Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Parliament Security Breach: লোকসভায় স্মোককাণ্ড, রাজ্যগুলির কাছে নিরাপত্তা প্রধানের নাম চাইল কেন্দ্র

    Parliament Security Breach: লোকসভায় স্মোককাণ্ড, রাজ্যগুলির কাছে নিরাপত্তা প্রধানের নাম চাইল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ হামলার পরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক গত ১৪ ডিসেম্বরে সমস্ত রাজ্য সরকারগুলির মুখ্যসচিবদের চিঠি পাঠিয়েছিল। এই চিঠিতে রাজ্যগুলির তরফ থেকে সংসদে নিরাপত্তা প্রধানের নাম চাওয়া হয়েছে। ১০ লাইনের ওই চিঠিতে রাজ্যের যোগ্য আইপিএস অফিসারদের নাম প্রস্তাব আকারে পাঠাতে বলেছে (Parliament Security Breach) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই নাম জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। গোয়া, মিজোরাম এবং অরুণাচল প্রদেশ, এই তিন রাজ্যে এখনও পর্যন্ত চিঠি পাঠানো হয়নি। তবে সমস্ত কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের প্রশাসনিক প্রধানদের কাছেও এই চিঠি গিয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, সংসদে নিরাপত্তা প্রধানের পদে ছিলেন ১৯৯৭ ব্যাচের উত্তর প্রদেশ ক্যাডারের আইপিএস রঘুবীর লাল। গত অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়েই তাঁকে নিজ রাজ্যে বদলি করা হয়। সেই থেকে ওই পদে একজন অফিসারকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল বলে খবর।

    ১৩ ডিসেম্বরের ঘটনা নতুন কিছু নয়

    গত ১৩ ডিসেম্বর সংসদে রং বোমা নিয়ে হামলা নতুন কিছু নয়। এর আগেও একাধিকবার ঘটেছে এমন ঘটনা। তথ্য বলছে, ১৯৮৩ সালে স্লোগান দিতে দিতে রাজ্যসভার এক সাংসদের চেম্বার লক্ষ্য করে চটি ছুড়েছিল এক দর্শক। রাজ্যসভায় স্লোগান দিতে দিতে লিফলেটও ছুড়েছিল এক দর্শক। ১৯৯১ থেকে ৯৪ সালের মধ্যেও একাধিকবার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দিয়ে (Parliament Security Breach) অধিবেশন কক্ষে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল।

    স্পিকার ওম বিড়লার চিঠি

    সংসদে হানার (Parliament Security Breach) পরেই গড়া হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি। সেই কমিটি বর্তমানে ঘটনার তদন্ত করছে। এনিয়ে সাংসদদের চিঠিও লিখেছেন স্পিকার ওম বিড়লা। সাংসদদের পাঠানো চিঠিতে ওম বিড়লা লিখেছেন, “১৩ ডিসেম্বর সংসদে যা ঘটেছে, তার সঙ্গে সাংসদদের সাসপেন্ড করার ঘটনাটি জুড়ে দেওয়া দুর্ভাগ্যজনক।” তিনি জানিয়েছেন, অধিবেশন কক্ষে সাংসদদের অশালীন আচরণের প্রশংসা দেশবাসী করে না। সংসদের শৃঙ্খলা ও সম্মান রক্ষার্থেই সাংসদদের সাসপেন্ড করা হয়েছে জানিয়ে স্পিকারের বার্তা, “আশা করি, ভবিষ্যতে সংসদের গরিমা ও মর্যাদাকে গুরুত্ব দেবেন সাংসদরা।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha: তুমুল বিশৃঙ্খলা ও অসংসদীয় আচরণ! লোকসভা ও রাজ্যসভায় একই দিনে সাসপেন্ড ৬৭ সাংসদ

    Loksabha: তুমুল বিশৃঙ্খলা ও অসংসদীয় আচরণ! লোকসভা ও রাজ্যসভায় একই দিনে সাসপেন্ড ৬৭ সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অসংসদীয় আচরণের অভিযোগ বিরোধী সাংদদের বিরুদ্ধে। লোকসভা (Loksabha) ও রাজ্যসভা এদিন চরম বিশৃঙ্খলা সাক্ষী থাকল, যার নেপথ্যে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি। লোকসভার স্মোককাণ্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন যে এনিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার, বিতর্কের চেয়ে। প্রসঙ্গত, গত ১৩ ডিসেম্বর ঘটনার পরেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও গঠন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তারপরেও বিরোধী সাংসদদের এহেন আচরণে উঠছে প্রশ্ন। সোমবার স্মোককাণ্ড নিয়ে তুমুল হই-হট্টগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। আর এ কারণেই ৩৩ জন লোকসভার সাংসদকে (Loksabha) এবং ৩৪ জন রাজ্যসভার সাংসদকে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হল। যার মধ্যে রয়েছেন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। এই হিসেবে দুটি কক্ষ মিলিয়ে একই দিনে সাসপেন্ড করা হল ৬৭ সাংসদকে।

    তৃণমূলের ৯ সাংসদ সাসপেন্ড

    এরাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নয় সাংসদও রয়েছেন তালিকায়। নারদাকাণ্ডে অভিযুক্ত সৌগত রায় তো রয়েছেন, পাশাপাশি কাকলি ঘোষ দস্তিদার, শতাব্দী রায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দারদেরও সাসপেন্ড করা হয়েছে বিশৃঙ্খল আচরণের জন্য। অন্যদিকে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর ডিএমকে সাংসদ দয়ানিধি মারণ ও টিআর বালুকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করেন লোকসভায় (Loksabha)। কিন্তু এখানেই উঠছে প্রশ্ন। ঘটনার দিনই সিআরপিএফের শীর্ষ আধিকারিককে মাথায় রেখে কমিটি তৈরি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাড়ানো হয়েছে সংসদের (Loksabha) নিরাপত্তা। গ্যালারি এবং ভবনের মাঝখানে বসানো হচ্ছে পুরু কাচের দেওয়াল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  নিজের করণীয় কাজ তো করেছেন। অমিত শাহের কাজই তো তাঁর সবচেয়ে বড় বিবৃতি। তারপরে আলাদা করে বিবৃতির প্রয়োজন কি রয়েছে? এমনটাই প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের।

    ইস্যু নেই বিরোধীদের!

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, ‘‘কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলো কোনওরকম ইস্যু পাচ্ছে না। বছর ঘুরলে লোকসভা ভোটও রয়েছে। তাই লোকসভার স্মোককাণ্ডকেই রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে চলতি শীতকালীন অধিবেশন কে পন্ড করতে চাইছে তারা।’’ প্রসঙ্গত, আজকের ৩৩ জনকে নিয়ে মোট ৪৭ জন লোকসভার সদস্যকে বিভিন্ন ইস্যুতে শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swarveda Temple: ‘‘স্বরভেদ মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক’’, বললেন মোদি

    Swarveda Temple: ‘‘স্বরভেদ মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার বারাণসীর স্বরভেদ মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন মন্দির উদ্বোধনের পরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘স্বরভেদ (Swarveda temple) মন্দির ভারতের সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ক্ষমতার আধুনিক প্রতীক।’’ প্রসঙ্গত বিশ্বের বৃহত্তম ধ্যান মন্দির হতে চলেছে এই স্বরভেদ মন্দির। এদিন প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বেদ, উপনিষদ, রামায়ণ, গীতা, মহাভারত প্রভৃতি ধর্মগ্রন্থগুলির আধ্যাত্মিক শিক্ষাকেও অত্যন্ত সুন্দরভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছে মন্দিরের দেওয়ালে। সাধুসন্তদের মার্গদর্শনে কাশীর সাধারণ মানুষ সর্বদাই উন্নতি এবং আধুনিকতায় নতুন উচ্চতা ছুঁয়ে চলেছে। তার উদাহরণ হল স্বরভেদ মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে দুই দিনের সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পাশাপাশি এখানে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রাতেও অংশগ্রহণ করতে দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে। এদিন মন্দির উদ্বোধনে তাঁর সঙ্গে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও।

    স্বরভেদ নামকরণের মানে কী?

    স্বরভেদ (Swarveda temple) শব্দটি আসলে স্ব ও বেদ দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। স্ব শব্দের অর্থ আত্মা এবং বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান। জ্ঞান বা আত্মজ্ঞান যে জিনিসের দ্বারা পাওয়া যায় তাকেই বলে স্বরভেদ। এই মন্দিরে নির্দিষ্ট কোনও দেবতার পুজো হবে না। তার পরিবর্তে ধ্যান করে আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন আগ্রহীরা। এই মন্দিরকে ধ্যানের পীঠস্থানও বলা যেতে পারে। জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের বারাণসী শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে উমরাহাতে অবস্থিত এই মন্দির। প্রসঙ্গত, এখানকার ‘সদগুরু সাদাফল দেব বিহঙ্গম যোগ সংস্থা’  এই মন্দির (Swarveda temple) নির্মাণ করেছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম যোদ্ধা ছিলেন মহর্ষি সাদাফল দেবজি মহারাজ। তাঁরই লেখা পুস্তক থেকে এই মন্দিরের এমন নামকরণ হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তিনি বিহঙ্গম ধ্যানের প্রতিষ্ঠাতা।

    মন্দিরের খুঁটিনাটি

    এই মন্দির সাততলার হতে চলেছে। তিন লাখ বর্গফুট এলাকা জুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে এই মন্দির। মন্দির তৈরি হয়েছে মাকরানা মার্বেল দিয়ে। মন্দিরের মাথায় রয়েছে ১২৫টি পাপড়ি (পদ্মের গম্বুজ)। ১৫ জন ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৬,০০ শ্রমিক এই বিশাল মন্দির তৈরি করেছেন। আধুনিক আলোর মালায় এই মন্দিরের (Swarveda temple) সৌন্দর্য আরো বেশি ফুটে উঠছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • IAF Jet Crash: নিজের জীবনের বিনিময়ে কয়েকশো গ্রামবাসীর প্রাণ বাঁচালেন বায়ুসেনার পাইলট অভিমন্যু

    IAF Jet Crash: নিজের জীবনের বিনিময়ে কয়েকশো গ্রামবাসীর প্রাণ বাঁচালেন বায়ুসেনার পাইলট অভিমন্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের জীবনের বিনিময়ে কয়েকশো গ্রামবাসীর প্রাণ বাঁচালেন বায়ুসেনার এক জওয়ান (IAF Jet Crash)। দেরাদুনের বাসিন্দা ৩৩ বছরের অভিমন্যু রাই বায়ুসেনার স্কোয়াড্রন লিডার ছিলেন। গত মাসে হায়দরাবাদ এয়ারপোর্টের ট্রেনিং অ্যাকাডেমি থেকে একটি ট্রেনার জেট নিয়ে আকাশে ওড়েন অভিমন্যু। ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানটিতে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়। অভিমন্যু বুঝতে পারেন যে দুর্ঘটনা আসন্ন। সে সময় বিমানটি একটি গ্রামের উপরে ভেঙে পড়তে পারতো যার ফলে প্রাণ যেত অসংখ্য নিরীহ মানুষের। অভিমন্যুর সামনে বিকল্প ছিল যে লাফ দিয়ে বিমান থেকে নেমে পড়া কিন্তু সেটা হলে বিমান (IAF Jet Crash) ওই গ্রামেই ভেঙে পড়তো। তাই বিমানটিকে অন্যত্র নিয়ে যান অভিমন্যু। কিছুক্ষণের মধ্যেই জেট বিমানটি ভেঙে পড়ে এতে মারা যান তিনি।

    অভিমন্যুর কাজকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন বায়ুসেনার আধিকারিকরা

    তাঁর এই কাজকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বায়ু সেনার (IAF Jet Crash) আধিকারিকরা, তাঁরা বলছেন, ‘‘নিজের জীবন দিয়ে কয়েকশো গ্রামবাসীর প্রাণ বাঁচালেন অভিমন্যু। জানা গিয়েছে, অভিমন্যুর স্ত্রী অক্ষতা রাই তিনিও বায়ুসেনার একজন লেফটেন্যান্ট কমান্ডার। এর পাশাপাশি অভিমুন্য রাইয়ের পুরো পরিবারই সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তাঁর বাবা বিমান বাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত গ্রুপ ক্যাপ্টেন বলে জানা গিয়েছে। হায়দরাবাদেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় তাঁর সে সময় হাজির ছিলেন তাঁর সহকর্মীরা।

    ভিভিআইপি-দের পাইলট ছিলেন অভিমন্যু

    জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী সহ ভিভিআইপিদের বিমান চালানোর জন্য ৯ জন পাইলটের যে টিম ছিল সেখানকারই একজন ছিলেন অভিমন্যু। নিজের ব্যাচমেট ও জুনিয়রদের সঙ্গে অভিমন্যুর খুব ভালো সম্পর্ক ছিল বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে অভিমন্যুর মা বলেন, ‘‘গ্রামের সাধারণ মানুষের জীবনকে অগ্রাধিকার (IAF Jet Crash) দিয়েছিল সে, না হলে সে সহজেই বিমান থেকে বের হয়ে যেতে পারত। নিজের নামকে সার্থক করেছে সে।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, অনুপ্রেরণামূলক সিনেমা দেখতেই পছন্দ করতেন অভিমন্যু। ঘটনার আগের দিন রাতেই তিনি ‘শ্যাম বাহাদুর’ ছবিটি দেখেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ হয়ে মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা (Tanuja)। সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। বর্তমানে তিনি আইসিইউতে রয়েছেন। উল্লেখ্য, তাঁকে ২০১৮ সালে শেষ ‘সোনার পাহাড়’ বাংলা ছায়াছবিতে কাজ করতে দেখা গিয়েছে।

    জুহু হাসপাতাল সূত্রে কী খবর (Tanuja)?

    মুম্বই জুহু হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিনেত্রী তনুজা (Tanuja) বার্ধক্যজনিত কারণে শারীরিক ভাবে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকে চিকিৎসকদের নজরে রাখা হয়েছে। তবে সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, তিনি এখন ভালো রয়েছেন, চিন্তার তেমন কোনও কারণ নেই। তাঁর পরিস্থিতি আপাতত স্থিতিশীল।

    বেশ জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তনুজা

    চলচ্চিত্র পরিচালক কুমারসেন সমর্থ এবং অভিনেত্রী শোভনা সমর্থের মেয়ে হলেন তনুজা সমর্থ (Tanuja)। ১৯৭৩ সালে চিত্র পরিচালক সমু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তনুজার। তাঁদের দুই কন্যাসন্তান কাজল এবং তানিশা। ১৯৫০ সাল থেকে ‘হামারি বেটি’ সিনেমা দিয়ে কাজের শুরু তনুজার। ১৯৬০ সালে নিজের মা শোভনার ‘ছাবিলি’ সিনেমাতে অভিনয় করেছিলেন তনুজা। এছাড়াও ১৯৬১ সালে ‘হামারি ইয়াদ আয়েগি’ ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। অভিনয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন।

    বাংলা সিনেমাতেও কাজ করেছেন তনুজা

    তনুজা (Tanuja) হিন্দি সিনেমার পাশাপাশি বাংলা সিনেমায়ও অনেক কাজ করেছেন। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘দেয়া নেয়া’ ছবিতে অভিনয় করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’, ১৯৬৯ সালে ‘তিন ভুবনের পারে’ এবং ‘প্রথম কদম ফুল’, ১৯৭০ সালে ‘রাজকুমারী’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয় করে প্রচুর দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। এছাড়াও ‘বাহারে ফির ভি’, ‘জুয়েল থিফ’, ‘হাতি মেরে সাথী’ ‘মেরে জীবন সাথী’-সহ একাধিক সিনেমায় অভিনয় করে সম্মানিত হয়েছেন। তবে ১৯৬৭ সালের ‘জুয়েল থিফ’ সিনেমায় সহ অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হন তিনি। আবার ১৯৬৯ সালে ‘প্যায়সা ইয়া পেয়ার’ ছবির জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান তনুজা। তাঁর অসুস্থতায় ভক্ত মহলে উদ্বেগের ছায়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কাশী-তামিল সঙ্গম উৎসবের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনুবাদ করল মোদির ভাষণ

    PM Modi: কাশী-তামিল সঙ্গম উৎসবের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনুবাদ করল মোদির ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই কাশী-তামিল সঙ্গম দ্বিতীয় সংস্করণের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘কাশী-তামিল সঙ্গমের মাধ্যমে মজবুত হচ্ছে, একভারত-শ্রেষ্ঠ ভারত নীতি। অন্যান্য দেশের রাজনৈতিক পরিচয় থাকলেও, আমাদের ভারতের ক্ষেত্রে আধ্যাত্মিক পরিচয়ই প্রাধান্য পায়।’’ এদিন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষণ তামিলে অনুবাদ করা হয়।  দুই দিনের সফরে নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে একাধিক প্রকল্পে উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের কথা রয়েছে তাঁর। সোমবার তাঁর উদ্বোধন করার কথা রয়েছে স্বরভেদ মন্দিরেরও। রবিবারই কন্যাকুমারী ও বারাণসীর মধ্যে চলমান কাশী-তামিল সঙ্গম এক্সপ্রেস ট্রেনেরও যাত্রার সূচনা করেন। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ও বহু বিশিষ্টরা।

    ১৭ থেকে ২০ ডিসেম্বর কাশী-তামিল সঙ্গম

    কাশী-তামিল সঙ্গম, দ্বিতীয় সংস্করণ ১৭-৩০ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্য়মে দেশের উত্তর ও দক্ষিণের ইতিহাস এবং সংস্কৃতির আদান-প্রদান চলবে। তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি থেকে ১৪০০ জন প্রতিনিধি কাশী-তামিল সঙ্গমে অংশ নিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। তামিল দলের প্রথম ব্যাচ তামিলনাড়ুর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়ে আগেই বারাণসী পৌঁছেছে। শিক্ষক, বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব, কৃষক, শিল্পী, লেখক, ব্যবসায়ীরাও এসেছেন কাশী-তামিল সঙ্গমে।

    গত বছরই প্রথম কাশী-তামিল সঙ্গম অনুষ্ঠিত হয় 

    জানা গিয়েছে, ছয়টি দল বারাণসীতে এসেছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানতো চলবেই। এছাড়াও, তামিলনাড়ু এবং কাশী উভয় স্থানের শিল্প, সঙ্গীত, তাঁত, হস্তশিল্প, রন্ধনপ্রণালী এই সবের ওপর  একটি প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে। কাশী-তামিল সঙ্গমে সাহিত্য, প্রাচীন গ্রন্থ, দর্শন, আধ্যাত্মিকতা, সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, যোগ এবং আয়ুর্বেদ বিষয়ে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে। গত বছরই এই অনুষ্ঠান প্রথম চালু করে মোদি সরকার। ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর সম্পন্ন হয় কাশী-তামিল সঙ্গমের প্রথম সংস্করণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Airport: প্রস্তুত অযোধ্যার বিমান বন্দর, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কবে জানেন?

    Ayodhya Airport: প্রস্তুত অযোধ্যার বিমান বন্দর, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে কেন্দ্র করে সেজে উঠেছে অযোধ্যা। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন মন্দিরের। তার আগে খুলে যাচ্ছে অযোধ্য়ার (Ayodhya Airport) বিমান বন্দরও। পুরো বিমান বন্দরকে মন্দিরের ধাঁচে গড়ে তোলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রথম উড়ান সম্পন্ন হবে এই বিমান বন্দর থেকে। বাণিজ্যিকভাবে উড়ান চালু হচ্ছে আগামী ৬ জানুয়ারি থেকে। জানা গিয়েছে, বিমান বন্দরটির অবস্থান রাম মন্দির থেকে ১০ কিমি দূরে। নাম রাখা হয়েছে, ‘মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্র ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট’। ১৫ ডিসেম্বর প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে।

    জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা অযোধ্যায়

    ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ৩০ ডিসেম্বর প্রথম বিমানটি অযোধ্যা (Ayodhya Airport) বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। দিল্লি থেকে অযোধ্যা সরাসরি ফ্লাইট ৬ জানুয়ারি এবং আহমেদাবাদ থেকে অযোধ্যার বিমান যাত্রা ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে। দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য রাম ভক্ত হাজির হবেন অযোধ্য়ায়, আবার মাস কয়েক আগেই রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ষড়যন্ত্রে গ্রেফতার করা হয় বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসীকে। ঠিক এই কারণে অযোধ্যার বিমান বন্দরে তাই জোরদার নিরাপত্তার আয়োজন করা হয়েছে।

    বিমান বন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বিমান বন্দরটির (Ayodhya Airport) উদ্বোধন করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৮২১ একর জমির উপর নির্মিত বিমানবন্দরে একটি ২২০০ মিটার রানওয়ে রয়েছে। টার্মিনাল ভবনও সেজে উঠছে। নাইট ল্যান্ডিং যন্ত্রপাতি, এটিসি টাওয়ার, ফায়ার স্টেশন এই সমস্ত ব্যবস্থাগুলিও গড়ে তোলা হয়েছে। কুয়াশার মধ্যেও যাতে বিমান অবতরণ করতে পারে এর জন্যও নানা ব্যবস্থা থাকছে। জানা গিয়েছে, ৬ জানুয়ারি বাণিজ্যিকভাবে বিমানবন্দর চালু হতেই দিল্লি থেকে বিমান অযোধ্যার উদ্দেশে পাড়ি দেবে ঠিক দুপুর ১১টা ৫৫ মিনিটে। অযোধ্যায় আসবে ১টা ১৫ মিনিটি। দিল্লি ফেরার বিমান থাকবে রাত ১টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে আহমেদাবাদ থেকে প্রথম বিমান দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবে আগামী ১১ জানুয়ারি। ৬ জানুয়ারি দিল্লি থেকে অযোধ্যা গেলে বিমানের ভাড়া পড়বে ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘সংসদে যা ঘটেছে, তার তদন্তের প্রয়োজন, বিতর্কের নয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘সংসদে যা ঘটেছে, তার তদন্তের প্রয়োজন, বিতর্কের নয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘সংসদে যা ঘটেছে, তার তদন্তের প্রয়োজন, বিতর্কের নয়’’, লোকসভায় হানার ঘটনায় এমন প্রতিক্রিয়া শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছে। গত সপ্তাহে সংসদে হানার ঘটনায় ইতিমধ্যে পুলিশ ৬ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে সমর্থ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘লোকসভার অধ্যক্ষ গুরুত্বের সঙ্গে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছেন।’’ প্রসঙ্গত ১৩ ডিসেম্বরের ঘটনার পরে বিরোধীদের আক্রমণের মোক্ষম জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এর আগে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক, বাড়ানো হয় সংসদের নিরাপত্তা। এবার সামনে এল প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি।

    ঘটনার নেপথ্য পরিকল্পনা খুঁজে বের করতে হবে 

    একটি হিন্দি সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আরও সংযোজন, ‘‘এই ঘটনার নেপথ্যে কী পরিকল্পনা ছিল তা জানাও যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই এর সমাধানও খুঁজে বের করা উচিত। খোলা মন নিয়েই সমাধানের সন্ধান করা উচিত। প্রত্যেকেরই এই ধরনের বিষয়ে বিতর্ক বা প্রতিরোধ থেকে বিরত থাকা উচিত।’’

    ১৩ ডিসেম্বরের ঘটনা

    প্রসঙ্গত, ১৩ ডিসেম্বর ছিল সংসদ হামলার ২২ বছর পূর্তি। সেদিনই ঠিক দুপুর ১টা নাগাদ হঠাৎই লোকসভার গ্যালারি থেকে ভবনে ঝাঁপ দেন দুই যুবক। তাদের হাতে ছিল স্মোক গ্রেনেড বা রং বোমা। ভবনে তখন শীতকালীন অধিবেশন চলছিল। অধিবেশন চলাকালীন এমন ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় ভবনের কাজে। উপস্থিত সাংসদরা ওই যুবককে ধরে ফেলেন। সেসময় বাইরেও একইভাবে স্লোগান দিচ্ছিল এক যুবক ও এক যুবতী। ঘটনাস্থল থেকেই ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পঞ্চম অভিযুক্ত হিসেবে নাম উঠে আসে ললিত ঝায়ের। সে নিজে দিল্লির কর্তব্যপথ থানায় ঘটনার পরের দিন রাতে আত্মসমর্পণ করে। এছাড়াও অন্য এক অভিযুক্ত বিশাল শর্মাকেও গ্রেফতার করা হয় গুরু গ্রাম থেকে। ঘটনার পরেই উচ্চ পর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ফের অ্যাম্বুলেন্সকে পথ ছেড়ে দিল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়, ভাইরাল মোদির ‘কীর্তি’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swarveda temple: বিশ্বের বৃহত্তম ধ্যানমন্দির বারাণসীতে, সোমবার উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

    Swarveda temple: বিশ্বের বৃহত্তম ধ্যানমন্দির বারাণসীতে, সোমবার উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার বারাণসীর উমরাহারে, নবনির্বিত স্বরভেদ (Swarveda temple) মন্দিরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, এই মন্দির এতটাই বড় যেখানে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ একসঙ্গে বসে ধ্যান করতে পারবেন। এই মন্দির বিশ্বের বৃহত্তম ধানমন্দিরও হতে চলেছে। মন্দিরের শিল্পকলা, ভাস্কর্যের কারণে বর্তমানে এ নিয়ে জোর আলোচনা চলছে।

    স্বরভেদ নামকরণের মানে কী?

    স্বরভেদ (Swarveda temple) শব্দটি আসলে স্ব ও বেদ দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। স্ব শব্দের অর্থ আত্মা এবং বেদ শব্দের অর্থ জ্ঞান। জ্ঞান বা আত্মজ্ঞান যে জিনিসের দ্বারা পাওয়া যায় তাকেই বলে স্বরভেদ। এই মন্দিরে নির্দিষ্ট কোনও দেবতার পুজো না হবে। তার পরিবর্তে ধ্যান করে আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন আগ্রহীরা। এই মন্দিরকে ধ্যানের পীঠস্থানও বলা যেতে পারে। জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের বারাণসি শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে উমরাহাতে অবস্থিত এই মন্দির। প্রসঙ্গত, এখানকার ‘সদগুরু সাদাফল দেব বিহঙ্গম যোগ সংস্থা’  এই মন্দির (Swarveda temple) নির্মাণ করেছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম যোদ্ধা ছিলেন মহর্ষি সাদাফল দেবজি মহারাজ। তাঁরই লেখা পুস্তক থেকে এই মন্দিরের এমন নামকরণ হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। তিনি বিহঙ্গম ধ্যানের প্রতিষ্ঠাতা।

    আরও পড়ুন: বছর শেষে ধ্যানমগ্ন হতে চলেছেন কেজরিওয়াল, থাকতে পারবেন না ইন্ডি জোটের বৈঠকেও!

    মন্দিরের খুঁটিনাটি

    এই মন্দির সাততলার হতে চলেছে। তিন লাখ বর্গফুট এলাকা জুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে এই মন্দির। মন্দির তৈরি হয়েছে মাকরানা মার্বেল দিয়ে। মন্দিরের মাথায় রয়েছে ১২৫টি পাপড়ি (পদ্মের গম্বুজ)। ১৫ জন ইঞ্জিনিয়ারের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৬,০০ শ্রমিক এই বিশাল মন্দির তৈরি করেছেন। আধুনিক আলোর মালায় এই মন্দিরের (Swarveda temple) সৌন্দর্য আরো বেশি ফুটে উঠছে।

    আরও পড়ুন: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PM Modi: পেন্টাগনকে পিছনে ফেলল সুরাট, বিশ্বের বৃহত্তম অফিসের উদ্বোধন করলেন মোদি

    PM Modi: পেন্টাগনকে পিছনে ফেলল সুরাট, বিশ্বের বৃহত্তম অফিসের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম কর্মক্ষেত্র এবার  ভারতে। আমেরিকার পেন্টাগন চলে গেল দ্বিতীয় স্থানে। গুজরাটের ‘সুরাট ডায়মন্ড বোর্সের’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে, মুম্বাই থেকে হীরের ব্যবসা এবার সুরাটের এই অফিসেই স্থানান্তরিত করা হবে। মোট ৬৬ লাখ স্কোয়ার ফিট এলাকা জুড়ে তৈরি হয়েছে এই অফিস। জানা গিয়েছে দিল্লির সবথেকে বড় আর্কিটেক্ট ফার্ম ‘মরফোজেনেসিস’ এই ফার্ম নির্মাণ করেছে। আকাশছোঁয়া এই অফিস তৈরিতে খরচও নেহাত কম হয়নি। ৩,৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে এই অফিস নির্মাণে।

    অফিসের বর্ণনা

    মোট ৪,২০০ টি অফিস স্পেস রয়েছে। প্রতিটি অফিস আবার ৩০০ থেকে ৭,৫০০ স্কোয়ার ফিট পর্যন্ত বিস্তৃত। অফিসে রয়েছে মোট ৯ টি টাওয়ার, প্রতি টাওয়ার ১৫ তল বিশিষ্ট। ২০ লাখ বর্গফুট এলাকা জুড়ে রয়েছে বিনোদন এবং পার্কিংয়েরও ব্যবস্থা। গোটা অফিস জুড়ে সিসিটিভি রয়েছে চার হাজার। অফিসে যাঁরা কাজ করবেন প্রত্যেকের বায়োমেট্রিক ডেটা নেওয়া হবে। তবেই মিলবে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি। হীরের সব ধরনের কাজই হবে এখানে। রাফ ডায়মন্ড, পালিশ ডায়মন্ড, হীরে উৎপাদনকারী মেশিন সব কিছুই হবে এখানে। জানা গিয়েছে, হীরের গয়না বিক্রয়কারী ২৭টি রিটেল সংস্থারও অফিস থাকবে এই সুরাট ডায়মন্ড বোর্সে। থাকবে এই সংস্থাগুলির একটি করে আউটলেট। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরের গ্রাহকরা এখান থেকে সরাসরি হীরের গয়না কিনতে পারবেন। অর্থাৎ একটি অফিসেই মিলবে সমস্ত পরিষেবা।

    সুরাট বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধন 

    পাশাপাশি রবিবার গুজরাটের সুরাট বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবনের উদ্বোধনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গতকাল নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) সুরাটের বিমানবন্দরের চারটি ছবি পোস্ট করেন মোদি। সেখানেই তিনি জানান, ১৭ ডিসেম্বর তাঁর সুরাটে হাজির থাকার কথা। সুরাত বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল উদ্বোধনের পর, প্রধানমন্ত্রী মোদি সুরাটে একটি রোড শো করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (PM Modi) দেখতে ভিড় জমান বিপুল সংখ্যক মানুষ। নয়া টার্মিনালে ৬০০ আন্তর্জাতিক যাত্রী এবং ১,২০০ ডোমেস্টিক যাত্রী অপেক্ষা করতে পারবেন।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share