Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Broadband: প্রত্যন্ত গ্রামেও ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা দিতে ১.৩৯ লক্ষ কোটি টাকার অনুমোদন মন্ত্রিসভার

    Broadband: প্রত্যন্ত গ্রামেও ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা দিতে ১.৩৯ লক্ষ কোটি টাকার অনুমোদন মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যন্ত গ্রামে ব্রডব্র্যান্ড (Broadband) পরিষেবা পৌঁছে দিতে ১.৩৯ লক্ষ কোটি টাকার অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। ভারত নেট প্রজেক্টের অধীনে কাজ হবে। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে ৬.৪ লক্ষ গ্রামে এই পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হবে। ভারত নেট প্রজেক্টের অধীনে ইতিমধ্যেই দেশের ১.৯৪ লক্ষ গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা। আগামী আড়াই বছরের মধ্যেই বাকি ৬.৪ লক্ষ গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হবে এই পরিষেবা। সূত্রের খবর, শুক্রবার সন্ধেয় বৈঠক বসে মন্ত্রিসভার। সেখানেই ১,৩৯,৫৭৯ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে। দেশের সব গ্রামের বাড়িতে এই ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা পৌঁছে দিতেই বরাদ্দ করা হয়েছে ওই পরিমাণ টাকা।

    ভারত ব্রডব্র্যান্ড নেটওয়ার্ক লিমিটেড

    বিএসএনএলেরই একটি অংশ ভারত ব্রডব্র্যান্ড নেটওয়ার্ক লিমিটেডের (Broadband)। সূত্রের খবর, প্রতিটি বাড়িতে ফাইবার অপটিক পৌঁছে দিতে স্থানীয় এন্টারপ্রেনিয়ঁর সঙ্গে পাইলট প্রজেক্ট চালু হয়। এই পাইলট প্রজেক্ট চালু হয়েছিল দেশের চারটি জেলার গ্রামগুলিকে যুক্ত করতে। তার পর তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দেশের ৬০ হাজার গ্রামে। জানা গিয়েছে, গ্রাহকের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং কানেকশনের জন্য প্রয়োজনীয় বাড়তি ফাইবার দেবে ভারত ব্রডব্র্যান্ড নেটওয়ার্ক লিমিটেড। স্থানীয় সংস্থাই রক্ষণাবেক্ষণ করবে নেটওয়ার্কের।

    পাইলট প্রজেক্ট

    সূত্রের খবর, পাইলট প্রজেক্টে প্রায় ৩ হাজার ৮০০ সংস্থাকে কাজে লাগানো হয়েছিল। এরা কাজ করছিল দেশের ৬০ হাজার গ্রামে। এই সংস্থাগুলি ৩.৫১ লক্ষ ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা দিচ্ছে। জানা গিয়েছে, প্রতি বাড়িতে ফি মাসে গড় ডেটা ব্যবহৃত হয় ১৭৫ গিগাবাইট। মাসিক ব্রডব্র্যান্ড প্লানের মূল্য শুরু হয়েছে ৩৯৯ টাকা থেকে। সব মিলিয়ে দেশে ৩৭ লক্ষ রুট কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার পাতা হয়েছে। এর মধ্যে ভারত ব্রডব্র্যান্ড নেটওয়ার্ক লিমিটেড (Broadband) পেতেছে ৭.৭ রুট কিলোমিটার।

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতি, রাজবংশ এবং তুষ্টিকরণ ভারত ছাড়ো”, রেলের অনুষ্ঠানে ডাক প্রধানমন্ত্রীর

    সূত্রের খবর, গ্রামাঞ্চলে ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবা দেওয়ার প্রধান কারণ মানুষ যাতে বিশ্বের যে কোনও চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করাতে পারেন। তাছাড়া কোনও কোনও ব্যবসায়ী ইউটিউবে কোচিং করাচ্ছেন, ছেলেমেয়েরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসবে বলে টাকাপয়সা জমাচ্ছেন বাবা-মায়েরা, এজন্যও প্রয়োজন ব্রডব্র্যান্ডের। এছাড়াও আরও অনেক কাজ করার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে ব্রডব্র্যান্ড পরিষেবার। তাই প্রত্যন্ত গ্রামেও এই পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই কারণেই অনুমোদন করা হল টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “দুর্নীতি, রাজবংশ এবং তুষ্টিকরণ ভারত ছাড়ো”, রেলের অনুষ্ঠানে ডাক প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “দুর্নীতি, রাজবংশ এবং তুষ্টিকরণ ভারত ছাড়ো”, রেলের অনুষ্ঠানে ডাক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দুর্নীতি, রাজবংশ এবং তুষ্টিকরণ ভারত ছাড়ো।” রবিবার রেলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ‘অমৃত ভারত স্টেশন’ প্রকল্পের অধীনে পূর্ব রেলের ৫০৮টি স্টেশনের মানোন্নয়ন কর্মসূচির শিলান্যাস অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকেই তোপ দাগলেন বিরোধীদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ছাড়ো আন্দোলনে প্রাণিত হয়ে গোটা দেশ আজ বলছে দুর্নীতি, রাজবংশ এবং তুষ্টিকরণের ভারত ছাড়া উচিত।” এদিনের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে বিরোধীদের নেতিবাচক রাজনীতির সমালোচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    বিরোধীদের নেতিবাচক রাজনীতি

    তিনি (PM Modi) বলেন, “মোদি সরকার ভোটব্যাঙ্কের ঊর্ধ্বে উঠে উন্নয়নে প্রত্যয়ী। সেখানে বিরোধীরা নেতিবাচক রাজনীতি করছেন। না নিজেরা করবেন, না অন্যদের করতে দেবেন। এই চিন্তাভাবনা নিয়ে চলছেন বিরোধীরা।” বিরোধীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর তোপ, “সত্তর বছরে নিজেরা ওয়ার মেমোরিয়াল করেননি। কিন্তু ওয়ার মেমোরিয়াল তৈরি হওয়ার পর সমালোচনা করেছেন। নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধনেরও বিরোধিতা করেছেন। সর্দার প্যাটেলের মূর্তিরও সমালোচনা করেছেন বিরোধীরা।” তিনি বলেন, “নেতিবাচক রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে আমরা সদর্থক রাজনীতির পথে চলছি। আমরা আমাদের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছি। আমরা উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছি।”

    অমৃতকালে উন্নয়ন

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অমৃতকালে ভারত উন্নয়নের লক্ষ্যে এগোচ্ছে। নতুন শক্তি পাচ্ছে। নয়া উদ্যম। নয়া অঙ্গীকার। এবং এই উদ্যমেই ভারতীয় রেলের ইতিহাসে নয়া অধ্যায় শুরু হয়েছে।” তিনি বলেন, “আজ গোটা বিশ্বের নজর ভারতের দিকে। গোটা বিশ্বে ভারতের সম্মান বেড়েছে। বিশ্ববাসী ভারতকে সম্মানের চোখে দেখছে। এর দুটি কারণ। এক ভারতবাসী প্রায় তিরিশ বছর বাদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার নিয়ে এসেছে। দুই, সেই নিরঙ্কুশ সরকার ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, যা কঠিন চ্যালেঞ্জের স্থায়ী সমাধানের পথে পদক্ষেপ।” জোট সরকার বা মিলিজুলি সরকার যে উন্নয়ন করতে পারে না, সেই বার্তাও এদিন সুকৌশলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ৩ সেনা মৃত্যুর বদলা, উপত্যকায় ফের এনকাউন্টারে খতম ১ জঙ্গি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “প্রতিটি অমৃত ভারত স্টেশন  হবে সেই শহরের আধুনিক উচ্চাকাঙ্খা ও প্রাচীন ঐতিহ্যের মেলবন্ধনের প্রতীক।” রেলওয়ে সূত্রে খবর, যে স্টেশনগুলির উন্নয়ন হচ্ছে, সেগুলি রয়েছে ২৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। কাজ শেষ হবে দু বছরের মধ্যে। ব্যয় হবে ২৪ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। পুরো টাকাটাই দেবে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের হিংসার আগুন জ্বলল মণিপুরে, পুড়ে খাক ১৫ বাড়ি, গুলিতে জখম যুবক

    Manipur: ফের হিংসার আগুন জ্বলল মণিপুরে, পুড়ে খাক ১৫ বাড়ি, গুলিতে জখম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাতে ফের হিংসার আগুন জ্বলল মণিপুরে (Manipur)। বিষ্ণুপুর, চূড়াচাঁদপুরের পর এবার অশান্তির আগুনে পুড়ল ইম্ফল পশ্চিম জেলার লাংগল গ্রাম। এলাকার ১৫টি বাড়িতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা। ছোড়া হল এলোপাথাড়ি গুলিও। গুলির ঘায়ে জখম হন এক যুবক। তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। উন্মত্ত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় নিরাপত্তা বাহিনী। হিংসার এই ঘটনায় রবিবার দুপুর পর্যন্ত মৃত্যুর কোনও খবর মেলেনি। এদিকে, শনিবারই চেকন এলাকায় একটি বাণিজ্যিক ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। রবিবারও কারফিউ জারি রয়েছে পশ্চিম ইম্ফলে। আধাসেনার পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশও।

    বিষ্ণুপুরের কোয়াকতায় সংঘর্ষ

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে মণিপুরের (Manipur) বিষ্ণুপুরের কোয়াকতায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় অন্তত তিনজনের। এঁদের মধ্যে দুজন সম্পর্কে বাবা ও ছেলে। আর একজন গ্রামরক্ষী। একাধিক বাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সংঘর্ষ চলেছিল শনিবার ভোর পর্যন্ত। সংঘর্ষে জখম হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা রক্ষীও। জায়গাটি ঘন জঙ্গলে ঢাকা থাকায় যৌথবাহিনীর গুলিতে হামলাকারীদের কেউ নিহত কিংবা আহত হয়েছে কিনা, তা জানা যায়নি।

    অশান্তির শুরু 

    রাজধানী ইম্ফল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে বিষ্ণুপুর (Manipur) জেলা। জেলাটি মেইতেই অধ্যুষিত। ৩ মে অশান্তি শুরু হওয়ার পর এলাকা ছেড়ে পালায় কুকিরা। আবার চূড়াচাঁদপুর জেলায় কুকিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। সেখান থেকে পালিয়ে গিয়েছে মেইতেইরা। কোয়াকতা হল এই দুই জেলার মাঝামাঝি এলাকা। প্রশাসন জায়গাটিকে বাফার জোন হিসেবে আগলে রেখে চলছিল। শুক্রবার গভীর রাতে সংঘর্ষ শুরু হয় এখানেই।

    আরও পড়ুুন: প্রতারণার তথ্য লোপাট করতেই হামলা নুহর সাইবার ক্রাইম থানায়, দাবি হরিয়ানা সরকারের

    পুলিশ সূত্রে খবর, ওই রাতে বাফার জোন (Manipur) টপকে এলাকায় ঢুকে পড়ে কয়েকজন। এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে দুর্বৃত্তরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মেইতেইরা। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় অন্তত তিনজনের। তাঁরা মেইতেই জনগোষ্ঠীর। এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়েছিল। লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল আগুনও। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের জ্বলল অশান্তির আগুন। প্রসঙ্গত, ৩ মে অশান্তি শুরু হয় মণিপুরে। মেইতেইরা তফশিলি জাতির দাবি জানাচ্ছিল দীর্ঘদিন ধরে। তার প্রতিবাদ জানায় কুকি সহ বিভিন্ন জনজাতি। তার জেরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ি রাজ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Haryana: প্রতারণার তথ্য লোপাট করতেই হামলা নুহর সাইবার ক্রাইম থানায়, দাবি হরিয়ানা সরকারের

    Haryana: প্রতারণার তথ্য লোপাট করতেই হামলা নুহর সাইবার ক্রাইম থানায়, দাবি হরিয়ানা সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নুহ জেলার সাইবার ক্রাইম থানায় যে হামলা হয়েছিল, তা প্রমাণ নষ্ট করতেই। চলতি বছরের প্রথম দিকে যেসব প্রতারণার খবর ফাঁস হয়েছিল, সে সংক্রান্ত নথি নষ্ট করতেই হামলা চালানো হয়েছিল। শনিবার এমনই দাবি করল হরিয়ানা (Haryana) সরকার। ৩১ জুলাই নুহতে হিংসার ঘটনা ঘটে। সেই সময়ই হামলা হয় সাইবার ক্রাইম থানায়। হিংসায় সব মিলিয়ে খুন হন ছ’ জন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন দুজন হোমগার্ড এবং একজন ধর্মগুরুও।

    হিংসার নেপথ্যে

    জানা গিয়েছে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি শোভাযাত্রার পথ আগলানোয় শুরু হয় হিংসা। গত কয়েকদিন ধরে যে হিংসার আগুনে পুড়ছে গুরগাঁও-ও। হরিয়ানা সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, তল্লাশি চালানোর সময় যেসব প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়েছিল, সেগুলি নষ্ট করতেই হামলা চালানো হয়েছিল সাইবার পুলিশ স্টেশনে। এই থানায়ই সংরক্ষিত রয়েছে বিভিন্ন অপরাধ ও প্রতারণার তথ্য। গত এপ্রিলে ১০০ কোটি টাকার সাইবার প্রতারণার জাল ফাঁস করেছিল পুলিশ। হিংসার জেরে নুহ এখনও থমথমে।

    বন্ধ ইন্টারনেট

    হরিয়ানার (Haryana) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ বলেন, সাইবার ক্রাইম থানায় হামলার ঘটনার বিষয়টিকে হালকাভাবে নিচ্ছে না সরকার। তিনি বলেন, নুহ ক্রমেই নতুন জামতাড়ায় পরিণত হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডের জামতাড়া এলাকাটি ভারতের সাইবার ক্রাইম হাব হিসেবে কুখ্যাত। এদিকে, হিংসার আঁচ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, সেজন্য নুহ এবং পালওয়াল জেলায় মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ৭ অগাস্ট বিকেল ৫টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে এসএমএস পরিষেবা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা সরকার ৫ অগাস্ট পর্যন্ত এসএমএস এবং ইন্টারনেট পরিষেবা স্থগিত রেখেছিল।

    অন্যদিকে, নুহতে (Haryana) হিংসার মাঝে খুন করার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে আম আদমি পার্টির নেতা আহমেদ জাভেদের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রদীপ কুমার নামে বজরং দলের এক কর্মীকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করার ঘটনায় তিনি জড়িত। পুলিশের দাবি, ৩১ জুলাই সোহানায় ওই খুন হয়। সেই খুনের ঘটনায় জড়িত ছিলেন জাভেদ।

    আরও পড়ুুন: শিখদের হত্যা করতে বলেছিলেন জগদীশ টাইটলার! চার্জশিটে দাবি সিবিআইয়ের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Jagdish Tytler: শিখদের হত্যা করতে বলেছিলেন জগদীশ টাইটলার! চার্জশিটে দাবি সিবিআইয়ের

    Jagdish Tytler: শিখদের হত্যা করতে বলেছিলেন জগদীশ টাইটলার! চার্জশিটে দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি পদবি বিতর্কে সাময়িক স্বস্তি মিলেছে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর। তবে ফের অস্বস্তিতে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। এবার শিখ-নিধনের অভিযোগে খুনের মামলা দায়ের হল প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জগদীশ টাইটলারের (Jagdish Tytler) বিরুদ্ধে। চার্জশিটে সিবিআই জানিয়েছে, ১৯৮৪ সালে শিখ বিরোধী মামলায় জগদীশ শিখদের হত্যা করার জন্য জনতাকে প্ররোচিত করেছিলেন।

    প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান

    চার্জশিটে যে প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, সেখানে তাঁর দাবি, জগদীশ প্রথমে শিখদের হত্যা করতে জনতাকে বলেছিলেন। পরে বলেছিলেন, তাঁদের দোকান এবং মূল্যবান সামগ্রী লুট করতে। চার্জশিটে এও দাবি করা হয়েছে, কংগ্রেস নেতা দাঙ্গাকারীদের এই বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন যে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হবে না। তাঁর (Jagdish Tytler) সংসদ ক্ষেত্রে অন্য কংগ্রেস সাংসদের আসনের তুলনায় বেশি শিখকে হত্যা করা হয়েছে কিনা, তাও তুলনা করে দেখছিলেন ওই কংগ্রেস নেতা। তিনি তাঁর অনুগামীদের আরও শিখকে আক্রমণ করতে বলেছিলেন।

    হত্যায় প্ররোচনা 

    চার্জশিটে প্রত্যক্ষদর্শীর দাবি, সেদিন জগদীশ একটি সাদা অ্যাম্বাসাডরে করে এসেছিলেন এবং জনতাকে প্ররোচিত করছিলেন। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর দুই শিখ দেহরক্ষীর গুলিতে খুন হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তার পরেই দেশের বিভিন্ন অংশে শুরু হয় শিখদের ওপর অত্যাচার। চার্জশিটে বলা হয়েছে, ১৯৮৪ সালের ১ নভেম্বর টাইটলার জনতাকে শিখদের হত্যা করতে প্ররোচিত করেছিলেন। যার জেরে দিল্লির পল বাঙ্গাস গুরুদ্বারে আগুন লাগানো হয় এবং শিখ সম্প্রদায়ের তিনজনকে হত্যা করা হয়। জনতাকে প্ররোচিত করার পর ঘটনাস্থল থেকে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় টাইটলারকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ব্যালটের পর ইভিএম খেতে তৈরি তৃণমূল’’, নন্দীগ্রামে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    দাঙ্গায় পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে তাঁর দোকান। এমন এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানও দেওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের চার্জশিটে। ওই প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, “তিনি (টাইটলার) (Jagdish Tytler) একটি গাড়িতে করে এলেন এবং জনতাকে বললেন প্রথমে শিখদের হত্যা কর, পরে লুট কর তাদের দোকান।” চার্জশিটে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে আরও এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান। সেখানে তিনি বলেছেন, “আমি (টাইটলার) তোমাদের আশ্বস্ত করছি, তোমাদের কিছুই হবে না। তোমরা শুধু শিখদের হত্যা কর।” সিবিআইয়ের দাবি, দাঙ্গায় যে জগদীশ টাইটলার জড়িত ছিলেন, সে ব্যাপারে যথেষ্ট সাক্ষ্য প্রমাণ রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashmir 370 article: ভূস্বর্গে অশান্তির আঁচ! ৩৭০ ধারা রদের চতুর্থ বার্ষিকীতে ফের গৃহবন্দি মেহবুবা মুফতি

    Kashmir 370 article: ভূস্বর্গে অশান্তির আঁচ! ৩৭০ ধারা রদের চতুর্থ বার্ষিকীতে ফের গৃহবন্দি মেহবুবা মুফতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহবন্দি পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা (Kashmir 370 article) বিলোপের চতুর্থ বার্ষিকীর দিনেই ফের গৃহবন্দি করা হল তাঁকে। শুক্রবার রাতে গৃহবন্দি করা হয়েছে তাঁর দলের আরও কয়েকজন নেতাকে।

    গৃহবন্দি মুফতি 

    শনিবার ট্যুইট-বার্তায় মুফতি লেখেন, দলের অন্য পিডিপি নেতাদের পাশাপাশি আমিও গৃহবন্দি হয়ে রয়েছি। মধ্যরাত থেকে ধরপাকড় চলছিল। বেআইনিভাবে থানায় আটক করে রাখা হয়েছে দলের সদস্যদের। উপত্যকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলে সুপ্রিম কোর্টে দাবি করছে ভারত সরকার। ভয় পেয়েই যে এমন কাজ করছে, তা স্পষ্ট। তাঁর দাবি, একদিকে অনুচ্ছেদ ৩৭০ প্রত্যাহারের পূর্তিতে কাশ্মীরিদের উৎসবে শামিল হতে আহ্বান জানানো হচ্ছে। তার জন্য বড় বড় পোস্টার, ব্যানার ঝোলানো হয়েছে শ্রীনগর সহ চারিদিকে। কিন্তু নৃশংস আচরণের মাধ্যমে কাশ্মীরের আবেগকেই পদদলিত করা হচ্ছে। মুফতি লিখেছেন, যে সময় অনুচ্ছেদ ৩৭০ (Kashmir 370 article) প্রত্যাহার করা নিয়ে মামলার শুনানি চলছে, আশাকরি, সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। 

    শুনানি চলছে সাংবিধানিক বেঞ্চে

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার নিয়ে একটি সভা করার জন্য প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়েছিল মুফতির দল। সেই আবেদন খারিজ করে দেয় প্রশাসন। এর পরেই মুফতিকে গৃহবন্দি করা হয় বলে খবর। যদিও সভার অনুমতির বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। 

    প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে সংবিধানের ৩৭০ (Kashmir 370 article) নম্বর অনুচ্ছেদ নিয়ে শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চে। কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের বৈধতা বিচার করছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাংবিধানিক বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: “রাজ্য কেন অভিযুক্তের হয়ে কথা বলছে?”, উলুবেড়িয়া ধর্ষণকাণ্ডে প্রশ্ন হাইকোর্টের

    জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভাই যেখানে কার্যকর নয়, সেখানে ধারা প্রত্যাহার বা সেই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া আদৌ সম্ভব কিনা, কেন্দ্রের উদ্দেশে প্রশ্ন দেশের শীর্ষ আদালতের। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৮ অগাস্ট। ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে বাতিল করা হয় ৩৭০ ধারা। সেই সময় একবার গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিল ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতিকে। পরে অবশ্য মুক্তিও দেওয়া হয় তাঁদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kedarnath Yatra: উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগে ধসে মৃত ৩, এখনও নিখোঁজ ১৭, চলছে উদ্ধারকার্য

    Kedarnath Yatra: উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগে ধসে মৃত ৩, এখনও নিখোঁজ ১৭, চলছে উদ্ধারকার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে শুক্রবার যে ধস নেমেছিল, সেই ধসের কবলে মৃত ৩ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। জেলা সূত্রে খবর, কেদারনাথ (Kedarnath Yatra) থেকে ১৬ কিমি দূরে অবস্থিত গৌরীকুণ্ডে এই ধসের বিপর্যয় ঘটেছে। ধসে রাস্তা অবরুদ্ধ থাকার কারণে আপাতত কেদারনাথ যাত্রা বন্ধ। 

    কীভাবে ঘটেছিল ধস (Kedarnath Yatra)?

    গত বৃস্পতিবার রাত থেকেই ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে শক্রবার সকালে এই ধসের ঘটনা ঘটে। এরফলে কেদারনাথ যাত্রা (Kedarnath Yatra) আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। রাস্তার পাশেই থাকা দোকান এবং তাতে থাকা মানুষজন ধসের নিচে চাপা পড়েছেন। ধসের ফলে পাহাড়ের পাথর উপর থেকে নিচে মন্দাকিনী নদীর মধ্যে গিয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার থেকেই উদ্ধার কাজে তৎপর হয়েছিল বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। কিন্তু অত্যধিক বৃষ্টিপাতের কারণে উদ্ধারকাজ ব্যাপক বাধাপ্রাপ্ত হয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, ধসের সময় কয়েকজন স্থানীয় এবং বেশ কিছু নেপালের মানুষ ছিলেন। বর্তমানে এসডিআরএফ দল ঘটনা স্থলে পৌঁছে উদ্ধারের কাজ শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই গঙ্গোত্রী জাতীয় সড়ক ধসের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে রয়েছে। উত্তরাখণ্ড সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে এই বছর বর্ষায় এখনও পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে, ৩১ জন নিখোঁজ হয়েছেন এবং মোট ১১৭৬টি বাড়ি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

    বন্ধ কেদারনাথ যাত্রা

    প্রবল বৃষ্টিপাত এবং ধসের ফলে এই কেদারনাথ যাত্রা আপাতত বন্ধ হয়ে পড়েছে। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে এই পুণ্যার্থীদের কেদারনাথ যাত্রা চলার কথা। এই শ্রাবণ মাসেই কেদারনাথ মন্দিরে প্রচুর ভক্তের সমাগম হয়। কেদারনাথ (Kedarnath Yatra) যাওয়ার পথে গৌরীকুণ্ডে বিশেষ বিশ্রামাগার নেওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা থাকে। দেবী পার্বতীর নামে এই জায়গার নাম গৌরীকুণ্ড। এখানে রাস্তার পাশে প্রচুর দোকান ছিল। কিন্তু রাতভর অতিভারি বৃষ্টির ফলে ব্যাপক বিপর্যয় ঘটেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইন্ডিয়া নয়, বিরোধী জোটকে ডাকুন ঘমন্ডিয়া নামে”, এনডিএ সাংসদদের বৈঠকে পরামর্শ মোদির

    PM Modi: “ইন্ডিয়া নয়, বিরোধী জোটকে ডাকুন ঘমন্ডিয়া নামে”, এনডিএ সাংসদদের বৈঠকে পরামর্শ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইন্ডিয়া নয়, বিরোধীদের জোটকে ডাকুন ঘমন্ডিয়া নামে।” সম্প্রতি এই ভাষায়ই বিরোধীদের জোটকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার এনডিএর সহযোগী দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই বিরোধীদের মোকাবিলা কীভাবে করতে হবে, তার পথ বাতলে দেন তিনি। সম্প্রতি বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোটকে বিভিন্ন সময় নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষত, কংগ্রেসকে।

    ইউপিএ নাম বদলের কারণ

    তাঁর মতে, অতীতের কেলেঙ্কারি মুছে ফেলতেই ইউপিএ নাম বদলে হোয়াইটওয়াশ করতে চাইছে কংগ্রেস। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তারা ইউপিএ নাম বদলে ‘ইন্ডিয়া’ করেছে। তাদের এই নাম দেশপ্রেম দেখাতে নয়, দেশের সম্পদ লুঠ করতেই এটা করেছে তারা।” লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে মাত দিতে জোট বেঁধেছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে বৈঠকে বসেছিল তারা। সেখানেই ইউপিএর বদলে জোটের (PM Modi) নয়া নাম হয় ‘ইন্ডিয়া’। তাদের দাবি, যেহেতু তারা ‘ইন্ডিয়া’র ভাবাদর্শের জন্য লড়াই করছে, তাই জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’।

    প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ

    জোটের নয়া নামকরণের পর সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, “এই লড়াই এনডিএর সঙ্গে ইন্ডিয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ইন্ডিয়ার, বিজেপির আদর্শের সঙ্গে ইন্ডিয়ার।” বিজেপির সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী তাঁদের জাতভিত্তিক রাজনীতির ঊর্ধ্বে ওঠার পরামর্শ দেন। বলেন, “গোটা সমাজের নেতা হয়ে উঠুন।” এদিনের বৈঠকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের প্রসঙ্গও টানেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “বিহারের দিকে তাকান। নীতীশ কুমারকে দেখুন। অল্প কিছু আসন নিয়ে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারতেন না। কিন্তু বিজেপি তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করেছিল। এটাই এনডিএর ত্যাগ ভাবনা।”

    আরও পড়ুুন: বাফার জোন টপকে এলোপাথাড়ি গুলি মণিপুরে, সংঘর্ষে মৃত ৩, পুড়ে খাক ঘরবাড়ি

    প্রসঙ্গত, বছরখানেক আগে বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে আরজেডির হাত ধরেন নীতীশ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “সরকারি যেসব প্রকল্প কার্যকর হয়েছে, সেগুলিকে এনডিএ সরকারের প্রকল্প বলে প্রচার করুন। আর বলুন, একমাত্র এনডিএ-ই পারে দেশকে একটা স্থায়ী সরকার দিতে। দেশে এনডিএ সরকারের অবদান তুলে ধরতে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারও করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Viral Video: কিং কোবরাকে শ্যাম্পু মাখিয়ে স্নান করাচ্ছেন যুবক! ভাইরাল ভিডিও ঘিরে শোরগোল

    Viral Video: কিং কোবরাকে শ্যাম্পু মাখিয়ে স্নান করাচ্ছেন যুবক! ভাইরাল ভিডিও ঘিরে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও ঘিরে এখন জোর চর্চা। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি কিং কোবরা সাপকে শ্যাম্পু মাখিয়ে স্নান করাচ্ছেন এক যুবক। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে। ভিডিও দেখে সাধারণ মানুষের তো চক্ষু চড়কগাছ। অনেকেই ভিডিও দেখে মন্তব্য করছেন যে, সাপের কামড়েই একদিন মৃত্যু হবে যুবকের।

    কী রয়েছে এই ভিডিওতে (Viral Video)?

    একটি কিং কোবরা বা শঙ্খচূড় সাপ কীভাবে পোষ্য হতে পারে! সেই চিত্র প্রতিফলিত হল ভিডিওর (Viral Video) স্নানের দৃশ্যতে। শুধু তাই নয়। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এই পোষ্য সাপটিকে গায়ে শ্যম্পু মাখিয়ে বাথরুমে স্নান করানো হচ্ছে। একটি ট্যুইটার পেজ থেকে এই ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এই ভিডিও দেখে রীতিমতো শোরগোল পড়েছে। অনেকেই বলছেন, সত্যই ভাবা যায় না! এই রকম একটি অবিশ্বাস্য ভিডিও। অনেকে কমেন্টে লিখেছেন স্নানের এই দৃশ্য অত্যন্ত বিরল!

    মানুষের প্রতিক্রিয়া

    সাধারণত সাপের প্রতি মানুষের একটা ভয় থাকেই। সেই সাপের বিষ থাকুক আর নাই থাকুক। তবে মানুষের গরু, বিড়াল, কুকুরের প্রতি পোষ্য স্বভাব দেখা যায়। এই ধরনের পোষ্যদের খাওয়ানো, আদর করা, স্নান করানোর দৃশ্যও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে চোখে পড়ে। তাই বলে সাপ! তাও আবার কিং কোবরা! এই ভিডিও শিহরিত করেছে নেট দুনিয়াকে। এই রকম বিষধর সাপকে বাথরুমে স্নান করানোর দৃশ্য খুব একটা সহজলভ্য নয়। অনেকেই কমেন্টে লিখছেন, এটাই হয়ত দেখার বাকি ছিল! নতুন ডিজিটাল যুগে বিষধর সাপ যে মানুষের বাথরুমে স্নান করতে পারে, তা ভাবাই যায় না। মূল ভিডিও (Viral Video) টির কমেন্টে গিয়ে একজন লিখেছেন, সাপকে স্নান করানো হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু একদিন এই সাপ আপনার প্রাণ কেড়ে নেবে। আরেক ব্যাক্তি লিখেছেন, সাপের সঙ্গে বন্ধুত্ব হতেই পারে কিন্তু সাবান দিয়ে স্নান! এই দৃশ্য আগে চোখে দেখিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: বাফার জোন টপকে এলোপাথাড়ি গুলি মণিপুরে, সংঘর্ষে মৃত ৩, পুড়ে খাক ঘরবাড়ি  

    Manipur: বাফার জোন টপকে এলোপাথাড়ি গুলি মণিপুরে, সংঘর্ষে মৃত ৩, পুড়ে খাক ঘরবাড়ি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur)। শুক্রবার রাতে মণিপুরের বিষ্ণুপুরের কোয়াকতায় শুরু হয়েছে নতুন করে সংঘর্ষ। মৃত্যু হয়েছে অন্তত তিনজনের। এঁদের মধ্যে দুজন সম্পর্কে বাবা ও ছেলে। আর একজন গ্রামরক্ষী। একাধিক বাড়িতে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে আগুন। সংঘর্ষ চলে শনিবার ভোর পর্যন্ত। জখম হন বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা রক্ষী। জায়গাটি ঘন জঙ্গলে ঢাকা থাকায় যৌথবাহিনীর গুলিতে হামলাকারীদের কেউ নিহত কিংবা আহত হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি।

    বাফার জোন

    রাজধানী ইম্ফল থেকে কুড়ি কিলোমিটার দূরে বিষ্ণুপুর (Manipur) জেলা। জেলাটি মেইতেই অধ্যুষিত। ৩ মে অশান্তি শুরু হওয়ার পর এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে কুকিরা। আবার চূড়াইচাঁদপুর জেলায় কুকিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। সেখান থেকে পালিয়েছে মেইতেইরা। কোয়াকতা হল এই দুই জেলার মাঝামাঝি এলাকা। প্রশাসন জায়গাটিকে বাফার জোন হিসেবে আগলে রেখে চলছিল। শুক্রবার গভীর রাতে সংঘর্ষ শুরু হয় এখানেই। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই রাতে বাফার জোন টপকে এলাকায় ঢুকে পড়ে কয়েকজন। এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে দুর্বৃত্তরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মেইতেইরা। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় অন্তত তিনজনের। তাঁরা মেইতেই জনগোষ্ঠীর।

    রাতভর গুলির লড়াই

    গুলির লড়াই চলে শনিবার ভোর পর্যন্ত। এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। কোয়াকতা থেকে দু কিলোমিটার আগে যে বাফার জোন রয়েছে, সেখানে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সংঘর্ষের খবর পেয়ে দ্রুত এলাকায় পৌঁছায় তারা। চলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনীও। তার পরেই আয়ত্ত্বে আসে পরিস্থিতি। বিষ্ণুপুর এলাকায় সংঘর্ষ হয়েছিল দিন দুই আগেও। সেদিন সংঘর্ষ (Manipur) হয় সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে মেইতেইদের। জখম হয়েছিলেন অন্তত ১৭ জন।

    আরও পড়ুুন: ফের রক্তাক্ত উপত্যকা! জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ সেনাকর্মীর

    বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র লুঠ করার চেষ্টা করেছিল। ঘটনার জেরে পূর্ব ও পশ্চিম ইম্ফলে ফের জারি করা হয় কারফিউ। মণিপুর পুলিশ জানিয়েছে, এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী। অবৈধভাবে গড়ে তোলা সাতটি বাঙ্কার ধ্বংস করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৩ মে অশান্তি শুরু হয় মণিপুরে। মেইতেইরা তফশিলি জাতির দাবি জানাচ্ছিল দীর্ঘদিন ধরে। তার প্রতিবাদ জানায় কুকি সহ বিভিন্ন জনজাতি। তার জেরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ি রাজ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share