঠে তাঁর স্মরণে ভাণ্ডারা অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় লক্ষ ভক্ত সেদিন এতে অংশ নেবেন বলে অনুমান করা হচ্ছে। সেদিন সারা দিন ধরে মহারাজের স্মৃতিতর্পণ করা হবে। 

    আরও পড়ুন: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share