Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Digital Payments: ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমে মাইল ফলক স্পর্শ ভারতের

    Digital Payments: ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমে মাইল ফলক স্পর্শ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল পেমেন্ট (Digital Payments) সিস্টেমে আরও একটি মাইল ফলক স্পর্শ করল ভারত। তথ্য বলছে, ২০২২ সালে ভারতে ৮৯.৫ মিলিয়ন ডিজিটাল ট্রানজাকশন (Digital Payments) হয়েছে। বিশ্বে যে সেরা ৫ টি দেশে ডিজিটাল ট্রানজাকশন হয়, তার মধ্যে এটাই সবচেয়ে বেশি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ব্রাজিল। লাতিন আমেরিকার এই দেশটিতে রিয়েল টাইম ডিজিটাল ট্রানজাকশন হয়েছে ২৯.২ মিলিয়ন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির এই দেশে ডিজিটাল ট্রানজাকশনের পরিমাণ ১৭.৬ মিলিয়ন। চার নম্বরে রয়েছে, থাইল্যান্ড। পঞ্চম স্থানে দক্ষিণ কোরিয়া।

    ডিজিটাল ট্রানজাকশনে জোর

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বরাবরই ডিজিটাল স্টার-এর উপর জোর দিয়েছেন। বছরের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, ডিজিটাল ট্রানজাকশনে ভারত বিশ্বের এক নম্বর স্থানে রয়েছে। তার একটা বড় কারণ অবশ্যই মোবাইল ইন্টারনেট ডেটার মূল্য অনেকটাই সস্তা। যার ফলে গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশ দ্রুতগতিতে ত্বরান্বিত হচ্ছে। ডিজিটাল ট্রানজাকশনের ক্ষেত্রে ভ্যালু এবং ভলিউম দুটি ক্ষেত্রেই ভারত কিন্তু সমান্তরাল ভাবে উন্নতি করছে দ্রুতগতিতে। যা থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট ভারতের পেমেন্ট সিস্টেম খুবই মজবুত এবং সহজ ভাবে ব্যবহারযোগ্য।

    ডিজিটাল পেমেন্টের অনুকূল পরিবেশ

    গত ৬ জুন গুগল, টিমাসেক এন্ড বেন এন্ড কোম্পানি ভারতীয় অর্থনীতির ওপর ইকোনমি ২০২৩ একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, চলতি বছরই ভারতের ইন্টারনেট ইকোনমি ১ ইউএসডি ট্রিলিয়নে পৌঁছে যাবে। সহজ এবং সুষ্ঠু ডিজিটাল পেমেন্টের (Digital Payments) সুবাদে কনজিউমার এবং মার্চেন্টের মধ্যে সুন্দর সমন্বয় ও বোঝাপড়া গড়ে উঠছে। তার ফলে ভারতে ইন্টারনেট ইকোনোমি আরও দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাবে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অবাধ, শান্তিপূর্ণ ভোট করতেই হবে’’, নির্বাচন কমিশনারকে কড়া নির্দেশ রাজ্যপালের

    ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা

    দেশে ডিজিটাল পেমেন্ট (Digital Payments) সিস্টেমকে আরও মজবুত করে তোলার জন্য গত বছর অক্টোবরে ৭৫ টি ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিট দেশকে উৎসর্গ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পিএমও থেকে বলা হয়েছিল, এইসব ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ যে কোনও প্রান্ত থেকে সহজেই সেভিংস অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স চেক, পাসবুক প্রিন্ট করা, ফান্ড ট্রান্সফার, ইনভেস্টমেন্ট এবং ফিক্স ডিপোজিটের মতো একাধিক সুবিধা ভোগ করতে পারবে। শুধু তাই নয়, লোনের জন্য আবেদন, চেক পেমেন্ট বাতিল করার নির্দেশ, ক্রেডিট কার্ডের বিল পেমেন্ট সহজেই করা যাবে এই ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ইউনিটগুলির মাধ্যমে। এর ফলে উপভোক্তার সময় শুধু বাঁচবে না, আর্থিক দিক থেকেও অনেক সুবিধা মিলবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Forced Conversion: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণ! চক্রের হদিশ পেল যোগী পুলিশ

    Forced Conversion: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণ! চক্রের হদিশ পেল যোগী পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণের (Forced Conversion) চেষ্টার বড় ধরনের চক্রের সন্ধান পেল যোগী রাজ্যের পুলিশ (Up Police)। ইতিমধ্যে চক্রের এক মাথাকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তবে মূল অভিযুক্ত শাহনওয়াজের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।

    কীভাবে তৈরি করা হতো ফাঁদ

    জানা গিয়েছে, অনলাইনে একটি গেমিং অ্যাপ রয়েছে। যার নাম ‘ফর্টনাইট’। এই অ্যাপটির মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করা হত। কেউ খেলায় হারছে দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে কোরান পাঠ করার পরামর্শ দেওয়া হতো। এরপর তাকে খেলায় জিতিয়ে দেওয়া হতো, স্বাভাবিকভাবে ইসলাম ধর্মের প্রতি আলাদা অনুভূতি জন্মাত। টার্গেট করা ওই কিশোর বা কিশোরীর সঙ্গে পরে যোগাযোগ করত চক্রের সদস্যরা। পরামর্শ দেওয়া হত ধর্মান্তকরণের।

    কী বলছে যোগী পুলিশ (Up Police)?

    গাজিয়াবাদ পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নিপুন আগরওয়াল জানিয়েছেন, র‌্যাকেটের মূল মাথা শাহনওয়াজ খান মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা। তাকে ধরতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। নিপুন আরও জানিয়েছেন যে শাহনওয়াজের ডিজিটাল নাম বাড্ডো। তার কাজ ছিল অনলাইন গেমারদের মধ্যে অল্প বয়সীদের খুঁজে বার করা। ধর্মান্তরিত (Forced Conversion) হতে উৎসাহ দেওয়ার জন্য জাকির নায়েক বা তারিক জামিলের মতো কট্টরপন্থী প্রচারকদের ভিডিও পাঠাত শাহনওয়াজ।

    চারজন ইতিমধ্যে ধর্মান্তকরণের (Forced Conversion) ফাঁদে

    ইতিমধ্যে চারজন কিশোর ধর্মান্তরিত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজিয়াবাদ পুলিশ। এর মধ্যে দুই জন গাজিয়াবাদ এবং একজন করে ফরিদাবাদ এবং চণ্ডীগড়ের বাসিন্দা। গাজিয়াবাদের যে হিন্দু কিশোর ধর্মান্তরিত হয়েছে, সে পাকিস্তান ভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল দ্য ইয়ুথ ক্লাব দেখত। ওই ইউটিউব চ্যানেলটিতে ইসলাম সম্পর্কে উস্কানিমূলক অজস্র ভিডিও রয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই পুলিশ কর্তা। উস্কানিমূলক এই ভিডিয়ো দেখার পরেই ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল গাজিয়াবাদের ওই কিশোর।

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীকে গুলি করে খুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Xiaomi: বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘন! চিনা মোবাইল সংস্থা শাওমিকে নোটিশ ধরাল ইডি

    Xiaomi: বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘন! চিনা মোবাইল সংস্থা শাওমিকে নোটিশ ধরাল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটে রেডারে চিনা মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা শাওমি (Xiaomi)। ইডির অভিযোগ, বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন লঙ্ঘন করেছে এই মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা। বিপুল টাকার লেনদেন করেছে তারা। ইতিমধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য শাওমিকে শোকজ নোটিসও পাঠিয়েছে ইডি। চিনা মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থার পাশাপাশি, বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন লঙ্ঘন করে ৫,৫৫১ কোটি টাকা লেনদেন নিয়ে ইডি কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠিয়েছে তিনটি বিদেশি ব্যাঙ্ককেও।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    ইডির ট্যুইট..
     

    এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তরফে একটি ট্যুইট করে জানানো হয়েছে, শাওমি (Xiaomi) ইন্ডিয়া বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন (ফেমা) লঙ্ঘন করেছে। জানা গিয়েছে, শাওমি ইন্ডিয়ার সিএফও সমীর রাও এবং প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর মনু জৈনকে শোকজও করেছে ইডি। ইতিমধ্যে, ফেমা আইনের ৩৭এ ধারায় ওই অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    কোন কোন ব্যাঙ্ককে নোটিশ ধরাল ইডি?

    ইডি সূত্রে খবর, নোটিশ পাঠানো হয়েছে সিটি ব্যাঙ্ক, এইচএসবিসি এবং ডয়েশ ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে। এই তিনটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ উঠেছে। প্রাথমিকভাবে ফেমা আইন মোতাবেক তদন্ত শেষ করেছে ইডি। তারপরেই কারণ দর্শানোর জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে সংস্থাগুলিকে।

    আরও পড়ুন: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্ত মণিপুর (Manipur)। জানা গিয়েছে কাংপোকপি এবং ইম্ফল পশ্চিম জেলার সীমানায় খোকেন গ্রামে ৩ জনকে খুন করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছেন। অভিযোগ, মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গিরাই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে সেখানে। অমিত শাহের সফর এবং ১০১ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় প্যাকেজ ঘোষণার পরে ধীরে ধীরে শান্ত হচ্ছিল মণিপুর। কিন্তু ফের অশান্তির আশঙ্কার দিন গুনছেন সেখানকার মানুষ। অশান্তির পিছনে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা তা তদন্ত করছে সিবিআই।

    সিট গঠন করল সিবিআই

    মণিপুরে কুকি-মেইতেই গোষ্ঠীহিংসার নেপথ্যের ষড়যন্ত্রকারীদের সন্ধান পেতে শুক্রবার বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গড়েছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, ১০ সদস্যের সিট-এর নেতৃত্বে রয়েছেন ডিআইজি পদমর্যাদার এক আধিকারিক। মণিপুর (Manipur) হিংসায় দায়ের হওয়া মোট এফআইআর সংখ্যা ৩,৭০০ হলেও সিবিআইয়ের তরফে শুক্রবার ৬টি এফআইআরের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। মণিপুর পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য সিবিআইয়ের জয়েন্ট ডিরেক্টর ঘনশ্যাম উপাধ্যায় ইম্ফল যাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মণিপুর সফরে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সিবিআই তদন্তের ঘোষণা করেছিলেন। উভয় গোষ্ঠীর নেতাদের শান্তি রাখতে আবেদনও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    মেইতেই-কুকি বিবাদ ৩ মে থেকে চরম আকার ধারণ করে

     হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেইতেই জনগোষ্ঠীর সঙ্গে কুকি তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের (যাদের অধিকাংশই খ্রিস্টান) সংঘর্ষ শুরু হয় ৩ মে থেকে। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলে আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব নেয় কেন্দ্র। নামানো হয় সেনা এবং অসম রাইফেলস বাহিনীকে। সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকির ভার দেওয়া হয় সিআরপিএফের প্রাক্তন প্রধান কুলদীপ সিংহকে। তাঁর অধীনে এডিজিপি (ইন্টেলিজেন্স) আশুতোষ সিংহকে সমগ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার অপারেশনাল কমান্ডার-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু ১ মাস কেটে গেলেও হিংসা থামেনি।

     

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Illegal Coal Mine: ফের ধানবাদের কয়লা খনিতে ধস! মৃত্যু ৩ জনের

    Illegal Coal Mine: ফের ধানবাদের কয়লা খনিতে ধস! মৃত্যু ৩ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি কয়লাখনির ধসে শুক্রবার অন্তত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে ধানবাদে। এখনও ওই কয়লাখনিতে (Illegal Coal Mine) অনেকে আটকে থাকতে পারেন বলেও আশঙ্কা করছে প্রশাসন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সাড়ে দশটা নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ধানবাদ শহর থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দূরে ভারত কোকিং কোল লিমিটেড কোলিয়ারি এলাকায় একটি বেআইনি (Illegal Coal Mine) খনিতে শুরু হয়েছিল কয়লার খননকাজ। হঠাৎই সেখানে ধসের ঘটনা ঘটে।

    ঘটনার বিবরণ

    ধসের ঘটনা ঘটতেই সেখানে উপস্থিত স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করে। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ধসের সময় খনিতে কতজন মানুষ আটকে ছিলেন, তা এখনও পর্যন্ত জানাতে পারেননি ধানবাদের পুলিশ আধিকারিকরা। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা 

    এক প্রত্যক্ষদর্শী এই ঘটনা সম্পর্কে বলেন, “ওই খনিতে (Illegal Coal Mine) বহু লোক কয়লা তোলার কাজে নিয়োজিত ছিল। গত বেশ কয়েকদিন ধরে চলছিল এই খনন। এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছিল কিন্তু পুলিশের তরফে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি সে সময়।” বেআইনি কয়লা খননের ঘটনা বেড়ে চলায় ক্ষোভ দেখা গিয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।

    কয়লাখনিতে ধসের (Illegal Coal Mine) ঘটনা চলছেই

    প্রসঙ্গত, এভাবে কয়লা খনির ধসে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনা ধানবাদে নতুন কিছু নয়। গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসেও ধানবাদের একটি পরিত্যক্ত খনিতে এমন ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় ৫০ জনের বেশি মানুষ উপস্থিত ছিল বলে জানা যায়। আবার গত বছরেই ধানবাদের অন্য একটি খনিতে ধসের ঘটনা ঘটে। ১৩ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়।

    আরও পড়ুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৩.২৮ লক্ষ কিমি গ্রামীণ রাস্তা থেকে চেনাব ব্রিজ! মোদি জমানায় বদলে গেছে দেশ

    PM Modi: ৩.২৮ লক্ষ কিমি গ্রামীণ রাস্তা থেকে চেনাব ব্রিজ! মোদি জমানায় বদলে গেছে দেশ

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হলে অর্থনীতির দ্রুত বিকাশ ঘটে, এমন কথাই শোনা যায় বিশেষজ্ঞদের মুখে। বিগত ৯ বছরে ভারতবর্ষ বিশ্বের অর্থনীতিতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তার কারণ নরেন্দ্র মোদি সরকার (PM Modi) পরিকাঠামোগত উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়েছে। বিগত ইউপিএ সরকারের আমলে দেখা যেত, পরিকাঠামোগত উন্নয়নের প্রশ্নে দীর্ঘসূত্রিতা কাজ করত। প্রকল্পের শিলান্যাস হত, কিন্তু বাস্তবায়ন হত না। বিগত ৯ বছরে কোনও রকমের দীর্ঘসূত্রিতা ছাড়াই একের পর এক প্রকল্পের শিলান্যাস ও বাস্তবায়ন হয়েছে। সড়কপথ নির্মাণে রেকর্ড তৈরি করেছে সরকার। প্রতিদিন হাইওয়ে নির্মাণে সর্বোচ্চ রেকর্ড দেখা গিয়েছে বিগত ৯ বছরে। গ্রামীণ সড়কপথ নির্মাণও অত্যন্ত দ্রুতগতিতে হয়েছে মোদি জমানায় (PM Modi)।

    শুধু তাই নয়, দেশের লাইফ লাইন বলে পরিচিত রেলওয়ে ট্র্যাক সম্প্রসারণের কাজও নজরকাড়া সাফল্য পেয়েছে।। ইতিমধ্যে অজস্র বন্দে ভারত ট্রেন চালু করা গেছে, মেক ইন ইন্ডিয়া প্রজেক্টের মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, উড়ানপথেও জোয়ার এসেছে মোদি জমানায়। ৭৪টি নতুন অপারেশনাল এয়ারপোর্ট তৈরি করা গেছে। ২০১৪ এর আগে পর্যন্ত মেট্রো রেল দেশের কয়েকটি শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বিগত ৯ বছরে কুড়িটিরও বেশি শহর মেট্রো রেলের সুবিধা পেয়েছে। শহর এবং শহরতলির যোগাযোগ ব্যবস্থা এর মাধ্যমে উন্নত হয়েছে। নিত্যযাত্রীদের সুবিধা হয়েছে। দেশের পরিকাঠামোগত এই উন্নয়নে ব্যাপক বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার। যার ফলেই মিলেছে সাফল্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতাতেই সম্ভব হয়েছে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন, যা দেশকে জিডিপি ক্ষেত্রে বৃদ্ধিতে সাহায্য করেছে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। জনসাধারণের জীবনমানেরও উন্নতি ঘটেছে। দেশের নানা প্রান্তে তৈরি হয়েছে কর্মসংস্থান।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, মোদি সরকারের আমলে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন

    ১) ২০১৪ সালের পরবর্তীকাল থেকে হাইওয়ে নির্মাণের বাজেট পাঁচশো শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    ২) ৪০০ র উপর বিশ্বমানের বন্দে ভারত ট্রেন তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ১৭টি ট্রেন বর্তমানে চলছে।

    ৩) প্রতিদিন ৩৭ কিলোমিটার করে নতুন সড়কপথ সম্প্রসারণের কাজ চলছে।

    ৪) গ্রামীণ সড়ক যোজনায় ৯৯% কাজ হয়েছে।

    ৫) ২০১৪ সালে দেশে মেট্রো রেলপথ যেখানে মাত্র ২৪৮ কিলোমিটার ছিল, সেখানে ২০২৩ সালে তা দাঁড়িয়েছে ৮৬০ কিলোমিটার।

    ৬) ৭৪ টি নতুন অপারেশনাল বিমানবন্দর তৈরি হয়েছে ২০১৪ সাল থেকে।

    ৭) পরিকাঠামগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে অমৃত যোজনায় ৪,৮৩২টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।

    ৮) ৩.২৮ লক্ষ কিলোমিটার গ্রামীণ রাস্তা তৈরি হয়েছে ২০১৪ সাল থেকে।

    ৯) ১১১ টি নতুন জলপথ তৈরি হয়েছে ন্যাশনাল ওয়েটার ওয়ে প্রকল্পে।

    ১০) উত্তরপ্রদেশের সরজু নাহার জলসেচ প্রকল্প, যা শিলান্যাস হয়েছিল ১৯৭৮ সালে, মোদি জমানায় তা সম্পূর্ণতা পেয়েছে।

    ১১) বিহারের কোশিরেল মহাসেতু, যার শিলান্যাস হয়েছিল ২০০৩-০৪ সালে, দু দশক পরে মোদি জমানায় তা বাস্তবায়িত হয়েছে।

    ১২) কেরলের কল্লাম বাইপাস প্রজেক্ট, যা শিলান্যাস হয়েছিল ১৯৭৫ সালে, ৫০ বছর পরে তা বাস্তবায়িত হল মোদি জমানায়।

    ১৩) বোগিবেল রেল কাম রোড ব্রিজ, ব্রহ্মপুত্র নদীর উপরে এই প্রকল্পের শিলান্যাস হয় ১৯৯৭ সালে। ২ দশক পরে তা বাস্তবায়িত হয়েছে মোদি জমানায়।

    ১৪) দেশের দীর্ঘতম অটল টানেলের (১০,০০০ ফুট) শিলান্যাস হয় ২০০০ সালে। সম্পূর্ণ হল মোদি জমানায়।

    ১৫) বিশ্বের বৃহত্তম উচ্চ রেল ব্রিজ কাশ্মীরের চেনাব ব্রিজ তৈরি হয়েছে মোদি জমানায়।

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

     
  • BSF: অমৃতসরের পাক সীমান্তে মাদকভর্তি ড্রোন! গুলি করে নামাল বিএসএফ

    BSF: অমৃতসরের পাক সীমান্তে মাদকভর্তি ড্রোন! গুলি করে নামাল বিএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের অমৃতসরে পাকিস্তানের ড্রোন উদ্ধার করল বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (BSF)। স্থানীয় রায় গ্রামে বৃহস্পতিবার মাঝ রাতে এই মাদক ভর্তি ড্রোন উদ্ধার হয় বলে জানা গিয়েছে। পাকিস্তান সীমান্তে রাত ১ টা ৩০ নাগাদ শব্দ পেয়ে অপারেশন শুরু করে বিএসএফ। তারপর ড্রোনটি দেখামাত্র গুলি করে নামায় তারা। এই ঘটনায় এলাকা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    কত হেরোইন উদ্ধার হল?

    সূত্রের খবর, ওই ড্রোনের মধ্যে ৫২৬০ গ্রাম হেরোইন ছিল। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে এই অপারেশনে নামে বিএসএফ। সবুজ দড়ি এবং হুক দিয়ে বাঁধা ছিল হলুদ প্যাকেটটি।

    আরও পড়ুন: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

    কী বলছেন বিএসএফ (BSF) আধিকারিক?

    বিএসএফের এক আধিকারিক বলেন, “পাকিস্তানের মদতে চলা এই ধরনের পাচারের কাজ আজ ভেস্তে দিতে সক্ষম হয়েছে বিএসএফ এবং পাঞ্জাব পুলিশ। তিনি আরও বলেন, “অপারেশনে একটি বড় প্যাকেট আমরা উদ্ধার করতে পেরেছি। তারপর তা খুলতেই পাঁচটি ছোট হেরোইনের প্যাকেট বেরিয়ে আসে। ড্রোনটিকে গুলি করে যেখানে নামানো হয়, সেটি হল একটি কৃষি ক্ষেত। পাঁচটি প্যাকেটে মোট হেরোইন পাওয়া গেছে ৫২৬০ গ্রাম।”

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল কেড়েছে ছেলের প্রাণ, সেই ট্রেনে চড়ে দেহ আনতে গেলেন বাবা

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Manipur: ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে মণিপুর! ১০১ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্রের

    Manipur: ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে মণিপুর! ১০১ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে মণিপুর (Manipur)। বৃহস্পতিবারই রাজ্যের গৃহহারাদের জন্য ১০১.৭৫ কোটি টাকার ত্রাণ প্যাকেজ অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় সরকার। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের  নির্দেশেই এদিন এই ত্রাণ প্যাকেজের ঘোষণা করেছেন মণিপুর সরকারের নিরপত্তা উপদেষ্টা কূলদীপ সিং।

    কী বলছেন মণিপুর (Manipur) সরকারের নিরাপত্তা উপদেষ্টা?

    নিরপত্তা উপদেষ্টা কূলদীপ সিং বলেন, “বর্তমানে মণিপুরে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রয়েছে। গত ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্যে কোনও হিংসার খবর পাওয়া যায়নি।” তাঁর আরও সংযোজন, “মণিপুরে বাস্তুচ্যুত মানুষদের ত্রাণ প্রদানের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ১০১.৭৫ কোটি টাকার একটি ত্রাণ প্যাকেজ অনুমোদন করেছে।” কুলদীপ সিং আরও বলেন, “গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মণিপুরের ইম্ফল পূর্ব জেলার পোরোম্পট থানা এলাকা থেকে ২৭টি আগ্নেয়াস্ত্র, ২৪৫ রাউন্ড গুলি এবং ৪১টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। বিষ্ণুপুর জেলা থেকেও ১টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং দুটি বোমা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল কেড়েছে ছেলের প্রাণ, সেই ট্রেনে চড়ে দেহ আনতে গেলেন বাবা

    অমিত শাহের আবেদন 

    শুধু ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণাই নয়, মণিপুরে শান্তি ফেরাতে গত কয়েকদিনে বারেবারেই কুকি জঙ্গিদের অস্ত্র সমর্পণ করার আবেদন করেছিলেন অমিত শাহ। তাঁর সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে বহু মানুষ নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে অস্ত্র-গোলাবারুদ জমা দিয়েছেন বলেই জানা গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৮৯৬টি অস্ত্র, ১১,৭৬৩ রাউন্ড গুলি এবং বিভিন্ন ধরনের ২০০টি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

    শান্তি ফিরছে মণিপুরে (Manipur)

    একদিকে, অস্ত্র-গোলাগুলি উদ্ধার হচ্ছে এবং নতুন করে হিংসার কোনও ঘটনা ঘটেনি। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার রাজ্যে জারি করা কারফিউ-ও শিথিল করা হয়েছে। উপত্যকা এলাকার পাঁচটি জেলায় ১২ ঘণ্টার জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। পার্বত্য জেলাগুলিতে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত তা শিথিল করা হয়েছে। বাকি ছয় পার্বত্য জেলায় আগে থেকেই কারফিউ ছিল না। ৩৭ নং জাতীয় সড়ক দিয়ে গাড়িও চলছে। প্রসঙ্গত, এই সড়ককেই মণিপুরের লাইফলাইন বলা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Internet Economy: ২০৩০ সালে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি হবে ৮৭ লক্ষ কোটি টাকা! বলছে রিপোর্ট

    Internet Economy: ২০৩০ সালে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি হবে ৮৭ লক্ষ কোটি টাকা! বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: Temasek and Bain and company নামের একটি বিদেশি সংস্থা একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যার শিরোনাম রয়েছে ‘e-conomy India 2023: the economy of a billion connected Indians’ এই রিপোর্টে আলোচনা করা হয়েছে, ভারতে ইন্টারনেট অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে। ওই রিপোর্টে বলা হচ্ছে যে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি (Internet Economy) ২০৩০ সালে ১ লক্ষ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮২.৫৭ লক্ষ কোটি টাকা।

    কেন এমন দাবি করা হচ্ছে?

    সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে ভারতীয়দের মধ্যে এখন অনলাইনে কেনাকাটা করার প্রবণতা বেশি। যেকোনও ধরনের পণ্য হোক বা অন্য কিছু তা কিনতে অনলাইন মাধ্যমকেই পছন্দ করছেন ভারতীয়রা। এবং এই কারণেই ইন্টারনেট ব্যবসায় বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে তাই বলা যায় বর্তমানে দেশে এটা ডিজিটাল দশক চলছে। ওই রিপোর্টে আরও বলা হচ্ছে, বর্তমানে ৭০ কোটি ইন্টারনেট (Internet Economy) ব্যবহারকারী রয়েছেন এদেশে। যেখানে গড়ে ৩৫ কোটি মানুষ ডিজিটাল পেমেন্ট করে থাকেন এবং ২২ কোটি মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা পছন্দ করেন। রিপোর্টে আরও বলা হচ্ছে ভারতবর্ষের ক্রমবর্ধমান এই ইন্টারনেট অর্থনীতি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বড় প্ল্য়াটফর্ম তৈরি করতে পেরেছে।

    এক লক্ষ কোটিতে পৌঁছাবে ইন্টারনেট অর্থনীতি

    ওই রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে যে ভারতের জিডিপির মাথাপিছু রোজগার ২০২২ সালে ছিল ২৫০০ মার্কিন ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ২ লাখ টাকা তা ২০৩০ সালে বেড়ে হবে ৫৫০০ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ লাখ টাকা। 

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল কেড়েছে ছেলের প্রাণ, সেই ট্রেনে চড়ে দেহ আনতে গেলেন বাবা

    ভারতের অর্থনীতিতে ইন্টারনেট ইকোনমির ভূমিকা

    ২০৩০ সালের মধ্যেই ইন্টারনেট ইকোনমি ভারতের জিডিপিতে ১২ থেকে ১৩ শতাংশ অবদান রাখতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ওই রিপোর্ট মোতাবেক ২০১০ সালে দেশের অর্থনীতিতে ইন্টারনেট ইকোনমির অবদান ছিল ০.৫ শতাংশ। বর্তমান ভারতে শিক্ষা, প্রযুক্তি এবং অনলাইন মিডিয়া কোম্পানিগুলি পাঁচ থেকে ছয় গুণ বেড়েছে আগের থেকে। রমরমিয়ে ব্যবসা চলছে অনলাইন মাধ্যমে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • 2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মাসের ১৯ তারিখেই ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছিল, বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes)। ব্যাঙ্কে গিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেগুলি বদল করে নিতে বা জমা দিতেও বলা হয়েছিল ওই বিজ্ঞপ্তিতে। বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হল, ইতিমধ্যে ২০০০ টাকার নোটের (2000 Notes) ৫০ শতাংশই তাদের কাছে ফিরে এসেছে। অন্যদিকে ফিরে আসা নোটগুলির মধ্যে ৮০ শতাংশই ডিপোজিট হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ শুধুমাত্র বদল হয়েছে, এমনই দাবি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের।

    কী বললেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস?

    বৃহস্পতিবার ২০০০ টাকার নোট বদল করা বা জমা করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে গিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, ‘‘বিভিন্ন ব্যাঙ্ক থেকে আমাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তা বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৮০ শতাংশ টাকা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে।’’ অর্থাৎ কিনা নোট বদল করার থেকেও জমা করার প্রবণতা বেশি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, বাজারে ৩ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ২০০০ টাকার নোট চালু ছিল। তার মধ্যে ১ লক্ষ ৮২ হাজার কোটি টাকার নোট এখনও পর্যন্ত ফেরত এসেছে। প্রসঙ্গত এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের পরেও দু হাজার টাকার নোট বাতিল বলে ঘোষণা হবে না।

    জমা করার প্রবণতাই বেশি মানুষের মধ্যে

    ব্যাঙ্কে নোট জমা করার প্রবণতা বেশি হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন,‘‘এর ফলে ব্যাঙ্কের কাছে নগদের যে সমস্যা তৈরি হচ্ছিল, তা অনেকটাই কাটবে এবং দেশের মানুষের নোট জমা করার প্রবণতার ফলে দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে বাড়তে থাকবে ডিপোজিট।’’ এক আধিকারিকের কথায়, বর্তমানে দেশের ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ১০.৯ শতাংশ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share