Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মমতা ভুল বোঝাচ্ছে, আবেদন করলে নাম বাদ যাবে না”, আশ্বাস অমিত শাহের

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মমতা ভুল বোঝাচ্ছে, আবেদন করলে নাম বাদ যাবে না”, আশ্বাস অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবাইকে বিভ্রান্ত করছেন। বলছেন সিএএ-তে আবেদন জানালেই নাগরিকত্ব হারাবেন আপনি। তিনি সকলকে ভুল বোঝাচ্ছেন।” বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের বংশিহারিতে সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভায় যোগ দিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এই মন্তব্য করেন। তিনি তৃণমূলকে উদ্দেশ্য করে নজিরবিহীন ভাষায় আক্রমণ করেন।

    সিএএ নিয়ে মমতাকে তোপ (Amit Shah)

    এদিন সিএএ ইস্যুতে মমতাকে তুলোধনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) । তিনি বলেন, “আমি বলছি, বাংলার শরণার্থীরা নির্ভয়ে আবেদন করুন। বাংলার শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেবে কেন্দ্র। মমতা সিএএ নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। বরং, আবেদন করলে শরনার্থীরা এদেশের নাগরিক হয়ে যাবেন। এই দেশের নাগরিকের যা অধিকার, সেই অধিকার আপনিও পেয়ে যাবেন। আর সেটা নিয়ে মমতা রাজনীতি করছে। আর এসব চলবে না। আসলে অনুপ্রবেশকারীরাই মমতার ভোটব্যাঙ্ক। তুষ্টিকরণ করা এই তৃণমূল দল কিচ্ছু করতে পারবে না। কেন্দ্রের স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প আটকে রেখেছেন মমতা। উন্নয়ন করতে পারে একমাত্র বিজেপি।” এরপর তিনি বলেন, “হাতজোড় করে বাংলার জনতাকে বলতে চাই, মমতা দিদি বাংলার লোকেদের বোকা বানাচ্ছেন। আমি বলতে চাই, ভয় না পেয়ে যত শরণার্থী এসেছেন, তাঁরা যেন নাগরিকত্বের আবেদন করেন। কারও নাম বাদ যাবে না।”

    আরও পড়ুন: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    ৩০ আসন পেলেই বন্ধ হবে অনুপ্রবেশ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এদিন বলেন, বিজেপি অসমে অনুপ্রবেশ খতম করেছে। বাংলায় লোকসভা ভোটে ৩০ আসন পেলে এখানে সীমান্ত টপকে কোনও ‘পরিন্দা’ও ঢুকতে পারবে না। ২০১৪-য় দু’টি আসন দিয়েছিলেন, ২০১৯-এ দিলেন ১৮টি আসন। ২০২৪ সালে ১৮ থেকে বাড়িয়ে ৩০ করতে হবে। যাতে বিজেপির ৩৭০ আসন নিশ্চিত হয়। কী ভাবে ভোট দেবেন, বলে দিলেন তিনি। তিনি বলেন, “স্নান করে, শিবের পুজো করে ১৯ তারিখে পদ্ম প্রতীকে বোতাম টিপতে হবে। মমতা দিদিকে জবাব দিতে হবে। বাংলায় ৩০ আসন পার করবে বিজেপি। সোনার বাংলা দুর্নীতিতে ভরে গেছে। বাংলায় কাটমানি সংস্কৃতি। অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে। বাংলায় কাটমানি করতে দেওয়া হবে না, গরু পাচার করতে দেওয়া হবে না। বাংলায় বিজেপি সরকার গড়তে হবে। বাংলা থেকে তৃণমূলের অপশাসন ঘটান।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shantanu Thakur: লস্কর-ই-তৈবার হুমকির-চিঠি নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি শান্তনু ঠাকুরের

    Shantanu Thakur: লস্কর-ই-তৈবার হুমকির-চিঠি নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি শান্তনু ঠাকুরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুমকির-চিঠির ইস্যুতে এবার সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। রবিবার পাক জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবার হুমকি চিঠি পেয়েছিলেন এই বনগাঁর বিদায়ী বিজেপি সাংসদ (Shantanu Thakur)। সোমবার দুপুরে চিঠির বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন তিনি। চিঠিটি দেগঙ্গা (Deganga) থেকে পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে। এবার ওই চিঠি নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি তুললেন তিনি।

    কী বললেন শান্তনু (Shantanu Thakur)?

    মঙ্গলবার বিকেলে শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur) বলেন, “এই হুমকি চিঠির ইস্যুতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও (PM Modi) বিষয়টি জানিয়েছি। আমি এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ সিবিআই তদন্ত চাই। পাশাপাশি ওই হুমকি চিঠির অভিযোগ নিয়ে রাজ্য পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছি। বিষয়টি নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজি, জেলা পুলিশ সুপার ও স্থানীয় থানার ওসিকেও চিঠি পাঠিয়েছি।”

    হুমকির চিঠিতে কী লেখা ছিল?

    প্রসঙ্গত, সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Union Minister) শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) কাছে একটি চিঠি আসে। সেই চিঠিতে লেখা ছিল, “শ্রদ্ধেয় শান্তনু বাবু। আশা করি ভালো আছেন। যাই হোক আপনাকে জানাচ্ছি যে পশ্চিমবঙ্গে যদি এনআরসি (NRC) এবং সিএএ-র ফলে যদি মুসলমানদের ওপর কোনও রকম অত্যাচার হয়, তাহলে গোটা বাংলা তথা সমগ্র ভারত জ্বলবে এবং আপনাদের ঠাকুরবাড়ি (Matua Thakurbari) উড়িয়ে দেওয়া হবে। কেউ আপনাদের ঠাকুরবাড়িকে বাঁচাতে পারবে না। লস্কর-ই-তৈবার নাম শুনেছেন তো? আমরা লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। আপনাদের হাফিজ সইদের নির্দেশ মত আমরা পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি লাগু করলে সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করে দেব।”

    আরও পড়ুনঃ “ডিসেম্বরেই ভেঙে যাবে তৃণমূল কংগ্রেস”, ভোট প্রচারে বললেন অভিজিৎ

    ৫ এপ্রিল শুক্রবার চিঠি আসে

    চিঠির প্রেরক হিসেবে নজরুল ইসলাম, সাহেব আলী ও ফজর আলীর নাম লেখা এবং ঠিকানা হাদিপুর, দেগঙ্গা, উত্তর ২৪ পরগনা উল্লেখ করা হয়েছে। চিঠিটি যথেষ্ট সন্দেহজনক। আপাতদৃষ্টিতে দেখলে টাইপরাইটারে টাইপ করা হয়েছে। ৫ এপ্রিল শুক্রবার এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে। যদিও চিঠির ভিতর ৭ ফেব্রুয়ারি উল্লেখ করা আছে। উল্লেখ্য মতুয়া মহাসংঘের অন্যতম প্রধান মুখ হলেন শান্তনু ঠাকুর। আচমকা লোকসভা নির্বাচনের আগে শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) কাছে লস্কর-ই-তৈবার নাম করে এই হুমকি চিঠি ঘিরে ইতিমধ্যেই বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছে এলাকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: “ডিসেম্বরেই ভেঙে যাবে তৃণমূল কংগ্রেস”, ভোট প্রচারে বললেন অভিজিৎ

    Abhijit Ganguly: “ডিসেম্বরেই ভেঙে যাবে তৃণমূল কংগ্রেস”, ভোট প্রচারে বললেন অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার সভা থেকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেন, “তৃণমূল (TMC) এবছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই ভেঙে যাবে।” এপ্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “বিজেপি (BJP) প্রার্থীদের জয়ী করুন। তাহলে তৃণমূল কংগ্রেস নিজে থেকেই ভেঙে যাবে। ডিসেম্বর পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেসের মেয়াদ আমি দেখছি না।” বিজেপির তমলুকের প্রার্থীর এই বক্তব্যে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত এই সভায় উপস্থিত ছিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary)।

    ঠিক কী বললেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়(Abhijit Ganguly)?

    তমলুকের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎবাবু (Abhijit Ganguly) বলেন, “প্রসঙ্গত তৃণমূল ভেঙে যাওয়ার যে ডেডলাইন, তা হল হল সম্ভাব্য ডেডলাইন। আর যদি কোনও কারণে সময় অতিক্রম করে যায় তাহলে আগামী বিধানসভার নির্বাচনের আগেই এই তৃণমূল দলটাই উঠে যাবে। তবে এ বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত না মিললেও দেড় বছর পর ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচন ভোটের কথাও বলে রাখলাম। এই তৃণমূল দুর্বৃত্তদের আর একদিনও ক্ষমতায় রাখা যাবে না। ওরা পশ্চিমবঙ্গকে শেষ করে দিচ্ছে।”

    এনআইএ-র ওপর হামলা কাণ্ডে ফের তদন্তকারী আধিকারিক বদল, কে দায়িত্ব পেলেন?

    শুভেন্দুও বলেছিলেন

    ২০২২ সালে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গলাতেও শোনা গিয়েছিল ডিসেম্বরের তত্ত্ব। সে বছর বেশ কয়েকটি তারিখের উপর জোর দিয়েছিলেন তিনিও। ওই বছরের ১২, ১৪ ও ২১ ডিসেম্বরের উপর জোর দিয়েছিলেন তিনি। পরে শুভেন্দু অধিকারী অবশ্য বলেছিলেন, “ডেড লাইনের বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমের ব্যাখ্যা। তিনি কোনও ডেডলাইন দেননি। এই দিনগুলি রাজনীতি ও সরকারি প্রশাসনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল।” এখন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সারা দেশেই বিজেপির বিরাট আসনের ব্যবধানে সরকার গড়তে চলেছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। অপরে তৃণমূল বিরাট দুর্নীতির কারণে অত্যন্ত বেক ফুটে রয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের উপর এখন সবটা নির্ভর করছে রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে। ফলে অভিজিৎবাবুর (Abhijit Ganguly) বক্তব্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhupatinagar: এনআইএ-র ওপর হামলা কাণ্ডে ফের তদন্তকারী আধিকারিক বদল, কে দায়িত্ব পেলেন?

    Bhupatinagar: এনআইএ-র ওপর হামলা কাণ্ডে ফের তদন্তকারী আধিকারিক বদল, কে দায়িত্ব পেলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগরের (Bhupatinagar) ঘটনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি এখন তোলপাড়। রাজ্য সফরে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এনআইএ-র ওপর হামলা নিয়ে তৃণমূলকে তুলোধনা করেছেন। অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হামলাকারীদের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। এই আবহের মধ্যে হামলার ঘটনা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ভূপতিনগর থানার পুলিশ। ভূপতিনগর থানার ওসি গোপাল পাঠক এই ঘটনার তদন্তকারী অফিসার ছিলেন। এক সপ্তাহ যেতে না যেতে এই ঘটনায় দুবার তদন্তকারী অফিসার বদল করা হল।

    নতুন তদন্তকারী আধিকারিক কে হলেন? (Bhupatinagar)

    এনআইএ-র ওপর হামলার ঘটনায় ভূপতিনগর (Bhupatinagar) থানার ওসি গোপাল পাঠককে সরিয়ে তদন্তকারী আধিকারিকের  দায়িত্বে আনা হয়েছিল ভূপতিনগরের সার্কেল ইনস্পেক্টর শ্যামল চক্রবর্তীকে। এবার দুদিন যেতে না যেতেই এবার তাঁকেও পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। তাঁর জায়গায় নতুন তদন্তকারী অফিসার করা হল ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার সত্যমকুমার ঘোষকে। তিনি এবার থেকে এই ঘটনার তদন্তভার পরিচালনা করবেন। তদন্তকারী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েই মঙ্গলবার দুপুরে অর্জুনপুর গ্রামে যান তিনি। কথা বলেন বেশ কয়েকজন গ্রামবাসীর সঙ্গে। ধৃত মনোব্রত জানার বাড়িতে ঢুকে কথা তিনি বলেন তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও। যদিও তদন্তের স্বার্থে বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিক।

    আরও পড়ুন: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    কমিশনে রিপোর্ট পাঠিয়েছে পুলিশ

    প্রসঙ্গত, তলব করার পরও হাজিরা দেননি বিস্ফোরণ কাণ্ডে অভিযুক্তরা। সেই ঘটনার তদন্তে গ্রামে গিয়ে আক্রান্ত হন এনআইএ আধিকারিক। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। সেই ঘটনায় এনআইএ-র পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। ভূপতিনগরের (Bhupatinagar) ঘটনায় ইতিমধ্যেই কমিশনের কাছে একটি রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের তরফে। সূত্রের খবর, সেই রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে ভূপতিনগরে এনআইএ-র টিমের ওপর ‘হামলা’ হয়েছিল। তবে, হামলার ঘটনায় বার বার তদন্তকারী আধিকারিক পরিবর্তন করা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: নববর্ষের আগেই ফের বাড়বে তাপমাত্রা! দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: নববর্ষের আগেই ফের বাড়বে তাপমাত্রা! দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি নেই, ভ্যাপসা গরম শহরে। বুধবার সকাল থেকে আকাশ মেঘলা থাকায় ঘরের বাইরে রোদের দাপট কম। তবে চৈত্র মাসের শেষ সপ্তাহেই ফের পারদ চড়ার ইঙ্গিত দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। নববর্ষের আগে রবিবারের মধ্যে এক ধাক্কায় রাজ্যের তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    জেলায় জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    বুধবার হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলার কয়েকটি এলাকা। বৃহস্পতিবার এই জেলাগুলির পাশাপাশি হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। ইদের দিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া বাঁকুড়া পশ্চিম ও পূর্ব বর্ধমান জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। শুক্রবারও ছিটেফোঁটা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে এই জেলাগুলি। তবে কলকাতায় বৃষ্টির (Weather Update) কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আলিপুর। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার জেলার একাংশ।

    আরও পড়ুন: ‘নীলের ঘরে দিয়ে বাতি, জল খাওগো পুত্রবতী’, শুক্রবার নীলষষ্ঠী, জানেন এই ব্রতর তাৎপর্য?

    কলকাতায় বাড়বে গরম

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, আগামী দুদিনে পাঁচ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান কমবে। বাড়বে শুষ্ক আবহাওয়ার দাপট। দক্ষিণবঙ্গের পূর্ব ও দক্ষিণের জেলাগুলিতে দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়বে অন্যদিকে পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা তিন থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে এক ডিগ্রি বেশি। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার সমান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    Suvendu Adhikari: “রাজ্যে চালু হবে সংগ্রামী ভাতা”, ঘোষণা শুভেন্দুর, কারা পাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই লোকসভা নির্বাচনে যেটা হচ্ছে সেটা ট্রেলার। বিধানসভা নির্বাচনেই হবে মূল সিনেমা।” মঙ্গলবার নন্দীগ্রামের হরিপুরে বিজেপির বুথ স্তরের কর্মীদের নিয়ে এক সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভা থেকেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) একথা বলেন। পাশাপাশি আগামীদিনে বিজেপি ক্ষমতায় এলে রাজ্যে বিশেষ ভাতার কথা ঘোষণা করেন তিনি।

    “সংগ্রামী ভাতার” প্রতিশ্রুতি দিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    লোকসভা ভোটের আবহের মধ্যেই ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোটের জন্য প্রতিশ্রুতি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) । বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে ‘সংগ্রামী ভাতা’ দেওয়ার আশ্বাস দিলেন শুভেন্দু। সংগ্রামী ভাতার আওতায় কত টাকা করে সাম্মানিক দেওয়া হবে, সে কথাও জানিয়ে দিলেন তিনি। কারা পাবেন এই সংগ্রামী ভাতা? সে কথাও এদিনের সভা থেকে স্পষ্ট করে দেন শুভেন্দু অধিকারী। যাঁরা ‘মিথ্যা মামলায়’ জেলে গিয়েছেন, তাঁদের জন্য এই উদ্যোগ বলে বুথকর্মীদের সভায় বার্তা বিরোধী দলনেতার। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু বললেন, ‘যতজনকে জেল খাটিয়েছে, বিজেপি সরকার যেদিন রাজ্যে আসবে, তাঁদের সবাইকে সংগ্রামী ভাতা দেব আমরা। যত জনকে জেল খাটিয়েছে, প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা করে ভাতা দেব।’ একইসঙ্গে পুলিশের উদ্দেশেও কড়া বার্তা দিয়ে রাখলেন, ‘যে তদন্তকারী অফিসাররা মিথ্যা রিপোর্ট দিয়ে এদের গ্রেফতার করেছেন, তাঁদের নাম লেখা থাকল।’ শুভেন্দুর বক্তব্য, এটা কোনও হুঁশিয়ারি নয়, এটা সতর্কবার্তা।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দির উদ্বোধনের পর প্রথম রামনবমী, কতটা প্রস্তুত অযোধ্যা?

    মামলার হুমকি দিয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের তৃণমূলে টানার চেষ্টা!

    এদিন পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন বিরোধী দলনেতা(Suvendu Adhikari) । তিনি বলেন, এসপি, ওসিদের বলব কমিশনের আওতায় কাজ করছেন। সাবধান হয়ে যান। নিরপেক্ষ হওয়ার চেষ্টা করুন। তিনি আরও বলেন, জোর করে পুলিশকে দিয়ে বিজেপির আন্দোলন ভাঙতে চাইছে তৃণমূল। মামলার হুমকি দিয়ে বিজেপির নেতা-কর্মীদের তৃণমূলে টানার চেষ্টা চলছে। তবুও, পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় বিজেপি তৃণমূলের কাছে আত্মসমর্পণ করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: কে কোন দল করে বলার জন্য বা়ড়ি বাড়ি গিয়ে চাপ তৃণমূলের, কমিশনে যাবে অর্জুন

    Arjun Singh: কে কোন দল করে বলার জন্য বা়ড়ি বাড়ি গিয়ে চাপ তৃণমূলের, কমিশনে যাবে অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি, তৃণমূল, সিপিএম। কে কোন দল করে বলার জন্য বা়ড়ি বাড়ি গিয়ে চাপ দিচ্ছে তৃণমূল। অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) গড় ভাটপাড়ায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তৃণমূল এই কাজ শুরু করতে চলেছে। রীতিমতো ফর্মে লেখা রয়েছে, একাধিক রাজনৈতিক দলের নাম। আর কেউ মতামত না জানতে চাইলে ইভিএমে নোটার মতো ব্যবস্থা রাখা রয়েছে। তাদের মূলত ফ্লোটিং ভোটার হিসেবে তৃণমূল চিহ্নিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর তৃণমূলের এই সমীক্ষা নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। ভোটের মুখে এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে বারাকপুর লোকসভায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ১৯ তারিখের মধ্যে সমীক্ষা শেষ করার নির্দেশ

    অর্জুন সিংয়ের (Arjun Singh) খাসতালুক ভাটপাড়া। বামফ্রন্টের জমানাতেও অর্জুন গড় টলাতে পারেনি সিপিএম। ভাটপাড়াবাসী  দুহাত তুলে আশীর্বাদ করেছেন অর্জুন সিংকে। ২০০১ সাল থেকে বিধায়ক। বর্তমানে তার ছেলে বিজেপির বিধায়ক। গত লোকসভায় শেষ মুহূর্তে বিজেপি-র প্রার্থী হয়েছিলেন অর্জুন। বারাকপুর লোকসভায় সাতটি বিধানসভার মধ্যে ভাটপাড়ায় প্রায় ৩০ হাজার ভোটে লিড পেয়েছিলেন। ২০২১ সালে বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে সবুজ ঝড় বয়ে গিয়েছিল। সেখানে ভাটপাড়ায় অর্জুনের ক্যারিশ্মা অটুট ছিল। প্রায় ১৩ হাজার ভোটে অর্জুন পুত্র পবন জয়ী হয়েছিলেন। স্বাভাবিকভাবে ভাটপাড়ায় অনেকটাই ব্যাকফুটে রয়েছে তৃণমূল। তাই, এবার অর্জুনের সেই গড়ে থাবা বাসাতে তৃণমূল এবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাপ দিয়ে ভোটারদের কাছে থেকে কে কী দল করে তা জানতে চাইছে। ভোটারদের কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে তারা তাকে ভোট দেন, তৃণমূল, বিজেপি না সিপিএমকে। ১৯ তারিখের মধ্যে সেই সমীক্ষা শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভূপতিনগরে হামলায় জখম এনআইএ আধিকারিকের স্বাস্থ্য রিপোর্ট চাইল পুলিশ

    বাড়ি বাড়ি গিয়ে কী করছে তৃণমূল?

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটার লিস্টের মতো সেখানে ভোটারের নাম এবং তাঁর বাবার নাম রয়েছে। এরপর সেই ব্যক্তি কোন ধর্মের সঙ্গে যুক্ত, মুসলিম, মতুয়া, জেনারেল, এসসি এবং এসটি। এরপর তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপি-র নাম উল্লেখ রয়েছে। আর কেউ বলতে না চাইলে চিহ্নিত করা গেল না বলে উল্লেখ রয়েছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ওই ফর্মে নির্দিষ্ট জায়গায় ফিলআপ করার জন্য সমীক্ষার কাজ শুরু করা হচ্ছে। ভাটপাড়া শহর তৃণমূলের সভাপতি দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, আমরা এই কাজ শুরু করতে চলেছি। ভাল সাড়া মিলছে। তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক বলেন, শুধু ভাটপাড়া নয়, সাত বিধানসভায় আমরা এভাবে বাড়ি বাড়ি সমীক্ষা করব।

    কমিশনে যাবে বিজেপি

    বিজেপি অর্জুন সিং বলেন, ভাটপাড়ার মানুষ আমাকে ভালোবাসে। তাঁরা কখনও আমাকে ফেরাইনি। আসলে ভাটপাড়ার মানুষের সঙ্গে সব সময় আমি থাকি। ওরা সেটা জানে। তবে, এভাবে কে কোন দল করে তা জানা যায় না। এটা তৃণমূল জোর করে এসব করছে। আমরা নির্বাচন কমিশনে যাব। আর এটুকু বলতে পারি, তৃণমূল যাই করুক না কেন কিছু করতে পারবে না। আমি এবার ভাটপাড়া থেকে ৪০ হাজার ভোটে জয়ী হব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “আসল ওএমআর শিট না পেলে ২০১৪ টেট বাতিল”, হুঁশিয়ারি বিচারপতি মান্থার

    Calcutta High Court: “আসল ওএমআর শিট না পেলে ২০১৪ টেট বাতিল”, হুঁশিয়ারি বিচারপতি মান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ওএমআর শিটের আসল তথ্য খুঁজে না পেলে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষাই বাতিল করে দেব।” মঙ্গলবার এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তিনি বলেন, “ডিজিটাল তথ্য সহজে নষ্ট হয় না। মুছে ফেললেও তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। পৃথিবী থেকে মঙ্গলে গেলেও, ওই তথ্য পাওয়া যেতে বাধ্য। তার পরেও যদি তথ্য হাতে না আসে, তাহলে গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়াই বাতিল করতে বাধ্য হবে আদালত।”

    ‘ফুটপ্রিন্ট কোথায়?’ (Calcutta High Court)

    ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষায় ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছিল বলে অভিযোগ। এই মামলায় তদন্ত করছে সিবিআই। এদিন সিবিআইয়ের উদ্দেশে বিচারপতি মান্থা (Calcutta High Court) বলেন, “ওএমআর শিটের আসল তথ্য খুঁজে বার করুন। ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট কোথায় রয়েছে তার সন্ধান করুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। মঙ্গলবারের মধ্যে অতিরিক্ত রিপোর্ট দিয়ে সংক্ষেপে জানাতে হবে, নিয়োগ কীভাবে হয়েছিল? দুর্নীতিই বা হয়েছে কোথায়।”

    কী বলছে পর্ষদ?

    ২০১৪ সালের টেট কেলেঙ্কারি নিয়ে তদন্ত শুরু হতেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ আদালতে জানিয়েছিল, ওএমআর শিটের হার্ড কপি নষ্ট করা হয়েছে। তার পরিবর্তে ডিজিটাইজড ডেটা হিসেবে ওই সব তথ্য সংরক্ষণ করা হয়েছে। এদিন পর্যবেক্ষণে বিচারপতি মান্থা বলেন, “পর্ষদের দাবি সব ওএমআর শিট ডিজিটাইজড ডেটা হিসেবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। ২০১৯ সালে হেমন্ত চক্রবর্তী নামে এক পরীক্ষার্থীকে ওএমআর শিটের প্রতিলিপি দেওয়া হয়। অর্থাৎ ডিডিটাল ফুটপ্রিন্ট থাকার কথা।” তাঁর প্রশ্ন, “তার পরেও ওএমআর শিটের তথ্য পাওয়া যাবে না কেন?” সিবিআইকে বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, “তথ্যপ্রযুক্তি বিজ্ঞান বলছে তথ্য মুছে ফেললেও, তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব। অর্থাৎ, ওএমআর শিটের তথ্য পাওয়া যেতে পারে। আর ওই সব তথ্য সিবিআইকে খুঁজে বার করতে হবে। তার জন্য যদি হার্ড ডিস্ক বা অন্য কোনও সূত্রের প্রয়োজন হয়, তবে প্রয়োজনে পর্ষদ অফিসেও যেতে পারবে সিবিআই।”

    আরও পড়ুুন: স্কুল বন্ধ করে দেবের ভোটপ্রচার! কমিশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি বিজেপির

    সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়, ৩০৪ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। চার্জশিট এবং অতিরিক্ত চার্জশিট ফাইলও করা হয়েছে। বিচারপতি মান্থা জানান, এই মামলায় সিবিআইয়ের অনেক রিপোর্ট আদালতে পৌঁছায়নি। হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে ওই সব রিপোর্ট তাঁর এজলাসে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bhupatinagar: ভূপতিনগর থানার ওসি-র বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ বিজেপি-র, দাবি উঠল সরানোর

    Bhupatinagar: ভূপতিনগর থানার ওসি-র বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ বিজেপি-র, দাবি উঠল সরানোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনআইএ-র ওপর হামলার পর ফের উত্তেজনা ছড়াল পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগরে (Bhupatinagar)। এবার অভিযোগ উঠেছে ভূপতিনগর থানার ওসি গোপাল পাঠকের বিরুদ্ধে। বিজেপি বিধায়কের কার্যালয়ে ঢুকে এক নেতাকে গ্রেফতারের চেষ্টার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনা নিয়ে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বা সিইও-র কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য নেতা শিশির বাজোরিয়া।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bhupatinagar)

    ২০২২ সালে তৃণমূল নেতার বাড়িতে একটি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিল। আর তাতে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে গিয়ে এনআইএ আধিকারিকদের হামলা হওয়ার বিষয়টি নিয়ে চর্চায় রয়েছে ভূপতিনগর। তার মধ্যেই সোমবার রাতে নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় ভূপতি নগরে। জানা যাচ্ছে, সোমবার রাত ৮টা নাগাদ ভূপতিনগর থানা ওসি গোপাল পাঠক তাঁর বাহিনী নিয়ে অর্জুননগরে বিজেপি বিধায়কের দলীয় কার্যালয়ে অভিযান চালায়। সেই সময়ে বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতি কার্যালয়েই ছিলেন। পুলিশের দাবি, এক অভিযুক্তর খোঁজে তল্লাশি চলছিল। পুলিশের তাড়া খেয়ে সেই অভিযুক্ত বিধায়কের দলীয় কার্যালয়ে ঢুকে পড়েছে। এরপর বিধায়ক পুলিশের কাছে সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। তখনই শুরু হয় বিতণ্ডা। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।

    আরও পড়ুন: ভূপতিনগরে হামলায় জখম এনআইএ আধিকারিকের স্বাস্থ্য রিপোর্ট চাইল পুলিশ

    ওসিকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি

    বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, চায়ের দোকান থেকে বিজেপির সহ-সভাপতি বিভাস প্রধানকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে বিজেপি। ঘটনাকে ঘিরে সোমবার রাতে বিধায়কের কার্যালয় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। শেষমেশ ওসি অবশ্য খালি হাতেই কার্যালয় থেকে বেরিয়ে আসেন। এবার সেই ওসি-র বিরুদ্ধেই অভিযোগ দায়ের হল। প্রসঙ্গত, ভূপতিনগর (Bhupatinagar) থানায় এনআইএ যে অভিযোগ করেছিল, সেই মামলারও প্রথম তদন্তকারী অফিসার ছিলেন গোপাল পাঠক। এখন অবশ্য এই মামলায় তাঁকে সরিয়ে শ্যামল চক্রবর্তীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার মধ্যেই থানার ওসি নির্দিষ্ট কোনও কারণ ছাড়া বিজেপি অফিসে তল্লাশিতে গিয়েছিলেন। বিজেপির পক্ষ থেকে  কমিশনের কাছে গোপাল পাঠককে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diamond Harbour: ডায়মন্ড হারবারে বিসর্জনে রাম গান বাজানোয় দুষ্কৃতীদের হামলা! পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    Diamond Harbour: ডায়মন্ড হারবারে বিসর্জনে রাম গান বাজানোয় দুষ্কৃতীদের হামলা! পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) রক্ষাকালী পুজোর বিসর্জনের সময় রাম নামের গান বাজানোয় হামলা করেছে দুষ্কৃতীরা। রাজ্যে রাম নবমীর আগে এই ধরনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনার ভিডিয়ো পোস্ট করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে মমতা সরকারকে কড়া আক্রমণ করেছে বিজেপি। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায়। উল্লেখ্য এই কেন্দ্র থেকেই তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    বিজেপির অভিযোগ (Diamond Harbour)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতি বছরই ডায়মন্ড হারবারের সরিষার (Diamond Harbour) কলাগাছিয়া এলাকায় গ্রামের বাসিন্দাদের তরফে রক্ষাকালী পুজোর আয়োজন করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আর সেই কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের (Kali Idol Immersion ) সময় দুষ্কৃতীরা পরিকল্পনা করে আক্রমণ করে। কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় এক যুবক গেরুয়া জামা পরেছিলেন। বাজানো হচ্ছিল শ্রীরামকে নিয়ে লেখা বিভিন্ন গান (Ram Song)। সেই সময় আচমকা তাঁদের উপর হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। এরপর পুড়িয়ে দেওয়া হয় গেরুয়া গেঞ্জি। নিরঞ্জনে অংশ নেওয়া সাধারণ মানুষকে বেধড়ক মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় একাধিক বাড়িতে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশ দোষীদের গ্রেফতার না করে পাল্টা ১১ জন বিজেপি (BJP) কর্মীকে গ্রেফতার করে।

    আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে তালা পড়ল হাওড়া জুট মিলে! বিপাকে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন!

    এই ঘটনায় নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে রাজ্য বিজেপি (BJP) পোস করে বলা হয়েছে, “পুলিশ ঘটনাস্থলে (Diamond Harbour) এলেও তাঁরা কার্যত নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছেন। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করার পরিবর্তে পুলিশ বিজেপির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করেছে। এগুলি পরিকল্পিত হামলার ছক। ভোটের কথা মাথায় রেখেই এগুলি করা হয়েছে।” উল্লেখ্য গতবারও রামনবমীর (ram navami) আগে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশ অভিযুক্তদের না ধরে বেছে বেছে বিজেপি সদস্যদের গ্রেফতার করেছে। নির্বাচনে যাতে ভাইপো (abhisekh banerjee) জেতেন তার জন্যই পরিকল্পনা করে এই সব করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর ১৭ এপ্রিল রামনবমী। সেদিনও রাজ্যে অশান্তির ছবি ধরা পড়বে বলে মনে করছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য (amit malviya)। সেই সময় যাতে কোনও অশান্তি না হয় তার জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (election commission) কাছে বাড়তি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share