Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Mallikarjun Kharge: বিধানভবনে মল্লিকার্জুনের ছবিতে দেওয়া হল কালি! অধীরের সঙ্গে দ্বন্দ্ব আরও স্পষ্ট?

    Mallikarjun Kharge: বিধানভবনে মল্লিকার্জুনের ছবিতে দেওয়া হল কালি! অধীরের সঙ্গে দ্বন্দ্ব আরও স্পষ্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের টানাপড়নের মধ্যেই রাজ্যের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে নিশানা করলেন কংগ্রেসের জাতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge)। এরপর রাজ্য-রাজনীতিতে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়ে গেল। রবিবার কলকাতার বিধান ভবনে মল্লিকার্জুনের ছবিতে কালি লেপে দেওয়া হল। কংগ্রেসের অবশ্য অভিযোগ তৃণমূল এই কাজ করেছে। পাল্টা তৃণমূল পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। বেগতিক বুঝে কালি দেওয়া ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে দ্রুত। একই সঙ্গে দুধ দিয়ে ধোয়া হল ছবি সহ হোর্ডিং।

    কীভাবে ঘটল (Mallikarjun Kharge)?

    কলকাতার বিধান ভবনের দেওয়ালে কংগ্রেসের তিনটি হোর্ডিং লাগানো ছিল। সেখানে কংগ্রেস হাইকমান্ড তথা জাতীয় কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) মুখে কালি লাগিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ছবির নিচে লিখে দেওয়া হয় ‘তৃণমূলের দালাল’। প্রথমে কেউ না দেখতে পেলেও পরে দেখতে পেয়ে শোরগোল পড়ে যায়। কংগ্রেস কর্মীরা দ্রুত কালি দেওয়া ছবি সরিয়ে দেন। কালি মুছে দাগগুলিকে ধুয়ে দেওয়া হয় দুধ দিয়ে। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী।

    কী বলেছেন অধীর?

    শনিবার মমতা নির্বাচনী প্রচার সভাতে বলেছিলেন, “বাইরে থেকে সমর্থন করব। ইন্ডি জোট আমি তৈরি করেছি। আমি জোটে থাকব। অনেকে আমাকে ভুল বুঝেছেন। সর্ব ভারতীয় স্তরে বিরোধী জোটে আমি আছি।” কিন্তু প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, “মমতাকে আমরা কোনও ভাবে খাতির করতে পারব না। এই বাংলায় এই মহিলা আমাদের শেষ করেছে। আমি সমর্থন করতে পারিনা। আমার কোনও দ্বিমত নেই। এই লড়াই আমাদের নৈতিকতার। আমিও দলের পদাতিক সৈনিক।” এরপর জোট নিয়ে অধীরকে নিশানা করেন মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge)।

    আরও পড়ুনঃ শাহজাহানের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ, মে মাসের শেষেই ইডি-সিবিআই-এর চার্জশিট

    মল্লিকার্জুন খাড়্গের বক্তব্য কী ছিল?

    জোট প্রসঙ্গে মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) বলেছেন, “মমতা জোটে আছেন, এটা নিশ্চিত। অধীর নিজে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কেউ না। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য দল রয়েছে, হাইকমান্ড রয়েছে। আমরা যা করব তাই দলের সিদ্ধান্ত। যা বলব মানতে হবে। কেউ যদি মানতে না পারেন তাহলে রাস্তা খোলা বেরিয়ে যেতে পারেন।” এরপর বিধানভবনে কালি দেওয়া হয় মল্লিকার্জুন খাড়্গের ছবিতে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Humayun Kabir: ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যের জের! হুমায়ুনকে সেন্সর করল কমিশন

    Humayun Kabir: ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যের জের! হুমায়ুনকে সেন্সর করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহেই ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ককে সতর্কবার্তা দিল নির্বাচন কমিশন। আসলে সম্প্রতি মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কাজিপাড়ায় এক দলীয় কর্মিসভায় হুমায়ুন কবিরের (Humayun Kabir) এক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই এবার হুমায়ুন কবিরকে সেন্সর করল নির্বাচন কমিশন। কমিশন সাফ জানিয়ে দিল, এই ধরনের মন্তব্য থেকে আগামী দিনে তাঁকে বিরত থাকতে হবে।

     কী বলেছিলেন হুমায়ুন? 

    এক কর্মিসভায় হুমায়ুন কবীরকে (Humayun Kabir) বলতে শোনা যায়, ‘‘২ ঘণ্টার মধ্যে যদি তোমাদের ভাগীরথীতে না ফেলতে পারি তাহলে রাজনীতি থেকে সরে যাব। শক্তিপুর এলাকায় বসবাস করা বন্ধ করে দেব। তোমরা হাতির পাঁচ পা দেখেছো? মুর্শিদাবাদ জেলায় আমরা ৭০ শতাংশ। এখানে রামনগরে তোমরা বেশি আছো বলে কাজিপাড়ার মসজিদ ভাঙবে? আর বাকি এলাকায় মুসলিম ভাইয়েরা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে এটা কোনও দিন হবে না, বিজেপিকে আমি বলছি।’’

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    এর আগে ওই মন্তব্যের জন্য আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘিত হয়েছে বলে হুমায়ুনকে (Humayun Kabir) শোকজ করা হয়েছিল। সেই শোকজের জবাবে সন্তুষ্ট না হয়ে এবার তাঁকে সেন্সর করার সিদ্ধান্ত নিল কমিশন।

    নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ বিজেপির (Humayun Kabir) 

    বিতর্কিত মন্তব্যটিকে ইস্যু করে নির্বাচন কমিশনে আগেই নালিশ জানিয়েছিলেন বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া। বিজেপির অভিযোগ ছিল ওই মন্তব্যের মাধ্যমে বিরোধী দলের কর্মীদের ও সাধারণ ভোটারদের মনে ভীতি সঞ্চারের চেষ্টা হয়েছে। বিজেপির সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১০ মে হুমায়ুন কবিরকে শোকজ করেছিল নির্বাচন কমিশন। সেদিন কর্মিসভার মন্তব্যের জন্য জবাব তলব করা হয়েছিল তৃণমূল বিধায়কের থেকে। শোকজ নোটিশের জবাবও দিয়েছিলেন ভরতপুরের বিধায়ক। 

    আরও পড়ুন: মাথায় ধারালো অস্ত্রের কোপ! চোরাশিকারিদের হাতে খুন বনরক্ষী

    হুমায়ুনের বক্তব্যে সন্তুষ্ট নয় কমিশন

    হুমায়ুনের (Humayun Kabir) বক্তব্য ছিল, তাঁর বক্তব্যের একটি অংশকে তুলে এমনভাবে অভিযোগ জানানো হয়েছে, যাতে সেটি ভীতি সঞ্চারক ও আদর্শ আচরণবিধি ভাঙার সামিল বলে মনে হয়। যদিও হুমায়ুনের সেই বক্তব্যে সন্তুষ্ট নয় নির্বাচন কমিশন। তাই এবার ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ককে সতর্ক করে দিল কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Sahajahan: শাহজাহানের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ, মে মাসের শেষেই ইডি-সিবিআই-এর চার্জশিট

    Sheikh Sahajahan: শাহজাহানের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ, মে মাসের শেষেই ইডি-সিবিআই-এর চার্জশিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আবহেই তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান (Sheikh Sahajahan) আরও বিপাকে পড়তে চলেছেন বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, মে মাসের শেষেই সন্দেশখালির এই নেতার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করতে চলেছে ইডি এবং সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দুই সংস্থাই এবার সন্দেশখালিকাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত হিসাবে শাহজাহানের নাম দিতে চলেছে। একই ভাবে এই তৃণমূল নেতার সঙ্গে অভিযুক্তের তালিকায় নাম থাকবে শেখ আলমগীর, দিদার মোল্লা এবং শিবু হাজরা। এই পরিপ্রেক্ষিতে ফের একবার আলোড়ন ফেলেছে রাজনৈতিক মহলে।

    চলতি মাসের শেষেই চার্জশিট (Sheikh Sahajahan)

    সিবিআই তদন্তকারী সংস্থা কোনও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার ৯০ দিনের মাথায় চার্জশিট জমা করতে হয়। শেখ শাহজাহানের (Sheikh Sahajahan) গ্রেফতারের ২৭ দিনের মাথায় চার্জশিট জমা দেওয়ার কথা। তদন্তকারী সংস্থার তরফ থেকে জানা গিয়েছে, চলতি মাসের শেষেই সিবিআই চার্জশিট জমা করবে। আবার ইডি, কাউকে গ্রেফতার করার ৬০ দিনের মাথায় চার্জশিট দাখিল করতে হয়। এবার এই মাসের ৩১ তারিখ শেষ হচ্ছে সেই মিয়াদের দিন। তাই মামলা এগিয়ে নিয়ে যেতে চার্জশিট জমা করতেই হবে। আর তাই রাজনৈতিক মহল মনে করছেন রাজ্যের শেষ দফায় ভোট সন্দেশখালি, তাই নির্বাচনী আবহে এই চার্জশিট একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    ঘটনার সূত্রপাত ৫ জানুয়ারি

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ইডির আধিকারিকদের উপর আক্রমণ করে শাহজাহান (Sheikh Sahajahan) বাহিনী। ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সেনা জওয়ান আহত হন মারের আঘাতে। সেই সঙ্গে সংবাদ মাধ্যমের গাড়িকেও ভাঙচুর করা হয়। এরপর থেকেই শাহজাহান পলাতক হন। ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় ন্যাজাট থানার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। অপর দিকে সন্দেশখালির মহিলারা যৌন নির্যাতনের অভিযোগে সরব হন। শাহজানের অনুগামী উত্তম-শিবু, সিরাজ, জিয়াউদ্দিনের মতো দুষ্কৃতীরা জোর করে চাষের জমি দখল করে ভেড়ি তৈরি করেছে। একই ভাবে বেছে বেছে হিন্দু মহিলাদের তৃণমূল পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে রাতভর যৌন শোষণ চালাতো। এমনকি কম বয়সী সুন্দরী বাড়ির বউদের এলাকাকে থেকে দূরে বা কোনও অন্য রাজ্যের রাখতে বাধ্য হতেন এলাকার মানুষ। ইতিমধ্যে সন্দেশখালিতে সিবিআই ক্যাম্প করে মানুষের অভিযোগদায়ের করেছে। অপর দিকে রেশন দুর্নীতির কালো টাকাকে সাদা করার ক্ষেত্রে শাহজাহানের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে মনে করছে ইডি। বেআইনি কাজ, দুর্নীতি, নারী নির্যাতন, জমি দখল, খুন, ধর্ষণ ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ ধারায় চার্জশিট গঠন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Poachers in Sundarbans: মাথায় ধারালো অস্ত্রের কোপ! চোরাশিকারিদের হাতে খুন বনরক্ষী

    Poachers in Sundarbans: মাথায় ধারালো অস্ত্রের কোপ! চোরাশিকারিদের হাতে খুন বনরক্ষী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোরাশিকারীদের (Poachers in Sundarbans) হাতে খুন বনদফতরের কর্মী। ঘটনাটি ঘটেছে সুন্দরবনের নেতিধোপানি ক্যাম্পের কাছে। বন দফতর সূত্রে খবর, রাতে টহল দেওয়ার সময় হরিণশিকারিদের আক্রমণের মুখে পড়ে বনকর্মীদের একটি দল। সেই সময় কুপিয়ে খুন করা হয় এক বনকর্মীকে। ইতিমধ্যেই তাঁর দেহ উদ্ধার করে সুন্দরবন কোস্টাল থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে দেহ। 

    ঠিক কী ঘটছিল? (Poachers in Sundarbans) 

    জানা গিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যে বেলা বোট নিয়ে টহল দিতে বেরিয়েছিলেন বনকর্মী অমলেন্দু হালদার। সঙ্গে ছিলেন আরও তিন বনকর্মী ও বোটের দুই কর্মী। সেই সময় বাংলাদেশের দিক থেকে হেতালবাড়ি জঙ্গলে ঢোকে চোরাশিকারিদের নৌকা। বিষয়টি নজরে আসার পরই চোরাশিকারিদের বাধা দিতে যান অমলেন্দু । এরপর চোরাশিকারিদের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায় তাঁর। তখনই দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বনদফতরের ওই কর্মীর। প্রাণে বাঁচতে নদীতে ঝাঁপ দেন বাকি কর্মীরা। কিন্তু এরপর অন্ধকারে আর অমলেন্দুর দেহর খোঁজ মেলেনি। চোরাশিকারিদেরও নাগাল পাননি বন দফতরের কর্মীরা। শেষ পর্যন্ত রবিবার ভোরে নেতিধোপানি ক্যাম্পের কাছ থেকে অমলেন্দুর দেহ উদ্ধার হয়। 

    খুনের মামলা দায়ের 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অমলেন্দুকে কুড়ুল জাতীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোও হয়েছে। তাঁর মাথায় গভীর ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। বন দফতরের অভিযোগের ভিত্তিতে এই ঘটনায় খুনের মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে কোথা থেকে এসেছিলেন চোরাশিকারিরা (Poachers in Sundarbans), ঠিক কী ঘটেছিল, কারাই বা এর নেপথ্যে রয়েছে, সবটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: “যে বাংলায় সরস্বতীর পুজো হয়, সেখানে তৃণমূল শিক্ষায় চুরি করে”, বঙ্গে ভোটপ্রচারে আক্রমণ মোদির

    এ প্রসঙ্গে এসডিপিও রামকুমার মণ্ডল বলেন, ‘‘বনকর্মীর দেহ উদ্ধার হয়েছে। বন দফতরের পক্ষ থেকে থানায় একটি অভিযোগ (Poachers in Sundarbans) দায়ের করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে দেহ। গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এইটুকু পরিষ্কার যে, গুলি চলেনি। দেহে গুলি লাগার চিহ্ন নেই। ধারালো কিছুর আঘাতেই মৃত্যু হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat Express: বন্দে ভারতে ভূরিভোজ! উত্তরবঙ্গ রুটে মিলবে সর্ষে মাছ থেকে বাসন্তী পোলাও-চিকেন কষা

    Vande Bharat Express: বন্দে ভারতে ভূরিভোজ! উত্তরবঙ্গ রুটে মিলবে সর্ষে মাছ থেকে বাসন্তী পোলাও-চিকেন কষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ রুটের বন্দে ভারতে (Vande Bharat Express) চড়লেই মিলবে দারুণ সব বাঙালি খাবার। পাত পেড়ে যাত্রীরা খেতে পাবেন সর্ষে মাছ থেকে বাসন্তী পোলাও চিকেন কষা । ট্রেনে কবজি ডুবিয়ে রসনা মেটাতে পারবেন বাঙালি পর্যটকরা। আর কোনও হোটেলে যেতে হবে না! এবার বন্দে ভারতেই মিলবে হরেক রকমের বাঙালি খাবার। এমনই ঘোষণা করেছে ভারতীয় রেল। হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস-এ মিলবে এই সমস্ত খাবার।

    বাংলার সমৃদ্ধ এবং ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সুস্বাদু খাবার থাকবে যাত্রীদের পাতে 

    রেলের তরফে জানানো হয়েছে, বাংলার সমৃদ্ধ এবং ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সুস্বাদু খাবারের পদগুলিকে ইতিমধ্যেই রাখা হয়েছে মেনুতে। যেমন ব্রেকফাস্টে বাঙালি ভ্রমণকারীরা (Vande Bharat Express) ব্রেড অমলেট-এর বদলে পাবেন ত্রিকোণ পরোটা, ছোলার ডাল, আটার রুটি প্রভৃতি। লাঞ্চ অথবা ডিনারের সময় যাত্রীদের দেওয়া হবে বাসন্তী পোলাও, চিকেন কষা, ফিস ফ্রাই, ধোকা অথবা ছানার ডালনা। দুপুরের মেনুতে থাকবে সোনামুগের ডাল তার সঙ্গে মাছের ঝোল, সরষে মাছ, মিষ্টি দই, সন্দেশ, ক্ষীর কদম্ব ইত্যাদি। পাহাড় ঘুরতে গেলে চেনা ভাত রুটির বাইরেও বাসন্তী পোলাও-চিকেন কষার স্বাদ নিতে পারবেন যাত্রীরা।

    আরও পড়ুন: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতে সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    রেলযাত্রীদের সফরকে স্মরণীয় করে তুলতেই এমন উদ্যোগ 

    প্রসঙ্গত, হাওড়া নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত (Vande Bharat Express) এক্সপ্রেস অত্যন্ত উচ্চগতিতে চলে, অন্যান্য বন্দ্যে ভারতের মতোই। এতে রয়েছে বিলাসবহুল সুযোগ সুবিধা এবং বিশ্বমানের সমস্ত কিছু ব্যবস্থা। রেল যাত্রীদের জন্য রেল যাত্রার অভিজ্ঞতাকে আরও স্মরণীয় করে তুলতে ভারতীয় রেলের তরফে এমনই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। মোদি সরকারের আমলেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) ট্রেন চালু হয় এবং তা মেক-ইন-ইন্ডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমেই সারা দেশে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতেই সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    PM Narendra Modi: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতেই সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারে ভোট প্রচারে বাংলায় এসে সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) বলেন, ‘‘মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতে সাধুদের অপমান করছেন মুখ্যমন্ত্রী।’’ প্রসঙ্গত শনিবার একটি সভা মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের কার্তিক মহারাজের নাম করে তাঁকে আক্রমণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি উনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেব না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন।’’ এর পাশাপাশি আসানসোলের রামকৃষ্ণ মিশন এবং ইসকনকেও নজিরবিহীনভাবে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতার দাবি, এই সংস্থাগুলি বিজেপির নির্দেশে কাজ করছে। এই ইস্যুতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এদিন একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    তীব্র আক্রমণ মোদির

    তীব্র আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) বক্তব্য, ‘‘তৃণমূল-মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী সাধু-মহারাজদের প্রকাশ্যেই ধমকাচ্ছেন। মঞ্চ থেকেই হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন। বিশ্ব জুড়ে ইসকন, মিশনের লোক থাকেন।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘‘৪ জুন নতুন সরকার তৈরি হওয়ার পরে দুর্নীতিগ্রস্ত জনগণের ঠাঁই হবে জেলে। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘দুর্নীতিগ্রস্ত ইন্ডিয়া জোট, তাতেই রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসও। এটা মোদির গ্যারান্টি, কোনও দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষ সুরক্ষিত থাকবে না।’’

    ধমকাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

    তিনি (PM Narendra Modi) আরও বলেন, ‘‘দেশে ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ নিয়ে পুরো বিশ্বে জনপ্রিয়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের প্রকাশ্যেই ধমকাচ্ছেন। মঞ্চ থেকেই হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন। বিশ্ব জুড়ে ইসকন, মিশনের লোক থাকেন। তাঁদের লক্ষ্য, মানুষের সেবা করা। নিজের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করতে এখন তাঁদেরকেই ধমকাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। লাখো মানুষের ভাবনার কথা ভাবছেন না।’’

    প্রধানমন্ত্রী তুলে আনেন স্বামী বিবেকানন্দর প্রসঙ্গ

    প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) তুলে আনেন স্বামী বিবেকানন্দর প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘‘স্বামী বিবেকানন্দ বিদেশের মাটিতে গিয়েছিলেন, যখন ভারতের কথা বলতেন, তখন লাখো মানুষ ওঁর ভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু এক জন এমন ছিলেন, যিনি ভারতের প্রতি বিদ্বেষ ছিল, তিনি স্বামী বিবেকানন্দকে ধমকিয়েছিলেন, খুব অপমান করেছিলেন। এখন  আবারও সেরকম হচ্ছে। আজ সেরকমই বাংলার মাটিতে হচ্ছে।  নির্বাচনে বাংলার মানুষকে ভয় দেখানো, ধমকানো, হিংসা করানোর তৃণমূল সরকার এবার সব সীমা পেরিয়ে গিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “যে বাংলায় সরস্বতীর পুজো হয়, সেখানে তৃণমূল শিক্ষায় চুরি করে”, বঙ্গে ভোটপ্রচারে আক্রমণ মোদির

    Narendra Modi: “যে বাংলায় সরস্বতীর পুজো হয়, সেখানে তৃণমূল শিক্ষায় চুরি করে”, বঙ্গে ভোটপ্রচারে আক্রমণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় এখন ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আবহ। ২৫ মে, ষষ্ঠ দফায় ভোট রয়েছে পুরুলিয়ায়। আর তার আগে পুরুলিয়ায় বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় মাহাতোর সমর্থনে বাংলায় আরও একবার ভোট প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর এদিনও মঞ্চে উঠে দুর্নীতি, টাকা উদ্ধার, শেখ শাহজাহান সহ একাধিক ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী। 

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গে মোদি (Narendra Modi)

    এদিন মোদি সন্দেশখালি প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ‘‘শাহজাহানকে বাঁচাতে সন্দেশখালির মহিলাদের দোষী বলছে। তাঁদের চরিত্র নিয়ে আঙুল তুলছে। ওঁদের জন্য যে ভাষায় কথা বলছে, তার জবাব বাংলার সব মহিলা দেবেন। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) মাধ্যমে জবাব দেবেন। তৃণমূলকে বরবাদ করবেন।’’পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, সন্দেশখালিতে যে পাপ হয়েছে, তাতে বাংলার মহিলাদের ভাবাতে বাধ্য করছে। এসসি, এসটি পরিবারের লোকদের তো তৃণমূল মানুষই ভাবে না। 

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে খোঁচা মোদির

    কেবল সন্দেশখালির প্রসঙ্গই নয় এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) মুখে উঠে এল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, ‘‘তোলাবাজি, চুরি করা তৃণমূল সরকারের বিচার, আচার। যে বাংলায় সরস্বতীর পুজো হয়, সেখানে তৃণমূল শিক্ষায় চুরি করে। শিক্ষক নিয়োগে হাজার হাজার যুবকের ভবিষ্যৎ বরবাদ করেছে। সকলকে ধারে ডুবিয়েছে। বাংলার গ্রামে আজ শিক্ষক নেই। বাচ্চাদের ভবিষ্যৎও চুরি করেছে। তৃণমূল, কংগ্রেস একই।’’
    এছাড়াও তৃণমূলকে কটাক্ষ করে তিনি (Narendra Modi)বলেন, ‘‘তৃণমূল ও কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্ক আপনারা নন। তাই ওদের আপনাদের জন্য একটুও কোনও দরদ নেই। তৃণমূল মিথ্যা বলছে, যে মা মাটি মানুষের রক্ষা করবে। আজ তৃণমূল মা মাটি মানুষেরও ভক্ষক হয়েছে। বাংলার মানুষের ভরসা তৃণমূলের ওপর থেকে চলে গিয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: কল্যাণের বাড়ির সামনে ‘হায় হায়’ স্লোগান! বিক্ষোভে সামিল মহিলারা

    জনসমুদ্র দেখে আপ্লুত মোদি

    উল্লেখ্য, এদিন পুরুলিয়ায় অগণিত জনসমুদ্র দেখে আপ্লুত হন মোদি (Narendra Modi)। কপ্টার থেকে নেমে তিনি চলে গিয়েছিলেন জনসমুদ্র দেখতে। তিনি বলেন, ‘‘এত লোক দেখে দর্শন করতে চলে গেছিলাম। বিকশিত ভারত, আত্মনির্ভর ভারতের জন্য আশীর্বাদ চাইতে এসেছি। দিল্লির এসি ঘরে বসে সব হিসাব করে। এখানে এসে দেখে, ৪ জুন কী হবে?’’এছাড়াও এদিন মোদি বলেন, ‘‘পুরুলিয়া, জঙ্গলমহল বিজেপিকে অসীম স্নেহ দিয়েছে। আজ মোদি আপনাদের থেকে শুধু ভোট (Lok Sabha Election 2024) চাইতে আসেননি। বরং সবার কাছে আশীর্বাদ চাইতে এসেছি। ৪ জুন আর বেশি দিন বাকি নেই।  মোদী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের  পোল খুলে ফেলেছে।’’ 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    Lok Sabha Election 2024: পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ শুরু রাজ্যে, জেনে নিন ৭ কেন্দ্রের প্রার্থী কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পঞ্চম দফায় রাজ্যে মোট ৭টি আসনে ভোটগ্রহণ করা হবে। সেই কেন্দ্রগুলি হল-হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, বনগাঁ ও বারাকপুর। সকাল ৭ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। মোতায়েন করা হয়েছে মোট ৬১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। থাকছে ২৫ হাজার ৫১৪ জন রাজ্য পুলিশ। স্পর্শকাতর বুথগুলিতে রয়েছে কমিশনের বিশেষ নজর।

    কোন কেন্দ্রে প্রার্থী কে কে (Lok Sabha Election 2024)?

    এই পর্বের লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) ৭টি কেন্দ্রের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীসংখ্যা রয়েছে বনগাঁয় ১৫, বারাকপুরে ১৪, হাওড়াতে ১৪, উলুবেড়িয়াতে ১২, শ্রীরামপুরে ১১, হুগলিতে ১২ জন এবং আরামবাগে ১০ জন। মোট প্রার্থী রয়েছেন ৮৮ জন। গত শনিবার বিকেলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রচার শেষ করেছিল। ভোটারদের মন জয় করতে সবারই প্রচার ছিল বেশ জমজমাট। 

    এরাজ্যের ৭টি কেন্দ্রে মূল প্রার্থীরা হলেন-

    ১. হুগলি-লকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস) ও মনোদীপ ঘোষ (সিপিএম)

    ২. শ্রীরামপুর-কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), দীপ্সিতা ধর (সিপিএম) ও কবীরশঙ্কর বসু (বিজেপি)

    ৩. আরামবাগ-মিতালী বাগ (তৃণমূল কংগ্রেস), বিপ্লবকুমার মৈত্র (সিপিএম) ও অরূপকান্তি দিগর (বিজেপি)

    ৪. হাওড়া-প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), রথীন চক্রবর্তী (বিজেপি) ও সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় (সিপিএম)

    ৫. উলুবেড়িয়া-সাজদা আহমেদ (তৃণমূল কংগ্রেস), আজহার মল্লিক (কংগ্রেস), অরুণউদয় পালচৌধুরী (বিজেপি)

    ৬. বনগাঁ-প্রদীপকুমার বিশ্বাস (কংগ্রেস), বিশ্বজিৎ দাস ( তৃণমূল কংগ্রেস) ও শান্তনু ঠাকুর (বিজেপি)

    ৭. বারাকপুর-অর্জুন সিংস (বিজেপি), পার্থ ভৌমিক (তৃণমূল কংগ্রেস) ও দেবদূত ঘোষ (সিপিএম)

    আরও পড়ুনঃ“ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মোট ভোটকেন্দ্র কত?

    এই পর্বের নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) সাত কেন্দ্রে ১৩,১৮১টি ভোটকেন্দ্র থাকছে। সাতটি লোকসভা কেন্দ্র মিলিয়ে মোট ৭৭১১টি স্পর্শকাতর কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে বনগাঁয় ৫৫০টি, ১০৬৯টি বারাকপুরে, ৬০৫টি হাওড়াতে। পঞ্চম দফার ভোটে সোমবার ১০০ শতাংশ বুথে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। মোট ৯৩টি মডেল পোলিং স্টেশন থাকছে। সেই সঙ্গে মহিলা পরিচালিত ১৪৬০ ভোটকেন্দ্র থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Mamata Banerjee: “ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমদফা নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবার ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসীকে আক্রমণ করলেন। সাধুদের বিরুদ্ধে রাজনীতি করার অভিযোগ করেছেন তিনি। মমতা, কার্তিক মহারাজ সম্পর্কে বলেন, “তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন।” পাল্টা মহারাজ এই দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে অস্বীকার করেছেন। একই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, মমতার মন্তব্যের বিরুদ্ধে ‘ইমামদের রাজনীতি’ করার কথা বলে পাল্টা নিশানা করেন।

    ঠিক কী বলেছেন মমতা (Mamata Banerjee)?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) শনিবার আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে সাধুদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেন, “কেউ কেউ করেন না। সব সাধু সমান হন না। বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি তিনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেবেন না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন। দেশের সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করছেন।” এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, “আসানসোলে একটি রামকৃষ্ণ মিশন আছে। সিপিএম যখন খাবার বন্ধ করে দিয়েছিল সেই সময় আমি পুরো সমর্থন করে ছিলাম, ইসকনকেও আমি ৭০০ একর জমি দিয়েছি। কিন্তু দিল্লি থেকে নির্দেশ আসে বলে বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার জন্য বলো কেন করবেন সাধুসন্তরা এই কাজ? কিন্তু রামকৃষ্ণ মিশনকে সবাই শ্রদ্ধা করেন। তাঁদের কাছে একটা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ আছে। ওঁদের আমি ভালবাসাতে পারি। কিন্তু ওঁরা ভোট দেয় না কখনও। আমি কেন তাহলে ওদের ভোট দিতে বলব। তবে কেউ কেউ ভায়োলেট করছে, সবাই নয়।”

    পাল্টা বক্তব্য কার্তিক মহারাজের

    ভারতসেবাশ্রম সঙ্ঘের স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ অর্থাৎ কার্তিক মহারাজ, মমতার (Mamata Banerjee), বক্তব্যের অভিযোগকে অস্বীকার করে বলেছেন, “আমি কোনও জায়গায় এই রকম বক্তব্য রাখিনি। আমার পক্ষে বলা অসম্ভব। আমি কোনও রাজনৈতিক দলের লোক নই। আমি একজন সন্ন্যাসী, তবে হিন্দু ধর্মের উপর যখন আঘাত আসে আমি প্রতিবাদ করি। আমাদের উপর আঘাত আসলে আমাদের অনুগামীরা নানা ভাবে প্রতিবাদ করে থাকেন। তবে এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আমাদের ভক্তরা হাইকোর্টে যাবেন, মামলাও দায়ের করবেন।”

    আরও পড়ুনঃ কাকদ্বীপে গায়ের জোরে জমি দখল করে টোটো স্ট্যান্ড! অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    কী বললেন শুভেন্দু?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মমতার (Mamata Banerjee) এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ করে বলেন, “ইমামেরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা? বিজেপির কোনও মঞ্চে তাঁরা ছিলেন না। তাঁরা বাংলায় সনাতন হিন্দুদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদ করবেন। বিজেপি নুপুর শর্মাকে সাসপেন্ড করে কিন্তু মমতা হুমায়ুন কবীরের কথা চুপ করে শোনেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Banerjee: কল্যাণের বাড়ির সামনে ‘হায় হায়’ স্লোগান! বিক্ষোভে সামিল মহিলারা

    Kalyan Banerjee: কল্যাণের বাড়ির সামনে ‘হায় হায়’ স্লোগান! বিক্ষোভে সামিল মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার পঞ্চম দফার ভোট রয়েছে শ্রীরামপুরে। তাই শনিবার ছিল শেষ বেলার প্রচার। কিন্তু আচমকাই শনিবার বিকেলে শ্রীরামপুরের (Sreerampur) তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়ের (Kalyan Banerjee) আবাসনের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকার মহিলারা।

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    শনিবার প্রচার পর্ব শেষ করে নিজের ফ্ল্যাটে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন শ্রীরামপুরের (Sreerampur) বিদায়ী সাংসদ তথা এবারের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। ঠিক সেই সময়েই আবাসনের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকার মহিলারা। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ‘হায় হায়’ স্লোগান তুলে প্রতিবাদে সামিল একদল মহিলা। 

    কী কারণে এই বিক্ষোভ?

    মহিলাদের অভিযোগ, মহিলাদের সম্পর্কে আপত্তিকর কথাবার্তা বলছেন তৃণমূল প্রার্থী (Kalyan Banerjee)। সেই কারণেই তাঁরা এই বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে আসেননি তাঁরা। বিক্ষোভকারী এক মহিলা বলেন, ‘‘তিনি মহিলাদের সম্পর্কে বিভিন্ন রকম কথা বলে যাচ্ছেন। তাঁকে কে এই অধিকার দিয়েছে? মহিলাদের সম্পর্কে তিনি যে মন্তব্যগুলি করছেন, সেটা বন্ধ করা হোক।’’ বিক্ষোভরত মহিলাদের দাবি, তৃণমূল প্রার্থী যেন মহিলাদের কাছে ক্ষমা চান তাঁর মন্তব্যের জন্য। 

    আরও পড়ুন: প্রচারের শেষ বেলায় রচনা আর ধোঁয়া দেখার ‘রিস্ক’ নিলেন না!

    কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য (Kalyan Banerjee) 

    এ প্রসঙ্গে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য বাম-বিজেপি আঁতাতের অভিযোগ উস্কে দিয়েছেন। কল্যাণের বক্তব্য, ‘‘আমার মনে হয়, বিজেপি ও সিপিএম মিলে আমার উপর যে কোনও মুহূর্তে হামলা করতে পারে। সেলিমের সঙ্গে বিজেপির অসম্ভব ভাল সেট। সেলিম এখানে আসার পর থেকে বিভিন্ন রকমের ঘটনা ঘটছে। ওঁর সঙ্গে কবীরশংকর বোসেরও কথা হয়েছে। ওঁরা মিলিতভাবে আমার উপর আক্রমণ করতে পারে।’’ 
    অন্যদিকে আবার এ প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী কবীরশংকর বোস পাল্টা জবাব দিয়ে বলেছেন,‘‘ইন্ডিয়া জোটে কে আছে! তৃণমূল ও সিপিএম। বিজেপিকে ওঁরা ভয় পেয়ে গিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share