Blog

  • Junput: দিঘার কাছে জুনপুটে হবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ, শুরু হয়েছে তৎপরতা

    Junput: দিঘার কাছে জুনপুটে হবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ, শুরু হয়েছে তৎপরতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘার কাছে জুনপুটে (Junput) ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ হতে চলেছে। ওড়িশার চাঁদিপুর বা অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ হলেও এ রাজ্যে এমন উদ্যোগ এই প্রথম। পূর্ব  ফেব্রুয়ারির শেষে বা মার্চের গোড়াতেই এখান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করার কথা কেন্দ্রীয় সংস্থা ডিআরডিও-র (ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন)। তবে গোড়ায় কিছুই জানতেন না বাসিন্দারা। কয়েক দিন ধরে লঞ্চিং প্যাড তৈরি হচ্ছে, বসেছে বোর্ড।

    এলাকাবাসীদের সরানোর উদ্যোগ (Junput)

    কাঁথি থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে জুনপুট (Junput)। জুনপুটে তৈরি হয়েছে নতুন বোল্ডারের রাস্তা। টিনের ছাউনি দেওয়া লঞ্চিং প্যাডের পাশে বসেছে জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থার বোর্ড। তার এক দিকে চলছে উপকূলরক্ষী বাহিনীর রেডার স্টেশন তৈরির কাজ। এখান থেকে দু’কিলোমিটারের মধ্যেই হরিপুর। ২০০৬ সালে সেখানে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরির ঘোষণা হয়েছিল। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা তখন কমিটি গড়ে আন্দোলনে নামেন। পাশে ছিল তৎকালীন বিরোধী দল তৃণমূল। শেষে পিছু হটেছিল তদানীন্তন বাম সরকার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জুনপুটে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের জন্য কাঁথি-১ ব্লকের বিরামপুট এবং দেশপ্রাণ ব্লকের চেচড়াপুট গ্রামে এর মধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে এই নিয়ে। সংশ্লিষ্ট দুই ব্লক প্রশাসন এবং ভূমি দফতর সমীক্ষা করে রিপোর্ট কাঁথির মহকুমাশাসকের দফতরে জমা দিয়েছে। ওই দুই গ্রাম থেকে ১৫৫০ জন পূর্ণবয়স্ক এবং ৩৭০ জন নাবালককে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। গবাদি পশুর ক্ষতির আশঙ্কায় সাড়ে ১২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

    মৎস্যজীবীরা কী বললেন?

    পূর্ব মেদিনীপুর মৎস্যজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক দেবাশিস শ্যামলের মতে, “জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে ক্ষুদ্র মৎস্যজীবীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হতে বসেছে। ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ হলে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতি হবেই।” জুনপুটে (Junput) মৎস্যজীবী প্রধান এলাকার বাসিন্দাদের আশঙ্কা, এতে দূষণ বাড়বে। বিপন্ন হবে জীবন-জীবিকা।

    জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের কী বক্তব্য?

    পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক তনবীর আফজল মানছেন, “ফেব্রুয়ারি শেষে বা মার্চের গোড়ায় ডিআরডিও ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করবে। একটা রকেট ছাড়া হবে বালেশ্বর থেকে। আর একটা জুনপুট থেকে। কীভাবে মাঝ-আকাশে একটা ক্ষেপণাস্ত্র কী করে আরেকটাকে ধ্বংস করে, সেই সংক্রান্ত গবেষণার জন্য জেলার এই জায়গাটি বেছেছে ডিআরডিও। এ জন্য রাজ্য সরকার জমি দিয়েছে। সব রকম সহযোগিতা করা হয়েছে।” মহকুমাশাসক শৌভিক ভট্টাচার্য বলেন, “ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের সময় সাময়িকভাবে প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে সব নিয়ন্ত্রণ করবে ডিআরডিও। কিছু মানুষকে কয়েক ঘণ্টার জন্য সরে যেতে হবে। ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাও রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sahajahan Sheikh: বেপাত্তা শাহজাহানকে ফের তলব ইডির, শনিবারই বিশেষ আদালতে শুনানি

    Sahajahan Sheikh: বেপাত্তা শাহজাহানকে ফের তলব ইডির, শনিবারই বিশেষ আদালতে শুনানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি তৃণমূল নেতা শেখ শাহাজাহান (Sahajahan Sheikh) বর্তমানে বেপাত্তা রয়েছেন। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁকে ফের একবার সল্টলেকে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হল। নিঁখোজ তৃণমূল নেতা যাবেন কিনা তা নিয়ে কিছু জানা যায়নি। প্রসঙ্গত এটাই নতুন নয়, এর আগেও একবার তাঁকে তলব করা হয়েছে। ২৯ জানুয়ারি তাঁকে তলব করে ইডি। তবে তিনি সেবার তা এড়িয়ে গিয়েছেন। এ নিয়ে তাঁকে দ্বিতীয় বার ডাকল ইডি। অন্যদিকে আজ শনিবার শেখ শাহজাহানের আগাম জামিনের মামলার শুনানি হবে ইডির বিশেষ আদালতে।

    ইমেইল মারফত পাঠানো হল সমন

    জানা গিয়েছে, ইমেইল মারফত সন্দেশখালির ওই নেতাকে সমন পাঠানো হয়েছে। সন্দেশখালি ইডির উপর হামলার ঘটনা পর থেকেই নিখোঁজ রয়েছেন শেখ শাহজাহান (Sahajahan Sheikh)। তিনি কোথায় রয়েছেন, সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত ধোঁয়াশা রয়ে গিয়েছে। বেপাত্তা হওয়ার দিন কয়েক পরেই ইডি সন্দেহ করে জলপথে বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়ে থাকতে পারেন এই নেতা।  তবে তাঁর মোবাইল লোকেশন জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ সন্দেশখালিরই বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতে পাওয়া গিয়েছে । এরই মধ্যে বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছে, পুলিশের সহায়তায় লুকিয়ে রয়েছেন শেখ শাহজাহান। অন্যদিকে, রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি বেফাঁস মন্তব্য করে বলেন যে চিকিৎসার জন্য শাহজাহান সম্ভবত রাজ্যের বাইরে রয়েছেন। আবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কটাক্ষ করে বলেন যে গর্তেই ঢুকে রয়েছেন শাহজাহান। প্রশ্ন একটাই কোথায় শাহজাহান।

    ঘটনার দিন পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যান শাহজাহান

    রেশন দুর্নীতির তদন্তে নেমে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের থেকে পাওয়া নামের সূত্র ধরে শাহজাহানের (Sahajahan Sheikh) বাড়িতে পৌঁছায় ইডি। কিন্তু প্রথমেই সেখানে বাধা পায় কেন্দ্রীয় সংস্থা। অভিযোগ, গত ৫ জানুয়ারি যে দিন সন্দেশখালিতে ইডি মার খায়, সে দিন নাকি শাহজাহান বাড়ির ভিতরেই ছিলেন। তিনিই ফোন করে বাইরে অনুগামীদের জড়ো করেছিলেন বলে দাবি করে ইডি। ৩ মিনিটের মধ্যে ২৮টি ফোন করেন শাহজাহান। শাহজাহান সে দিন পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন বলে দাবি ইডির।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: “আব কি বার ৪০০ পার…”! খাড়্গের মুখে বিজেপির স্লোগান শুনে কী করলেন মোদি?

    Mallikarjun Kharge: “আব কি বার ৪০০ পার…”! খাড়্গের মুখে বিজেপির স্লোগান শুনে কী করলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আব কি বার ৪০০ পার হো রহা।” বিজেপির এই স্লোগানই শোনা গেল কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) গলায়। যা শুনে হাসির রোল ওঠে রাজ্যসভায়। বিজেপিকে আক্রমণ করতে গিয়ে খাড়্গের এহেন বেফাঁস মন্তব্যের জেরে বিব্রত কংগ্রেসের পাশাপাশি ইন্ডি জোটের সাংসদরাও।

    বিজেপির স্লোগান!

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে প্রাপ্ত আসনের চেয়েও বেশি কেন্দ্রে জিতে এবার দিল্লির তখতে ফিরতে চাইছে বিজেপি। মাস দুয়েক আগে দিল্লিতে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “এবার চারশোর বেশি আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে হবে।” এর পরেই বিজেপির তরফে স্লোগান বাঁধা হয়, “আব কি বার ৪০০ পার”। বিজেপিকে খোঁচা দিতে গিয়ে পদ্ম শিবিরের সেই স্লোগানকে হাতিয়ার করতে গিয়ে দলকেই অস্বস্তিতে ফেললেন খাড়্গে।

    বেফাঁস খাড়্গে

    রাজ্যসভায় মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে কংগ্রেস সভাপতি বলেন, “আপনাদের এত প্রতিনিধি, আগে ৩০০-৩৩৪ ছিল, এখন তো ৪০০ পার হয়ে যাবে।” তিনি বলেন, “তাদের (বিজেপিকে) প্রথম স্থান নিতে দিন। যাঁরা এখানে উপস্থিত রয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কৃপা রয়েছে।” খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) এহেন মন্তব্যে হাসির রোল ওঠে সংসদে। হেসে ফেলেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। হাসতে থাকেন ট্রেজারি বেঞ্চের সদস্যরা। হেসে ফেলেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ও।

    আরও পড়ুুন: ভারতরত্ন পাচ্ছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, ঘোষণা করলেন নরেন্দ্র মোদি

    পীযূষ গয়াল বলেন, “আজ, খাড়্গেজি অবশেষে সত্যি কথাটা বললেন। ধনখড়ও বলেন, আমার মনে হয়, বিরোধী নেতার আগে কখনও এত প্রশংসা করা হয়নি। এটা একটা রেকর্ড। আপনার (মল্লিকার্জুন খাড়্গে) বক্তব্যের প্রশংসা করছে সবাই।” অপ্রস্তুত অবস্থা কাটাতে খাড়্গে বলেন, “আমি জানি কেন প্রশংসা করা হচ্ছে। ওরা (বিজেপি) নিজের ঢাক নিজেই বাজাচ্ছে, বলছে যে বিজেপি ৪০০ থেকে ৫০০ আসনে জয়ী হবে। বিজেপি ১০০ আসনও পার করবে না। ইন্ডি-জোট যথেষ্ট শক্তিশালী।”

    খাড়্গের বেফাঁস মন্তব্যকে হাতিয়ার করার সুযোগ হাতছাড়া করেনি বিজেপি। বক্তব্যটি (Mallikarjun Kharge) পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘‘প্রধানমন্ত্রী মোদি ভাবছেন— আমার নতুন নিন্দুকের প্রয়োজন, পুরানোরা আমার ফ্যান হয়ে গিয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • LK Advani Bharat Ratna: ভারতরত্ন পাচ্ছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, ঘোষণা করলেন নরেন্দ্র মোদি

    LK Advani Bharat Ratna: ভারতরত্ন পাচ্ছেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, ঘোষণা করলেন নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতরত্ন পাচ্ছেন প্রাক্তন উপ-প্রধানমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী (LK Advani)। শনিবার ঘোষণাটি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে আডবাণীর দুটি ছবি পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে যোঘণা করছি যে শ্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীজিকে ভারতরত্ন প্রদান করা হচ্ছে। তাঁর সঙ্গে কথাও বলেছি আমি। ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত হওয়ার জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আমাদের সময়ের অন্যতম শ্রদ্ধেয় রাষ্ট্রনায়ক। ভারতের উন্নয়নের ক্ষেত্রে তিনি যে অবদান রেখেছেন, তা অভাবনীয়। তৃণমূল স্তরে কাজ করার মাধ্যমে তাঁর জীবন শুরু করেছিলেন। সেই তিনিই উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমাদের দেশের সেবা করেছেন। আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী হিসেবে উনি (LK Advani) নিজের পরিচিতি গড়ে তুলেছিলেন।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি লিখেছেন, “ওঁকে ভারতরত্ন প্রদান করতে পারা আমার কাছে অত্যন্ত আবেগের একটি মুহূর্ত। আমি যে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার এবং তাঁর কাছ থেকে শেখার অশেষ সুযোগ পেয়েছি, তার জন্য আমি সর্বদাই এটিকে আমার সাফল্য বলে মনে করব।” ভারতের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ভারতরত্ন। সেই সম্মানেই ভূষিত হতে চলেছেন বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আডবাণী (LK Advani Bharat Ratna)। তিনি ছিলেন দেশের সপ্তম উপ-প্রধানমন্ত্রী। ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত অটলবিহারী বাজপেয়ী সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

    এলকে আডবাণী

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের সদস্যও ছিলেন আডবাণী। দেশের সর্বাধিক সময় ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও লোকসভার বিরোধী দলনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন এই সৎ রাজনীতিবিদ। রাম জন্মভূমি আন্দোলনের অন্যতম মুখ ছিলেন আডবাণী। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, “আডবাণীজি দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে সাধারণ জনগণকে যে পরিষেবা দিয়েছেন স্বচ্ছতা ও সততা বজায় রেখে, তা রাজনীতিতে মানদণ্ড তৈরি করেছে। দেশের অখণ্ডতা ও সংস্কৃতির পুনরুত্থানে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ওঁর সঙ্গে আলাপচারিতা করতে পারা ও ওঁর থেকে পাওয়া শিক্ষাকে আমি বরাবরই নিজের সৌভাগ্য (LK Advani Bharat Ratna) বলে মনে করেছি।”

    আরও পড়ুুন: ‘লোকসভার ফল বেরলেই রাজ্যে বিজেপি সরকার’, বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yashasvi Jaiswal: তৃতীয় কনিষ্ঠতম ব্যাটার হিসেবে টেস্টে দ্বিশতরান, যশস্বীর যাদুতে মুগ্ধ সচিন

    Yashasvi Jaiswal: তৃতীয় কনিষ্ঠতম ব্যাটার হিসেবে টেস্টে দ্বিশতরান, যশস্বীর যাদুতে মুগ্ধ সচিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সচিন থেকে জাফর, ইয়ান বিশপ থেকে কেভিন পিটারসন যশস্বীর যাদুতে মুগ্ধ ক্রিকেট দুনিয়া। জীবনের প্রথম দ্বিশতরান, সঙ্গে একা হাতে দলকে টেনে নিয়ে যাওয়া শেষ পর্যন্ত তৃপ্তির হাসি যশস্বীর মুখে। গরিব ঘর থেকে উঠে এসে ক্রিকেট জগতের রাজপুত্র এখন যশস্বী। ২২ বছরের যশস্বীর ডাবল সেঞ্চুরি এখন ক্রিকেট মহলে আলোচনার বিষয়। মূলত তাঁর ব্যাটে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৩৯৬ রানে অল-আউট হয়ে যায় ভারত।

    যশস্বীর রেকর্ড

    ২০১৯ সালের পর তিনি হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করলেন। অভিষেক টেস্টে করেছিলেন শতরান। ২০০৭ সালের পর ভারতীয় ক্রিকেট দলে কোনও বাঁহাতি ব্যাটার এই প্রথম ডবল সেঞ্চুরি করলেন। শনিবার ২৭৭ বলে ২০০ রান করেন যশস্বী। গৌতম গম্ভীরের পর প্রথম কোনও বাঁহাতি ভারতীয় ব্যাটার টেস্টে দ্বিশতরান করলেন। ২০০৮ সালে গম্ভীর অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২০৬ রান করেছিলেন। যশস্বী থামলেন ২০৯ রানে। কাম্বলি এবং গম্ভীর দু’বার দ্বিশতরানের মাইলফলক পার করেছিলেন। দ্বিশতরান আছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের। এই তিন বাঁহাতি ব্যাটারের পর চতুর্থ ভারতীয় হিসাবে দ্বিশতরান যশস্বীর। ভারতের তৃতীয় কনিষ্ঠতম ব্যাটার হিসেবে টেস্টে দ্বিশতরান যশস্বীর। তার চেয়ে কম বয়সে ভারতের হয়ে টেস্টে দ্বিশতরান করার নজির গড়েন সুনীল গাভাসকার ও বিনোদ কাম্বলি।

    প্রশংসা সচিনের

    সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন ট্রেন্ডিং যশস্বী। তাঁর ডাবল সেঞ্চুরির পর সচিন লিখলেন, ‘অসাধারণ খেললে যশস্বী। দারুণ প্রয়াস।’ ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার ওয়াসিম জাফর সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে যশস্বীর ডাবল সেঞ্চুরির পর লেখেন, ‘রানের প্রতি এই তরুণ ক্রিকেটারের খিদে আমাকে বিরাট আকর্ষণ করেছে। এই সিরিজে একটা অসাধারণ ইনিংস খেলল যশস্বী জয়সওয়া। দারুণ’।


    ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক কেভিন পিটারসেন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি নীল রংয়ের হৃদয়ের ইমোজি দিয়ে যশস্বীর ডাবল সেঞ্চুরির পর লিখেছেন, ‘জয়সওয়াল – বিশ্ব ক্রিকেটের একখানা অসাধারণ গল্প।’ যশস্বীর ডাবল সেঞ্চুরির পর ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি ইয়ান বিশপ লিখেছেন, ‘ভারতের তৃতীয় তরুণ ক্রিকেটার যশস্বী জয়সওয়াল, যে টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করল।’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • U19 World Cup: সচিন, উদয়ের শতরানে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেমিতে ভারত, শেষ চারে সামনে কে?

    U19 World Cup: সচিন, উদয়ের শতরানে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেমিতে ভারত, শেষ চারে সামনে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতের জয়ের ধারা অব্যাহত। গ্রুপ লিগের ৩টি ম্যাচেই জয় তুলে নিয়ে চলতি যুব বিশ্বকাপের সুপার সিক্স রাউন্ডে প্রবেশ করে ভারত। এবার সুপার সিক্সের ২টি ম্যাচেও জয়ের ধারা বজায় রাখে অনূর্ধ্ব-১৯ ভারতীয় দল। টানা ৫ ম্য়াচ জিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেমি ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করলেন উদয় সাহারানরা।

    সেমি ফাইনালে সামনে কে

    শুক্রবার ব্লুমফন্টেনে নেপালকে ১৩২ রানে হারিয়ে দেয় ভারত। শতরান করেন সচিন ধাস এবং উদয় সাহারান। সুপার সিক্স রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ভারত সেমিফাইনালের পথে এক পা বাড়িয়ে রেখেছিল। নেপালকে হারিয়ে শেষ চারের টিকিট পাকা হয়ে যায় ভারতীয় যুব দলের। সেমিফাইনালে আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে খেলতে চলেছে তারা। সুপার সিক্স গ্রুপ ১-এ এক নম্বরে শেষ করেছে ভারত। গ্রুপ ২-এর দ্বিতীয় স্থানাধিকারী দল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে খেলবে তারা। ভারতের গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করতে পারে পাকিস্তান। তারা শনিবার খেলবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। অতএব সেমিতে ভারত-পাক দ্বৈরথ না হলেও ফাইনালে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    উদয়-সচিনের শতরান

    নেপালের বিরুদ্ধে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক উদয়। তবে প্রতিবেশী দেশের বিরুদ্ধে ভারতের শুরুটা ভাল হয়নি। ২৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। ফিরে যান আদর্শ সিং (২১)। ১৪তম ওভারে পর পর দু’টি উইকেট হারায় ভারত। আকাশ চন্দ শেষ দুই বলে ফিরিয়ে দেন প্রিয়াংশু মোলিয়া (১৯) এবং আর্শিন কুলকার্নিকে (১৮)। ভারত শেষমেশ নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২৯৭ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে। সৌজন্যে সচিন ধাস ও ক্যাপ্টেন উদয় সাহারানের জোড়া শতরান। সচিন ৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫০ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি ১০টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৯৩ বলে শতরানের গণ্ডি টপকে যান। শেষমেশ ১১টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ১০১ বলে ১১৬ রান করে মাঠ ছাড়েন সচিন। উদয় ৯টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০৬ বলে শতরানের গণ্ডি টপকে যান। জবাবে নয় উইকেট খুইয়ে ৫০ ওভারে ১৬৫ রান তুলতে সক্ষম হয় নেপাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বির আগে সরগরম ময়দান! আজ ফের মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান

    East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বির আগে সরগরম ময়দান! আজ ফের মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলে আজ, শনিবার বড় ম্যাচ। কলকাতা ডার্বিতে সরগরম ময়দান। লিগ তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে লাল-হলুদ। কয়েক কদম এগিয়ে রয়েছে মোহনবাগান। দলে ফিরেছেন জাতীয় দলে খেলা সাত ফুটবলার। সাহাল সামাদ, অনিরুদ্ধ থাপা প্রথম একাদশে থাকতে পারেন। সঙ্গে মনবীর সিংহও রয়েছেন। আশিস রাই খেলতে পারবেন না। তবে আনোয়ার আলি এবং সাহালকে নিয়ে সমস্যা নেই। ম্যাচের আগে কঠোর অনুশীলন করেছে দুই দল। কোনওভাবেই হার মানতে নারাজ কোনও পক্ষ।

    কী বললেন ইস্টবেঙ্গল কোচ

    শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকের শুরুতেই কুয়াদ্রাত বললেন, “ইস্টবেঙ্গল একটা বড় ক্লাব। এত সমর্থক তাদের। অনেক দিন পরে ক্লাব একটা ট্রফি জিতেছে। সমর্থকেরা আনন্দ করার একটা সুযোগ পেয়েছেন। শনিবার জিততে পারলে ওরা আবার আনন্দ করতে পারবেন। এখন ওঁরা গর্বিত। এখন ওঁরা অন্য ক্লাবের সমর্থকদের সামনে গিয়ে গর্ব করে বলতে পারবেন, আমরাও চ্যাম্পিয়ন।” অন্য ক্লাব বলতে, তিনি যে মোহনবাগানকে বুঝিয়েছেন তা বলাই যায়। বড় ম্যাচ জয়ের পর পরের ম্যাচে হার মানতে হলে ভাল লাগবে না। এ বিষয়ে সাবধানী কোচ বলেন, “বড় ম্যাচের পর ঠোক্কর খাওয়ার কথা জানি। এমনিতে কোনও একটা ট্রফি জিতে পরের ম্যাচেও ঠোক্কর খাওয়ার কথাও জানি। ২০১৯ সালে বেঙ্গালুরুর হয়ে আইএসএল জেতার পর সুপার কাপে আই লিগের একটা দলের কাছে হেরে গিয়েছিলাম। কিন্তু ফুটবলারদের মনঃসংযোগ ঠিক রাখাই আমার কাজ। ওরা আইএসএলের জন্য তৈরি। আরও একটা কঠিন ম্যাচ খেলতে নামবে। আমাদের কাছে তিন পয়েন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ।”

    মোহনবাগান কোচের দাবি

    সুপার কাপে হারের কথা ভুলে নতুন লক্ষ্য নিয়ে শুরু কলকাতা ডার্বি। দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন মোহন কোচ আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাস। মোহনবাগানের কোচ হিসাবে প্রথম ম্যাচেই কড়া পরীক্ষার মুখে হাবাস। তিনি বলেন, “কোনও ম্যাচে হারার কথা ভেবে খেলতে নামি না। মনে রাখবেন, আমি এখনও ইস্টবেঙ্গলের কাছে হারিনি। ট্রফির জন্য লড়াই করতে নামলে সব ম্যাচে জয়ের কথা ভেবেই নামতে হয়।” জাতীয় দলে থাকা সাত ফুটবলার ফিরেছেন। অতীতে মোহনবাগানকে কোচিং করানো হাবাস মেনে নিচ্ছেন, আগের বারের থেকে ভারতীয় ফুটবলারদের অনেক উন্নতি হয়েছে। বলেছেন, “গত বারের থেকে এ বার ভারতীয় ফুটবলারের মান ভাল হয়েছে। বিশেষত মোহনবাগানের কথা বলব। অনেকেই জাতীয় দলের হয়ে ভাল খেলেছে। আমাদের দলটা খুবই ভাল। অনেক প্রতিভাবান ফুটবলার রয়েছে।”


    ম্যাচের আগে নিজেকে চাপে ফেলতে চাইছেন না হাবাস। তাঁর কথায়, “নতুন দায়িত্ব পেয়েছি। কাল আমাদের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ। আমাদের ফোকাসে শুধু কালকের ম্যাচে। ডার্বির আগে নিজের উপরে চাপ কমানোর চেষ্টা করছি। সব সময়েই আমার লক্ষ্য থাকে দলকে সেরা ফর্মে রাখা। এত বড় ম্যাচের আমরা নিজেদের সব রকম ভাবে তৈরি রাখছি। জানি যে আমরা বিপক্ষের থেকে পয়েন্ট তালিকায় এগিয়ে। কিন্তু অন্য দল নিয়ে নয়, আমি ভালবাসি নিজের দলকে নিয়ে ভাবতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: দিল্লি পুলিশের নোটিশ কেজরিওয়ালকে, আপ অফিসের সামনে বিক্ষোভ বিজেপির

    Arvind Kejriwal: দিল্লি পুলিশের নোটিশ কেজরিওয়ালকে, আপ অফিসের সামনে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দিল্লিতে আপের পার্টি অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি এবং দাবি করে যে ইডির তদন্ত থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বিক্ষোভে গেরুয়া শিবিরের দাবি ছিল দিল্লি সরকারের আবগারি দুর্নীতিতে ইডির মুখোমুখি হতে হবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। তা না করে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পালিয়ে বেড়াচ্ছেন এবং পাঁচবার তলব এড়িয়ে গেছেন। অন্যদিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) দল অভিযোগ তোলে যে বিজেপি সরকার নাকি তাঁদের সাতজন এমএলএকে নগদ ২৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনতে চাইছে। এই অভিযোগের পরেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় দিল্লি বিজেপির নেতারা। দাবি করেন অভিযোগ প্রমাণের। এবং সেই মতো শুক্রবার রাতেই অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকারি বাসভবনে নোটিশ ধরিয়ে দিয়ে আসেন এক পুলিশ আধিকারিক।

    মঙ্গলবারই দিল্লির পুলিশ কমিশনারের কাছে অভিযোগ দায়ের বিজেপির

    আপ সুপ্রিমোর (Arvind Kejriwal) তোলা এই অভিযোগের তদন্তের জন্য মঙ্গলবারই দিল্লি বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সাচদেব, বিধানসভার বিরোধী দলনেতা রণবীর সিং বিধুরি, উত্তর-পূর্ব দিল্লীর সাংসদ মনোজ তিওয়ারি এবং অন্যান্য বিজেপি নেতারা মিলে দিল্লির পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় আরোরার কাছে তদন্ত চান। বিজেপির অভিযোগ, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সস্তার রাজনীতি করছেন এবং কারণ তিনি বর্তমানে দিল্লিতে রাজনৈতিক জমি হারিয়েছেন। বিজেপি আরও জানিয়েছে, আপ পার্টির সুপ্রিমো তাঁর অভিযোগর কোনও প্রমাণ দিতে পারবেন না। কারণ এর পুরোটাই মিথ্যা।

    নোটিশ গেল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে

    দিল্লি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বাড়িতে যে নোটিশ ধরানো হয়েছে সেটি হলো সিআরপিসির ৪১ নম্বর ধারা অনুযায়ী। এর ভিত্তিতে যে কোনও ব্যক্তিকে তদন্তে সমন করতে পারে পুলিশ। বিজেপির আরও দাবি, প্রথমে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন থেকে সেই নোটিশ নিতে অস্বীকার করা হয়। বিজেপির থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয় যে, ‘‘আমরা আপ পার্টির নেতাদের কাছ থেকে প্রমাণ চেয়েছি কিন্তু তারা এখনও পর্যন্ত কোনও প্রমাণ দেখাতে পারেনি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপীর তেহখানায় চলবে পুজো, মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ হাইকোর্টে

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপীর তেহখানায় চলবে পুজো, মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদের তেহখানায় পুজোর অনুমতি মেলে বারাণসী আদালতের নির্দেশে। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টে যায় মুসলিম পক্ষ। কিন্তু, সেখানে তাদের আর্জি খারিজ হয়ে গেল। অর্থাৎ বহাল থাকল জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) তেহখানায় হিন্দুদের পুজোর অধিকার। এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই মর্মেই জানিয়ে দিয়েছে যে যেমন মন্দির প্রাঙ্গণে পুজো চলছে, সেভাবেই চলবে।

    আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি যাবে সুপ্রিম কোর্টে

    প্রসঙ্গত, বারাণসী আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যায় আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি (Gyanvapi Mosque)। এলাহাবাদ হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল মুসলিম পক্ষের এই আর্জিকে খারিজ করে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি জ্ঞানবাপী (Gyanvapi Mosque) চত্বরে আইন-শৃঙ্খলার কোনও অবনতি যাতে না হয় সেই জন্য অ্যাডভোকেট জেনারেলকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি চলতি মাসের ৬ ফেব্রুয়ারি রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জানা যাচ্ছে, এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এবার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি।

    বুধবার মধ্যরাতে হয় প্রথম পুজো

    প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহের বুধবারই বারাণসী আদালত জ্ঞানবাপীর বেসমেন্ট বা নীচের তলায় ‘ব্যস কী তহখানা’য় হিন্দুদের পুজোর অনুমতি দেয়। ওই দিনই মধ্যরাতে কড়া নিরাপত্তায় পুজো হয় বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) ‘ব্যাস কা তেহখানা’য়। প্রসঙ্গত, পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে মধ্য রাতে হয় পুজো। পুজো করেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের সদস্য গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড়। হয় মঙ্গল আরতিও। পুজোর সময় উপস্থিত ছিলেন মন্দির কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন ও বর্তমান কর্তারা। বারাণসীর জেলাশাসক কৌশল রাজ শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। পুজোর আগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয় পুজোস্থল। সরানো হয় ব্যারিকেড। তার পরেই নিয়ম মেনে হয় পুজো। পুজোর আগে রাত ১২টা নাগাদ বৈঠকে বসেন বারাণসীর জেলাশাসক ও পুলিশ কমিশনার। চলে ঘণ্টা দুয়েক ধরে। কাশী বিশ্বনাথ ধামের একটা হলে হয় এই বৈঠক। তার পরেই হয় মঙ্গল আরতি, পুজোপাঠ। তারপর থেকেই চলছে পুজো।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: ‘ব্যাঙ্ক কর্তা’ পরিচয় দিয়ে গায়েব করল ২০ লক্ষ টাকা, ফের সক্রিয় প্রতারণা চক্র

    Fraud: ‘ব্যাঙ্ক কর্তা’ পরিচয় দিয়ে গায়েব করল ২০ লক্ষ টাকা, ফের সক্রিয় প্রতারণা চক্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কের কোনও তথ্য ফোনে না- জানানোর জন্য প্রচার করা হলও এক শ্রেণির মানুষ বার বার ভুল করে ফেলছেন। আর সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সাইবার অপরাধীরা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা গায়েব করে দিচ্ছেন। আর অপরাধীদের মূলত টার্গেট  বয়স্কদের। সাইবার অপরাধীদের পাল্লায় পড়ে প্রতারণার (Fraud) শিকার হলেন হুগলির শ্রীরামপুরের ৫৮ বছরের এক মহিলা। প্রতারিত মহিলার নাম মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি একটি বিমা সংস্থার কর্মী। প্রতারকদের পাল্লায় পড়ে ২০ লক্ষ টাকা খোয়ালেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Fraud)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মেয়ে সুনন্দিতা বন্দ্যোপাধ্যায় চক্রবর্তীর নামে বেসরকারি ব্যাঙ্কের শ্রীরামপুর শাখায় যৌথ অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তাতে ফোন নম্বর রয়েছে মৌসুমীর। সুনন্দিতা বলেন, বুধবার বিকেলে মায়ের মোবাইলে পুরুষকণ্ঠে ফোন আসে ওই ব্যাঙ্কের ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে। বলা হয়, অ্যাকাউন্ট রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনে কিছু তথ্য দরকার। অভিযোগ, নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে ‘কাস্টমার আইডি’ জানার অনুরোধ পাঠায় প্রতারক। তা যাচাইয়ের জন্য ওটিপি আসে মৌসুমীর মোবাইলে। সাইবার প্রতারকের কথায় বিভ্রান্ত হয়ে তিনি ওটিপি বলে দেন। আরও নানা তথ্য হাতিয়ে নেয় সে। মৌসুমীকে বিভ্রান্ত করে মোট ৪৪ বার তাঁর থেকে ওটিপি জেনে নেয় প্রতারক। দেড় ঘণ্টার মধ্যে ১৬ বারে অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ১৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৭৬৯ টাকা তুলে নেওয়া হয়। বিষয়টি বুঝতে পেরেই ব্যাঙ্কে লেনদেন প্রক্রিয়া বন্ধ করেন সুনন্দিতারা। বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কে লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশেরও দ্বারস্থ হন। হুগলির বিভিন্ন প্রান্তে গত কয়েক মাসে বেশ কয়েক জন প্রবীণ নাগরিক এ ভাবে প্রতারণার (Fraud) শিকার হয়েছেন। তাঁদের প্রশ্ন, ব্যাঙ্কের তথ্য কী ভাবে পেয়ে যাচ্ছে প্রতারকেরা? যদিও ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে কোনও কথা বলতে চায়নি। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share