Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    Nikhat Zareen: সোনার মেয়ে জারিনকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে (World Boxing Championship) সোনা জিতে ইতিহাস গড়লেন ভারতের নিখাত জারিন। বৃহস্পতিবার আয়োজিত ফাইনাল ম্যাচে থাইল্যান্ডের জিটপং জুটামাসকে (Jitpong Jutamas)৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে জয়লাভ করেন নিখাত জারিন (Nikhat Zareen)। এই টুর্নামেন্টে ৫২ কেজি বিভাগে অংশগ্রহণ করেছিলেন নিখাত। আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেশের হয়ে সোনাজয়ের জন্য নিখাতকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।

    [tw]


    [/tw]

    ইস্তানবুলে আয়োজিত বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে দেশকে পদক এনে দেওয়ার জন্য নিখাতকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ট্যুইট বার্তায় মোদি বলেন,’নিখাতের জন্য দেশবাসী গর্বিত। তাঁর জীবনে আরও সাফল্য আসুক।’ এই আসরেই ৫৭ কেজি বিভাগে মনীষা মোন এবং ৬৩ কেজি বিভাগে পরভিন হুডা ব্রোঞ্জ পেয়েছেন। তাঁদেরকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অভিষেকেই রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন নিখাত। তেলেঙ্গানার মেয়ে তিনি। ব্রাজিলের ক্যারোলিন ডে আল্মিডাকে উড়িয়ে ফাইনালে উঠেছিলেন ২৫ বছরের ভারতীয় কন্যা। ফাইনালে তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন থাইল্যান্ডের জিটপং। চূড়ান্ত লড়াইয়ে নিখাতের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি তাঁর প্রতিপক্ষ। ৫-০ ফলে জেতেন নিখাত। গোটা লড়াই চলাকালীন নিখাত জারিনের কর্তৃত্ব ছিল একেবারে চোখে পড়ার মতো। বিপক্ষ বক্সারকে ডানহাতে জ্যাব করে তিনি প্রথম বাউট শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

    [tw]


    [/tw][tw]


    [/tw]

    বিগত কয়েক বছর ধরেই নিখাতের পারফরম্যান্স নজরকাড়া। ২০১৯ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে তিনি ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। নিখাত ভারতের পঞ্চম মহিলা বক্সার যিনি বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে সোনার পদক জয় করলেন। বক্সিং কিংবদন্তী মেরি কম এই চ্যাম্পিয়নশিপ ৬বার জয় করে রেকর্ড কায়েম করেছেন। মেরি কম ছাড়াও সরিতা দেবী, জেনি আরএল এবং লেখা সি সোনার পদক জয় করেন। 

    পেশায় ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অফিসার নিখাতকে হারিয়ে টোকিও ওলিম্পিকসের টিকিট অর্জন করেছিলেন মেরি কম। হারলেও সেই বাউটে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন নিখাত। বৃহস্পতিবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের আঙিনায় সোনা জয় নিখাতকে কয়েক কদম এগিয়ে দিল।  এবার লক্ষ্য প্যারিস অলিম্পিক। সেখানে সাফল্য পেলেই নিখাতের বৃত্ত সম্পন্ন হবে।

     

  • Asia Cup Hockey 2022: এশিয়া কাপ হকিতে জাপানকে হারিয়ে ব্রোঞ্জ জয় ভারতের

    Asia Cup Hockey 2022: এশিয়া কাপ হকিতে জাপানকে হারিয়ে ব্রোঞ্জ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার জাকার্তায় জাপানকে ১-০ গোলে হারিয়ে এশিয়া কাপ হকিতে (Asia Cup Hockey 2022) ব্রোঞ্জ পদক জিতে নিল ভারতীয় হকি দল (Indian Hockey team)। মঙ্গলবার সুপার ফোরে দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে ৪-৪ ড্রয়ের পরে জাপানকে পরাজিত করে গতবারের চ্যাম্পিয়নরা।

    সাত মিনিটের শুরুতেই রাজকুমার পালের হাত ধরেই ম্যাচের প্রথম গোল আসে। এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই ভারতীয় খেলোয়াড়দের আক্রমণাত্মকভাবে খেলতে দেখা যায়। উত্তম সিং, রাজকুমার পালের জন্য সুযোগ করে দিতে জাপানের গোলরক্ষক তাকাশি ইয়োশিকাওয়াকে সুন্দরভাবে ঠেলে দিয়েছিলেন।তারপর তিন মিনিট পরে, ভারতীয়রা দুটি পরপর পেনাল্টি কর্নার পায় কিন্তু গোলে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়।

    প্রথম কোয়ার্টারের শেষের সাত মিনিটে জাপান সমতায় আসার অনেক চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত ভারতীয় দল লিডে থাকতে পেরেছিল। একটি গোলে পিছিয়ে থেকেও জাপান আক্রমণ চালিয়ে যায় এবং ২০তম মিনিটে পরপর দুটি পেনাল্টি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি। দ্বিতীয় কোয়ার্টারে জাপান এবং ভারত উভয়েরই আরও কয়েকটি সুযোগ ছিল কিন্তু উভয় দলই ব্যর্থ হয়।

    জাপান পরে আক্রমণ করতে এসেছিল এবং দ্রুত পরপর আরও দুটি পেনাল্টি কর্নার পেয়েছিল জাপান, কিন্তু ভারতীয়দের প্রতিরোধে গোলের মুখ খুলতে ব্যর্থ হয় জাপান। এরপরে ভারতের কাছেও গোলের সংখ্যা বাড়ানোর সুবর্ণ সুযোগ ছিল। কিন্তু রাজকুমার, এসভি সুনীলের ক্লোজ কোয়ার্টার থেকে শট করলে তা ব্যর্থ যায়।

    শেষ দুটো কোয়ার্টারে জাপান ভারতের সমতায় আসার প্রাণপণ চেষ্টা করলেও বীরেন্দ্র লাকরার দল প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল। ৪৮তম মিনিটে জাপান পরপর তিনটি পেনাল্টি কর্নার পায় কিন্তু ভারতীয় ব্যাকলাইন লঙ্ঘন করতে পারেনি তারা। ৫১তম মিনিটে জাপান আরেকটি পেনাল্টি কর্নার অর্জন করে, কিন্তু ভারতীয়রা আবারও সেই সুযোগ ব্যর্থ করে দেয়। বাকি ম্যাচে জাপান কঠোরভাবে চাপ দিলেও ভারতীয়রা তাদের এক গোলের লিড সফলভাবে রক্ষা করতে সক্ষম হয়। পরের ম্যাচে মুখোমুখি হবে মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া।

  • Thomas Cup: প্রথমবার জয়ী টমাস কাপ জিতে ইতিহাস রচনা ভারতের, বিজয়ীদের ফোন প্রধানমন্ত্রীর

    Thomas Cup: প্রথমবার জয়ী টমাস কাপ জিতে ইতিহাস রচনা ভারতের, বিজয়ীদের ফোন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিদাম্বি শ্রীকান্তের (Kidambi Srikanth) শটটা বিপক্ষের কোর্টে আছড়ে পড়ার পরেই ভারতীয় খেলোয়াড়রা ছুটে এলেন। অবিশ্বাস্য মুহূর্ত তাইল্যান্ডের ব্যাংককে। বিশ্বসেরা ভারত। তারপরে ভারতের জাতীয় সঙ্গীতে গমগম করে উঠল ব্যাংকক। ফাঁকা পেলেই গোটা স্টেডিয়ামে আওয়াজ, ভারত মাতা কি জয়। বাজছে ঢোল, তালে তালে জন-গণ-মন। সত্যিই এটা ব্যাংকক তো? নাকি দিল্লি বা কলকাতা? বোঝা যাচ্ছিল না। 

    ব্যাডমিন্টনে সোনার দিন ভারতের। প্রথমবার টমাস কাপ (Thomas Cup) জিতে ইতিহাস গড়লেন শ্রীকান্তরা। ব্যাডমিন্টনের বিশ্বকাপ বলা যায় টমাস কাপকে। টমাস কাপের ৭৩ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার জিতল ভারত। অলিম্পিক্স, এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ গেমস, বিশ্ব ব্যাডমিন্টন, সব জায়গায় পদক থাকলেও এই একটি প্রতিযোগিতায় কিছুতেই দাপট দেখাতে পারছিল না ভারত। সেই অভাব মিটে গেল রবিবার, প্রথমবার ফাইনালে উঠেই চ্যাম্পিয়ন হল দেশ। ব্যাংককের নোনথাবুড়ির ইম্প্যাক্ট অ্যারেনাতে ফাইনালে পরিষ্কার ৩-০ ব্যবধানে উড়িয়ে দিল ১৪ বারের বিজয়ী ইন্দোনেশিয়াকে।

    প্রথম ম্যাচে লক্ষ্য সেন (Lakshya Sen) প্রথম গেমে পিছিয়ে পড়েও জেতেন। প্রথম গেমে ৮-২১ ব্যবধানে হেরে যান লক্ষ্য। বলা যায় জিনটিং উড়িয়ে দিয়েছিলেন তাঁকে। কিন্তু সেখান থেকে দেখা গেল মরিয়া লড়াই। গ্যালারি থেকে ‘ভারত মাতা কি জয়’ চিৎকার উদ্বুদ্ধ করছিল লক্ষ্যকে। তাঁর মরিয়া লড়াই দেখা গেল শেষ দু’টি গেমে। লক্ষ্যর নাছোড় মনোভাবই জয় এনে দিল ভারতকে। খেলার ফল ৮-২১, ২১-১৭, ২১-১৬। ফিরে আসার লড়াই দেখালেন লক্ষ্য। তাঁর জয় চাগিয়ে দিল চিরাগদের (Chirag Shetty)।

    দ্বিতীয় ম্যাচ ছিল ডাবলসের লড়াই। চিরাগ শেট্টি এবং সাত্ত্বিকসাইরাজ (Satwiksairaj) মুখোমুখি হয়েছিলেন মহম্মদ এহসান এবং সুকামুলিয়োর। লক্ষ্যর মতো চিরাগরাও প্রথম গেম হেরে পিছিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু হার মানেননি তাঁরা। শেষ পয়েন্ট পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারত জেতে ১৮-২১, ২৩-২১, ২১-১৯ ফলে। তৃতীয় ম্যাচে নেমেছিলেন শ্রীকান্ত। আশা-ভরসা ছিল তাঁর উপরেই। টানা তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জিতলেন শ্রীকান্ত। বিশ্বের আট নম্বর জোনাথন ক্রিস্টিকে হারালেন তিনি। তৃতীয় ম্যাচে কিদম্বি শ্রীকান্ত জিতলেন ১৫-২১, ২২-২০ পয়েন্ট। পাঁচ ম্যাচের বাকি দুটির আর প্রয়োজন হয়নি।

    ৪৩ বছর পর সেমিফাইনালে পা রাখা, তারপর ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনাল খেলতে নামা, এবং সেখানে ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন, গতবারের চ্যাম্পিয়ন এবং প্রতিযোগিতার ফেবারিট ইন্দোনেশিয়াকে, পাঁচ ম্যাচের লড়াইয়ে প্রথম তিন ম্যাচেই উড়িয়ে দিয়ে। সত্যিই স্বপ্নের মতো লাগছে। টমাস কাপকে বলা যেতে পারে ছেলেদের ব্যাডমিন্টনের বিশ্বকাপ, তাই ইন্দোনেশিয়া-কে হারিয়ে এই জয় ৮৩-তে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে কে হারিয়ে ক্রিকেটে প্রথম বিশ্বজয়ের সমতুল্য বা ব্যাডমিন্টনে তার চেয়েও অনেক বেশি। 

    একটা সময় ছিল যখন ভারতকে টমাস কাপের যোগ্যতা অর্জন করতেই অনেক কষ্ট করতে হত। কিন্তু গত কয়েকবছরে সেই ছবিটা বদলেছিল। কিন্তু সাফল্য কোনওবারই ধরা দিচ্ছিল না। ইন্দোনেশিয়া, জাপান, চিন, মালেশিয়া, ডেনমার্ক, ব্যাডমিন্টনের ‘বড়দা’দের কাছে কুলীন হয়েই থাকতে হচ্ছিল ভারতকে।

    কিন্তু এবার কোয়ার্টার ফাইনালে পাঁচবারের বিজয়ী মালয়েশিয়াকে হারিয়ে, সেমিফাইনালে প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি অংশ নেওয়া ডেনমার্ককে হারিয়ে, যে দলে ছিলেন টোকিয়ো অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী তথা এই মুহূর্তে বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ভিক্টর অ্যাক্সেলসেন, আর ফাইনালে ব্যাডমিন্টনের ‘অস্ট্রেলিয়া’, ইন্দোনেশিয়াকে হারিয়ে, কিদম্বি শ্রীকান্ত, লক্ষ্য সেনরা দেখিয়ে দিলেন, তাঁরাও কোনও অংশে কম নন। 

    খেলা শেষে বিজয়ী দলের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কথা বলেন প্রত্যেক সদস্যের সঙ্গে। সকলকে অনুপ্রাণিত করেন। বিজয়ী দলকে ১ কোটি আর্থিক পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

    ভারতীয় ছেলেদের এই জয় ব্যাডমিন্টনকে এক নতুন মাত্রায় পৌঁছে দিল। লক্ষ্য কিদম্বি দেখিয়ে দিলেন ব্যাডমিন্টনে তাঁরাও বিশ্বশাসন করতে পারেন। শুধু ভারতীয় ব্যাডমিন্টন নয়, ভারতীয় ক্রীড়ার ইতিহাসে আজকের দিনটা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। 

  • IPL 2022: করোনায় সংক্রামিত মিচেল মার্শ, ভর্তি হাসপাতালে

    IPL 2022: করোনায় সংক্রামিত মিচেল মার্শ, ভর্তি হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি ক্যাপিটালসের (Delhi Capitals) জন্য খারাপ খবর। দলের অস্ট্রেলীয় অলরাউন্ডার মিচেল মার্শের (Mitchell Marsh) শরীরে করোনা(corona positive) সংক্রমণ ধরা পড়েছে। সূত্রের খবর, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হতে পারে। তাঁর শরীরে করোনার কিছু উপসর্গ রয়েছে। 

    সোমবার রাতে এমনটাই জানান হল দিল্লি ক‍্যাপিটালসের পক্ষ থেকে। এছাড়াও দিল্লির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘দিল্লি দলের বেশ কিছু সদস‍্য করোনায় আক্রান্ত। তাঁদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। এবং তাঁরা কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।’  

    এর আগে দিল্লির দলটির ফিজিও প্যাট্রিক ফারহার্ট করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। রবিবার বাকিদের দ্বিতীয় আরটিপিসিআর টেস্ট (RT-PCR) রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও মার্শের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। আপাতত তিনি আইসোলেশনে (covid isolation) রয়েছেন। কমপক্ষে আগামী ১০ দিন মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে মার্শকে। এই মুহূর্তে দিল্লির দলটিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪।

    এর ফলে, বুধবার দিল্লি ক্যাপিটালস-পঞ্জাব কিংস ম্যাচ (DC vs PBKS) অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে আইপিএল নিয়েও। গত মরশুমেও ভারতেই শুরু হয়েছিল আইপিএল। মাঝপথে বিভিন্ন দলের ক্রিকেটার ও সদস্যদের করোনা ধরা পড়ায় স্থগিত করে দিতে হয় এই এই টুর্নামেন্ট। পরবর্তী পর্ব অনুষ্ঠিত হয় সংযুক্ত আবর আমিরশাহীতে। কোভিডের কারণেই এবার বিভিন্ন শহরে আইপিএল (IPL 2022) না করে মহারাষ্ট্রে আইপিএল-এর লিগের ম্যাচ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই (BCCI)।    

     

  • IPL 2022: আইপিএলে ফিরছে সমাপ্তি অনুষ্ঠান, দরপত্র চাইল বিসিসিআই

    IPL 2022: আইপিএলে ফিরছে সমাপ্তি অনুষ্ঠান, দরপত্র চাইল বিসিসিআই

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল (Tata IPL 2022) প্রেমীদের জন্য খুশির খবর, ফিরছে এই মেগা টুর্নামেন্টের সমাপ্তি অনুষ্ঠান (IPL closing ceremony)। কোভিড সংক্রমণের (Covid-19) কারণে গত দু’বছর আইপিএল-এর উদ্বোধনী ও সমাপ্তি অনুষ্ঠান হয়নি। তবে এবার সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকায় বিসিসিআই (BCCI) এই টুর্নামেন্টের সমাপ্তি অনুষ্ঠান আয়োজনে আগ্রহী। অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে বিসিসিআই।

    আইপিএল ২০২২ (IPL 2022)-এর গ্রুপ পর্বের ম্যাচ হচ্ছে মহারাষ্ট্রে, সেখানে মুম্বই এবং পুনে হোস্ট শহর। কোভিড বিধিনিষেধের (Covid restrictions) কারণে সীমিত সংখ্যক দর্শককে স্টেডিয়ামে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্লে অফ হওয়ার কথা রয়েছে কলকাতায়। আর ফাইনাল হবে আহমেদাবাদে। বর্তমানে প্রতিটি রাজ্যেই করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেকারণে টুর্নামেন্টের সমাপ্তি অনুষ্ঠান আয়োজনে উদ্যোগী হয়েছে বিসিসিআই।

    সূত্রের খবর, অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ করার জন্য স্বনামধন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংস্থাগুলির কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করেছে বিসিসিআই। ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত দরপত্র জমা দেওয়া যাবে। আহমেদাবাদের (Ahmedabad) নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে (Narendra Modi stadium) আইপিএলের ফাইনাল (IPL final) হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে সেখানেই হবে সমাপ্তি অনুষ্ঠান।

     

  • Harbhajan on Symonds Death: “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে বন্ধু”, সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হরভজন

    Harbhajan on Symonds Death: “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে বন্ধু”, সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হরভজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের অকালমৃত্যুতে শোক প্রকাশ করলেন হরভজন সিং। বললেন, “খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে”।

    অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের ক্রিকেট জীবনের প্রসঙ্গ উঠলেই অবধারিতভাবেই চলে আসে হরভজন সিংয়ের নাম। কথা ওঠে বিতর্কিত ‘মাঙ্কিগেট’ বিতর্ক নিয়ে। যার জেরে একটা সময়ে মুখ দেখাদেখি বন্ধ ছিল সাইমন্ডস এবং ভাজ্জির। সেই অধ্যায় পেরিয়ে সেখান থেকে ২০১১ সালে আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলার সময় একই ড্রেসিং রুম ভাগ করে নেওয়া। দুই ক্রিকেটারের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের ইতিহাস ক্রিকেট-বিশ্বে একটা আলাদা মাত্রা বহন করে। 

    রবিবার ভোররাতে গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের। অস্ট্রেলিয়া পুলিশ সূত্রের খবর, রবিবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা নাগাদ অস্ট্রেলিয়ার টাউন্সভিলে দুর্ঘটনাগটি ঘটে। হার্ভে রেঞ্জ রোডের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় অ্যালিস রিভার ব্রিজের কাছে বাঁক নেওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায় সাইমন্ডসের গাড়ি। সাইমন্ডস এবং তাঁর এক সহযাত্রীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। অজি তারকার প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট বিশ্ব। শোকজ্ঞাপন করেছেন হরভজনও। 

    অজি অল-রাউন্ডারের মৃত্যুতে ভারতের প্রাক্তন স্পিনার ট্যুইটে লেখেন, ‘অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে। পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি সমবেদনা জানাই। আত্মার শান্তি কামনা করি।’ 

    [tw]


    [/tw]

    পরপর দুবারের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন অ্যান্ড্রু। কেরিয়ারে সফলতা যেমন দেখেছেন, বহু বিতর্কের মুখেও পড়েছে। একসময় হরভজন সিং- এর সঙ্গেই ‘মাঙ্কিগেট’ বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ভাজ্জির সঙ্গে সম্পর্কের অবনতিও হয় তার। কিন্তু আইপিএলের সৌজন্যে হয়ে ওঠেন পরম বন্ধু। আইপিএলে সাইমন্ডসের সঙ্গে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে খেলতেন হরভজন। সেই সময়ে দু’জনে একে অপরের কাছে আসেন। একসঙ্গে খানাপিনা, আড্ডা সবই হত। 

    এই প্রসঙ্গে ভাজ্জি নিজেই বলেন, “আমাদের অনেক ইতিহাস আছে। আমাদের দু’জনকে এক ড্রেসিংরুমে রাখার জন্য আইপিএল এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ধন্যবাদ। আইপিএলের জন্যেই আমি এমন একজন সুন্দর মানুষকে কাছ থেকে চেনার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমরা খুব ভালো বন্ধু হয়েছিলাম।’ 

    তিনি আরও বলেন, “আমরা একসাথে বসতাম, ড্রিংক করতাম, হাসি-মজা করতাম, অনেক গল্প করতাম। ও এমন একজন ছিল, যাকে আমি আড়াইটের সময়ে ফোন করে বলতে পারতাম, আরে বন্ধু তুমি কি করছ, চলো দেখা করি এবং ও দেখা করতে রাজিও হত।” 

    গত একবছরে তিন প্রাক্তন ক্রিকেটারকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট বিশ্ব।  

  • Virat Kohli: ‘ব্যাড প্যাচ’ কাটিয়ে উঠবেন, নিশ্চিত ভক্তরা, নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে বিরাটকে

    Virat Kohli: ‘ব্যাড প্যাচ’ কাটিয়ে উঠবেন, নিশ্চিত ভক্তরা, নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে বিরাটকে

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: একটা সময় ছিল যখন বিরাট কোহলি ক্রিকেটের বাইশ গজে রাজত্ব করতেন এবং কেউ তাঁর ফর্মের ধারে কাছেও পৌঁছতে পারতেন না। অন্যান্য ব্যাটাররা তখন বিরাটের থেকে কয়েক হাজার মাইল পিছনে থাকতেন। বোলারদের কাছে তখন বিরাট কোহলিকে বল করা দুঃস্বপ্নের সামিল ছিল। এমনকী, বিশ্বের সেরা বোলারদেরও কোনওরকম রেয়াত করতেন না তিনি। 

    এতটাই ছিল তাঁর আধিপত্য, ক্রিকেট দুনিয়ায় তাঁর নামই হয়ে গিয়েছিলে ‘কিং কোহলি’। কোনও কথার কথা নয়। বিরাটের চওড়া ব্যাট থেকে এসেছে একের পর এক দৃষ্টান্তকারী ইনিংস। একাধিক রেকর্ড ভেঙেছেন এবং গড়েছেন। এমনকী, বলা হচ্ছিল যে, সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড যদি কেউ ভাঙতে পারেন, তা করে দেখাতে পারেন শুধু একমাত্র বিরাটই। 

    কিন্তু, ২০১৯ সাল থেকে বিরাট-ফর্মে ছন্দপতন ঘটতে শুরু করে। যত সময় গড়িয়েছে, বিরাটের ‘ব্যাড প্যাচ’ খারাপ থেকে খারাপতর হয়েছে। প্রায় তিন বছর হতে চলল। বর্তমানে ছন্দের ধারেকাছে নেই বিরাট। একদা বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটারের ফর্ম তাঁর কেরিয়ারের তলানিতে এসে ঠেকেছে। যে বিরাটের ছোঁয়ায় সবকিছুই সোনায় পরিণত হত, এখন পুরোটাই তা উল্টোস্রোতে বইছে। 

    তারকা ব্যাটারের এই খারাপ ফর্মে ভীষণই চিন্তিত তাঁর ভক্তরা। এমনিতেই, ভক্তদের প্রত্যাশার চাপ যে কোনও খেলোয়াড়ের ওপরই থাকে। সচিন তেন্ডুলকর থেকে সৌরভ গাঙ্গুলি– সকলেই ভক্ত-অনুরাগীদের প্রত্যাশার চাপ অনুভব করেছেন। কিন্তু, বিরাটের এই দুঃসময় যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, ততই অস্থির হচ্ছেন তাঁর অনুরাগীরা। কেউ কেউ তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, বিরাটের স্বর্ণযুগ শেষ। তিনি আর সেই ফর্ম ফেরত পাবেন না। অনেকের ধারণা, তিনি মানসিকভাবে যে কাল্পনিক নির্বাসনে গিয়েছেন সেখান থেকে ফিরে আসছেন না।

    এটা নয় যে, বিরাট নিজে চিন্তিত নন, বা তিনি নিজের ফর্মে ফেরার চেষ্টা করছেন না। নিজের পুরনো মেজাজ ফিরে পেতে কোনও কসুর রাখছেন না প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। কিন্তু, কোথাও কোনওকিছুই যেন ঠিকঠাক হচ্ছে না। কিছু একটা ক্লিক করছে না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পড়েছে, যে নিজের খারাপ ফর্ম দেখে নিজের প্রতি তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে ফেলছেন কোহলি। মনে মনে হয়ত ভাবছেন, খারাপ সময় কাটিয়ে ওঠার জন্য আর কী কী করা যেতে পারে!

    তবে, বিরাট-পতনের কারণ কী হতে পারে? অন্তত সাধারণ চোখে তিনটি সম্ভাব্য কারণের দেখা মিলছে, যা থেকে বোঝা যাবে, কেন কোহলি এক অদৃশ্য শৃঙ্খলে বাঁধা পড়েছেন। প্রথম কারণ হতে পারে যে– নিজের জন্য নয়, দর্শকদের জন্য খেলতে শুরু করেছেন বিরাট। কোভিড অতিমারীর সময়ে মাঠে দর্শক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা হওয়ার ফলে, অধিকাংশ ম্যাচই হয়েছে ফাঁকা স্টেডিয়ামে। দর্শকরা যে কোনও খেলোয়াড়ের অনুপ্ররেণা। কোহলিও ব্যতিক্রমী নন। হতে পারে, কোথাও গিয়ে দর্শকহীনতা তাঁর ফর্মে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। 

    এখন দর্শক আসতে শুরু করেছেন। ফলে, হতে পারে, দর্শকদের মনোরঞ্জনের কথা মাথায় ঘুরছে বিরাটের। আগে কোহলির ব্যাটিং দেখে মনে হত, তিনি নিজে উপভোগ করছেন। এখন দেখে মনে হয়, তিনি দর্শকদের জন্য কিছু করতে চাইছেন, নিজের জন্য নয়। আর এখান থেকেই হয়ত তাঁর মনে কোনও ভীতি তৈরি হয়েছে। না হলে, যে মানুষটা ইচ্ছেমতো বোলারদের সংহার করতেন, এখন কেমন একটা যেন কুঁকড়ে গিয়েছেন। যে মানুষটার সবচেয়ে বড় অস্ত্র ছিল তাঁর আত্মবিশ্বাস, তা এখন অনুপস্থিত।

    দ্বিতীয়ত, বিরাটের টাইমিং একেবারেই চোখে পড়ছে না। বিরাট চিরকাল ক্রিকেটীয় শট খেলার জন্য পরিচিত। তাতেই তিনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তাঁর সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল তাঁর নিখুঁত টাইমিং। যে কোনও বলের লাইন-লেংথ বিচার করতে বিশ্ব ক্রিকেটে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু, বর্তমানে সেটাই যেন হারিয়ে গিয়েছে। অধিকাংশ আউট হচ্ছেন টাইমিংয়ের গণ্ডগোলে। হয় কখনও আগে খেলছেন, কখনও বা দেরিতে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হচ্ছেন। কারণ, তিনি বলের লাইন-লেংথ বিচার করতে পারছেন না।

    তৃতীয়ত, বিরাটকে দেখে মনে হচ্ছে, নিজের ফর্ম নিয়ে তিনি ক্লান্ত। তা তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজে স্পষ্ট। একজন ক্রীড়াবিদের ক্ষেত্রে তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজ বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। বিরাটের জন্য এটা বড় ফ্যাক্টর। কারণ, বিরাটের লাফল্যের অন্যতম মূল উপাদান হল তাঁর আত্মবিশ্বাস। এখন সেই আত্মবিশ্বাসটাই ধাক্কা খেয়েছে। যা তাঁর বডি ল্যাঙ্গোয়েজে প্রকাশ পাচ্ছে। এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে একমাত্র বিরাটই পারেন। তাঁর ওপর সেই বিশ্বাস রেখেছেন তাঁর লক্ষ লক্ষ ভক্তরা। সকলে চাইছেন, ‘কিং কোহলি’-কে দেখতে। এখন বিরাটকে তাঁর নিজের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতে হবে। 

     

  • Virat Kohli: আইপিএলে অনন্য কীর্তি বিরাটের, ছুঁলেন এই মাইলস্টোন

    Virat Kohli: আইপিএলে অনন্য কীর্তি বিরাটের, ছুঁলেন এই মাইলস্টোন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL 2022) চলতি মরশুমের শুরু থেকেই একের পর হারের মুখ দেখতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের (RCB) ‘স্টার ব্যাটসম্যান’ বিরাট কোহলিকে (Virat Kohli)। শুক্রবার, পাঞ্জাব কিংসের (Punjab Kings) বিরুদ্ধে ম্যাচেও মাত্র ২০ রানে আউট হয়ে যান ভারতীয় ক্রিকেটের ‘অ্যাংরি ইয়াং ম্যান’।  

    তবে এত পরাজয়ের পরেও বিরাটের ঝুলিতে এল এক নতুন রেকর্ড (Record)।  বিরাটই প্রথম ব্যাটসম্যান যিনি আইপিএলের (IPL) ইতিহাসে সাড়ে ছয় হাজার (৬৫০০) রান করেছেন। আরসিবি-র ইনিংসের প্রথম ওভারেই হরপ্রীত ব্রারের বলে রান নিয়ে এই রেকর্ড গড়েন তিনি।

    [tw]


    [/tw]
     
    লিগের ইতিহাসেও সবচেয়ে বেশি রানের অধিকারী বিরাট। বিরাট কোহলি ছাড়াও আইপিএলে (IPL) ৬ হাজারের বেশি রান করেছেন একমাত্র শিখর ধাওয়ান (Shikhar Dhawan)। ডেভিড ওয়ার্নার ৫৮৭৬ রান নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের (Mumbai Indians) অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) ৫৮২৯ রান নিয়ে চার নম্বরে রয়েছেন। তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন প্রাক্তন সিএসকে ক্রিকেটার সুরেশ রায়না। 

    আইপিএল ২০২২-এ বিরাট কোহলি ১৩ ম্যাচে ১৯.৬৭ গড়ে ২৩৬ রান করেছেন। স্ট্রাইক রেট ছিল ১১৩.৪৬ এবং সেরা স্কোর ছিল ৫৮ রান। আইপিএলের চলতি মরশুমে ২২টি চার ও পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন কোহলি। আইপিএল ২০২২-এ এখনও পর্যন্ত তিনবার গোল্ডেন ডাকে আউট হয়েছেন বিরাট। চলতি মরশুমে কোহলির (Kohli) ব্যাটিং গড় ১৯.৬৭। 

    শুক্রবার বিরাটকে শর্ট অফ লেংথ ডেলিভারিতে আউট করেন রাবাদা। তখন সদ্য ৩৩ রান তুলতে পেরেছে আরসিবি। লক্ষ্য ছিল ২১০ রান। প্রথমেই আউট হয়ে যান বিরাট কোহলি। 

     

  • Hockey Stadium: ওড়িশায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সব থেকে বড় হকি স্টেডিয়াম

    Hockey Stadium: ওড়িশায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সব থেকে বড় হকি স্টেডিয়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হবে পুরুষদের হকি বিশ্বকাপ (Men Hockey World Cup)। তার আগেই ওড়িশার রৌরকেল্লায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের হকি স্টেডিয়াম (Hockey Stadium)। ২০২৩ সালের পুরুষদের হকি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হচ্ছে এই হকি স্টেডিয়ামটি। প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতে পারবেন। এছাড়াও স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক মানের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।  

    স্টেডিয়ামটি বিজু পট্টনায়েক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনলজির ক্যাম্পাসে ৩৫ একর জায়গায় নির্মিত হচ্ছে।  স্বাধীনতা সংগ্রামী বিরসা মুন্ডার নামে নামকরণ করা হয়েছে স্টেডিয়ামটির। মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক বলেন, ‘‘আমরা আবারও বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পাচ্ছি। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়।” ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর ও সুন্দরগড়কে বিশ্বকাপ হকি ২০২৩ আসরের আয়োজক করা হয়েছে। নতুন স্টেডিয়ামটি বিশ্বকাপের আগে তৈরি হয়ে যাবে। সুন্দরগড় জেলা হকি প্রতিভা অন্বেষণের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসাবে বিবেচিত হয়। দিলীপ তিরকে এবং সুনিতা লাকড়ার মতো খেলোয়াড় এখান থেকে উঠে এসেই হকিতে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন।  

    ওড়িশার ভুবনেশ্বর এবং রৌরকেল্লায় আগামী বছর ১৩-২৯ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে পুরুষ হকি বিশ্বকাপ। করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০১৮-র পর থেকে আর হকি বিশ্বকাপ হয়নি। ইতিমধ্যেই ১৫ হাজার আসন সংখ্যার কলিঙ্গ স্টেডিয়াম রয়েছে সেই রাজ্যে। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামকে আরও উন্নত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।  

    ওড়িশা ক্রিড়া দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “করোনা পরিস্থিতি, সাইক্লোন, বৃষ্টির মতো দূর্যোগের পরেও আমরা এই স্টেডিয়াম তৈরির কাজ অব্যাহত রেখেছি। প্রায় ২৫০ ইঞ্জিনিয়ার, ডিজাইনার, শ্রমিক এই স্টেডিয়াম তৈরির জন্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আশা করছি অক্টোবরের মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক মানের সবরকম সুবিধা পাওয়া যাবে এই স্টেডিয়ামে।”

    আরেক আধিকারিকের মতে, বিশ্ব হকিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে ওড়িশায় নির্মিত এই স্টেডিয়াম।

     

  • Virat Kohli: লেজেন্ড লেজেন্ডই থাকেন, কোহলির বিরাট প্রশংসা মহিলা ক্রিকেট অধিনায়কের

    Virat Kohli: লেজেন্ড লেজেন্ডই থাকেন, কোহলির বিরাট প্রশংসা মহিলা ক্রিকেট অধিনায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরাট কোহলির পাশে দাঁড়াল দক্ষিণ আফ্রিকার মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। ইদানিং বড় ম্যাচে রান পাচ্ছেন না ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। তবে তাতে হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই বলেই মনে করেন কোহলির এই মহিলা ভক্ত। কোহলি যে কোনও দিন তাঁর পুরানো ছন্দে ফিরতে পারেন বলেও মনে করেন ডেন ভ্যান নেইকার্ক।

    ভারতীয় ক্রিকেটের এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক বিরাট কোহলি। তাঁর ব্যাটের জাদুতে মুগ্ধ তামাম বিশ্বের ভক্তকুল। এক সময় তিনি ভারতীয় ক্রিকেটের অধিনায়ক ছিলেন। বাদ পড়েন খারাপ পারফরম্যান্সের কারণে। ২০১৯ সাল থেকে কোনও ম্যাচে বড় কোনও রান পাননি কোহলি। স্বাভাবিকভাবেই হতাশ হয়ে পড়েন বিরাটের ভক্তরা। আইপিএলেও আহামরি কোনও রান করতে পারেননি বিরাট। যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে ক্রীড়ামহলে। আইপিএলে বিরাটের শেষ ম্যাচেও মাত্র ৩৩ বলে ৩০ রান করেছেন তিনি। বিরাট এবং দলের ক্যাপটেন ফাফ ডু প্ল্যাসিস। তিনি করেছেন ৩৮ রান। মহীপাল রমরোর এবং দীনেশ কার্তিকের জুটিই কার্যত ব্যাটে ঝড় তোলেন। তাঁদের এই জুটির ব্যাটের জোরেই দলের রান বেড়ে দাঁড়ায় ১৭৩।  

    এমতাবস্থায় বিরাটের পাশে দাঁড়িয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক নেইকার্ক। টুইটে তিনি লেখেন, বিরাট কোহলি কীভাবে এই রান করল, তার কারণ খুঁজতে যেও না। বিষয়টাকে সহজ করেই দেখ। একজন লেজেন্ড চিরকালই লেজেন্ড থাকেন। সেটাই মেনে নাও। কোনও একটা খেলা, কোনও একটা মরশুমে কারও পারফরম্যান্স দেখে কাউকে বিচার করা ঠিক নয়। বিশেষত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে যাঁর লাগাতার ভালো রান।

    [tw]


    [/tw]

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বড় কোনও রান না পাওয়ায় সমলোচনা পিছু ছাড়েনি বিরাটের। ঘরে-বাইরে সর্বত্রই সমালোচনার শিকার হন তিনি। তাঁর পূর্বসূরী ক্রিকেটারদের অনেকেই বিরাটের অবসর নেওয়ার পক্ষে জোরালো সওয়াল করেন। তারপরেও অবশ্য হাল ছাড়েননি তিনি। এদিন পেলেন তারই প্রতিদান। দক্ষিণ আফ্রিকার মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়কের প্রশস্তি-সূচক টুইট।

     

LinkedIn
Share