Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে হাজির বাংলাদেশ, কেন নেই পাকিস্তান?

    G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে হাজির বাংলাদেশ, কেন নেই পাকিস্তান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে চলছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশ না হলেও এখানে আমন্ত্রিত রয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি পাকিস্তানকে। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে গঠিত হয় জি২০ (G20 Summit)। বিশ্বের উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলির এই সংগঠনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্সের মতো দেশগুলির পাশাপাশি স্থান পেয়েছে আমাদের ভারতবর্ষ। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতি হল ভারতের। কয়েক বছরের মধ্যেই তৃতীয় স্থান অধিকার করবে ভারত। যদি তৃতীয় স্থান অধিকার করতে পারে তাহলে জি৭ সংগঠনের মধ্যে ভারত চলে আসবে (G20 Summit)। 

    জি২০ (G20 Summit) তে কেন নেই পাকিস্তান?

    অন্যদিকে, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সংকট চরম আকার ধারন করেছে। ১৯৯৯ সালে আর্থিকভাবে সচ্ছল ছিল না পাকিস্তান। এরকম অবস্থায় পুরো দেশ দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার মুখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জি২০ সংগঠনের সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্ব দেওয়া হয় শক্তিশালী অর্থনৈতিক অবস্থাকে। বর্তমান বিশ্বের প্রথম ৪০টি শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশের মধ্যে নেই পাকিস্তান। তাই পাকিস্তান জি২০ (G20 Summit) এর অন্তর্ভুক্ত দেশ নয়। অন্যদিকে শীর্ষ সম্মেলনে যে দেশ সভাপতিত্ব করবে তারা অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানাতে পারে যে কোনও রাষ্ট্রকে। সেই মোতাবেক এবারের জি২০ গোষ্ঠীভুক্ত (G20 Summit) না হয়েও এসেছেন শেখ হাসিনা। জানা গিয়েছে ২০২৪ সালে ব্রাজিলে, ২০২৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায়, ২০২৬ সালে জি২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।

    মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সেলফি শেখ হাসিনার

    জি২০ গোষ্ঠীতে (G20 Summit) নেই বাংলাদেশ। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে এসেছেন শেখ হাসিনা। শনিবারই রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতিকে দেখা গেল খোশ মেজাজে। তাঁরা নিজেদের মধ্যে সেলফিও তুললেন। এ দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট এর সঙ্গে সেলফি তোলার সময় হাজির ছিলেন শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: ‘‘দেশভাগ ভুল ছিল’’, জি২০-এর জাঁকজমক দেখে মন্তব্য পাকিস্তানের নাগরিকদের

    G20 Summit: ‘‘দেশভাগ ভুল ছিল’’, জি২০-এর জাঁকজমক দেখে মন্তব্য পাকিস্তানের নাগরিকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনকে (G20 Summit) ঘিরে সেজে উঠেছে রাজধানী দিল্লি। বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতাদের মুখে শোনা গিয়েছে ভারতের প্রশংসা। প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের নাগরিকদের মুখে এবার শোনা গেল, দেশ যদি ভাগ না (G20 Summit) হত তাহলেই হয়তো ভালো হতো। ভারতের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনকে (G20 Summit) ঘিরে পাকিস্তানের একটি ইউটিউব চ্যানেলে সে দেশের নাগরিকদের বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়। সেখানেই তাঁরা ক্ষোভ উগরে দেন। পাকিস্তানের সরকারের বিরুদ্ধে এবং মোদি সম্পর্কে প্রশংসা সূচক মন্তব্যও তাঁদের করতে শোনা যায়। তাঁরা বলতে থাকেন, ভারত অনেক এগিয়ে রয়েছে পাকিস্তানের থেকে (G20 Summit)।

    পাকিস্তানের নাগরিকরা কী বললেন

    সে দেশের এক নাগরিক জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘ভারত যেভাবে এগিয়ে চলেছে আগামী দিনে চিনকেও টক্কর দেবে তারা। এবং ভারতের যেকোনও পণ্যের উৎপাদন চিনের থেকেও বেশি হবে।’’ অপর একজন নাগরিকের সংযোজন, ‘‘বাংলাদেশকেও জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হল, তারা পরমাণু শক্তিধর দেশ নয় তবুও! কিন্তু এটা আমাদের লজ্জার বিষয় যে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হওয়ার সত্ত্বেও আমাদেরকে কেউ পাত্তা দিল না।’’

    দেশভাগের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল 

    পাকিস্তানের এক বর্ষীয়ান নাগরিকের কথায়, ‘‘পাকিস্তানের স্বাধীনতা সম্পূর্ণ ভুল ছিল এবং তার খেসারতই এখন আমাদের দিতে হচ্ছে। সেই সময় দেশ ভাগ হওয়া কোনওভাবেই উচিত ছিল না।’’ অন্যদিকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের একজন বলেন, ‘‘ভারত আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে আছে। ভারতের কাশ্মীরের মানুষরা, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মানুষদের থেকে অনেক বেশি সমৃদ্ধশালী (G20 Summit)।’’ 

    ভারত চাঁদে চলে গেল অথচ পাকিস্তানে অস্থিরতা কমছে না

    অপর একজন নাগরিক বলেন,‘‘পাকিস্তানের উন্নতি করতে চাইলে ভারতের সঙ্গে আগে সম্পর্ক ঠিকঠাক করতে হবে (G20 Summit)।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘পাকিস্তান একটি গরিব দেশ, বর্তমানে ব্যাপক আর্থিক সংকটে ভুগছে। তার সঙ্গে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতা। এমন দেশের সঙ্গে কেউ সম্পর্ক রাখতে চায় না। যে দেশের কাছেই পাকিস্তান যায় তারা ভাবে পাকিস্তান টাকা চাইতে এসেছে। ভারত চাঁদে চলে গেল আর পাকিস্তানে অস্থিরতা কোনোভাবে কমছে না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: ভারতের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য জুড়বে রেল মানচিত্রে! আগ্রহী আমেরিকা, চাপে চিন

    G20 Summit: ভারতের সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্য জুড়বে রেল মানচিত্রে! আগ্রহী আমেরিকা, চাপে চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতারা উড়ে এসেছেন ভারতে। এখানেই কূটনীতির নানা বিষয় নিয়ে যেমন আলোচনা চলছে, তেমনই পরিকাঠামো উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনারও অবকাশ রয়েছে। রেল, বন্দর, বাণিজ্য বৃদ্ধি, শক্তি, ডিজিটাল সংযোগ এই সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রকল্পে হাত মিলিয়েছে ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত এবং সৌদি আরব (G20 Summit)। আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশেষজ্ঞদের ধারনা, চিনকে টক্কর দিতেই এমন প্রকল্পে আগ্রহী হয়ে উঠেছে আমেরিকা। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যে চীনের দাদাগিরিও অনেকটা কমবে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা (G20 Summit)।

    আগ্রহী বাইডেন প্রশাসন (G20 Summit) 

    এমন ধরনের চুক্তি নিয়ে বাইডেন প্রশাসন (G20 Summit) খুবই আগ্রহী, একথা জানিয়েছেন, মার্কিন প্রিন্সিপাল ডেপুটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার জন ফিনার। তাঁর মতে, ‘‘পরিকাঠামোগত যে ফাঁক থেকে গিয়েছিল, তা এই প্রকল্পের হাত ধরে পূর্ণতা পেতে চলেছে। এই প্রকল্প কোনও চাপিয়ে দেওয়া প্রকল্প নয়। বরঞ্চ এটি চাহিদার কথাকে মাথায় রেখেই করা হচ্ছে।’’ 

    কী কী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে?

    জানা গিয়েছে, আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলির সঙ্গে (G20 Summit) রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। রেলপথ, বন্দরগুলির সঙ্গে যুক্ত হবে। ২০২৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই এই প্রকল্প চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নিতে  ইতিমধ্যে বাইডেন প্রশাসন আগ্রহী বলে জানা গিয়েছে।  প্রসঙ্গত, আই২ইউ২ নামের এক সম্মেলনে এই প্রস্তাব সর্বপ্রথম নেওয়া হয়েছিল। ১৮ মাস ধরে তা নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলেছে। আই২ইউ২ ফোরামে রয়েছে আমেরিকা, ইজরায়েল, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী এবং ভারত। জানা গিয়েছে (G20 Summit) , চিনের দাপট কমাতেই এই মঞ্চ তৈরি করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলির মধ্যে রেল যোগাযোগ করার প্রস্তাব দিয়েছিল ইজরায়েল। তবে এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্প আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে, কবে তা বাস্তবায়িত হবে তা জানা যায়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NDA: মোদির পাশেই দেবগৌড়ার দল, কর্নাটকে কতগুলো আসনে সমঝোতা?

    NDA: মোদির পাশেই দেবগৌড়ার দল, কর্নাটকে কতগুলো আসনে সমঝোতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই জল্পনা তৈরি হয়েছিল কর্নাটকের জনতা দল সেকুলার ভিড়তে চলেছে এনডিএ শিবিরে (NDA)। শুক্রবার সেই খবরে সিলমোহর দিলেন কর্নাটকের বিজেপি নেতা বিএস ইয়েদুরাপ্পা। সূত্রের খবর দিন কয়েক আগেই  কর্নাটকে আসন রফা নিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠকও করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়া (NDA)। লোকসভা ভোটে এমনিতেই এগিয়ে রয়েছে গেরুয়া শিবির, অন্তত বিভিন্ন সমীক্ষা তাই বলছে। এর মাঝে জেডিএস এর যোগদান যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কতগুলি আসনে রফা হল জেডিএস এর সঙ্গে

    জানা গিয়েছে, কর্নাটক রাজ্যে মোট আসন রয়েছে লোকসভার ২৮টি। তবে গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর যে আসনগুলিতে বিজেপি জিতে (NDA) রয়েছে সেগুলি ছাড়া হবে না যে জেডিএসকে। ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছেন যে জিডিএস অমিত শাহের কাছে, ৫টি আসনের(NDA) দাবি জানিয়েছিল এগুলি হল, মান্ডা, হাসান, তুমাকুরু, চিকবল্লাপুর এবং বেঙ্গালুরু গ্রামীণ। এরমধ্যে চারটি আসনে রফা চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইয়েদুরাপ্পা। তবে পাঁচটির মধ্যে এগুলি কোন চারটি আসন তা নিয়ে স্পষ্ট কিছু এখনও জানা যায়নি। গত জুলাই মাসেই লোকসভা নির্বাচনে (NDA) বিজেপির সঙ্গে জোটে যাওয়ার প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া। কিন্তু সেপ্টেম্বরেই চূড়ান্ত হয়ে গেল জোট। 

    ২০১৯ সালে গেরুয়া ঝড়ে কর্নাটকে মুছে যায় বিরোধীরা (NDA)

    প্রসঙ্গত, বিগত বিধানসভা নির্বাচনে জেডিএস এর সঙ্গে বিজেপির সম্পর্কের অত্যন্ত অবনতি হয়। তারপরেও কীভাবে এই জোট হতে চলেছে তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ইয়েদুরাপ্পা বলেন, ‘‘রাজনীতিতে এমনটা চলতেই থাকে। এই ধরনের পরিস্থিতি হয়। তবে আমাদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটা আমরা সকলে মেনে চলব।’’ ২০১৯ সালে কর্নাটকে গেরুয়া ঝড়ে ধুলিস্যাৎ হয়ে যায় বিরোধীরা। ২৮টি আসনের মধ্যে ২৬টি তেই (NDA) যেতে বিজেপি। কংগ্রেস এবং জেডিএস একটি করে আসন পায়। জেডিএস যেতে হাসান কেন্দ্রে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: ‘‘আমি একজন গর্বিত হিন্দু’’, ভারতে এসে মন্তব্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    G20 Summit: ‘‘আমি একজন গর্বিত হিন্দু’’, ভারতে এসে মন্তব্য ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। তার আগে শুক্রবারই ভারতে পা রেখেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। এদিন বিভিন্ন সংবাদ সংস্থাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনদিন তাঁর ভারত সফরে বেশ কতগুলি মন্দির দর্শনে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তাঁর। নিজেকে গর্বিত হিন্দুও বলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দরের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। সেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ভাগবত গীতা, রুদ্রাক্ষ এবং হনুমান চল্লিশা। তাঁকে ‘জয় সিয়া রাম’ বলে সম্বোধনও করা হয়।

    আমি একজন গর্বিত হিন্দু

    ঋষি সুনক (G20 Summit) বলেন, ‘‘আমি এক জন গর্বিত হিন্দু। সে ভাবেই বড় হয়েছি। আমি সে রকমই রয়েছি। পরের ক’দিন এখানে থাকার সময় আশা করি কয়েকটি মন্দির দর্শন করতে পারব।’’

     ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এও জানিয়েছেন যে চলতি বছরের রাখিবন্ধন উৎসবে তিনি শামিল হয়েছিলেন নিজের পরিবারের সঙ্গে। যদিও কর্মসূচিতে ব্যস্ত থাকায় জন্মাষ্টমী সেভাবে পালন করতে পারেননি তিনি। তাঁর নিজের ভাষায়, ‘‘কয়েক দিন আগেই রাখীবন্ধন পালন করেছি। আমার বোন, তুতো বোনেরা রাখী পরিয়েছে। সব রাখী এখনও রয়েছে আমার কাছে। যদিও জন্মাষ্ঠমী পালনের সময় হয়নি। তবে আশা রয়েছে, এ বার কিছু মন্দির দর্শনে যেতে পারব।’’ কেন ধর্ম পালন গুরুত্বপূর্ণ তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা জীবনে বিশ্বাস করেন, তাঁদের সকলকে সাহায্য করে ধর্মবিশ্বাস। বিশেষত আমার মতো যাঁদের কাজের চাপ খুব বেশি। সহনশীলতা, শক্তি জোগানোর জন্য বিশ্বাস থাকা জরুরি।’’

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে সেজে উঠেছে দিল্লি 

    ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর জি২০ সম্মেলনকে (G20 Summit) ঘিরে সাজো সাজো রব দিল্লিতে (G20 Summit)। সম্মেলন স্থলে ইতিমধ্যে বসানো হয়েছে ২৭ ফুটের অষ্টধাতুর তৈরি নটরাজের মূর্তি। তিন দিন ধরে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী ১৫টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে ভারতে এসেছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান। শুক্রবার আমেরিকা থেকে এসে মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট জো  বাইডেন। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের (G20 Summit) কথা রয়েছে মরিশাস, বাংলাদেশের রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গেও। শনিবার ব্রিটেন, জাপান, জার্মানি, ইতালির রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হবেন প্রধানমন্ত্রী (G20 Summit)। ১০ সেপ্টেম্বর তাঁর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক রয়েছে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IRCTC: আপনি কি ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে দক্ষিণ ভারত ভ্রমণে যেতে চান? প্যাকেজ কত জেনে নিন

    IRCTC: আপনি কি ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে দক্ষিণ ভারত ভ্রমণে যেতে চান? প্যাকেজ কত জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শনে সাফল্য পাওয়ার পর এবার দক্ষিণ ভারত সফরে ভারত গৌরব ট্রেনযাত্রা শুরু করেছে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড (IRCTC)। শুক্রবার আইআরসিটিসি-র পক্ষ থেকে রামপুরহাটে সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা ঘোষণা করা হয়। এই ঘোষণায় পর্যটকদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাসের আবহ। জেনে নিন কবে থেকে যাত্রা শুরু।

    যাত্রাপথ কেমন হবে (IRCTC)?

    আইআরসিটিসি (IRCTC) সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ২৫ অক্টোবর ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা স্টেশন থেকে দক্ষিণ ভারত যাত্রার ভারত গৌরব ট্রেন ছাড়বে। ট্রেনটি তিরুপতি, মাদুরাই, রামেশ্বরম, কন্যাকুমারী, ত্রিরুবন্তপুরম সফর করবে। ১১ রাত্রি, ১২ দিন সফরের বিশেষ ট্রেনে ৩৩ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ট্রেনটি তিনটি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। স্লিপার ক্লাসে রয়েছে ৫৮০ টি আসন। ৭০ টি আসন রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ৩ এসি এবং ১৪০ টি আসন রয়েছে কমফর্ট ৩ এসি। বিভিন্ন বিভাগের জন্য ২১৩০০, ৩৩৩০০ এবং ৩৬৪০০ টাকার প্যাকেজ রাখা হয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার্থে ভাগলপুর, কাহালগাঁও, সাহেবগঞ্জ, বারহারওয়া, পাকুর, রামপুরহাট, বোলপুর-শান্তিনিকেতন, বর্ধমান, কলকাতা, খড়্গপুর, বালেশ্বর, ভদ্রক, কটক, ভুবনেশ্বর থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন। ফেরার সময় একই ভাবে ওই সমস্ত স্টেশনে যাত্রীদের নামানো হবে বলে জানা গেছে।

    চিফ সুপারভাইজারের বক্তব্য (IRCTC)

    সাংবাদিক সম্মেলনে আইআরসিটিসির (IRCTC) চিফ সুপারভাইজার কিঙ্কর রায় চৌধুরী রামপুরহাটে বলেন, “এটা প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের ‘দেখো আপনা দেশ’-এর অন্তর্গত একটি প্রকল্প। প্যাকেজের বাইরে অতিরিক্ত কোনও খরচ নেই। ট্রেনে যাত্রীদের জন্য বিমার ব্যবস্থা থাকছে। থাকছে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা”।

    ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েটের বক্তব্য (IRCTC)

    এই সংস্থার (IRCTC) ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েট অমিত মিত্র বলেন, “পর্যটকদের সুবিধার্থে কিস্তিতে টাকা দেওয়া যাবে। বুক করা যাবে অনলাইনে। কলকাতার কয়লাঘাট স্ট্রিটে রেলের দফতরে গিয়েও বুকিং করা যাবে”। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রামপুরহাটের স্টেশন ম্যানেজার কৃষ্ণা কুমার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: উপনির্বাচনে অব্যাহত গেরুয়া ঝড়, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ডে সহজ জয় বিজেপির

    BJP: উপনির্বাচনে অব্যাহত গেরুয়া ঝড়, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ডে সহজ জয় বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরার দুটি বিধানসভা কেন্দ্রে হয়েছিল উপনির্বাচন শুক্রবারের ফলাফল প্রকাশ হতে দেখা যায় দুটিতেই জয় পেয়েছে শাসক দল বিজেপি (BJP)। অন্যদিকে উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বরকেন্দ্রের উপনির্বাচনেও জয় পেয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী। ত্রিপুরার দুটি আসেন জয়ের পরেই ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। ধন্যবাদ জানান দুই কেন্দ্রের মানুষকে।

    ত্রিপুরার উপ নির্বাচনে দুটি আসনে জয়ী শাসক দল বিজেপি (BJP)

    গত ৫ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরা ধনপুর ও বক্সানগর দুটি আসনের উপনির্বাচন হয়। শুক্রবার ফলাফল বের হতে দেখা যায় বক্সানগরে জিতেছেন বিজেপির (BJP) প্রার্থী তফাজ্জল হোসেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএমের মিজান হোসেনকে পরাস্ত করেছেন তিনি। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীর জয়ের ব্যবধান ৩০ হাজার এরও বেশি। যেখানে সিপিএম প্রার্থী পেয়েছেন মাত্র ৩,৯০৯টি ভোট। অন্যদিকে ধনপুর কেন্দ্রে জয়লাভ করেছেন গেরুয়া শিবিরের প্রার্থী বিন্দু দেবনাথ (BJP)। পরাস্ত হয়েছেন সিপিএম প্রার্থী কৌশিক চন্দ। ধনপুর কেন্দ্রে বিজেপি (BJP) প্রার্থী জিতেছেন ১৮ হাজার ৮৭১ ভোটে। উপনির্বাচনের দুটি আসনে জয়লাভের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। ত্রিপুরা রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, সিপিএমের কুৎসা এবং অপপ্রচারের জবাব দিয়েছেন ত্রিপুরার মানুষ। মানুষ যে উন্নয়ন চাইছে তা এই নির্বাচনের ফলাফলের প্রমাণ। প্রসঙ্গত ত্রিপুরা রাজ্যতেও রয়েছে কংগ্রেস এবং সিপিএমের জোট। ধনপুর এবং বক্সানগর দুটি আসনেই প্রার্থী দেয় সিপিএম এবং সে কারণেই জোট সঙ্গী কংগ্রেস সম্পূর্ণ সমর্থন করে সিপিএম প্রার্থীকে। কংগ্রেসের নেতাদের বক্তব্য, ইন্ডিয়া জোটে রয়েছে সিপিএম তাই দিল্লির নির্দেশেই তাদেরকে সমর্থন করেছে তারা।

    উত্তরাখণ্ডের উপনির্বাচনে জয়ী বিজেপি (BJP)

    শুক্রবার সকাল থেকেই ভোট গণনা শুরু হয় উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রে। ১৪ রাউন্ড পর্যন্ত গণনার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে শেষ পর্যন্ত ফলাফল পাওয়া গেছে ১৩ রাউন্ডের এবং সেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী বসন্তকুমারের থেকে  প্রায় ৩ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী পার্বতী দাস। ইতিমধ্যে সেখানকার বিজেপি অফিসে জয়ের আনন্দে খুশিতে শামিল হয়েছেন বিজেপির (BJP) নেতা কর্মীরা। ১৩তম রাউন্ডের গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে পার্বতী দাস পেয়েছেন ৩১,৪১১ টি ভোট অন্যদিকে কংগ্রেসের প্রার্থী পেয়েছেন ২৮,৬৮৫টি ভোট।  উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী ছিলেন চন্দন রামদাস। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে এই উপনির্বাচন হয় বাগেশ্বর কেন্দ্রে। বিজেপি (BJP) এক্ষেত্রে প্রার্থী করে চন্দন রামদাসের স্ত্রী পার্বতী দাসকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sanatan Dharma: এবার সনাতন ধর্মকে কুষ্ঠের সঙ্গে তুলনা প্রাক্তন ইউপিএ মন্ত্রীর, কড়া প্রতিক্রিয়া অনুরাগ ঠাকুরের

    Sanatan Dharma: এবার সনাতন ধর্মকে কুষ্ঠের সঙ্গে তুলনা প্রাক্তন ইউপিএ মন্ত্রীর, কড়া প্রতিক্রিয়া অনুরাগ ঠাকুরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে (Sanatan Dharma) ডেঙ্গি এবং ম্যালেরিয়ার সঙ্গে তুলনা করেছিলেন স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধি। এবার তাঁর দলেরই এক লোকসভার সাংসদ এবং প্রাক্তন ইউপিএ সরকারের মন্ত্রী এ রাজা সেসব ছাপিয়ে গেলেন। সনাতন ধর্মকে (Sanatan Dharma) তিনি কুষ্ঠ এবং এইচআইভির সঙ্গে তুলনা করলেন। বুধবারই এ রাজা মন্তব্য করেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন কুষ্ঠ এবং এইচআইভি একটি কলঙ্ক হিসাবে বিবেচিত করা হত। বর্তমানে এটিকেও (সনাতন ধর্ম) (Sanatan Dharma) এইচআইভি এবং কুষ্ঠরোগের মতো বিবেচনা করা উচিৎ যা একটি সামাজিক কলঙ্ক রূপে বিবেচিত হত।’’ 

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    সনাতন ধর্ম (Sanatan Dharma) সম্পর্কে এমন অপমানজনক মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিতে শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতৃত্বকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধীর এই ‘নফরত কী দুকান’-এ ‘ঘামান্ডিয়া’ জোটের সদস্যরা ‘নফরত কা সামান’ বিক্রি করছেন।’’

    উত্তরের পাপ্পু রাহুল দক্ষিণের পাপ্পু উদয়নিধি মন্তব্য তামিলনাড়ুর বিজেপির সভাপতির

    অন্যদিকে সনাতন ধর্ম (Sanatan Dharma) সম্পর্কে স্টালিন পুত্র উদয়নিধির এই মন্তব্যকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতি কে আন্নামালাই। রাহুল গান্ধী ও উদয়নিধি স্ট্যালিনকে এক সারিতে এনে তামিলনাড়ুর রাজ্য সভাপতি মন্তব্য, উত্তরের পাপ্পু রাহুল গান্ধী দক্ষিণের পাপ্পু উদয়নিধি। তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতির আরও দাবি, ৬ বছর ধরে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছে ডিএমকে সরকার। তারা সামাজিক ন্যায় বিচার (Sanatan Dharma) দিতে পারেনি তামিলনাড়ুর মানুষকে অথচ এখন তারাই সামাজিক ন্যায় বিচারের প্রশ্ন তুলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament of India: উদ্বোধনের পর চলতি মাসেই প্রথম অধিবেশন বসছে নয়া সংসদ ভবনে, কবে জানেন?

    Parliament of India: উদ্বোধনের পর চলতি মাসেই প্রথম অধিবেশন বসছে নয়া সংসদ ভবনে, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের (Parliament of India) বিশেষ অধিবেশন শুরু হচ্ছে আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে। পুরনো সংসদ ভবনে এই অধিবেশন শুরু হলেও তা শেষ হবে নতুন সংসদ ভবনে (Parliament of India)। সূত্রের খবর, আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর রয়েছে গণেশ চতুর্থী এবং সেই দিনই সংসদের নতুন ভবনে অধিবেশন স্থানান্তরিত হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে আগামী ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পাঁচ দিনের জন্য সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে। চলতি বছরের ২৮ মে নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর থেকেই শুরু হয়েছিল জোর চর্চা, যে কবে বসবে নতুন সংসদে (Parliament of India) অধিবেশন? অবশেষে তা গণেশ চতুর্থীর শুভক্ষণেই বসতে চলেছে।

     সংসদের বিশেষ অধিবেশনে কোন কোন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে?  

    বাদল অধিবেশন (Parliament of India) শেষ হওয়ার পরে ফের একবার বিশেষ অধিবেশন কেন ডাকা হল তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে গুঞ্জন। সাধারণভাবে বিশেষ কোনও সিদ্ধান্ত নিতেই সরকারপক্ষ এমন অধিবেশন ডাকে। আবার ওয়াকিবহল মহলের ধারনা, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করাতেই হয়তো ডাকা হচ্ছে এই অধিবেশন (Parliament of India)। সূত্রের খবর, বেশ কতগুলি ইস্যু রয়েছে যা উঠতে পারে সংসদের বিশেষ অধিবেশনে। যার মধ্যে অন্যতম হল, ‘এক দেশ এক ভোট’ ইতিমধ্যে এ নিয়ে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে কমিটিও গঠন করেছে কেন্দ্র। অন্যদিকে দেশজুড়ে এখন আলোচনা চলছে, ‘ভারত বনাম ইন্ডিয়া’ বিষয়ে। ইতিমধ্যে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আমন্ত্রণ পত্রে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর নামের নিচে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’।  

    সোনিয়া গান্ধীর চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে প্রহ্লাদ জোশীর প্রতিক্রিয়া 

    এদিকে বুধবারই সংসদের (Parliament of India) বিশেষ অধিবেশনে কী নিয়ে আলোচনা হবে তা জানতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দেন সোনিয়া গান্ধী।  ওই চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন যে বিরোধী দলগুলিকে না জানিয়ে সরকার সংসদের (Parliament of India) অধিবেশন ডেকেছে। যানিয়ে শুরু হয়েছে বিজেপি কংগ্রেসের মধ্যে রাজনৈতিক লড়াই। সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি ইতিমধ্যে সোনিয়া গান্ধীর এই বক্তব্যকে খণ্ডন করে বলেছেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিতর্ক তৈরি করতে চাইছে কংগ্রেস। তাঁর আরও অভিযোগ,গণতন্ত্রের মন্দিরকে নিয়ে রাজনীতি করছেন সোনিয়া গান্ধী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘অখণ্ড ভারতের ভাবনাও আগামী দিনে সত্যি হবে’’, মন্তব্য সঙ্ঘ প্রধানের

    Mohan Bhagwat: ‘‘অখণ্ড ভারতের ভাবনাও আগামী দিনে সত্যি হবে’’, মন্তব্য সঙ্ঘ প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অখণ্ড ভারতের ভাবনাও আগামী দিনে সত্যি হবে, বুধবার এমনই মন্তব্য করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। সঙ্ঘ প্রধানের দাবি, অখণ্ড ভারতের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে আগামী দিনেই। প্রসঙ্গত, নাগপুরে এদিন সঙ্ঘ প্রধান হাজির ছিলেন একটি অনুষ্ঠানে। যেখানে তাঁকে অখণ্ড ভারতের বিষয়ে প্রশ্ন করে একজন ছাত্র। সে বিষয়ে উত্তর দিতে গিয়েই সঙ্ঘ প্রধান অখণ্ড ভারত কবে হবে, তার ব্যাখ্যা দেন।

    কী বললেন সঙ্ঘ প্রধান (Mohan Bhagwat)?

    বুধবার মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, ‘‘আমি বলতে পারব না সঠিক কবে অখণ্ড ভারতের নির্মাণ হবে, তবে ভবিষ্যতে তা নিশ্চয়ই হবে। যদি কাজে লেগে থাকা হয়, তাহলে আমরা বৃদ্ধ হওয়ার আগেই স্বপ্নপূরণের সাক্ষী থাকতে পারবো। অখণ্ড ভারতের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হওয়ার অন্যতম যুক্তি হল যে যারা আমাদের থেকে পৃথক হয়েছিল, তারা এখন উপলব্ধি করছে যে সেটা ভুল ছিল এবং তাদের উপলব্ধি এটাও যে আমাদের ভারতের সঙ্গে পুনরায় থাকা উচিত।’’

    গুয়াহাটিতে দিন কয়েক আগেই সর্বত্র ‘ভারত’ ব্যবহার করতে বলেন মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) 

    প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই সঙ্ঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) মন্তব্য করেছিলেন, ইন্ডিয়ার বদলে আমরা সব জায়গায় ভারত ব্যবহার করব। তাঁর এই বক্তব্যকে নিজের এক্স হ্যান্ডেল থেকে শেয়ারও করেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। দিল্লিতে বসতে চলেছে জি-২০ এর শীর্ষ সম্মেলন, সেখানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর নামের নিচে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’। বিশেষজ্ঞ মহল অবশ্য সঙ্ঘ প্রধানের (Mohan Bhagwat) ভাবনাতেই সিলমোহর দিচ্ছে। তাঁদের যুক্তি, ‘‘ভারত এই নামকরণ অতীতে বিভিন্ন হিন্দু পুরাণে যেমন উল্লেখ রয়েছে, তেমনই ভারতবর্ষের ভাষার বৈচিত্রের মধ্যেও এই নামটা বদলায়নি এবং অনেক প্রাচীন যুগ থেকেই ভারত নামটি প্রচলিত রয়েছে।’’ প্রসঙ্গত দেশের সমস্ত দাসত্বের চিহ্ন মুছে ফেলতে সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে মোদি সরকারকে। এবার দেখার  ইন্ডিয়া নাম সরকারিভাবে বদলায় কিনা!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share