Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • JP Nadda: গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় যাচ্ছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা

    JP Nadda: গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় যাচ্ছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) ফের রাজ্যসভায় নির্বাচিত হতে চলেছেন। ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোট রয়েছে রাজ্যসভায়। এর আগে বেশ কয়েকটি রাজ্যের রাজ্যসভায় প্রার্থী তালিকা সামনে এলেও গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের প্রার্থা তালিকা বুধবারই ঘোষণা করে গেরুয়া শিবির। সম্প্রতি, কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চহ্বাণ। তাঁকেও রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে গেরুয়া ব্রিগেড। গেরুয়া শিবিরের অন্দরের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের উপস্থিতিতে অশোক চহ্বাণ বিজেপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু রাজ্যসভা নির্বাচনের জন্য তার নমিনেশন পত্র জমা দেওয়ার জন্য মাত্র দু’দিন সময় হাতে ছিল। তাই মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির আঞ্চলিক কার্যালয়ে আসেন। সেখানে উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং রাজ্য সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলের উপস্থিতিতে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন।

    কোন রাজ্যে কে প্রার্থী হলেন? 

    বর্তমানে হিমাচল প্রদেশ থেকে রাজ্যসভার সদস্য রয়েছেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। এবার গুজরাট থেকে তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিল দল। বুধবার বিজেপির প্রকাশিত তালিকায় দেখা যাচ্ছে রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে মহারাষ্ট্র থেকে অশোক চহ্বাণ ছাড়া রয়েছেন মেধা কুলকার্নি এবং ডাঃ অজিত গোপছাদে। এবং গুজরাটের তিনজন প্রার্থী হলেন গোবিন্দভাই ধোলাকিয়া, মায়াঙ্কভাই নায়ক এবং ডাঃ যশবন্তসিংহ পারমার। বর্তমানে রেলমন্ত্রী থাকা অশ্বিনী বৈষ্ণবকে ফের ওড়িশা থেকেই রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ থেকে দল রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে শমীক ভট্টাচার্যকে।

    ১৯৯৩ সালে প্রথমবার বিধায়ক নির্বাচিত হন নাড্ডা

    বর্তমান বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হিমাচল প্রদেশ থেকে তিনবার বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯৩ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত। হিমাচল প্রদেশের সরকারে ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী (JP Nadda)। ২০১৪ সালে, তিনি প্রথমবারের মতো রাজ্যসভার সাংসদ হন। ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত নাড্ডা কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড স্কিম সাংবিধানিক নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ড স্কিম সাংবিধানিক নয়, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond) মামলায় রায় শোনাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শীর্ষ আদালতের মতে, নির্বাচনী বন্ড স্কিম সাংবিধানিক নয়। ফলে, তা বাতিল হওয়া উচিত। বৃহস্পতিবার, সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সর্বসম্মতিক্রমে জানিয়েছে, বেনামি নির্বাচনী বন্ডের ফলে সংবিধানে প্রদত্ত বাকস্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘিত হয়। আদালতের পর্যবেক্ষণ, “রাজনৈতিক দলের ইলেকটোরাল বন্ড বা নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলিকে আর্থিক সাহায্য আদতে নাগরিকের তথ্যের অধিকার লঙ্ঘন করে। এই আইন অসাংবিধানিক।”

    ঠিক কী বলেছে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)?

    গত বছর ২ নভেম্বর শীর্ষ আদালতে এই মামলার (Electoral Bond) শুনানি শেষ হয়েছিল। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ এদিন এই মামলার রায় দিয়েছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, “নির্বাচনী বন্ড অসাংবিধানিক ও বিধিবহির্ভূত। ইলেকটোরাল বন্ডের ব্যবস্থায় ‘কুইড প্রো কো’ (অর্থাৎ রাজনৈতিক দল ও আর্থিক অনুদানকারীর মধ্যে সুবিধার সম্পর্ক) তৈরি হতে পারে। পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ সর্বসম্মতিতেই নির্বাচনী বন্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই, বিচারপতি জেবি পাদরিওয়ালা এবং মনোজ মিশ্র। এদিন শীর্ষ আদালতের  (Supreme Court) তরফে স্টেট ব্যাঙ্ককে নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond) বিক্রি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়েছে, কে বা কারা আর্থিক অনুদান প্রদান করেছে, সেই তথ্য হাতে আসার এক সপ্তাহের মধ্যে জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

    নির্বাচনী বন্ড কী?

    ২০১৮ সালে নির্বাচনী বন্ড বা ইলেকটোরাল বন্ড আনা হয়েছিল। এই নিয়মে নিয়মে কোনও ব্যক্তি বা কর্পোরেট সংস্থা যদি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক সাহায্য করতে চায়, তবে তারা বন্ড কিনে সংশ্লিষ্ট দলকে দিতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলি সেই বন্ড ভাঙিয়ে নিতে পারবে। ওই নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পের আওতায় যে কোনও ভারতীয় নাগরিক নির্বাচনী বন্ড কিনতে পারেন। কিন্তু কে, কত টাকা বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দিচ্ছেন, সেই তথ্য প্রকাশ করা হবে না। ১ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার, ১ লক্ষ, ১০ লক্ষ ও ১ কোটি টাকা অবধি বন্ড পাওয়া যায় স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ায়। এই বন্ডে কোনও সুদ দেওয়া হয় না। নিয়ম অনুযায়ী, শেষ লোকসভা নির্বাচন বা বিধানসভা নির্বাচনে যত ভোট পড়েছে, তার এক শতাংশের কম ভোট পায়নি, সেই দলগুলিকেই শুধুমাত্র নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond) কেনার অনুমতি দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন নাড্ডার, রিপোর্ট জমা পড়বে কেন্দ্রের কাছে

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন নাড্ডার, রিপোর্ট জমা পড়বে কেন্দ্রের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali) এবার উচ্চপর্যায়ের ছয় সদস্যের দলীয় কমিটি তৈরি করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সন্দেশখালির ঘটনায় মহিলাদের উপর যে অত্যাচার চলেছে এবার সেই বিষয় পূর্ণাঙ্গভাবে দলীয় তদন্ত করবে এই কমিটি। এর পাশাপাশি রাজ্যের আইন ও শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা৷ সন্দেশখালি নিয়ে ক্রমশ চড়ছে পারদ। তৃণমূলের নেতা শেখ শাহজাহান এখনও ইডির হাত থেকে বাঁচতে ফেরার। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ, বঞ্চনার বহিঃপ্রকাশ বিগত কয়েকদিন ধরেই দেখা গিয়েছে সেখানে। হাজার হাজার মহিলা লাঠি-ঝাঁটা হাতে প্রতিবাদে নেমেছেন। সন্দেশখালির সমর্থনে আন্দোলনের তেজ বাড়িয়েছে রাজ্য বিজেপি। এরই মধ্যে সামনে দলীয়স্তরে বিজেপির তদন্ত কমিটি।

    কমিটিতে কারা রয়েছেন?

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) মহিলাদের উপর যে অত্যাচার করা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা করেন নাড্ডা। মহিলাদের উপর অত্যাচারকে তিনি ‘হৃদয় বিদারক’ বলেও উল্লেখ করেন৷ ছয় সদস্যের এই দল সন্দেশখালি গিয়ে পুরো ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করবে বলে জানা গিয়েছে। তদন্তে যে রিপোর্ট উঠে আসবে তা কেন্দ্রকে জমা দেওয়া হবে৷ এই উচ্চস্তরীয় কমিটিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, সাংসদ সুনীতা দুগ্গাল, সাংসদ কবিতা পাতিদার, সাংসদ সঙ্গীতা যাদব এবং উত্তরপ্রদেশের রাজ্যসভার সাংসদ ব্রিজ লাল। তবে ঠিক কবে এই কমিটির সদস্যরা রাজ্যে আসবেন, তা এখনও জানা যায়নি৷ সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচার নিয়ে বিজেপি’র সর্বভারতীয় সভাপতি নাড্ডা বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার বোবা, সব দেখছে৷ সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনাক্রমে মহিলাদের উপর যে অত্যাচারের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি একেবারে ভেঙে পড়েছে৷’’

    সন্দেশখালিকাণ্ডে কেন্দ্রকে রিপোর্ট রাজ্যপালের

    সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট জমা দিলেন রাজ্যপাল। এর পাশাপাশি মমতা সরকারের উদ্দেশে একগুচ্ছ পরামর্শও দিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। মূল অভিযুক্ত ও তাঁর শাগরেদদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে বলেছেন তিনি। সন্দেশখালির ঘটনা খতিয়ে দেখতে একটি বিচার বিভাগীয় তদন্তেরও কথাও বিবেচনা করে দেখার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন রাজ্যপাল বোস। সন্দেশখালিকাণ্ডে মহিলাদের ওপর হওয়া অত্যাচারের বিষয়ে রাজ্যের কাছে রিপোর্টও তলব করেছেন রাজ্যপাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ১৯৬১-র পরে আসা শরণার্থীদের ‘নির্বাসিত’ করা হবে, ঘোষণা মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    Manipur: ১৯৬১-র পরে আসা শরণার্থীদের ‘নির্বাসিত’ করা হবে, ঘোষণা মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে অনুপ্রবেশ এবং অবৈধ বসবাস ঠেকানোর উদ্দেশে বড় ঘোষণা করলেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং।  মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং স্পষ্ট জানিয়েছেন, ১৯৬১ সালের পর যাঁরা মণিপুরে এসে থাকছেন, তাঁদের রাজ্য ছেড়ে চলে যেতে হবে। তিনি জানান, প্রতিবেশী রাষ্ট্র মায়ানমার থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী এবং মাদক মাফিয়ারাই মণিপুরের চলমান অশান্তির জন্য দায়ী। তাই অনুপ্রবেশ রুখতে, যাঁরা অবৈধ ভাবে রাজ্যে বসবাস করছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে ‘নির্বাসিত’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    লোকসভা ভোটের আগে সিএএ চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার মধ্যে মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা সিএএ-কে সমর্থনের একটা ধাপ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গত সোমবার ‘প্রোজেক্ট বুনিয়াদ’ প্রকল্পের উদ্বোধনে হাজির হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ১৯৬১ সালের পর রাজ্যে অনেক মানুষ এসে বসবাস শুরু করেছেন। জাতি ও গোষ্ঠী নির্বিশেষে তাঁদের চিহ্নিত করা হবে। মণিপুরের ‘ইনার লাইন পারমিট সিস্টেম’কে কার্যকরী করতেই ১৯৬১ সালকে চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘ওই সালের পর যাঁরা রাজ্যে অবৈধ ভাবে প্রবেশ করেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে নির্বাসিত করা হবে।’’

    আরও পড়ুন: ভারতীয়দের জন্যই আরব আমিরশাহির সর্বোচ্চ সম্মান পেয়েছেন, বললেন মোদি

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে জুন মাসে ১৯৬১ সালের পর মণিপুরে বসবাসকারীদের বিদেশি শরণার্থীদের চিহ্নিতকরণ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব বিধানসভায় গ্রহণ করা হয়েছিল। ইনার লাইন পারমিট কার্যকর করার জন্য রাজ্যের বাসিন্দাদের নেটিভ স্টেটাস নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে, কবে থেকে এই কাজ শুরু হবে, তা নিয়ে কিছু জানাননি মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী। গত বছর মে মাস থেকে মণিপুরে শুরু হয়েছে গোষ্ঠী সংঘর্ষ। রাজ্যে জাতি সংঘর্ষ আটকানো সরকারের কাছে এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তার মধ্যে এই সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India UAE Relation: মোদির আমিরশাহি সফরে স্বাক্ষরিত হল ১০ চুক্তি, জানেন কী কী?

    India UAE Relation: মোদির আমিরশাহি সফরে স্বাক্ষরিত হল ১০ চুক্তি, জানেন কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ নিয়ে গত ক’মাসে তিনি প্রায় পাঁচ বার গেলেন সেদেশে। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী পৌঁছন আবু ধাবিতে। সেটিকে তিনি তাঁর ঘর বলেই মনে করেন, জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন বিদেশ সচিব?

    বুধবার বিদেশ সচিব বিনয় কোয়েত্রা বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির (India UAE Relation) মধ্যে ১০টি বিষয়ে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। শক্তি, পরিকাঠামো, লগ্নি এবং আর্কাইভাল ম্যানেজমেন্টের মতো জটিল ক্ষেত্রগুলিতে দুই দেশের সহযোগিতা আরও বাড়াতেও সম্পাদিত হয়েছে চুক্তি। মঙ্গলবার সে দেশে পৌঁছেই প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকেই সম্পাদিত হয়েছে চুক্তি এবং মউ। দুই দেশের বাণিজ্য যাতে মসৃণ গতিতে চলে এবং শক্তি নিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত হয়, তাই দুই দেশের (India UAE Relation) মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে মউ।

    করিডর তৈরির কাজে জোর

    বিদেশমন্ত্রকের সচিব বলেন, “ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকনমিক করিডর এবং ইন্টার গভর্নমেন্টাল ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট নিয়েও আলোচনা হবে দুই দেশের মধ্যে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে উপকৃত হবে দুই দেশই। ভারত এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে যে লজিস্টিক প্লাটফর্মে আরও বেশি করে বোঝাপড়া প্রয়োজন, এই করিডর তৈরির জন্যও যে দুই দেশের সহযোগিতা প্রয়োজন, তাও জানান বিদেশ মন্ত্রকের সচিব। দুই দেশের মধ্যে সাপ্লাই চেনও বজায় রাখতে হবে। বাল্ক কনটেনার্স এবং লিক্যুইড গুডসই যে দুই দেশের  আলোচনার অন্যতম ভরকেন্দ্র, তার ওপরও জোর দিয়েছেন ভারতের বিদেশ সচিব। তিনি জানান, ভারতের লক্ষ্য দ্রুত ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকনমিক করিডর তৈরির কাজ শেষ করা এবং এই করিডরের সঙ্গে যেসব দেশ জড়িত, তাদের সঙ্গে শক্তপোক্ত সম্পর্ক গড়ে তোলা।

    আরও পড়ুুন: ফের ভাঙল কংগ্রেস, বিজেপিতে যোগ দিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি

    প্রসঙ্গত, গত সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে হয় জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেই ওই করিডর গড়ে তোলার ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। এই করিডর তৈরির কাজ শেষ হলে এক সুতোয় বাঁধা পড়বে ভারত, সংযুক্ত আরব আমির শাহি, সৌদি আরব, জর্ডন, ইজরায়েল এবং ইউরোপ। ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সম্পর্ক যাতে আরও শক্তিশালী হয় তাই ডিজিটাল ইনফ্রাকস্ট্রাকচার প্রজেক্ট নিয়েও মউ স্বাক্ষরিত হবে দুই দেশের মধ্যে। দুই দেশের মধ্যে দক্ষতা, প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং এক্সপার্টাইজও শেয়ার করা হবে (India UAE Relation)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vibhakar Shastri: ফের ভাঙল কংগ্রেস, বিজেপিতে যোগ দিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি

    Vibhakar Shastri: ফের ভাঙল কংগ্রেস, বিজেপিতে যোগ দিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি বিভাকর শাস্ত্রী (Vibhakar Shastri)। উত্তরপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠকের উপস্থিতিতে এদিন লখনউয়ে  বিজেপির রাজ্য সদর দফতরে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন বিভাকর। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ভাঙনের জেরে কংগ্রেস দুর্বল হলেও, স্ফীতকায় হচ্ছে বিজেপি।

    কী বলছেন বিভাকর?

    এদিন পদ্ম ঝান্ডা হাতে নিয়ে বিভাকর (Vibhakar Shastri) বলেন, “আমি মনে করি যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমি লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর জয় জওয়ান, জয় কিষানের দৃষ্টিভঙ্গীকে আরও শক্তিশালী করতে পারব এবং দেশের সেবা করতে পারব।” প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটিতে ঠাঁই হয়নি বিভাকরের। তখন থেকেই দলের প্রতি চাপা ক্ষোভ ছিল তাঁর। প্রকাশ করেছিলেন অসন্তোষও। শেষমেশ এদিন যোগ দিলেন বিজেপিতে।

    লালবাহাদুর শাস্ত্রী

    কংগ্রেসের মধ্যে যাঁরা মহাত্মা গান্ধীর অনুগামী হিসেবে পরিচিত, তাঁদের অন্যতম হলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। ১৯৬৪ সালে প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী হন শাস্ত্রী। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বিভাকর তাঁরই নাতি। এদিনই বিভাকর পদত্যাগ করেন কংগ্রেস থেকে। তার পরেই বিজেপি অফিসে গিয়ে নাম লেখান গেরুয়া খাতায়। এক্স হ্যান্ডেলে কংগ্রেস সভাপতির উদ্দেশে বিভাকর লেখেন, ‘কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে আমি ইস্তফা দিচ্ছি’।

    মঙ্গলবারও একবার ভেঙেছিল কংগ্রেস। এদিন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখমন্ত্রী অশোক চহ্বান ও কংগ্রেস নেতা বাবা সিদ্দিকিও ‘হাত’ ছেড়ে হাতে তুলে নিয়েছিলেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। গত কয়েক দিনে কংগ্রেস ছেড়েছেন একের পর এক দুঁদে নেতা। অশোকের আগে কংগ্রেস ছেড়েছিলেন মিলিন্দ দেওরা। তিনি অবশ্য সরাসরি বিজেপিতে যোগ দেননি। তিনি যোগ দিয়েছিলেন একনাথ শিন্ডের শিব সেনা শিবিরে।

    আরও পড়ুুন: মোদি-ডোভাল-জয়শঙ্কর, ত্রয়ীর চালেই বাজিমাত, দেশে ফিরলেন কাতারের আট বন্দি

    কংগ্রেসে ভাঙন শুরু হওয়ায় প্রমাদ গুণছেন ইন্ডি জোটের নেতারা। বিজেপি বিরোধী যে ২৬টি দল এক ছাতার এসেছিল পদ্মকে পরাস্ত করতে, তারাই এখন সিঁদুরে মেঘ দেখছে। কারণ কংগ্রেস ভেঙে গেলে ইন্ডি জোটের যে ধার কমে যাবে, তা (Vibhakar Shastri) মানছেন জোটে ভোট ম্যানেজাররাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মোদি-ডোভাল-জয়শঙ্কর, ত্রয়ীর চালেই বাজিমাত, দেশে ফিরলেন কাতারের আট বন্দি

    PM Modi: মোদি-ডোভাল-জয়শঙ্কর, ত্রয়ীর চালেই বাজিমাত, দেশে ফিরলেন কাতারের আট বন্দি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাজা হয়েছিল মৃত্যুদণ্ড। সেখান থেকে একেবারে মুক্তি পেয়ে দেশে ফেরা। কাতারের জেলবন্দি নৌবাহিনীর ৮ প্রাক্তন আধিকারিক দেশে ফিরে গাইছেন মোদি-স্তুতি (PM Modi)। তবে কেবল মোদি নন, এই আটজনের বেঁচে ফেরার নেপথ্যে রয়েছেন আরও দুজন। একজন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, অন্যজন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। এই ত্রয়ীর চালেই হয় বাজিমাত। দেশে ফেরেন কাতারে মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত আটজন।

    চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার

    ওমান ভিত্তিক দারা গ্লোবালে কাজ করছিলেন ওই আটজন। চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হন ২০২২ সালের ৩০ অগাস্ট। তার পর থেকে বন্দি ছিলেন সে দেশের জেলে। পরের বছর ২৬ অক্টোবর তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের আদালত। এর পরেই নৌসেনার প্রাক্তন এই আট আধিকারিককে বাঁচাতে প্রাণপণ করে ভারত সরকার (PM Modi)। ২০২২ সালের অগাস্টে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করকে তাঁদের মুক্তির বিষয়ে কাতার সরকারের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। বিদেশমন্ত্রক জানায়, গ্রেফতার হওয়ার প্রথম দিন থেকেই তাঁদের মুক্ত করতে উঠেপড়ে লাগে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়েই জয়শঙ্কর কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত ছয় কূটনীতিককে নিয়ে একটি দল গঠন করেন। মধ্য প্রাচ্য ও পশ্চিম এশিয়ার যাবতীয় তথ্য এঁদের নখদর্পণে।

    কাতার সরকারের সঙ্গে আলোচনা

    কাতার সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন এঁরাই। ধৃতদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে ভারতও। জানা যায়, চরবৃত্তির যে অভিযোগ এই আটজনের বিরুদ্ধে তোলা হয়েছে তা সর্বৈব মিথ্যে। এর পাশাপাশি নয়াদিল্লি ওমানের দারা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সিকিউরিটি সার্ভিসেস এলএসসির সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে। ওমানের সুলতান, যাঁর সঙ্গে মোদির সম্পর্ক খুবই ভালো, তিনিও এই আটজনকে কাতার যাতে মুক্তি দেয়, সে ব্যাপারে সওয়াল করেন। কাতার প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন লন্ডন ভিত্তিক এক ব্যবসায়ীও। এর পাশাপাশি ভারত ইরানকেও এ বিষয়ে কাতারের সঙ্গে কথা বলতে অনুরোধ করে। এমতাবস্থায় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এঁদের মুক্তির বিষয়ে চিঠি লেখেন কাতারকে। দু দিনের সফরে তিনি চলে যান দোহা। সেখানে বৈঠক করেন সে দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা শেখ মহম্মদ বিন আহমেদ আল মুসনাদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: দুবাইতে স্কুল খুলছে সিবিএসই, আবু ধাবিতে ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    ডোভাল মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভানের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। মার্কিন স্টেট সেক্রেটারি অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকেও এ ব্যাপারে অনুরোধ করেন। কাতারের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক বেশ ভালো। সেই কারণেই অনুরোধ করা হয় ব্লিঙ্কেনকে। ভারতের হয়ে সওয়াল করেন তাঁরা। হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে কাতার হামাসদের পক্ষে। এমতাবস্থায় ভারত কথা বলে দোহা, ওয়াশিংটন, তেহরান এবং ম্যাসকটের সঙ্গে। মোদি (PM Modi) স্বয়ং কথা বলেন সে দেশের আমির আল থানির সঙ্গে। এই আটজনকে ক্ষমা করে দেওয়ার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। এঁরা যে চরবৃত্তি করছিলেন না, তার অকাট্য প্রমাণ তুলে ধরেন ডোভাল।

    কাতারে যে প্রচুর ভারতীয় রয়েছেন, ভারত যে সে দেশে ১৫.০৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য করতে চায়, প্রধানমন্ত্রী এসবই জানান আমিরকে। সেদেশে যে ছ’ হাজার ভারতীয় কোম্পানি রয়েছে, তাও জানান প্রধানমন্ত্রী। এই বৈঠকের পরেই গলে বরফ। ক্ষমা করে দেওয়া হয় জেলবন্দি আটজনকে। তার পরেই মেলে কাঙ্খিত মুক্তি (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • LCA Tejas Mk1A: মার্চ মাসেই প্রথম ‘তেজস মার্ক-১এ’ হাতে পাচ্ছে বায়ুসেনা?

    LCA Tejas Mk1A: মার্চ মাসেই প্রথম ‘তেজস মার্ক-১এ’ হাতে পাচ্ছে বায়ুসেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় যুদ্ধবিমান লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট (এলসিএ) তেজস মার্ক-১এ (LCA Tejas Mk1A) সংস্করণের উৎপাদন জোরকদমে চলছে। প্রথম বিমানের নির্মানের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে। হতে পারে, প্রথম তেজস মার্ক-১এ যুদ্ধবিমানটি মার্চ মাসেই হস্তান্তর করা হবে। একইসঙ্গে, দ্রুতগতিতে কাজ চলছে তেজসের সর্বাধুনিক সংস্করণ মার্ক-২ যুদ্ধবিমানের (HAL Tejas Mk2) প্রথম প্রোটোটাইপের পূর্ব-প্রস্তুতি পর্ব। সূত্রের খবর, ২০২৭ সাল নাগাদ এই মিডিয়াম কমব্যাট এয়ারক্র্যাফটের উৎপাদন শুরু হতে পারে।

    প্রথম তেজস মার্ক-১এ মার্চ মাসেই?

    ভারতীয় বায়ুসেনায় কমতে থাকা যুদ্ধবিমানের সংখ্যার মোকাবিলা করতে ২০২১ সালে তেজস মার্ক-১এ (LCA Tejas Mk1A) কেনার সবুজ সঙ্কেত দিয়েছিল কেন্দ্র। বর্তমানে ব্যবহৃত মার্ক-১ যুদ্ধবিমানগুলির তুলনায় মার্ক-১এ সংস্করণের ক্ষমতা অনেকটাই বেশি। এছাড়া এতে রয়েছে নতুন প্রজন্মের অত্যাধুনিক রেডার, ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম, মিড-এয়ার রিফুয়েলিংয়ের মতো বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা। এমন ৮৩টি এলসিএ তেজস মার্ক-১এ যুদ্ধবিমানের বরাত দেওয়া হয়েছিল দেশীয় সংস্থা হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড বা হ্যাল-কে। জানা যাচ্ছে, প্রথম বিমানটি মার্চ মাসেই বায়ুসেনার হাতে তুলে দেওয়া হবে। অগাস্ট মাস নাগাদ বায়ুসেনার হাতে চলে আসতে পারে ৪টে তেজস মার্ক-১এ।

    উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে জোর 

    সূত্রে খবর, প্রথমে বরাত দেওয়া ৮৩টি মার্ক-১এ (LCA Tejas Mk1A) ছাড়াও আরও অতিরিক্ত ৯৭টি যুদ্ধবিমান কেনার কথা ভাবছে বায়ুসেনা। বর্তমানে, দেশে যুদ্ধবিমান উৎপাদনের বার্ষিক ক্ষমতা ৮। অর্থাৎ, ফি-বছর ৮টি যুদ্ধবিমান উৎপাদনের ক্ষমতা ও পরিকাঠামো রয়েছে দেশে। সেটিকে বাড়িয়ে ১৬ করার চেষ্টা চলছে। সম্ভবত, চলতি বছরেই সেই পরিকাঠামো তৈরি হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে, বায়ুসেনায় নতুন বিমানের অন্তর্ভুক্তিকরণের সময় অর্ধেক হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    ২০২৭ সালেই তেজস মার্ক-২

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, একবার উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে, তেজস মার্ক-২ যুদ্ধবিমান (HAL Tejas Mk2) নিয়ে দ্রুত এগনো সম্ভব হবে। এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, তা হল— ২০২৫ সালের মধ্যে তেজসের এই মিডিয়াম কমব্যাট ভেরিয়েন্ট বা সংস্করণের প্রথম প্রোটোটাইপ উন্মোচিত হবে। সেটিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানোর পর ২০২৭ সাল নাগাদ এই বিমানের উৎপাদন শুরু করা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে। বায়ুসেনা সূত্রে খবর, মার্ক-১এ (LCA Tejas Mk1A) তুলনায় মার্ক-২ আরও অনেক বেশি ভারী ও শক্তিশালী হতে চলেছে। যে কারণে, এটি এলসিএ শ্রেণিভুক্ত না হয়ে মিডিয়াম ক্যাটেগরিতে স্থান পেয়েছে। এটির ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা অনেক বেশি হতে চলেছে। পাশাপাশি, ক্ষেপণাস্ত্রের বৈচিত্র্যেও এটি পূর্বসূরিদের টেক্কা দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    CV Ananda Bose: রাজ্যপালের কনভয়ে অন্য গাড়ি, নেপথ্যে হাত তৃণমূলের শাহজাহানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের (CV Ananda Bose) কনভয়ে ঢুকে পড়ল অন্য একটি গাড়ি। দিল্লির এই ঘটনার পরেই কড়া নিরাপত্তায় রাজ্যপালকে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে গন্তব্যে। বাংলার রাজ্যপালের কনভয়ে কীভাবে অন্য গাড়ি ঢুকে পড়ল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে দিল্লি পুলিশ। রাজভবনের অনুমান, এই ঘটনায় পলাতক তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ ও তার দলবলের হাত থাকতে পারে। ঘটনাটিকে নাশকতার ঘটনা হিসেবেই সন্দেহ করছে রাজভবন।

    কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা অন্য গাড়ির

    সোমবারই সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। ফিরে ধরেন দিল্লির উড়ান। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে একটি বৈঠক সেরে পুসা এলাকায় কেন্দ্রীয় সরকারের গেস্ট হাউসে (দিল্লি গেলে এখানেই থাকেন রাজ্যপাল) ফিরছিলেন রাজ্যপাল। সেই সময় একটি গাড়ি বারবার তাঁর কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা করে। ঘটনাটি নজরে পড়তেই গাড়িটিকে আটকানোর চেষ্টা করেন রাজ্যপালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআরপিএফের জওয়ানরা। অভিযোগ, সেই বাধা এড়িয়ে গাড়িটি কনভয়ে ঢুকে ধাক্কা মারে। গাড়িটিকে আটক করা হয়েছে বলে রাজভবন সূত্রে খবর। গ্রেফতার করা হয়েছে চালককে।

    সন্দেশখালিতে রাজ্যপাল 

    প্রসঙ্গত, এদিন সন্দেশখালিতে গিয়ে রাজ্যপাল কথা বলেন স্থানীয় মহিলাদের সঙ্গে। রাজ্যপালের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা। এর পরেই কড়া বার্তা দেন রাজ্যপাল। বলেন, “বাড়িতে ঢুকে মহিলাদের ওপর অত্যাচার করছে গুন্ডারা। রবীন্দ্রনাথের বাংলায় এমন হতে পারে না। আমার ক্ষমতায় যা সম্ভব, করব।” তিনি বলেন, “এখানে প্রত্যেকেই আমার বোন। তাঁদের সম্মান রক্ষার্থে যা করার, আমি তা-ই করব। আজ যে ছবি দেখলাম, তা আমাকে মর্মাহত করেছে। আজ যা দেখলাম, আগে কখনও দেখিনি। আজ যা শুনলাম, আগে শুনিনি। আইন আইনের পথে না চললে মানুষ বিপন্ন বোধ করেন।”

    আরও পড়ুুন: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    প্রসঙ্গত, শনিবারই রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালকে সন্দেশখালি যাওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সন্দেশখালি না গেলে তিনি ধর্নায় বসবেন বলেও জানিয়েছিলেন। সেই সময়সীমা পেরনোর আগেই সন্দেশখালিতে যান রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। তার পরে পরেই ঘটে দিল্লিকাণ্ড।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • PM Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর মুফত বিজলি যোজনা’র সূচনা, কীভাবে মিলবে সুযোগ?

    PM Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর মুফত বিজলি যোজনা’র সূচনা, কীভাবে মিলবে সুযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সূচনা হল ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর: মুফত বিজলি যোজনা’র। মঙ্গলবার এই প্রকল্পের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের এক কোটি বাড়িতে বিনামূল্যে প্রতি মাসে ৩০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। এজন্য বিনিয়োগ করা হবে ৭৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। মোদি সরকারের দাবি, এই প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের আয় বাড়বে, কমবে বিদ্যুতের বিলের বোঝা। হবে কর্ম সংস্থানও।

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রকল্পের সূচনা মঙ্গলবার হলেও, পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করা হয়েছে ঢের আগে। রাম মন্দির উদ্বোধনের পরে পরেই এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, “পৃথিবীর সমস্ত ভক্ত সর্বদা সূর্যবংশী ভগবান শ্রীরামের আলো থেকে শক্তি পান। আজ অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার শুভক্ষণে আমার এই সঙ্কল্প আরও দৃঢ় হয়েছে যে ভারতবাসীর বাড়ির ছাদে তাদের নিজস্ব সোলার সিস্টেম থাকুক। অযোধ্যা থেকে ফিরে আসার পরে আমি প্রথম যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তা হল আমাদের সরকার ১ কোটি বাড়িতে ছাদে সোলার ব্যবস্থা বসানোর লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা চালু করবে। এর ফলে গরিব ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ বিল তো কম হবেই, সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হবে ভারত।”

    নয়া প্রকল্প

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সূর্যোদয় যোজনা নামে একটি প্রকল্প ছিল কেন্দ্রের। এবার নয়া প্রকল্পের নাম হল প্রধানমন্ত্রী সূর্য ঘর: মুফত বিজলি যোজনা। এদিন এক্স হ্যান্ডেলে প্রকল্প সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পের উপভোক্তাদের ব্যঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভর্তুকির টাকা পৌঁছে যাবে।

    প্রকল্পের নাম নথিভুক্ত করতে https://pmsuryaghar.gov.in পোর্টালে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। রাজ্য, আবেদনকারী কোন বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার গ্রাহক, কনজিউমার নম্বর, মোবাইল নম্বর, ই-মেল আইডি দিতে হবে। এর পর বিদ্যুৎ সংযোগের কনজিউমার নম্বর ও মোবাইল নম্বর দিয়ে লগ ইন করতে হবে। তার পরেই আবেদন করতে হবে। দরিদ্র ও মধ্যবিত্তরা যাতে সোলারের সাহায্যে বিদ্যুৎ পেতে পারেন, সেই জন্যই এই প্রকল্প বলে দাবি কেন্দ্রের।

    আরও পড়ুুন: মুখ পুড়ল রাজ্যের! সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা বাতিলের নির্দেশ হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, বাড়িতে সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা হয়ে গেলে বছরে ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ কমবে। বাড়িতে ব্যবহারের পাশাপাশি বিক্রিও করা যাবে বিদ্যুৎ। সোলার প্যানেল বসানো ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অনেক কর্মসংস্থানও হবে (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share