Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Yaba: বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বিএসএফ অভিযানে বাজেয়াপ্ত ১.৭০ কোটি মূল্যের ইয়াবা ট্যাবলেট

    Yaba: বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বিএসএফ অভিযানে বাজেয়াপ্ত ১.৭০ কোটি মূল্যের ইয়াবা ট্যাবলেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাচারচক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ফের বড়সড় সাফল্য পেল কাস্টমস এবং বিএসএফ-এর যৌথ বাহিনী। বিএসএফ এবং কাস্টমসের যৌথ অভিযানে ১৭ হাজার নিষিদ্ধ নেশাদ্রব্য ইয়াবা (Yaba) ট্যাবলেট বাজেয়াপ্ত হল। বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা দক্ষিণ অসমের কাছাড় জেলার অন্তর্গত কাটিগড়ার হিলাড়ায় অভিযান চালিয়ে ১.৭ কোটি টাকার ইয়াবা ট্যাবলেট সমেত এক পাচারকারী জিয়াউর রহমানকে হাতেনাতে আটক করেছে নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী।

    আরও পড়ুন: ‘‘গণতন্ত্র বিপন্ন’’! দার্জিলিং পুরসভায় দল ক্ষমতায় আসার দিনেই তৃণমূল ছাড়লেন বিনয়

    কী জানা গেল?

    বিএসএফ-এর কাছাড়-মিজোরাম ফ্রন্টিয়ারের জনসংযোগ আধিকারিক জানিয়েছেন, গোয়েন্দাসূত্রে খবর পাওয়ার পরেই মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বিএসএফ-এর ফিল্ড ইন্টেলিজেন্স ইউনিট শিলচরের ১ নম্বর ব্যাটালিয়ন এবং করিমগঞ্জ কাস্টমস ডিভিশনের যৌথ অভিযানে কাটিগড়ার হরিনগর (Yaba) বর্ডার আউট পোস্ট থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের হিলাড়া রেলগেট সংলগ্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। মধ্যরাতে প্রায় ১:২০ মিনিটে মেঘালয়গামী এমএল ০৫ পি ৮৬৫৪ নম্বরের একটি অলটো গাড়ি আটক করে বিএসএফ। তাতে তল্লাশি চালিয়ে মোট ৮৯ প্যাকেটে মোড়া ১৭,০০০ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার হয়েছে। ট্যাবলেটগুলি গাড়ির বিভিন্ন গোপন খোপে রেখে পাচার করা হচ্ছিল।    

    জানা গিয়েছে, কালো রঙের ২১টি প্যাকেট এবং নীল রঙের ৬৮টি প্যাকেট থেকে এগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে গাড়িকে বাজেয়াপ্ত করে বিপুল পরিমাণের ইয়াবা ট্যাবলেট পাচারকারী গাড়ির চালককে আটক করে তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়। 

    জনসংযোগ আধিকারিক আরও জানান ট্যাবলেট প্রতি ন্যূনতম ১ হাজার টাকার হিসেবে বাজেয়াপ্তকৃত ১৭ হাজার ইয়াবা (Yaba)  ট্যাবলেটের আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য কম করেও ১ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা। এমনটাই ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া ৭ হাজার টাকা মূল্যের রেডমি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনের হ্যান্ডসেট, মাদকবাহী অলটো কারের মূল্য ২ লক্ষ টাকা ধার্য করেছে বিএসএফ। বাজেয়াপ্তকৃত সব সামগ্রীর সর্বমোট বাজারমূল্য আনুমানিক ১ কোটি ৭২ লক্ষ ৭ হাজার টাকা হবে বলে জানিয়েছেন বিএসএফ আধিকারিক।

    পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য বাজেয়াপ্তকৃত ইয়াবা (Yaba) ট্যাবলেট সহ ধৃত পাচারকারীকে করিমগঞ্জ কাস্টম ডিভিশনের আধিকারিকদের কাছে সঁপে দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিএসএফ-এর জনসংযোগ আধিকারিক ইনস্পেক্টর ঝিম্মি এইচ রাঙ্গাটে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Kiren Rijiju: বিচারাধীন মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তিতে পূর্ণ সহযোগিতা করবে কেন্দ্র, বললেন আইনমন্ত্রী

    Kiren Rijiju: বিচারাধীন মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তিতে পূর্ণ সহযোগিতা করবে কেন্দ্র, বললেন আইনমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলির সমাধানে কেন্দ্র বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ সহযোগীতা করছে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)। হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক সম্মেলনে আইনমন্ত্রী বলেন,  সারা দেশে বিভিন্ন আদালতে পাঁচ কোটিরও বেশি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

    কী বলেছেন আইনমন্ত্রী?   

    তিনি (Kiren Rijiju) বলেন, “মামলাগুলি সমাধানে বিচার বিভাগকে পূর্ণ সমর্থন করছে কেন্দ্রীয় সরকার। সম্প্রতি বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদ প্রচার করছেন যে কেন্দ্র এবং বিচার বিভাগের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। দাবি করা হয়েছে সরকার বিচার বিভাগের কর্তৃত্ব দখল করার চেষ্টা করছে। কিন্তু নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে সংবিধানকে একটি ধর্মগ্রন্থ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। দেশের জনগণকে বিচার করতে হবে কারা এই ব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে চাইছে। বিচারকদের অবশ্যই জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে, সরকারের প্রতি নয়। বিচার বিভাগ অবশ্যই দেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    তিনি (Kiren Rijiju) আরও বলেন, “বিচারে বিলম্ব করা উচিত নয়। সুপ্রিম কোর্টে এমন অনেক আইনজীবী আছেন যাদের মামলার তারিখ আগে আসে এবং কেউ কেউ বলেন যে আপনি যদি তাদের মামলা দেন, তারা আপনাকে এটি জিততে সহায়তা করবে। ওই আইনজীবীরা একবার হাজিরার জন্য ৩০-৪০ লক্ষ টাকা নেন। বাকিরা কোনও কাজ পান না। কেন এমনটা হবে? নিয়ম সবার জন্য একই হওয়া উচিত।”

    কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju) বলেন, “কিছু আইনজীবী আছেন যারা বড় বড় সব মামলা পরিচালনা করে কোটি কোটি টাকা আয় করেন। বড় আইনজীবীদের পুরো জায়গা দখল করা উচিত নয়, ছোট আইনজীবীদের সুযোগ দেওয়া এবং অন্যদের সঙ্গে মামলা ভাগাভাগি করে নেওয়া উচিত।” তিনি আরও বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরাও নিম্ন আদালতে যেতে পারেন। সর্বোপরি, আদালত তো আদালতই।” 

    আরও পড়ুন: বান্ধবীকে স্ক্রুডাইভার দিয়ে ৫১ বার আঘাত করে খুন করল বাস কন্ডাক্টর 

    এর আগে কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju) রাজ্যসভায় বলেছিলেন যে আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা বেড়েছে। এক্ষেত্রে বিচারক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত এ সমস্যা থাকবেই। রিজিজু বিচারক নিয়োগে সরকারের সীমিত ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, এটা সংবিধানের চেতনার পরিপন্থী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat High Court: স্বামীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার মিথ্যা অভিযোগ আনা নিষ্ঠুরতার সমান, জানাল গুজরাট হাইকোর্ট

    Gujarat High Court: স্বামীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার মিথ্যা অভিযোগ আনা নিষ্ঠুরতার সমান, জানাল গুজরাট হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবাহিত দম্পতির মধ্যে পারস্পরিক কলহের ঘটনায় গুজরাট হাইকোর্ট (Gujarat High Court) সম্প্রতি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দিয়েছে। গুজরাট হাইকোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কোনও স্ত্রী যদি তার জীবন সঙ্গীর (life partner) বিরুদ্ধে মিথ্যা অবৈধ সম্পর্ক বা পরকীয়ার অভিযোগ করেন তাহলে তা নিষ্ঠুরতার সমান। এক ডিভোর্স মামলায় এমনটাই জানিয়েছে গুজরাট হাইকোর্ট।

    ঘটনাটি কী?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, গুজরাটের সবরকণ্ঠ এলাকার এক স্কুলশিক্ষক দম্পতির বিয়ে হয়েছিল ১৯৯৩ সালে। ২০০৬ সালে তাঁদের এক ছেলেও হয়। স্বামী দাবি করেছিলেন, ২০০৬ সালেই ঘর ছেড়ে গেছেন তাঁর স্ত্রী, আর ফিরে আসেননি। এর পরে ২০০৯ সালে স্বামী বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা রুজু করেন গান্ধীনগরের আদালতে। গৃহত্যাগ, নিষ্ঠুর ও নির্মম আচরণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন তিনি।

    অন্যদিকে স্ত্রীও বিবাহ বিচ্ছেদ দিতে চাইছিলেন না। তিনিও সেই আবেদনের বিরুদ্ধে আপিল করেন। স্বামীর বিরুদ্ধে তাঁর এক সহকর্মীর সঙ্গে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানোর অভিযোগ করেন ওই মহিলা। আনেন গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগও। কিন্তু স্বামী হাইকোর্টে জানিয়েছেন, তাঁর স্ত্রী মিথ্যা বলছেন। তার বিরুদ্ধে যে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগ এনেছেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এরপর তাঁর স্ত্রীও কোনও কিছুই প্রমাণ করতে পারেননি। ২০১৪ সালে নিম্ন আদালতে বেকসুর খালাস পান স্বামী। বিবাহ বিচ্ছেদের অনুমতিও মেলে।

    আরও পড়ুন: শিবঠাকুর মণ্ডল মামলায় জামিন অনুব্রতর! এবার কি ইডির হাত ধরে দিল্লি যাত্রা?

    তবে এতেই রেহাই নেই স্বামীর। নিম্ন আদালতের রায় মানতে না পেরে স্ত্রী ফের দ্বারস্থ হন গুজরাট হাইকোর্টের (Gujarat High Court)। দাবি করেন, তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন স্বামী। স্বামীর পক্ষের আইনজীবীও আদালতে সওয়াল করেন, ১৬ বছর আগে বাড়ি ছেড়ে চলে গেছিলেন তাঁর মক্কেলের স্ত্রী। তার পর থেকে আলাদাই ছিলেন স্বামী-স্ত্রী। এর পরে তাঁর মক্কেল যখনই বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন, তখনই স্ত্রী ফিরে আসেন। তার পর থেকেই স্বামীর বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যে অভিযোগ আনতে শুরু করেন স্ত্রী। শাশুড়ির সঙ্গেও লাগাতার দুর্ব্যবহার করেন।

    এর পর সব পক্ষের সওয়াল শোনার পরে স্বামীর বিচ্ছেদের আবেদন ফের মঞ্জুর করে আদালত। দুই পক্ষ বিচার করে হাইকোর্ট (Gujarat High Court) রায় দেওয়ার সময় ওই নারীকে ভৎসর্না করে এবং আবেদন খারিজ করে দেয়। এর পরেই বিচারপতি সাফ জানিয়ে দেন, “কোনও প্রমাণ ছাড়া পরকীয়ার অভিযোগ আনা নিষ্ঠুরতার সমান। এক্ষেত্রে ওনার স্ত্রী সেটাই করেছেন।”

  • Covid Vaccine: এখন থেকে বুস্টার ডোজ হিসেবে নিতে পারবেন নেজাল ভ্যাকসিন, দাম কত জানেন?

    Covid Vaccine: এখন থেকে বুস্টার ডোজ হিসেবে নিতে পারবেন নেজাল ভ্যাকসিন, দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত বায়োটেকের তৈরি নেজাল ভ্যাকসিনকে (Covid Vaccine) ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কোউইন অ্যাপে বুক করতে হবে সেই ভ্যাকসিন। সংগ্রহ করতে হবে বেসরকারি হাসপাতাল থেকে। মঙ্গলবার নেজাল ভ্যাকসিনের দাম ঠিক করে দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, জিএসটি সহ নেজাল ভ্যাকসিনের একটি ডোজের দাম পড়বে এক হাজার টাকা। ভারত  বায়োটেকের তৈরি ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে গত সপ্তাহেই অনুমোদন দিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক। একটি ভায়াল থেকে দু’জন পাবেন ডোজ। মূলত বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহার করা হবে ভ্যাকসিনটি। জানা গিয়েছে, দুই নাকে চার ফোঁটা করে মোট আট ফোঁটায় নিতে হবে ডোজটি। সেক্ষেত্রে এই আট ফোঁটার দাম পড়বে জিএসটি সহ ১০০০ টাকা। জিএসটি ছাড়া দাম ৮০০ টাকা। তবে এই দাম দিতে হবে বেসরকারি হাসপাতাল থেকে নিলে। সরকারি জায়গা থেকে নিলে ভ্যাকসিনের দাম দিতে হবে ৩২৫ টাকা।

    এই ভ্যাকসিনকে যুক্ত করা হয়েছে কোউইন অ্যাপের সঙ্গে। শুক্রবার এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। আগেই ভারত বায়োটেকের নেজাল ভ্যাকসিনকে (Covid Vaccine) ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল এই ভ্যাকসিনকে। বিশ্বের প্রথম নেজাল ভ্যাকসিন হিসেবে ছাড়পত্র পেয়েছে ভারত বায়োটেকের ‘ইনকোভ্যাক’।

    বিশ্বের করোনা পরিস্থিতি 

    কোইউন অ্যাপের মাধ্যমে এই ভ্যাকসিন (Covid Vaccine) নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন সবাই। গত শুক্রবার থেকেই সরকারিভাবে করোনা টিকা হিসেবে মান্যতা দেওয়া হয়েছে এই ভ্যাকসিনকে। এই টিকায় কোনও রকম সূঁচ ব্যবহার করা হবে না। ভারতে প্রথমবার এই ধরনের টিকা দেওয়া শুরু হচ্ছে। ভারত সরকারের নিয়ম অনুসারে ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা এই টিকা নিতে পারবেন। প্রথমে বেসরকারি হাসপাতালে এই টিকা দেওয়া শুরু হলেও পরে সরকারি হাসপাতালেও পাওয়া যাবে এই টিকা। এমনটাই জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে ভারত বায়োটেক এই নয়া ভ্যাকসিন তৈরি করেছে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে। এই ভ্যাকসিন নেওয়া সহজ হলেও, অন্যান্য ভ্যাকসিনের মতো একই রকম সুরক্ষা মিলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: আজ থেকেই কোউইন অ্যাপে মিলবে ভারত বায়োটেকের তৈরি ন্যাজাল ভ্যাকসিন 

    চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া সহ একাধিক দেশে করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। ভারতেও আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। বাংলাতেও আক্রান্তের খবর পাওয়া গিয়েছে। বিশ্বে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ৯৩২ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৫ কোটি ৭৫ লক্ষ ৯৩ হাজার ৪৬৩। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Cold Wave: রাজস্থানে তুষারপাত! হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু উত্তর, পশ্চিম ভারত

    Cold Wave: রাজস্থানে তুষারপাত! হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু উত্তর, পশ্চিম ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের ছুটি মানে পশ্চিমবঙ্গবাসীর কাছে পিকনিক বা চিড়িয়াখানা ঘুরতে যাওয়া। শীতের আমজে জমিয়ে বড়দিনটা উপভোগ করে বাঙালি। কিন্তু এবার ঠিকঠাক যেন জমল না! কারণ গত ২৫ ডিসেম্বর থেকেই বাংলাতে শীত উধাও। তবে এর ঠিক উল্টো ছবি দেখা যাচ্ছে উত্তর এবং পশ্চিম ভারতে। হাড় কাঁপানো শীতে (Cold Wave) ইতিমধ্যে জবুথবু উত্তর এবং পশ্চিম ভারতের বেশ কিছু রাজ্য। স্কুল-কলেজে গ্রীষ্মকালীন ছুটির কথা শোনা যায়, উত্তর ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে এ বছর তীব্র শীতের (Cold Wave) জন্য শীতকালীন ছুটি ঘোষণা করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সরকারগুলি। রাজধানী দিল্লিতে আজ মঙ্গলবারই সবথেকে শীতলতম দিন বলে জানা যাচ্ছে হাওয়া অফিস সূত্রে।

    ব্যাপক পতন হয়েছে পারদে, ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশেই ঘুরছে রাজধানীর তাপমাত্রা। দিল্লি টেক্কা দিয়েছে নৈনিতালকেও। এদিন নৈনিতালের তাপমাত্রা ছিল ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুধু তাই নয়, কুয়াশার চাদরে মুড়ে গেছে সম্পূর্ণ উত্তর এবং পশ্চিম ভারত। যেখানে সাধারণ গাড়ি থেকে ট্রেন চালাতে তো অসুবিধা হচ্ছেই, দিনের বেলাতেও হেডলাইট জ্বালিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন চালকরা। তার সঙ্গে সঙ্গে বিমান ওঠানামাতেও সমস্যা হচ্ছে, বিভিন্ন রাজ্যের বিমানবন্দরের তরফ থেকে এদিন জানানো হয় যে বিমান ওঠানামার সময়ও পরিবর্তিত হতে পারে সেজন্য সংস্থার সঙ্গে যেন যাত্রীরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। এই প্রবল ঠান্ডা আর শৈত্য প্রবাহের (Cold Wave) জন্য ইতিমধ্যে সমগ্র উত্তর ভারত জুড়ে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কবার্তা। হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই সতর্কতা আরও কিছুদিন জারি থাকবে। তাদের মতে আগামী তিনদিন নাকি এই তীব্র শৈত্যপ্রবাহ চলবে। দিল্লি রাজস্থান পাঞ্জাব এবং হরিয়ানাতে। 

    শৈত্য প্রবাহে (Cold Wave) কাঁপছে মরুরাজ্য

    মরু রাজ্য রাজস্থানে শীতের দাপট সব থেকে বেশি। শৈত্য প্রবাহের (Cold Wave) প্রতিযোগিতায় রাজস্থানে হারিয়ে দিয়েছে শিমলাকে। সিমলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এদিন ছিল ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, অন্যদিকে রাজস্থানের সিকর শহরের তাপমাত্রা এদিন নেমে গেছিল ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে সিকর শহরের মতোই হিমাঙ্কের প্রায় কাছাকাছি নেমে গেছিল কারাউলির তাপমাত্রা। শনিবার রাতে সেখানকার তাপমাত্রা ছিল ০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ‌। প্রসঙ্গত , যে শিকড় শহরে শীতলতম তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে সেখানে গ্রীষ্মকালে অর্থাৎ মে-জুন মাসে কখনও কখনও তাপমাত্রা ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায়। তবে পুরনো রেকর্ড বলছে যে জানুয়ারিতে নাকি শিকড় শহরের তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচেও নেমেছে বেশ কয়েকবার অর্থাৎ মরু রাজ্যেও বরফপাতের সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Gujarat: মেয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যু, গুজরাটে বিএসএফ জওয়ান খুনের মামলায় গ্রেফতার ৭

    Gujarat: মেয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করতে গিয়ে মৃত্যু, গুজরাটে বিএসএফ জওয়ান খুনের মামলায় গ্রেফতার ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) বিএসএফ জওয়ানকে পিটিয়ে খুনের ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেফতার করল গুজরাটি পুলিশ। নিজের মেয়ের আপত্তিকর মুহূর্তের ভিডিও ইন্টারনেটে আপলোড করার প্রতিবাদ করেছিলেন মেলজিভাই বাঘেলা নামের ওই বিএসএফ জওয়ান। আর সে কারণেই তাঁকে পিটিয়ে খুন করা হয়।

    কী ঘটেছে? 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নিহত বিএসএফ জওয়ান গুজরাটের (Gujarat) চাকলাসি গ্রামের বাসিন্দা। ছুটিতে তিনি নিজের বাড়িতে এসেছিলেন। মেয়ের এক সহপাঠীর বাড়িতে গিয়ে তার আপত্তিকর ভিডিও অনলাইনে আপলোড করার প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি। এর পর ওই ১৫ বছরের কিশোরের পরিবারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান ওই সেনা জওয়ান। কিছু সময় পরে তা হাতাহাতিতে গিয়ে পৌঁছয়। অভিযোগ, ওই কিশোর এবং তার পরিবারের লোকজন ঘিরে ধরে বিএসএফ জওয়ানকে মারধর করেন। মারতে মারতে মেরে ফেলা হয় তাঁকে। এই খুনের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে একটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। কিশোরের পরিবারের মোট ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

     


      

    জানা গিয়েছে, ওই কিশোর বিএসএফ (Gujarat) জওয়ানের মেয়ের সঙ্গে একই স্কুলে পড়ত। দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। অভিযোগ, ওই কিশোর সহপাঠিনীর আপত্তিকর ভিডিও অনলাইনে পোস্ট করে। এর পর কিশোরীর বাবা গত শনিবার রাতে স্ত্রী, দুই ছেলে এবং ভাইপোকে নিয়ে হাজির হন ওই কিশোরের বাড়িতে। তার পরেই এই খুনের ঘটনা ঘটে এই মর্মান্তিক ঘটনা।

    আরও পড়ুন: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    গুজরাটের (Gujarat) খেড়া জেলার নাদিয়াদে এই ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মেয়েটির বাড়ির লোকজনকে লাঠিসোটা দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। আঘাত করা হয় ধারাল অস্ত্র দিয়েও। ওই বিএসএফ জওয়ানের ছেলেকেও ভীষণ মারধর করা হয়। আপাতত ওই তরুণ গুরুতর আহত। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে ওই বিএসএফ জওয়ানের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Judges’ Retirement Age: অবসরের বয়স বাড়ালে ‘অদক্ষ’ বিচারপতিরাও লাভবান হবেন, মত আইন মন্ত্রকের

    Judges’ Retirement Age: অবসরের বয়স বাড়ালে ‘অদক্ষ’ বিচারপতিরাও লাভবান হবেন, মত আইন মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরিজীবন কত বছর বয়স পর্যন্ত হওয়া উচিত? এই নিয়ে নানা সময় নানা প্রশ্ন উঠেছে। আরও একবার এই প্রশ্ন উঠে এল সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা নিয়ে। সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের বিচারকদের অবসরের বয়স বাড়ানোর একাধিকবার দাবি করা হয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে আইন মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়ালে ‘অদক্ষ’ বিচারপতিদের কর্মজীবনের মেয়াদ বেড়ে যেতে পারে ও এর পাশাপাশি সরকারি কর্মীরাও একই দাবি জানাতে পারেন (Judges’ Retirement Age)।

    অবসরের বয়সসীমা বাড়ানো নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা

    বিজেপি সাংসদ সুশীল মোদির নেতৃত্বাধীন কর্মিবর্গ, আইন ও বিচার বিভাগ সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটিতে আইন মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বকেয়া মামলার সংখ্যা কমানো ও বিচার বিভাগে স্বচ্ছতা আনার প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত। সূত্রের খবর, বিভিন্ন সদস্যের তরফে বলা হয়েছে, হাইকোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি করলে তাঁরা আর সুপ্রিম কোর্টে আসতে চাইবেন না। ফলে মেধাবী আইনজীবীদের থেকে বঞ্চিত হবে শীর্ষ আদালত (Judges’ Retirement Age)।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভায় বিপুল জয় বলে দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনে কী হবে! অভিমত অমিত শাহের

    সম্প্রতি, সংসদে আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু জানান, বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়ানোর কোনও প্রস্তাব বিবেচনা করছে না কেন্দ্র। কমিটিতে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়ালে বিভিন্ন সরকারি বিভাগ ও কমিশনের কর্মীরাও অবসরের বয়স বাড়ানোর দাবি জানাবেন। আবার, অবসরের বয়স বাড়ানোর ফলে নির্দিষ্ট কিছু ‘অযোগ্য’রা বর্ধিত বছরের চাকরির ক্ষেত্রে সুবিধা পাবেন। ফলে এ সব বিষয় বিবেচনা করেই এই ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি (Judges’ Retirement Age)।

    অবসরের বয়স বাড়ানোর ক্ষেত্রে অতীতের কিছু সুপারিশ

    ২০১০ সালে হাইকোর্টের বিচারকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছরের বেশি বাড়ানোর জন্য দাবি করা হয়েছিল।

    প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল কে কে ভেনুগোপাল সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের অবসরের বয়স ৬৮ বছর পর্যন্ত বাড়ানোর কথা বিবেচনা করার জন্য কেন্দ্রকে অনুরোধ করেছিলেন।

    আইন ও বিচার সংক্রান্ত পার্ল প্যানেল তাদের প্রতিবেদনে ২০১৮ সালে অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে সমর্থন করেছিল।

    উল্লেখ্য, বর্তমানে হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা যথাক্রমে ৬২ ও ৬৫ বছর বয়সে অবসর নেন।

  • ICICI Bank: প্রতারণার অভিযোগে স্বামী সহ সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও  

    ICICI Bank: প্রতারণার অভিযোগে স্বামী সহ সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের (ICICI Bank) প্রাক্তন সিইও (CEO) ছন্দা কোছার (Chanda Kochhar)। তাঁর স্বামী দীপক কোছারকেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই। দীপককে অবশ্য আগেই গ্রেফতার করেছিল আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। এই বেসরকারি ব্যাঙ্কের সিইও থাকার সময় ভিডিওকন গোষ্ঠীকে ৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ছন্দার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, বেণুগোপাল ধুতের ভিডিওকন গোষ্ঠীকে বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠায় ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে ইস্তফা দেন ছন্দা। সেই সঙ্গে ছিন্ন হয় বেসরকারি ওই ব্যাঙ্কের সঙ্গে ছন্দার তিন দশকেরও বেশি সময়ের যোগ।

    সিবিআই দফতরে…

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার সিবিআই দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় ছন্দা ও তাঁর স্বামী দীপককে। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় স্বামী-স্ত্রীকে। যদিও ভিডিওকনকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ছন্দা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের দাবি, ২০১২ সালে ভিডিওকন গোষ্ঠীকে ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা ঋণ পাইয়ে দিতে বেসরকারি ওই ব্যাঙ্কের (ICICI Bank) নিয়ম ভেঙেছিলেন ছন্দা। অভিযোগ, এতে আদতে লাভবান হয়েছিলেন তাঁর স্বামী দীপক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। যদিও পরে ওই ঋণ আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত হয়। এই মামলায় ছন্দার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেছিল সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার এফআইআরের ভিত্তিতে ছন্দা, দীপক এবং বেণুগোপালের বিরুদ্ধে কালো টাকা লেনদেন প্রতিরোধ আইনে মামলা রুজু করে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।

    আরও পড়ুন: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    অভিযোগ, ভিডিওকনকে ওই ঋণ পাইয়ে দিয়ে ঘুরপথে সংস্থার কাছ থেকে সুবিধা নিয়েছিলেন ছন্দা। অপব্যবহার করেছিলেন তাঁর পদের। ভিডিওকন গোষ্ঠীকে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক (ICICI Bank) ওই বিপুল পরিমাণ ঋণ দেওয়ার কয়েক মাস পরেই সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান বেণুগোপাল নিউ পাওয়ার রিনিউয়েবলস নামে এক সংস্থায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। এই সংস্থাটির মালিক ছন্দার স্বামী দীপক।

    আরও পড়ুন: মমতাকে প্রাক্তন করার দায়িত্ব তাঁর! রানাঘাটের সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Chandrababu Naidu’s Roadshow: চন্দ্রবাবু নাইডুর রোড শোতে ড্রেনে পড়ে মৃত্যু ৮ জনের

    Chandrababu Naidu’s Roadshow: চন্দ্রবাবু নাইডুর রোড শোতে ড্রেনে পড়ে মৃত্যু ৮ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নায়ডুর রোড শোয়ে (Chandrababu Naidu’s Roadshow) পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল অন্তত আট জনের। মৃতদের মধ্যে একজন মহিলা রয়েছে। আহত দশজনেরও বেশি। আহতরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ‌্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।  

    বুধবার অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরের কান্দুকুরে রোড শো ছিল সেই রাজ্যের প্রাক্তন মুখ‌্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডুর (Chandrababu Naidu’s Roadshow)। বেশ কিছুদিন ধরেই এই রোড শো ঘিরে রাজ্যজুড়ে ছিল প্রবল উন্মাদনা। সকাল থেকেই প্রিয় নেতাকে দেখতে সমর্থকরা ভিড় করা শুরু করেছিলেন। অনুমান করা হচ্ছে, কর্মী-সমর্থকদের ধাক্কাধাক্কিতেই দুর্ঘটনা ঘটেছে। জানা গিয়েছে, কর্মসূচি পূর্বনির্ধারিতই ছিল। অন্ধ্রপ্রদেশের নেলোরে চন্দ্রবাবু নাইডুর রোড শোর অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। প্রত‌্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, রোডশোটি যাওয়ার সময় ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। তার জেরেই বহু মানুষ একটি ড্রেনে পড়ে যান। নিহতদের পরিবার পিছু ১০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে তেলেগু দেশম পার্টি। চন্দ্রবাবু নাইডু কথা দিয়েছেন, যে সকল কর্মী-সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের সন্তানদের পড়াশোনার দায়িত্ব নেবে টিডিবি।    

    মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডি সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে রাজ্য জুড়ে রোড শো (Chandrababu Naidu’s Roadshow) করছেন বিরোধী দলনেতা। শাসকদল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সঙ্গে টিডিপির কর্মীদের সংঘর্ষও হয়েছে বিভিন্ন এলাকায়। এমনকী গত ১৭ ডিসেম্বরে টিডিপি এবং ওয়াইএসার কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের একটি সংঘর্ষে দুই দলের বেশ কয়েক জন গুরুতর আহত হয়েছিলেন। এবার চন্দ্রবাবু নাইডুর রোড শো- এ দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে দলীয় সমর্থকদের অতি উৎসাহকে দায়ী করেছে জগন্মোহন সরকার।

    কীভাবে দুর্ঘটনা? 

    এদিন সন্ধ্যায় যখন সভাস্থলে পৌঁছন টিডিপি সুপ্রিমো, ততক্ষণে গোটা এলাকা কার্যত জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, যতটা ভিড় হবে ভাবা হয়েছিল, তার থেকে মানুষের জমায়েত ছিল অনেক বেশি। ফলে ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয় প্রশাসনকে। ততক্ষণে হুডখোলা জিপে উঠে পড়েছেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu’s Roadshow)। আচমকাই তাঁকে দেখার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায়! পদপিষ্ট হওয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ড্রেনে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় অন্তত ৮ জনের। হাসপাতালে এখনও পর্যন্ত মৃত বলে ঘোষণা করা হয়েছে ৩ জনকে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, বেশ কয়েকজন রীতিমতো আশঙ্কাজনক। মাথায় গুরুতর আঘাত লেগেছে তাঁদের।

    আরও পড়ুন: শহরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, নিরাপত্তায় হাওড়া স্টেশনে একাধিক ট্রেনের প্ল্যাটফর্ম বদল 

    প্রসঙ্গত, এর আগেও তেলেগু দেশম পার্টির সমর্থকদের বিরুদ্ধে নিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। কোভিড লকডাউনের মধ্যেও নিয়ম ভাঙার অভিযোগ উঠেছিল অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। তবে এবারের নিয়মভঙ্গের পরিণতি (Chandrababu Naidu’s Roadshow) হল মর্মান্তিক। শাসক দল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের অভিযোগ, এই ঘটনায় তেলেগু দেশম পার্টি ও তাদের নেতা চন্দ্রবাবু নাইডুর দায়িত্বজ্ঞানহীনতাই প্রমাণিত হয়েছে।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Salman Khurshid: রাহুল গান্ধীকে রামের সঙ্গে তুলনা সলমন খুরশিদের, কড়া জবাব দিল বিজেপি

    Salman Khurshid: রাহুল গান্ধীকে রামের সঙ্গে তুলনা সলমন খুরশিদের, কড়া জবাব দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের রাজনীতির বিতর্কে ফের নাম জড়াল রামের। এবারে রাহুল গান্ধীকে ভগবান রামের সঙ্গে তুলনা করলেন কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ (Salman Khurshid)। এতে ফের দেশ জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। শুধু রাম নয়, ভারত জোড়ো যাত্রায় যোগ দিয়ে তিনি রাহুলকে অতিমানব, ধ্যানমগ্ন সন্ন্যাসী, যোগীর সঙ্গেও তুলনা করেছেন। এছাড়াও কংগ্রেসকে ‘ভরত’-এর সঙ্গে এবং চলমান ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’কে মহাকাব্য রামায়ণের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আর খুরশিদের এই সব মন্তব্যকেই তীব্র কটাক্ষ করেছে বিজেপি। হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত করেছে বলে দাবি করে বিজেপির তরফে জানানো হয়, এই তো আসল পরিবার ভক্তির নমুনা! পাশাপাশি খুরশিদকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছে বিজেপি।

    ঠিক কী বলেছিলেন খুরশিদ?

    উত্তরপ্রদেশে ভারত জোড়ো যাত্রা (Bharat Jodo Yatra) চলছে কিন্তু অনুপস্থিত রাহুল গান্ধী। সে রাজ্যে এই কর্মসূচির কো অর্ডিনেটর সলমন খুরশিদ (Salman Khurshid)। রাহুলের অনুপস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খুরশিদ বলেন, “রামচন্দ্র সর্বত্র পৌঁছতে পারেননি কিন্তু তাঁর পাদুকা বহন করেছিলেন তাঁর ভাই ভরত। রামচন্দ্রের পাদুকা উত্তরপ্রদেশে পৌঁছে গিয়েছে। এবার রামও আসবেন, এটা আমাদের বিশ্বাস।” তিনি আরও বলেন, “রাহুল গান্ধী অতিমানব। আমরা যখন ঠান্ডায় জমে আছি এবং জ্যাকেট পরছি, তখন তিনি টি-শার্ট পরে বের হচ্ছেন। তিনি একজন যোগীর মত তাঁর ‘তপস্যা’ করছেন।”

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    সলমন খুরশিদের (Salman Khurshid) এই মন্তব্যের পরেই বিজেপি তাঁকে তীব্র কটাক্ষ করছে। রাহুল গান্ধীকে ভগবান রামের সঙ্গে তুলনা করায় কংগ্রেস নেতাকে তিরস্কার করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: হাসপাতালে ভর্তি হীরাবেন, অসুস্থ মাকে দেখতে গুজরাট পৌঁছলেন নরেন্দ্র মোদি

    গৌরব ভাটিয়া কী বললেন?

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া বলেছেন, ভোট পাওয়ার জন্য কংগ্রেস যেকোনও ধরণের রাজনীতি করতে পারে। গৌরব ভাটিয়া বলেছেন, “এটা কংগ্রেস দলের ডিএনএ-তে আছে। তারা যদি ভোট চায়, তারা যে কোনো ধরণের রাজনীতি করতে পারে এবং সলমন খুরশিদ আমাদের আরাধ্য দেবতা ভগবান শ্রী রামকে এমন এক অপরাধীর সঙ্গে তুলনা করেছেন যিনি জামিন পেয়ে মুক্তি পেয়েছেন। ভারতের জনগণ তাঁকে উত্তর দেবে। নির্বাচন এলে তিনি ভন্ড হিন্দু হয়ে যান।”

    বিজেপি সাধারণ সম্পাদক দুষ্যন্ত গৌতমের প্রতিক্রিয়া

    বিজেপি নেতা দুষ্যন্ত গৌতম বলেন, “রাহুল যদি রাম হন তবে কেন তাঁর সেনাবাহিনী পোশাক ছাড়া ঘোরাফেরা করে না? কংগ্রেসিদের পোশাক ছাড়াই ঘোরাফেরা করা উচিত, যেমন ভগবান রামের বানর সেনারা করত।” তিনি আরও বলেন, “রাহুল গান্ধীকে জানাতে হবে যে তিনি কোন প্রসাদ খান, যার কারণে তিনি ঠাণ্ডা অনুভব করেন না। একই প্রসাদ তাঁর সেনাকেও দেওয়া উচিত যাতে তাদেরও ঠান্ডায় পোশাক পরতে না হয়।”

    শেহজাদ পুনাওয়ালার কড়া জবাব

    বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা আজ ট্যুইটারে খুরশিদের (Salman Khurshid) মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “ঈশ্বর ও দেশের প্রতি ভক্তির চেয়ে যখন পরিবারের প্রতি ভক্তি বেড়ে যায়, তখন এধরণের মন্তব্য করা হয়। এই মন্তব্য হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে। উনি অন্য ধর্মের সঙ্গে এমন তুলনা করতে পারবেন?”

LinkedIn
Share