Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rajasthan Woman Stripped Case: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় প্রবল চাপে রাজস্থানের গেহলট সরকার

    Rajasthan Woman Stripped Case: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় প্রবল চাপে রাজস্থানের গেহলট সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসী মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় তোলপাড় রাজস্থান (Rajasthan Woman Stripped Case)। এই বর্বরোচিত ঘটনায় কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জগত প্রকাশ নাড্ডা। সমানেই রাজস্থানের বিধানসভা নির্বাচন। আর তাই এই নারী নির্যাতনের ঘটনায় তীব্র চাপে পড়েছে রাজস্থান কংগ্রেসের গেহলট সরকার। তড়িঘড়ি তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট।

    ঘটনা কী ঘটেছ (Rajasthan Woman Stripped Case)?

    রাজস্থানের প্রাতপগড় এলাকার শ্বশুরবাড়ির পরিবার, এক বিবাহিতা আদিবাসী মহিলাকে নগ্ন (Rajasthan Woman Stripped Case) করে ঘোরানোর ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় কংগ্রেস এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয়েছে তীব্র রাজনৈতিক উত্তেজনা। ঘটনাকে নিন্দা জানিয়ে কংগ্রেস চালিত সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক হয়েছে বিজেপি। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা এবং নারী সুরক্ষার বিষয় নিয়ে বারবার গেহলট সরকারকে কাঠগড়ায় তুলছে বিজেপি। পাশাপাশি সমানেই রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচন, তাই নির্বাচনে নারী সুরক্ষার বিষয় প্রাধান্য পাবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা রাজস্থানের সরকারকে তীব্র সমালচনা করে বলেন, রাজস্থান সরকার কেবল মাত্র দিল্লির এক বিশেষ পরিবারকে খুশি করতেই ব্যস্ত। সাধারণ মানুষ এবং জনজীবনের কোনও মূল্য নেই গেহলট সরকারের কাছে। মহিলা নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত নন তাঁরা। তিনি এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, রাজস্থানের কোনও আদিবাসী পরিবারের মা বোনেরা সুরক্ষিত নন (Rajasthan Woman Stripped Case)। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে কড়া জবাব দেবে রাজস্থানের সাধারণ মানুষ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বলেন, রাজস্থান সরকার ভণ্ডামি করছে। তিনি আরও বলেন, মণিপুরের ঘটনা নিয়ে রাহুল গান্ধী সোচ্চার হলেও রাজস্থানের মা বোনেদের উপর অত্যাচার নিয়ে মৌন রয়েছেন। তাঁর মতে, মণিপুরের মতো রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাওয়া উচিত।

    চাপে পড়ে কঠোর কংগ্রেস সরকার

    ঘটনা জানাজানি হতেই রাজস্থান কংগ্রেস সরকার বিষয়টি নিয়ে কড়া মনোভাব নিয়েছে। মুখ্যন্ত্রী অশোক গেহলট তীব্র নিন্দা করছেন। পুলিশের ডিজিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয় সম্পর্কে দ্রুত ভূমিকা পালনের কথা বলেছেন। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত এবং অভিযুক্তদের দ্রুত চিহ্নিত করে কঠোর শাস্তি দেওয়ার কথা বলেন। স্থানীয় কংগ্রেস বিধায়ক নাগরাজ মীনা জে্শাতহোসক এবং পুলিশ সুপারের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেন। ঘটনায় আদিবাসী মহিলার (Rajasthan Woman Stripped Case) স্বামী সহ আরও সাতজনকে ইতি মধ্যেই পুলিশ গ্রেফতার করছে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bharat Mandapam: দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে হবে জি ২০ সম্মেলন, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    Bharat Mandapam: দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে হবে জি ২০ সম্মেলন, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির প্রগতি ময়দানে তৈরি করা হয়েছে ভারত মণ্ডপম (Bharat Mandapam)। ১২৩ একর জমিতে তৈরি করা হয়েছে এই সম্মেলন কক্ষ। আগামী ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর এখানেই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে জি ২০ সম্মেলন। এই সম্মেলনে যোগদান করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সেই সঙ্গে আরও প্রায় ২৫ টি দেশের রাষ্ট্র প্রধানরা এই সম্মেলনে যোগদান করবেন। দেশের রাজধানী দিল্লিতে এই সম্মেলনে দেশ-বিদেশ থেকে আগত সকল প্রতিনিধিদের ভারত সম্পর্কে নানা অনুভূতির স্বাদ জ্ঞাপক বিষয় দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হবে বলে জানা গেছে। ভারত মণ্ডপমের প্রত্যেক দেওয়াল এবং কক্ষে ভারতের সংস্কৃতির পরিচয় বাহক নানা বিষয় দিয়ে সুসজ্জিত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে অত্যাধুনিক ব্যবস্থা।

    ভারত মণ্ডপমে কী কী রয়েছে (Bharat Mandapam)?

    নবনির্মিত ভারত মণ্ডপমে (Bharat Mandapam) ১৮ তম জি ২০ সম্মেলনের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। দিল্লি তাই বিশ্ববাসীর কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ২০২৩ সালের জুলাই মাসেই দেশের প্রধানমন্ত্রী এই সম্মেলন কক্ষ ভারত মণ্ডপমের উদ্বোধন করেছিলেন। জি ২০ মুদ্রা এবং স্ট্যাম্পের উন্মোচন করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। আনুমানিক প্রায় ২৭০০ কোটি টাকা খরচ করে নির্মাণ হয়েছে এই ভারত মণ্ডপম কেন্দ্র। এই মণ্ডপ হল বর্তমানে দেশের বৃহত্তম সম্মেলন এবং প্রদর্শনীর কেন্দ্র। এখানে রয়েছে কনভেনশন সেন্টার, অ্যাম্ফিথিয়েটার, ১৬ টি ভাষার দোভাষী কক্ষ, ভিডিও স্ক্রিনিং করার বিশাল দেওয়াল। এছাড়াও রয়েছে অকুপেন্সি সেন্সর সহ লাইট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ডেটা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের আধুনিক ব্যবস্থা। ভারতের জি ২০ সভাপতিত্বের সব থেকে বড় অনুষ্ঠান হতে চলেছে এই ভারত মণ্ডপম কেন্দ্রে।

    দিল্লির যাতায়াত ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রিত থাকবে

    জি ২০ (Bharat Mandapam) সম্মেলনে আগত প্রতিনিধির সংখ্যা কয়েক হাজার। রাজধানীতে প্রতিনিধিদের যাতায়াতের ব্যবস্থা সচল রাখার জন্য, প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ পরিবহণ ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখা হবে বলে জানা গেছে। ৮ই সেপ্টেম্বর থেকে দিল্লির বেশিরভাগ শপিং মল, রেস্তোরা, বাজার, হোটেল বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে। স্কুলকলেজ এবং অফিসগুলিকে যতটা সম্ভব বাড়ি থেকেই চালানোর কথা বলা হয়েছে। কেবল মাত্র দিল্লির বাসিন্দাদের প্রবেশ এবং বহির্গমনে বাধানিষেধ থাকছে না। তবে দিল্লির বাইরের বাসিন্দাদের উপর বিধিনিষেধ আরোপ থাকছে। প্রয়োজনে আগে থেকে পাশ নিয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে। দিল্লির বাস, মেট্রো পরিষেবা চালু থাকলেও তা সীমিত ভাবে চালানোর কথা বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিরোধী জোট শোচনীয় ভাবে পরাস্ত হবে লোকসভা ভোটে, তোপ বিজেপির

    BJP: বিরোধী জোট শোচনীয় ভাবে পরাস্ত হবে লোকসভা ভোটে, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ে বিরোধী জোটের বৈঠককে তীব্র আক্রমণ শানাল বিজেপি (BJP)। সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির (BJP) দাবি, লোকসভা ভোটে শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হবে তথাকথিত বিরোধী জোট। বিজেপির (BJP) সদর দফতরে সাংবাদিক সম্মেলনে দলের নেতা রবি শঙ্কর প্রসাদ তোপ দাগেন বিরোধী জোটের বৈঠককে এবং তিনি বলেন, ‘‘তথাকথিত বিরোধীদের বৈঠকে আলোচনায় উঠে আসেনি কৃষক, মহিলা এবং শিশুদের নিয়ে কোনও প্রসঙ্গ। তাদের কোনও রকমের নীতি দেখা যায়নি ভারতের সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে, কোনও রকমের রূপরেখা তারা তৈরি করেনি দারিদ্র উন্নয়নের ক্ষেত্রে।’’ 

    জগাখিচুড়ি জোট পরস্পরবিরোধী দলে ভর্তি

    রবি শঙ্কর প্রসাদের আরও দাবি, মুম্বইয়ের তথাকথিত বিরোধী জোটের তৃতীয় বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ এ সমস্ত কিছু নিয়েও কোনও রকমের আলোচনা হয়নি। বিজেপির (BJP) আরও কটাক্ষ, ‘‘তিন তিনটে বৈঠক হয়ে যাওয়ার পরেও বিরোধী জোটের কোনওরকমের কনভেনার ঘোষণা করা হল না। কোনও কমিটিও তৈরি করা হল না।’’ প্রসঙ্গত, ওয়াকিবহাল মহলের মতে পরস্পর বিরোধী দলগুলি একত্রিত হয়েছে বটে কিন্তু  রাজ্যে রাজ্যে তাদের মধ্যে কোনও রকমের জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যেমন ইতিমধ্যে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি জানিয়ে দিয়েছে যে কেরলে তাদের সরাসরি লড়াই কংগ্রেসের সঙ্গে হবে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং সিপিএমের জোটের সম্ভাবনা নেই। আবার দিল্লির আম আদমি পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের লোকসভা ভোটে কোনও রকমে জোটের সম্ভাবনা নেই। অর্থাৎ এই জগাখিচুড়ি জোট লোকসভায় কতটা দাগ কাটতে পারবে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।

    জোটে দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের ভিড়

    এদিন রবিশঙ্কর প্রসাদ আরও বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদি (BJP) হলেন বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় নেতা। যিনি তাঁর দূরদর্শিতা এবং নীতির মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। জনমুখী বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উন্নয়ন হচ্ছে দেশে। অন্যদিকে বিরোধী জোটের নেতা-নেত্রীদের না আছে কোন নীতি না আছে কোন দূরদর্শিতা।’’ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত বিরোধী জোটের নেতাদেরও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রবিশঙ্কর প্রসাদ। তাঁর মতে, ২জি স্ক্যাম, কয়লা কেলেঙ্কারি এ সমস্ত কিছুতে অভিযুক্ত কংগ্রেস। অন্যদিকে, পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির পরে আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবকেও সেখানে দেখা যাচ্ছে (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে পারে মোদির সঙ্গে

    G-20: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে পারে মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-২০ (G-20) শীর্ষ সম্মেলনের যোগ দিতে ভারতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এদেশে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পার্শ্ব বৈঠকও করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শনিবার একটি বিবৃতিতে হোয়াইট হাউসের তরফে এ কথা জানা গিয়েছে। ওই বৈঠকে (G-20) ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা যেমন হবে তেমনি আরও অন্যান্য ইস্যুতেও আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি বছরে জুন মাসের পরে ফের একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জুন মাসেই মার্কিন সফরে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি।

    কবে ভারতে পা রাখছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট?

    জানা গিয়েছে, ৭ সেপ্টেম্বর ভারতের উদ্দেশে রওনা দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি এদেশে এসে পৌঁছাবেন, ৮ সেপ্টেম্বর। প্রসঙ্গত জি-২০ সম্মেলনে (G-20) আসছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এছাড়াও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আসতে পারবেন না বলেই জানা গিয়েছে। গত বছরের জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন (G-20) বালিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেখানে অবশ্য হাজির থাকতে দেখা গিয়েছিল রাশিয়া ও চিনের প্রেসিডেন্টকে। 

    জি-২০ সম্মেলনে (G-20) কী কী বিষয় আলোচনা হবে?

    সূত্রের খবর, জি-২০ সম্মেলনে (G-20) জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করে সন্ত্রাসবাদ এই সমস্ত বিষয় নিয়েই আলোচনা হবে। ভারত-মার্কিন সম্পর্ক বিগত দিনে অর্থাৎ ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই গভীর এবং উন্নত হয়েছে। বেশ কয়েকবার মার্কিন সফর করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এবারে আসছেন জো বাইডেন। চলতি জি-২০ সম্মেলনে ভারতে ১১০টি দেশ থেকে ১২,৩০০ প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। জি-২০ হল কুড়িটি দেশের একটি ফোরাম (G-20)। এখানে ভারত ছাড়া অন্যান্য দেশগুলি হল আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। অন্যদিকে অতিথি দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, মিশর, মরিশাস, নেদারল্যান্ডস, নাইজেরিয়া, ওমান, সিঙ্গাপুর, স্পেন ও সংযুক্ত আমিরশাহি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election committee: “এক দেশ এক ভোট” নিয়ে মোট ৮ জনের কমিটি গড়ল কেন্দ্র

    One Nation One Election committee: “এক দেশ এক ভোট” নিয়ে মোট ৮ জনের কমিটি গড়ল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক দেশ এক ভোট অর্থাৎ ওয়ান নেশন ওয়ান ইলেকশন (One Nation One Election committee) নীতিকে বাস্তবায়িত করতে কেন্দ্র সরকার বিশেষ কমিটি গঠন করল। এই কমিটির প্রধান নেতৃত্বে রয়েছেন, দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শনিবার এই কমিটির মধ্যে আরও ৭ জনের নাম ঘোষণা করে, এক দেশ এক ভোটকে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা শুরু করা হয়েছে, বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ।

    কমিটিতে কে কে আছেন (One Nation One Election committee)?

    এই এক দেশ এক ভোটের (One Nation One Election committee) কথা, কেন্দ্রের মোদি সরকার অনেকদিন আগে থেকেই বলে আসছিলেন। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই এই নীতি নিয়ে কথা শুরু হয়েছে। প্রথমে একজন সদস্য হিসাবে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কথা হলেও আজ আরও সাতজনকে এই কমিটির মধ্যে নাম ঘোষণা করা হয়। এই কমিটিতে প্রথমে সদস্য সংখ্যা ছিল ১। এখন আরও ৭ জনের নাম যুক্ত হওয়ায় মোট কমিটির সদস্য সংখ্যা দাঁড়ালো ৮। এই কমিটির মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, লোকসভার বিরোধী দল নেতা অধীর রঞ্জন চৌধরি এছাড়াও থাকছেন গোলাম নবী আজাদ, এনকে সিংহ, সুভাষ সি কাশ্যপ, হরিশ সালবে এবং সঞ্জয় কোঠারী।

    সংসদের বিশেষ অধিবেশন

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগেই কেন্দ্র সরকার চাইছেন দেশে এক দেশ এক ভোট (One Nation One Election committee) ব্যবস্থা কার্যকর হোক। সারা দেশে এতও নির্বাচন এবং এত সময় অপচয়ের কথা মাথায় রেখে, অতিরিক্ত খরচের বোঝা থেকে দেশকে মুক্ত করতে এই এক দেশ এক নির্বাচন। কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি সাংবাদিক সম্মেলন করে সংসদের বিশেষ অধিবেশনের কথা ঘোষণা করছেন। এই অধিবেশন হবে আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে টানা ৫ দিন। এই অধিবেশনে সরকার পক্ষ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ করানোর কথা ভাবছেন বলে মনে করছেন ওয়াকিবহল মহল। যদিও এই অধিবেশনে কী কী বিষয় থাকবে তা এখনও সরকার স্থির করে কিছুই বলেননি।

    হতে পারে বেশ কিছু অনুচ্ছেদের বদল

    এক দেশ এক ভোট (One Nation One Election committee) কার্যকর হলে দেশের বিধানসভা গুলিতে আঞ্চলিক দল গুলির অস্তিত্ব হারিয়ে যেতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। একই কথা বিরোধীদের মহাজোটের মুম্বাই বৈঠকে ইঙ্গিত মিলেছে। কিন্তু সেই সঙ্গে বিধানসভা, লোকসভার বেশ কিছু অনুচ্ছেদের বদল ঘটতেও পারে। ৮৩ নম্বর ধরায় যেমন সংসদের উভয় কক্ষের মেয়াদের কথা বলা হয়েছে। আবার ৮৫ নম্বর ধারায় লোকসভা ভেঙে দেওয়ার কথা বলা রয়েছে। ১৭২ নম্বর ধারায় রাজ্যের বিধানসভার কথা যেমন রয়েছে তেমনি আবার ১৭৪ নম্বর ধারায় বিধানসভা ভেঙে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সর্বপরি ৩৫৬ নম্বর ধারায় রাষ্ট্রপতি শাসনের কথা বলা হয়েছে। ফলে জনপ্রতিনিধি আইনের সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: পুতিনের পর জিনপিং, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট

    G-20: পুতিনের পর জিনপিং, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্লাদিমির পুতিনের পর শি-জিনপিং, চলতি মাসের জি-২০ (G-20) শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের রাষ্ট্রপতি। ইতিমধ্যেই এই খবর আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে ভারত এবং চিন দুই দেশের তরফ থেকেই। প্রসঙ্গত, ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে বসতে চলেছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। এই সম্মেলনে (G-20) যোগ দেওয়ার কথা ছিল চিনা প্রেসিডেন্টের। কূটনৈতিক মহলের একটি অংশ মনে করছে, চলতি বছরে চিন যে মানচিত্র প্রকাশ করেছে সেখানে অরুণাচল প্রদেশ এবং আকসাই চিনকে তাদের দেশের অংশ বলে দেখানো হয়েছিল। এরপরে এই ভারত-চিন সম্পর্কের অবনতি হয়। তখন থেকে শি-জিনপিং এর ভারতে আসা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। আবার অন্য একটি কূটনৈতিক মহলের ধারনা, চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক গালওয়ান পরবর্তী সময় থেকেই খারাপ হতে থাকে।

    ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে বসছে জি-২০ সম্মেলন (G-20)

    প্রসঙ্গত, এবছরের শীর্ষ সম্মেলনে (G-20) সভাপতিত্ব করছে ভারত। ৯-১০ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে হাজির থাকবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, এখানে আসার কথা ছিল ভ্লাদিমির পুতিনেরও এবং কিন্তু জানা যাচ্ছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বদলে সেদেশের বিদেশ মন্ত্রী সার্গেই লাভরভ প্রতিনিধিত্ব (G-20) করবেন। অন্যদিকে চীনের তরফে সম্মেলনে (G-20) যোগ দিতে পারেন চিনা প্রিমিয়ার লি কিউয়াং।

    ব্রিকস সম্মেলনে মোদি জিনপিং বৈঠক

    প্রসঙ্গত, সারা বিশ্বের তাবড় দেশের নজর থাকে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের। গত বছর বালিতে জি-২০ (G-20) সম্মেলন হয়েছিল। সে সময়ে চিনের প্রেসিডেন্ট এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট মুখোমুখি হয়েছিলেন। তারপর থেকে মনে করা হয়েছিল ভারতেও (G-20) বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা মিলিত হবেন। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট এলেও আসছেন না রাশিয়া এবং চিনের প্রেসিডেন্ট। অগাস্ট মাসে ব্রিকস সম্মেলনের বৈঠক বসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকাতে। সেখানে সদস্য দেশ হিসেবে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও চিন। সূত্রের খবর, সেখানে চিনা প্রেসিডেন্টকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন লাদাখে শান্তি ফেরাতে দুই দেশকেই তৎপর(G-20) হতে হবে। শান্তি ফেরাতে চিনের ভূমিকা ঠিক কী হতে পারে সেটাও বুঝিয়ে দেন নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RJD: জোড়া খুনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড আরজেডির প্রাক্তন সাংসদ প্রভুনাথের, রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট

    RJD: জোড়া খুনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড আরজেডির প্রাক্তন সাংসদ প্রভুনাথের, রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোড়া খুনের মামলায় সাজা ঘোষণা হল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রাক্তন সাংসদ (RJD) রঘুনাথ সিংহের। তিন দশকের পুরনো এই জোড়া খুনের মামলায় তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এর পাশাপাশি ১৯৯৫ সালের মার্চ মাসে হওয়া এই খুনের ঘটনায় নিহত দুই ব্যক্তির পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করার জন্য প্রভুনাথকে(RJD) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরই সঙ্গে ওই ঘটনায় গুরুতরভাবে জখম হয়েছিলেন একজন, তাঁকে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত (RJD)। 

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, ‘‘এমন মামলা আগে কখনও দেখা যায়নি’’

    প্রভুনাথ সিংহকে (RJD) ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি বিহার সরকারকেও ওই একই অংকের টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এই ঘটনায় সাজা ঘোষণা করতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, ‘‘এমন মামলা আগে কখনও দেখা যায়নি।’’ এদিন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কৌল, বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং বিচারপতি বিক্রম নাথের ডিভিশন বেঞ্চ। এ দিনের রায়দানের প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বলে, ‘‘এই মামলায় দুটি শাস্তি হতে পারে, এক, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদন্ড।’’

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    বিহারের মহারাজগঞ্জ লোকসভা আসন থেকে চারবারের সাংসদ ছিলেন প্রভুনাথ (RJD)। জেডিইউ-এর থেকে তিনবার এবং আরজেডি (RJD) থেকে একবার সাংসদ হয়েছিলেন তিনি। প্রভুনাথের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, ১৯৯৫ সালে বিহারে বিধানসভা ভোট চলাকালীন ৪৭ বছর বয়সী দারোগা রায় এবং ১৮ বছর বয়সী রাজেন্দ্র রায়কে নৃশংসভাবে খুন করেন তিনি। জানা গিয়েছে, রঘুনাথ সিংহের ঠিক করে দেওয়া প্রার্থীকে (RJD) ভোট দেননি এই দুইজন। তাই তাঁদেরকে খুন করা হয়। প্রথমে নিম্ন আদালত তারপরে পাটনা হাইকোর্টে পৌঁছায় এই মামলা। প্রভাবশালী সাংসদের (RJD) বিরুদ্ধে কোনও রকম প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই প্রমাণের অভাবে পাটনা হাইকোর্ট বেকসুর খালাস করে প্রভুনাথকে। মামলার জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। অন্যদিকে, ১৯৯৫ সালে জনতা দলের বিধায়ক অশোক সিংহকে খুনের মামলাতেও দোষী সাব্যস্ত করা হয় প্রভুনাথকে। সেই মামলায় ২০১৭ সালেই যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দণ্ডিত হন প্রভুনাথ(RJD)। বর্তমানে তিনি জেলেই রয়েছেন। প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সালে বিহারের বিধানসভা ভোটে প্রভুনাথ অশোক সিংহের কাছে হেরে যান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: ১০৫ বছরে রেল বোর্ডের চেয়ারপার্সন পদে প্রথম মহিলা, দায়িত্বে জয়া বর্মা সিংহ

    Indian Railway: ১০৫ বছরে রেল বোর্ডের চেয়ারপার্সন পদে প্রথম মহিলা, দায়িত্বে জয়া বর্মা সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০৫ বছরের ইতিহাসের রেলওয়ে (Indian Railway) বোর্ডের চেয়ারপার্সন পদে বসলেন কোনও মহিলা। এই পদে কেন্দ্রীয় সরকার নিয়োগ করল জয়া বর্মা সিংহকে। জানা গিয়েছে, রেল (Indian Railway) বোর্ডের চেয়ারপার্সন হওয়ার আগে জয়া বর্মা সিংহ নর্দান রেল, সাউথ ইস্টার্ন রেল, ইস্টার্ন রেলে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি ছিলেন রেল বোর্ডের (Indian Railway) সদস্য। জয়া বর্মা সিংহের পড়াশোনা এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

     ১ সেপ্টেম্বর থেকে দায়িত্বভার বুঝে নেবেন জয়া বর্মা সিংহ

    ১৯৮৮ সালে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে (Indian Railway) ট্রাফিক সার্ভিসে জয়া বর্মা সিংহ যোগদান করেন। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানা গিয়েছে রেল বোর্ডের চেয়ারপার্সন এবং সিইও পদে জয়া বর্মা সিংহার নিয়োগ করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিটি। জয়া বর্মা সিংহের আগে এই পদে ছিলেন অনিল কুমার লাহোতি। শনিবার ১ সেপ্টেম্বর থেকে নিজের দায়িত্বভার বুঝে নেবেন জয়া বর্মা সিংহ। আগামী ২০২৪ সালের ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত এই পদে বহাল থাকবেন তিনি। জয়া বর্মা সিংহের অবসর নেওয়ার কথা রয়েছে চলতি বছরের ১ অক্টোবর। তবে সেদিনই তাঁকে আবার নিজের পদে পুনর্বহাল করা হবে।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল সমাবেশে বেফাঁস মন্তব্য, চটে লাল রাজবংশী, মতুয়ারা, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুরও

    বালাসোরের ট্রেন দুর্ঘটনার সময় থেকেই সামনে আসেন জয়া বর্মা সিংহ

    রেলের (Indian Railway) অত্যন্ত দক্ষ আধিকারিক বলে পরিচিত জয়া বর্মা সিংহ সামনে আসেন ওড়িশার করমন্ডল এক্সপ্রেস (Indian Railway) দুর্ঘটনার সময় থেকেই। বাংলাদেশের ভারতীয় হাই কমিশনেও তিনি কাজ করেছেন। কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস পরিষেবাতেও ভূমিকা রয়েছে তাঁর। তাঁর দক্ষতা এতটাই ছিল যে রেলের যে কোনও জটিল সিগনাল সিস্টেমকে অত্যন্ত সহজ ভাবে তা সংবাদমাধ্যমের সামনে উপস্থাপনা করতে পারতেন তিনি। বালাসোরে ট্রেন দুর্ঘটনার সময়ে তাঁকে সাংবাদিক সম্মেলন করতে দেখা যেত। ৩৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ভারতীয় রেলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন জয়া বর্মা সিংহ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের অশান্ত মণিপুর, চলতি সপ্তাহে হিংসায় নিহত ৬, আহত ১৩

    Manipur Violence: ফের অশান্ত মণিপুর, চলতি সপ্তাহে হিংসায় নিহত ৬, আহত ১৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur Violence) কুকি এবং মেইতেই সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে চলতি সপ্তাহে। এই সংঘর্ষে গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন ১৩ জন। গত বৃহস্পতিবার ২৯ অগাস্ট হিংসা ছড়ায় মণিপুরের (Manipur Violence) নারানসেইনা, থামনাপকপিতে। গত চারমাস ধরে চলা মণিপুরের (Manipur Violence) হিংসায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৫৯। দ্য ইন্ডিজিনিয়ায় ট্রাইবেল লিডার ফোরাম, যা কুকি এবং জো সম্প্রদায়ের একটি যৌথ বাহিনী, তারা ইতিমধ্যে চূড়াচন্দ্রপুর জেলায় বনধ-এর ঘোষণা করেছে। যাবতীয় জরুরি পরিষেবাকে বনধের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এখানেও কুকি সম্প্রদায়ের দু’জন মানুষের মৃত্যু হয়। চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার থেকেই ফের উত্তপ্ত (Manipur Violence) হয়ে ওঠে  মণিপুর। বন্দুকের লড়াই সেখানে চলছে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে। চূড়াচন্দ্রপুর কুকি সম্প্রদায়ের অধ্যুষিত, অন্যদিকে বিষ্ণুপুর জেলায় মেইতেই সম্প্রদায় সংখ্যাগরিষ্ঠ। এই দুই এলাকায় চলছে ব্যাপক হিংসা। চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবারও মণিপুর হিংসায় চারজনের মৃত্যু হয়। যাঁদের মধ্যে দু’জন মেইতেই সম্প্রদায়ের এবং দু’জন কুকি সম্প্রদায়ের বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে ওই দুই জেলায় পর্যাপ্ত পরিমাণে নিরাপত্তা বাহিনীর মোতায়েন করেছে সরকার। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকার ইতিমধ্যে দুই সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে হিংসা বন্ধ করার আবেদন জানিয়েছে।

    যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার মণিপুরে

    অন্যদিকে, মণিপুরে (Manipur Violence) অসম রাইফেলস এবং সে রাজ্যের পুলিশের যৌথ অভিযানে ৪৬টি গ্রেনেড, ২টি পিস্তল এবং একটি এম-১৬ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়। বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী হানা দেয় পশ্চিম ইম্ফল জেলার চম্পিরকে।  এই যৌথ বাহিনীর অভিযানের পর পুলিশ সেখানকার স্থানীয়দের কাছে আবেদন জানিয়েছে যে কোনও অস্ত্র মোতায়েনের (Manipur Violence) খবর থাকলে তা সঙ্গে সঙ্গে যেন তাঁদেরকে জানানো হয়।

    ৩ মে থেকেই চলছে মণিপুর হিংসা (Manipur Violence)

    প্রসঙ্গত, ৩ মে থেকে হিংসায় অগ্নিগর্ভ (Manipur Violence) হয়ে ওঠে মণিপুর। কুকি এবং মেইতেই সম্প্রদায়ের এই বিবাদ প্রায় চার মাস ধরে চলছে সেখানে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সেখানে গিয়ে দুই সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গেই বৈঠক করেছেন। ঘোষণা করা হয়েছে ১০১ কোটি টাকার প্যাকেজও। কিন্তু তারপরেও মণিপুরের (Manipur Violence) দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে হিংসা যেন কোনওভাবেই থামছে না। কবে শান্ত হবে মণিপুর? এই প্রশ্নই এখন জাগছে মানুষের মনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: নতুন রুটে ভারত-বাংলাদেশ ট্রেনের চাকা গড়াচ্ছে সেপ্টেম্বরেই

    Indian Railway: নতুন রুটে ভারত-বাংলাদেশ ট্রেনের চাকা গড়াচ্ছে সেপ্টেম্বরেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নতুনরুটে ছুটবে ট্রেন (Indian Railway)। ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে আগামী মাসেই ট্রায়াল রান শুরু করা হবে। প্রসঙ্গত, নতুন রুটের এই ট্রেনে ত্রিপুরার নিশ্চিন্তপুর থেকে বাংলাদেশের গঙ্গাসাগর রেলস্টেশনের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। তারপরেই শুরু হবে বাণিজ্যিকভাবে রেল পরিষেবা। এখনও পর্যন্ত যা জানা গেছে তাতে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে সেপ্টেম্বর মাসের ৯ এবং ১০ তারিখে নিশ্চিন্তপুর-গঙ্গাসাগর রেলস্টেশনের মধ্যে ট্রায়াল রান শুরু করবে। পরবর্তীকালে, ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার সঙ্গে এই রুট (Indian Railway) যুক্ত করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আগরতলা থেকে মাত্র ১০ ঘণ্টায় কলকাতা পৌঁছানো সম্ভব হবে

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, এই রেলপথটি চালু হলে ভারত-বাংলাদেশ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক অনেকটাই উন্নত হবে। সেই সঙ্গে দুই দেশে কম সময়ে এবং কম খরচে আরও বেশি করে পণ্য আমদানি-রফতানি করা যাবে। যার ফলে ব্যবসা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, এই ট্রেনে চেপে আগরতলা থেকে মাত্র ১০ ঘণ্টায় কলকাতা পৌঁছানো সম্ভব হবে। রেল (Indian Railway) প্রকল্পটির বাংলাদেশ অংশের নির্মাণের ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪১ কোটি টাকা। ২০২০ সালের মধ্যেই এর কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু করোনার কারণে সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করা যায়নি। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দিল্লিতে বসছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেখানে উঠতে পারে ভারত-বাংলাদেশ এই রেল (Indian Railway) প্রকল্পের কথা।

    কী বলছেন বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী?

    অন্যদিকে, বাংলাদেশের সঙ্গে আরও যোগাযোগ বাড়াতে চাইছে ত্রিপুরা। জানা গেছে আগরতলার বিমানবন্দর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিমান চালানোর উদ্যোগ নেওয়া শুরু হয়েছে। এরই সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তে ডাবল লাইন রেলপথ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই লক্ষ্য নিয়ে আপাতত নতুন চারটি রুটও খুলে দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সান্তনা চাকমা, ‘‘বাংলাদেশে পণ্য পরিবহণের জন্য ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম এবং মংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবেন। এই দুটি বন্দরে (Indian Railway) প্রবেশ করা এবং ব্যবহার করা অনুমতি দেওয়ার ব্যাপারে ভারত ও বাংলাদেশ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। আমরা উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সঙ্গে আরও বেশি বাণিজ্য করতে চাইছি। এই জন্য ত্রিপুরা ও উত্তর-পূর্বের অন্যান্য রাজ্য থেকে পণ্য স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ সরকার চারটি রুট খুলে দিয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share