Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    Modi Anti-Terror Meet: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল প্রত্যাঘাত প্রয়োজন, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। নয়াদিল্লিতে (New Delhi) সন্ত্রাস বিরোধী এক কনফারেন্সে (Modi Anti-Terror Meet) যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না।

    সন্ত্রাসবাদ…

    সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) যে এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের কাছেই মাথাব্যথার কারণ, তা নানা সময় বারংবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনও সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে ফের একবার অবহিত করিয়ে দেন তিনি। সন্ত্রাসবাদের বলির ক্ষতি যে অপূরণীয়, এদিন তাও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা আঘাতও যে অনেক বেশি, তা আমরা মনে করি। যদি একটা প্রাণও বলি হয়, তা অনেক বেশি। তিনি বলেন, তাই আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না, যতক্ষণ না সন্ত্রাসবাদের মূলোৎপাটন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই কনফারেন্স হচ্ছে ভারতে। তিনি বলেন, গোটা বিশ্ব যখন সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে উদাসীন ছিল, তারও ঢের বেশি আগে থেকে আমাদের দেশ সন্ত্রাসের মুখোমুখি হয়েছে। মোদি বলেন, দশকের পর দশক ধরে নানা আকারে ভারতে আঘাত হানার চেষ্টা হয়েছে। যদিও আমরা সাহসের সঙ্গে লড়াই করেছি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আঘাত হানতে হবে সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে। তিনি বলেন, যে জায়গাটা সব সময় হুমকির, সেখানে কেউ চিরকাল থাকতে চাইবে না। এবং সেই কারণে এই সমস্ত মানুষের জীবিকা চুরি যাচ্ছে। তাই আমাদের সর্বাগ্রে প্রয়োজন সন্ত্রাসে অর্থায়নের মূলে কুঠারাঘাত করা।

    তিনি বলেন, আজকের বিশ্বে কাউকে আলাদা করে সন্ত্রাসবাদের বিপদ সম্পর্কে মনে করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু এখনও কোনও কোনও সার্কেলে সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ করা হচ্ছে। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসের প্রতিটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সমতুল ক্রোধ ও প্রত্যাঘাত প্রয়োজন। বিভিন্ন আক্রমণের প্রতিক্রিয়ার তীব্রতা ঘটনাটি কোথায় ঘটল, তার ওপর ভিত্তি করে করা যায় না। সন্ত্রাসবাদ মানবতা, স্বাধীনতা এবং সভ্যতার ওপর আঘাত, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shraddha Walkar Murder: শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করে বিয়ার-সিগারেট খান আফতাব, দেখেন নেটফ্লিক্স

    Shraddha Walkar Murder: শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করে বিয়ার-সিগারেট খান আফতাব, দেখেন নেটফ্লিক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যা (Shraddha Walker Murder) মামলায় ক্রমাগত নতুন নতুন তথ্য উদ্ধার করছে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। এবার সামনে এল হাড় হিম করা এক তথ্য। আফতাবকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পেরেছে, খুনের পর  ১০ ঘণ্টা ধরে শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করে আফতাব। সেইসবের মাঝে ক্লান্ত হয়ে গেলে কিছুক্ষণ বিশ্রামও নেয় সে। বিয়ার খায়, সিগারেট খায়। দেহের টুকরোগুলি কয়েক ঘণ্টা ঘরে জলে ধোয়। এছাড়া দেহ টুকরো টুকরো করা হয়ে গেলে, অনলাইনে খাবার আনিয়েও খায় আফতাব। তারপর নেটফ্লিক্সে সিনেমাও দেখে সে। 

    জেরায় আফতাব আরও জানায়, যাতে শ্রদ্ধাকে চেনা না যায়, তাই দেহ টুকরো করার পর তাঁর মুখ পুড়িয়ে দেয় সে। এমনকী কীভাবে দেহ লোপাট করবে তা জানতে ইন্টারনেটের সাহায্যও নেয় সে। খুনের পর কেমিক্যাল এবং ব্লিচিং পাউডার দিয়ে মেঝের রক্তের দাগ মোছে আফতাব। মূলত প্রমাণ লোপাটের জন্যই এইসব করেছিল বলে জেরায় জানায় আফতাব।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে হিন্দু লিভ-ইন পার্টনারকে খুন করে দেহ ৩৫ টুকরো করল মুসলিম যুবক

    খুনের পরেও ওই ফ্ল্যাটেই থাকতো আফতাব। অনলাইনে আনাতো খাবার। পাশাপাশি শ্রদ্ধার স্যোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টও চালু রেখে দিয়েছিল সে। শ্রদ্ধার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকাও ট্রান্সফার করে। অন্যদিকে আবার অন্য মহিলাদের সঙ্গেও সম্পর্ক রাখছিল আফতাব। তাদের কখনও কখনও সে ফ্ল্যাটে আনত বলেও জানা গিয়েছে। সেক্ষেত্রে আফতাবের অপরাধের জাল আরও কতটা ছড়িয়ে, তাও জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।

    কী ঘটেছিল?

    বাবা-মা কে ছেড়ে ভালবেসে ঘর ছেড়েছিলেন মহারাষ্ট্রের হিন্দু পরিবারের মেয়ে শ্রদ্ধা ওয়েলকার। সম্পর্ক গড়েছিলেন এক মুসলিম যুবকের সঙ্গে। আফতাব আমিন পুনাওয়ালার সঙ্গে লিভ-ইন করছিলেন। বিয়ের জন্য প্রেমিককে চাপ দেওয়াতেই তাঁকে খুন (Delhi-Mehrauli Murder) করে আফতাব। পুলিশকে তাই জানিয়েছে সে। কিন্তু শ্রদ্ধার বন্ধুর দাবি, লিভ-ইন ছেড়ে বিয়ের কথা বলতেই শ্রদ্ধাকে ধর্ম পরিবর্তন করতে জোর করে  আফতাব। তাতে মত দেয়নি শ্রদ্ধা। পরিবার ত্যাগ করলেও ধর্ম ছাড়তে হয়ত রাজি ছিলেন না তিনি। তাই এই পরিণতি। ধর্মান্তরণের বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশও। 

    মুম্বইয়ের একটি কল সেন্টারে কাজ করার সময় পরিচয় হয় দুই যুবক-যুবতীর। সেখান থেকে প্রেম। ধর্মীয় ব্যবধানের কারণে শ্রদ্ধার বাড়ির লোক তাদের সম্পর্ককে মেনে না নিলে তাঁরা দিল্লিতে চলে আসেন ও বাড়ি ভাড়া নিয়ে একসঙ্গে থাকা শুরু করেন। শ্রদ্ধা আফতাবকে বিয়ে করতে চাইলেও আফতাব তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া লেগেই থাকত। সূত্রের খবর, গত ১৮ মে অভিযুক্ত আফতাব ও শ্রদ্ধার ঝগড়া চরমে পৌঁছয়। এই ঝগড়ার সময় শ্রদ্ধা চেঁচামেচি শুরু করেন। প্রতিবেশীরা যাতে তাঁদের ঝগড়া না শুনে ফেলে, সেই ভয়ে শ্রদ্ধাকে চুপ করাতে যায় আফতাব। শ্রদ্ধার মুখ চেপে ধরে। আর এতেই মৃত্যু হয় তরুণীর। কিন্তু এরপর এই কাণ্ড লুকোতে যা করল আফতাব তা আরও হাড় হিম করে দেওয়ার মত ঘটনা। এরপরেই একটি ফ্রিজ কিনে আনে ও শ্রদ্ধার দেহ ৩৫টি টুকরোয় কেটে ফ্রিজারে রেখে দেয়। শুধু তাই নয়, গন্ধ যাতে না বের হয় তার জন্য ব্যবহার করা হত আগরবাতি, ধূপ এবং রুম ফ্রেশনার (Delhi-Mehrauli Murder)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তার পুরো একদিন লেগেছে শ্রদ্ধার দেহকে টুকরো টুকরো করে কেটে ব্যাগে ভরতে। আর এসব তার বাথরুমে করে। আবার তার ঘরের মেঝেও অনেকবার মুছেছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, শ্রদ্ধাকে খুন করার ২-৩ মাস পর্যন্ত তার কেটে রাখা মাথা রেখে দেয় ও তারপর ফেলে দেয়। রাত দুটো নাগাদ জঙ্গলে যেত। ঘণ্টাদুয়েক পরে ফিরে আসত। প্রায় ২০ দিন ধরে সেই কাজ করেছিল সে (Delhi-Mehrauli Murder)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

         

  • MS Dhoni: অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দনের ছবি ভাইরাল, বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ধোনি?

    MS Dhoni: অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দনের ছবি ভাইরাল, বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ধোনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) সঙ্গে হ্যান্ডশেক করছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি (Ms Dhoni)। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই ছবি। তার পরেই শুরু হয়েছে জল্পনা। প্রাক্তন ক্রিকেটার কি যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে (BJP)? ঘটনার জেরে নানা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন নেট নাগরিকরা।

    কোন অনুষ্ঠানে দেখা হল শাহ-ধোনির?

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি চেন্নাইয়ে ইন্ডিয়া সিমেন্টসের ৭৫তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয় প্রাক্তন ক্রিকেটারের। এই ইন্ডিয়া সিমেন্টসের সাম্মানিক ডিরেক্টর পদেও রয়েছেন ধোনি (Ms Dhoni)। তাই ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি। উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণে অনুষ্ঠানে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও। এই দুজন ছাড়াও ছিলেন তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল আরএল রবি। এদিন শাহকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন তামিলনাড়ুর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এল মুরুগান, বিজেপির রাজ্য সভাপতি আন্নামালাই এবং রাজ্য বিজেপির কয়েকজন শীর্ষ কর্তা। এই অনুষ্ঠানেই ধোনির সঙ্গে দেখা হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তার পরেই ধোনিকে হ্যান্ডশেক করতে দেখা যায় শাহের সঙ্গে।

    এর পরেই ছড়িয়েছে জল্পনা। কোনও কোনও নেটিজেনের প্রশ্ন, ধোনি (Ms Dhoni) কি তবে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন? অন্য একজনের মন্তব্য, ধোনি যখন শাহের সঙ্গে করমর্দন করেছেন, তখন নিশ্চয়ই ভেবেচিন্তেই করেছেন। একজন তো প্রাক্তন ক্রিকেটারকে আর্জি জানিয়েছেন, ধোনিজি বিজেপিতে যোগ দিন। ইন্ডিয়া সিমেন্টসের ফেসবুক পেজে অনুষ্ঠানের যে ছবি পোস্ট করা হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন শাহ। কিছুটা কোণাকুণিভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার ধোনি। একেবারে হাসি মুখে দেখা গিয়েছে ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেট অধিনায়ককে। ফর্মাল পোশাকে ছিলেন ধোনি। অন্য একটি ছবিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানেই শাহের সঙ্গে হাসি মুখে হাত মেলাতে দেখা গিয়েছে ধোনিকে।

    আরও পড়ুন: ‘বেফাঁস মন্তব্যে’র জের, এবার অখিলের বিরুদ্ধে দিল্লিতে অভিযোগ দায়ের লকেটের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    PM Modi: ‘আমি প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি খাই, কিন্তু…’, তেলঙ্গানায় কাকে হুঁশিয়ারি দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি প্রতিদিন দু তিন কিলো করে গালি খাই। এটাই আমার শরীরে পুষ্টির কাজ করে। তেলঙ্গানার (Telangana) এক জনসভায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর নাম না নিয়েও সরকারের প্রধান কাজ কী, তাও জানালেন মোদি। বললেন, রাজ্যের প্রয়োজন এমন এক সরকারের যাদের কাছে পরিবার নয়, রাজ্যই প্রথম গুরুত্ব পাবে।

    মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই…

    আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election) রয়েছে তেলঙ্গানায়। এদিনের সভায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করেই তাঁকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর বিরুদ্ধে এনেছেন দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ। সেই প্রসঙ্গেই আসে গালাগালির প্রসঙ্গও। মোদি বলেন, আমি ক্লান্ত হই না। কারণ প্রতিদিন ২-৩ কিলো গালি দেওয়া হয় আমাকে…ঈশ্বরের আশীর্বাদে সেটা আমার শরীরে গিয়ে পুষ্টির কাজ করে। এটাকে আমি সদর্থক দৃষ্টিতেই দেখি। তাঁকে গালি দিলেও, তাতে যে তাঁর কিছু এসে যায় না, এদিন তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তেলঙ্গানাবাসীকে যেন গালাগালি না দেওয়া হয়, সেই হুঁশিয়ারিও দেন মোদি। বলেন, মোদিকে গালাগালি দিন, বিজেপিকে গালাগালি দিন…কিন্তু তেলঙ্গানার মানুষকে গালাগালি দেবেন না। যদি দেন, তার জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে মোদি (PM Modi) বলেন, আমি আপনাদের ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করছি। কিছু মানুষ বেপরোয়া হয়ে, ভয়ে এবং সন্দেহের বশে মোদিকে গালাগালি দেবেন। আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, বিরোধীদের পাতা সেই ফাঁদে পা দেবেন না। তাঁকে যে দীর্ঘদিন ধরে গালাগালি শুনতে হচ্ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, ২০-২২ বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন রকমের গালাগালি আমাকে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, গালাগালির ডিক্সেনারি বানাতে গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছেন তাঁরা। তাঁরা এটা করছেন, কারণ তাঁদের আর দেওয়ার কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের কাছে আবেদন করছি, গালাগালি দিলে হেসে উড়িয়ে দিন, রিলাক্স করুন, মনের সুখে চা খান। কারণ জেনে রাখুন, আগামী সকালে পদ্ম ফুটবেই।

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর কুসংস্কার নিয়েও কটাক্ষ করেন মোদি (PM Modi)। বলেন, তেলঙ্গানা হল দেশের তথ্য প্রযুক্তির কেন্দ্র। কিন্তু আধুনিক শহরে কুসংস্কারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, যা দুঃখজনক। তিনি বলেন, তেলঙ্গানাকে যদি এগোতেই হয়, তাহলে আগে কুসংস্কার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    Indian Railways: এবার ট্রেনে চড়েই যাওয়া যাবে অরুণাচলের চিন সীমান্তে, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেড়াতে ভালবাসেন? ট্রেনে চড়ে যেতে চান অরুণাচল প্রদেশে চিনের সীমান্ত পর্যন্ত? কিংবা প্রতিবেশী দেশ ভুটানে (Bhutan)? তাহলে অপেক্ষা করুন। ভারতীয় রেলের (Indian Railways) উদ্যোগে আর কিছুদিন পরেই পূরণ হয়ে যাবে এই সব স্বপ্ন। আজ্ঞে, হ্যাঁ। ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রক উত্তর পূর্ব ভারতে (India) রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, ট্রেন ছুটবে অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্ত পর্যন্ত। রেললাইন পাতা হবে ভুটান পর্যন্তও। রেল ব্যবস্থা চালু হলে ট্রেনে করেই যাওয়া যাবে তাওয়াং। 

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে…

    ভারত চিন সীমান্তে রয়েছে তাওয়াং। এলাকার সৌন্দর্য অপার। নীল দিগন্তে শুধুই সবুজের মেলা। তারই মাঝে রয়েছে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি। ভারতীয় রেল (Indian railways) সূত্রে খবর, অরুণাচল প্রদেশের ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা হবে। অন্য একটি লাইন চলে যাবে শিলাপাথা থেকে বেম হয়ে অ্যালং পর্যন্ত। এই দুই লাইনের কাজ শেষ হয়ে গেলেই অত্যন্ত কম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে ভারত চিন সীমান্তে। রেলমন্ত্রকের মতে, এই যে লাইন পাতা হচ্ছে, এর একটা স্ট্র্যাটেজিক গুরুত্ব রয়েছে।

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানান, অরুণাচল প্রদেশ সহ উত্তর-পূর্ব ভারতে কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ভালুকপং থেকে তাওয়াং পর্যন্ত রেললাইন পাতা ছাড়াও মুরকঙ্গসেলেক থেকে পাশিঘাট পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারিত করা হবে। লঙ্কা থেকে আসামের চন্দ্রনাথপুর পর্যন্ত দ্বিতীয় রেললাইনটি পাতা হবে। ডিমা হাসাও এলাকার পাহাড়ি এলাকা এড়িয়ে এই লাইন পাতা হবে।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য অখিল গিরির, তীব্র প্রতিবাদ বিজেপির

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, ভুটানের সঙ্গেও রেলপথ যোগাযোগ থাকবে। সেই কাজও চলছে। আসামের কোকরাঝাড় থেকে ভুটানের গেলেফু পর্যন্ত যাবে নয়া এই রেললাইন। এই রেলপথের মোট দূরত্ব ৫৮ কিলোমিটার। তিনি জানান, বৈদ্যুতিকরণ সহ নানা কাজ চলছে। সব মিলিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতে রেলের ১.১৫ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সব্যসাচী বলেন, রাজধানী সংযোগ প্রকল্পের কাজ চলছে পুরোদমে। আমরা মিজোরাম ও মণিপুরকে রেলের সুতোয় বাঁধব। আগামী এক বছরের মধ্যেই আমরা নাগাল্যান্ড ও সিকিমকে এক সুতোয় বেঁধে ফেলত পারব।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    Congress: পাখির চোখ ২০২৪, সোমবার বৈঠকে বসছে কংগ্রেস টাস্কফোর্স!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ মহারণ। দেশজুড়ে সাধারণ নির্বাচন। বিজেপিকে (BJP) দিল্লির মসনদ থেকে সরাতে উঠে পড়ে লেগেছে কংগ্রেস (Congress)। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস টাস্কফোর্স (Task Force) গঠন করেছে। দীর্ঘ ২৪ বছর পর কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন গান্ধী পরিবারের বাইরের একজন। তিনি মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)।

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের…

    খাড়গে গান্ধী পরিবারের বাইরের হলে কী হবে, গান্ধী পরিবারের একান্ত অনুগত তিনি। এই টাস্কফোর্সের প্রথম বৈঠক বসতে চলেছে সোমবার। খাড়গে নয়া কংগ্রেস (Congress) সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই টাস্কফোর্সের প্রথম সভা। এই বৈঠকে নির্বাচন স্ট্র্যাটেজি গ্রুপের সদস্যরা নয়া প্রেসিডেন্টকে টাস্কফোর্সের কাজ এবং ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে জিততে কী পরিকল্পনা করা হয়েছে, সে সম্পর্কে অবহিত করবেন।

    এই যে টাস্কফোর্স গঠিত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের (Congress) হেভিওয়েট কয়েকজন নেতা। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, পি চিদম্বরম, মুকুল ওয়াসনিক, জয়রাম রমেশ, কেসি বেণুগোপাল, অজয় মাকেন, রণদীপ সুরজেওয়ালা, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা এবং সুনীল কানুগোলু। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হয়েছিলেন শশী থারুর। গান্ধী পরিবারের অনুগত মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে পরাস্ত হন তিনি। সেই শশী থারুর এই টাস্কফোর্সে নেই বলেই অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর।

    এপ্রিল মাসে রাজস্থানের উদয়পুরে বসেছিল কংগ্রেসের (Congress) চিন্তন শিবির। সেখানে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের স্ট্র্যাটেজি নিয়েও আলোচনা হয়। সেখানেই বলা হয়েছিল অ্যাকশন গ্রুপের ক্ষমতায়ণের কথা। কংগ্রেস সূত্রে খবর, সেটা নিয়েও আলোচনা হতে পারে সোমবারের বৈঠকে। প্রসঙ্গত, এই যে টাস্কফোর্সের বৈঠক হতে চলেছে, তা গঠন করেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। তিনি এই কমিটি গঠন করেছিলেন আট সদস্যের একটি কমিটির দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই নির্বাচনে দিল্লির মসনদ ফের দখল করবে বিজেপি। কারণ গত দশ বছরে দেশে যে উন্নয়নের জোয়ার এসেছে, তা এসেছে বিজেপির হাত ধরেই। তাই বিজেপি তো বটেই, রাজনৈতিক মহলের মতেও, দিল্লির কুর্সিতে ফের আসছে পদ্ম। যদিও বিজেপিকে বিনা যুদ্ধে সূচ্যগ্র মেদিনী ছাড়তে রাজি নয় কংগ্রেস (Congress)। সেই কারণেই গঠিত হয়েছে টাস্কফোর্স। তবে সে ফোর্সের শক্তি কতটা, তা বলবে সময়।

     

       দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nitin Gadkari: উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির জন্যে ১.৬ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা কেন্দ্রের

    Nitin Gadkari: উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির জন্যে ১.৬ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির জন্যে ১.৬ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা করলে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নিতিন গড়করি (Nitin Gadkari)। এই মুহূর্তে তিন দিনের আসাম সফরে রয়েছেন তিনি। আর গুয়াহাটি থেকেই শুক্রবার করেন এই ঘোষণা। এছাড়াও এদিন এই রাজ্যগুলিতে আগে ঘোষণা করা ৩ লক্ষ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে বলেও এদিন বলেন তিনি।

    কোন রাজ্যে কত বরাদ্দ?  

    সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, আসামে নতুন প্রকল্পের জন্যে বরাদ্দ হয়েছে ৪৬,২০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১,০২০ কিমি রাস্তা এবং ব্রিজ, ৫টি রোপওয়ে, ১০টি ওভারব্রিজের কাজ হবে। ইতিমধ্যেই ৫,৮৯০ কোটি টাকা খরচ করে ১,১১৩ কিমি রাস্তা তৈরি করা হয়েছে বলেও জানান কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। এছাড়াও জানান, ৬৩২ কিলোমিটার রাস্তা তৈরির কাজ চলছে।

    এছাড়া নিতিন গড়করি ত্রিপুরার জন্য নতুন ৭টি প্রকল্পের অনুমোদনের কথা ঘোষণা করেন ৷  এই জন্য রাজ্যকে ১৩,৩৫৩ কোটি টাকা অনুমোদনের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। অনুমোদিত নতুন সাতটি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে –  চুরাইবাড়ি-আগরতলা এন‌এইচ-০৮ (১৭১ কিমি) চার লেন (৩,২৩৩ কোটি টাকা), আগরতলা বাইপাসের পশ্চিম ও পূর্বাঞ্চলীয় অংশ (৩৫ কিমি) (৩,১৬১ কোটি টাকা), খোয়াই-  তেলিয়ামুড়া-অমরপুর-হরিনা এনএইচ ২০৮ (২,৪২১ কোটি টাকা), উদয়পুর-শ্রীমন্তপুর সড়কের চার লেনিং (৩৪ কিমি) (৪৮০ কোটি টাকা)৷ চারটি রোপওয়ে প্রকল্প (মহারানি- ছবিমুড়া, উদয়পুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দির, জম্পুই  হিলস, কমলপুরের সুরমাছড়া) (৬৯২ কোটি টাকা), তিনটি রেলওয়ে ওভারহেড ব্রিজ (৩৫ কোটি টাকা) এবং শহরাঞ্চলে সিমেন্ট কংক্রিট রাস্তা নির্মানে (২০০ কোটি টাকা)।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই পারদ পতন! শীতের প্রবেশ রাজ্যে

    ত্রিপুরা রাজ্যে জাতীয় সড়কে কাজের অগ্ৰগতি নিয়ে পর্যালোচনা সভায় কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রী ন্যাশনাল হাইওয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচআইডিসিএল)- কে রাজ্যে চলমান ২৮০ কিলোমিটার জাতীয় সড়কের কাজগুলি ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দেন।  এক‌ই সঙ্গে তিনি রাজ্য সরকারকে প্রকল্পের অগ্রগতির স্বার্থে জমি অধিগ্রহণ, বনভূমির ছাড়পত্র, বিদ্যুৎ, জলের লাইনের স্থানান্তর ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

    এছাড়াও মেঘালয়ের জন্যে ১২,৫৭৫ কোটি টাকার প্রকল্প, নাগাল্যান্ডের জন্যে ৪,৯২১ কোটি টাকার প্রকল্প, অরুণাচল প্রদেশের জন্যে ৪৫,৮৩৯ কোটি টাকার প্রকল্প, মণিপুরের জন্যে ১৬,৬৩৯ কোটি টাকার প্রকল্প, মিজোরামের জন্যে ৮,৬১৪ কোটি টাকার প্রকল্প এবং সিকিমের জন্যে ৫,০৭০ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • SC on Lottery Tax: লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    SC on Lottery Tax: লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্য রাজ্যের লটারির ওপর প্রাক জিএসটি (GST) যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য (State)। এ মর্মে দায়ের হওয়া একটি রিভিউ পিটিশন (Review Petition) খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে দেশের শীর্ষ আদালত (SC on Lottery Tax) কেরল এবং কর্নাটক হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে খারিজ করে জানিয়ে দিয়েছিল সিকিমের মতো যেসব রাজ্য লটারি রয়েছে, সেগুলির ওপর অন্য রাজ্য কোনও ট্যাক্স বসাতে পারে না।

    সংবিধানে বেটিং এবং জুয়াখেলা…

    এদিন সেই রায়ের ওপর দায়ের হওয়া রিভিউ পিটিশনও খারিজ করল শীর্ষ আদালত। কেরল এবং কর্নাটক দুই রাজ্যের হাইকোর্টই জানিয়ে দিয়েছিল, যে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের আইনসভার এটা করার কোনও অধিকারই নেই। এতে বলা হয়েছিল, সংবিধানে বেটিং এবং জুয়াখেলা সংক্রান্ত যে আইনের সংস্থান রয়েছে, তাতে লটারিকেও অন্তর্ভুক্ত করা যায়। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এই রায়ের ফলে কর্নাটক ট্যাক্স অন লটারিজ অ্যাক্ট ২০০৪ এবং কেরল ট্যাক্স অন পেপার লটারিজ অ্যাক্ট, ২০০৫ বৈধ বলে গণ্য হল। এখন দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এর আগের রায়ে কোনও ভুল ত্রুটি লক্ষ্য করা যায়নি। সেই কারণেই খারিজ করে দেওয়া হয়েছে রিভিউ পিটিশন। সিকিম সহ বেশ কিছু রাজ্য লটারি চালায়। এই রাজ্যগুলির লটারির ওপর প্রাক জিএসটি যুগের কর চাপাতে পারবে না কোনও রাজ্য। এই মর্মে দায়ের হওযা রিভিউ পিটিশনই এদিন খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: নোটবন্দির সিদ্ধান্ত সুবিবেচনা প্রসূত, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, দ্য লটারিজ (রেগুলেশন) আইন ১৯৯৮ অনুযায়ী লটারি ব্যবসার পরিচালন ও নিয়ন্ত্রণ হয় ভারতে। এই আইনে লটারি ব্যবসায় রাজ্যগুলিকেও প্রায় সমান ক্ষমতা দেওয়া আছে। সারা দেশে এখন একটি সংস্থাই লটারির ডিস্টিবিউটর। যদিও আইন অনুযায়ী একাধিক ডিস্ট্রিবিউটর থাকার কথা। সহজ কথায় সারা দেশে একটি ব্র্যান্ড নেমেই বিভিন্ন রাজ্যের লটারি বিক্রি হয়। বাংলায় সব থেকে বেশি বিক্রি হয় নাগাল্যান্ড রাজ্য লটারি। পাঞ্জাব ও সিকিম রাজ্য লটারিও বিক্রি হয় প্রচলিত ব্র্যান্ড নেমে। ২০২০ সালের পর থেকে নিজস্ব লটারি খেলা বন্ধ করে দেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Shraddha Walkar Murder: নিজের পাতা ফাঁদেই ধরা পড়ল আফতাব! শ্রদ্ধা খুনে নয়া দিক

    Shraddha Walkar Murder: নিজের পাতা ফাঁদেই ধরা পড়ল আফতাব! শ্রদ্ধা খুনে নয়া দিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রেমিকা শ্রদ্ধাকে খুনের পর নিজের পাতা পর পর ভুলের জালেই ধরা পড়ে যায় আফতাব। ছয় মাস আগে, গত ১৮ মে শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে খুন করে আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। তাঁর দেহ ৩৫ টুকরো করে ছত্তরপুরের জঙ্গলে ছড়িয়ে দেয়। তবে শ্রদ্ধা যে খুন হয়েছে, এ কথা যাতে কেউ বুঝতে না পারে, তার জন্যই আফতাব শ্রদ্ধার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রেখেছিল। এমন কিছু কাজ করে সে, যাতে মনে হতে পারে যে শ্রদ্ধা তখনও জীবিত। আফতাব নিয়মিত লেনদেনও করত শ্রদ্ধার অ্যাকাউন্ট থেকে। কিন্তু এই চালই যে পাল্টা বিপদ হয়ে ফিরে আসবে তাঁর কাছে, এ কথা কল্পনাও করতে পারেনি আফতাব। শ্রদ্ধাকে খুনের পর মাস ছয়েক ধরে পুলিশের চোখে ধুলো দিলেও ওই ভুলগুলির জন্যই আফতাবকে সন্দেহ করতে শুরু করেন তদন্তকারীরা।

    গত ২৬ অক্টোবর আফতাব আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকে পুলিশ। সেই সময় আফতাব জানায়, গত ২২ মে ঝগড়ার পর শ্রদ্ধা দিল্লির ছত্তরপুরের মেহরৌলির ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে গিয়েছিল। জামাকাপড় ও অন্যান্য সামগ্রী রেখে, শুধু মোবাইল ফোন নিয়েই শ্রদ্ধা বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিল, এমনটাই জানায় আফতাব। তার বক্তব্যের উপর ভিত্তি করেই পুলিশ শ্রদ্ধার মোবাইলের গতিবিধি, কল ডিটেলস ও সিগন্যাল লোকেশন খতিয়ে দেখে।

    ২৬ অক্টোবর আফতাবের দাবি ছিল, ‘‘২২ মে-র পর থেকে তাঁর সঙ্গে কোনও সম্পর্ক রাখেননি শ্রদ্ধা।’’ অথচ, শ্রদ্ধার মোবাইলের তথ্য খতিয়ে দেখে জানা যায়, ২২ থেকে ২৬ মে-র মধ্যে শ্রদ্ধার মোবাইল ব্যবহার করে তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে আফতাবের ব্যাঙ্কে ৫৪ হাজার টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে। লোকেশন ছিল— মেহরৌলির ছত্তরপুর এলাকা, যেখানে তারা একসঙ্গে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতেন। শুধু তাই নয়। এরপরও, ৩১ মে এমনই একটি চ্যাটের সময় শ্রদ্ধার মোবাইলের লোকেশন ছিল ছত্তরপুর। এখানেই পুলিশের সন্দেহ হয়, প্রশ্ন ওঠে যদি ২২ মে বাড়ি ছেড়ে চলে যায় শ্রদ্ধা, তবে বাড়ির পাশেই কীভাবে শ্রদ্ধার ফোনের লোকেশন পাওয়া গেল।

    আফতাবকে আটক করে লাগাতার জেরা করা হয়। পুলিশের দাবি, তখনই সে স্বীকার করে যে তার কাছেই শ্রদ্ধার ফোন ও ব্য়াঙ্কিং অ্যাপের পাসওয়ার্ড থাকায় সে আর্থিক লেনদেন করেছিল। এমনকী, শ্রদ্ধার ক্রেডিট কার্ডের বিলও মিটিয়ে দিয়েছিল আফতাব, যাতে ব্যাঙ্কের তরফে শ্রদ্ধার মুম্বইয়ের ঠিকানায় কাউকে পাঠানো না হয়।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে হিন্দু লিভ-ইন পার্টনারকে খুন করে দেহ ৩৫ টুকরো করল মুসলিম যুবক

    কীভাবে ধরা পড়ল আফতাব

    পুলিশকে আফতাব জানায় কীভাবে পরিকল্পনা করে শ্রদ্ধাকে খুন করে সে। তার দেওয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে যে ঘটনাবলীর কথা জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে, তার সংক্ষিপ্ত তালিকা:

    ১৫ মে, ২০২২: দিল্লির নতুন ফ্ল্যাটে আসে তারা।

    ১৮ মে, ২০২২: শ্রদ্ধার সঙ্গে বচসা বাধে আফতাবের। সেদিনই সে শ্রদ্ধাকে খুন করার কথা নিশ্চিত করে। বচসার মধ্যে শ্রদ্ধা কান্নায় ভেঙে পড়লে তখনই তাঁর শ্বাসরোধ করে তাঁকে খুন করে আফতাব

    ২১ মে, ২০২২: শ্রদ্ধার দেহ ৩৫ টুকরো করে আফতাব। নতুন  ফ্রিজ কিনে তাঁর দেহাংশ ফ্রিজে রাখে এবং প্রতিদিন রাত ২টোর পর শ্রদ্ধার দেহের টুকরো এক এক করে জঙ্গলে ফেলে আসতে থাকে আফতাব।

    ২২-২৬ মে, ২০২২: শ্রদ্ধার অ্যাকাউন্ট থেকে ৫৪ হাজার টাকা নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে আফতাব।

    ২৬ মে, ২০২২: শ্রদ্ধার ফোন থেকে শেষ ফোন করা হয়। কল রেকর্ড থেকে সেই তথ্যই মিলেছে।

    ৩১ মে, ২০২২: শ্রদ্ধার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে তাঁর বন্ধু লক্ষ্মণকে শেষ টেক্সট করে আফতাব। শ্রদ্ধার বয়ানেই সে লেখে। লক্ষ্মণ শ্রদ্ধাকে  এরপর থেকে ফোন করলে দেখে শ্রদ্ধার ফোন সুইচ অফ।

    ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২: শ্রদ্ধার বাবা ভাসি থানায় তাঁর মেয়ের নিখোঁজ হওয়ার ডায়েরি করে। এর আগে সেপ্টেম্বর মাসেই শ্রদ্ধার বন্ধু লক্ষ্ণণের সঙ্গে কথা হয় শ্রদ্ধার বাবার। লক্ষ্মণ তাঁকে জানায়, মে-এর শেষ থেকে শ্রদ্ধার ফোন বন্ধ। শ্রদ্ধার সঙ্গে তাঁর দেখা বা কথা হয়নি।

    ২৬ অক্টোবর, ২০২২: আফতাব আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকে পুলিশ। সেই সময় আফতাব জানায়, গত ২২ মে ঝগড়ার পর শ্রদ্ধা দিল্লির ছত্তরপুরের মেহরৌলির ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে গিয়েছিল। জামাকাপড় ও অন্যান্য সামগ্রী রেখে, শুধু মোবাইল ফোন নিয়েই শ্রদ্ধা বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।

    ৩ নভেম্বর, ২০২২: আফতাবকে দ্বিতীয়বার জেরা করে পুলিশ। তখনও একই কথা বলে সে। আফতাব জানায় সে নিজেও নাকি শ্রদ্ধার খোঁজ করছে। 

    ৮ নভেম্বর, ২০২২: আফতাব এই দাবি করলেও দিল্লি পুলিশ দেখে শ্রদ্ধার ফোন ২২-২৬ মে পর্যন্ত দিল্লির লোকেশনেই ছিল।

    ১১ নভেম্বর, ২০২২: আফতাবকে ফের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। জানতে চায়, ২২ থেকে ২৬ মে-র মধ্যে শ্রদ্ধার মোবাইল ব্যবহার করে তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে আফতাবের ব্যাঙ্কে ৫৪ হাজার টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে। লোকেশন ছিল— মেহরৌলির ছত্তরপুর এলাকা, যেখানে তারা একসঙ্গে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতেন। কী করে এটা সম্ভব? 

    ১২ নভেম্বর, ২০২২: আফতাবের বয়ানে অসঙ্গতি পায় পুলিশ। আফতাবও নানান ধরনের তথ্য দিতে থাকে। পুলিশ তাকে হেফাজতে নেয়। 

  • Delhi-Mehrauli Murder: নম্র স্বভাবের ছিলেন ‘কিলার’ আফতাব! আর কী বললেন প্রতিবেশীরা?

    Delhi-Mehrauli Murder: নম্র স্বভাবের ছিলেন ‘কিলার’ আফতাব! আর কী বললেন প্রতিবেশীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজধানী দিল্লিতে আফতাবের নৃশংসতায় গোটা দেশ শিউরে উঠেছে। মানুষ যে কতটা পাশবিক হয়ে উঠতে পারে তারই সাক্ষী থাকল পুরো দেশ (Delhi-Mehrauli Murder)। দিল্লিতে বান্ধবী শ্রদ্ধা ওয়াকারকে খুন করে দেহ ৩৫ টুকরো করে ফ্রিজে রেখে দিয়েছিল আফতাব। প্রতিদিন মাঝরাতে সেই দেহাংশ ঝোপঝাড়ে গিয়ে ফেলে আসত, একথা ইতিমধ্যেই স্বীকার করেছে আফতাব। এরইমধ্যে এক নতুন তথ্যের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। জানা গিয়েছে, কীভাবে রক্ত পরিষ্কার করতে হয়? নৃশংসভাবে খুনের পর সেটাই গুগলে সার্চ করেছিল অভিযুক্ত আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। দিল্লির ছত্তরপুর পাহাড়ি এলাকার আবাসনের বাসিন্দাদের চোখে-মুখেও এখন আতঙ্কের ছাপ। সেখানকার বাসিন্দারা কেই বিশ্বাসই করতে পারছেন না যে, আফতাবের মত মানুষ এমন পাশবিক কাজ করতে পারে। কারণ তাদের কাছে আফতাব একজন ভালো মানুষ।  তবে জানেন কি কীভাবে সে ওই বাড়িতে শ্রদ্ধাকে খুন করে, নীচে প্রতিবেশী থাকা সত্ত্বেও কেউ কীভাবে টের পেলেন না, গন্ধ যাতে কেউ না পায় তার জন্যই বা সে কী করত? এই বিষয়ে বিশদে জানলে আরও বেশি শিউরে উঠবে মানুষ।

    কীভাবে খুন করল?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ধর্মীয় ব্যবধানের কারণে শ্রদ্ধার বাড়ির লোক তাদের সম্পর্ককে মেনে না নিলে তাঁরা দিল্লিতে চলে আসেন ও বাড়ি ভাড়া নিয়ে একসঙ্গে থাকা শুরু করেন। শ্রদ্ধা আফতাবকে বিয়ে করতে চাইলেও আফতাব তাতে রাজি না হওয়ায় তাঁদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া লেগেই থাকত। সূত্রের খবর, গত ১৮ মে অভিযুক্ত আফতাব ও শ্রদ্ধার ঝগড়া চরমে পৌঁছয়। এই ঝগড়ার সময় শ্রদ্ধা চেঁচামেচি শুরু করেন। প্রতিবেশীরা যাতে তাঁদের ঝগড়া না শুনে ফেলে, সেই ভয়ে শ্রদ্ধাকে চুপ করাতে যায় আফতাব। শ্রদ্ধার মুখ চেপে ধরে। আর এতেই মৃত্যু হয় তরুণীর। কিন্তু এরপর এই কাণ্ড লুকোতে যা করল আফতাব তা আরও হাড় হিম করে দেওয়ার মত ঘটনা। এরপরেই একটি ফ্রিজ কিনে আনে ও শ্রদ্ধার দেহ ৩৫টি টুকরোয় কেটে ফ্রিজারে রেখে দেয়। শুধু তাই নয়, গন্ধ যাতে না বের হয় তার জন্য ব্যবহার করা হত আগরবাতি, ধূপ এবং রুম ফ্রেশনার (Delhi-Mehrauli Murder)।

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তার পুরো একদিন লেগেছে শ্রদ্ধার দেহকে টুকরো টুকরো করে কেটে ব্যাগে ভরতে। আর এসব তার বাথরুমে করে। আবার তার ঘরের মেঝেও অনেকবার মুছেছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, শ্রদ্ধাকে খুন করার ২-৩ মাস পর্যন্ত তার কেটে রাখা মাথা রেখে দেয় ও তারপর ফেলে দেয়। রাত দুটো নাগাদ জঙ্গলে যেত। ঘণ্টাদুয়েক পরে ফিরে আসত। প্রায় ২০ দিন ধরে সেই কাজ করেছিল সে (Delhi-Mehrauli Murder)।

    প্রতিবেশীরা কী বলছেন?

    যেই বাড়িটি তারা ভাড়া নিয়েছিল, তার নীচের এক প্রতিবেশী বলেন, তারা কখনও বুঝতেই পারেনি (Delhi-Mehrauli Murder)। এই প্রতিবেশী আরও জানান, তিনি একটি প্রাইভেট ফার্মে কাজ করেন এবং প্রায়ই তাঁর সেখানেই দিন কেটে যায়। তিনি বলেন, “আমরা জুলাই মাসে এখানে এসেছি। আমি এই মহিলাকে কখনও দেখিনি ও তার বিষয়ে শুনিনি। আমরা আফতাবকে কাজে যেতে দেখতাম বা ঘোরাঘুরি করতে দেখতাম, কিন্তু কোনওদিন সন্দেহজনক কিছু মনে হয়নি। নম্র স্বভাবের ছিল আফতাব।” প্রতিবেশীরা আরও জানিয়েছেন, দু’জনেই বাড়িওয়ালার কাছে তাদের আইডি কার্ড জমা দিয়েছিল। কিন্তু, বেশিরভাগ প্রতিবেশী কখনও শ্রদ্ধাকে দেখেননি। কারণ,খুন হওয়ার আগে মাত্র তিনদিনই সেখানে ছিল শ্রদ্ধা ।

    অন্য এক প্রতিবেশী কুসুম লতা বলেন, তিনি সম্ভবত শ্রদ্ধাকে একবার বা দু’বার দেখেছেন। মাঝে মাঝে আফতাব জোরে গান চালাতেন এবং কখনও কখনও ঝগড়া শোনা যেত, তবে এধরনের ঘটনা খুবই সাধারণ। এক দোকানদার জানান, তিনি আফতাবকে নিয়মিত দেখতেন কিন্তু তার সম্পর্কে সন্দেহজনক কিছু মনে হয়নি। আশেপাশের অনেকেই ভেবেছিলেন তিনি একা থাকেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার তাকে গ্রেফতারের পর তারা ১৩ টি শরীরের অংশ মেহরুলি ফরেস্ট অঞ্চল থেকে খুঁজে পেয়েছে, যার বেশিরভাগই হাড় (Delhi-Mehrauli Murder)।

LinkedIn
Share