Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cyber Crime: ১০ লক্ষ টাকা খোয়ালেন হরিয়ানার মহিলা! সাইবার প্রতারণা ঠেকাতে কী কী সাবধানতা নেবেন?

    Cyber Crime: ১০ লক্ষ টাকা খোয়ালেন হরিয়ানার মহিলা! সাইবার প্রতারণা ঠেকাতে কী কী সাবধানতা নেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনব পদ্ধতিতে প্রতারণা। তাতেই খোয়া গেল এক মহিলার ১০ লক্ষ টাকা। ঘটনাটি হরিয়ানার গুরুগ্রামের।

    ঠিক কীভাবে পাতা হয়েছিল প্রতারণার ফাঁদ (Cyber Crime)

    মহিলার অভিযোগ যে তাঁকে প্রথমে প্ররোচিত করা হয় ইউটিউবে ভিডিও দেখা এবং লাইক করার জন্য, এরপর প্রতারকরা তাঁকে একটি টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন করায় এবং কমসময়ে বেশি টাকা রিটার্ন পাওয়ার জন্য বিনিয়োগের আবেদন জানায়। 
    শানু প্রিয়া নামে ওই মহিলার অভিযোগ, গত ১ ফেব্রুয়ারি হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর মেসেজ আসে, অনলাইন ব্যবসাতে বিনিয়োগ করার আবেদন জানিয়ে। সেখানে আরও বলা হয়, বিনিয়োগ করলে কম সময়ে বেশি রিটার্ন পাওয়া যাবে। এরপর তাঁকে টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন করানো হয়। তখন কিছু টাকার কমিশনও দেওয়া হয় ওই মহিলাকে, এতে তাঁর বিশ্বাসযোগ্যতা আরও বেড়ে যায় প্রতারকদের প্রতি। এরপর ২ ফেব্রুয়ারি ভিআইপি মেম্বারশিপ দেওয়ার নামে তাঁর কাছ থেকে ৮,০০০ টাকা নেওয়া হয়। ৪ ফেব্রুয়ারি সুপার ভিআইপি মেম্বারশিপ দেওয়ার নামে আরও বেশি টাকা চাওয়া হয়। ওই মহিলা প্রতিবারই টাকা দিতে থাকেন। এইভাবে ধাপে ধাপে প্রতারকরা তাঁর কাছ থেকে ১০,৭৫,০০০ টাকা নেয়। এরপর ওই মহিলা ব্যবসার শর্ত অনুযায়ী বিনিয়োগের রিটার্ন চাইলে, তাঁকে আরও ৪ লক্ষ টাকা চাওয়া হয়। তখন ওই মহিলা বোঝেন তিনি প্রতারণার (Cyber Crime)
     ফাঁদে পড়েছেন।

    পুলিশ কী বলছে

    ওই মহিলা স্থানীয় সাইবার (Cyber Crime) থানায় অভিযোগ করেন। তদন্তকারী অফিসাররা বলছেন, তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রতারকদের ব্যাঙ্ক আকাউন্টগুলি প্রিজ করার কাজ চলছে। ভারতীয় দণ্ডবিধি ৪১৯ এবং ৪২০ নং ধারা অনুসারে মামলা দায়ের হয়েছে।

    সাইবার প্রতারণার (Cyber Crime) ফাঁদে না পড়তে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করবেন

    ১. বিশেষজ্ঞরা বলছেন কম সময়ে বেশি রিটার্নের কথা মানেই প্রতারণাষ মনে রাখবেন খুব সহজ উপায়ে টাকা রোজগার এত সহজ নয়।

    ২. অপরিচিত কাউকে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য দেবেন না।

    ৩. নিজের সোশ্যাল মিডিয়া আকাউন্টে সর্বদাই প্রাইভেসি বজায় রাখবেন।

    ৪. ইন্টারনেটে টাকা লেনদেন এড়িয়ে চলুন।

    ৫. অপরিচিত ব্যক্তির ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করবেন না।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TCS: অন্যত্র চাকরি হারানো কর্মীদের খুঁজছে টিসিএস, কেন জানেন?

    TCS: অন্যত্র চাকরি হারানো কর্মীদের খুঁজছে টিসিএস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে মন্দার প্রভাব। এরই আগে আগে গিয়েছে করোনা অতিমারি পর্ব। বহু সংস্থা কর্মী ছাঁটাই করে সামাল দিয়েছে উদ্ভূত পরিস্থিতি। তবে এই অবস্থায়ও একজন কর্মীকেও ছাঁটাই (Layoff) করেনি টিসিএস (TCS)। টাটার এই সংস্থা যে কর্মী ছাঁটাইয়ের কথা ভাবছেও না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কোম্পানির এক শীর্ষ কর্তা। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে টিসিএসের চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার মিলিন্দ লাক্কাদ বলেন, টিসিএসে থাকা কর্মীদের ছাঁটাই তো করা হবেই না, উল্টে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কাজ হারানো কর্মীদের আমরা খুঁজছি। দেশের বৃহত্তম এই আইটি প্রতিষ্ঠান ওই কর্মীদের প্রতিভাকে কাজে লাগাবে বলেও জানান তিনি। বিশ্বজুড়ে নানা অছিলায় কর্মী ছাঁটাই করছে বিভিন্ন কোম্পানি। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে টিসিএস।

    লাক্কাদ বলেন…

    সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে লাক্কাদ বলেন, আমরা (TCS) এটা (ছাঁটাই) করি না। আমরা বিশ্বাস করি কর্মীর প্রতিভাকে কাজে লাগাতে। তাই আমাদের কোনও কর্মীকে ছাঁটাই করা হবে না। টিসিএসের এই কর্তা বলেন, অনেক কোম্পানি ছাঁটাইয়ের মতো কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়। কারণ তারা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি লোক নিয়োগ করে। এমতাবস্থায় সতর্ক টিসিএস বিশ্বাস করে কোনও কর্মী যদি আমাদের কোম্পানিতে কাজে যোগ দেন, তাহলে কোম্পানির দায়িত্বই হল তাঁকে উৎপাদনশীল করে তোলা। লাক্কাদ বলেন, যদি দেখা যায় যে সব কর্মীর প্রয়োজনীয় দক্ষতা নেই, তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, শেখার জন্য আরও অনেক বেশি সময় দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা একটি দেউলিয়া দেশে বাস করছি’, প্রকাশ্য সভায় জানালেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    সম্প্রতি এক লপ্তে প্রচুর কর্মী ছাঁটাই করে খবরের শিরোনামে চলে এসেছে গুগুল। শুধু ভারতের অফিসেই তারা ছাঁটাই করেছে ৪৫৩ জনকে। সব মিলিয়ে প্রায় ১২ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে এই সংস্থা। শিক্ষা এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও চাকরি খুইয়েছেন বহু কর্মী। চাকরি খোয়ানো এই সব দক্ষ কর্মীদেরই খুঁজছে টিসিএস। টিসিএসের (TCS) এই আধিকারিক জানান, এটা (টিসিএস) একটা বিরাট চাঁদোয়ার মতো। বিভিন্ন প্রযুক্তির নানা ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি আমরা। আমি মনে করি, ওই সব জায়গায় প্রতিভার প্রয়োজন। যাঁরা আমাদের এখানে যোগ দেবেন। ওই সব কোম্পানিতে যাঁরা ভাল কাজ করতেন, অথচ চাকরি গিয়েছে, আমরা মূলত তাঁদেরই খুঁজছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shivratri: শিব মন্দিরে প্রবেশে বাধা, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে জখম অন্তত ১৪

    Shivratri: শিব মন্দিরে প্রবেশে বাধা, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে জখম অন্তত ১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবমন্দিরে (Shivratri)  প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে দুই সম্প্রদায়ের সংঘর্ষ। জখম অন্তত ১৪ জন। শনিবার ঘটনাটি ঘটে মধ্যপ্রদেশের (Clashes Over Caste) দক্ষিণ পশ্চিমের খারগন জেলার ছাপরা সানাওয়াড় এলাকায়। এদিন স্থানীয় এক শিব মন্দিরে প্রার্থনা করতে ভিড় করেছিলেন বহু পুণ্যার্থী। দলিত সম্প্রদায়ের কয়েকজনও জল ঢালতে ওই মন্দিরে গিয়েছিলেন। অভিযোগ, উচ্চবর্ণের লোকজন তাঁদের বাধা দেন। তার জেরেই বাঁধে সংঘর্ষ।

    হাতাহাতি, ধাক্কাধাক্কি…

    রাজধানী ভোপাল থেকে অকুস্থলের দূরত্ব প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। স্থানীয়রা জানান, মন্দিরে ঢোকা নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে বচসা বাঁধে। তার জেরে শুরু হয় হাতাহাতি, ধাক্কাধাক্কি। দলিত সম্প্রদায়ের মানুষের অভিযোগ, মন্দিরে তাঁদের প্রবেশ করা নিয়েই অশান্তির সূত্রপাত। বচসা থেকে হাতাহাতি এবং পরে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। স্থানীয় পুলিশ আধিকারিক বিনোদ দীক্ষিত জানান, দুই তরফে ইটবৃষ্টি চলে বেশ কিছুক্ষণ ধরে। অভিযোগ জমা পড়েছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    দলিত সম্প্রদায়ের দাবি, স্থানীয় গুর্জর নেতা ভাইয়ালাল পটেলের নেতৃত্বেই অশান্তির শুরু। প্রথমে দলিত মেয়েদের মন্দিরে (Shivratri) ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। ১৭ জন সন্দেহভাজন ও ২৫ জন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। প্রেমলাল নামের এক দলিতের অভিযোগ, গুর্জর সম্প্রদায়ের নেতা ভাইয়ালাল পটেল দলিত যুবতীদের মন্দিরে ঢুকতে বাধা দেন। এক দলিত মহিলার দাবি, শিবের মাথায় জল ঢালতে গেলে তাঁর সঙ্গে অভব্য আচরণ করা হয়। রবীন্দ্র রাও মারাঠা নামে এক ব্যক্তির দাবি, প্রেমলাল সহ ৩৪ জন হাতিয়ার নিয়ে তাঁদের ওপর চড়াও হন।

    মধ্যপ্রদেশে অবশ্য এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম নয়। গত বছরও খারগনের ওই শিবমন্দিরেই (Shivratri) ঢোকা নিয়ে অশান্তি হয়েছিল। সেবার খোদ মন্দিরের পুরোহিত শিবরাত্রিতে দলিত কন্যার প্রবেশে বাধা দেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেই সময় ওই পুরোহিত ও আরও দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ফের সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হল।

    স্থানীয় এক পুলিশ আধিকারিক জানান, মন্দিরে কাউকে প্রবেশে বাধা দেওয়া যাবে না বলে স্থানীয়দের বুঝিয়ে এসেছিলেন তিনি। তবে একটি বটগাছ কেটে ফেলা ও বিআর আম্বেদকরের মূর্তি বসানোকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরেই উত্তপ্ত ছিল এলাকা। তিনি জানান, গুর্জরদের তরফেও দলিত সম্প্রদায়ের ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Manish Sisodia: দিল্লির আবগারি দুর্নীতিতে হাজিরা এড়িয়ে সময় চেয়েছিলেন মণীশ সিসোদিয়া, আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    Manish Sisodia: দিল্লির আবগারি দুর্নীতিতে হাজিরা এড়িয়ে সময় চেয়েছিলেন মণীশ সিসোদিয়া, আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও বিপাকে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়া। দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় ফের একবার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকে তলব করেছে সিবিআই। আজ, রবিবারই সিবিআইয়ের সদর দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু জেরার তারিখ পিছিয়ে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন সিসোদিয়া। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর অবশেষে সিসোদিয়ার দাবি মেনে নেয় সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে জানানো হয়, আগামীতে ফের তলবের নয়া তারিখ জারি করা হবে।

    সময় চেয়েছিলেন আপ নেতা

    দিল্লির আবগারি নীতি নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে চাপানউতোর চলছে রাজধানীর রাজনীতিতে। দিল্লির উপরাজ্যপাল বিকে সাক্সেনার নির্দেশে সিবিআই রাজ্যের আম আদমি সরকারের আবগারি নীতি নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে। পরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও একই মামলায় তদন্ত শুরু করেছে। এই দুর্নীতির তদন্তে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সিবিআই ও ইডির দাবি, এই দুর্নীতির শিকড় অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর আগেও একাধিকবার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী মণীশের বাড়ি ও অফিসে হানা দেয় সিবিআই, জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। আজ আবার তাঁকে তলব করা হয়েছিল।

    মণীশ সিসোদিয়া কী বলেন?

    শনিবারই মণীশ সিসোদিয়া নিজে ট্যুইট করে জানান, আবগারি দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিবিআই ফের একবার তাঁকে তলব করেছে। রবিবার তাঁকে সিবিআইয়ের সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। তিনি ট্যুইটে লেখেন, “সিবিআই আগামিকাল আমায় আবার ডেকেছে। আমার বিরুদ্ধে সিবিআই, ইডির সমস্ত ক্ষমতা ব্যবস্থা করেছে। আমার বাড়ি তল্লাশি করেছে, ব্যাঙ্কের লকার তল্লাশি করেছে, কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণই মেলেনি। আমি দিল্লির শিশুদের জন্য সুশিক্ষার ব্যবস্থা করেছি শুধু। ওরা আমাকে থামাতে চায়। আমি সর্বদাই তদন্তে সহযোগিতা করেছি এবং আগামী দিনেও তা করব।”

    তবে এদিন সকালে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, দিল্লি সরকারের অর্থমন্ত্রী তিনি। বর্তমানে তিনি আসন্ন ২০২৩-২৪ সালের রাজ্য বাজেট প্রস্তুতির কাজে ব্যস্ত। তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতার আস্থা দিতেই তিনি বলেন, “এটা দিল্লির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। যদি সিবিআই এক সপ্তাহের সময় দেয় হাজিরার জন্য, তবে ভাল হয়। ফেব্রুয়ারির শেষের মধ্যেই আমি সিবিআই দফতরে হাজিরা দেব।”

    মণীশের আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    আজ, রবিবার সকাল ৮ টা ৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের কাছে একটি চিঠি আসে। মণীশ সিসোদিয়ার তরফেই এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। আর এই চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে যে, হাজিরার জন্য এক সপ্তাহ চান তিনি। শেষপর্যন্ত তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কিছু সময় দিয়ে দেয় সিবিআই।

    আপ নেতা তথা দিল্লির অর্থমন্ত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    দিল্লি বিজেপির মুখপাত্র হরিশ খুরানা এক বিবৃতি জারি করে মণীশ সিসোদিয়াকে কটাক্ষ করেছেন। সিসোদিয়ার অনুরোধকে একটি “অজুহাত” বলে অভিহিত করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, তাঁকে দেখে বোঝা যাচ্ছে যে তিনি ‘ভীত’। বাজেট একটি অজুহাত, আসল উদ্দেশ্য হল, এর থেকে পালানো। গতকাল পর্যন্ত তিনি দাবি করছিলেন যে কোনও কেলেঙ্কারি নেই, কিন্তু আজ তাঁকে দেখে মনে হচ্ছে, তিনি ভয় পাচ্ছেন।

  • Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মারাঠা যোদ্ধা রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী পালন হচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, এই বছরটি মারাঠা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতার ৩৯৩তম জন্মদিন। তাঁর জন্মদিনে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট বার্তায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। তিনি লেখেন, “আমি ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা জানাই। সুশাসনের প্রতি তাঁর সাহস ও জোর আমাদের অনুপ্রাণিত করে।”

    ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী

    হিন্দু সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছত্রপতি শিবাজী হোক অথবা রমেশচন্দ্র দত্তের রাজা শিবজী জন্মগ্রহণ করেন ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৬৩০ সালে। মহারাষ্ট্রের পুনে জেলার পাহাড়ী দুর্গ শিবনেরিতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। এই দিনটির প্রধান উদ্দেশ্য হল মারাঠা সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারে মহান যোদ্ধার অবদানকে সম্মান করা। তিনি ১৬৭০ সালে মুঘলদের সঙ্গে লড়াই করে ১৬৭৪ সালে পশ্চিম ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এরপর ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ৬ জুন, ১৬৭৪ সালে নিজেকে রাজা ঘোষণা করেন শিবাজী মহারাজ। ‘ছত্রপতি’ উপাধিতে ভূষিত হন। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের যেদিন রাজ্যাভিষেক হয়েছিল সেই দিনটিই ‘হিন্দু সাম্রাজ্য দিনোৎসব’ হিসেবে পালিত হয়।

    এই মহান বীরকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য নেতারাও। প্রধানমন্ত্রী বছরের পর বছর ধরে শিবাজীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি অডিও এবং ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁর ট্যুইটে।

    কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী লেখেন- “অদম্য সাহস, বীরত্ব ও বীরত্বের প্রতীক ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে জানাই প্রণাম।”

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে লেখেন- “ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ জয়ন্তী। অখন্ড ভারতের আরাধ্য দেবতা, হিন্দু স্বরাজের প্রতিষ্ঠাতা মহারাজাধিরাজকে নমস্কার।”

  • Narendra Modi: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে এল ১২ টি চিতা, আগমনে প্রধানমন্ত্রী মোদি কী বললেন?

    Narendra Modi: দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে এল ১২ টি চিতা, আগমনে প্রধানমন্ত্রী মোদি কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভারতে এসেছে চিতা৷ শনিবার সকালে ভারতীয় বায়ুসেনার আইএএফসি-১৭ বিমানে ১২টি চিতা দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে এসে পৌঁছয়৷ কুনোয় সংরক্ষিত এলাকায় তাদের খাঁচামুক্ত করেছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান এবং কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। এদিন দেশে চিতাদের ফের আগমনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট করে লিখেছেন, “উন্নয়নের সঙ্গে ভারতের বন্যপ্রাণীর বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পেয়েছে।” এই ট্যুইটে পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবকেও ট্যাগ করেছেন মোদি।

    নামিবিয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এল চিতা

    শুক্রবার মধ্যরাতের পর (স্থানীয় সময়) দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গ থেকে যাত্রা শুরু হয়৷ প্রায় ১০ ঘণ্টা সময় আকাশে কাটিয়ে গোয়ালিয়রে নামে চিতারা৷ এরপর বায়ুসেনার হেলিকপ্টারে এয়ারলিফ্ট করে তাদের কুনো জাতীয় উদ্যানে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, মোট ১২টি চিতার মধ্যে স্ত্রী চিতা রয়েছে ৫টি এবং বাকি ৭টি পুরুষ চিতা বলে জানা গেছে। কিছুদিন কুনো জাতীয় উদ্যানে নতুন চিতাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে।

    গতকাল চিতাগুলোকে কুনো জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়ার পর ভূপেন্দ্র যাদব ট্যুইট করে বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে শুরু হওয়া চিতা প্রকল্প আজ ফের একটি মাইলফলক ছুঁয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহানের উপস্থিতিতে চিতাগুলো মুক্ত করা হয়েছে।” এই ট্যুইটের উত্তরেই প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, চিতার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় দেশে বন্যপ্রাণীর বৈচিত্রেও বৃদ্ধি এসেছে। 

    রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, কুনো জাতীয় উদ্যানে ১২টি চিতাকে কোয়ারান্টিনে রাখার জন্য ১০টি এনক্লোজার তৈরি করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আনা পশুদের ৩০ দিন নিভৃতে রাখাই ভারতের বন্যপ্রাণ আইন অনুযায়ী, যাতে রোগভোগ সংক্রান্ত বিপদ টের পাওয়া যায় আগেই, এড়ানো যায় বিপদ।

    উল্লেখ্য, গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে প্রথম দফায় ভারতে আসে ৮টি চিতা৷ তাদের শেওপুর জেলার কুনো জাতীয় উদ্যানে কয়েকমাস কোয়ারান্টিনে রেখে তারপর ছাড়া হয়৷ আর এবারে আনা হল ১২ টি চিতা। ভারতকে ফের চিতার বাসযোগ্য করে তুলতেই এমন পদক্ষেপ কেন্দ্রের। ১৯৪৭ সালে তৎকালীন শেষ চিতাটির মৃত্যু হয় ভারতে। এর পর ১৯৫২ সালে চিতাকে দেশের মধ্যে বিলুপ্ত প্রাণী বলে ঘোষণা করা হয়। এর পর, বছর তিনেক আগে ফের ভারতকে চিতার বাসযোগ্য করে তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কেন্দ্র। নামিবিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকাই নয় শুধু, আফ্রিকার অন্য দেশ থেকেও চিতা নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। চিতার বংশবিস্তারের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে পাঁচ বছরে লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে।

  • Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    Shiv Sena: সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর, কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath shinde)। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকে আসল শিবসেনা (Shiv Sena) ঘোষণা করেছে। শিবসেনার প্রতীক তির-ধনুক ব্যবহারের অধিকারও দেওয়া হয়েছে তাদের। এর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছেন উদ্ধব ঠাকরে। তাই আগেভাগেই ক্যাভিয়েট দাখিল করলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। দেশের শীর্ষ আদালতকে শিন্ডে এও জানিয়েছেন, কোনও অর্ডার পাশ করার আগে মহারাষ্ট্র সরকারের বক্তব্য যেন শোনা হয়।    

    শিবসেনা…

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। তার পরেই আসল শিবসেনা কে এই প্রশ্নে বিবাদ বাঁধে শিন্ডে শিবিরের সঙ্গে ঠাকরে শিবিরের। তার পরেই দু পক্ষকেই দলীয় প্রতীক ব্যবহার করতে নিষেধ করেছিল নির্বাচন কমিশন। মহারাষ্ট্র বিধানসভার উপনির্বাচনের আগে অন্তবর্তীকালীন এক রায়ে কমিশন জানায়, জ্বলন্ত মশালের প্রতীক নিয়ে লড়বে উদ্ধবের দল ‘শিবসেনা’ (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)।বালাসাহেবঞ্চি শিবসেনা নাম ও জোড়া তরোয়াল-ঢাল প্রতীক পেয়েছিল শিন্ডে শিবির। সেই বিবাদের মীমাংসা হয় শুক্রবার। নির্বাচন কমিশন শিবসেনা নাম ও প্রতীকের অধিকার তুলে দেয় শিন্ডে শিবিরের হাতে।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা ঘোষণা করেন উদ্ধব ঠাকরে। শনিবার দুপুরে নিজ বাসভবন মাতোশ্রীতে দলীয় নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন উদ্ধব ঠাকরে। উপস্থিত ছিলেন তাঁর শিবিরের সাংসদ, বিধায়ক ও অন্য পদাধিকারীরা। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানোর কথা ঘোষণা করে উদ্ধব বলেন, বিচারব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে। বিশ্বাসঘাতক একনাথ শিন্ডে ইতিহাসের ধারা বদলাতে পারবে না। উদ্ধব ঠাকরে শিবির সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার আগেই দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন একনাথ শিন্ডে। দাখিল করেন ক্যাভিয়েট। প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে শিবসেনা গঠন করেছিলেন উদ্ধব ঠাকরের বাবা বালাসাহেব ঠাকরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Nikki Yadav Murder: নিক্কি হত্যাকাণ্ডে জড়িত দিল্লি পুলিশের কনস্টেবলও! বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে

    Nikki Yadav Murder: নিক্কি হত্যাকাণ্ডে জড়িত দিল্লি পুলিশের কনস্টেবলও! বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে নিক্কি যাদব হত্যাকাণ্ডে ফের এক চমকে দেওয়ার মত তথ্য উঠে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে, শুধু বাবা, ভাই-বন্ধুরা নয়, নিক্কিকে খুনের পর তাঁর দেহ লুকোতে সাহায্য করেছিলেন দিল্লি পুলিশের এক কনস্টেবলও। পুলিশ সূত্রে খবর, সেই কনস্টেবল আর কেউ নন, সাহিলেরই খুড়তুতো ভাই নবীন গেহলট। নিক্কিকে খুনের মামলায় ইতিমধ্যেই সাহিল, তাঁর বাবা, দুই তুতো ভাই এবং সাহিলের দুই বন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট ৬ জনকে এই হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    নিক্কি খুনে জড়িত দিল্লি পুলিশের কনস্টেবল!

    সূত্রের খবর, সাহিলের এক খুড়তুতো ভাই নবীন গেহলট দিল্লি পুলিশের কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। নিক্কিকে হত্যার ঘটনায় ওই ব্যক্তির সক্রিয় হাত ছিল বলেই সন্দেহ গোয়েন্দাদের। নিক্কিকে হত্যা করার পর তাঁর দেহ গাড়িতে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ ঘুরেছিলেন সাহিল। এরপর তাঁর দেহ লুকোতে সাহায্য করেছিলেন সেই কনস্টেবল ভাই।

    পরিকল্পনা করেই খুন করা হয়েছিল নিক্কিকে

    প্রাথমিকভাবে পুলিশের সন্দেহ ছিল, পরিবারের দেখা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য নিক্কির সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়ে সাহিল। এরপর রাগের মুহূর্তে গাড়িতে থাকা ডেটা কেবল জড়িয়ে সাহিল তাঁকে হত্যা করে। কিন্তু, তদন্তে নেমে দিল্লি পুলিশের অনুমান, হঠাৎ নয়, নিক্কিকে খুনের জন্য রীতিমত পরিকল্পনা করেন সাহিল। আর এতে তাঁকে সাহায্য করেছিল পরিবারের কিছু সদস্য। আর এদিন খোঁজ পাওয়া গিয়েছে যে, সাহিলের খুড়তুতো ভাই নবীন, যিনি একজন কনস্টেবলও, তিনিও নিক্কি যাদবের দেহ লুকোতে সাহায্য করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ২০২০ সালেই নিক্কিকে বিয়ে করেন সাহিল? দিল্লি হত্যা মামলায় নয়া মোড়

    পুলিশের এক সূত্র জানিয়েছে, বিয়ের অনুষ্ঠানের পরই সেই দেহ সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল অভিযুক্তরা। বিয়ের ঠিক আগের দিনই নিক্কিকে খুন করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। নিক্কিকে খুনের পর তাঁর দেহ ফ্রিজের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখার বিষয়টিও আগে থেকে স্থির করা ছিল। অভিযুক্তরা ভেবেছিলেন যে, ফ্রিজে দেহ রাখলে পচন ধরবে না। কোনও গন্ধও বেরোবে না। ফলে কারও সন্দেহ হবে না।

    এছাড়াও দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, ২০২০ সালে নিক্কিকে বিয়ে করার পর থেকেই সাহিলকে তাঁর বাড়ি থেকে চাপ দেওয়া শুরু হয়েছিল। নিক্কির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য চাপ দেওয়া হত। এরপর নিক্কিকে সাহিলের জীবন থেকে সরানোর জন্য এই খুন করার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন।

    উল্লেখ্য, শনিবারই পুলিশ জানতে পেরেছিল যে, ২০২০ সালে নিক্কির সঙ্গে নয়ডার এক মন্দিরে বিয়ে করেছিলেন সাহিল গেহলট। কিন্তু এতে একেবারেই খুশি ছিলেন না সাহিলের বাড়ির লোকজন। এরপর নিক্কিকে যখন খুন করা হয়, সেই হত্যাকাণ্ডে সামিল ছিলেন সাহিলের বাড়ির বাবা, ভাইরাও। এরপরই গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্তদের।

  • Nirmala Sitharaman: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস নির্মলা সীতারামণের

    Nirmala Sitharaman: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস নির্মলা সীতারামণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যগুলির বকেয়া ক্ষতিপূরণ দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। জিএসটি (GST) কাউন্সিলের ৪৯তম বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। তবে যে সব রাজ্য অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছে কেবল তারাই পাবে ক্ষতিপূরণ। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, যে সব রাজ্য এখনও পর্যন্ত তাদের রাজ্যের অডিট রিপোর্ট জমা দিয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ বাবদ বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হবে। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গ অডিট রিপোর্ট জমা না দেওয়ায় এখনই বকেয়া টাকা পাবে না রাজ্য সরকার। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ২০১৭-’১৮ এবং ’১৮-’১৯ অর্থবর্ষের অডিট রিপোর্ট দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

    নির্মলা সীতারামণ…

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) জানান, ডেটা লগার বা ট্র্যাকিং ডিভাইসের ওপর জিএসটির হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য করে দেওয়া হয়েছে। এজন্য কয়েকটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে। বার্ষিক জিএসটি রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে দেরি হলে তার জরিমানার অঙ্ক কমানোর সুপারিশও করেছে জিএসটি কাউন্সিল। নির্মলা সীতারামণ বলেন, মে মাসের ৩১ পর্যন্ত সব বকেয়া আমরা মিটিয়ে দিয়েছি। জুনের জন্য কিছু বকেয়া রয়েছে। সেটাও ক্লিয়ার করে দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের নিজস্ব রিসোর্স থেকে ওই বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, গত পাঁচ বছর ধরে সেস বাবদ যে বকেয়া রয়েছে, কেন্দ্র সেটা মিটিয়ে দেবে। এই টাকার অঙ্ক ১৬ হাজার ৯৮২ টাকা। ২০১৭ সালে আইন মোতাবেক ওই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের অর্থমন্ত্রীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    কেন্দ্রীয় সরকারের বর্ষীয়ান আধিকারিকরা এই বৈঠকে যোগ দেন। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) জানান, পানমশলা ও গুটখা শিল্পে যে কর ফাঁকির অভিযোগ উঠছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিনের বৈঠকে ঝোলা গুড়, পেন্সিল শার্পনার ও কিছু কিছু ট্র্যাকিং ডিভাইসে পণ্য এবং পরিষেবা করও কমিয়েছে জিএসটি কাউন্সিল। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের জিএসটি আইন অনুযায়ী রাজ্যগুলির প্রাপ্য শুল্কের একটা পরিমাণ সরাসরি কেন্দ্রের কাছে যাচ্ছে। কিন্তু সেজন্য রাজ্যগুলির যে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে, তা পুষিয়ে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেবে বলে স্থির হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    Amit Shah: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে, তারা দেখছে সত্য কোন দিকে রয়েছে’। শনিবার নাম না করে এই ভাষায়ই মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) শিবিরকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে রয়েছেন একনাথ শিন্ডে। বিজেপির সমর্থনে সরকার গড়েছে জোট। নির্বাচন কমিশন শিন্ডে শিবিরকেই আসল শিবসেনা ঘোষণা করেন তির-ধনুক চিহ্ন দিয়ে দিয়েছে। সে ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়েই এই মন্তব্য করেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে সত্যি প্রকাশ্যে এসেছে। আমি বলব, সত্যমেব জয়তে প্রতিষ্ঠিত হল। তিনি বলেন, যারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বড় বড় কথা বলত, তারা যেন দেখে নেয় সত্য কাদের সঙ্গে রয়েছে। শাহ বলেন, আমাদের কথা ভুলে যান, ওরা বালাসাহেবের আদর্শকে পর্যন্ত জলাঞ্জলি দিয়েছে।

    শাহ উবাচ…

    ‘মোদি@২০’-র মারাঠি সংস্করণ প্রকাশের অনুষ্ঠানে যোগ দেন শাহ। তিনি বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনের কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন, তা নিয়ে কারও সঙ্গে কোনও চুক্তি করা হয়নি। শাহ বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সকলেই জানত আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে জোট করে লড়ছি। দেবেন্দ্র ফড়নবিশ আমাদের নেতা। ভোটের পর মুখ্যমন্ত্রীর পদ ভাগাভাগির কোনও প্রশ্নই ছিল না। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, অথচ ভোটের পর স্রেফ মুখ্যমন্ত্রিত্বের লোভে ওরা ভিন্ন মতাদর্শে বিশ্বাসীদের পা চাটা শুরু করল। শাহ বলেন, ভোটে হারজিত রয়েইছে। কিন্তু যারা বেইমানি করে, তাদের ছাড়া উচিত হবে না। কারণ বেইমানদের ছেড়ে দিলে তাদের সাহস আরও বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুুন: ‘প্রযুক্তির প্রভাব বেড়েছে, তাই বাড়ছে ক্যাশলেস লেনদেন’, বললেন জয়শঙ্কর

    মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরলে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। পরে মতাদর্শের প্রশ্নে শিবসেনা ছেড়ে বেরিয়ে যান একনাথ শিন্ডে। বেশিরভাগ বিধায়ক শিন্ডে শিবিরে নাম লেখানোয় পড়ে যায় উদ্ধব ঠাকরের সরকার। বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন একনাথ শিন্ডে। শাহ (Amit Shah) বলেন, উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে আমি দলের প্রধান ছিলাম। আমরা এক সঙ্গে ভোটে লড়েছিলাম। তাঁর (উদ্ধব ঠাকরে) চেয়ে অনেক বড় মোদিজির ছবি নিয়ে আমরা ভোটে লড়েছিলাম। ফড়নবিশ নেতা জেনেই লড়াই করছিলাম। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হতে ওরা পা চাটা শুরু করল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
LinkedIn
Share