Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধে পূর্ণ। তাই কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না।” এমনই মত পোষণ করলেন বিজেপির (BJP) উত্তরপ্রদেশের প্রধান ভূপেন্দ্র চৌধুরী। বিজেপির এই নেতার প্রশ্ন, “সতেরোর উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে ভোটাররা যে জোটকে প্রত্যাখান করেছিলেন, সেই জোট এবার ম্যাজিক কিছু করে ফেলবে, তা কীভাবে সম্ভব?”

    ‘ইন্ডি’র অন্দরে অশান্তি

    বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডি’। জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ‘ইন্ডি’র অন্দরে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টিও। রয়েছে কংগ্রেসও। সেই কংগ্রেসের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করে দু’ দফায় তিরিশটিরও বেশি আসনে একতরফা প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ। সম্প্রতি সেই অখিলেশকেই ‘অখিলেশ ওয়াকিলেশ’ সম্বোধন করেন কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপি নেতা?

    ভূপেন্দ্র বলেন, “কংগ্রেস অখিলেশকে অখিলেশ ওয়াকিলেশ সম্বোধন করেছে। আর অখিলেশের দল কংগ্রেসকে চালু পার্টি বলেছে। এই যখন অবস্থা, তখন দুই দলের জোট হবে কীভাবে?” উত্তরপ্রদেশে (BJP) অখিলেশের দল ১৭টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উত্তরপ্রদেশ বিজেপির প্রধান বলেন, “উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস সমাজবাদী পার্টিকে ১৭টি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাদের মাত্র একজন সাংসদ রয়েছেন, বিধায়ক রয়েছেন দুজন। এবং যাঁদের নেতারা উত্তরপ্রদেশকে ভার্চুয়ালি এড়িয়ে চলছেন। এটা প্রমাণ করে সমাজবাদী পার্টির আত্মবিশ্বাসের অভাব ঠিক কতটা। ভোটাররা জানতে চান, সতেরোর নির্বাচনে যে জোটকে মানুষ ছুড়ে ফেলেছিল, কোন জাদুবলে তাদের ফের গ্রহণ করবে মানুষ।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    তিনি বলেন, “এই যে জোট, এটা ব্যর্থ হবে। কারণ এটি রাজনৈতিক দলের জোট, মানুষের নয়। এই জোটে রয়েছে এমন একটি দল যারা অযোধ্যায় করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিল। আর অন্য দলটি তো আবার ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে।” কেবল অখিলেশের পার্টিই নয়, ‘ইন্ডি’ জোটের মধ্যে বিদ্রোহ করেছে আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও। জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার তো আবার জোট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে ভিড়ে গিয়েছেন গেরুয়া শিবিরে। তাই ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে জোটের অন্দরেও।

    এহেন জোট কীভাবে বিজেপিকে ধাক্কা দেবে, তা বুঝতে পারছেন না রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরাও (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     
  • Hindu Temple: হিন্দু মন্দিরে কর চাপানোর সিদ্ধান্ত কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের, আন্দোলনের ঘোষণা বিজেপির

    Hindu Temple: হিন্দু মন্দিরে কর চাপানোর সিদ্ধান্ত কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের, আন্দোলনের ঘোষণা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে বিতর্কে কংগ্রেস সরকার। সে রাজ্যের সরকার বিধানসভায় ‘কর্নাটক হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং দাতব্য সংস্থা বিল’ পাস করিয়েছে। এরফলে কর বসতে চলেছে হিন্দু মন্দিরগুলিতে (Hindu Temple)। কংগ্রেস সরকারের এমন সিদ্ধান্তে প্রতিবাদ জানিয়েছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। কর্নাটক সরকারের এই পদক্ষেপকে ‘হিন্দু বিরোধী’ হিসাবেও আখ্যা দিয়েছে গেরুয়া শিবির। শুধুমাত্র হিন্দু মন্দির ও হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতেই (Hindu Temple) কর বসানোর এমন সিদ্ধান্তে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    বছরে ১ কোটির বেশি অনুদান পাওয়া মন্দিরগুলিতে ১০ শতাংশ কর

    কর্নাটকের কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার সরকার বিধানসভায় যে বিল পাশ করেছে, তাতে উল্লেখ করা হয়েছে যে বছরে ১ কোটি টাকার বেশি অনুদান পাওয়া মন্দির এবং অন্য হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। অন্যদিকে ১০ লাখ থেকে  ১ কোটি টাকা বার্ষিক আয় যে মন্দিরগুলির (Hindu Temple), সেখানে করের হার হবে ৫ শতাংশ। এমনিতেই বেশ কয়েকটি সমীক্ষা অনুযায়ী কর্নাটকে লোকসভা ভোটে বিজেপির অভূতপূর্ব সাফল্যের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কংগ্রেস সরকারের এমন সিদ্ধান্তের ফলে সে রাজ্যে বিজেপির পক্ষে হাওয়া আরও বাড়বে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী বলছেন কর্নাটক বিজেপির সভাপতি?

    কর্নাটকের রাজ্য বিজেপির সভাপতি বিজয়েন্দ্র এবিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমাদের রাজ্যের কংগ্রেস সরকার ধারাবাহিক ভাবে হিন্দুবিরোধী নীতি গ্রহণ করছে। এ বার হিন্দু মন্দিরের অনুদানের দিকেও কুটিল দৃষ্টি দিয়েছে।’’ ভগবানের উদ্দেশে ভক্তরা যা দান করেন, তাতে কীভাবে কর বসাতে পারে সরকার? এমন প্রশ্নও তুলেছেন সে রাজ্যের গেরুয়া শিবিরের প্রধান। হিন্দু ভক্তদের (Hindu Temple) নিয়ে বিজেপি, কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে বলেও তিনি জানিয়েছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতির মতে, ভক্তদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে এভাবেই প্রতারণা করছে কংগ্রেস সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Sikkim Snowfall: প্রবল তুষারপাত! সিকিমে আটকে বহু, ৫০০ পর্যটককে উদ্ধার সেনার

    Sikkim Snowfall: প্রবল তুষারপাত! সিকিমে আটকে বহু, ৫০০ পর্যটককে উদ্ধার সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তুষারপাতে বিধ্বস্ত সিকিম (Sikkim Snowfall)। পূর্ব সিকিমের নাথুলায় হঠাতই প্রবল তুষারপাতের জেরে প্রায় ১৭৫টি যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আটকে পড়েন কলকাতা-সহ অন্যান্য স্থানের শতাধিক পর্যটক। তাঁদের উদ্ধারে সেনা নামানো হয়েছে। সেনা জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই ৫০০ পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকিদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

    উদ্ধারে সেনাবাহিনীর ত্রিশক্তি কোর

    সেনা সূত্রে খবর, বুধবার আচমকাই উত্তর সিকিমের নাথুলা অঞ্চল-সহ বেশ কিছু এলাকায় ভারী তুষারপাত ঘটে। যার ফলে উত্তর সিকিমের সেই সব জায়গায় বেড়াতে আসা কলকাতা-সহ দেশের অন্যান্য অংশের বহু পর্যটক তুষারপাতের কবলে পরে। অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রতিরক্ষা দফতরের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, আটকে থাকা পর্যটকদের উদ্ধার করতে, প্রবল ঠান্ডা উপেক্ষা করে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ত্রিশক্তি কোরের জওয়ানরা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। নিরাপদে পর্যটকদের বার করে আনতে প্রাথমিক চিকিৎসা, ওষুধপত্র, গরম খাবার এবং নিরাপদ পরিবহণের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, আটকে পড়া যানগুলিকে উদ্ধার করা হয়েছে, উদ্ধার করা হয়েছে আটক পর্যটকদেরও।

    সেনার সহমর্মিতায় আপ্লুত পর্যটকরা

    সকাল থেকে বৃষ্টি ও তুষারপাতের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেও বিকেল থেকে পূর্ব সিকিমের নাথুলাতে ব্যাপক তুষারপাত শুরু হয়। অবিরাম তুষারপাতের ফলে কমে আসে দৃশ্যমানতা। বন্ধ হয়ে যায় গাড়ি চলাচল। আটকে পড়েন পর্যটকরা। শূন্য ডিগ্রি তাপমাত্রায় উদ্ধারে নামে সেনা। উদ্ধার হওয়া পর্যটকদের মধ্যে বেশ কয়েক জনের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁদের ছাউনিতেই চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়৷ তুষারপাত থেকে বাঁচতে পর্যটকদের হাতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীও তুলে দেওয়া হয়। সেনা জওয়ানদের এহেন ভূমিকায় আপ্লুত পর্যটকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Fali Nariman: আইন জগতের ‘পিতামহ ভীষ্ম’ নরিম্যানের প্রয়াণে দেশজুড়ে শোকের ছায়া

    Fali Nariman: আইন জগতের ‘পিতামহ ভীষ্ম’ নরিম্যানের প্রয়াণে দেশজুড়ে শোকের ছায়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক যুগের অবসান। প্রবীণ আইনজীবী ফলি স্যাম নরিম্যান (Fali Nariman) প্রয়াত হলেন বুধবার। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া বিভিন্ন মহলে। ভারতের আইন জগতে তিনি ছিলেন অন্যতম কিংবদন্তী। এদিন দিল্লিতে নিজের বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সুপ্রিম কোর্টের এই প্রবীণ আইনজীবী। জানা গিয়েছে, বার্ধক্যজনিত নানা অসুস্থতায় দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছিলেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী রবিশঙ্কর প্রসাদও শোকপ্রকাশ করেন নরিম্যানের মৃত্যুতে।

    এক পার্সি পরিবারে জন্ম হয় নরিম্যানের

    নরিম্যানের (Fali Nariman) জন্ম হয় সাবেক বর্মার রেঙ্গুনে (অধুনা মায়ানমারের ইয়াঙ্গন)। ১৯২৯ সালের ১০ জুলাই এক পার্সি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। স্কুল জীবন সম্পূর্ণ করেন সিমলায়। এরপর উচ্চ শিক্ষার জন্য আসেন মুম্বইতে। তৎকালীন বম্বের সেন্ট জেভিয়ার্স থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক হন আইনজীবী। তার পর মুম্বইয়ের সরকারি কলেজে আইন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। কাডজ শুরু করেন বম্বে হাইকোর্টের আইনজীবী হিসাবে।

    দেশের আইন জগতে তিনি ‘পিতামহ ভীষ্ম’

    ২২ বছর তিনি বম্বে হাইকোর্টে আইনজীবী (Fali Nariman) হিসাবে প্রাকটিস করেন। এরপর দিল্লিতে এসে সুপ্রিম কোর্টে যোগ দেন তিনি। সেখানেই আইনজীবী হিসাবে দীর্ঘ দিন কাজ করেন। অনেক বড় বড় মামলায় তিনি সওয়াল করেছেন। আন্তর্জাতিক আইনজীবী মহলেও তিনি বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। দেশের আইন জগতে তিনি ‘পিতামহ ভীষ্ম’ নামে পরিচিত ছিলেন তিনি। ১৯৮৪ সালে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ৩,৮০০ মানুষের। সেই মামলায় ইউনিয়ন কার্বাইডের পক্ষে মামলা লড়েন নরিম্যান। এই মামলা লড়ার জন্য পরে অবশ্য আক্ষেপও শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে।

    পেয়েছেন একাধিক সম্মান

    আইন জগতে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য নরিম্যান (Fali Nariman) পেয়েছেন একাধিক সম্মান। ১৯৯১ সালেই তাঁকে পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০০৭ সালে তিনি পান পদ্মবিভূষণ সম্মান। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ছিলেন। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেশে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ছিলেন তিনি। তার পরই অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেলের পদ থেকে ইস্তফা দেন। দীর্ঘ সময় ভারতের বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির পদও অলঙ্কৃত করেছেন নরিম্যান। ১৯৯৯ সালে তাঁকে রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে মনোনীত করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি কেআর নারায়ণন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    Modi Government: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য বাড়ানো হল, বড় সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আখের ন্যায্য পারিশ্রমিক মূল্য (ফেয়ার অ্যান্ড রেমুনারেটিভ প্রাইস বা এফআরপি) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। কৃষক আন্দোলনের আবহে এই সিদ্ধান্ত চাষিরা খুশি হবেন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। বুধবারই একথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্র (Modi Government)। এফআরপি বাড়ানোর প্রভাব উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানার মতো রাজ্যে পড়বে। এর মধ্যে পাঞ্জাব ও হরিয়ানার সীমান্তে কৃষক আন্দোলন দেখা গিয়েছে। মহারাষ্ট্র, কর্নাটকের মতো রাজ্যের আখচাষিরাও এর ফলে উপকৃত হবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সব মিলিয়ে আখচাষিরা ভালোই লাভবান হবেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে (Modi Government) কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আখের এফআরপি কুইন্টাল পিছু ২৫ টাকা বাড়িয়ে ৩৪০ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকের পরেই সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা করেন। প্রসঙ্গত, অন্য ফসলের ক্ষেত্রে যা ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি), আখের ক্ষেত্রে সেটিই হল এফআরপি। এই মূল্যেই চাষিদের কাছ থেকে চিনিকলগুলি আখ কেনে। অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘আখ চাষিদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই ১০.২৫ শতাংশ দাম বাড়াতে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির (Modi Government) এই পদক্ষেপ। আমরা আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে আলোচনা করছি। ভবিষ্যতেও আলোচনা চলবে।’’

    বুধবারও কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক কেন্দ্রের

    জানা গিয়েছে, আখচাষের খরচ এবং মূল্য কমিশনের (সিএসিপি) সুপারিশের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সরকার এবং অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে আগেই আলোচনা করেছিল মোদি সরকার। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। এরই মধ্যে গতকাল বুধবারও চণ্ডীগড়ের আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি মন্ত্রিসভার (Modi Government) দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে ৪ মার্চ। তার ঠিক আগের দিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চাণক্যপুরীর সুষমা স্বরাজ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে হবে ওই বৈঠক। এই বৈঠকে সব মন্ত্রীরই উপস্থিত থাকার কথা।

    লোকসভা নির্বাচন

    মাঝ-এপ্রিলে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে মাঝেমধ্যেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। উন্নয়ন নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী কি, কীভাবে কাজ করলে উন্নয়নে গতি আসবে, পলিশি তৈরি মূলত এসব নিয়েই আলোচনা হয় বৈঠকে। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও নির্বাচন হতে পারে ন’দফায় (PM Modi)। সেবার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল ৫ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ১৬ মে। উনিশের লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। সেবার নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১০ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ২৩ মে।

    কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি

    গত দু’বারের মতো এবারও কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি। নানা সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এ কথা বলেছেন। তিনি এও বলেছেন, আগের বারের চেয়েও এবার বেশি আসন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি সরকার। সম্প্রতি এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে। আর এনডিএ পাবে ৪০০টি আসন। লোকসভার মোট আসন ৫৪৫টি হলেও, নির্বাচন হয় ৫৪৩টিতে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে গোপন ফাইল গেল কেন্দ্রের কাছে, কী আছে তাতে?

    এই ৫৪৩টির মধ্যেই ৪০০ আসন পেয়ে তৃতীয় দফায় কেন্দ্রে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনে যখন কেন্দ্রের কুর্সিতে বিজেপি আসে, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় ওই তালিকার পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে ভারত। দীর্ঘদিন ধরে এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দাবি, এবার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে চলে আসবে ভারত। বর্তমানে এই তালিকায় প্রথমে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। বিজেপির দাবি, এবার মোদি সরকার ক্ষমতায় এলেই চিনের পরেই জ্বলজ্বল করবে ভারতের নাম (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • FRCV: অবসরে রুশ ‘টি-৭২’! ৫৭ হাজার কোটি ব্যয়ে সেনায় আসছে দেশীয় ‘এফআরসিভি’ যুদ্ধট্যাঙ্ক

    FRCV: অবসরে রুশ ‘টি-৭২’! ৫৭ হাজার কোটি ব্যয়ে সেনায় আসছে দেশীয় ‘এফআরসিভি’ যুদ্ধট্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেমন পাল্টে যাচ্ছে যুদ্ধের ধরন ও গতিপ্রকৃতি, ঠিক তেমন ভাবেই পাল্টাতে থাকছে সামরাস্ত্রও। প্রতিনিয়ত আধুনিকীকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিজ নিজ অস্ত্র থেকে শুরু করে সামরিক যান ও যন্ত্রপাতিকে আধুনিক যুদ্ধের যুগোপযোগী করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিটি দেশ। ব্যতিক্রম নয় ভারতও। আর সেই দিশায় এক বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় সামরিক বাহিনী। সূত্রের খবর, বুড়ো হয়ে যাওয়া রুশ-নির্মিত ‘টি-৭২’ যুদ্ধট্যাঙ্ককে (T-72 Battle Tank) অবসরে পাঠিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক (FRCV) কেনার দিকে হাত বাড়াল ভারত।

    ঠিক কী জানা যাচ্ছে?

    দীর্ঘদিন ধরেই স্থলসেনার মেকানাইজড ও আর্মার্ড ডিভিশনকে অত্যাধুনিক সামরাস্ত্রে সজ্জিত করার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। আর সেই প্রক্রিয়ার অন্তর্গত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে মান্ধাতার আমলের ‘টি-৭২’ যুদ্ধট্যাঙ্ককে (T-72 Battle Tank) অবসরে পাঠিয়ে ভবিষ্যৎ প্রযুক্তিসম্পন্ন একেবারে সর্বাধুনিক ‘ফিউচার রেডি কমব্যাট ভেহিক্যল’ বা সংক্ষেপে ‘এফআরসিভি’-কে (FRCV) অন্তর্ভুক্ত করা হবে। সবচেয়ে বড় কথা, এই বিশেষ যুদ্ধট্যাঙ্কটি দেশীয় প্রযুক্তির, এবং এর উৎপাদনও দেশেই হবে।

    ১৭৭০টি এফআরসিভি তৈরি হবে

    সূত্রের খবর, মোট ১৭৭০টি এমন এফআরসিভি তৈরি হবে। প্রতিটি এফআরসিভি প্রযুক্তিগতভাবে অনেকটাই উন্নত হবে। এতে, অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম যুক্ত করা হবে, যা আধুনিক রণকৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জানা গিয়েছে, এতে থাকবে— কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কম্পিউটার, ড্রোন ইন্টিগ্রেশন, অ্যাক্টিভ প্রোটেকশন সিস্টেম এবং আরও উন্নত পরিস্থিতি মূল্যায়নের ক্ষমতা। জানা গিয়েছে, এই এফআরসিভি-র (FRCV) অন্তর্ভুক্তি তিনটি পর্যায়ে হবে। প্রতিটি পর্যায়ে নতুন সংস্করণ মোতায়েন করা হবে। প্রতিটি সংস্করণ তার পূর্বসূরির তুলনায় প্রযুক্তিগতভাবে অধিক উন্নত এবং বেশি শক্তিশালী হবে।

    আরও পড়ুন: অত্যাধুনিক রেডার থেকে উন্নত অস্ত্র, আরও শক্তিশালী হচ্ছে বায়ুসেনার সুখোই-৩০

    বরাদ্দ ৫৭ হাজার কোটি টাকা

    সূত্রের খবর, এই ১৭৭০টি এফআরসিভি অন্তর্ভুক্তিকরণের প্রকল্পে খরচ হবে আনুমানিক ৫৭ হাজার কোটি টাকা। জানা যাচ্ছে, এই এফআরসিভিগুলিতে চালক থাকবেন। তবে, একইসঙ্গে ভবিষ্যতের কথা ভেবে চালকবিহীন ভার্সানের সংস্থানও রাখা হচ্ছে। সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতে, ভবিষ্যতের যুদ্ধ হবে প্রযুক্তি ও যোগাযোগ-নির্ভর। ফলে, এফআরসিভি-তে (FRCV) এই দুটি বিষয়ের ওপর ভীষণ জোর দেওয়া হচ্ছে। এই সামরিক যানে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে যাতে যে কোনও পরিস্থিতিতে তার সঙ্গে কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন না হয়ে পড়ে।

    আরও শক্তিশালী হচ্ছে অর্জুন

    তবে, যতদিন না এফআরসিভির (FRCV) অন্তর্ভুক্তিকরণ সম্পূর্ণ হচ্ছে, ততদিন বর্তমানে ব্যবহৃত ট্যাঙ্কগুলিকে আরও শক্তিশালী করা হবে। এই মর্মে, ১১৮টি দেশীয় ‘অর্জুন মার্ক-১এ’ ট্যাঙ্কগুলির অস্ত্রসম্ভার থেকে শুরু করে তার সুরক্ষা, সহনশীলতা এবং ক্ষিপ্রতা আরও বাড়ানো হবে। এর পাশাপাশি, প্রোজেক্ট জোরাবর-এর অন্তর্গত নির্মিত ৩৫৪টি দেশীয় হাল্কা ট্যাঙ্ককে চিন-সীমান্তে মোতায়েন করা হচ্ছে। এছাড়া, বর্তমানে ব্যবহৃত টি-৭২ ট্যাঙ্কগুলিতে আরও শক্তিশালী ১০০০ হর্সপাওয়ার ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভায় নির্বাচিত নাড্ডা, শমীক সহ বিজেপির ২০ প্রার্থী

    Rajya Sabha: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভায় নির্বাচিত নাড্ডা, শমীক সহ বিজেপির ২০ প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাজ্যসভার (Rajya Sabha) ৫৬টি আসনে নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি। ইতিমধ্যে ৪১টি আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছেন বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা। যারমধ্যে ২০ জন প্রার্থী রয়েছেন গেরুয়া শিবিরের। বাকি কংগ্রেসের ৬ জন, তৃণমূল কংগ্রেসের ৪ জন, ওয়াইএসআর কংগ্রেসের ৩ জন, আরজেডি এবং বিজেডি থেকে ২জন এবং এনসিপি, শিবসেনা, বিআরএস এবং জেডিইউ থেকে একজন করে প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) পৌঁছে গেলেন বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যও। গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় এলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডাও।

    রাজ্যসভায় শমীক, মঙ্গলবারই নেন শংসাপত্র

    প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার ছিল রাজ্যসভা নির্বাচনের মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। বিকেল তিনটে নাগাদ মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময়সীমা শেষ হয়। এরপরেই বিজেপির প্রার্থী শমীক ভট্টাচার্য বিধানসভায় আসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা উত্তরবঙ্গের বিধায়ক দীপক বর্মন ও বিধায়ক মনোজ টিগ্গা। রিটার্নিং অফিসারের ঘরে ঢুকে জয়ের শংসাপত্র নেন শমীক। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরে রাজ্যে বিরোধী দল হয় বিজেপি। এটা নিয়ে গেরুয়া শিবিরের ২ জন গেলেন রাজ্যসভায় (Rajya Sabha)। এর আগে রাজ্য থেকে অনন্ত মহারাজকে রাজ্যসভার মনোনয়ন দিয়েছিল বিজেপি। রিটার্নিং অফিসারের ঘর থেকে বেরিয়ে শমীক ভট্টাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, “আমি রাজ্যের মানুষের কাছে কৃতজ্ঞ। তাঁরা আমাদের দলকে এতটা শক্তি দিয়েছে যে, এ রাজ্য থেকে বিজেপি নিজেদের রাজ্যসভার সাংসদ পাঠাতে পারছে। এ ছাড়াও আমার দল ও দলের বিধায়কদের ধন্যবাদ জানাব, আমাকে মনোনীত করা ও সমর্থন জানানোর জন্য।”

    গুজরাট থেকে জয়ী জেপি নাড্ডা

    গুজরাট থেকে বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পৌঁছলেন রাজ্যসভায় (Rajya Sabha)। তিনি ছাড়াও যশোবন্ত সিং পারমার, মায়াঙ্ক নায়ক এবং গোবিন্দভাই ঢোলাকিয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। রাজস্থান থেকে বিজেপির চুন্নিলাল গারাসিয়া এবং মদন রাঠোর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। মহারাষ্ট্র থেকে, বিজেপির মেধা কুলকার্নি এবং অজিত ঘোপচাড়ে, শিবসেনার মিলিন্দ দেওরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। উত্তরাখণ্ড থেকে বিজেপি প্রার্থী মহেন্দ্র ভাট, হরিয়ানার সুভাষ বারালা, ছত্তিসগড় থেকে দেবেন্দ্র প্রতাপ সিং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। প্রসঙ্গত বর্তমানে উচ্চকক্ষে বিজেপির ৯৩ জন সাংসদ রয়েছেন যেখানে কংগ্রেসের রয়েছেন ৩০ জন। রাজ্যসভার (Rajya Sabha) সাংসদরা ৬ বছরের জন্য নির্বাচিত হন এবং এটি একটি স্থায়ী সভা যা কখনও ভেঙে দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। প্রতি দু বছরে এক-তৃতীয়াংশ সদস্য অবসর গ্রহণ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Punjab Farmers Agitation: হাইওয়েতে ট্রাক্টর-ট্রলি নিয়ে কৃষক আন্দোলন নয়, জানাল আদালত

    Punjab Farmers Agitation: হাইওয়েতে ট্রাক্টর-ট্রলি নিয়ে কৃষক আন্দোলন নয়, জানাল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রাক্টর ও ট্রলি নিয়ে হাইওয়েতে আন্দোলন করতে পারবেন না কৃষকরা (Punjab Farmers Agitation)। মোটর ভেহিক্যালস অ্যাক্ট অনুযায়ীই এটা করতে পারেন না তাঁরা। মঙ্গলবার এই মর্মে রায় দিল পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট। আদালত এও জানিয়েছে, প্রত্যেকেই জানেন তাঁদের মৌলিক অধিকারের বিষয়টি। আন্দোলনকারী কৃষকদের সাংবিধানিক কর্তব্যটিও মনে করিয়ে দেয় আদালত।

    আন্দোলনে কৃষকরা

    ২৩টি শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। কৃষকরা যাতে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান, সেজন্য সরকার পক্ষের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠকও হয়েছে। তার পরেও মেলেনি রফাসূত্র। যার জেরে আজ, বুধবার থেকে ফের আন্দোলন শুরু করেছেন কৃষকরা। ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। যদিও যেসব জায়গায় ব্যারিকেড দেওয়া রয়েছে, সেসব তাঁরা ভাঙবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

    কী বলছে আদালত?

    তবে হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে বিক্ষোভ দেখানোয় আন্দোলনকারী কৃষকদের ভর্ৎসনা করে (Punjab Farmers Agitation) পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট। মোটর ভেহিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি যে চালানো যায় না, তাও মনে করিয়ে দিয়েছে আদালত। মামলার শুনানি চলছে হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জিএস সান্ধাওয়ালিয়া ও বিচারপতি লপিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চে। কেন পঞ্জাব সরকার হাইওয়েতে ট্রাক্টর নিয়ে কৃষকদের বিক্ষোভের অনুমতি দিল, সে প্রশ্নও তুলেছে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের ওই বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: হাজার কোটির সাইবার ‘প্রতারণা’! ‘কিংপিন’ কুণালের একাধিক ডেরায় হানা ইডির

    প্রসঙ্গত, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে রাস্তা বন্ধ করে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী উদয় প্রতাপ সিং। আন্দোলনকারী কৃষকরা যাতে এক সঙ্গে অনেকেই জড়ো হতে না পারেন, সেই বিষয়টি দেখতে পঞ্জাব সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সান্ধাওয়ালিয়া। আদালত এও জানিয়েছে, কৃষকদের আন্দোলন করার অধিকার নিশ্চয়ই রয়েছে, তবে সেজন্য তাঁদের কিছু রেস্ট্রিকশন মানতে হবে।

    এদিকে, হাইকোর্টের রায়ের পরেও হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে মিছিল করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ কৃষকরা। আন্দোলনকারী কৃষকদের নেতাদের সাফ কথা, কৃষকদের আন্দোলনের অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আন্দোলন হবে, এমএসপি আইন চাই। কেন্দ্র আইন না করলে, ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়েই আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা (Punjab Farmers Agitation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২১ ফেব্রুয়ারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (International Mother Language Day)। ১৯৯৯ সালে এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফে। তার পর থেকে ফি বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয় দিনটি।

    ভাষা আন্দোলন

    ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাকে সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন শুরু হয় বাংলাদেশে। আন্দোলন দমন করতে অবিভক্ত বাংলাদেশের ওই আন্দোলনে গুলি চালায় পূর্ব পাকিস্তানের খান সেনারা। গুলিতে হত হন চার ছাত্র। তার পর থেকে মাতৃভাষার জন্য আস্ত একটি দিন উৎসর্গ করার দাবি তোলেন বিশ্বনেতাদের একাংশ। যার জেরে ১৯৯৯ সালের নভেম্বরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থার সাধারণ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করা হয়। পরে একে স্বাগত জানায় রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদ। রাষ্ট্রসঙ্ঘ তার সদস্য দেশগুলিকে ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র ও বহুভাষিকতার প্রচারে উৎসাহিত করে।

    মাতৃভাষা দিবসের থিম

    ফি বছর ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের জন্য একটি থিম বেছে নেয়। বিগত বছরগুলিতে যেসব থিম বেছে নেওয়া হয়েছিল, সেগুলি হল সীমান্তহীন ভাষা, উন্নয়ন, শান্তি পুনর্মিলনের জন্য আদিবাসী ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ও টেকসই করার জন্য ভাষাগত বৈচিত্র ও বহুভাষিকতা উন্নয়ন।চলতি বছরের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের থিম হল, ‘বহুভাষিক শিক্ষা – শিক্ষা আন্তঃপ্রজন্মীয় শিক্ষার (International Mother Language Day) একটি স্তর’। থিমটি আন্তঃপ্রজন্মীয় শিক্ষার প্রচারে বহুভাষিক শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে।

    আরও পড়ুুন: রেল মানচিত্রে জুড়ল কাশ্মীর ও জম্মু, দেশের দীর্ঘতম সুড়ঙ্গের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, বহুভাষী ও বহু সাংস্কৃতিক সমাজগুলি ভাষা সংরক্ষণের মাধ্যমে উন্নতি লাভ করে, যা ঐতিহ্যগত জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বহন করে। তবে ভাষাগত বৈচিত্র আরও বেশি ভাষা বিলুপ্ত হওয়ার কারণে হুমকির সম্মুখীন হয়। বিভিন্ন গবেষণা শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মাতৃভাষা ব্যবহার করার সুবিধার বিষয়ে কথা বলে। আত্মসম্মান ও সমালোচনামূলক চিন্তা দক্ষতা বৃদ্ধি করে মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষা দান। অথচ বর্তমানে বিশ্বের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ মানুষই নিজস্ব ভাষায় পড়াশোনা (International Mother Language Day) করার সুযোগ পান না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share