Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Attack On BJP: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী! বিজেপির ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Attack On BJP: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী! বিজেপির ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আগে উত্তপ্ত পূর্বস্থলী। আবারো বিজেপির ওপর হামলার (Attack On BJP) অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। বিজেপির ব্যানার,ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ সহ বিজেপি কর্মীদেরও মারধর করা হয়েছে বলে দাবি।  যদিও, অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। 

    ঠিক কি ঘটেছিল? (Attack On BJP)

    বিজেপি কর্মী নৃপেণ কাপাসিয়া জানান, “শনিবার শেষ লগ্নের প্রচার ছিল। টোটো করে তারা প্রচারে বেরিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁদের টোটোতে লাগানো বিভিন্ন বিজেপির ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে (Attack On BJP) দেওয়া হয়েছে।” শুধু তাই নয়, সেখানে থাকা কর্মীদেরও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার পরেই শনিবার রাতে নাদন ঘাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। 

    অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের

    এ বিষয়ে পূর্বস্থলী ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দিলীপ মল্লিক বলেন,“তৃণমূলের খেয়েদেয়ে কাজ নেই যে মারধর (Attack On BJP) করতে যাবে। গোষ্ঠী কোন্দলে জীর্ণ ওরা। নব বিজেপি, আদি বিজেপি, তৎকাল বিজেপি। প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকেই বিভিন্ন জায়গায় ওদের মধ্যে কোন্দল দেখা দিয়েছিল। এ ওকে সহ্য করতে পারছে না। বিশ্বাস করতে পারছে না। বিজেপি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জর্জরিত। এটি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল।”

    বহরমপুরে হামলা

    উল্লেখ্য,বিজেপির ওপর হামলার (Attack On BJP) ঘটনা এটাই প্রথম নয়। দুদিন আগেই বহরমপুরে রাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ চলাকালীন বিজেপির ব্যানার ফেস্টুন ছেঁড়ার ঘটনা ঘটেছে। জানা গিয়েছে, বহরমপুর পৌরসভার উনিশ এবং কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের পুরনো হাসপাতালের পিছনে বিজেপি পার্টি অফিসের ২০০ মিটারের মধ্যে রাতের অন্ধকারে বিজেপির পোস্টার গুলি ছিঁড়েছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। 
    এ প্রসঙ্গে বিজেপির লাল্টু দাস বলেন, “পোস্টার ছিঁড়ে রাতের অন্ধকারে ভয় দেখিয়ে বিজেপিকে রোখা যাবেনা।” তিনি আরো জানান গত রাত্রি থেকে বিজেপি কর্মীদের বাড়ি গিয়ে ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল নেতা কর্মীরা। সেই সঙ্গে উনিশ এবং কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডে রাস্তার দুপাশে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে পোস্টার লাগানো ছিল। সেই পোস্টটার ছেঁড়ারও অভিযোগ আনলেন বিজেপির লাল্টু দাস। এ বিষয়ে তৃণমূল এর পক্ষ থেকে জানানো হয় হিংসার রাজনীতি তৃণমূল করে না। বিজেপি নেতা কর্মীরাই নিজেরাই রাতের অন্ধকারে পোস্টটার ছিড়েছে বলে তাদের অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

     প্রসঙ্গত, আগামীকাল বহরমপুর লোকসভা ভোট। এই ভোট সুষ্ঠুভাবে সুসম্পূর্ণ করার জন্য নির্বাচনী কমিশনার বদ্ধপরিকর। কিন্তু এরই মধ্যে বিজেপির পোস্টটার ছেঁড়াকে (Attack On BJP) কেন্দ্র করে রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়াচ্ছে একাধিক জায়গায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

    Balurghat: এক্স-রে প্লেটের আকাল! বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে বন্ধ হতে বসেছে পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট (Balurghat) জেলা হাসপাতালে  আকাল এক্স-রে প্লেটের। প্লেটের অভাবে প্রায় বন্ধ হতে বসেছে এক্স-রে পরিষেবা। যার জেরে সমস্যায় পড়েছেন রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা। 

    রোগীদের অভিযোগ 

    হাসপাতালে এক্স-রে করাতে আসা রোগীদের তরফে জানা যায়, বালুরঘাট (Balurghat) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক্স-রে বিভাগে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে আকাল পড়েছে এক্স-রে প্লেটের। ফলে বহির্বিভাগে আসা রোগীরা সমস্যায় পড়ছেন। শুধু তাঁরাই নয়, যারা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তাঁদেরও একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সমস্যা এখানেই থেমে নেই। যে এক্স-রে (X-ray Services) মেশিন আছে তাও মাঝেমধ্যেই বিকল হয়ে পড়ছে। ফলে রোগী এবং তাঁদের আত্মীয়দের মধ্যে ছড়াচ্ছে ক্ষোভ। 

    হাসপাতাল তরফে খবর (Balurghat) 

    হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে , স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে এক্স-রে প্লেটের সাপ্লাই কম থাকার কারণে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে বহু রোগী এক্স-রে করার পর প্লেট নেয় না। যার ফলে নষ্ট হয় প্লেট গুলি। তবে যত দ্রুত সমস্যা সমাধান করা যায়, সেই চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
    এ প্রসঙ্গে হাসপাতালে (Balurghat) এক্স-রে করতে আসা রোগীরা বলেন, “হাসপাতালে এক্স-রে করতে এসেছিলাম। কিন্তু এসে শুনি এক্স-রে হবেনা। কারণ এক্স-রে প্লেট নেই। এর আগেও একদিন এসেছিলাম সেদিনও এক্স-রে করতে পারিনি। হাসপাতালে মাঝের মধ্যে এক্স-রে মেশিন খারাপ (X-ray Services) থাকে। আমরা প্রচন্ড সমস্যার মধ্যে পড়েছি।”
    প্রসঙ্গত, বালুরঘাট (Balurghat) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে হাসপাতালের নিচ তলায় এক্স-রে পরিষেবা দেওয়া হয়। ওই এক্স-রে বিভাগে গত কিছুদিন ধরে এক্স-রে প্লেটের অভাব দেখা দিয়েছে। ফলে বহির্বিভাগ থেকে আসা রোগীরা এক্স-রে করাতে এসে সমস্যায় পড়ছে। শুধুমাত্র জেলা হাসপাতালে ভর্তি থাকা এমারজেন্সি রোগীদের এক্স-রে চলছে। ফলে গত কয়েকদিন ধরে এক্স-রে করতে এসে বহির্বিভাগের রোগীরা ঘুরে যাচ্ছে। এদিকে হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন এমনিতেই খারাপ। ওই এক্স-রে মেশিন (X-ray Services) মাঝেমধ্যেই বিকল হয়ে যায়। কিছু কিছু সময় এক্স-রে মেশিন চললেও এবারে এক্স-রে প্লেটের অভাব দেখা দিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    হাসপাতাল সুপারের বক্তব্য 

    এই বিষয়ে হাসপাতাল (Balurghat) সুপার কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বাগ বলেন,”এক্স-রে হচ্ছে কিন্তু প্লেটের একটু চাহিদা আছে। আমরা উপর মহলে জানিয়েছি। দ্রুত প্লেট এসে যাবে। আর প্লেট এসে গেলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: থানায় বিক্ষোভ বিজেপির, ভুয়ো ভিডিও বানাতে এসে বিধায়কের সামনেই মার খেলেন তৃণমূল কর্মী

    Sandeshkhali: থানায় বিক্ষোভ বিজেপির, ভুয়ো ভিডিও বানাতে এসে বিধায়কের সামনেই মার খেলেন তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) তৃণমূল নেতাকে বাড়ি থেকে বার করে মারধর করলেন গ্রামবাসীরা। ভুয়ো ভিডিও করতে এসে বিধায়কের সামনে তৃণমূল নেতাকে মাটিতে ফেলে লাঠিপেটা করলেন প্রতিবাদী মহিলারা। মূলত এলাকাবাসীর অভিযোগ হল, মিথ্যা মামলায় বিজেপির দলীয় কর্মীদের গ্রেফতার করছে পুলিশ! এমনই অভিযোগ তুলে রবিবার দুপুরে সন্দেশখালি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি কর্মীসমর্থকরা। বিক্ষোভে এদিন নেতৃত্ব দেন বসিরহাটের এবারের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। ইতিমধ্যে জেলিয়াখালি এলাকায় ছিনতাইয়ের অভিযোগে কয়েক জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    ঘটনা কী ঘটেছে (Sandeshkhali)?

    চতুর্থ দফা নির্বাচনের আগের দিনেই ফের শিরোনামে নতুন করে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। তৃণমূল নেতা দিলীপ মল্লিক এবং বিধায়ক সুকুমার মাহাতো সামনেই স্থানীয় তৃণমূল নেতা তাতান গায়েনকে মাটিতে ফেলে লাঠিপেটা করলেন গ্রামের মহিলারা। থানা থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বেই ঘটল এমনই ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে খবর সন্দেশখালিতে একটি বাড়িতে দিলীপ এবং সুকুমার ছিলেন সকাল থেকেই। খবর পেয়ে সেখানে চড়াও হন মহিলারা। এরপর তৃণমূল নেতাকে ওই বাড়ি থেকে বের করে এনে পেটান মহিলারা। এদিন মহিলা কর্মীদের অভিযোগ, অন্যায় ভাবে ভিডিও তৈরি করা হচ্ছে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলেই পৌঁছে যায় পুলিশ।

    মহিলাদের বক্তব্য

    এদিন এলাকাবাসীর (Sandeshkhali) কয়েকজন মহিলা বলেন, “আমরা বিক্ষোভ করতে এসেছি কারণ আমাদের নামে ভিডিও ভাইরাল করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, আমরা টাকা খেয়েছি। আমাদের নাকি টাকা দিয়ে পথে নামিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। কে আমাদেরকে টাকা দিয়েছে তাকে আমাদের সামনে নিয়ে আসুক। মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে আমাদের নামে। পাশাপাশি মহিলারা আরো জানান, আমাদেরকে ঘরছাড়া করার হুমকি দিচ্ছেন তৃণমূলের লোকজন। তাই আমরা এদিন রীতিমতো আটক করে রাখি তৃণমূল নেতা এবং বিধায়কদের।”

    এদিন বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন, “যা হয়েছে, তা কেউ ছড়িয়েছে, তবে কে প্ররোচনা দিয়েছে, তা আমরা জানি না। ঘটনায় কারও প্ররোচনা তো আছেই।”

    আরও পড়ুন: “১ নম্বর বোতাম টিপে ইভিএম মেশিন চেক করতে বলেছে তৃণমূল”, অভিযোগ সুভাষের

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলিয়াখালি এলাকার বিজেপির তরফ থেকে বারবার দাবি করা হচ্ছে, মিথ্যা ছিনতাইয়ের মামলা রুজু করে বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদেরই গ্রেফতার করা হচ্ছে। রবিবার আবারো প্রকাশ্যে এসেছে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) স্টিং ভিডিয়োর দ্বিতীয় পর্ব। এই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে সন্দেশখালির স্থানীয় বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে। প্রথম ভিডিয়োতেই দেখা যায়, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের কাছে গঙ্গাধর নিজে স্বীকার করছেন, সন্দেশখালির আন্দোলন সাজানো। কিন্তু আজ এলাকার মানুষ দাবি করেন, টাকার বিনিময়ে সন্দেশখালির আন্দোলন হয়েছে। ফলে এই নিয়ে প্রতিদিনই ভুয়ো ভিডিয়ো বানাচ্ছে তৃণমূল। এলাকার মানুষের আরও বক্তব্য, সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা দিলীপ মল্লিক এক মহিলাকে তুলে নিয়ে গিয়ে টাকার বিনিময়ে বিজেপির বিরুদ্ধে ভিডিও বানিয়েছেন, যা কয়েকদিনের মধ্যেই আবার প্রকাশ্যে আসবে। এই এলাকার মহিলাদের আন্দোলনকে কালিমালিপ্ত করতেই তৃণমূল ষড়যন্ত্র করছে বলেও এদিন দাবি করা হয়। সাধারণ মানুষের এই অভিযোগকে এদিন তুলে ধরে বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে দিলীপ-সহ তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করার দাবি তুলে থানার সামনে বসে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: সিএএ থেকে রামনবমী পালন, রাজ্যে ভোট প্রচারে এসে পাঁচ গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় চতুর্থ দফা নির্বাচনের আগে লোকসভা ভোটের প্রচারে আবারও রাজ্যে এলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে এবার বিজেপির টিকিটে দাঁড়িয়েছেন অর্জুন সিং। তাঁর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে এদিন একটি জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে ধরেন। একইসঙ্গে ব্যারাকপুর (Barrackpore) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে সভা থেকে ৫ গ্যারান্টি দিলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। ভাষণের মাঝে বাংলায় বলে উঠলেন, মোদির গ্যারান্টি হল গ্যারান্টি পূরণের গ্যারান্টি।” তুললেন সিএএ ইস্যুও। তৃণমূল সরকারকে তোপ দেগে তাঁর মন্তব্য, “রাতারাতি সিএএ -কে ভিলেন বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।” ব্যারাকপুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে স্মরণ করলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসও। 

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক বাংলায় এসে কী কী গ্যারান্টি দিলেন মোদি (Narendra Modi)

    ১) যতক্ষণ মোদি আছে ভাগবান রামের পুজো কেউ আটকাতে পারবে না। 
    ২) যতক্ষণ মোদি আছে রাম মন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় কেউ বদলাতে পারবে না।  
    ৩) যতক্ষণ মোদি আছে কেউ সিএএ আটকাতে পারবে না।
    ৪)যতক্ষণ মোদি আছে ততক্ষণ ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ দেওয়া হবে না।  
    ৫) যতক্ষণ মোদি আছে এসসি এসটি ওবিসি সংরক্ষণ কেউ বন্ধ করতে পারেব না। 

    মঞ্চ থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’

    রবিবার জনসভা থেকে প্রচারের সুর সপ্তমে চড়ালেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।যার আগাগোড়া হিন্দুত্বের বার্তায় ভরা। এদিন মোদি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে রামের নাম নিতে দেয় না তৃণমূল সরকার। রামনবমী উৎসব পালন করতে দেওয়া হয় না। তৃণমূলের পাশাপাশি কংগ্রেস আর বামফ্রন্টও রামনবমীর বিরুদ্ধে। এমন লোকজনদের হাতে এই মহান দেশ তুলে দেওয়া যায় কি?” প্রশ্ন তোলেন মোদি। এরপরেই সভা মঞ্চ থেকে ‘জয় শ্রী রাম স্লোগান’ তোলেন তিনি।
    বাংলায় হিন্দুদের উপর অত্যাচার করা হয় বলেও অভিযোগ তোলেন মোদি। ব্যারাকপুরের সভা থেকে তিনি বলেন, ‘হিন্দুদের উপর অত্যাচার বাংলায় বরদাস্ত করা হবে না।’ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাংলায় অবস্থান নিয়ে বড় দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, “বাংলায় হিন্দুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক করে রাখতে চায় তৃণমূল নেতৃত্ব। হিন্দুদের তাড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এঁদের এত বড় সাহস! আদিবাসী, দলিতদের সঙ্গে অন্যায় আমরা মেনে নেব না।”

    এছাড়াও দুর্নীতি নিয়ে আক্রমণের সময় মোদির মুখে উঠে আসে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়েছে, ভুয়ো ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, চাকরি বিক্রি করা হয়েছে। পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) মুখে ফের একবার উঠে আসে সন্দেশখালি প্রসঙ্গে। আবারও একবার সরাসরি শেখ শাহজাহানের নাম মুখে আনেন নরেন্দ্র মোদি। সন্দেশখালিতে মা-বোনের সম্মান নষ্ট করা হয়েছে, সবকিছু জেনেও এখানকার সরকার কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ তাঁর। 

    আরও পড়ুন: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনেও এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে লড়েছিলেন অর্জুন সিং। জয়ীও হয়েছিলেন। যদিও পরে তৃণমূলের ফিরে যান তিনি। কিন্তু এবারের লোকসভা কেন্দ্রে তাঁকে তৃণমূল টিকিট না দেওয়ায় ফের একবার পদ্মশিবিরে যোগ দেন অর্জুন। মোদির আশা, ২০১৯-এর চেয়েও ২০২৪ এ ভালো ফল হবে বারাকপুরে (Barrackpore)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Subhash Sarkar: “১ নম্বর বোতাম টিপে ইভিএম মেশিন চেক করতে বলেছে তৃণমূল”, অভিযোগ সুভাষের

    Subhash Sarkar: “১ নম্বর বোতাম টিপে ইভিএম মেশিন চেক করতে বলেছে তৃণমূল”, অভিযোগ সুভাষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইভিএম সম্পর্কে তৃণমূল ভুল বোঝাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে নালিশ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার (Subhash Sarkar)। তাঁর দাবি, “১ নম্বর বোতাম টিপে ইভিএম মেশিন চেক করতে বলেছে তৃণমূল”। কার্যত নির্বাচনে হারার ভয়ে তৃণমূল এই আচরণ করছে বলে বিজেপি অভিযোগ তুলেছে। পাল্টা তৃণমূল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। 

    ঠিক কী বললেন সুভাষ (Subhash Sarkar)?

    রবিবার নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে জনসংযোগ এবং ডামি ভোটার স্লিপ বিতরণ করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেন বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার (Subhash Sarkar)। তিনি বাঁকুড়া পুরসভা নিয়ন্ত্রিত বাজারে প্রচার কর্মসূচিতে গিয়ে বলেন, “তৃণমূল নিশ্চিত হারবে, আর তাই মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। তৃণমূল বলছে আগে ১ নম্বর বোতাম টিপে দেখবেন মেশিন ঠিক আছে কি না, কিন্তু এই কথা অত্যন্ত অন্যায়। তৃণমূল মানুষের মধ্যে ভ্রান্তি তৈরি করছে। আমরা নির্বাচন কমিশনে গিয়ে অভিযোগ জানাবো। ভোটাররা যাকে খুশি ভোট দেবেন।” তিনি আরও বলেন, “এলাকায় পান চাষের জন্য একটি শেড তৈরি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ত্রলাকার তৃণমূল বিধায়ক এই কাজ করতে দেননি। সাংসদ তহবিল থেকে ১০ লাখ টাকার অনুমোদন দিয়েছিলাম। কিন্তু তৃণমূলের অপশাসনে কার্যকর হল না।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই ঘটনায় তৃণমূলের প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী বলেন, “তৃণমূলের নাম রয়েছে ইভিএমে ১ নম্বরে। আর বিজেপির নাম রয়েছে ৪ নম্বরে। সুভাষবাবু (Subhash Sarkar) পাগল হয়ে গিয়েছেন। বিজেপির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।”

    রাজ্যের বিজেপি নেতা হিসাবে সুভাষ সরকার গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে তৎকালীন তৃণমূল প্রার্থী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে ১ লাখের বেশি ভোটে হারিয়েছিলেন। পরবর্তী কালে তিনি কেন্দ্রের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন। বাঁকুড়ার রাজনীতিতে সুভাষ সরকার বেশ পরিচিত মুখ। এইবারের নির্বাচনে তিনি নিজের জয় নিয়ে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী। তাঁর প্রচার এলাকায় ব্যাপক জমজমাট।

    আরও পড়ুন: হাইওয়েতে উড়ছে টাকা, টেম্পো থেকে উদ্ধার থরে থরে বিপুল টাকা! চাঞ্চল্য

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Weather: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    West Bengal Weather: স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে! আবার গরমে নাজেহাল হবে বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : স্বস্তির দিন ফুরিয়ে আসছে। আবার বাড়বে গরম। নাজেহাল হবে বাংলা। এপ্রিলের শুরু থেকেই অসহ্য গরমে বৃষ্টির জন্য চাতক পাখির মতো প্রতীক্ষায় ছিল মানুষ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর অবশ্য পূর্বাভাস দিয়েছিল গত সপ্তাহ থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে। সেই মতোই নামে বৃষ্টি। ফলে তীব্র দহনের পর স্বস্তি এনে দিয়েছিল সেই বৃষ্টি। গত কয়েক দিনে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির প্রায় সর্বত্রই কমবেশি ঝড়বৃষ্টি হয়েছে। যার প্রভাবে একধাক্কায় কমেছে অনেকটা তাপমাত্রা। কিন্তু বৃষ্টির এই স্বস্তি সাময়িক ছিল। আলিপুর আহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আগামীকাল সোমবার ১৩ মে থেকে আহাওয়ার (West Bengal Weather) কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে।  ধীরে ধীরে চড়তে শুরু করবে পারদ। সর্বত্রই তিন থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে এখনও পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে নীচেই রয়েছে তাপমাত্রা। বৃষ্টির পূর্বাভাসও রয়েছে কিছু কিছু জায়গায়। 

    কোথায় কোথায় বৃষ্টির পূর্বাভাস? (West Bengal Weather) 

    দক্ষিণবঙ্গের বেশির ভাগ অংশেই হলুদ সতর্কতা থাকছে। মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া ও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। রাজ্যের (West Bengal Weather) বাকি জেলাগুলিতেও থাকছে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে সেখানে ঝোড়ো হাওয়ার গতি ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার থাকবে। তবে কলকাতা (Kolkata Weather), হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামে রবিবারের পর আর ঝড়বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা নেই।
    অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও রয়েছে ঝড়বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা। উত্তরবঙ্গে বজ্রপাতের তীব্রতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া কোনও কোনও জায়গায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলায় কিছু কিছু স্থানে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া ও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে। সেকারণে ওই জেলাগুলিতে জারি থাকছে হলুদ সতর্কতা।  

    আরও পড়ুন: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    কলকাতার আবহাওয়া (Kolkata Weather)

    রবিবার সকাল থেকেই কলকাতায় আংশিক মেঘলা আকাশ। যদিও বেলা বাড়লে সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশের দেখা মিলেছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে বিকেলের দিকে শহরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইবে। এরপর সোমবার থেকে আবার ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রার পারদ। তবে রবিবারে শহর কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ ডিগ্রি কম। আর দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩.৭ ডিগ্রি কিম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    Anubrata Mondal: অনুব্রতের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা! কটাক্ষ বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Bribhum) জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal)বোলপুরের বাড়িতে উড়ছে ‘জয় শ্রীরাম’-এর পতাকা। অনুব্রত জেলবন্দি থাকলেও পুলিশের নিরাপত্তাতেই রয়েছে দাপুটে এই তৃণমূল নেতার বাড়ি। কিন্তু তার মধ্যেই শনিবার সকালে দেখা গেল অন্য ছবি। পুলিশের ঘেরাটোপের মধ্যেও অনুব্রতর বাড়ির ছাদে উড়ল গেরুয়া পতাকা। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। 

    কে লাগাল পতাকা? (Anubrata Mondal)

    এক বছরের বেশির সময় বোলপুরের এই বাড়িতে নেই অনুব্রত (Anubrata Mondal) ও তাঁর কন্যা সুকন্যা। তিহাড় জেলে বন্দি তারা। তাঁর স্ত্রী গত হয়েছেন বেশ কয়েক বছর আগে। তবে কে লাগাল পতাকা? আগে একটা সময় ওই বাড়ির নীচে লাইন পড়ত মানুষের। এখন ফাঁকা পড়ে বাড়ি। নিরাপত্তারক্ষীরাই পাহারা দেন। মাঝে মাঝে আত্মীয়স্বজনরা আসেন। এছাড়া বাড়ির কাজের লোকেরাও মাঝে মধ্যে এসে ঘর পরিষ্কার করেন। তা ছাড়া আর কারও প্রবেশাধিকার নেই ওই বাড়িতে। বেশিরভাগ সময়েই তালবন্ধই হয়ে পড়ে থাকে। তালে  ‘জয় শ্রীরাম’ লেখা পতাকা ছাদের মাথায় কে লাগিয়ে গেল তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। নিরপত্তারক্ষীরাও জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে তারা কিছু জানেন না।    
    সম্প্রতি বীরভূমে (Bribhum) ভোট প্রচারে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেষ্ট (Anubrata Mondal) ও তার মেয়েকে বন্দি করে রাখা হয়েছে, যাতে সে তৃণমূল করতে না পারে…আমি আপনাদের বলছি, দেখে নেবেন ভোটের পর ওদের ছেড়ে দেবে।”

     বিরোধীদের দাবি

    এ প্রসঙ্গে কংগ্রেস, সিপিএমের মতো বিরোধীদের দাবি, বিজেপির সঙ্গে তলায় তলায় বোঝাপড়া রয়েছে তৃণমূল নেতাদের। তারই প্রকাশ হল ছাদের পতাকায়। বীরভূম (Bribhum) সিপিএম এর জেলা সম্পাদক গৌতম ঘোষ বলেন, “ওদের সম্মতিতে এটা ঘটেছে। আমার কাছে যা খবর আছে তাতে মনে হয় ওদের পরিবারের লোকেরা তলে তলে বিজেপি করছে। এখন তৃণমূলের যা অবস্থান তাতে রাম নবমীর পতাকা ওরাই ঝোলাবে। আগে থেকে সবাই বুঝতে পারছেন যে, বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখলেই বেরোনোর ছাড়পত্র পাওয়া যাচ্ছে। সেই কারণেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরাও যোগাযোগ রাখছেন। ফলে অনুব্রত (Anubrata Mondal) যদি বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বেরিয়ে আসেন, তা হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।” অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা জয়দেব মুখোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আগেই বোলপুর এসে অধীর চৌধুরী বলে গিয়েছিলেন যে, অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) জেল থেকে বের হতে গেলে হাতে বিজেপির পতাকা নিয়ে বেরোতে হবে। ফলে সে রকম কোনও ঘটনা ঘটলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।”

    আরও পড়ুন: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    যদিও  এপ্রসঙ্গে দলের মুখপাত্র জামশেদ আলি খান বলেন, ‘‘অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) একজন ধর্মপরায়ণ মানুষ। ফলে তাঁর বাড়িতে যদি জয় শ্রীরামের পতাকা ওড়ে, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আর রাম তো কারও একার নয়, বাড়িতে রামের পতাকা ঝুলবে, এতে অবাক হওয়ার কী আছে?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল’’, ভাটপাড়ায় বললেন মোদি

    Lok Sabha Election 2024: ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল’’, ভাটপাড়ায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণা হওয়ার পর থেকে এ নিয়ে নবমবার রাজ্যে এলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার তিনি প্রথম সভা করেন বারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং-এর সমর্থনে ভাটপাড়ায়। ‘‘কোনও অবস্থাতেই ধর্মীয়ভাবে কোনও সংরক্ষণ বাংলায় তিনি চালু হতে দেবেন না’’- এমন হুঁশিয়ারিও দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ২৭ মিনিটের বক্তৃতায় একাধিকবার উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রীর এদিন বলেন, ‘‘নয়া খেলা, সন্দেশখালিতে মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল।’’ বাংলায় বিজেপির ভালো ফলের বিষয়েও আশাবাদী তিনি। ভাটপাড়ায় তিনি জানান, ২০১৯ সালে বিজেপির ফলাফলকেও ছাপিয়ে যাবে ২০২৪।

    কড়া আক্রমণ তৃণমূলকে 

    এর পাশাপাশি ভাটপাড়ার সভা থেকে মোদি বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে, সারা দেশ দেখছে। তৃণমূলের পুলিশ ওদের বাঁচিয়েছে। নতুন খেলা শুরু করেছে। ওদের গুণ্ডা সন্দেশখালির (Lok Sabha Election 2024) বোনেদের ভয় দেখাচ্ছে। কারণ অত্যাচারীর নাম শাহজাহান শেখ। ওঁকে ক্লিনচিট দিতে চায় তৃণমূল।’’ নিয়োগ দুর্নীতি নিয়েও প্রধানমন্ত্রী এদিন সুর চড়ান। তিনি বলেন, ‘‘এখানে ওএমআর শিট জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভুয়ো ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে। তৃণমূল সরকারের আমলে শুধু দুর্নীতি হয়েছে। বাংলার এই লুঠের পাইপয়সার হিসাব নেব। কাউকে ছাড়া হবে না। বাংলার ভুক্তভোগীদের বলতে চাই, মোদী আছে। দুর্নীতিগ্রস্তেরা কেউ বাঁচতে পারবে না।’’

    হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বরদাস্ত নয়

    এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘বাংলায় হিন্দুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক (Lok Sabha Election 2024) করে রাখতে চান তৃণমূল নেতৃত্ব। হিন্দুদের ভাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এত বড় সাহস! আদিবাসী, দলিতদের সঙ্গে অন্যায় এই দেশ মেনে নেবে না।’’ রামনবমী নিয়ে তাঁর বক্তব্য,‘‘বাংলায় রামের নাম নিতে দেয় না তৃণমূল সরকার। রামনবমী পালন করতে দেয় না। কংগ্রেস আর বামফ্রন্টও রামনবমীর বিরুদ্ধে। এমন লোকজনের হাতে এই মহান দেশ তুলে দেওয়া যায় কি?

    পরের সভাগুলি কোথায়

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয় সভাটি হবে চুঁচুড়ায়, হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে। এর পরের জনসভা রয়েছে পুড়শুড়াতে। বিজেপি সূত্রে খবর, ওই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পৌঁছবেন দুপুর আড়াইটা নাগাদ। এই সভায় তিনি আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অরূপ কান্তি দিগের এর সমর্থনে সভা করবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সর্বশেষ সভাটি হবে হাওড়া সাঁকরাইলে। হাওড়ার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীর সমর্থনে। বিজেপি সূত্রে খবর, বিকাল ৪টা নাগাদ এই সভাস্থলে পৌঁছাবেন তিনি। প্রসঙ্গত যে চার জায়গায় প্রধানমন্ত্রী জনসভা করবেন এই আসনগুলিতে, সেগুলির ভোট রয়েছে আগামী ২০ মে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyan Banerjee: কল্যাণের অস্থাবর সম্পত্তি ২৪ কোটির বেশি, রয়েছে দুটি গাড়ি, দিল্লি-কালীঘাটে ফ্ল্যাট

    Kalyan Banerjee: কল্যাণের অস্থাবর সম্পত্তি ২৪ কোটির বেশি, রয়েছে দুটি গাড়ি, দিল্লি-কালীঘাটে ফ্ল্যাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের তিনবারের সংসদ এবং হেভি ওয়েট নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerje)। আগে একবার বিধায়কও ছিলেন। পেশায় তিনি একজন আইনজীবী। হুগলির শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের এই বারের প্রার্থী হয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন তাঁরই মেয়ের প্রাক্তন জামাই কবীর শঙ্কর বোস। অপরে সিপিএমের প্রার্থী হয়েছেন সিপিএমের প্রার্থী দিপ্সীতা ধর। নিজের মনোনয়ন জমা করে এদিন কল্যাণ নিজের হলফ নামায় সম্পত্তির পরিমাণ জানিয়েছেন।

    সম্পত্তির পরিমাণ কত(Kalyan Banerje)?

    বছর সাতষট্টীর এই আইনজীবী তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ নিজের হলফ নামায় জানিয়েছেন ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষ পর্যন্ত আয়ের হিসেব জানিয়েছেন। হলফনামায় তিনি জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তাঁর আয় ছিল ৪ কোটি ৩২ লক্ষ ৬৩ হাজার ২৬৬ টাকা। তার আগের অর্থবর্ষ অর্থাৎ ২০২১-২২ এ তাঁর আয় ছিল ৪ কোটি ৩২ লক্ষ ৩৩ হাজার ৫৪৪ টাকা। তিনি ৩ কোটি ৪৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ১২৩ টাকা আয় করেছিলেন ২০২০-২১ অর্থবর্ষে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে তাঁর আয় ছিল ২ কোটি ১২ লক্ষ ১৬ হাজার ৩৬৯ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে তিনি ৩ কোটি ৭৯ লক্ষ ৩৭ হাজার ৮২০ টাকা আয় করেছিলেন।

    স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ কত?

    কল্যাণ নিজের হলফ নামায় স্ত্রী ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়ের আয়ের হিসাবে জানিয়েছেন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তাঁর স্ত্রীর আয় ছিল ৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৬০০ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়ের আয় ছিল ২ লক্ষ  ৮৮ হাজার ৫৩০ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ২ লক্ষ ৬০ হাজার ২৫০ টাকা আয় করেছিলেন ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগের অর্থবর্ষে ২০১৯-২০ তে তাঁর আয় ছিল ২ লক্ষ ৬০ হাজার ২৫৪ টাকা। আর ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ২ লক্ষ ৭৫ হাজার ১২০ টাকা আয় করেছিলেন ছবিদেবী। মনোনয়ন পেশ করার সময় কল্যাণের (Kalyan Banerje) হাতে নগদ ছিল ৫০ হাজার টাকা। একাধিক ব্যাঙ্কে সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে। একই ভাবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

    রয়েছে দুটি গাড়ি

    হলফ নামায় কল্যাণ (Kaylan Banerje) জানিয়েছেন তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। একটি গাড়ি ২০২১ সালে ২২ লক্ষ ৬৭ হাজার দিয়ে কিনেছেন। অপর আরেকটি গাড়ি ৪ লাখ ৮১ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছেন। তাঁর কাছে ১৫ লক্ষ টাকার সোনা রয়েছে। স্ত্রীর কাছে রয়েছে ২৪ লক্ষ টাকার সোনা। তাঁর বাড়িতে আইনজীবী পেশার কারণে ১ কোটি টাকার বই রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। সব মিলিয়ে মোট অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ হল ২৪ কোটি ২০ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৩৫ টাকা। স্ত্রীর কাছে মোট অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ রয়েছে ২ কোটি ৭১ লক্ষ ৪১ হাজার ৫৩৬ টাকা। এছড়াও কালীঘাটে, দিল্লি এবং শ্রীরামপুরে ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর। তিনি ১৯৭৫ সালে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.কম পাশ করেছিলেন। এরপর ১৯৭৯ সালে রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি পাশ করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Satabdi Roy: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    Satabdi Roy: “সকলে টাকা পায়, আমি কেন পাই না?”, ভোটপ্রচারে নেমে ফের বিক্ষোভের মুখে শতাব্দী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। সামনেই রয়েছে চতুর্থ দফার ভোট। আর চতুর্থ দফার ভোটে অন্যান্য কেন্দ্রের সঙ্গে ভোট রয়েছে বীরভূমেও। তাই ভোটপ্রচারের শেষ দিনে ঝড় তুলেছিলেন বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায় (Satabdi Roy)। কিন্তু, থমকাতে হল মগদমনগরের রাস্তায়। বিদায়ী সাংসদ এবং লোকসভার প্রার্থী শতাব্দীকে সামনে পেয়ে একের পর এক দাবি শোনাতে থাকেন গ্রামের মহিলারা।

    শতাব্দীকে ঘিরে আবারও বিক্ষোভ (Satabdi Roy)

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল প্রার্থী তথা তিনবারের সাংসদ শতাব্দী রায়। এবারের লোকসভা ভোটেও তৃণমূল তাঁকেই প্রার্থী করেছে। তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগেও ভোটের ময়দানে প্রচারে নেমে একাধিক জায়গায় বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে বিদায়ী সাংসদকে (Satabdi Roy)। আর এবারও ঘটল সেই একই ঘটনা। প্রচারে নামতেই তাঁকে ছেঁকে ধরলেন গ্রামবাসীরা।

    গ্রামবাসীদের অভিযোগ 

    উল্লেখ্য চতুর্থ দফার ভোট (Lok Sabha Vote 2024) প্রচারের আগে শনিবার প্রচারে নামেন শতাব্দী। কিন্তু মহম্মদবাজার ব্লক এলাকার মগদমনগর গ্রামে ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় তাকে (Satabdi Roy)। পানীয় জলের সমস্যা, এলাকায় উন্নয়নে খামতি, রাস্তাঘাট খারাপ-সহ একাধিক অভিযোগ শুনতে তাঁকে। যদিও সকলেরই অভিযোগ মোটামুটি এক—পানীয় জলের সমস্যা। সঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা না পাওয়ার অভিযোগও উঠল। কেউ কেউ অভিযোগ করলেন, বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা পাচ্ছেন না। 
    এ প্রসঙ্গে,স্থানীয় বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী পিয়া সর্দার বলেন, “সকলে টাকা পায়, আমি কেন টাকা পাই না? আমার স্কুলের সকলে টাকা পায়, অথচ আমি ক্লাস সিক্স থেকে টাকা পাই না। ওনাকে বললাম সেটাই। উনি তো কিছুই বললেন না।” অন্যদিকে এলাকার আরেক মহিলার অভিযোগ, “দিদি (Satabdi Roy)কিছু শোনেই না। কথাই বলতে পারলাম না। আমাদের কথা শুনবে না তো কার কথা শুনবে? কিছুই পাইনি আমরা।”
    যদিও এই বিক্ষোভের পরিস্থিতি এলাকার নেতারা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে বিক্ষোভের সময় গাড়ি থেকে নামেননি শতাব্দী (Satabdi Roy)। গাড়িতে সামনের সিটে বসে ছিলেন তিনি।  জানলা দিয়ে মুখ বার করে সবাইকে শান্ত হওয়ার আবেদন করেন তিনি। তবে গ্রামবাসীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কোনও কথা বলেননি শতাব্দী। তার পর গাড়ির জানলা দিয়ে সবাইকে হাতজোড় করে নমস্কার জানিয়ে এলাকা ছেড়ে বেরিয়ে যান। 

    আরও পড়ুন: রাস্তার কাজে দুর্নীতির অভিযোগ, ফের প্রচারে বেরিয়ে তোপের মুখে শতাব্দী

    রাস্তা ও জল নিয়েই সবচেয়ে বেশি অভিযোগ

    এর আগেও প্রচারে নেমে গ্রামবাসীদের প্রচুর অভিযোগ শুনতে হয়েছিল শতাব্দী রায়কে (Satabdi Roy)। রাস্তা ও জল নিয়েই সবচেয়ে বেশি অভিযোগ এসেছে তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত ও পুরসভাগুলির দিকে। যেখানেই গেছেন শতাব্দীকে সামনে পেয়ে রীতিমতো অভিযোগের ডালা সাজিয়ে ধরেছেন গ্রামবাসীরা। আবাসন প্রকল্পে ন্যায্য প্রাপকেরা বঞ্চিত হয়েছেন এই অভিযোগও এসেছে। দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যার কথা বললেও এই সমস্যার সুরাহা হয়নি এলাকায়। বহু গ্রামে ইটের রাস্তা রয়েছে, নেই কোনও পাকা রাস্তা,এমনও অভিযোগ রয়েছে।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share