Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    Mallikarjun Kharge: গোহারা হারলেন থারুর, কংগ্রেসের রাশ খাড়গের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গো হারা হারলেন শশী থারুর। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শেষ হাসি হাসলেন প্রবীণ নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)। বুধবার বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে স্বাধীনতা-উত্তর গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন খাড়গে। এই ঘটনায় দু দশক পরে কোনও এক অ-গান্ধী সভাপতি পেল কংগ্রেস।

    উনিশের ভোটে বিজেপির কাছে হারের কারণে কংগ্রেস সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul gandhi)। দলের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হন সোনিয়া গান্ধী। শারীরিক অসুস্থতার কারণে দলের হাল ধরতে রাজি হননি সোনিয়া। তাই হয় নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে হাজির শশী থারুর এবং মল্লিকার্জুন খাড়গে। খাড়গে হাইকমান্ডের প্রার্থী হিসেবে পরিচিত। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৭টি ভোট। আর শশী থারুর পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৭২টি ভোট।

    প্রসঙ্গত, এর আগে শেষবার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়ার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদ। সোনিয়ার কাছে মুখ থুবড়ে পড়েছিলেন তিনি। তবে জিতেন্দ্র প্রসাদের থেকে ঢের বেশি ভোট পেয়েছেন থারুর। যদিও জয়ের মুখ দেখেননি। জয়ের পরে দলের নয়া প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শশী।  যদিও নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছিলেন থারুর। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্যস্তরের নেতা কিংবা দলের শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। কোনও কোনও রাজ্য তাঁকে প্রচারে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বুধবার, ভোটের ফল প্রকাশের দিনও থারুর উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব এবং তেলঙ্গানায় গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন।

    এদিকে, খাড়গের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কংগ্রেসের একটা বড় অংশ। এদিন ভোটের ফল ঘোষণার ঢের আগেই সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, আমার ভূমিকা নির্ধারণ করবেন কংগ্রেস সভাপতি…খাড়গেজিকে জিজ্ঞাসা করুন। বর্তমানে রাজ্য সভায় বিরোধী দলনেতা খাড়গে। হিন্দি এবং ইংরেজিতে দুর্দান্ত ভাষণ দেন তিনি। রাজ্যসভার দায়িত্ব সামলেছেন দক্ষ হাতে। কংগ্রেসের ভাঙা নৌকার হাল কত শক্ত হাতে ধরতে পারেন তিনি, এখন তাই দেখার।  

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল অর্থাৎ ১৮ অক্টোবর দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্টারপোলের ৯০ তম সাধারণ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। গতকাল, মঙ্গলবার দিল্লির প্রগতি ময়দানে ৯০ তম ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একাধিক মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্ত্রাস দমনে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ইন্টারপোলের এই সাধারণ অধিবেশনে ১৯৫টি দেশের মন্ত্রী, জাতীয় কেন্দ্রীয় ব্যুরো প্রধান, প্রবীণ পুলিশ আধিকারিকরা প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।

    তিনি ভাষণে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য পুরো বিশ্বকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি প্রথমেই বলেছেন, সন্ত্রাসবাদী, অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে হবে ও ইন্টারপোলকে পলাতক অপরাধীদের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ দ্রুত জারি করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্বের সব দেশের কাছে তিনি সন্ত্রাসবাদীদের নিরাপদ আশ্রয় না দেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এছাড়াও অপরাধ, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে শেষ করতে তিনি পারস্পরিক সহযোগিতার উপর জোর দেন। মোদি বলেন, ‘সহযোগিতার শক্তির কাছে অপশক্তি টিকতে পারে না।’

    আরও পড়ুন: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    তিনি আরও বলেছেন, যে দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসবাদী, ড্রাগ কার্টেল, চোরাচালানকারী দল বা সংগঠিত অপরাধের জন্য কোনও নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে না। এগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য বিভিন্ন আইনি এবং পদ্ধতিগত কাঠামো রয়েছে। তবে এইসবকে গোঁড়া থেকে উপড়ে ফেলতে পুরো বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে ও এর বিরুদ্ধে দ্রুত কাজ করতে হবে। তিনি উল্লেখ করেছেন, ভারতে ৭৭৮ টি জারি করা রেড নোটিশ সক্রিয় রয়েছে। দাউদ ইব্রাহিম, তার সহযোগী ছোট শাকিল, সন্ত্রাসী মাসুদ আজহার, হাফিজ সাইদ এবং নীরব মোদি, মেহুল চোকসির মতো অর্থনৈতিক অপরাধীদের মতো পলাতকদের বিরুদ্ধে সিবিআই-এর তরফে ২০৫ টি রেড নোটিশ জারি করা আছে। তাই নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “অপরাধ রোধে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য পুলিশ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে পদ্ধতি এবং প্রোটোকল তৈরি করতে হবে। পলাতক অপরাধীদের জন্য রেড কর্নার নোটিশ দ্রুততর করে ইন্টারপোল সাহায্য করতে পারে।”

    আবার প্রধানমন্ত্রী আন্তঃসীমান্ত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইন্টারপোলের ভূমিকা সম্পর্কেও কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “ভারত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। যখন হুমকি বিশ্বব্যাপী হয়, তখন প্রতিক্রিয়া শুধুমাত্র স্থানীয় হতে পারে না। তাই বিশ্বকে একত্রিত হওয়ার উপযুক্ত সময় এসেছে।”

  • Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    Terrorist killed in Kashmir: কাশ্মীর পুলিশের বড় সাফল্য! খতম পরিযায়ী শ্রমিক হত্যাকারী লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি দমনে বড় সাফল্য পেল কাশ্মীর পুলিশ। গত সোমবারের গ্রেনেড হামলায় জড়িত এক জঙ্গিকে গুলি করে খতম করা হল (Terrorist killed in Kashmir)। সোমবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সোপিয়ান (Shopian) জেলার হারমেন এলাকায় গ্রেনেড হামলা (grenade attack) চালায় জঙ্গিরা। আর এতে প্রাণ হারিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের দুই শ্রমিকও। তাঁদের নাম মনীশ কুমার ও রাম সাগর। তাঁদের দুজনেরই বাড়ি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) কনৌজ (Kanooj) জেলায়। ফলে এই হামলার সঙ্গে জড়িতে দুই জঙ্গিকে গতকালই গ্রেফতার করা হয়েছিল, আর আজ তাদের মধ্যে একজনকে নিকেশ করা হয়েছে। 

    কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল, মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছিল যে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের কমান্ডারদের খোঁজ চালানো হচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গির নাম ইমরান বাসির গনি এবং সে লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। একেই আজ খতম করা হয়েছে (Terrorist killed in Kashmir) বলে কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে। 

    শুধুমাত্র সোমবারের এই গ্রেনেড হামলাই নয়, এই বছরে একাধিক বার পরিযায়ী শ্রমিকদেরকে নিশানায় রেখেছে সন্ত্রাসবাদীরা। ফলে বেশ কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতমাসের ২ তারিখে পুলওয়ামায় মুনির উল ইসলাম নামে পশ্চিমবঙ্গের এক পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গি। এর আগে ১১ আগস্ট বান্দিপোরা জেলার সুম্বলে বিহারের মাধেপোরার পরিযায়ী শ্রমিক মোহাম্মদ আমরেজও জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, এই বছর, কাশ্মীরে পরিযায়ী শ্রমিক সহ ১৭ জন লোক জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! কাশ্মীরি পণ্ডিতের পর সোপিয়ানে জঙ্গি হামলায় নিহত ২ পরিযায়ী শ্রমিক

    এছাড়াও কাশ্মীরি পণ্ডিতরাও রয়েছেন সন্ত্রাসবাদীদের নিশানায়। সোমবারের গ্রেনেড হামলার দুদিন আগেই জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিত পূরণ কৃষ্ণন ভাট। তিনি দক্ষিণ কাশ্মীর জেলার চৌধুরী গুন্ড এলাকার বাসিন্দা। পণ্ডিত খুনের দায় স্বীকার করেছে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ‘কাশ্মীর ফ্রিডাম ফাইটার’। এই ঘটনার পরেই উপত্যকায় প্রতিবাদে নেমেছেন কাশ্মীরা পণ্ডিতরা। পুনর্বাসনের দাবিতে ফের গর্জে উঠেছেন তাঁরা। এ বছর এর আগে একাধিক কাশ্মীরি পণ্ডিতকে হত্যা করা হয়েছে। মে মাসেই বুদগামে তেহসিলদারের অফিসে ঢুকে ৩৬ বছর বয়সী রাহুল ভাটকে খুন করে সন্ত্রাসবাদীরা।

  • Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    Congress prez poll: কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়ল ৯৬ শতাংশ, শেষ হাসি হাসবেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Congress prez poll)। সোমবার সকাল ১০টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ পর্ব। চলে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। কংগ্রেসের (Congress) সাড়ে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি ভোট দেন। গত চব্বিশ বছরে এই প্রথম গান্ধী (Gandhi) পরিবারের বাইরের কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করতে চলেছেন কংগ্রেসের ভোটাররা। এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং শশী থারুর। দলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে এঁদের মধ্যেই একজনকে বেছে নিতে হয়েছে কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের।

    প্রদেশ কংগ্রেসের প্রতিনিধির সংখ্যা ৯ হাজার ৯১৫ জন। তাঁর মধ্যে ভোট দিয়েছেন সাড়ে ৯ হাজারের কিছু বেশি। ভোট হয়েছে কাগজের ব্যালটে। কংগ্রেসের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি নয়াদিল্লিতে এ খবর জানান। ভোটের ফল বেরবে ১৯ অক্টোবর, বুধবার। এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন বলে জানান সোনিয়া গান্ধী। এদিন ভোট দিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সোনিয়াই। পরে ওই পদে বসানো হয় রাহুল গান্ধীকে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে ধরাশায়ী হয় কংগ্রেস। তার পরেই প্রেসিডেন্ট পদে ইস্তফা দেন রাহুল। অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস নির্বাচন প্রহসন! তোপ অমিত মালব্যর, কী বললেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান?

    এদিন উৎসবের মেজাজে ভোট (Congress prez poll)  হয়েছে বলে জানিয়েছেন মধুসূদন মিস্ত্রি। তাঁর দাবি, ভোটে হয়েছে অবাধ, সুন্দর এবং স্বচ্ছ। তিনি বলেন, সব চেয়ে খুশির খবর হল দেশের প্রতিটি রাজ্যেই পোলিং বুথ হয়েছিল। অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। এটা একটা বড় প্রাপ্তি। ভোট হয়েছে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণভাবে। মিস্ত্রি বলেন, ভোট নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকার কথা নয়। কারণ ভোট হয়েছে গোপন ব্যালটে। তাই কেউই জানতে পারবেন না, কে কাকে ভোট দিয়েছেন। তিনি জানান, পুরো ভোটগ্রহণ পর্ব ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা জনার্দন দ্বিবেদী বলেন, গণতান্ত্রিক উপায়ে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন হচ্ছে। সবাই নিজেদের পছন্দমতো ভোট দিচ্ছেন। 

    এদিন ভোটগ্রহণ (Congress prez poll) পর্ব শুরুর সময় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর বলেন, আমি আত্মবিশ্বাসী। কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রয়েছে দলীয় কর্মীদের হাতেই। পরে অন্য এক প্রসঙ্গে নিজেকে ‘পরিবর্তনের প্রার্থী’ হিসেবে অভিহিত করেন থারুর। খাড়গে না থারুর, শেষ হাসি হাসেন কে, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে ফের উপহার দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ক্ষমতায় এসেই সাধারণ মানুষের বাড়ি তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (PMAY) প্রকল্পে জোড় দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। কেন্দ্র সরকারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গরিব মানুষদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠান হতে চলেছে ২২ অক্টোবর। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, ধনতেরাসের দিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানটি সাতনা জেলার বিটিআই গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হবে ও এদিন ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে, রাজ্যের ৪.৫০ লক্ষ মানুষ দীপাবলি উপলক্ষে তাদের নিজস্ব বাড়ি পাবেন।” এই যোজনার সুবিধাভোগীদের মধ্যে সাতনা জেলার বাসিন্দা, জনপদ এবং গ্রাম পঞ্চায়েত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রতিনিধি ও গ্রামবাসীরাও।

    মুখ্যমন্ত্রী চৌহান আরও জানিয়েছন, এর আগে PMAY-এর অধীনে মধ্যপ্রদেশে প্রতি মাসে ২০,০০০-২৫,০০০ বাড়ি তৈরি করা হত কিন্তু সংখ্যাটি এখন প্রতি মাসে এক লাখে পৌঁছেছে। এই প্রকল্পটির জন্য ১০,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, পিএমএওয়াই বাড়িগুলি নির্মাণের জন্য ৯০০০ মহিলা সহ ৫১,০০০ রাজমিস্ত্রীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শহরে নিখরচায় বাড়ি গরিবদের! প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ পর্যন্ত বাড়াল কেন্দ্র

    এছাড়াও এই অনুষ্ঠান (PMAY) দীপাবলিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সবাার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজনের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। এছাড়াও কর্মকর্তাদের মধ্যপ্রদেশের গ্রামবাসীদের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করানোর জন্য এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে সচেতন করার কথাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান।

    উল্লেখ্য, উৎসবের মরশুমে ব্যস্ত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দীপাবলির আগেই গুজরাট, উত্তরাখণ্ড ও উত্তরপ্রদেশ সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তারই মাঝে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন তিনি। এর আগেই ১৭ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশে তিনি এসেছিলেন। সেসময় নামিবিয়া থেকে আনা চিতা মুক্ত করেন কুনো জাতীয় উদ্যানে। এবং ১১ অক্টোবর উজ্জ্বয়িনে “মহাকাল লোক” প্রকল্পের প্রথম পর্ব উদ্বোধন করেন। আর এরপর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) মত প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে মধ্যপ্রদেশের বসবাসকারীদের জন্য।

  • Umar Khalid: উমর খালিদের জামিন খারিজ, দিল্লির হিংসার ঘটনায় নির্দেশ হাইকোর্টের

    Umar Khalid: উমর খালিদের জামিন খারিজ, দিল্লির হিংসার ঘটনায় নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উমর খালিদের (Umar Khalid) জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল দিল্লি হাইকোর্ট। ২০২০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর দিল্লি হিংসা (Delhi Riots) মামলায় গ্রেফতার হন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নেতা উমর খালিদ। ইউএপিএ (UAPA) এবং অস্ত্র আইনের বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা করা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। ২৪ মার্চ ট্রায়াল কোর্ট তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেন। এর পরেই দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) দ্বারস্থ হন উমর খালিদ। মঙ্গলবার সেখানেও হতাশ হতে হল তাঁকে। এদিন খারিজ হয়ে গেল তাঁর জামিনের আবেদন। দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ খারিজ করে দেয় তাঁর জামিনের আবেদন।

    এদিন দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সিদ্ধার্থ মৃদুল ও রজনীশ ভাটনগর রায় দিতে গিয়ে বলেন, জামিনের আবেদনের কোনও মেরিট আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। তাই জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়া হল। ২০২০ সালে গ্রেফতার হন উমর খালিদ (Umar Khalid)। জামিনের আবেদনে তিনি বলেন, হিংসায় কোনও দুষ্কৃতীর ভূমিকা তাঁর ছিল না, ষড়যন্ত্রের যোগও ছিল না। অন্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যা রয়েছে।  জামিনের আবেদনে উমর খালিদ (Umar Khalid) বলেন, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অমরাবতীতে তিনি যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, যা নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, সেই বক্তৃতায় তিনি বিপ্লব কথাটির উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, এই বিপ্লব শব্দটি কোনও হিংসাত্মক কথা নয় কিংবা হিংসায় উসকানি দেয় না।

    আরও পড়ুন: উমর খলিদের জামিনের আবেদনের বিরোধিতায় উঠল সার্জিল ইমাম প্রসঙ্গ

    যদিও দিল্লি পুলিশ তাঁর জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করেন। পুলিশের দাবি, খালিদ (Umar Khalid) যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, তা খুব হিসেব কষেই। তার জেরেই  বাবরি মসজিদ, তিন তালাক, কাশ্মীর, মুসলমানদের দমনের অভিযোগ, সিএএ এবং এনআরসির মতো ইস্যুগুলি লালিতপালিত হয়। পুলিশের যুক্তি, হিংসার ঘটনা ঘটেছিল দু দফায়। প্রথমটি ২০১৯ সালে। আর দ্বিতীয়টি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। হিংসার সময় ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় রাস্তা অবরোধ, পুলিশ কর্মীদের ওপর আক্রমণ এবং আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের ওপর আক্রমণ এবং অ-মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিংসার ঘটনা ঘটে। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    Uniform Civil Code: বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) প্রথম হলফনামা পেশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। হলফনামার স্বপক্ষে নানা যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। হলফনামায় কেন্দ্র জানিয়েছে, বিভিন্ন আইনের জেরে বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় ঐক্য। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ব্যক্তিগত আইন পরিত্যাগ করে।

    বিভিন্ন আবেদনকারী ব্যক্তিগত আইনের (Personal Law) অভিন্নতা জানতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন দেশের শীর্ষ আদালতে। সেই কারণেই সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দেয় কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টে ছটি আবেদন জমা পড়েছিল। এর মধ্যে আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়, আবেদনকারী লুবনা কুরেশি এবং ডোরিস মার্টিন আইন কার্যকর করতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করেন জনস্বার্থ মামলা।

    এদিন কেন্দ্রের তরফে পেশ করা হলফনামায় দাবি করা হয়েছে, দেশে একাধিক আইন জাতীয় ঐক্য বিঘ্নিত করছে। ফলে ঐক্যের প্রশ্নে দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির (Uniform Civil Code) প্রয়োজন রয়েছে। সংবিধানের ৪৪ নম্বর ধারার অধীনে রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এখানে ধর্ম, লিঙ্গ নির্বিশেষে ডিভোর্স, দত্তক, অভিভাবকত্ব, উত্তরসূরি নির্বাচন, উত্তরাধিকার, বিয়ের বয়স, ভরণপোষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে বলা হয়েছে।

    এর আগে গোটা দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু করা যায় কিনা, তা জানতে চেয়ে কেন্দ্রের কাছে আবেদন করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে আদালতে যেসব আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলির উত্তর দেওয়ার জন্যও আবেদন জানানো হয়েছিল কেন্দ্রের কাছে। আবেদনকারীরা জানিয়েছিলেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধিকে বরাবরই ধর্মীয় তুষ্টির চশমায় দেখা হয়।

    আরও পড়ুন: বন্দিদশা ঘুঁচল না সাইবাবার, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে থাকতে হবে জেলেই

    ভারতে চালু রয়েছে ব্যক্তিগত আইন। এই আইন বলে কয়েকটি ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা  সুবিধা ভোগ করেন। সেই কারণেই গোটা দেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালুর ওপর জোর দেয় কেন্দ্র। সেই কারণেই এদিন হলফনামায় দাবি করা হয়েছে, একাধিক আইন বিঘ্নিত করছে জাতীয় ঐক্যকে। তাই প্রয়োজন রয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগুর। আদালত সংসদকে কোনও আইন তৈরি কিংবা কার্যকর করার নির্দেশ দিতে পারে না বলেও সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রকের তরফে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী, তাঁর ভূমিকাই বা কী, মঙ্গলবার তা বিস্তারিত জানিয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবার গুজরাটের (Gujrat) আমেদাবাদে এক আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। সভার আলোচ্যসূচি ছিল, মোদি জমানায় ভারতের (India) বিদেশ নীতি। ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী বলেন, তিনি কেবল জানাতে চান একজন বিদেশমন্ত্রী ঠিক কী কাজ করেন, আর দ্বিতীয়ত বিদেশ নীতি কীভাবে এখন প্রভাব ফেলে প্রত্যেকের ওপর।

    এদিনের আলোচনা সভায় জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, বিদেশমন্ত্রীর বড় দুটি কাজ রয়েছে। একটি হল, বিশ্বের সামনে ভারতকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। আর অন্যটি হল, অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নয়া ভারতে ঠিক হচ্ছে, তা গোটা বিশ্বকে জানিয়ে দেওয়া।

    আলোচনা সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমি ঠিক কী করি, তা আমি আপনাদের বোঝাতে চাই। মোদি জমানায় যে দেশে অনেক কিছু বদল এসেছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে বিজেপি (BJP) সরকার। গত এই আট বছরে যে দেশে অনেক কিছু বদলেছে, তা তুলে ধরেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, গত আট বছরে মোদি সরকারের আমলে অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। বিদেশ নীতির তিনটি স্তরের ওপরও এদিন আলোকপাত করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    আরও পড়ুন: কেবল ব্যবসা নয়, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায় ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    তাঁর ভাষায়, আমাদের বিদেশ নীতির তিনিটি স্তর রয়েছে। প্রথমত, এটি নিরাপত্তা কেন্দ্রিক। দ্বিতীয়ত, এটি উন্নয়ন কেন্দ্রিক। এবং তৃতীয়ত, এটি জনগণ কেন্দ্রিক। তিনি বলেন, আজ আমাদের ভিশন হল ১০ সপ্তাহের, ১০ মাসের এমন কি ১০ বছরের। এর অর্থ হল, আমাদের শর্ট টার্ম এবং লং টার্ম দু রকমের ভিশনই রয়েছে। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার প্রভাব এখন তামাম বিশ্বের ওপর পড়ে বলেও জানান জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিড অতিমারির প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। এটা আমাদের শিক্ষা দিয়েছে কোনও একটি বিশেষ দেশের ওপর নির্ভর না করতে। তিনি বলেন, বিশ্বে কাজের বাজার এবং বিশ্বে ব্যবসার বাজারের উন্নতি ঘটাতে হবে আমাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Lifestyle for Environment: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে

    Lifestyle for Environment: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল (un secretary general) অ্যান্টনিও গুতেরেস দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে। কেবল মোদি নন, রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব সাক্ষাৎ করবেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও। দু দিনের সফরে ভারতে আসছেন অ্যান্টনি গুতেরেস। সেই সময়ই তিনি দেখা করবেন মোদি এবং জয়শঙ্করের সঙ্গে। গুতেরেসের মুখপাত্রই এ খবর জানিয়েছেন।

    অক্টোবরের ১৮ থেকে ২০ এই দুদিন ভারত সফরে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল। ভারত-রাষ্ট্রসংঘ যৌথভাবে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। অংশ নেবেন লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (Lifestyle for Environment) মিশনেও। গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক এই খবর জানিয়েছেন। তিনি জানান, গুতেরেসের এই দু দিনের ভারত সফরে তিনি দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে। গুজরাটের মধেরা গ্রামেও যাবেন রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল। এই গ্রামেই রয়েছে সূর্য মন্দির। গ্রামটিকে সম্প্রতি একশো শতাংশ সৌরশক্তির গ্রাম ঘোষণা করা হয়েছে। গুতেরেসের মুখপাত্র জানান, গুজরাটের মধেরায় গিয়ে রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল চাক্ষুষ করবেন সোলার রুফটপ। ওই গ্রামের ১৩০০ বাড়িতে বসানো হয়েছে ওই রুফটপ। ভারত সফর শেষে গুতেরেস চলে যাবেন ভিয়েতনামে।

    এই প্রথম ভারত সফরে আসছেন গুতেরেস। এর আগে তিনি ভারত সফরে এসেছিলেন ২০১৮র অক্টোবরে। গুতেরেসের ভারত সফরের কথা জানানো হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফেও। মন্ত্রকের খবর, গুতেরেস প্রথমে মুম্বইয়ের তাজমহল প্যালেস হোটেলে ২৬\১১য় মৃতদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপণ করবেন। মুম্বই আইআইটির একটি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি। অক্টোবরের ২০ তারিখে গুতেরেস সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। গুজরাটের কেভাদিয়ার একতা নগরে লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (Lifestyle for Environment) মিশনের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। উদ্বোধন করবেন বুকলেট, লোগো এবং ট্যাগলাইনের। কেভাদিয়ায় স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপণ করার কথাও রয়েছে গুতেরেসের। পরে মাধেরায় দর্শন করবেন সূর্য মন্দির। প্রধানমন্ত্রীর পর বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করবেন গুতেরেস। বিশ্ব উদ্বেগ সহ নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা দ্বিপাক্ষিক ওই বৈঠকে।

     

  • Multidimensional Poverty Index: ১৫ বছরে দারিদ্রমুক্তি ৪১ কোটি ভারতবাসীর, ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা রাষ্ট্রসংঘের  

    Multidimensional Poverty Index: ১৫ বছরে দারিদ্রমুক্তি ৪১ কোটি ভারতবাসীর, ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা রাষ্ট্রসংঘের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই মিলল খুশির খবর! ভারতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে উল্লেযোগ্যভাবে। গত ১৫ বছরে ৪১.৫ কোটি মানুষ মুক্তি পেয়েছেন দারিদ্র (Poverty) থেকে। ২০০৫-০৬ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষ এই পনের বছরে ভারতে (India) কমেছে দরিদ্র (Poor) মানুষের সংখ্যা। নিছক গল্প কথা নয়, গ্লোবাল মাল্টিডাইমেনশনাল পোভার্টি ইনডেস্ক (Multidimensional Poverty Index) ২০২২ এই উঠে এসেছে এই তথ্য।

    তবে এই সুখবরের উল্টো একটি দিকও রয়েছে। সেটা হল ২০২০ সালেও ভারতে বিশ্বের সব চেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ বাস করেন। এঁদের সংখ্যা ২২৮.৯ মিলিয়ন। ইউনাইটেড নেশনস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (United Nations Development Programme) ও অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভের (Oxford Poverty and Human development Initiative) প্রকাশিত রিপোর্টেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। গত পনের বছরে ভারতে যে বিপুল পরিমাণ মানুষ দারিদ্র থেকে মুক্তি পেয়েছেন, তাকে ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। তবে রাষ্ট্রসংঘের তরফে এও আশা করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র দূরীকরণে বিশ্বের কাছে উদাহরণ হয়ে উঠতে পারে ভারত।

    উন্নয়ন সত্ত্বেও ভারতবাসী কোভিড অতিমারি ও ক্রমবর্ধমান খাদ্যশস্যের মূল্য এবং উচ্চ জ্বালানি মূল্যের সঙ্গে লড়াই করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে পুষ্টি ও শক্তির ঘাটতি সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে কাজ করা সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকা প্রয়োজন। এত মানুষের দারিদ্র মুক্তি ঘটলেও, এখনও এ দেশে দরিদ্র মানুষ রয়েছেন ২৩ কোটি। রাষ্ট্রসংঘের প্রতিবেদনেই একথা বলা হয়েছে। ২০১৯-২১ এই বছরগুলিতে অতিমারি থাবা বসায় গোটা বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও। এই অতিমারির কারণেই এখনও ২৩ কোটি মানুষ রয়েছেন দারিদ্রের তালিকায়। জানা গিয়েছে, শহরে দারিদ্র সীমার নীচে বাস করেন ৫.৫ শতাংশ মানুষ। গ্রামে এই সংখ্যাটাই ২১.২ শতাংশ। জানা গিয়েছে, ভারতের কিছু অঞ্চলে জাতীয় গড়ের চেয়ে দ্রুত হারে হ্রাস পেয়েছে দারিদ্র। এর মধ্যে রয়েছে বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং উত্তর প্রদেশ। এই রাজ্যগুলিতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে দ্রুত।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদে ভারতকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, ২০০৪ থেকে পরের দশ বছর কেন্দ্রে ছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকার। ২০১৪ সাল থেকে রয়েছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। দেশকে দারিদ্রমুক্ত করতে একের পর এক পদক্ষেপ করেছেন মোদি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, এই সময়সীমায়ই দেশে ব্যাপকভাবে ঘটেছে দারিদ্রমুক্তি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share