Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Kedarnath: কেদারনাথ প্রাঙ্গণে করা যাবে না রিল বা ভিডিও! কড়া বার্তা প্রশাসনের

    Kedarnath: কেদারনাথ প্রাঙ্গণে করা যাবে না রিল বা ভিডিও! কড়া বার্তা প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেদারনাথ (Kedarnath) মন্দির প্রাঙ্গণে কোনও ভিডিও বা রিল বানালেই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানাল মন্দির কমিটি ও প্রশাসন। দিনকয়েক আগেই হলুদ পোশাক পরা প্রেমী যুগলের প্রোপোজের ভিডিও ভাইরাল হতেই বিতর্কের ঝড় ওঠে। নেটাগরিকরা সরব হন, মন্দিরের পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে বলে প্রতিবাদ চলতে থাকে নেটপাড়ায়। এই ঘটনায় আপত্তি জানায় বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ (বিকেটিসি) এবং সেই মতো প্রশাসনকে চিঠিও লেখে তারা। 

    মন্দির কমিটির চিঠি

    চারধামের অন্যতম হল কেদারনাথ (Kedarnath)। ভক্তদের ভিড়ে চারধাম যাত্রার সময় এখানে তিল ধারণের জায়গা থাকেনা। পুণ্যার্থীদের বিশ্বাস, সাক্ষাৎ দেবাদিদেব মহাদেব বিরাজ করেন এই স্থানে। ভক্তির ভাব, আধ্যাত্মিকতার টানে বহু তীর্থযাত্রী এখানে এলেও, ইদানিং মন্দির চত্বরে অনেককেই, ভিডিও বা রিল বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছে। যা নিয়েই বিতর্ক।

    ধর্মীয় স্থানকে এভাবে পিকনিক স্পট বানানো যাবেনা, এই বলে সরব হতে দেখা গিয়েছে বহু স্থানীয় মানুষকে। তাঁরাও ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, কোনও ভাবেই কেদারনাথের পবিত্রতা নষ্ট হতে দেওয়া যাবেনা। অন্যদিকে প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে মন্দির কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ‘‘মন্দির চত্বরে এ ভাবে ভিডিয়ো বা রিল তৈরি করে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করায় বহু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগছে। তা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।’’ জানা গিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেয়ে পুলিশের বক্তব্য, ‘‘কেদারনাথ মন্দির চত্বরে কোনও ভিডিও বা রিল বানানো যাবে না। কড়া নজরদারি চালানো হবে। এই ধরনের কাজ বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভিডিও বা রিল বানালে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে।’’

    তরুণ তরুণীর রিল

    কয়েকদিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় এক যুগলের ভিডিও। ভিডিও এর চিত্রনাট্য অনেকটা এরকম, হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক তরুণ প্রার্থনা করছেন মন্দিরের দিকে তাকিয়ে। তাঁর পাশেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন হলুদ শাড়ি পরা এক তরুণী। চোখ বন্ধ তরুণ চোখ খুলেই দেখেন তাঁর প্রেমিকা হাঁটু মুড়ে বসে আংটি হাতে তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিচ্ছেন। এরপরেই পরস্পর গভীর আলিঙ্গনে আবদ্ধ হন। ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই বিতর্ক শুরু হয় ধর্মীয় স্থানে এহেন আচরণ নিয়ে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Vishakha Fulsunge || India🇮🇳 (@ridergirlvishakha)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Accident: পরপর গাড়িতে ধাক্কা মেরে ধাবায় ঢুকে গেল ট্রাক! মহারাষ্ট্রে মৃত ১৫

    Maharashtra Accident: পরপর গাড়িতে ধাক্কা মেরে ধাবায় ঢুকে গেল ট্রাক! মহারাষ্ট্রে মৃত ১৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধাবার ভিতরে ঢুকে পড়ল ঝড়ের গতিতে আসা একটি ট্রাক। আর তাতেই প্রাণ গেল ১৫ জনের (Maharashtra Accident)। আহত হয়েছেন ২০ জন। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে মহারাষ্ট্রের ধুলে জেলার পলসনার গ্রামে একটি হাইওয়ের ধারে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ‘‘প্রবল গতিতে ছুটে আসছিল ওই ট্রাক। সেটি প্রথমে হাইওয়ের চারটি গাড়িতে ধাক্কা দেয়। তার পরে ঢুকে পড়ে হাইওয়ের ধারের একটি ধাবার ভিতরে।’’ প্রসঙ্গত চারদিন আগেই মহারাষ্ট্রের একটি যাত্রী বোঝাই বাসে আগুন লেগে ৩ শিশু সহ ২৬ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে ফের ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা মহারাষ্ট্রে।

    দুর্ঘটনার (Maharashtra Accident) ভিডিও পোস্ট করেছে প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া

    ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া এই ভিডিও ট্যুইট করেছে।

    মঙ্গলবার দুপুরে ওই সময় ধাবার ভিতরে মধ্যাহ্নভোজ সারছিলেন অনেকে। ব্যস্ততম ওই এলাকায় অনেকেই নিজের নিজের কাজে মগ্ন ছিলেন। ট্রাকের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই পিষে যান অন্তত ১৫ জন। ২০ জন গুরুতর জখম হয়েছেন। জানা গিয়েছে, পলসনার গ্রামটি মুম্বই থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। 

    পুলিশ কী বলছে?

    স্থানীয় এক পুলিশ কর্তা বলেন, ‘‘ট্রাকটি মধ্যপ্রদেশ থেকে আসছিল। গন্তব্য ছিল ধুলে। প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছি, হাইওয়ে ধরে চলা প্রবল গতিতে চলছিল ট্রাকটি। হঠাৎ তার ব্রেক ফেল করে। ফলে গাড়ির উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন চালক।’’ জানা গিয়েছে, আহতদের শিরপুর এবং ধুলের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চিকিৎসার জন্য। পুলিশ আরও জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে কয়েক জন বাসের জন্য অপেক্ষারত যাত্রীও ছিলেন। মৃতদের দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। 

    ৩০ জুন, মহারাষ্ট্রে চলন্ত বাসে আগুন লেগে মৃত্যু হয় ২৬ জন যাত্রীর

    গত ৩০ জুন ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা ঘটে মহারাষ্ট্রে। চলন্ত বাসে আগুন লেগে গভীর রাতে ঘুমের মধ্যেই জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় ৩ শিশু সহ ২৬ জন যাত্রীর। বুলধানায় সমৃদ্ধি মহামার্গ এক্সপ্রেসওয়েতে ৩২ জন যাত্রীকে নিয়ে যবৎমল থেকে পুণে যাচ্ছিল বাসটি। রাত দেড়টা নাগাদ পথে চাকা ফেটে যাওয়ায় একটি খুঁটিতে ধাক্কা মেরে উল্টে যায় বাস। অভিঘাতে আগুন ধরে যায় বাসটিতে (Maharashtra Bus Tragedy)। রাত হওয়ার কারণে সকলেই প্রায় ঘুমের মধ্যে ছিলেন। ফলে তড়িঘড়ি বেরিয়ে আসা সম্ভব হয়নি। তাতেই মৃত্যু হয় ২৫ যাত্রীর। বাকিদেরও দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, সেখানে আরেকজন মারা যান বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দিচ্ছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ

    Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দিচ্ছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু থেকেই বার বার বাদ সাধছে অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)। কখনও বৃষ্টি, কখনও তুষারপাতের ফলে আটকে পড়ছেন তীর্থযাত্রীরা। আবহাওয়া একটু পরিষ্কার হতেই যাত্রা শুরু হয়েছে অমরনাথের উদ্দেশে। কিন্তু দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে পুণ্যার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তাঁদের সেবার ভার নিয়েছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ। প্রতিবারের মতো এবারেও ভারত সেবাশ্রম সংঘের জম্মু শাখার উদ্যোগে অমরনাথের পথে চন্দনবাড়িতে তৈরি হয়েছে ত্রাণ শিবির ও মেডিক্যাল ক্যাম্প। যেখানে ইতিমধ্যেই কলকাতায় সংঘের প্রধান কার্যালয় থেকে সন্ন্যাসী, স্বেচ্ছাসেবক ও চিকিৎসক দল পৌঁছে সেবা কাজ শুরু করেছে।

    কী জানালেন সংঘের প্রধান?

    ভারত সেবাশ্রম সংঘের প্রধান সম্পাদক স্বামী বিশ্বাত্মানন্দ মহারাজ বলেন, সংঘের জম্মু শাখার অধ্যক্ষ স্বামী সত্যমিত্রানন্দজি মহারাজ সহ অন্যান্য সন্ন্যাসী ও সেচ্ছাসেবক তীর্থযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরিষেবা দিচ্ছেন বিনামূল্যে। যাঁরা অমরনাথের (Amarnath Yatra) উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন, এঁদেরও প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে। প্রচণ্ড ঠান্ডা থেকে বাঁচতে তীর্থযাত্রীদের দেওয়া হচ্ছে গরম চা। এছাড়া সাধু ও দুঃস্থ তীর্থযাত্রীদের শীতবস্ত্র, ছাতা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।

    পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি তীর্থযাত্রীর (Amarnath Yatra) সংখ্যা সব থেকে বেশি।

    বিশ্বাত্মানন্দ মহারাজ বলেন, প্রতি বছরই হাজার হাজার তীর্থযাত্রী দুর্যোগ উপেক্ষা করেই অমরনাথের (Amarnath Yatra) উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যাওয়া বাঙালি তীর্থযাত্রীর সংখ্যা সব থেকে বেশি। তাই এই তীর্থযাত্রীদের সব ধরনের সহযোগিতা দিতে বহু বছর ধরে তাঁরা এই মেডিক্যাল ক্যাম্প করে আসছেন। এর পাশাপাশি জম্মুতে ভারত সেবাশ্রম সংঘের কার্যালয়ে লঙ্গরের মাধ্যমে তীর্থযাত্রীদের বিনামূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া বয়স্ক তীর্থযাত্রী, যাঁরা অমরনাথ যেতে চান, তাঁদেরও নানা ভাবে গাইড করেন সংঘের সন্ন্যাসী ও স্বেচ্ছাসেবকরা। চন্দনবাড়িতে মেডিক্যাল ক্যাম্পের পাশে তৈরি হয়েছে তীর্থযাত্রীদের থাকার জন্য অস্থায়ী ক্যাম্প। সেখানেও প্রতিদিন পূজা-আরতি দেখতে ভিড় করেন তীর্থযাত্রীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এবার ডিজিটাল দেওয়াল! মামলার নথিও পেপারলেস

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এবার ডিজিটাল দেওয়াল! মামলার নথিও পেপারলেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন হয়েছে গত মাসেই। এবার খোলনলচে বদলে ফেলে ঢেলে সাজা হল সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের আধুনিকীকরণের ফলে মিলবে বেশ কিছু সুবিধা ও পরিষেবা। মোদি সরকারের নীতিই হল ‘পেপারলেস ওয়ার্ক এবং ডিজিটাল ইন্ডিয়া’। সুপ্রিম কোর্টের সংস্কারে সেই নীতিরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে।

    কী কী পরিষেবা মিলবে?

    সব কিছুই ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। মামলার নথি থেকে লাইব্রেরি, এমনকী ১২০ ইঞ্চির স্ক্রিনে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে চলবে বিচারপর্বও। সোমবার থেকেই আদালতে শুরু হয়েছে এই সুবিধা। আদালত কক্ষের দেওয়ালগুলিতেও ডিজিটাল প্রযুক্তির ছোঁয়া। আদালতের প্রতিটি দেওয়াল এলইডি স্ক্রিন হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আদালতে ২ এবং ৫ নম্বর কক্ষে এবার ওয়াই ফাইয়ের মাধ্যমে মিলছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। তবে ভিডিও কনফারেন্সের সুবিধা আপাতত ১ থেকে ৩ নম্বর আদালত কক্ষ পর্যন্ত মিলবে বলেই জানা গিয়েছে। এ ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের সামনের বারান্দা এবং ক্যান্টিনেও মিলবে ওয়াই ফাই পরিষেবা। আধুনিক ইলেকট্রনিক সামগ্রী চার্জ দেওয়ার জন্য চার্জিং পয়েন্টও রাখা হয়েছে আদালত কক্ষগুলির ভিতরে। সব মিলিয়ে ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় গড়ে উঠেছে ডিজিটাল সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    কী জানা গেল শীর্ষ আদালত সূত্রে?

    শীর্ষ আদালত (Supreme Court) সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় নিজেই এই সংস্কারের উদ্যোক্তা। প্রতিটি মানুষের কাছে সমানভাবে পৌঁছানোর জন্যই এই ডিজিটাল উদ্যোগ বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সর্বোচ্চ আদালতের আধুনিকীকরণ করার কথা বলেন। তার পরেই শুরু হয় সংস্কার পর্ব। শুনানি চলার সময়ে আদালত কক্ষে উপস্থিত বিচারপ্রার্থী, আইনজীবী, বিচারপতি, সাংবাদিক প্রত্যেকের সুবিধার জন্যই ভিডিও কনফারেন্সের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লক্ষ্য ২০৪৭! বাদল অধিবেশনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক! ক্লাস নিলেন মোদি

    PM Modi: লক্ষ্য ২০৪৭! বাদল অধিবেশনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক! ক্লাস নিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ নয়, লক্ষ্য হোক ২০৪৭! এভাবেই মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্বুদ্ধ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানের কনভেনশন সেন্টারে সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক সম্পন্ন হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের ক্লাস নিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। আসনে বসে মন্ত্রিসভার কমবেশি সব সদস্যকে খাতা-পেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নোট করতে দেখা যায়। সূত্রের খবর, বাদল অধিবেশনের আগে এই বৈঠকে নানা উন্নয়ন প্রকল্প, একাধিক বিল পেশ নিয়ে আলোচনা হয়। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সম্ভাব্য রদবদল নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    লক্ষ্য হোক ২০৪৭! 

    মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দেন, ২০২৪-এ সীমাবদ্ধ না রেখে, তার পরবর্তী ২৫ বছর—স্বাধীনতার ১০০ বছরের লক্ষ্যে কাজ করা। ২০৪৭ সাল পর্যন্ত এই সময়কে দেশের অমৃতকাল বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়ে উচ্চশিক্ষিত দেশ হিসেবে উঠে আসবে ভারত। দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বৈঠক সম্পর্কে ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘মন্ত্রিসভার একটি ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। আমরা বিভিন্ন নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে মতামত বিনিময় করেছি।’’ ওয়াকিবহাল মহলের মতে, লোকসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল প্রত্যাশিত ছিল। কারণ কয়েক জন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীকে পাঁচ রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভোট এবং পরের বছরের লোকসভা ভোটের আগে সংগঠনের কাজে আনা হতে পারে।

    ২০ জুলাই শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন

    ২০ জুলাই সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হচ্ছে। তার আগেই মন্ত্রিসভার রদবদল হতে পারে বলে জল্পনা করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। প্রসঙ্গত, গত বছরের জুলাইয়ে শেষ বার মন্ত্রিসভায় বড় মাপের পরিবর্তন করেছিলেন মোদি সরকার। সেসময় রবিশঙ্কর প্রসাদ, হর্ষ বর্ধন, প্রকাশ জাভড়েকরের মতো ১২ জন মন্ত্রীর স্থলাভিষিক্ত হন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, অশ্বিনী বৈষ্ণব-সহ ১৭ জন। অন্যদিকে কোনও কোনও মহল বলছে, একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের এনসিপি থেকেও কিছু নতুন মুখ আসতে পারে মন্ত্রিসভায়। মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে গত বছরেই সব সমীকরণ বদলে যায়, যখন একনাথ শিন্ডে উদ্ধভ ঠাকরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে শিবসেনা ছেড়ে বিজেপির জোট সঙ্গী হন। রবিবারই কাকা শরদ পাওয়ারের সঙ্গে সংঘাতের কারণে এনসিপি ছেড়েছেন অজিত পাওয়ার। যোগ দিয়েছেন শিবসেনা-বিজেপি জোটে। মন্ত্রীত্ব প্রাপ্তির জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে বিহারের রামবিলাস পাসওয়ানের পুত্র চিরাগ পাসোয়ানেরও।

     

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ajit Pawar: ভাঙন এনসিপিতে! ৯ জন বিধায়ক নিয়ে শিবসেনা-বিজেপি জোটে অজিত পাওয়ার

    Ajit Pawar: ভাঙন এনসিপিতে! ৯ জন বিধায়ক নিয়ে শিবসেনা-বিজেপি জোটে অজিত পাওয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিলই, তা সত্যিও হল। কাকা-ভাইপোর সংঘাতে ভাঙন এনসিপিতে। শরদ পাওয়ারের দল এনসিপির ৯ জন বিধায়ককে নিয়ে মহারাষ্ট্রের শিবসেনা-বিজেপি জোট সরকারে যোগ দিলেন তাঁর ভাইপো অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar)। জানা গিয়েছে, অজিতের সঙ্গে রয়েছেন দলের ২৯ জন বিধায়ক। প্রসঙ্গত, এনসিপির বিধায়ক সংখ্যা হল ৫৩। এই ঘটনা মহারাষ্ট্রের রাজনীতির অনেক নতুন সমীকরণ তৈরি করল বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। গত বছরেই শিবসেনা ভেঙে এনডিএ-তে সামিল হয়েছিলেন একনাথ শিন্ডে। এবার অজিত পাওয়ার সেই একই পথে হাঁটলেন। বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট, তার আগে এনডিএ শিবির বাড়তি মাইলেজ পেল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা বেশি থাকলেও শিবসেনাকেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ তারা ছেড়ে দেয়। দলত্যাগী নেতাদের অভিযোগ, এনসিপিতে একনায়কতন্ত্র চালাচ্ছিলেন শরদ পাওয়ার। এমনকী, পাটনায় বিরোধীদের বৈঠকে যোগদান করার সিদ্ধান্ত একাই নিয়েছিলেন শরদ পাওয়ার।

    রবিবার রাজভবনে গিয়ে শপথ নেন অজিত

    রবিবার মহারাষ্ট্রের রাজভবনে গিয়ে শপথ নেন অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar)। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন অজিত। এদিন তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন অন্য এনসিপি নেতারাও। মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে দেখা যায় প্রবীণ এনসিপি নেতা ছগন ভুজবলকেও। জানা গিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্ব পেতে চলেছেন অন্য এনসিপি বিধায়করাও।

    সকালেই নিজের বাসভবনে বৈঠক করেন অজিত (Ajit Pawar)

    মহারাষ্ট্র রাজনীতির অন্দরের খবর, রবিবার নিজের বাসভবনে দলীয় বিধায়কদের একাংশকে নিয়ে বৈঠকে বসেন অজিত পওয়ার। সেখানেই এই সিদ্ধান্ত হয়। এনসিপি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এই বিধায়কদের প্রত্যেকেই দলের অন্দরে ‘অজিত অনুগামী’ বলে পরিচিত। অজিতের ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, রবিবারই অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে মহারাষ্ট্র সরকারে যোগ দিতে পারেন তিনি। সে ক্ষেত্রে দেবেন্দ্র ফড়নবীসের সঙ্গে মহারাষ্ট্রের দ্বিতীয় উপ মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: ‘‘নারীর অধিকার রক্ষায় ইউসিসি খুব গুরুত্বপূর্ণ’’, মত গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর

    Uniform Civil Code: ‘‘নারীর অধিকার রক্ষায় ইউসিসি খুব গুরুত্বপূর্ণ’’, মত গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশনেই পেশ হতে পারে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) বিল। গত বেশ কয়েকদিন ধরে দেশজুড়ে চলছে জোর চর্চা। সম্প্রতি সেই জল্পনা গতি পেয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের মধ্যে একমাত্র গোয়া রাজ্যে চালু রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানবিধি। এবার এনিয়ে মুখ খুললেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। শনিবার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘লিঙ্গ বৈষম্য রোধ করতে এবং নারী ক্ষমতায়নের জন্য অভিন্ন দেওয়ান বিধি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’ 

    অভিন্ন দেওয়ান বিধি নিয়ে কী বললেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী?

    অনেক রাজনৈতিক দল এটা নিয়ে রাজনীতি করছে, এমনই অভিযোগ করেন এদিন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা অভিন্ন দেওয়ান বিধির বিরোধিতা করছেন তাঁরা আসলে নারী ক্ষমতায়ন চাইছেন না। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ধর্ম জাতিতে কোনও বৈষম্য করেনা। ’’

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধির জন্য প্রধানমন্ত্রীকেও ধন্যবাদ জানান গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী

    গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী এদিন প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘‘ এই বিলের কথা ভাবার জন্য মোদীজিকে ধন্যবাদ। গত ৬০ বছর ধরে গোয়াতে চালু রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কোথাও সমস্যা হয়নি।’’

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    বর্তমানে দেশে বিবাহ, বিচ্ছেদ এবং দত্তক গ্রহণের মতো ব্যক্তিগত বিষয়গুলির জন্য বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নিজস্ব ব্যক্তিগত আইন রয়েছে। যেমন মুসলিম ল’, হিন্দু পার্সোনাল ল’। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু হয়ে গেলে অবসান ঘটবে এই সব ব্যক্তিগত আইনের। গত ১৪ জুন কেন্দ্র নিযুক্ত আইন কমিশনের তরফে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর বিষয়ে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন ও সাধারণ মানুষের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার পর্যন্ত এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সাড়ে ৮ লক্ষ ব্যক্তি ও সংগঠন। সম্প্রতি, মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “কোনও পরিবারে যদি প্রত্যেক সদস্যের জন্য আলাদা আলাদা আইন থাকে, তাহলে কি সেই সংসার চালানো যায়?” তিনি বলেন, “দেশের এক একটি সম্প্রদায়ের জন্য যদি এক এক রকম আইন থাকে, তাহলে দেশ এগোতে পারে না। সংবিধানেও সকলের জন্য সমান আইনের (Uniform Civil Code) কথা বলা আছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: “মণিপুরকে ভাগ হতে দেব না”, বললেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং

    Manipur: “মণিপুরকে ভাগ হতে দেব না”, বললেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে (Manipur) হিংসা অব্যাহত। প্রায় দুই মাস পার করে গেলেও কোনও সমাধানসূত্র পাওয়া যায়নি। মণিপুরের এমন পরিস্থিতিতেই ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। স্থানীয় সংবাদপত্রগুলির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী লিখে ফেলেছিলেন ইস্তফাপত্র, জমাও দিতে যাচ্ছিলেন রাজ্যপালের কাছে। শেষ মুহূর্তে সাধারণ মানুষের অনুরোধে সিদ্ধান্ত বদল করেন মুখ্য়মন্ত্রী। শনিবার সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, “আমি কোনওভাবে মণিপুরকে বিভক্ত হতে দেব না।”

    ৩ মে থেকেই চলছে মণিপুর (Manipur) হিংসা 

    মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্য়ে সংঘর্ষ শুরু হয় বিগত ৩ মে থেকে। জনজাতি ছাত্র সংগঠনের একটি মিছিলকে কেন্দ্র করে সেদিন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মণিপুর। সরকারি হিসাবে এখনও অবধি ১১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০০ জন। কমপক্ষে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ ঘরছাড়া হয়েছেন। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে ১০১ কোটি টাকা আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।

    কী বলছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী?

    বিভিন্ন সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং বলেন, “মণিপুর (Manipur) যাতে বিভক্ত না হয় এবং ভিন্ন প্রশাসন তৈরি না হয়, তার জন্য আমি চেষ্টা করব। আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এবং বিজেপির তরফ থেকেও বলছি যে ভিন্ন প্রশাসন তৈরি করে মণিপুরকে বিভক্ত হতে দেব না। রাজ্যের অখণ্ডতা বজায় রাখতে সব ধরনের ত্যাগ করতে রাজি।” সংঘর্ষের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুখ্য়মন্ত্রী বলেন, “আমি নিজেও বিভ্রান্ত যে কেন এই সংঘর্ষ হচ্ছে। মণিপুর হাইকোর্টের তরফে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে মেতেইদের তফশিলি উপজাতির অন্তর্ভুক্ত করা হবে কিনা, তা নিয়ে চার সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তাবনা জমা দিতে। হাইকোর্টের নির্দেশ মতোই আমি পাহাড়ি এলাকার বিধায়কদের সঙ্গে কথা বলি। তাঁরা বলেছিলেন যে প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার আগে ভাবনাচিন্তার জন্য যেন কিছু সময় দেওয়া হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: প্রয়োজনে ঘরে ঢুকে মেরে আসতে পারি, পাকিস্তানকে বার্তা রাজনাথের

    Rajnath Singh: প্রয়োজনে ঘরে ঢুকে মেরে আসতে পারি, পাকিস্তানকে বার্তা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও নাম না করে পাকিস্তানকে চরম হুঁশিয়ারি দিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তিনি এদিন বলেন, ‘‘কোনও প্রতিবেশী যদি ভারতের ক্ষতি করতে চায়, তাকে যথাযোগ্য জবাব দিতে আমরা প্রস্তুত।’’ এদিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হাজির ছিলেন ছত্তিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত জেলা কানকেড়ে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এদিন জানান, মোদি জমানায় সারা দেশেই কমেছে নকশালদের উপদ্রব। এদিন ছত্তিশগড়ে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণেরও অভিযোগ তোলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, বিজেপি সারা দেশেই প্রচার কর্মসূচি চালাচ্ছে মহা জনসম্পর্ক অভিযানের নামে। মোদি সরকারের ৯ বছরের সাফল্য তুলে ধরাই লক্ষ্য এই কর্মসূচির। সে রাজ্যের নরহরদেব হাইস্কুলের মাঠে এই কর্মসূচি আয়োজিত হয়।   

    সন্ত্রাস দমনে সফল মোদি সরকার

    এদিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর (Rajnath Sing) ভাষণে উঠে আসে ২০১৬ সালের উরি হামলা এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামার সন্ত্রাস হানা প্রসঙ্গ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী স্মরণ করান, দেশ এখন শক্তিশালী হাতেই রয়েছে। ঠিক এই কারণে এই দুই হামলার কুচক্রীদের যোগ্য জবাব ভারত দিতে পেরেছে। তিনি এদিন এই হামলা প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘তখন আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলাম, সন্ত্রাসী হামলায় কয়েকজন জওয়ানের শহিদ হওয়ার খবর পেলাম। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক সম্পন্ন হল। মাত্র ১০ মিনিটেই পাল্টা আক্রমণের সিদ্ধান্ত হল। আমাদের সেনা সন্ত্রাসীদের যোগ্য জবাব দিল।’’

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    এদিন নাম না করে কড়া ভাষায় পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিতে শোনা যায় রাজনাথ সিংকে (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, ‘‘আমি আমার প্রতিবেশীকে বলতে চাই, কোনও প্ররোচনা ছড়াবেন না। প্রয়োজন পড়লে ঘরে ঢুকে মেরে আসতে পারি আমরা। এখন আমার দেশ অনেক পরিবর্তিত।’’ এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদির ভূয়সী প্রশংসাও শোনা যায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর মুখে। তিনি জানান, গরিব এবং দলিত কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী মোদির নীতি ঠিক তাঁর পূর্বতন অটল বিহারী বাজপেয়ির মতোই। এদিন ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সরকারকেও এক হাত নেন রাজনাথ। তাঁর দাবি, গত পাঁচ বছরে কোনও কাজই করেনে কংগ্রেস সরকার। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই ছত্তিশগড় রাজ্যে বিধানসভা ভোট রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pm Modi: ‘‘প্রতি বছর কৃষি ক্ষেত্রে সরকারের বরাদ্দ ৬.৫ লাখ কোটি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Pm Modi: ‘‘প্রতি বছর কৃষি ক্ষেত্রে সরকারের বরাদ্দ ৬.৫ লাখ কোটি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষি এবং কৃষকদের জন্য প্রতি বছর ৬.৫ লাখ কোটি টাকা ব্যয় হয় সরকারি কোষাগার থেকে, এমনই তথ্য উঠে এল প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘প্রতিটি কৃষক ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা করে লাভ করবেনই, এটা আমার গ্যারান্টি (ইয়ে মোদি কা গ্যারান্টি হ্যায়)।’’ শনিবার প্রধানমন্ত্রী হাজির ছিলেন দিল্লিতে আয়োজিত ১৭ তম কো-অপারেটিভ কংগ্রেসের উদ্বোধনী অধিবেশনে ভাষণ দিতে। সেখানেই তিনি এ কথা বলেন।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের পাতায় পুরানো! বাদল অধিবেশন কি নয়া সংসদ ভবনেই?

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    শনিবার প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘আমি যা বলছি তা প্রতিশ্রুতি নয়। যা কাজ করতে পেরেছি, তার ভিত্তিতেই কথা বলছি। ২০১৪ সালের আগে দেশে যখন কংগ্রেস জমানা ছিল তখন মাঝারি এবং ছোট কৃষকরা হতাশায় ভুগতেন। কংগ্রেস সরকারের কোনও নীতি ছিল না তাঁদের প্রতি।’’

    ২০১৪ সালের পর থেকেই দেশের নীতি পরিবর্তিত হয়েছে 

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এদিন বলেন, আপনারা সকলেই নিশ্চয় উপলব্ধি করতে পারছেন যে ২০১৪ সালের পর থেকে দেশের নীতি পরিবর্তিত হয়েছে। এবং তার সুফলও মিলছে। ২০১৪ সালের আগে দেশের কৃষকরা বলতেন সরকার খুবই সামান্য সাহায্য করে। যেটুকু সাহায্য কংগ্রেস জমানায় পাওয়া যেত সেটাও আবার দালালদের অ্যাকউন্টে ঢুকতো। কিন্তু এখন দিন বদলেছে।  

    কয়েক কোটি কৃষক পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মাননিধি  

    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও জানান, কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ২.৫ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এবিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘এটাই হল গত ন’ বছরের পরিবর্তন। কোনও মিডলম্যান নেই। ’’ প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘২০১৪ সালের আগে দেশে কৃষিক্ষেত্রে বাজেট বরাদ্দ হতো ৯০ হাজার কোটি টাকা।’’

    আরও পড়ুুন: নিরাপত্তার বজ্র আঁটুনি, তুষার লিঙ্গ দর্শনে অমরনাথের পথে পাড়ি দ্বিতীয় দলেরও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share