Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Bengal Recruitment scam: জমিতে ফল-সবজি চাষ করে ২৬ কোটি টাকা আয়! প্রসন্নর জবাব মানছে না ইডি

    Bengal Recruitment scam: জমিতে ফল-সবজি চাষ করে ২৬ কোটি টাকা আয়! প্রসন্নর জবাব মানছে না ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকবছর ধরেই নিয়োগ দুর্নীতি (Bengal Recruitment scam) মামলার তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই মামলায় আগেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে মিডলম্যান প্রসন্ন রায়কে। দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছতে তাঁকে টানা জেরা করা হয়েছে। তাঁর সম্পত্তি খতিয়ে দেখে বিভিন্ন সংস্থা মিলিয়ে ২৬ কোটি ১ লক্ষ ৮৯ হাজার টাকার হদিশ পায় তদন্তকারীরা। এরপর এই টাকার উৎস কী তা জানতে চাওয়া হলে প্রসন্ন দাবি করেন, তিনি জমিতে চাষ করান। পেঁপে, ক্যাপসিকাম, টমেটো, কলা, বিনস, সর্ষে-সহ বিভিন্ন ফল ও সবজি চাষ হয় তাঁর জমিতে। আদালতে ইডির দেওয়া চার্জশিটে অন্তত তেমনই জানানো হয়েছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া প্রসন্ন রায় (Prasanna Roy) জানিয়েছেন এই সব ফসল চাষ করেই তিনি ২৬ কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। 

    ইডির দাবি (Bengal Recruitment scam)

    চার্জশিটে ইডির দাবি, প্রসন্নর যা জমি রয়েছে তাতে আদৌ কোনওদিন কোনও চাষই হয়নি। যে টাকা লেনদেন হয়েছে তা নিয়োগ দুর্নীতিরই। আদালতকে ইডি জানিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করতে নিজেকে চাষি সাজিয়েছেন প্রসন্ন রায় (Prasanna Roy)।  কিন্তু তাঁর সঙ্গে যুক্ত সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে চাষের কোনও তথ্য পাননি ইডি আধিকারিকরা। ইডি জানিয়েছে, আইন অনুযায়ী, কোনও সংস্থার অধীনে সর্বোচ্চ সাত কাঠা জমি রাখা যায়। প্রসন্নর নামে থাকা ৯১টি সংস্থার অধীনে সাত কাঠা করেই জমি রয়েছে। আইনের চোখ এড়াতেই এত সংস্থাকে ব্যবহার করা হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: ভর্তৃহরি মহতাব-কে লোকসভার প্রোটেম স্পিকার পদে নিয়োগ রাষ্ট্রপতির, জানুন তাঁর পরিচয়

    উল্লেখ্য, এসএসসি মামলায় (Bengal Recruitment scam) উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন প্রধান শান্তিপ্রসাদ সিংহের প্রসঙ্গে প্রসন্নের নাম উঠে এসেছিল। অভিযোগ, তিনি শান্তিপ্রসাদের ‘ঘনিষ্ঠ মিডলম্যান’। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও প্রসন্নের যোগাযোগ ছিল বলে জানা গিয়েছিল সিবিআই সূত্রে। নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি মামলার তদন্তে নেমে প্রসন্নের (Prasanna Roy) নাম পেয়েছিল সিবিআই। এরপর নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে ২০২২ সালের অগাস্টে প্রসন্ন রায়কে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার নিজের জেলায় সুকান্ত, তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন

    Sukanta Majumdar: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার নিজের জেলায় সুকান্ত, তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে প্রথম দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ফিরলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শুক্রবার সকালে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে মালদায় অংশগ্রহণ করার পর সড়কপথে বালুরঘাট যান সুকান্তবাবু। বুনিয়াদপুর ও গঙ্গারামপুর থেকেই দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া শুরু করেন। বর্ণাঢ্য মিছিলের আয়োজন করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব।

    তৃণমূলকে তুলোধনা (Sukanta Majumdar)

     সংবর্ধনা মঞ্চ থেকে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তৃণমূলকে তোপ দেগে বলেন, ভোটে হেরে গিয়ে জল ও লাইট বন্ধ করে মানুষের ওপর অত্যাচার করা বন্ধ করুন। যদি ভেবে থাকেন জল, আলো বন্ধ করে মানুষকে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করবেন তাহলে ভুল ভাববেন। কারণ, মানুষ তত বেশি  বিজেপিতে ভোট দেবেন। আর সুকান্ত মজুমদারকে বারবার জেতাবেন। এই লোকসভা ভোটে গঙ্গারামপুর তথা তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর গড়, সেখান থেকে আমি ১৮ টা ওয়ার্ডে লিড পাই। এমনকী তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর ওয়ার্ড থেকেও লিড পাই। সেই রাগে তৃণমূল গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে পথবাতি  ও বাড়ি বাড়ি পানীয় জল বন্ধ করে রেখেছিল। তৃণমূল হয়তো ভেবেছে জল, লাইট বন্ধ করে মানুষকে ভয় দেখিয়ে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করবে। আমি একটা কথা বলে দিচ্ছি জল, লাইট বন্ধ করে মানুষকে বিজেপিতে ভোট দেওয়া বন্ধ করতে পারবেন না। মানুষ তত বেশি বিজেপিকে ভোট দেবে।

    আরও পড়ুন: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    মন্ত্রী এই জেলার প্রতিটি মানুষ

    মন্ত্রী হবার পর প্রথম জেলায় ফিরে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমি জেলাবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করেছেন। আর আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আমি না মন্ত্রী এই জেলার প্রতিটি মানুষ। আপনারা আশীর্বাদ করেছেন বলেই এইটা সম্ভব হয়েছে। আমি জেতার পর জেলার উন্নয়ন করার কথা দিয়েছিলাম। আমি সেই উন্নয়নগুলো করব। আর থমকে যাওয়া কিছু কাজ রয়েছে ,সেগুলো আগে চালু করব। আপনারা শুধু আমার পাশে থাকুন।

    প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ড নিয়ে সরব সুকান্ত

    প্রশ্ন ফাঁসকাণ্ডে কাউকে রেয়াত নয়। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এই প্রসঙ্গ সুকান্ত মজুমদার বলেন,ইউজিসি নেট হবার পর আমাদের সরকার খুঁজে বের করেন প্রশ্ন ফাঁস করেছে কিছু লোক। তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হয়। বিহার পুলিশ কিছুজনকে গ্রেফতার করেছে। কারা এর সঙ্গে যুক্ত সেটা সবাই জানে। আমাদের শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন, যারা এই কাজ করেছে, তারা সবাই জেলে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তাল আমডাঙ্গা, লাঠি-বোমা-বন্দুকে রণক্ষেত্র এলাকা, আহত ৪

    North 24 Parganas: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তাল আমডাঙ্গা, লাঠি-বোমা-বন্দুকে রণক্ষেত্র এলাকা, আহত ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) আমডাঙার বোদাই গ্রাম পঞ্চায়েতের খুড়িগাছি গ্রামে তৃণমূলের সঙ্গে তৃণমূলের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় উভয়পক্ষের মোট চারজন আহত হয়েছেন। এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যদের উপর অপর আরেক গোষ্ঠী হামলা করেছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে নামানো হয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। প্রসঙ্গত শাসক দলের বিধায়ক নিজে এই গোষ্ঠী সংঘর্ষের কথা মানতে নারাজ। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।

    লাঠি, বোমা, বন্দুক নিয়ে সংঘর্ষ (North 24 Parganas)

    আমডাঙার (North 24 Parganas) বোদাই গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য রাকিবুল ইসলামের উপর আক্রমণ করে তৃণমূল নেতা তৈইব মস্তান। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে এলাকা রণক্ষেত্রের রূপ নিয়েছিল। দুই পক্ষের মধ্যে লাঠি, বোমা, বন্দুক নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছিল। আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে আমডাঙ্গা গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা করে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু অপর আরও দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁদেরকে স্থানান্তরিত করা হয় বারাসত জেলা হাসপাতালে।

    প্রতিবেশীদের বক্তব্য

    সংঘর্ষে আহত তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের প্রতিবেশী হিরামনি বিবি বলেছেন, “এলাকায় (North 24 Parganas) তৃণমূল নেতা তৈয়ব মস্তান নিজে কোনও কাজ করে না। কেবল তোলাবাজি করে খায়। দলের আড়ালে অসামাজিক কাজ-কর্ম করে। মহিলাদের কোনও সম্মান করেনা। ওর আতঙ্কে সকলে সন্ত্রস্ত। প্রতিবাদ করলে বাড়ি থেকে মা-বোনদের তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। হাটখোলার মুখে বাড়ি ওর, কেউ কিছু বলতে গেলে রাস্তায় ফেলে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। আজকে আমাদের ছেলেগুলিকে বেধড়ক মারধর করেছে। মারের আঘাতে গুরুতর জখম হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওদের কাছে পিস্তল, বোমা, বন্দুক থাকায় কেউ কিছু করতে সাহস পায়নি। পুলিশ ওদের কথা কাজ করে।”

    আরও পড়ুনঃ নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর! পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা বিজেপির, অনুমতি কোর্টের

    বিধায়কের বক্তব্য

    যদিও তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব মানতে নারাজ আমডাঙার তৃণমূল বিধায়ক রফিকার রহমান। তিনি বলেন, “অচৈতন্য অবস্থায় হাসপাতালে রয়েছেন পঞ্চায়েত (North 24 Parganas) সদস্য রাকিবুল। আগেও ওঁকে আঘাত করা হয়েছে। যে মেরেছে সে এলাকার সমাজ বিরোধী। তবে তার নাম জানি না। তৃণমূলের কোনও যোগ নেই এখানে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Case: রাজ্যের দেড় লক্ষাধিক শিক্ষকের তথ্য পোর্টালে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    SSC Recruitment Case: রাজ্যের দেড় লক্ষাধিক শিক্ষকের তথ্য পোর্টালে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের ১ লক্ষ ৬০ হাজার সরকারি এবং সরকার পোষিত হাই-স্কুলের শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) নির্দেশে ওই হাই-স্কুলগুলির কর্মরত শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করতে হবে শিক্ষা দফতরকে। আদালতের নির্দেশের ফলে (SSC Recruitment Case) প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশের নির্দেশ আদালতের

    আদালত জানিয়েছে (SSC Recruitment Case) রাজ্য সরকারকে স্কুলগুলিতে কর্মরত শিক্ষকদের নাম, স্কুলের নাম, শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কতদিন চাকরি করছেন, কবে অবসর নেবেন, এই সমস্ত তথ্য পোর্টালে জানাতে হবে। কোন স্কুলে, কোন বিষয়ে কতজন শিক্ষক রয়েছেন তাও পোর্টালে প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের পর্যবেক্ষণ শিক্ষকদের সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করতেই এই পদক্ষেপ নিতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    মুর্শিদাবাদের স্কুলে বেআইনী নিয়োগের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত মুর্শিদাবাদের গোথা এআর হাইস্কুলে বেআইনি শিক্ষক (SSC Recruitment Case) নিয়োগের মামলার সুনামি ছিল হাইকোর্টে (Calcutta Highcourt)। এই মামলার সূত্রেই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে অনলাইনে হাইস্কুলে কর্মরত সমস্ত শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে। ‘বাংলা শিক্ষা’ পোর্টালে ওই তথ্য প্রকাশ করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাই-স্কুলের পাশাপাশি মিশনারি স্কুলের শিক্ষকেরও তথ্য প্রকাশ করতে বলা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেই এই নির্দেশ বলে জানিয়েছে আদালত।

    মুর্শিদাবাদের গোথা এর হাইস্কুলে অনিয়মের অভিযোগ (SSC Recruitment Case)

    মুর্শিদাবাদের গোথা এর হাইস্কুলে শিক্ষকের নিয়োগের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল। এই মামলা হাইকোর্টে যায়। মামলাকারীদের অভিযোগ স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশ না হওয়া সত্ত্বেও ওই স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল। মামলাকারীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। আদালতে এসএসসি দাবি করে অন্য এক প্রার্থীর সুপারিশপত্র জাল করে চাকরি পেয়েছেন অভিযুক্ত।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর! বিজেপির আর্জিতে পুলিশের বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি কোর্টের

    এই মামলাতেই (SSC Recruitment Case) এবার রাজ্যের সমস্ত হাই-স্কুলের শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করেন নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। প্রসঙ্গত ওই ঘটনায় এখনও সিআইডি তদন্ত চলছে। সিআইডি তদন্তের কী ফলাফল বের হয়, সেদিকেও তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “জয়ের ব্যবধান বাড়ানো লক্ষ্য”, মনোনয়ন জমা দিয়ে বললেন বিজেপি প্রার্থী মনোজ

    Ranaghat: “জয়ের ব্যবধান বাড়ানো লক্ষ্য”, মনোনয়ন জমা দিয়ে বললেন বিজেপি প্রার্থী মনোজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০ই জুলাই রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শুক্রবার মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী মনোজ কুমার বিশ্বাস। দলীয় নেতা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে শোভাযাত্রা করে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন তিনি।

    জয়ের ব্যবধান বাড়ানো লক্ষ্য (Ranaghat)

     এদিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল করার সময় উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়, চাকদা বিধানসভার বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ, রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম বিধানসভার বিধায়ক অসীম বিশ্বাস সহ একাধিক বিজেপি কর্মী -সমর্থকেরা। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি প্রার্থী মনোজ কুমার বিশ্বাস বলেন, রানাঘাটের এই কেন্দ্র বিজেপির উর্বর ক্ষেত্র। এই এলাকার মানুষ বিজেপিকে চায়, তা প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে। আগামী ১০ই জুলাই উপ-নির্বাচনে বিজেপি বিপুল ভোটে জয়ী হবে। লোকসভায় এই কেন্দ্রে ৩৭ হাজার ভোটে বিজেপি লিড পেয়েছিল। এবার সেটা ৫০ হাজার হবে। ফলে, জয়ের ব্যবধান বাড়ানোই আমাদের মূল লক্ষ্য। জানা গিয়েছে, এবার লোকসভা ভোটে হেরে যাওয়ার পরেও তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুকুটমণি অধিকারীকেই রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে উপনির্বাচনে প্রার্থী করেছেন। কিন্তু, লোকসভার মতো দলের মধ্যে মতানৈক্য, ঠান্ডা লড়াই মুকুটের জয়ের ক্ষেত্রে এবারও বাধা হয়ে দাঁড়াবে কি না তা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    রানাঘাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে রানাঘাট-২ ব্লকের আটটি ও রানাঘাট-১ ব্লকের ছটি পঞ্চায়েত। এছাড়াও রয়েছে কুপার্স নোটিফায়েড এলাকা। এই কেন্দ্র আবার উদ্বাস্তু ও মতুয়া বলয় বলেও পরিচিত। রাজনৈতিক মহলের অনেকেই মনে করছেন, উদ্বাস্তু ও মতুয়ারা সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) দিকে ঝুঁকেছিল। আবার ২০২১- এর বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটেই জয়ী হয়েছিলেন রানাঘাট লোকসভায় এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী। বিধানসভা তাঁর জয়ের ব্যবধান ছিল ১৬,৫১৫। উপ-নির্বাচনে উদ্বাস্ত ও মতুয়া ভোট ধরে রাখার অঙ্কই কষছে বিজেপি। বিজেপির নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায় বলেন, “মতুয়া ও উদ্বাস্তু মানুষ লোকসভায় আমাদের উপরে আস্থা রেখেছেন। এ বারও রাখবেন। শান্তিপূর্ণ ও অবাধ ভোট হলে জয়ের ব্যবধান অনেকটাই বাড়বে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর! পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা বিজেপির, অনুমতি কোর্টের

    BJP: নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর! পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা বিজেপির, অনুমতি কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র নন্দীগ্রাম থানায় ১৫ দিনে ৪৭টা এফআইআর বিজেপির কর্মীদের বিরুদ্ধে! বিজেপি (BJP) নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে এফআইআর দায়ের করেছে। পুলিশ প্রচুর পরিমাণে মিথ্যা মামলা দিয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। এরপর বিজেপি ন্যায় বিচার চেয়ে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলে, পুলিশের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রশ্ন তুলে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ঘটনায় ফের একবার পুলিশ প্রশাসন প্রশ্নের মুখে পড়েছে।

    আদালতে বিজেপির দাবি (BJP)

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিধানসভা কেন্দ্র নন্দীগ্রামে পুলিশ শাসক দলের নির্দেশে এক তরফা বিদ্বেষ মূলক আচরণ করছে বলে বিজেপির (BJP) দাবি। গত ১৪ মে থেকে ১ জুন পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন ৪৭টি এফআইআর দায়ের করেছে রাজ্য পুলিশ। ভোটের সময় দলীয় কর্মীদের বিজেপির হয়ে কাজ করতে না দিতে, পুলিশ একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়েছে বলে অভিযোগ। পুলিশের এই সব মিথ্যা মামলাকে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। এরপর আজ শুক্রবার বিচারপতি অমৃতা সিনহা বিজেপির আর্জিতে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল শুভেন্দুর

    নন্দীগ্রামে পুলিশি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আগেও একাধিকবার অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছিলেন, কার্যত থানার ভিতরেই নিহত বিজেপি (BJP) মহিলা কর্মীর খুনিদের সঙ্গে পুলিশ বৈঠক করেছিল। থানার বাইরে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী তাদেরকেও ধমক দিতে দেখা যায় শুভেন্দুকে।

    অপরে ভোট-পরবর্তী সন্ত্রাসের আক্রান্তদের নিয়ে রাজভবনে দেখা করতে গেলে পুলিশ তাঁকে বাধা দেয়। এরপর রাজভবনের সামনেই ধর্নায় বসার অনুমতি চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু পুলিশ তাতেও অনুমতি দেয়নি। এরপর মামলা যায় হাইকোর্টে। এই মামলা বিচারপতি অমৃতার সিনহার এজলাসে গেলে, তিনি ধর্নার আবেদন খারিজ করে দেন। কিন্তু ভোট পরবর্তী হিংসার বিষয় নিয়ে তৃণমূল এবং পুলিশের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন শুভেন্দু। তৃণমূলের দ্বারা সংগঠিত হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শনের জন্য রাজ্যপালকে আবেদন করেছিলেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC Conflict: “নিজেকে মোড়ল ভাবছেন”, হুমায়ুনকে তোপ তৃণমূল নেতার, কোন্দল তুঙ্গে

    TMC Conflict: “নিজেকে মোড়ল ভাবছেন”, হুমায়ুনকে তোপ তৃণমূল নেতার, কোন্দল তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলারই এক তৃণমূল নেতার রোষের মুখে পড়লেন মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার নাম মুস্তাক আহমেদ। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় তৃণমূল বিধায়ককে তুলোধনা করেছেন। এরপরই মুস্তাকের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তৃণমূল বিধায়ক। তৃণমূল নেতা ও বিধায়কের অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে শাসক দলের কোন্দল (TMC Conflict) একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    প্রত্যেকটি বিধানসভায় নিজেকে মোড়ল ভাবছেন (TMC Conflict)

    অভিযুক্ত মুস্তাক আহমেদ বলেন, ভরতপুরের বিধায়কের নিজের বিধানসভায় কোনও কাজ নেই। তাই, তিনি গোটা জেলা নিয়ে ভাবছেন, প্রত্যেকটি বিধানসভায় নিজেকে মোড়ল হিসেবে ভাবছেন। তিনি কোথায় কী করছেন তা আমার দেখার কর্তব্য নয়। আমি তৃণমূল দলটা ওঁর অনেক আগে থেকে করি। এই দলটাকে আমি ভালোবাসি। এর আগে তো  হুমায়ুন কবীর  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটু কথা বলেছে ন। রেজিনগর এবং বেলডাঙা বিধানসভায় যে টিম আপনি তৈরি করেছেন। সেই টিমে কংগ্রেসের ছেলেরা তৃণমূলের জার্সি পড়ে রয়েছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। এটুকু বলতে পারি, তৃণমূল বিধায়ক নিজের তৈরি টিম নিয়ে আমাকে একটু টাচ করে দেখিয়ে দিন। আপনি যদি আমাকে টাচ করতে পারেন তাহলে জানব আপনার ক্ষমতা আছে, আর যদি না পারেন তাহলে আগামীদিনে আপনার বুথে দাঁড়ানোর ক্ষমতা থাকবে না, আপনাকে চ্যালেঞ্জ করছি।

    আরও পড়ুন: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    তৃণমূল বিধায়ক কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল বিধায়ক (Trinamool Congress) হুমায়ুন কবীর এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর সদরে সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি বলেন, এখনই দলীয় নেতৃত্বকে কিছু বলিনি। আপাতত, বিচারের জন্য অভিযোগ জানিয়েছি, প্রশাসনের ওপর আমার যথেষ্ট ভরসা আছে। প্রশাসন এই বিষয়টি খতিয়ে দেখুক। অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতা জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি আতিবুর রহমানের আত্মীয়। কারও মদতে এসব করছে।  প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, সেটার দিকে আমরা তাকিয়ে রয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asansol: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    Asansol: রানিগঞ্জে শিল্পপতির বাড়িতে ভোর থেকেই শুরু ইডির হানা, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলে (Asansol) শিল্পপতির বাড়িতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হানা দিয়েছে। রানিগঞ্জ শিশু বাগান মোড় সংলগ্ন এনএসবি রোডের পাশে শিল্পপতি চণ্ডী কেডিয়ার বাড়িতে শুক্রবার সকাল থেকেই চলছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরের বিশেষ অভিযান। জানা গিয়েছে দুই গাড়ি কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে ভোর ৫টা থেকে শুরু করেছে এই অভিযান। তবে তল্লাশির কারণ না জানা গেলেও, আর্থিক দুর্নীতিকে সন্দেহ করা হচ্ছে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    বাহিনী দিয়ে ঘিরে চলছে তল্লাশি (Asansol)

    রানিগঞ্জে (Asansol) চণ্ডী কেডীয়ারের বেশ কয়েকটি লোহার ফ্যাক্টরি রয়েছে। এই রাজ্যের বাইরেও তাঁর রয়েছে বেশ কয়েকটি ফ্যাক্টরি। উত্তরপ্রদেশের লক্ষনউতে রয়েছে একাধিক ব্যবসা। তবে কী কারণে এই শিল্পপতির বাড়িতে আয়করের হানা, তা নিয়ে এখনও স্পষ্ট করে জানা যায়নি। এখনও সেই রকম কিছু তথ্য ইডির আধিকারিকরা জানাননি। তবে বাড়ির বাইরে থাকা গাড়ির চালকরা জানিয়েছেন, তাঁরা কলকাতা থেকে ভোর বেলা এসে পৌঁছেছেন। এই কেন্দ্রীয় তদন্তকারি আধিকারিকদের সঙ্গে রয়েছেন সিআরপিএফ বাহিনীর জওয়ান। বাহিনী বাইরে থেকে ঘিরে রেখে ভিতরে তল্লাশি চলছে বলে জানা গিয়েছে। তবে বাড়ির কোনও সদস্যের সঙ্গেই কথা বলা যায়নি।

    আরও পড়ুনঃ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তলব পেয়ে নিজাম প্যালেসে তৃণমূল বিধায়ক তাপস

    দুর্নীতি তদন্তে সক্রিয় ইডি

    এই রাজ্যে রেশন দুর্নীতি, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, পুরনিয়োগ দুর্নীতি সহ একাকধিক বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করছে। শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর টাকা এবং সম্পত্তি উদ্ধার করেছে ইডি। ইতিমধ্যে তৃণমূলের একাধিক মন্ত্রী এবং বিধায়ক জেলে রয়েছেন। আর্থিক দুর্নীতি মামলায় তৃণমূল ঘনিষ্ঠ আরও ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতিদের বাড়িতে তাল্লাশি চালাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থা। গত লোকসভা ভোটের সময় প্রচারে এসে এই রাজ্যে চলা দুর্নীতির সম্পর্কে তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিক বার আক্রমণ করেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তৃতীয়বার এনডিএ সরকার গঠনের পর,দেশজুড়ে আর্থিক দুর্নীতির তদন্তের গতি দ্বিগুণ হবে বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন মোদি। আগেও একাধিকবার আসানসোলে তাল্লাশি চালিয়েছে ইডি (Asansol) এই রাজ্যে তাই তৃণমূল নেতা, বিধায়ক এবং ঘনিষ্ঠ শিল্পপতিদের বাড়িতে ফের তল্লাশি অভিজান শুরু হয়েছে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহল মহল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kanchanjunga Express: ‘‘নিয়ম মেনেই নির্দেশ স্টেশন মাস্টারের’’, কাঞ্চনজঙ্ঘা দুর্ঘটনায় বললেন ডিআরএম

    Kanchanjunga Express: ‘‘নিয়ম মেনেই নির্দেশ স্টেশন মাস্টারের’’, কাঞ্চনজঙ্ঘা দুর্ঘটনায় বললেন ডিআরএম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং ব্যবস্থা খারাপ থাকায় ট্রেন চালানোর জন্য রাঙাপানির স্টেশনমাস্টার যে ‘কাগুজে অনুমতি’ দিয়েছিলেন, তাতে কোনও ভুল ছিল না। দুর্ঘটনার দিন নিয়ম-নির্দেশ মেনেই কাঞ্চনজঙ্ঘা (Kanchanjunga Express) ও মালগাড়ির চালককে ‘অনুমতিপত্র’ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করলেন কাটিহারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার। তাঁর কথায়, ‘‘নির্দেশ অনুযায়ী যে ফর্মে অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন, তা-ই দেওয়া হয়েছে। আলাদা আলাদা ফর্মের আলাদা আলাদা মানে রয়েছে। তদন্ত চলাকালীন এগুলো বলা সম্ভব নয়।’’

    কী আপডেট দিলেন ডিআরএম

    কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে (Kanchanjunga Express) দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য সুরক্ষা কমিশনার (সিসিআরএস)। তাঁর প্রতিনিধি হিসাবেই বৃহস্পতিবার বিকেলে কাটিহারের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার বলেন, ‘‘যখন কোনও দুর্ঘটনা ঘটে, তখন সঠিক তথ্য পেতে অসুবিধা হয়। প্রাথমিক তদন্তের উপর বিবৃতি দেওয়া হয়েছিল। মালগাড়ির গতিবেগ, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গতিবেগ সব কিছুই তদন্ত কমিটির কাছে রেকর্ড হয়েছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তা জনসমক্ষে নিয়ে আসা উচিত হবে না।’’ সুরেন্দ্র জানান, এখনও পর্যন্ত ৩০ জনকে ডাকা হয়েছে। তার মধ্যে ১৬ জনের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। ট্রেন দুর্ঘটনার পর প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাই আলিপুরদুয়ারের রেল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্তাদেরও তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হতে বলা হয়েছে।

    একমত নন চিফ লোকো ইনস্পেক্টর

    রেলের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ এই কথা জানালেও রেল সূত্রে খবর, এর সঙ্গে একমত হতে পারেননি নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের চিফ লোকো ইনস্পেক্টর বা সিএলআই ওমপ্রকাশ শর্মা৷ তাঁর মতে, কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টারের টি/এ ৯১২ ফর্মের বদলে টি/ডি ৯১২ ফর্ম জারি করা উচিত ছিল৷ টি/ডি ৯১২ ফর্ম অনুযায়ী এক বা একাধিক স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং ব্যবস্থা দীর্ঘক্ষণ ধরে অচল থাকলে এবং দু’টি জায়গার মধ্যে যোগাযোগ ঠিক থাকলে, দু’টি স্টেশনের মধ্যে দিয়ে শুধুমাত্র একটি ট্রেন চালানো যাবে। ওই ট্রেনের গতিবেগ কোনওভাবেই প্রতি ঘণ্টায় ২৫ কিমির বেশি হবে না৷ তাই রাঙাপানি স্টেশনের কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার টি/ডি ৯১২ ফর্ম জারি করলে, হয় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjunga Express)  নতুবা মালগাড়ি ট্রেন যে কোনও একটিই ওই লাইনে যাওয়ার অনুমতি পেত৷

    আরও পড়ুন: ‘‘নিজের সরকার গড়বে কাশ্মীর’’! উন্নয়নই উপত্যকায় শান্তি ফেরাবে, মত মোদির

    আর টি/এ ৯১২ লেটার জারি করা যাবে না

    পরবর্তী নির্দেশ না-আসা পর্যন্ত টি/এ ৯১২ লেটার জারি করা যাবে না, জানাল শিয়ালদা রেলওয়ে ডিভিশন৷ স্টেশন মাস্টার এই অথরিটি লেটার বা কাগুজে সিগন্যাল ট্রেনের চালককে জারি করে থাকেন৷ যাতে অটোমেটিক বা স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল খারাপ থাকলেও চালক নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে লাল সিগন্যাল পেরিয়ে যেতে পারেন৷ এ প্রসঙ্গে শিয়ালদা ডিভিশনের (পূর্ব রেলওয়ে) সিনিয়র ডিভিশনাল অপারেশনাল ম্যানেজার একটি বিবৃতি জারি করেন, “জিএম (জেনারেল ম্যানেজার), পিসিএসও (মুখ্য সুরক্ষা আধিকারিক) এবং অন্যান্য পিএইচওডি-দের (অন্য দফতরের মুখ্য আধিকারিক) মধ্যে একটি বৈঠক হয়৷ তাতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, আগামী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত টি/এ ৯১২ জারি করার প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে৷ যাঁরা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের এই নির্দেশ কঠোরভাবে পালন করতে হবে৷ কোনও রকম বিচ্যুতি হলে তা অত্যন্ত কড়াভাবে বিবেচনা করা হবে৷” কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjunga Express) দুর্ঘটনার তদন্তে এই অথরিটি লেটার বা কাগুজে সিগন্যাল জারি করা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তলব পেয়ে নিজাম প্যালেসে তৃণমূল বিধায়ক তাপস

    CBI: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তলব পেয়ে নিজাম প্যালেসে তৃণমূল বিধায়ক তাপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে সিবিআই (CBI)। টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের প্রভাবশালী নেতা-বিধায়কদের বিরুদ্ধে। এবার এই মামলায় তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহাকে ফের তলব করল সিবিআই। শুক্রবার সিবিআই-এর দুর্নীতি দমন শাখা নিজাম প্যালেসে তৃণমূল বিধায়ককে তলব করেছে। ফের তলব পেয়ে এদিন বেলা ১১ টা নাগাদ নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেন তৃণমূল বিধায়ক। তিনি বলেন, ফের আমাকে তলব করা হয়েছে। তদন্তে আমি সবরকমভাবে সহযোগিতা করব।

     দ্বিতীয়বার তলব করল সিবিআই (CBI)

    তাপস ছাড়াও এই মামলায় আরও ৩ জনকে তলব করা হয়েছে। তাপসে বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এরপরই প্রথমে এই মামলার তদন্ত করেছিল রাজ্যের অ্যান্টি কোরাপশন ব্রাঞ্চ। পরে, হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তভার নেয় সিবিআই (CBI)। এরপরই এই মামলায় সিবিআই ক়ড়া ভূমিকা পালন করে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এর আগেও সিবিআই তলব পেয়ে নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিয়েছিলেন তাপস সাহা। এবার দ্বিতীয়বার তলব করল সিবিআই। শুক্রবার সারাদিনের মধ্যে তাঁকে নিজাম প্যালেসে হাজিরা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে, এই তলব নিয়ে তাপসবাবুর কী অবস্থান তা জানা যায়নি। তদন্তকারীদের দাবি, টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাপসের বিরুদ্ধে। তৃণমূলের আরও একাধিক নেতা-মন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ রয়েছে। এই মামলায় নদিয়ার তেহট্টে তৃণমূল (Trinamool Congress) বিধায়কের বাড়িতে তল্লাশিও চালান আধিকারিকরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ১২ জন আধিকারিক তাপসের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিলেন। তাপসের আপ্ত সহায়কের বাড়ি, বাড়ির পাশের পুকুরেও তল্লাশি চলে। পুকুরপাড়ে বেশ কিছু নথি পোড়ানোর প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল সে সময়ে। পরীক্ষা করার জন্য সেই পুড়ে যাওয়া নথির নমুনা সংগ্রহ করেছিল সিবিআই। ১৫ ঘণ্টার তল্লাশির পর সিবিআই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলে লোক ডেকে মাংসভাত খাইয়েছিলেন তিনি। রীতিমতো উৎসবের মেজাজে ছিলেন তিনি। তবে, সিবিআই তল্লাশির পর তাপস  বলেছিলেন, আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share