Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • BCCI: বিশ্বকাপে ব্যর্থ ভারত, চেতন শর্মা সহ গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছাঁটল বোর্ড

    BCCI: বিশ্বকাপে ব্যর্থ ভারত, চেতন শর্মা সহ গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছাঁটল বোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেশাদারি দুনিয়ায় ব্যর্থ হলে তার দায় নিতে হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে। তেমনি নিয়ম বোধহয় এবার চালু হয়ে গেল ভারতীয় ক্রিকেটেও! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে গিয়ে হেরে গিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। তার দায় নির্বাচকদের ঘাড়ে চাপিয়ে গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছেঁটে ফেলল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, সংক্ষেপে বিসিসিআই (BCCI)। শুক্রবার বিকেলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও সরাসরি ছেঁটে ফেলার কথা বলা হয়নি। তবে বোর্ডের ওয়েবসাইটে নয়া নির্বাচক হওয়ার জন্য আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে।

    বিসিসিআইয়ের বিজ্ঞপ্তি…

    শুক্রবার বিকেলে বোর্ডের (BCCI) ওয়েবসাইটে জাতীয় নির্বাচক চেয়ে জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে, পুরুষ ক্রিকেট দলের জন্য পাঁচজন জাতীয় নির্বাচক আহ্বান করা হচ্ছে। যোগ্যতার মানদণ্ড ধার্য করা হয়েছে ভারতের হয়ে কমপক্ষে সাতটি টেস্ট ম্যাচ খেলা বা ৩০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলা, ১০টি এক দিনের ম্যাচ এবং ২০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলা প্রাক্তন ক্রিকেটারদের কাছ থেকে আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, অন্তত পাঁচ বছর আগে অবসর নিয়েছেন, এমন প্রার্থীরাই আবেদন করতে পারবেন। বোর্ডের কোনও ক্রিকেট কমিটিতে পাঁচ বছর কাটিয়েছেন, এরকম কেউ আবেদন করতে পারবেন না। ২৮ নভেম্বর সন্ধে ৬টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার অর্থ নির্দিষ্ট সময় পূরণ করার আগেই চেতন শর্মাদের ছেঁটে ফেলল বোর্ড।

    আরও পড়ুন: রোহিতদের পারফরম্যান্সে খুশি নয় বিসিসিআই! দলে একগুচ্ছ পরিবর্তনের সম্ভাবনা

    সিনিয়র নির্বাচক কমিটিতে চারজন সদস্য ছিলেন। এঁরা হলেন, চেতন শর্মা। তিনি উত্তরাঞ্চলের প্রতিনিধি। ছিলেন হরবিন্দর সিং। তিনি ছিলেন মধ্যাঞ্চলের প্রতিনিধি। দক্ষিণাঞ্চলের প্রতিনিধি ছিলেন সুনীল যোশী। আর পূর্বাঞ্চলের প্রতিনিধি ছিলেন দেবাশিস মোহান্তি। পশ্চিমাঞ্চলের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। কারণ আবে কুরুভিল্লার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আর কাউকেই ওই পদে বসানো হয়নি। প্রসঙ্গত, বিসিসিআই যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, সেখানেও পাঁচজনই চাওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, নির্বাচকদের মেয়াদ চার বছরের। বোর্ড (BCCI) চাইলে তার পরেও মেয়াদ বাড়ানো যায়। এই সময়সীমা পূরণ হওয়ার আগেই সরে যেতে হচ্ছে চেতন শর্মাদের। সাম্প্রতিক অতীতে যা দেখা যায়নি বলেই মত ক্রীড়াবিদদের একাংশের।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Modi at Tech Summit: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    Modi at Tech Summit: দারিদ্রের বিরুদ্ধে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে ভারত, প্রযুক্তি সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রযুক্তিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ভারত। বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত প্রযুক্তি সম্মেলনে (Modi at Tech Summit) এমনটাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বুধবার এক ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের তরুণ প্রজন্ম প্রযুক্তি ও প্রতিভার বিশ্বায়নকে নিশ্চিত করেছে। কীভাবে প্রযুক্তিকে গণতান্ত্রিক করতে হয় তা ভারত দেখিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা দেশের পরিকাঠামোগত উন্নয়নও করেছি।”

    আরও পড়ুন: কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষার শূন্যপদে নিয়োগে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট

    বেঙ্গালুরু টেক সামিটে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “উদ্ভাবন গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একীকরণের সম্ভব হলে, তা একটি প্রধান শক্তি হয়ে ওঠে। মোদির কথায়, ভারতের উদ্ভাবন সূচকে বেঙ্গালুরু এক নম্বরে। বেঙ্গালুরু প্রযুক্তির আবাসস্থল। এটি একটি উদ্ভাবনী শহর। এই বছর বিশ্বব্যাপী উদ্ভাবন সূচকে ভারত ৪০ তম স্থানে উঠে এসেছে। ২০১৫ সালে আমরা ৮১ তম স্থানে ছিলাম। ভারত ৮১,০০০ স্টার্টআপের আঁতুড় ঘর। ভারতে ইউনিকর্ন স্টার্টআপের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে, আমরা এখন  এ বিষয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম। আপনাদের বিনিয়োগ ও আমাদের উদ্ভাবন বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। আমি আপনাদের সকলকে আমাদের সঙ্গে কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।”

    আর কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন কীভাবে প্রযুক্তি ভারতে করোনা মোকাবিলায় সাহায্য করেছে। জন ধন যোজনা, আধার, ভারত সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে। দেশে মোবাইল ও ডেটা বিপ্লবের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গত ৮ বছরে ব্রডব্যান্ড সংযোগ ৬ কোটি থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৮১ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৫ কোটি থেকে বেড়ে ৭৫ কোটি হয়েছে। শহরগুলির তুলনায় দেশের গ্রামাঞ্চলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এইভাবে এক নতুন জনগোষ্ঠী প্রযুক্তির হাত ধরে তথ্যের দোরগোড়ায় পৌঁছে গিয়েছে।” এই ঘটনাকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা বলে অভিহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মানুষের হাতের স্পর্শে কীভাবে প্রযুক্তির প্রসার ঘটতে পারে, তা করে দেখিয়েছে আমাদের দেশ।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জন ধন যোজনা, আধার মোবাইল- এর মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটেছে। এই ব্যবস্থায় গ্রহীতাদের নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা ট্রান্সফার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। প্রযুক্তির হাত ধরে ছোটখাটো ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলিও এখন বাণিজ্যিক দিক থেকে লাভবান হয়ে উঠছে। সরকারের এই সমস্ত প্রচেষ্টার ফলে দেশে দুর্নীতিও অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচির মধ্যে যাতে স্বচ্ছতা বজায় থাকে তা সুনিশ্চিত করতে অনলাইন টেন্ডার পদ্ধতিও চালু করা হয়েছে।”    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

      

  • Sanjay Kumar Mishra: ফের বাড়ল ইডি কর্তার মেয়াদ, কেন জানেন?  

    Sanjay Kumar Mishra: ফের বাড়ল ইডি কর্তার মেয়াদ, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ নিয়ে তৃতীয়বার। অবসরের একদিন আগেই ফের এক বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ল ইডি (ED) প্রধান সঞ্জয় কুমার মিশ্রের (Sanjay Kumar Mishra)। বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রের তরফে নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয় সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ বৃদ্ধির কথা। তৃতীয়বার মেয়াদ বৃদ্ধির ফলে আগামী বছর ইডি অধিকর্তা হিসেবে তিনি পূর্ণ করবেন পাঁচ বছর।

    ইডি অধিকর্তা হিসেবে…

    বছর বাষট্টির আইআরএস (IRS) কর্তা ইডি অধিকর্তা হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন ২০১৮ সালের নভেম্বরে। সেবার দু বছরের জন্য নিয়োগ করা হয়েছিল তাঁকে। ২০২০ সালের নভেম্বরে ফের এক বছরের জন্য মেয়াদ বাড়ানো হয় তাঁর। ২০২১ সালের নভেম্বরে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ বাড়ানো হয় আরও এক বছর।

    সঞ্জয়ের এই মেয়াদ বৃদ্ধিতে খুশি নন বিরোধীরা। তাঁর এই মেয়াদ বৃদ্ধি নিয়ে আগেই সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে অন্ততপক্ষে আটটি পিটিশন। ২২ সেপ্টেম্বর কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে জানায়, সঞ্জয়ের মেয়াদ বৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জ করে যেসব আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। কারণ ওই আবেদন যারা করেছে, তারা হয় কংগ্রেস নয় তৃণমূল। এদের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে ইডি। সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে একাধিক রাজ্যে আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত একাধিক মামলার তদন্ত চলছে। যথাযথভাবে যাতে এই মামলাগুলির নিষ্পত্তি হয়, তাই ইডি অধিকর্তা হিসেবে সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ বাড়ানো হল আরও এক বছর।

    আরও পড়ুন: অ্যারেস্ট মেমোয় সই করছেন না কেষ্ট, ওয়ারেন্ট আনতে দিল্লিতে ইডি

    প্রসঙ্গত, সঞ্জয় কুমার মিশ্রই ইডির প্রথম অধিকর্তা যাঁর কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। ২০২০ সালের ১৩ নভেম্বর প্রথমবার তাঁর মেয়াদ বাড়ানো হয়। পরে কেন্দ্রের তরফে আনা হয় বিশেষ অর্ডিন্যান্স। তাতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি ও সিবিআইয়ের অধিকর্তাদের মেয়াদ সর্বোচ্চ পাঁচ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ যখন প্রথমবার বাড়ানো হয়, তখনই কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। তবে আদালত এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকার করে। আদালতের তরফে এও বলা হয়, সিভিসি আইনে দু বছরের মেয়াদকাল সম্পর্কে কোনও উল্লেখ নেই। মামলার নিষ্পত্তি করতে মেয়াদ বাড়ানো যেতেই পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Rajiv Assassination: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    Rajiv Assassination: রাজীব হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী হত্যা (Rajiv Assassination) মামলায় ছয় সাজাপ্রাপ্তকে সপ্তাহখানেক আগে মুক্তির অনুমতি দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দাখিল করেছে কেন্দ্র (Centre)। সরকারের যুক্তি, সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমার নির্দেশটি শুনানির সুযোগ না দিয়েই পাশ করা হয়েছে। আবেদনে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, গোটা বিষয়টিতে পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়েছে। কারণ সাজাপ্রাপ্তরা তাদের মুক্তির আবেদনে কেন্দ্রকে অংশীদার করেনি। তাই মামলায় অংশ নিতে পারেনি কেন্দ্র।

    চলতি বছরের ১১ নভেম্বর নলিনী শ্রীহরণ সহ ছয় সাজাপ্রাপ্তকে মুক্তির অনুমতি দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। তামিলনাড়ুর জেল থেকে ছাড়াও পেয়ে যায় তারা। এরা প্রত্যেকেই রাজীব গান্ধী হত্যা (Rajiv Assassination) মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। তিন দশকের বন্দি জীবনও কাটিয়েছে তারা। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র জানায়, যে ছজনকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, তার মধ্যে চারজনই শ্রীলঙ্কার নাগরিক। ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার গুরুতর অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসবাদের অভিযোগও রয়েছে। এদের মুক্তি দেওয়ার অনুমতি ছিল এমন একটি বিষয় যার আন্তর্জাতিক প্রভাব রয়েছে। এবং সেই কারণে এটি ভারতের সার্বভৌম ক্ষমতার মধ্যে পড়ে।

    রাজীব গান্ধী হত্যা…

    প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুর শ্রীপেরামবুদুরে একটি জনসভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। এলটিটিইর এক আত্মঘাতী মহিলা হামলাকারীর বিস্ফোরণের জেরে প্রাণ হারান তিনি। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল আরও ১৫ জনের। যে আত্মঘাতী হামলাটি চালিয়েছিল, সে ধনু। রাজীব গান্ধীর পা ছোঁয়ার ভান করে সে নিচু হয়েছিল। তার পরেই ঘটে প্রাণঘাতী বিস্ফোরণ। মৃত্যু হয় ১৬ জনের। জখমও হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন।

    আরও পড়ুন: পথ কুকুরদের খাওয়ালে দত্তক নিতে হবে, বম্বে হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাস ছয়েক আগে এই মামলার অন্যতম সাজাপ্রাপ্ত এজি পেরারিভালানকে মুক্তি দিয়েছিল আদালত। ১৮ মে সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদের অধীনে তার ক্ষমতা প্রয়োগ করে সুপ্রিম কোর্ট পেরারিভালানকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মুক্তি রাজীব হত্যাকাণ্ডে বাকি সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তির পথ প্রশস্ত করেছে। শুক্রবার বেঞ্চ বলেছে, এই একই আদেশ অন্য ছয় অভিযুক্তের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Google Doodle 2022: শিশু দিবসের দিনে কলকাতার ছেলের তৈরি ডুডলকে সেরা শিরোপা গুগলের

    Google Doodle 2022: শিশু দিবসের দিনে কলকাতার ছেলের তৈরি ডুডলকে সেরা শিরোপা গুগলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ছেলে বিশ্বের দরবারে! আজ গুগলে যে ডুডলটি দেখতে পাচ্ছেন, জানেন কি সেটি কার তৈরি? সে আর কেউ নয়, এই বাংলারই ছেলে। ভারতে গুগল ফর ডুডলের ২০২২ সালের প্রতিযোগিতায় (Google Doodle 2022) বিজয়ী হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার শ্লোক মুখার্জি (Shlok Mukherjee)। আর তার তৈরি এই ডুডল ইতিমধ্য়েই গুগলে জায়গা করে নিয়েছে। ১৪ নভেম্বর, শিশু দিবসের দিনে এই খুদে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তার চিন্তাশীল এবং অনুপ্রেরণামূলক ডুডলের নাম দিয়েছে, “কেন্দ্রীয় মঞ্চে ভারত।” আজ ১৪ নভেম্বর, ২৪ ঘণ্টার জন্য গুগল সার্চ ইঞ্জিনে (Google.co.in) দেখা যাবে সেই ছবি।

    বিজয়ী কলকাতার শ্লোক মুখার্জি

    ডুডল বানিয়ে শ্লোক তাঁর অপূর্ব শিল্পকলা বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে (Google Doodle 2022)। শ্লোক তার ডুডল শেয়ার করে লিখেছে, “আগামী ২৫ বছরে, আমার ভারতে বিজ্ঞানীরা মানবতার উন্নতির জন্য তাঁদের নিজস্ব পরিবেশ-বান্ধব রোবট তৈরি করবে। ভারত পৃথিবী থেকে মহাকাশে নিয়মিত ভ্রমণ করবে। ভারত যোগ এবং আয়ুর্বেদে আরও উন্নতি করবে, এবং আগামী বছরগুলিতে আরও শক্তিশালী হবে।”

    প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে লক্ষাধিক শিক্ষার্থী

    গুগলের এই প্রতিযোগিতার থিম ছিল ‘আগামী ২৫ বছরে ভারত কেমন হবে’ (“In the next 25 years, my India will….”)। আর গুগল আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় ১০০ টিরও বেশি শহরের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। ভারতের ১৪৫০টি বিদ্যালয়ের প্রায় ১ লক্ষ ১৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। এই প্রতিযোগিতায় যে সকল শিক্ষার্থীরা প্রধানত উপস্থিত ছিল তারা সবাই প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য গুগল শিক্ষার্থীদের ৩০শে সেপ্টেম্বর রাত ৯টা পর্যন্ত সময় দিয়েছিল (Google Doodle 2022)।

    এই প্রতিযোগিতার জন্য একটি বিচারক প্যানেল গঠন করা হয়েছিল। এই প্যানেলে ছিলেন অভিনেত্রী, চলচ্চিত্র নির্মাতা, প্রযোজক নীনা গুপ্তা, টিঙ্কেল কমিকসের প্রধান সম্পাদক কুরিয়াকোস ভাইসিয়ান, ইউটিউব ক্রিয়েটরস স্লেপয়েন্ট এবং শিল্পী আলিকা ভাট।

    শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম ও তাঁদের শিল্প দেখে গুগল ডুডল পেজে লেখা হয়েছে, “পড়ুয়াদের সৃজনশীলতা এবং কল্পনাশক্তি দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছিলাম এবং বিশেষভাবে আনন্দিত হয়েছিলাম যে প্রযুক্তির অগ্রগতি অনেক ডুডলে সাধারণ থিম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।” এই পেজ থেকেই জানা গিয়েছে কীভাবে বিচারক প্যানেল এই প্রতিযোগিতার সমস্ত প্রতিযোগিদের মধ্যে সেরাটা বেছে নিয়েছে। তাঁরা প্রথমে পুরো দেশ থেকে মাত্র ২০ জন ফাইনালিস্ট বেছে নিয়েছেন। এরপর এই ২০ জনের ডুডলকে অনলাইনে প্রদর্শন করা হয়েছে জনসাধারণের ভোটিং-এর জন্য। এরপর যে বেশি ভোট পেয়েছে তাঁকেই বেছে নেওয়া হয়েছে বিজয়ী হিসেবে। এই প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হল তরুণদের কল্পনাশক্তি, ক্রিয়েটিভিটিকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা। ফলে কলকাতার শ্লোক মুখোপাধ্যায় (Shlok Mukherjee) সেরা ডুডলের শিরোপা জেতায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ উজ্জ্বল করেছে (Google Doodle 2022)।

  • G20:  ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফর! জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আজ ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    G20: ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফর! জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আজ ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোর আমন্ত্রণে  সোমবার (১৪ নভেম্বর) ১৭তম জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G-20 Summit) যোগ দিতে বালির উদ্দেশে রওনা হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।  আগামী বছরে ভারতই জি২০ গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করবে। আসন্ন সম্মেলনের সমাপ্তি অধিবেশনে,উইডোডো প্রতীকীভাবে জি২০-র সভাপতিত্ব হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রীর হাতে। ১৬ নভেম্বর দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    বৈঠকে আলোচনার বিষয়

    ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বসছে জি ২০ শীর্ষ বৈঠকে খাদ্য ও শক্তি নিরাপত্তা, ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশন এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তিনটি সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, এমনটাই জানিয়েছেন বিদেশ সচিব বিনয় কাটরা। এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের থিম হল ‘রিকভার টুগেদার, রিকভার স্ট্রঙ্গার’ অর্থাৎ, ‘একসঙ্গে পুনরুদ্ধার, শক্তিশালী পুনরুদ্ধার’। এই বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা করবেন সদস্য ও অতিথি দেশের নেতারা। এই থিমের আওতায় তিনটি কার্য অধিবেশন খাদ্য ও জ্বালানি, নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য এবং ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে  বৈঠকে যোগ দেবেন মোদি।  আলোচনা হবে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও বিশ্বে তার প্রভাব নিয়েও। জি-২০ সম্মেলনের সদস্য দেশগুলি হল ভারত, আমেরিকা, রাশিয়া, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন।

    অন্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক

     জি-২০-এর প্রধান তিনটি বৈঠক ছাড়াও ৪৫ ঘণ্টার ঝোড়ো সফরে অন্তত ১০ জন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা সারবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আরও ২০টি কর্মসূচি রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বালির শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন,আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ, জার্মান চ্যান্সেলার শোলজ এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। বিশেষ কারণে এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারবেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তাঁর পরিবর্তে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সার্গেই লাভরভ যোগ দেবেন বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সাক্ষাত হওয়ার কথা রয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ এবং ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী তথা ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনকের। তবে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত বৈঠকের কোনও খবর নেই।

    আরও পড়ুন: বালিতে গিয়ে সুনক, মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি, কেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prashant Kishor: ‘আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই’, প্রশান্ত কিশোর কেন বললেন একথা?

    Prashant Kishor: ‘আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই’, প্রশান্ত কিশোর কেন বললেন একথা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি কেন ভোটে (Election) লড়ব? এসব নিয়ে আমার কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। বর্তমানে নিজের রাজ্য বিহার চষে বেড়াচ্ছেন আইপ্যাকের প্রতিষ্ঠাতা। যেই তিনি পথে নেমেছেন অমনি সিঁদুরে মেঘ দেখছে প্রশান্তর পুরানো দল জনতা দল (ইউনাইটেড) (JDU)। ওই দলের নেতারা পিকে-কে ‘ধান্দাবাজ’ বলে তোপ দেগেছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধেও পাল্টা তোপ দেগে চলছেন প্রশান্ত কিশোর। এহেন উত্তপ্ত রাজনৈতিক আবহে ইলেকশন স্পেশালিস্ট সাফ জানালেন, ভোটে লড়ার মতো বিষয়ে তাঁর কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই।

    কেন পদযাত্রা করছেন পিকে? 

    বিহারে ৩ হাজার ৫০০ কিমি দীর্ঘ পদযাত্রায় অংশ নিয়েছেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। প্রচার চালাচ্ছেন বিভিন্ন জেলায়। যাচাই করছেন জনমত। অদূর ভবিষ্যতে সেই জনমতের ভিত্তিতেই পদক্ষেপ করবেন প্রশান্ত কিশোর। জন সূরয নামে একটি সংগঠন গড়েছেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট। এই সংগঠনকে রাজনৈতিক দলের মর্যাদা দেওয়া যায় কিনা, তা নিয়ে আয়োজন করেছেন কনভেনশনের। এরকমই একটি জেলা কনভেনশনে প্রশান্ত কিশোর সাফ জানিয়ে দেন, ভোটে তিনি দাঁড়াবেন না। তবে বিহারে বিকল্প রাজনৈতিক নেতা তৈরির প্রতিজ্ঞা করেছেন আইপ্যাক কর্তা।

    আরও পড়ুন: প্রশান্ত কিশোরকে কোনও অফারই দেওয়া হয়নি, সাফ জানাল নীতীশের দল

    এক সময় নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডে ছিলেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। পরে নীতীশ কুমারের সঙ্গে মনান্তরের জেরে নীতীশ-সঙ্গ ছাড়েন তিনি। এদিন প্রশান্ত বলেন, যেহেতু আমি নিজের স্বাধীন পথ বেছে নিয়েছি, তাই নীতীশ কুমার ও তাঁর দালালরা আমার ওপর অসন্তুষ্ট। জেডি (ইউ) নেতারা আমাকে তিরস্কার করতে পছন্দ করেন। তাঁদের উচিত নীতীশ কুমারকে জিজ্ঞাসা করা যে আমার রাজনৈতিক বোঝাপড়া না থাকলে আমি দু বছর তাঁর বাসভবনে কী করছিলাম?

    আগেকার নীতীশ কুমারের সঙ্গে যে বর্তমানের নীতীশ কুমারের পার্থক্য রয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কুমার (Prashant Kishor)। তিনি বলেন, ১০ বছর আগের তিনি (নীতীশ কুমার) আর আজকের নীতীশ কুমারের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে তাঁর দলের পরাজয়ের জন্য নৈতিক দায় স্বীকার করে তিনি নিজে তাঁর চেয়ার ছেড়ে দিয়েছিলেন। পিকে বলেন, আর এখন ক্ষমতায় থাকার জন্য যে কোনও ধরনের আপস করতে রাজি তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Ayodhya Mosque: অযোধ্যায় আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গড়ে উঠবে মসজিদ, আশাবাদী ট্রাস্ট

    Ayodhya Mosque: অযোধ্যায় আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গড়ে উঠবে মসজিদ, আশাবাদী ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ চলছে জোর কদমে। প্রস্তুতি শুরু মসজিদ নির্মাণেরও। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই মসজিদ (Ayodhya Mosque) গড়ার কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশাবাদী মসজিদ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ। রাম মন্দির-বাবরি মসজিদ মামলায় অযোধ্যার একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ওই সময়ই মন্দির থেকে কিছুটা দূরে মসজিদ গড়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। সেই মসজিদ নির্মাণের কাজই চলছে জোরকদমে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বেরর মধ্যেই ওই কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশা মসজিদ কমিটির।

    কী কী থাকবে মসজিদ চত্বরে?

    ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক আতাহার হুসেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, আমরা আশা করি প্রস্তাবিত মসজিদ (Ayodhya Mosque), হাসপাতাল, কমিউনিটি কিচেন, লাইব্রেরি এবং রিসার্চ সেন্টারের নকশার শীঘ্রই অনুমোদন পাব। এই মাসের শেষের মধ্যেই অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি ওই অনুমোদন দেবে। তার পরেই দ্রুত শুরু হয়ে যাবে মসজিদ নির্মাণের কাজ। তিনি বলেন, ধন্নিপুর অযোধ্যা মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হবে যাবে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই। একই সঙ্গে মৌলভী আহমদউল্লা শাহ কমপ্লেক্সের পাঁচ একর জমিতে চলবে মসজিদের বাকি কাঠামো নির্মাণের কাজও।

    প্রসঙ্গত, ধন্নিপুর হল অযোধ্যার ফৈজাবাদ জেলার একটি গ্রাম। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারত সরকার সেখানে বাবরি মসজিদের বিকল্প মসজিদ (Ayodhya Mosque) তৈরির জন্য পাঁচ একর জমি দিয়েছিল। জমির মালিকানা দেওয়া হয়েছিল উত্তর প্রদেশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডকে। ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক আতাহার হুসেন বলেন, ট্রাস্ট দ্রুত প্রস্তাবিত কাঠামোর কাজ শুরু করবে। প্রথমেই তৈরি হয়ে যাবে মসজিদটি (Ayodhya Mosque)। কারণ এটি আকারে ছোট। তিনি বলেন, যদিও কোনও ডেডলাইন এখনও স্থির হয়নি, তবুও আশা করা যায় মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে যাবে এক বছরের মধ্যেই।

    আরও পড়ুন: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    হুসেন জানান, মসজিদ (Ayodhya Mosque) চত্বরে যে হাসপাতালটি গড়ে উঠবে সেটি আত্মপ্রকাশ করবে ১০০ বেডের হাসপাতাল হিসেবে। পরে সেটি উন্নীত হবে ২০০ বেডের হাসপাতালে। কমিউনিটি কিচেনে প্রতিদিন হাজার লোকের খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। পরে লোকসংখ্যার পরিমাণ বাড়িয়ে করা হবে দু হাজার। তিনি জানান, ট্রাস্ট একটি ইন্দো ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও লাইব্রেরি তৈরির সিদ্ধান্তও নিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SC on Stray Dogs: পথ কুকুরদের খাওয়ালে দত্তক নিতে হবে, বম্বে হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    SC on Stray Dogs: পথ কুকুরদের খাওয়ালে দত্তক নিতে হবে, বম্বে হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই বম্বে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল, পথের কুকুরদের (Stray Dogs) যদি খাওয়াতেই হয়, তবে নিজের বাড়িতে নিয়ে যেতে হবে। অন্য কোথাও খাওয়ানো যাবে না। অন্যথায় করা হবে জরিমানা। অক্টোবর মাসেই এমন নির্দেশ দিয়েছিল বম্বে হাই কোর্টের নাগপুর বেঞ্চ। বুধবার সেই রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।

    আরও পড়ুন: কম ভোটের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দখল রিপাবলিকানদের 

    বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশিকায় কী বলা হয়েছিল?

    বম্বে হাই কোর্টের দুই বিচারপতি সুনীল সুকরে ও অনিল পনসারের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়ে জানায়, “কেউ রাস্তার কুকুরকে খাওয়াতে বা যত্ন নিতে চাইলে, তবে নাগপুর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে আবেদন করে সরকারি ভাবে কুকুরগুলিকে দত্তক নিতে হবে।” এই নির্দেশের ওপর এবার অন্তর্বর্তী কালীন স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং জে কে মহেশ্বরীর বেঞ্চ। বেঞ্চ তার পর্যবেক্ষণে বলে, কাউকে জোর করা যায় না যে, কুকুরদের খাওয়াতে গেলেই তাঁদের দত্তক নিতে হবে সেগুলিকে। বিষয়টির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতিরা। 

    শীর্ষ আদালতের দুই বিচারপতি জানিয়েছেন, পথ কুকুরদের খাওয়ালেই, তাঁদের বিরুদ্ধে এখনই কোনও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে না নাগপুর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন। কোনও নির্দিষ্ট জায়গায় কুকুরকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা যায় কি না, সেটা দেখতে হবে। এই সমস্যা সমাধানে বিশেষ কোনও উপায় খুঁজে বের করতে হবে। তবে পশু প্রেমীদেরও সতর্কতা অবলম্বন করার। কোনও মতেই যেন সাধারণ মানুষের অসুবিধা না হয়, তা তাদেরকেই নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন বিচারপতি। বিচারপতিরা আরও বলেন, পথ কুকুরদের খাওয়ানোর ফলে যদি আশপাশের মানুষজনের সমস্যা হয়, তাহলে যারা কুকুরদের খাওয়াচ্ছেন তাঁদের নাম নথিভুক্ত করে রাখতে পারে প্রশাসন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

       

     

         

      
  • Covid Travel Advisory: বিমানে আর বাধ্যতামূলক নয় মাস্ক! ইচ্ছে হলে পরুন, জানাল মন্ত্রক

    Covid Travel Advisory: বিমানে আর বাধ্যতামূলক নয় মাস্ক! ইচ্ছে হলে পরুন, জানাল মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিমানে আর মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক নয়। তবে করোনা ভাইরাসকে চিরতরে নির্মূল করতে গেলে মাস্ক পরা জরুরি বলে জানিয়েছেন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। এমনকি, ধূলো-বালি, ধোঁয়া ও নানান এয়ার ভাইরাস থেকে বাঁচতে  মাস্ক পরা উচিত।

    কোভিড-১৯ ঠেকাতে মাস্ক

    সংক্রমণ থেকে বাঁচতে, গত দু’বছর বিমানে উঠতে গেলে মুখে মাস্ক এবং ‘ফেস শিল্ড’ পরা বাধ্যতামূলক ছিল। কিছু কিছু বিমান সংস্থা বিমানে ওঠার আগেই যাত্রীদের এক বার ব্যবহারযোগ্য মাস্ক, স্যানিটাইজারের পাউচ এবং ‘ফেস শিল্ড’হাতে ধরিয়ে দিত। কিন্তু দেশে প্রতিদিন এখন করোনার গ্রাফ নামছে। পথে-ঘাটে, বাসে-ট্রামে মাস্ক পরে এখন খুব কম লোকেই যাতায়াত করেন। স্কুল, কলেজেও এখন আর সবসময় মাস্ক পরতে দেখা যায় না। অফিসে মাস্ক খুলে কাজ করাটাই আবার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এবার থেকে বিমান ভ্রমণে (Air Travel) মুখে মাস্ক (Mask) পরা আর বাধ্যতামূলক রইল না। বুধবার কেন্দ্রীয় সরকার (Centre) একথা জানিয়ে দিল। তবে যদি কেউ মাস্ক পরেন, তা তাঁর পক্ষেই ভালো বলে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে। 

    বিমানযাত্রার বিজ্ঞপ্তি

    দেশে কোভিড (Covid 19) সংক্রমণের হার কমতে থাকায় বিমানে মাস্ক পরা নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। এদিন বিমান সংস্থাগুলিকে একথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিমানেই এই সুপারিশ কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বিমান সংস্থাগুলিকে বলা হয়েছে, উড়ানের আগে যে বাধ্যতামূলক ঘোষণা করা হয়, সেখানে সমস্ত যাত্রীকে মাস্ক পরতে পরামর্শ দেওয়া যাবে। মাস্ক না পরলে কোনও জরিমানা বা অর্থদণ্ড কিংবা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এমন কথা বলা যাবে না।  প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত বিমানযাত্রীদের মুখে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক রয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি পরীক্ষাগারে গেলেই ধরা পড়ছে ডেঙ্গি! আর সরকারি কেন্দ্রে?

    কোভিড-গ্রাফ নিম্নমুখী

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ০.০২ শতাংশ। আরোগ্যের হার ৯৮.৭৯ শতাংশ। যা আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫০১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসায় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিল বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, কোভিড পরবর্তীকালে বিমান সেবক-সেবিকাদের পিপিই কিট পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিছুদিন আগে সেই নির্দেশও প্রত্যাহার করে নেয় সরকার। এবার বিমানযাত্রীদের বাধ্যতামূলক মাস্ক পরার নিয়মও তুলে নেওয়া হল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share