Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Shradhha Walkar: রাগের মাথায় খুন! শ্রদ্ধা ওয়ালকার কাণ্ডে চার্জশিট জমা দিল দিল্লি পুলিশ

    Shradhha Walkar: রাগের মাথায় খুন! শ্রদ্ধা ওয়ালকার কাণ্ডে চার্জশিট জমা দিল দিল্লি পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকার খুনের মামলায় প্রায় ৬ হাজার ৬২৯ পাতার চার্জশিট জমা দিল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। মঙ্গলবার আদালতে জমা দেওয়া ওই চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, রাগের বশে শ্রদ্ধাকে খুন করে আফতাব। ঘটনার দিন শ্রদ্ধা তাঁর এক বন্ধুর সাতে দেখা করতে বের হয়েছিল। এটা ভালো মনে মেনে নিতে পারেনি আফতাব। শ্রদ্ধা ফেরার পর তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিযুক্ত। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বচসার জেরেই শ্রদ্ধাকে খুন করা হয়। চার্জশিটে এ কথাই উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মীনু চৌধুরি।

    আদালতে আফতাব

    দিল্লিতে গত বছর মে মাসে লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুনের দায়ে বর্তমানে তিহার জেলে বন্দি অভিযুক্ত আফতাব পুনেওয়ালা। ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে মঙ্গলবার আদালতে হাজিরা দেয় আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। শুনানি শেষে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাকে জেল হেফাজতে থাকতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।  এদিন আদালতে শ্রদ্ধা খুনে দিল্লি পুলিশ যে চার্জশিট পেশ করে, সেখানে ফরেন্সিক এবং ইলেকট্রনিক্স তথ্য রয়েছে। ওই দুই তথ্যের উপর নির্ভর করে দিল্লি পুলিশ এই মামলার চার্জশিট পেশ করে বলে খবর।

    চার্জশিটে যা রয়েছে

    পুলিশের দাবি, গত বছরের ১৮ মে প্রথমে শ্বাসরোধ করে শ্রদ্ধাকে খুন করে আফতাব। তারপর প্রমাণ লোপাট করতে দেহ ৩৫ টুকরো করে ফেলে সে। কী ভাবে শ্রদ্ধাকে খুনের পর তাঁর দেহ খণ্ড খণ্ড করে ফেলা হয়েছিল, তার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে চার্জশিটে। ঘটনার তদন্তে দিল্লি পুলিশের (Delhi Police) নয়টি দলকে কাজে লাগানো হয়েছিল। তদন্তের স্বার্থে হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, মহারাষ্ট্রে তদন্তকারীদের পাঠানো হয়। প্রায় দেড়শো জনের জবানবন্দি নেওয়ার পরেই চার্জশিট তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুগ্ম পুলিশ কমিশনার। 

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে ৩ হাজার পাতার খসড়া চার্জশিট দিল্লি পুলিশের, রয়েছে শতাধিক সাক্ষীর বয়ান

    পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, দিল্লির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শ্রদ্ধার শরীরের যে হাড় উদ্ধার করা হয়েছিল, তা প্রমাণ বিশ্লেষণে কাজে লেগেছে। চার্জশিটে বলা হয়েছে, শ্রদ্ধার দেহ কাটার জন্য পাঁচ ধরনের ছুরি এবং অন্যান্য সরঞ্জাম ব্যবহার করেছিল আফতাব। তার স্বীকারোক্তিও চার্জশিটে দেওয়া হয়েছে।  চার্জশিটে সমস্ত DNA রিপোর্টের উল্লেখ থাকছে বলে জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মীনু চৌধুরি। দক্ষিণ দিল্লির মেহরৌলি এলাকা থেকে চুল এবং হাড় উদ্ধার করা হয়েছিল। DNA পরীক্ষায় সেগুলি শ্রদ্ধার বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার প্রায় ৭৫ দিনের মাথায় চার্জশিট দাখিল করল দিল্লি পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Republic Day: প্রজতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি রিকশাচালক, সবজি বিক্রেতা সহ সেন্ট্রাল ভিস্তা ও কর্তব্যপথের কর্মীরা

    Republic Day: প্রজতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি রিকশাচালক, সবজি বিক্রেতা সহ সেন্ট্রাল ভিস্তা ও কর্তব্যপথের কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবস নিয়ে রাজধানী দিল্লির বুকে সাজো সাজো রব। শুরু হয়ে গিয়েছে ২০২৩ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রস্তুতি। তবে ২০২৩ সালের প্রজাতন্ত্র দিবস হতে চলেছে ভারতের ইতিহাসে এক অনন্য দিন। এবারের কুচকাওয়াজে বিশেষ অতিথিদের পাশাপাশি সামনের সারিতে থাকবেন রিকশাচালক থেকে শুরু করে সবজি বিক্রেতা সহ শ্রমিকও। যেসব শ্রমিক সেন্ট্রাল ভিস্তা, কর্তব্য পথ তৈরির কাজে যুক্ত রয়েছে তাঁদের আমন্ত্রণ করা হয়েছে। প্রজাতন্ত্র দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান দেখার সুযোগ হয় না যেসব মানুষের, এবার তাঁদের জন্যই এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

    প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি

    এই বছরের উদযাপনের থিম হল ‘পার্টিসিপেশন অফ দ্য কমন পিপল’ অর্থাৎ “সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ”। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, প্যারেড চলাকালীন শ্রমজীবীরা অর্থাৎ ​​যে শ্রমিক সেন্ট্রাল ভিস্তা তৈরিতে সাহায্য করেছেন, তাঁদের পরিবার, কর্তব্য পথের রক্ষণাবেক্ষণ কর্মী এবং সম্প্রদায়ের অন্যান্য সদস্যরা যেমন রিকশাচালক, ছোট মুদি এবং সবজি বিক্রেতারা প্রধান মঞ্চের সামনে বসে থাকবেন। সব মিলিয়ে এক হাজার মানুষ এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির সম্মান পাবেন।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, কর্তব্য পথ তৈরির ক্ষেত্রে যাঁরা কাজ করেছেন, প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে তাঁদের বিশেষ আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এছাড়াও তফসিলি জাতি, দিব্যাঙ্গদের মধ্যে থেকেও বহু মানুষকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। গতবছরও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডের জমকালো অনুষ্ঠানে অটোরিকশা চালক, নির্মাণ শ্রমিক, সাফাইকর্মী এবং ফ্রন্টলাইন কর্মীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

    তবে কোভিড বিধি মেনে দর্শকের সংখ্যা অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের আসন সংখ্যা নামিয়ে আনা হয়েছে ৪৫০০০-এ। ৪৫০০০ টি আসনের মধ্যে ৩২০০০ টি এই বছর সাধারণ জনগণের জন্য অনলাইন বুকিংয়ের জন্য উপলব্ধ হবে, যেখানে দ্য বিটিং রিট্রিটে মোট আসনের ১০ শতাংশ অনলাইন বুকিংয়ের জন্য উপলব্ধ হবে। শুধুমাত্র ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলেই এই অনুষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, চলতি বছরের এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাট্টা আল সিসি। জানা গিয়েছে, মিশর থেকে ১২০ জনের প্রতিনিধিদল অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন। এছাড়াও এবারে দেশের প্রজাতন্ত্র দিবসে নজর কাড়তে চলেছে প্রযুক্তি। ৩,৫০০ টি ড্রোন নিয়ে এক বিশেষ শোয়ের আয়োজন করা হয়েছে। অন্যদিকে, অনুষ্ঠানের আগে নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা দিল্লি। সীমান্তে এলাকায় কড়া নজরদারি চালাচ্ছে দিল্লি পুলিশ।

  • Information Technology: প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে চলেছে দেশ!  ‘টেকনোলজি হাব’-এর জন্য প্রস্তুত গ্রামীণ ভারতও

    Information Technology: প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে চলেছে দেশ! ‘টেকনোলজি হাব’-এর জন্য প্রস্তুত গ্রামীণ ভারতও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তি বিশ্বে (Information Technology) ভারত এখন নিজেদের জায়গা করে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২০ সালে আত্মনির্ভর ভারতের (Make in India)ডাক দিয়েছিলেন। দেশে এখন বিদেশি স্মার্টফোন যেমন আসে, তেমনই আবার স্বদেশি স্মার্টফোনও তৈরি হয়, আবার বিদেশি সংস্থাগুলিও এ দেশে নিজেদের ব্র্যান্ডের ফোন তৈরি করছে। শুধু ফোন নয়। নানাবিধ গ্যাজেটস থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ি বা বাইকও তৈরি হচ্ছে দেশে। 

    গতি শক্তি-তে জোর

    ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে মোদি সরকার, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘গতি শক্তি’। অর্থাৎ, দ্রুততাই যেখানে হবে বিকাশের শক্তি। সরকারের নতুন এ ডিজিটাল পোর্টালে প্রকল্পের নকশা জমা দিতে পারবে বিনিয়োগকারী ও বেসরকারি কোম্পানিগুলো। আর অনুমোদন প্রক্রিয়াও হবে মসৃণভাবে। নয়াদিল্লিতে এক সাক্ষাৎকারে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের লজিস্টিক্স বিষয়ক বিশেষ সচিব অমৃত লাল মিনা বলেন, ‘সময় ও ব্যয় সীমার মধ্যে রেখে প্রকল্প বাস্তবায়নই আমাদের মিশন। বৈশ্বিক কোম্পানিগুলো যেন পণ্য প্রস্তুতের জন্য ভারতকে বেছে নেয়– সেটাই মূল লক্ষ্য’। 

    কৃত্রিম মেধার উপর ভরসা

    জিও পলিটিক্সে তথ্য-প্রযুক্তির হাত ধরে ভারত যাতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিকে এগিয়ে যেতে পারে তার চেষ্টা করে যাচ্ছে বর্তমান কেন্দ্র সরকার। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, কৃত্রিম মেধাকে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে পাখির চোখ করার জন্য জোরালো সওয়াল করেছিলেন। সরকারে জোর দিয়েছে ‘ড্রোন-শক্তি’র মতো প্রকল্পে, যেখানে কৃত্রিম মেধার সাহায্যে বিভিন্ন আকারের ড্রোন ব্যবহার করা হবে দৈনন্দিন ব্যবসায়িক পরিসরে। গত ৬ বছরে, ভারতে স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলোর বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ১৫৪০০%। এর সিংহভাগেরই কেন্দ্রে রয়েছে কৃত্রিম মেধা-ভিত্তিক কোনও নতুন ব্যবসায়িক ধারণা। 

    আরও পড়ুন: নেতাজিই আদর্শ! তাঁর দেখানো পথেই এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    গত বছর সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত ইউনেস্কো-র একটি শিক্ষা-সংক্রান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে কৃত্রিম মেধাভিত্তিক ব্যবসার বাজার এই মুহূর্তে বছরে ২০.২% চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ছে, এবং ২০২৫ নাগাদ এই বাজারটির অর্থমূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৭.৮ বিলিয়ন ডলার, বা প্রায় পঁয়ষট্টি হাজার কোটি টাকা। এই বাজারের মূল প্রসার মূলত তিনটি প্রয়োগক্ষেত্রকে ঘিরে— ভোগ্যপণ্য ও পাইকারি ব্যবসা, কৃষি, এবং ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা। অর্থনীতি-র পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩৫ নাগাদ কৃত্রিম মেধার ব্যবসায়িক লভ্যাংশ থেকেই আসবে ভারতের লক্ষ্য যে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি, তার প্রায় ১০%। বিশ্বের পঁচিশটি দেশকে নিয়ে গঠিত সংস্থা গ্লোবাল পার্টনারশিপ অন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা জিপিএআই-এর মূল দায়িত্ব হল সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে কৃত্রিম মেধার দায়িত্বশীল প্রয়োগ এবং প্রসার ঘটানো। ২০২২-২৩ সালে এই সংস্থাটির পরিচালনভার নিয়েছে ভারত। সব মিলিয়ে, ভারত এখন ডিজিটাল বিপ্লবের মঞ্চ তৈরি করছে। 

    ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন গ্রাম থেকেই

    তথ্য প্রযুক্তির হাত ধরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন প্রজন্মের উপর ভরসা রেখেছেন। ইনোভেশনের শক্তি অনুযায়ী এখন ইউপিআই- ভীম, ডিজিটাল পেমেন্ট, ফিনটেকের বিশ্বে ভারত নিজের জায়গা করে নিয়েছে। আজ বিশ্বে রিয়েল টাইম চল্লিশ শতাংশ ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন ভারতে হয়। দেশ এখন ফাইভ জি-পর্বে পা রেখেছে। ভারতের গ্রামে গ্রামে এখন অপটিক্যাল ফাইবারের নেটওয়ার্ক পৌঁছে যাচ্ছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন গ্রাম থেকেই বাস্তবায়িত করার উপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের চার লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টার গ্রামে গ্রামে গড়ে উঠছে। গ্রামের নবীন যুবক-যুবতীরা কমন সার্ভিস সেন্টার চালাচ্ছেন। দেশ গর্ব করতে পারে যে গ্রামীণ ক্ষেত্রে চার লক্ষ ‘ডিজিটাল এন্টারপ্রেনিউর’ তৈরি হয়েছে। গ্রামীণ ভারতও এখন ‘টেকনোলজি হাব’-এর জন্য প্রস্তুত বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PMRBP: আগামীকাল দেশের ১১ জন শিশুকে ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার’ প্রদান করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    PMRBP: আগামীকাল দেশের ১১ জন শিশুকে ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার’ প্রদান করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর দেশের ১১ জন শিশুকে তাদের ব্যতিক্রমী প্রতিভা ও কৃতিত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কারে ভূষিত (Pradhan Mantri Rashtriya Bal Puraskar 2023) করা হবে। সূত্রের খবর, ১১ জন শিশুকে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার প্রদান করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। আগামীকাল, ২৩ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞান ভবনে এই রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার (PMRBP) ১১ জন শিশুদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, এরপর প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৪ জানুয়ারি পুরস্কার প্রাপরদের সঙ্গে কথাও বলবেন বলে জানা গিয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার

    ১৯৯৬ সালে ব্যতিক্রমী কৃতিত্ব অর্জনকারী শিশুদের সম্মানের জন্য পুরস্কারটি চালু করা হয়েছিল। এই পুরস্কার অর্জনকারী শিশুদের পদক ছাড়াও নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০১৮ সাল থেকে এই পুরস্কারের নাম পরিবর্তন করে ‘বাল শক্তি পুরস্কার’ করা হয়েছে এবং এতে সাহসিকতার ক্ষেত্রে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিশুদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেসব শিশু ভারতের নাগরিক ও ভারতে বসবাস করে তাদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক ৫ বছর থেকে ১৮ বছর মধ্যের শিশুদেরই এই পুরস্কার প্রদান করে। এই পুরস্কার শিশুদের উৎসাহীত করবে যা নতুন ভারত তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করবে।

    ৬টি ক্যাটাগরী যেমন-শিক্ষা, শিল্প ও সংস্কৃতি, সাহসিকতা, ইনোভেশন, সমাজসেবা এবং ক্রীড়া ক্ষেত্রে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। জাতীয় শিশু পুরস্কার বিজয়ীদের পদক ও শংসাপত্র ছাড়াও নগদ ১ লাখ টাকাও পুরস্কার দেওয়া হয়। 

    এবছর শিল্প ও সংস্কৃতি থেকে চারজন, সাহসিকতায় একজন, ইনোভেশনে দুইজন, সমাজসেবায় একজন এবং ক্রীড়া ক্ষেত্রে তিনজন শিশুকে পুরস্কার দেওয়া হবে। ব্যতিক্রমী কৃতিত্ব অর্জনকারী  ৬টি বিভাগে শিশুদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। 

    প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে প্রাপ্ত বিজয়ীদের সাক্ষাৎ

    আগামীকাল পুরস্কার বিতরণের পর ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার প্রাপকদের সঙ্গে কথাও বলবেন নরেন্দ্র মোদি। এছাড়াও নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানি শিশুদের সঙ্গে কথা বলবেন এবং মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে শিশুদের পারফরম্যান্সের জন্য তাদের অভিনন্দন জানাবেন। উল্লেখ্য, গতবছর দেশের ২৯ জন শিশুদের এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল। পুরস্কার প্রাপকদের মধ্যে ১৫ জন ছেলে ও ১৪ জন মেয়ে ছিল।

  • Digital India: সংবাদসংস্থাগুলির কারণেই লাভ হচ্ছে বড় বড় কোম্পানিগুলির, আয়ের ভাগ দিতে হবে প্রকাশকদের, জানাল কেন্দ্র

    Digital India: সংবাদসংস্থাগুলির কারণেই লাভ হচ্ছে বড় বড় কোম্পানিগুলির, আয়ের ভাগ দিতে হবে প্রকাশকদের, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল মিডিয়ার কনটেন্ট (Digital India) বেচেই এতদিন লাভের মুখ দেখেছে বড় বড় কোম্পানি। বিশেষ করে গুগল, ফেসবুকের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো সংবাদ সংস্থার প্রকাশিত খবর নিজেদের প্ল্যাটফর্মে দেখিয়ে প্রচুর লাভ করেছে কোম্পানিগুলি। তার বদলে সংবাদ সংস্থাগুলি কিছুই পায়নি। এই নিয়ে সংবাদসংস্থাগুলির সঙ্গে কোম্পানিগুলির বিরোধ বহুদিনের। এই অভিযোগ সরকারকেও জানিয়েছে সংবাদসংস্থাগুলি। বিচার করে দেখেছে কেন্দ্র। তাই এবার মিডিয়া হাউস ও প্রযুক্তি সংস্থাগুলোর মধ্যে বিবাদ ঘোচাতে নতুন ডিজিটাল ইন্ডিয়া অ্যাক্ট (আইন) আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র। 
     
    বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর জানান, সংবাদ সংস্থাগুলোর থেকে কোনও খবর বা কনটেন্টের (Digital India) লিঙ্ক নিলে তাদেরও লাভের ভাগ দিতে হবে। বিনামূল্যে তথ্যের ব্যবহার করা যাবে না।

    কী অভিযোগ সংবাদসংস্থাগুলির?  

    এদেশেরও আগে এই অভিযোগে প্রথম সরব হয়েছিল মার্কিন মিডিয়াগুলি। প্রায় তিন বছর আগে এই দাবি তুলেছিল তারা। তার পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওই অভিযোগ ক্রমশ জোরালে হয়েছে। অভিযোগ করা হয়, সংবাদপত্র বা ডিজিটাল মিডিয়া (Digital India) হাউসগুলি অনেক পরিশ্রম করে তাদের কনটেন্ট তৈরি করে আর সেই কনটেন্ট বিনামূল্যে নিজেদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিয়ে ফেসবুক, গুগলের মতো বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। অনৈতিকভাবে প্রচুর পরিমাণ বিজ্ঞাপন হাতিয়ে নেওয়া হয়। কোটি কোটি টাকা মুনাফা হয় সংস্থাগুলির। কিন্তু ওই কনটেন্ট ‘শেয়ার’ করার জন্য গুগল ও ফেসবুক সংবাদমাধ্যমগুলিকে কোনও স্বত্ত্বভোগের মূল্য দেয় না, কিংবা তাদের বিজ্ঞাপনী আয়ের ভাগও দেয় না।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি 

    করোনা অতিমারির এবং লকডাউনের জেরে (Digital India) সংবাদসংস্থাগুলির আয় অনেকটাই কমে গিয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলি রীতিমতো লোকসানে চলছে। এই অবস্থার প্রতিকার এবং বিজ্ঞাপন জোগাড়ের ক্ষেত্রে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ বা সমানাধিকার চেয়ে সংবাদমাধ্যমগুলি নিজের নিজের দেশের সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে। ভারতে অন্তত ১৭টি ডিজিটাল নিউজ মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এই বিষয়টা নিয়ে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে। তাই এবার সরকারের পক্ষ থেকেও নতুন ‘আইটি আইন’ আনার কথা ভাবা হচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
     
     
     
     
  • Republic Day Parade: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি

    Republic Day Parade: প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এ বছর মুখ্য অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে (Republic Day Parade) এ বছর দিল্লিতে মুখ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি। নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে আগামী ২৪ জানুয়ারি ভারতে আসছেন তিনি। থাকবেন জানুয়ারির ২৬ তারিখ পর্যন্ত। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “এই প্রথমবার মিশরের রাষ্ট্রপতিকে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে মুখ্য অতিথির ভূমিকায় আমন্ত্রণ করা হয়েছে।” এছাড়া মিশরীয় সেনাও এই প্যারেডে অংশ নেবে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রক। 

    এল-সিসি তিন দিনের (Republic Day Parade) এই ভারত সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়াও পাঁচ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গেও মিটিং করবেন তিনি। বৈঠক হবে দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গেও। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়েও আলচনা হবে এই বৈঠকগুলিতে।

    আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    ৭৪ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day Parade) অনুষ্ঠানে সবচেয়ে বড় ড্রোন শো দেখা যাবে বিটিং দ্য রিট্রিট-এ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এবারের ড্রোন শো-তে থাকবে সাড়ে তিন হাজার ইউএভি। গত বছরের থেকে এই সংখ্যা অনেকতাঈ বেশি। গত বছর এই শো-তে ব্যবহার করা হয়েছিল এক হাজার ড্রোন। এছাড়াও ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের মূল অনুষ্ঠানের দিন দিল্লির ‘কর্তব্য পথ’-র উপর দিয়ে ফ্লাই পাস্ট-এ প্রথমবার অংশ নেবে সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার প্রচাঁদ। এছাড়াও বিটিং দ্য রিট্রিট অনুষ্ঠানে রাগ ভূপালী বাজানো হবে বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ২৩ জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী থেকেই শুরু হয়ে যাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে। বিটিং দ্য রিট্রিট -এর অনুষ্ঠান হবে ২৯ জানুয়ারি। ৩০ জানুয়ারি মহাত্মা গান্ধীর প্রয়ান দিবসে শেষ হবে অনুষ্ঠান।

    কমানো হবে আসন সংখ্যা    

    এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডের অনুষ্ঠানে ভিআইপি (Republic Day Parade) আসনের সংখ্যা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। প্রতিরক্ষা সচিব গিরধর আরমানে জানিয়েছেন, “এবার মোট আসন সংখ্যা ৪৫ হাজার থেকে কমিয়ে ৩২ হাজার করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারির আগে প্রায় এক লক্ষ দর্শকের বসার ব্যবস্থা থাকত প্রজাতন্ত্র দিবসের দিল্লির অনুষ্ঠানে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
     
     
  • Social Media Influencers: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    Social Media Influencers: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্যে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের (Social Media Influencers) জন্যে নয়া নিয়ম জারি করল কেন্দ্র। না মানলে ১০ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা অবধি জরিমানা হতে পারে। বর্তমানে এই ইন্টারনেটের যুগে, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার নামটি ব্যাপক ভাবে জনপ্রিয়। অনেক সাধারণ মানুষ এদের অনুসরণ করে থাকেন। বিশেষ করে কম বয়সী ছেলে মেয়েদের ওপর বড় প্রভাব রয়েছে ইনফ্লুয়েন্সারদের। শুধু শহরেই নয়, গ্রামেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু ইনফ্লুয়েন্সার। ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের পেজ বা চ্যানেলকে মনিটাইজ করে বহু অর্থ উপার্জন করেন। ইনফ্লুয়েন্সার নিয়ে ২০ জানুয়ারি কনসিউমার অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক এক নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ার গাইডলাইন লঙ্ঘন করলে ইনফ্লুয়েন্সারদের ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা হতে পারে। যদি বার বার এই নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়, তাহলে জরিমানার পরিমান ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করা হতে পারে বলে জানিয়েছে মন্ত্রক।

    কী বলা হয়েছে গাইডলাইনে?  

    কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রি গত ২৪শে ডিসেম্বর থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের (Social Media Influencers) জন্য নতুন নির্দেশিকা লাগু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল৷ এই নতুন গাইডলাইনের অধীনে, প্রত্যেক ইনফ্লুয়েন্সারকে নিজেদের ফলোয়ারদের কাছে ঘোষণা করতে হবে যে তাঁদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইগুলিতে পোস্ট করা ভিডিও বা ছবিতে দেখানো প্রোডাক্টের প্রচারের জন্য অর্থ পেয়েছেন। আর যদি এই নিয়মের অবমাননা করা হয়, তবে বিনা ঘোষণায় কোনও পণ্যের পেইড প্রমোশন করার জন্য সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় নেতাজির জন্মদিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত  

    নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, শুধুমাত্র রোজগারের লোভে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা (Social Media Influencers), পোস্ট বা ভিডিওর মাধ্যমে প্রচার করা প্রোডাক্টগুলিকে অনেক সময় নিজেরা ব্যবহার না করেই ভালো রিভিউ দিয়ে থাকেন। একইসঙ্গে মানুষকে তা কেনার জন্য পরামর্শ দেন। ওই সব ইনফ্লুয়েন্সারদের ওপর ভরসা করে কোনও রকম বিবেচনা না করেই অনেকেই সেই প্রোডাক্ট ব্যবহারও করে থাকেন। এই পরিস্থিতিতে একটি প্রোডাক্টের গুনাগুন পরীক্ষা না করেই তা ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া যাবে না বলেও ওই নির্দেশিকায় বলে হয়েছে। কোনওরকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রক। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
     
  • PFI: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    PFI: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে চায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। এই ধরনের ভাবধারায় বিশ্বাসী সংগঠনের কাজকর্ম মেনে নেওয়া যায় না। তারা নানা ধরনের অশান্তির ঘটনায় যুক্ত ছিল। সংগঠনটি শরিয়তি শাসন ব্যবস্থা কায়েমের পক্ষে। এই ভাবধারা প্রচারের জন্য তারা অর্থ সংগ্রহ করে। এমনই বিস্ফোরক তথ্য উঠে এল কেন্দ্রীয় সংস্থা এনআইএ-র (NIA) পেশ করা চার্জশিটে।

    পিএফআই-এর কিলার স্কোয়াড

    ভারতকে মুসলিম রাষ্ট্র (Islamic Country) বানানোর লক্ষ্যেই ‘কিলার স্কোয়াড’ বা ‘সার্ভিস টিম’ তৈরি করছিল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। ২০৪৭ সালের মধ্যেই ভারতকে মুসলিম রাষ্ট্র হিসাবে দেখতে চায় পিএফআই। বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালতে এই চার্জশিট দাখিল করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। ২০২২ সালের ২৬ জুলাই দক্ষিণ কর্ণাটকের সুলিয়া জেলায় প্রভীন নেত্রু নামে এক বিজেপি কর্মী খুন হন। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পিএফআই-এর প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে বলে দাবি এনআইএ-র। এনআইএ-র চার্জশিটে বলা হয়েছে, ‘পিএফআই-এর কর্মীরা সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ এবং টার্গেট কিলিং-এর জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তাদেরকে পরিচালনা করত এই মুসলিম কট্টরপন্থী সংগঠনটির শীর্ষ নেতৃত্ব।’ এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা দেশ জুড়ে।এনআইএ-র চার্জশিটে আরও বলা হয়েছে, পিএফআই-র একটি মিটিং হয় বেঙ্গালুরুর সুলিয়া শহর এবং বেলারি গ্রামে। সেই মিটিং-এ জেলা সেবা দলের প্রধান মুস্তফা পাচার নির্দেশ হিন্দু ধর্মের কোনও নেতাকে টার্গেট করা হয়। সেই লক্ষ্যেই খুন হন প্রভীন নেত্রু।

    আরও পড়ুন: নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ভিত্তিহীন, দাবি ভারতের, সংবাদ সংস্থার সমালোচনা সুনাকেরও

    এনআইএ জানায়, মোট চারজনকে টার্গেট করে পিএফআই। এই তালিকায় নাম ছিল বিজেপির যুব মোর্চার সদস্য প্রভীন নেত্রু। গতবছরের ২৬ জুলাই অস্ত্র নিয়ে তাঁর উপর হামলা চালানো হয়। তাঁকে হত্যা করা হয় শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য। জানা যাচ্ছে, মোট ২০ জন পিএফআই সদস্যের নাম রয়েছে ওই চার্জশিটে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, মুস্তফা পাচার, মাসুদ কেএ, কোদাজি মহম্মদ শরিফ, আবু বক্কর সিদ্দিকী, উমর ফারুখ। এর পিছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের মদত রয়েছে বলে ইতিপূর্বে একাধিক মামলায় জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্গত এই দ্বীপগুলির নামকরণ করেছিলেন নেতাজি (Netaji Subhas Chandra Bose) সুভাষচন্দ্র বসু স্বয়ং। নেতাজির দেওয়া সেই নামকে ব্রিটিশ সরকার কোনও মর্যাদা দেয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও মেলেনি স্বীকৃতি। আজ, ২৩ জানুয়ারি, নেতাজির ১২৭তম জন্মদিনে নামকরণ হল নামহীন দ্বীপগুলির। ভার্চুয়ালি নামকরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই দ্বীপগুলির নাম রাখা হচ্ছে ২১জন পরমবীর প্রাপকের নামে। ২০১৪ সালে প্রথমবারের জন্য দিল্লির কুর্সি দখল করে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিনটিকে মোদি সরকার পরাক্রম দিবস বলে ঘোষণা করেছিল।

    সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ…

    এর আগে, রস আইল্যান্ডকে সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ এবং নীল ও হ্যাভলককে শহিদ ও স্বরাজ দ্বীপ নাম দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম ২১টি দ্বীপের নামকরণ হয় পরমবীর পুরস্কার প্রাপকদের নামে। নামকরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, এক সময় নেতাজিই এই সব দ্বীপের নামকরণ করেছিলেন। কিন্তু সেই সময় মর্যাদা দেওয়া হয়নি। নেতাজির ১২৭তম জন্মবার্ষিকীতে তাই বীরদের শ্রদ্ধা জানাতে এই ভাবনা। নেতাজির ভাবনা সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য একাধিক মিউজিয়ামও করা হয়েছে। তিনি বলেন, ১২৫তম জন্ম দিবস দেশে ধুমধাম করে উদযাপন করা হয়েছিল। বাংলা থেকে দিল্লি হয়ে আন্দামান সর্বত্র নেতাজিকে স্মরণ করা হচ্ছে। স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে। নেতাজিকে নিয়ে যত ফাইল রয়েছে, তা সকলের সামনে আনা হচ্ছে। যাতে মানুষ সব জানতে পারেন।

    আরও পড়ুুন: নেতাজিই আদর্শ! তাঁর দেখানো পথেই এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    ২১টি দ্বীপের নামকরণের পিছনে যে এক ভারত (India), শ্রেষ্ঠ ভারতের ভাবনা রয়েছে, এদিন তাও স্বীকার করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, যে ২১ দ্বীপের আজ নামকরণ হল, সেখানে এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের ভাবনা। অমৃতস্য পুত্রঃ। বীরদের পরাক্রম বার্তা। তিনি বলেন, মাতৃভূমির জন্য যাঁরা নিজেদের জীবন দিয়েছেন, আজকের দিন তাঁদের। সেনা থেকে সিপাহী, আজকের দিন তাঁদের জন্য উৎসর্গ করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নেতাজির এই জন্মদিনে তাই পরাক্রম দিবস পালন করে চলেছি আমরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Netaji Subhas Chandra Bose: ‘রিয়েল লাইফ হিরো’কে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর, ২১ দ্বীপের নামকরণ পরমবীর প্রাপকদের নামে

    Netaji Subhas Chandra Bose: ‘রিয়েল লাইফ হিরো’কে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর, ২১ দ্বীপের নামকরণ পরমবীর প্রাপকদের নামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ২৩ জানুয়ারি। দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) ১২৬তম জন্ম বার্ষিকী। দিকে দিকে নানাভাবে শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে বরেণ্য এই দেশনায়ককে। বালু শিল্পী (Sand artist) সুদর্শন পট্টনায়ক পুরীর (Puri) সমুদ্র সৈকতে বালি দিয়ে তৈরি করেছেন নেতাজির আবক্ষ মূর্তি। এজন্য তিনি ব্যবহার করেছেন সাড়ে চারশো স্টিলের বাটি। দেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নেতাজির জন্মদিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আন্দামান নিকোবর গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    রিয়েল লাইফ হিরো…

    প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশের রিয়েল লাইফ হিরোকে সর্বদা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে সব সময় অগ্রাধিকার দেন। সেই কারণে স্থির হয়েছে, দেশের ২১টি বৃহত্তম নামহীন দ্বীপের নামকরণ করা হবে ২১ জন পরমবীর চক্র পুরস্কার বিজয়ীর নামে। জানা গিয়েছে, সরকারের এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পিছনে রয়েছে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ঐতিহাসিক গুরুত্ব। কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলে কঠিন সময় কাটিয়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তাঁর সেই অবদানও মাথায় রাখা হয়েছে। ১৯৪৩ সালে সেলুলার জেল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন নেতাজি (Netaji Subhas Chandra Bose)। এখানেই ভারতীয় স্বাধীনতা যোদ্ধাদের বন্দি করে চরম অত্যাচার করত ব্রিটিশরা। এই দ্বীপগুলির নামকরণ করা হবে ক্রোনোলজিক্যাল স্টাইলে। যেমন, সব চেয়ে বৃহত্তম দ্বীপটির নামকরণ করা হবে প্রথম পরমবীর পুরস্কার প্রাপকের নামে। তার চেয়ে একটু ছোট দ্বীপের নামকরণ করা হবে দ্বিতীয় পরমবীর পুরস্কার প্রাপকের নামে। এভাবেই হবে বাকি ১৯টি দ্বীপের নামকরণও।

    আরও পড়ুুন: নেতাজির জন্মদিনটি পালিত হয় পরাক্রম দিবস হিসেবে, কেন জানেন?

    জানা গিয়েছে, সব চেয়ে বৃহত্তম দ্বীপটির নামকরণ করা হবে মেজর সোমনাথ শর্মার নামে। পরেরটির নামকরণ করা হবে ল্যান্স নায়েক করণ সিংয়ের নামে। বাকি দ্বীপগুলির নামকরণ হবে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট রামরাঘব রানে, নায়েক যদুনাথ সিং, কোম্পানি হাবিলদার মেজর পিরু সিং, ক্যাপটেন জিএস সালারিয়া, মেজর ধন সিং থাপা, সুবেদার যোগিন্দর সিং, মেজর শাইতান সিং, সিকিউএমএইচ আবদুল হামিদ, লেফটেন্যান্ট কলোনেল আরদেশির বুরজোরজি তারাপোর, ল্যান্স নায়েক অ্যালবার্ট এক্কা, মেজর হোসেইর সিং, সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট অরুণ খেট্রাপল, ফ্লাইং অফিসার নির্মলজিৎ সিং শেখন, মেজর রামসময় পরমেশ্বরম, নায়েব সুবেদার বানা সিং, ক্যাপটেন বিক্রম বাটরা, লেফটেন্যান্ট মনোজ কুমার পাণ্ডে, সুবেদার মেজর সঞ্জয় কুমার, সুবেদার মেজর অবসরপ্রাপ্ত গ্রেনেডিয়ার যোগেন্দ্র সিং যাদব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share