Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BBC: জি-২০ দেশগুলির সম্মেলনে ব্রিটেন তুলল বিবিসি প্রসঙ্গ, কী জবাব দিল ভারত?

    BBC: জি-২০ দেশগুলির সম্মেলনে ব্রিটেন তুলল বিবিসি প্রসঙ্গ, কী জবাব দিল ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-২০ দেশগুলির সম্মেলনে ভারতে এসে বিবিসি প্রসঙ্গ তুললেন ব্রিটিশ বিদেশ সচিব জেমস ক্লিভারলি। দিল্লিতে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ দেশে বিবিসি’র (BBC) দুটি অফিসে আয়কর হানার প্রসঙ্গ তোলেন তিনি।

    গুজরাত দাঙ্গায় নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা নিয়ে বিবিসির (BBC) তৈরি তথ্যচিত্রকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে অনেক বিতর্ক শুরু হয়েছে। একজন ব্রিটিশ সাংসদ ইতিমধ্যে বিবিসির এই তথ্যচিত্রকে অতিরঞ্জিতও বলেছেন। এই আবহেই ব্রিটিশ সংবাদ প্রতিষ্ঠানের দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে আয়কর আধিকারিকেরা অভিযান চালান। কর্মীদের ফোন সিজ করেন।

    কী জবাব দিল ভারত

    সরকারি সূত্রের খবর, সৌজন্য বজায় রেখেই অতিথি বিদেশ সচিবকে কড়া জবাব দিয়েছেন ভারতের বিদেশ  এস জয়শঙ্কর। ক্লিভারলিকে তিনি বলেন, ‘ভারতে কর্মরত সমস্ত সংস্থাকেই এদেশের আইন সম্পূর্ণরূপে মেনে চলতে হবে, এদেশে আইনের শাসন রয়েছে। এই বিষয়ে কারোর কোনও ছাড় নেই। সংস্থার নাম বিবিসি (BBC) হলেও নয়।’

    আয়কর দফতর তখন কী বলেছিল

    প্রসঙ্গত, আয়কর দফতর আগেই জানিয়েছিল, বিবিসি-র (BBC) দফতরে আয়কর হানা রুটিন সমীক্ষার অংশ। সব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানেই আয়কর দফতর এমন সমীক্ষা চালায়। ব্রিটেনে বিবিসি অলাভজনক সংস্থা হলেও ভারতে একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসাবে নথিভুক্ত। ভারতের আয়কর আইন মেনেই তাদের প্রতিষ্ঠান চালাতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
  • ADR: নির্বাচনী বন্ডে তৃণমূলের ঝুলিতে কত কোটি টাকা এসেছে জানেন?

    ADR: নির্বাচনী বন্ডে তৃণমূলের ঝুলিতে কত কোটি টাকা এসেছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের মোট আয়ের ৯৬ শতাংশেরও বেশি অর্থ এসেছিল নির্বাচনী বন্ড থেকে। এই হিসেবে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে বিজেপিকেও ছাপিয়ে গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল। নির্বাচনী বন্ড থেকে অর্থ পাওয়া মানে কর্পোরেট সংস্থা বা বড় প্রতিষ্ঠানের থেকে আসা চাঁদা। এই চাঁদার বেশিরভাগই এসে জমা হয়েছে তৃণমূলের (TMC) ঝুলিতে।

    এডিআর (ADR)…

    নির্বাচন নিয়ে গবেষণা করে অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস, সংক্ষেপে এডিআর (ADR)। বৃহস্পতিবার ২০২১-২২ অর্থবর্ষে জাতীয় রাজনৈতিক দলগুলির আয়-ব্যয়ের খতিয়ান প্রকাশ করেছে এই সংস্থা। তাতেই দেখা গিয়েছে, একুশের বিধানসভা নির্বাচনের বছরে আয়ের নিরিখে তৃণমূল ছিল বিজেপির (BJP) পরেই। কংগ্রেসকে তৃতীয় স্থানে ঠেলে দিয়েছে তৃণমূল। আগের অর্থবর্ষের তুলনায় ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তৃণমূলের আয় বেড়েছিল প্রায় ৬৩৩ শতাংশ। এই আয়ের ৯৬ শতাংশেরও বেশি অর্থ এসেছিল নির্বাচনী বন্ড থেকে। বিরোধীরা অভিযোগ করেছিলেন, নির্বাচনী বন্ডের বেশিরভাগ চাঁদাই বিজেপির ঝুলিতে যাচ্ছে। এডিআরের রিপোর্টে কিন্তু প্রকাশ, সিংহভাগ চাঁদা গিয়েছে তৃণমূলের ঝুলিতে।

    আরও পড়ুুন: নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    জানা গিয়েছে, অরুণ জেটলি যখন অর্থমন্ত্রী ছিলেন, তখন নির্বাচনী বন্ড (ADR) চালু করে মোদি সরকার। ওই সময় নির্বাচনী বন্ডে স্বচ্ছতা আনার দাবি করেছিল তৃণমূল। তাদের দাবি ছিল, কোন কর্পোরেট সংস্থা কোন দলকে চাঁদা দিচ্ছে, তা আনা হোক তথ্যের অধিকার আইনের আওতায়। এডিআরের রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে বিজেপির মোট আয় ছিল প্রায় ১৯১৭ কোটি টাকা। তৃণমূলের আয় ছিল ৫৪৫.৭৫ কোটি টাকা। আর কংগ্রেসের আয় ছিল ৫৪১.২৭ কোটি টাকা। এই টাকার শতকরা ৭৪ ভাগ অর্থই খরচ করে ফেলেছে কংগ্রেস। যদিও অর্ধেক টাকা খরচ করতে হয়নি বিজেপি এবং তৃণমূলকে। নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে আয়েও কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দিয়েছে তৃণমূল। ওই অর্থবর্ষে এই খাতে বিজেপি আয় করেছে ১০৩৩ কোটি টাকা। তৃণমূলের আয় ছিল ৫২৮ কোটি টাকা। আর কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ২৩৬ কোটি টাকা। এডিআরের (ADR) ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, দেশের আটটি জাতীয় দলের সম্মিলিত আয় ৩,২৮৯.৩৪ কোটি টাকা। এর ৫৮.২৮ শতাংশই গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     

     

  • Chief Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Chief Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ দীর্ঘ দিনের। নির্বাচন কমিশনকে ‘কলঙ্ক’ মুক্ত করতে ঐতিহাসিক রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিল, এখন থেকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আর একাধিপত্য থাকবে না কেন্দ্রের। তার বদলে এঁদের নিয়োগ করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM), বিরোধী দলনেতা ও প্রধান বিচারপতির যৌথ কমিটি। নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই রায় বলে উল্লেখ করা হয়েছে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে।

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner)…

    বৃহস্পতিবার বিচারপতি কে এম জোসেফের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার প্রধান বিরোধী দল ও প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে একটি কমিটি গড়তে হবে। এই কমিটির সুপারিশ মেনেই নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করবেন রাষ্ট্রপতি। যদি কখনও লোকসভায় বিরোধী দলনেতা পদে কেউ না থাকেন, তাহলে বৃহত্তম বিরোধী দলের নেতাকেই এই কমিটিতে নেওয়া হবে।

    শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চের রায়ে বলা হয়েছে, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Chief Election Commissioner) এবং আরও দুই নির্বাচনী আধিকারিক যাঁরা দেশজুড়ে ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের নিয়োগ করা হবে নয়া নিয়মে। তিন সদস্যের প্যানেলের অনুমোদন নিয়ে তাঁদের নিয়োগ করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি।

    আরও পড়ুুন: সংগঠনের বিস্তার প্রয়োজন, পরিকল্পনা করতে পানিপথে তিনদিনের বৈঠকে আরএসএস

    বিচারপতি কে এম জোসেফের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ হওয়া উচিত। নির্বাচন কমিশনকে সেই স্বচ্ছতা বজায় রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এও বলা হয়েছে, গণতন্ত্রে স্বচ্ছ নির্বাচন হওয়া জরুরি। নাহলে তার ফল ধ্বংসাত্মক হতে পারে। সেই কারণে সিবিআই প্রধান নিয়োগের পদ্ধতিতেই নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) নিয়োগ করার কথা বলা হয়েছে আদালতের রায়ে। প্রসঙ্গত, এতদিন প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ মেনে এই তিন আধিকারিককে নিয়োগ করতেন রাষ্ট্রপতি। সাধারণত প্রাক্তন আমলাদেরই নিয়োগ করা হয় এই পদে।

    পাঁচ সদস্যের যে সাংবিধানিক বেঞ্চ এই রায় দিয়েছেন, সেই বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি কেএম জোসেফ, বিচারপতি অজয় রাস্তোগী, বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু, বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং বিচারপতি সিটি রবিকুমার। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে, যতদিন না নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে সংসদে কোনও আইন তৈরি হচ্ছে, ততদিন এই পদ্ধতি বজায় থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • RSS: সংগঠনের বিস্তার প্রয়োজন, পরিকল্পনা করতে পানিপথে তিনদিনের বৈঠকে আরএসএস

    RSS: সংগঠনের বিস্তার প্রয়োজন, পরিকল্পনা করতে পানিপথে তিনদিনের বৈঠকে আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালে শতবর্ষপূর্তি আরএসএসের (RSS)। এই উপলক্ষে গোটা দেশে এক লক্ষ শাখা খোলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য পূরণ হতে আরও কিছুটা বাকি। তার ওপর আগামী বছরই রয়েছেন মহারণ। লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরানো প্রয়োজন। সামনেই ৬টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এসবের জন্য চাই সঠিক পরিকল্পনা। বিরোধীদের মাত দিতে তৈরি করা প্রয়োজন সঠিক রণকৌশল। এই রণকৌশল স্থির করতেই চলতি মাসের ১২-১৪ তারিখ পর্যন্ত হরিয়ানার পানিপথে বৈঠকে বসতে চলেছে আরএসএসের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক গোষ্ঠী অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভা (Akhil Bharatiya Pratinidhi Sabha)।

    আরএসএস (RSS)… 

    গত বছর আরএসএসের বৈঠকে গোটা দেশে এক লক্ষ শাখা খোলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে খোলা হয়েছে ৮০ হাজার কেন্দ্র। আরএসএসের শতবর্ষপূর্তি হবে ২০২৫ সালে। তার আগেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এই যে বাকি ২০ হাজার শাখা কীভাবে খোলা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হবে তিনদিনের ওই বৈঠকে। বৈঠকে যোগ দেবেন প্রায় ১৪০০ কর্মী।

    বুধবার আরএসএসের (RSS) মুখপাত্র সুনীল আম্বেকর বলেন, গত এক বছরের কার্যকলাপের রিভিউ হবে তিনদিনের ওই সভায়। ২০২৩-২৪ সালের পরিকল্পনা ও রণকৌশলও ছকা হবে। আরএসএস সূত্রে খবর, কর্মকর্তা তৈরি করা এবং তাঁদের প্রশিক্ষণ নিয়েও আলোচনা হবে। সুনীল বলেন, আগামী বছর আরএসএসের শতবর্ষ উৎসব শুরু হতে চলেছে। তাই শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানের রূপরেখা নিয়েও বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা ছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করা হবে সেখানে। আরএসএসের এই তিনদিনের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন সরসংঘচালক মোহন ভাগবত সহ সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। আরএসএসের একটি সূত্রের খবর, বৈঠকে দেশে হিন্দুত্বের বিকাশ, মুসলিমদের ভূমিকা, ধর্মান্তকর ছাড়াও বিলগ্নিকরণের মতো বিষয় নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা।

    আরও পড়ুুন: ‘ভবিষ্যতের শহরের কথা ভেবে পরিকাঠামো গড়া জরুরি’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আরএসএস (RSS) সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পানিপথের এই সভা থেকেই রাজ্যওয়াড়ি এবং কেন্দ্রীয়ভাবে আগামী এক বছর সংঘের কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। এই সভায় বাংলা থেকে ৮৬ জন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকতে পারেন। এর মধ্যে তিনটি প্রান্ত থেকে ৩২ জন প্রতিনিধি এবং ৫৪ জন বিভাগীয় কর্মী উপস্থিত থাকতে পারেন। প্রসঙ্গত, বাংলায় শাখার সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত স্বয়ং। তবে তাতেই থেমে থাকতে রাজি নন আরএসএস কর্তারা। এবার প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি পঞ্চায়েতে সংগঠনের বিস্তার চান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • PM Modi: ‘ভবিষ্যতের শহরের কথা ভেবে পরিকাঠামো গড়া জরুরি’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘ভবিষ্যতের শহরের কথা ভেবে পরিকাঠামো গড়া জরুরি’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরের উন্নয়নে ভারত (India) সার্কুলার অর্থনীতিকে প্রধান ভিত্তি করছে। বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, যদি এই পন্থা আগে অবলম্বন করা হত, তাহলে দেশের বিভিন্ন শহরে পাহাড় প্রমাণ জঞ্জাল জমত না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে শহরের আবর্জনার ৭৫ শতাংশই প্রসেস করা হচ্ছে। ২০১৪ সালে এর পরিমাণ ছিল মাত্র ১৪-১৫ শতাংশ। তিনি বলেন, সুপরিকল্পিত শহরগুলি দেশের ভাগ্য নির্ধারণ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে যদি দেশের ৭৫টি শহরেও সুপরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন করা হত, তাহলে বিশ্বের দরবারে ভারতের ভাবমূর্তি অন্যরকম হত। তিনি বলেন, ভারতে দ্রুত নগরায়ন হচ্ছে। ভবিষ্যতের কথা ভেবে পরিকাঠামো গড়ে তোলা খুবই জরুরি।

    মোদি (PM Modi) বলেন…

    এদিন বাজেট-উত্তর ওয়েবমিনারে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। আলোচনার বিষয় ছিল ‘আরবান ডেভেলপমেন্ট উইথ ফোকাস অন প্ল্যানিং’। তিনি জানান, আবর্জনা প্রসেস করা হলে অনেক সুযোগেরই দ্বার খুলে যায়। কারখানাগুলো এগুলোকে কাজে লাগাতে পারে। দেশবাসীর কাছে তাঁর আবেদন, এই জাতীয় স্টার্টআপগুলিকে সমর্থন করুন। বলুন, বড় কাজ করছেন। তিনি বলেন, কোনও কোনও শহরে ব্যবহৃত জলও কারখানার কাজে লাগানো হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আরবান প্ল্যানিং আমাদের শহরগুলির ভাগ্য নির্ধারন করে। এবং এই সমস্ত সুপরিকল্পিত শহর ভারতের ভাগ্য নির্ধারণ করে। তিনি বলেন, আমাদের নয়া শহরগুলি অবশ্যই জঞ্জালমুক্ত হবে। নিশ্চিত জল মিলবে। জলবায়ু সহনশীল হবে।

    আরও পড়ুুন: কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগণনা! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে জয় কোন শিবিরের?

    শহুরে পরিকাঠামোর ওপর বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানোর ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। দোতলা, তিনতলা শহর গড়ার পরিকল্পনা করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ভারতের ভবিষ্যতের শহরগুলির পরিকল্পনা হওয়া উচিত অন্যভাবে। সেগুলি যেমন গঠনশৈলির দিক থেকে অনন্য হবে, তেমনি হবে জিরো লিক্যুইড ডিসচার্জ মডেল, নেট পজিটিভিটি অফ এনার্জি, এফিসিয়েন্সি অফ ল্যান্ড ইউজ, ট্রানজিট করিডরস। জনগণের সেবায় নিয়োজিত হবে আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স। শহরে খেলার মাঠ এবং সাইকেল চলাচলের জন্য আলাদা রাস্তা গড়ার প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পর থেকে গ্রামের উন্নয়নের পাশাপাশি তিনি জোর দিয়েছেন শহরের উন্নয়নের দিকেও। যার জেরে আধুনিক বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব ক্রমেই বাড়ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     

     

     

  • Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    Election Result 2023: উত্তর-পূর্বের তিন রাজ্যে আজ ভোট গণনা, কারা গড়বে সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপূর্বের ৩ রাজ্যে আজ ভোট গণনা (Election Result 2023)। বুথ ফেরত সমীক্ষাগুলিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি জোট। ত্রিপুরা ও ন্যাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটকে এগিয়ে রাখা হলেও মেঘালয়ে ত্রিশঙ্কু বিধানসভা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বুথ ফেরত সমীক্ষা বলছে বিরোধীরা সেখানে ২২টি আসন পেতে পারে। মেঘালয়ে খাতা খুলতে পারে তৃণমূলও। ত্রিপুরায় ভোট নেওয়া হয়েছিল ১৬ ফেব্রুয়ারি, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে ভোটগ্রহণ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। আজ ৩  রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ। সকাল ৮ টা থেকে ভোট গণনা শুরু হয়েছে।

    ত্রিপুরায় আসন সংখ্যা ৬০, মেঘালয় ৫৯ এবং নাগাল্যান্ডে ৫৯। কোহিমায় ডিসি অফিসে শুরু হয়েছে ভোটগণনা (Election Result 2023)। আগে পোস্টাল ব্যালট খোলা হবে। তারপর ব্যালট। নিরাপত্তায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিস। এনডিপিপি ও বিজেপি কার ভাগ্য খোলে এখন সেটাই দেখার। উল্লেখ্য, ত্রিপুরা বর্তমানে বিজেপির দখলে রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে যথাক্রমে ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি সরকার রয়েছে।

    আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগণনা! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে জয় কোন শিবিরের?

    ত্রিপুরায় ৬০টি আসনের মধ্যে ৪৮টি আসনের ট্রেন্ড এসেছে। ৩৯টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বাম ৮টি, টিএমপি ৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নাগাল্যান্ডে ৬০টি আসনের মধ্যে ৩২টির ট্রেন্ড এসেছে। এনডিপিপির সঙ্গে বিজেপির জোট ২৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, এনপিএফ ২টি আসনে, কংগ্রেস ১টিতে এবং অন্যরা ৩টি আসনে (Election Result 2023) এগিয়ে রয়েছে। মেঘালয়ে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার দল এনপিপি ৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে বিজেপি ও এনপিপি। প্রাথমিক প্রবণতায় ত্রিপুরায় বিজেপি এগিয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে। ৬০টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। একইসঙ্গে টিএমপি এগিয়ে রয়েছে ৩টি আসনে। নাগাল্যান্ডে বিজেপি জোটের সঙ্গে এনডিপিপি এগিয়ে রয়েছে ৬টি আসনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ১২২ বছরে উষ্ণতম ফেব্রুয়ারি কাটাল দেশ! ২০২৩-এর গ্রীষ্মকাল কেমন হতে চলেছে?

    Weather Update: ১২২ বছরে উষ্ণতম ফেব্রুয়ারি কাটাল দেশ! ২০২৩-এর গ্রীষ্মকাল কেমন হতে চলেছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯০১ সাল থেকে এত গরম ফেব্রুয়ারি দেখেনি গোটা দেশ (Weather Update)। ১২২ বছরের ইতিহাসে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস ছিল সবচেয়ে উষ্ণ। ফেব্রুয়ারিতেই শেষ নয়। তাপপ্রবাহ বাড়বে আরও বহুগুণ। এমনই পূর্বাভাস দিচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। 

    হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, এবারের ফেব্রুয়ারিতে ১৯০১ সালের পর সারা দেশে তাপমাত্রার মাসিক গড় ছিল সর্বোচ্চ। মার্চ মাসে উপকূলবর্তী অঞ্চল ছাড়া বেশিরভাগ অংশেরই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি থাকবে। অর্থাৎ ২০২৩- এর গরমে নাজেহাল হবেন দেশবাসী।

    ২০২০ সালের মধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি তাপপ্রবাহ দেখেছে রাজ্য। ২০১৫ সাল থেকে বাড়ছে দেশের সামগ্রিক তাপমাত্রা (Weather Update)। এক এক করে তাপপ্রবাহের শিকার হওয়া রাজ্যের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালের মধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি হয়ে গিয়েছে তাপপ্রবাহ ঘটে চলা রাজ্যের সংখ্যা। দেশে তাপপ্রবাহ হানা দেয় বর্তমানে ২৩টি রাজ্যে। গ্রীষ্মের স্বাভাবিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রার থেকে বেশি হবে এবারের তাপমাত্রা।

    হাওয়া অফিসের তরফে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে উত্তর ভারত, উত্তর-পশ্চিম ভারত এবং মধ্য ভারতের বেশ কিছু অংশে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেশি ছিল। ফেব্রুয়ারি মাসে এমন আবহাওয়া ভয়ঙ্কর গরম আসার ইঙ্গিত দিচ্ছে এ কথা বলাই যায়।

    আরও পড়ুন: ২০১৭ ট্রেন বিস্ফোরণ মামলায় ৭ আইএস জঙ্গিকে ফাঁসির সাজা এনআইএ আদালতের

    ভারতের আবহাওয়া দফতরের একজন সিনিয়র বিজ্ঞানী এসসি ভান জানিয়েছেন, ৩১ মে শেষ হওয়া আগামী তিন মাসে দেশের বেশিরভাগ অংশে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। তাপপ্রবাহের মাত্রা বাড়বে দিন দিন। আগামী মাসগুলিতে আরও বাড়বে উষ্ণতা। 

    সারা দেশে বৃষ্টিপাতের গড় স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। উত্তর-পশ্চিম ভারত, পশ্চিম মধ্য ভারত এবং পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু অংশে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। ভারতের উপকূলবর্তী অঞ্চলে বেশির ভাগ অংশে, পূর্ব-মধ্য ভারত এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু বিচ্ছিন্ন স্থানে স্বাভাবিক থেকে স্বাভাবিকের বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Yogi AdityaNath: যোগী রাজ্যে ফের বুলডোজার দাওয়াই! গুঁড়িয়ে দেওয়া হল খুনে অভিযুক্তের বাড়ি

    Yogi AdityaNath: যোগী রাজ্যে ফের বুলডোজার দাওয়াই! গুঁড়িয়ে দেওয়া হল খুনে অভিযুক্তের বাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসপি বিধায়ক রাজু পাল হত্যাকাণ্ডের সাক্ষী ছিলেন উমেশ পাল। গত শুক্রবার তাঁকে খুন করে দুষ্কৃতীরা। সাক্ষী হত্যার পরই মাফিয়ারাজ শেষ করার হুঙ্কার বিধানসভা থেকে দিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi AdityaNath)। গত সোমবারই পুলিশ এনকাউন্টারে নিহত হন এক অভিযুক্ত। আজ বুধবার সকালে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হয় আর এক দুষ্কৃতী জাফর আহমেদের বাড়ি।

    ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ

    আজ থেকে ১৮ বছর আগে ২০০৫ সালে খুন হয়েছিলেন বিএসপির বিধায়ক রাজু পাল। ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল সমাজবাদী পার্টির নেতা আতিক আহমেদের। তাঁর হত্যার ঘটনার অন্যতম সাক্ষী আইনজীবী উমেশ পালকে গত শুক্রবার প্রয়াগরাজে তাঁর বাড়ির সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করে ৫ জন দুষ্কৃতী। ঘটনায় মৃত্যু হয় উমেশ পালের দেহরক্ষীরও। সেই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে ফের আতিকের নামই উঠে আসে। পুলিশের দাবি, বর্তমানে আমদাবাদ জেলে বন্দি আতিকই পুলিশের কাছে নিজের জবানবন্দি দেওয়ার আগে ঘনিষ্ঠ লোকজনকে পাঠিয়ে খুন করিয়েছে উমেশ পালকে।

    সেই ঘটনায় দায়ের হওয়া এফআইআরে আতিক ছাড়াও তার স্ত্রী বিএসপি নেত্রী সাইস্তা পারভীন এবং ছেলে আসাদ আহমেদের নাম রয়েছে বলে সূত্রের খবর। সোমবার পুলিশের এনকাউন্টারে উমেশ পালকে খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত আতিক ঘনিষ্ঠ এক দুষ্কৃতী আরবাজের মৃত্যু হয়েছিল। ধুমানগঞ্জের নেহরু পার্ক এলাকায় পুলিশের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় আরবাজের বুকে গুলি লাগে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    কী বললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi AdityaNath)

    সমাজবাদী পার্টিকে তীব্র ভাষায় আক্রমনও শানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী, তিনি বলেন “খুনে অভিযুক্ত ডনকে সমাজবাদী পার্টি সাংসদ বানিয়েছিল। দুষ্কৃতীদের মালা কারা পরিয়েছিল?” মাফিয়ারাজকে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Train Explosion: ২০১৭ ট্রেন বিস্ফোরণ মামলায় ৭ আইএস জঙ্গিকে ফাঁসির সাজা এনআইএ আদালতের

    Train Explosion: ২০১৭ ট্রেন বিস্ফোরণ মামলায় ৭ আইএস জঙ্গিকে ফাঁসির সাজা এনআইএ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোপাল-উজ্জ্বয়িনী প্যাসেঞ্জার ট্রেনে (Train Explosion) বিস্ফোরণে অভিযুক্ত ৭ আইএস জঙ্গিকে ফাঁসির সাজা দিল এনআইএ-র বিশেষ আদালত। মঙ্গলবার এই সাজা শুনিয়েছে আদালত। ওই বিস্ফোরণে ৯ জন যাত্রী গুরুতরভাবে আহত হয়েছিলেন। ২০১৭ সালের ওই ঘটনার আরও এক অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাদের ফাঁসির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন, মহম্মদ ফয়জল, গউস মহম্মদ খান, মহম্মদ আজহার, আতিক মুজাফফর, মহম্মদ দানিস, মহম্মদ সইদ, মির হুসেন এবং আসিফ ইকবাল। মহম্মদ আতিফকে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন বিচারক। 

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ৭ মার্চ ভোপাল থেকে উজ্জ্বয়িনীগামী প্যাসেঞ্জার ট্রেনে বিস্ফোরণ (Train Explosion) ঘটায় এই আট অভিযুক্ত। সেই বিস্ফোরণে জখম হন মোট দশজন। জানা গিয়েছে, লখনউ থেকে ভোপালগামী পুষ্পক এক্সপ্রেসে নাশকতার ছক কষেছিল এই জঙ্গিরা। কিন্তু পরিকল্পনা মতো কাজ হয়না। ভোপাল স্টেশনে নেমে উজ্জয়িনীগামী প্যাসেঞ্জার ট্রেনটির শেষ কামরায় বিস্ফোরক রেখে পালায় জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুন: মুকেশ আম্বানির ওপর হামলার আশঙ্কা! জেট প্লাস নিরাপত্তার নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের 

    কী জানাল আদালত?

    এদিন এনআইএ আদালতে সাজা ঘোষণা (Train Explosion) করার পর বিচারক ভি এস ত্রিপাঠী বলেন, “এই ঘটনা বিরলের মধ্যে বিরলতম। এর জন্যই অভিযুক্তদের চরম সাজা পাওয়া উচিত।” উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে এই অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হয়। মঙ্গলবার সাজা ঘোষণার কথা সেদিনই জানিয়েছিল আদালত। সেইমতোই মঙ্গলবার অভিযুক্তদের সাজা ঘোষণা করা হয়। অভিযুক্তদের তরফে বলা হয়, ইতিমধ্যেই তারা পাঁচ বছর বন্দিদশা কাটিয়ে দিয়েছে। কাজেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের ক্ষেত্রে তাদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে দেওয়া হোক। সেই দাবিকে খারিজ করেই আদালত বলে, অভিযুক্তরা দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে ষড়যন্ত্র করেছে। কাজেই তাদের সাজার ক্ষেত্রে কোনও নরম মনোভাব দেখাবে না আদালত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Telengana: এবার ব্যাডমিন্টন খেলতে খেলতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কোর্টেই মৃত্যু ব্যক্তির!

    Telengana: এবার ব্যাডমিন্টন খেলতে খেলতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কোর্টেই মৃত্যু ব্যক্তির!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই মধ্যপ্রদেশে জিম করতে করতে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় এক প্রৌঢ়ের। এবার ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল তেলঙ্গানার (Telengana) এক ব্যক্তির। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হায়দ্রাবাদের লালাপেটের জয়শঙ্কর ইন্ডোর স্টেডিয়ামে খেলছিলেন বছর ৩৮-এর ওই ব্যক্তি। বেশ কিছুক্ষণ খেলার পর আচমকাই মাটিতে পড়ে যান তিনি। অনেকক্ষণ নড়াচড়া করছে না দেখে, সহ খেলোয়াররা তাঁকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন। তারপর তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    মৃত ব্যক্তির পরিচয়

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম শ্যাম যাদব। প্রতিদিন সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে জয়শঙ্কর ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ব্যাডমিন্টন খেলতে যেতেন তিনি। এদিনও ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়েছিলেন। পরিবারের সদস্যরা জানান, খেলতে যাওয়ার সময় কোনও রকম শারীরিক অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি শ্যামের। সহ-খেলোয়াড়রাও জানিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ অনুশীলনও করেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু কোনও রকম অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেননি। স্বাভাবিক ভাবেই খেলছিলেন। খেলার মাঝেই কোর্টের মধ্যে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান। সেখান থেকে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন

    এমন ঘটনার খবর আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এর মধ্যে অনেক কিছু ফ্যাক্টর কাজ করছে যেমন স্ট্রেস, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস ইত্যাদি। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরও জানাচ্ছেন যে হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটের অনুশীলন ঠিক আছে কিন্তু তার বেশি যদি এই অনুশীলন করা হয় অর্থাৎ অতিরিক্ত শারীরিক অনুশীলন হার্টের ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকারক। শারীরিক অনুশীলন করতে করতে যদি মনে হয় যে মাথা ঘুরছে, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে তাহলে তৎক্ষণাৎ তা বন্ধ করা উচিত।

    বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এখনকার দিনে তরুণ প্রজন্ম অনেক বেশি অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করছে এবং তাদের মধ্যে অ্যালকোহলে আসক্তি, ধূমপান ইত্যাদি মাত্রাতিরিক্ত ভাবে দেখা যাচ্ছে। তার সঙ্গে স্ট্রেসও একটা বড় কারণ যার ফলে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে চলেছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share