Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    Mohan Bhagwat: মোহন ভাগবতকে ‘রাষ্ট্রপিতা’ আখ্যা ভারতীয় ইমাম সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) ‘রাষ্ট্রপিতা’ (Rashtra Pita) আখ্যা দিল ভারতীয় ইমামদের সংগঠন। তাঁকে ‘রাষ্ট্রঋষি’ (Rashtra Rishi) বলেও সম্বোধন করেছে ইমামদের ওই সংগঠন। মুসলিম ইমামদের সংগঠনের তরফে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতকে এহেন অভিধায় ভূষিত করায় খুশি তামাম ভারত।

    দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় প্রাণপাত করছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। তার পরে পরেই পরিদর্শন করেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে ভাগবতের সঙ্গে ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেছিলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে।

    এর পরে পরেই ইমাম ইলিয়াসি বলেন, মোহন ভাগবতের আমাদের এখানে আসা বিরাট ব্যাপার। তিনি বৈঠক করতে ইমাম হাউসে এসেছিলেন। তিনি বলেন, তিনি (ভাগবত) আমাদের রাষ্ট্রপিতা এবং রাষ্ট্রঋষি। ইমাম বলেন, দেশের ঐক্য এবং একতা বজায় রাখা উচিত। আমরা প্রত্যেকেই আলাদা আলাদা পথে সর্বশক্তিমানের আরাধনা করতে পারি। কিন্তু তারও আগে আমরা মানুষ। আমরা ভারতে বাস করি এবং আমরা ভারতীয়। তিনি বলেন, ভারত অচিরেই বিশ্বগুরুতে পরিণত হবে। এবং এজন্য আমাদের প্রত্যেকের লড়াই করা উচিত। উমরের ভাই সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, সংঘের সঙ্গে আমাদের বাবার একটা পুরানো সম্পর্ক রয়েছে। জামিল ইলিয়াসির মৃত্যুবার্ষিকীতে মোহন ভাগবত মসজিদে এসেছিলেন। এটা একটা পারিবারিক প্রোগ্রাম।

    আরও পড়ুন : ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    আরএসএসের তরফে জানানো হয়েছে, ইলিয়াসি একটি মাদ্রাসাও চালান। সেই মাদ্রাসা দেখতে ভাগবতকে আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। মসজিদের পাশাপাশি সেই মাদ্রাসাও পরিদর্শন করেন সরসংঘ চালক। আরএসএসের এক নেতা জানান, মাদ্রাসায় ছাত্রদের কোরান পড়তে দেখে ভাগবত তাদের গীতা পড়ানো হয় না কেন, তা জানতে চান। তিনি বলেন, ভাগবতজি মাদ্রাসার ছাত্রদের কাছে দেশের নাম জানতে চান। বড় হয়ে তারা কী হতে চায়, তাও জানতে চান। পড়ুয়াদের তিনি বলেন, গোটা ভারতটাই এক, অখণ্ড। আসমুদ্র হিমাচল এক। প্রত্যেকের পথকে শ্রদ্ধা করা উচিত। প্রত্যেকের জীবন রক্ষা করা উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    Election Commission of India: আইন সংশোধনের আর্জি! নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা রুখতে সুপারিশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলের তহবিলে মোটা অঙ্কের অনুদান দিতে গেলে এবার থেকে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়মাবলী। নির্বাচনের সময় কালো টাকার রমরমা রুখতে এই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India। এই মর্মে কমিশনের তরফে সরকারের কাছে একটি সুপারিশ পত্রও পাঠানো হয়েছে। 

    সরকারি সূত্রের খবর, সোমবার আইন মন্ত্রকের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ওই চিঠিতে, বলা হয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে দলীয় তহবিলের জন্য ২০০০ টাকা বা তার বেশি অনুদান নেওয়া যাবে না। বর্তমানে সেই সীমা রয়েছে ২০ হাজার টাকা। এছাড়াও বলা হয়েছে, নগদ অনুদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলির পাওয়া পুরো অনুদানের সর্বাধিক ২০ শতাংশ অথবা ২০ কোটির কম হতে হবে। এর জন্য একটি সীমারেখা নির্ধারিত করার কথা বলেছে কমিশন।

    আরও পড়ুন: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?

    প্রসঙ্গত, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, কারা দলের তহবিলে অনুদান দিলেন, রাজনৈতিক দলগুলি তাঁদের নাম জানাতে বাধ্য। কিন্তু এই নিয়ম প্রযোজ্য ছিল কোনও ব্যক্তি যদি ২০ হাজার টাকার বেশি অনুদান দিতেন, তাঁর ক্ষেত্রে। কিন্তু এখন কমিশন সেই ঊর্ধ্বসীমা কমিয়ে আনতে চাইছে।  কোনও ব্যক্তি যদি ২ হাজার টাকার বেশি অনুদান দেন, এবার থেকে তাঁর নাম বা সংস্থার নাম-ঠিকানা সংক্রান্ত বিশদ তথ্য রাজনৈতিক দলগুলিকে জানাতে হবে। 

    আরও পড়ুন: বায়ুসেনার ‘প্রোজেক্ট চিতা’! ভারতেই হবে ইজরায়েলি ‘হেরন’-কে মারণ ক্ষমতা দেওয়ার কাজ

    এই নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজুকে (Law Minister Kiren Rijiju) একটি চিঠিও দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (Rajiv Kumar)। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করতে পারে সরকার। তাই এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।  কোথায় কোথায় সংশোধন করা যেতে পারে, সেই সব বিষয়ই উল্লেখ করা হয়েছে সুপারিশপত্রে। নির্বাচনের সময় কালো টাকার প্রভাব কমাতে এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Congress President Poll: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?

    Congress President Poll: মনোনয়ন তুললেন থারুর-বনসল! কংগ্রেস সভাপতির দৌড়ে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সভাপতি পদের জন্য মঙ্গলবার মনোনয়ন তুললেন শশী থারুর (Sashi Tharoor)। শশী যে মনোনয়ন তুলবেন তা জানাই ছিল। কিন্তু এদিন রাজনৈতিক মহলকে খানিকটা অবাক করে মনোনয়ন তুললেন বর্ষীয়ান নেতা পবন বনসল। মঙ্গলবার কংগ্রেসের নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা মধুসূদন মিস্ত্রি (Madhusudan Mistri) জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত মোট দু’জন কংগ্রেসের সভাপতি পদে মনোনয়ন তুলেছেন। একজন শশী থারুর, অপরজন পবন বনসল। অশোক গেহলট মনোনয়ন তুলবেন কিনা, সে বিষয়ে তাঁর কাছে কোনও তথ্য নেই বলেই দাবি করেছেন মধুসূদন।

    আরও পড়ুন: দল নয় রাজ্য, মুখ্যমন্ত্রীত্বই পছন্দ গেহলটের! ক্ষুব্ধ হাইকমান্ড, কংগ্রেস সভাপতি পদে কে?

    সূত্রের খবর, কংগ্রেস সভাপতির (Cong Poll) দৌড়ে রয়েছেন মুকুল ওয়াসনিক, মল্লিকার্জুন খাড়গে, দিগ্বিজয় সিং, কেসি বেনুগোপালও। এক সময় মনে করা হয়েছিল, কংগ্রেসের পরবর্তী সভাপতি হতে চলেছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। কিন্তু তিনি ও তাঁর অনুগতদের সাম্প্রতিক কার্যকলাপে বেজায় চটে কংগ্রেস হাইকমান্ড। এখন কার্যত কংগ্রেসের সভাপতি হওয়ার দৌড় থেকে বাদ পড়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। সম্প্রতি, তাঁর অনুগত ৯২ জন বিধায়ক দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণার পরেই, এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’-র মাঝে পার্টিকে বিব্রত করেছে রাজস্থানের পরিস্থিতি। অনুগত বিধায়কদের মাধ্যমে ‘বিদ্রোহের ষড়যন্ত্র’ করার জন্য অশোক গেহলটের উপর ক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতৃত্ব। গান্ধী পরিবারের অনুগত হলেও, গেহলটের রাজস্থান মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়তে অস্বীকার করার বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি কংগ্রেস। জানা যাচ্ছে, অশোক গেহলটের জায়গায় এই পদের জন্যে নামতে পারেন মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং দিগ্বিজয় সিং।

    আরও পড়ুন: ক্ষমতা হস্তান্তর বারবার ভুগিয়েছে কংগ্রেসকে, অন্যদিকে লক্ষ্যে অবিচল বিজেপি

    তবে এই পরিস্থিতিতে বনসল মনোনয়ন তোলায় হতচকিত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। চণ্ডীগড়ে রাজনীতি করা বনসল গান্ধী (Gandhi Family) পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। এই মুহূর্তে কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তিনি। তাই তাঁর মনোনয়ন তোলার পিছনে গান্ধী পরিবারের হাত রয়েছে, বলে অনুমান। কংগ্রেস কেন্দ্রীয় নির্বাচন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি মঙ্গলবার সোনিয়া গান্ধীর কাছে ‘ডেলিগেটদে’র একটি তালিকাও জমা দিয়েছেন। এই ডেলিগেটরাই কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PFI TMC link: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    PFI TMC link: তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআই যোগসূত্র ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে পিএফআইয়ের (PFI) বিভিন্ন ঘাঁটিতে এনআইএ-র তল্লাশি অভিযানের পর ফের বাংলা নিয়ে চক্ষু ছানাবড়া তদন্তকারীদের। এনআইএ (NIA) সূত্রের খবর, পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) অন্তত এক ডজন নেতা-মন্ত্রী-সাংসদ-বিধায়কের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে পিএফআই-এসডিপিআই (PFI-SDPI) নেতৃত্বের।

    তদন্তকারীদের দাবি, ২০১৯-এর সিএএ (CAA) বিরোধী আন্দোলনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রত্যক্ষভাবে পিআইআইয়ের মদত নিয়েছিল। পরবর্তীকালেও তৃণমূলের মুসলিম নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে পিএফআইয়ের যোগ স্পষ্ট হয়েছে। গত বছর মুর্শিদাবাদে পিএফআইয়ের প্রশিক্ষণে স্থানীয় এক বিধায়ক প্রধান অতিথির পদও গ্রহণ করেছিলেন। মূলত সংগঠনের ক্যাডার নিয়োগ এবং আর্থিক সহায়তার কাজ তৃণমূল নেতারা নিজের নিজের এলাকায় করে চলেছেন বলে তদন্তকারীরা জেনেছেন। পিএফআই বাংলায় যে ১৭টি শাখা খুলে সংগঠন বাড়াচ্ছিল, সেই সব এলাকায় সংশ্লিষ্ট তৃণমূল নেতাদের মদত ছিল।

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    এনআইএ-র একাংশের দাবি, সিএএ বিরোধী আন্দোলনে হঠাৎ করেই মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা এবং কৃষ্ণপুর রেল স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিসংযোগ হয়। বেশ কয়েকটি ট্রেন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই সেই আন্দোলন থেমে গিয়েছিল। তাতে পরিকল্পনার ছাপ স্পষ্ট ছিল বলে গোয়েন্দারা জেনেছেন। আসলে তৃণমূল কংগ্রেস নেপথ্যে থেকে পিএফআইকে ব্যবহার করে ওই আন্দোলন সংগঠিত করিয়েছিল, যে সময় তা হাতের বাইরে যেতে শুরু করে, তখন আসরে নেমে সিএএ বিরোধী আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হয়। একইভাবে রামমন্দির (Ram Mandir) সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) রায় নিয়ে দীর্ঘদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata) কোনও বিবৃতি দেননি। ফলে পিএফআই একক শক্তিতে মুর্শিদাবাদে এক-দুটি মৌন মিছিল ছাড়া কিছুই করে উঠতে পারেনি। যদিও তারা হিংসাত্মক আন্দোলনে নামতে চেয়েছিল।

    আরও পড়ুন: টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, গিয়াসুদ্দিন মোল্লা, জাকির হোসেন, আহমেদ হাসান ইমরান, নিয়ামত শেখ, আমিরুল ইসলাম, রবিউল আলমের মতো তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে পিএফআই নেতৃত্বের যোগাযোগ রয়েছে। একইভাবে পিএফআই নেতৃত্ব নানা সহায়তা চেয়ে সওকত মোল্লা, ইদ্রিশ আলি, নাদিমুল হক, নুরুল ইসলামের দ্বারস্থ হয়েছে। ফোনে যোগাযোগের পাশাপাশি পিএফআই দফতর থেকে এই সব তৃণমূল নেতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য-দস্তাবেজও মিলেছে।

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, জনপ্রতিনিধি বা শাসক দলের নেতাদের কাছে বিভিন্ন ধরনের সংগঠনই পৌঁছানোর চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু পিএফআইয়ের দেশবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে তৃণমূলের নেতারা আদৌ যুক্ত হয়েছিলেন কিনা, তা তদন্ত সাপেক্ষ। সেই তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে শাসক দলের কোনও হিন্দু নেতার সঙ্গে যোগাযোগ না পাওয়া গেলেও কেন বাছাই করা তৃণমূলের মুসলিম নেতাদের সঙ্গেই পিএফআই নেতৃত্ব বার বার ফোনে কথা বলেছেন, দেখা করেছেন তা গোয়েন্দাদের ভাবাচ্ছে। সে সব এখন তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে এনআইএ-র একটি সূত্র জানাচ্ছে।

  • Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দশক পরে ভারতে ফিরেছে চিতা। আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে আনা হয়েছে আটটি চিতা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) সেগুলিকে খাঁচা মুক্ত করেছেন তাঁর ৭২তম জন্মদিনে। এই ৮টি চিতার মধ্যে রয়েছে ৫টি স্ত্রী ও ৩টি পুরুষ। মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park) ছাড়া হয়েছে বিদেশি এই অতিথিদের। ছত্তিশগড়ের রাজা মহারাজ রামানুজ প্রতাপ সিং দেও ১৯৪৭ সালে শেষ তিনটি চিতাকে মেরে ফেলার পরেই ভারতে লুপ্ত হয়ে যায় চিতার বংশ। তারপর থেকে ভারত সরকার চিতা ফেরানোর উদ্যোগ নিলেও, নানা কারণে এতদিন তা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে সম্প্রতি হল ভারতবাসীর সেই ইচ্ছেপূরণ। 

    আরও পড়ুন: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    দীর্ঘ সাত দশক পর চিতাকে দেশে ফেরানোয় খুশি তামাম ভারত। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই ব্যক্ত করেছেন তাঁদের প্রতিক্রিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার এক ইউজার লিখেছেন, চিতার বায়োপিক তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন অক্ষয় কুমার। অক্ষয় কুমারের চিতা প্রিন্টের শার্ট পরিহিত ছবি শেয়ার করা হয়েছে মিমটিতে।

    ভারতে চিতা ফিরিয়ে আনা নিয়ে অফিসিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি মিম শেয়ার করেছে পিআইবি ইন্ডিয়াও। “কভি খুশি কভি গম” সিনেমাটির একটি আইকনিক দৃশ্য শেয়ার করেছে তারা। যেখানে অভিনেত্রী জয়া বচ্চনকে পুজোর প্লেট হাতে অপেক্ষা করতে দেখা যাচ্ছে।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের জনসম্পর্ক বিভাগ (Public Relations Department) ধনুষের ছবি ‘আটরঙ্গি রে’-এর একটি ছোট ক্লিপ শেয়ার করেছে। ভিডিওতে ধনুষকে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যাচ্ছে। এই মিম দেখে হাসি থামাতে পারবেন না দর্শক।

    নামিবিয়ার এই চিতাদের নিয়ে বাহুবলী সিনেমার মিমও ভাইরাল হচ্ছে। মিমটিতে অভিনেতা প্রভাসের মুখ বদলে বসানো হয়েছে চিতার মুখচ্ছবি। সিনেমাটির একটি বিখ্যাত ডায়লগ ব্যবহার করা হয়েছে মিমটিতে। 

     ভারতে এত বছর পরে চিতা ফিরে আসায় সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সেলিব্রিটিরাও। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut) প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি লিখেছেন, আগে  কবুতর ছেড়ে দেওয়া হত, আজ চিতা ছাড়া হচ্ছে।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    Teesta Setalvad: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট (Gujrat) সরকারের ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে চেয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ (Teesta Setalvad)। গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছকও কষেছিলেন তিনি। ২০০২ সালে গোধরা পরবর্তী হিংসায় মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বলে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম, সংক্ষেপে সিটের (SIT) চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে।

    সম্প্রতি তিস্তা শেতলবাদ, পুলিশের প্রাক্তন ডিজি আরবি শ্রীকুমার এবং প্রাক্তন আইপিএস অফিসার সঞ্জীব ভাটের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। আহমেদাবাদ মেট্রো কোর্টে ওই চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। সিটের জমা দেওয়া চার্জশিটে বলা হয়েছে, গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে হিংসার ঘটনার জেরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ছক কষেছিলেন অভিযুক্তরা। আরও মারাত্মক অভিযোগ হল, সরকারের অংশ হওয়া সত্ত্বেও আরবি শ্রীকুমার ও সঞ্জীব ভাট তিস্তার জন্য জাল নথিপত্র বানিয়েছিলেন। পরে সেগুলিকে সরকারি নথির সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়।

    কেন তাঁরা এরকম করেছিলেন? চার্জশিটে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক কেরিয়ার শেষ করে দিতে চেয়েছিলেন। চেয়েছিলেন তাঁর ভাবমূর্তিতে কালি লাগাতে। এজন্য একদল আইনজীবীকে ভাড়া করা হয়েছিল যাঁরা জাল নথিপত্র ও হলফনামা তৈরি করেন। সিটের দাবি, গোধরা পরবর্তী ওই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁদের প্রভাবিত করা হয়েছে। জোর করে স্বাক্ষর করানো হয়েছে মনগড়া বিবৃতিতে। যেহেতু ওই বিবৃতির পুরোটাই ইংরেজিতে, তাই হিংসার শিকার বলে যাঁদের বলা হচ্ছে, তাঁরা বুঝতে পারেননি কোথায় স্বাক্ষর করছেন তাঁরা। তাঁকে যদি সমর্থন না করেন, তাহলে বিপদ হবে বলেও হিংসার সাক্ষীদের হুমকি দিয়েছিলেন তিস্তা শেতলবাদ।

    আরও পড়ুন : আহমেদ প্যাটেলের নির্দেশেই মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন তিস্তা! দাবি সিটের

    সিটের আরও দাবি, তিস্তার সঙ্গে আরও যে আইপিএস অফিসাররা জড়িত তাঁরাও তিস্তাকে এ ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন। একবার আরবি শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে হুমকিও দিয়েছিলেন। শ্রীকুমার এক সাক্ষীকে বলেছেন, আপনি যদি তিস্তাকে সমর্থন না করেন, মুসলমানেরা আপনার বিরুদ্ধে চলে যাবে এবং আপনি সন্ত্রাসবাদীদের টার্গেট হয়ে যাবেন। আমরা যদি আমাদের মধ্যে লড়াই করি, শত্রুরা লাভবান হবে। একইভাবে উপকৃত হবেন মোদিও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PFI: পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বাংলা সহ ১০ রাজ্যে ইডি-এনআইএ যৌথ হানা, গ্রেফতার ১০০

    PFI: পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বাংলা সহ ১০ রাজ্যে ইডি-এনআইএ যৌথ হানা, গ্রেফতার ১০০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বেশ কয়েকটি রাজ্যে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front Of India)-র বিরুদ্ধে যৌথভাবে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA) এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে শুরু হয়েছে অভিযান। রাজ্য পুলিশের সহযোগিতায় দুই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা উত্তরপ্রদেশ, কেরল, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, কর্নাটক এবং তামিলনাড়ু সহ দশটি রাজ্যে একযোগে অভিযানে নেমেছে।

    এখন অবধি ১০০ জনেরও বেশি শীর্ষস্থানীয় পিএফআই নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত এমন ব্যক্তিদেরই গ্রেফতার করা হয়েছে। গোয়েন্দাদের দাবি, অভিযুক্তরা সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্য করা, সন্ত্রাসবাদীদের জন্য ট্রেনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা এবং সাধারণ মানুষদের এই নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগ দেওয়ার জন্য মগজ ধোলাই করার মতো অসামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল।  কলকাতাতেও চলছে এনআইএ ও ইডি-র তল্লাশি অভিযান। গতকাল গভীর রাতে পার্ক সার্কাসে পিএফআই নেতা শেখ মোক্তারের বাড়িতে হানা দেয় এনআইএ। চলছে তল্লাশি। 

    আরও পড়ুন: অবশেষে এনআইএ-এর জালে মাওবাদী নেতা সম্রাট চক্রবর্তী, জানেন কীভাবে?  

    পিএফআই-র বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্য, প্রশিক্ষণ শিবির চালানো এবং এই নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগদানের জন্য মৌলবাদী ধারণায় অন্যদের উদ্বুদ্ধ করার অভিযোগ রয়েছে। এখন পর্যন্ত পিএফআই-র বিরুদ্ধে এটাই সবচেয়ে বড় ক্র্যাকডাউন বলে দাবি করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।      

    এদিন সকাল থেকেই তিলজলার অফিসে তল্লাশি চালাচ্ছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। এর আগে ওই অফিসে তল্লাশি চালায় ইডি। ওই অফিস থেকে কীভাবে জঙ্গি কার্যকলাপ চালানো হত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ২০২০ সালে বেঙ্গালুরুর সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে পিএফআইয়ের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ। এছাড়া, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশে হিংসায় উস্কানি ও মদত দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে দক্ষিণের দুই রাজ্যে ৩৮ জায়গায় তল্লাশি এনএইএ-র 

    পিএফআই এক বিবৃতিতে বলেছে, “পিএফআই-র জাতীয়, রাজ্য এবং স্থানীয় নেতাদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। রাজ্য কমিটির অফিসেও অভিযান চালানো হচ্ছে। ভিন্নমতের কণ্ঠকে স্তব্ধ করার জন্য এজেন্সিগুলিকে ব্যবহার করার জন্য ফ্যাসিবাদী শাসনের পদক্ষেপের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা।”

    কেরলের মঞ্জেরিতে পিএফআই চেয়ারম্যান ও এম এ সালেমের (OMA Salam) বাড়িতেও সকাল থেকে অভিযান চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর কেরালাতেই ৫০-এর বেশি জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে। 

    এর আগে অন্ধ্রপ্রদেশে এবং তেলাঙ্গানার প্রায় ৪০টি জায়গায় তল্লাশি চালায় এনআইএ। গ্রেফতার করা হয় পিএফআই-এর চার নেতাকে। সেই তল্লাশিতে বেশ কিছু নথি এবং ডিজিটাল ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবারের গ্রেফতারির পরেই বৃহস্পতিবারের দেশজোড়া অভিযান।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice Dipankar Dutta: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত?

    Justice Dipankar Dutta: সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বম্বে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বম্বে হাইকোর্টের (Bomby High Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) দীপঙ্কর দত্ত (Dipankar Dutta) সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি হতে চলেছেন। কারণ তাঁর পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করেছে সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়াম। গত ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের (U U Lalit) নেতৃ্ত্বে সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়াম (Collegium) এক বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয় ও সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত বম্বে হাইকোর্টে নিযুক্ত হওয়ার আগে দীর্ঘদিন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন। তিনি ২০০৬ সালের ২২ জুন এই দায়িত্ব নিয়েছিলেন। এরপর ২০২০ সালের ২৮ এপ্রিল বম্বে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। এবার কলেজিয়াম তাঁকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি করার সুপারিশ করল।

    আরও পড়ুন: রাত ৮টার মধ্যে মানিককে সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ হাইকোর্টের, আজই কি গ্রেফতার?

    বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের জন্ম ১৯৬৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি। ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (University of Calcutta) থেকে তিনি এলএলবি ডিগ্রি (LLB Degree) নেন। সেই বছরের ১৬ নভেম্বরে তিনি আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি প্রয়াত সলিল কুমার দত্তের ছেলে এবং বিচারপতি অমিতাভ রায়ের শ্যালক, যিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ছিলেন।

    এছাড়াও তিনি ২০০২-এর মে থেকে ২০০৪-এর জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গের জুনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন। তার আগে তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের কাউন্সেল ছিলেন। এরপর ২০০৬ সালে কলকাতা হাই কোর্টের স্থায়ী বিচারপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। ২০২০ সাল পর্যন্ত সেই দায়িত্ব সামলানোর পর বম্বে হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। আবার তিনি ১৯৯-৯৭ থেকে ১৯৯৯-২০০০ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ ল-এ গেস্ট লেকচারার ছিলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rupee Vs Dollar: ডলারের তুলনায় টাকার দামে সর্বকালীন পতন!

    Rupee Vs Dollar: ডলারের তুলনায় টাকার দামে সর্বকালীন পতন!

    ডলারের তুলনায় টাকার সর্বকালীন পতন (Rupee to Dollar)

    ভারতীয় টাকার দর (Indian Rupee Price) ক্রমশ কমেই চলেছে। মার্কিন ডলারের (Rupee to Dollar) তুলনায় রেকর্ড পতন ভারতীয় মুদ্রায়। এই প্রথম টাকার দাম এতটা কমেছে। ফলে ডলার প্রতি টাকার দামে ফের একবার সর্বকালীন পতন ঘটল (Rupee to Dollar)। কিছুদিন আগেই টাকার দর নামে ৮১ টাকা ৯ পয়সায়। আর আজ আগের রেকর্ডকেও টপকে গেল ভারতীয় মুদ্রার দাম। আজ, বুধবার প্রতি ডলার পিছু টাকার দাম ৮১.৯৩-তে নামে। ডলার প্রতি টাকার মূল্য ৮২ হওয়ার দিকে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে বলে আশঙ্কা করেছেন অর্থনীতিবিদরা।

    এই দাম আসার আগে এদিন সকালে ১০ টা নাগাদ ডলার প্রতি টাকার দাম হয়েছিল ৮১. ৯০৫০ ও এর আগে অর্থাৎ মঙ্গলবার বাজার বন্ধের সময় ডলার প্রতি টাকার দাম ছিল ৮১.৫৭৮৮। এর আগে কখনও এত নিচে নামেনি টাকার দর। এক বছর আগেও যেখানে ৭৪ টাকা দিলেই ১ ডলার পাওয়া যেত, সেখানে বর্তমানে ১ ডলার পেতে হলে ভারতীয়দের খরচ করতে হবে প্রায় ৮২ টাকা (Rupee to Dollar)। এইভাবে টাকার দর কমতে থাকলে তা ভারতীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব পড়বে বলে আশা করা হচ্ছো। আর এমনটা বজায় থাকলে দেশের মানুষের জন্য মোটেই এটি সুবিধার হবে না।

    ফেডারেল রিজার্ভে রেপো রেট বৃদ্ধি 

    গত সপ্তাহে আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভের (US Federal Reserve) তরফে তৃতীয় বারের জন্য সুদের হার বাড়ানো হয়। রেপো রেট (Repo Rate) ৭৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোয় ধসের মুখে পড়েছে টাকা। আর তারপর থেকেই টাকার দামে ২.২৫ শতাংশ পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিগত ২০ বছরে ডলারের দাম সর্বোচ্চ (Rupee to Dollar) হয়েছে। আগামী দিনেও সুদের হার আরও বাড়বে বলে আগাম জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতির ফলেই তাদের সুদের হার বাড়ানো হয়। আর তারপর থেকেই ভারতীয় মুদ্রার এই বেহাল পরিস্থিতি। যত দিন যাচ্ছে ততই তলানিতে গিয়ে পৌঁছোচ্ছে ভারতীয় মুদ্রা।

    অন্যদিকে এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা অনুমান করেছেন, রিজার্ভ ব্যাংক এই পরিস্থিতিকে ঠিক করতে রেপো রেট বাড়াতে পারে। কিন্তু এতে টাকার দাম বাড়লেও অন্যদিকে সাধারণ মানুষের পকেটে টান পড়বে। কারণ তখন ভারতের বিভিন্ন ব্যাংক ও লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন তাঁরা। হু হু করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করবে। যদিও উৎসবের মরশুম থেকেই একাধিক জিনিসের জিনিসের দাম বাড়তে শুরু করেছে।

  • DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    DA Hike: প্রাক-পুজো উপহার! কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল মোদির মন্ত্রিসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর ঠিক আগেই কেন্দ্র সরকারি কর্মীদের জন্য সুখবর। সরকারি কর্মীদের পুজো, দীপাবলির উপহার দিল মোদির মন্ত্রিসভা।  কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ ৩৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৩৮ শতাংশ। আর্থাৎ পুজোর আগে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বাড়ল ৪ শতাংশ। এর ফলে উপকৃত হবেন ৫০ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ও ৬২ লাখ পেনশন প্রাপক। 

    আরও পড়ুন: ‘‘যাঁরা বেআইনি চাকরি পেয়েছেন, পদত্যাগ করুন নইলে…’’, নির্দেশ হাইকোর্টের

    সূত্রের খবর, সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় চার শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। দুর্গাপুজোর আগে বুধবার মোদির নেতৃত্বে বৈঠকে বসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি তার মধ্যে একটি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এদিন ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেন অনুরাগ ঠাকুর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রকে অতিরিক্ত ১২,৮৫২ কোটি টাকা খরচ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: হদিশ মিলল সিবিআই-এর হাজিরা এড়ানো ‘নিখোঁজ’ মানিকের! কোথায় তিনি?

     বর্ধিত ডিএ ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর  হওয়ার কথা। ডিএ বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে বাড়বে। কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের বেতনের একটি নির্দিষ্ট ধারা আছে। ন্যূনতম বেতন+ডিএ তার সঙ্গে বিভিন্ন অ্যালাওয়েন্স। যদি কোনও সরকারি কর্মচারীর মাসিক বেসিক হয় ২০,০০০ টাকা। অর্থাৎ এতদিন ডিএ বাবদ মাসে ৬,৮০০ টাকা যদি কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী পান এবার সেটাই বেড়ে দাঁড়াবে ৭,৬০০ টাকা। মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি সরকারি কর্মীরা। শুধু উৎসব নয়, উৎসবের পাশাপাশি রয়েছে মুদ্রাস্ফীতিও। দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ আবার বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বর্ধিত ডিএ নাগরিকদের বিশেষ সুবিধা দেবে বলে মনে করছে অর্থনৈতিক মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share