Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ‘মন কি বাতে’র ১০৯তম পর্ব। প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এল অযোধ্যার রাম মন্দির, প্রজাতন্ত্র দিবসের ৭৫ বছর পূর্তি, আসন্ন বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষা এবং অবশ্যই লোকসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ।

    লিভিং ডকুমেন্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের সংবিধান অনেক চিন্তাভাবনা করে তৈরি করা হয়েছে। একে বলা হয় লিভিং ডকুমেন্ট। ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত। সংবিধানের মূল অনুলিপির তৃতীয় অধ্যায়ে, ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি বর্ণনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “ভগবান রামের শাসনও সংবিধান প্রণেতাদের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল।” এর পরেই তাঁর ‘মন কি বাতে’ উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দির প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভগবান রাম সকল জাতির মানুষকে একত্রিত করেছেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ করতে এক অভিন্ন মালা গেঁথেছে। এদিন (২২ জানুয়ারি, মন্দির উদ্বোধনের দিন) বহু মানুষ রাম ভজনায় মেতে উঠেছিলেন। শ্রীরামের জন্য উৎসর্গ করা হয়েছিল দিনটি। ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গোটা দেশে রাম জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করে অকাল দীপাবলির উদযাপন হয়েছে। এদিন জাতি এক সম্মিলিত শক্তি প্রত্যক্ষ করেছে। উন্নত ভারতের অঙ্গীকারের ভিত্তিও গঠন করেছে।”

    নারী শক্তি প্রদর্শন

    নারীর ক্ষমতায়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে নারী শক্তি প্রদর্শন সব চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে। যখন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও দিল্লি পুলিশের মহিলা দলের সদস্যরা কর্তব্য পথে কসরত দেখাচ্ছিলেন, তখন প্রত্যেকে গর্ব অনুভব করেছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেড় হাজারের মতো মেয়ে অংশ নিয়েছিল। অনেক মহিলা শিল্পীও ভারতীয় বাদ্যযন্ত্র যেমন, শঙ্খ, নাদেস্বরম ও নাগাড়া বাজিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এ বছর ভারতের সংবিধানের পঁচাত্তর বছর পূর্ণ হল। সুপ্রিম কোর্টেরও তাই।”

    আরও পড়ুুন: ইস্তফা দিয়েই ইন্ডি জোটকে নিশানা নীতীশের, কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেকের অনুভূতি এক। রাম সবার কথা। রাম সকলের হৃদয়ে। এই সময় দেশের প্রচুর মানুষ নিজেদের উৎসর্গ করেছেন রামের চরণে।” প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এসেছে আর্য়ুবেদ চিকিৎসা পদ্ধতির কথা। হাজারেরও বেশি মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান করেছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট গড়তে চুক্তি সই মার্কিন সংস্থার

    Ayodhya: অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট গড়তে চুক্তি সই মার্কিন সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় যেখানে ছিল মসজিদ, তাঁবুতে ছিলেন রামলালা, এখন সেখানেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে আস্ত মন্দির (Ayodhya)। অযোধ্যার এই রাম মন্দির উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে ২২ জানুয়ারি। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের মূর্তির। এহেন অযোধ্যায় যে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে, তা ভালোই বুঝেছেন ব্যবসায়ীরা।

    ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট

    তাই অযোধ্যায় ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছে মার্কিন সংস্থা। উত্তরপ্রদেশ পর্যটন দফতরের সঙ্গে চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে তারা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, ২৭ জানুয়ারি ট্যুরিজম ডিরেক্টর প্রখর মিশ্রর উপস্থিতিতে এ বিষয়ে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। মার্কিন সংস্থা অঞ্জলি ইনভেস্টমেন্ট এলএসসি পর্যটন ভবনের সঙ্গে অংশীদারিত্বে গড়া হবে রিসর্ট। অযোধ্যায় (Ayodhya) গড়া হবে ১০০ ঘর বিশিষ্ট রিসর্ট। মার্কিন এই সংস্থার মাথায় রয়েছেন রমেশ নাঙ্গুরনুরি। এই রিয়েল এস্টেস ব্যবসায়ী পর্যটকদের সুবিধার্থে গড়ে তুলবেন এই রিসর্ট।

    মউ স্বাক্ষর

    মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পর্যটক ও অতিথিদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হবে রিসর্টটি। এই এলাকায় বাড়তে চলা পর্যটনের কথা মাথায় রেখেই এই রিসর্ট তৈরি করা হচ্ছে। রমেশ নাঙ্গুরনুরি অযোধ্যায় পর্যটন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য উপযুক্ত জমিও চিহ্নিত করা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশ সরকারের সঙ্গে মউ স্বাক্ষরিত হওয়ায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যাবে শীঘ্রই। উত্তরপ্রদেশ পর্যটন দফতরের বিনিয়োগ-বান্ধব নীতিরও প্রশংসা করেছেন বিনিয়োগকারী।

    আরও পড়ুুন: মাঝ সমুদ্রে থাকা জাহাজে মিসাইল হানা, আগুন নেভাল ভারতীয় রণতরী

    ২২ জানুয়ার রাম মন্দির উদ্বোধন হওয়ার পরের দিন থেকেই দেব-দর্শনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে মন্দিরের দ্বার। তার পর থেকে আক্ষরিক অর্থেই ঠাঁই নাই রব মন্দির চত্বরে। প্রথম দু’দিন পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটতে চলেছিল। যদিও প্রশাসনিক তৎপরতায় হতাহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তার পরের দিন থেকে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দেব-দর্শনের সময়। অযোধ্যাকে নিয়ে করা দেশ-বিদেশের একাধিক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, নিত্যদিন অযোধ্যা বাড়বে দর্শনার্থীদের আনাগোনা। ফি বছর কয়েক কোটি মানুষ আসবে মন্দির নগরী অযোধ্যা দর্শনে। স্বাভাবিকভাবেই প্রয়োজন হবে হোটেল-রিসর্টের। তাই এই ক্ষেত্রেই বাড়বে বিনিয়োগের পরিমাণ। যাতে আদতে লাভবান হবে উত্তরপ্রদেশ সরকারই। রাজকোষাগার ফুলে ফেঁপে ওঠার পাশাপাশি, পর্যটন মানচিত্রের প্রথম সারিতে নাম করে নেমে বিজেপি শাসিত এই (Ayodhya) রাজ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

     

  • INS Visakhapatnam: মাঝ সমুদ্রে থাকা জাহাজে মিসাইল হানা, আগুন নেভাল ভারতীয় রণতরী

    INS Visakhapatnam: মাঝ সমুদ্রে থাকা জাহাজে মিসাইল হানা, আগুন নেভাল ভারতীয় রণতরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলন্ত জাহাজ লক্ষ্য করে ছোড়া হল মিসাইল। দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল আগুন। আর্ত চিৎকার করতে থাকেন জাহাজের কর্মীরা। সাহায্যের আবেদন জানিয়ে পাঠানো হয় বার্তা। দ্রুত অকুস্থলে চলে আসে ভারতীয় নৌসেনার রণতরী আইএনএস বিখাখাপত্তনম (INS Visakhapatnam)। দ্রুত নেভায় আগুন। হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন বাণিজ্যিক ওই জাহাজের কর্মীরা। জাহাজটিতে ছিলেন ২২ জন ভারতীয় ও একজন বাংলাদেশি। “আগুনের সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারব না বলে আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম”, বলছেন জাহাজটির কর্মীরা।

    হুথি হামলা!

    সম্প্রতি লোহিত সাগরে বেড়েছে হুথি হামলা। ইয়েমেনের এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে অনেকে জলদস্যুও বলেন। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তারা হামলা চালিয়েছে ভারত, আমেরিকা সহ ইজরায়েলের পাশে থাকা বিভিন্ন দেশের জাহাজে (INS Visakhapatnam)। এদিনের ঘটনাটি অবশ্য লোহিত সাগরে ঘটেনি, ঘটেছে এডেন উপসাগরে। তাবে ঘটনার নেপথ্যে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠীই কিনা, তা জানা যায়নি। এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় নৌসেনার তরফে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে এসওএস কল পেয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ায় বাণিজ্যিক তরীটির ক্যাপ্টেন ধন্যবাদ জানাচ্ছেন রণতরীর সেনানীদের।

    কী বললেন ক্যাপ্টেন?

    বাণিজ্যিক জাহাজটির ক্যাপ্টেন অভিলাষ রাউত বলেন, “আমি ভারতীয় নৌসেনার রণতরী আইএনএস বিশাখাপত্তনমকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। জাহাজে লাগা আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ের সব আশা আমরা ছেড়ে দিয়েছিলাম। ভারতীয় নৌসেনাকে কুর্নিশ। আগুনের সঙ্গে লড়াই করতে যার দক্ষ সেনানীরা দ্রুত চলে এসেছিলেন। আমাদের সাহায্য করতে ভারতীয় নৌসেনাই সব চেয়ে আগে এগিয়ে এসেছে।” ভারতীয় নৌবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, ১০ জন অগ্নিযোদ্ধা ছ’ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আনেন। এমভি মার্লিন লুায়ন্ডার নামের ওই বাণিজ্যিক তরীর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। অগ্নিযোদ্ধার দল সফলভাবে আগুন নিভিয়েছেন। কোনও পকেটে লুকানো আগুন রয়ে গিয়েছে কিনা, তার ওপর নজর রাখছে আমাদের দল।

    নৌবাহিনীর তরফে আরও জানানো হয়েছে, মার্কিন ও ফরাসি রণতরীও এসওএস পেয়ে দ্রুত চলে এসেছে ঘটনাস্থলে। প্রসঙ্গত, ১৮ জানুয়ারি এরকমই একটি বিপদে পড়া জাহাজকে সাহায্য করতে এগিয়ে গিয়েছিল আইএনএস বিশাখাপত্তনম। ওই জাহাজটিতে ড্রোন হামলা হয়েছিল। জাহাজটিতে ছিলেন ভারতীয় ক্রু-মেম্বাররা (INS Visakhapatnam)।

    আরও পড়ুুন: ‘অভিষেকের গড়ে ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Kalkaji Temple: ভজন চলাকালীন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মঞ্চ, দিল্লির মন্দিরের ঘটনায় মৃত মহিলা

    Kalkaji Temple: ভজন চলাকালীন হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মঞ্চ, দিল্লির মন্দিরের ঘটনায় মৃত মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাগরণ ব্রত উপলক্ষে চলছিল নিশি পুজো। দেবী কালকাজি (Kalkaji Temple) শুনবেন বলে আয়োজন করা হয়েছিল ভজনের। ব্রত উপলক্ষে মন্দিরে ভক্ত সমাগমও হয়েছিল প্রচুর। আচমকাই ঘটে দুর্ঘটনা। মন্দিরের মঞ্চ ভেঙে পড়ে মৃত্যু হয় এক মহিলার। জখম হন অন্তত ১৭ জন। তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে।

    মন্দিরে দুর্ঘটনা

    শনিবার ছিল জাগ্রত ব্রত। দিনভর হয়েছে বিশেষ পুজোপাঠ। ব্রতের নিয়ম মেনে এদিন রাতভর মন্দিরে আয়োজন করা হয়েছিল কালী-ভজন ও পুজোআচ্চার। সব কিছুই চলছিল প্রথা মাফিক। আচমকাই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে মঞ্চ। মঞ্চ (Kalkaji Temple) চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এক মহিলার। মৃত মহিলার পরিচয় জানা যায়নি। ঘটনায় জখম হন বেশ কয়েকজন। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় সফদরজং হাসপাতাল, ম্যাক্স হাসপাতাল এভং এইমসের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, আহতদের মধ্যে অনেকের হাত-পা ভেঙেছে। তবে তাঁদের প্রত্যেকের অবস্থাই স্থিতিশীল।

    কী বলছে পুলিশ

    জানা গিয়েছে, এদিন কালী-ভজন শুনতে হাজার দেড়েক মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মন্দির চত্বরে নিরাপত্তা বজায় রাখতে উপযুক্ত কর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল। দক্ষিণ দিল্লির ডিসিপি রাজেশ দেও জানান, ভজন শুনতে আসা মানুষের বসার ব্যবস্থা করতে মন্দিরের মূল মঞ্চের সামনে তৈরি করা হয়েছিল একটি অস্থায়ী মঞ্চ। কাঠ ও লোহা দিয়ে তৈরি ওই মঞ্চের নীচেও বসেছিলেন অনেকে। মঞ্চ ভেঙে পড়ায় সব চেয়ে বেশি আঘাত লেগেছে তাঁদেরই। আয়োজকদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘অভিষেকের গড়ে ২০ হাজার বিজেপি কর্মীর নাম বাদ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    জানা গিয়েছে, এদিন যখন ভজন গাইছিলেন বিখ্যাত শিল্পী এবং মিউজিক প্রডিউসার বি প্রাক, সেই সময় মঞ্চে উঠে পড়েন বহু মানুষ। বহন ক্ষমতার চেয়ে মঞ্চে বেশি মানুষ উঠে পড়ায় ভার বইতে পারেনি মঞ্চ। ভেঙে পড়ে হুড়মুড়িয়ে। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিল্পী। ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। আমার সামনে এরকম ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি। ঘটনায় আমি গভীরভাবে দুঃখিত। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, দুর্ঘটনায় এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। আহতদের দ্রুত আরোগ্যও কামনা (Kalkaji Temple) করি।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

    Nitish Kumar: পদ্ম শিবিরে ফিরছেন নীতীশ, মন্ত্রিসভায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাগটবন্ধন সরকারের ঘাটের জল খেয়ে ফের বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএতে ভিড়তে চলেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। রবিবার সকালের মধ্যেই ভোল বদলাতে পারেন নীতীশ। ইতিমধ্যেই সরকার থেকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের দল আরজেডির মন্ত্রীদের সরিয়ে বিজেপির কাদের মন্ত্রী করা হবে, তা চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    ইন্ডি জোট দুরমুশ

    নীতীশের সঙ্গে পদ্ম শিবিরে যোগ দিতে পারেন বেশ কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়কও। যদি তা হয়, তাহলে বিহারে যে নির্বাচনের আগেই ইন্ডি জোট দুরমুশ হয়ে যাবে, তা বলাই বাহুল্য। তাঁরা যে নীতীশের (Nitish Kumar) পক্ষেই, তা জানিয়ে ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছেন বিহারের বিজেপি বিধায়করা। ২০২২ সালের অগাস্টে বিজেপি-সঙ্গ ছেড়ে নীতি নির্বাসনে দিয়ে নীতীশ যোগ দিয়েছিলেন মহাগটবন্ধনে। লোকসভা নির্বাচনের আগে তিনি আবারও ফিরছেন এনডিএ শিবিরে।

    ধরলেন না সোনিয়ার ফোন!

    নীতীশের দলবদল এই প্রথম নয়। ২০১৩ সাল থেকে বারে বারে তিনি দল বদলেছেন পোশাক বদলের মতো। রাজনৈতিক মহলে তিনি ‘বদলুরাম’ নামে পরিচিত। রবিবার নীতীশ দলীয় বিধায়কদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন। তার পরেই ঘোষণা করতে পারেন দলবদলের বিষয়টি। দল বদলের বিষয়ে বছর বাহাত্তরের মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। বিজেপিকে পরাস্ত করতে পদ্ম-বিরোধী দলগুলিকে নিয়ে ইন্ডি জোট গড়ার অন্যতম কারিগর নীতীশই। সেই নীতীশই যখন এনডিএ শিবিরে ফিরছেন বলে খবর ছড়ায়, তখনই তড়িঘড়ি তাঁকে ফোন করেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। সূত্রের খবর, সোনিয়ার সেই ফোন ধরেননি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    সূত্রের খবর, রবিবারই নবম বারের মতো মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে বিজেপির সুশীল মোদিকে। নীতীশ নতুন করে শপথ নিলে মন্ত্রী হতে পারেন হাওড়ার বধূ রেণু দেবী। বেতিয়ার এই বিজেপি নেত্রী বিবাহ সূত্রে দীর্ঘদিন ছিলেন হাওড়ায়। স্বামী মারা যাওয়ার পর ফিরে যান বেতিয়ায়। সূত্রের খবর, ২০২৫ সাল পর্যন্ত নীতীশকে মুখ্যমন্ত্রী পদে রেখে দিতে চায় বিজেপি। ওই বছরের শেষের দিকে বিহার বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। সে পর্যন্ত নীতীশেই আস্থা রাখছে বিজেপি (Nitish Kumar)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Macron: ভূয়সী প্রশংসা মাক্রঁর গলায়, ভারতের ইউপিআই-তে মজেছে বিশ্ব

    Modi Macron: ভূয়সী প্রশংসা মাক্রঁর গলায়, ভারতের ইউপিআই-তে মজেছে বিশ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদির সঙ্গে চা খাওয়ার কথা ভুলব না। কারণ চায়ের দাম মেটানো হয়েছিল ইউপিআইয়ের মাধ্যমে।” কথাগুলি বললেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Modi Macron)। দু দিনের ভারত সফরে এসেছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। হয়েছিলেন ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি। এই সফরেই রাস্তার একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাক্রঁ।

    কী বললেন মাক্রঁ?

    ভারত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্ট বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চা খাওয়ার কথা ভুলব না। কারণ চায়ের দাম মেটানো হয়েছিল ইউপিআইয়ের মাধ্যমে। এটা অভিনব।” ২৫ জানুয়ারি জয়পুর দর্শনে গিয়েছিলেন মাক্রঁ। হাওয়া মহলের কাছের একটি চায়ের গুমটিতে চা পান করেন মোদি ও মাক্রঁ। চা পানের পর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে চায়ের দাম মেটান প্রধানমন্ত্রী। পুরো বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। বিস্ময়ের সঙ্গে মাক্রঁ দেখেন, দাম মেটানোর পর মোদির ফোনে চলে এসেছে কনফার্মেশন মেসেজ।

    ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব

    ইউপিআই সিস্টেম কীভাবে কাজ করে, কীভাবে মোদি চায়ের বিল মিটিয়েছেন ফোনের সাহায্যে সেসবের উল্লেখ করেন মাক্রঁ। ভারত-ফ্রান্সের (Modi Macron) বন্ধুত্ব মজবুতিকরণের ওপরও জোর দিয়েছেন মাক্রঁ। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোয় কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন মাক্রঁ। মোদির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতার কথাও বলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। তাঁদের আলাপচারিতাকে নতুন শেখার উত্তেজনায় দুই বন্ধুর সম্মিলন বলেও আখ্যায়িত করেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। ২৬ জানুয়ারিকে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “আমরা বোধ হয় বিচ্ছিন্নভাবে থাকতে পারব না। উষ্ণতার আবহে আবার আমাদের দুই বন্ধুর বৈঠক হয়েছে। নয়া আবিষ্কারের যে তাজা ভাব থাকে, সেটা নষ্ট না করেই হয়েছে বৈঠক। জুলাই মাসে আপনি ছিলেন ফ্রান্সে, আর আজ আমি এখানে, দিল্লিতে।”

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    ভারতে ডিজিটাল লেনদেনের একটি অন্যতম মাধ্যম হল ইউপিআই সিস্টেম। মোবাইল থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে অন্যের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা যায় টাকা। ভারতের (Modi Macron) এই ইউপিআই সিস্টেমের সুবিধার বিষয়ে নানা সময় সওয়াল করেছে ফ্রান্স। গত জুলাই মাসে বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ফ্রান্সে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি জানিয়েছিলেন, ভারত থেকে যাঁরা ফ্রান্সে বেড়াতে আসবেন, তাঁরা ইউপিআইয়ের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন। এদিন ভারতে এসে সেই পদ্ধতিটাই চাক্ষুষ করে যারপরনাই বিস্মিত ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যার পর্যটন শিল্পে জোয়ার। যা থেকে হতে পারে বিপুল কর্মসংস্থান।

    গত ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অযোধ্যায় লক্ষ লক্ষ ভাক্তদের সমাগম শুরু হয়েছে। আগামী দিনে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে বিরাট পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই এলাকার সামাজিক, আর্থিক, সংস্কৃতিক, পর্যটন শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।আগামী ৪-৫ বছরের মধ্যে অযোধ্যা শহরকে ঘিরে আশেপাশের ছোট, বড় শহরগুলি দ্রুত মানব সম্পদ বিকাশের সমৃদ্ধশীল নগরে পরিণত হবে। অনুমান করা হচ্ছে, এর ফলে সেখানে ১.৫ থেকে ২ লক্ষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হবে। একথা জানিয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি বেটারপ্লেস সংস্থার সহকারী প্রতিষ্ঠাতা এবং গ্রুপের সিইও প্রবীণ আগরওয়াল। 

    কী বললেন প্রবীণ আগরওয়াল (Ram Mandir)

    প্রবীণ আগরওয়াল বলেছেন, “এই মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যায় বিরাট অঞ্চল জুড়ে নির্মাণ কাজের ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে আগামী দিনে। এখানে হোটেল চেইন, অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিট, স্বাস্থ্যসেবার মতো সুবিধাগুলির সম্প্রসারণ দ্রুত হবে। ফলে গোটা অঞ্চল জুড়ে উন্নয়নের পরিকাঠামোকে ঘিরে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এই অঞ্চলে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ ঘটবে। হোটেল, আতিথেয়তা, পর্যটন, খাদ্য ও পানীয়, দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, পণ্য সমগ্রী, স্বাস্থ্যসেবা, ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার নির্মাণের ফলে জনশক্তির চাহিদা আরও বাড়বে। অঞ্চলটি ধর্মীয় পর্যটনের জন্য একটি হটস্পটে পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।”

    দৈনিক ১০ থেকে ৩০ হাজার কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা

    অর্থনীতিবিদ এবং চাকরির বাজার বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দৈনিক ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে। এর ফলে প্রায় কমপক্ষে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার মানুষের তাৎক্ষণিক কর্মসংস্থান হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও ভোগ্যপণ্য এবং খাদ্য পরিষেবার  সঙ্গে যুক্ত কোম্পানিগুলি এই এলাকায় ক্রমবর্ধমানভাবে তাদের উপস্থিতি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করছে। অযোধ্যাকে একটি ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং হটস্পট হিসাবে সকল বিনিয়োগকারীরা দেখেছেন বলে একাংশ মানুষ মনে করছেন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলেছেন?

    বিশিষ্ট বিনিয়োগকারী এইচএউএল-সংস্থার প্রাক্তন সিও সঞ্জীব মেহতা বলেছেন, “অযোধ্যা একটি প্রধান তীর্থস্থানে পরিণত হবে এবং প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ আসবেন এখানে। এটি সৃজনশীলতা এবং নতুন উপভোক্তা তৈরির সুযোগ প্রদান করবে।” আবার স্টাফিং অ্যান্ড রিন্ডস্ট্যাড টেকনোলজিসের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ইয়েশাব গিরি বলেছেন, “অযোধ্যায় প্রচুর ভক্ত আগমনের ফলে বোতলজাত জল, স্ন্যাকিং পণ্য, রিফ্রেশমেন্ট সহ পানীয় ইত্যাদির চাহিদা ব্যাপক ভাবে বেড়েছে। ফলে ব্যবসার এক অপার সম্ভাবনা তৈরি হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    Lok Sabha Elections 2024: দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট, ইলেকশন ইন-চার্জ ঘোষণা নাড্ডার, বাংলার দায়িত্বে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে হওয়ার কথা লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। বিরোধী শিবিরে ছন্নছাড়া দশা। ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট। উল্টো দিকে আস্তিন গুটিয়ে নির্বাচনী ময়দানে নেমে পড়েছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। সংগঠনকে শক্তিশালী করে আরও বেশি আসন নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার।

    ইলেকশন ইন-চার্জ

    এমতাবস্থায় দেশের বিভিন্ন রাজ্যে ইলেকশন ইন-চার্জদের নাম ঘোষণা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। দলের ইলেকশন মেশিনারিকে সচল রাখতে এবং সমন্বিত পদ্ধতি নিশ্চিত করতেই দেশজুড়ে ইনচার্জদের নাম ঘোষণা করল পদ্মশিবির। বিভিন্ন রাজ্যে প্রচারের অভিমুখ ঠিক করবেন এই ইনচার্জরা। অভিজ্ঞতা, রাজ্যের সংগঠন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান এবং কৌশলগত ক্ষমতার নিরিখে বেছে নেওয়া হয়েছে ইনচার্জদের। বাংলার তিন ইনচার্জ হলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য, বিহার বিজেপির দক্ষ নেতা মঙ্গল পাণ্ডে এবং রাঁচির মেয়র আশা লাকড়া। গত লোকসভা নির্বাচনে বাংলার দায়িত্বে ছিলেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। সেবার মোট ৪২টি আসনের মধ্যে ১৮টিতে পদ্ম ফোটান বিজয়বর্গীয়। এবার বাংলায় ৩৫টি আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ২০১৩-২০১৭ সাল পর্যন্ত বিহার বিজেপির সভাপতি ছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। নীতীশের মন্ত্রিসভায় ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঝাড়খণ্ডে আদিবাসীদের পরিচিত মুখ আশা লাকড়া। রাজনৈতিক মহলের মতে, জঙ্গলমহলের মতো আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় পদ্ম ফোটাতে আশাকে ইনচার্জ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে বাংলায় বিজেপির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত হয়েছিলেন এই তিনজন। 

    ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ

    যাঁদের (Lok Sabha Elections 2024) ইনচার্জ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে, তাঁদের দক্ষতার ওপর ভরসা করেছেন নাড্ডা। তাঁদের সাংগঠনিক দক্ষতা এবং ইলেকশন ম্যানেজমেন্টও প্রমাণিত হয়েছে অতীতে বহুবার। আসন্ন নির্বাচনে জয়ের ক্ষেত্রে যে সমন্বয়ের প্রয়োজন, তার ওপর জোর দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। ইলেকশন ইনচার্জরা দক্ষ রাজনীতিক। তৃণমূল স্তর থেকে উঠে আসা নেতা। বিভিন্ন রাজ্যে তাঁরা দলীয় সংগঠন মজবুত করতে দক্ষ। তৃণমূল স্তরে ভোটারদের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতেও এঁরা দক্ষ।

    আরও পড়ুুন: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    মাসখানেক আগেই দলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির দলীয় দফতরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন অন্তত ৪০০ আসনে জিতে ফিরতে হবে কেন্দ্রে। প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই উঠেপড়ে লেগেছেন গেরুয়া পার্টির সেনানীরা। বিভিন্ন রাজ্যে বিরোধীদের মুখের (Lok Sabha Elections 2024) মতো জবাব দিতে যখন প্রস্তুত হচ্ছে দল, সেই সময়ই নাম ঘোষণা করে দেওয়া হল ইনচার্জদের। আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে যা যা করা প্রয়োজন, তা-ই করে চলেছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা।

    দল যে নির্মল ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, দলীয় কর্মীদের তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন নাড্ডা। জন-কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার নির্দেশও পদ্ম-কর্মীদের দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। জাতি গঠনেও দলীয় কর্মীদের কাজ করে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইলেকশন ইনচার্জদের জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো, তাঁদের সমস্যার কথা শোনা এবং পার্টির দৃষ্টিভঙ্গী তাঁদের কাছে তুলে ধরার নিদানও দেওয়া হয়েছে ইলেকশন ইনচার্জদের (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Jammu & Kashmir: প্রজাতন্ত্র দিবসে ডাল লেকের ‘শিকারা’গুলি সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে

    Jammu & Kashmir: প্রজাতন্ত্র দিবসে ডাল লেকের ‘শিকারা’গুলি সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বদলে গিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir)। তারই প্রতিফলন দেখা গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে। ডাল লেকের ১২০টি শিকারা (ডাল লেকের নৌকো বিশেষ) সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে। অভিনব ভাবে শ্রীনগর জেলার প্রশাসন এভাবেই উদযাপন করল ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস। প্রতিটি শিকারাই সাজানো ছিল গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ রঙের তেরঙ্গায়, মাঝখানে ছিল অশোক চক্র। ইতিমধ্যে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের এই ভিডিও সামনে এসেছে। ড্রোনের মাধ্যমে তোলা এই ভিডিও প্রকাশ করেছে শ্রীনগরের জেলা প্রশাসন। প্রসঙ্গত, শিকারা ডাল লেকের পরিবহণের কাজে লাগানো হয় এবং ডাল লেকে পর্যটকদের ভ্রমণেও কাজে লাগে।

    বলিদান স্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা 

    প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনই জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা জম্মুতে ‘বলিদান স্তম্ভ’-এ দেশের রক্ষায় শহিদ হওয়া জওয়ানদের উদ্দেশে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। জম্মু-কাশ্মীরে টাইগার ডিভিশনে মনোজ সিনহাকে গার্ড অফ অনারও দেওয়া হয়। জম্মু-কাশ্মীরে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন নিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মনোজ সিনহা লেখেন, ‘‘দেশ চিরকাল মনে রাখবে সাহসী জওয়ানদের। যাঁদের আত্মত্যাগে রক্ষা পেয়েছে দেশের সার্বভৌমত্ব।’’

    ২০০৯ সালেই গড়ে ওঠে বলিদান স্তম্ভ

    স্বাধীনতার পরবর্তীকালে দেশের অখন্ডতা রক্ষায় যে সমস্ত সেনা জওয়ান আত্ম বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই বলিদান স্তম্ভ গড়ে তোলা হয়েছে। বলিদান স্তম্ভ হল দেশের মধ্যে সবথেকে উচ্চ স্মৃতিসৌধ। যেটি উচ্চতায় ৬০ মিটার। ২০০৯ সালে বলিদান স্তম্ভ তৈরি করা হয়। খরচ হয় ১২ কোটি টাকা। ২১ একর জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে এই স্তম্ভ। বলিদান স্তম্ভতে (Jammu & Kashmir) রয়েছে ৫২টি স্মৃতি স্তম্ভ। যেখানে ৭,৫১২ জন দেশের বীর জওয়ানের নাম রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ৯ জন পরম বীর চক্রপ্রাপ্ত এবং ২৭ জন অশোক চক্র প্রাপ্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Triple Talaq: আদালতে স্ত্রীদের উদ্দেশে ‘তালাক-তালাক-তালাক’! ২ যুবকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের

    Triple Talaq: আদালতে স্ত্রীদের উদ্দেশে ‘তালাক-তালাক-তালাক’! ২ যুবকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনবার “তালাক” (Triple Talaq) শব্দ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে স্ত্রীকে সঙ্গে সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ দেওয়ার প্রথায় দাঁড়ি টানতে তিন তালাক বিল এনেছে কেন্দ্র। কিন্তু তবু সমাজে বারবার ফিরে আসে এই প্রথা। খোরপোশ সংক্রান্ত দুটি মামলা চলছিল দিল্লির (Delhi) একটি আদালতে। কিন্তু শুনানি শেষে দিল্লির ওই আদালতের সামনেই ‘তালাক-তালাক-তালাক’ বলে স্ত্রী-দের উদ্দেশে চিৎকার করলেন দুই স্বামী। এমনই অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে দুটি পৃথক এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। 

    তিন তালাক স্ত্রীদের

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিন তালাক (Triple Talaq) এখন শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিন তালাক বিল পাশ করাতে সফল হয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার (Modi Govt)। স্ত্রীকে তিন তালাক দিলে তিন বছর পর্যন্ত কারাবাস হতে পারে মুসলিম পুরুষদের। এবার আদালতের বাইরে তিন বার তালাক উচ্চারণ করে নিষিদ্ধ কাজ করেছেন দুই যুবক বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রথম যে এফআইআর দায়ের হয়েছে, সেখানে অভিযোগ করেছেন এক মহিলা। তিনি রসায়নশাস্ত্রে পিএইচডি করেছেন। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের মামলা চলছে তাঁর। এখন খোরপোশ সংক্রান্ত শুনানি চলছে। সেই মামলার শুনানি শেষে আদালত চত্বরে স্বামী তাঁকে তিন তালাক দেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    শাস্তিযোগ্য অপরাধ

    দ্বিতীয় অভিযোগটি এক ২৪ বছরের যুবতীর। তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁর বিয়ে হয় মুম্বইয়ে। কিন্তু স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁর উপর অত্যাচার করতেন। তাই কিছু দিন পর দিল্লিতে তাঁর বাপের বাড়ি ফিরে আসতে বাধ্য হন। পরে আদালতে (Delhi Court) তিনি খোরপোশের দাবিতে মামলা করেন। পুলিশকে ওই মহিলা জানান, আদালতে শুনানির জন্য তখন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তিনি কোর্ট রুমে যাচ্ছিলেন, সেই সময় ‘তালাক-তালাক-তালাক’ (Triple Talaq) বলে চিৎকার করেন তাঁর স্বামী। ২০১৪-য় ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিন তালাক প্রথার অবসান চেয়ে সরব হয়েছিল মোদি সরকার। ২০১৭-য় তাৎক্ষণিক তিন তালাক প্রথাকে অসাংবিধানিক তকমা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টও। তার পরেই তিন তালাককে ফৌজদারি অপরাধের তকমা দিয়ে তিন বছরের জেলের নিদান দিয়েও বিল আনে সরকার। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share