Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    Sadguru: “মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত”, বললেন সদগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ স্বাধীন হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। তার আটশো থেকে নশো বছর আগে ধ্বংস হতে বসেছিল ভারতের সংস্কৃতি। কিন্তু সেই সংস্কৃতি বেঁচে রয়েছে। মানবিক উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতি দুই ক্ষেত্রেই ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিন এমনই অভিমত পোষণ করলেন আধ্যাত্মিক নেতা সদগুরু (Sadguru)।

    সদগুরুর বক্তব্য

    স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এদিন কোয়েম্বাতুরের ঈশা যোগ সেন্টারে ভাষণ দিচ্ছিলেন সদগুরু। সেখানেই তিনি বলেন, “আটশো থেকে নশো বছর আগে আমরা বিপন্ন হতে বসেছিলাম। যা এই গ্রহের আর কোনও দেশকে হতে হয়নি। আমরা যখন গণহত্যার কথা বলি, তখন আমরা চেঙ্গিশ খানের কথা বলি, আমেরিকার উপজাতি অথবা আফ্রিকার মানুষদের ক্রীতদাসে পরিণত করার কথা বলি কিংবা অ্যাডফ হিটলার যেভাবে মানুষ নিধন যজ্ঞ করেছিলেন, তার কথা বলি। কিন্তু আমি আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই এই বলে যে, ভারতের মতো আর কোনও দেশকেই এভাবে বিধ্বস্ত হতে হয়নি।”

    ‘জীবন্ত স্পিরিট’

    ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়েও কীভাবে ভারত তার সংস্কৃতিকে ধরে রাখল, সে ব্যাখ্যাও এদিন দিয়েছেন সদগুরু (Sadguru)। তিনি বলেন, “এ দেশে অনেক কিছুই ঘটেছে। তা সত্ত্বেও দেশবাসী তাঁদের স্পিরিটটাকে ধরে রেখেছিলেন। তবে এই স্পিরিট দেশবাসীর ফাইটিং স্পিরিট নয়। এটা ভারতের একটা সুন্দর প্রকৃতি। এটা একটা জীবন্ত স্পিরিট। সচরাচর দেশবাসী তাঁদের মধ্যে ফাইটিং স্পিরিট পুষে রাখেন। তবে আমরা যাঁরা ভারতবাসী, আমাদের মধ্যে কোনও ফাইটিং স্পিরিট নেই। আমরা কারও সঙ্গে লড়াই করতে চাই না। আমরা শুধু চাই বাঁচতে, প্রত্যেককে বাঁচতে দিতে।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে ‘কালো দিন’ পালন সিন্ধ-বালোচ ফোরামের

    সদগুরু বলেন, “এটা এমন একটা জাতি, যা সর্বদা সভ্যতাকেই আঁকড়ে ধরে, বিশ্বকে আঁকড়ে ধরে। ভারত এটা করে তার সংস্কৃতি দিয়ে, তার সঙ্গীত দিয়ে, তার বিজ্ঞান দিয়ে, তার বাণিজ্য দিয়ে এবং সর্বোপরি তার আধ্যাত্মিক পদ্ধতি দিয়ে। এই পথেই আমরা বিশ্বকে প্রভাবিত করি।” তিনি (Sadguru) বলেন, “তাই স্বাধীনতার এই পুণ্য দিনে আসুন আমরা শপথ নিই আমরা যেন অন্তর্ভুক্তিকরণ করতে পারি। এবং এভাবেই বিশ্বনেতা হতে পারি। এমন একটা জাতি গঠন করতে পারি, যারা কেবল মানব কল্যাণের কথাই ভাববে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “হারতে শেখেনি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর নয়া ভারত”, স্বাধীনতা দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি।” মঙ্গলবার ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এবার ১০তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দিলেন মোদি।

    ডেস্টিনেশন ২০৪৭

    এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, “আমরা যখন কোনও কাজে মনস্থির করি, তখন সেই কাজটা আমরা করেই ছাড়ি। এ ব্যাপারে আমাদের ধারাবাহিক রেকর্ড রয়েছে। এই হচ্ছে নতুন ভারত। আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। ইয়ে ভারত না রুখতা হ্যায়, না ঠকতা হ্যায়, না হাঁফতা হ্যায়, আউর না হি হারতা হ্যায় (আজকের ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, হাঁপিয়ে ওঠে না অথবা হেরে যায় না)।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের লক্ষ্য হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়া। স্বাধীনতার শতবর্ষেই এটা হবে। আগামী পঁচিশ বছরের মধ্যে আমরা অবশ্যই ঐক্যের মন্ত্রের দিকে এগোব।”

    ‘এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল’

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমরা যখন নতুন পার্লামেন্ট ভবন গড়ার সিদ্ধান্ত নিই, তখন অনেকে অনেক কথা বলেছিলেন। কিন্তু আমাদের সরকার সেই ভবন তৈরি করেছে। গত পঁচিশ বছর ধরে নয়া পার্লামেন্ট ভবনই ছিল গোটা দেশের আলোচনার বিষয়বস্তু। কিন্তু এই মোদি, আমরা নয়া পার্লামেন্ট ভবন গড়ে তোলার কাজ শেষ করেছি নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। এই সরকার স্বলক্ষ্যে অটল। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে চলেছে।” প্রসঙ্গত, গত ২৮ মে নয়া পার্লামেন্ট ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সংসদের দুই সভা লোকসভা ও রাজ্যসভায় এই মর্মে প্রস্তাব পাশ করে সরকার। ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    আমেদাবাদের সবরমতি আশ্রমে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ পালনের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২১ সালের ১২ মার্চ তিনি ওই ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরকে ‘অমৃত কাল’ হিসেবে পালনের কথাও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে দিল্লির ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তার পর থেকে দেশে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারত দখল করছে পঞ্চম স্থান। যে জায়গাটা এতদিন দখল করেছিল ইংল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    PM Modi: আগামী বছরও লালকেল্লায় ভাষণ দেবেন মোদি, প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরও ফের লালকেল্লা থেকে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি। ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে  দেওয়া ভাষণে এমনই প্রত্যয় ঝরে পড়ল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কণ্ঠে। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে যে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসতে চলেছে, বারে বারে তা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর মুখে ফের একবার শোনা গেল সেই সুর-ঝঙ্কার।

    ‘জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি’

    তিনি বলেন, “আপনাদের দেশের উপলব্ধি, দেশের সংকল্প, গৌরবের কথা আপনাদের সামনে প্রস্তুত করব। আমি জনগণের জন্যই বেঁচে রয়েছি, জনগণের জন্যই স্বপ্ন দেখি, জনগণের জন্যই পরিশ্রম করি। দেশবাসী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য আমি দেশের কাজ করি, তা নয়, দেশকে আমি পরিবার ভাবি, তা-ই করি। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণের জন্য সেবক, দারোয়ান হয়েই থাকতে চাই।” দুর্নীতি, পরিবারবাদ এবং তুষ্টিকরণের রাজনীতি যে দেশের শত্রু, এদিনের বক্তৃতায় তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “দুর্নীতি, পরিবারবাদ ও তুষ্টিকরণের রাজনীতি আমাদের দেশের শত্রু। এই তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। ভারতকে বিশ্বপিতা করার সংকল্প পূরণ করতে হবে, চোখে চোখ রেখে তিন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে। দুর্নীতি দেশের ক্ষতি করেছে। পরিবারবাদ জনগণের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছে। তুষ্টিকরণ আমাদের দেশের বদনাম করেছে।”

    কংগ্রেসকে খোঁচা

    কংগ্রেসের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর খোঁচা, “ওদের লক্ষ্য হল দলের জন্য, দলের দ্বারা আর দলের জন্য কাজ করা।” ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৫জি-র লক্ষ্য পূরণে সমর্থ হয়েছে। এবার ৬জি পালন করতে চলেছে। ভারতে নতুন সংসদ করার কথা দিয়েছিলাম। সময়ের আগেই নতুন সংসদ ভবন তৈরি হয়েছে। এই ভারত আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। সংকল্প পূরণের পথে এগিয়ে চলে। এই ভারত থামে না, ক্লান্ত হয় না, পরাজিত হয় না।”

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারত পুরনো ভাবনা ছেড়ে লক্ষ্য স্থির করে লক্ষ্য পূরণের দিকে এগিয়ে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ লালকেল্লা থেকে আপনাদের সাহায্য, আশীর্বাদ নিতে এসেছি। গত কয়েক বছরে দেশকে যা বুঝেছি, তার থেকে বলছি, আজ স্বাধীনতার অমৃতকালে আমাদের শপথ নিতে হবে, ১০০ বছর স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সময় ভারতের জাতীয় পতাকা বিশ্বভারতের জাতীয় পতাকা হবে। আমাদের দেশ বিশ্বভারত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে”, মণিপুর প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে উঠে এল মণিপুর প্রসঙ্গ। মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লালকেল্লায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মণিপুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশের উত্তরপূর্ব, বিশেষ করে মণিপুরে বিগত কয়েক দিন ধরে হিংসা হয়েছে। সেখানে মা-বোনদের সম্মানহানি হয়েছে। তবে কয়েকদিন ধরে সেখানে শান্তি ফিরেছে। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শান্তি বজায় রাখার জন্য এবং সেখানকার সমস্যা মেটাতে এক সঙ্গে কাজ করবে। দেশবাসী মণিপুরের পাশে রয়েছে। শান্তির মাধ্যমেই সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।”

    শান্তিতেই সমাধানের পথ 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ ওঁদের পাশে রয়েছে এবং থাকবে। গোটা দেশ মণিপুরের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা ওখানে (মণিপুরে) শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাস্তা বের করব। আপনাদের আবেদন মণিপুরে শান্তি বজায় রাখুন। শান্তিতেই সমাধানের পথ বের হবে।” মণিপুরের (PM Modi) ঘটনা যে লজ্জাজনক, বাদল অধিবেশনেও লোকসভায় সেকথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, “এই ঘটনায় গোটা দেশের মাথা নত হচ্ছে। মণিপুরে মা-বোনদের অসম্মান যারা করেছে, তারা রেহাই পাবে না। মহিলাদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। আমি দেশের সমস্ত মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাব, তাঁরা যেন রাজ্যে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখেন।”

    ‘মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই’

    প্রধানমন্ত্রী এও বলেছিলেন, “অপরাধীকে কঠিনতম শাস্তি দেওয়ার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার উভয়েই যা কিছু সম্ভব, তা করেছে। আমি মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই যে আগামী সময় মণিপুরে শান্তি ফিরে আসবেই। আমি মহিলা ও মণিপুরের কন্যা-সহ রাজ্যের সমস্ত মানুষকে বলতে চাই যে দেশ আপনাদের সঙ্গে রয়েছে।” 

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তায় মাতঙ্গিনী হাজরা ও কনকলতা বড়ুয়ার নাম, জানুন তাঁদের ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, মেইতেই ও কুকিদের সংঘর্ষের জেরে অশান্তির আগুন লাগে চিত্রাঙ্গদার দেশ মণিপুরে। তফশিলি জাতির মর্যাদা দেওয়ার (PM Modi) দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছিলেন মেইতেইরা। তার জেরেই ৩ মে শুরু হয় সংঘর্ষ। পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু বাড়ি। মৃত্যুও হয়েছে শতাধিক মানুষের। জখমও হয়েছেন বহু মানুষ। ভাঙচুর, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। তার পরেই ধীরে ধীরে আয়ত্ত্বে আসে পরিস্থিতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ro Khanna: মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য রো খান্না

    Ro Khanna: মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য রো খান্না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে ভারতীয় কনস্যুলেটে এবং কানাডায় হিন্দু মন্দিরে খলিস্তানি হামলার নিন্দা করলেন আমেরিকার কংগ্রেসের ভারতীয় বংশোদ্ভূত সদস্য রো খন্না। তিনি বলেন, “কোনও ধর্মস্থানে হিংসা কাম্য নয়। সমস্যা থাকলে আলোচনা হোক। কিন্তু পাঞ্জাব ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এর কোনও অন্যথা হবে না।”

    শাস্তিযোগ্য অপরাধ

    প্রসঙ্গত, খান্নার দাদু অমরনাথ বিদ্যালঙ্কার বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী এবং লোকসভার সাংসদও হয়েছিলেন। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসে নির্বাচিত খান্না ভারতীয় বংশোদ্ভূত সমাজের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। ১৫ আগাস্ট স্বাধীনতা দিবসে লাল কেল্লার অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে ভারতে এসেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জাতির উদ্দেশে ভাষণ শুনবেন তিনি। এদিন সানফ্রান্সিসকোর ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন রো খান্না। তিনি বলেন, “আমরা যে কোনও রকমের হিংসা ও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের তীব্র বিরোধী। হিন্দু মন্দিরের উপর হামলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।”

    আরও পড়ুন: চাঁদেও ট্রাফিক জ্যাম! চন্দ্রযান-৩ ছাড়াও কক্ষপথে একাধিক স্যাটেলাইট

    শনিবার ফের খালিস্তানি জঙ্গিদের আক্রমণে উত্তাল হয়ে উঠেছিল কানাডা। ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় ভারত-বিরোধী (Anti India) এবং খালিস্তানি (Pro Khalistani) বিক্ষোভকারীরা ব্যাপকভাবে ভাঙচুর চালালো একটি হিন্দু মন্দিরে। তাণ্ডবের পর লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরের সামনের দরজায় খালিস্তান পন্থীদের বিতর্কিত পোস্টারও সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। মন্দিরটির সামনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে পাগড়ি বাঁধা এবং চাদরে মুখ ঢাকা দুই ব্যক্তিকে ওই পোস্টার সাঁটাতে দেখা গিয়েছে। 

    আমেরিকার পাশাপাশি কানাডার খালিস্তানপন্থীদের নিয়েও ক্রমশ উদ্বেগ বাড়ছে কেন্দ্র সরকারের। ইতিমধ্যেই ‘কিল ইন্ডিয়া’ নামে পোস্টার পড়েছে কানাডায়। পোস্টারে ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় কুমার বর্মা ও টরোন্টোর ভারতীয় কনসাল জেনারেল অপূর্ব শ্রীবাস্তবের ছবি রয়েছে।গত মাসে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় একটি গুরুদ্বারের সামনে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তথা খলিস্তান টাইগার ফোর্সের প্রধান হরদীপ সিং নিজ্জর। এর পর থেকেই টরোন্টো ও ভ্যাঙ্কুভারের মতো কানাডার প্রায় সমস্ত শহরে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় খালিস্তানপন্থীরা। এই দূতাবাসগুলিতেও হামলা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংর্ঘষের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল। সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন (India-China Border) সেনা সংঘর্ষের পর যুদ্ধ প্রায় বেঁধে গিয়েছিল। ২০২০-র ১৫ জুন। গালওয়ান (Galwan) উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত-চিন সেনা। জানা গেছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার সামাল দেওয়ার জন্য ওই ঘটনার পর রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। ৬৮ হাজারের বেশি সেনা জওয়ান, প্রায় ৯০টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র রাতারাতি আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতীয় বায়ুসেনার মাধ্যমে। তাঁদের পূর্ব লাদাখে মোতায়েন করা হয়। 

    ভারত-চিন বৈঠক

    ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘বিতর্কিত’ অংশে যুদ্ধাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে এখনও স্থির ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি নয়াদিল্লি। এই আবহে সেনার এই পদক্ষেপ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সোমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং চিনের শীর্ষ সেনা আধিকারিকেরা। সীমান্ত নিয়ে ১৯তম এই বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে বলে সেনা সূত্রের খবর। ভারতের তরফে এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রশিম বালি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    বায়ুসেনার নজরদারি 

    রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে সূত্রের খবর, নজরদারি হিসেবে বায়ুসেনার সু-৩০ এমকেআই এবং জাগুয়ার যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়েছিল। নজরদারি চালানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহের কাজ ছিল তাদের। রিপোর্ট অনুযায়ী, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাহিনী সহ অস্ত্রশস্ত্র পূর্ব লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মজুত করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ আক্রমণ করলে যাতে উপযুক্ত জবাব দেওয়া যায়, তারজন্য সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সংঘর্ষের পরেও নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা থাকায়, ভারতীয় বায়ুসেনা চিনা কার্যকলাপের উপর বাজপাখি নজরদারি রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে দূরবর্তী পাইলট বিমান (আরপিএ) মোতায়েন করে। প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আরও জানা গেছে গেছে যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোট ৯ হাজার টন ওজন বহন করেছিল বায়ুসেনার বিমানগুলি। নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে লালফৌজের গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে মোতায়েন করা হয় মিগ এবং রাফাল যুদ্ধবিমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Thane Hospital: থানের সরকারি হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জন রোগীর মৃত্যু, তদন্তের নির্দেশ 

    Thane Hospital: থানের সরকারি হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জন রোগীর মৃত্যু, তদন্তের নির্দেশ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জন রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের থানের (Thane Hospital) ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ হাসপাতালে। ইতিমধ্যে হাসপাতালের পরিকাঠামো নিয়ে অভিযোগ তুলেছে রোগীর পরিবারেরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই মৃত্যুর ঘটনা স্বীকার করেছে। এ বিষয়ে হাসপাতালের ডিনকে দুদিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলেছেন মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তানজি সাওয়ান্ত। ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (CM Eknath Shinde)।

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, বেসরকারি হাসপাতাল থেকে অধিকাংশ রোগীকে এই হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। অনেকের বয়স ৮০-এর ঊর্ধ্বে। ফলে হাসপাতালের (Chhatrapati Shivaji Maharaj Hospital) ওপর চাপ বেড়েছে। মৃত রোগীদের সকলেই প্রাপ্তবয়স্ক। তাঁদের মধ্যে ১২ জনের বয়স ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে। জানা গিয়েছে, হাসপাতালে ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে ১৩ জন, জেনারেল ওয়ার্ডের ৪ জন মারা গিয়েছে। মৃতদের মধ্যে ১০ জন মহিলা, ৮ জন পুরুষ। এঁদের মধ্যে ৬ জন থানে শহরের বাসিন্দা, ৪ জন কল্যাণ এলাকার, ৩ জন সাহাপুরের এবং ভিওয়ান্ডি, উলহাসনগর ও গোবান্দির একজন করে রয়েছেন। এছাড়া মৃত আরেক রোগী অন্য এলাকার বাসিন্দা এবং আরেকজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। মৃত রোগীদের কেউ কিডনির সমস্যা, কেউ ক্রনিক প্যারালাইসিস, কেউ আলসার, কেউ সেপ্টিসিমিয়া-সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছিলেন। আবার কেরোসিন পান করায় বিষক্রিয়ার জেরেও একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাহুল গান্ধীকে জোর ধাক্কা মোদির, বলছে রিপোর্ট

    রাজনৈতিক টানাপড়েন

    এদিকে, এই মৃত্যুর ঘটনা নিয়েও রাজনৈতিক টানাপড়েন শুরু হয়েছে। এই হাসপাতাল থানে পৌরনিগমের অন্তর্গত। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের শিবসেনা গোষ্ঠী এই পুরনিগমের ক্ষমতায় রয়েছে। ফলে তাদের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা গোষ্ঠী। অন্যদিকে, ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জন রোগীর মৃত্যুর ঘটনাটি ‘দুর্ভাগ্যজনক’ আখ্যা দিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধেই তোপ দেগেছেন এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। গত কয়েক দিনে ৫ রোগীর মৃত্যুর পরেও ‘প্রশাসনের ঘুম ভাঙেনি’ বলে তোপ দেগেছেন তিনি। প্রশাসনের তরফে অবশ্য গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন থানের পুর কমিশনার অভিজিৎ ভাঙ্গার। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে স্বয়ং এই ঘটনার নজরদারি করছেন। স্বাস্থ্য কমিশনের নেতৃত্বে স্বতন্ত্র একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। ওই কমিটিতে জেলা কালেক্টর, পুরপ্রধান, স্বাস্থ্য অধিকর্তা সহ মুম্বইয়ের জে.জে হাসপাতালের দুই চিকিৎসক রয়েছেন। আগামী ২ দিনের মধ্যে এই তদন্ত কমিটিকে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: মণিপুর হিংসায় আরও ন’টি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে, সব মিলিয়ে কত জানেন?

    Manipur Violence: মণিপুর হিংসায় আরও ন’টি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে, সব মিলিয়ে কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর হিংসায় (Manipur Violence) আরও ন’টি মামলার তদন্তভার বর্তাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের হাতে। সিবিআইয়ের আধিকারিকরা জানান, সব মিলিয়ে ১৭টি মামলার তদন্তভার পেল সিবিআই। তবে এই ১৭টি মামলায়ই সীমাবদ্ধ থাকবে না সিবিআই, আরও বেশ কয়েকটি মামলার তদন্তভারও পেতে পারে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। মহিলাদের প্রতি অপরাধ এবং যৌন নির্যাতনের ঘটনার তদন্তভারও দেওয়া হতে পারে সিবিআইকে। মণিপুরে সিবিআইয়ের হাতে যে আটটি মামলার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে দুটি মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ। আধিকারিকরা জানান, এর ওপর আরও ন’টি মামলার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে তাঁদের। তাঁরা জানান, চূড়াচাঁদপুর জেলায় যৌন নির্যাতনের যে ঘটনা ঘটেছে, সেই ঘটনার তদন্তভারও দেওয়া হতে পারে তাঁদের হাতে।

    চিত্রাঙ্গদার দেশে সিবিআই

    মণিপুরে (Manipur Violence) ঘটনার তদন্ত করাটা সিবিআইয়ের আধিকারিকদের কাছে খুবই জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ চিত্রাঙ্গদার দেশে যে হিংসার ঘটনা ঘটছে, তার শেকড় মূলত দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গভীরে। তদন্তকারীদের বিরুদ্ধে যাতে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ না ওঠে, তাই তদন্ত করতে গিয়ে আধিকারিকদের পা ফেলতে হচ্ছে সাবধানে। তদন্ত করতে গিয়ে সিবিআই আধিকারিকরা যেসব নমুনা সংগ্রহ করেছে, পরীক্ষার জন্য সেগুলি পাঠানো হবে সেন্ট্রাল ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে। মহিলা সংক্রান্ত যেসব মামলার তদন্তে নেমেছে সিবিআই, সেগুলিতে মহিলা আধিকারিকদের কাজে লাগানো হয়েছে। নির্যাতিত মহিলাদের বয়ান রেকর্ড এবং প্রশ্ন করার জন্যও কাজে লাগানো হচ্ছে ওই মহিলা আধিকারিকদের।

    আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    ৩ মে হিংসা শুরু হয় মণিপুরে (Manipur Violence)। মেইতেই এবং কুকিদের সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয় উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি এই রাজ্য। হিংসায় মৃত্যু হয়েছে ১৬০ জনের। জখমও হয়েছেন কয়েকশো। দীর্ঘদিন ধরে তফশিলি জাতির দাবি জানিয়ে আসছেন মেইতেইরা। এই নিয়েই শুরু হয় সংঘর্ষ। এদিকে, দোরগোড়ায় স্বাধীনতা দিবস। তার আগে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হল মণিপুরে। পুলিশ জানিয়েছে, উপদ্রুত অঞ্চলে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র এবং গোলা-বারুদ। স্বাধীনতা দিবসে বনধের ডাক দিয়েছে উপত্যকার কয়েকটি সংগঠন। এক আধিকারিক বলেন, শনিবার চূড়াচাঁদপুরে পিস গ্রাউন্ডে স্বাধীনতা দিবসের রিহার্সাল হয়েছে। অংশ নিয়েছিল বিএসএফ, পুলিশ এবং অসম রাইফেলস।

    আরও পড়ুুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, দেওয়ালে ভারত-বিরোধী পোস্টার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Amit Shah: “আমরা দেশের জন্য বাঁচি, কেউ থামাতে পারবে না”, গুজরাটের অনুষ্ঠানে বললেন শাহ

    Amit Shah: “আমরা দেশের জন্য বাঁচি, কেউ থামাতে পারবে না”, গুজরাটের অনুষ্ঠানে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা দেশের জন্য বাঁচি। কেউ আমাদের এই কাজ থেকে থামাতে পারবে না।” রবিবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন গুজরাটের আমেদাবাদে তিনি সূচনা করেন তিরঙ্গা যাত্রার। সেখানেই শাহ বলেন, “স্বাধীনতার ৭৫ বছর চলছে। আমরা দেশের জন্য প্রাণ দিতে পারিনি। কারণ তার আগেই ভারত স্বাধীনতা অর্জন করেছে। কিন্তু দেশের জন্য বাঁচা থেকে আমাদের কেউ থামাতে পারবে না।”

    তিরঙ্গাময় দেশ

    গত বছর স্বাধীনতা দিবসের কথাও মনে করিয়ে দেন শাহ। বলেন, “২০২২ সালে দেশে এমন কোনও বাড়ি ছিল না, যেখানে তিরঙ্গা ওড়েনি। যখন দেশের প্রতিটি বাড়িতে তিরঙ্গা ওড়ে, তখন গোটা দেশটাই তিরঙ্গাময় হয়ে ওঠে। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের’ সময় প্রধানমন্ত্রী গোটা দেশের মধ্যে দেশপ্রেম বোধের বীজ বপন করেছেন।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “২০২৩ সালের ১৫ অগাস্ট আজাদি কা অমৃত মহোৎসব শেষ হচ্ছে। তবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ২০২৩ সালের ১৫ অগাস্ট থেকে ২০৪৭ সালে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত আমরা আজাদি কা অমৃত কাল উদযাপন করব। স্বাধীনতার ৭৫ বছর থেকে ১০০ বছর পর্যন্ত ভারতকে প্রতিটি ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা বাঁচব।”

    সীমান্তে পরিকাঠামো 

    প্রসঙ্গত, শনিবার দু দিনের গুজরাট সফরে এসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কচ্ছে ভারত-পাক সীমান্তে পরিকাঠামো গড়ে তোলার প্রকল্পের উদ্বোধনও করেন তিনি। দেশ রক্ষায় বিএসএফের ভূয়সী প্রশংসাও করেন শাহ। বিএসএফের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন সীমান্তে সুরক্ষা ও পরিকাঠামোর উন্নতিকল্পে শাহ কোটেশ্বর এলাকায় বিএসএফের জন্য একটি আঘাটার শিলান্যাস করেন শাহ। চিড়িয়ামোড়-বিয়ারবেট লিঙ্ক রোডেরও উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। হরমি নালা এলাকায় একটি ওপি টাওয়ারেরও উদ্বোধন করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আঘাটাটি তৈরি (Amit Shah) করতে খরচ হবে ২৫৭ কোটি টাকা। প্রকল্পটি গড়ে উঠবে ৬০ একর জমিতে। ক্রিক এলাকায় ওয়াটার ভেসেল চালাতে এই জলাশয়টি ব্যবহার করা হবে। ক্রিক এলাকায় জলপথে নিরাপত্তা রক্ষার কাজেও লাগবে ওই আঘাটা। বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হরমি নালা এলাকায় যে ওপি টাওয়ার হচ্ছে, সেজন্য ব্যয় হবে তিন কোটি টাকা। এই টাওয়ার থেকে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাবেন বিএসএফের জওয়ানরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Independence Day 2023: স্বাধীনতা দিবসে বিরাট অনুষ্ঠান, কী হবে লালকেল্লায় জানেন?

    Independence Day 2023: স্বাধীনতা দিবসে বিরাট অনুষ্ঠান, কী হবে লালকেল্লায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day 2023) এবারও লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা তুলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে’র বর্ষপূর্তি হচ্ছে। তাই এবার ১৫ অগাস্ট পালিত হবে ঘটা করে। এদিন পতাকা তোলার পর জাতীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত থাকবেন প্রায় ১৮০০ বিশেষ অতিথি।

    ‘জন ভাগীদারি’

    ‘জন ভাগীদারি’র অংশ হিসেবেই উপস্থিত থাকবেন এঁরা। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ভাইব্র্যান্ট গ্রামগুলির সরপঞ্চ, ফারমার প্রডিউসার অর্গানাইজেশনস স্কিমের প্রতিনিধিরা এবং প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টের শ্রম যোগীরা, খাদি কর্মীরা, সীমান্তে যাঁরা রাস্তা তৈরিতে যুক্ত ছিলেন তাঁরা, যাঁরা অমৃত সরোবর তৈরি করছেন তাঁরা, হর ঘর জল যোজনার কর্মীরা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, নার্স এবং মৎস্যজীবীরাও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এই অনুষ্ঠানে। গোটা রাজধানীর ১২টি জায়গায় তৈরি করা হচ্ছে সেলফি পয়েন্ট।

    সেলফি প্রতিযোগিতা

    সরকারের (Independence Day 2023) তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে সেলফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। ১৫ থেকে ২০ অগাস্ট পর্যন্ত ওই সেলফি পাঠাতে হবে মাইগভ পোর্টালে। অংশগ্রহণকারীরা ১২টি সেলফি জোন থেকেই ছবি পাঠাতে পারবেন। সেই তুলেই তাঁরা আপলোড করবেন মাইগভ পোর্টালে। প্রতিটি সেলফি পয়েন্ট থেকে একজনকে নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ জয়ী হবেন ১২ জন। যাঁরা জয়ী হবেন, তাঁরা প্রত্যেকে ১০ হাজার করে টাকা পাবেন। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, মেজর নিকিতা নায়ার এবং মেজর জাসমিন কাউর জাতীয় পতাকা তুলতে সাহায্য করবেন প্রধানমন্ত্রীকে। যেই না জাতীয় পাতাকা তোলা হয়ে যাবে, তখনই অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Independence Day 2023) রবিবার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে গিয়ে বদলে দিয়েছেন প্রোফাইল পিকচার। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভারতের জাতীয় পতাকা। দেশবাসীকে ডিপির ছবি বদলে দেওয়ার আবেদনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রচেষ্টায় সাহায্য করতেও নাগরিকদের কাছে আবেদন করেছেন তিনি। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনের স্পিরিট হিসেবে আসুন, আমরা বদলে ফেলি আমাদের ডিপির ছবিগুলি। এবং এই মৌলিক প্রচেষ্টায় সবাই শামিল হই। এভাবে নিজের দেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করি।’ অগাস্টের ১৩-১৫ পর্যন্ত হর ঘর তিরঙ্গা প্রচারে অংশ নিতেও দেশবাসীকে আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share