Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Adulterated Ghee: ভেজাল ঘি তৈরির জন্য পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড উত্তরপ্রদেশে

    Adulterated Ghee: ভেজাল ঘি তৈরির জন্য পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড উত্তরপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেজাল ঘি তৈরির দায়ে পাঁচ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হল। তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল উত্তরপ্রদেশের জেলা আদালত। ১৪ বছরের পুরনো এই মামলায় দোষীদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে। শনিবার এই সাজা শুনিয়েছেন বরেলীর অতিরিক্ত জেলা বিচারক অরবিন্দ কুমার।

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ভেজাল খাদ্যদ্রব্যের মামলায় দেশের মধ্যে এখনও পর্যন্ত এটিই সবচেয়ে বড় সাজা বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পুলিশ সূত্রে খবর, দোষীদের মধ্যে চার জন বুলন্দশহরের এবং অন্য জনের বাড়ি বরেলীতে। পাঁচ জনই ভেজাল ঘি তৈরির কারবারে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের হেফাজত থেকে প্রায় ২৬ কেজি ভেজাল ঘি, রিফাইনড তেল এবং বনস্পতি ঘি উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এর পর ২০০৯ সালে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছিল। এই মামলার সরকারি কৌঁসুলি তেজপাল সিং রাঘব জানিয়েছেন, ক্ষতিকারক রাসায়নিক মিশিয়ে ভেজাল ঘি তৈরি করতেন ওই পাঁচ জন। তবে এই মামলায় অভিযুক্ত দু’জনকে প্রমাণাভাবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তেজপাল বলেন, ‘‘গত ১৪ বছর ধরে এই মামলার শুনানি চলছে। শুনানি চলাকালীন আট জনকে আদালতে হাজির করানো হয়েছিল।’’

    আরও পড়ুন: আপনি সিনেপ্রেমী! দেখে নিন অগাস্টে কী কী রয়েছে আপনার জন্য?

    ঘি একটি সুপারফুড, এখন বিদেশীরাও এই সত্যটি মেনে নিয়েছে। ভারতীয় বাড়িতে এটি এত গুরুত্বপূর্ণ যে এটি পূজাতেও ব্যবহৃত হয়। ঘি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, অনেক পুষ্টিগুণেও ভরপুর। এটি শরীরে গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। বাড়ন্ত শিশুদের জন্য ঘি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তবে, ভেজাল ঘি শরীরে মারাত্মক ক্ষতি করে। উদ্ভিজ্জ তেল এবং পশুর শরীরের চর্বি ঘিতে মেশানো হয় যা দেখতে হুবহু ঘি-র মতো হয়। এছাড়া হাড়ের ধুলো, সীসা ইত্যাদির মতো আজকাল অনেক কিছু মেশানো হচ্ছে যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nuh Violence: ছন্দে ফিরছে নুহ, দু’ সপ্তাহ পরে চালু ইন্টারনেট পরিষেবা

    Nuh Violence: ছন্দে ফিরছে নুহ, দু’ সপ্তাহ পরে চালু ইন্টারনেট পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’ সপ্তাহ পরে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হল হরিয়ানার নুহতে (Nuh Violence)। সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে দু সপ্তাহ আগে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। সাম্প্রদায়িক হিংসায় মৃত্যু হয়েছিল ছ’ জনের। জখমও হয়েছিলেন অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নুহতে ইন্টারনেট, এসএমএস এবং ব্রডব্যান্ড পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

    নুহতে অশান্তি 

    ৩১ জুলাই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি শোভাযাত্রায় হামলা হয়। তার জেরেই শুরু হয়ে যায় সংঘর্ষ। দু’জন হোমগার্ড এবং মসজিদের একজন ধর্মগুরু সহ হিংসায় মৃত্যু হয় মোট ছ’ জনের। তার পরেই হিংসা ছড়িয়ে পড়ে গুরগাঁও, পালওয়াল, ফরিদাবাদ সহ রাজ্যের অন্যান্য জেলায়। হিংসার জেরে উন্মত্ত জনতা আগুন লাগিয়ে দেয় যানবাহন, রেস্তঁরা, দোকানদানিতে। অভিযোগ, মনু মানেসার (Nuh Violence) নামে এক যুবক সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করে। সে-ই জানায় নুহতে যে ধর্মীয় শোভাযাত্রা হতে চলেছে, সে ব্যাপারে। সে তার সমর্থকদের দলে দলে চলে আসতে বলে। তার জেরেই অশান্তির সূত্রপাত বলে অভিযোগ। নুহতে হিংসায় মানেসরের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে গঠন করা হয়েছে বিশেষ তদন্তকারী দল, বা সিট।

    মহা পঞ্চায়েত

    এদিকে, রবিবার পাওয়েল জেলায় কয়েকজন উগ্র হিন্দুবাদী মহাপঞ্চায়েতের ডাক দেয়। তারা নুহ জেলা ধ্বংস করে দেওয়ার ডাক দিয়েছিল। ৫১ জনের একটি কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় এলাকাটি গো-হত্যা মুক্ত এলাকা করা হবে। ২৮ অগাস্ট নুহতে ফের জালাভিষেক যাত্রা করা হবে বলেও সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি। অন্যান্য জেলা থেকে যেসব লোকজন নুহতে (Nuh Violence) আসবেন, তাঁদের জন্য কড়া আইনের ব্যবস্থা করা হবে বলেও সিদ্ধান্ত নেয় মহাপঞ্চায়েত। নুহর ঘটনায় ৩৯০ জনেরও বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হিংসার ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে আটক করা হয়েছে ১১৮ জনকে। পুলিশ জানিয়েছে, ১০০ জনেরও বেশি মানুষের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে এফআইআর। সপ্তাহখানেক বন্ধ থাকার পর স্কুল, কলেজ এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে গত সপ্তাহেই। চালু হয়েছে বাস সার্ভিসও।

    আরও পড়ুুন: শ্রীনগরে তিরঙ্গা যাত্রা, নেতৃত্বে লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সেলফি তুলুন আর জিতে নিন ১০ হাজার টাকার পুরস্কার। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে একটি অনলাইন সেলফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। স্বাধীনতার রঙে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করতেই এই প্রয়াস কেন্দ্রের। স্বাধীনতার অমৃতকাল উদযাপনের জন্য প্রস্তুত লালকেল্লা। ১৫ অগাস্ট লাল কেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি। স্বাধীনত দিবসে প্রায় ১,৮০০ জন ‘বিশেষ অতিথি’-কে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। সরকারের ‘জন ভাগিদারি’ উদ্যোগের অংশ হিসাবে এই পরিকল্পনা।

    ‘সেলফি প্রতিযোগিতা’র  খুঁটিনাটি

    প্রথম থেকেই মোদি সরকার স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানকে নিছক সরকারি অনুষ্ঠানের পরিসরে বেঁধে না রেখে, জনগণের অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিয়ে এসেছে। এবারের স্বাধীনতা দিবসেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকা থেকে শুরু করে সেলফি প্রতিযোগিতা, বিভিন্নভাবে সাধারণ মানুষকে এই অনুষ্ঠানে যুক্ত করা হচ্ছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে একটি অনলাইন সেলফি প্রতিযোগিতার উদ্দেশে কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প এবং উদ্যোগ নিয়ে দিল্লির ১২ টি জায়গায় ১২টি ‘সেলফি পয়েন্ট’ তৈরি করা হয়েছে। এই সব সেলফি পয়েন্টগুলিতে আমজনতা সেলফি তুলে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন। সরকারের মাইগভ (MyGov) পোর্টালে ১৫ থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে সেই সেলফি পয়েন্টে তোলা ছবি পোস্ট করতে হবে। দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক সৌধ, ঐতিহ্যকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে পয়েন্ট তোলা সেই সেলফির থেকে বেছে নেওয়া হবে সেরাদের। প্রত্যেক সেলফি পয়েন্টে তোলা একটি করে সেলফি বেছে নিয়ে মোট ১২ জনকে এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। আর যাঁরা চ্যাম্পিয়ন হবেন, তাঁদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে আর্থিক পুরস্কার। 

    ‘হরঘর তিরাঙ্গা’ প্রচার

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারের পক্ষ থেকে ‘হরঘর তিরাঙ্গা’ প্রচারও চালু করেছে সরকার। ১৩ থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত এই প্রচারে অংশ নিতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রচারের অংশ হিসেবে ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলগুলির প্রোফাইল ছবি বদলে, ভারতের জাতীয় পতাকার ছবি দিয়েছেন। দেশের প্রত্যেক নাগরিককেও, তাদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের ডিসপ্লে পিকচার বদলে জাতীয় পতাকার ছবি দিতে অনুরোধ করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এই অনন্য প্রচেষ্টা আমাদের প্রিয় দেশ এবং আমাদের মধ্যে বন্ধনের গভীরতা বাড়িয়ে তুলবে।”

    আরও পড়ুন: আপনি সিনেপ্রেমী! দেখে নিন অগাস্টে কী কী রয়েছে আপনার জন্য?

    লাল কেল্লায় ‘বিশেষ অতিথি’

    এবার লাল কেল্লায় ‘বিশেষ অতিথি’ হিসাবে আমন্ত্রিত থাকছেন- গ্রামের সরপঞ্চ, কৃষক, উৎপাদনকারী সংগঠন প্রকল্পের প্রতিনিধিরা, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্প ও প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনার উপভোক্তা, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নির্মাণকর্মীরা, খাদি কর্মীরা এবং সীমান্তের রাস্তা নির্মাণের কাজে যাঁরা যুক্ত, অমৃত সরোবর ও হর ঘর জল যোজনার কর্মীরা এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক, নার্স থাকছেন এই তালিকায়। এবছর লালকেল্লায় সমন্বয় সাধনে থাকছে ভারতীয় সেনা। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মেজর নিকিতা নায়ের ও মেজর জসমিন কৌর প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় পতাকা উত্তোলনে সহায়তা করবেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Punjab: স্বাধীনতা দিবসের আগে পঞ্জাব পুলিশের জালে জঙ্গি মডিউল, ধৃত ৩

    Punjab: স্বাধীনতা দিবসের আগে পঞ্জাব পুলিশের জালে জঙ্গি মডিউল, ধৃত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের ঠিক একদিন আগে পঞ্জাব (Punjab) পুলিশের জালে ধরা পড়ল একটি জঙ্গি মডিউল। যেখানে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে তিনটি পিস্তল। পঞ্জাবের (Punjab) ডিজি গৌরব যাদব বলেন, ‘‘এই জঙ্গি মডিউলটি চেক রিপাবলিক থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। নিয়ন্ত্রণ করতেন গুরুদেব সিং জইসেল। কানাডা ভিত্তিক একটি জঙ্গি সংগঠনের নেতা লাখভির সিং-এর নামও উঠে এসেছে। পাশাপাশি নাম উঠে এসেছে সাতবির সিং এবং আলিয়া সাত্তার নামের আরও দুইজনের।’’ জানা গিয়েছে সারহালে পুলিশ স্টেশন আক্রমণে এই জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রত্যক্ষ মদত ছিল এবং উপরোক্ত নেতারা প্রত্যেকেই বিভিন্ন পাচার কাজে যুক্ত।

    গ্রেফতার হওয়া  তিন জঙ্গির পরিচয় 

    যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের পরিচয় হল অস্মাপ্রীত সিং, প্রদীপ সিং এবং সুখমন। জানা গিয়েছে, পিস্তলের পাশাপাশি এই দলের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে নগদ ৩৭,৫০০ টাকা। পঞ্জাব (Punjab) পুলিশের ডিজি একটি বিবৃতিতে একথা জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘‘বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে যে জঙ্গি সংগঠনের প্রধান গুরুদেব সিং জইসেল নতুন মডিউল খোলার কাজে অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পাঞ্জাবে এরকমই একটি গোপন খবর পেয়ে পুলিশে এদিন মাজার অঞ্চলে অপারেশন চালায়। সেখানেই গ্রেফতার করা হয় তিনজনকে।’’

    কোন কোন ধারায় মামলা দায়ের? 

    সিনিয়র পুলিশকর্তা গুরমিত সিং চৌহান বলেন,‘‘গুরুদেব সিং জয়সেইলের সঙ্গে এই জঙ্গি মডিউলের সদস্যদের নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। তার নির্দেশেই কাজ করত এরা। চেক প্রজাতন্ত্র থেকে যে নির্দেশ আসতো ফোনে, সেটাকেই পালন করত জঙ্গিরা। পঞ্জাবের (Punjab) শান্তি সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট করা ছিল এদের উদ্দেশ্য।’’ অন্যদিকে পঞ্জাবের (Punjab) ডিজি আরও জানিয়েছেন যে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই জয়সেইলের নির্দেশ মতো বিভিন্ন লোকের কাছে টাকা তুলত এবং অস্ত্র সংগ্রহ করত। এই জঙ্গি মডিউলের সঙ্গে কাদের কাদের যোগাযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পঞ্জাব (Punjab) পুলিশ। জানা গিয়েছে, ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৮৪, ৩৮৫, ৩৮৬, ৩৮৭, ১১৫, ১২০ (বি) তে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ২৫(৬), ২৭(৭) অস্ত্র আইনের মামলাও রজু করা হয়েছে। এছাড়াও বেআইনি কার্যকলাপের ১৩, ১৬, ১৭, ১৮, ১৮ (বি), ২০ এবং ৪০ নম্বর ধারা লাগু করা হয়েছে। এনডিপিএস আইনের ২১ এবং ২৯ নম্বর ধারাও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: শ্রীনগরে তিরঙ্গা যাত্রা, নেতৃত্বে লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা

    Jammu And Kashmir: শ্রীনগরে তিরঙ্গা যাত্রা, নেতৃত্বে লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শতাধিক মানুষকে হাঁটতে দেখা গেল শ্রীনগরের (Jammu And Kashmir) তিরঙ্গা যাত্রায়। যার নেতৃত্বে থাকলেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা। রবিবার উপত্যকার এই তিরঙ্গা যাত্রা নিয়ে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের মন্তব্য, ‘‘আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত তিরঙ্গাকে সম্মান করা এবং তার মর্যাদা রক্ষা করা।’’ উপত্যকার এই তিরঙ্গা যাত্রার আয়োজন করেছিল প্রশাসন (Jammu And Kashmir)। একইরকম ভাবে জম্মু প্রদেশেও তিরঙ্গা যাত্রা সম্পন্ন হয়েছে। পিরপাঞ্জাল এবং চেনাব উপত্যকাতেও দেখা গিয়েছে তিরঙ্গা যাত্রা। যেখানে শতাধিক মানুষ কিলোমিটারের পর কিলোমিটার হাঁটেন কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টার থেকে বোটানিক্যাল গার্ডেন পর্যন্ত। তিরঙ্গা যাত্রার ধ্বনি ছিল ‘ঝান্ডা উঁচা রহে হামারা’। 

    কী বললেন কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর?

    রবিবারের এই তিরঙ্গা যাত্রার অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসনের (Jammu And Kashmir) একাধিক আধিকারিক, নিরাপত্তা আধিকারিকবৃন্দ। বিজেপি কর্মী সমর্থকদেরও উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তাছাড়া বেশ বড় সংখ্যায় ছাত্র এবং সাধারণ নাগরিকরাও অংশ নিয়েছিলেন এই যাত্রায়। গভর্নর মনোজ সিনহা বলেন, ‘‘আমি প্রত্যেককে স্বাধীনতা দিবসের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। শুধুমাত্র প্রশাসনিক আধিকারিক বা নিরাপত্তা আধিকারিকদের নয় বা শুধুমাত্র শ্রীনগরের (Jammu And Kashmir) বাসিন্দাদের নয়, বড় সংখ্যার উপত্যকার সমস্ত মানুষকে আমি স্বাধীনতা দিবসের এই শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমি মনে করি আমাদের তিরঙ্গার মর্যাদা রক্ষা করা সকলের কর্তব্য।’’ তিনি মনে করান যে গত বছরেও একই রকম তিরঙ্গা যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, ‘‘জম্মু-কাশ্মীর ক্রমশই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছে।’’ এই যাত্রায় জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি কোটেশ্বর সিং লাল চৌকে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

    সিআরপিএফ-এর বাইক র‍্যালি 

    অন্যদিকে জম্মু কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) সিআরপিএফও একটি বাইক র‍্যালির আয়োজন করে। লাল চৌক থেকে নিশাত গার্ডেন পর্যন্ত সম্পন্ন হয় বাইক র‍্যালি। মধ্য কাশ্মীর, দক্ষিণ কাশ্মীর, উত্তর কাশ্মীরের একাধিক অংশে দেখা গিয়েছে স্বাধীনতা উৎসবের উদযাপন। বড় সংখ্যায় জনপ্রতিনিধিরা এবং সাধারণ নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন তিরঙ্গা যাত্রায়। ধ্বনি ওঠে ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দেমাতরম’, ‘হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ’ এই সমস্ত কিছু। পুঞ্চ এবং রাজৌরি জেলাতেও এদিন সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে স্বাধীনতা উৎসবের অনুষ্ঠান। প্রসঙ্গত, বারবার জঙ্গিহানার সাক্ষী থেকেছে এই অঞ্চল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NDA: ভাইপো অজিতের সঙ্গে গোপন বৈঠক পাওয়ারের, এনডিএ-তে শামিল হচ্ছে এনসিপি?

    NDA: ভাইপো অজিতের সঙ্গে গোপন বৈঠক পাওয়ারের, এনডিএ-তে শামিল হচ্ছে এনসিপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইপো অজিত পাওয়ারের সঙ্গে গোপন বৈঠক (NDA) শরদ পাওয়ারের। আর এতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছে বিরোধী শিবির। বেঙ্গালুরুতে ইন্ডিয়া জোটের শেষ বৈঠকে হাজির ছিলেন শরদ পাওয়ার। পরবর্তীকালে লোকমান্য তিলকের নামাঙ্কিত  একটি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর দেখা গিয়েছিল মারাঠা ম্যানকে। যা নিয়ে প্রবল অস্বস্তিতে পড়েছিল বিরোধী শিবির।

    শরদ পাওয়ার কি এনডিএ তে (NDA) শামিল হচ্ছেন?

    স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে, শরদ পাওয়ারের দল কি তবে এনডিএ তে (NDA) শামিল হচ্ছে?  শনিবার রাতে তাঁর দলত্যাগী ভাইপো এবং বর্তমান মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণের বৈঠক হয় পাওয়ারের। পুনের কোরেগাঁও পার্কে শিল্পপতি অতুল চোরদিয়ার বাংলোতে এই বৈঠক সম্পন্ন হয়। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, ভাইপো অজিত বিজেপি শিবিরে চলে যাওয়ায় ভালোই ধাক্কা লেগেছে এনসিপিতে। আবার অন্যদিকে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে মোদির জোরালো প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। বিরোধী জোটের জেতার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এমতো অবস্থায় দল বাঁচাতে ভাইপোর সঙ্গে বিজেপি জোটে (NDA) শামিল হতে পারেন পাওয়ার। 

    চলতি মাসেই মুম্বইতে বসছে বিরোধী জোটের বৈঠক

     চলতি মাসেই মুম্বইতে (NDA) বিরোধীরা ফের বৈঠকে বসতে চলেছে, যার অন্যতম উদ্যোক্তা শরদ পাওয়ারের এনসিপি। তার আগে বিজেপি শিবিরের অজিত পাওয়ারের সঙ্গে শরদ পাওয়ারের এই  বৈঠক বিরোধী জোটকে প্রবল অস্বস্তিতে ফেলেছে।  যদিও এই বৈঠকে নিছক কাকা ভাইপোর সাক্ষাৎকার হিসেবে এবং পারিবারিক বিষয় হিসেবেই বোঝাতে চাইছেন শরদ পাওয়ার। তাঁর মন্তব্য, ‘‘অজিত আমার ভাইপো হয়, নিজের ভাইপোর সঙ্গে দেখা করায় কাকার দোষ রয়েছে? যদি পরিবারের গুরুজন আর এক সদস্যের সঙ্গে দেখা করতে চান তা নিয়ে কোনও সমস্যা থাকা উচিত নয়।’’ আবার ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে পাওয়ার বলছেন, ‘‘আমার কিছু ‘শুভানুধ্যায়ী’ আমাকে বিজেপিকে সমর্থনের কথা বলছেন। কিন্তু আমি স্পষ্ট বলছি, ‘আমার দল এনসিপি বিজেপির সঙ্গে যাবে না। কারণ এনসিপির রাজনৈতিক মতাদর্শের সঙ্গে বিজেপির মতাদর্শ মেলে না।’’ অর্থাৎ প্রথমে পাওয়ার বলছেন কাকা-ভাইপোর কথা, আবার পরক্ষণেই বলছেন, রাজনৈতিক আলোচনাও হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাহুল গান্ধীকে জোর ধাক্কা মোদির, বলছে রিপোর্ট

    PM Modi: সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাহুল গান্ধীকে জোর ধাক্কা মোদির, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়াতেও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুধুমাত্র ফলোয়ারের সংখ্যার ভিত্তিতেই নয়, উপরন্তু নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন পোস্টের এনগেজমেন্টও অনেকটাই বেশি রাহুল গান্ধীর পোস্টগুলির তুলনায়। বর্তমান এক্স, পূর্বতন ট্যুইটার, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম এই সমস্ত কিছুতেই এগিয়ে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ট্যুইটারে এগিয়ে মোদি (PM Modi)

    বর্তমানে ট্য়ুইটারে মোদির ফলোয়ার রয়েছেন  প্রায় ১০ কোটি, অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ট্যুইটারে ফলোয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৪০ লাখ। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট প্রায় ৮০ লাখ এনগেজমেন্ট পেয়েছে বিগত এক মাসে। যেখানে রাহুল গান্ধীর ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের এনগেজমেন্টের সংখ্যা ২৩.৪৩ লাখ ওই একই সময়ের মধ্যে। আরও দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বিগত তিন মাসে এনগেজমেন্ট পেয়েছে ৫৮ লাখ ২৩ হাজার।

    ফেসবুকেও মোদির (PM Modi) জয় জয়কার 

    অন্যদিকে, ফেসবুকে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ফলোয়ার সংখ্যা রয়েছে প্রায় ৪ কোটি ৮০ লাখ। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর এই ফলোয়ার সংখ্যা ৬৭ লাখ। সূত্রের খবর, ফেসবুকে নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন পোস্টগুলির এনগেজমেন্ট হয়েছে ৫৭.৮৯ লাখ বিগত এক মাসে। ওই একই সময়ের মধ্যে রাহুল গান্ধীর পোস্টগুলির এনগেজমেন্ট হয়েছে ২৮.৩৮ লাখ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট চলতি বছরে এনগেজমেন্ট পেয়েছে ৩.২৫ কোটি অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর এনগেজমেন্ট ১.৪৮ কোটি।

    ইউটিউবে মোদির (PM Modi) অনেক পিছনে রাহুল গান্ধী

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ইউটিউবের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা বর্তমানে ৬৫ লাখ। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ইউটিউব সাবস্ক্রাইবার ২৭ লাখের কিছু বেশি। বিগত এক মাসে নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন ভিডিও ২৫ কোটি ভিউ হয়েছে, অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৪ কোটি ৮২ লাখ। ইনস্টাগ্রামেও নরেন্দ্র মোদির বর্তমান ফলোয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ৭০ লাখ ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যা মাত্র ৪০ লাখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Independence Day 2023: প্রধানমন্ত্রীর জন্য আপেলের চাটনি পাঠিয়ে স্বাধীনতা দিবসের নিমন্ত্রণপত্র!

    Independence Day 2023: প্রধানমন্ত্রীর জন্য আপেলের চাটনি পাঠিয়ে স্বাধীনতা দিবসের নিমন্ত্রণপত্র!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির জন্য আপেলের চাটনি তৈরি করে পাঠিয়ে সুখ্যাতি অর্জন করলেন উত্তরাখণ্ডের এক সাধারণ গৃহবধূ সুনীতা রৌতেলা। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং তাঁর তৈরি করা চাটনির প্রশংসা করে পাঠালেন বিশেষ নিমন্ত্রণপত্র (Independence Day 2023)।

    কীসের নিমন্ত্রণ পেলেন?

    একেবারে ভারত সরকারের স্ট্যাম্প দেওয়া বিশেষ আমন্ত্রণপত্র (Independence Day 2023) এসে পৌঁছাল উত্তরাখণ্ডের অতি সাধারণ গৃহিণীর কাছে। রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর এই চিঠি পেয়ে সুনীতা দেবী ভীষণ উৎফুল্ল। এই চিঠি হল, সুনীতাদেবীকে ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবসের দিনে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের বিশেষ নিমন্ত্রণপত্র। পরিবারের বক্তব্য, আমরা এই আমন্ত্রণপত্র পেয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত।

    কেন আমন্ত্রণপত্র?

    এই আমন্ত্রণ (Independence Day 2023) পত্রের মধ্যে বিশেষ একটা দিক রয়েছে। তা হল সুনীতা দেবী আজ থেকে চার মাস আগে এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য আপেলের চাটনি তৈরি করে পাঠিয়েছিলেন। এই চাটনির ‘রিটার্ন গিফট’ হিসাবে প্রধানমন্ত্রী ১৫ অগাস্ট লালকেল্লায় আমন্ত্রণ জানালেন তাঁকে। এই আমন্ত্রণ সত্যিই অপ্রত্যাশিত ছিল সুনীতা দেবীর কাছে। তিনি বলেন, হয়তো চাটনিটা ভালো হয়েছিল, আর সেই সঙ্গে আমার পরিশ্রম কাজে দিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দফতরের নজরে পড়ে গেলাম। প্রধানমন্ত্রীর এই আমন্ত্রণে আমি অত্যন্ত খুশি।

    অতি সাধারণ পরিবারের গৃহবধূ

    অতি সাধারণ ঘরের গৃহিণী সুনীতা রৌতেলা। মূলত আপেল চাষ করে জীবন চালান। আপেল থেকে প্রস্তুত করেন চাটনি, জ্যাম যা বাজারে বিক্রি করে সংসার চালান। মূলত তাঁদের বাড়ি হল উত্তরাখণ্ডের ঝালা এলাকায়। সুনীতা এবং তাঁর স্বামী মিলে একটি খাদ্য উৎপাদনের স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরি করেন। এই গোষ্ঠীর মধ্যে তাঁদের গ্রামের মোট ১৬২ জন যুক্ত হয়েছেন। তাঁর স্বামী ভরত রৌতেলা বলেন, আমাদের অনেক উৎপাদিত ফল বাগানে নষ্ট হয়ে যায়। কখনও কীটনাশকের অভাব, কম দামে বিক্রি, দ্রুত সরবরাহের যানের অভাব ইত্যাদি কারণে। কিন্তু যখন জানলাম যে সরকারের খাদ্য উৎপাদনের বিশেষ প্রকল্প রয়েছে, তখন থেকে আমরা আমাদের উৎপাদিত ফলকে ব্যবহার করে স্বনির্ভর হতে শুরু করলাম। উল্লেখ্য প্রধানমন্ত্রী ১৫ অগাস্টে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষাকর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী, কৃষক সহ মোট ১৮০০ জন বিশিষ্টকে অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ (Independence Day 2023) করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ‘‘রাহুল গান্ধী চান মণিপুরে ভারতীয়দের ওপর গুলি চালাক সেনা’’ তোপ বিজেপি নেতা রবি শঙ্করের

    Manipur: ‘‘রাহুল গান্ধী চান মণিপুরে ভারতীয়দের ওপর গুলি চালাক সেনা’’ তোপ বিজেপি নেতা রবি শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর (Manipur) হিংসা ইস্যুতে রাহুল গান্ধীকে একহাত নিলেন বিজেপি নেতা রবি শঙ্কর প্রসাদ। সম্প্রতি রাহুল গান্ধী কেরলে দাঁড়িয়ে মণিপুর ইস্যু নিয়ে বলেন যে মণিপুরে সেনাদের সঠিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে না। এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাহুলকে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধী কি তার ঠাকুমা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, ১৯৬৬ সালে আইজলে বায়ু সেনাকে বোমা ফেলার নির্দেশ দিয়ে কী লাভ হয়েছিল? রাহুল গান্ধীকে তুলোধোনা করে রবি শঙ্কর প্রসাদ আরও বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধী কি আশা করেন যে উত্তপ্ত মণিপুরের (Manipur) সেনাবাহিনী ভারতীয়দের উপর গুলি চালাবে? শান্তি সম্প্রীতি ফেরাবে?  

    রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের পাল্টা দিল বিজেপি

    প্রসঙ্গত, সংসদে অনাস্থা প্রস্তাবের সময় রাহুল গান্ধী মন্তব্য করেন যে মণিপুরে (Manipur) ভারত মাতাকে খুন করা হয়েছে। এই নিয়ে তখন লোকসভার ভিতরে প্রধানমন্ত্রী মোদিও সরব হন। এবং বলেন, ‘‘এক নেতা যে ভাষায় কথা বলছেন তাতে ভারতবর্ষের গরিমা নষ্ট হচ্ছে।’’  রবি শঙ্কর প্রসাদ এদিন বলেন, ‘‘সংসদে রাহুল গান্ধী বলেছেন যে মণিপুরে ভারত মাতা খুন হয়েছে, ও না বোঝে দেশ, না বোঝে রাজনীতি! এমনকি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করার অভিযোগও তুলেছেন বিজেপি নেতা রবি শঙ্কর প্রসাদ।

    মণিপুর (Manipur) ইস্যু 

    এদিন কংগ্রেসের নেতৃত্বে একের পর এক গণহত্যার উদাহরণও টেনে আনেন রবি শঙ্কর প্রসাদ। এবং তিনি বলেন, ‘‘ ১৯৮৪ সালে সাম্প্রদায়িক অশান্তির মধ্যে দিয়ে কীভাবে দিল্লিতে শিখ দাঙ্গা করা হয়েছিল। এটাই হল কংগ্রেস, যা সবসময় ভাগ করে ভারতকে। বিরোধীরা দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন বলেও অভিযোগ করেন রবি শঙ্কর প্রসাদ। এবং এ প্রসঙ্গে তিনি টেনে আনেন লোকসভায় সাসপেন্ড হওয়া কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কথা। রবি শঙ্কর প্রসাদ এদিন আরও বলেন, ‘‘মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে বক্তব্য রেখেছেন লোকসভায়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও ১ ঘণ্টার উপরে বক্তব্য রেখেছেন। মণিপুর (Manipur) ইস্যুতে বিরোধীরা প্রথমে অভিযোগ জানিয়েছিল যে মোদির কিছু বলা উচিত! যখন নরেন্দ্র মোদি বলতে লাগলেন, তখন বিরোধী নেতারা তাঁর বক্তব্যের মাঝে বাধা দিতে থাকলো।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Priyanka Gandhi Vadra FIR: বিজেপি সরকারকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, প্রিয়ঙ্কার বিরুদ্ধে এফআইআর

    Priyanka Gandhi Vadra FIR: বিজেপি সরকারকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, প্রিয়ঙ্কার বিরুদ্ধে এফআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যেপ্রদেশের বিজেপি শাসিত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধি বাঢরা। আর এরপরেই তাঁর বিতর্কিত অভিযোগের উপর মিথ্যাচারের অভিযোগ এনে, থানায় এফআইআর (Priyanka Gandhi Vadra FIR) করল বিজেপি। বিজেপির লিগ্যাল সেলের কনভেনর নীমেশ পাঠক এই এফআইআর করেছেন বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য।

    মূল অভিযোগ কী (Priyanka Gandhi Vadra FIR)?

    মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকার বিশেষ দুর্নীতি করেছে, এই অভিযোগের কথা বলে প্রিয়ঙ্কা গান্ধি বঢরা এক্স ট্যুইটারে একটি চিঠি বিনিময় করেন। এই চিঠিতে জ্ঞানেন্দ্র অবস্তি নামক এক ব্যক্তির ভুয়ো বার্তালাপ সামজিক মাধ্যে ব্যাপক ভাইরাল করেন বলে অভিযোগ। এই বার্তালাপে বলা হয় সরকারি কাজের জন্য ৫০ শতাংশ টাকা কমিশন দিতে হবে। যে সকল কনট্রাকটর সরকারি কাজের ঠিকাদারি করেন, তাঁদের সকলকেই এই টাকা দিতে হবে। কর্ণটাকেও ৪০ শতাংশ টাকা নেওয়ার অভিযোগ করেন বিজেপির বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য এই ৫০ শতাংশ টাকা দেওয়ার চিঠিটি কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথ, অরুণ যাদবও সামজিক মাধ্যমে বিনিময় করেন। শ্রীমতী গান্ধি বঢরা আরও অভিযোগ করে বলেন, রাজ্যের কনট্রাকটাররা হাইকোর্টে ন্যায়ের জন্য দ্বারস্থ হয়েছেন। পাল্টা এই চিঠিকে ভিত্তিহীন উল্লেখ করে বিজেপি থেকে ইন্দোরে কংগ্রেস নেত্রী এবং নেতাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি ৪২০ ধারায় জালিয়াতি এবং ৪৬৯ ধারায় মানহানির বিশেষ অভিযোগ করে এফআইআর করেন।

    বিজেপির বক্তব্য

    মধ্যপ্রদেশের বিজেপি লিগ্যাল সেলের নেতা নীমেশ পাঠক বলেন, সামজিক মাধ্যমে কংগ্রেসের নেতারা মিথ্যা অপপ্রচার করছেন। বিজেপির ভাবমূর্তি এবং সম্মানহানি করার অপচেষ্টা করছেন কংগ্রেসের প্রিয়ঙ্কা গান্ধি। আর এই সম্মানহানির বিরুদ্ধেই পুলিশের কাছে এফআইআর (Priyanka Gandhi Vadra FIR) করা হয়েছে। অপর দিকে মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্রা বলেন, কোনও বিষয় এখন কংগ্রেস কর্মীদের কাছে নেই, তাই অপ্রচার করছেন প্রিয়ঙ্কা। রাজ্যের কংগ্রেস নেতারা প্রথমে রাহুল গান্ধিকে দিয়ে মিথ্যা বলিয়েছেন। এখন আবার প্রিয়ঙ্কাকে দিয়ে মিথ্যা কথা বলাচ্ছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share