Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Evm Hack: ‘‘আমি আপনাদের আশ্বস্ত করে বলছি, ইভিএম ১০০ শতাংশ সুরক্ষিত’’, বললেন রাজীব কুমার

    Evm Hack: ‘‘আমি আপনাদের আশ্বস্ত করে বলছি, ইভিএম ১০০ শতাংশ সুরক্ষিত’’, বললেন রাজীব কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি জিতলেই বিরোধীদের ‘ইভিএম হ্যাক’ ইস্যু সামনে আসে। তবে কোনও রাজ্যে যদি বিরোধীরা জেতে তখন আবার ইভিএম (Evm Hack) ঠিক কাজ করতে থাকে। যেমন গত বছরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হওয়া কর্নাটক নির্বাচনে কংগ্রেস জিতলে ইভিএম নিয়ে কোনও অভিযোগই সামনে আসেনি। কিন্তু বিজেপি জিতলেই যেন ইভিএম হ্যাক হয়ে যায়। শনিবারই নির্বাচন ঘোষণা করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার পাশাপাশি ভোটিং প্রক্রিয়া নিয়েও বক্তব্য রাখেন। ইভিএম ইস্যুতে তাঁর মত হল, ‘‘আমি আপনাদের আশ্বস্ত করে বলছি, ইভিএম ১০০ শতাংশ সুরক্ষিত।’’

    সুপ্রিম কোর্ট ৪০ বার ইভিএম নিয়ে মামলা দেখেছে

    সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টে ইভিএম নিয়ে বিভিন্ন সময়ের মামলার কথাও বলেন তিনি। তাঁর নিজের ভাষায়, ‘‘হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট ৪০ বার ইভিএম নিয়ে মামলা দেখেছে। ইভিএম (Evm Hack) নিয়ে কখনও বলা হয়েছে রিগিং হয় না, কখনও বলা হয়েছে একটির বদলে ৫টি ভিভিপ্যাড গণনা করুন। আমরা সব করেছি। এখন জরিমানাও করা হচ্ছে। দিল্লি কোর্ট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। সুপ্রিম কোর্ট ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।’’

    ইভিএম কখনও হ্যাক হওয়া সম্ভব নয়

    তিনি আরও  বলেন, ‘‘ইভিএম কখনও হ্যাক (Evm Hack) হওয়া সম্ভব নয়। বারবার এটা প্রমাণ হয়েছে। যে কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় ইভিএম নিয়ে বসে যায়, এদের অনেকে তো এক্সপার্টও হয়ে গিয়েছেন। কীসের এক্সপার্ট জানি না। ওনারা একটা বাক্স নিয়ে বসেন, একটা বোতাম টিপলে নাকি অন্য স্লিপ বের হচ্ছে। আপনারা যতবার প্রশ্ন করবেন, আমরা উত্তর দেব। ইভিএমের কারণেই অনেক রাজনৈতিক দল অস্তিত্ব লাভ করেছে। সব ইভিএমের তিনবার মক পোল হয়। প্রার্থীদের সামনেই মক পোল হয়। আমাদের ওয়েবসাইটে ইভিএম নিয়ে ঘনঘন করা প্রশ্ন ও তার উত্তর রয়েছে। দয়া করে সেটা অন্তত করুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Model Code of Conduct: চালু হল আদর্শ আচরণবিধি, কী কী নিয়ম মানতে হবে?

    Model Code of Conduct: চালু হল আদর্শ আচরণবিধি, কী কী নিয়ম মানতে হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন। ৭ দফায় ভোট হবে দেশে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফা। শেষ দফার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১ জুন। ভোটের ফল বের হবে ৪ জুন। কমিশনের ভোট ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে লাগু হয়েছে আদর্শ আচরণবিধি (Model Code of Conduct)। নির্দেশিকা জারির পর থেকে সব দলের প্রার্থী, রাজনৈতিক দলগুলিকে মানতে হবে এই বিধি। ফলঘোষণা পর্যন্ত এই বিধি জারি থাকবে। প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলগুলি এই বিধি না মানলে পদক্ষেপ করে কমিশন। ১৯৬০ সালে কেরলে বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম বার এই নির্বাচনী আচরণ বিধি জারি করা হয়েছিল। ১৯৬২ সালে লোকসভা নির্বাচন থেকে গোটা দেশে এই বিধি জারি করে নির্বাচন কমিশন।

    আদর্শ আচরণবিধিতে কী কী নিষিদ্ধ?

    সরকারের মন্ত্রীরা সরকারি খরচে কোনও নির্বাচনী সমাবেশ (Model Code of Conduct) করতে পারবেন না। এই সময়ে মন্ত্রীরা তাঁদের বাসভবন থেকে অফিসে যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র সরকারি যানবাহন ব্যবহার করতে পারেন। সরকারি গাড়ি নির্বাচনী সমাবেশ ও সফরে ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকারি ঘোষণা, প্রকল্পের উদ্বোধন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ইত্যাদি সব ধরনের অনুষ্ঠান স্থগিত রাখতে হবে।

    মন্দির, মসজিদ, গির্জা, গুরুদ্বার বা কোনও ধর্মীয় স্থানকে নির্বাচনী প্রচারের কাজে ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকার এই সময়ে কোনও কর্মীকে (Model Code of Conduct) বদলি বা পদচ্যুত করতে পারে না। বন্ধ থাকে নিয়োগও।

    সরকারি বা কারও ব্যক্তিগত জায়গায় সভা করার জন্য লাউডস্পিকার ব্যবহার করার আগে স্থানীয় পুলিশের কাছ থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে। রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টার মধ্যে লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না।

    নির্বাচনের দিনঘোষণা হলে প্রার্থীরা কোথাও কোনও আর্থিক অনুদান দিতে পারেন না।

    প্রচারের কাজে জন্য সরকারি পরিবহণ, যন্ত্র, নিরাপত্তারক্ষী ব্যবহার করা যাবে না।

    সকল প্রার্থী, রাজনীতিকদের জনসভার জন্য বিনামূল্যে সরকারি জায়গা ব্যবহার করতে দিতে হবে। পক্ষপাতিত্ব করা চলবে না।

    ভোটের কাজে কোনও সরকারি ডাকবাংলো, বিশ্রামাগার বা অন্য সরকারি সুবিধা ব্যবহার করা যাবে না।

    সরকারি সংবাদমাধ্যম শাসকদলের হয়ে কোনও পক্ষপাতদুষ্ট খবর পরিবেশন করতে পারবে না।

    ভোটারদের প্রভাবিত করতে কোনও জাতি বা ধর্মের মানুষের আবেগকে ব্যবহার করা যাবে না। কারও আবেগে আঘাত করা যাবে না।

    রাজনৈতিক দলগুলির প্রচারে যাতে কোনও ভাবেই নারীদের সম্মান ও মর্যাদা নষ্ট না হয়, তা মাথায় রাখতে হবে সব দলকে।

    ভুয়ো বিজ্ঞাপন কোনওভাবেই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না।

    সোশ্যাল মিডিয়াতে আপত্তিকর এবং রুচিহীন, এমন কিছু পোস্ট বা শেয়ার করা যাবে না।

    যে স্থানে ভোট হবে তার ৪৮ ঘণ্টা আগে থেকে সেখানে আর কোনও প্রচার করা যাবে না।

    আচরণবিধি (Model Code of Conduct) লঙ্ঘন হলে কী হবে?

    কোনও রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী যদি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে, তবে তাঁর প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে কমিশন।

    আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যায়, এমনকী জেলে পাঠানোরও বিধান রয়েছে।

    মনে রাখতে হবে আচরণবিধি শুধু রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ কোনও ব্যক্তি যদি কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার করেন, তাঁকেও এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে মোদি

    PM Modi News: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, শনিবার ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে এমনই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News)। প্রধানমন্ত্রী এদিন অনুষ্ঠানের সঞ্চালককে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘আপনারা ২০২৯-এর কথা বলছেন। আর আমি ২০৪৭ সালের কথা ভাবছি।’’ তাঁর বক্তব্যে এদিন ঝরে পড়ছিল ব্যাপক আত্মবিশ্বাস। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, ২০৪৭ সালের জন্য তিনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং সেটাই তাঁর লক্ষ্য। আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিকশিত ভারতের কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করার জন্য নানা প্রকল্প গ্রহণ করছে তাঁর সরকার। মহাকাশ থেকে অর্থনীতি, পরিকাঠামো থেকে দারিদ্র দূরীকরণ- সব দিকেই নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। ঢেলে সাজানো হচ্ছে দেশের সমস্ত ক্ষেত্রকে। এবং নতুন নতুন লক্ষ্যমাত্রাও বেঁধে দেওয়া হচ্ছে।

    ‘মুড অফ দ্য নেশন’ মানে হল বিকশিত ভারতের নির্মাণ

    এদিনের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News) আরও বলেন, ‘‘আজ গোটা বিশ্ব অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটা বিষয় আমাদের বুঝতে হবে যে ভারত আরও দ্রুত গতিতে উন্নতি করতে থাকবে।’’ প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই বক্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তার কারণ বিগত দিনগুলিতে করোনা মহামারীর কারণে বিশ্বব্যাপী মন্দা দেখা দিলেও ভারতবর্ষের অর্থনীতির দ্রুত গতিতে বেড়েই চলেছিল। এবং বর্তমানে তা বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের আজকের ‘মুড অফ দ্য নেশন’ হল ভারতকে কীভাবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করা যায়। ‘মুড অফ দ্য নেশন’ মানে হল বিকশিত ভারতের নির্মাণ।’’ প্রসঙ্গত আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের নির্ঘণ্টও শনিবারেই প্রকাশ করে কমিশন। তারপরে এটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বক্তব্য।

    মোদির গ্যারান্টি 

    সমস্ত সমীক্ষাতেই দেখা গিয়েছে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার হতে চলেছে। কিছু সমীক্ষাতে উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্যপূরণের কথা। অর্থাৎ এনডিএ জোট ৪০০-র বেশি আসন জিততে চলেছে। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) বলেন, ‘‘এটা নির্বাচনের সময় তাই আমাদের বিরোধী বন্ধুরা কাগজের স্বপ্ন বুনতে ব্যস্ত। কিন্তু মোদি সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বলছি, আগামী পাঁচ বছরে ভারতবর্ষ তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হবে। আগামী পাঁচ বছর গ্যারান্টি থাকবে একটি শক্তিশালী ভারতের।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভোটে সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) সন্ত্রাস রুখতে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিল নির্বাচন কমিশন। শনিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার জানিয়েছেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করতে বেশ কিছু বাধা তাঁদের পেরোতে হবে বলেও জানান রাজীব কুমার। তার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে, যারা ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করবে। হিংসা বা রক্তক্ষয় কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন রাজীব কুমার। তিনি আরও জানিয়েছেন, কারও কোনও অভিযোগ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে জানানো যাবে। সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করবে কমিশন। ১৯৫০ নম্বরে ফোন করলেই ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। কমিশন এদিন বার্তা দিয়েছে , 4M-এর। এগুলি হল- muscle, money, misinformation ও model Code violations. অর্থাৎ পেশিশক্তি, বেআইনি অর্থ, ভুল তথ্য ও আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গকারী সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ কমিশনের। জেলাশাসকদের সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগও করা হয়েছে। কোনওরকম অস্থায়ী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোটের দায়িত্বে না রাখার সিদ্ধান্তও নিয়েছে কমিশন।

    ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে 

    রাজীব কুমার এদিন আরও জানান, কয়েকটি রাজ্যে ভোটে টাকার ব্যবহার বেশি হয়। সেগুলির দিকেও কমিশন সর্বদা নজর রাখবে। টাকার অপব্যবহার কোনওভাবেই হতে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। এর জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যে কথাও বলেছে কমিশন। ভোটের আগে কোনওরকম উপঢৌকন যাতে না দেওয়া হয়, সেবিষয়েও কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে নজর দিতে বলা হয়েছে। সমস্ত বিমানবন্দরগুলির দিকেও কড়া নজর রাখা হচ্ছে। একইসঙ্গে সকলকে ভোট দিতে আসার আবেদনও জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। তিনি আরও জানান, ‘নো ইওর ক্যান্ডিডেট’ নামে (Lok Sabha Election 2024) নতুন একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে, যেখানে প্রার্থীদের বিষয়ে বিশদে জানা যাবে।

    কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে?

    ১. মনিটরিংয়ের জন্য প্রতিটি জেলায় কন্ট্রোল রুম তৈরি হবে।
    ২. ড্রোনের মাধ্যমে কড়া নজরদারি চালানো হবে।
    ৩. চুক্তিভিত্তিক এবং অস্থায়ী কর্মীরা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের কাজে ব্যবহার করা হবে না
    ৪. ভোটের আগে এবং ভোটের পরের কোনও সন্ত্রাস বরদাস্ত করা হবে না।
    ৫. যে কোনও অভিযোগ পেলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে
    ৬. সন্ত্রাস-মুক্ত ভোট করাতে ডিএম এবং এসপি-দের দায়িত্ব নিতে হবে
    ৭. মোট ৩৪ হাজার কোটি টাকা ইতিমধ্যে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
    ৮. বিএসএফ, আইটি, নারকোটিক্স, জিএসটি সহ একাধিক এজেন্সিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অবৈধ সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করা হবে।
    ৯. ব্যাঙ্কের তরফে সমস্ত তথ্য নিয়মিত পাঠানো হচ্ছে।
    ১০. দেশের সব বিমানবন্দরে নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে।
    ১১. হেলিকপ্টার এবং ব্যক্তিগত বিমান নামলে ভিতরে থাকা সমস্ত সামগ্রী তল্লাশি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘‘হিসেব খুললে কেউ মুখ দেখাতে পারবে না’’, বন্ড-ইস্যুতে বিরোধীদের তুলোধনা অমিত শাহের

    Amit Shah: ‘‘হিসেব খুললে কেউ মুখ দেখাতে পারবে না’’, বন্ড-ইস্যুতে বিরোধীদের তুলোধনা অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলেক্টোরাল বন্ড স্বচ্ছ, এমনই মন্তব্য করলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। বিরোধীদের নিশানা করে তিনি আরও বলেন, ‘‘হিসেব খুললে কেউ মুখ দেখাতে পারবে না।’’ এর পাশাপাশি এই ইস্যুতে রাজ্যের শাসক তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেছেন শাহ। রীতিমতো পরিসংখ্যান পেশ করে তুলোধনা করেন বিরোধীদের। ‘ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ-২০২৪’-র একটি মঞ্চে এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিজেপি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার নির্বাচনী বন্ড পেয়েছে। সব মিলিয়ে ২০ হাজার কোটির বন্ড বিক্রি হয়েছে। তাহলে ১৪ হাজার কোটি টাকার বন্ড কোথায় গেল? তৃণমূল ১৬০০ কোটির বন্ড পেয়েছে, কংগ্রেস ১৪০০ কোটির বনড পেয়েছে, বিআরএস ১২০০ কোটির বন্ড পেয়েছে, বিজেডি ৭৭৫ কোটির বন্ড পেয়েছে আর ডিএমকে ৬৩৯ কোটির বন্ড পেয়েছে।’’

    বিরোধীদের তুলোধনা

    তাঁর (Amit Shah) আরও সংযোজন, ‘‘১৩ রাজ্যে আমরা ক্ষমতায়, লোকসভায় আমাদের ৩০৩ সাংসদ, আমাদের সদস্য সংখ্যা ১১ কোটি। সেই অনুপাতে দেখতে গেলে যদি তৃণমূল যদি আমাদের মতো বড় দল হত, তাহলে তারা যুক্তির খাতিরে ২০ হাজার কোটির বন্ড পেত, বিআরএস পেত ৪০ হাজার কোটির বন্ড আর কংগ্রেস পেত ৯ হাজার কোটির বন্ড। আমার বক্তব্য, ৩০৩ সাংসদের দল হয়ে আমরা ৬০০০ কোটির বন্ড পেয়েছি, আর বাকি ২৪২ সাংসদের দলগুলি পেয়েছে ১৪০০০ কোটির বন্ড।’’

    ইলেক্টোরাল বন্ড ভারতীয় রাজনীতি থেকে কালো ধন (টাকা) হটানোর লক্ষ্যে আনা হয়েছে

    অমিত শাহ (Amit Shah) এদিন বলেন, ‘‘ইলেক্টোরাল বন্ড ভারতীয় রাজনীতি থেকে কালো ধন (টাকা) হটানোর লক্ষ্যে আনা হয়েছে। আমাকে কেউ এটা বলুক, ইলেক্টোরাল বন্ডের আগে কীভাবে রাজনৈতিক দলগুলি চাঁদা পেত? বন্ডে কীভাবে টাকা আসে? সংশ্লিষ্ট সংস্থা নিজের চেক ব্যাঙ্ককে দিয়ে একটি বন্ড কেনে এবং নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলকে দিয়ে থাকে। এখানে গোপনীয়তার প্রশ্ন উঠছে। আর যখন নগদে চাঁদা আসত, তখন কী হত? সেই সময় কারও নাম প্রকাশ্যে এসেছে?’’

    নিশানা রাহুল গান্ধীকেও

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে নিশানা করে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ‘‘একটা ধারণা তৈরি করা হচ্ছে যে ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে ভারতীয় জনতা পার্টির অনেক লাভ হয়েছে। কারণ বিজেপি ক্ষমতায় আছে… রাহুল গান্ধী তো অভিযোগ করেছেন যে এটা বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুর্নীতির মাধ্যম এই ইলেক্টোরাল বন্ড। জানি না, কে রাহুল গান্ধীকে এই ধরনের কথা লিখে দেয় এবং তা তিনি বলেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • KCR-daughter K Kavitha arrested: তল্লাশির পর ইডির হাতেই গ্রেফতার কেসিআর-কন্যা কবিতা

    KCR-daughter K Kavitha arrested: তল্লাশির পর ইডির হাতেই গ্রেফতার কেসিআর-কন্যা কবিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ তল্লাশির পর ইডির হাতে গ্রেফতার হলেন কেসিআর-কন্যা কে কবিতা (KCR-daughter K Kavitha arrested)। আয়কর দফতর এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আজ দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেত্রী এবং তেলঙ্গনার বিধান পরিষদের সদস্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর-কন্যাকে গ্রেফতার করেছে। হায়দ্রাবাদ থেকে দিল্লিতে আনা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় দেশের রাজনীতিতে শোরগোল পড়েছে।

    বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার (KCR-daughter K Kavitha arrested)

    আজ শুক্রবার আচমকাই কেসিআর-কন্যা কবিতার (KCR-daughter K Kavitha arrested) হায়দ্রাবাদের বাড়িতে তল্লাশি চালায় আয়কর দফতর এবং ইডি। এদিন তদন্ত করতে দুই সংস্থার অন্তত ১০ আধিকারিক বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি চালায়। সেই সময় বাড়িতে ছিলেন কএসিআর-কন্যা এবং তাঁর স্বামী ডি অনিল কুমার। তাঁদের উপস্থিতিতেই তল্লাশি চলে বলে জানা গিয়েছে। আবগারি মামলায় অন্যতম প্রধান অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন এই কবিতা। আগে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পক্ষ থেকে একাধিকবার হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তিনি হাজিরা দেননি। এমন কী তদন্তের মোকাবিলা যাতে না করতে হয়, তাই সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গিয়েছিলেন তিনি। কবিতা ২০১৪ সাল থেকে দুইবার সাংসদ হয়েছিলেন। কিন্তু তবু গ্রেফতার হতেই হল তাঁকে।

    গত ডিসেম্বর মাসে তদন্তে নাম উঠে আসে

    গত ডিসেম্বর মাসে যখন মণীশ সিসোদিয়া ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল ইডি, সেই সময় সূত্রে ধরে তদন্তে নাম উঠে এসেছিল কবিতার (KCR-daughter K Kavitha arrested)। পরবর্তী কালে কবিতার মোবাইল পরিচিতি বদলানো হয়। কেজরীওয়াল সরকারের আবগারি দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দক্ষিণ ভারতের আরও এক নেতা অরুণ রামচন্দ্র পিল্লাই। এছাড়াও এই আবগারি দুর্নীতির সঙ্গে কংগ্রেসের সাংসদ এম শ্রীনিবাসুলু রেড্ডি এবং হায়দরাবাদের ব্যবসায়ী শরৎ রেড্ডি প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত বলে জানা গিয়েছে। এবারে তাঁদের মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অপরদিকে গত বুধবার কেসিআরের তরফ থেকে দলের লোকসভা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেও নিজের মেয়েকে এইবার টিকিট দেননি। পরিবারের প্রতি স্বজন পোষণের অভিযোগকে মুছে ফেলতে চাইছিলেন কেসিআর, এমনটা বলা হলেও গ্রেফতারির আশঙ্কা ছিলই। আর এর মধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন কে কবিতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! নির্যাতনের করুণ কাহিনি শোনালেন ১১ জন

    Sandeshkhali Case: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! নির্যাতনের করুণ কাহিনি শোনালেন ১১ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতির দুয়ারে সন্দেশখালি! সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) শুক্রবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে দেখা করলেন ১১ জন ‘নির্যাতিত’। এঁদের মধ্যে পাঁচজন মহিলার পাশাপাশি ছিলেন ছ’জন পুরুষও। রাষ্ট্রপতিকে নিজেদের দুর্দশার কথা জানিয়ে প্রতিকার চেয়েছেন তাঁরা। সূত্রের খবর, সন্দেশখালির প্রতিনিধিদের বক্তব্য মন দিয়ে শুনেছেন রাষ্ট্রপতি। করেছেন দুঃখপ্রকাশও।

    রাষ্ট্রপতির দুয়ারে ‘নির্যাতিত’রা

    সন্দেশখালির নির্যাতিতদের রাষ্ট্রপতি ভবনে নিয়ে গিয়েছিলেন ‘সেন্টার ফর এসসি এসটি সাপোর্ট অ্যান্ড রিসার্চে’র ডিরেক্টর পার্থ বিশ্বাস। তিনি বলেন, “রাষ্ট্রপতি যাতে নির্যাতিতদের মুখ থেকেই সন্দেশখালির বিষয়টি জানতে পারেন, তাই রাষ্ট্রপতি ভবনে নিয়ে আসা হয়েছিল ওই ১১ জনকে। রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu) তাঁদের কথা শুনেছেন। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশও করেছেন। জানিয়েছেন সহানুভূতিও।” সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Case) জেরে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি উঠেছিল। তবে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু কিছু বলেছেন কিনা, তা জানা যায়নি।

    রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট

    সন্দেশখালিকাণ্ডের রিপোর্ট গিয়েছে রাষ্ট্রপতির (Draupadi Murmu) কাছে। কেননা, জাতীয় তফশিলি জাতি ও জনজাতির কমিশনের পাশাপাশি জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও মহিলা কমিশনও চিঠি দিয়েছিল তাঁকে। তবে এদিন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ হল নির্যাতিতদের। সরাসরি তাঁদের মুখ থেকেই শুনলেন সন্দেশখালিকাণ্ডের করুণ কাহিনি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় তৃণমূলের সাসপেন্ডেড নেতা শেখ শাহজাহানের। সন্দেশখালিতে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রমণের শিকার হন ইডির আধিকারিকরা। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে জখম হন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় সিএএ-র লাভের কড়ি ঘরে তুলবে বিজেপি, বলছে ‘ইন্ডিয়া টিভি’-র সমীক্ষা

    এর পরেই গা ঢাকা দেন শাহজাহান। ৫৫ দিন পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এর পরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে তৃণমূল। শাহজাহান গ্রেফতার হতেই মুখ খোলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা। তাঁদের অভিযোগ, দলীয় বৈঠকের অছিলায় ডেকে নিয়ে যাওয়া হত তাঁদের। পরে সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিস কিংবা বাগান বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা হত। যেতে না চাইলে ভয় দেখানো হত। বাধ্য হয়ে শাহজাহান বাহিনীর সব অত্যাচার সহ্য করতেন বলে দাবি নির্যাতিতাদের। উল্লেখ্য, বর্তমানে শাহজাহান রয়েছেন সিবিআই হেফাজতে। তাঁর দুই শাগরেদ শিবু হাজরা ও উত্তম সর্দারও আপাতত গারদে (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand News: বসন্ত এলেই যেন নতুন রূপে, নতুন রঙে সেজে ওঠে ঝাড়খণ্ডের ম্যাকলাস্কিগঞ্জ!

    Jharkhand News: বসন্ত এলেই যেন নতুন রূপে, নতুন রঙে সেজে ওঠে ঝাড়খণ্ডের ম্যাকলাস্কিগঞ্জ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্জনে, নিরালায় অনাবিল প্রকৃতির মাঝে দু’দণ্ড শান্তির খোঁজে যাঁরা পথে বের হন, তাঁদের কাছে অন্যতম সেরা স্থান হল পশ্চিমবঙ্গের নিকটতম প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডের অপূর্ব সুন্দর পর্যটনকেন্দ্র ম্যাকলাস্কিগঞ্জ (Jharkhand News)। ১৯৩৪ সালে রাতুর মহারাজের কাছ থেকে প্রায় ১০০০ হেক্টর জমি লিজ নিয়ে (যার মধ্যে ছিল কঙ্কা, হেসাল, লাপড়া বস্তি) এদেশে বসবাসকারী অ্যাংলো ইন্ডিয়ান মানুষজনের নিজস্ব ভূমি হিসেবে এক আরণ্যক জনবসতি গড়ে তোলেন ই টি ম্যাকক্লস্কি সাহেব, যা পরবর্তীকালে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে হয়ে দাঁড়ায় “ম্যাকলাস্কিগঞ্জ”। একে আপামর বাঙালি এবং প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকের মনে চিরস্থায়ী করে রেখে গিয়েছেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহ। এই ম্যাকলাস্কিগঞ্জ-এর পটভূমিতেই তিনি লিখেছিলেন তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস “একটু উষ্ণতার জন্য।

    লাল পলাশ আর কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম আলো (Jharkhand News)

    চারদিকে শিমুল, পলাশ, মাদার, কৃষ্ণচূড়া গাছের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারে জ্যাকারান্ডা, পুটুস ফুলের রঙিন আকর্ষণ। মাঝে মধ্যেই রয়েছে বেশ বড় বড় আমবাগান। লালমাটির পাথুরে পথ। সেই পথের-ই দু’পাশে রয়েছে একাধিক অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের বাড়ি। তবে বর্তমানে এখানে আর অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের বাস আগের মতো নেই, তবুও এখনও বেশ কিছু অ্যাংলো ইন্ডিয়ান পরিবার বাস করেন। বসন্ত ঋতু এলেই এই সমগ্র অঞ্চল যেন নতুন রূপে, নতুন রঙে সেজে ওঠে। লাল পলাশ আর কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম আলোয় সমগ্র ম্যাকলাস্কিগঞ্জ যেন এক অপরূপ মোহময়ী রূপ ধারণ করে। কাছেই এক ছোট্ট পাহাড়, নাম “নাকো পাহাড়”। কেউ কেউ আবার একে “নক্কী” পাহাড় বলেও জানেন। এখানে রয়েছে একটি ছোট্ট নদী। আদিবাসী কিশোরীর উচ্ছলতায় আপন খেয়ালে বয়ে চলেছে সেই ছোট্ট কিন্তু সুন্দরী নদী। রয়েছে আদিবাসী হস্তশিল্প সমবায় “জাগৃতি বিহার”, আর এখানে রয়েছে একটি অদ্ভুত স্থাপত্য। একই জায়গায় গড়ে তোলা হচ্ছিল একটি হিন্দু মন্দির, খ্রিষ্টানদের জন্য চার্চ, মুসলিমদের জন্য মসজিদ। যদিও এটির নির্মাণকাজ পুরোপুরি সম্পূর্ণ হয়নি, তবু সর্বধর্মের মিলনের স্মারক হিসেবে এটি একটি অনন্য উদ্যোগ হয়ে উঠতে পারে। এসব তো দেখবেনই, সঙ্গে প্রাণ ভরে উপভোগ করুন এখানকার শান্ত, নির্মল পরিবেশ, অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বসন্তের পলাশ আর কৃষ্ণচূড়া ফুলের আগুন রাঙা ছবি (Jharkhand News)।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Jharkhand News)

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে ডালটনগঞ্জ বা বেতলা যাওয়ার প্রায় সব ট্রেনই যাচ্ছে ম্যাকলাস্কিগঞ্জের (Jharkhand News) ওপর দিয়ে। হাওড়া থেকে যাচ্ছে শক্তিপুঞ্জ এক্সপ্রেস, ভূপাল এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। আবার রাঁচি থেকে বাস যাচ্ছে ম্যাকলাস্কিগঞ্জ। রাঁচি থেকে সড়কপথে দূরত্ব প্রায় ৬০ কিমি। যেতে সময় লাগে প্রায় দুই-আড়াই ঘণ্টা। আর হাওড়া থেকে রেলপথে দূরত্ব প্রায় ৪৫২ কিমি। সময় লাগে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টা। আর ডালটনগঞ্জ শহর থেকে সময় লাগে প্রায় তিন থেকে চার ঘণ্টা।
    থাকা খাওয়া-এক সময় এখানে বেশ কিছু হোটেল ছিল। বর্তমানে এখানে হোটেলের সংখ্যা বেশ কম। তবে এখন ও এখানে বেশ কিছু বাড়ি আছে যেগুলো প্রয়োজনে পর্যটকের ভাড়া দেওয়া হয়। এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ০৮৯৮১৬১২১০০ নম্বরে। আর হোটেল বুকিং বা এই বিষয়ে বিশদ জানতে প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ০৭৭৩৯০৮৯০৫২ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ১৫-১৭ মার্চ নাগপুরে আরএসএস-এর সর্বভারতীয় বৈঠক, উঠবে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ?

    Sandeshkhali: ১৫-১৭ মার্চ নাগপুরে আরএসএস-এর সর্বভারতীয় বৈঠক, উঠবে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৫ থেকে ১৭ মার্চ নাগপুরে বসছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর্বভারতীয় বৈঠক। সঙ্ঘের এই অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠকে উঠতে পারে পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালি (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ। প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ১০০ বছর পূর্তি হতে চলেছে। তাই আগামী এক বছর দেশজুড়ে কোন কোন সংগঠনিক কাজ করা হবে তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে সম্প্রতি মহিলাদের উপর যেভাবে অত্যাচারের কথা উঠে এসেছে, তার পুরোটাই সঙ্ঘের বৈঠকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা হবে।

    অনুপ্রবেশ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সরব সঙ্ঘ

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ এবং তার বিভিন্ন শাখা সংগঠন দীর্ঘদিন ধরেই সরব হয়েছে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশের বিষয়ে। অনুপ্রবেশের কারণে সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে যে জনবিন্যাস বদলে গিয়েছে, তাও বিভিন্ন সময় রিপোর্টে উঠে এসেছে। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) দেখা গিয়েছে যে সেখানকার মহিলারা নিজেরাই রাস্তায় নেমেছেন অত্যাচারের বিরুদ্ধে। মহিলা শক্তিই আন্দোলনকে সংগঠিত করেছে। সাম্প্রতিক অতীতে, সন্দেশখালির মতো আন্দোলন সারা দেশেই বেনজির। তাই তফশিলি জাতিদের উপর অত্যাচারের ঘটনা ফেব্রুয়ারি মাসের ১৭, ১৮ তারিখ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হওয়া বিজেপির জাতীয় সম্মেলনে স্থান পেয়েছে। এবার তা উঠে আসতে পারে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভাতেও।

    ১,৫৭০ প্রতিনিধি যোগ দেবেন বৈঠকে

    জানা গিয়েছে, ওই প্রতিনিধি সভাতে যোগ দেবেন সারা দেশের সঙ্ঘের পদাধিকারীরা। এর পাশাপাশি ওই বৈঠকে থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক বিএল সন্তোষ। আরএসএস সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৫৭০ জন এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। সন্দেশখালি ছাড়াও সারা দেশে কৃষকদের আন্দোলন নিয়ে সেখানে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি জাতপাতের (Sandeshkhali) যে রাজনীতি দেশে বিজেপি বিরোধী দলগুলো শুরু করেছে সেই নিয়েও আলোচনা হবে। প্রতিবারই আরএসএস-এর বৈঠকে উঠে আসে বেশ কিছু সামাজিক ইস্যু। এবারেও সে সমস্ত আলোচনা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনের মুখে ‘রামধাক্কা’, রাজস্থানে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে একাধিক নেতা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচনের মুখে ‘রামধাক্কা’, রাজস্থানে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে একাধিক নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই খাদের কিনারে চলে যাচ্ছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এখনও ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেনি সোনিয়া গান্ধীর দল। বিজেপি বিরোধী একটা জোট গড়া হয়েছে বটে, করা হয়েছে নামকরণও, তবে ‘ইন্ডি’ নামের ওই জোটের ভিত কতটা পোক্ত, তা নিয়ে সন্দিহান জোটের নেতারাই।

    ফের ধস কংগ্রেসে

    এমতাবস্থায় ফের ধস কংগ্রেস শিবিরে। রাজস্থানের একাধিক নেতা হাত ছেড়ে যোগ দিলেন পদ্ম শিবিরে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী কংগ্রেসের রাজেন্দ্র যাদব এবং লাল চাঁদ কাটারিয়াও। রবিবার অনুগামীদের নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন তাঁরা। এদিন যাঁরা কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক রিছপাল মির্ধা, বিজয়পাল মির্ধা এবং খিলাড়ি বৈরা, প্রাক্তন নির্দল এমএলএ অলোক বেনিওয়াল, পূর্বতন কংগ্রেস সেবাদলের রাজ্যের প্রধান সুরেশ চৌধুরী, রামপাল শর্মা এবং রিজু ঝুনঝুনওয়ালাও। এদিন (Lok Sabha Elections 2024) দলবদলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিপি জোশী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবও। নবাগতদের বিজেপিতে স্বাগত জানান তাঁরা।

    বিজেপিতে মির্ধা পরিবার 

    অশোক গেহলটের মন্ত্রিসভায় ছিলেন কাটারিয়া ও যাদব। ইউপিএ সরকারের জমানায় কাটারিয়া কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হয়েছিলেন। রিছপাল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ জ্যোতি মির্ধার কাকা। ২০২৩ সালে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ছেড়ে জ্যোতি যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। এই জ্যোতিকে নাগপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করেছে বিজেপি। জাঠ অধ্যুষিত নাগপুর ও আশপাশের এলাকায় মির্ধা পরিবারের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই নাগপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়েছে জ্যোতিকে। বিজেপির বিধায়ক ছিলেন রণধীর সিং ভিন্দার। পরে দল ছেড়ে নিজেই গড়ে ফেলেন জনতা সেনা। এই দলকেও এদিন রণধীর মিশিয়ে দিলেন বিজেপিতে।

    আরও পড়ুুন: ‘তালিবানি কায়দায় তৃণমূল সন্দেশখালিতে সন্ত্রাস চালিয়েছে’, বিস্ফোরক মুক্তার আব্বাস নাগভি

    এদিকে, শনিবারই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ পচৌরি ভুপালে যোগ দিয়েছিলেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে মধ্যপ্রদেশে রামধাক্কা খেল কংগ্রেস। বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস আগে বর্ণহীন, শ্রেণিহীন সমাজের কথা বলত। কিন্তু তারা এখন বর্ণ ও শ্রেণির ভিত্তিতে দেশ ভাগ করতে চাইছে (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share