Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Gogra Hot Spring: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে নির্মাণ সরিয়েছে চিন, এমনই ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    Gogra Hot Spring: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে নির্মাণ সরিয়েছে চিন, এমনই ছবি ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি প্রকাশিত হওয়া স্যাটেলাইট ছবিতে ধরা পড়েছে পূর্ব লাদাখের গোগরা-হট স্প্রিংসে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে সেনা সরিয়ে নিয়েছে চিন (China)। কিছুদিন আগের ছবিতে চিনের এক বড় নির্মাণের ছবি ধরা পড়েছিল ওই এলাকায়। ১৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হওয়া ছবিতে দেখা গিয়েছে ওই নির্মান আর নেই। বরং ওই এলাকার মাটিতে গর্তও ধরা পড়েছে। নির্মান ভেঙে ফেলেছে চিন। 

    সরকারের দেওয়া খবর অনুযায়ী, একেবারে পরিকল্পনামাফিকই পূর্ব লাদাখের গোগরা হট স্প্রিং থেকে ১৫ নম্বর প্যাট্রলিং পয়েন্ট থেকে সেনা সরিয়েছে ভারত ও চিন। নিয়ম মেনে দুপক্ষ বিষয়টি খতিয়ে দেখে নিশ্চিত করেছে। 

    আরও পড়ুন: এসসিও সম্মেলনে মোদি-শরিফ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, জানুন কে কি বললেন

    গালওয়ান উপত্যকা এবং প্যাংগং লেকের উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্তের যে বিন্দুগুলি নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছিল, তার সবকটির সমাধান পাওয়া গিয়েছে। বাকি ছিল এটিই। সূত্রের খবর, পিপি-১৫ তো বটেই, গোটা পূর্ব লাদাখ সেক্টর থেকেই সেনা সরানোর বিষয়ে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিল বেজিং-ই। ভারত যদিও খুব বেশি তাড়াহুড়ো দেখায়নি।       

    ২০২০ সালের ১৫ জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় সরাসরি সংঘর্ষে জড়ায় ভারত-চিন। তারপর সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুই প্রতিবেশি দেশের সম্পর্কও তলানিতে পৌঁছায়। শান্তি ফেরাতে তার পর থেকে দফায় বৈঠক হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। তার উপর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনা সেনার নানা ধরনের নির্মাণের খবরে জল্পনা দানা বাঁধে। লাদাখে যে সমস্ত এলাকায় অস্থায়ী কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল, সেনা পর্যায়ের বৈঠকে তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে এর আগেই জানিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। অস্থায়ী সেই কাঠামো ভেঙে ফেলা ব্যাপারে দুই দেশের সেনা সম্মত হয়েছে বলে জানান তিনি। কথা রেখেছে দুই দেশই। ৮-১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সেনা সরিয়ে নিয়েছে দুই দেশই। ১৬ তম বৈঠকে দুই দেশেরে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদ থেকে জলবায়ু, আজ এসসিও বৈঠকে আলোচ্য সূচি কোন কোন বিষয়?

    গোগরা হট স্প্রিং এলাকায় দু-তরফই যে অস্থায়ী নির্মাণ করেছে, তা ভেঙে ফেলা হয়েছে। স্ট্যান্ড-অফের আগে ওই এলাকার যা গঠন ছিল, তাতেই ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছে উপগ্রহ চিত্রেও।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Agnipath Scheme: অগ্নিপথ প্রকল্প আরও অনেক আগে হওয়া উচিত ছিল, বললেন নৌসেনা প্রধান

    Agnipath Scheme: অগ্নিপথ প্রকল্প আরও অনেক আগে হওয়া উচিত ছিল, বললেন নৌসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ (Agnipath Scheme) প্রকল্পের ভূয়সী প্রশংসা করলেন নৌসেনা প্রধান আর হরি কুমার (R Hari Kumar)। তিনি বলেন, “অগ্নিপথ একটি অসাধারণ প্রকল্প। বহু আলোচনা এবং গবেষণা পর আনা হয়েছে এই প্রকল্প।” তিনি বলেন, “এই প্রকল্প নিয়ে আলোচনা শুরু হয় ২০২০ সালে। দুবছর পর বাস্তবায়িত করা হয় প্রকল্পটিকে।” তিনি আরও বলেন, “এটি একটি দুর্দান্ত প্রকল্প। বহু প্রতীক্ষিত প্রকল্পটি। অনেক বছর আগে বাস্তবায়িত করা উচিত ছিল।” 

    আরও পড়ুন: সেনায় ৪ বছর দিক যুবারা, “অগ্নিপথ” প্রকল্পের ঘোষণা রাজনাথের

    অ্যাডমিরাল কুমার বলেন, “কার্গিল পর্যালোচনা কমিটির রিপোর্টে একটি সুপারিশ রয়েছে যে সশস্ত্র বাহিনীর সেনা জওয়ানদের বয়স কম হওয়া উচিৎ। সেই সময়ে গড় বয়স ছিল ৩২ বছর। সুপারিশে বলা হয়েছিল, এই বয়স হওয়া উচিৎ ২৫-২৬ – এর মধ্যে। তারপর থেকেই কীভাবে সশস্ত্র বাহিনীতে সেনাদের গড় বয়স কমিয়ে আনা যায় সেই নিয়ে পর্যালোচনা চলছিল। বিকল্প খোঁজা হচ্ছিল। এই নিয়ে বহু আলোচনা, বিতর্কের পর আনা হয়েছে এই প্রকল্প।”  

    গত ১৪ জুন অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। এই প্রকল্পের অধীনে চার বছরের জন্য সেনাতে লোক নিয়োগ করা হবে। এই চার বছরের কাজের মধ্যে চাকরি প্রার্থীদের প্রথম ছয় মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। নিয়োগের প্রথম কিস্তিতে ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিন শাখায় ৪৫,০০০ এর বেশি নিয়োগ হবে। সরকারি তরফে তাঁদের জন্য ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা বেতন বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়াও চিকিৎসা, বিমা সহ অন্যান্য সরকারি সুযোগ সুবিধা পাবেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত নয়! রয়েছে নানা সুযোগ

    চার বছর পর এই সৈন্যদের মধ্যে ২৫ শতাংশকে স্থায়ীভাবে কাজে বহাল রাখা হবে। তাঁরা ক্যাডারে নিযুক্ত হয়ে আরও ১৫ বছর নন-অফিসার পদে চাকরি করতে পারবেন।জানা গিয়েছে, চার বছরের মেয়াদে চাকরি চলে যাওয়ার আনুমানিক ৩০ দিনের মধ্যে ২৫ শতাংশ সেনাকে চাকরিতে ফিরিয়ে আনা হবে। চাকরিতে যোগ দেওয়ার নয়া তারিখ ধরে তাঁদের নিয়োগ করা হবে। সেই তারিখের ভিত্তিতেই বেতন এবং পেনশন পাবেন সেনারা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • PFI: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই?  দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    PFI: নিষিদ্ধ হচ্ছে পিএফআই? দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযানের পর বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএফআই নিয়ে শীর্ষ স্তরের বৈঠকে বসেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সূত্রের খবর, এবার পিএফআই-কে ইউএপিএ আইনের আওতায় দেশজুড়ে নিষিদ্ধ করার জন্য জোরকদমে আলোচনা শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার বিকেলে এই শীর্ষ স্তরের বৈঠকের নেতৃত্ব দিচ্ছেন স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় কুমার ভাল্লা। এই বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন এনআইএ ডিজি, ইডির প্রধান ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্তারা। এই বৈঠকে পিএফআই-কে দেশজুড়ে নিষিদ্ধ করা হতে পারে বলেই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। 

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    সোমবার রাত থেকেই পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে দেশ জুড়ে এনআইএর দ্বিতীয় দফার অভিযান শুরু হয়। দেশের আটটি রাজ্যে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)-এর বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফার অভিযান চালায় এনআইএ (NIA) এবং অন্যান্য তদন্তকারী সংস্থা।  প্রথম দফার অভিযানের পর দ্বিতীয় দফাতে এখনও পর্যন্ত ২৪৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি। কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে রাজধানী দিল্লির রোহিনী, নিজামুদ্দিন, জামিয়া মিলিয়া চত্বরে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা, শাহিনবাগে নেমেছে আধাসেনা।  রিপোর্ট অনুযায়ী, দিল্লি, অসম, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্রসহ আরও বেশ কয়েকটি রাজ্যে এই তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই এই অভিযান চালানো হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার দেশের ১৩টি রাজ্যে অভিযান চালিয়েছিল এনআইএ। সেই অভিযানে ধৃত ১০৬ জন পিএফআই নেতার থেকে যে তথ্য মিলেছে, তার ভিত্তিতেই মঙ্গলবার আবার অভিযানে নামেন তদন্তকারীরা। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    প্রসঙ্গত, বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন ১৯৬৭ এর ৩৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী, দেশে ৪২ টি জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই আইনের ৩৫ নম্বর ধারায় উল্লেখ রয়েছে, যদি কোনও সংগঠন সন্ত্রাসবাদের প্রচার করে, বিভিন্ন সন্ত্রাসবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে তাহলে সেই সংগঠনকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে গণ্য় করা হবে। এবার সেই আইনের আওতায় ধর্মীয় সামাজিক সংগঠন পিএফআই-কে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে প্রস্তাব করতে পারে ইডি ও গোয়েন্দা সংস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gold, Silver Price: সোনা কেনার সুবর্ণ সুযোগ! পুজোর আগে দাম কমল সোনা, রুপোর

    Gold, Silver Price: সোনা কেনার সুবর্ণ সুযোগ! পুজোর আগে দাম কমল সোনা, রুপোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে খুশির খবর। ফের দাম কমল সোনার (Gold Price)। ফলে পুজোর আগে সোনার গয়না কিনে ফেলার এটিই দারুণ সুযোগ। প্রায় অনেকদিন ধরেই সোনার দাম কমছিল। কিন্তু মঙ্গলবার অল্প পরিমাণে দাম বেড়েছিল। কিন্তু আবার লক্ষ্মীবারে ফের কমে গিয়েছে। তবে এবারে সোনার দাম গত ৭ মাসে সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। এর পাশাপাশি কমেছে রুপোর দামও।

    ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২-এ, মাল্টি কমোডিটি এক্সচেঞ্জে (MCX), সোনা ০.২৫ শতাংশ কমে প্রতি ১০ গ্রামে (আজ সোনার দাম) ৪৯,৩২১ টাকার স্তরে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার রুপোর দামও ০.৪ শতাংশ কমেছে। দাম কমার পর প্রতি কেজিতে রুপোর দাম হয়েছে ৫৭,০৫৯ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম ১ শতাংশ কমেছে। সোনার দাম বর্তমানে প্রতি আউন্সে ১,৬৫৬.৯৭ ডলারে পৌঁছেছে। একই সময়ে, আন্তর্জাতিক বাজারে রুপোর দাম ১.৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। রুপোর দাম আজ প্রতি আউন্সে ১৯.২৬ ডলার হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্লাটিনামের দাম ১.১ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে ও এর দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি আউন্সে ৮৯৭.৯২ ডলার। অর্থাৎ সব মিলিয়ে তিনটি ধাতুরই দাম কমেছে। তাই এটিই সুবর্ণ সুযোগ।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে কমল সোনার দাম, কেন জানেন?

    চলতি মাসেই একটা সময় কলকাতার বাজারে ১০ গ্রাম হলমার্ক সোনার গয়নার দাম ৫০,০০০ টাকার কাছে ওঠানামা করছিল। সেখানে এখন ১০ গ্রাম হলমার্ক সোনার গয়নার দাম নেমে গিয়েছে ৪৯ হাজারের কাছাকাছি। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কয়েকদিন পর থেকেই উৎসবের মরশুম আসতে চলেছে। ফলে ধনতেরাস, নবরাত্রীর মত উৎসবে সোনা-রুপার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে এবং চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সোনা-রুপার দামও ফের বৃদ্ধি পাবে। বিশেষজ্ঞরা এও মনে করেছেন যে, তখন সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়ে ৫০ হাজারের গণ্ডিও পেরিয়ে যাবে।  

    আরও পড়ুন: ‘৮ ব্যাগ সোনা ছিল, একটা আটকেছে কাস্টমস…’, অভিষেককে আক্রমণ শুভেন্দুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Yogi Adityanath Temple: অযোধ্যায় তৈরী হল যোগী আদিত্যনাথের মন্দির, সকাল-সন্ধ্যা চলে আরতি, গাওয়া হয় ভজন

    Yogi Adityanath Temple: অযোধ্যায় তৈরী হল যোগী আদিত্যনাথের মন্দির, সকাল-সন্ধ্যা চলে আরতি, গাওয়া হয় ভজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে অযোধ্যায় (Ayodhya) তৈরি করা হল উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের মন্দির (Yogi Adityanath’s Temple)। অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি হওয়ার আগেই, ভরতকুণ্ড এলাকায় তৈরি করা হল তাঁর মন্দির। শুধুমাত্র মন্দির নির্মাণ নয়, সেই মন্দিরে যোগী আদিত্যনাতের মূর্তিকে সকাল-সন্ধ্যা রীতিমতো পুজো করা হয়। পুজোর পর ভোগ দেওয়া হয় ও ভজনও গাওয়া হয়।

    প্রভাকর মৌর্য নামে উত্তরপ্রদেশের এক ব্যক্তি এই মন্দিরটি তৈরি করেছেন। অযোধ্যা থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে ভরতকুণ্ডের কাছে এই মন্দির তৈরি করা হয়েছে। কথিত রয়েছে, যোগীর নামে মন্দিরটি সেই জায়গায় তৈরি করা হয়েছে যেখানে ভগবান শ্রীরামচন্দ্র ১৪ বছরের জন্য বনবাসে যাওয়ার সময় ভাই ভরত দাদার খড়ম রেখেছিলেন। সেই কারণে স্থানটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    আরও পড়ুন: ঘৃণা ভাষণ মামলায় ‘সুপ্রিম’ রায়ে স্বস্তি পেলেন যোগী আদিত্যনাথ

    প্রভাকর মৌর্য জানিয়েছেন, ২০১৫ সালেই তিনি ঠিক করেছিলেন যে, অযোধ্যায় যিনি রাম মন্দির স্থাপন করবেন, তাঁর পুজো করবেন। তাই যেহেতু রাম মন্দির তৈরিতে যোগী আদিত্যনাথের অনেক ভূমিকা রয়েছে, তাই প্রভাকর যোগীজির মূর্তি স্থাপন করে মন্দির বানিয়েছেন ও সেখানে পুজো করেন। তিনি বলেন ‘যোগী আদিত্যনাথ আমাদের জন্য রাম মন্দির তৈরি করেছেন। তাই আমি তাঁর জন্য এই মন্দির নির্মাণ করেছি।’

    তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি যোগীজিকে রামের অবতারে দেখেন ও সেভাবেই পুজো করেন। এমনকি ভগবান রামের সামনে যেমন সকলে মন্ত্র পড়েন, সেই রকমভাবেই তিনি রোজ যোগী আদিত্যনাথের সামনে বসে মন্ত্র উচ্চারণ করেন। যোগী মহারাজের উচ্চতা ৫.৪ ফুট এবং তাই তাঁর মূর্তিটিও বড়। নির্মাণের সময় মূর্তির পোশাকের দিকেও বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। কারণ যোগী আদিত্যনাথ যে পোশাক পরেন তেমনই পোশাক মূর্তিটিকেও পরানো হয়েছে। এই মূর্তিতে দেখা গিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের হাতে তির ও ধনুক রয়েছে।

    আরও জানা গিয়েছে, যোগীজির পুজো করার সময়ে যেসব ভজন গাওয়া হয় তা সবই প্রভাকর মৌর্য নিজে লিখেছেন। এমনকি এই স্থানটি প্রচার করার জন্য ভজনগুলির অডিও এবং ভিডিও ক্যাসেট তৈরি করা হচ্ছে৷ মূর্তিটি নির্মাণ মৌর্যর এক বন্ধু বানিয়েছিলেন এবং এটি বানাতে তাঁর প্রায় ২ মাস সময় লেগেছিল।

  • SC on Hijab Row: ইউনিফর্ম চালুর ক্ষমতা রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির, হিজাব বিতর্কে ‘সুপ্রিম’ পর্যবেক্ষণ

    SC on Hijab Row: ইউনিফর্ম চালুর ক্ষমতা রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির, হিজাব বিতর্কে ‘সুপ্রিম’ পর্যবেক্ষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনিফর্ম (Uniform) চালুর ক্ষমতা রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির। হিজাব বিতর্ক (Hijab Row) মামলার শুনানিতে একথা জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে কর্নাটক হাইকোর্ট (Karnatak High Court)। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। ওই মামলার রায় দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের যুক্তি, ইউনিফর্ম পরার ওপর জোর দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির।

    চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারি কর্নাটক সরকার নির্দেশিকা জারি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তারপর থেকেই রাজ্যে শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন। কর্নাটকের উদুপ্পি জেলায় বিক্ষোভের জেরে স্কুল-কলেজগুলি রীতিমতো রণক্ষেত্রের আকার ধারণ করেছিল। বেশ কয়েকদিন স্কুল-কলেজ বন্ধও রাখতে হয় কর্ণাটক সরকারকে। কেবল কর্নাটক নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও শুরু হয় অশান্তি। মামলা হয় কর্নাটক হাইকোর্টে। হিজাব পরার সরকারি নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখে কর্নাটক আদালতও। তার বিরুদ্ধে আবেদন জমা পড়ে দেশের শীর্ষ আদালতে।

    আরও পড়ুন : বাধ্য হয়ে কোরানের প্রসঙ্গ আনতে হয়েছে কর্নাটক হাইকোর্টকে, হিজাব মামলায় সুপ্রিম কোর্ট

    বৃহস্পতিবার আবেদনকারীদের পক্ষে সওয়াল করেন আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। তাঁর যুক্তি, সরকারি স্কুলগুলি পোশাক বিধি চালু করতে পারে। তবে তারা হিজাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে না। এর পরেই বিচারপতি সুধাংশু ঢুলিয়া বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির ইউনিফর্ম চালু করার ক্ষমতা রয়েছে। হিজাব এর থেকে আলাদা। ভূষণ বলেন, হিজাব পরা কোরানে বাধ্যতামূলক নয়। তবে বহু মুসলিম মহিলা এই প্রথা মেনে আসছেন। তাই এটা নিষিদ্ধ করা যায় না। আইনজীবী সোয়েব আলম বলেন, সরকার যদি হিজাব রেস্ট্রিক্ট করতে চায়, তবে তাকে তা করতে হবে আইনের পথেই।

    ওই মামলায় রায় দিতে গিয়ে দেশের শীর্ষ আদালত জানায়, এর (হিজাব বিতর্কের) একটা পথ হল কোরানের ব্যাখ্যা দেওয়া। বিচারপতি হেমন্ত গুপ্তা ও সুধাংশু ঢুলিয়ার বেঞ্চ জানায়, আমরা কোরানের ব্যাখ্যাকর্তা নই। আমরা এটা করতে পারি না। ধর্মীয় কোনও শাস্ত্রের ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কোর্টের নেই।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ghulam Nabi Azad: আজাদকে প্রাণনাশের হুমকি জঙ্গিগোষ্ঠীর, ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ

    Ghulam Nabi Azad: আজাদকে প্রাণনাশের হুমকি জঙ্গিগোষ্ঠীর, ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জঙ্গিগোষ্ঠীর থেকে প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী  গুলাম নবি আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন সদ্য কংগ্রেসত্যাগী রাজনীতিবিদ। গুলাম নবি আজাদ বলেন, “কোনও কিছুতেই আমি ভয় পাই না।” দক্ষিণ কাশ্মীরের (South Kashmir) অনন্তনাগে একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ঈশ্বরের নামে শপথ নিয়ে গুলাম নবি আজাদ বলেন, “আমি শুনাছি জঙ্গি সংগঠন আমায় হত্যার হুমকি দিয়েছে। ওরা বলেছে আমি নাকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। কিন্তু, ঈশ্বরের নামে শপথ নিয়ে বলছি, জীবনে কখনও অজিত ডোভালের সঙ্গে দেখা করিনি আমি। সংসদে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছে ঠিকই। তবে তা আমার কাজেরই অংশ ছিল। বহু রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বের সঙ্গেই আমার বৈঠক হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: ৩৭০ ধারা পুনরুদ্ধার সম্ভব নয়, কাশ্মীরে বললেন গুলাম নবি আজাদ

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী আরও বলেন, “পঞ্জাব এবং জম্মু কাশ্মীরে আমার উপর অন্তত ৫০ বার প্রাণঘাতি হামলা হয়েছে। ভগবান আমায় বাঁচিয়েছেন। কিন্তু, ঈশ্বর যদি আমার প্রাণ কেড়ে নেন তবে আমার সমস্ত নীতি আদর্শ নিয়েই দেহত্যাগ করব। মিথ্যে অপবাদ নিয়ে নয়।” জঙ্গিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “যারা হাতে বন্দুক তুলে নিয়েছেন, মনে রাখবেন বন্দুক কোনও সমাধান হতে পারে না। বন্দুক শুধুই ধ্বংস এবং দুঃখের কারণ হতে পারে।” 

    লস্কর-ই-তইবা (LeT) জঙ্গি সংগঠন গুলাম নবি আজাদকে সরাসরি ‘রাজনৈতিক গিরগিটি’ বলে কটাক্ষ করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাণনাশের হুমকিতে আজাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) বৈঠকের কথা উল্লেখ করে জঙ্গি সংগঠন। লস্করের (LeT) শাখা সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্ট ফ্রন্ট’-এর পক্ষ থেকে এই প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এমনকি ওই পোস্টারে এও বলা হয়েছে  পরিকল্পনা করেই কংগ্রেস ত্যাগ করেছেন গুলাম নবি আজাদ। রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে ওই জঙ্গি গোষ্ঠী লিখেছে, “বিশ্বাসঘাতকের হৃদয় কখনও বিশ্বস্ততা দেখাতে পারে না। কেবল বিশ্বাসযোগ্য সাজার ভান করতে পারে মাত্র।” প্রসঙ্গত, গত ২৬ অগস্ট কংগ্রেসের সঙ্গে কয়েক দশকের সম্পর্ক ছিন্ন করেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। দল ছাড়ার সময় সরাসরি কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে তাঁকে ‘শিশুসুলভ’ এবং ‘অপরিণত’ বলে আক্রমণ করেন।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদ! জানেন কী বললেন তাঁর অনুগামী  

    শোনা গিয়েছে খুব শিগগিরি নিজস্ব রাজনৈতিক দল তৈরি করবেন আজাদ। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) মাটিতেই শুরু করবেন রাজনীতির নতুন অধ্যায়। এর মধ্যেই এক জঙ্গি গোষ্ঠীর হুমকির মুখে পড়তে হল তাঁকে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উপত্যকায়।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gautam Adani: বিশ্বের ধনীতম তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন আদানি, সত্যি?

    Gautam Adani: বিশ্বের ধনীতম তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন আদানি, সত্যি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি (Gautam Adani) পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধনী ব্যাক্তি হিসেবে উঠে এসেছেন। ২০২২ সালে এশিয়ার ধনী ব্যাক্তি হিসেবে উঠে আসার পর থেকেই প্রতিদিন নতুন নতুন রেকর্ড গড়ছেন। গত সপ্তাহেই অ্যামাজন কর্তা জেফ বেজসকে (Jeff Bezos) পিছনে ফেলে দিয়ে রেকর্ড করেছিলেন গৌতম আদানি। বিশ্বের ধনকুবেদের তালিকার তিন নম্বরে উঠে আসেন। 

    শুক্রবার একটা সময়ে ফোর্বসের রিয়েল টাইম বিলিয়নেয়ারের তালিকায় ১৫৫.৫ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তির অধিকারী হয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে ফেলেছিলেন আদানি। তিনি ফরাসি শিল্পপতি বার্নার্ড আর্নল্টকে (Bernard Arnault) পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থান দখন করে ফেলেন। যদিও, কিছুক্ষণ পরই তিনি ফের তৃতীয় স্থানে নেমে আসেন। দ্বিতীয় স্থানে উঠে যান আর্নল্ট। বর্তমানে আদানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৫২.৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতীয় ধনকুবের থেকে এগিয়ে আছেন শুধুমাত্র টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্ক এবং দ্বিতীয় স্থানাধিকারী বার্নার্ড আর্নল্ট।

    আরও পড়ুন: এখন বিশ্বের তৃতীয়তম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানি, ধারে কাছে নেই আম্বানি!

    আজ গৌতম আদানির সম্পত্তির পরিমাণ সব থেকে বেড়েছে। প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৩.৩% শতাংশ সম্পত্তি বৃদ্ধির উপর ভর করেই তিনি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছিলেন। এই প্রথমবার কোনও ভারতীয় এই স্থানে এসে পৌঁছেছেন। অপরদিকে, টেসলার কর্ণধার ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ২৭৩.৫ বিলিয়ন ডলার। শুধুমাত্র আজই তাঁর পকেটে ৭৮৯ মিলিয়ন ডলার বা ০.২৮ শতাংশ অর্থ ঢুকেছে।

    চলতি বছরেই আদানির সম্পত্তির পরিমাণ ৭০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের তালিকায় থাকা ১০ জন ধনী ব্যাক্তিদের মধ্যে কারও সম্পদ এতো বৃদ্ধি পায়নি। শুক্রবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসেই শেয়ার বাজার খুলতেই লক্ষ্মীলাভ হয় আদানির। এই বছরের ফেব্রুয়ারিতেই রিলায়েন্সের কর্নধার মুকেশ আম্বানিকে (Mukesh Ambani) টপকে এশিয়ার ধনীতম ব্যাক্তির শিরোপা ছিনিয়ে নেন। মুকেশ আম্বানি ফোর্বসের (Forbes) রিয়েল টাইম বিলিয়েনিয়ারদের তালিকায় ৮ নম্বরে রয়েছেন। তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ ৯২ বিলিয়ন ডলার।

    আরও পড়ুন: বিক্রি হয়ে গেল ইজরায়েলের প্রধান বন্দর হাইফা, বর্তমান মালিক আদানি

    আদানি গ্রুপের বন্দর পরিকাঠামো, বিদ্যুত পরিষেবা, আবাসনের মতো ক্ষেত্রে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকটি রিপোর্টে দাবি করা হয় ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য আদানি গোষ্ঠী প্রয়োজনের অধিক ঋণ নিয়ে ফেলেছে। তার ফলে ভবিষ্যতে সমস্যায় পড়তে পারে তারা। যদিও আদানি গোষ্ঠী এই দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে ১৫ পাতার একটি রিপোর্টে প্রকাশ করে জানিয়েছিল যে, তারা কীভাবে ঋণের বোঝা কমিয়েছে। আদানি গ্রুপের স্টকগুলির অসাধারণ বৃদ্ধিতে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন যে, খুব শীঘ্রই তিনি বার্নার্ড আর্নল্টকে ছাড়িয়ে পাকাপাকি ভাবে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • S Jaishankar: চিন-সীমান্তে একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, এখনও অনেক পথ বাকি! দাবি জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: চিন-সীমান্তে একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, এখনও অনেক পথ বাকি! দাবি জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চিন (China) সীমান্তে  (Border Pacts) একটি সমস্যার সমাধান হয়েছে, অভিমত বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar)। পূর্ব লাদাখের গোগরা হটস্প্রিং পেট্রলিং এরিয়া ১৫ থেকে সেনা সরানোর কাজ শেষ করেছে ভারত ও চিন। এ প্রসঙ্গে এই মত প্রকাশ করেন বিদেশমন্ত্রী। তবে আরও অনেক সমস্যা রয়েছে। অরুণাচল সীমান্তে এখনও পরিস্থিতি উত্তপ্ত। ভারত ও চিনের মধ্যে বর্তমান সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এস জয়শঙ্কর বলেন, “এটি একমুখী সম্পর্ক হতে পারে না। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকা জরুরি। চিন আমাদের প্রতিবেশী। প্রত্যেকেই তাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। একটা সমস্যার সমাধান হয়েছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে অন্য সমস্যাগুলোরও মীমাংসা করতে হবে। “

    বুধবার,  ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথরিন কোলোনার সঙ্গে বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে চিনের সাথে ভারতের সম্পর্ক নিয়ে এই মন্তব্য করেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের আধিপত্যের বিষয়ে একটি প্রশ্নের উত্তরে, জয়শঙ্কর বলেন, “এই অঞ্চলে শান্তি, স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সমভাবাপন্ন দেশগুলির এক সঙ্গে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ।” সন্ত্রাস দমনে ভারত-ফ্রান্স দীর্ঘদিন একসঙ্গে লড়াই করছে বলে জানান জয়শঙ্কর।

    দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথরিন কোলোনারও সঙ্গে বৈঠকের সময়, দুই দেশের উন্নতি নিয়ে আলোচনা হয়। কথা হয় প্রতিরক্ষা, পরিবেশ উন্নয়ন, ভূ-রাজনীতি নিয়েও। কোলোনা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার বার্তা জানান। ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের কথা ট্যুইট করে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় মোদি জানান, তাঁদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে কথা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    Goa Congress: বড় ধস গোয়া কংগ্রেসে, ‘হাত’ ছেড়ে ‘পদ্ম’ ধরলেন ৮ বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বড়সড় ধস গোয়া কংগ্রেসে (Goa Congress)। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) বিধায়ক রয়েছেন ১১ জন। এর মধ্যে ৮ জনই যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। এই বিধায়কদলের নেতৃত্বে রয়েছেন দিগম্বর কামাট ও মাইকেল লোবো। গোয়া বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৪০। তার মধ্যে কংগ্রেসের (Congress) সদস্য সংখ্যা মাত্র তিন। বর্তমানে দেশজুড়ে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস। বর্তমানে এই কর্মসূচি চলছে কেরলে। এমতাবস্থায় দলের ভাঙনে যারপরনাই বিব্রত সোনিয়া গান্ধীর দল। কংগ্রেসের ভারত জোড়ো যাত্রা কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য, জোড়ো ইয়োর পার্টি ফার্স্ট।

    যেহেতু এক সঙ্গে আটজন কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছেন, সেহেতু এঁদের ক্ষেত্রে দল বিরোধী আইন কার্যকর হবে না। এদিন যাঁরা হাত ছেড়ে হাতে তুলে নিলেন পদ্ম, তাঁরা হলেন মাইকেল লোবোর স্ত্রী ডেলিয়া লোবো, রাজেশ ফালদেশাই, কেদার নায়েক, সংকল্প আমোনকর, অ্যালেক্সিও সেকুইরিয়া এবং রুডলফ ফার্দিনান্স। দল ছেড়ে মাইকেল লোবো বলেন, এটা হল কংগ্রেস ছোড়ো, বিজেপির সঙ্গে জোড়ো। এদিন যাঁরা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁদের বক্তব্য, এটা হল অপারেশেন লোটাস।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    এঁদের সঙ্গে এদিন দল ছেড়েছেন কামাতও। তিনি বলেন, কংগ্রেসে আমরা ভাল ছিলাম না। আমরা দেখেছি বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদের সঙ্গে কী ঘটেছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছেড়েছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আজাদ। এদিন সেই প্রসঙ্গই টানেন দলবদলু বিধায়করা। তাঁরা বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কাজ করব। কাজ করব গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের সঙ্গেও। গোয়ার আরও উন্নতির জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করব।

    গোয়া বিধানসভায় মোট আসন ৪০। এর মধ্যে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ২০। মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির সদস্য রয়েছেন দু জন। আর নির্দল রয়েছেন তিনজন। সব মিলিয়ে সরকার পক্ষে ছিলেন ২৫ জন। এদিন কংগ্রেস ভেঙে আটজন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার বিধানসভায় তাদের সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ৩৩জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share