Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

    PM Modi: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’কাণ্ডে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার ছত্তিশড়ের দুর্গে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি নিশানা করেন সোনিয়া গান্ধীর দলকে।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই রাজ্যের কংগ্রেস সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগই ছাড়ছে না। এমনকি মহাদেবের (অনলাইনে বেটিং জুয়া চালানোর অ্যাপ ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’) নামেও লুট করতে ছাড়ছে না তারা। যাঁরা ছত্তিশগড়কে লুট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতি পয়সার হিসেব তাঁদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হবে।” তিনি জানান, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে এই ধরনের দুর্নীতির উপযুক্ত তদন্ত হবে এবং অপরাধীদের জেলে পাঠানো হবে।

    প্রচুর পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধার

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ঠিক দু’ দিন আগে রায়পুরে একটা কড়া পদক্ষেপ (ইডির তল্লাশি) করা হয়েছিল। সেখানে প্রচুর পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধার হয়েছিল। লোকজন বলছেন, ওই টাকা বেটিং চক্রে যারা জড়িত, তাদের। তারা এই টাকা সংগ্রহ করেছে ছত্তিশগড়ের গরিব ও তরুণদের টাকা লুঠ করে। কংগ্রেসের নেতারা ওই টাকা দিয়ে ঘর ভর্তি করছেন।”

    প্রসঙ্গত, অনলাইনে বেআইনি জুয়া চালানোর অভিযোগ ওঠে ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র বিরুদ্ধে। ওই ঘটনায় সম্প্রতি ছত্তিশগড়ের ভিলাই থেকে ইডি গ্রেফতার করে অসীম দাস নামে একজনকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কংগ্রেসের নির্বাচনী খরচ জোগাতে ওই ব্যক্তিকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে পাঠিয়েছিলেন মহাদেব অ্যাপের কর্তারা। ইডির আরও দাবি, ‘বঘেল’ নামে এক রাজনীতিককে দেওয়ার জন্য ৫.৩৯ কোটি টাকা নিয়ে এসেছিল অসীম।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    বিজেপি নেতা অমিত মালব্যের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী বাঘেলের জন্য ওই টাকা পাঠানো হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত ‘মহাদেব অ্যাপে’র মালিকরা বাঘেলকে ৫০৮ কোটি টাকা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়ে কংগ্রেস তার কোষাগার ভরছে। ছত্তিশগড়ে বলা হচ্ছে, ‘তিরিশ টাকা কাক্কা, আপকা কাম পাক্কা’।” তিনি জানান, এ রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রতিটি কাজের জন্য কমিশন দিতে হয় ৩০ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মোদির কাছে দেশের সব চেয়ে বড় জাতি একটাই – দারিদ্র। মোদি তাঁদের সেবক, ভাই, ছেলে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক হতে চলল যুদ্ধ চলছে হামাস ও ইজরায়েলের (Israel Hamas War) মধ্যে। নিত্য ঘটছে প্রাণহানি। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে রাষ্ট্রনেতারা। এমতাবস্থায় হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে বার্তালাপ হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের। ৭ অক্টোবর প্রথমে হামাস আঘাত হানে ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর। প্রত্যাঘাত করে তেল আভিভ। তার পর থেকে আজও অব্যাহত যুদ্ধ।

    মোদি-সুনক কথা 

    এহেন পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিন ধরে সুনক কথা বলছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। শুক্রবার বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের ওপর যেভাবে হামাস হামলা (Israel Hamas War) চালিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে মোদি ও সুনকের মধ্যে। ওই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া যে জরুরি, তা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় এটা স্পষ্ট যে, হামাস কোনওভাবেই প্যালেস্টাইনের প্রতিনিধি নয়। ইজরায়েলের হামালায় গাজা স্ট্রিপে যে বহু নিরীহ মানুষ বিপন্ন হয়ে পড়েছেন, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এঁদের যাতে সাহায্য করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এর পাশাপাশি সুনকের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কিছু চুক্তির বিষয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্র প্রধানের।

    সন্ত্রাসবাদ নিয়ে উদ্বেগ

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগে মোদিও। গত কয়েক দিন ধরে তিনিও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ইজরায়েল, জর্ডন , মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রধানদের সঙ্গে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধে সাধারণ মানুষের জীবনহানি এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির ক্রমাবনতি (Israel Hamas War) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। তাঁরা দুজনেই আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “গতকাল সন্ধেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়েও মত বিনিময় হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কোনও জায়গা নেই বলেই আমরা সহমত পোষণ করেছি।” তিনি লিখেছেন, “সাধারণ মানুষের মৃত্যু উদ্বেগের। আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে কাজ করা প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে।” শনিবার ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে এ কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দুর্গ এলাকার এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    এক দেশ এক রেশন কার্ড

    তিনি বলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিজেপি সরকার দেশের ৮০ কোটির বেশি দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার প্রকল্প আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দেবে। মানুষের ভালবাসা ও আশীর্বাদ সব সময় আমাকে পবিত্র সিদ্ধান্ত নেওয়ার শক্তি দেয়।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এখানে অনেক বন্ধু কাজের জন্য বাইরে যান, তাঁদের জন্য বিজেপি সরকার এমন ব্যবস্থা করেছে যে দেশের যে কোনও প্রান্তে গেলেও, আপনি বিনামূল্যে রেশন পাবেন। তাই মোদি আপনাকে এক দেশ এক রেশন কার্ডের সুবিধা দিয়েছে।”

    কংগ্রেসকে খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের নাম না করে এদিন কংগ্রেসকে খোঁচা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই রাজ্যের কংগ্রেস সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগই ছাড়ছে না। এমনকি মহাদেবের (অনলাইনে বেটিং জুয়া চালানোর অ্যাপ মহাদেব বেটিং অ্যাপ) নামেও লুট করতে ছাড়ছে না তারা। যাঁরা ছত্তিশগড়কে লুট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতি পয়সার হিসেব তাঁদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হবে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সেবায় মাত্র পাঁচ বছরে ১৩.৫ কোটির বেশি মানুষ দারিদ্র থেকে মুক্তি পেয়েছেন। যাঁরা দারিদ্র থেকে বেরিয়ে এসেছেন, তাঁরাই আজ মোদিকে কোটি কোটি আশীর্বাদ দিচ্ছেন। আমরা এমন নীতি তৈরি করেছি যে প্রত্যেক দরিদ্র ব্যক্তি তাঁর দারিদ্র্যের অবসান ঘটাতে সব চেয়ে বড় সৈনিক হয়ে মোদির সঙ্গী হয়েছেন। বিজেপি সরকার সততার সঙ্গে কাজ করছে। মোদির কাছে দেশের সব চেয়ে বড় জাতি একটাই – দারিদ্র। মোদি তাঁদের সেবক, ভাই, ছেলে।”

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয় সম্পর্কে তথ্য পেতে ১০ পুরসভার চেয়ারম্যানকে জেরা করবে ইডি?

    এদিন ছত্তিশগড়ে প্রচারে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন রায়পুরের জনসভায়। এখানে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করেন তিনি। শিরোনাম, ‘মোদি কি গ্যারান্টি ২০২৩’। এই ইস্তেহারে স্বাস্থ্যবীমা প্রকল্প, রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি এবং রাজ্যের দরিদ্র মানুষকে নিখরচায় অযোধ্যার রামমন্দির পরিদর্শন করানোর প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে (PM Modi) সারা দেশে বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী দিতে শুরু করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতা দিদি, রাহুল বাবা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে”, ছত্তিসগড়ের সভায় নিশানা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতা দিদি, রাহুল বাবা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে”, ছত্তিসগড়ের সভায় নিশানা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় ছত্তিসগড় বিধানসভা নির্বাচন (Chhattisgarh Assembly Polls 2023)। তার আগে সেখানকার মিনি বাংলায় বিজেপির হয়ে প্রচার করলেন বাংলার বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। হিন্দির পাশাপাশি বাংলায়ও ভাষণ দেন তিনি। আক্রমণ শানান তৃণমূল কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটকে।

    ‘ইন্ডিয়া জোটের লক্ষ্য’

    শনিবার শুভেন্দু প্রচার করেন অন্তগড় ও রায়পুর গ্রামীণ কেন্দ্রে। এই অন্তগড়ের ৬৮ শতাংশ ভোটারই বাঙালি। এখানে লড়াইয়ের ময়দানে বিজেপির পাশাপাশি রয়েছে কংগ্রেস এবং আপও। অন্তগড়ের বিধায়ক অনুপ নাগের বদলে এবার রূপসিংহ পোটাইকে প্রার্থী করেছে সোনিয়া গান্ধীর দল। এই কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন তিনিই। আর বিজেপির (Chhattisgarh Assembly Polls 2023) প্রার্থী হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী বিক্রম উসেন্ডি। গত বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে অনুপের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন তিনি। তা সত্ত্বেও তাঁর ওপরই ভরসা রেখেছে দল। এদিন অন্তগড়ের বান্দেতে যান শুভেন্দু। সেখানেই করেন জনসভা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “মমতা দিদি, রাহুল বাবা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে সরব হচ্ছেন। ইন্ডিয়া জোটের একমাত্র লক্ষ্য মোদিজিকে হটানো।”

    ‘মানুষ আর কংগ্রেসকে চাইছেন না’

    শুভেন্দু বলেন, “আমি তো অনামী নেতা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়েছি বলে এক দুজন চেনেন। কিন্তু আমার সভায় যা লোক হয়েছে, তার তিন ভাগের এক ভাগ লোক হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর সভায়। এর থেকেই স্পষ্ট, মানুষ আর কংগ্রেসকে চাইছেন না।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল, এঁরা প্রত্যেকেই দেশকে দুভাগ নয়, ছাব্বিশ ভাগ করতে চান। ছত্তিসগড়ের মানুষজন যন্ত্রণার কথা জানেন। ছত্তিসগড়ে যে সব বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা রয়েছে, সেই সব এলাকার মানুষজন বিজেপিকেই এবার ভোট দেবেন। নকশাল আন্দোলনকে প্রশ্রয় দেওয়ায় এখানকার মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এখানকার মানুষজন পরিবারবাদ, দুর্নীতি ও তোষণের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে চান।”

    আরও পড়ুুন: মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান নির্বাচনে ক্ষমতায় আসছে বিজেপি! ইঙ্গিত জনমত সমীক্ষায়

    ছত্তিসগড় বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০টি। এর মধ্যে ২০টি কেন্দ্রের নির্ণায়ক শক্তি বাঙালি ভোটাররা। তাই এবার রাজ্যে পালাবদল হবে বলেই আশাবাদী শুভেন্দু। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আশ্বাস, যাঁরা নিজেদের ক্ষমতা কিংবা আর্থিক সামর্থের কারণে অযোধ্যার রাম মন্দির দর্শন করতে পারবেন না ছত্তিসগড়ে (Chhattisgarh Assembly Polls 2023) বিজেপি ক্ষমতায় এলেই তাঁদের রামলালার দর্শনের জন্য নিখরচায় রাম দর্শন যোজনা চালু করবে বিজেপি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2023: মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান নির্বাচনে ক্ষমতায় আসছে বিজেপি! ইঙ্গিত জনমত সমীক্ষায়

    Assembly Election 2023: মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান নির্বাচনে ক্ষমতায় আসছে বিজেপি! ইঙ্গিত জনমত সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে (Madhya Pradesh Election 2023) ফের ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। এর মধ্যে ১১৯টি পেয়ে তখতে ফিরতে চলেছে পদ্মশিবির। ইন্ডিয়া টিভি সিএমএক্স সমীক্ষার দাবি এমনই।

    মধ্যপ্রদেশের ফল

    ১৭ নভেম্বর বিধানসভা নির্বাচন হবে মধ্যপ্রদেশে। ২০১৮ সালে বিজেপি পেয়েছিল ১০৯টি আসন। সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, গত বারের চেয়ে এবার অন্তত ১০টি আসন বেশি পাবে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল। গত নির্বাচনে কংগ্রেস যত সংখ্যক আসন পেয়েছিল, এবার তা আরও কমে যাবে। ওই নির্বাচনে নির্দল এবং স্থানীয় ছোট দলগুলি মিলিয়ে মোট ৭টি আসন পেয়েছিল। এবার আসন কমবে তাদেরও। মাত্র ৪টি আসনে জয়ী হতে পারে তারা।

    কোথায় কত আসন

    রাজধানী ভোপালে ২৪টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১৬টি (Madhya Pradesh Election 2023)। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৮টি আসন। বাঘেলখণ্ড এলাকায় রয়েছে ৫১টি আসন। এর মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ২৯টি আসন, কংগ্রেস ২১টি। মালওয়ার এলাকায় ৪৬টি আসনের মধ্যে ২৮টি কেন্দ্রে জয়ী হতে পারেন বিজেপি প্রার্থীরা। কংগ্রেস পেতে পারে ১৮টি আসন। নিমার এলাকায় ২৮টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১২টি, কংগ্রেসের দখলে যেতে পারে ১৫টি আসনের রাশ। চম্বল এলাকায় রয়েছে ৩৪টি আসন। এর মধ্যে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ১৫টি, আর কংগ্রেস পেতে পারে ৩৪টি আসন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মহুয়া উদ্ধত, এথিক্স কমিটির উদ্দেশে আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করেন’’, অভিযোগ প্যানেল সদস্যার

    রাজস্থানেও এবার ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি (Madhya Pradesh Election 2023)। টাইমস নাও-নবভারত ও ইটিজির সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, মরুরাজ্যে উড়তে চলেছে গেরুয়া নিশান। রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। সমীক্ষা বলছে, এর মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১১৪টি থেকে ১২৪টি আসন। এ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। তারা পেতে পারে ৬৮-৭৮টি আসন। আপ, আরএলপি সহ অন্য দলগুলি পেতে পারে ৬ থেকে ১০টি আসন। জানা গিয়েছে, এখনই নির্বাচন হলে এ রাজ্যে বিজেপি পেতে পারে মোট ভোটের ৪৩.৮০ শতাংশ। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৪১.৯০ শতাংশ ভোট। বাকি দলগুলি পেতে পারে ১৪.৩০ শতাংশ ভোট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mahua Moitra: ‘‘মহুয়া উদ্ধত, এথিক্স কমিটির উদ্দেশে আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করেন’’, অভিযোগ প্যানেল সদস্যার

    Mahua Moitra: ‘‘মহুয়া উদ্ধত, এথিক্স কমিটির উদ্দেশে আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগ করেন’’, অভিযোগ প্যানেল সদস্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের এথিক্স কমিটির বৈঠকে শিষ্টাচারের সমস্ত মাত্রা লঙ্ঘন করেছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। এমনই অভিযোগ করলেন কমিটির অন্যতম সদস্যা অপরাজিতা সারঙ্গি। শুধু তাই নয় এথিক্স কমিটিকে উদ্দেশে এমন কিছু আপত্তিকর শব্দ মহুয়া প্রয়োগ করেন যা প্রকাশ্যে বলতে পারেননি অপরাজিতা সারেঙ্গি। প্রসঙ্গত, ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া, এই অভিযোগের ভিত্তিতে মহুয়াকে তলব করে সংসদের এথিক্স কমিটি। বৃহস্পতিবার এথিক্স কমিটির সেই বৈঠক থেকে হঠাৎই বেরিয়ে আসতে দেখা যায় মহুয়া মৈত্রকে (Mahua Moitra)। তখন সংবাদমাধ্যমকে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সংসদ জানান যে তাঁকে ব্যক্তিগত এবং অনৈতিক প্রশ্ন করা হয়েছে।

    কী বলছেন বিজেপি সাংসদ অপরাজিতা সারেঙ্গি?

    মহুয়ার এই দাবি যে সঠিক নয় এবং তিনি যে সত্য কথা বলছেন না তা বিজেপি সাংসদ অপরাজিতা সারেঙ্গির কথাতেই স্পষ্ট। তিনি বলেন, ‘‘মহুয়া সব ধরনের শিষ্টাচারের মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। আমরা মহুয়াকে (Mahua Moitra) ডেকে পাঠিয়েছিলাম। তাঁর সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কথা ছিল। দর্শন হীরানন্দানি যে হলফনামা দিয়েছিলেন, তাঁর উপর ভিত্তি করেই শুধু প্রশ্ন করেছিলেন কমিটির চেয়ারম্যান। তাই সীমা ছাড়ানোর বা হলফনামার বাইরে যাওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই।’’

    মহুয়ার ঔদ্ধত্য

    প্রসঙ্গত মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ নিয়ে অভিযোগ রয়েছে দেশের সংবাদমাধ্যম থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়ে কৃষ্ণনগরের সাংসদ, সংবাদমাধ্যমকে দু পয়সার সাংবাদিক বলে অপমানজনক মন্তব্য করেছিলেন। এতে তাঁকে বয়কট করে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। মহুয়ার ঔদ্ধত্য যে একেবারেই বদলায়নি তা ফের এথিক্স কমিটির কথাতেই পরিষ্কার হল। বিজেপি সাংসদ অপরাজিতা সারেঙ্গির মতে, ‘‘হাবেভাবে খুবই উদ্ধত ছিলেন তিনি। খুবই রুক্ষ ছিলেন। তিনি ভুয়ো বক্তব্য তৈরি করে দেশের মানুষকে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা করেছেন। নিজেকে হেনস্থার শিকার হিসাবে তুলে ধরেছেন।’’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: দূষণ বিষে নাভিশ্বাস দিল্লির! বন্ধ স্কুল, গাড়ি চলায় নিষেধাজ্ঞা, সতর্কবার্তা হাইকোর্টের

    Delhi Pollution: দূষণ বিষে নাভিশ্বাস দিল্লির! বন্ধ স্কুল, গাড়ি চলায় নিষেধাজ্ঞা, সতর্কবার্তা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত পাঁচ বছরে দেশের সবেচেয় দূষিত শহরের তকমা রয়েছে রাজধানী দিল্লির মুকুটে। দূষণ বিষে গ্যাস চেম্বারের মতো পরিস্থিতি হয়েছে দিল্লির। ধোঁয়ায় ঢেকেছে আকাশ। বাংলায় বাড়তে থাকা দূষণও উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠছে। রাজ্য পরিবেশ দফতরও জানিয়েছে, কলকাতা সহ এ রাজ্যের কয়েকটি জেলায় দূষণের মাত্রা বেড়েছে। দূষণের নিরিখে কলকাতা দ্বিতীয় স্থানে, দিল্লির পরেই। 

    ঘন ধোঁয়াশায় ঢাকা দিল্লি

    বায়ুদূষণের তীব্রতা এতটাই বেড়েছে, যে দিল্লির সব প্রাথমিক স্কুল দুই দিনের জন্য বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কেজরি বলেছেন,  ‘বায়ুদূষণ বাড়তে থাকায় দিল্লির সব সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আগামী দু’দিন বন্ধ থাকবে।’ এদিকে পাথর ভাঙা, খনি খননের মতো কাজও বন্ধ করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট কিছু প্রকল্প ছাড়া বন্ধ রাখা হয়েছে অন্যান্য পরিকাঠামোগত উন্নয়নমূলক কাজও।  উল্লেখ্য, গতকালই দিল্লির দূষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। এদিন সকালে ঘন ধোঁয়াশা ঢেকে যায় গোটা দিল্লি। পরিস্থিতি ‘খুব খারাপ’ বলে জানিয়ে দেয় আবহাওয়া দফতর। দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের দেওয়া তথ্য় অনুযায়ী, সকাল ৭টা নাগাদ দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ছিল ৩৪৬। এর মধ্য়ে আবার অশোক বিহার ও টি থ্রি টার্মিনাল এলাকার একিউআইয়ের পরিমাণ ছিল আরও বেশি। এই দু’টি জায়গাতেই দূষণের মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৪৩০ ও ৪৭৩।

    কলকাতাতেও বাড়ছে দূষণ

    এই অবস্থায় এদিন জরুরি বৈঠক ডেকেছেন দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই। যান চলাচলের ক্ষেত্রেও বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। দিল্লি, গুরুগ্রাম, ফরিদাবাদ, গাজিয়াবাদ ও গৌতম বুদ্ধ নগরে বিএস থ্রি পেট্রোল ও বিএস ফোর ডিজেলের চার চাকার গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  একিউআরের পরিমাণ অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীতে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ ও সিওপিডি জনিত রোগীর সংখ্যা। পিছিয়ে নেই কলকাতাও। দিল্লির পরেই কলকাতার স্থান। গবেষণা এমনও বলছে যে, ২০২৩ সালে এ রাজ্যে বাতাসে ভাসমান দূষিত কণা বা অ্যারোসলের মাত্রা ৮ শতাংশ বেড়ে যাবে যা রাজ্যবাসীর কাছে মোটেই সুখকর হবে না। দিল্লি, কলকাতা ছাড়াও দূষিত শহরগুলির তালিকায় ছিল মুম্বাই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, লখনউ এবং পাটনা। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UNESCO: কোঝিকোড় ‘সাহিত্যের শহর’, গোয়ালিয়র ‘সঙ্গীতের শহর’! বিশেষ স্বীকৃতি ইউনেস্কোর

    UNESCO: কোঝিকোড় ‘সাহিত্যের শহর’, গোয়ালিয়র ‘সঙ্গীতের শহর’! বিশেষ স্বীকৃতি ইউনেস্কোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের দুটি শহরকে বিশেষ সম্মানের তক্‌মা ঘোষণ করল ইউনেস্কো (UNESCO)।  এই ঘোষণায় ভারতের মুকুটে আরও এক জোড়া পালক যুক্ত হল। কেরলের কোঝিকোড় শহরকে ‘সাহিত্যের শহর’ এবং মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রকে ‘সঙ্গীতের শহর’ বলে বিশেষ ঘোষণা করল ইউনেস্কো। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের পক্ষ থেকে এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে পোস্ট করে এই খুশির খবর প্রকাশ করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    সাহিত্যের শহর কোঝিকোড়

    ইউনেস্কো (UNESCO) কেরলের কোঝিকোড় শহরকে সাহিত্যের শহর বলে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করেছে। এই শহর হল প্রাণবন্ত সাহিত্যের কেন্দ্রভূমি। কেরল ইনস্টিটিউট অফ লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের একটি প্রস্তাবেই ২০২২ সাল থেকে সাহিত্য কৃতিত্বের দিকে যাত্রা শুরু করে। কোঝিকড় কর্পোরেশনের প্রচেষ্টায় চেক রিপাবলিক দেশের প্রাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে ২০১৪ সালেও বিশেষ সম্মান লাভ করেছিল এই শহর। প্রাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক ছাত্রী লুদমিলা কোলোচোয়া তাঁর এক গবেষণায় কোঝিকোড়ের সাহিত্য বিষয়ে তথ্য প্রদান করেন। তুলনামূলক আলোচনায় দেখা গিয়েছে, প্রাগের তুলনায় কঝিকোড় শহরে ৫০০টির বেশি গ্রন্থাগার এবং ৭০টির বেশি প্রকাশক মিলে সাহিত্য নির্মাণের ভিত্তি নির্মাণ করেছে। বার্ষিক কেরল সাহিত্য উৎসবে বই প্রকাশের সংখ্যা বিচারে এই শহরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    সঙ্গীতের শহর গোয়ালিয়র

    মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়র এই শহরটিকে ইউনেস্কো (UNESCO) ‘সঙ্গীতের শহর’ বলে বিশেষ মর্যাদা প্রদান করেছে। এই শহরের সঙ্গীত চর্চার একটি দীর্ঘ পরম্পরা রয়েছে। সঙ্গীতজ্ঞ তানসেন, বালিতি বাওরার মতো ব্যক্তিত্ব গোয়ালিয়র সঙ্গীত ঘরানার মাত্রা সৃষ্টি করেছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেন, “আমরা খুব গর্বিত যে সঙ্গীত চর্চায় গোয়ালিয়র বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। এই শহর কিংবদন্তী সঙ্গীত শিল্পী তানসেন এবং বালিতি বাওরার জন্মভূমি। ভারতের প্রাচীন হিন্দুস্থানী সঙ্গীত চর্চার অন্যতম পীঠস্থান।”

    উল্লেখ্য, বিশ্বের ১০০টি দেশের ৩৫০টি শহরকে সৃজনশীল কারুশিল্প, লোকশিল্প, নকশা, চলচ্চিত্র, সাহিত্য, মিডিয়া আর্টস এবং সঙ্গীত বিষয়ে সম্মানিত করেছে ইউনেস্কো। আগামী ৫ জুলাই ২০২৪ সালে পর্তুগালের ব্রাগায় এক বার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবে উক্ত দেশগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদের মূল্য একলাফে বেড়ে ৩ গুণ! ভক্তমহলে অসন্তোষ

    Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদের মূল্য একলাফে বেড়ে ৩ গুণ! ভক্তমহলে অসন্তোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর শ্রী জগন্নাথ মহাপ্রভুর (Puri Jagannath Temple) মহাপ্রসাদের দাম এক লাফে তিন গুণ বৃদ্ধি বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, অনেক দিন ধরেই মহাপ্রভুর প্রসাদের দাম বৃদ্ধি করা হবে বলে জানা যাচ্ছিল। কিন্তু এবার এই প্রসাদের দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এই নিয়ে ভক্ত মহলের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে। তবে অধিকাংশ ভক্ত মহলে নতুন দাম নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে, বলে এমনটাই জানা গিয়েছে।

    প্রভু জগন্নাথের প্রসাদের নতুন মূল্য কত?

    পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে (Puri Jagannath Temple) প্রসাদের দাম নিয়ে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। জগন্নাথ মন্দিরে গত সপ্তাহেও মহাপ্রসাদের প্লেট পিছু দাম ছিল ১০০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে সেই প্রসাদের মূল্য হয়েছে ৩০০ টাকা। ফলে প্লেট পিছু প্রসাদের দাম বৃদ্ধি হল এক লাফে ৩ গুণ। অপর দিকে মহাপ্রভু জগন্নাথের স্পেশাল মহাপ্রসাদের মূল্য ছিল ৩০০ টাকা। এবার তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াল ৫০০ টাকা। স্পেশাল প্লেটের প্রসাদের মধ্যে থাকত ভাত, ডাল, ডালমা, বেসর, মহুরা ও সাগা।

    জগন্নাথ ভক্তের প্রতিক্রিয়া (Puri Jagannath Temple)

    জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আক্ষেপের বহিঃপ্রকাশ করেন জগন্নাথ ভক্তরা। কটক থেকে আগত এক ভক্ত বলেন, “প্রভুর প্রসাদের দাম এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে আমি আগে কখনও দেখিনি। দরিদ্র ভক্তদের পক্ষে এতো মূল্য দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করা কীভাবে সম্ভব? সবার তো আর আর্থিক অবস্থা সমান নয়। প্রসাদের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে আরও ভাবনাচিন্তা করা প্রয়োজন।” অপর দিকে জয়পুর থেকে আগত এক জগন্নাথ ভক্ত, প্রসাদের মূল্য বিষয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

    সেবায়েত সংগঠনের বক্তব্য

    জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) মহাপ্রসাদের বিষয় নজরে রাখেন মহাসুয়া নিজোগ বা সেবায়েত সংগঠন। এই সংগঠনের পক্ষ থেকে সচিব নারায়ণ মহাসুয়া বলেন, “মহাপ্রসাদের দাম বাড়ানো হয়েছে এটা ঠিক। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে প্রসাদ কিনে ভক্তদের অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে। আর তাই এই দাম, তারাই ধার্য করেছে। তবে মন্দির কমিটিকে এই বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।” দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মন্দির সংলগ্ন পুরীর আনন্দ বাজারে মহাপ্রসাদ বিক্রির প্রবাহ স্বাভাবিক করার চেষ্টা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বালিকার আঁকা ছবি উপহার পেয়ে আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী মোদি, খুদেকে দিলেন বিরাট প্রতিশ্রুতি

    PM Modi: বালিকার আঁকা ছবি উপহার পেয়ে আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী মোদি, খুদেকে দিলেন বিরাট প্রতিশ্রুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে মানুষের ভালবাসায় আবেগাপ্লুত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর প্রতি জনগণের ভালবাসা, তাঁকে সামনে পেয়ে জনগণের আবেগ চোখ এড়ায় না প্রধানমন্ত্রীরও। ছত্তিসগড়ের (Chhatisgarh) কানকেরে নির্বাচনী জনসভার মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভিড়ের মধ্যে মিশে থাকা এক ছোট্ট কিশোরীর তাঁর প্রতি ভালবাসা চোখে পড়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    প্রধানমন্ত্রীর ভালবাসা

    ছত্তিসগড়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই প্রচারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনসভায় দর্শকদের সারিতে একেবারে সামনের দিকে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক কিশোরী। তার হাতে প্রধানমন্ত্রীর একটি ছবি। নিজের হাতে মোদির সেই ছবিটি স্কেচ করেছে সে। যা দেখে মঞ্চ থেকেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি তোমার এই ছবি দেখেছি। তুমি অনেক বড় কাজ করেছ। আমি তোমাকে আশীর্বাদ করছি। কিন্তু, তুমি কতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবে? ক্লান্ত হয়ে পড়বে। এখানে পুলিশকর্মীদের আমি বলছি, ওই ছবি আমার কাছে পাঠিয়ে দিতে আর তোমার বসার ব্যবস্থা করে দিতে।” প্রধানমন্ত্রী তাঁকে আরও বলেন, “ওই ছবির পিছনে অবশ্যই তুমি তোমার ঠিকানা লিখে দেবে। আমি তোমাকে অবশ্যই চিঠি লিখব।” প্রধানমন্ত্রীর এই কথা শুনে করতালিতে ফেটে পড়ে জনসভা।

    কানকেরের বাসিন্দা ওই কিশোরীর নাম আকাঙ্খা ঠাকুর। প্রধানমন্ত্রী তার হাতে আঁকা ছবি গ্রহণ করেছেন এবং চিঠি দেবেন জানানোয় আপ্লুত সে। আকাঙ্খা জানিয়েছে, সে প্রধানমন্ত্রী মোদির ভক্ত। অনেকদিন তাঁর সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা ছিল। তাই বাড়ির কাছে প্রধানমন্ত্রী আসবেন শুনে একটি ছবি এঁকে নিয়ে আসে। প্রধানমন্ত্রীর চিঠির অপেক্ষায় রয়েছে আকাঙ্খা।

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্নের নথি প্রকাশ! ‘কালীঘাটে জমি দখল করে বাস করছেন,’ মমতাকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    আগামী ৭ ও ১৭ নভেম্বর, দু-দফায় ভোট হবে ছত্তিশগড়ে। এদিন নির্বাচনী প্রচারে বিরোধীদের একহাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের উন্নতিতে বিজেপি যে কাজ করছে তাকে বন্ধ করার চেষ্টা করছে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেসের ওপর মানুষের আর ভরসা নেই। কংগ্রেস আর উন্নতি কখনই একসঙ্গে থাকতে পারে না।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share