Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amit Shah: ডিসেম্বরেই রাজ্য সফরে অমিত শাহ? মুুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা

    Amit Shah: ডিসেম্বরেই রাজ্য সফরে অমিত শাহ? মুুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠকের সম্ভাবনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের মাঝামাঝি রাজ্যে আসতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দেখা করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। ইস্টার্ন জোনাল বর্ডার সিকিউরিটি নিয়ে একটি বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্যই রাজ্যে আসার কথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তবে এ প্রসঙ্গে সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি।

    রাজ্যে অমিত

    সূত্রের খবর, আগামী ১৭ ডিসেম্বর কলকাতায় আসতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গত ৫ নভেম্বর পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল পশ্চিমবঙ্গে। কিন্তু সেই বৈঠক পিছিয়ে যায়। আগামী ১৭ ডিসেম্বর পুনরায় সেই বৈঠকের আয়োজন করা হচ্ছে। সেই বৈঠকে যোগ দিতেই রাজ্যে আসতে পারেন অমিত। তাঁর এই সফর সম্পূর্ণ সরকারি কর্মসূচি নিয়ে। এর আগে নবান্ন সভাঘরেই ইস্টার্ন জোনাল বর্ডার সিকিউরিটি নিয়ে ওই বৈঠকের কথা ছিল। সেই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অমিত শাহর থাকার কথা ছিল। তবে পরবর্তী সময়ে সেই দিনক্ষণ পিছিয়ে যায়। নবান্ন সূত্রে খবর, আগামী ১৭ ডিসেম্বর এই বৈঠক করা যায় কি না, সেই নিয়ে আলোচনা চলছে। যদিও এই নিয়ে নবান্ন থেকে বা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে চূড়ান্তভাবে কিছু জানানো হয়নি। এই ইস্টার্ন জোনাল বর্ডার সিকিউরিটি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইস্টার্ন জোনাল কাউন্সিলের ওই বৈঠকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ও ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকও থাকতে পারেন।

    আরও পড়ুন: ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়ে অভিযোগ বিজেপির

    দলীয় কর্মসূচি

    রাজ্য বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, অমিত শাহের সফর প্রসঙ্গে এখনও তারা কিছুই জানে না। তবে সরকারি কর্মসূচি থাকলেও তাঁদের আশা পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বাংলায় এলে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি, দলকেও কিছুটা সময় দেবেন অমিত। এখন সবকিছুই নির্ভর করছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ওপর। কারণ শাহের ব্যস্ত কর্মসূচি নির্ধারণ করে এখনও রাজ্য প্রশাসনকে চূড়ান্ত কিছুই জানায়নি তারা। তাই রাজ্য প্রশাসনের তরফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর নিয়ে সরকারি ভাবে কিছুই কিছুই জানানো হয়নি।

  • Rahul Gandhi: ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়ে অভিযোগ বিজেপির

    Rahul Gandhi: ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান! মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা নিয়ে অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা মধ্যপ্রদেশের খারগোনে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দিয়েছে, অভিযোগ বিজেপির। এই অভিযোগের ভিত্তিতে মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেসের মিডিয়া বিভাগের প্রধান পীযূষ বাবেলে এবং আইটি প্রধান অভয় তিওয়ারির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    বিজেপির অভিযোগ

    দলের রাজ্য মুখপাত্র পঙ্কজ চতুর্বেদী এবং রাজ্যের সহ-মিডিয়া ইনচার্জ নরেন্দ্র শিবাজি প্যাটেল ক্রাইম ব্রাঞ্চের কাছে যে অভিযোগ করেছেন, তাতে বলা হয়েছে যে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, কমলনাথ এবং সমগ্র কংগ্রেস দল ভারত জোড়ো যাত্রার ছদ্মবেশে দেশ বিরোধী ক্রিয়াকলাপ সংগঠিত করেছে। বিজেপি নেতাদের অভিযোগ, দেশের শান্তি বিঘ্নিত করতে এই যাত্রায় ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। বিজেপি নেতাদের এই অভিযোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রসঙ্গত এর আগে, ছত্তিসগড় কংগ্রেসের একজন কর্মী অ্যাডভোকেট অঙ্কিত মিশ্র মধ্যপ্রদেশের পদ্ম শিবিরের এক নেতা লোকেশ পরাশরের বিরুদ্ধে রায়পুরের সিভিল লাইন থানায় একটি এফআইআর দায়ের করেছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন যে, মধ্যপ্রদেশের ভারত জোড়ো যাত্রার সময় উত্থাপিত ‘পাকিস্তানপন্থী’ স্লোগানের একটি ভুল ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এই ভিডিও ছড়াতে পারেন লোকেশ। তাই তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    ভারত জোড়ো যাত্রা

    গত সেপ্টেম্বর মাসে তামিলনাড়ু থেকে শুরু হয়েছে রাহুলের এই ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। ইতিমধ্যেই সেই যাত্রা হয়েছে ৭ রাজ্যের ৩৪টি জেলায়। আগামী জানুয়ারিতে শেষ হবে ওই কর্মসূচি। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বাধীন এই ভারত জোড়ো  যাত্রা ২৩ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশে প্রবেশ করেছে। ১২ দিন ধরে মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরবে কংগ্রেসের এই মিছিল। সেখান থেকে রাজস্থানে প্রবেশ করবে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। তবে রাহুল গান্ধীর এই কর্মসূচিকে একেবারেই গুরুত্ব দিচ্ছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের অভিযোগ, যে সমাবেশ থেকে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান ওঠে তাকে দেশ বিরোধী আখ্যা দেওয়াই শ্রেয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Haryana Panchayat Election: হরিয়ানা পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২২ আসনে জয়ী বিজেপি

    Haryana Panchayat Election: হরিয়ানা পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২২ আসনে জয়ী বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার হরিয়ানা পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে (Haryana Panchayat Election)। হরিয়ানা পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি আশানুরূপ ফল করতে না পারলেও বেশি আসনে জিতে জয়লাভ করেছে। অন্যদিকে আম আদমি পার্টি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে ও তৃতীয় স্থানে ভারতীয় জাতীয় লোকদল।  

    জয়ী বিজেপি

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, শাসক দল বিজেপি আম্বালা, যমুনানগর এবং গুরুগ্রাম সহ সাতটি জেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জেলা পরিষদের ১০২ টি আসনের মধ্যে ২২টি জিতেছে। তবে পঞ্চকুলায় ধাক্কা খেয়েছে বিজেপি। এই জেলায় ১০টি আসন হাতছাড়া হয়েছে বিজেপির।

    অন্যদিকে আম আদমি পার্টি পঞ্চায়েত নির্বাচনের জেলা পরিষদের ১০০টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। তারমধ্যে সিরসা, আম্বালা, যমুনানগর এবং জিন্দ সহ অন্যান্য জেলাতে ১৫ টি আসনে জয়লাভ করেছে। ভারতীয় জাতীয় লোকদল জেলা পরিষদের ৭২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। তারা নির্বাচনে ১৪ টি আসনে জয়লাভ করেছে।

    ১৫টি আসনে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে আম আদমি পার্টি এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতীয় জাতীয় লোকদল। তবে কংগ্রেস তাদের দলীয় প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলির দাবি, তাদের সমর্থিত প্রার্থীরাও জেলা পরিষদের বেশ কয়েকটি আসনে জয়ী হয়েছেন।

    প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় ১৪৩ টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ২২টি জেলা পরিষদের নির্বাচন তিনটি দফায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২২ টি জেলা পরিষদে মোট ৪১১ জন সদস্য রয়েছে। ১৪৩টি পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট ৩০৮১ জন সদস্য রয়েছে। রবিবার ভোট গণনা শুরু হয় সকাল ৮টায়। এরপর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ভোট গণনা সম্পন্ন হয় (Haryana Panchayat Election)।

    গতকাল নির্বাচনের ফলাফলের পরে, হরিয়ানা বিজেপির প্রধান ওপি ধনকার বলেছেন যে, জেলা পরিষদ এবং পঞ্চায়েত সমিতিগুলির জন্য বেশিরভাগ জায়গায় বিজেপি প্রার্থী এবং দলের-সমর্থিত মনোনীত প্রার্থীরাই নির্বাচিত হয়েছেন। আবার তিনি নির্বাচনে বিজয়ীদের অভিনন্দনও জানান (Haryana Panchayat Election)।

    উল্লেখ্য, প্রথম দফায়, ৩০ অক্টোবর জেলা পরিষদ এবং পঞ্চায়েত সমিতিগুলির জন্য ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল নয়টি জেলা- ভিওয়ানি, ঝাঝার, জিন্দ, কাইথাল, মহেন্দ্রগড়, নুহ, পঞ্চকুলা, পানিপত এবং যমুনানগরে। এরপর ৯ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ হয় আম্বালা, চরখি দাদরি, গুরুগ্রাম, কর্নাল, কুরুক্ষেত্র, রেওয়ারি, রোহতক, সিরসা এবং সোনিপাটে। তৃতীয় ও শেষ ধাপে বাকি জেলায় পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ হয় ২২ নভেম্বর এবং এই জেলাগুলিতে পঞ্চায়েত ও সরপঞ্চ নির্বাচন হয় ২৫ নভেম্বর (Haryana Panchayat Election)।

  • Father kills daughter: মেয়েকে খাওয়ানোর টাকা না থাকায় খুন করলেন ইঞ্জিনিয়ার বাবা

    Father kills daughter: মেয়েকে খাওয়ানোর টাকা না থাকায় খুন করলেন ইঞ্জিনিয়ার বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মেয়েকে খাওয়ানোর টাকা ছিল না, তাই মেরে ফেলেছি (Father kills daugher)।” পুলিশের সামনে খুনের কথা স্বীকার করে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ইঞ্জিনিয়ার বাবা। মেয়েকে কিনে দিয়েছিলেন চকোলেট- বিস্কুট। তবুও কাঁদছিল আড়াই বছরের ছোট্ট মেয়ে। খিদের জ্বালায়। খাবার কেনার টাকা ছিল না বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা বাবা রাহুল পারমারের। শেষমেশ মেয়েকে বুকের মধ্যে জোরে চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলেন। আত্মহত্যার চেষ্টাও করেন। 

    মেয়েকে খুনের অভিযোগে রাহুল পারামারকে গ্রেফতার করেছে বেঙ্গালুরুর কোলার থানার পুলিশ। ৪৫ বছরের রাহুল গুজরাতের বাসিন্দা (Father kills daugher)। কিন্তু কর্মসূত্রে থাকেন বেঙ্গালুরুতে। পুলিশের কাছে তিনি দাবি করেছেন, একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করতেন। কিন্তু সেই কাজ চলে যায়। বিটকয়েনে বিনিয়োগও করেছিলেন তিনি। বিপুল টাকা হারেন তিনি। বাজারের প্রচুর ধার দেনা হয়ে যায় রাহুলের।

    রাহুল আরও দাবি করেন, দেনার পরিমাণ এতটাই ছিল যে, সোনার গয়নাও বিক্রি করতে হয়েছিল রাহুলকে (Father kills daugher)। নিত্য দিন পাওনাদাররা বাড়িতে হানা দিতেন। উপায় না দেখে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন রাহুল। 

    কী ঘটে?

    মেয়ে জিয়াকে স্কুলে দিতে যাওয়ার নাম করে তাকে নিয়ে গাড়িতে করে ১৫ নভেম্বর বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন রাহুল (Father kills daugher)। কিন্তু সারাদিন কেটে যাওয়ার পরেও স্বামী-সন্তান না ফেরায় রাহুলের স্ত্রী ভব্য বাগালুর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। কিন্তু তার পর দিনই বেঙ্গালুরু-কোলার হাইওয়ের ধারে একটি হ্রদে জিয়ার দেহ উদ্ধার হয়। 

    আরও পড়ুন: “বিশ্বে বেআইনি মনে করা হলেও, পাকিস্তানে এ রকম কিছু নেই”, নেশা সম্পর্কে বিস্ফোরক প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার

    জেরায় পুলিশকে রাহুল জানিয়েছেন, ১৫ নভেম্বর সকালে বেঙ্গালুরুর আশপাশে মেয়েকে গাড়িতে নিয়ে ঘোরেন (Father kills daugher)। কী ভাবে আত্মহত্যা করবেন স্থির করতে পারছিলেন না। বিশেষ করে মেয়ের সামনে আত্মহত্যা করবেন, এই সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না। অন্য দিকে, সময়ও পেরিয়ে যাচ্ছিল। ফলে আরও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছিলেন রাহুল। তিনি বলেন, “বেশ কিছু ক্ষণ এ দিক-ও দিক গাড়ি চালিয়ে ঘোরার পর শেষমেশ বাড়িতে ফেরার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু পাওনাদারদের অশ্রাব্য গালিগালাজ, হেনস্থা বার বার চোখের সামনে ভেসে উঠছিল। তার পরই হ্রদের ধারে সন্ধ্যাবেলায় গাড়ি থামিয়েছিলাম।” 

    রাহুল আরও জানান, হ্রদের কাছে গাড়ি পার্ক করে সামনেরই একটি দোকান থেকে মেয়ের জন্য বিস্কুট এবং চকোলেট কিনে এনেছিলেন (Father kills daugher)। পকেটে আর টাকা ছিল না তাঁর। মেয়েকে নিয়ে গাড়িতে কিছুক্ষণ খেলেনও। কিন্তু মেয়ে আবার খিদের জ্বালায় কেঁদে ওঠে। সেই জ্বালা সহ্য করতে না পেরে মেয়েকে বুকের মধ্যে জোরে চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে খুন করেন বলে দাবি করেন রাহুল। এর পরই মেয়েকে নিয়ে হ্রদের জলে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু জল কম থাকায় বেঁচে যান। কিন্তু রাহুলের কথায় কতটা সত্যতা রয়েছে তা জানতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FIFA World Cup: ফিফা বিশ্বকাপে ভারতের তেরঙ্গা গায়ে দেখা গেল আর্জেন্টিনার এক মহিলাকে, কিন্তু কেন?

    FIFA World Cup: ফিফা বিশ্বকাপে ভারতের তেরঙ্গা গায়ে দেখা গেল আর্জেন্টিনার এক মহিলাকে, কিন্তু কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমে উঠেছে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২ (FIFA World Cup)। বিশ্বকাপের উন্মাদনা পৌঁছে গিয়েছে বিশ্বের প্রতিটি দেশে। ফুটবলপ্রেমীরা পছন্দের দলের জার্সি পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন। তবে এবারে এক অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী থাকল নেটিজেনরা। আর্জেন্টিনার এক মহিলাকে ভারতের তেরঙ্গা গায়ে জড়িয়ে দেখা গেল কাতারে। আর মহিলার এমন কাণ্ড সবার নজর কেড়েছে। তবে প্রশ্ন একটাই, কেন এমনটা করলেন তিনি, কী রয়েছে এর পিছনের আসল রহস্য?

    ভারতের পতাকা গায়ে আর্জেন্টিনার মহিলা

    জানা গিয়েছে, আর্জেন্টিনার এই মহিলার নাম লেটি এস্তেভেজ। কেরালার এক ফুটবলপ্রেমী ইয়াদিল এম ইকবালের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে লেটি এস্তেভেজকে ভারতীয় জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। সম্প্রতি ইকবাল তাঁর ইনস্টাগ্রামে সেই ভিডিও শেয়ার করেছে, যা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের বেগে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। শেয়ার করা ওই ভিডিওতেই এস্তেভেজকে তিরঙ্গা ধরে থাকতে দেখা গেছে (FIFA World Cup)।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/ClVx-_nuMrK/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    আরও পড়ুন: নতুন জীবন পেল আর্জেন্টিনা! বিশ্বকাপে এগিয়ে যেতে এবারে কী করতে হবে মেসিদের?

    কেন এমন করলেন এই মহিলা?

    ভিডিও-এর মাধ্যমে জানা গিয়েছে, এস্তেভেজ তিরঙ্গা পরতে চেয়েছিলেন কারণ তিনি তাঁর দেশের প্রতি ভারতীয়দের ভালবাসা দেখে অবাক হয়েছিলেন। তাই তিনি এমনটা করেছিলেন। এই ভিডিও-র শুরুতে ইকবাল এস্তেভেজকে বলেন যে, ভারতীয়রা আর্জেন্টিনা ফুটবল (FIFA World Cup) টিমের কত বড় ফ্যান, বিশেষ করে লিওনেল মেসি কতটা প্রিয় ভারতীয়দের কাছে। আর এর পরেই জানা যায় যে, ভারতীয়রা আর্জেন্টিনাকে সবসময় সাপোর্ট করায়, এই বিষয়টি তাঁর মন ছুঁয়ে গিয়েছে। ফলে তিনি ভারতের প্রতি তাঁর ধন্যবাদ জানাতেই এমনটা করেছেন তিনি।

    এই ভিডিও শেয়ার করে ইকবাল ক্যাপশনে লিখেছেন, “ফুটবল দ্বারা একত্রিত, জাতি দ্বারা বিভক্ত। আমাদের দেশকে ভালবাসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।” এই ভিডিওটিতে ইতিমধ্যেই ২লক্ষ ১৯ হাজারের বেশি লাইক এসেছে। এই ভিডিওটি শেয়ার করার জন্য নেটিজেনরা ইকবালকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Adar Poonawalla: কোটি টাকার প্রতারণার শিকার আদর পুনাওয়ালার সিরাম সংস্থা, গ্রেফতার ৭

    Adar Poonawalla: কোটি টাকার প্রতারণার শিকার আদর পুনাওয়ালার সিরাম সংস্থা, গ্রেফতার ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সেপ্টেম্বর মাসে ‘সিরাম ইনস্টিটিউশন সিইও- এর (Serum Institution) (Adar Poonawalla) নাম করে প্রতারকদের টাকা চাওয়ার অভিযোগে উত্তাল হয়েছিল নেটপাড়া। দেশের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থা সিরাম ইনস্টিটিউশনের (Seram Institute) সিইও আদর পুনাওয়ালার (Adar Poonawalla) নাম করে ১.০১ কোটি টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এরপর এই ঘটনার তদন্তে নামে মহারাষ্ট্র পুলিশ (Maharashtra Police)। সোমবার ৩ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই নিয়ে মোট ৭ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হল। যদিও প্রতারণার মূল চক্রীকে এখনও ধরা যায়নি।

    ঘটনাটি কী?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতারকরা আদর পুনাওয়ালা (Adar Poonawalla) সেজে ভুয়ো মেসেজ পাঠায় এসআইআই-এর অর্থ বিভাগের পরিচালক সতীশ দেশপান্ডের হোয়াটসঅ্যাপে এবং ৮টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা দ্রুত ট্রান্সফারের জন্য বলে। দেশপাণ্ডে ওই মেসেজ সত্যিই আদর পুনাওয়ালা (Adar Poonawalla) পাঠিয়েছেন এই ভেবে তিনি ১,০১,০১,৫৫৪ কোটির বেশি টাকা প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেন। পরে তাঁরা বুঝতে পারেন যে এসআইআই (Adar Poonawalla) প্রতারিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার শিকার! মুহূর্তে গায়েব কোটি কোটি টাকা? কী করবেন, জানুন…

    প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ৭

    এরপরেই দ্রুত পুলিশে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এরপর ওই আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয় পুলিশ। অ্যাকাউন্টগুলির সূত্র ধরে তদন্তে নামেন পুলিশ। এর পর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গ্রেফতার করা শুরু হয়। ডেপুটি পুলিশ কমিশনার স্মর্তনা পাটিল (Deputy Commissioner of Police Smartana Patil) বলেন, ‘‘ওই অ্যাকাউন্টের মালিক ছিলেন ৮ জন। তাঁদের মধ্যে ৭ জন এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার। প্রধান অভিযুক্তের খোঁজ চলছে। ওই সাতটি অ্যাকাউন্টের টাকা আবার ৪০টি অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। সেই ৪০টি অ্যাকাউন্টের খোঁজ মিলেছে।’’ তিনি আরও জানান, এই সাতটি অ্যাকাউন্ট ছাড়াও ৪০টি অ্যাকাউন্টও বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ।

    পুলিশ জানায়, অ্যাকাউন্টগুলিতে (Adar Poonawalla) থাকা ১৩ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। শুক্রবার পুনে শহরের সাইবার ক্রাইম বিভাগ ৩ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। আর আগেই অন্য ৫ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। যদিও মূলচক্রীকে এখনও পর্যন্ত ধরা যায়নি। যার খোঁজ পেতে চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।  

    আরও পড়ুন: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Paramilitary Personnel: গুজরাটে ভোটের দায়িত্বে থাকা জওয়ানের গুলিতে নিহত ২ সহকর্মী, আহত ২

    Paramilitary Personnel: গুজরাটে ভোটের দায়িত্বে থাকা জওয়ানের গুলিতে নিহত ২ সহকর্মী, আহত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনের মাসেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন। আর তার আগেই ঘটে গেল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা। সহকর্মীর গুলিতে মৃত্যু হল প্যারামিলিটারি দুই জওয়ানের (Paramilitary Personnel)। আহত হয়েছেন আরও দুজন। ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের পোরবন্দরের কাছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গুজরাটে ভোটের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন ওই জওয়ানরা। সূত্রের খবর অনুযায়ী, নিজেদের মধ্যে বচসার জেরেই একে অপরকে লক্ষ্য করে একে ৪৭ থেকে গুলি চালিয়ে দেয়। আর তাতেই ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় দুজনের, আহত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    নিহত দুই প্যারামিলিটারি জওয়ান

    গুজরাট পোরবন্দরের কালেক্টর এবং জেলা নির্বাচনী অফিসার এ এম শর্মা জানান, ঘটনার সময় ওই জওয়ানরা (Paramilitary Personnel) কর্তব্যরত ছিলেন না। নিজেদের মধ্যে বচসা চলাকালীন আচমকাই এক জওয়ানের হাতে থাকা রাইফেল থেকে গুলি চালানো হয়। নিহত ও আহত জওয়ানরা প্রত্যেকে মণিপুরের ইন্ডিয়া রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নের (IRB) সদস্য। গুজরাটে নির্বাচনের আগে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সের (CAPF) পাশাপাশি আইআরবি-তেও মোতায়েন করা হয়েছে। কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এ এম শর্মা।

    আরও পড়ুন: ”২০০২ সালে দাঙ্গাবাজরা শিক্ষা পেয়েছিল, রাজ্যে শান্তি এনেছে বিজেপি”, গুজরাটে শাহ

    আহত জওয়ানদের পরিস্থিতি

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, যাঁরা আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে একজনের পায়ে ও অপরজনের পেটে গুলি লেগেছে। তাঁদের প্রথমে পোরবন্দর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জামনগর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। যাঁর পেটে গুলি লেগেছে, তাঁর অবস্থা গুরুতর, আর একজন অপেক্ষাকৃত ভালো রয়েছেন। আর যে দুই জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের নাম খোইবা সিং ও জিতেন্দ্র সিং। এছাড়া আহত হয়েছেন চোরাজিৎ ও রোহিকানা। তাঁরা প্রত্যেকেই মণিপুরের বাসিন্দা (Paramilitary Personnel)।

    প্রসঙ্গত, গুজরাটে আগামী ডিসেম্বর মাসের প্রথমের দিকে রয়েছে ভোট। ১ ও ৫ তারিখ গুজরাটে ভোট রয়েছে। যে পোরবন্দর এলাকায় এই গুলি চালনার ঘটনা ঘটেছে সেখানে ১ ডিসেম্বর ছিল ভোট। পোরবন্দর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ওই জওয়ানরা টুকড়া গোসা গ্রামে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    এই ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে প্রশাসন। কিছুদিন বাকি নির্বাচনের। তার আগেই এমন ভয়াবহ ঘটনা, যার ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি বচসার জেরে হলেও ঠিক কী কারণে তাঁদের (Paramilitary Personnel) মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়েছিল, তা এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। তাই এই বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।

  • Satyendra Jain: জেল সুপারের সঙ্গে খোশ গল্প করছেন আপের বন্দি মন্ত্রী সত্যেন্দ্র?

    Satyendra Jain: জেল সুপারের সঙ্গে খোশ গল্প করছেন আপের বন্দি মন্ত্রী সত্যেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলের কুঠুরির মধ্যে বসে ম্যাসেজ নিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। দেখা গিয়েছে বাইরে থেকে আনা খাবার খেতেও। এবার তাঁকে দেখা গেল জেল আধিকারিকদের সঙ্গে বসে খোশগল্প করতে। তিনি সত্যন্দ্র জৈন (Satyendra Jain)। দিল্লির আম আদমি পার্টি (AAP) সরকারের মন্ত্রী। তিহার জেলের এই ভিডিও প্রক্যাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রসঙ্গত, আর্থিক তছরুপের মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে আম আদমি পার্টি সরকারের মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনকে।

    ভাইরাল ভিডিও…

    সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ভিডিও ফুটেজটি ভাইরাল হয়েছে, সেটি ১২ সেপ্টেম্বরের। ঘটনাটি রাত আটটা নাগাদ ঘটেছে। মিনিট দশেকের ওই ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, তিহার জেলের সাত নম্বর কুঠুরিতে বন্দি আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র (Satyendra Jain) তিন ব্যক্তির সঙ্গে খোশ মেজাজে গল্প করছেন। এর কিছুক্ষণ পরে সত্যন্দ্রর কাছে আসতে দেখা যায় তিহার জেলের সুপার অজিত কুমারকে। সুপার সত্যন্দ্রর কুঠুরিতে ঢুকতেই বেরিয়ে যেতে দেখা যায় বাকিদের। এর আগে সত্যেন্দ্রর আরও একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছিল। সেটি ১৯ নভেম্বরের। ওই ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছিল, সত্যেন্দ্রর পা মালিশ করছেন এক ব্যক্তি। ধোপদুরস্ত বিছানায় আয়েশ করে বসে রয়েছেন আপ সরকারের মন্ত্রী। আর তাঁর বিছানায় বসে তাঁর পা মালিশ করে দিচ্ছেন ওই ব্যক্তি।

    আরও পড়ুন: দিল্লি পুরভোটের টিকিট মেলেনি, বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে আত্মহত্যার হুমকি আপ নেতার

    এই দুই ভিডিওর মাঝে আসে আরও একটি ভিডিও ফুটেজ। সেটি ২৩ নভেম্বরের। তাতে দেখা যায়, তিহার জেলের ছোট্ট কুঠুরিতে বসেই ফল, স্যালাড খাচ্ছেন আপ সরকারের বন্দি মন্ত্রী সত্যেন্দ্র (Satyendra Jain)। প্লাস্টিকের একটি বাক্স থেকে খাবারও খেতে দেখা যায় তাঁকে। সত্যেন্দ্রর ফোনে মেসেজ আসতেও দেখা গিয়েছিল আগেই। কোনও এক সঙ্গীর সঙ্গে চ্যাট করতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। এ সবের কোনওটাই জেলের ভিতরে করা যায় না।

    সত্যেন্দ্রর (Satyendra Jain) পা মালিশের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে আসতেই সাফাই গাইতে শুরু করে আপ। তারা জানায়, সত্যেন্দ্রর ফিজিওথেরাপি হচ্ছিল। যদিও পরে জানা যায়, যিনি সত্যেন্দ্রর পা মালিশ করছিলেন, তিনি আদতে কোনও ফিজিওথেরাপিস্টই নন। তিনি ধর্ষণে অভিযুক্ত। নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বন্দি রয়েছেন তিহার জেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mumbai Terror Attack: আজ মুম্বই হামলার ১৪ বছর! নিহতদের স্মরণ করলেন রাষ্ট্রপতি, বিদেশমন্ত্রী

    Mumbai Terror Attack: আজ মুম্বই হামলার ১৪ বছর! নিহতদের স্মরণ করলেন রাষ্ট্রপতি, বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই হামলার (Mumbai Attack) আজ ১৪তম বছর। ২৬/১১-য় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu), বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুকতার আব্বাস নকভি-সহ বহু নেতারা। 

    নিহতদের স্মরণে ট্যুইট

    ২০০৮ সালে আজকের দিনেই দেশের বাণিজ্য নগরে হামলা চালায় জঙ্গিরা। পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর ই তৈবার ১০ জঙ্গি শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বোমা-গুলি ও বন্দুক নিয়ে নাশকতা চালায়। প্রাণ হারান ১৬৬ জন নিরীহ মানুষ। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশিও ছিলেন। জখম হন ৩০০-র বেশি মানুষ। বিশ্বের বহু দেশ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে।

    মুম্বই হামলার এই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে ১৪টা বছর। কিন্তু, তার ভয়বহতা এখনও পিছু ছাড়েনি। সেই দিন যাঁরা ডিউটিতে থাকাকালীন প্রাণ দিয়েছিলেন, তাঁদের শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর তরফে ট্যুইটারে লেখা হয়েছে, ‘সেদিন আমরা যাঁদের হারিয়েছি, তাঁদের কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে গোটা দেশ। তাঁদের পরিবারের অশেষ যন্ত্রণা আমরা অনুভব করতে পারি। বীরত্বের সঙ্গে যে সব নিরাপত্তারক্ষী লড়াই করেছিলেন এবং কর্তব্যের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাঁদের সম্মান জানায় গোটা দেশ।’

    ট্যুইটারে বিদেশমন্ত্রী লিখলেন, ‘মানবতার পক্ষে বিপজ্জনক সন্ত্রাসবাদ। আজ ২৬/১১-য় নিহতদের স্মরণে ভারতের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে গোটা বিশ্ব। যারা এই হামলার পরিকল্পনা ও তদারকি করেছিল, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। গোটা বিশ্বে যারা জঙ্গি হামলার শিকার হয়েছেন, এটা তাঁদের কাছে আমাদের ঋণ।’

    ট্যুইট করে শ্রদ্ধা জানান উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হিন্দিতে তিনি লেখেন, “মুম্বইয়ে ২৬/১১-র জঙ্গি হামলায় নিরীহ নাগরিকদের হারায় দেশ। আমাদের সাহসী জওয়ানরা প্রত্যেককে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে তাঁদের প্রাণ হারান। তাঁদের প্রত্যেককে শ্রদ্ধা জানাই। যাঁরা কাছের মানুষকে হারানোর মতো অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানাই।”

     

     

     

  • Amit Shah: ”২০০২ সালে দাঙ্গাবাজরা শিক্ষা পেয়েছিল, রাজ্যে শান্তি এনেছে বিজেপি”, গুজরাটে শাহ

    Amit Shah: ”২০০২ সালে দাঙ্গাবাজরা শিক্ষা পেয়েছিল, রাজ্যে শান্তি এনেছে বিজেপি”, গুজরাটে শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা গুজরাটে (Gujarat) সাম্প্রদায়িক হিংসা বাঁধিয়েছিল, তারা উপযুক্ত শিক্ষা পেয়েছে। নিজের রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে একথা বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। বৃহস্পতিবার খেদা জেলার মহুদা শহরে দলের তরফে আয়োজিত এক নির্বাচনী সমাবেশে যোগ দেন শাহ। সেখানেই তিনি বলেন, ‘দাঙ্গাবাজ’দের এমন শিক্ষা দেওয়া হয়েছিল যে আজ বাইশ বছর রাজ্যে বিরাজ করছে শান্তি।

    কংগ্রেসের আমলে…

    এদিনের সমাবেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, কংগ্রেসের আমলে (১৯৯৫ সালের আগে) গুজরাটে সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটত আকছার। কংগ্রেস প্রায়ই বিভিন্ন সম্প্রদায় এবং বর্ণের লোকজনকে উত্তেজিত করত। তার জেরে তারা প্রায়ই নিজেদের মধ্যে হিংসায় জড়িয়ে পড়ত। তিনি বলেন, এভাবে সাম্প্রদায়িক হিংসা লাগিয়ে কংগ্রেস নিজের ভোটব্যাঙ্ক শক্ত করেছে। অবিচার করেছে সমাজের একটা বড় অংশের প্রতি।

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, ভারুচে অনেক সাম্প্রদায়িক হিংসা হয়েছে। কারফিউ, হিংসাও হয়েছে। বিশৃঙ্খলার কারণে গুজরাটে উন্নয়নের কোনও জায়গা ছিল না। ২০০২ সালে তারা সাম্প্রদায়িক হিংসায় লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করেছিল…। আমরা তাদের শিক্ষা দিয়েছি। আমরা তাদের জেলে ঢুকিয়েছি। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাইশ বছর হয়ে গিয়েছে, আমরা একবারও কারফিউ জারি করিনি। বিজেপি এমন একটি রাজ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার কাজ করেছে, যেখানে ঘন ঘন সাম্প্রদায়িক হিংসা হয়েছে। ২০০২ সালে গুজরাটে টানা তিনদিন ধরে চলে হিংসার ঘটনা। ওই ঘটনায় হাজার জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ওই সময় গোধরায় তীর্থযাত্রীদের নিয়ে যাচ্ছিল একটি ট্রেন। সেই ট্রেনের একটি কামরায় লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয় ৫৯ জনের।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্র জাদেজা আমার জীবনে বুস্টার ডোজের মতো, কেন বললেন রিভাবা?

    গুজরাট হিংসায় নাম জড়িয়ে যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। সেই সময় তিনি ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী। তবে হিংসার দায় থেকে মুক্ত হয়েছেন তিনি। চলতি বছরের শুরুর দিকেও ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত একটি মামলায় তাঁর অব্যাহতির বিরুদ্ধে আপিল খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন হবে দু দফায়। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ওই মাসেরই ৫ তারিখে। এই বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। টানা আড়াই দশক ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share