Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Uttarkashi Tunnel: খননকাজ শেষ করে শ্রমিকদের মঙ্গল কামনায় পুজোয় বসলেন আর্নল্ড ডিক্স

    Uttarkashi Tunnel: খননকাজ শেষ করে শ্রমিকদের মঙ্গল কামনায় পুজোয় বসলেন আর্নল্ড ডিক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কিছুক্ষণের মধ্যেই উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটক শ্রমিকরা বেরিয়ে আসবেন। প্রায় শেষের পথে সুড়ঙ্গের খনন কাজ। উদ্ধারকাজ (Uttarkashi Tunnel) যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় সেজন্য সুড়ঙ্গের বাইরে পুজোয় বসলেন মার্কিন সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ আর্নল্ড ডিক্স। গত ১২ নভেম্বর থেকে শ্রমিকরা আটকে থাকার পর সমান্তরালভাবে সুড়ঙ্গ খননের তিনিই রূপকার। শ্রমিকরা যাতে সুস্থভাবে বেরিয়ে আসেন, তাঁদের মঙ্গল কামনাতে সেই রূপকারকেই এদিন পুজো করতে দেখা গেল। ইতিমধ্যে এই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ডিক্সের পুজো করার ভিডিও পোস্ট করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্যও। সেখানেই দেখা যাচ্ছে সুড়ঙ্গের বাইরে তৈরি করা হয়েছে একটি ছোট্ট অস্থায়ী মন্দির।

    উদ্ধারকাজে সমন্বয় সাধন করছেন ডিক্স

    পুরোহিতের সঙ্গে পুজোয় বসেছেন আর্নল্ড এবং শ্রমিকদের মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা করছেন। পুরোহিত আর্নল্ড ডিক্সের (Uttarkashi Tunnel) কপালে তিলকও এঁকে দিচ্ছেন। তবে এটাই নতুন বা প্রথম কিছু নয়। উদ্ধার কাজ শুরুর দিনেও আর্নল্ড ডিক্স অস্থায়ী মন্দিরের বাইরে এভাবেই প্রার্থনা করেছিলেন। আবার উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিকেও মন্দিরে প্রার্থনা করতে দেখা যায়। জানা গিয়েছে, আর্নল্ড ডিক্স আদতে অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা। উত্তরাখণ্ডে উদ্ধারকাজের দায়িত্ব রয়েছে পাঁচটি সংস্থা। এগুলি হল, ওএনজিসি, এসজেভিএনএল, আরভিএনএল, এনএইচআইডসিএল এবং টিএইচডিসিএল। এই সংস্থাগুলির (Uttarkashi Tunnel) সঙ্গে কথা বলেই সুড়ঙ্গ খননের কাজে সমন্বয় সাধন করেন ডিক্স।

    পৃথিবীর যেকোনও প্রান্তে সুড়ঙ্গে বিপদ হলেই পৌঁছে যান ডিক্স

    পৃথিবীর যেকোনও প্রান্তে সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) কোনও বিপদ হলে ডিক্স তাঁর দলবল নিয়ে পৌঁছে যান। সুড়ঙ্গে ধস নামলে বা আগুন লাগলে কিভাবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। সেটা প্রশিক্ষণ দেন তিনি। জানা গিয়েছে, পেশায় একজন আইনজীবী ডিক্স। এর পাশাপাশি তিনি অধ্যাপনার কাজের সঙ্গেও যুক্ত। টোকিও সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে সুড়ঙ্গ সংক্রান্ত বিষয় পড়ান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: বাইরে দাঁড়িয়ে অ্যাম্বুল্যান্স, কিছুক্ষণের মধ্যেই বেরিয়ে আসবেন সুড়ঙ্গে আটক শ্রমিকরা

    Uttarkashi Tunnel: বাইরে দাঁড়িয়ে অ্যাম্বুল্যান্স, কিছুক্ষণের মধ্যেই বেরিয়ে আসবেন সুড়ঙ্গে আটক শ্রমিকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কিছুক্ষণের মধ্যেই উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গ থেকে একে একে বেরিয়ে আসবেন আটক ৪১ জন শ্রমিক। উদ্ধারকারী দল তাঁদের প্রায় কাছে পৌঁছে গিয়েছে। আটক শ্রমিকদের বের করার পরে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে জেলা হাসপাতালে। সেই মতো সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel) বাইরে দাঁড়িয়ে রয়েছে অ্যাম্বুল্যান্স। মঙ্গলবার দুপুর থেকেই এই অ্যাম্বুল্যান্সগুলি দাঁড়িয়ে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি এনডিআরএফ এবং এসডিআরএফের দলও প্রস্তুত রয়েছে। তাঁরাই সুড়ঙ্গ থেকে শ্রমিকদের উদ্ধার করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    প্রস্তুত রয়েছে  চিনিয়ালিসৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র

    প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরেই তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে জেলা হাসপাতালে। ইতিমধ্যে শ্রমিকদের (Uttarkashi Tunnel) পরিবারগুলিকে প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে আপনারা প্রস্তুত থাকুন। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিও। প্রথমে যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া হবে সেই চিনিয়ালিসৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এবং প্রতিটি বেডের সঙ্গে অ্য়াটাচ করা হয়েছে অক্সিজেন সিলিন্ডার। এর পাশাপাশি প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে কোনও শ্রমিকের (Uttarkashi Tunnel) অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে হেলিকপ্টারে করে ভর্তি করানো হবে ঋষিকেশের এইমসে।

    শুক্রবার থেকে ব্যাহত হয় উদ্ধারকাজ

    আর ১০-১২ মিটার বাকি থাকতেই গত শুক্রবার হঠাৎ ভেঙে পড়ে অগার মেশিন। মেশিনের বিকল যন্ত্রপাতিগুলি সোমবার সকালে বের করে উদ্ধারকারী দল। এর পরই শুরু হয় ম্যানুয়াল ড্রিলিং অর্থাৎ হাত দিয়ে খোঁড়ার কাজ। শাবল, গাঁইতি দিয়ে উদ্ধারকারী দল খুঁড়তে থাকে সুড়ঙ্গ। গত ১২ নভেম্বর থেকে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গের মধ্যে শ্রমিকরা রয়েছেন সুস্থই। খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। ইদানিং তাঁদের জন্য পাঠানো হচ্ছে বেরি ও অন্যান্য ফল। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরাও। সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel) মাত্র ৪১ মিটার ফাঁকা জায়গায় আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁরা যাতে মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, তাই সুড়ঙ্গে পাঠানো হয়েছে লুডো, দাবা এবং তাস। শ্রমিকরা সেখানে চোর-পুলিশও খেলছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA Terror Probe: ভূস্বর্গকে ফের আশান্ত করতে তৎপর পাকিস্তান! এনআইএ-র হাতে চাঞ্চল্যকর প্রমাণ

    NIA Terror Probe: ভূস্বর্গকে ফের আশান্ত করতে তৎপর পাকিস্তান! এনআইএ-র হাতে চাঞ্চল্যকর প্রমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে কি ফের ফিরছে নাশকতার কালো মেঘ (Terrorism in Jammu Kashmir)? প্রশ্নটা উঠছে কারণ সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি সে-জঙ্গি এনকউান্টারের ঘটনার সাক্ষী থেকেছে জম্মু কাশ্মীর উপত্যকা। বাহিনী সজাগ থাকায় (NIA Terror Probe) জঙ্গিদের নাশকতার ছক বানচাল হলেও, প্রাণ গিয়েছে একাধিক বীর সেনানীর। অনন্তনাগ হোক বা রাজৌরি— জঙ্গিরা যে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে এদেশে নাশকতার জাল বিছোতে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। ঠিক যেমন বেশ কিছুদিন চুপ করে থাকার পর ফের কাশ্মীর দিয়ে সীমান্তপার সন্ত্রাস চালাতে তৎপর হয়েছে পাকিস্তান।

    পাকিস্তান থেকে লাগাতার অনুপ্রবেশ

    জঙ্গি-নেতারা যে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে কাশ্মীরে লাগাতার অনুপ্রবেশের চেষ্টা (Terrorism in Jammu Kashmir) করে চলেছে এবং সেখান থেকেই যে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে, এটা আগে তো জানা ছিলই। তবে, এই মর্মে নতুন তথ্যপ্রমাণও হাতে পেয়েছেন এদেশের গোয়েন্দারা (NIA Terror Probe)। চলতি বছরের জানুয়ারিতে রাজৌরির ধাংরি গ্রামে হামলা চালায় জঙ্গিরা। আইইডি বিস্ফোরণে ৭ সাধারণ নাগরিকের মৃত্যু হয়েছিল। এর পর এপ্রিল মাসে পুঞ্চে সেনা কনভয়ে জঙ্গি হামলায় পাঁচ জওয়ান মারা গিয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা তথা অনুসন্ধানকারী সংস্থা এনআইএ জানিয়েছে, এই দুই ঘটনাতেই একই জঙ্গিরা জড়িত ছিল। 

    স্থানীয়দের মদত পেয়েছিল জঙ্গিরা!

    এনআইএ তদন্তে উঠে আসে, জঙ্গিরা স্থানীয়দের মদত পেয়েছিল। হামলার পর তারা আন্ডারগ্রাউন্ড হয়ে যায়। গত সেপ্টেম্বর মাসে নিসার আহমেদ ও মুস্তাক হোসেন নামে দুজনকে পাকড়াও করে এনআইএ। গোয়েন্দাদের অভিযোগ, পুঞ্চের বাসিন্দা এই দুজনই ধাংরি হামলাকারীদের আশ্রয় দেওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় সাহায্য করেছিল। ধৃতদের জেরা করে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে এনআইএ-র হাতে (NIA Terror Probe)। জানা যায়, নিসারের সঙ্গে লস্কর হ্যান্ডলার আবু কতল ওরফে কতল সিন্ধির নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। নিসারকে আগও গ্রেফতার করা হয়েছিল। ২ বছর জেলে কাটিয়ে ২০১৪ সালে সে ছাড়া পায়। 

    গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর থেকে জঙ্গিদের ইনফর্মার হিসেবে নাকি কাজ করত এই নিসার (Terrorism in Jammu Kashmir)। ধাংরিতে হামলার ঘটনায় তাকে ডেকেও পাঠিয়েছিল পুলিশ। এনআইএ-কে নিসার জানিয়েছে, দুই জঙ্গিকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য তাঁকে নির্দেশ দিয়েছিল আবু কতল। এর পর মুস্তাক হোসেনকে ৭৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল ওই ২ জঙ্গির জন্য গুহার মধ্যে একটি গোপন আস্তানা তৈরি করে দিতে। ওই জঙ্গিদের বাড়িতে তৈরি খাবার দিয়ে আসত নিসার। 

    নির্দেশ দিয়েছিল পাক হ্যান্ডলাররা

    এনআইএ জানিয়েছে (NIA Terror Probe), জেরায় নিসার দাবি করেছে, এপ্রিলে সেনার ওপর হামলার ২ দিন আগে ওই জঙ্গিরা ২২টি রুটি চেয়ে পাঠায়। সেই মতো, সে রুটি পৌঁছে দেয়। এর পর জঙ্গিরা তাকে না জানিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। এনআইএ জানিয়েছে, এর পরই পুঞ্চের ভিম্বর গলি-সুরানকোট সড়কের ওপর ভাট্টা দুরিয়াঁর কাছে ঘটা হামলার খবর আসে (Terrorism in Jammu Kashmir)। গোয়েন্দাদের মতে, পাকিস্তান থেকে আসা লস্কর-ই-তৈবা হ্যান্ডলারদের নির্দেশ অনুযায়ী এই হামলাগুলো চালিয়েছিল জঙ্গিরা। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সইফুল্লাহ ওরফে সাজিদ জট্ট, আবু কতল এবং মহম্মদ কাসিম নামে তিন লস্কর হ্যান্ডলার পাকিস্তান বসে জঙ্গিদের নির্দেশ দিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে এবার ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি, প্রার্থনা প্রধানমন্ত্রীর

    Uttarkashi Tunnel Rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারে এবার ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি, প্রার্থনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারার সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Rescue) আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায়নি সোমবার সন্ধে পর্যন্তও। আধুনিক মার্কিন অগার মেশিন ব্যর্থ হওয়ার পর এবার মান্ধতা দেশীয় পদ্ধতিতেই ভরসা করছেন উদ্ধারকারীরা। তবে, আশার আলো ধীরে ধীরে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন খনন-বিশেষজ্ঞরা। শ্রমিকদের মঙ্গলকামনায় পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ইঁদুর-গর্ত পদ্ধতি

    শ্রমিকদের উদ্ধারে চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে বৈজ্ঞানিক, অত্যাধুনিক বিদেশি ড্রিল। বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেও শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায়নি।  এখন তাই অবলম্বন করা হচ্ছে ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিটি বেশ বিপজ্জনক। এই পদ্ধতিতে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গিয়ে খনি শ্রমিকরা একটু একটু করে ইঁদুরের মতো গর্ত করতে থাকে। যেহেতু আমেরিকায় তৈরি অগার মেশিনটি সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ভেঙে গিয়েছিল, তাই অবলম্বন করা হচ্ছে ‘ইঁদুর-গর্ত’ পদ্ধতি।

    উত্তরাখণ্ড সরকারের নোডাল অফিসার নীরজ খাইরওয়াল জানান, সাইটে আসা খনন কর্মীরা পৃথক পৃথক দলে বিভক্ত। একজন ড্রিলিং করবেন। অন্য একজন কোদাল, বেলচা দিয়ে মাটি-পাথর তুলতে থাকবেন। আর তৃতীয়জন সেটি তুলে ট্রলিতে রেখে দেবেন। জাতীয় সড়কের নিচে সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ধস নামায় আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বাংলার তিনজনও। পনেরো দিনেরও বেশি সময় ধরে ওই শ্রমিকরা রয়েছেন সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Rescue) আটকে।

    কী বলছেন সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ?

    আর মাত্র পাঁচ থেকে ছ’মিটার পথ অতিক্রম করতে পারলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিকের কাছে। ইঁদুরের মতো গর্ত করে শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানোর (Uttarkashi Tunnel Rescue) চেষ্টা করছেন ক্ষুদ্র সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞ ক্রিস কুপার বলেন, “আমরা ৫০ মিটার পেরিয়ে গিয়েছি। আর মাত্র পাঁচ-ছ মিটার বাকি।”

    পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, শ্রমিকদের মঙ্গলকামনায় হায়দরাবাদে ‘কোটি দীপোৎসভমে’ পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “হাজারও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও উত্তরাখণ্ড সরকারের তরফ থেকে শ্রমিকদের উদ্ধারে সব রকম চেষ্টা করা হচ্ছে। কোনও রকম খামতি রাখা হচ্ছে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক সতর্কতার সঙ্গে এই উদ্ধার অভিযান শেষ করতে হবে। এই প্রচেষ্টায় প্রকৃতি আমাদের ক্রমাগত কড়া পরীক্ষার মুখে ফেলেছে। তবে আমরা দৃঢ়ভাবে সে সব প্রতিকূলতার মোকাবিলা করছি। আমরা সর্বাধিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শ্রমিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের প্রার্থনা করতে হবে।” তিনি বলেন, “আজ যখন আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছি ও মানবকল্যাণের কথা বলছি, তখন আমাদের সেই সব শ্রমিক ভাইদের জন্যও প্রার্থনা করতে হবে, যাঁরা গত দু’ সপ্তাহ ধরে উত্তরাখণ্ডের একটি সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন। শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যদের সাহস দিতে হবে। গোটা দেশ তাঁদের সঙ্গে রয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘গত শতাব্দীর মহাপুরুষ গান্ধী, বর্তমান শতকের যুগপুরুষ মোদি’’, বললেন ধনখড়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Vande Bharat: ট্রেনেই প্লেনের পরিষেবা! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে নতুন স্কিম আনল ভারতীয় রেল

    Vande Bharat: ট্রেনেই প্লেনের পরিষেবা! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে নতুন স্কিম আনল ভারতীয় রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন যাত্রীদের জন্য বড় খবর। এবার প্লেনের মতো আধুনিক পরিষেবা মিলবে ট্রেনেই। যাত্রী পরিষেবার মান, অত্যাধুনিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে ভারতীয় রেল। সেজন্য নেওয়া হয়েছে বিশেষ প্রকল্প। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে যাত্রী সেবা অনুবন্ধ (YSA)। প্রাথমিক ভাবে ৬টি রুটের বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে (Vande Bharat) এই পরিষেবা পাওয়া যাবে।

    বিশেষ প্রকল্পে কী কী সুবিধা

    যাত্রী সেবা অনুবন্ধ (YSA) প্রকল্পের আওতায় ক্যাব বুকিং, হুইলচেয়ার-সহ বিভিন্ন পরিষেবা পাওয়া যাবে। মিলবে বিশ্বমানের সফরের অভিজ্ঞতা। যেখানে যাত্রীদের যাতায়াতের সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাও পাওয়া যাবে। এই প্রকল্পে যাত্রীদের জন্য থাকছে বিশেষ খাবারের মেনু। যাত্রীদের অত্যন্ত ভালো মানের খাবার সরবরাহ করা হবে। এজন্য বিশেষ নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে খাবার তৈরির দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারদের। নির্দেশিকা অনুযায়ী, রেলের রান্নার ঠিকাদারদের খাদ্য এবং গৃহস্থালির প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মী নিয়োগ করতে হবে। যাঁদের পেমেন্ট এবং ডকুমেন্টেশন রেল সময়বিশেষে পর্যালোচনা করবে। ভারতীয় রেল, যাত্রী সেবা অনুবন্ধ (YSA) -এর জন্য ক্যাটারিং এবং হাউসকিপিং-এ প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড সহ একজন পরিষেবা প্রদানকারী নিয়োগ করবে। পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি কোচে একজন প্রশিক্ষিত হাউসকিপিং ব্যক্তি থাকবেন বলেও জানা গিয়েছে। যাত্রীরা টিকিট বুক করার সময় বা যাত্রী সেবা অ্যাপের মাধ্যমে প্রি-পেইড খাবার অর্ডার করতে পারেন, অথবা বোর্ডে লা কার্টে পরিষেবা বেছে নিতে পারেন।

    আরও পড়ুন: লোকাল ট্রেনে এসি কোচ! ডিসেম্বরেই শিয়ালদা শাখায় চালু নতুন পরিষেবা

    কোন রুটের বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পরিষেবা

    দক্ষিণ রেলওয়ের বেশ কয়েকটি রুটের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনে যাত্রী সেবা অনুবন্ধ (YSA) -এর পরিষেবা পাওয়া যাবে। মোট ছয়টি রুটের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনে এই পরিষেবা পাওয়া যাবে। এই ছয়টি রুট হল চেন্নাই – মহীশূর, চেন্নাই – তিরুনেলভেলি, চেন্নাই – কোয়ম্বাটোর, তিরুবনন্তপুরম – কাসারগোদ এবং চেন্নাই – বিজয়ওয়াড়া। দক্ষিণ রেলের বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের প্রারম্ভিক এবং গন্তব্য স্টেশনেই আপাতত কেবল এই পরিষেবা পাওয়া যাবে। দক্ষিণ রেলের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, রেলের রান্নার ঠিকাদারদের চেন্নাইয়ে বড় এবং পরিষ্কার রান্নাঘর থাকতে হবে। সেখানে যাতে যথেষ্ট সংখ্যক যাত্রীর জন্য রান্না করা সম্ভব হয়, তার ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেই সব ঠিকাদার এক্ষেত্রে পরিষেবা দেওয়ার সুযোগ পাবেন, যাঁদের এমন পরিষেবা দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Telangana Elections 2023: ধোপে টিকল না কেসিআরের কৌশল, ‘খয়রাতি’ বন্ধের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় ফিরতে ‘খয়রাতি’র আশ্রয় নিতে চেয়েছিল তেলঙ্গনার শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি। গত বিধানসভা নির্বাচনে (Telangana Elections 2023) এই অঙ্কেই মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রশেখর রাও ক্ষমতায় এসেছিলেন বলে অভিযোগ। এবারও তেমনধারা পরিকল্পনা ছিল শাসক দলের। তবে তাতে বাধ সাধল নির্বাচন কমিশন। সোমবার কমিশন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, বিধানসভা নির্বাচনের আগে কৃষকদের রবিশস্যের অনুদান বণ্টন বন্ধ রাখতে হবে। কমিশনের মতে, শাসকের এহেন খয়রাতি নির্বাচনী আচরণভঙ্গের শামিল।

    কংগ্রেসকে নিশানা কেসিআরের দলের 

    নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের ওপর বেজায় চটেছে কেসিআরের দল। কেসিআরের ভাইপো টি হরিশ রাও তেলঙ্গনার অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক কে বেণুগোপাল রাও অভিযোগ জানানোর ফলেই রায়তু বন্ধু যোজনার কিস্তির টাকা বিতরণ বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।” কেসিআর কন্যা কে কবিতা বলেন, “কংগ্রেসের ষড়যন্ত্রের জবাব দেবেন তেলঙ্গনার কৃষকরা।”

    রায়তু বন্ধু প্রকল্প

    রায়তু বন্ধু প্রকল্পে প্রত্যেক কৃষককে প্রতি একর শস্য পিছু বছরে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেয় তেলঙ্গনা সরকার। টাকা দেওয়া হয় জানুয়ারি মাসে। অভিযোগ, চলতি বছর জানুয়ারিতে সেই টাকা না দিয়ে চলতি মাসে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল কেসিআর প্রশাসন। বেণুগোপাল বলেন, “পরাজয় নিশ্চিত বুঝে নির্বাচনের মুখে টাকা ছড়িয়ে ভোট কিনতে চাইছিলেন কেসিআর।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালদের বাস’’! প্রশাসন ‘ব্যর্থ’, তা কি মেনেই নিলেন ফিরহাদ?

    এদিন মুখ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে (Telangana Elections 2023) পাঠানো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কমিশন এই মর্মে নির্দেশ দিচ্ছে যে রায়তু বন্ধু প্রকল্পে রবি মরশুমে যে অনুদান দেওয়া হয়, তা এখনই বন্ধ করতে হবে। কারণ ইতিমধ্যেই লাগু হয়েছে আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধি প্রত্যাহৃত হলেই দেওয়া যাবে অনুদান।

    তেলঙ্গনা বিধানসভার আসন সংখ্যা ১২০। এর মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন ১১৯জন। একটি আসনে মনোনীত করা হয় একজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানকে। এ রাজ্যে এবারও লড়াই হচ্ছে ত্রিমুখী – ভারত রাষ্ট্র সমিতি, কংগ্রেস এবং বিজেপি। তবে এ রাজ্যে মূল লড়াই হবে কংগ্রেস বনাম ভারত রাষ্ট্র সমিতি। নির্বাচন হবে ৩০ নভেম্বর, এক দফায়। ফল ঘোষণা হবে বাকি চার রাজ্যের সঙ্গে ৩ ডিসেম্বর (Telangana Elections 2023)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Halal Certified Goods: ১৫ দিনের মধ্যে বাজার থেকে সরাতে হবে ‘হালাল’ ট্যাগযুক্ত পণ্য, নির্দেশ যোগী সরকারের

    Halal Certified Goods: ১৫ দিনের মধ্যে বাজার থেকে সরাতে হবে ‘হালাল’ ট্যাগযুক্ত পণ্য, নির্দেশ যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হালাল ট্যাগ লাগিয়ে (Halal Certified Goods) দিব্যি চলছিল অবৈধ কারবার। ১৯ নভেম্বর এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার। এবার যোগী সরকার জানিয়ে দিল, ১৫ দিনের মধ্যে হালাল ট্যাগ দেওয়া পণ্য সামগ্রী সরিয়ে নিতে হবে উৎপাদক থেকে বিক্রেতাদের।

    ১৫ দিনের মধ্যে সরাতে হবে পণ্য

    ১৯ নভেম্বরের আদেশ অনুযায়ী, হালাল প্রমাণযুক্ত খাদ্য উৎপাদনের নির্মাণ সংরক্ষণ এবং বিতরণ ও বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আইন লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে হালাল ট্যাগ দেওয়া পণ্য সামগ্রী সরিয়ে নিতেও খুচরো ব্যবসায়ী, আউটলেট চেন এবং ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি রাজ্যের ৯২টি উৎপাদককে, যারা এতদিন হালাল ট্যাগ লাগিয়ে পণ্য বিক্রি করত, নির্দেশ দিয়েছে হয় তাদের পণ্য ফিরিয়ে নিতে হবে, নয় সেগুলিকে পুনরায় প্যাকেটজাত করতে হবে। চলতি মাসের ১৯ তারিখে হালাল ট্যাগ লেখা (Halal Certified Goods) পণ্য বিক্রি করা যাবে না বলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে যোগী প্রশাসন। তার পরেই বিভিন্ন জেলায় প্রায় ৫০০ প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে দেখা গিয়েছে, তারা হালাল লেখা পণ্য বিক্রয় করে। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াই হাজার কেজি পণ্য বাজেয়াপ্তও করা হয়েছে।

    হালাল আরবি শব্দ

    ‘হালাল’ শব্দটি আরবি শব্দ। এর অর্থ হল, ‘গ্রহণযোগ্যতা’। কোনও পণ্যে হালাল ট্যাগ লাগানো থাকলে বোঝা যায়, পণ্যটি ইসলামিক আইন মেনে তৈরি করা হয়েছে। ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন না করেই সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে, পণ্যের বিক্রি বাড়াতে তার গায়ে সেঁটে দেওয়া হচ্ছে হালাল ট্যাগ। হালাল ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড চেন্নাই, হালাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া মুম্বই, জামাত-ই উলেমা মহারাষ্ট্র মুম্বই ইত্যাদি সংস্থা একটি নির্দিষ্ঠ ধর্মের ক্রেতাদের টানতে হালাল ট্যাগ লাগিয়ে জিনিসপত্র বিক্রি করছিল। এতেই রাশ টানতে তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। সরকারের বক্তব্য, তেল, সাবান, টুথপেস্ট ও মধুর মতো পণ্যগুলিতেও হালাল ট্যাগ লাগানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায় ও তাদের পণ্যগুলির উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। সরকারের বক্তব্য, এই নিষেধাজ্ঞা জনস্বাস্থ্যের স্বার্থে করা হয়েছে। অবশ্য রফতানিকারক পণ্যগুলিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে এই নিষেধাজ্ঞার আওতা থেকে (Halal Certified Goods)।

    আরও পড়ুুন: ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের এজেন্ট উত্তরবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে!’ ইডি-কে চিঠি দিলেন বিজেপি বিধায়ক

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    Ram Mandir: রামমন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বাংলায় ব্যাপক জনসংযোগ করবে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন নরেন্দ্র মোদি। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন ঘিরে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা এখন তুঙ্গে। বাংলাতেও রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে সফল করতে আদাজল খেয়ে নেমেছে সঙ্ঘ পরিবার। বাংলাতে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার কর্মসূচি নিয়েছে সঙ্ঘ। এছাড়াও উদ্বোধনের পর কয়েক হাজার ভক্তকে ট্রেনে চাপিয়ে রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শন করাতে অযোধ্যাও নিয়ে যাওয়া হবে। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের কার্যকারিণী বৈঠক গত মাসে গুজরাটের ভুজে বসেছিল। সেখানেই স্থির হয়েছে ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি রামমন্দিরের ছবি হাতে ৫ লাখ গ্রামে জনসংযোগ করবে সঙ্ঘ।

    রামমন্দির দর্শন

    এ রাজ্যে সমাজের প্রতিটি বর্গের মানুষকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সামিল হওয়ার আবেদন জানাবে সঙ্ঘ। উদ্বোধনের দিন প্রতিটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ছোট-বড় নানা উৎসবের আয়োজনও করবে সঙ্ঘ পরিবার। এমনটাই ঘোষণা করেছেন মোহন ভাগবত। চলতি বছরের বিজয়া দশমীর ভাষণেই একথা বলতে শোনা যায় সঙ্ঘ প্রধানকে। সূত্রের খবর, উদ্বোধন হয়ে যাওয়ার পর ২৬ জানুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রামমন্দির (Ram Mandir) দর্শনের কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ পরিবার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে এই কর্মসূচিতে প্রায় ৬ হাজার ভক্তকে অযোধ্যায় নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা চলছে। আপাতত সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলার ভক্তরা রওনা দেবেন রামনগরীতে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দক্ষিণবঙ্গের মুখপাত্র সৌরিশ মুখোপাধ্যায়ের কথায়, ‘‘সারা দেশের প্রতিটা প্রান্ত থেকে সমস্ত রাম ভক্তদের কাছে নিমন্ত্রণ নিয়ে যাব। প্রতিটা গ্রাম, শহর অলিতে-গলিতে যাব। সবাইকে বলব রাম মন্দির দেখতে আসুন।’’

    কী বলছেন বাংলার আরএসএস নেতা?

    এ বিষয়ে দক্ষিণবঙ্গের রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায় বলেন, ‘‘বাংলায় আমরা ৪০ লক্ষ পরিবারে যাব। অযোধ্যার রামমন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রসাদ নিয়ে বাড়ি বাড়ি যাব। ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি এই কর্মসূচি চলবে। ১ জানুয়ারি কল্পতরু দিবসের দিন শুরু হবে। ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি পর্যন্ত চলবে। একইসঙ্গে রাম মন্দিরে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণপত্র নিয়ে যাব। মার্চ পর্যন্ত উদ্বোধনপর্ব চলবে। সেখানে এক একটা প্রান্তকে এক একটা সময় দেওয়া হবে। প্রতিদিন এক থেকে দেড় লক্ষ মানুষের ব্যবস্থা থাকবে যাতে সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি হয়। তার জন্য আবেদন করব, আপনারাও আসুন সময় করে। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আসুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    Uttarkashi Tunnel: বের করা হল আটকে থাকা বিকল ড্রিলিং মেশিনের অংশ, আটক শ্রমিকরা বেরোবেন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই মার্কিন অগার ড্রিলিং মেশিন বিকল হয়ে পড়েছিল। এর ফলে উত্তরকাশির সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel) আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধার সম্মুখীন হতে হয় উদ্ধারকারী দলকে। তবে সুখবর শোনা গেল সোমবার সকালে। আমেরিকান যন্ত্রের ভাঙা টুকরোগুলি যেখানে আটকে ছিল সেগুলি সোমবারে সকালেই সরানো গিয়েছে। এরপর ম্যানুয়াল ড্রিলিং শুরু হবে। যার অর্থ হল, শাবল গাঁইতি হাতে খোড়ার কাজ চলবে।

    উলম্বভাবে খননও চলছে

    পাশাপাশি, ভার্টিক্যাল ড্রিলিংও শুরু হয়েছে। অর্থাৎ উলম্বভাবে খনন (Uttarkashi Tunnel) করে যে পদ্ধতিতে খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করা হয় সেই পদ্ধতিতে কাজ চলছে। রিপোর্ট বলছে, প্রায় কুড়ি মিটার পর্যন্ত গর্ত ইতিমধ্যেই করে ফেলেছে উদ্ধারকারী দল। এই গতিতে কাজ চলতে থাকলে বৃহস্পতিবারের মধ্যেই তা সম্পন্ন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে শাবল এবং গাঁইতি দিয়ে খুঁড়তে শুরু করলে তা অনেকদিন সময় লাগতে পারে। তার কারণ অগার মেশিন দিয়ে যে গর্ত করা হয়েছে সেখানে একজন শ্রমিকই ঢুকে কাজ চালাতে পারবেন। তিনি বেরিয়ে এলে অপরজন ঢুকতে পারবেন। অগার মেশিন ভেঙে যাওয়ার ফলে ওই যন্ত্রাংশটি (Uttarkashi Tunnel) সুড়ঙ্গতে এমন ভাবে আটকে যায় যে তা বের করা খুব সহজ কাজ ছিল না। তবে সোমবার সকালেই এই কাজকে সম্ভব করেছে উদ্ধারকারী দল। সোমবার উদ্ধারকাজ পরিদর্শন করতে উত্তরকাশিতে আসার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধানসচিব পিকে মিশ্র এবং উত্তরাখণ্ডের মুখসচিব এসএস সান্ধুর।

    কেমন আছেন শ্রমিকরা?

    গত ১২ নভেম্বর থেকে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গের মধ্যে শ্রমিকরা রয়েছেন সুস্থই। খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। ইদানিং তাঁদের জন্য পাঠানো হচ্ছে বেরি ও অন্যান্য ফল। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরাও। সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel) মাত্র ৪১ মিটার ফাঁকা জায়গায় আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁরা যাতে মনোবল হারিয়ে না ফেলেন, তাই সুড়ঙ্গে পাঠানো হয়েছে লুডো, দাবা এবং তাস। শ্রমিকরা সেখানে চোর-পুলিশও খেলছেন বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    PM Modi: ভিড়ে ঠাসা সভায় খুদে ‘ভারতমাতা’, “দেশের যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে শিশুটি”, মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাবেশে ভিড় করেছেন কয়েক লক্ষ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা। এই ভিড়েই মিশে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় স্তরের নেতা-কর্মীরাও। মঞ্চে তখন ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। হঠাৎই তাঁর চোখ গেল এক খুদের দিকে। ভারতমাতার সাজে সজ্জিত ওই খুদে নেড়ে চলেছেন জাতীয় পতাকা।

    ‘ওয়েল ডান বেটা’

    শিশুটির উদ্দেশে হাত নাড়েন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘ওয়েল ডান বেটা’। প্রধানমন্ত্রীর মুখে এই শব্দবন্ধ শুনে জনতার চোখ তখন মঞ্চের মধ্যমণিকে ছেড়ে চলে গিয়েছে খুদে ‘ভারতমাতা’র দিকে। ২৯ নভেম্বর রয়েছে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের প্রচারেই গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তেলঙ্গনার ক্ষমতায় রয়েছে ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতি। কেসিআরের এই দলকে এদিন তুলোধনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সময়ই তাঁর চোখ পড়ে শিশুটির দিকে। তার পরেই প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আবেগমথিত মন্তব্য, “ওয়েল ডান বেটা”। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই শিশুটি তিরঙ্গা নিয়ে নাড়ছে। দেখুন, ও ভারতমাতা সেজে এসেছে। দেশের প্রত্যেক যুবকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে এই বাচ্চাটি।”

    ভারত রাষ্ট্র সমিতিকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    এর পর ফের তিনি আক্রমণ শানান রাজ্যের শাসক দলকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ, ভারত যখন খেলনা রফতানিতে নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছে, তখন ভারত রাষ্ট্র সমিতি ব্যস্ত নির্মলের খেলনা শিল্পকে ধ্বংস করতে। আমরা ক্ষমতায় এলে, এই শিল্পের পুনরুজ্জীবনে প্রচার শুরু করব।” প্রসঙ্গত, এই নির্মল জেলার খেলনা শিল্প এক সময় দেশ তো বটেই, বিদেশেও সমাদৃত হত।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলঙ্গনায় আমাদের একটা সরকার রয়েছে, যারা ফার্মহাউসে বাস করেন। অথচ গরিবদের ঘরবাড়ি দেন না। কেসিআর (তেলঙ্গনার মুখ্যমন্ত্রী) গরিবদের শত্রু। তাই তাঁদের ঘরবাড়ি পাওনা থেকে বঞ্চিত করেছেন। কিন্তু আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি, যেই না তেলঙ্গনায় বিজেপি সরকার গড়বে, তার পরে পরেই বাড়ি দেওয়া হবে গরিবদের। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাবেন সাধারণ মানুষ। এটা মোদির (PM Modi) গ্যারেন্টি।” প্রসঙ্গত, বাকি চার রাজ্যের সঙ্গেই ৩ নভেম্বর ফল ঘোষণা হবে তেলঙ্গনা বিধানসভা নির্বাচনেরও।  

    আরও পড়ুুন: ‘শাহি সমাবেশ’কে সফল করাই পাখির চোখ রাজ্য বিজেপির, নেওয়া হচ্ছে একাধিক পদক্ষেপ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share