Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rajnath Singh: “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    Rajnath Singh: “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এক দেশ, এক ভোটের পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে বিরোধীদের বাধায় এতদিন তা কার্যকর হয়নি। এবার বিজেপি ক্ষমতায় এসেই এক দেশ, এক ভোট চালু করবে।” কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। অন্ধ্রপ্রদেশের কাদাপা জেলার জামলামাদগু এলাকায় এক নির্বাচনী জনসভায় ওয়াইএসআর কংগ্রেস সরকারকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, “দুর্নীতির নিরন্তর অনুশীলন করায় রাজ্যের ঋণের বহর ১৩.৫ লাখ কোটি টাকা।”

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী? (Rajnath Singh)

    ওয়াইএসআরসিপিকে আক্রমণ শানিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দলের ওপর রাজ্যবাসী বিরক্ত। যদি এনডিএ সরকার ক্ষমতায় আসে, তাহলে অন্ধ্রপ্রদেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে।” রাজনাথ (Rajnath Singh) বলেন, “অন্ধ্রপ্রদেশে লোকসভার পাশাপাশি বিধানসভা নির্বাচনও হচ্ছে। আমাদের দায়বদ্ধতা হল এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করা। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যেই দেশে চালু হয়ে যাবে এই ব্যবস্থা। এতে সময়ের পাশাপাশি বাঁচবে মানব শ্রমও।”

    কংগ্রেসকে নিশানা রাজনাথের

    প্রত্যাশিতভাবেই এদিন কংগ্রেসকেও আক্রমণ শানিয়েছেন রাজনাথ। বলেন, “যেভাবে পৃথিবী থেকে হারিয়ে গিয়েছিল ডাইনোসোর, তেমনি করেই দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যাপট থেকে হারিয়ে গেল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। দশ বছর পরে যদি কোনও বাচ্চাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, সে পাল্টা জিজ্ঞাসা করবে কংগ্রেস দলটা কী।” কংগ্রেস প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমহা রাওকে অশ্রদ্ধা করে বলেও অনুযোগ করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমহা রাওকে কোনওদিন সম্মান দেয়নি। তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার তাঁকে সম্মান করে। দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করেছে তাঁকে।”

    আরও পড়ুুন: “মোদি সরকারের আমলেই সব চেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে”, দাবি অর্থনীতিবিদের

    মোদি জমানায় যে দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাজনাথ। বলেন, “ভারতীয় অর্থনীতির চাকা দ্রুত গড়াচ্ছে। নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বে অচিরেই আমরা বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পঞ্চম থেকে তৃতীয় স্থানে চলে আসব।” মোদি সরকারের আমলেই যে দেশের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার ওপরে উঠে এসেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। মোদির কুশলী পদক্ষেপের জন্যই যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সাড়ে চার ঘণ্টার জন্য বন্ধ ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাজনাথ (Rajnath Singh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • International Passenger Carriage: ৩-৪ বছরেই ভারতে মোট বিমানযাত্রীর ৫০ শতাংশই হবে আন্তর্জাতিক

    International Passenger Carriage: ৩-৪ বছরেই ভারতে মোট বিমানযাত্রীর ৫০ শতাংশই হবে আন্তর্জাতিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহণে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলির অংশীদারি নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করল মূল্যায়ন সংস্থা ক্রিসিল রেটিং। বর্তমানে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলি আন্তর্জাতিক ট্রাফিকের (International Passenger Carriage) একটি বড় অংশ দখল করতে চাইছে। কারণ সাধারণত এটি উচ্চ মার্জিনের হওয়ার কারণে বেশি লাভজনক এবং অভ্যন্তরীণ রুটের তুলনায় কম প্রতিযোগিতা রয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক ট্রাফিকের ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধির ফলে ভারতীয় ক্যারিয়ারগুলির ব্যবসায়িক প্রোফাইলগুলি শক্তিশালী হবে, যা দেশীয় বিভাগের তুলনায় বেশি লাভজনক। ক্রিসিল রেটিং অনুসারে, আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহণে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলির অংশীদারি ২০২৪ সালের ৪৩ শতাংশ থেকে ২০২৮ অর্থবছরের (FY 2028) মধ্যে ৫০ শতাংশ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। 

    ভারতীয় এয়ারলাইন্সের শেয়ার বৃদ্ধি (International passenger carriage) 

    করোনা-মহামারী কালের পর থেকে ভারতের আন্তর্জাতিক যাত্রী ট্রাফিক (International Passenger Carriage) ২০২৪ অর্থবছরে প্রায় ৭০ মিলিয়নে উন্নীত হয়েছে, যা ২০২১ সালের মহামারী-আক্রান্ত অর্থবছরে ১০ মিলিয়নের কম ছিল। ভারতীয় এয়ারলাইন্সের শেয়ার, যা মহামারী কালের আগে  ক্ষীণ ভাবে বাড়ত, মহামারী কালের পর থেকে সেই শেয়ারের বৃদ্ধি গতি পেয়েছিল।     

    মণীশ গুপ্তর মন্তব্য 

    এ প্রসঙ্গে ক্রিসিল রেটিং-এর সিনিয়র ডিরেক্টর এবং ডেপুটি চিফ রেটিং অফিসার মণীশ গুপ্ত বলেন, “মহামারীর পরে ব্যয়ের ধরণে একটি লক্ষণীয় পরিবর্তন এসেছে, যা আন্তর্জাতিক অবসর ভ্রমণের প্রতি ভারতীয়দের ক্রমবর্ধমান প্রবণতার মধ্যে স্পষ্ট। নিষ্পত্তিযোগ্য আয় বৃদ্ধি, ভিসার প্রয়োজনীয়তা সহজ করা, বিমানবন্দরের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা এবং বর্ধিত বিমান ভ্রমণ সংযোগ আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে বাড়িয়ে তুলছে।” এ প্রসঙ্গে রেটিং এজেন্সি জোর দিয়ে বলেছে যে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলি (International Passenger Carriage) অতিরিক্ত বিমান মোতায়েন এবং আন্তর্জাতিক বিভাগে নতুন রুট যোগ করার মাধ্যমে উন্নতি হবে। এছাড়াও ভারতের ভৌগোলিক অবস্থানও বিমান সংযোগের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    ক্রিসিল রেটিং-এর ডিরেক্টর অঙ্কিত কেদিয়া বলেছেন, “আন্তর্জাতিক ভ্রমণের বৃদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে পুঁজি বাড়াতে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলি (International Passenger Carriage) নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য ওয়াইডবডি এবং লং-রেঞ্জ ন্যারোবডি বিমানে বিনিয়োগ করছে। এছাড়াও নতুন আন্তর্জাতিক রুট তৈরি করছে এবং দীর্ঘ দূরত্বের নন-স্টপ ফ্লাইট চালু করছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরা ভোটের মরশুমে নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিয়োটিতে তাঁকে একটি মঞ্চে নাচতে দেখা যাচ্ছে। যদিও ভিডিয়োটি সত্যিকারের নয়, এটি তৈরি করা। তবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি তাঁর এই নাচের ভিডিও দেখে ভারি মজা পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নিজেই সে কথা জানালেন মোদি। এক নেটব্যবহারকারীর তৈরি ২৮ সেকেন্ডের সেই অ্যানিমেনেড ভিডিয়োয় প্রধানমন্ত্রী মোদির আদলের এক ব্যক্তিকে মঞ্চে পাগলু ডান্স করতে দেখা গিয়েছে। 

    ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে আলোচনায় পাগলু ডান্স। এবার সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে দেবের সেই জনপ্রিয় নাচের অ্যানিমেটেড ভিডিয়ো। তবে তৃণমূলের তারকা-সাংসদ দেব নন, সেখানে কুশীলব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! ভিডিয়োটি প্রথমে এথেয়িস্ট কৃষ্ণ নামের এক এক্স হ্যন্ডেল থেকে শেয়ার করা হয়েছিল। সঙ্গের ক্যাপশনে লেখা, “এই ভিডিয়োটি পোস্ট করছি, কারণ, আমি জানি এর জন্য ‘ডিক্টেটর’ আমায় গ্রেফতার করবে না।” এই ভিডিয়োটিই ফের শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে তাঁর সরস মন্তব্য, “আপনাদের সকলের মতো আমিও নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি। ভোটের আবহে এই ধরনের সৃজনশীলতা সত্যিই আনন্দ দেয়।” 

    যখন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নিজেদের সমালোচনা শুনলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন সেই পরিস্থিতিতে ভোটের বাজারে প্রধানমন্ত্রী মোদির এই ‘স্পোটিং স্পিরিট’ প্রশংসা কুড়োচ্ছে অনেকেরই। সামাজিক মাধ্যমে মোদির এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন নেটিজেনরা। একই সঙ্গে এই ভিডিও শেয়ার করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী এমনও মনে করছেন অনেকে।

    আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    মমতাকে কটাক্ষ কঙ্গনার 

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর নিজের স্পুফ ভিডিয়োটি শেয়ার করার পর, এই বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনের বিজেপির প্রার্থী তথা বলি অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “মমতা দিদি জি এটাকে বলে ‘টেকিং আ চিল পিল (মাথা ঠান্ডা রাখা)। আপনিও মাঝে মাঝে এটা ব্যবহার করুন। আপনি সবসময় রেগে থাকেন। কয়েকটা বাচ্চা ছেলে আপনার নাচের ভিডিয়ো বানিয়েছে। আপনি তাদের জেলে পাঠানোর চেষ্টা করছেন। আপনি খুব রাগী এবং অনমনীয়।”

    কেন কটাক্ষ

    সোমবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি স্পুফ ভিডিও শেয়ার করার দায়ে, কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের নোটিস পেয়েছেন দুই এক্স ব্যবহারকারী। এরপর কলকাতা পুলিশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাপোশের মতো আচরণ করছে বলে কটাক্ষ করেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (PM Modi) ব্যঙ্গ করে অশ্লীল পোস্টার লাগানোর বিষয়ে কলকাতা পুলিশ কোনও পদক্ষেপ কেন করছে না, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    মমতাকে নিশানা বঙ্গ বিজেপির

    রাজ্য বিজেপিও মোদির এই মিম-শেয়ারকে হাতিয়ার করে মমতাকে তুলোধনা করেছে। তারা জানিয়েছে, কী করে সবকিছু গ্রহণ করতে হয়, কী করে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়, দুই নেতার মধ্যে বিস্তর ফারাক। একদিকে ভিডিও দেখে প্রধানমন্ত্রী আনন্দ উপভোগ করছেন। অন্যদিকে, মমতা পুলিশ ভিডিও মুছে দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। এই মর্মে একটি ট্যুইটও করেছে বঙ্গ বিজেপি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024 Phase 3: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    Lok Sabha Election 2024 Phase 3: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে চলছে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024 Phase 3)। আজ, মঙ্গলবার চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে ১০ রাজ্য এবং ১ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৯৪টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। এদিন সকালেই গুজরাটের গান্ধিনগরের নিশান হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi Casts Vote)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷

    মোদির বার্তা

    এদিন সকালে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024 Phase 3) পর্বে দেশবাসীক রেকর্ড সংখ্যক ভোটদানের আহ্বান জানান মোদি৷ লেখেন, ‘আজ যাঁরা ভোট দেবেন, তাঁদের সবাইকে রেকর্ড সংখ্যক ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি৷ তাঁদের সক্রিয় অংশগ্রহণ অবশ্যই নির্বাচনকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলবে৷’

    এদিন সকাল ৭টা নাগাদ ভোট দেওয়ার জন্য গুজরাটের রাজভবন থেকে বের হন প্রধানমন্ত্রী৷ গান্ধিনগরের বুথের বেশ কিছুটা দূরেই থেমে যায় তাঁর কনভয়৷ সেখান থেকে খালি পায়ে হেঁটেই বুথের ভিতরে প্রবেশ করেন মোদি৷ সেখানে আগে থেকেই পৌঁছে গিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷  প্রধানমন্ত্রী পৌঁছনোর পরে তাঁকে সঙ্গে নিয়েই দু’জনে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতরে যান। সকাল  ৭টা বেজে ৪৩ মিনিটে ভোট দান (Narendra Modi Casts Vote) করেন প্রধানমন্ত্রী৷ 

    বিলোলেন অটোগ্রাফ

    প্রধানমন্ত্রী ভোট (Lok Sabha Election 2024 Phase 3) দিতে যাওয়ার পথে নিশান হাইস্কুলের বাইরে থাকা আমজনতার ভিড় থেকে বারবার আওয়াজ উঠছিল ‘ওয়ান অটোগ্রাফ প্লিজ’৷ প্রধানমন্ত্রী তাতে সাড়া দিয়ে আমজনতার থেকে দেওয়া এক সাদা পেপারে নাম লিখলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি’৷ পাশে ছিলেন অমিত শাহ ৷

    ভোট দেওয়ার পর মোদি বুথ কেন্দ্রের বাইরে বেরিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের প্রমাণও দেখান৷ ভোট দেওয়ার পরে সংবাদমাধ্যমের উদ্দেশে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন,“আজ লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোট। আমি দেশবাসীর কাছে আবেদন জানাচ্ছি, তাঁরা যেন বেশি সংখ্যায় ভোট দেন। সকলে মিলে গণতন্ত্রকে উৎসবের ন্যায় পালন করুন৷ আমাদের দেশে ‘দান’-এর গুরুত্ব অপরিসীম এবং সেই চেতনাকে সঙ্গী করেই যথাসম্ভব বেশি ভোটদানের আহ্বান রাখছি দেশবাসীর কাছে। ৪ দফা ভোট এখনও বাকি। গুজরাটের একজন ভোটার হিসেবে, এটাই একমাত্র জায়গা যেখানে আমি নিয়মিত ভোট দিযে আসছি এবং অমিত ভাই এখান থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন… ’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মানুষের চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করছি”, ঝাড়খণ্ডে বললেন মোদি

    PM Modi: “মানুষের চুরি যাওয়া টাকা উদ্ধার করছি”, ঝাড়খণ্ডে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানুষের কাছ থেকে চুরি করা টাকা উদ্ধার করছি আমি ও আমার সরকার।” সোমবার ঝাড়খণ্ডে ইডি বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করার পর এমনই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ওড়িশার নবরঙ্গপুরে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে অবধারিতভাবেই উঠে আসে ঝাড়খণ্ডে নগদ টাকা উদ্ধারের প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ (সোমবার) ঝাড়খণ্ডে টাকার পাহাড়ের খোঁজ মিলেছে। মোদি জনগণের চুরি যাওয়া এই টাকা উদ্ধার করছে। যখনই আমি এই লুট বন্ধের চেষ্টা করি, কিছু লোক আমায় গালাগালি দেয়। কিন্তু আপনারা আমায় বলুন, মোদির কি এভাবে আপনাদের টাকা উদ্ধার করা উচিত নয়?”

    রাঁচিতে হানা ইডির (PM Modi)

    এদিনই রাঁচির একাধিক জায়গায় হানা দেয় ইডি। বাজেয়াপ্ত করে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা। সব (PM Modi) মিলিয়ে টাকার পরিমাণ প্রায় ২০ কোটি টাকা। ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রী আলমগির আলমের পিএ সঞ্জীব লালের সহায়তায় ওই টাকা উদ্ধার করে ইডি। বছর সত্তরের আলমগির কংগ্রেস নেতা। তিনি ঝাড়খণ্ডের রুরাল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রী। পাকুড় কেন্দ্রের বিধায়ক।

    আরও পড়ুুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    কংগ্রেসকে নিশানা

    তাঁর সরকার যে দুর্নীতির সঙ্গে আপোস করবে না, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “এই সরকার (মোদি সরকার) দুর্নীতিগ্রস্তদের গারদে পুরবে।” প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, “কংগ্রেস দুর্নীতিকে জলভাত করে ফেলেছে। চল্লিশ বছর আগে একজন প্রধানমন্ত্রী ওড়িশায় এসেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি যদি দিল্লি থেকে এক টাকা পাঠান, গরিবদের কাছে পৌঁছায় তার মাত্র ১৫ পয়সা। এর অর্থ হল, একশো পয়সার মধ্যে ৮৫ পয়সা লুট হয়েছিল কংগ্রেসের হাতে।” খানিক আবেগ-তাড়িত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা এই দরিদ্র মায়ের সন্তানকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিয়েছিলেন। আমি বলেছিলাম, আমি যদি একটা টাকাও পাঠাই (কেন্দ্র থেকে), আমি কাউকে সেই টাকার এক কানাকড়িও খেতে দেব না। আর যে খাবে, তাকে জেলের ভিতরে গিয়ে রুটিও চিবোতে হবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার ভোট শুরু, জানুন ভাগ্য পরীক্ষায় কারা রয়েছেন

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার ভোট শুরু, জানুন ভাগ্য পরীক্ষায় কারা রয়েছেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৭ মে। শুরু হয়ে গিয়েছে তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। এদিন ভোট গ্রহণ চলছে দেশের ৯৩টি আসনে (Lok Sabha Election 2024)। যদিও এদিন নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ৯৪টি আসনে। তবে সুরাট কেন্দ্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। যে আসনগুলিতে এদিন ভোটগ্রহণ চলছে সেগুলি ছড়িয়ে রয়েছে ১২টি রাজ্য ও ১টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলজুড়ে।

    নির্বাচন হবে সাত দফায় (Lok Sabha Election 2024)

    প্রসঙ্গত, অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে দুটি দফায় ভোট গ্রহণ। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১৯ এপ্রিল। সেদিন ভোট গ্রহণ হয়েছে ১০২টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হয়েছে ২৬ এপ্রিল। এই দফায় নির্বাচন হয়েছে ৮৯টি আসনে। সাত দফায় সব মিলিয়ে নির্বাচন হওয়ার কথা ৫৪৩টি আসনে।

    ভোট হচ্ছে কোথায়?

    তৃতীয় দফায় ভোট গ্রহণ চলছে গুজরাটের ২৬টি আসনে (Lok Sabha Election 2024), মহারাষ্ট্রের ১১টি আসনে, কর্নাটকের ১৪টি আসনে, ছত্তিশগড়ের ৭টি আসনে, উত্তরপ্রদেশের ১০টি আসনে, মধ্যপ্রদেশের ৮টি আসনে, বিহারের ৫টি আসনে, অসমের চারটি আসনে, পশ্চিমবঙ্গের ৪টি আসনে, জম্মু-কাশ্মীরের একটি আসনে, গোয়ার ২টি আসনে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ২টি কেন্দ্রে। গুজরাটের সবকটি আসনেই নির্বাচন চলছে এদিন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এই দফায় ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে ১ হাজার ৩৫১ জন প্রার্থীর। প্রথম দফায় লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন ১ হাজার ৬২৫ জন। তার পরের দফায় ভাগ্য যাচাই করেছেন ১ হাজার ১৯৮ জন প্রার্থী।

    আরও পড়ুুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    এদিন যাঁদের ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, মনসুখ মাণ্ডব্য, প্রহ্লাদ জোশী, এসপি সিং বাঘেল, শিবরাজ সিং চৌহ্বান, বাসবরাজ বোম্মাই, অখিলেশ যাদব, ডিম্পল যাদব, সুপ্রিয়া সুলে প্রমুখ। উল্লেখ্য যে, মহারাষ্ট্রের ওসমানাবাদ কেন্দ্র মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭৭ জন প্রার্থী। এদিনের পর হবে চতুর্থ দফার নির্বাচন। সেটি হবে ১৩ মে। তার পর নির্বাচন হবে আরও তিন দফায়। এগুলি হল ২০ মে, ২৫ মে এবং ১ জুন। নির্বাচনের ফল বের হবে ৪ জুন (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: পাহাড়ের বুক চিরে সাপের মতো আঁকাবাঁকা রাস্তা! পর্যটকদের নয়া গন্তব্য পত্রাতু ড্যাম ও ভ্যালি

    Jharkhand: পাহাড়ের বুক চিরে সাপের মতো আঁকাবাঁকা রাস্তা! পর্যটকদের নয়া গন্তব্য পত্রাতু ড্যাম ও ভ্যালি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের পর্যটন মানচিত্রে প্রায় নবীন সংযোজন পত্রাতু ড্যাম ও ভ্যালি (Jharkhand)। ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচি থেকে প্রায় ৩০-৩৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই ড্যাম বা জল সরবরাহ কেন্দ্রটি প্রকৃতপক্ষে পত্রাতু থার্মাল পাওয়ার ষ্টেশনে জল সরবরাহ করার উদ্দেশ্যেই নির্মিত। নলকারি নদী থেকে সৃষ্ট এই জলাধারের অন্য নাম তাই “নলকারি ড্যাম”। বহু পর্যটকের এখন গন্তব্য হয়ে উঠেছে বলতে গেলে হাতের একেবারে কাছেই এই স্থানটি। কেউ চাইলে রাঁচিতে থেকেও এই জায়গাটি ঘুরে আসতে পারেন। আবার সেখানেও থাকার বেশ কিছু জায়গা রয়েছে।

    অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য (Jharkhand)

    একদিকে ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি, অপরদিকে সুবিশাল এই ড্যাম। এই অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যের টানেই বর্তমানে এক জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে পত্রাতু ড্যাম ও ভ্যালি। এখানকার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ পত্রাতু ভ্যালির পাহাড়ের বুক চিরে চলে যাওয়া সাপের মতো আঁকাবাঁকা রাস্তা (Jharkhand)। অনেকটা সিকিমের জনপ্রিয় সিল্ক রুটের মতোই এই “জিগ জ্যাগ” ভ্যালির ওপর থেকে পত্রাতু ড্যামের দৃশ্য অবলোকন করা যেন এক স্বর্গীয় অনুভুতি।

    প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকের কাছে এক আদর্শ স্থান (Jharkhand)

    এখানকার অন্যতম প্রধান আকর্ষণগুলি হল বার্ড ওয়াচিং, ড্যামের জলে বোটিং, পাহাড়ে ট্রেকিং, ক্যাম্পিং প্রভৃতি। ইচ্ছে হলে এখান থেকেই ঘুরে নেওয়া যায় কাছের জয়ন্তী সরোবর এবং ঝাড়খণ্ডের অন্যতম পবিত্র পঞ্চবাহিনী (েPanchawahini ) মন্দিরও। সব মিলিয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩৯২ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই পত্রাতু প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকের কাছে এক আদর্শ স্থান।

    কীভাবে যাবেন? (Jharkhand)

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে রাঁচিগামী যে কোনও ট্রেন ধরে আসতে হবে রাঁচি। রাঁচি থেকে বাস আসছে পত্রাতু। এছাড়া গাড়ি ভাড়া করেও যেতে পারেন।
    থাকা-খাওয়াঃ এখানে রয়েছে হোটেল কৃষ্ণ রেসিডেন্সি (৯৮৩১৩৯০৫২৪), হোটেল রয়্যাল (৯৮৩৬৪৬৮১৭৮), হোটেল পর্যটন বিহার (৮৯৮১৬১২১০০), পত্রাতু লেক ভিউ (০৬৫১-২৩১৮২৮ , ২৩৩১৬৪৩) অথবা যোগাযোগ করতে পারেন ৭৭৩৯০৮৯০৫২ নম্বরে (Jharkhand)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission of India: ভোটের আবহে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এলেন

    Election Commission of India: ভোটের আবহে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সর্ব্বৃহত গণতান্ত্রিক দেশের গণতন্ত্রের উৎসবের (Loksabha Election 2024) সাক্ষী থাকতে ভারতে আসছেন বিদেশি প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ছয়টি রাজ্যে যাবেন। এই রাজ্যগুলি হল মহারাষ্ট্র, গোয়া, গুজরাট, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশ। এই রাজ্যগুলির বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচন ও সংশ্লিষ্ট প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করতে পারবে তাঁরা (Election Commission of India)। বিদেশি প্রতিনিধিরা ভারতের নির্বাচনী ব্যবস্থার সূক্ষ্মতা এবং ভারতীয় নির্বাচনের সেরা অনুশীলনগুলির সাথে পরিচিত হবেন।

    ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতে এসেছেন

    ভারতের নির্বাচন কমিশনের (Election Commission of India) ঐতিহ্য বজায় রেখে স্বচ্ছতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা এবং গণতান্ত্রিক দেশগুলির মধ্যে নির্বাচনী অনুশীলনে উচ্চমান বজায় রাখার স্বার্থে ২৩টি দেশের ৭৫ জন প্রতিনিধি ভারতীয় সাধারণ নির্বাচন দেখতে ভারতে রয়েছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইলেকশন ভিজিটরস প্রোগ্রামের (IEVP) অংশ হিসেবে তাঁরা ভারতে এসেছেন। নয়াদিল্লিতে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক শ্রী রাজীব কুমার এবংইলেকশন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধুর উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করা হয়েছিল। প্রতিনিধিরা ভারতের তৃতীয় ও চতুর্থ দফায় নির্বাচনে প্রক্রিয়ায় উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তবে চীন ও পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

    প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচিতেও অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা

    জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) সমাবেশেও বিদেশী কূটনীতিকদের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তাঁরা প্রচারে শরিক হবেন না। বিজেপি (BJP) বিদেশি কূটনৈতিক প্রতিনিধিদের ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ভারতে কীভাবে ভোট গ্রহণ হয় কতটা নিরপেক্ষ ভোট পরিচালনা হয় এগুলি দেখানো হবে বিদেশি প্রতিনিধি দলকে। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের প্রচার কর্মসূচিও দেখতে পাবেন তাঁরা। নয়া দিল্লিতে আলোচনার পর তারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন রাজ্যে গণতন্ত্রের সবচেয়ে থেকে বড় উৎসবের (Loksabha Election 2024) সাক্ষী হতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    শুভেচ্ছা জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

    ভারতীয় জনতা পার্টির বৈদেশিক কূটনৈতিক শাখা সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির প্রচার কর্মসূচির সাক্ষী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জানা গিয়েছে ভুটান, মঙ্গোলিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মাদাগাস্কার, ফিজি, কিরঘিজস্তান, রাশিয়া, মলদোভা, টিউনিসিয়া, সেশেলস, কম্বোডিয়া, নেপাল, ফিলিপিন্স, শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবোয়ে, বাংলাদেশ, কাজাখস্তান, জর্জিয়া, চিলি, উজবেকিস্তান, মালদ্বীপ, পাপুয়া নিউগিনি এবং নামিবিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিতি নিশ্চিত করেছেন। ইউরোপীয় ইনিয়নের রাজনৈতিক দলগুলিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নে বর্তমানে নির্বাচন প্রক্রিয়ার চলার কারণে তারা আসতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন। তাঁরা ভারতকে (Loksabha Election 2024) সুস্থ নির্বাচন পরিচালনার জন্য শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাবেন। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেও রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দিল্লিতে। একটি দল প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির একটি সমাবেশে অংশ নিতে পারেন বলে জানা গিয়েছে (Election Commission of India)। এর আগে হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্রিশগড়ের বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও বিদেশি প্রতিনিধি এবং কূটনীতিকদের বিজেপির প্রচার পর্ব দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ভারতের মত সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশে কীভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হয় এবং কীভাবে ভোটারদের কিভাবে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয় সেগুলির উপর আকর্ষণ রয়েছে প্রতিনিধিদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত জেনোফোবিক (যারা বিদেশিদের ভয় পায়)। কারণ তারা অভিবাসীদের স্বাগত জানায় না।” দিন কয়েক আগে একথা বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, “সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্যই খোলা রয়েছে ভারতের দ্বার।”

    জয়শঙ্করের জবাব (S Jaishankar)

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট এও বলেছিলেন, “ভারতের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে। খুব ভালো করছে না। যদিও মার্কিন অর্থনীতির নিত্য শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে।” এরও উত্তর দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “প্রথমত, আমাদের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হচ্ছে না। ভারত সব সময়ই একটি অনন্য দেশ। তার আতিথেয়তার জন্য পরিচিত। বিশ্বের ইতিহাসে ভারতই এমন একটি দেশ, যা সর্বদা অভিবাসীদের সাহায্য করেছে। বিভিন্ন সমাজের মানুষ ভারতে আসেন।” ভারত যে বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির অন্যতম প্রধান দেশ, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছর ধরে ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বর্ধনশীল। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হয়েছে পঞ্চম স্থানে। এই দশকের শেষের মধ্যেই ভারত উঠে আসবে এই তালিকার তিন নম্বরে।”

    কী বলেছিলেন বাইডেন?

    ২ মে এক নির্বাচনী জনসভায় আমেরিকার অর্থনৈতিক বিকাশ নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বাইডেন বলেছিলেন, “আমাদের অর্থনীতির বিকাশের অন্যতম কারণ হলেন আপনারা এবং আরও অনেকে। কেন? কারণ আমরা বিদেশিদের স্বাগত জানাই। আমরা এটা নিয়ে ভাবি। কিন্ত চিনের অর্থনীতি কেন এভাবে থমকে গেল? কেন জাপান সমস্যার মুখে পড়ছে? কেন রাশিয়া? কেন ভারত? কারণ তারা জেনোফোবিক। তারা বিদেশিদের চায় না।”

    আরও পড়ুুন: ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি কোথায়, কখন জানেন?

    মার্কিন প্রেসিডেন্টকে সপাটে এরই উত্তর দিয়েছেন জয়শঙ্কর। বলেন, “তামাম বিশ্বে ভারতীয় সমাজ এমন একটি সমাজ, যেটা ভীষণ মুক্তমনা। ভিন্ন ভিন্ন সমাজ থেকে মানুষ ভারতে আসেন।” সিএএ-র প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছেন জয়শঙ্কর। বলেন, “এই আইনের মাধ্যমে পাকিস্তান, আফগানিস্তান কিংবা বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ এবং পারসিদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।” বিদেশিদের এ দেশে স্বাগত জানাতেই যে এহেন বড় পদক্ষেপ, তাও মনে করিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Economist Surjit Bhalla: “মোদি সরকারের আমলেই সব চেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে”, দাবি অর্থনীতিবিদের

    Economist Surjit Bhalla: “মোদি সরকারের আমলেই সব চেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে”, দাবি অর্থনীতিবিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৮-র ডিসেম্বর – ব্যবধান মাত্র ১৬ মাস। এই সময়সীমায় চাকরি হয়েছে প্রায় দু’কোটি (Economist Surjit Bhalla)। ২০১৯ সালেই এই দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর দাবি যে নিছক দাবিই নয়, তা জানিয়ে দিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ তথা আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (আইএমএফ) ভূতপূর্ব এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুরজিত ভাল্লা। তাঁর দাবি, নরেন্দ্র মোদির জমানায় ব্যাপক চাকরির সৃষ্টি হয়েছে। গত সাত-আট বছরে সংখ্যাটা ছুঁয়েছে প্রায় ১০ মিলিয়ন।

    দুই জমানার তুলনা (Economist Surjit Bhalla)

    ইউপিএ জমানার তুলনায় এনডিএ আমলে যে বেশি চাকরি হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন এই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ (Economist Surjit Bhalla)। তিনি বলেন, “২০০৪ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ইউপিএ জমানায় খুব কম চাকরি হয়েছিল।” সেই সময়টাকে তিনি ভূষিত করেছেন ‘জবলেস গ্রোথ’ পর্ব হিসেবে। 

    কী বললেন অর্থনীতিবিদ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ভাল্লা বলেন, “চাকরি সৃষ্টির ক্ষেত্রে মোদি সরকার রেকর্ড ছুঁয়েছে। ভারতের ইতিহাসে এর আগে পর্যন্ত এত কর্মসংস্থানের রেকর্ড নেই।” এর পরেই তিনি বলেন, “গত সাত-আট বছরে চাকরি হয়েছে ১০ মিলিয়নেরও বেশি।” ভাল্লা প্রধানমন্ত্রীর ইকনমিক অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। তিনি বলেন, “অটল বিহারী বাজপেয়ীর জমানা এবং নরেন্দ্র মোদির আমল এই দুই প্রধানমন্ত্রীর কার্যকালেই দেশে সব চেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে।” প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক লেবার অর্গানাইজেশনের একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০২২ সালে ভারতে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮৩ শতাংশ তরুণই বেকার।

    আরও পড়ুুন: ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি কোথায়, কখন জানেন?

    ভাল্লা বলেন, “আপনারা যদি ২৯ বছরের ঊর্ধ্বে তরুণদের ডেটা দেখেন, ভারতে বেকারত্বের হারের দিকে তাকান, যে দেশ বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ, দেখবেন যেখানে ওয়ার্কফোর্সও প্রায় এক শতাংশ, একে বেকারত্ব বলা যায় না।” তিনি বলেন, “বিশ্বের সর্বত্রই তরুণদের মধ্যে ফ্রিকশনাল বেকারত্ব উচ্চতর। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে বিজেপি। উনিশের সাধারণ নির্বাচনেও আবারও ক্ষমতায় আসে মোদি সরকার। তাঁর আমল থেকেই বাড়ছে কর্মসংস্থান (Economist Surjit Bhalla)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share