Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NIA: কেরলে পিএফআইয়ের ৫৬টি গোপন ডেরায় হানা এনআইএ-র, কেন জানেন?

    NIA: কেরলে পিএফআইয়ের ৫৬টি গোপন ডেরায় হানা এনআইএ-র, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। এই পিএফআইয়ের ষড়যন্ত্র মামলায় তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার কেরলের (Kerala) ৫৬টি স্থানে অভিযান চালাচ্ছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। এদিন ভোর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে চলছে অভিযান। এনআইএর এক পদস্থ কর্তা বলেন, পিএফআই নেতারা অন্য কোনও নামে কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

    পিএফআই…

    এদিন অভিযান চালানোর সময় এনআইয়ের সঙ্গে ছিল রাজ্য পুলিশও। তারা বেছে বেছে পিএফআইয়ের সেই সব নেতাদের ডেরায় হানা দেয়, যাঁরা সন্ত্রাসবাদী নানা কাজকর্মে জড়িত এবং যাঁদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ রয়েছে। যাঁরা খুন হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেরলের সঞ্জিথ, তামিলনাড়ুর ভি রামলিঙ্গম, কেরলের নান্ডু, কেরলের অভিমন্যু, কেরলেরই বিপিন, কামাটকের সারাথ, কামাটকের আর রুদ্রেশ, কর্নাটকের পারভিন পুয়ারি এবং তামিলনাড়ুর শশী কুমার। বিদেশ মন্ত্রক আগেই জানিয়েছিল, ক্রিমিনাল কাজ এবং নৃশংস খুনের ঘটনায় পিএফআই ক্যাডাররা জড়িত। শান্তি নষ্ট করে আমজনতার মনে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করতেই পিএফআই নেতারা একের পর এক খুন করেছে।

    আরও পড়ুন: নিশানা ছিল আরএসএস হেডকোয়ার্টার! আত্মঘাতী জঙ্গি নিয়োগ করেছিল পিএফআই?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ভোরে শুরু হওয়া এনআইএর (NIA) অভিযান চলেছে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্তও। কেরলের এর্নাকুলামের ৪টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। একই সঙ্গে অভিযান চলছে তরুবনন্তপুরমের ৬টি জায়গায়ও। এছাড়াও এনআই তল্লাশি চালাচ্ছে নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়া পিএফআইয়ের নেতাদের বাড়ি ও অফিসে।

    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে কেরলে জন্ম হয় পিএফআইয়ের। ২০০৯ সালে এরাই গঠন করেছিল সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি। কেরলে প্রতিষ্ঠিত এই মৌলবাদী সংগঠন ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে গোটা দেশে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় পিএফআই এবং তার শাখা সংগঠনগুলিকে। তার আগেই হাজার হাজার মানুষ এই সংগঠনে যোগ দিয়ে দেশবিরোধী নানা কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। নভেম্বর মাসে কেরলেই পিএফআইয়ের তিনটি গোপন ডেরায় অভিযান চালায় এনআইএ (NIA)। পিএফআইয়ের সঙ্গে বিশ্ব সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর যোগ রয়েছে বলে আগেই জানিয়েছিল বিদেশমন্ত্রক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Year Ender 2022: ফিরে দেখা সাল ২০২২! মহিলাদের স্বার্থে দেওয়া যুগান্তকারী কয়েকটি রায় শীর্ষ আদালতের

    Year Ender 2022: ফিরে দেখা সাল ২০২২! মহিলাদের স্বার্থে দেওয়া যুগান্তকারী কয়েকটি রায় শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েকটা দিন, শেষ হতে চলল সাল ২০২২। ঘটনাবহুল এই বছরে ভারতীয় মহিলাদের স্বার্থে যুগান্তকারী বেশ কয়েকটি রায় দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। নারীর অধিকার সুরক্ষিত রাখতে  সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়গুলির একঝলক:

    বৈবাহিক ধর্ষণ

    ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’ও ‘ধর্ষণ’ বলে মন্তব্য করেছে আদালত। এই প্রসঙ্গে বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, বিবাহিত মহিলারও যৌন হেনস্থা বা ধর্ষণের শিকার হতে পারেন। বিনা সম্মতিতে স্বামীর আচরণে এক জন মহিলা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারেন। প্রসঙ্গত, এ দেশে ‘বৈবাহিক ধর্ষণ’কে আইনি অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয় না। সেই নিরিখে শীর্ষ আদালতের এ হেন পর্যবেক্ষণ উল্লেখযোগ্য। স্বামীও ধর্ষক হতে পারেন এমন একাধিক অভিযোগ থানায় জমা হলেও সেগুলি অপরাধের সামিল বলে মনে করা হত না। চলতি বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সুপ্রম কোর্ট জানিয়েছে বিবাহের সম্পর্কে ধর্ষণও আইনত দণ্ডনীয়। অর্থাৎ এখন থেকে কোনও স্ত্রী স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনলে পুলিশ তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে বাধ্য। এত দিন পর্যন্ত একে কোনও অপরাধ বলেই ধরা হত না।

    গর্ভপাতের অধিকার

    দেশের সব নারীই নিরাপদে গর্ভপাত করাতে পারবেন। গত ২৯ সেপ্টেম্বর এই সংক্রান্ত এক মামলায় এমনই যুগান্তকারী রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। গর্ভপাতের ক্ষেত্রে বিবাহিত ও অবিবাহিত মহিলার ফারাক করা অসাংবিধানিক বলেও উল্লেখ করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। ২০ থেকে ২৪ সপ্তাহের মধ্যে অবিবাহিত মহিলারাও গর্ভপাত করাতে পারবেন। ২০০৩ সালে গর্ভপাতের আইনে সংশোধন করে সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতির বেঞ্চ এই রায় দেন। সেই বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি এএস বোপান্না এবং বিচারপতি জেপি পড়িওয়াল। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যে সঠিকভাবে নষ্ট করা হয় না মেডিক্যাল বর্জ্য, অভিযোগ স্বাস্থ্য দফতরের বিরুদ্ধে 

    মায়ের পদবী ব্যবহার করতে পারবে সন্তান

    জন্মের পর নিজের বাবার পদবীই পায় সন্তান,বহুকাল ধরেই এই নিয়ম চলে আসছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট এই চিরাচরিত প্রথা ভেঙে নজিরবিহীন রায় দিয়ে জানায়,সন্তানের পদবী কি হবে তা নির্ধারণ করার অধিকার একমাত্র মায়ের। সন্তানের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে তার লালন পালনেও মায়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। সেই সঙ্গে একা অনেক মা তাঁদের সন্তানকে বড় করে তোলেন। সেক্ষত্রে পদবীর ব্যবহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হয় স্কুলে-কলেজে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী এবং বিচারপতি কৃষ্ণা মুরারীর বেঞ্চ একটি মামলার প্রেক্ষিতে জানিয়েছে সন্তান কোন পদবী ব্যবহার করবে তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা মায়েরও রয়েছে।

    টু-ফিঙ্গার টেস্ট

    ধর্ষণের একটি মামলায় গত ৩১ অক্টোবর গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ধর্ষিতার ‘টু ফিঙ্গার টেস্ট’ বা ‘দুই আঙুলের পরীক্ষা’ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি হিমা কোহলির বেঞ্চ। বেঞ্চ আরও জানিয়েছে, এরপর কোনও ধর্ষণ মামলায় ‘টু ফিঙ্গার টেস্টের’ নির্দেশ দেওয়া হলে, তাদের অভব্য আচারণের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হবে। নিম্ন আদালতে ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক ব্যক্তির সাজা বহাল রেখেছিল তেলঙ্গানা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে আবেদন করা হলে, সেই মামলার শুনানির শেষে গুরুত্বপূর্ণ রায় দেয় আদালত। 

    বাড়ি তৈরির টাকা পণ নেওয়ার সামিল

    বাড়ি তৈরির জন্য টাকা চাওয়া পণ নেওয়ার সামিল সুপ্রিম কোর্ট আরও একটি ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে এই বছর। কোনও মেয়ের বাড়ির কাছে যদি বাড়ি তৈরির জন্য টাকা নেওয়া হয় সেটা পণ নেওয়ার সামিল অর্থাৎ পণ নেওয়ার মতই দণ্ডনীয় অপরাধ বলেই বিবেচিত হবে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এএস বোপান্না এই রায় দিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: লে-লাদাখ ও জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক! কী উপদেশ দেবেন অমিত শাহ?

    Amit Shah: লে-লাদাখ ও জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক! কী উপদেশ দেবেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপত্যকা ও লে লাদাখের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। আজ, বুধবার বিকেলেই শাহি বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর। জম্মু ও কাশ্মীরে আবার হামলা চালাচ্ছে জঙ্গিরা। গোপনে ঘাঁটি গেড়ে বসছে বসতি অঞ্চলে। শীতের শুরুতেই ঠান্ডার সুযোগে সীমান্তের ওপার থেকে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা চলছে। তাই উপত্যকায় নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখতে এই বৈঠক বলে জানা গিয়েছে। 

    শাহি-বৈঠকের আগেই হামলা

    বুধবার সকালেই জম্মু ও কাশ্মীরের সিধরা এলাকায় জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলির লড়াইয়ে ৩ জঙ্গি নিহত হয়। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতে উপত্যকা ও লাদাখ নিয়ে শাহি বৈঠকের সম্ভাবনা যথেষ্ট ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করছে  বিশেষজ্ঞ মহল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে অগাস্ট মাসে উপত্যকার পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে ওই বেঠকে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) রাজ্যপাল, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল সহ উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (home minister amit shah) দাবি করেছিলেন, “কাশ্মীরে নাশকতার ঘটনা আগের চেয়ে অনেকটাই কমেছে।” পাশাপাশি দেশে অনুপ্রবেশ আটকানোর জন্য একাধিক পদক্ষেপও গ্রহণ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: বড়সড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর! কাশ্মীরে এনকাউন্টারে খতম ৪ জঙ্গি

    চিনকেও কড়া বার্তা

    অমিত শাহের নির্দেশের পর সক্রিয় ছিল সেনা। কিন্তু উপত্যকার বিভিন্ন প্রান্তে মাঝে মাঝেই বিস্ফোরক উদ্ধার ও জঙ্গি খতমের ঘটনা প্রমাণ করছে, এখনও কাশ্মীরে অশান্তি সৃষ্টির চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে সীমান্তের ওপারের জঙ্গিরা। শাহি বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে নতুন করে নাশকতা রুখতে একগুচ্ছ পরিকল্পনার কথাও জানাতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী। এছাড়া, কয়েকদিন আগে অরুণাচলে চিনা আগ্রাসনের ঘটনা ঘটেছে। লাদাখ সীমান্তেও চিনা আগ্রাসনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। লাদাখ সংক্রান্ত বৈঠকে বেজিংয়ের প্রতিও অমিত শাহ (Amit Shah) কড়া বার্তা দিতে পারেন বলে সূত্র মারফৎ খবর। পাকিস্তান ও চিন দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের চক্রান্ত কোনওভাবেই সফল হতে দেবে না ভারত। এ বিষয়ে সেনা ও নিরাপত্তাবাহিনীকে বিশেষ উপদেশ দিতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

     

  • Jorhat: অসমের জোরহাটে চিতাবাঘের হামলায় জখম ১৩, দেখুন ভিডিও

    Jorhat: অসমের জোরহাটে চিতাবাঘের হামলায় জখম ১৩, দেখুন ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে মানুষের উপর চিতাবাঘের হামলার ঘটনা ঘটেই চলেছে। যত দিন যাচ্ছে মানুষের বাসস্থান এবং নানা রকম কার্যকলাপের জন্য বনাঞ্চল ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। এর ফলে বন্য জন্তুর সঙ্গে মানুষের সংঘর্ষ নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনই একটি ভয়ংকর ঘটনার সাক্ষী থাকল ভারতের অসম রাজ্যের জোরহাট (Jorhat)। যেখানে একটি চিতাবাঘের আক্রমণে ১৩ জন মানুষ আহত হয়েছেন যার মধ্যে তিনজন বনকর্মীও আছেন।

    আরও পড়ুন: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে

    চিতাবাঘের হামলার এই ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে এবং সেখানে দেখা যাচ্ছে যে বাঘটি একটি ছোট গাড়িকে আক্রমণ করছে। ঘটনাটি  সোমবার অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বরের বলেই জানা যাচ্ছে। প্রত্যেক আহত ব্যক্তিকে ইতিমধ্যে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে যে আহতরা এখন বিপদের বাইরে।

     

    নয়ডায় চিতাবাঘ আতঙ্ক 

    অপর একটি ঘটনায়, এবার দিল্লির গ্রেটার নয়ডাতেও ছড়িয়ে পড়ল চিতাবাঘের আতঙ্ক। সেখানে একটি আবাসনের কয়েকজন বাসিন্দা দাবি করেন, মঙ্গলবার সকালে তাঁরা একটি চিতাবাঘকে আবাসনে ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। গোটা আবাসনে হুলস্থুল বেঁধে যায়। খবর দেওয়া হয় বন দফতরে। আবাসনে তন্ন তন্ন করে চল্লাশি চালানো হচ্ছে। আবাসনের বাসিন্দাদের সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: এখন থেকে বুস্টার ডোজ হিসেবে নিতে পারবেন নেজাল ভ্যাকসিন, দাম কত জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pralay Missile: চিন-পাকিস্তানকে জবাব দিতে সীমান্তে বসছে ‘প্রলয়’, এই ক্ষেপণাস্ত্রের বৈশিষ্ট্য জানেন?

    Pralay Missile: চিন-পাকিস্তানকে জবাব দিতে সীমান্তে বসছে ‘প্রলয়’, এই ক্ষেপণাস্ত্রের বৈশিষ্ট্য জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন সীমান্তে অরুণাচলে চিনা সেনার আগ্রাসনের মোকাবিলা করেছে ভারতীয় জওয়ানরা। ফলে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে সেখানেও। এমনই পরিস্থিতিতে ভারতীয় সেনাকে ১২০টি ‘প্রলয়’ কোয়াসি-ব্যালিস্টিক বা আধা-ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (Pralay Missile) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ওই সব মিসাইল মোতায়েন করা হবে ভারত-চিন ও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এই ১২০টি ট্যাকটিকাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কেনার অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে। তাই খুব শীঘ্রই ভূমি থেকে ভূমি আঘাতে সক্ষম প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্র আসতে চলেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে।

    ক্ষেপণাস্ত্র ‘প্রলয়’

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ‘প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ১২০টি প্রলয় মিসাইল (Pralay Missile) কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওইসব মিসাইল ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় মোতায়েন করা হবে।’ সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ১৫০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার, অর্থাৎ, ১৫০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এটি। এই মিসাইলের বিশেষত্ব হল এটিকে অন্য কোনও মিসাইল দিয়ে খুব সহজে ধ্বংস করা যায় না। শুধু তাই নয়, একবার উৎক্ষেপণ করার পরও এর গতিপথ পরিবর্তন করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে আকাশেই বদলে ফেলা যায় টার্গেট। প্রলয়কে যাতে ট্র্যাক করা না যায়, তার জন্য বিশেষ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে এই মিসাইলে। ডিআরডিও নির্মিত এই প্রযুক্তির নাম ‘র‌্যাডোম’। সেনা সূত্রে খবর, ঘণ্টায় প্রায় ২ হাজার কিলোমিটার বেগে উড়ে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে প্রলয় নামক স্বল্পপাল্লার এই কোয়াসি-ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (Pralay Missile)।

    কোয়াসি-ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কী?

    ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে এক বা একাধিক পর্যায়ের রকেটের মাধ্যমে প্রয়োজন অনুযায়ী বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর, ক্ষেপণাস্ত্রটি অর্জিত গতির ওপর ভর করে খিলানের মতো ওপর দিকে আরও কিছুটা ওঠে। তারপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দৌলতে প্রবল গতিতে অন্য একটি জায়গায় আছড়ে পড়ে। ঠিক যেমন কোনও একটি পাথরকে আড়াআড়িভাবে শূন্যে ছুড়ে দিলে, তা অন্য একটি জায়গায় গিয়ে পড়বে। অর্থাৎ, যত উঁচুতে ছোড়া হবে, পাথরটি ততদূর গিয়ে পড়বে। ঠিক একইভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। ফ্রি-ফল হওয়ায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কখনই নামার সময় গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে না। উদাহরণ স্বরূপ – অগ্নি, পৃথ্বী ক্ষেপণাস্ত্র।

    অন্যদিকে, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র অধিক উচ্চতায় যায় না। কিছুটা উচ্চতায় পৌঁছে তা ভূমি বা সমতল বরাবর এগোতে থাকে এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুলভাবে আঘাত হানে। শব্দের চেয়ে অধিক গতিতে উড়তে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্র। সবচেয়ে বড় কথা, প্রয়োজন অনুযায়ী, নিজের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। ফলত, শত্রুর কোনও কিছু বোঝার আগেই এই ক্ষেপণাস্ত্র লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে সক্ষম। উদাহরণ স্বরূপ – ব্রহ্মোস।

    প্রলয় (Pralay Missile) হল কোয়াসি-ব্যালিস্টিক। অর্থাৎ, এটি পুরোপুরি ব্যালিস্টিক নয়। আবার পুরোপুরি ক্রুজ নয়। বলা যেতে পারে, এটি একটি হাইব্রিড ক্ষেপণাস্ত্র। প্রলয় কম গতিপথ বজায় রাখে। এটি ওপরে ওঠার সময় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতোই আচরণ করে। তবে, নীচে নামার সময় ম্যানুভার করে। অর্থাৎ, গতিপথ পরিবর্তন করতে সক্ষম।  

    রাশিয়ান ‘ইস্কান্দার’ ও চিনের ‘ডং ফেং ১২’ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সঙ্গে মিল প্রলয়ের

    চিনের হাতে থাকা ‘ডং ফেং ১২’-র তুলনায় এর গতিবেগ কিছুটা বেশি। কিন্তু প্রলয়কে চিনের এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও রাশিয়ার ‘ইস্কান্দার’ ক্ষেপণাস্ত্রের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। এটি চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধেও ব্যবহার করা হচ্ছে।

    সীমান্তে রকেট বাহিনী গড়ে তোলার স্বপ্ন

    ‘প্রলয়’ (Pralay Missile) ও ‘ব্রহ্মোস’ সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল নিয়ে পৃথক ‘রকেট ফোর্স’ গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন দেশের প্রথম চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (CDS) প্রয়াত জেনারেল বিপিন রাওয়াত। ২০১৫ সালেই প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রজেক্ট অনুমোদন পেয়েছিল। এরপর এই মিসাইল তৈরি হলেও এটি আরও শক্তিশালী করে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়। সূত্রের খবর, বিপিন রাওয়াতই প্রথম দেশের একটি কৌশলগত ‘রকেট ফোর্স’ গড়ে তোলার জন্য সচেষ্ট হয়েছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ‘রকেট ফোর্স’-এর আওতায় থাকবে প্রথাগত ক্ষেপণাস্ত্র, যেমন প্রলয়, ব্রহ্মোস, পিনাকা ইত্যাদি। অন্যদিকে, পরমাণু অস্ত্রবহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো থাকবে স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ডের অধীনে। সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার প্রথম পদক্ষেপ করল কেন্দ্র।

    ২০২১ সালের ডিসেম্বরেও দুবার এটির পরীক্ষা করা হয়। প্রতিবারই প্রলয় মিসাইলের নিক্ষেপ সফল হয়েছে। ফলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্রকে ঠেকানো মুশকিল হবে শত্রু সেনাদের। উল্লেখ্য, প্রলয় মিসাইল তৈরি করেছে ডিআরডিও। এটিকে আরও শক্তিশালী করে তোলা হচ্ছে। বাড়ানো হচ্ছে এটির পাল্লাও। আর এটিকে প্রথমে ভারতীয় বায়ুসেনা ও পরে তা সেনাবাহিনীকে দেওয়া হবে বলে খবর।

  • Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কের লকারের (Bank Locker) নিয়মে বেশ কিছু বদল এনে নতুন নির্দেশিকা জারি করল আরবিআই। রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার জারি করা নির্দেশিকা অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে নয়া নির্দেশিকা কার্যকর হবে। নয়া নিয়ম অনুসারে এবার থেকে ব্যাঙ্কের লকারের ক্ষেত্রে নিজেদের দিক থেকে আর সব সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। ইতিমধ্যে যাঁদের লকার রয়েছে, দ্রুত তাদের তা পুনর্নবীকরণের নির্দেশ দিয়েছে আরবিআই। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে।

    কী বলা হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়? 

    কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের নয়া নিয়ম অনুসারে, গ্রাহককে ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি লকার (Bank Locker) চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করতে হবে। ইতিমধ্যে এসবিআই, পিএনবি-র মতো ব্যাঙ্কগুলিতে নয়া চুক্তির নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের মধ্যে এই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করতে হবে আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে। আরবিআইয়ের নির্দেশিকা অনুযায়ী, ব্যাঙ্কগুলিকে এই নতুন নিয়মের বিষয়ে গ্রহকদের অবগত করতে প্রচার চালাতে হবে। প্রসঙ্গত, আগের মতোই সুপ্রিম কোর্ট অনুমোদিত ব্যাঙ্ক লকার চুক্তি কার্যকর থাকবে।    

    আরবিআইয়ের নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের সুরক্ষার জন্যে স্ট্রংরুমের প্রবেশ ও বাহির পথে সিসিটিভি বসাতে হবে। কম করে ১৮০ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ ব্যাঙ্কে গচ্ছিত থাকবে। গ্রাহক যদি চুরি বা লকার (Bank Locker) সংক্রান্ত অন্য কোনও অভিযোগ তোলেন, তবে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। নয়া নির্দেশে বলা হয়েছে, ভল্টে সংরক্ষিত মূল্যবান জিনিস লুটপাট হলে বা আগুন ক্ষতি হলে বা ভবনটি ধসের ভেঙে ক্ষতি হলে আমানতকারীরা ব্যাঙ্ক চার্জের ১০০ গুণ পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ‘আক্টস অফ গড’ – এর কারণে  লকারের ক্ষতি বা সামগ্রীর ক্ষতির হলে, তার জন্যে ব্যাঙ্ক দায়ী থাকবে না। 

    এছাড়াও এবার থেকে কোনও সরকারি সংস্থা যদি গ্রাহকের লকারের (Bank Locker) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে অথবা কোনও কারণে তা সুরক্ষিত জায়গায় সরাতে হয়, তবে ইমেল অথবা এসএমএসের মাধ্যমে তা গ্রাহককে জানাতে হবে ব্যাঙ্ককেই। আরবিআই ব্যাঙ্কগুলিকে লকার বরাদ্দের সময় একটি মেয়াদী আমানত দাবি করে। যা লকারের তিন বছরের জন্য ভাড়া হিসাবে সংগ্রহ করা হয়। তবে লকার হোল্ডারদের জন্য এই ধরনের মেয়াদী আমানত জোর করে নেওয়া যাবে না। এমনটাও বলা হয়েছে আরবিআইয়ের নির্দেশিকায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Atal Bihari Vajpayee: অটল বিহারী বাজপেয়ীর নামে সূর্যের নিকটতম নক্ষত্রের নামকরণ করা হল

    Atal Bihari Vajpayee: অটল বিহারী বাজপেয়ীর নামে সূর্যের নিকটতম নক্ষত্রের নামকরণ করা হল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Bihari Vajpayee) জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রবিবার গোটা দেশজুড়ে পালন করা হয়েছে গুড গভর্নেন্স ডে। আর সেই দিনই ভারতরত্ন অটল বিহারী বাজপেয়ীর নামে একটি নক্ষত্রের নামকরণ করা হল। বিজেপির ঔরঙ্গাবাদের সভাপতি শিরিস বরালকর বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর নামে একটি নক্ষত্রের নামকরণ করা হয়েছে।” পৃথিবী থেকে ৩৯২.০১ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে এই নক্ষত্রটি। জানা গিয়েছে, এটিই সূর্যের সবথেকে কাছের নক্ষত্র। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস রেজিস্ট্রি সার্টিফিকেটের তরফে জানানো হয়েছে, “ইন্টারন্যাশনাল স্পেস রেজিস্ট্রিতে ২০২২ সালের ২৫ ডিসেম্বর একটি নক্ষত্র নথিভুক্ত করা হয়েছে। নক্ষত্রটির কোঅর্ডিনেট ১৪ ০৫ ২৫.৩ – ৬০ ২৮ ৪১.৯। নক্ষত্রটির নাম দেওয়া হয়েছে অটল বিহারী বাজপেয়ী জি। রেজিস্ট্রেশন নম্বর সিএক্স১৬৪০৮ইউএস।” 

    বাজপেয়ীর গৌরবময় শাসনকাল  

    দু দফায় দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ সামলেছেন অটল বিহারী বাজপেয়ী (Atal Bihari Vajpayee)। প্রথমে ১৯৯৬ সালে অল্প কিছু সময়ের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ১৬ মে থেকে ১ জুন, মাত্র ১৫ দিন পদে ছিলেন তিনি। ফের ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় ছিলেন তিনি। অতীতে মোরারজি দেশাই প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তাঁর মন্ত্রিসভায় বিদেশমন্ত্রী ছিলেন বাজপেয়ী।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের বরাদ্দের বছর পার, এখনও শেষ হল না রাজ্যের করোনা প্রস্তুতি  

    ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে প্রয়াত হন অটল বিহারী বাজপেয়ী (Atal Bihari Vajpayee)। দেশে বিকাশমূলক বিভিন্ন কাজের জন্যে তিনি আজও ভীষণভাবে জনপ্রিয়। ১৯৯৮ সালে রাজস্থানের পোখরানে মরুভূমির নীচে পারমাণবিক পরীক্ষা হয়েছিল তাঁর আমলেই। ভারতের জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল এটি। পারমাণবিক শক্তিতে এর পরেই ভারত গোটা বিশ্বের সামনে স্বীকৃতি পায়। কার্গিল যুদ্ধও হয় তাঁরই আমলে। যে যুদ্ধে পাকিস্তানকে ধরাশায়ী করে ভারত।   

    কেন্দ্রীয় সরকার বাজপেয়ীর (Atal Bihari Vajpayee) জন্মদিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ২৫ ডিসেম্বর দিনটিকে গুড গভর্নেন্স ডে বা সুশাসন দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই মতো গোটা দেশে গুড গভর্নেন্স ডে পালিত হয়েছে রবিবার।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Venugopal Dhoot: ব্যাঙ্ক প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ভিডিওকনের কর্ণধার বেণুগোপাল ধুত

    Venugopal Dhoot: ব্যাঙ্ক প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ভিডিওকনের কর্ণধার বেণুগোপাল ধুত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্ক প্রতারণার দায়ে গ্রেফতার ভিডিওকনের কর্ণধার মালিক বেণুগোপাল ধুতকে (Venugopal Dhoot) গ্রেফতার করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক থেকে ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকার ঋণ খেলাপির অভিযোগ উঠেছে বেণুগোপালের বিরুদ্ধে। এই একই মামলায় গত সপ্তাহেই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও তথা এমডি চন্দা কোছরকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। চন্দার সঙ্গেই তাঁর স্বামী দীপক কোছরকেও গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এর আগেই দীপককে গ্রেফতার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। 

    রবিবার চন্দা এবং তাঁর স্বামী দীপককে মুম্বইয়ের সিবিআই- এর বিশেষ আদালতে হাজির করা হয়েছিল। আপাতত তাঁরা ৩ দিনের সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। সোমবারই গ্রেফতার করা হয় বেণুগোপাল ধুতকে (Venugopal Dhoot)। সম্প্রতি চর্চায় রয়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের ঋণ প্রতারণার মামলা। ভিডিওকনের মালিকের গ্রেফতারিতে আবার নতুন করে শোরগোল শুরু হয়েছে। 

    কী অভিযোগ?  

    সিবিআইয়ের অভিযোগ, চন্দা এবং দীপক চার বছর আগে বেণুগোপালের (Venugopal Dhoot) সংস্থা ভিডিওকনকে ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বিপুল ঋণ পাইয়ে দিয়েছিলেন। যদিও ওই অভিযোগ অস্বীকার করেন চন্দা এবং তাঁর স্বামী দীপক। মামলাটি পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টেও। প্রসঙ্গত ৩ দশকেরও বেশি সময় ধরে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন চন্দা। তবে অভিযোগ ওঠার পর ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে চন্দাকে বরখাস্ত করেছিল ওই আইসিআইসিআই।

    অভিযোগ করা হয়েছে, ভিডিওকনের সিইও ২৮টি লোনের প্রস্তাব জমা দিয়েছিল আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের কাছে। তার মধ্যে ৮টি প্রস্তাব অনুমোদন পায়। চন্দা কোছরের নেতৃত্বে বিশেষ কমিটিই ওই লোনের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছিল বলে দাবি করা হয়েছে। ২০০৯-২০১১, এই দু’বছরের মধ্যে মোট ১৮৭৫ কোটি টাকার লোন বরাদ্দ করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভায় বিপুল জয় বলে দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনে কী হবে! অভিমত অমিত শাহের

    পরবর্তীতে জানা যায় অনৈতিক ভাবে প্রভাব খাটিয়ে এই ঋণ বরাদ্দ করা হয়েছিল ভিডিওকন গোষ্ঠীকে। ২০১৯ সালে এই মামলার তদন্তে নামে সিবিআই। তদন্তে জানা যায়, প্রদত্ত লোনের ৬৪ কোটি টাকা দীপক কোছরের এনআরএল -কে দিয়েছিলেন বেণুগোপাল ধুত (Venugopal Dhoot)। এমনকী, চন্দা কোছরের নামে মুম্বইয়ে একটি ফ্ল্যাট-সহ প্রায় ৮০ কোটি টাকার সম্পত্তিও কোছর দম্পতিকে দেওয়া হয় ভিডিওকন গ্রুপের তরফে।          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: গুজরাট বিধানসভায় বিপুল জয় বলে দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনে কী হবে! অভিমত অমিত শাহের

    Amit Shah: গুজরাট বিধানসভায় বিপুল জয় বলে দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনে কী হবে! অভিমত অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির বিশাল জয় আসন্ন লোকসভা ভোটে ভাল প্রভাব ফেলবে। এমনই অভিমত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। রবিবার সুরাট শহর ও জেলা বিজেপি আয়োজিত নব নির্বাচিত বিধায়কদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই মত ব্যক্ত করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    যা বললেন অমিত শাহ

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে বিশাল জয়ে উজ্জীবিত বিজেপি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এই সাফল্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। গুজরাট বিধানসভায় নিবনির্বাচিত বিধায়কদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘অনেক নতুন নতুন দল এবারের নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। দিয়েছিল ভুরিভুরি প্রতিশ্রুতি। যা শুনে কিছু মানুষ বিভ্রান্ত হলেও, রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বুঝিয়ে দিয়েছে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেই আছেন। তাই বাকি দলগুলির ব্যাপক বিপর্যয় ঘটেছে নির্বাচনের ফলাফলে। একই সঙ্গে গুজরাটের বিপুল জয় আগামী দিনে লোকসভা নির্বাচনে কী হতে যাচ্ছে, তা বুঝিয়ে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ চায়, মজবুত সরকার। শক্ত হাতেই থাক দেশের শাসন ব্যবস্থা। আর এক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির কোনও বিকল্প নেই।’

    আরও পড়ুন: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের 

    অনুপ্রেরণা জোগাবে এই জয়

    গুজরাটের নতুন বিধায়কদের উদ্দেশে অমিত শাহ আরও বলেন, ‘এই বিশাল জয় গোটা দেশের বিজেপি কর্মীদের মনোবল বাড়াবে, আরও ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগাবে। তা ২০২৪ সালের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেই আমার বিশ্বাস। দেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পছন্দ করেন। তাঁর জনপ্রিয়তা প্রশ্নাতীত। গুজরাটের মানুষ নরেন্দ্র মোদিকে দু’হাত ভরে আশীর্বাদ করেছেন বলেই পর পর দু’বার লোকসভা নির্বাচনে এখানে আমরা ২৬টির মধ্যে ২৬টি সিট জিততে পেরেছি। আশা করি, এবারও তার অন্যথা হবে না। এখন থেকেই আমাদের নতুন লক্ষ্যে কাজ শুরু করে দিতে হবে। গুজরাটের মানুষকে ভীষণই ভালোবাসেন প্রধানমন্ত্রী। তাই বিধানসভা নির্বাচনের সময় তিনি গোটা রাজ্য জুড়ে প্রচার করেছিলেন। তার ফল আমরা হাতেনাতে পেয়েছি। বিরোধীরা মোদি-ঝড়ে উড়ে গিয়েছে। সব কিছুই ফিকে পড়েছে তাঁর জনপ্রিয়তার সামনে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই করোনা নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। দেশবাসীকে মাস্ক পরে থাকা এবং বারবার হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুমে আনন্দ করলেও করোনা নিয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

    করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Mann Ki Baat) বলেন, “অনেক দেশেই ফের নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের তাই সতর্ক থাকতে হবে। সব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।” এর পরেই তিনি কোভিড থেকে বাঁচতে ভারতবাসীকে মাস্ক পরতে এবং হাত ধোয়ার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, “আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা বাড়ছে, তাই আমাদের মাস্ক পরতে হবে এবং হাত ধোয়ার মত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা যদি সজাগ থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদে থাকব এবং আমাদের উৎসবে কোনও বাধা আসবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা মোদির

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই ভারতে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ভারতের একাধিক রাজ্যে পাওয়া গিয়েছে সেই বিএফ.৭। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ফলে এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Mann Ki Baat) দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আবার করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য আয়ুর্বেদে বিশ্বাস রাখুন।”

    এর পর আজ নিজের বক্তব্যের (Mann Ki Baat) শেষে সকলকে বর্ষবরণের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরের বার, আমরা ২০২৩ সালে দেখা করব। আমি আপনাদের সকলকে ২০২৩ সালের জন্য শুভকামনা জানাই। এই বছরটিও দেশের জন্য বিশেষ হয়ে উঠুক। ভারত নতুন উচ্চতায় ছুঁতে থাকুক। একসঙ্গে আমাদের একটি রেজোলিউশন নিতে হবে ও এটিকে সত্যি করে তুলতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share