Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Panchayat Poll: বাসন্তীতে ফের তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাল দুষ্কৃতীরা

    Panchayat Poll: বাসন্তীতে ফের তৃণমূল কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাল দুষ্কৃতীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Poll) ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। শুধু গুলিবিদ্ধ হয়ে একের পর এক রাজনৈতিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। দুদিন আগেই জিয়ারুল মোল্লা নামে যুব তৃণমূল কর্মীকে খুন করার ঘটনা ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে। রাজ্যপাল সন্ত্রাস কবলিত বাসন্তী থেকে ফিরে যেতে না যেতেই ফের বাসন্তীতে চলল গুলি। গুলিবিদ্ধ হলেন এক তৃণমূল কর্মী। খগেন খুটিয়া নামে বছর পঞ্চান্নর ওই তৃণমূল কর্মীকে উদ্ধার করে বাসন্তী ব্লক গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    সোমবার রাত এগারোটা নাগাদ দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর নফরগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের চৌরঙ্গির কাছে খগেনবাবু সহ অন্যান্য তৃণমূল কর্মীরা এলাকায় ভোটের (Panchayat Poll) কাজ করছিলেন। অভিযোগ, সেই সময় মোটর বাইকে চেপে দুষ্কৃতীরা এসে গুলি চালায়। পায়ে গুলি লাগে ওই তৃণমূল কর্মীর। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর পেয়ে ঝড়খালি কোস্টাল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। কয়েকদিন আগে বাসন্তী থানার ফুলমালঞ্চ গ্রাম পঞ্চায়েতের চাতরাখালি এলাকায় রাস্তার পাশে জিয়ারুল মোল্লাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে, তাঁর মৃত্যু হয়। জিয়ারুল যুব তৃণমূলের কর্মী ছিলেন। আর হামলাকারীরা মাদার তৃণমূল করতেন। আর এদিন খগেনবাবুকে যারা গুলি করেছে, তারা বিজেপি করে বলে অভিযোগ। 

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয় নিয়ে বারাইপুর পূর্ব সংগঠনিক জেলার সভাপতি অরূপ কর বলেন, বাসন্তীতে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরেই এই গুলির ঘটনা ঘটেছে। এখানে বিজেপি কোনওভাবেই যুক্ত নয়। নিজেদের গোষ্ঠী কোন্দলই প্রকাশ্যে আসছে বারে বারে।

    পুলিশ-প্রশাসনের আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে যান। গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মীর সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যদিও এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Purba Medinipur: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে তৃণমূলের প্রার্থীকে ডাকল এনআইএ, তীব্র উত্তেজনা

    Purba Medinipur: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে তৃণমূলের প্রার্থীকে ডাকল এনআইএ, তীব্র উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাড়ুয়াবিলা (Purba Medinipur) বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার এনআইএ তলব করল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থী মানব পড়ুয়াকে। আগামী ৫ ই জুলাই ডাকা হয়েছে তাঁকে। ভোটের আগে এই  নিয়ে জেলায় তীব্র চাঞ্চল্য।

    বিস্ফোরণ কাণ্ডে (Purba Medinipur) কেন ডাকল এনআইএ?

    নাড়ুয়াবিলা  (Purba Medinipur) বিস্ফোরণ কাণ্ডের তদন্তে গত জুন মাসের ২০ তারিখ ভূপতিনগর থানায় এসেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র চার সদস্যের এক প্রতিনিধিদল। তাঁরা নাড়ুয়াবিলা গ্রামের বিস্ফোরণস্থলেও গিয়েছিলেন। এই স্থানেই গত বছর ডিসেম্বর মাসের ২ তারিখের রাতে এক ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

    নাড়ুয়াবিলা গ্রামে কী ঘটেছিল?

    ভগবানপুর (Purba Medinipur) ২ ব্লকের নাড়ুয়াবিলা গ্রামে তৃণমূল নেতা রাজকুমার মান্নার বাড়িতে ঘটা সেদিনের বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিন তৃণমূল কর্মীর। সেই বিস্ফোরণের ঘটনায় এবার ডাকা হল মানব পড়ুয়াকে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের বিদায়ী সদস্য তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের বর্তমান প্রার্থীকে নির্বাচনের তিন দিন আগে ডেকে পাঠানোর খবরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ভগবানপুরের রাজনৈতিক মহলে। সূত্রের খবর, শুধু মানব পড়ুয়া নয়, আরও কয়েক জনকে ডেকেছে এনআইএ, যারা প্রত্যেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বা কর্মী। এই বিস্ফোরণের সঙ্গে তৃণমূলের এই নেতাদের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করছে তদন্তকারী সংস্থা।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ভোটের মুখে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাকর্মী ও প্রার্থীদের এইভাবে ডাকার জন্য নিন্দা করেছেন ভগবানপুর দুই ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না। তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে ঠেকাতে ভোটের মুখে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করছে বিজেপি। অপর দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। ভগবানপুর (Purba Medinipur) বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতি বলেন, আইন আইনের পথে চলছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্তরা আজ না হয় কাল ধরা পড়বেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Post: ভারতীয় ডাক বিভাগের উদ্যোগ, বোতলভর্তি গঙ্গাজল এবার মিলবে ডাকঘরেই

    India Post: ভারতীয় ডাক বিভাগের উদ্যোগ, বোতলভর্তি গঙ্গাজল এবার মিলবে ডাকঘরেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিন ২৪ পরগনায় সুন্দরবন সংলগ্ন সাগরে গিয়ে মিশেছে মা গঙ্গা। গঙ্গাসাগরের সেই পবিত্র গঙ্গাজল এবার ঘরে ঘরে পৌঁছে দেবে ভারতীয় ডাক বিভাগ (India Post)। ডাক বিভাগের উদ্যোগে কলকাতায় জেনারেল পোস্ট অফিস বা জিপিও-তে সেই বোতলবন্দি গঙ্গা জল পরিষেবার উদ্বোধন হল। তাই এখন থেকে গঙ্গাসাগরের গঙ্গা জল ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। কলকাতা জিপিওতে এক অনুষ্ঠানে ‘গঙ্গাসাগর গঙ্গাজল’ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ডাক বিভাগের বিজনেস ডেভেলপমেন্টের পোস্ট মাস্টার জেনারেল অনিল কুমার।

    কী জানালেন ডাক বিভাগের (India Post) কর্তা?

    তিনি জানিয়েছেন, সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে গঙ্গাসাগরের গঙ্গাজল এখন থেকে ডাকঘরে বিক্রি করা হবে। আড়াইশো মিলিলিটার জলের বোতল ৩০ টাকা মূল্যে পাওয়া যাবে। কলকাতা জিপিও সহ শহরের ১০টি ডাকঘরে এই গঙ্গাজল পাওয়া যাবে। আগামী সপ্তাহ থেকে কলকাতা এবং চলতি মাসের ১৫ তারিখের পর সমগ্র বেঙ্গল সার্কেলের মানুষ ডাকঘর থেকে গঙ্গাজল কিনতে পারবেন। এরপর আগামী মাস থেকে সারা দেশে গঙ্গাসাগরের গঙ্গাজল বিক্রি করা হবে। অনলাইনে অর্ডার দিয়েও গ্রাহকরা এই গঙ্গাজল পাবেন। অনিল কুমার জানিয়েছেন, এর আগে ডাক বিভাগের মাধ্যমে গঙ্গোত্রী, ঋষিকেশ এবং হরিদ্বারের গঙ্গাজল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে ডাক বিভাগের (India Post) পক্ষ থেকে গঙ্গাসাগর গঙ্গাজল প্রকল্পের একটি বিশেষ কভার প্রকাশ করা হয়। অনেকেরই বিশ্বাস, এই গঙ্গাসাগরে একবার ডুব দিলে ঘুচে যায় সমস্ত গ্লানি। মানুষের সেই আস্থা, বিশ্বাসকে সম্মান জানিয়েই ডাক বিভাগের পশ্চিমবঙ্গ সার্কেলের এই উদ্যোগ।

    বোতলে মিলবে কোথাকার গঙ্গাজল?

    ডাক বিভাগের (India Post) এক কর্তা বলেন, একটা সময় গঙ্গাজল আনতে গঙ্গার ঘাটে ছুটতেন বাড়ির কর্তারা। এখন ছোটেন বাজারে। কলকাতা শহরে তো বটেই, এখন শহরতলিতেও এ ছবি দেখা যায়। বাজারে বোতল ভর্তি গঙ্গাজল বিক্রি হয় চড়া দামে। অনেকের মনে সংশয়ও থেকে যায়, সে জল আদৌ পুণ্যতোয়ার, নাকি এলাকায় ট্যাপকলের। সেসব দিকে নজরে রেখেই পোস্ট অফিস থেকে এই গঙ্গাজল বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তাও আবার হাওড়া-কলকাতার মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘোলা জঙ্গার জল নয়। একেবারে সাগরে গিয়ে যেখানে মিশছে, সেই সঙ্গমের পবিত্র ও স্বচ্ছ গঙ্গার জল। যে জলের পুণ্য অনেকটা বেশি বলে মনে করেন ধর্মপ্রাণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলেরই বহিষ্কৃত কর্মীরা

    TMC: তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলেরই বহিষ্কৃত কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের মিছিল থেকে গলায় গামছা জড়িয়ে দলীয় কর্মীদের সামনে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল বহিষ্কৃত তৃণমূল (TMC) কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরে, তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম বর্ধমানের বুদবুদ থানার দেবশালা এলাকায়। আক্রান্ত তৃণমূল নেতার নাম আজম মোল্লা। রাস্তায় ফেলে তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। পরে, তাঁকে রাস্তায় ফেলে রেখে পালায় হামলাকারীরা। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই ঘটনায় দলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    সোমবার সন্ধ্যায় বুদবুদের দেবশালা পঞ্চায়েত এলাকায় তৃণমূলের (TMC) পদযাত্রা ছিল। সেই পদযাত্রায় অঞ্চলের সহ সভাপতি আজম মোল্লা সহ একাধিক দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। পদযাত্রা শেষ হওয়ার পর আজম সাহেব দেবশালা বাসস্ট্যান্ডের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। একটি গাড়ি করে কয়েকজন এসে তাঁর সামনে গাড়ি দাঁড় করায়। গলায় গামছা জডিয়ে তাঁকে ধরে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে, গাড়িতে করে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রায় দু’ কিলোমিটার দূরে একটি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ফের হামলা চালানো হয়। হামলার জেরে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে, তাঁকে ফেলে রেখে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে বুদবুদ থানার পুলিশ। আহত তৃণমূল কর্মীকে কাঁকসার রাজবাঁধের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে বুদবুদ থানার পুলিশ।

    কী বললেন আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) নেতা?

    জখম তৃণমূল (TMC) নেতা আজম সাহেব বলেন, ২০২১ সালে ৭ সেপ্টেম্বর দেবশালা পঞ্চায়েতের প্রধান শ্যামল বক্সির ছেলে চঞ্চল বক্সি খুন হয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে। নাম জড়িয়ে ছিল বেশ কিছু তৃণমূল নেতার। তাদের নাম সামনে আসতেই তাঁদের বহিষ্কার করে তৃণমূল নেতৃত্ব। জামিনে মুক্তি পেয়ে সেই দুষ্কৃতীরা আমার ওপর চড়াও হয়। সমস্ত বিষয়টি দলীয় নেতৃত্ব জানে। পুলিশের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। আমি চাই, অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Poll: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    Panchayat Poll: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Poll) ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। দুদিন আগেই গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে যুব তৃণমূল কর্মীকে খুন করার ঘটনা ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে। মূলত মাদারের সঙ্গে যুব তৃণমূলের গণ্ডগোলের জেরেই এই ঘটনা। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে ফের শাসকের গোষ্ঠী কোন্দল। ব্লক যুব সভাপতি আসিফ ইকবালের অনুগামীদের সঙ্গে ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজা অনুগামীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    কেশপুরের শাকপুর এলাকায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Poll) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। এই এলাকায় শুধু জেলা পরিষদের ভোট হবে। তৃণমূলের পঞ্চায়েত স্তরে জয়লাভ করার পরও স্বস্তিতে নেই দলীয় কর্মীরা। সোমবার বিকেলে চায়ের দোকানে বসেছিলেন কেশপুর ব্লকের যুব তৃণমূলের সভাপতি আসিফ ইকবালের অনুগামীরা। অভিযোগ, সেই সময় তাঁদের লক্ষ্য করে গালাগালি করে ব্লক তৃণমূল সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজার অনুগামীরা। এর পরই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দু-পক্ষ। ঘটনায় জখম হয়েছেন দু-পক্ষের ৭ জন, যুব তৃণমূলের ৫ জন এবং ব্লক তৃণমূলের ২ জন। এঁদের মধ্যে তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় নিয়ে আসা হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনাকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন আক্রান্ত যুব তৃণমূল নেতা?

    আক্রান্ত যুব তৃণমূলের বুথ সভাপতি আমারুল ইসলাম বলেন, আমরা গত বিধানসভায় দলের জন্য প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছিলাম। এখন পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Poll) ব্লক সভাপতির অনুগামীরা নব্য তৃণমূলীদের নিয়ে দল করছে। দলে আমাদের কোনও গুরুত্ব নেই। চায়ের দোকানে বসেছিলাম। সেখানেই ওরা হামলা চালিয়েছে। আমাদের ৫ জন জখম হয়েছে।

    কী বললেন জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব?

     রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া বলেন, হামলাকারীরা বিজেপির লোকজন নয়তো! বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখব। দলগত কোনও সমস্যা হলে দলীয় স্তরে গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে। আর এই ঘটনায় এলাকায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে পুলিশ-প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত প্রার্থীরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    Panchayat Vote: গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত প্রার্থীরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote)। সোমবার কমিশনকে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। এবার গ্রাম সংসদের প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশ করতে হবে। উচ্চ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এর ফলে ভোটাররা জানতে পারবেন, তাঁরা কাকে ভোট দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থীদের হলফনামা প্রকাশ করে থাকে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কিন্তু এই প্রথম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের এই নির্দেশের ফলে শনিবারের মধ্যে কমিশনকে ৬০ হাজারেরও বেশি আসনে সমস্ত প্রার্থীর হলফনামা প্রকাশ করতে হবে। কমিশন সূত্রে খবর, গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রার্থী সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে কমিশন হলফনামা প্রকাশ করে না।

    আরও পড়ুন: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    বিচারপতি অমৃতা সিনহা এই নির্দেশ দেন

    সোমবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়। সেখানেই বিচারপতি সিনহা নির্দেশ দেন, শুধু জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতি নয়, গ্রাম পঞ্চায়েতে হলফনামা প্রকাশ করতে হবে কমিশনকে। কেন পঞ্চায়েত প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশ করা দরকার, তাও বিচারপতি সিনহা তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়ে দিয়েছেন। তাঁর মতে, ‘‘ভোটারা যাদের ভোট দেবেন তাঁদের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকবেন। তাই এই হলফনামা প্রকাশ্যে আসা প্রয়োজন।’’

    জনৈক দেবপ্রসাদ নস্কর এ বিষয়ে মামলা করেন হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, গ্রাম পঞ্চায়েতে (Panchayat Vote) প্রার্থীদের হলফনামাও প্রকাশ্যে আনতে হবে, এই দাবি নিয়ে হাইকোর্টর দ্বারস্থ হন জনৈক দেবপ্রসাদ নস্কর। তাঁর দাবিতেই এদিন সিলমোহর দিতে দেখা গেল হাইকোর্টকে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আদালতের এই নির্দেশের ফলে ফের চাপের মুখে পড়ল কমিশন। হাইকোর্টে একের পর এক ধাক্কা খেয়েই চলেছে কমিশন, তার মাঝে আবার এটা নতুন সংযোজন। পাঁচদিনের মধ্যে ৬০ হাজার হলফনামা প্রকাশ করা বেশ কঠিন কাজ বলেই মনে করছেন কমিশনের আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘বিজেপিকে ভোট দিতেই কেরল থেকে ছুটে এলাম’, রাজমিস্ত্রিকে কুর্ণিশ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘বিজেপিকে ভোট দিতেই কেরল থেকে ছুটে এলাম’, রাজমিস্ত্রিকে কুর্ণিশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুদূর কেরল থেকে শুধুমাত্র বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য কাজ থেকে ছুটি নিয়ে নাগরাকাটা এসেছেন মনুলাল খেরোয়ার। নাগরাকাটার বাসিন্দা তিনি। এখানে কাজ নেই। পেটের টানে বাধ্য হয়েই তিনি পাড়ি দিয়েছেন কেরল রাজ্যে। সেখানে তিনি রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। তার সঙ্গে এলাকার আরও বহু যুবক পাড়ি দিয়েছেন রুজি রুটির টানে। নিজের গাঁটের কড়ি খরচ করে এখানে এসেছেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার জন্য।

    শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) সামনে পেয়ে কী বললেন কেরল থেকে আসা রাজমিস্ত্রি?

    সোমবার নাগরাকাটায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)  সভা ছিল। সেখানে বক্তব্য রাখার পর তিনি শিলিগুড়ি যাওয়ার পথে গাড়ির মধ্যে দাঁড়িতে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। তখনই মনুলাম খেরোয়ার শুভেন্দুবাবুকে ভিড়ের মাঝে চিৎকার করে বলেন, আমি নাগরাকাটার বাসিন্দা হলেও পেশার টানে সুদূর কেরলে থাকি। নাগরাকাটায় এসেছি পঞ্চায়েতের ভোট দিতে। বিজেপিকে ভোটে জেতাতে এবং আমাদের এলাকাকে তৃণমূল এবং দূর্নীতি মুক্ত করতে আমি ভোট দিতে এসেছি। বিজেপিকে সমর্থন করার পাশাপাশি আমি আপনার (শুভেন্দু অধিকারী) বড় ভক্ত। আপনাকে কাছে থেকে দেখতে পেয়ে খুব ভাল লাগছে। এক কষ্ট করে কেরল থেকে আসা  আমার স্বার্থক হয়েছে। বিজেপির প্রার্থীদের জেতাতে বিজেপির হয়ে মাঠেও নামবেন বলে তিনি জানান। মনুলালের কথা শুনে তাঁকে সকলের সামনে কুর্নিশ জানান শুভেন্দু অধিকারী।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আদালতের রায়কে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    সোমবার জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির সভা শেষ করে নাগরাকাটায় সভা করতে যান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৮ সালে তারা জলপাইগুড়ি জেলাপরিষদ দখল করেছিলেন। কিন্তু গণনার সময় তৃণমূলের এক মন্ত্রীর উপস্থিতিতে  ব্যালট গুলির মধ্যে বিজেপি প্রার্থীর পাশে ছাপ দেওয়া থাকলেও তৃণমূলের প্রার্থীর পাশে আরেকটি ছাপ দিয়ে তাদের ব্যালটগুলি বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। যার ফলে তাদের প্রার্থীরা জেতা পরেও হেরে যান। কিন্তু এবার সেই অবকাশ নেই। সোমবার হাইকোর্টের  নির্দেশে রাজ্যে আসতে চলেছে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী। ফলে এবার বুথ থেকে গণনা কেন্দ্র সব জায়গাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। এদিনের হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি নির্বাচনের পর আরও ১৫ দিন এই বাহিনী থাকছে যাতে কোনো গণ্ডগোল না হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি (BJP) প্রার্থীর বাড়ির কাছেই বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠল দৃষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বারাকপুর মহকুমার শিউলি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সোমবার তদন্তে এসে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি তাজা বোমা উদ্ধার করে। ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি এবং বোমা উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে আচমকাই শিউলি পঞ্চায়েতের সালামপুর এলাকা বোমার আওয়াজে কেঁপে ওঠে। রাতে কেউ ভয়ে বের হতে না পারলেও সকালে স্থানীয়রা কাজে বের হতে গিয়ে দেখেন, এলাকায় একটি তাজা বোমা পড়ে রয়েছে। খবর পেয়ে মোহনপুর থানার পুলিশ বোমাটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। কে বা কারা শিউলি পঞ্চায়েতের ৫ এবং ৬ নম্বর লাগোয়া বুথে এই বোমাবাজি করল, তা নিয়ে বেশ চাপানউতোর শুরু হয়েছে শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, আচমকাই গোটা এলাকা কেঁপে ওঠে। আমরা ভয়ে কেউ বের হইনি। এদিন ফের বোমা উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পর আমরা আতঙ্কিত।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দলের প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি অলক জানার স্ত্রী ৫ নম্বর বুথের প্রার্থী। তাঁর বাড়ির কাছেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি করে। আসলে এই এলাকায় বিজেপির অবস্থা ভালো। তাতে শাসক দল ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই, এভাবে বোমাবাজি করে প্রার্থী ও কর্মীদের মনোবল ভেঙে দিতে চাইছে তৃণমূল। কিন্তু, এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    অন্যদিকে, এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা অরুণ ঘোষ বলেন, এই এলাকায় তৃণমূল বরাবরই ভালো ভোট পায়। ফলে, এসব বোমাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন। এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। ওরা নিজেরা এসব করে আমাদের দলকে বদনাম করার চেষ্টা করছে। আমরা চাই, পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে দেখে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: তৃণমূলের বিধায়ক ও প্রার্থীর বিরুদ্ধে ‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ’ পোস্টার, শোরগোল মহিষাদলে

    Purba Medinipur: তৃণমূলের বিধায়ক ও প্রার্থীর বিরুদ্ধে ‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ’ পোস্টার, শোরগোল মহিষাদলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন হাতে গোনা কয়েক দিন পরেই। তার মধ্যেই মহিষাদল (Purba Medinipur) ব্লকের কিসমৎ নাইকুন্ডি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ৯ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের প্রার্থী বিরুদ্ধে ঘাগরা এবং শরবেড়িয়া এলাকায় পোস্টার ঘিরে জোর শোরগোল পড়েছে। প্রার্থী নিজে এলাকার রাস্তাঘাট এবং মানুষদের তেমন চেনেন না বলে অভিযোগ উঠেছে পোস্টারে। বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।

    পোস্টারে কী লেখা রয়েছে (Purba Medinipur)?

    পোস্টারে লেখা রয়েছে, “বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-মহিষাদল ২০৮ এর বিধায়ক, মহিষাদল (Purba Medinipur) পঞ্চায়েত সমিতিতে কাকে প্রার্থী করেছেন? বাগদা, বাসুদেবপুর, শরবেড়িয়া, ঘাগরা, গোপালপুর গ্রামে যিনি রাস্তা চিনে না এবং বাড়ি বাড়ি তো দূরের কথা। বড় লজ্জা। ছিঃ ছিঃ ছিঃ।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও বিষয়টিকে বিরোধীদের চক্রান্ত বলছেন মহিষাদলের (Purba Medinipur) তৃণমূল বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, আমাদের দলে নেত্রীর আঁকা প্রতীকই বড় কথা। বিরোধীরা তাঁদের পরাজয় বুঝতে পেরে এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে চলেছেন। এর জবাব সঠিক সময়, ভোটের ফলাফল ঘোষণার দিন পাবেন।

    মহিষাদল ব্লকের ৯ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের প্রার্থী সুজাতা জানা ফাদিকা বলেন, গত ১৩ বছর ধরে আমি মহিষাদলে রয়েছি। মহিষাদলের মানুষের সাথে আমার গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। মিথ্যা অভিযোগ তুলে মানুষের মন পাওয়ার চেষ্টা করছে বিরোধীরা। এতে লাভ হবে না। জয় তৃণমূল কংগ্রেসের নিশ্চিত।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির (Purba Medinipur) প্রার্থী সুন্দরানন্দ গুড়িয়া বলেন, এই ধরনের পোস্টার বিজেপিকে করতে হয় না। তৃণমূলের নিজেদের লোকেরা যাঁরা প্রার্থীকে পছন্দ করেননি তাঁরাই এই কাজ করেছেন। সবটাই তৃণমূলেরই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তৃণমূলের প্রার্থী বাইরে থেকে এসেছেন, এলাকার কোনও লোকজনকেই চেনেন না। যারা দীর্ঘদিন ধরে দল করল, টিকিট না পাওয়ায় এই ক্ষোভ তাদেরই। এসব তৃণমূলের মূলত গোষ্ঠী কোন্দলের পরিচয় ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেন এই বিজেপির প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    Panchayat Vote: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ। প্রথমে কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না’ বলে। এরপর সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়ে মাত্র ২২ কোম্পানি বাহিনী চায়। কমিশনের তখন যুক্তি ছিল, রাজ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা নাকি মাত্র ১৮৯টি। এক লাফে এবার স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা দাঁড়াল ১৮৯ থেকে কয়েক হাজারে! এই সমস্ত স্পর্শকাতর বুথের তালিকা আদালতে জমা দিয়েছে কমিশন। বিরোধীদের কটাক্ষ, এই যে রাতারাতি স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা বেড়ে গেল, তা কি হাইকোর্টের চাপে পড়ে? অধীর চৌধুরীর কটাক্ষ, প্রতমে কমিশন যে ১৮৯টি স্পর্শকাতর বুথের কথা বলেছিল, তা হয়তো তৃণমূলের জন্য। হতে পারে ওই বুথগুলিতে শাসক দল গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত ছিল তাই এমনটা হিসাব দিয়েছিল কমিশন।

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

    ভোটে কলকাতা পুলিশ থাকবে ১৫ হাজার

    জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত মোট ১,১৩৭ কোম্পানি বাহিনীতে হবে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote)! পঞ্চায়েত ভোটে বাহিনী মোতায়েন নিয়ে শনিবারই এডিজি আইন-শৃঙ্খলা, ডিজি ও মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় যে ভোটে রাজ্য পুলিশ থাকবে ৬৫ হাজার। কলকাতা পুলিশ থাকবে ১৫ হাজার। অর্থাত্ মোট ৮০ হাজার বাহিনী দেবে রাজ্য। সূত্রের খবর, এখন কলকাতা পুলিশে মোট বাহিনী আছে ২০ হাজার। তার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার বাহিনী দিতে পারবে বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। রাজ্যের তরফে পঞ্চায়েত ভোটে থাকছে ৮০০ কোম্পানি। কেন্দ্র বাহিনী পাঠাচ্ছে ৩৩৭ কোম্পানি। অর্থাত, মোট বাহিনীর সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে (৮০০+৩৩৭)= ১,১৩৭ কোম্পানি।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মোতায়েন 

    আদালতকে জমা দেওয়া রিপোর্টে কমিশন জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত যে সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসেছে তাদের মোতায়েন হয়ে গিয়েছে জায়গায় জায়গায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকা, খাওয়া ও পরিবহণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে কোনও ত্রুটি রাখা হয়নি।

     

    আরও পড়ুন: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share