Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • S Jaishankar: রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    S Jaishankar: রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনে (Ukraine) আগ্রাসনে অভিযুক্ত রাশিয়া (Russia)। সেই রাশিয়ার সঙ্গে সুসস্পর্ক বজায় রেখে চলেছে ভারত (India)। তা নিয়ে বিভিন্ন সময় ভারতের সমালোচনা করেছে ইউরোপের দেশগুলি। এবার সেই সমালোচনারই জবাব দিল ভারত। ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) শুক্রবার ইউরোপের তীব্র নিন্দা করেছেন। ইরান এবং ভেনেজুয়েলার তেল কেনার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করার সিদ্ধান্তেরও সমালোচনা করেছেন জয়শঙ্কর।     

    আরও পড়ুন :রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    চারদিনের স্লোভাকিয়া ও চেক প্রজাতন্ত্র সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। সেখানেই তিনি বক্তৃতা দেন “গ্লোবসেক ২০২২ ব্রাতিস্লাভা” ফোরামে। এই ফোরামেই ইউরোপকে নিশানা করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, আজ ইউরোপ রাশিয়া থেকে তেল, গ্যাস কিনছে। নিষেধাজ্ঞার নয়া প্যাকেজ এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে তার দেশীয় জনগণের কল্যাণকে বিবেচনা করা হয়েছে। সাধারণ মানুষকে বুঝতে হবে, আপনি যদি নিজের প্রতি বিবেচনাশীল হতে পারেন তবে অবশ্যই আপনি অন্যদের প্রতি বিবেচ্য হতে পারেন। 

    রাশিয়া থেকে অপরিশোধিতা জ্বালানি কেনা নিয়ে ক্রমাগত ভারতের সমালোচনা করে আসছে পাশ্চাত্য দেশগুলি। এমনকি, সম্প্রতি এমনও বলা হয়েছে যে, রাশিয়া থেকে তেল কিনে আদতে ভারত যুদ্ধে আর্থিক মদত দিচ্ছে। এপ্রসঙ্গে, কড়া জবাব দেন জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝেই রাশিয়া থেকে ইউরোপ যেখানে গ্যাস আমদানি চালু রেখেছে। শুধু ভারতের বেলায় কেন প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

    জয়শঙ্করের প্রশ্ন, ভারত যদি রাশিয়ার তেল আমদানির মাধ্যমে যুদ্ধে আর্থিক মদত করে থাকে, তাহলে রাশিয়া থেকে ইউরোপের গ্যাস আমদানি কেন যুদ্ধে আর্থিক মদত হিসেবে দেখা হবে না? জয়শঙ্কর বলেন, ‘অর্থের বিনিময়ে ভারতে রাশিয়ার তেল এলে তা যুদ্ধে আর্থিক মদত, আর ইউরোপে গ্যাস এলে তা যুদ্ধে মদত নয়? একটু নিরপেক্ষতা তো বজায় রাখবেন। অন্যদেরও তো স্বাধীনতা থাকা উচিত।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভারতের ভারসাম্যের নীতির প্রশংসায় মোহন ভাগবত

    ভারতকে কেন গম রফতানি নিষিদ্ধ করতে হয়েছিল, এদিন সে প্রশ্নেরও জবাব দেন বিদেশমন্ত্রী। পাশাপাশি তিনি বলেন, গম ক্রয়কারী দেশের সরকারের অনুরোধের ভিত্তিতে কেন্দ্রের অনুমোদনের পরেই রফতানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। ভারতের বিদেশ মন্ত্রী বলেন, নয়াদিল্লি চেয়েছিল দরিদ্র দেশগুলি গম সংগ্রহ করুক। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ইয়েমেন, সুদান এবং উপসাগরীয় দেশগুলির মতো দেশগুলি, ভারতীয় গমের ঐতিহ্যবাহী ক্রেতা বলেও জানান তিনি। প্রসঙ্গত, গম রফতানি বন্ধ করে দেওয়ায় ভারতের সমালোচনা করেছিল ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। তখন ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছিল চিন। তারা জানিয়েছিল, ভারতের জনগণের স্বার্থে তারা গম রফতানি বন্ধ করতে পারে।

  • Indian Officials in Kabul: নারীশক্তি! তালিবানের সঙ্গে আলোচনায় ভারতের মহিলা প্রতিনিধি

    Indian Officials in Kabul: নারীশক্তি! তালিবানের সঙ্গে আলোচনায় ভারতের মহিলা প্রতিনিধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানবাসীর হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছনো এবং সেখানকার বিভিন্ন ভারতীয় প্রকল্পের দেখভাল করতে কাবুলে পৌঁছেছে ভারতীয় প্রতিনিধিদের একটি দল। বিদেশ মন্ত্রকের পাকিস্তান-আফগানিস্তান-ইরান বিষয়ক (Pakistan-Afghanistan-Iran division) যুগ্মসচিব জেপি সিংয়ের (J P Singh) নেতৃত্বে ওই দলে রয়েছেন এক মহিলা কূটনীতিকও। দীপ্তি ঝাড়ওয়াল (Deepti Jharwal) নামে ওই মহিলা কূটনীতিক সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের ডেস্ক অফিসার হিসেবে দায়িত্ব সামলান।

    গত বছর আফগানিস্তানে তালিবান ক্ষমতা দখলের পর থেকে সেখানকার মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি হয়েছে। একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে মহিলাদের উপর। মহিলাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। পুরুষদের কর্মক্ষেত্রে মহিলারা কাজ করতে পারবেন না বলে ঘোষণা করা হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণির উপরে মেয়েদের স্কুল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: তালিবান শাসিত আফগানিস্তানে প্রথম সরকারি সফর ভারতের, গলছে বরফ?

    এখানেই থেমে থাকেনি মহিলাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার তালিকা। দূরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্থানীয় আফগান নেতার অনুমতি নিতে হবে বলে জানানো হয়েছে। রেস্তোরাঁ-বারে পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যেতে বসতে পারবেন না কোনও মহিলা। স্বামী হলেও নয়। এমনকি খবর পড়তে গেলেও মহিলাদের মুখ ঢেকে রাখতে হবে এমনই নির্দেশ তালিবান সরকারের। 

    এই প্রেক্ষিতে কাবুলে তালিবান শাসকদের সঙ্গে কথা বলতে যাওয়া ভারতীয় প্রতিনিধি দলে এক মহিলার উপস্থিতি বিশেষ নজর কেড়েছে।  আফগানিস্তানে মহিলাদের সমস্ত অধিকার থেকে বঞ্চিত করে নারী সুরক্ষার কথা বলা তালিবানের কাছে এটা ভারত সরকারের একটি দৃষ্টান্ত বলে মনে করছে সারা বিশ্বের কূটনীতিকরা। ভারতে নারী শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং দেশের সব ক্ষেত্রে মহিলাদের বিচরণ তালিবানদের কাছে শেখার বলেও অভিমত অনেকের। দীপ্তি ২০১১ সালে আইএফএস হিসেবে কাজে যোগ দেন। তিনি ভারতীয় প্রতিনিধি হিসেবে ইরানেও গিয়েছিলেন।

    তালিবান আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার পরে সেদেশ থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়েছিল ভারত (India)। বৃহস্পতিবার, ঠিক সাড়ে ন’মাস বাদে কাবুলে পা রাখলেন ভারতীয় কূটনৈতিক কর্তারা। এখনই আফগান সরকারকে মান্যতা দেওয়া বা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পুনর্জাগরণ করা না হলেও, অন্তত দরজাটুকু খোলা হল বলেই অনুমান কূটনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার শূন্য, শ্রীলঙ্কার মতোই দেউলিয়ার পথে পাকিস্তানও?

    ভারতীয় প্রতিনিধি দল এদিন কাবুল পৌঁছে দেখা করেছে তালিবান বিদেশমন্ত্রী ওয়াকিল আহমেদ মুত্তাওয়াকিল-সহ কয়েক জন প্রতিনিধির সঙ্গে। চা-সহযোগে দু’পক্ষের আলোচনাও হয়েছে। এর পরে সে দেশের ভারতীয় প্রকল্পগুলি ঘুরে দেখেছেন তাঁরা। ভারতের অর্থ এবং উদ্যোগে নতুন করে তৈরি হওয়া হাবিবিয়া হাইস্কুলে গিয়ে ছাত্র, অভিভাবক এবং শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছেন।

    ভারতীয় প্রতিনিধি দলের একাধিক ছবিতে দীপ্তিকে দেখা গিয়েছে। যদিও ছবিতে একমাত্র তিনিই মাস্ক পরেছিলেন, যা ইঙ্গিতবহ। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের প্রকাশিত ছবিতে দীপ্তিকে দেখা গেলেও কাবুলের তালিবান শাসকদের তরফে প্রকাশিত কোনও ছবিতেই তাঁকে দেখা যায়নি।

  • Viral video: অ্যানাকোন্ডা বনাম অ্যালিগেটরের লড়াই! ভাইরাল ভিডিও, কে জিতল?

    Viral video: অ্যানাকোন্ডা বনাম অ্যালিগেটরের লড়াই! ভাইরাল ভিডিও, কে জিতল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কুমিরের এক প্রজাতি একটি বড় অ্যালিগেটরকে (Alligator) পেঁচিয়ে ধরেছে বিরাট গ্রিন অ্যানাকোন্ডা (Anaconda)। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে এমন একটা ভিডিও। যা দেখে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। টানটান উত্তেজনা। চুপ করে বসে থাকতে হচ্ছে শেষে কী হবে তা দেখার জন্য। এই কুমিরটি আসলে একটি ‘কেম্যান’, যা ব্রাজিলে অ্যালিগেটরের আর এক প্রজাতি। অস্তিত্বের জন্য কীভাবে ওই দুই সরীসৃপ সংগ্রাম করে যাচ্ছে, তা ধরে পড়েছে সদ্য ভাইরাল হওয়া এই ভিডিয়োটিতে।

    আরও পড়ুন: কলম্বোয় আক্রান্ত দূতাবাস আধিকারিক, অ্যাডভাইজরি জারি ভারতীয় হাই কমিশনের

    ভাইরাল এই ফুটেজে দেখা যায়, প্রথম থেকেই কুমিরটিকে পেঁচিয়ে ধরেছে ওই ভয়ঙ্কর অ্যানাকোন্ডা। কোনও ভাবে কুমিরটিকে এক ফোঁটাও জায়গা ছেড়ে দিতে রাজি নয় সে! ভয় দেখানোর জন্য নিজের বিরাট হাঁ-মুখ দেখায় অ্যালিগেটর। কিন্তু তাতেও লাভের লাভ কিছুই হয়নি।

    [insta]https://www.instagram.com/reel/CgBLp2CKjzZ/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানার বাসিন্দা কিম সুলিভান গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে এই ভিডিওটি ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন। ইনস্টাগ্রামে আফ্রিকান ওয়াইল্ড লাইফ নামের একটি পেজ থেকে এই ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে। তার ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “না, এটা একটা পাইথনও নয়। আবার একটা বোয়া কনস্ট্রিক্টরও নয়। তাদের সবার থেকে বড় এটি: দ্য অ্যানাকোন্ডা।”

    আরও পড়ুন: জলের তোড়ে ভেসে যাচ্ছে মানুষ, উদ্ধারে এগিয়ে এল হাতি

    ৫৫০ পাউন্ডের একটি সাপ এবং একটি কুমিরের মধ্যে নাছোড় লড়াই দেখে ইন্টারনেটের বাসিন্দারা এক প্রকার অবাক হয়ে গিয়েছেন। কৌতূহল থেকেই একজন প্রশ্ন করে বসেছেন, “লড়াইতে শেষ পর্যন্ত জিতল কে?” আর একজন যোগ করেছেন, “শেষ পর্যন্ত দুজনেই বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। অ্যানকোন্ডাও শেষমেশ কুমিরটিকে বাগে আনতে না পেরে এলাকা ছেড়ে চলে যান। কুমিরটিও ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল কারণ তাকে এমন ভাবে ওই ভয়ঙ্কর সাপটি জাপ্টে ধরেছিল যে সে তার ধকল নিতে পারছিল না।”

  • Mother-Daughter Pilot: স্বপ্নের উড়ান, একই ফ্লাইটে পাইলটের ভূমিকায় মা ও মেয়ে

    Mother-Daughter Pilot: স্বপ্নের উড়ান, একই ফ্লাইটে পাইলটের ভূমিকায় মা ও মেয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা-মেয়ে (Mother-Daughter) ওড়াচ্ছেন একই বিমান। এ যেন এক স্বপ্নের উড়ান (Pilot)। তবে বাস্তবেই ঘটেছে এমনটা। মা-মেয়েকে একই বিমানের ককপিটে দেখে আবেগে গা ভাসিয়েছেন নেট নাগরিকরাও।  

    সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনের বিমান ওড়ার জন্য দাঁড়িয়ে রয়েছে রানওয়েতে। হঠাতই মাইকে এক ঘোষণা। “যাত্রীদের জন্য অপেক্ষা করছে বিরাট চমক”। ঘোষণা শুনে অনেক প্রশ্ন মনে নিয়ে একে অপরের দিকে তাকাচ্ছিলেন যাত্রীরা। এমন সময় ককপিটের দরজা খুলে বেরিয়ে এলেন ক্যাপ্টেন হোলি পেটিট (Captain Holly Petitt) এবং ফার্স্ট অফিসার কিলি পেটিট (First Office Keely Petitt)। কেন পাইলট এবং কোপাইলট ককপিট থেকে বেরিয়ে এলেন, যাত্রীরা প্রথমে সেটা বুঝতে পারেননি। ক্যাপ্টেন হোলি পেটিট জানান, তাঁর পাশে যে দাঁড়িয়ে রয়েছে, তাঁর মেয়ে। আজ তারা যাত্রীদের ডেনভের থেকে সেন্ট লুইস নিয়ে যাবেন। 

    আরও পড়ুন: ১৩টি বিয়ে করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের যুবক! এরপর যা হল…

    সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনের কর্মী ক্যাপ্টেন হোলি পেটিট (মা) এবং ফার্স্ট অফিসার কিলি পেটিট (মেয়ে) ২৩ জুলাই একই সঙ্গে ওড়ালেন একই বিমান। সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনের প্রথম মা মেয়ে পাইলট জুড়ি তাঁরা। সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইন, পাইলট মা-মেয়ের একটা ভিডিও পোস্ট করে জানিয়েছেন ডেনভার থেকে সেন্ট লুইস পর্যন্ত বিমান ৩৬৫৮ কিলোমিটার উড়িয়ে নিয়ে যাবেন এই মা-মেয়ের জুটি। ক্যাপ্টেন হোলি, তাঁর মেয়ে কিলিকে পরিচয় করিয়ে দেন বিমানের যাত্রীদের সঙ্গে।    

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Southwest Airlines (@southwestair)

    ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মা মেয়ে তাঁদের একটা ছবি ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। ছবির ক্যাপশনে লেখা, “আপনারাই সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনের প্রথম মা মেয়ের পাইলট জুটি।”   

    ক্যাপ্টেন হোলি ভিডিওতে বিমান যাত্রীদের উদ্দেশে বলেন, “আজ আমার জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ দিন। সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইন টিমের নতুন সদস্য, আপনাদের বিমানের ফার্স্ট অফিসার আমার মেয়ে কিলি।” 

    আরও পড়ুন: অ্যানাকোন্ডা বনাম অ্যালিগেটরের লড়াই! ভাইরাল ভিডিও, কে জিতল?

    ভিডিওতে মা মেয়েকে দেখা যাচ্ছে তাঁরা একসঙ্গে পাইলটের পোশাক পরছেন, বিমান ওড়ানোর জন্য তৈরি হচ্ছেনও একসঙ্গে। এই ভিডিও দেখে আবেগে ভেসেছেন নেট নাগরিকরা। 

    ক্যাপ্টেন হোলি ফ্লাইট অ্যাটেন্ডেন্ট হিসেবে শুরু করেছিলেন কর্মজীবন। তিনি পাইলট হতে চেয়েছিলেন। যখন কিলির বয়স ২ বছর, তখন হোলি পাইলটের ট্রেনিং নেন। তাঁর আরও দুই সন্তান রয়েছে। ১৮ বছর ধরে বিমান ওড়াচ্ছেন তিনি।  

    কিলির বয়স যখন ১৪ বছর, তখনই এই পেশার প্রেমে পড়েন তিনি। ২০১৭ সালে সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনে ইন্টার্নশিপ করেন তিনি। তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। 

    কিলি বলেন, “সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইনই স্বপ্ন ছিল। আর কোনও দিকেই তাকায়নি আমি।” 

     

     

     

     

     

  • India at UNSC: সীমান্তপার সন্ত্রাসের মদতদাতারা এখনও মুক্ত, রাষ্ট্রসংঘে উষ্মা ভারতের

    India at UNSC: সীমান্তপার সন্ত্রাসের মদতদাতারা এখনও মুক্ত, রাষ্ট্রসংঘে উষ্মা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তপার সন্ত্রাসের মদতদাতারা এখনও মুক্ত। রাষ্ট্রসংঘে এই মর্মে উষ্মা প্রকাশ  করল ভারত (india)। বিভিন্ন দেশ সন্ত্রাসবাদে (terrorism) মদত দিচ্ছে। সন্ত্রাসীরা নির্দ্বিধায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের (UNSC) বৈঠকে একথা বললেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী আরআর সিং।

    নিরাপত্তা পরিষদে বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা সত্যিই একটি দুঃখজনক পরিস্থিতি যে সীমান্তপারে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়া চলছেই। রাষ্ট্রীয় মদতেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদীদের। সন্ত্রাসবাদকে মানবতার সব চেয়ে বড় হুমকি বলে অভিহিত করেন তিনি। বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্বকে একজোট হতে হবে। সকল প্রকার সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতাও করতে হবে বিশ্বের সব দেশকে। সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডের সমর্থনে কোনও যুক্তি কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

    আরও পড়ুন : কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    সন্ত্রাসবাদের জেরে ভারতে যে কত প্রাণ বলিদান হয়েছে, তার হিসেব নেই। সিং বলেন, ভারত সীমান্ত সন্ত্রাসের কবলে পড়েছে। কয়েক দশক ধরে বলিদান হয়েছে হাজার হাজার প্রাণ। পরিষদে ছিলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী এডি রামাও। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকারীদের সকলের প্রতি সম আচরণ করা উচিত।

    আন্তর্জাতিক আইনকে বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করার ওপরও জোর দেন ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী। বলেন, আন্তর্জাতিক আইনকে বিচক্ষণতার সঙ্গে প্রয়োগ করতে হবে। তা যেন রাষ্ট্রসংঘের নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হয়। তিনি বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব রয়েছে সদস্য দেশগুলির। রয়েছে বাধ্যবাধকতাও।

    রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলির উচিত এব্যাপারে সদস্য দেশগুলিকে সমর্থন করা। এদিন নাম না করে বিদেশ প্রতিমন্ত্রী পাকিস্তানকেই দুষেছেন বলে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা। তাঁদের মতে, জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীদের মদতদাতা পাকিস্তান। বস্তুত, তার জেরেই নিত্য অশান্তি ভূস্বর্গে। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ করার পর কিছুদিন উপত্যকায় শান্তি বজায় ছিল। সম্প্রতি ফের আক্রমণ হচ্ছে হিন্দুদের ওপর। যার জেরে বিঘ্নিত হচ্ছে শান্তি। রক্তাক্ত হচ্ছে ভূস্বর্গ।

    আরও পড়ুন :”পাকিস্তানে যাচ্ছে এমবিবিএস পড়তে, ভারতে ফিরছে জঙ্গি হয়ে!” চাঞ্চল্যকর দাবি গোয়েন্দাদের

  • Russia Population: ১০ সন্তানের জন্ম দিয়ে বাঁচিয়ে রাখলেই ১৩ লক্ষ টাকা, জনসংখ্যা বাড়াতে মরিয়া পুতিন

    Russia Population: ১০ সন্তানের জন্ম দিয়ে বাঁচিয়ে রাখলেই ১৩ লক্ষ টাকা, জনসংখ্যা বাড়াতে মরিয়া পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেই করোনার প্রকোপ, তার ওপর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, দেশবাসী হারিয়েছে রাশিয়া (Russia)। জনসংখ্যার সংকটে (Crisis) পড়তে চলেছে পুতিনের দেশ। আর এই সমস্যার সমাধানে প্রস্তাব দিলেন রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। দেশে জনসংখ্যার (Population) সংকটের মোকাবিলা করতে ১০ বা তার বেশি সন্তান নেওয়ার জন্য মহিলাদের আর্থিক সাহায্য়ের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। ১০টি শিশুর জন্ম দেওয়া এবং বাঁচিয়ে রাখার জন্য ১ মিলিয়ন রুবেল আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করলেন পুতিন। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা। কিন্তু এর জন্যে বেঁধে দেওয়া হয়েছে একটি শর্ত।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই আসছে রাশিয়ার প্রতিনিধি দল! সুখোই নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় জোর

    কোনও মহিলার দশ নম্বর সন্তানের যখন প্রথম জন্মদিন হবে এবং সে সময় যদি বাকি নয় সন্তান জীবিত থাকে, তবেই সরকারের তরফ থেকে এই টাকা পাওয়া যাবে। জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে জোর দিতে ‘মাদার হিরোইন’ নামে এই বিশেষ প্রকল্পের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টাইমস রেডিও’তে এই প্রকল্প সম্পর্কে বিশদে জানিয়েছেন রাশিয়ার রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ জেনি ম্যাথার্স।

    জেনি বলেছেন, ‘‘দশ বা তার বেশি সন্তান হলে মহিলাদের জন্য এই পুরষ্কারের চল সোভিয়েত যুগের। একে মাদার হিরোইন বলা হয়। রাশিয়ার জনসংখ্যা সঙ্কট দূর করতেই এই প্রয়াস। বর্তমানে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে এই সঙ্কট আরও প্রবল হয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: অজিত ডোভালের আকস্মিক রাশিয়া সফর, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে শান্তির বার্তা?

    এই বছরের মার্চ মাস থেকে রাশিয়ায় ফের মাথা চাড়া দিয়েছে করোনা। এর পাশাপাশি ইউক্রেনে ৫০ হাজার জন সৈন্য মারা গিয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দেশকে জনবহুল করতে তাই মরিয়া হয়ে উঠেছেন পুতিন।

    এ বিষয়ে ডাঃ ম্যাথার্স বলেন, পুতিন বলে আসছেন যে যাঁদের বড় পরিবার আছে, তাঁরা বেশি দেশপ্রেমিক।

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যাপক হারে জনসংখ্যা কমে যাওয়ায় ১৯৪৪ সালে এই বিশেষ আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্ট্যালিন। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর এটি বন্ধ হয়ে যায় সেই পুরষ্কার। জনসংখ্যা বাড়াতে গত ১৬ অগস্ট আবার এই আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করেছেন পুতিন।

    জানা গিয়েছে, গত কয়েক দশকে রাশিয়ার জনসংখ্যা কমেছে। চলতি বছরের শুরুতে রাশিয়ার জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৬০ লক্ষ।

    এখন অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন যে, এই তেরো লক্ষ টাকাতে কী ১০টি সন্তান এই যুগে মানুষ করা  সম্ভব? তাই কতটা কার্যকর হবে রুশ রাষ্ট্রপতির এই পরিকল্পনা তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। 

     

  • US Vlogger Rape: বিশ্বাস ভেঙেছে কাছের লোক, পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার মাকিন ভ্লগার 

    US Vlogger Rape: বিশ্বাস ভেঙেছে কাছের লোক, পাকিস্তানে গণধর্ষণের শিকার মাকিন ভ্লগার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মুখ পুড়ল পাকিস্তানের। পাকিস্তানে গণধর্ষণের (Gang Rape) শিকার ২১ বছরের মার্কিন ভ্লগার (American Vlogger) । গত ১৭ জুলাই রাতে পাকিস্তানের (Pakistan) ডেরা গাজি খান শহরের ফোর্ট মনরো (Fort Monroe) হিল স্টেশনে একটি হোটেলের ঘরে ধর্ষণ করা হয় ওই মহিলা ভ্লগারকে। ধর্ষিতা জানান, যাকে বিশ্বাস করেছিলেন, সেই বন্ধুই বিশাসঘাতকতা করেছে। তিনি বলেন, “আমি জানি না আমার মনে ক্ষত কোনওদিন ভরবে কী না। আমি চাই দোষীরা সর্বোচ্চ সাজা পাক।”  

    আরও পড়ুন: ৩১ জুলাই ভারত-পাক মহিলা টি-২০ ম্যাচ, তুঙ্গে টিকিটের চাহিদা

    এফআইআরে বলা হয়েছে, ১৭ জুলাই রাতে একটি হোটেলের ঘরে ওই মহিলাকে ধর্ষণ করেছিলেন মুজমাল সিপ্রা এবং শেহজাদ নামের দুই ব্যক্তি। মার্কিন যুবতী আরও অভিযোগ করেন, ধর্ষকদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া না চালানোর জন্য হুমকি পেয়েছিলেন তিনি। ধর্ষণের ভিডিও- ও প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেওয়া হয় মহিলাকে।

    আরও পড়ুন: পাটনায় ধৃত পাক স্লিপার সেলের সদস্য! হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে জঙ্গি কার্যকলাপ

    ডেরা গাজি খানের ডেপুটি কমিশনার আনোয়ার বারিয়ার জানিয়েছেন, ওই ভ্লগার পাকিস্তানে ট্যুরিস্ট ভিসায় এসেছিলেন এবং গত সাত মাস ধরে পাকিস্তানেই থাকছেন। ভ্লগারের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়া পরিচয় হয় মুজমাল সিপ্রার। তারই আমন্ত্রণে রবিবার করাচি থেকে ফোর্ট মনরোতে এসেছিলেন তিনি। সিপ্রার বাড়ি পাকিস্তানের পাঞ্জাবের রাজনপুর জেলায়। লাহোর থেকে প্রায় ৫৫০ কিলোমিটার দূরে। এই ঘটনায় মুজমাল সিপ্রা এবং শেহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিপ্রা, শেহজাদ এবং আজান খোসা নামের আরও এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পাকিস্তান দণ্ডবিধির ৩৭৬ এবং ২৯২বি ধারায় মামলা নথিভুক্ত করেছে পুলিশ।  

    ঘটনার দিন মুজামিল ও আজানের সঙ্গে মিলে একটি ভ্লগের শুটিং করেন ওই মার্কিন তরুণী। এরপর তিনজন একটি হোটেলে গিয়ে ওঠেন। অভিযোগ, সেখানেই মুজামিল ও আজান মিলে তাঁকে ধর্ষণ করে। তারা একটি ভিডিও-ও রেকর্ড করে। হুমকি দেয়, কাউকে কিছু বললে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেবে। কিন্তু সেই ভয়ে দমে যাননি সেই তরুণী। পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত শুরু করে পাকিস্তানের বর্ডার মিলিটারি পুলিশ। মুজামিলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইতিমধ্যেই ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছে পুলিশ।   

  • Pakistan: সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের ‘পরামর্শকে’ খারিজ পাকিস্তানের

    Pakistan: সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের ‘পরামর্শকে’ খারিজ পাকিস্তানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল পাকিস্তানের (Pakistan) করাচিতে (Karachi) একটি হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। তারপরেই পাকিস্তানকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পরামর্শ দেয় ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (Ministry of External Affairs)। ভারতের সেই মন্তব্যকে খারিজ করল পাকিস্তান।   

    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী (Arindam Bagchi) বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, “আমরা সম্প্রতি করাচিতে মন্দিরে ভাঙচুরের বিষয়ে জানতে পেরেছি। বার বার পাকিস্তানে আক্রান্ত হচ্ছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। বিষয়টির আমরা তীব্র নিন্দা করছি। পাকিস্তান সরকারকেও আমরা সেকথা জানিয়েছি। পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও অনুরোধ করেছি।”

    অরিন্দম বাগচীর এই মন্তব্যের পরেই পাকিস্তান এক বিবৃতি জারি করে বলে, তারা ভারতের এই মন্তব্যকে খারিজ করছে। এরপর ফের ভারতে মুসলিম নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করার পরামর্শ দেয় পাকিস্তান।  

    অপরদিকে, নূপুর শর্মার মন্তব্যের বিষয়েও এদিন নিজের অবস্থান স্পষ্ট করল ভারত সরকার। এই বিষয়ে ভারতের স্পষ্ট বক্তব্য, ভারত সরকারের সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত মন্তব্য গুলিয়ে ফেলাটা ঠিক নয়। আইনগতভাবে যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নূপুর শর্মাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন নেবে। কিন্তু, সেটা সম্পূর্ণই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

    সম্প্রতি দুই প্রাক্তন বিজেপি নেতা হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন। তারপরেই মুসলিম দেশগুলি ভারতের সমালোচনা করে। পাকিস্তানও ভারতকে সংখ্যালঘু নিরাপত্তা নিয়ে ‘জ্ঞান’ দেওয়ার চেষ্ঠা করে। তার কিছুদিন পরেই পাকিস্তানের মুখ পুড়িয়ে দুষ্কৃতীরা হিন্দু মন্দিরে হামলা চালায়। আর তার প্রেক্ষিতেই পাকিস্তানকে ‘সংখ্যালঘু নিরাপত্তা’ নিয়ে খোঁচা দেয় ভারত।  
     
    প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার পয়গম্বরকে নিয়ে করা মন্তব্যে ইসলামিক দেশগুলিতে সমালোচনার মুখে পড়তে হয় ভারতকে। আরব দেশগুলি ভারতের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে। সেই স্রোতে গা ভাসায় পাকিস্তানও। কিন্তু ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অন্যদেশের হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না। সাফ জানিয়ে দিল দিল্লি।

    ইসলামিক দেশগুলোর হস্তক্ষেপ যে কোনও ভাবেই বরদাস্ত করা হবে না, তা কার্যত স্পষ্ট করল নয়াদিল্লি। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী সাংবাদিক বৈঠকে জানান,”যে ট্যুইট ও কমেন্টগুলি করা হয়েছে, তা সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন নয়। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মহল ব্যবস্থা নিয়েছে।”

    পয়গম্বর সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যে জেরে বিজেপি ইতিমধ্য়েই নূপুর শর্মা ও নবীনকুমার জিন্দালকে দল থেকে সাসপেন্ড করেছে। পাশাপাশি, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। কিন্তু, সেই অনভিপ্রেত ঘটনার দোহাই দিয়ে অন্যান্য দেশ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে, তা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। এই বিষয়টি কড়া ভাষায় জানিয়েছে মোদি সরকার।    
     
    এর মধ্যেই ভারত সফরে এসেছেন ইরানের বিদেশ মন্ত্রী হোসেন আমির আবদোল্লাহিয়াঁ। দিল্লিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদি, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং শীর্ষ আমলাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত কাল রাতে ইরানের মন্ত্রী টুইটারে লেখেন, “দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত করার জন্য আলোচনায় বসেছে দুই দেশ।  তেহরান এবং দিল্লি ধর্ম ও ইসলামের পবিত্রতাকে শ্রদ্ধা আর কোনও রকম বিতর্কিত মন্তব্য থেকে দূরে থাকার বিষয় সম্মত। এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর।”

    এরপরেই অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ নিয়ে ভারতের কড়া বার্তায় বিষয়টি থেকে খানিকটা পিছিয়ে আসে ইরানও। ভারত বার্তা দেওয়ার পর এই নিয়ে নতুন কোনও মন্তব্য করেনি ইরান। 

     

  • Imran Khan: ফের ভারত-স্তুতি ইমরানের! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে শাহবাজ সরকারকে তোপ ‘কাপ্তান’-এর

    Imran Khan: ফের ভারত-স্তুতি ইমরানের! জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে শাহবাজ সরকারকে তোপ ‘কাপ্তান’-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে (Pakistan) এক ধাক্কায় প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম ৩০ টাকা বেড়ে যাওয়ায় দেশের বর্তমান প্রশাসককে একহাত নিলেন ইমরান খান (Imran Khan)। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে পাকিস্তানে পেট্রোলের নয়া দাম কার্যকর হয়েছে। এ নিয়ে শেহবাজ শরিফের সরকারের সমালোচনা করেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। এপ্রসঙ্গে ফের একবার ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন ‘কাপ্তান’। কেন্দ্রের পেট্রল-ডিজেলের দাম কমানোর উদ্যোগের তারিফ করেন তিনি। 

    ইমরানের দাবি, আমেরিকার চাপের মুখে ভারত সরকার নতিস্বীকার না করে সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে। এ পদক্ষেপ সে দেশের স্বার্থে প্রয়োজনীয়। তাঁর কথায় কোয়াডের অন্তর্ভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে কম দামে তেল কিনছে ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপের মুখে মাথা নোয়ানি তারা। এতে ভারতের সাধারণ মানুষের অনেক সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, “আমার সরকারও একই ধরনের কাজ করছিল। সাধারণ মানুষকে সাহায্য করবে এমন বিদেশ নীতি অত্যন্ত জরুরি।” 

    [tw]


    [/tw]

    বর্তমানে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ বলে দাবি ওয়াকিবহাল মহলের। এই পরিস্থিতিতে শাহবাজ শরিফের সরকারকে কটাক্ষ করে ইমরানের সংযোজন, “আমার সরকার পাকিস্তানের জনসাধারণের স্বার্থকে গুরুত্ব দিত। আর বর্তমান সরকার বিদেশি শক্তির সামনে মাথা নত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”

    এই মুহূর্তে পাকিস্তানে লিটার প্রতি পেট্রল বিকোচ্ছে ১৭৯.৮৬ টাকায়। ওই দেশে কেরোসিনের দাম (প্রতি লিটারে) ১৫৫.৫৬ টাকা। লাইট স্পিড ডিজেলের দাম (প্রতি লিটারে) ১৪৮.৩১ টাকা।

    [tw]


    [/tw]

    পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন যে সেদেশের সরকার পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম প্রতি লিটার ৩০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাম্প্রতিক টালমাটাল পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার (IMF)-এর সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান। এর পরেই এই বিশাল মূল্যবৃদ্ধি ফের পাক অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    পাকিস্তানের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার প্রচেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হয়েছে। গত সপ্তাহে কাতারের রাজধানীতে শুরু হওয়া পাকিস্তান ও আইএমএফ আলোচনার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ভর্তুকি। বর্তমান সরকার ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্যাকেজের মধ্যে বাকি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পেতে আগ্রহী বলে খবর। যদিও মুদ্রাস্ফীতি সংশোধিত না হওয়ায় চুক্তিতে এগোয়নি আইএমএফ।

    এমনকী আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের সঙ্গে আলোচনা ব্যর্থ হওয়ার পর আন্তর্জাতিক বাজারে মার্কিন ডলারের নিরিখে পাকিস্তানের টাকার দাম বৃহস্পতিবার কমেছে অনেকটাই। প্রায় ঐতিহাসিক রেকর্ডও বলা চলে।  

  • Japanese man become a dog : এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    Japanese man become a dog : এ কেমন শখ! মানুষ থেকে কুকুর হল জাপানি যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক- মানুষ স্বপ্নপূরণের জন্য জীবনে কি কি না করে থাকেন। কেউ বেশি সুন্দর হওয়ার জন্য মুখে বা শরীরে প্লাস্টিক সার্জারি করান। আবার কারোর শখ থাকে পুরো শরীর জুড়ে ট্যাটু করানোর। তবে কখনও কি এমন শখের কথা শুনেছেন যে, মানুষ কুকুর হতে চায়! সম্প্রতি এমনটা ঘটেছে জাপানের টোকিও শহরে। টোকো নামে এক জাপানি যুবক স্বপ্ন দেখতেন তিনি কুকুর হবেন। অবশেষে স্বপ্নপূরণ। 

    হুবহু কুকুরের মতো দেখাবার জন্য জেপেট (Zeppet) নামক পোশাক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। তাঁদের দিয়ে বানানো হয় একটি কস্টিউম। যার দাম ১২লক্ষ টাকা।  টোকোর শর্ত ছিল, দাম যাই হোক, পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে, খুব ভাল করে দেখলেও কেউ বুঝতে না পারে এটি কুকুর না মানুষ। তিনি নিজেকে কুকুরের একটি প্রজাতি ‘কলি’র (Collie) মতো ভাবে দেখতে চান।

    জাপানের বিনোদন হাউসগুলোর জন্য পোশাক তৈরি করে জেপেট ( Zeppet)। বহু  মূর্তিও তৈরি করেছে তারা।  জাপানের বিখ্যাত ম্যাসকট চরিত্রের পোশাকও তাদেরই তৈরি। তাই এই সংস্থার সঙ্গেই যোগাযোগ করেন টোকো। এই নতুন ধরনের কুকুরের পোশাক তৈরির জন্য তাদের সময় লাগে ৪০ দিন।

     কলি নামক এই প্রজাতি বেছে নিয়েছেন কেন?  এই প্রশ্নের জবাবে টোকো বলেন, “আমার প্রিয় পোষ্য হল কুকুর। আমি বরাবরই কুকুর ভালবাসি। কলি হল লম্বা লোমওয়ালা কুকুর। এই কুকুরটির পোশাক পরলে বিভ্রান্তি হতে পারে। লম্বা লোম থাকায় কুকুর না মানুষ সহজে বোঝা যাবে না। তাই আমি কলি নামক এই প্রজাতিটাই বেছে নিই।”

    কুকুরের পোশাক পরে ট্যুইটারে নিজের ছবিও শেয়ার করেছেন টোকো।  সেই ছবি এখন ভাইরাল। তাঁকে নিয়ে চর্চা নেটিজেনদের মধ্যে। তাঁর এই নতুন অবতার দেখে অবাক বিশ্ববাসী। এরকম আজব কাণ্ড দেখে সবার মনে একটাই প্রশ্ন এরকম শখও থাকে মানুষের? 

     

LinkedIn
Share